![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“ঘুরছি আমি কোন প্রেমের ই ঘুর্নিপাকে, ইশারাতে শিষ দিয়ে কে ডাকে যে আমাকে”
আমার ফাষ্ট ব্লাড (সিভিলিং) যেহেতু একটি সংস্থায় কর্মরত তার থেকেই শুনা, ২০২১ সালের ভারতীয় রাজ্যে অর বিধানসভা কোন একটি নির্বাচনের পুর্বে নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফর করেন। সফরের একটি কর্মসুচিতে তিনি গোপালগঞ্জের মাতুয়াইল মন্দির আসেন; দেবীর মাথায় সোনার মুকুট পড়িয়ে দেন। যার মুল উদ্দেশ্য ছিল অবশ্য ভারতীয় অবস্থিত হিন্দু সম্প্রদায়ের মাতুয়া জনগোষ্ঠী কে আকৃষ্ট করে ভোট নেওয়া। নরেন্দ্র মোদীর সফরের পুর্বে নাকি সময়সূচি সম্ভাব্য ঝুঁকি ও নিরাপত্তা বিবেচনায় ১০-১৩ লেয়ারে অনুসন্ধান করা হয়। অবস্থা এমন হয় যে সম্ভব্য রুটের পাশে পুকুর-খাল বিলের নিচে এমনকি আশেপাশে থাকা গাছের নারকেল গুলো ও স্কেন করা হয়। নরেন্দ্র মোদী মাতুয়াইল মন্দিরে পৌঁছানোর কয়েক ঘন্টা পুর্বে NSI স্পটের দায়িত্ব DGFI এর কাছে হস্তান্তর করে। এই সংস্থার দায়িত্বরত কর্মকর্তারা উপস্থিত ডিসি, এসপি, চেয়ারম্যান কোন রাজনৈতিক নেতা/ কর্মকর্তা কাউকে আর তখন স্পট অবস্থান করতে দেন না; এমন কি খুব রাগ-ঠাকের শুরে জায়গা ত্যাগ করতে বলেন। নাট্যকার ও অভিনেতা জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় পরিবারেরা বংশ পরম্পরায় দীর্ঘদিন যাবত নাকি মাতুয়াইল মন্দিরটি দেখভাল করে আসছেন। তিনি নরেন্দ্র মোদির সাথে দেখা করতে চাইলে ও তাঁকে পাত্তা দেয়নি সংস্থাগুলো। ্নরেন্দ্র মোদী অবশ্য এখানে অনেক অল্প সময়ের জন্য অবস্থান করেন।
নরেন্দ্র মোদীর পোশাক-আশাক নাকি খুবই পরিপাটি, তিনি দেখতে খুব সুশ্রী হিন্দুদের আধ্যাত্মিক গুরুদের মতো। অনেক চমৎকার সুগন্ধি ও ব্যবহার করেন; আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব। আজকে নাকি ওনার জন্মদিন, তাই হটাৎ করে ঘটনাটির কথা মনে পড়লো। আরো একটি মজার বিষয় ৫ই আগষ্টের পর মন্দির থেকে স্বর্নের মুকটুটি চুরি হয়ে যায়। দিল্লি থেকে আপত্তি ও তীব্র নিন্দা ও জানানো হয়। পড়ে সরকারের চাপ সৃষ্টির ফলে পুলিশ মুকুটটি উদ্ধার করে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
গুজরাটের এই কসাইয়ের আশ্রয়ে কি শেখ হাসিনা নিরাপদ?
আমরা কি আশা রাখতে পারি আপা আবার ফিরবে?
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনা আর ফিরবে না। উহা কেয়ামতের আগে সম্ভব না। আওয়ামী লীগ টিকে থাকতে হলে শেখ পরিবারের বাহিরে থেকে কেউ হাল ধরবে। এখন যারা মিছিল করছে অচিরেই হাল ছেড়ে দিবে। আওয়ামী লীগের চ্যাপ্টার ক্লোজ। এক বিরাট অংশ জনসমর্থক নিয়েও এভাবে পতন কেবল শেখ হাসিনার জন্য।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:০১
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
কুতুব রাজনীতিতে নাকি শেষ কথা বলতে কিছু নেই! এক বছর আগে আওয়ামী লীগের ফিরে আসা যত কঠিন মনে হতো এখন আরো একটু কম কঠিন মনে হচ্ছে। তারউপর আমার ধারনা ছিল দলীয় ভক্তি, শ্রদ্ধা, আদর্শ থেকে শুধুমাত্র জামাত-শিবিরের কর্মী সমর্থকরা মন থেকে রাজনীতি করে। পদ-পদবী, টাকা কামানো রাজনীতি মুল উদ্দেশ্য হলে ও আওয়ামী লীগের কর্মী সমর্থকরা এখন যেভাবে আন্দোলন সহ মাঠ-ঘাট, সোস্যাল মিডিয়া এসে গলাবাজী করছে এতে সত্যি আমি বিস্মিত না হয়ে পারছি না।
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আম আদমির মুভমেন্ট খুব লাইক করি। কিন্তু কেজরিওয়াল কে কে বলেছিলো যে করোনার সময় নিজের বাসভবন কে বিলাস বহুল রুপে গড়ে তুলতে? আম আদমি দেখিয়ে দিয়েছিলো মানুষ আসলে পরিবর্তন চায়।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
এনসিপির কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি হওয়ার সুযোগ ছিল। অপরিপক্কতা, লোভ, দুর্নীতি অঙ্কুরে ধ্বংস হয়ে গেলো দলটি। কেজরিওয়াল কে সারজিস আলমের রোগে ধরছে, তাই বিলাসবহুল বাড়ি বানায়েছে। কেজরিওয়ালের হারার পিছনে ভারতজুড়ে বিজেপির একক আধিপত্য ও কেন্দ্রের সাথে বিরোধের বিষয়গুলো জড়িত ছিল।
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:০৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
শেখ হাসিনা যেন সব সময় ভারতে ফিরতে পারেন, সেই ব্যবস্হা ইন্দিরা করে গেছেন; মোদী ও তার দল বাংলাদেশের কাউকে ভারতে দেখতে চাহে না।
শেখ হাসিনা সাহস করে চাইলে আজকেও ফিরে আসতে পারেন, কেহ কিছু করতে পারবে না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:২৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আপনি ইন্দিরা প্রেম আর কংগ্রেস ভক্তির খোলশ থেকে বেড়িয়ে আসুন। যাকে গুজরাটের কসাই বলছেন, তিনি ভারতের জনগনের দ্বারা নির্বাচিত হয়ে ৩ বার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। ভারতের নির্বাচন ব্যবস্থাকে মনে হয় হাসিনার রাতের ভোট পেয়েছেন। কংগ্রেসের পরিবারতন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বিজেপিকে সর্বভারতীয় বৃহৎ দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ভারতের গনতন্ত্রের ইতিহাসে এক নরেন্দ্র মোদি আর ইন্দিরা গান্ধী এই দুইজন ২০০ বেশি আসন পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
মোদিকে যদি ও আমার মন্দোর ভালো হিসেবে মনে হয়।কংগ্রেস থেকে বিজেপির শাসন আমলে বাংলাদেশ সীমান্ত হত্যা যদি ও তুলনামূলক কম।
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১০
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
৪ নং মন্তব্য, লেখকের প্রশ্নের উত্তর।
৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৪০
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হয়ে গরু আনার জন্য লোক্যাল দালাল ও বিএসএফ'কে টাকা দিতে হয়, টাকা না'দিলে গুলি করা হয়; ইহা দলের উপর নির্ভর করে না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:০৪
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
ফেলানী গরুর দালাল ছিল? তাকে মেরে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে? বিএসএফ জাওয়ানদের জীবনের ঝুঁকি আর জাতীয় নিরাপত্তা ব্যাথিত "সুট টু কিল" পারমিশান আছে? আপনি জোর দিয়ে মিথ্যা তথ্যে কে প্রতিষ্ঠিত করে সামুতে শুরু থেকে ব্লগিং করে আসছেন।
৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৪১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিজেপি কে আপনার এতো ভালো লাগার কারণ কি ? কংগ্রেসও identity politics করত, কিন্তু মোদী সরকার এটাকে আরও systematic এবং aggressive পর্যায়ে নিয়ে গেছে।
identity politics কোনোভাবেই ভালো না । আমরা বনাম তারার পলিটিক্স জাতিগত বিভেদ বাড়ায় । সেখান থেকে শুরু হয় লাভ জিহাদ , রায়ট এসব ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৯
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
কুতুব, ভারতে কংগ্রেসের বিকল্প সর্বভারতীয় একটি রাজনৈতিক শক্তির খুব প্রয়োজন ছিল। বিজেপির একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আসনে পেতে "বাজপেয়ী" কে সরকার গঠন করতে বহু কাঠখড় পোহাতে হয়েছে। বিজেপি হিন্দুত্ববাদী আদর্শ বিশ্বাসী হলে ও বাজপেয়ি ছিল কিছুটা লিবারেল। পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে কার্গিল ওয়্যারের কয়েক মাস পুর্বে বাসে চেপে লাহোর যান। "বাজপেয়ি" শাসন আমলে অনেক অর্জন থাকলে পরবর্তী নির্বাচনে কংগ্রেসের কাছে হেরে যান, ধর্মীয় উগ্রবাদীদের ট্যাগের আড়ালে।
তাই মোদী বিজেপি দায়িত্ব নিয়ে আর সেই পথে হাটে নি। সে ধর্ম,হিন্দুত্ববাদ আর গুজরাট মডেল দিয়ে বিজেপি কে সর্বভারতীয় দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। আর গোটা বিশ্ব এখন সিস্টেমেটিক aggression বা ডানপন্থী রাজনৈতিক দলের উত্থান হচ্ছে। পোল্যান্ড, ইতালি, সুইডেন। যেইসব দেশে ধর্ম নিয়ে মাথাব্যথা কম তারা ইমিগ্রেশন/ স্যাটেলার নিয়ে ইস্যু তৈরি করছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১:১৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
কংগ্রেসের গান্ধী পরিবারের সাথে শেখ পরিবারের ঐতিহাসিক একটা সম্পর্ক আছে। ১/১১ সরকার, নির্বাচনে আওয়ামীলীগ আসন বিন্যাস, সংবিধান পরিবর্তন এগুলো সব কংগ্রেসের প্রয়াত প্রনব মুখ্যাজী পরিকল্পনা। কংগ্রেস ক্ষমতা ছাড়ার সময় বিজেপির নিকট অনুরোধ ছিল; বাংলাদেশ বিষয়ে যাতে পররাষ্ট্র নীতির পরিবর্তন না ঘটে। তখন বলতে ভুলে গিয়েছিলাম।
৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৪২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ইন্দিরা গড়েছিলেন ভারত, মোদী উহাকে হিন্দুস্তান বানায়েছে; আপনার মাঝে ধর্মীয় জংগী বাস করছে, সেজন্য মোদীকে খারাপ মনে হচ্ছে না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
চীন-ভারত যুদ্ধের সময় নেহেরু কেনেডির পায়ে ধরেছিল। ইন্দিরা বিদেশি ভিক্ষায় দেশ চালাতো, রাজীব গান্ধী হেঁটেছে সেই পথে। কয়েক যুগের কংগ্রেসের শাসনামলে ভারতীয়রা দারিদ্র্য বিমোচন করতে পারেনি। যখন চীন সমাজ ব্যবস্থায়, শিক্ষা, অর্থনীতির আমূল পরিবর্তন এনে সুপার পাওয়ার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এই মোদীর হাত ধরে ভারত এখন ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের ইকোনমি।
৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪০
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি যা শোনেন, উহা তোতার মত উচ্চারণ করেন; শুরু গরু নয়, মালামাল ও মানুষ পারাপারের বেলায়ও একই নিয়ম।
ফেনালীকে এমন দালালেরা পার করছিলো, যারা বিএসএস'কে টাকা দেয়নি; ছোট মগজে সব তথ্য প্রসেসিং হয় না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪৭
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ফেনালীকে এমন দালালেরা পার করছিলো, যারা বিএসএস'কে টাকা দেয়নি; ছোট মগজে সব তথ্য প্রসেসিং হয় না। গলার জোড়ে মনে হচ্ছে ফেলানী কে পার করা দালাল আপনি নিজেই ছিলেন। আপনার বানোয়াট মিথ্যা শুনতে শুনতে ব্লগবাসী বিরক্ত।
১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি বালছাল পোষ্ট লেখেন, উহাতে মন্তব্য করলে, আপনি তাহা বুঝেন না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪৯
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আপনি বালছাল, গার্বেজ মন্তব্য লিখা বন্ধ করুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
গুজরাটের এই কসাই ভারতকে সনাতনী উন্মাদনার জাতিতে পরিণত করেছে; এর ফলে, ২২ কোটী মুসলমান, ৩ কোটী খৃষ্টান ও ২০ কোটী নীচু-বর্ণের মানুষের জীবনটা দরিদ্রতার মাঝে ডুবে গেছে।