![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবির প্রতিটি যৌক্তিক
ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।
মাইলস্টোন কলেজের স্বজন প্রিয়জন হারা শোকাহত শিক্ষার্থীরা ৬ দফা দাবিতে কলেজ ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করছেন। আসলে তাদের প্রতিটি দাবিই যৌক্তিক। এই দাবিগুলোর সাথে আমরাও একমত পোষন করছি-
১. নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ করতে হবে।
২. আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করতে হবে।
৩. শিক্ষকদের গায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যদের হাত তোলা — এই ঘটনার জন্য জনসমক্ষে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে।
৪. নিহত প্রতিটি শিক্ষার্থীর পরিবারকে বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
৫. বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরনো প্লেনগুলো বাতিল করে আধুনিক প্লেন চালু করতে হবে।
৬. বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিবর্তন করে আরও মানবিক ও নিরাপদ ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
বিশেষ করে ৫ নম্বর দাবিতে উল্লিখিত বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরনো প্লেনগুলো অবিলম্বে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে, সেগুলোর পরিবর্তে যুগোপযোগী ও আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন যুদ্ধবিমান ও প্রশিক্ষণ বিমান সংগ্রহে জরুরি ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন। এটি শুধু একটি বাহিনীর উন্নয়ন নয়, বরং দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও পাইলটদের জীবনের সুরক্ষার প্রশ্ন। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এই উদ্যোগে প্রয়োজনীয় সব অর্থ ও সম্পদ বিনিয়োগ করাও সময়ের দাবি।
সরকারের উচিত অবিলম্বে প্রতিটি দাবি মেনে নেওয়া এবং কোনো ধরণের কালক্ষেপণ না করে এগুলো বাস্তবায়নে ত্বরিৎ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
২২ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৪
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার মন্তব্য যথার্থ। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
সত্যিই, দেশের অবকাঠামো উন্নত হলেও বিমান বাহিনীর আধুনিকায়ন পিছিয়ে আছে — মান্দাতা আমলের মরিচা ধরা যুদ্ধ বিমান, এগুলো এখন আর চলে না, এসব পাইলটদের জীবনের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। ঝুঁকিতে ফেলছে দেশের সাধারণ মানুষের জীবনও। ২০১০-২০২৪ সালে একাধিক বিমান দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি দেখেও কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়া দুঃখজনক।
সরকারের উচিত এখনই আধুনিক বিমান ও নিরাপদ প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা এবং মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করা, যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো মায়ের বুক এইভাবে খালি না হয়।
২| ২২ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭
td777 বলেছেন: view this link Game lies not just in its gameplay but also in its user-friendly interface and accessibility. Players of all skill levels can easily jump in and start playing.
৩| ২২ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৫:১০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দাবিগুলো পূর্ণতা পাক
২২ শে জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নতুন নকিব বলেছেন:
সেটাই চাই। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ২২ শে জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০২
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আসল দাবীগুলোই বাদ গেছে। এয়ার ফোর্সকে জবাবাদিহিতার আওতায় আনা হোক। এয়ার ফোর্স প্রধানকে জনসমক্ষে এসে জানাতে হবে আসলে কি ঘটেছে। সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে যে, বিধ্বস্ত হওয়া বিমানটি ১৯৬৬ সালের চাইনিজ রেপ্লিকা। বিভিন্ন দেশ ২০-৩০ বছর আগে এগুলো ব্যবহার বন্ধ করেছে !! এই বাতিল এরোপ্লেন কেন একজন ট্রেইনি পাইলটকে দেয়া হল? অন্তবর্তী সরকারকে বাধ্য করতে হবে , অবিলম্বে এয়ারফোর্সের প্রধানকে গ্রেফতার করে জবাব্দিহিতার আওতায় আনা। এগুলো কোন দূর্ঘটনা নয়, এগুলো স্রেফ খুন। দুর্ঘটনা, ক্ষতিপুরন এই সব খেলা অনেক হয়েছে। এইবার জনগন অপরাধীদের কঠিন শাস্তি দেখতে চায়।
২২ শে জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার উদ্বেগকে অবজ্ঞা করার কোনো সুযোগ নেই। একজন ট্রেইনি পাইলটের প্রাণহানি নিঃসন্দেহে আমাদের সকলের জন্য গভীর শোকের এবং দুঃখজনক ঘটনা। তবে পুরো ঘটনাটিকে "খুন" হিসেবে অভিহিত করার আগে নিরপেক্ষ ও পেশাদার তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে।
এয়ারফোর্স বা যেকোনো রাষ্ট্রীয় সংস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা অবশ্যই থাকা উচিত — এটা গণতন্ত্র ও জননিরাপত্তার গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি। তবে এজন্য দায়িত্বশীল ও প্রমাণভিত্তিক পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি, নাহলে এটি বিদ্বেষ ছড়ানোর উপাদান হয়ে উঠতে পারে।
যদি সত্যিই পুরনো বা বাতিলযোগ্য প্রশিক্ষণ বিমান ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তা অবশ্যই একটি বড় ব্যর্থতা, এবং সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিত। তবে কাউকে গ্রেপ্তার করা বা “খুনি” বলা আইনি প্রক্রিয়া ও তথ্য ছাড়া সঠিক নয়।
আমরা চাই তদন্ত হোক, সত্য বেরিয়ে আসুক, এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক — কিন্তু সেটা হোক ন্যায়ের পথে, আবেগের নয়।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ২২ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ৮:১৮
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ৩ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান!
বিদ্বেশ ছড়ানোর জন্য কিছু বলি নাই। এত এত তরুনের রক্ত ঝড়ানোর পর যে অন্তবর্তী সরকারের হাতে ক্ষমতা দেয়া হয়েছিল, সবাইতো আশা করেছিল যে, তারা দেশের সকল দুর্নীতির মুলে হাত দিবেন । অপরাধীদের কঠিন বিচারের ব্যবস্থা করবেন যাতে সিস্টেমে জবাবদিহিতার পরিবেশ তৈরী হয়। এতগুলো শিশুর প্রানহানির দায় নিয়ে সাবেক ও বর্তমান বিমানবাহিনীর প্রধানকে অবস্যই জবাবদিহিতার মুখোমুখি করতে হবে।
Click This Link এই ভিডিওতে এই সেনা অফিসার যে প্রশ্নগুলো তুলেছে , সেই প্রশ্নগুলোর জবাব জানা জরুরী। এখনতো আর লীগ সরকার নাই। তাহলে এখনও কেন স্রেফ শোক প্রকাশ, জেনারেল একটা বিবৃতি প্রদান ও ক্ষতিপুরন দিয়েই দ্বায়িত্ব শেষ করবে সরকার? তাহলে লীগের সরকারের সাথে এদের পার্থক্য কোথায়?
৬| ২২ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:৩৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমি স্বশরীরে আজ স্কুলটিতে গিয়েছিলাম। ছাত্ররা বেশ উত্তেজিত অবস্থায় ছিলো এবং যৌক্তিক কারনেই। ওদের প্রতিটি দাবীর প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১
সুলাইমান হোসেন বলেছেন: পৃথিবীর সবকিছুই নতুন নতুন আপডেট হয় কিন্তু আমাদের বিমান বাহিনীর বিমানগুলো এখনো আপডেট হয়নি,যা আছে এগুলো গুলি করেই ভূপাতিত করা যায়।
শেখ হাসিনার সরকার সবকিছুই আধুনিকায়ন করেছিলো,পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল বানিয়েছিলো,কিন্তু বিমানগুলো আধুনিকায়ন করেনি।আমরা দেখেছি ২০১০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে কতগুলো বিমান বাহিনীর বিমান এবং হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়েছে, কত পাইলট মারা গিয়েছে, তারপরও এই বিষয়ে সরকারের মথাব্যাথা নেই।
সরকারের দ্রুত উচিত মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা।আরো যাতে প্রাণহানি না হয়।