নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আঁধারে নয় আলোতে ভয় ! দৃশ্যগুলো শব্দময়, শূন্যতার ভীড়ে হারিয়েছে স্তব্ধ সময়..

জুনা্যেদ সিদ্দিক

সত্যকে আলিঙ্গন করতে যদি মরণমরণও আসে,ফাঁসির দড়িতে যেন মুচকি হাসে!

জুনা্যেদ সিদ্দিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে করণীয়,,"

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫১






যেকোনো বয়সের মানুষই ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। তবে বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এ ঝুঁকি বাড়ে। বলা হয়ে থাকে, ৫০ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সে এ মরণঘাতি রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রকট। যাহোক, সুষ্ঠু, সুন্দর জীবন-যাপনের মাধ্যমে সহজেই এ ঘাতক রোগের ঝুঁকি কমানো যায়। তাহলে চলুন, জেনে নেওয়া যাক এ রোগের ঝুঁকি কমানোর কয়েকটি উত্তম পন্থা। সুষ্ঠু, সুন্দর জীবন-যাপনের মাধ্যমে সহজেই ঘাতক রোগ ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো যায়।

১. নিয়মিত ব্যায়াম : গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত ব্যায়াম সুনির্দিষ্ট কিছু ক্যান্সারের (স্তন ও কোলন ক্যান্সার) ঝুকি কমাতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

২. স্লিম থাকুন : অতিরিক্ত ওজন প্রস্টেট, অগ্নাশয়, জরায়ু, কোলন ও ডিম্বাশয় ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। এমনকি স্থূল নারীদের স্তন ক্যান্সারেরও ঝুঁকির প্রবণতাও ব্যাপক। তাই স্লিম থাকার চেষ্টা করুন।

৩. হাঁটুন : আরামপ্রদ কর্মকাণ্ড যেমন দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা, শুয়ে থাকা, টিভি দেখা নানা ধরনের ক্যান্সারের ঝুকি বাড়ায়। তাই এসব থেকে দূরে থাকুন।

৪. ধূমপানকে না : তামাকজাতীয় পণ্য ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই এগুলো সেবন এড়িয়ে চলাই উত্তম।

৫. উদ্ভিজ্জ খাবার গ্রহণ : সব সময় স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়ার চেষ্টা করুন। উদ্ভিজ্জ খাদ্যের উপর জোর দিন।

৬. প্রখর রোদ এড়িয়ে চলুন : রৌদ্রে বেশি ঘোরাঘুরি করা যাবে না। পারলে সানগ্লাস ব্যবহার করুন। কারণ, সূর্যের অতি-বেগুনি রশ্মি ত্বকের ক্যান্সারের সৃষ্টি করে।

৭. অ্যালকোহল পরিহার করুন : অতিরিক্ত মদ্যপান মুখ, গলা, খাদ্যনালী, এবং স্বরযন্ত্রের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। যদি পান করার খুবই নেশা থাকে তাহলে দিনে এক-দুই গ্লাস পান করতে পারেন।

৮. ত্বকের দাগ অবহেলা করবেন না : ত্বকে আঁচিল বা অন্য কোনও দাগের উপদ্রব ঘটলে তা পরীক্ষা করান। কারণ এ থেকে ক্যান্সার সৃষ্টি হতে পারে।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১০

শাহ আজিজ বলেছেন: তিন বেলাই সব্জি খান আর দুবেলা নাস্তার সাথে অথবা শুধু ফল খান। বাংলাদেশে বারো মাসে ছাপ্পান্ন প্রকার ফল পাওয়া যায়। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সব খান। চা খাওয়া সীমিত করুন বা বাদ দিন। বিশেষ করে তারা এসব বেশি মেনে চলবেন যাদের পারিবারিক ইতিহাসে ক্যান্সার ছিল বা আছে। বাকি উপদেশ উপরে দিয়েছেন লেখক।

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২২

জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ।ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন।

২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৪

জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন।

৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

জুনেদ আহসান বলেছেন: সচেতন মূলক পোষ্ট করার জন্য ধন্যবাদ।

১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

ঢাকাবাসী বলেছেন: সচেতনমূলক পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ।

১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ।ভালো থাকুন।

৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

এরশাদ বাদশা বলেছেন: যদি সম্ভব হয় তাহলে এ ধরনের পোস্ট নিয়মিত দেবার চেষ্টা করুন।

১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫১

জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ।ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন।চেষ্টা করব সচেতন মূলক লেখা পোষ্ট করতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.