![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত বছর বইতে বিভিন্ন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্তরের মানুষ, বিভিন্ন পত্র পত্রিকা ও টিভি চ্যানেল গুলো বেশ ফলাও করে প্রকাশ করেছে।
কিন্তু এই বছরের বইকি তারা দেশেনি? তারা এখন কোথায়? গত বছরে বইতে যা হয়নি এ বছর তাই হয়েছে। বইয়ের বিভিন্ন জায়গায় জামায়াতি আদর্শ, জামায়াতের ভূয়সী প্রশংসা ও উপেক্ষিত স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ।
মাদ্রাসা শিক্ষার ইবতেদায়ি (প্রাথমিক) থেকে শুরু করে কামিল (স্নাতকোত্তর) পর্যন্ত সব স্তরের পাঠ্যপুস্তক ও নোট-গাইডে সুকৌশলে জামায়াতের দর্শন- মওদুদীবাদ ও তাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করা হয়েছে।
এমনকি এসব বই প্রকাশ করেছে জামায়াত-শিবিরের ছত্রছায়ায় গড়ে ওঠা ১০টি প্রতিষ্ঠান।
এছাড়া মাদ্রাসার বইতে দেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ইতিহাসকে উপেক্ষা করা, জাতির পিতা শব্দ ব্যবহার না করা এবং ইসলামের মৌলিক শিক্ষার বদলে জামায়াতি দর্শন শেখানো হচ্ছে বলে কমিটির পর্যবেক্ষণে উল্লেখ করা হয়। ২১ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনটি সোমবার সরকারের জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ এবং প্রতিকার কমিটির কাছে হস্তান্তর করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
এ প্রতিবেদনই প্রমাণ করবে কিভাবে শিক্ষার নামে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জামায়াতি ও মওদুদী দর্শন পড়ানো হচ্ছে। এ প্রতিবেদনের সুপারিশ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হলে দেশ ও জাতি জঙ্গিবাদ থেকে রেহাই পাবে।
গত ১৫, ১৬ ও ১৭ মে, ২০১৪ দৈনিক যুগান্তরের তিনটি রিপোর্ট দেখেও তারা চুপ কেনো?
১৫ মে ২০১৪
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদন-১ : সরকারি পাঠ্যবইতে জামায়াতি আদর্শ
Click This Link
১৬ মে ২০১৪
আলিম শ্রেণীর ইসলামের ইতিহাস ও পৌরনীতি : পাঠ্যবইয়ে জামায়াতের ভূয়সী প্রশংসা
Click This Link
১৭ মে ২০১৪
এবতেদায়ি থেকে দাখিলের পাঠ্যবই : উপেক্ষিত স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
Click This Link
এরপর প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষা মন্ত্রী ও শিক্ষা সচিব তাদের দায় কিভাবে এরাবেন?
মুক্তিযুদ্ধের সরকারের কাছে এইটা বাংলার জনগণ কখোনো আসা করেনি।
©somewhere in net ltd.