![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যকে আলিঙ্গন করতে যদি মরণমরণও আসে,ফাঁসির দড়িতে যেন মুচকি হাসে!
কোনও ভয়ঙ্কর দিন কি মানবজাতির
দোরগোড়ায় এসে গিয়েছে। যে দিন বিশাল
কোনও মহাজাতিক বস্তুর আচমকা ধাক্কায়
টালমাটাল হয়ে যাবে আমাদের সৌরমন্ডল।
সে দিন নিমিষে উধাও হয়ে যাবে
আমাদের এই বাসযোগ্য গ্রহের বায়ুমন্ডল।
আর শ্বাস-বায়ু থাকবে না বলে পৃথিবীতে
প্রাণের অস্তিত্ব বজায় রাখাটা
রীতিমতো অসম্ভব হয়ে পড়বে। সৌরমন্ডলে
শুরু হয়ে যাবে অসম্ভব উতালপাতাল। হালে
নাসার 'স্পেস টেলিক্সোপ' ও 'ওয়াইড-ফিন্ড'
যে তথ্য ও ছবি পাটিয়েছে, তাতে সেই
আশঙ্কা রীতিমতো জোরদার হয়ে উঠেছে।
নাসা নাজাচ্ছে অসম্ভব ঝড়ো গতিতে ছুটে
আসছে একটি দানবের চেহারার মত তারকা।
যার নাম "জিটা ওফিউচি" । যাকে বলে
সুপারসনিক গতি। ঘন্টার ৫৪ হাজার মাইল
বা সেকেন্টে ২৪ হাজার কিলোমিটার
গতি। তার ছুটার পথে সামনে যাকে পাচ্ছে,
তাকেই ফুৎকারে উড়িয়ে দিচ্ছে। আমাদের
সূর্যের চেয়েও অনেক গুণ ভাড়ী ওই "জিটা
ওফিউচি"। আমাদের গ্যালাক্সিতে এর
আগে কোনও তারাকে এত জোরে ছুটতে
দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোত
ির্বিজ্ঞানী সন্দীপ চত্রুবর্তী। অসম্ভব
জোরে ছুটার ফলে সে শক্তিশালী তরঙ্গের
জন্ম দিচ্ছে এই গ্যালাক্সিতে। এত
জোরালো তরঙ্গের একটা প্রভাব তো
আমাদের গ্যালাক্সির সর্বত্রই পড়ার
সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে এই সৌরমন্ডলের
অনেক কিছুই বদলে যেতে পারে। তাতে কী
ঘটতে পারে, তা কেবল করুনাময় ও
সর্বশক্তিমান আল্লাহই বলতে পারেন।
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫
জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮
শাহরীন মাহাদী বলেছেন: ভাল লাগল।