ব্রাজিল হারিবার কতিপয় কারন

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সুন্নতের বরখেলাপ করে সতর না ঢেকে খেলা । যেখানে বাকী খেলোয়াররা হাফ প্যান্ট ও মুজা দিয়ে সতর ঢেকে আদবের সহিত খেলে সেখানে এই পেলেয়ার আদবের বরখেলাপ করে মাঠে নামাতে হারবার কারন বলে কেউ কেউ মনে করছেন ।

এরপর তুলনামুলক দুব্বল সাউথ কোরিয়ার সাথে জিতবার পর ফাইনাল কাপ পাওয়ার মত নাচ গান । সাউথ কোরিয়ার অধিনায়ক মাস্ক অফ জরো বলেন আমরা হেরেছি কিন্তু ব্রাজিলের গোলে আমাদের একখানা বল গিয়াছে ।
এরমানে হল চোর যেমন বাড়ী চেনে তেমন বল গোল চিনিয়াছে ।
তিনি আরও বলেন এই নাচা গানার প্রতিশোধ আমরা নেব । কিভাবে নেব সেটা আমরা জানি । পরে গোপনে ঢাকার সাউথ কোরিয়ান এমবেসীর সাথে যোগাযোগ করে মিরপুর এক নস্বর মাজারের এক খাদেম কে ধরে মিলাদ পড়ে নেয় ও বান মেরে নেয় সাথে বাটি চালান মারে ব্রাজিল টিমের বিরুদ্ধে । যেটার ফল ক্রোয়েশিয়ার সাথে পেনাল্টিতে খেলা গড়িয়ে ব্রাজিল চার গোলেই হারে ।

আর এক কারন কাশেমারু । কাশেমারুর দাদার নাম ছিল কাশেম মিয়া । নোয়াখালীতে গান্ধির বকরী চুরিতে জড়িত ছিলেন । এই কাশেম মিয়ার ছেলে হাশেম মিয়া ভাগ্যে পরিবর্তনের আশায় ঢাকা আসেন । এসেই সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা রাজনীতিতে যোগদান করেন । এক সময় ঢাকায় ১২ নাম্বার ওয়ার্ডের সভাপতি হয়ে যান । এদিকে ঢাকার ১৩ নাম্বার ওয়ার্ডের সভাপতি ছিলেন জোয়াদ্দার বাতেন । এই জোয়াদ্দার বাতেন ও হাশেম মিয়ার সম্পর্ক ভাল বন্ধুতে গড়ায় ।

দুই বন্ধু মিলে দেশ ছাড়ার পরিকল্পনা করেন । দুই বন্ধুই ডিভি লটারীতে আবেদন করলে জোয়াদ্দার বাতেন ডিভি লটারী পেয়ে আম্রিকা চলে যান । আর হাশেম মিয়া লটারী না পেয়ে এমাজনের জংগল দিয়ে ব্রাজিলে ঢোকেন । ব্রাজিলে ঢুকে নুতন করে বিবাহ করে নাম বদলে হয়ে যান হাশে মারু । এই হাশেম মিয়া ওরফে হাশে মারুর ছেলেই হল কাশে মারু ।
ওদিকে জোয়াদ্দার বাতেন আমেরিকা গিয়ে নাম বদলে হয়ে যান । জো বাইডেন ।

এরপর ঘুরমনি কিক বা বাই সাইকেল কিক করে গোল দেয়া রিকালসন ওরফে রুহুল আমীন, অনেকে বলছেন সেও নাকি ফার্মগেট টু জিগাতোলা লেগুনা মার্সিিডিজ চালাতো । হাশেম মিয়ার পরে সেও ব্রাজিলে চলে যায় । হাশেম মিয়ার মত রুহুল আমিন নাম পরিবর্তন করে পর্টুগিজ নাম রিকালসন রাখেন ।

যে বাংলাদেশ কোনদিন বিশ্বকাপ খেলতে পারেনি বা পারবেনা সেই বাংলাদেশী বংশভুত কাশেমারু, রিকালশন ব্রাজিল টিমে থাকাকেও ব্রাজিল হারবার কারন বলে মনে করছেন অনেকে।

আর এক কারন নেইমার নিজে পেনাল্টি শট না মেরে কতিপয় বাচ্চা ছেলেকে দিয়ে ওপেনিং করেন । যাতে নিজের ঘাড়ে দোষ না আসে । এটাও অনেকে হারার কারন বলে মনে করছেন ।

পরিশেষে অনেকে বলছেন মুগ ডাল রং তো গেল এবার ডেকোরেটর পার্টিদের ভাগাতে পারলেই নাকি কাপ তাদের ।

১ টি +০/-০