![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একা থাকারও অন্য রকম মজা আছে । আসলে আমি আলোর চেয়ে অন্ধকার বেশি পছন্দ করি । রাত এ একা একা জাগতে অনেক ভাল লাগে ।
আস্ললামুয়ালাইকুম
ভুমিকাঃ আমি শফিকুল ইসলাম ।সাধারনত টেক ব্লগগুলতে লিখা লিখি করি।কিন্তু ব্লগিং টা শুরু হইছিল এই সামু থেকে।যারা টেক ব্লগগুলান ঘুরা ঘুরি করেন তারা আমারে mrbatmanbd নামে চিনলেও চিনতে পারেন।আমি জানি নাহ সামুতে এমন পোস্ট নিতিমালার বাহিরে কি নাহ ।কিন্তু তাও সাহস করে লিখতে বসলাম।
ইথিক্যাল হ্যাকিংঃ ইথিক্যাল হ্যাকিং হল সেই হ্যাকিং যেখানে একজন হ্যাকার সিস্টেম এডমিন এর অনুমতি নিয়ে সিস্টেম হ্যাক করবে বা সিস্টেম এর ভুল ধরিয়ে দিবে।
সহজ বাংলায় বুঝায় দেই,এইটা এমন হ্যাকিং যেখানে হ্যাকাররা টাকা নিয়ে কাজ করে।কাজ বলতে বিভিন্ন সিস্টেম এর সিকিউরিটি পরিক্ষা করে ।এবং এটা সব দেশেই বৈধ।
যারা এই কাজটি করে থাকে তাদের ইথিক্যাল হ্যাকার বা সিকিউরিটি এক্সপার্ট বলা হয়ে থাকে ।
হ্যাকিং কি ?ঃ আসুন তাহলে এখন জানা যাক হ্যাকিং কি ?
হ্যাকিং হল কোন সিস্টেম এ বৈধ এডমিন ছাড়া অন্য কোন ব্যাক্তির অনুপ্রবেশ।সব দেশেই এটা অপরাধ ।এবং যারা এই অপরাধ করে তাদের Black Hat Hacker বা হ্যাকার বলা হয় ।
একজন হ্যাকার সাধারনত শখের বসে বা বনা কারনে কোন সিস্টেম হ্যাক করে থাকে।তারা কোন কারন ছারাই মানুষদের অনলাইনে হয়রানি করতে ভাল লাগে।
পার্থক্যঃতাহলে আমরা বলতে পারি ইথিক্যাল হ্যাকিং একটা সম্মানজনক পেশা।কিন্তু হ্যাকিং একটা জঘন্যতম অপরাধ।
যারা ইথক্যাল হ্যাকিং করে তারা টাকা পায় কিন্ত যারা হ্যাকিং করে তারা কোন টাকা পায় নাহ।
ইথিক্যাল হ্যাকার বলেন আর ব্লাক হ্যাট হ্যাকার বলেন দুই জন এ একই কাজ করে শুধু পার্থক্যটা হল একজন অনুমতি নিয়ে অন্যজন অনুমতি ছাড়াই
যারা কিছুই বুঝেন নাই তারা নিচের ভিডিও টা দেখেন
আর যারা যারা বেসিক ইথিক্যাল হ্যাকিং শিখতে আগ্রহি তারা নিজের লিঙ্ক গুলান থেকে ঘুরে আস্তে পারেন ।
http://hpsbangladesh.com/
https://web.facebook.com/hpsbd/
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭
জয় সুমন বলেছেন: বাঙ্গালির এই এক স্বভাব ভাই ।খালি বাঁশ দেয়ার ধান্দা ।আপনি নিজেকে রক্ষা করতে হলে হ্যাকিং এর অনেক কিছু জানতে হবে । হ্যাকিং কোন ছোট বিষয় নয় ।
মন্তব্য এর জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪
কবির নাঈম দোদুল বলেছেন: বেশ ভাল কথা বলেছেন। তবে হ্যাকার আর ক্র্যাকারের মধ্যে তফাৎ আছে। হ্যাকিং সংস্কৃতি, যেটা আমরা এময়াইটিতে ৭০ এর দশকে দেখতে পাই, বা যে হ্যাপি হ্যাকিং এর কথা রিচার্ড স্টলম্যান বলেন, তার সাথে এর সম্পর্ক নেই। পেনেট্রেশন টেস্টার বা সাইবার ক্রিমিনাল এমন দুটো শব্দ হতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৯
আহা রুবন বলেছেন: আরেক জনকে কীভাবে বাঁশ দেয়া যায়, সেটা শেখার কোনও ইচ্ছে নেই। নিজেকে রক্ষা করার উপায়গুলো যদি জানাতে পারেন তো ভাল।