নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বারান্দায় বসা ভীত ঘুঘু
১।বারে বারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান,
২। ঘুঘু দেখেছো, ফাঁদ দেখো নি।
৩। তোমার ভিটায় ঘুঘু চড়িয়ে ছাড়বো।
৪। লোকটা একটা আস্ত ঘুঘু।
এত নিরীহ শান্তশিষ্ট পাখিটার নামে কেন যে এত বদনাম আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারি না। আপনারা জানলে একটু জানাবেন মন্তব্যের ঘরে অনুরোধ রইলো।
গতকাল রাত আটটার দিকে আমার কর্তা মশাই চল্লো বিড়ি টানতে নীচে মেইন গেটের কাছে। আমরা থাকি পাঁচ তালায়। এই পুরো বিল্ডিংএর ভেতরে বিড়ি খাওয়ার কোন সুযোগ নেই। নো স্মোকিং লেখা। তায় আবার রুম সহ জায়গায় জায়গায় স্মোক এলার্ম লাগানো।।
আমাদের ঘরের ছাদে স্মোক এলার্ম
যাক ঘর থেকে বের হয়েই তার ডাক, 'এই তাড়াতাড়ি আসো'। দৌড়ে গেলাম, দেখি করডোরে একটা ঘুঘু পাখি বসে আছে। বের হওয়ার কোন রাস্তা নেই, কি করে ঢুকেছে আল্লাহ জানে।
করিডোর
আস্তে করে বা দিকের ফায়ার এক্সেপ জানালাটা খুলে দিলাম আর সে কিনা এক লাফে আমার ঘরের দরজা খোলা পেয়ে ভেতরে ঢুকে বসলো। সোজা একেবারে স্প্লিটের উপর। যাই হোক কোনমতে তাকে মাটিতে নামালাম। তখন সে শান্ত। আস্তে করে টাওয়াল দিয়ে ধরে ব্যালকনিতে নিয়ে বসালাম। গায়ে হাত বুলিয়ে দিলাম, বুঝাতে চাইলাম ভয় নেই তোর। চুপচাপ বসে রইলো। বাটিতে করে পানি দিলাম, একটু চাল ছড়িয়ে দিলাম যদি খায়।
খানিক পর পর উকি দিয়ে দেখি, না সেই একই জায়গায় বসে আছে চুপচাপ। সকালে দরজা খুলে দেখি বারান্দা ফাকা, চলে গেছে।
পাশেই বিশাল একেশিয়ার ঝোপালো গাছ। সেটা ভরা ঘুঘু, শালিক, চড়ুই, হলুদ বসন্ত বৌরি আর নাম না জানা হরেক রকম পাখি। আমি তাকিয়ে তাকিয়ে দেখি জোড়ায় জোড়ায় বসে থাকা নিরীহ ঘুঘুদের আদর আহল্লাদ আর শালিকদের ঝগড়াঝাটি। আর মনে মনে ভাবি কেন ঘুঘুদের নিয়ে এত এত বাজে কথা
সাময়িক নিবাসের বারান্দা
এই গাছে তাদের বাস।
ঘুঘু কাহিনিটা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছে করলো।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫
জুন বলেছেন: অকে অকে অয়েট গেম চেঞ্জার
২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাই গেম চেঞ্জার এই সব ঠিক না।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
জুন বলেছেন: ওকে রাতুল ঝগ্রাঝাটির দরকার নাই। এই নাও
৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: তাই তো ঘুঘু নিয়ে এতো টানা টানি কেন? ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
জুন বলেছেন: হু আমিও বুঝলাম না ভাই। কিযে শান্তশিষ্ট পাখিটা আমি অবাক হই। আমাদের এই বাসার চারিদিকে তাদের বসবাস।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাংগালী
৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাহ ! খুব সুন্দর পোষ্ট।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
জুন বলেছেন: তাই নাকি কান্ডারি! আমিতো যাষ্ট ঘটনাটি তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম মাত্র।
মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ
৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাবলাম আগে মন্তব্য দিয়ে মজার খাবার খাবো, ভাই গেম চেঞ্জারই প্রথম হয়ে গেল।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
জুন বলেছেন: হু আমারো মাঝে মাঝে এমন হয়। অসুবিধা নাই সেকেন্ড ও খারাপ না রাতুল
আগামীবার প্রথম হবে সেই দোয়া করি।
৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: রাতুল_শাহ ভাইকে বলছি, নিজে না পারলে ঠিক না, তাই না ? ভালো হয়ে যান। এখনও সময় আছে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০১
জুন বলেছেন: বাপরে কি ধমক @ রাতুল
৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
হোসাইন আল মামুন বলেছেন: ভাই গরিবের বউ সবার ভাবি হয়। আর যদি সে বউ শান্ত-নিরিহ গোচের হয় , তাতো কথাই নেই।
ঘুঘূর ও সেই একই দশা। নিরিহ বলে গরীবের বউয়ের দশা। হা হা হা
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০২
জুন বলেছেন: হা হা হা গরীবের বৌ ঘুঘু
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। স্বাগতম আমার ব্লগে।
৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঘুঘুর বেলায় আমারও একই প্রশ্ন। বোকাসোকা একটা পাখির জন্য এত বদনাম! এটা তো ঠিক কাজ হচ্ছে না।
(ট্যাবে তো অ্যাপ দিয়ে আপনি রোটেট করতে পারেন আপু। অ্যান্ড্রয়েড হলে Autodesk Pixlr ব্যবহার করতে পারেন।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৫
জুন বলেছেন: আমিওতো সেই প্রশ্নই করি কেন কেন, কেন, কেন ঘুঘুর এত বদনাম! কি অপরাধ করেছে সে পক্ষীকুলে
সোজা করেছি গেম চেঞ্জার, আর তার জন্যই তো এখন আপনারা পিসি না বাকিয়েই ছবিগুলো সোজা সোজা দেখতে পাচ্ছেন
বেচারা প্রামানিক ভাই
৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: @রাতুল ভাই- আপনার জন্য কঠিন কান্নার একটা ইমো খুজছি।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৭
জুন বলেছেন: আমিও খুজবো, দেখি পাই কিনা? :'(
১০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮
এহসান সাবির বলেছেন: ছবি ঘুরায়ে দিলে ভালো দেখতাম আপু।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৪
জুন বলেছেন: আরে কি যে বলেন এহসান সাবির ছবি ঘুরানো কোন ব্যাপার না। নিজে নিজেই বুদ্ধি করে ঘুরিয়ে দিলাম আপনাদের সুবিধার্থে @গেম চেঞ্জার কই
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ঘুঘু নিয়ে গবেষনামুল্ক পোষ্টে
১১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: প্রাইমারী স্কুলে যখন পড়তাম, তখন ধানের চাতালে ফাঁদ পেতে ঘুঘু ধরতাম। আপনার পোষ্ট পড়ার পর এখন সে কথা মনে পড়লো। অনেকদিন পর প্রাইমারী স্কুলের কথা মনে পড়লো।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৭
জুন বলেছেন: অনেক ছোটবেলায় আব্বার কাজের সুত্রে কয়েক বছর সীতাকুন্ডে ছিলাম। পাহাড়ি এলাকা তাতে এত মানুষও ছিল না। সেখানে অনেক রকম পাখি ছিল তার মধ্যে ঘুঘু অন্যতম। তবে এদেশের মত এত ছোট আকারের না, আরেকটু বড়।
প্রাইমারি স্কুলের কথায় মনে পড়লো সেই সীতাকুন্ডে আমাদের প্রাইমারী স্কুলটা ছিল মাটির তৈরি রাতুল যার মাঠে ঘুঘু চড়তো ।
১২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাই গেম চেঞ্জার - কান্নার ইমো দিয়েন না। একটা হাসির ইমো দেন। কান্না দেখলে মন খারাপ হয়ে যাবে। এমনিতেই ফার্স্ট হতে পারি নাই বলে মন খারাপ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৮
জুন বলেছেন: দেন একটা হাসির ইমো রাতুলকে @গেম চেঞ্জার
১৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
রাতুল_শাহ বলেছেন: আম!!!!!
এখন?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৯
জুন বলেছেন: এখানে সারা বছর আম পাওয়া যায় রাতুল তবে কাচমিঠা টাইপের। টক না কিন্ত
১৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
নীল-দর্পণ বলেছেন: বারান্দাটা কী সুন্দর
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০১
জুন বলেছেন: ভালো আছেন নীল দর্পন? অনেক দিন পর পর আপনাকে দেখি। আগের মত নিয়মিত নয়।
হ্য ওরা আসলে সব কিছু সুন্দর করে বানাতে চেষ্টা করে। সুন্দরের প্রতি একটি সহজাত ভালোলাগা তাদের দেখলাম।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যে
১৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঘুঘু অামার পছন্দের পাখি । দুপুর বেলায় জনশুণ্য মাঠে ঘুঘু দেখতে অদ্ভুত রকমের ভালো লাগা কাজ করে!
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৭
জুন বলেছেন: ঘুঘুতো সবার পছন্দের পাখি হওয়া উচিত যদি না রঙ চংগে ভালোলাগে। তবে তাকে নিয়ে কেন এত রটনা সেটাই বুঝতে পারছি না সাধু
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
১৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
নেক্সাস বলেছেন: ঘুঘু োনেক প্রিয় পাখি আমার।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৫
জুন বলেছেন: আমারো অনেক প্রিয় নেক্সাস, সেই নিরিহ পাখি নিয়ে কেন এত বাজে কথা
১৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: ঘুঘুর খবরটা মজার কিন্তু আপনার কথামত ডেস্কটপ কাত করতে গিয়ে পাওয়ার বন্ধ হয়ে গেল। সোজা করে ঘুঘু দেখা হলো না। এখন তাড়াতাড়ি ঘুঘু মার্কা চা দেন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৯
জুন বলেছেন: হা হা হা আপনার এত দু:খের কথা শুনেও হাসি পেলো প্রামানিক ভাই।
এখন দেখুন, গেম চেঞ্জারের এডভাইসে সোজা করতে পেরেছি ছবিগুলো
ঘুঘু মার্কা চা টা কি রকম দাড়ান খুজে পেলে দিয়ে দিচ্ছি শিঘ্রই
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
জুন বলেছেন:
এই নেন ভাই, এখানে অনেক কষ্টে বানিয়ে আনলাম
১৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
দারুনতো ----------------------
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
জুন বলেছেন: থেংক ইউ, থেংক ইউ কামরুন্নাহার বিথী এত্তগুলা লাইকের জন্য
১৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এক সময় ঘুঘু পালতাম। ছোটবেলায়। প্রতিদিন সকালে ডাকাডাকিএ ঘুম ভাঙ্গতো। ঘুঘুর ডাক কিন্তু খুব সুন্দর, একটূ গম্ভীর কিন্তু অন্যরকম ভাব আছে। ওকে ছেড়ে দেয়ার পরেও চলে যায়নি বাসা থেকে। আমার আব্বু মারা যাবার অল্পকিছুদিন পরেও মারা যায়। বেশ অনেকবছর বেঁচে ছিলো। ঘুঘুটা এনে দেয় আমার নানাবাড়ির এক দুরসম্পর্কের মামা। মাহা মামা বলে ডাকতাম। এর কিছুদিন আগে উনিও মারা যান সৌদী আরবে ইলেকট্রিক শকের কারনে। ঘুঘু দেখলেই মাহা মামার কথা মনে পরে। প্রথম দিন বাসায় এসেই ২ টাকার চালতার আচার কিনে দিয়ে আমাদেরও কিনে নিয়েছিলো।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০
জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন শতদ্রু, ঘুঘুর ডাকটি মন কেমন করা উদাস এক সুর যা হৃদয়ের তন্ত্রীতে গিয়ে আঘাত করে গভীরভাবে। আপনার আব্বা আর মাহা মামার কথা শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেল। আল্লাহ উনাদের বেহেস্ত নসীব করুন।
পাখি খাচায় পালতে আমার মায়া লাগে। তাইতো আমি আকাশে উড়ে বেড়ানো পাখীদের পালি।
ঢাকায় রেখে আসা আমার শালিক চড়ুইগুলোর জন্য মন কেমন করছে সারাক্ষন। ওরাতো বাইরে খাবার খুজে খাওয়া ভুলে গেছে প্রায়।
সাথে থাকা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
২০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২
ঢাকাবাসী বলেছেন: ঘুঘুর বদনাম করাটা খুব ভুল হয়েছে। যাক পোস্ট মনে হয় আরো বড়, আসছে। আর টালির ছাদ দেখেতো এটাকে দেশের বাইরে ভাবছি! বসে আছি। আগেই ধন্যবাদ রইলো।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
জুন বলেছেন: হে হে ঢাকাবাসী আমরা না জেনেই ঘুঘুর বদনাম করছি। দেখেন এখন পর্যন্ত ঘুঘুর বিরুদ্ধে কেউ একটা কথাও বলে নি। আসলে এত মিষ্টি পাখিটার বিরুদ্ধে কেউ কিছু খুজেই পাচ্ছে না
অপেক্ষা করেন আজ মাত্র ক্যাম্বোডিয়ার ভিসা নিয়ে আসলাম। ২০ নভেম্বর ব্যাংকক থেকে রওনা দেবো নম্পেনের উদ্দেশ্যে। জী ঠিকই ধরেছেন এটা দেশের বাইরে। ব্যাংকক এর সুকুম্ভিত এলাকায় এখন আছি।
আপনাকেও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
২১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ঘুঘুরে নিয়া এত প্রবাদ কিজন্য এইটাই মাথায় ঢুকলো এখনো।
পাখীটা কী এমন পাপ করছিল যে, তাকে নিয়ে লোকে এত কিছু বলে।
আপনি এক কাজ করেন, ঘুঘুটাকে বেঁধে সবাইক ঘুঘু দেখিয়ে প্রবাদ্গুলো প্রয়োগ করেন। মজা হবে।
বত্ব, উপরে খাবার-দাবার দেখলাম মনে হয় - ঐগুলা সব কি শেষ? কিছু পাওয়া যাবে না?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭
জুন বলেছেন: আমিও বুঝি না রক্তিম দিগন্ত কেন এত বদনাম
এখানে চারিদিকে ঘুঘু দেখছি আর কোকিলের ডাক। মনে হয়না একটা আধুনিক শহরে আছি। খাবার দাবার আচ্ছা অপেক্ষা করেন দেখি কিছু আছে কি না।
২২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জীবনান্দ দাশের প্রিয় পাখি বোধ হয় ঘুঘু । ভাল লিখেছেন ঘুঘু কাহিনী ।+++
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
জুন বলেছেন: কি বলেন সেলিম আনোয়ার! আমিতো জানি হয়তোবা শংখ চিল নইলে শালিক।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
২৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ঘুঘু আর ফাঁদ (আপনার সুন্দর ফ্লাট) দুটোই দেখলাম
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩২
জুন বলেছেন: মোজাম ভাই এটা আমার টেম্পোরারি বাসস্থান অর্থাৎ কুড়ি দিনের মালিক। এরপর এখান থেকে ক্যাম্বোডিয়া যাবো বেচে থাকলে দশদিনের জন্য।
ঘুঘু দেখেছেন আর ফাদ দেখবেন না তাই কি হয়! তাহলে তো এই প্রবাদ মিথ্যে প্রমানিত হবে
অনেক অনেক ধন্যবাদ
২৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপু কি অতীত কালে ঘুঘু শিকারে নিয়োজিত ছিলেন? গল্প পড়ে কিন্তু জাতির কাছে সেটা বেশ পরিষ্কার লাগছে! অবশ্য বিষয়টা কে আপনি 'সব কিছু মিডিয়ার সৃষ্টি বলে উড়িয়েও দিতে পারেন!'
তবে গল্প অনেক ভাল্লাগছে! আচ্ছা আপু, হেই ঘুঘুকি আজও আইছিল? ঘুঘুটা বেশ সাহসীই বলতে হবে.....!
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ 'ধুমপান স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর'!!
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
জুন বলেছেন: না ভাই ঘুঘু শিকার না তাকে বিপদের হাত থেকে রক্ষা জরা বলতে পারেন। এটা গল্প নয়, সত্য কাহিনী। প্রবাসে আরো নতুন নতুন অনেক জিনিস দেখছি। সামনে সময় সুযোগ পেলে লিখবো।
তা আপনার লেখালেখির কি হলো? তাড়াতাড়ি লিখুন।
হু সে ভালো করেই জানে কতটা খারাপ তারপর ও
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ সাহসী সন্তান।
২৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
তিথীডোর বলেছেন: What a cute story!
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০০
জুন বলেছেন: many many thanks তিথীডোর ।
অনেকদিন পর আপনাকে দেখলুম মনে হলো।
সকালের শুভেচ্ছা
২৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০১
আরজু পনি বলেছেন:
ঘুঘু মনে হয় চিপা পাজি টাইপের পাখি
তাই অমন বদনাম
আপনার পোস্ট দেবার আইডিয়াটা খুব ভালো লাগলো ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৭
জুন বলেছেন: কি জানি পনি। আমাদের এই বাসার চারিদিকে তো ঘুঘুদের বেশুমার আনাগোনা। কোন রকম শয়তানি করার মনবৃত্তিতো চোখে পরলোনা। এখানে প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাংগে কোকিলের ডাকে, ঐতো এখনও কোকিল ডাকছে। একটা ব্যাস্ততম রাজধানীর বুকের মাঝে এসব সত্যি অবিশাস্য মনে হয়। তায় যে রাজধানীটি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন অফিস আদালতের হাব হিসেবে পরিচিত।
ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা
২৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১২
কিরমানী লিটন বলেছেন: ঘুঘু আমাদের সহজাত স্বজনের মতোই মিশে আছে সমাজে-সংস্কৃতিতে..।নান্দনিক ছবির সবাবেশ আর অনবদ্য বর্ণনায় ভিন্নমাত্রার চমৎকার পোষ্টের জন্য অনেক অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা প্রিয় জুন আপুকে,মুগ্ধ ভালোলাগায় সতত শুভকামনা ...
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২০
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সব সময় সাথে থেকে উতসাহিত করার জন্য কিরমানী লিটন।
আপনিও ঘুঘুর বিরুদ্ধে কিছু খুজে পেলেন না দেখে খুশি হলুম
২৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১২
নীল-দর্পণ বলেছেন: আগের মত আসা হয়না, তবে ইদানিং আবার নিয়মিত হতে চাচ্ছি।
ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ।
আপনিও ভাল আছেন নিশ্চয়?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২২
জুন বলেছেন: অবশ্যই নিয়মিত হবেন নীল দর্পন। সবাই মিলে জমজমাট করে রাখবো আমাদের প্রিয় ব্লগটিকে।
আমি আছি চলছে চলবে এক রকম করে নীলু। অনেক ভাল থাকুন সেই কামনা করি।সকালের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা
২৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২১
হামিদ আহসান বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৪
জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখার জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ হামিদ আহসান
৩০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২২
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ।জুন আপু দোষ ত সবসময় নিরিহদের উপর দিয়েই যায় জাননা !!
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৮
জুন বলেছেন: একদম ১০০%সত্যি কথা সোহেলী, যেমন আমি না বুঝে কত ভুল করেছি, কত দোষের ভাগীদার হয়েছি বিনা অপরাধে ঠিক সেই ঘুঘুদের মত।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৩১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন
হুমমমমমম. ঘুঘু দেখিয়েই ছাড়লেন !!!!!! আগে কাৎ করে এবার সোজাসুজি ।
এত নিরীহ শান্তশিষ্ট পাখিটার নামে কেন এত বদনাম আমি আজও বুঝে উঠতে পারি না। আপনারা জানলে একটু জানাবেন মন্তব্যের ঘরে অনুরোধ।
জানাতে পারলুম না কারন আমিও জানিনে -------------------------
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩২
জুন বলেছেন: আপনিও দেখছি একেবারে পাকা ঘুঘুর মত আমার লেখা থেকে কপি করে মন্তব্যের কাজটা সেরে ফেলেছেন দেখছি হা হা হা
অনেক ভালোলাগলো আপনার মন্তব্যখানি সব সময় সাথে থেকে উতসাহ দিয়ে যাচ্ছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আহমেদ জী এস।
৩২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২০
আলোরিকা বলেছেন: কিউটি পোস্টে অনেক ভাল লাগা আপু ( ঘুঘু পাখি দেখলেই মনে হয় মিষ্টি ,কোমল ,মায়ায় ভরা .....) .......... এ দুঃখেই মনে হয় ঘুঘু পাখি করুণ সুরে জুনাপুকে ডাকে !
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৫
জুন বলেছেন: অনেক সুইট দেখতে পাখিটা আর বেশ শান্তও। এই যে আমি ধরলাম, বারান্দায় বসালাম একদম চুপচাপ ছিল। অন্য পাখী হলে আমাকে একটু হলেও ঠোকর দেয়ার চেষ্টা করতো নিশ্চয়
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আলোরিকা।
৩৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮
জেন রসি বলেছেন: কিছুদিন আগে আমার রুমে একটা চড়ুই পাখি ঢুকে গিয়েছিল। অনেক আয়োজন করে তাকে বেড় করতে হয়েছিল। পাখিরা পাখিদের মতই। আমরা মানুষরাই আসলে বহুরূপী ফাঁদ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৮
জুন বলেছেন: পাখিরা পাখিদের মতই। আমরা মানুষরাই আসলে বহুরূপী ফাঁদ।
ঠিক বলেছেন জেন রসি। তারিপরও অদের জন্য কেমন জানি মন কেমন করে, অনেক অসহায় মনে হয়। এই যে ঢাকার বাসার বুনো বুলবুলি শালিক চড়ুইগুলো নিয়ে ভাবি। কে খেতে দেবে ওদের! বাসায় যারা আছে তাদের কি এ ব্যাপারে মাথা ব্যাথা থাকবে আমার মত!
অনেক ভালো থাকুন শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ধন্যবাদ।
৩৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
কম্পমান বলেছেন: জুন আপ্পি, ঘুঘু দেখেছি ঠিক কিন্তু ফাঁদ টা তো দেখতে পারলাম না। তাহলে কি বলব আপনার বাসা টা হচ্ছে ফাঁদ।
১। ঘুঘু দেখেছ কিন্তু ফাঁদ দেখনি মানে হচ্ছে, (আমার ধারনা) ঘুঘু ধরার জন্য যে ফাঁদ পাতা হয় তা, মনে হয় অনেক কঠিন যাতে ঘুঘু (চালাক) পাখি পালাতে না পারে।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৯
জুন বলেছেন: জীনা আমার বাসা ফাদ হবে কেন কম্পমান! তাকে আমি আশ্রয় দিয়েছি। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২
মামুন রশিদ বলেছেন: ঘুঘু কাহিনী ভাল্লাগছে । আর বিশেষ ধন্যবাদ এই কারনে যে শুধু ঘুঘুই দেখিয়েছেন, ফাঁদ দেখাননি ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৩
জুন বলেছেন: না মামুন আমি নিজে ফাদ দেখলেতো সবাইকে দেখাবো। এখানে পাখি ধরার কাউকে দেখলাম না। বিস্তর পাখি উড়ে বেড়াচ্ছে আশেপাসে। মাটি থেকে কি জানি খুটে খাচ্ছে, খাচ্ছে পাকা তেলকুচা ফল। লোকজন বিনা কারনে কোথাও ঘুরছে না পাখি ধরাতো দুরের কথা।
মন্তব্য আআর পাশে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন
৩৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৪
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কামরুন্নাহার বিথী আপনার সহযোগীতার জন্য। এবার ব্যাটা ঘুঘু তুই সোজা হয়ে থাক
৩৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
পিলাচ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৬
জুন বলেছেন: কোন কথা নেই বার্তা নেই শুধু একটা পিলাচ আমিনুর
যাক তারপরো আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই
৩৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: জীবনের এসব ছোটখাট ঘটনাগুলোও কতটা অনুপম করে পাঠকের কাছে পরিবেশন করা যায়, তা এই লেখা ও ছবিগুলো দিয়ে দেখিয়ে দিলেন। খুবই ভালো লেগেছে আপনার লেখাটা। শুরুর প্রবাদ চারটেও সুনির্বাচিত।
ঘুঘু কাহিনিটা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছে করলো - অনেক ধন্যবাদ, এত সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য।
আমারও একটা চড়ুই কাহিনী আছে, যা আপনার সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছে হচ্ছে। তবে তা ইংরেজীতে লেখা বলে এখানে দিচ্ছিনা। শুধু লিঙ্কটা দিলাম The Sparrow And The Lesson
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫১
জুন বলেছেন: আসলে কাজ নেই তো খৈ ভাজ আমার হলো সেই অবস্থা। এটা যখন লিখেছি মানে এই পুচকে লেখাটা তখন বসে ছিলাম। ঘুঘুটাও মনের ভেতর ডেকে যাচ্ছিল ঘু ঘু করে। তারপর ভাবলাম আমার সব কিছু হাবিজাবি শেয়ার করার একটা জায়গাতো আছে, সেখানেই সবার সাথে শেয়ার করি
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আর আপনার ঘুঘু কাহিনিটির শেয়ার এর জন্য আরেকদফা ধন্যবাদ
৩৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ঘুঘু নিয়ে পোস্টটা দারুণ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে ব্লগ মহলে, তবে এ ব্যাপারে এখনো পাখী মহল থেকে কোন প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি!!!
তবে আমার মনে হয়, জুনপার কথার মধ্যেই আছে কোন তার এত বদনাম।
//এত নিরীহ শান্তশিষ্ট পাখিটার নামে কেন যে এত বদনাম//
নিরীহ বলে পাখীটিকে নিয়ে আমরা অনেক বদনাম করছি।
আশা করছি ঘুঘুরা অচিরেই দলে দলে আকাশে জমায়েত হয়ে এর প্রতিবাদ জানাবে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪
জুন বলেছেন: আমি কিন্ত এখনো বুঝতে পারিনি আমার কথায় কোথায় আছে ঘুঘু নিয়ে বদনাম শামসুল ইসলাম? আপনার যদি কষ্ট না হয় তবে আরেকটিবার এসে বলে যাবেন কেমন? আমিও জানতে ইচ্ছুক কেন কেন? আপনিও অনেক ভালোথাকুন শুভকামনা জানবেন।
৪০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার না একটা রাজা-রাণী, রাক্ষস, বাঘ ভাল্লুক নিয়া গল্প লেখার কথা ছিল???
কবে পাব?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৫
জুন বলেছেন: রাজা রানী রাক্ষস খোক্কস নিয়ে গল্প
৪১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫০
রাবার বলেছেন: নিরিহ পাখিরে নিয়া এত বদনাম
লেখা ভালো হইছে
+++
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৬
জুন বলেছেন: নিরিহ পাখিরে নিয়া এত বদনাম।
আমারও একই কথা রাবার
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৪২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: প্রশ্নটা আমারও । সুন্দর পোস্ট । ভাল লেগেছে ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৮
জুন বলেছেন: প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেলাম না কারো কাছে কথাকথিকেথিকথন
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৬
আবু শাকিল বলেছেন: সবার শেষে মন্তব্য করলাম ।
আমার ঘুঘু পাখি চাই
শুভেচ্ছা আপু
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০০
জুন বলেছেন: কই সব শেষে আবু শাকিল না না সব শেষে হবে কেন!
ঘুঘুদের ধরা যায় না। ওরা থাকে একেশিয়ার ডালে
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৪৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একবার একজোড়া বোকাসোকা ঘুঘু দম্পতি বাসা করেছিলো আমাদের ব্যালকনির পাশে। অনেক দেখভাল করেও শেষ রক্ষা করতে পারিনি। শয়তান কাক এসে ঘুঘুর সদ্য ফোটা বাচ্চা দুটোকে নিয়ে গেলো।
ঘুঘুকে নিয়ে দুর্নামের যথেষ্ট কারণ আছে। এদের স্বভাব কিছুটা মানুষের মতো, স্বজাতির প্রতি এদের কোন মায়া নেই। আপনার যদি একটা পোষা ঘুঘু থাকে তাহলে সেই ঘুঘুকে দিয়ে আরো ঘুঘু ধরে আনতে পারবেন। সেই পোষা ঘুঘুটিই তার স্বজাতিকে ভুলিয়ে আপনার পাতা ফাঁদে এনে ফেলবে।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৮
জুন বলেছেন: না কুনো তোমার ভাবনায় হয়তো ভুল আছে আমি অবশ্য ঠিক জানিনা। আমারও ভুল হতে পারে। যদি প্রথম ঘুঘুটা মানুষের কাছে আদির যত্ন পায় তবে মনে করে মানুষ প্রজাতি অনেক ভালো, তাদের ভালোবাসে। তাই মনে করে তাদের মত আরো কেউ এসে মানুষ এর আদর যত্নে থাকুক। তারা নিশ্চয় মানুষের নৃশংসতা স্বচক্ষে দেখেনি, বা তাদের কেটে কুটে রান্না করে উদর পুর্তি করতে। তাই গভীর বিশ্বাসে তাদের স্বজনদের ভালো থাকার জন্য খাওয়া পরা নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকার জন্য নিয়ে আসে। আর পোষা ঘুঘুটা বোধহয় ভাবে তার মত সবার জন্যই ফাদের দুয়ার অবারিত।
যাক পাখি নিয়ে বিশাল লেকচার দিলাম, কিছু মনে করো না। এ আমার সম্পুর্ন নিজস্ব অনুভূতির কথা। এরপর প্রানীদের নিয়ে লিখবো
বহুদিন পর কুনোর মন্তব্য পেয়ে আমিও এক দীর্ঘ উত্তর দিলাম। তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থি।
৪৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: জানেন না যত হম্বিতম্ভি এই না বোঝার দলের প্রতিই।। ( বোনটি আমি দুঃখিত,আপনার লেখায় ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির জন্য)।।
এই ফাকে কিন্তু আপনার বাসভবনটিও দেখা হলো।।
এটাও বড় না, ভিন্ন কিছু জানাই মূল।। মানে নিজ জ্ঞ্যানের বাইরের কিছু।। যা আপনার লেখায় মূর্ত।।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১২
জুন বলেছেন: বোনটি আমি দুঃখিত,আপনার লেখায় ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির জন্য)।।
সচেতনহ্যাপী আমি আপনার এই কথাটি ঠিক বুঝতে পারিনি বলে দু:খিত।
সুন্দর এবং আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য আর সব সময় পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি মনে হয় আমার এর আগের পোষ্টটি পড়ে ঊঠার সময় পাননি। সময় থাকলে দেখার অনুরোধ রইলো
৪৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার ঘুঘু কাহিনিটির শেয়ার এর জন্য আরেকদফা ধন্যবাদ
আমারটা কিন্তু ছিল চড়ুই কাহিনী।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৯
জুন বলেছেন: আমি দু:খিত খায়রুল আহসান। আসলে ঘুঘু লিখতে লিখতে মাথায় শুধু ঘুঘু ঘুর ঘুর করছে এখানে দেখুন আমার বিনে পয়সার ভাড়াটের গল্প
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩০
জুন বলেছেন: আরেকবার পড়লাম খায়রুল আহসান। আপনার অনুভূতির এক সুন্দর প্রকাশ। সহজ সরল এবং সাবলীল ইংরাজীতে লেখা কবিতায় চড়ুই পাখিটির হৃদস্পন্দন ঠিকই শোনা গেছে।
আমার বাসায়ও অনেকবার এমন হয়েছে তখন শুধু ভয় লেগেছে যে ফ্যানের বাড়িতে না মরে যায় এত সুন্দর প্রানীটি।
অসংখ্য ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য কবিতাটি।
৪৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৫
শামছুল ইসলাম বলেছেন: আমার মনে হয় আপনি আমার মন্তব্যটাকে সিরিয়াসলি নিয়েছেন।
আমি ব্যাপারটাকে হালকা নিয়ে ভাবে মজা করার জন্যই নিয়েই মন্তব্য করেছিলাম।
আপনার লেখা থেকেই উদ্ধৃতি করলামঃ
//এত নিরীহ শান্তশিষ্ট পাখিটার নামে কেন যে এত বদনাম আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারি না। আপনারা জানলে একটু জানাবেন মন্তব্যের ঘরে অনুরোধ রইলো।//
যদি আমার মন্তব্য আপনাকে আঘাত করে থাকে, তার জন্য আমি লজ্জিত ও ক্ষমপ্রার্থী।
ভাল থাকুন। সবসময়।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৪
জুন বলেছেন: না না সিরিয়াসলি নেই নি ভাই শামসুল ইসলাম তবে সত্যি বলতে কি আমি একটু কনফিউজড হয়েছিলাম। কারন আমি যেই প্রশ্নের উত্তর খুজে মরছি তা যদি আমার লেখাতেই থেকে থাকে তাহলে আর আমার সহ ব্লগারদের কেন কষ্ট দিচ্ছি।
আপনি ক্ষমা চেয়ে আমাকে লজ্জিত করলেন। আমি অত্যন্ত দু:খিত। প্লিজ অন্যরকম ভাবে না নেয়ার অনুরোধ রইলো।
৪৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ঘুঘুর এই বিষয়টা নিয়ে কোন রূপকথার গল্প আছে কিনা ঘেঁটে দেখতে পারেন । আপনি তো আবার খোরগোশ আর কুমিরের বিষয়টা উদ্ঘাটন করেছিলেন !!!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩১
জুন বলেছেন: তাই দেখতে হবে মনে হচ্ছে জনাব কথাকথিকেথিকথন। কেউ যখন সঠিক উত্তরটি দিতে পারলো না
মন্তব্যের জন্য অদংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
৪৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: পোস্ট দেখেছো, জুনপু'র পোস্ট দেখোনি ! বিষয়টা এমন হবে মনে হচ্ছে !
ঘুঘুকে হাদারাম কেন বানানো হয়েছে এই প্রশ্নের উত্তর আমাদের দেশের দিকে তাকালেই পাওয়া যায় । নিরীহরাই সবসময় নির্যাতীত কিংবা নীরব থাকা মানেই দুর্বলতা ।
পোস্টু বেশ লেগেছে ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৪
জুন বলেছেন: একদম ঠিক ককাশে। আমিও তাই ভাবছি পোষ্ট দিলাম আর ককাশের খোজ নাই এটা কেমন ধারা ব্যপার হলো
ঘুঘুকে হাদারাম কেন বানানো হয়েছে এই প্রশ্নের উত্তর আমাদের দেশের দিকে তাকালেই পাওয়া যায় । নিরীহরাই সবসময় নির্যাতীত কিংবা নীরব থাকা মানেই দুর্বলতা ।
তোমার এজাম্পশনটাই আমার অনেক সত্যের কাছাকাছি মনে হচ্ছে।
মন্তব্যের জন্য আন্তরুক ধন্যবাদ
৫০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: vuter golpo likhen
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২
জুন বলেছেন: অক্কে তাই লিখবো আগামীতে
৫১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২০
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: ঘুঘু কাহানী ভালই কো লাগল। খটকা লাগছে... আপনার এই অস্থায়ী নিবাসটা কোথায়? মনে হচ্ছে হোটেল। অনুমান সত্য নাও হতে পারে। যদি সত্য হয় তািলে চাউল পাইলেন কই?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
জুন বলেছেন: কেমন আছেন সুপান্থ? ভাস্তি কত বড় হলো? স্কুলে যাতায়াত শুরু করেছে কি?
ঘুঘু কাহিনী ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ভালোলাগা। সুপান্থ এটা হোটেল নয়, এটা একটা এপার্টমেন্ট। এখানে রান্না বাড়া করে খাওয়ার সব বন্দোবস্থ আছে। তাই চাল ডাল তেল লবন সবই পাবেন
৫২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: আছি ভাল।
আপনার ভাস্তি তিন বছর দশ মাস। এখনও ভর্তির কথা ভাবছিনা।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৭
জুন বলেছেন: না ভাবাই উচিৎ। এত ছোট বয়সে মনের উপর চাপ পড়ে। ভাল থাকুক সে, দোয়া করি।।
৫৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ঘুঘু শিকারিদের উৎপাতে আজকাল ঘুঘু দেখাই যায় না। ঘুঘুর মত নিরীহ প্রানী আজো দেখতে পাইনি।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯
জুন বলেছেন: ঘুঘু শিকারিদের উৎপাতে আজকাল ঘুঘু দেখাই যায় না। ঘুঘুর মত নিরীহ প্রানী আজো দেখতে পাইনি। আমারও তাই মনে হয় ভ্রমরের ডানা। অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম মনে হচ্ছে
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৫৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এবার ব্যাটা ঘুঘু তুই সোজা হয়ে থাক
হা হা হা ------- আপু নোটিফিকেশনের যন্ত্রণায় আমি আপনার এই মন্তব্য দেখি নাই।
আজ ইচ্ছে হলো একটু ঘুরে দেখতে , তাই পেলাম আপনার প্রতিমন্তব্য!!!
ভাল থাকবেন আপু।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪১
জুন বলেছেন: আমিতো কিছু নোটিফেকেশন জমা হলে সেগুলো ডিলিট করে ফেলি
আপনার জন্যও রইলো অনেক শুভকামনা
৫৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: এই আগামি আসবে কবে?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩
জুন বলেছেন: কিছুদিন আগে বলছো রাজার গল্প লিখতে, লিখলাম এখন বলো ভুতের গল্প পেয়েছো কি শুনি
৫৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭
কেএসরথি বলেছেন: এই জামানায় বলতে হয় "ফাঁদ দেখেছ, ঘুঘু দেখনি"
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
জুন বলেছেন: জী ঠিক তাই কে এস রথি
সামান্য পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৫৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: রাজার গল্পে রাক্ষস নাই, দৈত্য নাই, এইটা কিছু হলো।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
জুন বলেছেন: এরপরেরবার রাক্ষস খোক্ষস আসবে রাতুল। ধৈর্য ধরো
৫৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: কবে দিচ্ছেন, আজকালই একটা তাবিজের ব্যবস্থা করে নিই, যেন রাক্ষস খোক্ষসের নজরে না পড়ি।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
জুন বলেছেন: তাবিজ
৫৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ঘুঘু নিয়ে এমন রটনা কেন সেটা আমারও প্রশ্ন?
তবে জুন আপুর ঘুঘুময় পোস্ট ভালো লেগেছে+
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ভালোলাগা রুদ্র জাহেদ। উত্তর দিতে দেরীর জন্য দু:খিত।
৬০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ব্লগে এসে কার পোসতে কমেন্ট দেই নাই, কার পোস্টে কমেন্ট দেই নাই ভাবতে ভাবতে আপনার কথা মনে পড়লো!
নাইস হাউজ ||
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১০
জুন বলেছেন: যাক তাও আমার কথা মনে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন। হ্যা বাসা আই মিন কন্ডোটা অনেক সুন্দর ছিল। চারিদিকে প্রচুর গাছ পালা আর অসংখ্য পাখি।
আমি এই মন্তব্যের উত্তর দিয়েছিলাম আগেই তবে নেট প্রবের জন্য বার বার অট লগ আউট হয়ে যাচ্ছিলাম।
৬১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গুড শেয়ার আপু, ঘুঘু'র কিসসা ভালো লেগেছে। "ঘুঘু হল কেন বদনাম?"
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১৩
জুন বলেছেন: এটাতো আমারও প্রশ্ন বোকামানুষ। তবে কেউ সঠিক উত্তর দিতে পারলো না
নিরীহ ঘুঘুর বদনাম রয়েই গেল।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৬২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০১
মেহবুবা বলেছেন: মন ভাল করা লেখা।
কাছে কোথাও হলে যেতাম চলে। ঘুঘু আমরা কাছে বেশ নাদুস নুদুস মনে হয়।
ঘুঘু কাহিনী আমাদের Click This Link
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১
জুন বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে মন্তব্য করে আসলাম মেহেবুবা। আমাদের ঐ এপার্টমেন্টের চারিদিকে অনেক রকম পাখি ছিল। এমনকি যে কয়দিন ছিলাম প্রতিদিনই কোকিল ডেকে যেত।
অনেক ভালোলাগে পাখি আর ফুল।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৬৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
তার আর পর নেই… বলেছেন: আলাদা করে ঘুঘুর ডাক শুনেছি কিনা তাও মনে করতে পারছিনা। থাকি মফস্বলে, কিন্তু কিছুই মনে করতে পারছিনা।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২২
জুন বলেছেন: ওরা শুধু ঘু ঘু ঘু করে ডাকে। খেয়াল করলেই মনে করতে পারবেন তার আর পর নেই। ভারী সুন্দর আপনার নিক নেইমটি। আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৬৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চৈত্রের দুপুরে ঘুঘুর ডাক মন উদাস করে দেয়। বর্ণনাসহ আপনার ছবিগুলো চমৎকার।
ধন্যবাদ জুন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
জুন বলেছেন: আপনার কথাই ঠিক আবু হেনা ভাই । আমাদের সেই সাময়িক বাসার চারিদিকে প্রচুর ঘুঘু ছিল তাদের ডাকতো বটেই সেই নভেম্বরেও সারাদিন ক্লান্তিবিহীন ভাবে ডেকে যেত কোকিল । খুব ভালোলাগতো ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৬৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২২
ফয়সাল রকি বলেছেন: ঘুঘু'র মাংস খেতে কিন্তু অনেক স্বাদ।
খেয়েছেন নাকি?
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
জুন বলেছেন: না ভাই খাই নি । গৃহপালিত হাস মুরগী ছাড়া উড়ে বেরানো পাখির মাংস খেতে আমার ভালোলাগে না । মায়া হয় ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৬৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩
নীল আকাশ বলেছেন: আরজু পনি বলেছেন: ঘুঘু মনে হয় চিপা পাজি টাইপের পাখি তাই অমন বদনাম ) - এই মন্তব্যের আমি প্রতিবাদ করছি। আমার ঘুঘুকে কিন্তু খুব নিরীহ পাখী মনে হয়। কেন যে শুধু শুধু সবাই এর নামে বদনাম করে?
ছবিতে ঘুঘুটা মনে হলো বেশ ছোট, বাচ্চা নাকি? ঘুঘু কেন যেন মানুষের দেয়া খাবার খায় না। আমিও অনেক চেস্টা করেছি খেতে দিতে, লাভ হয়নি।
আপনার ঘুঘু কথন এসে পড়ে গেলাম।
ভালো থাকুন আপু, শুভ কামনা রইল!
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩১
জুন বলেছেন: বহুদিন পরে ব্লগে লগ হতে পারার জন্য নতুন করে স্বাগত জানাই আপনাকে।
হা হা হা আরজুপনি ব্লগে থাকলে ভালো হতো নীল আকাশ। সেই জবাব দিতে পারতো কেন এই নিরীহ পাখিটিকে এমন অপবাদ
না বাচ্চা না, এখানে দুরকম ঘুঘুই আছে। একটি একটু বড় আমাদের দেশের মত আর ছোট সাইজ। তবে ছোট ঘুঘুর সংখ্যা বেশি। এরা সারাক্ষণই মানুষের আশেপাশেই বিচরণ করছে। এখানে এসব প্রানী হত্যা খুব কম দেখা যায়। বুদ্ধের অনুসারী বলে মনে হয়। রাস্তায় থাকা বিড়াল কুকুরকেও এরা নিয়মিত খাবার দেয়।
আপনিও ভালো থাকুন আর পুরনো লেখাটি পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রথম হইছি। মজার খাবার চাই-ই