নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিনব্যুমি বা টেরাস প্যাগোডা
হাসিখুশী গাইড মিস ট্যান্ডা আগের রাতেই জানিয়ে দিয়েছে সে পরদিন সকাল আটটার সময় আমাদের হোটেল থেকে তুলতে আসবে।
যাত্রা হলো শুরু , এমন একটি জলযান শুধু আমাদের জন্যই
এখন গ্রীষ্মকাল, মান্দালয়ে এ সময় তীব্র তাপদাহে শরীরের চামড়া পুড়ে যাওয়ার উপক্রম। তাপমাত্রা প্রায়ই ৪২/৪৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে যাচ্ছে। তাই সকাল সকাল বের হওয়ার পরিকল্পনা ।
আজ আমাদের প্রথম গন্তব্য মিনগুইন স্তুপা ও তার আশে পাশে অন্যান্য আকর্ষনীয় ঐতিহ্য দেখা । যেতে হবে ছোট লঞ্চে করে এসময় শান্ত শিষ্ট নদী ইরাবতীতে ভেসে ভেসে।
বিখ্যাত ইরাবতী নদী
মান্দালয়ের পাশ দিয়ে বয়ে চলা ইরাবতী নদী। শহরের পশ্চিম তীর অর্থাৎ বিপরীত দিকে ১১ কিঃমিঃ উপরের দিকে বিখ্যাত সেগাই অঞ্চলের এক শহর, নাম তার মিনগুইন। সেগাই এর কথা আমি প্রথম পর্বেও উল্লেখ করেছি। জেটি থেকে আমাদের নির্ধারিত লঞ্চে উঠলাম গাইড ট্যান্ডা সহ আমরা দুজন।
কর্তা মশাই ছবি তুলছে সাথে আমাদের গাইড, ইরাবতী নদীতে
নদীর বুকে জেগে উঠেছে চর। তাতে মুলত জেলেদের অস্থায়ী নিবাস। বর্ষায় চর ডুবিয়ে ঘর ডুবিয়ে দুকুল জুড়ে উপচে পড়ে ইরাবতীর পানি। ঐ যে দূরে ঝাপসা মত পাহাড় দেখা যাচ্ছে তার গোড়া পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে উঠে মায়ানমারের মাথা থেকে পা পর্যন্ত কুলু কুলু রবে বয়ে চলা এই ইরাবতী নদী।
ইরাবতীর বুক জুড়ে জেগে ওঠা চর
ঐ যে ঐ দূরে দেখা যাচ্ছে সেই অর্ধ সমাপ্ত স্তুপাটি
দূর থেকে স্তুপার সাথে মিলিয়ে গেট ।
গাইড জানালো এই গেটের নাম লায়ন গেট। তবে কাছে গিয়ে দেখলাম লায়ন নয়, আমরা হাতীর সাথেই মিল পেলাম বেশি।
হাতীর পেছন দিকের মত লাগছে লায়ন গেটটি
জলযান ছেড়ে এবার ডাঙ্গায় ঊঠার পালা । তীরে পা দেয়ার আগেই দেখি ঠিক আমাদের দেশের মত দুটো গরুর গাড়ী এগিয়ে আসছে । ভাবলাম স্থানীয় বাসিন্দাদের হয়তো। নাহ তা নয়, দেখুন আমাদের চোখে।
ট্যাক্সি
পর্যকটকরা বিশেষ করে পশ্চিমা বিশ্ব থেকে আগত প্রচুর ট্যুরিষ্ট এতে ঘুরে ফিরে খুব মজা পায়। পায়ে হেটেই উঠে যাচ্ছি স্তুপার চত্বরের দিকে । ডান দিকে তাকিয়ে দেখি বাঁশের তৈরী বিভিন্ন ডিজাইনের টুপি পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য সাজিয়ে রাখা।
স্থানীয় নান্দনিক ডিজাইনে তৈরী বাঁশের টুপী
এসব দোকান পাট ছাড়িয়ে আসলাম স্তুপা চত্বরে। দেখলাম টিকেট ঘর। মায়ানমারের অনেক শহরে প্রবেশ করতেও আমাদের মাথাপিছু ২০ ডলার করে টিকেট কাটতে হয়েছে। কারন সে শহরগুলো পুরোটাই এক মিউজিয়াম। যাক তবে এখানে তত নয় । স্থানীয় তিন হাজার চেস মানে তিন ডলার।
টিকেট ঘর
ততক্ষনে চোখের সামনে সশরীরে তার পুরো অবয়ব নিয়ে হাজির সেই ইতিহাস বিখ্যাত অর্ধনির্মিত মিনগুইন স্তুপা। উল্লেখ্য মন্দিরের মত স্তুপার ভেতরে কোন কক্ষ থাকে না । পুরোটাই ইট বা মাটির তৈরী সলিড একটি স্থাপনা।
মিনগুইন স্তুপা
১৭৯০ সালে তৎকালীন রাজা বোধপায়া হাজার হাজার বন্দী সৈন্য আর ক্রীতদাসদের সাহায্যে মিনগুইন এ এক দৈত্যাকৃতির স্তুপা তৈরীর কাজ শুরু করেন। এর উচ্চতা ১৫০ মিটার নির্ধারন করা হয় যা শেষ হলে চীন দেশ থেকেও দেখা যেত।
স্তুপার বিশাল প্রাঙ্গন
কিন্ত ৫০ মিটার তৈরীর পর রাজ জ্যোতিষীরা জানালো এই স্তুপা যেদিন শেষ হবে সেদিনই রাজা মৃত্যুমুখে পতিত হবে অথবা তার রাজত্বের সমাপ্তি ঘটবে। একথা শুনে রাজা তৎক্ষনাৎ বাতিল করলেন তার সেই বিশাল কর্মযজ্ঞ। পড়ে রইলো এক অর্ধনির্মিত স্তুপা।
নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে লোকজন এই ভাঙ্গা স্তুপার চুড়া বেয়ে উঠছে
১৮৩৯ সালের ২৩ মার্চ মান্দালয়ে ঘটে যাওয়া শক্তিশালী এক ভুমিকম্পের ফলে বিশাল বিশাল লম্বা লম্বা ফাটল সৃষ্টি হয় তার গা জুড়ে যা অনেকদূর থেকেই দেখা যায়।
ভুমিকম্পে তৈরী হওয়া ফাটল
আস্তে আস্তে বিশাল সেই চত্বর পুরোটা একবার ঘুরে আসলাম। সাথে চলছিল গাইডের ধারা বর্ননা । এবার সামনে সামিয়ানা খাটানো সাময়িক চা এর স্টল থেকে চা খেয়ে এগিয়ে গেলাম ঘন্টা ঘরের দিকে।
এখানে উল্লেখ্য যে অনেক দেশের চা খাওয়ার সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য যাই বলেন হয়েছে। খোদ চা আবিস্কারক চীন দেশে পর্যন্ত বিভিন্ন নামে পাতলা লিকারই জুটেছে কপালে । কিন্ত সত্যিকারের আমাদের মত ঘন দুধের চা এই মিয়ানমারেই খেলাম। অপুর্ব তার স্বাদ । ওরা অবশ্য জিজ্ঞেশ করে ' কি খাবে লিপটন নাকি মায়ানমার টি '? লিপটন অর্থ টি ব্যাগ চুবানো লিকার। আর মায়ানমার টি বলে চাসেক বললে ওরা সেই ঘন চা তৈরী করে দেয়।
কাঁচা মাটির পথ
চা খেয়ে রাস্তার পাশে বিভিন্ন দোকানে ঢু মারছি আর এগিয়ে চলেছি পরবর্তী গন্তব্য বিখ্যাত মিনগুইন বেলের দিকে। মিয়ানমার যে চিত্রকলায় এত অগ্রসর আমার জানা ছিল না। রাস্তার পাশে খাবার সহ বিভিন্ন দোকানের পাশাপাশি সহবস্থান করছে স্থানীয় চিত্রশিল্পীদের আঁকা ছবির আর্ট গ্যালারী । বিক্রীর জন্য সাজিয়ে রাখা ছবি দেখতে দেখতে এগিয়ে চলেছি । সেখানে শিল্পীরা জলরং আর তৈল চিত্র আকায় অত্যন্ত দক্ষ।
এমন চমৎকার ছবি একে বিক্রী করছে এক বৃদ্ধ শিল্পী
এই ফাঁকে একটি জলরং এ আঁকা ছবিও কিনলাম।
মিনগুইন স্তুপার সাথে মিলিয়ে তৈরী ঘন্টার ঘর
রাজা বোধপায়া এই বিশাল স্তুপার সাথে মিলিয়ে এক বিশাল ঘন্টাও তৈরী করেন যার ওজন ৯০ টন। যা বর্তমানে পৃথিবীর বৃহত্তম বাজনাদার ঘন্টার মর্যাদা লাভ করছে।
মিঙ্গুইন ঘন্টা
এই ঘন্টার নীচে যাবার জন্য গাইড আমাকে অনুরোধ করলে আমি সম্মত হইনি । কারন একবার ছিড়ে পরলে এই ৯০ টন ঘন্টা কতক্ষনে তুলে ধরবে !
বিশাল সেই ঘন্টার একটি অংশ
এরপরের যাত্রা সিনব্যুমি /মায়াথেইন্ডান প্যাগোডার দিকে। বাংলাদেশের গ্রামের মতই লাগছে চারিদিক । গাছে গাছে অজস্র সবুজ কাচা আম ঝুলে আছে । মেয়েরা এই অলস মধ্য দুপুরে বন্ধ দোকানের সামনে বেঞ্চে বসে গল্প করছে।
গল্প করার এইতো দিন
হঠাৎ আমাদের চোখের সামনে ভেসে উঠলো এক সফেদ, শুভ্র প্যাগোডা। যার উপর রোদ পড়ে এক অপুর্ব দৃশ্যের সৃষ্টি করেছে। আমরা দুজন মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলাম । রাজা বোধপায়ার নাতি বাগিদা তার প্রধান রক্ষিতা প্রিন্সেস সিনব্যুমিকে চির স্মরণীয় করে রাখার জন্য ১৮১৬ খৃষ্টাব্দে নির্মান করেন এই অনিন্দ সুন্দর প্যাগোডাটি। সাতটি ধাপে ধাপে নেমে এসেছে মাটিতে।দেখুন সেই নয়নজুড়ানো মনমুগ্ধকর প্যাগোডা ।
Hsinbyume or Myatheindan pagoda
সব কিছু স্বৃতিপটে গেথে ফিরে আসলাম মান্দালয় আর খেতে বসলাম তাদের ট্র্যাডিশনাল ফুড । এখনো কিন্ত আসল খাবার দেয়া হয়নি । আমাদের অর্ডার ছিল শুধু মাছ এর তরকারী আর ভাত । এগুলো সব সাইড ডিশ ।
ট্র্যডিশনাল মায়ানমার খাবার ।
অত্যন্ত সুস্বাদু এই সাইড ডিসের মাঝে রয়েছে, আলুর দম, বেগুনের তরকারী, বুটের ডাল আর এচোড় অর্থাৎ কাঁচা কাঠালের তরকারীও।
ভেবেছিলাম এখানেই শেষ করবো মান্দালয় ভ্রমন তা আর হলো না
চলবে ।
ছবি সব আমাদের তোলা ।
০৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
জুন বলেছেন: ছবি দেখে ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো আহসানের ব্লগিং
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই আশাই করি।
শুভেচ্ছা দুপুরের ।
২| ০৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
জেন রসি বলেছেন: ছবি দেখে মান্দালয় চলে যেতে ইচ্ছে করছে।
শুভকামনা রইলো।
০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
জুন বলেছেন: শুধু মান্দালয় জেন রেসি
আমরা যে যে শহরে ঘুরেছি তা দেখলে সেখানেও তো যেতে চাইবেন আমি কনফার্ম
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও সাথে শুভকামনা রইলো ।
৩| ০৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর বর্ননা শুনে মান্দালয় দেখে ফেললাম।
আমি শুধু বার্মা আর রেঙ্গুনের নাম জানতাম।
আপনার এই সিরিজে যদি ওদের সব প্রদেশের নাম এবং বড় বড় শহরের সঙ্গেও পরিচয় করিয়ে দিতেন তবে ভাল হতো।
খাবারের টেবিল দেখে জ্বিভে জল এসে গেল,যাই তমিজ খেয়ে আসি
০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
জুন বলেছেন: হায় হায় এটুকু দেখে কি আর একটা গোটা রাজ্য দেখা হয় মোজাম ভাই ?
সুযোগ পেলে দেখে আসবেন দেখার মতই হাতের কাছের একটি দেশ । যদিও এই বিশাল দেশের তিনটি বিভাগের চারটি শহর মাত্র দেখেছি আমরা। তারপরো দেবো পরিচয় করিয়ে। সাথে থাকবেন আশা করি ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
তমিজ কি মোজাম ভাই
৪| ০৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:২১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এতকাছে অবস্থানের পরও বার্মার শহরগুলো আমাদের কাছে অনেক অজানা।
খুব সুন্দর বর্ননা। ভাল লাগলো।
০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪১
জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো হাসান কালবৈশাখী ।
কাছে হলেও তাদের দুয়ার তো বন্ধ ছিল সারা জগতবাসীর কাছে। এখন দরজা খুলেছে আর উন্নত দুনিয়ার সব ব্যাবসায়ীরা বসে আছে ব্যাবসার এই স্বর্গ রাজ্যে।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ , আগামী পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন আশা করি ।
৫| ০৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫২
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: Continue korbar nirdhesh dicchi. .
০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
জুন বলেছেন: বাপরে ডরাইছি :-&
আপনি কেঠা
সাথে আছেন জেনে অনেক অনেক ভালোলাগছে । অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
৬| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ছবিগুলো দেখে মনটা ভরে গেল।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন নিরন্তর।
০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
জুন বলেছেন: আর আমার ধারা বর্ননা তার কথা বললেন না দেশ প্রেমিক ?
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই । আগামী পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন আশা করি ।
শুভকামনা আপনার জন্যও ।
৭| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার ছবি ও বর্ণনায় ঘুরে আসতে ইচ্ছে করছে।
০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:১৫
জুন বলেছেন: মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় ।
ঘুরে আসুন ইচ্ছে থাকলে । কিছুদিন পরই হয়তো উন্নয়নের জোয়ারে হারিয়ে যাবে সব ঐতিহ্য । তারই আলামত দেখে আসলাম আর শুনেও আসলাম
শুভেচ্ছান্তে
৮| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: মন্ত্রমুদ্ধের মত পড়লাম আর ছবি দেখলাম --
আপু তারাতারি আরো ছবি দিন
০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৩১
জুন বলেছেন: মন্ত্রমুগ্ধের মত পড়েছেন শুনে অনেক অনেক ভালোলাগলো লাইলী আরজুমান খানম লায়লা , অনেক অনুপ্রানিত হোলাম ।
দেবো একটু অপেক্ষা করুন
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সাথে থাকবেন সামনের দিনগুলোতেও সেই আশায় রইলাম ।
৯| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২০
শ।মসীর বলেছেন: গরুর গাড়ীর ছবিটা সেভ করে রাখলাম
০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪২
জুন বলেছেন: সব কিছু বাদ দিয়ে শুধু গরুর গাড়ী কেন শামসীর :-*
এইবার ভাবী নিঃশ্চয় গান ধরবে,
'ওকি গাড়িয়াল ভাই কত রবো আমি পন্থের পানে চাইয়াআআ...
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
১০| ০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
কাবিল বলেছেন: ছবি দেখছি আর মনে হচ্ছে নিজেই ঘুরে আসলাম।
সবশেষে খাবার পরিবেশনা খুব মানিয়েছে।
পরের পর্বের অপেক্ষায়।
০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে কাবিল ।
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
আসল খাবার এখনো আসে নি এগুলো ওদের সাইড ডিস
পরের পর্বে সাথে থাকবেন সেই আশায় রইলুম ।
১১| ০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এইসব দেখলে সব ছেড়েছুঁড়ে ভ্রমণে বেরিয়ে পড়তে ইচ্ছে করে। আপনার ইবনে বতুতা-মি বজায় থাকুক এই কামনা করি
০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেছেন প্রফেসর আমিও তো তাই সব ছেড়ে ছুড়ে এই অফ সিজনেই বেড়িয়ে পড়েছি । সিজনের অপেক্ষায় থাকি নি বেড়াতে হলে সব ছেড়ে এমনি করেই পথে বেড়িয়ে পড়তে হয়, নাহলে ঘর সংসার আপনার পা আকড়ে ধরবে শংকু
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আগামী পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন এই আশাই করি
১২| ০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
এস আলভী বলেছেন: অনেক প্রতিক্ষার পর ফ্রন্টপেইজ একসেস দেওয়ায় ব্লগ কর্তৃপক্ষকে গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
আপনার লেখায় আমি আজ প্রথম মন্তব্য করার সুযোগ পেয়ে গর্ব বোধ করছি।
নতুন ব্লগার হিসাবে আপনার সহযোগিতা কামনা করছি। ধন্যবাদ।
০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯
জুন বলেছেন: শুনে অনেক খুশী হোলাম ভাই আলভী । আশা করি আপনার প্রানবন্ত ব্লগিং চালিয়ে যাবেন । মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । পরবর্তীতেও সাথে থাকবেন আশা করি ।
১৩| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যথারীতি চমৎকার। ট্যাক্সি দেখে মজা পেলাম খুব। বেতের টুপির দোকান আর স্থানীয়দের চিত্রশিল্পের দোকান দেখে খুব কিনতে ইচ্ছা করছে, খুবই সুন্দর। সিনব্যুমি প্যাগোডা আসলেই খুব দৃষ্টিনন্দন। ঘণ্টার ভেতর ঢুঁকে দেখার মত কি আছে? একটু ঢুঁকে দেখবেন না
নবম ভালোলাগা সাথে ++++++
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম, আশা করি মিয়ানমার ভ্রমণ নিয়ে আরও অনেকগুলো ভ্রমণ পোস্ট পাওয়া যাবে।
ভালো থাকুন সবসময়।
০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩
জুন বলেছেন: মনযোগী পাঠ আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বোকা মানুষ ।
আমিও ছবি দেখে মুগ্ধ । গাইডকে জিজ্ঞেস করলাম এগুলো কি সত্যি এখানকার শিল্পীর আকা না অন্য কোথাও থেকে সংগ্রহ ? গাইড জানালো সেখানের শিল্পীদেরই আঁকা। তাছাড়া এত ছবি বা তারা কি করে আনবে সেটাও তো কথা ।
পরের পর্বে সাথে থাকবেন সেই আশায় থাকলাম ।
শুভকামনা জানবেন
১৪| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
ঝকঝকে ছবিতে তকতকে ছবি ব্লগ ।
স্থানীয় চিত্রশিল্পীদের আঁকা ছবির ছবি যদি আপনার কাছে আলাদা করে থেকে থাকে তবে এই পোষ্টের পরবর্তী পর্বে দেয়ার অনুরোধ রইলো । এক বৃদ্ধ শিল্পীর আঁকা ছবিগুলোর যে ছবিটি্ এখানে দিয়েছেন তা দেখে আঁশ মিটলো না । মনে হচ্ছে দারুন সব জলরঙের ছবি ।
যদি না থাকে তবে আপনার জন্যে দুঃখ হচ্ছে , এমন সুযোগ হারালেন বলে ।
যে ছবিটি কিনেছেন, সেটা এই পোষ্টে দিলেও চলবে । দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো আর কি !
শুভেচ্ছান্তে ।
০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:০১
জুন বলেছেন: আহমেদ জীএস ঝকঝকে ছবি থাকলেইতো তকতকে ছবি ব্লগ দেখা যায়
স্থানীয় শিল্পীদের কিছু কিছু ছবি তুলেছি । কিছু মনে করে যদি তাই আর ছবির ছবি তেমন তোলা হয়নি । নইলে বাগানের বিখ্যাত স্যান্ড পেইন্টিং এর অসংখ্য ছবি তুলে আনা যেত । সুর্যোদয় আর সুর্যাস্তে বাগানের রূপ সত্যি অসাধারন এক শিল্প ।
ছবিগুলো বাধাই করতে দিয়েছি রবিবার নাগাদ হাতে আসবে । তখন না হয় আপ্রান চেষ্টা করবো আপনার অনুরোধ রাখতে। সেটুকু সময় আশাকরি অপেক্ষা করবেন ।
ব্যাতিক্রমী মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ । আগামী পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই আশাই করছি। ভালো থাকুন, শুভেচ্ছা রাত্রির ।
১৫| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:২৬
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ এবং সুন্দর সব ছবিতে ভরপুর পোস্ট।
১০ম ভালো লাগা রইলো।
তা, এই ঘন্টার নীচে যাবার জন্য গাইড আমাকে অনুরোধ করলে আমি সম্মত হইনি । কারন একবার ছিড়ে পরলে এই ৯০ টন ঘন্টা কতক্ষনে তুলে ধরবে !
যেতে পারতেন।
০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:০৩
জুন বলেছেন: কে ঐ ঘন্টা টেনে তুলবে বলুন, আমিতো তেমন পালোয়ান কাউকে আশেপাশে দেখলাম না যে ৯০ টন ওজন তুলতে পারে
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন কর । আগামীতেও পাশে থাকবেন এই কামনাই করি । শুভেচ্ছা রাত্রির
১৬| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
***মহারাজ*** বলেছেন: দেখে শুনে মনে হলো আপি এতক্ষন আপনাদের সাথেই ছিলাম । ভালো লাগলো শুভ রাত্রী ।
০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:০৫
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে
আপনার আপি ডাক শুনে একজনের কথা খুব মনে পড়লো মহারাজ
ভালোলাগলো জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো । আগামী পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন আশাকরি ।
শুভকামনা রাশি রাশি
১৭| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:০৩
ইমরান আশফাক বলেছেন: খুবই ভালো লাগছে এই ভ্রমন পর্বটা। ওখানকার খাবার পরিবেশনটা বেশ সুন্দর ও গোছানো দেখছি কিন্তু খেতে কি সত্যিই খুব ভালো? ঢাকায় কি কোন বার্মিজ রেস্টুরেন্টের ঠিকানা জানেন?
০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১১
জুন বলেছেন: সাথে থাকা আর ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ইমরান আশফাক ।
সত্যি সুন্দর তাদের পরিবেশনা। আর খেতেও অসম্ভব স্বাদু ।
আমরা শান প্রদেশের এক শহরের এক রেস্টুরেন্টে ডিয়ার করেছিলাম। তারা উচু মাটির পাত্রে পদ্ম পাতায় কি নান্দনিক ভাবে যে খাবার পরিবেশন করেছিল আমি বুঝাতে পারবো না । ক্যামেরা নিয়ে খেতে যাইনি তাই ছবি তুলতে পারিনি
এখানে বার্মিজ রেস্তোরা আছে কি না আমার জানা নেই।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । আগামী পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই আশা করি ।
শুভকামনা জানবেন
১৮| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১:০২
তুষার কাব্য বলেছেন: আহা ! প্রাণ ডা জুড়াইয়া গেল! আর সাথে আফসোস টাও বেড়ে গেল ।
ইশ! কবে যে আসবো ওখানে
০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১৫
জুন বলেছেন: তাই নাকি তুষার কাব্য ? তাহলে একবার ঘুরে আসুন জলদি । ওখানে ট্র্যাকিং এর চমৎকার জায়গা রয়েছে । নেটে সার্চ দিলেই দেখতে পাবেন। আমাদের সাথে একই বাসের সহযাত্রী কিছু শেতাংগ যুবক নেমে গিয়েছিল সেখানে ভারী ঝোলাঝুলি নিয়ে । শুনলাম ওরা ট্র্যাকিং করতে এসেছে ফ্রান্স আর ইংল্যান্ড থেকে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তুষার । সাথে থাকুন আগামীতেও
১৯| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ২:২৬
প্রামানিক বলেছেন: দেখে আফসোস হচ্ছে। এমন জিনিষগুলো দেখার সৌভাগ্য আমাদের হলো না।
০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১৭
জুন বলেছেন: কেন হবে না প্রামািনক ! এখনোতো সময় চলে যায়নি । হয়তো এর মাঝেই ঘুরে আসবেন রহস্যময়ী দেশ মায়ানমার থেকে ।
সাথে থাকুন আর আমার চোখেই না হয় দেখুন
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
২০| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ৩:১৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ইরাবতির নামটি শুধুই বইয়ে পড়েছি,আজ দেখলাম(আরেকটু বিস্তৃত হলে বোধহয় খারাপ হতো না)।।
পৃথিবীর অনেক মহৎ কর্মের পিছনেই কিন্তু থাকে লক্ষ লক্ষ লোকের রক্ত আর শ্রম।। আজও তার কমতি নেই।।
ছবিগুলি বর্ননাকে দিয়েছে প্রান।। যাওয়াও হবে না,দেখাও হবে না তাই প্রানভরেই দেখে এবং জেনে যাই আপনাদের ভ্রমনকাহিনী।। ভাল এবং সুস্থ থাকুন এই কামনায়।।
০৯ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
জুন বলেছেন: : জী সচেতন হ্যাপী ইরাবতী নামটি আমিও বই এ পড়েছিলাম সেই ছোটবেলায় বিভিন্ন দেশের নাম আর নদী ইত্যাদির নাম জানার আগ্রহ থেকে।
সেই রক্ত আর শ্রমের কথা কতজন মনে রাখে তাই নয় কি ?
কেন যাওয়া হবে না ? অবশ্যই যেতে পরবেন । সাথে থাকবেন সামনেও সেই আশা করি । ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন আপনিও ।
পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
২১| ০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৪
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: বাহ, বেশ তো! দেখতে আর পড়তে ভালো লাগছে।
০৯ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:১৬
জুন বলেছেন: মায়াবতী রূপকথা লেখালেখি ছাড়লেন কেন বলুনতো ? আপনার ব্লগে গেলেই সেই বিদায়ী পোষ্টটি দেখি ।
সাথে থাকুন আর লিখুন আমাদের সাথে সাথে
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
২২| ০৮ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
টুম্পা মনি বলেছেন: বাহ!!!!!!!! চমৎকার!!!!!!!!!! আমাদেরকেও ঘুরিয়ে আনলেন। অনেক ভালো লাগলো। আর নদীতে ঘোরা আমার সব সময়ই পছন্দ। যদিও সাঁতার জানি না।
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:১৫
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর টুম্পামনিকে ব্লগে দেখে ভালোলাগলো । আমার ছবি ব্লগটি দেখা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
সামনের পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন আশা করি ।
শুভকামনা রইলো
২৩| ০৮ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার অপুর্ব সব ছবিগুলোতে দেখলুম একধরণের সরলতা আর আন্তরিকতা যা অন্য এক রূপ এনে দিয়েছে। খুব ভাল লাগল্ ।
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:১৮
জুন বলেছেন: সাথে আছেন থাকবেন আর এমন অনুপ্রেরণমূলক মন্তব্য করবেন সেই আশায়ই থাকলুম ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ঢাকাবাসী সুস্থ থাকুন আর সাথে থাকুন
২৪| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৪৩
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: দেখে গিয়েছিলাম অফলাইনে। দারুন!
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:১৯
জুন বলেছেন: আপনি অফ লাইনে দেখলেও মন্তব্য করেছিলেন মায়াবী রপকথা
সাথে আছেন দেখে অনেক ভালোলাগছে । সামনের দিনগুলোতেও আশা করবো আপনাকে ।
অনেক ভালো থাকুন ,...শুভেচ্ছা রাত্রির ।
২৫| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: লোভ দেখে লোভী হয়ে কী হবে ? ঘোরা হবে কিনা কখনো সন্দেহ । আপাতত আপনার ছবি আর বর্ণনায় মন জুড়াই ।
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:২২
জুন বলেছেন: কেন ঘোরা হবে না ককাশে !! জীবনতো পরেই আছে সামনে । এত হতাশ হয়ে গেলেন এখনি ! অবশ্যই যাবেন সেই আশাই করি ।
হ্যা সাথে থাকুন আর দেখতে থাকুন ।
শুভকামনা জানবেন
২৬| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:০৫
ধূর্ত উঁই বলেছেন: ছবি দেখে বেশি ভাল লাগলো ।
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:২৩
জুন বলেছেন: ছবিগুলো আমার কাছেও অনেক ভালোলেগেছে । তাইতো আপনাদের সাথে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না ধূর্ত
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
২৭| ০৯ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আজমেরী গঞ্জে চা পান করলাম ।দারুণ । একেবারে খাটি দুধের চা । আপনার চা পানের ব্যাপারটা পড়ে মনে পরলো ।
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:২৫
জুন বলেছেন: গতকাল আমরা এমনি ঘুরতে কালিয়াকৈর কোনাবাড়ী ইপিজেড হয়ে আশুলিয়া ঘুরে আসলাম । কালিয়াকৈরে এক দোকানে চা খেলাম উপরে সর ভাসছে । তেমনি মজার চা ।
যাইহোক ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন সেলিম আনোয়ার । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
২৮| ০৯ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
অপ্রতীয়মান বলেছেন: ছবি আর ঘটনার বর্ণনায় চমৎকার লাগলো
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪১
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে অপ্রতীয়মান আমার পোষ্টটি দেখার জন্য ।
সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন ।
শুভেচ্ছা রাত্রির ।
২৯| ০৯ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ওসব লেখালেখি আমার মধ্যে নেই। কমেন্ট করে গিয়েছিলাম মনেই ছিলোনা। ভেবেছিলাম অফলাইনে দেখে চলে গিয়েছি। এখন দেখি আগেই কমেন্ট করেছি।
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪২
জুন বলেছেন:
৩০| ১০ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
আলোরিকা বলেছেন: মায়ানমার দেশটাই আসলে ছবির মত সুন্দর ( আমাদের দেশটাও সুন্দর শুধু একটু যত্নআত্তির অভাব !) ....... আমি অবশ্য কখনও যাইনি , আপনাদের মত পর্যটকদের লেখা ও ছবি থেকে জেনেছি...... প্রকৃতির অপার দান কে তারা মাথায় করে রেখেছে ........ ইচ্ছে আছে ঘুরে আসার ...... আপাতত আপনার চোখে দেখে নিচ্ছি ...... বর্ণনা ও ছবি দুটোই মনোহর !
১০ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
জুন বলেছেন: আপনি যথার্থই বলেছেন আলোরিকা যত্ন আত্তির অভাব। তাছাড়াও এত্তটুকু একটি দেশে ১৬কোটি জনগন !
ঘুরে আসবেন অনেক অনেক ভালোলাগবে আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি। এক সময় গরীব দেশের উদাহরন ছিল ভুটান । সেই ভুটান দেখে আমি বিস্মিত ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আলোরিকা ।
সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই কামনাই করি
৩১| ১০ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
সায়েম মুন বলেছেন: এই পর্বটা বেশী ভাল লাগলো আপু।
১০ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
জুন বলেছেন: এই পর্বটিতে আমি সামান্য বর্ননা দিয়েছি তাই হয়তো ভালোলেগেছে মুন। পুরো মায়ানমার ভ্রমন নিয়ে পোষ্ট দেয়ার আশা রাখি । সাথে থেকো
আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৩২| ২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:২৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: প্যাগোডা দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম আপু .।।
আমার হাসবেন্ড নতুন বিজিনেস ওপেন করার সময় অনেক দিন ছিল ,অনেক গল্প শুনেছি ওর মুখে।
আপনার পোস্ট সব সময় ভ্রমন তৃষ্ণা মেটায় .।
শুভ কামনা আপু
২৫ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
জুন বলেছেন: তাই নাকি মনিরা ? এত রোদ আর গরম ছিল বলার নয় তারপর ও কাছে গিয়ে দেখে আসলাম রাজার নাতি কি বানালো তার প্রধান রক্ষিতার জন্য !
তাই নাকি আগে জানলে তো ভাইয়ের সাথে দেখা করে আসতাম । নীলা আর চুনীর পাহাড় থেকে নিয়ে আসতাম খানিকটা হলেও।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । তোমরা কয়েকজন পড়ো , তাই লিখে চলেছি, অবশ্য নিজের কাছেও খুব ভালোলাগে স্মৃতিটা ধরে রাখতে।
সাথে থেকো আগামীতেও মনিরা
৩৩| ২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অসাধারণ ! আপনার জবাব নেই ।
ইরাবতি নামটাই কত সুন্দর /।
নদীটা ও নিশ্চয় অনেক মনোহরি ।
শুভেচ্ছা ।
২৫ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮
জুন বলেছেন: অনেক অনেক দিন পরে অত্যন্ত পরিচিত নিকটি দেখে খুব ভালোলাগলো মাহমুদ ০০৭ । কোথায় ছিলেন ? ব্লগে দেখি না যে ?
হ্যা ঠিকই বলেছেন ইরাবতী নামটা আমার কাছে খুব সুন্দর শুনতে লাগে । বিশাল ইরাবতী দেখতেও সুন্দর পরিস্কার ঝকঝকে এবং নাব্য । তবে সেখানে ঊচ্চারন হয় আয়ারাওয়াদ্দী যা তার নামের সৌন্দর্য্যকেই নষ্ট করেছে ।
আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
৩৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
আমিনুর রহমান বলেছেন:
চমৎকার ছবি ও বর্ননা।
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৯
জুন বলেছেন: অনেক দেরীতে মন্তব্যটি দেখার জন্য দুঃখিত আমিনুর রহমান । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৩৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
মোঃ রাশেদ এয়াকুব বলেছেন: ৯০ টন ওজনের ঘণ্টা ! এটাই কি পৃথিবীর বৃহত্তম ঘন্টা?
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৩১
জুন বলেছেন: মস্কোর ঘন্টাটি নষ্ট হয়ে যাবার পর এটাই বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজনাদার ঘন্টা েমাঃ রােশদ এয়াকুব ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩৬| ১৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: নবম-দশম শ্রেণীতে থাকতে ভূগোলের পরীক্ষায় সব সময় মানচিত্র আঁকতে হতো, যাতে আমি বিশেষ কাঁচা ছিলাম। তবে মনে পড়ে, কেমন করে জানি বার্মার মানচিত্র আঁকাটা বেশ সহজে করায়ত্ত্ব করে ফেলেছিলাম। খুব দ্রুত বার্মার মানচিত্র আঁকতে পারতাম, আর সেখানে ঈরাবতী নদীর গতি প্রবাহ দেখাতে পারতাম। অন্যান্য ফীজিক্যাল ফীচার্সও দেখাতে হতো। বাস্তবে এখনো ঈরাবতী দেখা হয়নি, তবে আশা আছে, আগামী ঈদের পরে কোন এক সময় বার্মা যাবার। আপনার লেখার গুণে পাঠকদের সব সময়ই মনে হয়, সব ছেড়ে ছুড়ে এখনই যাই! লেখায় ১৮তম প্লাস! ++
প্যাগোডা, ঈরাবতী আর গরুর গাড়ীর ছবিগুলো মন ভরিয়ে দিলো।
১৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
জুন বলেছেন: আমি সর্বান্তকরণে চাই আপনি সশরীরে বার্মা ঘুরে আসুন খায়রুল আহসান। এত কাছে এত সুন্দর একটি দেশ শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারনে অগম্য হয়ে রইলো। তবে এখন কিন্ত প্রচুর পর্যটক সেখানে প্রতি বছর যায়। অনেকে একাধিকবার ও গিয়েছে। আমারো ইচ্ছে আছে আরেকবার যাওয়ার। ইরাবতী নামটা আমার খুব ভালোলাগে। আমি এই নামে একটা গল্প লিখবো ভেবেছিলাম। নায়িকার নাম হবে ইরাবতী।
বাহাদুর শাহ জাফরের সমাধিটা অবশ্য দেখে আসবেন নিন উদ্যোগে। ওখানে বেশিরভাগ মানুষ এর অস্বিত্ব সম্পর্কেই জানে না। ইয়াংগনের বুকের মাঝে বিখ্যাত শডেগন প্যাগোডার পাশেই জীবক রোডে এই সমাধি। আপনি ঘুরে এসে সব কিছু আমাদের সাথে শেয়ার করবেন তার প্রতীক্ষায় রইলাম। আপনার চোখে আবার দেখে নিবো বার্মাকে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ দিয়ে খাট করবো না। শুভেচ্ছা জানবেন রাত্রির।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ভাল লাগলো ছবি গুলো দেখে ।