নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রূপ যৌবন সব হারিয়ে আজ উটের এই অবস্থা
অনেক অনেকদিন আগের কথা সে সময় সারা জগত জুড়ে যত্ত প্রানী ছিল তার মাঝে সবচেয়ে সুন্দর দেখতে ছিল কিন্ত উট। কারণ তার লেজটি ছিল এক মস্ত গোছা আলা লম্বা ঘন সিল্কের চুলের মত, যা কিনা সামান্য বাতাসেই উড়তে থাকতো আলোর ছটা ছড়িয়ে। আর সেই সাথে ছিল নয়ন জুড়ানো নঁকশা করা বিশাল দুটো শিং যার আগাটুকু ছিল স্বর্নালী।উটের সেই রূপের বর্ননা দিতে গেলে রাশিয়ান উপকথার মত বলতে হয় এ যেন ‘রূপকথাতে বলার নয়, কলম দিয়ে লেখার নয়’। মেজাজ মর্জি আর স্বভাবেও উট বাবাজী ছিল ভারী নরম শরম ।
উট তার নিজের এই অসামান্য রপ সম্পর্কে ভালো করেই জানতো। তাই সারাদিন নদীর তীরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পানিতে তাঁর ছায়া দেখতো আর গর্বের সাথে অহংকার মিলে বুকটা তার ফুলে উঠতো দশ হাত। সে পথে যার সাথেই দেখা হতো তাকেই তাঁর লম্বা গলাটি বাড়িয়ে বলে উঠতো ,‘শুনে নাও তোমরা সারা পৃথিবী ঢুড়ে বেড়ালেও আমার মত এত সুন্দর লেজ আর শিং আলা রূপসী প্রানী কোথাও পাবে না বলে দিলাম’।
উটের এই সব কথা অহংকারী কথাবার্তা শুনে অন্যান্য প্রানীরা কেউ ছিল ক্ষুদ্ধ, কেউ ছিল বেজার।
মনে হয় এত গর্ব তার না করাই বোধহয় ভালো ছিল।
একদিন উটের ভীষন পানি পিপাসা লাগলো। নদী থেকে পেট ভরে পানি খেয়ে মুখ তুলতেই দেখা হলো মরাল অর্থাৎ এক কাস্পিয়ান লাল হরিন এর সাথে।
কাস্পিয়ান লাল হরিণ
ধুর্ত হরিনটি উটকে দেখে এগিয়ে এসে মিনতির সাথে বল্লো ‘উট ভাই, উট ভাই একটা কথা শুনবে’?
"কি কথা বলো শুনি "? উট জিজ্ঞেস করলো।
হরিণ মাথা নীচু করে করুন গলায় বল্লো,‘ ভাই আজ আমার একটা দাওয়াত আছে, কিন্ত এই শিং ছাড়া মাথায় সেখানে যেতে ভীষন লজ্জা করছে। তুমি যদি তোমার শিং দুটি আমাকে কিছুক্ষনের জন্য ধার দিতে তাহলে আমি হয়তো দাওয়াতে যেতে পারতাম’।
লাল হরিনের কথা শুনে উটের মনটা নরম হয়ে গেল "ওহ এই কথা আচ্ছা নাও, নাও", বলে সাথে সাথে মাথা থেকে শিং দুটো খুলে দিল।
আর কপালের কি ফের, লাল হরিণকে শিং ধার দেয়ার কিছুক্ষন পরেই সেই একই জায়গায় উটের সাথে দেখা হলো এক ঘোড়ার।
'কেমন আছো ঘোড়া মশাই'? উট এ কথা জিজ্ঞেস করতেই ঘোড়া ম্লান গলায় বল্লো আজ তার এক জায়গায় দাওয়াত।কিন্ত এই বিশ্রী লেজ নিয়ে সে কেমন করে যাবে ? উট যদি দয়া করে তাঁর এই অপরূপ সুন্দর লেজটা কিছুক্ষনের জন্য তাকে ধার দেয় তবেই সে দাওয়াতে যেতে পারে।
কি আর করা ঘোড়ার দুঃখের কাহিনী শুনে উট আর থাকতে পারলো না । বদলে নিল তার সেই অপরূপ রেশম কোমল বিশাল লেজটি ঘোড়ার ঝাঁটার কাঠির মত লেজের সাথে।
লেজ দুলিয়ে দুলকি চালে ঘোড়া ছুটছে স্তেপে
এরপর উটের অপেক্ষার পালা হলো শুরু । কিন্ত ধুর্ত লাল হরিণ আর ঘোড়া দুজনেই শিং আর লেজ লাগিয়ে দৌড় দৌড় যাকে বলে এক্কেবারে পগারপাড়। এদিকে উট শুধু নদীতে নেমে পানি খায় আর পথের দিকে চেয়ে থাকে। মিনিটের পর মিনিট, ঘন্টার পর ঘন্টা পার হয় কিন্ত হরিণ বা ঘোড়া কারো সাক্ষাৎই নেই।তাদের পথের তাকিয়ে থাকতে থাকতে উটের চোখ ব্যাথা করতে লাগলো তাও দেখা নেই তাদের।
লাল হরিণ উটকে ধোকা দিয়ে সোজা রুশ দেশের বরফের রাজ্য তাইগায় গিয়ে হাজির।আর তারপর থেকে সেখানেই শুরু করলো বসবাস। খোলা সেই স্তেপের প্রান্তরে যেখানে উট থাকতো সেখানে লাল হরিণ আর জীবনে কখনোই আসলো না। আর সবার কাছে ভাব দেখাতে লাগলো শিং গুলো যেন সব সময় তারই ছিল।
এদিকে ঘোড়াও উটের লেজ ফেরত দেয়ার নামটিও করে না। একবার আচমকা দেখা হয়েছিল উটের সাথে আর তাকে দেখেই অনেক অনেক দূরে দৌড়ে পালিয়ে গেল ঘোড়া বাবাজী। এ ভাবেই বোকা উট অহংকার আর সরল বিশ্বাসের কারনে খুইয়ে ফেল্লো তার অপরূপ লেজ আর শিং দুটো আর সেই সাথে তার ন্ম্র স্বভাবটিও।
এর পর থেকেই পথ চলা শুরু হলো ঝাঁটার কাঠির মত এত্তটুকুন লেজ আর শিং ছাড়া ন্যাড়া বেল মাথাটি নিয়ে জগতের সবচেয়ে বদমেজাজী প্রানী উটের বাকিটা জীবন।
আমার কথাটি ফুড়োলো
নটে গাছটি মুড়ালো
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৬
জুন বলেছেন: আমার কাছেও অনেক মজা লাগছিল যখন ইংরাজীটা পড়ছিলাম । ভাবলাম ব্লগের পিচ্চি পাচ্চার জন্য অনুবাদ করি বাবা -মা, নানা- নানীরা না হয় পড়ে শুনাবে
অসংখ্য ধন্যবাদ ককাশে প্রথম মন্তব্যটির জন্য ।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: গল্পটা ভাল 'লিখেছেন'।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৮
জুন বলেছেন: এই গল্প আমি লিখিনি ঢাকাবাসী, এটা আমি জাষ্ট অনুবাদ করেছি ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাথে রাত্রির শুভেচ্ছা
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
কলমের কালি শেষ বলেছেন: বেশ মজার গল্প । অনেক সুন্দর অনুবাদ ! পড়ে মনেই হয়নি অনুবাদ করা গল্প !
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৯
জুন বলেছেন: আমার কাছেও অনেক মজা লাগছিল যখন ইংরাজীটা পড়ছিলাম । ভাবলাম ব্লগের পিচ্চি পাচ্চার জন্য অনুবাদ করি বাবা -মা, নানা- নানীরা না হয় পড়ে শুনাবে বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য ।
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা রে সেই যুগে ও উপকারীকে বাঘেই খাইত ।।
অনেক মজা করে অনুবাদ করেছেন আপু ...
শুভ বসন্ত আর ভালবাসা দিবস
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৬
জুন বলেছেন: ছোটবেলায় আমরাও শুনতাম এই প্রবচনটি মনিরা সুলতানা । জানিনা আপনার বাচ্চাদের বয়স কত তারপর ও আশাকরি পড়ে শুনাবেন । যখন আমরা বুড়ো হয়েও পড়ছি এসব উপকথা রূপকথা
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: মজার গল্প
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১২
জুন বলেছেন: জী গল্পটা পড়ে আমারও খুব মজা লেগেছিল তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম ভূতের কেচ্ছা ।
ওহ স্বাগতম আমার ব্লগে
৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
আবু শাকিল বলেছেন: গল্প পড়ে মনে নিজ থেকে বানানো। পড়া শেষ করে দেখি ইহা একটি অনুবাদ
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৪
জুন বলেছেন: শিরোনামেই তো লিখে দিয়েছি মঙ্গোলিয় উপকথা তা আবার আমি বানালাম কি করে আবু শাকিল
যাক শেষ পর্যন্ত ধরতে পারার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: বসন্তের শুভেচ্ছা।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
জুন বলেছেন: পোষ্ট নিয়ে কোন কথা নেই কিচ্ছু না বলে কি না বসন্তের শুভেচ্ছা
বুড়ি বয়সে বসন্ত দিয়ে কি করবো রাতুল
৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এই তবে কাহিনী । উটগুলো রূপ হারিয়েছে অপরের সৌন্দর্য বর্ধনে । বেচারা ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯
জুন বলেছেন: হু এইটাই কাহিনী সেলিম আনোয়ার আমিও অবাক হইতাম উট এমন কেন দেখতে
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আবু শাকিল বলেছেন: গল্প পড়ে মনে নিজ থেকে বানানো। পড়া শেষ করে দেখি ইহা একটি অনুবাদ।
পড়ে বেশ মজা পেলাম।
ফাগুনের শুভেচ্ছা সাথে ভালোবাসাময় জীবনের শুভকামনা।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো দিশেহারা রাজপুত্র ।
অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য
১০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার রূপকথার গল্প।
বসন্তের শুভেচ্ছা।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক ।
বরাবরের মতই সাথে থাকবেন সামনের দিনগুলোতেই সেই কামনায়
ভালো থাকুন
১১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: উপকথার রেশ ধরে বলতে হয় উট খুব পরোপকারী এবং দরদী প্রাণী। আর অন্যদিকে লাল হরিণ এবং ঘোড়া বেঈমান প্রাণী।
অনুবাদ বেশ সাবলীল হয়েছে। উট, লাল হরিণ এবং ঘোড়া এদের চরিত্রদের মতো চরিত্রের মানুষও আছে আমাদের সমাজে। তবে লাল হরিণ আর ঘোড়ার মতো না থাকলেই ভালো হতো। অনুবাদ খুব ভালো লাগলো। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩১
জুন বলেছেন: তুলনামুলক মন্তব্যটি অনেক ভালোলাগলো বিদ্রোহী বাঙালি । সাথে আপনার শিশুতোষ + হিতোপদেশমুলক গল্পটিও মন ছুয়ে গেল।
অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য
১২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বাকি ঊটগুলোর তো শিং লেজ ছিল ওরা কোথায় গেল?
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
জুন বলেছেন: উপকথায় মনে হয় একটি করেই প্রানী থাকে আরণ্যক রাখাল । তাইতো সব সময় দেখে আসছি
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সেই সাথে স্বাগতম আমার ব্লগে ।
১৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
ছেলেবেলার " শিবকা বুর্কা , যাদুকা লেড়কা .." র কথা মনে করিয়ে দিলেন । তখন কত যে রুশ- উপকথা পড়েছি ইয়াত্তা নেই । মঙ্গোলিয়ান উপকথা তেমন একটা পড়িনি মনে হয় । অথবা পড়েছি ,রুশ উপকথার ভীড়ে যা হয়তো মনে নেই ।
উটের রূপ যৌবন আজ আর নেই হয়তো তবে আর চলনে যে ঠমক, দুলেদুলে চলার যে ছন্দ; তাতে তাকে নটিনী বলা যেতেই পারে । আপনিও হয়তো তাদের দেখে থাকবেন বহুবার ভ্রমন করা ইজিপ্টে । কী মনোরম তাদের দল বেঁধে চলা !
যাই হোক , উপরে দেখলুম আরণ্যক রাখাল জানতে চেয়েছেন বাকী উটগুলো তখন কই ছিলো ! রাখাল মানুষ তো , গরু- ছাগল-উটের হিসেব ই তো করবেন ( @আরণ্যক রাখাল, মজা করলুম । অন্য কিছু ভাববেন না । ) ঐ সময় তিনি-ই বা কই ছিলেন ? মনে হয় বাকী উটগুলো তার কাছে ছিলোনা, তাই প্রশ্ন । থাকলে, আপনার তাইগার লাল হরিনের শিং দুটি আজও উটের মাথায় থাকতো । লেজ দুলিয়ে দুলকি চালে ঘোড়া আর ছুটে চলতোনা স্তেপে । উটই লেজ দুলিয়ে ছুটতো ।
ভাবতে পারেন কী ভীষন রোমান্টিক হতো ?
আর একটা কথা হয়তো অনুবাদ থেকে বাদ পড়ে গেছে । উট তো পানি খাচ্ছে আর খাচ্ছে , হরিনের - ঘোড়ার তবু দেখা নেই । অপেক্ষা করতে করতে এতো পানি খেয়ে ফেলেছে যে , আজকাল উটের ১০/১২ দিন পানি না খেলেও চলে ।
বসন্ত রাতের শুভেচ্ছা ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪২
জুন বলেছেন: হা হা হা মজার একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার পাওনা রইলো আহমেদ জী এস ।
মিশরের উটের কথায় মনে পড়লো আমার সেই ভয়ংকর উটের পিঠে ভ্রমন। আমাদের গাইড চালাকি করে গিজার পিরামিড দেখার জন্য আমাদের অনুমতি না নিয়েই গাড়ী রেখে উটে চড়ালো। আমি তো উটের সাইজ দেখেই চিৎকার কান্নাকাটি। সেই বিশাল উট যখন সোজা হয়ে দাড়ালো আমার চিল চিৎকারে উট গলা ঘুড়িয়ে আমার মুখের কাছে মুখ নিয়ে বিস্মিত হয়ে তাকিয়ে রইলো। তা দেখে আমি পেছন দিকে চিৎপটাং হয়ে পড়ার অবস্থা। চারিদিক থেকে লোকজন দৌড়ে আসলো। মালিক এসে আমাকে শান্ত করলো বুঝিয়ে দিল কি করে উটের গদী ধরে রাখতে হয়, বসতে হয় ইত্যাদি। ঘন্টা দুয়েকের মত সেই আকাশে করে গিজার তিনটি পিরামিড দেখা শেষ করলাম।
এটা আমার জীবনের এক বিশাল এবং ভয়াবহ অভিজ্ঞতা।
যাক শুভকামনা জানবেন রাত্রির
১৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৫
তুষার কাব্য বলেছেন: চমৎকার রূপকথার গল্প।দারুন হয়েছে অনুবাদ।আপু দেখি অনুবাদও শুরু করে দিয়েছে এবং চমৎকার ভাবেই শুরু হয়েছে।
বেচারা উটের জন্য খারাপ লাগছে।এতো সুন্দর শিং আর লেজ কি না দিয়ে দিল !
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
জুন বলেছেন: অহংকার পতনের মূল এটা মনে হয় ইউনিভার্সাল ট্রুথ
ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ তুষার কাব্য
শুভ কামনা রইলো অনেক অনেক ।
১৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৩
সুমন কর বলেছেন: মজার গল্প এবং অনুবাদও ভাল লাগল।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা সুমন কর
১৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে
শুভেচ্ছা
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
জুন বলেছেন: প্রিয়তে নেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ নাজমুল হাসান মজুমদার ।
আশা করি ভাতিজী ভাস্তেকে পড়ে শুনাবেন
১৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৯
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: পোস্টে +++++++ একখানা ঘোড়া কিনতে মুঞ্চায়
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
জুন বলেছেন: উট কিনেন সাজিদ। সেতো সহজ সরল এক প্রানী আর ঘোড়া তো পাজী
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
১৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: উটের নাম শুনেই দৌড়ে এলাম কিন্তু এ যে অন্য কাহিনী এটা কোন ভাষায় ছিল ? আপনি কি সেই ভাষাও (মংগলিয়ান)জানেন
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২
জুন বলেছেন: হায় হায় এই ভাবে উটের ব্যাপারে আপনাকে হতাশ করার জন্য আমি আন্তরিক দুঃখিত মোজাম ভাই
এটা ইংলিশে লেখা , বাংলায় অনুবাদ করেছি আমি
পড়া, মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
১৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯
জাফরুল মবীন বলেছেন: আমরা ব্লগিংয়ে মত্ত থাকলে শিশুরা অনেক সময় আশেপাশে নিরুত্তাপ ঘোরাফেরা করে থাকে।এ ধরণের গল্প ব্লগ থেকে পাঠ করে শোনালে অনলাইনের পজিটিভ দিকটা তাদের মাথায় বাসা বাঁধতে শুরু করবে বলে বিশ্বাস।
অসংখ্য ধন্যবাদ বোন জুনকে।
শুভকামনা জানবেন।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫
জুন বলেছেন: জী মবীন ভাই সেই সব কচি কাঁচাদের কথা ভেবেই আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।
আমি এর আগেও নাইজেরিয়ান এক উপকথা অনুবাদ করেছি ব্লগে । ভাবছি সামনে সময় পেলে আরো কিছু করবো দেখি ।
উৎসাহমুলক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে
২০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২১
এহসান সাবির বলেছেন: দারুন তো..
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ এহসান সাবির ছোট্ট একটি কথায় অনেক কিছু বলার জন্য
২১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
মানস চোখ বলেছেন: উটের মনে এতো দুঃখ নিয়েও এখনও আমাদের উপকার করে যাচ্ছে !!!! সুন্দর লিখেছেন 'জুন' আপা!!! খুব ভালো লাগলো!!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
জুন বলেছেন: সেটাই তো দেখতে পাচ্ছি মানস চোখে
অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য মানস চোখ
২২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
সোহানী বলেছেন: আরে দারুনতো উটের গল্প....
প্রতিদিন স্কুলের জন্য মেয়েকে রেডি করতে হলে একটা করে গল্প বলতে হয়.. আমার গল্পের স্টক প্রায় শেষ...হাহাহ, যাক্ একটা যোগ হলো.........++++
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
জুন বলেছেন: শুনে অনেক খুশি হোলাম সোহানী । যাক কিছুটা হলেও স্বার্থক হলো আমার লেখাটি
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে অনেক শুভকামনা ।
২৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: বেশ হয়েছে!
অহঙ্কারী বোকাদের এমনই শাস্তি হওয়া উচিত!
সুন্দর অনুবাদ!
আগামী বই মেলায় তোমার প্রকাশিত বই চাই ই চাই!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
জুন বলেছেন: হু ঠিক আমার মত বোকা আরকি আর রূপের দিক দিয়ে বর্তমান উটের মত
নাতনীকে পড়ে শুনাইছো নাকি নানী নিজেই পড়ে বসে আছে
সুরঞ্জনা সাথে থেকো সবসময়, তোমার জন্য রইলো অনেক শুভকামনা আর সুস্থ থেকো, ভালো থেকো ভাইয়াকে নিয়ে অনেক অনেক বছরের জন্য সেই দোয়াই করি ।
অটঃ আমি বই প্রকাশ করলে পড়বে কে বলো ? সেই রাজসোহান অনেক বছর আগে একবার বলেছিল "তোমার বই না কিনলে জোর করে কেনাবো সবাইকে"
কই হারিয়ে গেল সেই দিন গুলো
২৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
শায়মা বলেছেন: আবু শাকিল বলেছেন: গল্প পড়ে মনে নিজ থেকে বানানো। পড়া শেষ করে দেখি ইহা একটি অনুবাদ
হা হা হা মনের কথা বলেছে শাকিল ভাইয়াজান আমি ভাবছিলাম এই গল্প বানিয়েছে জুন আপুনি!!!
সুরঞ্জনা বলেছেন: বেশ হয়েছে!
অহঙ্কারী বোকাদের এমনই শাস্তি হওয়া উচিত!
সুন্দর অনুবাদ!
আর এটাও আমার মনের কথা।
বোকা উটের ঠিক হইসে!!!!!!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
জুন বলেছেন: শায়মা আপুনি তুমি এত সুন্দর গান গাও, এত্ত সুন্দর গলা কিন্ত মন্তব্যের জন্য অন্য মানুষের কথা ধার করো কেনু
নিজে কিছু মিছু লিখতে পারো না
হা হা হা বোকা যে হয় সারাজীবনই বোকাই থাকে । তুমি কি মনে করো উট এখন চালাক হইছে
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ
২৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: বাহ!
দারুন উপকথা
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ভালোলাগা আমি ময়ুরাক্ষী । ভালোলাগার গল্প নিয়ে কই গেলেন শুনি ?
ভালো থাকুন শুভেচ্ছা নিরন্তর
২৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভীনদেশী রূপকথার গল্প শিশুদের ভিভিন্ন দেশের ব্যাপারে জানতে উৎসাহিত করে, দুর্ভাগ্যজনক ভাবে ব্লগে শিশুতোষ রূপকথার অনুবাদ প্রায় নেই বললেই চলে। বরাবরের মতোই সুপ্রিয় জুনাপুর আরেকটি সুন্দর পোষ্ট।
মঙ্গোলিয়ান উট
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
জুন বলেছেন: শিশু কিশোরদের উপযোগী লেখা খুব কমই দেখা যায় ব্লগে। মনে হয় তারা উপেক্ষিত । রবি ঠাকুরের ভাষায় বলতে গেলে ঠাই নেই ঠাই নেই এই সে তরী, বুড়োদের লেখাতে গিয়েছে ভরি
তাইতো আমি এই মহান দায়িত্ব নিয়েছি ।
মঙ্গোলিয়ান উট আগেই দেখেছি কিন্ত বোকামীর জন্য তার যে কি ঝাউড়া দশা তা দেখানোর জন্য এই উটের ছবি ছাড়া উপায় নাই
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কুনো
২৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
উটের দুঃখের কাহিনি প্রথম জানলাম.... আহারে!
আমার কাছে আজকাল কথার চেয়ে উপকথাই বেশি ভালো লাগে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯
জুন বলেছেন: আমিও প্রথমে জানলাম আর ভাবলাম সবার সাথে একটু শেয়ার করি
এসব উপকথা ছোটবেলা থেকে এই বুড়োবেলা পর্যন্ত আমারও অনেক পছন্দ মাইনুদ্দিন মইনুল ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। দেরীর জন্য দুঃখিত ।
২৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৬
পার্থ তালুকদার বলেছেন: আহারে বেচারি উটের জন্য মায়া লাগছে।
শুভকামনা আপু।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
জুন বলেছেন: আমারও, সরলতার এইকি প্রতিদান
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ পার্থ তালুকদার
২৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
মুরশীদ বলেছেন: পড়ে বেশ মজা পেলাম । ঝরঝরে স্বচ্ছ অনুবাদ। ভালোলাগলো ।
++++++
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সবসময় উৎসাহ দেয়ার জন্য
৩০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৫
মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: ভিন্নধর্মী পোস্ট। বেশ ভাল লাগলো।
বলি কি জুনাপু একটা সিরিজ শুরু করে দেন এইসব উপকথাগুলির।
ব্লগে বড়মানুষদের চিন্তাজগতের বিভিন্ন প্রকাশ দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে গেলে এই পোস্টগুলি পড়ব - একটানে ফিরে যাব শৈশবে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে অনেক ভালোলাগলো মুদ্রা সংগ্রাহক ।
আপনার কেনিয়া ভ্রমন পড়ে খুব ভালোলাগছে । আজ থেকে দু বছর আগেই আমি হয়তো এমন কিছু লিখতাম । কিন্ত দুর্ভাগ্য পার্লাম্না
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৩১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৮
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: বেচারা উটও দেখি একসময় নার্সিসিজমে আক্রান্ত ছিলো, সেই সাথে ভীষণ বোকা
এবার বইমেলায় পিচ্চিদের জন্য অনেকগুলো বই কিনেছি তার মাঝে একটা বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত "আফ্রিকার রুপকথা" আপাতত বইটা আমিই পড়ছি
অনুবাদ চমৎকার লাগলো আপু।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক বছর আগে আমিও একবার আফ্রিকার রূপকথা নামে একটি বই পড়েছিলাম । জানি না সেই বইটি পড়ছো নাকি মহামহোপাধ্যায় ?
তবে এই ধরনের রূপকথা উপকথা কিন্ত এখনো আমার অনেক ভালোলাগে ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
বসন্তের শুভেচ্ছা
৩২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৮
আহলান বলেছেন: এতো কমেন্ট-র মধ্যে আর কি বলি ! সবাই যা বলার বইলা ফেলছে ....
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
জুন বলেছেন: আপনার কি কিচ্ছুই কউয়ার নাই
যাক তবুও যে এসেছেন পোষ্ট পড়েছেন তার জন্য
অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫
সায়েম মুন বলেছেন: আপু, প্রথমে মনে করেছিলাম আপনার বানানো পরে দেখলাম অনুবাদ। বুঝে নেন কিরকম অনুবাদ করেছেন।
আরব দেশের উট দ্যাখতে তো খ্রাপ না। মরুভূমির জাহাজের মত। মঙ্গোলিয়ানগুলার অবস্থা ব্যাকাত্যাড়া। একদম আপনার গল্পের বর্ণনার মত।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
জুন বলেছেন: হাই মুন কি খবর ? অনেকদিন পর দেখলাম মনে হচ্ছে । অনেক ব্যাস্ত তাই না ? মুনের দারুন কবিতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি দীর্ঘদিন
এত মজার উপকথা আমি বানাতে পারলেতো ভালোই হতো ।
ঠিকই বলেছো তাইতো আমি একটু সুন্দর মালা পরা উটের ছবি দিয়েছি
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য সাথে শুভকামনা রইলো ।
৩৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন:
ফটোশপ কইরা শিং ও লেজ ওয়ালা উঠের একটা ছবি দিলে আশি টাকার নাস্তার দাবী ছেড়ে দিতাম আপু।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
জুন বলেছেন: কইত্থিকা কত দিন পর আইসা ৮০ টাকা ৮০ টাকা করতাছো
তুমি কি পেপারটা কিঞ্ছিলা
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ মৃদুল শ্রাবন
৩৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
টয়ম্যান বলেছেন: মজা পাইলাম আপু
+++++++++++++
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
জুন বলেছেন: মজা পাওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ টয়ম্যান
৩৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা!!
আমরা বাংলার আমজনতাও যেন আজ উটভাগ্য!
আমাদের কি ছিল না। গোয়াল ভরা গরু, মাঠ ভরা ধান.. কি সোনালী সেইসব দিন!
আমাদের সততার শিং, আর আলাভোলা ভাবের লেজ সেই যে ব্রিটিশ বেনিয়ারা আর রাজনীতিবিদেরা নিয়ে গেল- আজো তা ফেরত তো নাইই- উল্টো রাজনীতির ঘোড়া দেখলেই দৌড়ে পালায়...
আমরা আছি উটের জীবন নিয়ে
+++++++++
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
জুন বলেছেন: আমাদের সততার শিং, আর আলাভোলা ভাবের লেজ সেই যে ব্রিটিশ বেনিয়ারা আর রাজনীতিবিদেরা নিয়ে গেল- আজো তা ফেরত তো নাইই- উল্টো রাজনীতির ঘোড়া দেখলেই দৌড়ে পালায়...
চমৎকার একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু
ভালো থাকুন সব সময় ।
উটের মত কি বদ মেজাজী নাকি
৩৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৯
সুমাইয়া আলো বলেছেন: উটের এত দুঃখ ভরা কাহিনীগল্প আছে আগে জানতুম না ত আপু।
অনুবাদে ভাল লাগা, ভালোবাসা।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮
জুন বলেছেন: হু উটের দুঃখে আমার কান্না চলে আসলো তাইতো সবার সাথে শেয়ার করার জন্য বসে বসে অনুবাদ করলাম
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা বিকেলের
৩৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ তো!
অনেক মজার অনুবাদ!
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
জুন বলেছেন: পোষ্ট পাঠ আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রফেসর
৩৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার!!! রূপকথা পড়তে শুরু করলে নিজেকে ছোট্ট বাচ্চাটি মনে হয়। চমৎকার অনুবাদ। চালিয়ে যান আপু, শুভকামনা রইল।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বোকা মানুষ মন্তব্যের জন্য ।
এরপরও কিন্ত দু একটা উপকথা দেয়া হয়েছে ব্লগে
শুভকামনা আপনার জন্যও ।
৪০| ০৯ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মজারু
যদিও কুটিকাল সেই কবেই উড়ে গেছে তবে সুন্দরীদের মুখে বাবু ডাক শোনার মজাই আলাদা
আর মায়ের কাছে আমি চিরকালই কুট্টি
তবে উটের জন্য দুঃখও লাগলো। বেচারা সব হারিয়ে উট হয়ে গেল
পোস্টে উঙা উঙাময় ভালোলাগা
০৯ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৪০
জুন বলেছেন: হেই আর্কিও সব হারিয়ে উট হয়নি , উট সে ছিলই শুধু তার অপরূপ রুপটাই হারিয়ে ফেলেছিলো ।
এতে বোঝা যায় পাঠে মনযোগ ছিল না
আমিতো কুটিকাল পার হয়ে বুড়িকালেই পড়তেছি
তাই গ্রুজনরা বলে পড়ালেখার কোন বয়স নেই
তারপর ও উঙা উঙাময় ভালোলাগার জন্য অনেক খুশী হইলাম
৪১| ০৯ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৪৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পাঠে আমি অতিশয় মনোযোগী
তুমি কমেন্ট পাঠে মনোযোগী ছিলে না
তাই লেখার শেষে এই " " ইমোটা তোমার চোখে পড়েনি
লাস্ট এডিট ২০১৭ সাল
০৯ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮
জুন বলেছেন: পাঠে আমি অতিশয় মনোযোগী
তুমি কমেন্ট পাঠে মনোযোগী ছিলে না
তাই লেখার শেষে এই " " ইমোটা তোমার চোখে পড়েনি
লাস্ট এডিট ২০১৭ সাল
লাস্ট এডিট এইমাত্র
৪২| ০৯ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: লাস্ট এডিট এইমাত্র
মিস্টেক বিগ বিগ মিস্টেক
১০ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:১৪
জুন বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: বেশ মজার গল্প । অনেক সুন্দর অনুবাদ ! পড়ে মনেই হয়নি অনুবাদ করা গল্প !