নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখার সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
ঘুম ভাঙল শেয়ালের ডাকে। হুজুর।
বাইরে তাকাল সিংহ। ভোর হই হই করছে। গুহায় মাত্র সূর্যের আলো ঢুকতে শুরু করেছে।এত সকালবেলা শিয়াল হারামজাদাটা চায় কি?
এক থাবায় হারামজাদাটার ঘাড় চেপে ধরল। কি সমস্যা? এই সকালবেলা আমার ঘুম ভাঙ্গালি কেন? জানিস না, গতকাল রাতে খুব ভোজ হয়েছে? আজ সারাদিন ঘুমাব আমি।
-ওটা নিয়েই কথা বলতে এসেছি আমি। শিয়াল ভয়ে ভয়ে জবাব দিল।
-আমার ভোজ নিয়ে কথা বলবি! এত বড় সাহস তোর হয় কি করে? এক থাবায় মটকে দেই তোর ঘাড়টা?
-হুজুর, আমিতো আপনারই লোক। আমাকে যদি মেরে ফেলেন ...
-তোর মত ধুরন্ধর শিয়াল কারও আপন হয় না।আজ আমি এই বনের রাজা বলেই তুই হুজুর হুজুর করছিস, কাল বুড়ো হয়ে গেলে সেই তুই-ই আমার রক্ত চুষে খাবি।
-হুজুর, আমি ভবিষ্যতে কি করব-সে পরে দেখা যাবে।আপাতত পালান।
-পালাব মানে? পাগল নাকি? আমার জঙ্গল, আমার রাজত্ব-সেটা ছেড়ে আমি পালাব কেন?
-হুজুর, বনের সব পশুরা ক্ষেপে আছে। আপনাকে মেরে ফেলবে বলে ওরা এদিকে ছুটে আসছে।
-কি? এত বড় দুঃসাহস? কে? আমাকে নাম বল শুধু।
-হুজুর, পুরো জঙ্গলই ক্ষেপে আছে। আপনার বিরুদ্ধে ওরা সবাই আজ একজোট।
-বলিস কি? সবাই একজোট? আমিতো সবসময় বিড়ালের পিছে কুকুরকে, সাপের পিছে বেজিকে, মাছের পিছে ঈগলকে-সবাইকে নিজেদের মধ্যেই ঝগড়ায় ব্যস্ত রাখতাম। ওরা আজ একজোট হল কি করে?
-আপনার হায়েনা বাহিনী।
-কি করেছে ওরা?
-খরগোশের ছোট ছোট বাচ্চাগুলো নদীর পাড়ে গিয়েছিল পানি খেতে। আপনার হায়েনা বাহিনীর সাথে জঙ্গলবাসীর চুক্তি ছিল গ্রীষ্মের দিনে কেউ নদীর পানি পান করার জন্য আসলে ওরা শিকার করবে না, ছোট শিশু হলেতো একেবারেই নয়।
-তাহলে ওরা করল কেন?
-ওদের কথা হল খরগোশের বাচ্চাগুলো নাকি বিরোধী পক্ষ।ওরা নাকি নদীর পানি ঘোলা করছিল যাতে কেউ পানি খেতে না পারে আর সবাই আপনার ওপর ক্ষেপে যায়।
-খরগোশ কি পানি ঘোলা করে? পানি ঘোলা করে খাওয়ার অভ্যাসতো শুকরের।
-হুজুর, এখন এসব বলে কি লাভ? আপনার হায়েনা বাহিনী তথ্য বের করার নামে খরগোশগুলোকে মেরে ফেলেছে। খরগোশগুলোকে খেয়ে ফেলে ওদের হাড়গোড় ভাসিয়ে দিয়েছে নদীর স্রোতে।
-তো ঠিকইতো করেছে। গণতন্ত্রের চেতনা সমুন্নত রেখেছে আমার হায়েনারা।
-ওই সমুন্নত চেতনার ধাক্কায় এখন সারা জঙ্গল চেতে আছে।
-শিয়াল।
-জ্বি হুজুর।আমার হায়েনা বাহিনীতো কোন সাক্ষী রাখার মত কাঁচা কাজ করে না।জঙ্গলবাসী জানল কি করে?
-কুমির।
-হোয়াট?
-জ্বি। আপনার জ্বালায়তো সে আর ডাঙ্গায় এসে শিকার করতে পারে না, তাই কালকের ঘটনার পুরো সুযোগটাই সে নিয়েছে। দূর থেকে প্রথমে সে পুরো ঘটনা দেখেছে, কাউকে থামায়নি। পুরো ঘটনা শেষে আপনার হায়েনারা যখন আরাম করছিল তখনই সে আক্রমণ করেছে। লেজের বাড়িতে এক হায়েনাকে অজ্ঞান করে দিয়েছে।
-তারপর?
-তারপর আর কি? আপনার বীর বাহাদুর বাকি হায়েনারা কুমিরের চেহারা দেখেই ভয়ে দৌড়ে পালিয়েছে।
-আর যে হারামজাটারা ধরা পড়েছে?
-সে আর কি করবে? কুমিরের রিমান্ড কি আর যে সে কথা? লেজের দুটো ঘা খেয়েই সব স্বীকার করেছে সে। কুমিরও তখন তার চোখে পানি নিয়ে ছুটে গেছে সবার কাছে। সব শুনে খুব কাঁদল খরগোশগুলোর বাবা-মা। তারপর হঠাৎ এক খরগোশ ঘোষণা করল সন্তান হত্যার বদলা নেবে সে।
-এহহহ, বললেই হল?
-আমিও প্রথমে তাই ভেবেছিলাম।
-তো এখন কি ভাবছিস?
-হুজুর, নদীর ওপারের হাতীকে আপনিতো চেনেনই। আর কেউ মানুক, না মানুক, নিজেকে সে জঙ্গলের মোড়ল ভাবে। সে ঘোষণা দিয়েছে আপনাকে সে পায়ের নিচে পিষে মারবে।
-আর আমি মরে গেলে গেলে জঙ্গলের দায়িত্ব কে নেবে?
-তা জানিনা। তবে আমার একটা সন্দেহ আছে।
-কি সন্দেহ?
-আমার ধারণা কুমির আর হাতীর মধ্যে কোন গোপন চুক্তি হয়েছে। আপনাকে মেরে ফেলে হয়ত নদীর এপারটা দখল করবে কুমির আর ওপারের দখল নেবে হাতী।
হঠাৎ জঙ্গল কাঁপিয়ে হেসে ওঠে সিংহ। এই চরম দুঃসময়ে সিংহের হাসি দেখে অবাক হয়ে যায় শিয়াল। অধিক শোকে সিংহ ব্যাটা পাগল হয়ে গেল নাকি?
-শিয়াল।
-জ্বি হুজুর।
-জঙ্গলবাসী মনে কাছাকাছি চলে এসেছে। ওদের উন্মাদ চিৎকার শুনতে পাচ্ছি।
শিয়াল ভয়ে ভয়ে বলে, আমারও তাই মনে হচ্ছে।
-চলতো গুহা থেকে বের হই, পাহাড়ের চূড়ায় গিয়ে দাড়াই।
মনে মনে বিরক্ত হলেও সিংহকে না বলার মত সাহস পায় না শিয়াল। নীরবে তাকে অনুসরণ করে পৌছে যায় পাহাড়ের চূড়ায়।
দূর থেকে ক্রোধে উন্মত্ত একদল জংলী জানোয়ারকে ছুটে আসতে দেখে শিয়াল। ক্ষোভে ঘৃণায় অন্ধ এই পশুগুলোকে চালিয়ে নিয়ে আসছে একটা কুমির, যার হাত থেকে জীবন বাচিয়ে নদী পেরনোই দায় আর একটা বিশাল হাতী-যার পায়ের নীচে তাদের প্রায়ই পিষে মরতে হয়।
-কি বুঝলি? হঠাৎ জানতে চায় সিংহ।
অবাক হয় শিয়াল। আমিতো চোখের সামনে শুধু বিপদই বুঝতে পারছি। এর বেশী কি বুঝব?
-ওরে বেকুব, যে "জঙ্গল বসন্তে"র নেতৃত্ব দেয় একটা হিংস্র কুমির আর একটা পাগল হাতী, সেই "জঙ্গল বসন্ত"-এর ভবিষ্যত কি?
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ এই গল্পের প্রতিটি চরিত্র, ঘটনা ও সংলাপ কাল্পনিক, বাস্তবতার এর বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই। কেউ বাস্তবতার সাথে মিল খুঁজে পেলে তা নিজ দায়িত্বেই পাবেন, আমি এর মধ্যে নাই।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:১৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: হায়েনা আর শুয়োররা শুধু মাথায় হ্যালমেট পড়েই নামে না, এদের হাতে থাকে হাতুড়ী, স্টাম্প, কিরিচ। এদের হাতেই কিছু নীরিহ খরগোশ খুন হয়, আর তাদের মৃত্যুর ফায়দা লুটতে চোখে পানি নিয়ে কুমির আর পাগলা হাতী হাজির হয়।
জঙ্গলে নাকি কোন আইন নেই, অথচ আইনহীনতার এই আইন খুব ভালভাবেই প্রতিষ্ঠিত
২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: Come to the point. Do not beat about the bush.
২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:২২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বিপ্লব করলেই হয় না, বিপ্লবের ফসল ঘরে তোলার জন্য উপযুক্ত নেতৃত্ব লাগে।
৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিপ্লব করলেই হয় না, বিপ্লবের ফসল ঘরে তোলার জন্য উপযুক্ত নেতৃত্ব লাগে।
জ্বী দোয়া করবেন।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৩৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: দোয়া-ই এখন একমাত্র সম্বল।
৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪২
ল বলেছেন: জঙ্গলে মঙ্গল আসবে তো??
শেষের লাইনে পুরা শতক হাঁকালেন।।।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: জানি না মঙ্গল আসবে কিনা। তবে কোন কুমিরের কান্না আমি বিশ্বাস করতে রাজি নই।
৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এখন প্রাচীন কাল নয়,
আর, দাদা- দাদীর কোলে চড়ে গল্প কেউ শুনে না,
............................................................................
ডিজিটাল যুগে বীরের মতো যুদ্ধের গল্প বলুন
না হয় দেশ ত্যাগ করে সংসারী হোন ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৫২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ডিজিটাল যুগের একটা বড় সমস্যা কি জানেন? আমাদের সমস্ত বীরত্ব এখন অনলাইনে, কারণ আমাদের জীবনটাও এখন অনলাইনে। আমরা অধিকাংশই অফলাইনে নূন্যতম রিস্ক নিতে রাজি নই, অথচ অনলাইনে আমাদের হাতী-ঘোড়া মারা শেষ।
ডিজিটাল যুগে কোন বীর আমি দেখিনি, বীরের মত যুদ্ধের গল্প বলি কি করে?
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৫১
নীল আকাশ বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
শুধু জঙ্গল নয় সারা দেশটাই এখন শিয়াল আর হায়েনা দিয়ে ভরে গেছে। আর নিরহ সবার এতেই প্রাণ ওষ্ঠাগত।
সবাই কই মাছের তেলে কই ভাজতে চায়।
স্বার্থের জন্য এরা সবাইকে লাইন অফ ফায়ারে দাড়া করাতেও দ্বিধা করে না।
নিদারুণ বাস্তবতা।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: পুরো দেশটাই এখন জঙ্গলে পরিণত হয়েছে-চারিদিকে সব সময় ধান্ধাবাজ আর শয়তানে গিজগিজ করছে। স্বার্থের জন্য এরা নিরপরাধ মানুষগুলোকে লাইন অফ ফায়ারে দাঁড়া করাতেও দ্বিধাবোধ করবে না।
এই শয়তানগুলোর হাত থেকে মুক্তির উপায় কি?
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন বলেছেন ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই। আশা করি ভাল আছেন।
৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩১
ইসিয়াক বলেছেন: দারুণ লাগলো ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ ইসিয়াক
৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ভাল রূপক গল্প।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মোঃ মাইদুল সরকার
১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯
করুণাধারা বলেছেন: দারুন গল্প! শেষটা বিশেষ করে ভালো লাগলো।
জীবজন্তু নিয়ে অনেকেই আজকাল লিখছেন। এইতো কিছুদিন আগে হায়না নিয়ে ছড়া লিখেছিলেন এম ইর এক শিক্ষক। জেলখাটার ভয়ে বুয়েটের শিক্ষকতা ছেড়ে তাকে কানাডায় পালাতে হল
২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্পটা আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
আপনি যার স্ট্যাটাসের কথা বলছেন, আমার জানামতে উনি আগে থেকেই উচ্চ শিক্ষার্থে দেশের বাইরে ছিলেন। হায়েনা বিষয়ক ওই স্ট্যাটাসের পর জনৈক রাজনৈতিক নেতা/নেত্রীর চ্যালাচামুন্ডারা উনার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন, অভিযোগ ছিল উনি নাকি সেই বিশেষ নেতা/নেত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন। অথচ ওই স্ট্যাটাসে সেই বিশিষ্ট নেতা/নেত্রীর নামের উল্লেখও ছিল না। উনি শুধু একটা হায়েনাকে উদ্দেশ্য করে কিছু কথা বলেছিলেন। এখন চ্যালাচামুন্ডারাই যদি তাদের নেতা/নেত্রীকে হায়েনা মনে করে তাহলে আমরা আমজনতা আর কি করতাম?
মন্তব্যে ভাল লাগা রইল।
১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কিছূ না বলার যাতনা থেকে প্রতিকী হলেও বলা ভাল।
মহাকালে যখন সত্যসন্ধানী সত্য খূঁজবে এগুলোই তথ্যসূত্র হয়ে সত্যকে সামনে নিয়ে আসবে!
তখন তো আর হেলমেট, হাতুরি, কিরিচ, ক্রিকেট ষ্ট্যাম্প বাহিনী থাকবে না।
সত্য অতি সামান্য সূত্র থেকই জ্বাজ্ল্যমান হয়ে ধরা দেবে।
রুপক গল্পে ভাল লাগা।
++++++
২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। কিছূ না বলার যাতনা থেকে প্রতীকি হলেও বলা ভাল।
সময় কাউকে ক্ষমা করেনি। এই হায়েনা বাহিনী কিংবা যারা তাদের পেলে পুষে আজ দানবে পরিণত করেছে-কোন একদিন তারা কেউই পালানোর পথ পাবে না। হিসাব হবে কড়ায়-গন্ডায়। যেহেতু পাপের চিহ্ন মুছে ফেলা যায় না, তাই প্রমাণগুলোও হারিয়ে যাবে না।
আমার শুধু একটাই প্রার্থনা। মৃত্যুর আগে যেন ওদের চূড়ান্ত পতন দেখে যেতে পারি।
ভাল থাকুন প্রিয় ভৃগু ভাই। সূভকামোণা।
১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দারুন লিখেছেন।
আসলেই......দুর্জনের কূটকৌশলের অভাব হয় না। গল্পে অনেককিছু বুঝিয়েছেন, এখন যাদের বোঝার তারা বুঝলেই হয়! তাদের জন্য শুভকামনা রইল!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: দুর্জনের কূটকৌশলের অভাব হয় না।
আমিও ঠিক সেটাই বোঝাতে চেয়েছি। আজ যেমন গণশত্রু সিংহকে সরাতে জনগণের নেতা হয়েছে কুমির, হয়ত তেমনি কোন এক সময় অন্যকোন অত্যাচারীকে সরাতে জনগণের নেতা হয়েছিল সিংহ।
কাউকেই এখন আর বিশ্বাস করতে পারি না
১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: দোয়া-ই এখন একমাত্র সম্বল।
যে কেউ স্বচ্ছ পবিত্র মন নিয়ে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: যে কেউ স্বচ্ছ পবিত্র মন নিয়ে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়।
কথা সত্য। মন্তব্যে লাইক দিলাম।
১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫৫
শিখা রহমান বলেছেন: প্রতীকী গল্প ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইলো।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: আমি তুমি আমরা,
হুমমমমমমম............... বসন্ত বলে কথা!
জলবসন্ত যে চিরকালের জন্যে ক্ষতের দাগ রেখে যায় তার প্রতীক হিসেবে, এ তো সত্য!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: জলবসন্ত যে চিরকালের জন্যে ক্ষতের দাগ রেখে যায় তার প্রতীক হিসেবে, এ তো সত্য!
মধ্যপ্রাচ্যে এই বসন্ত শুধু দাগই রেখে যায়নি, ব্যথাটাও এখনো রয়ে গেছে
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০৭
মা.হাসান বলেছেন: শেষের লাইনে ছক্কা মারিয়া দিলেন।
হায়েনা আর শুয়োররা যখন হেলমেট পরিয়া মাঠে নামিবে, কুমির আর হাতি পালানোর রাস্তা খুঁজিয়া পাইবে না।