![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যকে আলিঙ্গন করতে যদি মরণমরণও আসে,ফাঁসির দড়িতে যেন মুচকি হাসে!
আঙ্গুলের ছাপ
মহান আল্লাহ বলেনঃ
“মানুষ কি মনে করে যে, আমি তার হাড় সমূহ একত্রিত করব না ? বরং আমি তার আঙ্গুলগুলো পর্যন্ত সঠিকভাবে সন্নিবেশিত করতে সক্ষম।” -সূরা কেয়ামাহ-৩-৪
কাফেররা প্রশ্ন করে যে,মানুষ মরে গেলে তার হাড় পৃথিবীতে বিক্ষিপ্ত বিচ্ছিন হয়ে যায়।ফলে,কেয়ামতের দিন কিভাবে এসকল লোকদেরকে চিহ্নিত করা হবে ?সর্বশক্তিমান আল্লাহ বলেন,তিনি কেবল তোমাদের হাড় - হাড্ডিকে একত্রিক করা নয় বরং তোমাদের আঙ্গুলের ছাপ পর্যন্ত পরিপূর্ণভাবে তৈরি করতে সক্ষম।
ব্যক্তির পরিচয় নির্ধারণের ব্যাপারে কোরআন কেন আঙ্গুলের ছাপ সম্পর্কে কথা বলেছে ? ১৮৮০ সালে স্যার ফ্রান্সিস গোল্ট এর গবেষণার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে আঙ্গুলের ছাপকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।পৃথিবীতে এমন দু’জন ব্যক্তি নেই যাদের আঙ্গুলের ছাপ এক রকম।এমন কি দুই যমজ ভাইয়েরও না।একারণে বিশ্বব্যাপী পুলিশ বাহিনী অপরধীদেরকে চিহ্নিত করার জন্য আঙ্গুলের ছাপ পরীক্ষা করে।
আজ থেকে ১৪০০বছর আগে কে জানত যে প্রত্যেক মানুষের আঙ্গুলের ছাপ স্বতন্ত্র ?অবশ্যই মহান স্রস্টা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ তা জানেনা।
চামড়ার ব্যথা অনুভবকারী উপাদান
ধারণা করা হয় যে,অনুভূতি ও বেদনার উপলব্ধি মস্তিষ্কের উপর নির্ভরশীল।সাম্প্রতিক আবিষ্কার প্রমাণ করেছে যে,চামড়ার মধ্যে বেদনা অনুভবকারী উপাদান রয়েছে।ঐ উপাদান ছাড়া ব্যক্তি ব্যথা বেদনা অনুভব করতে পারে না।
ডাক্তার যখন আগুনে পুড়ে যাওয়ার ফলে ক্ষত স্থানের চিকিৎসা করেন,তিনি একটি সরু পিন দ্বারা পোড়ার মাত্রার পরিমান পরীক্ষা করে দেখেন।রোগী ব্যথা অনুভব করলে ডাক্তার খুশী হণ।কেননা এর দ্বারা বুঝা যায় যে,ভাসাভাসা পুড়েছে এবং ব্যথা অনুভবকারী উপাদান অক্ষত আছে।পক্ষান্তরে রোগী ব্যথা অনুভব না করলে,বুঝা যায় যে,গভীরভাবে পুড়েছে এবং ব্যথা অনুভবকারী উপাদান নষ্ট হয়ে গেছে।
পবিত্র কোরআন চামড়ার ব্যথা অনুভবকারী উপাদানের কথা সুষ্পষ্টভাবে বলেছে।আল্লাহ বলেন:
“এতে সন্দেহ নেই যে, আমার নির্দশন সমূহের প্রতি যে সব লোক অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করবে,আমি তাদেরকে আগুনে নিক্ষেপ করবো।তাদের চামড়াগুলো যখন জ্বলে পুড়ে যাবে,তখন আবার আমি তা পালটে দেব অন্য চামড়া দিয়ে,যাতে তারা আবার আযাবের আস্বাদন করতে থাকে নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী,হেকমতের অধিকারী।”সূরা আননেসা -৫৬
থাইল্যাণ্ডের চিয়াংমাই বিশ্ববিদ্যালয়ের Anatomy বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক অধ্যাপক তাগাতাত তিজাসেন চামড়ার ব্যথা অনুভবকারী উপাদানের উপর দীর্ঘ দিন ব্যাপী গবেষণা করেছেন।প্রথমদিকে,তিনি বিশ্বাস করেননি যে,১৪০০ বছর আগে কোরআন এ বিষয়ে কথা বলেছে।তিনি কোরআনের এই আয়াতের অনুবাদ পরীক্ষা করে দেখেন। তিনি কোরআনের আয়াতের এরূপ বৈজ্ঞানিক যথার্থতায় এত বেশী মুগ্ধ হন যে, রিয়াদে অনুষ্ঠিত কোরআন ও সুন্নার বৈজ্ঞানিক নিদর্শন বিষয়ক ৮ম সম্মেলনে প্রকাশ্যে ঘোষণো করেন।
“আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই এবং মোহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর রাসূল।”
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ।ভালো থাকুন।
২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৮
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: একেবারে সঠিক কথা বলেছেন।
চামরার নিচে থাকে পেইন রিছেপটার যাতে আমরা ব্যাথা অনুভব করে থাকি।
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬
জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০০
জুনেদ আহসান বলেছেন: সুবহানআল্লাহ
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪১
জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৯
আদম_ বলেছেন: ১৮৮০ সালে স্যার ফ্রান্সিস গোল্ট আবিস্কার করলো কেনো। আবিস্কার করার কথাতো মুসলমানদের ছিলো।
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮
বিজন রয় বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
++++
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১২
জুনা্যেদ সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ।ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৮
শরতের ছবি বলেছেন: সুবহানাল্লাহ ,আল্লাহ মহাপরিকল্পনাকারি । জ্ঞানিদের জন্য নিদর্শন রয়েছে ,তারাই বুঝতে পারবে ।