নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওহে বাদুড়, তুমি কেন উল্টোবাগে ঝুলো ? ( লাওসের উপকথা)

০২ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩



সে অনেক অনেক দিন আগের কথা যখন আমাদের দাদু নানুদের জন্মই হয়নি, এমনকি তাদের দাদু নানুরাও পৃথিবীর আলো দেখেনি। তারও অনেক অনেক বছর আগে একদিন ভোরবেলাতে এক ছোট্ট পাখী গাছের ডালে বসে আপনমনে শিষ দিয়ে সুর করে গান গাইছিল। এমন সময় এক বাদুড় উড়ে এসে তার পাশে বসলো।
‘বাব্বাহ্‌ পাখী ভাই তুমি তো ভারী সুন্দর গান গাও দেখছি আর তেমনি মিষ্টি তোমার গলা’। বাদুড়ের প্রশংসা শুনে পাখিতো খুশীতে ডগমগ, কি করবে না করবে ভেবেই আকুল। যাইহোক তারপর দুজন মিলে এ্টা সেটা নিয়ে কত যে গল্প করতে লাগলো তা রূপকথাতে বলার নয় কলম দিয়ে লেখার নয়।
একসময় বাদুড় বলে উঠলো, ‘ভাই আমার মনে হয় কি জানো’?
“কি মনে হয় বাদুড় ভাই”? পাখী প্রশ্ন করে।
বাদুড় বল্লো, ‘ভালো করে একবার তাকিয়ে দেখো দিকিনি আমার দিকে’।
“দেখলাম, কিন্ত কি বুঝাতে চাইছো ভায়া?” মিনিট কয়েক তাকিয়ে থেকে কাঁচুমাচু হয়ে পাখী বলে উঠলো।
‘বুঝতে পারো নি? শোনো তাহলে খুলেই বলি, বলছিলাম কি, আমার মনে হচ্ছে আমি আসলে তোমার মতই একটি পাখী। দেখ দেখ তোমার মত আমারও দুটো ডানা আছে আর আমি খুব ভালো উড়তেও পারি'।
"তাই নাকি"! পাখী অবাক হয়ে যায়
'সেটাই তো বলছি' জোর গলায় বাদুড় বলে উঠে। 'আর আমরা দুজনাই যখন পাখী তাহলে আলাদা কেন থাকি ? এখন থেকে একত্তরে বাস করি কি বলো’?
পাখীতো শুনে খুব খুশী বল্লো, “ঠিকই বলেছো ভায়া, বেশ এখন থেকে আমরা একসাথেই থাকবো”।
তারপর মনের আনন্দে ডিগবাজী খেয়ে কিছুক্ষন উড়ে বেড়ালো দুজন।
বাদুড় আর পাখী মহাসুখে একসাথে খায় দায় আর উড়ে বেড়ায় । একদিন গাছের ডালে বাদুড় গা এলিয়ে আরাম করে বসে আছে, এমন সময় পাখী এসে বল্লো,
“বন্ধু এখনতো বাসা বানাবার সময় হয়ে এলো, আসো আমরা খড়কুটো দিয়ে দুজন মিলে একটা বাসা বানাই”।
পাখীর কথা শুনে বাদুড় তো অবাক। কথাটি তার একটুও পছন্দ হলো না। আসল কথা কি জানো বাদুড়টি ছিল ভারী আলসে। এসব খাটুনি করতে সে একটুও রাজী নয়। মনে মনে সে দ্রুত একটা ফন্দি বের করলো।
‘পাখী ভাই একটা কথা আমি কদিন ধরে ভাবছি কিন্ত বলতে লজ্জা লাগছে’।
“না না লজ্জার কিছু নেই, কি ভাবছিলে বলতো” পাখী উৎসুক চোখে বাদুড়ের দিকে তাকালো।
বাদুড় মন খারাপের ভান করে বল্লো, ‘ভায়া ইদানীং কেন জানি মনে হচ্ছে আমি বোধহয় তোমার মত পাখী নই'।
"কি বলছো তুমি"? চমকে উঠে পাখী ।
'সত্যি বলছি , আমার মনে হয় আমি আসলে একটি ইদুর, দেখনা ইদুরের মত গায়ে ঘন পশম আর কান । তাই তোমার সাথে না থেকে ইদুরের সাথে থাকাই আমার জন্য ঠিক, কি বলো?’বলে উঠে বাদুড়।
“ও আছা ! আমারও এখন তাই মনে হচ্ছে, তুমি একটা ইদুরই হবে হয়তো। আচ্ছা যাও, ভালো থেকো,” হতভম্ব পাখী বলে উঠলো কোনরকমে।
পাখীর থেকে বিদায় নিয়ে বাদুড় উড়তে উড়তে মাঠে থাকা এক ইদুরের কাছে হাজির।
‘ইদুর ভায়া, ইদুর ভায়া বাড়ী আছো কি’?
বাদুড়ের ডাকা ডাকিতে তড়িঘরি করে ঝোপ থেকে বের হয়ে আসলো, ইদুর
“কি হলো, কি হলো ভাই বাদুড়, ডাকছো ক্যানো শুনি”?
‘বলছিলাম কি ইদুর ভায়া, চেয়ে দেখ আমার গায়ে ঠিক ঠিক তোমার মত ঘন আর গাঢ় রঙ এর পশম, আবার দেখো আমার কান দুটোও ঠিক তোমার মত। আমার মনে হয় আমি একটি ইদুর’।


বাদুড়

“ঠিকই বলেছো তোমাকেতো দেখি দিব্যি ইদুরের মতই লাগছে, তাছাড়া তোমার চেহারাটাও খুব সুন্দর” বলে উঠে ইদুর
‘ভাই তুমি আর আমি দুজনাই যখন ইদুর তাহলে আর আলাদা থাকা ক্যানো? আমরাতো একসাথেই বাস করতে পারি কি বলো?’ বাদুড় বলে উঠে?
“অবশ্যই, অবশ্যই, এখন থেকে আমরা দুজন এক সাথেই থাকবো ” বলে ইদুর দু হাত বাড়িয়ে আহবান জানালো নতুন অতিথিকে।
বেশ কিছুক্ষন তারা দুজন মহা উল্লাসে খেলাধুলা করে সময় কাটালো। এবার ইদুর বাদুড়কে ডেকে বল্লো “বন্ধু, আসো এবার আমরা দুজন মিলে একটা গর্ত খুড়ি”।
‘কেন, গর্ত কেন! কিসের জন্য গর্ত খুড়বো’? বাদুড় বিস্মিত গলায় বলে উঠে।
“কেন আবার! রোঁদ বৃষ্টি ঝড়ের হাত থেকে বাঁচার জন্য গর্ত করে বাসা বানাবো” অবাক গলায় বলে উঠে ইদুর।
কিন্ত ইদুরের কথা বাদুড়ের একটুও পছন্দ হলোনা। কারন গর্ত খুড়তে তো কষ্ট আর সে ছিল দারুন আলসে তা আমরা আগেই দেখেছি।
‘তুমি কি আমার পাখা দেখনি ভায়া’? আমার মনে হচ্ছে আমি ইদুর নই, আমি আসলে পাখী। আর পাখী যখন তখন তো পাখীর সাথে থাকাই উচিৎ কি বলো ভাই'? ।
‘ঠিক আছে খোদা হাফেজ” বিরক্ত ইদুর হাত নেড়ে বাদুড়কে বিদায় জানিয়ে গর্ত খোড়ার জায়গা খুজতে লাগলো।
বাদুড় যখন পাখীর কাছে আসলো দেখলো পাখী একাই তার বাসা বানিয়ে ফেলেছে।
‘বন্ধু, বন্ধু কি করো ? আমি এসে পড়েছি, ভেবে দেখলাম আমি আসলেই একটা পাখী, তাই এখন থেকে আমি তোমার সাথে থাকবো ভাবছি’ বাদুড় হাসি হাসি মুখে মুখে বলে উঠে।
“কি বলছো! না ভাই আমার বাসায় তোমার জায়গা হবে না ।তাছাড়া তুমি বলেছো তুমি পাখী নও।ইদুরের মত তোমার গায়ে আছে পশম আর সাথে দুটো কান। এখান থেকে জলদি যাও আর ইদুরের সাথেই থাকো গিয়ে” চোখ মুখ কুচকে ডানা ঝাপটে বলে উঠে পাখী ।
পাখীর কথায় মনক্ষুন্ন বাদুড় উড়তে উড়তে আবার ইদুরের কাছে হাজির হলো। বেলচা নিয়ে ইদুর তখন গর্ত খুড়তে মহাব্যাস্ত। পাজী আলসে বাদুড়কে দেখেই মেজাজ খারাপ হলো ইদুরের, গলায় ঝাঁঝ মিশিয়ে বলে উঠলো,
‘কি ব্যাপার আবার এসেছো যে! এখানে কি চাও তুমি’?
“আমি এখন থেকে তোমার সাথেই থাকবো ভায়া, আমি আসলে পাখী নই, আমি ইদুর” করুন গলায় বলে উঠে বাদুড়।
বাদুড়ের কথা শুনে ইদুর রাগে তার কুটকুটে দাতগুলো কিড়মিড় করে বল্লো,
‘যাও, যাও ভাগো এখান থেকে। ইদুর হবে কেন? তুমি নাকি পাখী, বললে তোমার পাখা আছে, তা তুমি পাখীর সাথেই থাকো, এখানে তোমার জায়গা হবে না'।
একথা শুনে হতাশ বাদুড় একবার উড়ে পাখীর কাছে যায়, আরেকবার উড়ে ইদুরের কাছে আসে।বাদুড়ের এই দৌড়াদৌড়িতে পাখী আর ইদুর দুজনাই রেগে কাঁই,
‘যা, যা দূর হ,দুর হ হতচ্ছাড়া বাদুড়’ চোখ পাকিয়ে বলে উঠে তারা। কিন্ত কে শোনে কার কথা! বাদুড়ের আসা যাওয়া আর বন্ধ হয়না।

শেষমেষ ইদুর আর পাখী রেগে কাঁই হয়ে বল্লো, “শোনো, তুমি হচ্ছো এক মহা আলসে, ফাকিবাজ, বাসা বানানো তোমার কর্ম নয়। তাছাড়া তুমিতো এখনো সিদ্ধান্তই নিতে পারোনি যে তুমি আসলে কি?তুমি কি আকাশে ওড়া পাখী? নাকি মাটির গর্তে থাকা ইদুর?
তারচেয়ে বরং তুমি পাহাড়ের মধ্যে একটা গুহা খুজে বের করে তার ছাদে পা ঠেকিয়ে উলটো হয়ে ঝুলে থাকো। এতে তোমার পাখীর মত আকাশে থাকতেও হবেনা আবার ইদুরের মত মাটিতে থাকতেও হবেনা। এখন থেকে আকাশ আর মাটির মাঝেই থাকবে তুমি ঝুলে’।
বেচারা বাদুড় কি আর করে বাধ্য হয়ে পাখী আর ইদুরের কথা মেনে নিল, অর্থাৎ এখন পর্যন্ত সে ওভাবেই উল্টোবাগে সারা দিনমান ঝুলে থাকে তার অন্ধকার গুহায় । এরপর থেকেই দুষ্ট বাদুড় পাখী আর ইদুরের মুখোমুখি হতে লজ্জা পায়। তাইতো খাবারের খোজে দিনে নয়, রাতের অন্ধকারে বের হয়ে আসে তার গুহা থেকে।

রাতের আধারে ফল চুরি

আমার কথাটি ফুরোলো
নটে গাছটি মুড়লো ।

ছবিঃ অন্তর্জাল

আমার অনুদিত বিভিন্ন দেশের উপকথা ঃ-
চাঁদ আর সুর্য্য কেন আকাশে? এত্তোবড় পৃথিবীতে তাদের ঠাই হলনা কেন? (একটি নাইজেরিয়ান শিশুতোষ উপকথা) ?
ধুর্ত শেয়াল আর বুদ্ধিমান কুইরকুঞ্চো (একটি আর্জেন্টিনীয় উপকথা)
নারকেলটা কেমন করে মায়ানমারে এলো ! ( একটি বার্মিজ উপকথা)
এক যে ছিল ছেয়ে খরগোশ আর এক ছিল হোৎকা কুমীর (থাইল্যন্ডের উপকথা )
কি করে উট তার রূপ হারালো (একটি মঙ্গোলিয়ান উপকথা)
সাগর তোমার জলটি কেন নোনা !? ( একটি কোরিয়ান উপকথা) উৎসর্গ সহব্লগার মাইনুদ্দিন মইনুলের দুটো ছোট্ট পরীকে ….
হাঙ্গর মানব !! (হাওয়াই দ্বীপের এক কিংবদন্তীর কথা)

মন্তব্য ১০৫ টি রেটিং +২৯/-০

মন্তব্য (১০৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার অনুবাদ আপু ।

০২ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে মামুন ইসলাম ।

উপকথাটি পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

রাতুল_শাহ বলেছেন: প্রিন্ট করলাম, ফন্ট এত ছোট আসে কেন?

চশমা লাগবে

০২ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

জুন বলেছেন: তুমি প্রিন্ট করছো ক্যানো রাতুল :-*
এটাতো আমি প্রিন্ট করে বই ছাপাবো :P

মন্তব্যের জন্য আর অনেকদিন ধরে সাথে আছো তার জন্য ও অসংখ্য ধন্যবাদ :) :)

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

সোহানী বলেছেন: এইটা নতুন..... এইবার আমার মেয়ে মহা খুশি হবে....

অনেক অনেক ধন্যবাদ ঝুন আপু চমৎকার সব গল্প শেয়ার করার জন্য। সত্যিই সে সব গল্পের আনন্দ কি ভোলা যায়........++++++++

০২ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

জুন বলেছেন: আমারতো সেই পিচ্চিকাল থেকেই এগুলো পড়তে মজা লাগতো সোহানী। বিশেষ করে রাশান উপকথাগুলো ।আপনার মেয়েকে পড়ে শোনালে আমি অনেক খুশি হবো :)
মন্তব্য আর সাথে আছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৪

ভিটামিন সি বলেছেন: মচতকার থুক্কু চমতকার তো। এই গল্পটা তো জানতামই না মে আপু থুক্কু জুন আপু।

০২ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর ভিটামিন সি কে দেখে অনেক ভালোলাগলো :)
ঠিকই বলেছেন আমিও এই গল্পটি পড়িনি এর আগে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: :)
আমিও জানতাম না। অনুবাদ ভালো লাগল।

০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৬

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে অনেক ভালোলাগলো দিশেহারা :)
অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২০

তুষার কাব্য বলেছেন: এইতো ! জম্পেশ হচ্ছে আপু :)

এই বাদুড় দেখি আমার মতই ফাঁকিবাজ,তবে আমি বাবা ওর মত উল্টা হয়ে ঝুলতে রাজি নই #:-S :#)

০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩১

জুন বলেছেন: তাই নাকি তুষার ! শুনে অনেক খুশী হোলাম :)
তুমি তো আর সেই অনেক অনেক আগের দিনের কেউ নও, হলে বাদুরের মত ঠিকই কথা শুনতে :)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ও তাই? তাই তো কই ওরা ঝুলে কেন| এখন জানলাম!

০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩২

জুন বলেছেন: আমিও এটা অনুবাদের সময় পড়ে জেনেছি আরন্যক রাখাল ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অনুবাদ ভাল হয়েছে ।

বাদুড় আসলেই পাখি নয় স্তন্যপায়ী প্রাণী । :)

০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

জুন বলেছেন: আপনি যখন বললেন ভালো হয়েছে তখন আশ্বস্ত হোলাম অনুবাদ নিয়ে সেলিম আনোয়ার । সব সময় উৎসাহ যুগিয়ে যাওয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ :)
হু বাদুড় ম্যামাল

৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: দারুন পোষ্ট। গল্পটা অনেক ভালো লেগেছে।

০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৯

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে ভীষন ভালোলাগলো নাহিদ রুদ্রনীল :)
অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

১০| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমিওতো দুনিয়া ছাড়া আলসে। তাহলে কি আমাকেও বাদুরের মতো উল্টোবাগে ঝুলে জীবন কাটাতে হবে? :P
অনুবাদ চমৎকার হয়েছে। বিভিন্ন দেশের উপকথাগুলো আসলেই বেশ মজার হয়। বৈজ্ঞানিক যুক্তি খুঁজে পাওয়া না গেলেও যথেষ্ট ভাবনার অবতারণা করে। অনেক ভালো লাগলো জুন। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৯

জুন বলেছেন: চিন্তার বিষয় বিদ্রোহী /:)
তবে আপাতত সোজা হয়েই থাকেন দেখা যাক পরে কি হয় =p~
অনুবাদ সঠিক হয়েছে জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো :)
অশেষ ধন্যবাদ ।

১১| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

এনামুল রেজা বলেছেন: মুগ্ধকর গল্প, উপকথাগুলো এত প্রাণময় হয়! সে যে দেশেরই হোক..

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২১

জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন এনামুল রেজা সত্যি ভালোলাগার মতন :)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

১২| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন !!!!!!!!!!!!

রুপকথার ডিজিটাল দিদা ;) =p~ =p~ =p~ =p~

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২৪

জুন বলেছেন: হা হা হা ডিজিটাল হওয়ার দরকার আছে ভৃগু । এই যুগে কি এনালগ হয়ে থাকতে বলেন :-*

মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে :)

১৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩

এম এম করিম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। খুব ভাল লাগল।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য এম এম করিম :)

১৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জুন আপুর লেখায় এত মায়া থাকে ...
খুব খুব ভাল লেগেছে আপু :)

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮

জুন বলেছেন: অনেক অনেক খুশী হোলাম মনিরা এমন এক মায়াময় মন্তব্যের জন্য :)
অসংখ্য ধন্যবাদ :)

১৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খুব মজা লাগলো গপ্পটা। অনেক ধন্যবাদ আপু।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

জুন বলেছেন: অনেক ভালোলাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে তনিমা ।
অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য ।

১৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



পড়লাম

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

জুন বলেছেন: পড়েছেন জেনে অনেক অনেক খুশী হোলাম চাঁদগাজী ।

১৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: দারুন উপাখ্যান। ভালো লাগলো জুন।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১

জুন বলেছেন: ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আমি ময়ূরাক্ষী :)
শুভেচ্ছ জানবেন বিকেলের ।

১৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

সুমন কর বলেছেন: উপকথা খুব ভাল লাগল। অনুবাদ ভাল হয়েছে।
+।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

জুন বলেছেন: আপনার প্রশংসা পেয়ে অনেক ভালোলাগলো সুমন কর । অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য :)

১৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:১৯

ভাঙ্গা কলমের আঁচড় বলেছেন: পরিষ্কার সুন্দর অনুবাদ,ভাল্লাগছে

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা ভাঙ্গা কলমের আঁচড় :)
সকালের শুভকামনা রইলো ।

২০| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:১৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: রূপকথার গল্পগুলো শুধুমাত্র আনন্দের খোরাকই নয় বরং তা শিশুর কল্পনা এবং জানা ও চিন্তার জগতকে বিস্তৃত করতে স্নিগ্ধ অনুঘটক হিসাবে কাজ করে।

আপনি একটি অসাধারণ কাজ করে চলেছেন বোন।

অভিনন্দন,ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭

জুন বলেছেন: শুধু শিশু কেন মবীন ভাই ? আমার মত বুড়ীরও এখনো এসব গল্প পড়তে ভালো লাগে :) ছেলের জন্য ঠাকুর মায়ের ঝুলি কিনে আমি নিজেই পড়েছি অসংখ্যবার, ছেলে একবার :(
আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা আর প্রতিনিয়ত মন্তব্য করে উদ্দীপনা যুগিয়ে যাওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

২১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:২৪

লালপরী বলেছেন: আমিও ভাবতাম বাদুর কেন উলটো হয়ে ঝোলে ! আপনার কাছ থেকে জানা হয়ে গেল আপা :) ++++++্

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

জুন বলেছেন: সত্যি বলতে কি আমার মাথায় কখনো এই চিন্তাটি আসেই নি । শুধু গল্প খুজতে গিয়ে পেয়েছি এই অসামান্য উপকথাটি :)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ লালপরী :)

২২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: আরেকটি অসাধারণ গল্প। এখনি বোঝা যাচ্ছে চমৎকার একটা ভিনদেশী গল্প সংকলন অবিলম্বে পেতে চলেছি।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯

জুন বলেছেন: হা হা হা দোয়া করবেন যেন আপনার কথা সত্য হয় মুদ্রাসংগ্রাহক :)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আর সকালের একরাশ শুভেচ্ছা

২৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:




অনুসন্ধানী পোস্ট। আরেকটি রহস্য উদ্ঘাটিত হলো। অভিনন্দন জুনাপা!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩

জুন বলেছেন: আপনার ভাষায় আমি তো দেখি শার্লক হোমস :| একটার পর একটা রহস্যের উদ্ঘাটন =p~
মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ মাইনুদ্দীন মইনুল ।

২৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩০

মহান অতন্দ্র বলেছেন: চমৎকার গল্প আপু । ভাল লাগলো ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০১

জুন বলেছেন: পড়া আর মন্তব্য দুটোর জন্যই অশেষ ধন্যবাদ মহান অতন্দ্র ।
সকালের শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য :)

২৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩২

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর গল্প আর চমৎকার লেখা। খুব ভাল লাগল্ ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০৩

জুন বলেছেন: ঢাকাবাসী অর্থাৎ আমার দেশী সবসময় উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই :)

২৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

আরজু পনি বলেছেন:

দারুণ হয়েছে অনুবাদ।

পঞ্চম বর্ষপূর্তির অভিনন্দন রইল, প্রিয় ব্লগার ।।

!:#P !:#P !:#P !:#P !:#P

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ পনি নিরন্তর উৎসাহ যুগিয়ে যাবার জন্য :)
সকালের এক রাশ মিষ্টি শুভেচ্ছা রইলো ।

২৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:



//আরজুপনি বলেছেন:
দারুণ হয়েছে অনুবাদ।
পঞ্চম বর্ষপূর্তির অভিনন্দন রইল, প্রিয় ব্লগার ।। //


আমারও একই কথা.... ! :#P !:#P !:#P !:#P !:#P

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০৬

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার :)

২৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

এহসান সাবির বলেছেন: এই ছোট ছোট অনুবাদ গল্প গুলি অনেক ভালো লাগছে আপু।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

জুন বলেছেন: আমারও পড়ে খুব মজা লাগছে তাই অনুবাদ করে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি এহসান সাবির :) পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

অটঃ আপনার মধু কবি পোষ্টে অনেক দিন আগে একটা মন্তব্য করেছিলাম তার আর উত্তর পাইনি :(
অনেক ব্যাস্ত বুঝি ?

২৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: জাফরুল মবীন বলেছেন: রূপকথার গল্পগুলো শুধুমাত্র আনন্দের খোরাকই নয় বরং তা শিশুর কল্পনা এবং জানা ও চিন্তার জগতকে বিস্তৃত করতে স্নিগ্ধ অনুঘটক হিসাবে কাজ করে।

আপনি একটি অসাধারণ কাজ করে চলেছেন বোন।

অভিনন্দন,ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১০

জুন বলেছেন: শুধু শিশু কেন বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় ? এই বয়সেও এখনো এসব গল্প আমার পড়তে ভালো লাগে :) ছেলের জন্য ঠাকুর মায়ের ঝুলি কিনে আমি নিজেই পড়েছি অসংখ্যবার, ছেলে একবার :(
আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা আর প্রতিনিয়ত মন্তব্য করে উদ্দীপনা যুগিয়ে যাওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৩০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনুবাদঃ মাহজাবীন জুন।

এই বুড়ির অনুবাদগুলো ভাল । পড়তে মজা লাগে । হাসতে মুঞ্চায় । হা হা হা ;) :P

আচ্ছা আমাগো দেশের রাজনীতিবিদেরা কোন দলে ? মানুষ নাকি জন্তু ? আমি কনফিউজ কারণ আমার বাড়ির কুকুরটা অনেক ভালো ! :| :|

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১২

জুন বলেছেন: বুড়ির অনুবাদ B:-) :(

ভালোলাগলো জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো ককাশে :)
রাজনীতি নিয়ে কথা বলতে চাই না /:)

৩১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,




উপকথার ভেতর দিয়ে কিছু সত্য কথার রূপক বলে গেলেন মনে হয়।

বাদুরের মতো আমরাও ঝুলে আছি ঠাং উপরে দিয়ে । দু'নৌকায় পা দিয়ে ধান তুলতে চাইছি যে ! ক্ষনেক এই নৌকায় তো ক্ষনেক ঐ ধান খেতেই ঘুরেছি শুধু নিজেদের বোকামীতে।
বাদুরের মতো অপরিনামদর্শী আমাদের তাই আজ থাকতে হচ্ছে
"হেটমুন্ড উর্দ্ধপদ" হয়ে ।

আপনার কথাটি ফুরোলেও কিন্তু নটে গাছটি মুড়ে যায়নি। আমাদের এই উল্টোবাগে ঝুলে থাকা চলছে...... চলবেই ।

রাতের শুভেচ্ছা ।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৬

জুন বলেছেন: আপনিও ককাশের মত আমার নিতান্তই শিশুতোষ উপকথাটিতে রাজনীতি নিয়ে আসলেন :-*
নিতান্তই কলুষিত এক বিষয়ে পর্যবসিত হওয়া এই নীতি দিয়ে আমার নিস্কলুষ শিশু বিষয়ক উপকথাটিকে তুলনা করায় আমি দারুন মর্মাহত প্রিয় ব্লগার আহমেদ জীএস :(
তারপর ও এসে তুলনামুলক একটি মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই :)

৩২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

দীপংকর চন্দ বলেছেন: এইসব কী?

এতো সহজ সহজ বিষয়!

আমি দেখি কিছুই জানিনা!!

মহা মুশকিল তো!

অনেক অনেক ভালো লাগা মাহজাবীন জুন।

অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৮

জুন বলেছেন: কি দীপংকর চন্দ অবাক হলেন যে :-*
আরে এটা কোন ব্যাপার না কত কিছু জানার বাইরে থাকে =p~

ভালোলেগেছে জেনে খুব ভালোলাগলো । আপনিও ভালো থাকুন সবসময় :)
অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যে ।

৩৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সুন্দর গল্প, একই সাথে শিক্ষামূলকও। আপনার রূপকথার সংগ্রহে দিনদিন মুগ্ধ হচ্ছি।


++++++

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩০

জুন বলেছেন: আমিও মুগ্ধ হচ্ছি কুনো নিজের পান্ডিত্যে :P
হা হা হা যাক অসংখ্য ধন্যবাদ এসে মুল্যবান একটি মন্তব্য দিয়ে যাবার জন্য :)

৩৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর গল্প। ধন্যবাদ

০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩১

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রামািনক :)

৩৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬

মুরশীদ বলেছেন: রুপকথার ছোট ছোট গল্প গুলর আবেদন কিন্তু অনেক। আমার প্রথম পড়া গল্প "মৎস্য কন্যার দেশে" এখনো মনে আছে। তবে বর্তমানে নিজেকে ও যেন বাদুর ই মনে হচ্ছে দেশের পরিস্থিতিতে। ভাল আনুবাদ হয়েছে। Congratulations!

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ

৩৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এতোদিনে বুঝলাম বাদুড় কেন পা উপরে দিয়ে ঝুলে থাকে। আসলে আলসেরাই এভাবে ঝুলে থাকে :)

শিশুতোষ গল্প ভালো লাগলো আপু। সুন্দর অনুবাদ।


শুভেচ্ছা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

জুন বলেছেন: মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ছাই ভাই :)
আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা

৩৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২৪

রূপা কর বলেছেন: মজার গল্প ++++++

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

জুন বলেছেন: আমারও খুব মজা লেগেছিল তাই শেয়ার করলাম আপনাদের সাথে :)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

৩৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪১

হুপফূলফরইভার বলেছেন: ওরে রে.... ছোট বাচ্চাদের শোনানোর জন্যেতো দারুন একটা গল্প। মজাও পাবে বেশ নিশ্চয়ই। চমৎকার কাটুক তবে আলসে বাদুরের দিনরাত। :)

১০ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২২

জুন বলেছেন: হুপ এখনো স্মরণ করার জন্য,
এখনো মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

কাঠবেড়ালী নিয়ে একটা উপকথা খুজছি, দেখি পাই কি না :)
শুভকামনা দিপ্রহরের ভালো থাকা হোক সবসময়ের জন্য ।

৩৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১২

যাযাবর৮১ বলেছেন:

বড়ই লাগিছে ভালো :)


পূর্ণতার মাঝে জীবন সাজুক

অপূর্ণতার মাঝে পূর্ণতা আসুক।

শুভকামনা সর্বক্ষণ

থাকুক সুস্থ দেহ মন। :)

১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩০

জুন বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর আপনাকে দেখে অনেক ভালোলাগলো যাযাবর৮১।
আপনারও
পূর্ণতার মাঝে জীবন সাজুক

অপূর্ণতার মাঝে পূর্ণতা আসুক।

শুভকামনা সর্বক্ষণ

থাকুক সুস্থ দেহ মন। :)

মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৪০| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১০

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আচ্ছা এই কারণে তাহলে বাদুড়েরা উলটো হয়ে ঝুলে থাকে। দারুণ একটা ব্যাপার জানা হলো। বাসার পিচ্চিদের গল্পটা বলা যাবে :)




ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা :)

১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩২

জুন বলেছেন: জী মহামহোপাধ্যায় আমিও জেনে ভারী অবাক হয়েছিলাম :)
পিচ্চিদের কথা ভেবেই তো লিখেছি যাতে বড়রা তাদের পড়ে শোনায় ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা :)

৪১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১২

আলোরিকা বলেছেন: আহারে একটু আলসেমি আর ফাঁকিবাজির জন্য বেচারা বাদুড়টাকে কি কঠিন শাস্তিই না পেতে হল.... মিষ্টি পাখি আর দুষ্টু ইঁদুরের বড়ই কঠিন পরাণ ..... :( :( :( :(

১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪

জুন বলেছেন: বেচারা বাদুড় আলসেমী আর ফাকিবাজীর জন্য থাকো এখন উল্টোবাগে ঝুলে :)
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা আলোরিকা, আলোয় ভরে উঠুক চারিদিক :)

৪২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ ইন্টারেস্টিং গল্প। পোলাপানদের শোনানোর জন্য উপযোগী :)

১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫

জুন বলেছেন: ঠিকই তো আমরা শুধু বড়দের জন্য লিখি আর আমাদের বাচ্চা কাচ্চা নাতি পুতিরা বেজার মুখে গা ঘেষে দাঁড়িয়ে থাকে । সেই সব বাচ্চাদের কথা ভেবেই লিখছি আমার এই সিরিজ উপকথা প্রফেসর :)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ :)

৪৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনার এফ বি কিতা হয়েছে ? খুঁজে পাচ্ছি না কেন ? :(

১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১১

জুন বলেছেন: B:-) B:-) :-* :-*

৪৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: আসলেই পাচ্ছি না । ওখানে বলতে চাইছিলাম রম্য রুপকথার অনুবাদ গল্প আসছেনা কেন ? পড়ে মজা পাই তো তাই । ;) :(

নাকি আমারে ব্লক মারছেন ! :((

২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০

জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি চোখে পড়েনি অত্যন্ত দুঃখিত ককাশে ।
অদেখা মন্তব্যের লিংক টি মাঝে মাঝে বিকল হয়ে যায় ।
তা আরেকটি তো এতদিনে পড়ে ফেলেছেন তাই না ?
অনেক ধন্যবাদ উপকথাগুলো মজা পাচ্ছেন জেনে :)

৪৫| ০২ রা জুন, ২০১৫ রাত ১:০২

বড় বিলাই বলেছেন: mojar golpo. Onubad onek valo laglo.

০২ রা জুন, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । আমাদের সিংহমামা একটু বড় হলে আরো দু একটা উপকথা অনুবাদ করেছি সেগুলো পড়ে শুনাতে পারবেন :)

৪৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

পুলহ বলেছেন: "... বেলচা নিয়ে ইদুর তখন গর্ত খুড়তে মহাব্যাস্ত। "- জিনিসটা চিন্তা করেই খুব হাসি পাচ্ছে :D

আমি নিজেও খুব অলস টাইপের! আপনার এই গল্পটা আমার বাসার কাউকে পড়তে দেয়া যাবে না, তাহলে তারা সোজা আমাকে গুহায় গিয়ে উলটো হয়ে ঝুলে থাকতে বলবে। :P
খুব ভালো লাগলো আপু! :)
++

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

জুন বলেছেন: হা হা হা আসলেও খুব মজার দৃশ্য পুলহ। আমি অনুবাদ করার সময় অনেকগুলো দৃশ্যের কথা ভেবে হাসি সামলাতে পারি নি।
কেন কেন উল্টোবাগে ঝুলবেন!! অহ ঐ বাদুরটার মত অলস বলে 8-|
অসংখ্য ধন্যবাদ পুরনো একটি পোষ্টে মন্তব্য করার জন্য।
শুভেচ্ছা নতুন বছরের :)

৪৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর অনুবাদ।

ভালোলাগা+

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭

জুন বলেছেন: অনুবাদ ভালোলাগার কথা শুনে অনেক ভালোলাগলো। মোবাইলে টাইপ করছি তাই ধননবাদ বানানটি ঠিক হলো না ভাই।

৪৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপাতত আপু প্রিয়তে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:১৮

জুন বলেছেন: শুভ সকাল পদাতিক :)
পোস্টটি পড়ে অবশ্য জানাবেন , ভাস্তেকেও পড়তে দিবেন , যদিও আজকালকার বাচ্চারা এসব গল্পের চেয়ে সাই ফাই গল্পই পছন্দ করে । আমার কিন্ত এখনো ঠাকুর মার ঝুলি পড়তে অনেক ভালোলাগে :)

৪৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু ভাস্তেকেও শুনিয়েছি। গল্পটা ওনার খুব ভালো লেগেছে। সেই টানে আপনার আরো দুই গল্প পড়ে শোনালাম। এখন তাই সেই দুটা গল্পে কমেন্ট করতে।
শ্রদ্ধাবনত শুভেচ্ছা প্রিয় আপুকে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৮

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পদাতিক আমার অনুবাদ পড়ার জন্য আর ভাস্তের জন্য অনেক অনেক আদর আর ভালোবাসা রইলো :)
কিন্ত অনুবাদ কেমন হইলো তাতো কইলেন্না /:)

৫০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২২

শেরজা তপন বলেছেন: আরেব্বা আপনি দেখি পুরো পৃথিবীর রুপকথা একখানে জড়ো করে ফেলেছেন!!!! আমি আর শুধু রুশ থেকে অনুবাদ কেন করলাম। এইটাও আপনার হক্ক ছিল :)
দারুন সাবলীল অনুবাদ আপু। বেশ ভাল লাগল

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

জুন বলেছেন: আর আপনার মত ওস্তাদ অনুবাদকের প্রশংসা শুনে অনেক অনেক ভালো লাগছে শেরজা তপন । ভাবছি আর কিছু যোগ করে একটা শিশুতোষ বই ছাপিয়ে ফেলবো কি না ? ভুমিকাটি আপনি লিখে দিলে খুশী হবো অনেক :)

৫১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১২

শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ হাসতে হাসতে আমি শেষ.......... :) :) :)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৩

জুন বলেছেন: :( :( :(

৫২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫১

মা.হাসান বলেছেন: ভুয়া ভাই যে এই রকম উল্টা হইয়া ঝুলিয়া ঝুলিয়া ঘুমায় জানা ছিলো না।

আলসে লোকদের বিপক্ষে এরকম পোস্ট দেয়ার পতিবাদ জানাইয়া গেলাম। আমি ভুয়া মফিজ ভাইয়ের সাথে আছি। আলসেমি করার অধিকার দিতে হবে দিতে হবে।

লাওসে কি অনেক বাদুড় আছে? করোনা শেষ হলে সুযোগ পেলে যাবার ইচ্ছে আছে। যাওয়া ঠিক হলে যাবার আগে আপনার কাছ থেকে পরামর্শ নেবো, আগেই বলে রাখলাম।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪১

জুন বলেছেন: মাহা সময় করে আসছি আপনার মন্তব্যের জবাব দিতে ;)

৫৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: লাওসের লোকজন আইলসা ভালোই চিনে দেহা যায়!! :)

মাহা'র কথা আর কি কমু। হ্যার তো জানা নাই যে, আমি ভুয়া অলস, জেনুইন না। জেনুইন হইলে এত্তো এত্তো কাম-কাইজ করনের পরে আবার কিছু লেখনের টাইম কি পাইতাম? আর ব্লগানোর?? তয় হ্যায় এইডা বুজতো না। তারে ব্যাককিছু ভাইঙ্গা কওন লাগে। আর একখান কতা, হ্যায় কিন্তু আপনের আর আমার ভাই-বোনের সম্পর্কে ভাঙ্গানি দেওনের চেষ্টা করে হগল সুমায়। সাবধান থাইকেন কইলাম! ডেনজারাস আদমী!!! =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.