![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আ...আ...আমি জোনাইদ সাইম....এমন ভাব নিয়ে বলছি যেন বড়ধরনপর একখানা লেকচার দিয়ে দিব।আসলে আমার সম্পর্কে বলার মত তেমন কিছুই নেই।কারন আমি আপনার মতো অসাধারন কেউ না, খুবই সাধারনের একজন।সব সময় সকলের সাথে মিলেমিশে ভাল হয়ে চলার চেষ্টা করি। কিন্তু কিছু বদঅভ্যাস আছে যেমন:ফাকিবাজি,সবসময় সর্টখাট খোজাঁ,পড়ার সময় ফেবু ও সিওসি,পড়তে বসলে ঘুম আসা ইত্যাদি।আমি আপনার এক ছোট ভাই।এখনো মাধ্যমিকের গন্ডি পার হতে পারিনি।ছাত্র হিসেবে তেমন একটা খারাপ না,মোটামোটি ভালই।সাইন্স বিভাগপ পড়লেখা করছি।একটু আধদু লেখালেখি করি।তেমন ভাল লিখতে পারি না, তবুও চেষ্টা করি ভাল কিছু লেখার।
কলকাতার স্টার জলসার প্রচুর বাংলাদেশি দর্শক
রয়েছে। নিয়মিত ডেইলি সোপ গুলো দিয়েই এতদিন
বাংলাদেশি দর্শক আটকে রেখেছিল। কিন্তু সেই দর্শক
অনেকটাই পিছিয়ে আসছে। কেন? এই উত্তর পরে দেই।
বাংলাদেশে নারীদের ওপর পরিচালিত এক জরিপে
দেখা গেছে, তাদের শতকরা ষাট ভাগই ভারতীয়
টেলিভিশন চ্যানেল স্টার জলসার দর্শক। বাংলাদেশে
যেখানে কয়েক ডজন টেলিভিশন চ্যানেলে বহু রকম
বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান চলে সারাদিন, সেখানে একটি
ভারতীয় চ্যানেল কেন নারীদের কাছে এত বেশি
জনপ্রিয়?
কয়েকজন নারী বলছেন ভারতীয় চ্যানেলের
অনুষ্ঠানগুলো অনেক বেশি বৈচিত্র্যময় আর সব বয়সের
মেয়েদের সঙ্গে বসে একসাথে দেখার মতো। তবে
বাংলাদেশের একটি বেসরকারি টেলিভিশনের
অনুষ্ঠান বিভাগের প্রধান বলছেন, ভালো মানের
অনুষ্ঠানের সংকট আর অতিরিক্ত বিজ্ঞাপনের কারণেই
বাংলাদেশি চ্যানেলগুলো থেকে মুখ ফিরিয়ে
নিয়েছেন দর্শকরা। জরিপটি পরিচালনা করেছে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগ।
কিন্তু এখন কেন স্টার জলসার দর্শক কমে যাচ্ছে?
বাংলাদেশের দর্শকদের টানতে মানসম্মত টেলিভিশন
সিরিজ দরকার ছিল। একটা সময় বিদেশি সিরিজগুলোর
ডাবিং এ দেশে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় ছিল। ছিল সব
শ্রেণির উন্মাদনা। সম্প্রতি বাংলাদেশের বেসরকারি
টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভি অনেকটাই স্টার
জলসাকে ধাক্কা দিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
চ্যানেলটি আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগেই এ দেশের
সাধারণ দর্শকদের রুচি নিয়ে চিন্তা ভাবনা শুরু করে।
সেভাবেই শুধু চিত্রনাট্য লেখার জন্য কর্মীদের নিয়ে
টানা কর্মশালা করে। সেভাবেই অনুষ্ঠান তৈরি করতে
থাকে। দীর্ঘ সময় পর চ্যানেলটি অন এয়ারে আসে।
স্টার জলসার সিরিয়ালগুলোর একটি বিশেষ দিক হচ্ছে
এগুলো পারিবারিক পটভূমির ওপর তৈরি। একটি পরিবার
মূলত কিছু ভালো খারাপ মানুষের সমন্বয়ে তৈরি হয়। এর
ভেতর ভাঙা-গড়া, হাসি-আনন্দ সবকিছু মিলিয়ে একটি
শুভ সমাপ্তিতে রূপ দেওয়া হয়। এই পলিসি দীপ্ত টিভি
ধরে ফেলে। নির্মিত হতে থাকে দীপ্তর টেলিভিশন
সিরিজ। আর এ জন্য দীপ্ত ঢাকার আশপাশে কয়েকটি
নিজস্ব স্বকীয় স্টুডিও নির্মাণ করেছে।
অতি সম্প্রতি দীপ্ত টিভি তাদের ডাবিং করা 'সুলতান
সুলেমান' সিরিজের মাধ্যমে এ দেশের দর্শকদের বড়
একটা অংশকে আটকে ফেলতে সক্ষম হয়। নারী ও
মধ্যবয়সী দর্শকরাও সুলতান সুলেমানে মুগ্ধ। সুলতান
সুলেমান এতটাই জনপ্রিয় সিরিজ যে এখন আর স্টার
জলসার দিকে অধিকাংশ বাংলাদেশি দর্শক মুখ
ফিরিয়ে নিচ্ছেন। দীপ্ত টিভি ছাড়াও আরো বেশ
কয়েকটি টেলিভিশন চ্যানেল বিদেশি জনপ্রিয়
টেলিভিশন সিরিজগুলো নিয়ে আসতে শুরু করেছে।
সেগুলো জনপ্রিয় হবে কি না সেটা পরের বিষয়।
collected
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭
মেহেদী রবিন বলেছেন: স্টার জলসা ব্যাধি থেকে মুক্তি নাই হে। মানুষ নিজেদের দেশের অভিনেতাদের চিনে না। পাখি আর কাকনবালা না কি মালা যেন ভুলে গেছি। ওদের চেনে।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সব চ্যানেলগুলো এমন ভাবে এগিয়ে আসলে ষ্টার জলসার ব্যারাম দূর হয়ে যাবে বলে আশা করছি, দীপ্ত টিভির মতো সব চ্যানেলগুলো এগিয়ে আসুক সেই কামনা করছি।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩১
জোনাইদ সাইম বলেছেন: Collected লিখা দেখেন নি!!!ভালো লাগলো তাই শেয়ার করলাম
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
মারো রে মারো মারো রে মারো
কপি পেষ্ট
ইয়ে ফেভিকল লাগাই কে.......