নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রূপার কৌটা

জহিরুল হক শাওন

জহিরুল হক শাওন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুভি রিভিউ-“দ্যা. রন. ক্লার্ক. স্টোরি” / Review Of The Ron Clark Strory

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩



“দ্যা. রন. ক্লার্ক. স্টোরি” একটি আত্মজীবনীমূলক চলচ্চিত্র। এই মুভিটি প্রকৃত শিক্ষাবিদ রন ক্লার্কের শিক্ষক জীবনের উপর ভিত্তি করে ২০০৬ সালে তৈরি করা হয়। বাস্তবে রন ক্লার্ক ছোট্ট শহর উত্তর ক্যারোলিনার একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন। এটি রন ক্লার্কের সত্যিকারের গল্প, যিনি নিউইয়র্ক শহরের হারলেম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষাকতা করেছেন।
মুভিটিতে রন ক্লার্কের আসল অভিজ্ঞতাকে তুলে ধরা হয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে একটি স্থানীয় স্কুলে, শিক্ষার্থীদের সাথে যারা খুবই অমনোযোগী এবং বিপজ্জনক ছিল, রন ক্লার্ক নানা কৌশলে ও শিশুদের স্তরে নেমে এসে তাদের সাথে বন্ধুর মত মিশে তাদের শিক্ষা দিতে সফল হয়েছেন।
তিনি তথাকথিত "বিপথগামী" শিশুদের একটি ক্লাস নিতে আগ্রহী হন, স্কুলের সবচেয়ে খারাপ ও অমনোযোগী শিক্ষার্থীরা ছিল এই ক্লাসে। তাদের ছিল সর্বনিম্ন গ্রেড, সবচেয়ে খারাপ আচরণের রেকর্ড এবং সর্বনিম্ন আত্মসম্মান। বাচ্চারা ম্যাথিউ পেরির (ক্লার্ক) কথা একদমি শুনেনা তাকে অমান্য করে, তবুও ক্লার্ক তার শ্রেণীকক্ষের বর্বরতা সহ্য করেন।
মুভিতে দেখা যায়, শুরুতে বাচ্চারা ম্যাথিউ পেরিকে গ্রহণ করতে চায় না, বাচ্চারা মারাত্মক দুষ্টমি করে। এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করা ম্যাথিউ পেরির জন্য অসম্ভব ছিল। ম্যাথিউ পেরি তার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকে এবং দেখা যায় কিছুদিন পরে তারা তাকে একের পর এক গ্রহণ করে। তারা সবাই ঘৃণা করার পরিবর্তে তাকে ভালবাসতে শুরু করে। এছাড়াও তারা তাদের স্কুলকে পছন্দ করতে লাগলো এবং ঘৃণা করার পরিবর্তে লেখাপড়ায় মন দিলো।
এটি ১৯৯৮ সালের বাস্তব ঘটনা। রন ক্লার্ক নিজেকে সফল হিসেবে দেখতে চেয়েছিলেন। স্বপ্নটি কেবল নিজের জন্য নয়, এটি ছিল অসাধারণ কিছু একরোখা ছেলে ও মেয়েদের জন্য, বিরাট বিজয়ের একটা স্বপ্ন।
এই মুভিতে দেখানো হয়েছে, তিনি কিভাবে এই বিদ্রোহী বাচ্চাদের কাছে পৌঁছানোর জন্য বিভিন্ন উপায় ও কৌশল গ্রহণ করেছিলেন। দুষ্টু শিক্ষার্থীরা স্কুলের লেখাপড়া বা তাঁর সাথে কিছু করতে চায়নি। তারা সবাই ম্যাথিউ পেরির (রন ক্লাক) সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করতো।
পেরি রাগ করতেন, কিন্তু তবুও সব নিরবে সহ্য করে গেছেন। তিনি তাদের সাথে মিশতে চেষ্টা করেছেন। তাদের মন পাবার জন্য তাদের সাথে খেলেছেন। তাদের আনন্দ দেয়ার জন্য নাচ-গান ও করেছেন। তাদের সাথে কৌতুক করে তাদের হাসিয়েছেন। এভাবে তিনি একসময় তাদের মন পেয়েছেন।
এই বিদ্রোহী শিশুরা ক্লাকের কথা শুনতে শুরু করলো। তারা স্কুলের পরিক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে রন ক্লার্ককে সফলতা এনে দিয়েছে। ক্লার্ক তাদের পুরস্কৃত করে আরও বেশি অনুপ্রাণিত করলো যেটা তাদের ভবিষ্যতে অনেক কাজে দিবে। রন ক্লার্কও তার নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হলো।

এই মুভিতে ম্যাথিউ পেরি তার অমনোযোগী ও উঃশৃঙ্খল শিক্ষার্থীদের শেখানের জন্য নানা ধরণের প্রযুক্তি ব্যবহার করেছেন। আমরা দেখতে পারি যে তিনি খুব সুন্দর করে কালারফুল ভাবে রঙ্গিন আর্ট পেপারে মার্কার দিয়ে আর্ট করে ক্লাসে টানিয়ে দিয়েছেন এবং তা দেখিয়ে দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের শেখানোর চেষ্টা করেছেন।

মুভিতে দেখা যায় স্কুলে একটা ল্যাবরেটরি আছে যেখানে শিক্ষণের সব ধরণের প্রযুক্তি রয়েছে। আছে অনেকগুলো কম্পিউটার, বৈজ্ঞানিক টেস্ট করার অনেক উপকরণ। মুভিটিতে একটা কঙ্কাল ও আছে।
সুতরং, বলা যায় শিক্ষন-শিখন প্রক্রিয়া সহজ ও ফলপ্রসূ করার জন্য প্রায় সকল প্রযুক্তি এই মুভিতে বিদ্যমান। মুভিটি যেহেতু ১৯৯৮ সালের রন ক্লার্কের নিজস্ব অভিজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ তাই এখানে বর্তমান সময়ের তেমন আধুনিক প্রযুক্তি লক্ষ্য করা যায়নি। এখানে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহার করা যেত। হয়তোবা ম্যাথিউ পেরির শিক্ষার্থীরা আগ্রহ নিয়ে শিখতে চাইত। কেনোনা মুভিটিতে দেখা যায় ম্যাথিউ পেরি শিক্ষার্থীদের শেখার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করার জন্য ১৫ সেকেন্ড পর পর চকলেট মিল্ক পান করেন। এতে শিক্ষার্থীরা অনেক আনন্দ পায় এবং গ্রামার শিখে ফেলে। আধুনিক নানা শিক্ষা প্রযুক্তি বা বিভিন্ন শিক্ষণমূলক সফটওয়্যার ও গেমস ব্যবহার করলে তারা স্বেচ্ছায় শিখলেও শিখতে পারতো। আমাদের দেশের বাচ্চারা মোবাইল গেমস এবং শিক্ষামূলক সফটওয়্যার ও ভিডিও দেখে শিখতে পছন্দ করে। এইসব ক্ষেত্রে তাদের আগ্রহ অনেক বেশি থাকে।
শিক্ষার্থীরা বিশেষকরে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের, তারা বই পড়ার চেয়ে টিভি, mp3, mp4, CD/DVD player কিংবা কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন বেশি পছন্দ করে। তাদেরকে এই সকল মাধ্যম দিয়ে শেখানো যেতে পারতো, তাহলে আমার মনে হয় ম্যাথিউ পেরির (রন ক্লার্ক) এতো যন্ত্রণা পোহাতে হতোনা। এইসব প্রযুক্তি টিচিং এইড হিসেবে ভালভাবে কাজ করতো।
অতএব, পরিশেষে বলতে পারি, instrutional technology কোর্সের সাথে “দ্যা. রন. ক্লার্ক. স্টোরি” মুভিটি অনেকটাই প্রাসাঙ্গিক। এই মুভিতে শিক্ষন-শিখন প্রক্রিয়াটি টিচিং এইড বা শিক্ষন উপকরণের ব্যবহার প্রতিফলিতে হয়েছে।


“দ্যা. রন. ক্লার্ক. স্টোরি” এর আলোকে একজন আদর্শ শিক্ষকের গুণাবলীঃ

রন ক্লাকের এই গল্পটি একটি শিক্ষামূলক গল্প। এই গল্প থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। বিশেষ করে একজন শিক্ষকের। রন ক্লার্ক শিক্ষকদের আদর্শ উদাহরণ হতে পারেন।

 আমি মনে করি যে কেবল পরীক্ষা শুধু স্কোরের জন্যই নয়, শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া করবে তাদের ভবিষ্যতের জন্য, ভালো মানুষ হবার জন্য। তাই যদি আমরা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় রন ক্লার্কের মতো শিক্ষক পেতাম তাহলে আমরা অনেক এগিয়ে যেতাম। আমাদের সমাজে এমন অনেক শিক্ষার্থী আছে শামিকাদের মত। রন ক্লার্কের মত শিক্ষকরা এদের ভালো পথে আনতে পারেন। তাদের অবহেলা না করে বরং তাদের প্রতি অতিরিক্ত নজর দিলে তারা অনেক ভালো করতে পারে যা আমরা “দ্যা রন ক্লার্ক স্টোরি” মুভিটায় লক্ষ্য করেছি।

 প্রত্যেক শিক্ষকের জন্য এই মুভিটি দেখা উচিত, কেননা আমাদের মাঝে অনেক অমনোযোগী শিশু আছে যারা একেবারে লেখাপড়া করতেই চায়না। শিক্ষকরা তাদের এইসব শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আশা ছেড়ে দেন। ম্যাথিউ পেরি চরিত্রটির মধ্য দিয়ে রন ক্লার্ক যেভাবে দুষ্টু বাচ্চাদের সাথে তাদের মত করে মিশে তাদের মনযোগী করে তুলেছেন, আমাদের দেশের শিক্ষকরাও এই ভাবে তাদের শিক্ষার্থীদের সাথে মিশতে পারেন।


 এই মুভিতে একটা চমৎকার দিক আছে, যেটা বাচ্চাদের একটা বৈশিষ্ট্যই বলা যায়। শামিকা চরিত্রটি যদি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, শামিকা ছিল সবচেয়ে দুষ্টু ও একরোখা। ম্যাথিউ পেরিকে সে ভয় ই পায়না।
বারণ করা সত্ত্বেও শামিকা একের পর এক বই ফেলে দিচ্ছিলো। একদমি কথা শুনেনায়। শামিকা মনে মনে ভাবছিল তার শিক্ষক ম্যাথিউ পেরি তার শত্রু। কিন্তু পেরি তার উপরে বেশি নজর দিচ্ছিলেন। ক্লাশের বিশৃঙ্খলা বন্ধ করার দায়িত্ব ও দিয়েছিলেন শামিকাকে। এছাড়া বার বার তার বাসায় যাচ্ছেন। শামিকাদের বাসায় রান্নাও করে দিছেন এবং শামিকা বাড়ির কাজ করছে। এর জন্য শামিকার মা ম্যাথিউ পেরির বিরুদ্ধে স্কুলের হেড স্যারের কাছে অভিযোগ ও তুলেছিলেন। কিন্তু ম্যাথিউ পেরি চাচ্ছিলেন শামিকার মন পাবার এবং তিনি তা পেয়েছিলেন।

 সব শিশুর মধ্যেই এই একরোখা ভাব আছে। কিন্তু তাকে যদি ভালো করে বুঝানো যায়, তার মন জয় করা যায় তাহলে তাদের শেখানো বা যে কোন কঠিন কাজ করানোও যায়। সমস্ত বাচ্চাদের মধ্যে বিভিন্ন সম্ভাবনা রয়েছে। শুধু তাকে উত্সাহিত করতে হবে এবং তার ভালো কাজের জন্য পুরস্কৃত করতে হবে তাহলেই সে তার নিজের জন্য , পরিবারের জন্য, সমাজের জন্য অনেক কিছু করতে পারবে। এই অমনোযোগী শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই হাজার হাজার রন ক্লার্ক বের হয়ে আসবে।

 এই মুভিতে দেখা যায়, ম্যাথিউ পেরি অর্থাৎ রন ক্লার্কের প্রচণ্ড ধৈর্য ছিল। একজন আদর্শ শিক্ষকের এটা মহৎগণ। ধৈর্য ছাড়া শিক্ষার্থীদের শেখানো যায়না। শিক্ষার্থীরা সহজে শিখতে চায়না বা চাইলেও শিখতে পারেনা। শিক্ষক হাতে ধরিয়ে শেখাবেন। আর এজন্যই দরকার ধৈর্য। মুভিতে যে শিক্ষার্থীদের দেখা যায় তারা খুবই অমনোযোগী। অনেকে মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। তারা বাজী ধরে এবং এর জন্য চুরিও করে। এদের সঠিক পথে ফিরিয়ে আনা ছিল রন ক্লাকের জন্য একটা চ্যালেঞ্জ।

 তিনি শুধু ক্লাশেই সীমাবদ্ধ থাকেন নি। রন ক্লার্ক এই শিক্ষার্থীদের বাড়ি গেছেন। তারা কেন লেখাপড়া করতে চায়না, লেখাপরায় কেন তাদের মন নেই তা অনুসন্ধান করতে তাদের পিছু পিছু হেঁটেছেন। যা ধৈর্য এবং দায়িত্ববোধ ছাড়া কখনই সম্ভব নয়।
রন ক্লার্ক আমাদের সকলের কাছে চমৎকার উদাহরণ, আমরা প্রতিদিনই যা’ই করি না কেন, আমরা যদি ধৈর্য সহকারে করি তাতে আমরা সফল হবোই।

 এটি রন ক্লার্কের সত্যিকারের গল্পের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে যিনি ২০০০ সালে আমেরিকান শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হন। ক্লার্ক তার শিক্ষাজীবন অর্জনের জন্য ৯০-এর দশকে গ্রামীণ নর্থ ক্যারোলিনা থেকে নিউ ইয়র্ক সিটিতে যান। তিনি হারলেম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি ৫ম গ্রেড ক্লাসে পড়ানোর চাকরি নেন। ক্লাসটি পুরোপুরি নিয়মানুবর্তিত এবং শিক্ষার ব্যাপারে অসচেতন ছিল। রন এর আগমনের আগে, অন্যান্য শিক্ষকরা এখানে পড়াতে আসতেন কিন্তু কিছুদিন ক্লাস নিয়ে শেখাতে চেষ্টা করার পর যখন ব্যর্থ হতেন তখন কেবল হতাশার মধ্যে ছেড়ে চলে যেতেন।
ক্লার্ক আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। তিনি ধরেই নিয়েছিলেন তিনি সফল হবেন। তাই এই অমনোযোগী শিশুদের শেখাতে গিয়ে সব বিরক্তি সয়ে গেছেন।

কারণ সফলতা সহজে আসেনা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হতাশা এবং প্রাথমিকভাবে পরাজিত হবার শঙ্কাই বেশি থাকে যা আমরা ক্লার্কের মধ্যে দেখেছি । তিনি শিক্ষার্থীদেরকে আত্মবিশ্বাসী করতে উৎসাহ দেন, উচ্চ লক্ষ্য (Big Dream) স্থাপন করতে এবং তাদের লুকানো সম্ভবনা বের করার জন্য তাদের নির্দেশ দেন।

 আমরা সবাই কোন না কোন পরিবারে থাকি। পরিবারের সবাই একে অপরকে সাহায্য সহযোগিতা করে। ভালো সময় কিংবা খারাপ সময় পরিবারের পাশে থাকি। ঠিক তেমনি রন ক্লার্কও চেয়েছিলেন এমন একটি পরিবার। তিনি এবং তার শিক্ষার্থীরা মিলে একটা পরিবার। যেখানে সবাই সবাইকে সাহায্য করবে। শিক্ষক শিক্ষার্থীদের সাহায্য করবেন আবার শিক্ষার্থীরাও শিক্ষককে সহযোগিতা করবেন। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সম্পর্ক হওয়া উচিত এমন আন্তরিক। ক্লার্ক আন্তরিক ছিলেন বলেই তিনি এই দুর্গম চ্যালেঞ্জটা বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছেন। আদর্শ শিক্ষকের ও এটাও অন্যতম একটা গুণ।

পরিশেষে বলা যায়, “দ্যা. রন. ক্লার্ক. স্টোরি” একটি শিক্ষামূলক মুভি। শিক্ষকদের নিকট এই মুভিটি আদর্শ হবার দাবি রাখে। শুধুমাত্র শিক্ষকদের জন্যই নয়, এটা পিতা-মাতার জন্যও ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি শামিকার মায়ের কথা চিন্তা করি তাইলে এর প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারবো। এছাড়া এই মুভিটা শিক্ষার্থীদের জন্যও দেখা খুবই দরকার। তারাও এই মুভি থেকে অনেক কিছু শিখতে পারবে। আমি মনে করি সমাজের সকল স্তরের মানুষের রন ক্লার্কের এই মুভিটি দেখা দরকার।
যারা নতুন করে মুভি বানাচ্ছে কিংবা ভবিষ্যতে বানাবে তারাও এটা দেখে শিক্ষামূলক মুভি বানাতে পারে। এই ধরণের আরও অনেক বেশি মুভি তৈরি হতে থাকলে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশের অনেক উন্নতি হবে। আমাদের শিক্ষকরা রন ক্লার্কের মত কিংবা তারচেয়েও আরও ভালো হতে পারবে। পিতা-মাতারাও অনেক কৌশলী হতে পারবে। শিক্ষার্থীরাও তাদের শিক্ষকের কথা মন দিয়ে শুনবে। শিক্ষকদের ভালবাসবে। এই প্রত্যাশায় আছি।

THE END

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.