নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেই যে সে এক সোনার দেশ যে দেশে চোখটি মেলতেই দেখা যায় অপরূপ সব কারুকাজ করা অগনিত বৌদ্ধ মন্দির। আর তার গম্বুজগুলো কিনা সব স্বর্নালী রঙ এ মুড়িয়ে রাখা হয়েছে যেন সব সোনার তৈরী। সেদেশে বাতাসে পাতার মর্মর আওয়াজ তুলে দোল খেয়ে ওঠে সার বাঁধা হাজারো নারকেল গাছ। অপুর্ব সুন্দর এই দেশটির নামটি হলো মায়ানমার যাকে বার্মা নামেই একসময় সব্বাই চিনতো ।
সেই বার্মায় যে এত্ত এত্ত নারকেলের গাছ তাকে কিন্ত সেদেশের মানুষ বলে ‘গন-বিন’ গাছ। বর্মী ভাষায় এর অর্থ হলো লোক ঠকানোর গাছ। কেন, কেন? এত্ত সুমিষ্ট যার পানি আর তেষ্টা পেলে সব মানুষের প্রিয় সেই ফলের গাছটির কেন এমন অদ্ভুত নাম হলো!
তাহলে জানা যাক এমন অদ্ভুত নামকরণের কারন মায়ানমারেরই এক উপকথা থেকে।
অগনিত বৌদ্ধ মন্দির
সে অনেক অনেক বছর আগের কথা,আমরা কেউই তখন জন্মাই নি। ধরা যাক প্রায় এক শতাব্দী আগের কথা, তখন বার্মার লোকজন নারকেল গাছ কি তা চিনতোই না। সারা দেশ জুড়ে আঁতিপাতি করে খুজলেও নারকেল গাছ্ তো দুরের কথা একটি পাতা্রও দেখা পেতো না কেউ। পাবে কেমন করে ! থাকলেতো তো দেখবে!
সেই সময় একদিন এক ভেলায় চড়ে সাত সমুদ্র পাড়ি দিয়ে দুজন পুরষ আর একজন মহিলা বার্মার উপকূলে এসে পৌছালো। ভিনদেশী সেই তিনজনা তীরে পা ফেলা মাত্রই কোটাল তাদের ধরে নিয়ে এক্কেবারে রাজার সামনে হাজির করলো।বেশ খানিক্ষন প্রশ্ন ট্রশ্ন করে রাজা বুঝতে পারলো তারা তিনজনই অপরাধী আর এ কারনেই দেশ থেকে তাদের তাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
এই তিনজনের এক জন ছিল চোর, সে অন্য লোকের জিনিসপত্র চুরি করতো, অর্থাৎ তার পেশা ছিল চুরি করা। দ্বিতীয়জনা ছিল এক ডাইনী বুড়ী। সে বুড়ী মানুষের উপর নানা রকম যাদু টোনা করতো আর যাদু করে তাদের সাপ ব্যাং বানিয়ে দেবে বলে ভয় দেখাতো। আর সবশেষে যে ছিল সে ছিল একজন মিথ্যেবাদী। শুধু শুধু মিথ্যা কথা বলে আর বানানো গল্প বলে সবাইকে প্রতারিত করাই ছিল তার একমাত্র কাজ।
রাজা মনযোগ দিয়ে এই তিন বন্দীর জীবন কাহিনী শুনলো, তারপর মন্ত্রীকে আদেশ দিলেন,
‘শোনো, এই যে চোরকে দেখছো এখনি তাকে এক হাজার রৌপ্য মুদ্রা দিয়ে এদেশে বসবাস করার ব্যাবস্থা করে দাও। আর যাদুকর ডাইনী বুড়ির জন্যও রইলো একই ব্যবস্থা। তবে ঐ প্রতারককে এখনি নিয়ে তার কল্লা কেটে ফেলো’।
রাজার আদেশ শুনে রাজ্যের উজির-নাজির, মন্ত্রী-যন্ত্রী যারাই সভায় উপস্থিত ছিল তারা তো হতবাক। কি ব্যাপার দুজন অপরাধীকে পুরস্কৃত করা হলো আর বেচারা প্রতারকের মৃত্যুদন্ড! কিন্ত সবাই চুপটি করে রইলো কারণ রাজার উপর কথা বলবে এমন সাহস কার আছে বলো ?
রাজা বুঝলো তাদের মনের কথা, সবাইকে বল্লো, ‘শোনো চোর হলো এক গরীব মানুষ, দুই বেলা খাওয়া জুটে না বেচারার। তাইতো সে চুরি করে। আমরা যদি তাকে সাহায্য করি তাহলে সে আর চুরি করবে না, ভালো হয়ে যাবে। এই যে দেখছো ডাইনী, সেও গরীব, দুঃখী আর এই জন্যই সে ধনী লোকদের হিংসা করে আর তাদের উপর নানা রকম যাদুটোনা করে।তাকে যদি সাহায্য করি সেও চোরের মতন একজন ভালো মানুষ হবে’।
রাজা এবার তৃতীয় ব্যক্তির দিকে আঙ্গুল তুলে বল্লো।‘একে দেখো এ হলো একজন প্রতারক, আর একজন প্রতারক, সবসময়ই প্রতারক’। সবাই রাজার জ্ঞ্যান বুদ্ধি আর ব্যখ্যায় সন্তষ্ট হলো এবং তখনই সেই প্রতারককে সাগর পাড়ে নিয়ে গিয়ে গর্দান কেটে ফেলা হলো।
পরদিন রাজার এক মন্ত্রী সেই বধ্যভূমির পাশ দিয়ে হেটে যাচ্ছিল। সেই বিরান ভুমিতে হঠাৎ এক অদ্ভুত শব্দ শুনে ফিরে তাকালো মন্ত্রী। দেখলো সেই প্রতারক মুখ হা করে তার দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে বলছে “ওহে মন্ত্রী তোমার রাজাকে গিয়ে বলো এখানে আমার কাছে এসে মাথা নত করতে, নইলে আমি তার গলা কেটে দু টুকরো করে ফেলবো”।
এই আশ্চর্য্য ঘটনা দেখে ভয়ে মন্ত্রীর অবস্থা তখন শোচনীয় সে কোনরকমে দৌড়াতে দৌড়াতে এসে দরবারে হাজির হলো। মন্ত্রীর সেই আতংকিত চেহারা দেখে রাজা তাড়াতাড়ি জিজ্ঞেস করলো,
‘কি ব্যপার মন্ত্রী কি হলো তোমার’? মন্ত্রী কাঁপতে কাঁপতে সিংহাসনে বসা রাজার পায়ের কাছে বসে সেই অত্যাশ্চার্য্য ঘটনা খুলে বল্লো। রাজা একথা শুনে বিশ্বাসতো দূরে থাক উলটো হো হো করে হেসে উঠলো। রাজা যখন হাসলো তখন সভার বাকীরা কি না হেসে থাকতে পারে বলো ? রাজা আর সভাসদরা যখন মন্ত্রীকে নিয়ে হাসি ঠাট্টায় মত্ত তখন মন্ত্রী একটু ক্ষুন্ন হয়ে নত মস্তকে বলে উঠলো, ‘মহারাজ আপনি যদি আমার কথা নাই বিশ্বাস করেন তবে কাউকে আমার সাথে পাঠান, তাহলেই সত্যি মিথ্যা যাচাই হয়ে যাবে’।
রাজা তার আবেদন শুনে আরেকজন মন্ত্রীকে তার সাথে যেতে আদেশ দিলেন। যখন তারা দুজন বধ্যভুমিতে হাজির হলো দেখলো সেই প্রতারকের মাথাটি নির্জীব অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে আছে, কোন সাড়া শব্দই নেই। দ্বিতীয় মন্ত্রী যখন এসে রাজাকে এই ঘটানাটি খুলে বল্লো রাজা সাঙ্ঘাতিক রেগে উঠলো, কারণ আগেই বলেছি রাজা মিথ্যাবাদীদের একদমই সহ্য করতে পারতেন না।
“জল্লাদ কোথায় তুমি ?এক্ষুনি একে সেই প্রতারকের পাশে নিয়ে গর্দান কাটো”।
রাজার আদেশে সেই দুর্ভাগা মন্ত্রীর গর্দান গেল। এই দৃশ্য দেখে সেই প্রতারকের কাটা মাথাটি হো হো করে হেসে উঠলো,
‘কি মশাই দেখলেতো?আমি মরে গেলেও মানুষকে ঠকাতে পারি’।
উপস্থিত দ্বিতীয় মন্ত্রী প্রতারক কাটামুন্ডুর কথা শুনেতো তাজ্জব। এক দৌড়ে রাজার কাছে গিয়ে এই আজব কাহিনীর কথা খুলে বল্লো।
একথা শুনে রাজার মন অনুশোচনা আর দুঃখে কাতর হয়ে উঠলো। সে বুঝতে পারলো প্রতারকটি ভীষন ভয়ংকর এবং মৃত্যুর পরও এর কাটা মুন্ডু আরো অনেক সমস্যা তৈরী করতে পারে। তাই সে আদেশ দিল ‘এই কে কোথায় আছো? এক্ষুনি ঐ পাজী প্রতারকের কাটা মুন্ডুটা মাটিতে গভীর গর্ত করে পুতে ফেলো’। সাথে সাথে রাজার আদেশে পালন করা হলো। ২ হাত গর্ত করে মুন্ডটা সেখানে পুতে মাটি চাপা দেয়া হলো।
পরদিন সবাই অবাক হয়ে দেখলো সেই গর্ত থেকে একটা অপরিচিত গাছ গজিয়ে উঠলো, এমন গাছ তারা জীবনেও কখনো দেখেনি। আর তার মাথার দিকে ঝুলে ছিল অচেনা এক রকম ফল যা কিনা দেখতে হুবুহু প্রতারকের সেই মাথাটির মত। এই অদ্ভুত গাছটিই হলো নারিকেল গাছ যাকে বার্মিজরা গন-বিন গাছ বলে থাকে। বহু বছর ধরে মানুষের মুখে পরিবর্তিত হয়ে এখন এর নাম হয়েছে অন-বিন।
তুমি যদি কখনো একটি গন-থি অর্থাৎ নারিকেল ধরে ঝাঁকি দাও দেখবে ভেতর থেকে একটা গল্ গল্ আওয়াজ ভেসে আসছে, এর অর্থ হলো সেই দুষ্ট ঠগের মাথাটি এখোনো বুদ্ধি আটছে কি করে তোমাকে ঠকানো যায়।
আমার কথাটি ফুড়োলো
নটে গাছট মুড়লো ।
ছবিঃ প্রথমটি আমার তোলা, দ্বিতীয়টি নেট
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
জুন বলেছেন: হ আমিও দেখছি বেশী দেরী নেই মুদ্রা সংগ্রাহক শেষেরও সেদিনও বড়ই ভয়ংকরওও :-<
আপনিতো তবু কিছু মুদ্রা সংরহ করেছেন আমি যে একেবারেই খালিহাত
আমার লেখা পড়ে উৎসাহ দিচ্ছেন তার জন্য অনেক ভালোলাগা
আপনার তৃতীয় কিস্তি দেখেছি কিন্ত পড়া হয়নি আর না পড়েতো মন্তব্য করা যায় না তাই ।আসছি শীঘ্রই । শুভেচ্ছা রাত্রির ।
২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১২
আমিনুর রহমান বলেছেন:
সেই গল্প +
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৭
জুন বলেছেন: আমারও তাই মনে হয় আমিনুর সেইরকম এক গল্প
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
ভালো থাকা হোক সুস্থ থাকা হোক ।
নিজের দিকে খেয়াল রেখো
শুভকামনা রইলো
৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: গন-বিন হয়ে গেলো অন-বিন অর্থাৎ নারকেল গাছ আর প্রতারকের কাটা মুণ্ডু হয়ে গেলো নারকেল অর্থাৎ গন-থি; ভীষণ মজাদার উপকথা, যদিও এই উপকথার সাথে খুনের রক্ত মিশে আছে। তবে রাজার বুদ্ধি আছে বলতে হবে। চোর আর ডাইনির বিচারটা ভালোই করেছে। মিথ্যাবাদী প্রতারকের বিচারও যথার্থ হয়েছে। সুতরাং মিথ্যাবাদী প্রতারক হতে সাবধান।
অনুবাদ বেজায় সুন্দর হয়েছে। সাবলীল ধারা বর্ণনা। খুব ভালো লাগলো।
উপকথা পড়া শেষ হল
মন্তব্যেরও ইতি হল।
২০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
জুন বলেছেন: বিদ্রোহী বাঙ্গালী আপনার মন্তব্য পড়ে বোঝা গেল আপনি গল্পটি খুটিয়ে খুটিয়ে পড়েছেন । আমারও একটু দ্বিধা ছিল এই সব খুন খারাবী নিয়ে লিখতে । এই বিষয়টি আমি সচেতন ভাবেই এড়িয়ে চলি সর্বদা। তারপর একটা ম্যাসেজ যেহেতু আছে" একজন প্রতারক, সবসময়ই প্রতারক" তাই অনুবাদ করে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এরকম লেখা দিয়ে ছোটদের জন্য বই বেড় করতে পারেন জুন আপি । ভাল লাগলো আপনার অনুবাদ । নারকেল মাথায় পরলে কিন্তু সর্বনাশ । মাথা ফেটে অক্কা পাওয়ার সম্ভাবনা ।
২০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
জুন বলেছেন: আমি বই বের করলে পাঠক পাবো কই ? ক্রেতাতো দুরহস্ত সেলিম আনোয়ার
তারপর যে এ ভাবে ভাবেন উৎসাহ দিয়ে যান তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ।
৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভারি মজা পেলুম। চলে গেছলুম তিন কুড়ি বছর আগে!
২০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৭
জুন বলেছেন: আমারও অনেক মজা লেগেছিল পড়তে তাই ভাবলাম অনুবাদ করে সবার সাথে শেয়ার করি । যাক তিন কুড়ি বচ্ছর আগে আপনাকে নিতে পেরে ভালো লাগলো অনেক
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ঢাকাবাসী
৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
পড়ে আনন্দ পেলাম।+
২০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪
জুন বলেছেন: বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় আমিও আনন্দিত আপনাদের ভালোলেগেছে জেনে
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: জুন আপ্পির যাদু করি অনুবাদ
খুব ভাল লাগলো
বাচ্চাদের কে আজকেই শোনাবো ...
২০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
জুন বলেছেন: মনিরা সুলতানা তারপর কেমন লাগলো বাচ্চাদের ?
দীর্ঘ সময় সাথে আছেন জেনে অনেক ভালোলাগে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য সাথে শুভেচ্ছাও
৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৪
আবু শাকিল বলেছেন: ফেসবুকে শেয়ার দেখে আসা হল।
পড়লাম।
+
২০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
জুন বলেছেন: এত প্রতিকূলতার মাঝেও আমার গল্প পড়তে এসেছেন তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ আবু শাকিল । অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা আপনার জন্য ।
কালকের পরিস্থিতির জন্য সবার মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হওয়ার জন্য আন্তরিক দুঃখিত ।
৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: হায় হায় কথায় কথায় গর্দান !!
তবে এই পোস্টে গল্প বলার শৈলীটা কিন্তু দারুণ লেগেছে। বাদুড়ের পর নারকেল গাছের বৃত্তান্ত জানা হলো। এরপর কি তাই ভাবছি
এই গল্পের আসরে পিঁড়ি পেতে রেখে একটা জায়গা কিন্তু দখলে রাখলাম জুনাপু
ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল
২০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২
জুন বলেছেন: কথায় কথায় গর্দান না নিলে রাজা হবে কি করে ? তবুও সে যুগে সে হয়তো ন্যয্য কারনেই করছে । কিন্ত বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে উত্থানরত জঙ্গী গোষ্ঠী রাজা না হয়েও কি করছে মহামহোপাধ্যায়
যাক ধান ভানতে শিবের গীত ।
এরপর আমিও ভাবছি কি হয়? কি হয় ?
এই যুগে আর পিড়ি পাবে কই ? বরঞ্চ একটা থান ইট রেখে যাও
তুমিও ভালো থেকো আর ধন্যবাদ থাকলো মন্তব্যের জন্য ।
তোমার মজার পোষ্টটি পড়ে আসলাম
১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২০
সকাল রয় বলেছেন:
অনেকক্ষণ ধরে পড়লাম
বেশ বেশ
খুব ভালো
২০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
জুন বলেছেন: অনেকক্ষন ধরে কি পড়লে সকাল ! এই পিচ্চি গল্পটা ? আমিতো জানি তুমি বড় বড় গল্প ভালোবাসো।
ঐ বাবুটাকে পড়ে শুনিও কেমন । আর অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: জুনাপুর ঝুলি।
আর একটা অনবদ্য অনুবাদ। সেলিম ভাইয়ের সাথে একমত। একটা বই বের করাই যায়।
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
জুন বলেছেন: জুনাপুর ঝুলি বাহ্ দারুন সুন্দর নামতো ! আমিতো এ কদিন কি নাম দেব তাই নিয়ে দিশেহারা
মন্তব্য আর সাথে আছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
১২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: উপকথা ভালো লাগলো আপু।
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো ছাই ভাই । আমি কিন্ত আপনার একটি সাজেশন আশা করেছিলাম
১৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
সুমন কর বলেছেন: অন-বিনের কাহিনী পড়লাম/জানলাম।
+।
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫০
জুন বলেছেন: কিছুটা হলেও জানাতে পেরেছি ভেবে ভালোলাগলো ।
অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন কর মন্তব্যের জন্য
১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: মু হা হা হা । অসাধারণ অনুবাদ । নারিকেলের মতো এতো ভাল একটা ফল নিয়ে এমন দুষ্টু টাইপের উপকথা ভাল লাগলো না ।
অনুবাদ গল্প আরও চাই কারণ পড়তে মজা পাই ।
অনুবাদকারীনির অভূতপুর্ব হায়াৎ দারাজ কামনা করছি, যেন আমরা পাই আরও মজার মজার গল্প কাহিনী ।
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫২
জুন বলেছেন: মু হা হা হা আপনি কি বর্মী রাজা না প্রতারক বুঝতে পারলাম্না
পোষ্টটি পড়া, ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ককাশে ।
সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই কামনায় ।
রাতের শুভেচ্ছা ।
১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৮
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আরও আরও এরকম অনুবাদ-উপগল্প চাই
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
জুন বলেছেন: আচ্ছা চেষ্টা করবো প্রফেসর
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২০
Shaiful islam majumder বলেছেন: ahhh..... coconuts!
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০২
জুন বলেছেন: অহ ইয়াহ দিস ইজ আ কোকোনাট Shaiful islam majumder
১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৪৬
ডি মুন বলেছেন: খুব চমৎকার উপকথা।
+++
এমন মিষ্টি অনুবাদ কর্ম অব্যাহত থাকুক।
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১০
জুন বলেছেন: দোয়া করো যেন সুস্থ থাকি আর বেচে থাকি আর এইসব হাবিজাবি লিখে দীর্ঘদিন তোমাদের জালাইতে পারি
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রাত্রির ডি মুন
১৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৭
তুষার কাব্য বলেছেন: আমি আর নারকেল পানি খামুনা ! ভয় পাইসি
অনুবাদ কিন্তু ফাটাফাটি হইসে আপু ।
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৩
জুন বলেছেন: খাইওনা তুষার । আমার পরিচিত এক ছেলে শাহাবাগের সামনে থেকে ডাব খেয়ে অজ্ঞান হয়ে মরেই যাচ্ছিল বাসের মধ্যে। সাতদিন হস্পিটালে থেকে বেচে এসেছে । সেটা ছিল অজ্ঞান পার্টির ডাব
ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তুষার
১৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:০১
জাফরুল মবীন বলেছেন: উপকথার কাহিনিগুলো শুধু চিত্তাকর্ষকই নয়,চরম শিক্ষণীয়ও বটে।
বোন আপনি একটি অসাধারণ কাজ করে চলেছেন উপকথার রূপকে এ ধরনের শিক্ষণীয় গল্পগুলো শেয়ার করে।
অভিনন্দন ও ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ভালো থাকবেন।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২৭
জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন মবীন ভাই এসব বাচ্চাদের তো বটেই আমাদের মত বুড়োদের জনও শিক্ষনীয় বটে।
সাথে থেকে উৎসাহ যুগিয়ে যাচ্ছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই । আপনার জন্য রইলো শুভকামনা অনিশেঃষ ।
২০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: আর নারিকেল খাবুনা
গল্প আর অনুবাদে প্লাস প্রিয় ব্লগার +++++্
২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২৯
জুন বলেছেন: ঈগলের নারিকেল না খেলেও চলবে কিন্ত মানুষের
মন্তব্যের জন্য আর এত্তগুলি প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ গোল্ডেন গ্লাইডার
২১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩০
আলোরিকা বলেছেন: ওয়াক থুঃ ! .... ভালবেসে এতদিন ধরে ঠকের মাথা খাচ্ছি .... তবে কাহিনী কিন্তু ভালই আগে ঠক মানুষের মাথা খেত এখন মানুষ ঠকের মাথা খাচ্ছে , এভাবে খেতে খেতে ঠকের বংশ ধবংস হলে কি মজাই না হত ! +++
২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩১
জুন বলেছেন: :-& ঠকের মাথা খাচ্ছি ! তাইতো কি ভয়ংকর কথা আলোরিকা ।
হ্যা এভাবেই ঠকের বংশ ধ্বংশ করতে হবে তবে কথা হলো আমাদের দেশে একজন ঠক ধ্বঙ্গশ হয় তো দশ জন ঠক জন্ম হয় ।
পোষ্টটি পড়া আর সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
২২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
সোহানী বলেছেন: কলমের কালি শেষ বলেছেন: নারিকেলের মতো এতো ভাল একটা ফল নিয়ে এমন দুষ্টু টাইপের উপকথা ভাল লাগলো না ।
এই গল্প বললে আমার মেয়েকে যা একটু সেকটু ডাবের পানি খাওয়াতাম তা ও ভেস্তে যাবে.......... হুম কি করা যায় !!! অন্য কোন গাছ বলতে হবে
২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
জুন বলেছেন: সোহানী আমি জানিনা আপনি কই থাকেন তবে দেশে আজকাল ডাবের পানিতেও ওষুধ মিশিয়ে দেয় অজ্ঞান পার্টিরা , অথবা পানিকে মিষ্টি করার জন্য । আমরা যে লোক ঠকানোর কোন পর্যায়ে নামবো সেটাই ভাবছি । যদিও উপকথাটিতে উল্লেখ নেই ঠকটি কোনদেশ থেকে গিয়েছিল, তবে আমার মনে হয় আমাদের দেশ থেকেই হয়তো হবে অথবা ভারত।
সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সোহানী
২৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর সুদর ভ্রমণ কাহিনীগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য শোভন শামস
২৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আনন্দ আর আনন্দ --------- পুরাই মুগ্ধ
২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯
জুন বলেছেন: আনন্দ আর আনন্দ - এত্ত আনন্দ কিয়ার লাইজ্ঞা লাইলী আরজুমান খানম লায়লা ? অইছেডা কি !
হা হা হা অসংখ্য ধন্যবাদ অনেকদিন ধরে সাথে আছেন ।
শুভকামনা রইলো ।
২৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
মুরশীদ বলেছেন: সাবলীল অনুবাদ আর সুন্দর গল্পটিও তেমনি শিক্ষনীয় । প্রতারক মরেও প্রতারক । +++্
২১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আর সার্বক্ষনিক উৎসাহ দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
২৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
উপকথায় একটি দারুন সত্য বলেছেন - " একজন প্রতারক, সবসময়ই প্রতারক"।
আজকের খেলার প্রেক্ষাপটে এই কথাটি যে কতোখানি সত্য তা আম্পায়ারিং এর দিকে তাকালেই বোঝা যায় । যে দুটি দেশের আম্পায়ার তারা, সে দুটি দেশ তো আগাগোড়াই প্রতারক দু'টি দেশ।
বরাবরের মতো সাবলীল ভাষার আঁচড়ে লেখা আপনার এই উপকথা পড়তে পড়তে এটাই মনে হলো । ওদের মাথায় দু-দুটো নারকেল ফাঁটানো যায় না ?
আর উপকথার কথাটি একেবারে মিথ্যে নয় - লোক ঠকানোর গাছ । এতো কাটখোট্টা গাছের কাটখোট্টা রকমের ফলে যে এতো মিষ্টি জল লুকানো থাকে তা বোঝার উপায় আছে ? গাছ আর ফলটির সুরত দেখে নারকেলের বা ডাবের পানি যে হতভাগারা খায়নি তারা তো ঠকবেই !
শুভেচ্ছা জানবেন ।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯
জুন বলেছেন: বরাবরের মতই অসাধারন মন্তব্য আহমেদ জী এস । কাঠখোট্টা গাছটি সেই সাথে তাল গাছ আমার অনেক প্রিয় । কি সুন্দর লম্বা আকাশ ছাড়িয়ে মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে থাকে ।
খুটিয়ে খুটিয়ে পড়া আর মজার একটি মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ।
২৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
নারিকেল গাছের জাত চিনলাম। প্রতারকের বংশধর। আহা, কী সুন্দর অনুবাদ!
শিশুদের উপযোগী ভাষা প্রয়োগ করার জন্য জুনাপাকে বিশেষ ধন্যবাদ
//এই তিনজনের এক জন ছিল চোর, সে অন্য লোকের জিনিসপত্র চুরি করতো।// ... এমা, চোরে বুঝি অন্যলোকের জিনিস চুরি করে? ঝানতাম না তো
২১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
জুন বলেছেন: এমা, চোরে বুঝি অন্যলোকের জিনিস চুরি করে? ঝানতাম না তো
দেখলেন তো ভাষা ছন্দ ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে কত সমস্যা আমার । যা নিয়ে আজকে একটা পোষ্টও লিখছেন । এর জন্যই বই বের করার চিন্তা সত্যিকার ভাবে কখনো ভাবি না
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা সবসময়ের জন্য
২৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৫
আরজু পনি বলেছেন:
বাহ দারুন মজা পেলাম।
নিজেকে কেমন শিশুটি মনে হচ্ছিল ...।
অনেক শুভকামনা রইল।
২১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
জুন বলেছেন: নিজেকে কেমন শিশুটি মনে হচ্ছিল
যাক আমার লেখা স্বার্থক পনি
তবে আসল শিশুদেরকেও পড়ে শুনাতে হবে কিন্ত ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
২৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৫
শায়মা বলেছেন: মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: যা বলেছি - খুব বেশী দেরী নেই, আগামী বইমেলায় হয়ত চলে আসছে বাচ্চাদের জন্য বিভিন্ন দেশের উপকথা সংকলন। বড়রাও চাইলে পড়তে পারে তাতে কোন অসুবিধা নেই। '
এই কথার সাথে আমিও একমত ও বই এর নাম হবে জুনাপুর ঝুলি।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১২
জুন বলেছেন: আপনাদের পছন্দই আমার পছন্দ হোক জুনাপ্পির ঝুলি
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ শায়মা
৩০| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৮
এহসান সাবির বলেছেন: নারকেল...........
++++++++
২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৩
জুন বলেছেন: জী নারকেল এহসান সাবির
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৩১| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৩
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: কী যে বলেন না !! ইতিহাসবেত্তা জুনাপুর ব্লগে থান ইট রেখে যাব!! একটা মর্যাদার ব্যপার আছে না!! এই ব্লগে রাখতে হবে নকশাদার পিঁড়ি
মধ্যপ্রাচ্যের জঙ্গি গোষ্ঠীরা মনে হয় নতুন করে রাজা হবার ইচ্ছে পোষণ করছে
২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
জুন বলেছেন: কি যে কউ অনেকে মনে করে আমার লেখা কোন জাতেরই না । কোন মর্যাদার কথাই ভেবো না মহা যেমন সব সময় পাশে থেকেছো তেমনি থেকো । কোন স্বার্থ নয় উদ্দেশ্যহীন থাকাটাই চাই
অনেক ভালোলাগে তোমাদের দেখলে । ভালো থেকো সবসময় ।
হু খুবই ভয়ংকর আর নিষ্ঠুরতার চুড়ান্ত ।
৩২| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
জুনাপা, ভারতে নাকি অনেক নারকেল গাছ.... ?
ঘটনা কী!?
ঘটনা একদম মিলে যাচ্ছে দেখি
২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
জুন বলেছেন: আমারও মনে হয় ভেলায় চড়ে ঐ তিনজন ( আম্পায়ার) ঐদেশ থেকেই গিয়েছিল
ভীষন মিল আমিও খুজে পেলাম মাইনুউদ্দিন মইনুল
আরেকবার এসে কিছু বলার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৩৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আরেকটি সুন্দর রূপকথার অনুবাদ
২১ তম ভালোলাগা
২২ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২০
জুন বলেছেন: না পড়ে মন্তব্য করার ব্যাপারে আমি একশত ভাগ শিউর কুনো
যাক পরের বার পড়লেই হবে
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
৩৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: তুমি যদি কখনো একটি গন-থি অর্থাৎ নারিকেল ধরে ঝাঁকি দাও দেখবে ভেতর থেকে একটা গল্ গল্ আওয়াজ ভেসে আসছে, এর অর্থ হলো সেই দুষ্ট ঠগের মাথাটি এখোনো বুদ্ধি আটছে কি করে তোমাকে ঠকানো যায়।[/sb
ঠিক তো!!
গল গল আওয়াজ তো হয় নারিকেল ঝাঁকালে!!
মহা মুশকিল!!
গল্পগুলো তো অজানা জগতের দারুণ সব রহস্য উন্মোচন করে দিচ্ছে!!!
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো অনেক শুভকামনা দীপংকর চন্দ ।
ভালো থাকুন আপনিও । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৩৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬
নেক্সাস বলেছেন: দারুন দারুন। আপনি এত সুন্দর লিখেন যে যেতে ইচ্ছে করে শুধু
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
জুন বলেছেন: কই যেতে ইচ্ছে করে নেক্সাস ?
সেই বার্মায় যেখানে প্রতারকের বসবাস ?
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
৩৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাই বুঝি হিন্দুরা দেবতার সামনে নারকোল ফাটিয়ে পূজো শুরু করে !
হা হা হা..
ভাল লাগল। +++++++++
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
জুন বলেছেন: কি যে বলেন বিদ্রোহী !!
পোষ্টটি ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৩৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৪৪
ফারিয়া বলেছেন: মজা পেলাম আপু। আজকে নারিকেল কুড়ানোর দায়িত্ব পেয়েছিলাম, যদিও কাজে দেয়নি! :#>
তবে রাজার বুদ্ধির জোরে বেশ ভালো ফল হয়েছে, নারিকেল এর স্বাদ বেশ ভালোই লাগে!
২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
জুন বলেছেন: কোথায় বসে নারকেল কুড়ালেন ফারিয়া
বাহ বেশ মজাতো !
আমারও নারকেল বিশেষ করে শাসটা দারুন প্রিয় ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
৩৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫
দা লর্ড বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে অনেক ভালো লাগলো মাই লর্ড
৩৯| ১১ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ
১১ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৩১
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রামািনক
৪০| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ব্যাফক ভাইটামিন যুক্ত.........শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম আপু
১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪৬
জুন বলেছেন: আপনার জন্য ও রইলো আন্তরিক শুভকামনা সাদা মনের মানুষ।
৪১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১৮
পুলহ বলেছেন: "তুমি যদি কখনো একটি গন-থি অর্থাৎ নারিকেল ধরে ঝাঁকি দাও দেখবে ভেতর থেকে একটা গল্ গল্ আওয়াজ ভেসে আসছে, এর অর্থ হলো সেই দুষ্ট ঠগের মাথাটি এখোনো বুদ্ধি আটছে কি করে তোমাকে ঠকানো যায়। "
আপনার এই রূপকথা সিরিজটা আসলেই খুব চমৎকার। সুযোগ মত সবগুলো পড়ে ফেলার ইচ্ছা রাখি।
শুভকামনা জুন আপু
১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮
জুন বলেছেন: বহুদিন পর আমার পুরনো একটি অনুবাদ উপকথা পড়ে এত আন্তরিক মন্তব্য করেছেন পুলহ তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আশাকরি বাকি গুলোও পড়বেন আর বাসার ছোটদের পড়ে শোনাবেন। মুলত তাদের জন্যই আমার এই অনুবাদ।
অনেক অনেক ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন। শুভেচ্ছান্তে....
৪২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এই গল্পটা আপু ভাস্তের ভালো লাগেনি।রাজা মহাশয় অহেতুক দুজনকে হত্যা করায় ওর খুব খারাপ লেগেছে। আমি আর ওকে গল্পে ধরে রাখতে পারলাম না। আমাকে দোষ দিতে পারবেনা না আপু। চেষ্টার কোনো ত্রুটি করিনি। হেহেহে..
শুভেচ্ছা নিয়েন আপু।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৪
জুন বলেছেন: এই গল্পটি যখন আমি অনুবাদ করছিলাম তখন এই সব গলাকাটা আমারও ভালোলাগে নি পদাতিক , ভাস্তের ভালো না লাগাই স্বাভাবিক। বার্মিজরা যে কত নিষ্ঠুর তা তাদের গল্পেও ফুটে উঠেছে ।
কি করে উট তার রূপ হারালো এটা অনেক মজার , মঙ্গগোলিয়ান এই উপকথা দিয়ে ভাস্তের মনযোগ আবার ফিরিয়ে আনতে পারেন । অসংখ্য ধন্যবাদ পদাতিক বুড়ো বয়সে আপুর অনুরোধে আবার রূপকথা উপকথা নিয়ে বসেছেন বলে ।
হি হি হি
৪৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫০
জাহিদ হাসান বলেছেন: বার্মায় ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু রোহিঙ্গা মনে করে যদি মেরে ফেলে এই ভয়ে মিয়ানমারে হয়তো কখনই যাওয়া হবে না।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪১
জুন বলেছেন: তা ঠিক জাহিদ হাসান। আমাদের বিশেষ করে চিটাগং এর লোকজনের চেহারা আর কথার সাথে রোহিঙ্গাদের মিল আছে। এটাই স্বাভাবিক। সীমানা তো মানুষের বানানো কিন্ত অঞ্চল তো এক।
৪৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৬
জাহিদ হাসান বলেছেন: তারপরও আমি যাবো। এবং ভালাবাসা ছড়িয়ে দিয়ে আসবো।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৯
জুন বলেছেন: আমিও বুঝিনা জাহিদ হাসান, পিয়াজ আমদানি করছি, ব্যাবসা বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছি। আলাপ আলোচনার জন্য প্রতিনিধিদল আসা যাওয়া করছে শুধু আমজনতার যাওয়া আসায়
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: যা বলেছি - খুব বেশী দেরী নেই, আগামী বইমেলায় হয়ত চলে আসছে বাচ্চাদের জন্য বিভিন্ন দেশের উপকথা সংকলন। বড়রাও চাইলে পড়তে পারে তাতে কোন অসুবিধা নেই।