![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুণীজনেরা বলেন, ব্লগ লেখা মানে ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো। আমার অনেক মোষ তাড়ানোর ইচ্ছা আছে। সমাজের অসঙ্গতি দেখলে মনটা বিদ্রোহ করতে চায়। উপায় না দেখে তখন মোষ তাড়ানোর চেষ্টা করি। দেখা যাক কতদূর কি করা যায়। কারন , ব্যস্ততা আমাকে দেয়না অবসর। ব্যস্ততার ফাঁকে চেষ্টা থাকবে ব্লগে সচল থাকার।
স্যাডিজম নামক রোগটি Medical Dictionary তে খুঁজলে এর অস্তিত্ব হয়তো খুঁজে পাওয়া নাও যেতে পারে । কারণ এটি কোন Typical রোগ নয় , এ রোগের সুনির্দিষ্ট কোন কারণ , লক্ষণ ও প্রতিকার নেই । কিন্তু সমাজে এ রোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা নেহায়েত কম নয় । জীবন চলার পথে SADIST লোকের খপ্পরে পড়েননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল ।
SADISM কি ?
অন্যকে কষ্ট দিয়ে কিংবা অপরের দুঃখ – কষ্ট দেখে আত্ম-প্রসাদ লাভকে SADISM বলা হয়। আর যে ব্যক্তির মধ্যে এই নেতিবাচক গুণটি অতিরিক্ত মাত্রায় দৃশ্যমান তাকে আমরা SADIST বলে থাকি । এ ব্যাধিটিকে কিছুটা মনস্তাত্বিক Catagory তে ফেলা যেতে পারে । একটু অন্যভাবে যদি বলা হয় তবে অন্যের ভালো সহ্য করতে না পারা , অপরকে মানসিকভাবে নির্যাতন করে বিকৃত আনন্দ লাভ করাই SADISM. অর্থাৎ এক কথায় SADISM এক ধরনের মানসিক বিকারগ্রস্ততা বৈ কিছু নয় ।
প্রকারভেদ ও প্রকৃতি
SADISM এর কোন সুনির্দিষ্ট প্রকারভেদ ও প্রকৃতি নেই । বিভিন্ন ব্যক্তিবিশেষের মধ্যে এটি বিভিন্ন রূপে এবং বিভিন্ন মাত্রায় প্রকাশ পায় । যিনি এ মানসিক বিকার গ্রস্ততায় আক্রান্ত , তিনি অবচেতন মনেই রোগটি লালন করে থাকেন । SADIST ব্যক্তিবর্গের সামাজিক অবস্থান ভেদে এর প্রকৃতি এবং রূপও ভিন্ন হয়ে থাকে ।
সৃষ্টির সূচনালগ্ন থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত বিরূপ প্রকৃতি , বনের হিংস্র জীব জন্তুর সাথে লড়াই করে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে । ডারউইনের “যোগ্যতমের জয় ” থিয়োরি সেই আদিকাল থেকে শুরু করে একবিংশ শতাব্দীতে এসে আজও প্রাসঙ্গিক এবং পরিক্ষিত সত্য বলে প্রতিষ্ঠিত । শুধু পার্থক্য হচ্ছে এখন মানুষই মানুষের প্রতিদ্বন্দ্বী , অন্য কেউ নয় । জীবনের সকল ক্ষেত্রে একে অন্যের সাথে প্রতিযোগিতা করে মানুষকে টিকে থাকতে হচ্ছে । এ প্রতিযোগিতায় যিনি শক্তিমান তিনি সর্বদা দুর্বলকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন । আর দুর্বল চেষ্টা করছেন শক্তি সঞ্চয় করে শক্তিমানকে ছাড়িয়ে যেতে । এভাবেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা এক সময় SADISM এর দিকে মোড় নেয়।অর্থাৎ শক্তিমান বা উপরস্থ ব্যক্তি দুর্বল বা অধস্তনকে দাবিয়ে রাখার অস্ত্র হিসেবে তাকে পদে পদে হেনস্থা বা অপদস্থ করে মনে আত্মপ্রশান্তি অনুভব করেন ।
সেক্সুয়াল সিডিজম
এটা একধরনের বিকৃত যৌন রুচি (Sexual Perversion)। এই ধরনের বিকৃতিতে পুরুষ সঙ্গীটি তার স্ত্রী যৌনসঙ্গীকে আঘাত করে, ব্যথা দিয়ে বা বিভিন্ন অত্যাচার করে চরম যৌনতৃপ্তি (Gratification) লাভ করে। এই বিকৃত রুচির লোকটিকে বলা হয় স্যাডিস্ট (Sadist)। স্যাডিস্ট তার সঙ্গীনিকে লাঠি বা চাবুক দিয়ে পিটিয়ে, কামড়ে দিয়ে এমনকি ছুরি দিয়ে কেটে বা অন্যভাবে আঘাত করে বেদনার্ত হতে দেখে পরিতৃপ্তি লাভ করে। বিকৃতির চুড়ান্ত পর্যায়ে অনেক স্যাডিস্ট তার সঙ্গীনিকে হত্যা করে তার যৌনতৃপ্তি লাভ করে, তখন একে বলা হয় Lust murder । কোনো কোনো মহিলাও এমন বিকৃত রুচির যৌনাচারে অভ্যস্ত হতে পারে। এ ধরনের মানসিক বৈকল্যের জন্য অবশ্যই মনোরোগ চিকিৎসকের শরনাপন্ন হওয়া উচিত।
নারী ও শিশু নির্যাতন – SADISM এরই ভিন্ন রূপ
নারী ও শিশু নির্যাতনের নানাবিধ কারণ থাকতে পারে । কিন্তু গভীরভাবে চিন্তা করলে এর জন্য পুরুষের SADIST মন মানসিকতাকেই অনেকাংশে দায়ী করা যায় । আমাদের পুরুষ তান্ত্রিক সমাজে নারীর অবস্থান থাকে সব সময় নিচে । পুরুষ নারীকে তার একান্ত অনুগত , আজ্ঞাবহ হিসাবে পেতেই বেশি পছন্দ করে থাকে । কিন্তু নারী যদি যোগ্যতায় প্রায় পুরুষের সমকক্ষ হয়ে যায় তখন ব্যক্তিত্বের সংঘাত অনিবার্য । আর তখনই পুরুষের মধ্যে SADISM এর বহিঃ প্রকাশ ঘটে নারীর ব্যক্তিস্বাধীনতা খর্ব করার প্রচেষ্টার মাধ্যমে । নারীর বাইরে চলাচল , চাকুরি ইত্যাদির উপর বিধি নিষেধ আরোপ করে পুরুষ তার পুরুষত্ব জাহির করে । এছাড়া যৌতুক দাবী , বিচ্ছেদের হুমকি প্রদান ইত্যাদি আচরণ পুরুষের SADIST মন মানসিকতার পরিচয় বহন করে ।
জন্মের পর শিশুর মানসিক বিকাশ নির্ভর করে তার অভিভাবক তথা বাবা মায়ের উপর । ছোটকাল থেকে শিশুরা হেসে খেলে , আনন্দের সাথে শিক্ষা গ্রহন করবে এটাই স্বাভাবিক । কিন্তু কতিপয় বাবা মা শিশুদের শাসনের নামে নানা রকম নিয়মের বেড়াজালে আবদ্ব করে শৈশবেই তার মানসিক বিকাশকে বাধা গ্রস্থ করে তোলেন । আমি বাবা মায়ের শাসনের বিপক্ষে নই । কিন্তু শাসনের সীমা পরিসীমা সম্পর্কে পরিচ্ছন্ন ধারনার অভাবে অনেক অভিভাবক যা করে থাকেন তা রীতিমতো শিশু নির্যাতনের পর্যায়ে পড়ে । সন্তানের সঙ্গে বাবা মায়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বাঞ্ছনীয় । কিন্তু SADIST বাবা মা পরিবারে শাসকের ভুমিকায় অবতীর্ণ হন যা আদৌ কাম্য নয় ।
কর্মক্ষেত্রে SADISM
কর্মক্ষেত্রে ও SADISM এর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে । অফিসে যদি আপনার উপরস্থ কর্মকর্তা SADIST মন মানসিকতার অধিকারী হন তবে আপনাকে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হবে । উনি প্রতিনিয়ত আপনার কাজের খুঁত খুঁজে বেড়াবেন এবং কোন ভুল খুঁজে পেলে আপনার উপর টর্নেডো ঝড় বয়ে যাবে ! ভাই বোন , আত্মীয় কিংবা কোন বন্ধুর বিয়েতে attend করবেন বলে ২/১ দিনের ছুটি চাইলে SADIST Boss অবাক হয়ে বলবেন -”আরে আমি তো নিজের বিয়েতেই ছুটি পাইনি । ভাই বোন, আত্মীয় স্বজনের বিয়েতে ছুটির কি প্রয়োজন? “বাবা – মায়ের অসুস্থতার জন্য ছুটি চাইলে ছুটি তো দিবেই না , উল্টো আপনাকে উপদেশ বানী শুনাবে এই বলে, “আপনি তো আর ডাক্তার নন , ছুটি গিয়ে কি করবেন? তার চেয়ে এক কাজ করুন , বাড়িতে কিছু টাকা পয়সা পাঠিয়ে দিন , আপনার বাবা মায়ের ভাল চিকিৎসা হবে । এভাবেই SADIST boss আপনাকে মানসিক চাপে রেখে পুলকিত হবেন।
রাজনীতিতে SADISM
রাজনীতিতেও SADISM এর উপস্থিতি লক্ষণীয় । সরকারী দল কর্তৃক বিরোধী দলকে সংসদে কথা বলতে না দেওয়া , নিরাপত্তা বাহিনী দ্বারা হরতাল পালনে বাধা প্রদান , বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্য এর এলাকায় উন্নয়নে অনীহা ইত্যাদি সরকার দলীয় SADISM এর উদাহরণ । একই ভাবে বিরোধী দল কর্তৃক লাগাতার হরতাল আহবান করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা , লাগাতার সংসদ বর্জন , সকল ক্ষেত্রে সরকারকে অসহযোগিতা করা বিরোধী দলীয় SADISM এর প্রকৃষ্ট উদাহরন ।
SADISM হতে মুক্তির উপায়
সকল স্তরে মনের সংকীর্ণতা পরিহার করে সবাইকে উদারমনা হতে হবে।
পরিবার , কর্মক্ষেত্র , রাজনীতি সকল ক্ষেত্রে পারস্পরিক বোঝা পড়া ভাল থাকলে SADISM এর কুপ্রভাব হতে মুক্তি সম্ভব ।
মানুষের মধ্যে ব্যক্তিগত মতাদর্শের ভিন্নতা থাকতে পারে । কিন্তু অন্যের মতাদর্শকে অবজ্ঞা না করে সংলাপ বা আলোচনার মাধ্যমে অনেক জটিল সমস্যার শ্রেয়তর সমাধান সম্ভব ।
নারী ও শিশুকে কখনও অবলা বা দুর্বল না ভেবে তাদেরকে মানুষ হিসবে মূল্যায়ন করতে হবে ।
কর্মক্ষেত্রে উপরস্থ কর্মকর্তাকে অধিনস্তদের প্রতি সহানুভুতিশীল হতে হবে । নিজের অতীত অপ্রীতিকর অভিজ্ঞতা অধীনস্থদের উপর প্রয়োগ না করে বরং এ থেকে শিক্ষা নিয়ে অধীনস্থদের সাথে ভাল আচরন করলে সবার মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ তৈরি হবে । অফিসে ফিরে আসবে প্রাণ চাঞ্চল্য । বিনিময়ে এর সুফল ভোগ করবে সবাই
সর্বোপরি , আমাদের শুভ বুদ্ধির উদয় না হলে SADISM এর রাহু গ্রাস থেকে মুক্তির আশা হবে সুদূর পরাহত।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:১৯
এম ই জাভেদ বলেছেন: নারী - পুরুষের আইনসিদ্ধ সম্পর্কের বিকৃত চর্চাই হচ্ছে স্যাডিজম। এখানে নারী নারী কিংবা পুরুষ পুরুষ সংক্রান্ত প্রথা বিরোধী বিষয়গুলি না আনাই যুক্তি সংগত।
২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
রেইন ফরেস্ট বলেছেন: প্রথাগত না প্রথাবিরোবী সেটা কথা না।যৌনতায় টরচার করে আনন্দ পাওয়াটাই সেক্সুয়াল স্যাডিসম।এনসাইক্লোপিডিয়া অব মেন্টাল ডিসআর্ডারের সংজ্ঞাটা দেখেনসেক্সুয়াল স্যাডিসম
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫১
এম ই জাভেদ বলেছেন: আমাদের কালচারে যে অস্বাভাবিক যৌনাচারের স্থান নেই তাকে হাইলাইট করা নিষ্প্রয়োজন। আপনার সংজ্ঞা আমি বুঝতে পেরেছি। এত ভেঙে গুঁড়া গুঁড়া করে বলার প্রয়োজন নেই।
আপনি হোমো সেক্সুয়াল সেডিজমের বিষয়টি খোলাসা করে বলতে চাইছেন তাইতো?
বুঝেছি
৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
রেইন ফরেস্ট সঠিক।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: বুঝেছি।
আপনার প্রপিকে থাকা বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল কোথায় গেল ?
অনেকদিন আপনার কোন পোস্ট দেখিনা।
৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪২
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো পোস্ট ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪
এম ই জাভেদ বলেছেন: পড়ার জন্য মামুন ভাইকে ধন্যবাদ।
৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৩
রেইন ফরেস্ট বলেছেন: আপনি সেক্সুয়াল স্যাডিজমের যে সংজ্ঞা দিয়েছেন তাতে মনে হচ্ছে যে শুধু পুরুষদের মধ্যেই এটা দেখা যায়।আসলেত না নয়।এটা নারীদের মধ্যে বা হিজড়াদের মধ্যেও থাকতে পারে।কোন সংজ্ঞা সার্বজনীন হওয়া উচিত।আমি কোন ধরনের সেক্সুয়ালিটিকে হাইলাইট করতে বলিনি।আমি যে সংজ্ঞা দিয়েছি তাতে কোন কিছুই হাইলাইট করিনি।আমাদের সমাজে তো সাধারণত মেয়েরা সিগারেট খায় না।তাই smoker এর সংজ্ঞা দিতে বললে কি আপনি বলবেন: যে পুরুষ সিগারেট খায়?আপনার সংজ্ঞা অসম্পূর্ণ।
আর আপনার যদি সমালোচনা খারাপ লাগে তাহলে বলেন,আমি আমার মন্তব্যগুলো রিমুভ করব।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪১
এম ই জাভেদ বলেছেন: ভাইরে নারী পুরুষের সম্পর্ক তো ভাইস ভারসা , এটা সবাই জানে এবং বুঝে। এটা আমি আগেও বলেছি। আপনার দেওয়া ডেফিনেশন আমি তো একেবারে অস্বীকার করিনি।
তারপরও কেন ঘুরে ফিরে একই কথা বার বার বলা।
লিঙ্গ নিয়ে বেশি নাড়া চাড়া না করাই ভাল ভাইজান।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪৫
এম ই জাভেদ বলেছেন: আমার লেখায় সেক্সুয়াল স্যাডিজমের প্যারাটি আরেকবার মনোযোগ দিয়ে পড়ার অনুরোধ থাকল।
৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০৫
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আমাদের চারপাশে এমন লোকের অভাব নেই !
গুড পোষ্ট বস !
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: হুম , সেটা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি পোস্টে একজনের মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে।
৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:২৯
রেইন ফরেস্ট বলেছেন: হা হা মজা পাইলাম।ইনডিরেক্টলি আমাকে স্যাডিস্ট বললেন?যারা ভাব মারার জন্য কোন বিষয়ে আধখাচড়া লেখালেখি করে তাদের খোচাতে আমার মজা লাগে এটা সত্য।
আপনি আমার সংজ্ঞাকে একেবারে অস্বীকার করেন নি?লোল !সংজ্ঞা আপনার স্বীকার করলেই কি?আমি তো রেফারেন্স দিছি।আপনার আপনার সংজ্ঞার কোন রেফারেন্স দিতে পারবেন?
আর সেক্সুয়াল স্যাডিসমের সংজ্ঞা নিয়ে তর্ক করতে গেলে যদি আপনার লিঙ্গ নাড়াচাড়া করে সেইটা আপনার সমস্যা
ভুল লিখবেন,আবার কেউ ভুল ধরলে তারে স্যাডিস্ট বলবেন।এই মেন্টালিটি নিয়ে ব্লিগিং করতে আসছেন?এত খারাপ লাখলে আমার কমেন্ট রিমুভ করেন।
এবার আমি অভাব্য ভাষা ব্যবহার করলাম কারণ আপনি সেটা করেছেন।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
এম ই জাভেদ বলেছেন: আপনি আসলেই একটা মফিজ। আমার লেখা এবং কমেন্টের মর্মার্থ বুঝতে না পেরে হুদাই প্যাঁচাল পাড়ছেন। ব্লগে এ ধরনের কিছু ক্যাচাল্বাজ আছে যারা ত্যানা পেঁচাতে পছন্দ করে, তাদের এ আচরণ স্যাডিজমেরই বহিঃপ্রকাশ।
আপনার কমেন্টের সঠিক জবাব নিচে মইনুল ভাই দিয়ে দিয়েছেন। তাই এ প্রসঙ্গে আর কিছু বলতে চাইনা।
নিজেকে স্যাডিস্ট বিশারদ মনে হলে লিখে ফেলুন না একটা পোস্ট। আমরা জ্ঞান লাভ করে ধন্য হই।
৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
বিভিন্ন স্থানে এর প্রয়োগ দেখিয়ে জটিল বিষয়টি সহজ করে দিলেন। পোস্টটি গুরুত্বপূর্ণ।
মঙ্গলের চেয়ে অমঙ্গল দ্বারা আমরা বেশি প্রভাবিত হই। প্রসিদ্ধর চেয়ে নিষিদ্ধ আমাদের কাছে বেশি আকর্ষণীয়।
পাবলিক ব্লগ এবং দেশের সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় যতটুকু তথ্য দিয়েছেন, তার চেয়ে কম হলেও চলতো। স্যাডিজম ও নেগেটিভিজম নিয়ে আলোচনা যত কম করা যায়, ততই মঙ্গল। বিষয়টি বিশেষজ্ঞদের ওপর ছেড়ে দেওয়াই উত্তম। যখন প্রয়োজন, তাদের দ্বারস্থ হলাম
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৩
এম ই জাভেদ বলেছেন: এত সুন্দর একটা কমেন্টের পর আর কিছু বলার থাকেনা।
পাবলিক ব্লগ এবং দেশের সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় যতটুকু তথ্য দিয়েছেন, তার চেয়ে কম হলেও চলতো.....
একজন তো আরও বেশি বিশ্লেষণ দাবি করছেন। নিজের মনের কথা আমাকে দিয়ে বলিয়ে নিতে চাচ্ছেন !!!!
স্যাডিজম ও নেগেটিভিজম নিয়ে আলোচনা যত কম করা যায়, ততই মঙ্গল। .....
আমিও তাই চাই। কিন্তু স্যাডিজমের সংজ্ঞা নিয়েই তো একজন স্বনাম ধন্য অনৈতিক আর নেতিবাচক বিষয় টেনে আনছেন।
আল্লাহ পাক তাকে হেদায়াত করুন ........
৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ।
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:১৯
মমতাজ-কলি বলেছেন: অসাধারণ ও মননশীল একটি পোস্ট। অনেক কিছু জানলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:৫২
রেইন ফরেস্ট বলেছেন: ভাল লেখা।তবে সেক্সুয়াল স্যাডিজমের সংজ্ঞা একটু অন্যরকম হবে।সেক্সুয়াল স্যাডিস্ট এরকম একজন যে যৌনতার সময় অত্যচার করে আনন্দ পায়।এক্ষেত্রে পুরুষ নারীকে,নারী পুরুষকে ,নারী নারীকে বা পুরুষ পুরুষকে অত্যাচার করতে পারে।মোট কথা যার সাথে যৌনতায় লিপ্ত তাকে টরচার করে যে আনন্দ পায় সেই সেক্সুয়াল স্যাডিস্ট।