নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নমপেন এয়ারপোর্ট
আজ সকালে ২০ শে নভেম্বর থাইল্যান্ডের সাময়িক আবাস ছেড়ে উড়ে আসলাম ক্যাম্বোডিয়ার রাজধানী নমপেনে। সেই দেশে যেখানে তথাকথিত গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে নৃশংস নিষ্ঠুর নেতা পলপটের বাহিনীর নারকীয় হত্যাযজ্ঞে লক্ষ লক্ষ নিরপরাধ নর নর-নারী এমনকি শিশুরা পর্যন্ত প্রান হারিয়েছিল। বৈধ রাজা ছিল নরোদম সিহানুক যে কি না পালিয়ে নিজের জীবন রক্ষা করেছিল সেই নরপশুর হাত থেকে। কিন্ত তার দেশের জনগনকে ছেড়ে গিয়েছিল পলপট নামে এক হায়েনার মুখে।
এটা নিয়ে পরবর্তীতে বড় করে লেখার ইচ্ছে রইলো।
এখন দেখুন সেই ক্যাম্বোডিয়ার রাজধানী নমপেনের সামান্য কিছু ছবি।
এয়ারপোর্ট এর ভেতরে।
ইমিগ্রেশন পার হয়ে আসার পর, এয়ারপোর্ট এর মাঝে।
টাকা বদল।
এয়ারপোর্ট এর বাইরে।
তারকাখচিত হোটেলেও এমন অরুচিকর জগদ্দল কাঠের আসবাব।
আমাদের রুমের বারান্দা থেকে ক্যাম্বোডিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম তুনলে-সাপ নদী যা আর হাত দশেক ডাইনে গিয়ে বিখ্যাত /বিশাল মেকং নদীর সাথে মিশেছে।
ব্যালকনি থেকে দুপুরে।
একটু ডানে চোখ ফেরান দেখতে পাবেন ঐদিক থেকে আসা বিখ্যাত মেকং আর এদিক থেকে বয়ে যাওয়া তুনলে-সাপ নদী দুটোর মিলন মোহনা।
সেই তুনলে-সাপ নদীর বাধানো কিনার রাতের আলোয়।
আলো ঝলমলে তুনলে-সাপ নদী আর তার দুটি পাড়।
সেই একই বারান্দা থেকে।
ব্যালকনি থেকে আলোর মেলা।
রাতের নদীর পাড়।
ভোরের সুর্যোদয় (২১নভেম্বর) সেই তুনসেলাপ নদীর তীরে।
আজ ২১ শে নভেম্বর খুব ভোরে সেই নদীর পাড়ে বাজনার সাথে সাথে ব্যায়ামরত, স্বাস্থ্য সচেতন নরনারী।
এখন সকাল ৯।১৬ মিনিট। আজ এখানে ছুটির দিন। পরিচ্ছন্ন কর্মীরা তাদের কাজ এক দফা শেষ করে বসে আছে। তবে তারা আমাদের দেশের মত এক বার ঝাড়ু দিয়েই তাদের কাজ শেষ করে না। সারাদিন ধরেই চলে তাদের পরিচ্ছন্নতা অভিযান।
সন্ধ্যায়।
সকালে নাস্তার পরিত্যক্ত অংশ (ডিমের কুসুম, পাকা পেপের বীজ ও পেপের খোসা) দিয়ে বানানো শিল্পকলা ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৩
জুন বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই, এই নেন রঙ চা
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: চমৎকার। ছবিগুলোর রেজুলোশন বেশি ভাল।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৪
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রক্তিম দিগন্ত।
কিন্ত এই ট্যাবে আমি ছবির ঠিকমত এক সাইজের করতে পারছি না
৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২২
নীলসাধু বলেছেন: আপনার সাথে আথে আমরাও দেখে নিলাম।
বেশ পরিচ্ছন্ন পরিপাটি এয়ারপোর্ট দেখি। মানুষজন খুব কম মনে হল।
ধন্যবাদ জানবেন। সুন্দর থাকুন।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৭
জুন বলেছেন: সাথে থাকুন নীল সাধু। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
একটু পরে ক্যাম্বোডিয়ার কুখ্যাত ওয়ার ক্রাইম মিউজিয়াম যাচ্ছি, যেখানে নৃশংস পলপট জান্তার চুড়ান্ত মানবাধিকার লংঘনের চিত্র রয়েছে। সাথে যাচ্ছে সেখানে মৃত্যুবরন করা এক দম্পতির সন্তান, আমার স্বামীর কলিগ।
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ঘোরাঘুরি আনন্দময় হোক, এই কামনা রইল আপু।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
জুন বলেছেন: জহির শুভকামনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার ছবি গুলো দেখে খুশী আর দুঃখীত দুটোই হলুম। দেখে ভাল লাগল তাই খুশি আর দুঃখ এজন্য যে বছর ত্রিশেক আগেও নমপেনের অবস্হা আমাদের চাইতেও খারাপ ছিল আর আপনার ছবিতেই দেখা যাচ্ছে একটা দেশের সৌন্দর্য। এয়ারপোর্ট নদীর পার সব কত সুন্দর! আমাদের চাইতে সোয়াগুন বড় দেশে মানুষ মাত্র দেড় কোটি তাদের আবার ৯০% শিক্ষিত, মাথাপিছু আয় সাড়ে তিনহাজার ডলারের মত। আর আমরা? পৃথিবীর নিকৃস্টতম শহরে বাস করি, বাকি জঘন্য খারাপ দিকগুলোর কথা বললুম না! ওরা পেরেছে শ্রেফ ভাল যোগ্য সৎ নেতৃত্বের জন্য! ভ্রমনটা উপভোগ করুন। ধন্যবাদ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭
জুন বলেছেন: এইসব কথা মনে করিয়ে দিলে দু:খটা আরো বেড়ে যায় ঢাকাবাসী। অথচ কত সম্ভাবনাময় আমাদের দেশ। যতসব দুর্নীতিবাজ আমলাও রাজনীতিবিদরা মিলে দেশটাকে ধ্বংসের প্রান্তে নিয়ে গেছে মনে হয়।
সাথে আছেন, উতসাহ দিচ্ছেন তাই হাবিজাবি ছবি দিয়ে পোষ্ট দেয়ার ধৃষ্টতা দেখিয়ে যাচ্ছি আর কি।
এসে ভালো করে দুটো পোষ্ট অবশ্যই দেব ক্যাম্বোডিয়ার উপর ইনশাআল্লাহ।
শুভ কামনা জানবেন
৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
সুমন কর বলেছেন: অরুচিকর কাঠের আসবাব বললেন কেন?
ছবি ব্লগ সুন্দর হয়েছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
জুন বলেছেন: এখানে মনে হয় প্রচুর গাছ আছে। প্রাচীনতম সেই গাছ কেটে এমন বিশালাকার আসবাব তৈরি আমার কখনো পছন্দ নয় সুমন কর। তার জন্য অরুচিকর বললাম। আমরা যেই হোটেলে আছি তার পুরোটা মনে হয় কাঠ দিয়ে মোড়ানো। এমন করে গাছ কাটা ভাবতেও কষ্ট।
যাই হোক সব সময় সাথে থেকে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২২
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: তারকাখচিত হোটেলেও এমন অরুচিকর কাঠের আসবাব 5 star thrift hotel
শিল্পকর্ম প্রশংসনীয় হয়েছে । কেমন আছ জুন আপু ??
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭
জুন বলেছেন: এইতো আছি সোহেলি। আপনারতো কোন খবরই নাই
হু কোলষ্টরলের ভয়ে ফেলে দেয়া ডিমের কুসুম আর পেপের চোকলা ও বীজ এই ছিল উপকরণ
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: এবার কি আংকরভাট ?
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
জুন বলেছেন: এংকরভাট তো আছেই সিদ্ধার্থ। তবে তার আগে আরো কিছু দেখা আর লেখার রয়েছে।
আমার পোষ্টের একজন মনযোগী পাঠকের প্রতি রইলো অকৃত্রিম শুভেচ্ছা।
৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:২৪
কোলড বলেছেন: Ah...Cambodia! a heaven for pedophiles and khmer
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কোলড।
১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এয়ারপোর্টে এত কম লোকজন। বেশ সুন্দর, আর পরিচ্ছন্ন মনে হচ্ছে।ছবিগুলিও ভাল হয়েছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
জুন বলেছেন: আসলে ক্যাম্বোডিয়াতে যত পর্যটক আসে তার ৮০% ভাগই আসে এংকরভাট মন্দিরটি দেখতে ফেরদৌসা রুহা। আর এ মন্দিরটি এ দেশের সিয়াম রেপ প্রদেশে। সুতরাং সিয়ামরেপ এয়ারপোর্টই পর্যটকদের পদভারে মুখরিত থাকে। আর সেই এয়ারপোর্ট রাজধানী নমপেনের চাইতে অনেক বড়।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: "জনগনকে ছেড়ে গিয়েছিল পলপট নামে এক হায়েনার মুখে ।" অামাদের দেশের সাথে মিলে গেলো কি?
দেশটা তো ছবির মতন মনে হচ্ছে । ছবিগুলো খুব সুন্দর । ভ্রমন হোক নিরাপদ ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
জুন বলেছেন: অামাদের দেশের সাথে মিলে গেলো কি?
এমন রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে জেলের ভাত খেতে চাই না রুপক সাধু
আছে দেশটা ঐ আমাদের মতই সাধু রাজনীতিবিদদের হাতে।
শুভকামনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: ১। ছবি যা দিয়েছেন, তাতেই খুশী, তবে কয়েকটা ছবি আরো কিছুটা ভাল হতে পারতো।
২। সকালে নাস্তার পরিত্যক্ত অংশ দিয়ে বানানো শিল্পকলা খুব সুন্দর হয়েছে।
৩। যেকোন বহতা নদী সব সময়ই আমার মনে কিছু সুখানুভূতি রেখে যায়। তুনলে-সাপ নদীটিও তাই রেখে গেলো।
৪। কাঠের আসবাবপত্র আমার কাছে তেমন খারাপ লাগেনি।
৫। তুনলে-সাপ নদীর অপর পারে উচ্চ অট্টালিকাদুটো না থাকলেই (ছবিতে) ভালো হতো।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
জুন বলেছেন: খায়রুল আহসান আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। একটি একটি করে পয়েন্ট তুলে ধরেছেন, এতে বোঝা যায় এক মনযোগী পাঠকের পাঠ।
১।ছবি ভালো হয়নি কারন এগুলো সব ট্যাবে তোলা আর লেখা। আর এতে এডিটের ব্যাপারে আমি এখনো অভ্যস্ত হই নি। তাই এই করুন দশা
২। হ্যা পাউরুটি মাখনের সাথে ডিম আর পেপে দিয়ে নাস্তা করছিলাম। ডাক্তারের নির্দেশে কুসুম বারন। তাই টেবিলে পরে থাকা এগুলোর সদ্ব্যবহার ।
৩। হ্যা নদীটি সত্যি সুন্দর। আর তার ডান দিকে হাত দশেক দুরেই মেকং এত সাথে মিলেছে ঠিক রাজবাড়ির সামনেই।
৪। এখানে কাঠের খুব প্রাচুর্য। তাই বিশাল বিশাল কাঠের আসবাবের ব্যবহার। কিন্ত পুর্ব পুরুষদের লাগানো গাছ কেটে এর অপব্যবহার আমার ভালোলাগে নি।
৫। কি করবো বলুন, আধুনিকতার অভিশাপ ঐ দুই অট্টালিকা নতুন তৈরী। আমার হাসবেন্ড বলছিল সে যখন বছর কয়েক আগে অফিসের কাজে এখানে এসেছিল তখন এ ধরনের হাই রাইজ বিল্ডিং একটাও তার চোখে পড়ে নি।
আপনার বিস্তারিত মন্তব্যের জবাবটাও বিস্তারিত হয়ে গেল
১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮
আহলান বলেছেন: দু চার জন নমপেনিয়ান এর ফটুক দিতেন ... অসুবিধা কি ছিলো? রাস্তা ঘাট বাজার ভিড় যান জট ক্যাওয়াজ এসব ছবি দেন .... সুন্দর সুন্দর ছবি তো সবাই দেয় ...আপনি রিয়েল সমাজের চীত্র দেন ...
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
জুন বলেছেন: দিবো আহলান। অনেক অনেক ছবি তুলেছি গুরুত্বপুর্ন স্থান ও সমাজের চিত্র । সমস্যা হলো সেগুলো সব ক্যামেরা দিয়ে তোলা।। আর এই ছবিগুলো আমি ট্যাব দিয়ে তুলেছি তাই সহজে আপলোড করতে পারছি ট্যাবে। পিসি বা ল্যাপটপ ছাড়া ক্যামেরা থেকে ছবি ব্লগে আপলোড করতে পারি না।
তাছাড়া সিকাল থেকেই অনেক দৌড়ের উপর থাকি। হোটেলে ফিরেই টুপ করে একটু ব্লগে ঢুকি এরপর আবার দৌড়। এই যেমন এখন খেতে যাবো তারপর ঘুরে ফিরে রাত্রে ফিরবো।
১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
সাধে কি আর আগে কতোবার বলেছি যে , আপনার ঘুইররা বেড়াইন্না ঠ্যাঙ ? এই এইখানে তো আরেকটু পরে ঐখানে ।
এরপরে কই ?
খাবারের ফেলনাটুকু দিয়ে যে শিল্পকর্ম করলেন তার তুলনা নেই । সাদা জমিনে কমলা হলুদের ঝকঝকে রঙে করা এই শিল্পকর্মের মতোই আপনার ছবির এই ব্লগটি ।
মেকং নদীর বুক ছুঁইয়ে বয়ে যাওয়া বাতাসে বাঙলাদেশ থেকে শুভেচ্ছা পাঠালুম আপনার জন্যে ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
জুন বলেছেন: আমিতো আপনের মত বুড়া না যে ঘরে কম্পু নিয়া বইসা থাকুম। চারিদিকে নাতি নাতকুড়দের চিল্লা পাল্লার মধ্যেই লিখে ফেলেন অসাধারন সব লেখালেখি।
আমি আমার বাতে ধরা ঠ্যাং নিয়াই বুড়ি বয়সে ঘুর্তাছি যেদিকে দু চোখ যায়, আর ঢাকাবাসীর মত যতদিন শরীরে কুলায়। এরপর সিয়ামরেপ যেখানে রয়েছে পৃথিবীর প্রাচীনতম স্থাপত্য এংকরভাট।
শিল্পমনা হলে আবর্জনা দিয়েও যে শিল্প নির্মান করা যায় তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হলো এটা
আমিও তুনলেসাপ নদীর মিষ্টি হাওয়া পাঠিয়ে দিলাম নেটের খামে করে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আহমেদ জী এস আমাকে ভুলে যান নি দেখে
১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এয়ারপোর্ট টা খুব ঘরোয়া লাগলো। ভালো লেগেছে।
ব্যালকনি থেকে তোলা ছবি গুলো খুব সুন্দর।
আপনার ভ্রমণ নিরাপদ হোক।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
জুন বলেছেন: অপর্না মম্ময়, অনেক অনেক দিন পর আপনাকে ব্লগে আর আমার ব্লগ বাসায় দেখে অনেক খুশী হোলাম।
জী এই এয়ারপোর্ট এর চেয়ে বেশি ব্যাস্ত ওদের আরেকটি প্রদেশ সিয়ামরেপ এর এয়ারপোর্ট। কারন সেখানে রয়েছে এংকরভাট প্রাচীনতম এক মন্দির কম্পলেক্স যা বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রতীক।
আপনিও ভালো থাকুন সব সময় আর নিরাপদে। শুভেচ্ছা জানবেন।
১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০০
সাাজ্জাাদ বলেছেন: আরও বেশি ছবি দিলে ভাল হত।
ভাল লাগলো।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
জুন বলেছেন: আরো ছবি পরে ঢাকায় এসে দেবো যদি বেচে ফিরি সাজ্জাদ।
কারন সেগুলো ক্যামেরায় তোলা আর ক্যামেরা থেকে ট্যাবে আনার টেকনিক জানি না।
পোষ্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
আরজু পনি বলেছেন:
শিল্পকলা সুন্দর হয়েছে ।
আর সূর্যোদয়ের ছবিটা পছন্দ হয়েছে ।
তুনলে-সাপ নদী মানে ? এটাই কি নাম?
ওখানকার মুদ্রা ডলারে কত?
নরোদম সিহানুকের কথা পড়ার পর এয়ারফোর্স ওয়ান ম্যুভিটার কথা মনে পড়ে গেল ।
ভ্রমণ আনন্দের হোক ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
জুন বলেছেন: শিল্পকলার প্রশংসার জন্য অনেক ধন্যবাদ পনি।
নদীটার নামই তুনলে- সাপ আরেকটি বিশাল নদী এর সাথে মিশেছে তার নাম মেকং যার নাম অনেক শোনা আমাদের।
এখানকার টাকার মান খুবই কম। এক ডলার সমান ৪হাজার রিল। তবে সব কিছুই কিনতে হাজার হাজার রিল লাগে। আজ একটা ড্রাগন ফ্রুট কিনলাম দেড় হাজার রিল দিয়ে। এবার হিসাব করতে থাকুন হ্যা সিহানুককে নিয়ে এসে লেখার আশা করছি।
শুভকামনা রইলো আমার প্রিয় ব্লগারের জন্য
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
জুন বলেছেন: আরেকটি কথা তা হলো এখানে দেশি কারেন্সি আর আমেরিকান ডলার পাশাপাশি চলে। দু রকম মুদ্রাই ফুটপাথ থেকে সবখানে ব্যবহার হচ্ছে।
১৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
এস কাজী বলেছেন: ছবিগুলা সুন্দর হয়ছে জুনাপু।
তবে মনে হচ্ছে না দিস্লার দিয়ে তুলা।
ভাল লাগলো।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১
জুন বলেছেন: না এস কাজী এই পোষ্টে দেয়া সব ছবি আমার ট্যাব দিয়ে তোলা। এটা হোটেল রুমে পড়ে থাকে বলে বারান্দা দিয়েই যা ছবি তুলেছি। আর বাইরে ক্যামেরা ব্যবহার করছি যা এখানে ইউজ করতে পারছি না ল্যপটপ ছাড়া।
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: Thanks for very nice post
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য দেশ প্রেমিক। এটা শুধু আপনাদের সাথে একটি প্রাথমিক ভাবে ধেয়ার করা পোষ্ট। ভালোয় ভালোয় ফিরে আসলে বিস্তারিত লেখার আশা রাখি।
২০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লাগলো নমপেন এয়ারপোর্ট । কথা কম ছবি বেশি । বুঝা যাচ্ছে প্রচুর ঘুরাঘুরিতে ব্যস্ত আছেন । চারকলমের জায়গায় দুকলম করছেন । কিছু লিখা বাকি থাকলো ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
জুন বলেছেন: বেশ ছিমছাম ছোট খাটো এয়ারপোর্ট নমপেন। তবে ওদের মেইন ট্যুরিষ্ট এট্রাকশন এংকরভাট যেখানে সেই সিয়ামরেপ এর চেয়ে বড় বলে আমার সহ পর্যটকের মুখে শুনেছি। দুদিন পর নিজ চোখে দেখবো।
আর ব্যাংকক এয়ারের মত এত বাজে প্লেন আমি চড়ি নাই। এমন এয়ার প্রেশার আর শব্দ যে কান ফেটে যাওয়ার অবস্থা। তাই কথা কম ছবি বেশি।
হ্যা এসে বিস্তারিত লেখস্র ইচ্ছে আছে সেই পর্যন্ত সাথে থাকুন। শুভেচ্ছান্তে ।
২১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
আবু শাকিল বলেছেন: দেশ টা আমাদের দেশের মত সবুজ লাগছে ।ছবি দেখে কিছুটা টের পাচ্ছি ।
আপনার ঘুরাঘুরি শুভ হোক ।ভাল থাকবেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
জুন বলেছেন: আবু শাকিল প্রথমেই অনেক ধন্যবাদ সব সময় সাথে আছেন বলে।
আমিতো এখন পর্যন্ত শহরের বাইরে যাইনি খুব একটা তাই কেমন সবুজ বুঝতে পারছি না। তবে আমাদের শ্যমল সবুজের তুলনা হয় না।
দোয়া করবেন যেন সহি সালামতে ফিরে আসি।
২২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
রাবার বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ ++++
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রাবার সাথে থাকার জন্য।
২৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর ছবি.................
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
জুন বলেছেন: রাতুল যখন বলেছে সুন্দর তখন সুন্দর না হয়ে পারেই না
প্রসংগত আমার ভাস্তের নাম রাতুল।
২৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
শায়মা বলেছেন: ক্যাম্বোডিয়ার রাজধানী নমপেনে কি করো আপুনি!!!!!!!!!!!
তবে শিল্পকলা অংশটুকু এক্সসেলেন্টো!!!!!!!!
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
জুন বলেছেন: আমি ক্যম্বোডিয়া বেড়াতে এসেছি শায়মা
হু এক্সেলেন্ট বলেইতো শেয়ার না করে পারলাম না
২৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সুন্দর। নমপেন মনে হয় খুব ছিমছাম শহর, না? দেখতে ভালো লাগছিলো।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
জুন বলেছেন: না খুব একটা না শতদ্রু। উন্নয়নশীল দেশ বিশেষ করে গার্মেন্টস সেক্টরে কিছুদিনের মধ্যেই আমাদের ছাড়িয়ে যাবে। ঢাকায় আর্টিসনে গেলেই বোঝা যায় আমাদের দেশের এই সেক্টরের এখনকার করুন অবস্থা। এরা এগিয়ে যাচ্ছে। দেশ বড় লোক সংখ্যা কম। তবে খুব একটা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন নয়।
আমরা রাজ প্রাসাদের পাশেই নদীর সামনে মেইন টুরিষ্ট স্পটে আছি তাই একটু গোছানো লাগছে।
সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
কিরমানী লিটন বলেছেন: নরসুন্দরের শহর নমপেনের অপার সৌন্দর্যে অভিভুত- হাই রেজুলেশনের ছবিগুলোও দারুণ,অনেক শুভকামনা জানবেন...
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ কিরমানী লিটন। তবে চুল কাটা অর্থাৎ নরসুন্দরের ব্যাপারে চাইনীজদের খ্যাতির কথা শুনেছিলাম।
আপনার জন্য ও রইলো শুভকামনা।
২৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
পুলহ বলেছেন: "সেই দেশে যেখানে তথাকথিত গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে নৃশংস নিষ্ঠুর নেতা পলপটের বাহিনীর নারকীয় হত্যাযজ্ঞে লক্ষ লক্ষ নিরপরাধ নর নর-নারী এমনকি শিশুরা পর্যন্ত প্রান হারিয়েছিল। বৈধ রাজা ছিল নরোদম সিহানুক যে কি না পালিয়ে নিজের জীবন রক্ষা করেছিল সেই নরপশুর হাত থেকে। কিন্ত তার দেশের জনগনকে ছেড়ে গিয়েছিল পলপট নামে এক হায়েনার মুখে।
এটা নিয়ে পরবর্তীতে বড় করে লেখার ইচ্ছে রইলো। "-- অপেক্ষায় থাকলাম ...
ছবি ব্লগ ভালো লেগেছে আপু!
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
জুন বলেছেন: দোয়া করবেন ভালোয় ভালোয় ফিরে আসার জন্য পুলহ।
আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
২৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: খুব ভাল লাগলো। প্রিন্স নরোদম সিহানুকের জন্য খুব কষ্ট লেগেছিল। যেদিন প্রথম তার কাহিনী শুনেছিলাম।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
জুন বলেছেন: ফিরে এসে লেখার আশা রাখি সুপান্থ সুরাহী। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আচ্ছা জামিনদার ভাই কেমন আছে? অনেকদিন দেখিনা তাকে।
আপনার সাথে কি যোগাযোগ হয়?
২৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: আমাদের বুড়িগঙ্গা নদী আর হাতিরঝিলে এইরকম সুন্দর পানি হইতো
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০
জুন বলেছেন: যমুনা ব্রিজের জন্য নদী শাসন করতে গিয়েই আজ আমাদের বুড়িগংগা মৃতপ্রায়। অনেক কষ্ট হয় আমাদের শীতলক্ষ্যা, ধলেশ্বরী বুড়িগংগা দেখলে নাজমুল হাসান মজুমদার।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৩০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি নিজের অজান্তেই আপনার ঘুরে বেড়ানোকে হিংসা করতে শুরু করছি।।
তবে ভুল না হলে জানি সিহানুক ফ্রান্সে আর পলপট দেশে থেকেই...।।। ভুল হলে শুধরে দেবেন।।
আর ছবিগুলির বর্ননা অতুলনীয়।। এখানে অন্যায় না হলে বলবো আমার দেশের অতুলনীয় রূপের কাছে নস্য।।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
জুন বলেছেন: হা হা হা আপনি আজ আমাকে হিংসা করছেন সচেতন হ্যাপী। ও এর জন্যই মনে হয় আপনি আমার গত কয়েকটি পোষ্টে আসেন নি। তাই কি!
না না এমনি মজা করলুম।
ভালোমত বর্ননা দেয়ার ইচ্ছে পোষন করছি দেশে ফিরে সামনের মাসে। ততদিন অপেক্ষা করুন।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু !!!
মনের মত করে ঘুরে দেখে নিন, সুন্দর সুন্দর আরো ছবি আশা করি!!!
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো সুফুর ক্যাম্বোডিয়া থেকে একরাশ শুভেচ্ছা কামরুন্নাহার বিথী।
ভালো থাকুন আপনিও আর সহি সালামতে যেন ফিরে আসি তার জন্য দোয়া করবেন।
৩২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: এখানকার বিখ্যাত খাবারের ছবি নাই?
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৪
জুন বলেছেন: আরেকটু ধৈর্য ধরতে হবে খাবারের ছবির জন্য রাতুল
৩৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: সুন্দর।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৫
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ অগ্নি সারথি।
৩৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮
রাতুল রেজা বলেছেন: ওইটা এয়ারপোর্ট ? আমি ভেবেছিলাম হোটেল
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৬
জুন বলেছেন: হ্যা বেশ ছিমছাম পুরনো ধাচের। লোকজন এই এয়ারপোর্ট এ কম আসে মনে হয়।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
মশিকুর বলেছেন:
বিস্তারিত লেখার অপেক্ষায় রইলাম তবে প্রথমটা সহ কয়েকটা চকচকে ছবি মন ভাল করে দেয়ার মতন
(একটা ছবি দুইবার আসছে)
ভাল থাকুন
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৮
জুন বলেছেন: সাথে থাকুন মশিকুর। ফিরে এলে অবশ্যই কিছু একটা লেখার চেষ্টা করবো
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমিও যাচ্ছি দেশে আগামীমাসে।। আর হিংসা করার কথা নয় কেন?? একা একা পুরো পৃথিবী ঘুরছেন?? আর আমরা পড়ে আছি সেই চিরন্তন গন্ডির মাঝেই।। বলুনতো আর কি ভাবতে পারি?? দেশের মায়ার কথা নাই বললাম।।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪১
জুন বলেছেন: আসুন আসুন সচেতনহ্যাপী। নিজের দেশে ফেরার আনন্দই আলাদা। বিদেশ হাজার ভালো হলেও সব সময় মনে আমি এদেশের কেউ নই।
পুরো পৃথিবী আর কই! পৃথিবী তো অনেক বড়।
আবার আসা ও সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০০
ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: বিস্তারিত লেখার অপেক্ষায় রইলাম। সুন্দর ছবি ব্লগ ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৮
জুন বলেছেন: আমিও অপেক্ষায় আছি ক্যপ্রিসিয়াস
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৩৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৪
রিকি বলেছেন: আরও কিছু ছবি দিতেন আপি---স্ক্রল করে দেখতে দেখতেই শেষ
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৯
জুন বলেছেন: অপেক্ষা করেন রিকি, ফিরে আসি সহি সালামতে তখন এত ছবি দেখবেন যে ছেড়ে দে মা কেদে বাচি টাইপ অবস্থা হবে
সাথে আছেন, আগামীতেও থাকবেন সেই প্রত্যাশায়। অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জুন আপা এইডা ঠিক না আপনি দিন দিন ফাঁকিবাজ হয়ে যাচ্ছেন। আপনিতো এমন ফাঁকিবাজি পোষ্ট আগে দিতেন না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৪২
জুন বলেছেন: ফাকিবাজ না কান্ডারি একে বলে এপিটাইজার যা খানাপিনার আগে পরিবেশন করা হয় বিনা মুল্যে
যখন সেই রকম পোষ্ট দিবো তখন আবার আমার পোষ্ট পড়ার ভয়ে সামু থেকে ভেগে যেও না আগেরবারের মত
৪০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জুনাপুরে সাধে কি ইবনে বতুতা নামকরণ করা হয়েছে। বরাবরের* মতই অনবদ্য ও ভাললাগা।
(রিকিপু ও কান্ডারী ভাইয়ের সাথে সুর মিলিয়ে আমিও বলছি...... ছবির ঘাটতি লক্ষণীয়। কম্বোডিয়া নিয়ে আরো কিছু লেখার দাবী রাখে, জুনাপু বলে কথা। )
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৬
জুন বলেছেন: না না এটাতো কোন লেখাই না। আমি তো এসে পোষ্ট লিখবো। এটাতো প্লেন থেকে নেমে এয়ারপোর্ট এর দুটো ছবি আর আমার হোটেলের রুমের বারান্দা থেকে তোলা কিছু ফাকিবাজি ছবি। নমপেনের বিশাল এবং বিচিত্র ইতিহাস কি এই দুটো ছবি দিয়ে হয় গেম চেঞ্জার! সাথে থাকবেন যদি বেচে ফিরি আর লেখায় ফুটিয়ে তুলতে পারি তেমন করে সেই ঘটনাবলীকে।
আন্তরিক ধন্যবাদ মনে রাখার জন্য
৪১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আচ্ছা ছবির সাইজ উপরে ২টি ২৪৬০/২৪৬০ পিক্সেল হয়ে গেল। ক্যামনে কি??
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৫২
জুন বলেছেন: ভাই এমন কঠিন প্রশ্ন করেন ক্যারে! আমি এই সব পিক্সেল টিক্সেল বুঝি না। ট্যাবে ছবি তুলি আর দেই মানে এই লেখায় দিলাম। তবে যেগুলি এডিট করেছি সেগুলোই কেন জানি ছোট হয়ে গেলু
আবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আট: সাহসীর খবর কি? তার কোন নতুন লেখা নেই, সেও নেই ঘটনা কিতা
৪২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০২
সায়েম মুন বলেছেন: আপনার ঘুরার কোন শেষ নাই দেখি। :/
কম্পোডিয়ায় ট্যুরিস্ট সমাগম ভালই হয় বোধয়। ভাল লাগলো আপনার ভ্রমণ কাহিনী। আর একটু ডিটেইল চাই।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৫৯
জুন বলেছেন: আরে মুন অনেক অনেকদিন পর দেখে অনেক ভালোলাগলো। কবিতাগুলো মিস করি অনেক সাথে পুরনো সহব্লগারদেরও।
হ্যা এখানে প্রতিবছর এক মিলিওনের ও বেশি ট্যুরিষ্ট আসে বিশেষ করে ক্যাম্বোডিয়ার সিয়ামরেপে। যেখানে রয়েছে এংকরভাট।
এসে ডিটেইলস লিখবো মুন। আমিতো এখনো নমপেনে, কাল বা পরশু সিয়ামরেপ যাবো। আর এখান থেকে ল্যাপটিপ ছাড়া এত ডিটেইলস ট্যাবে লেখা মুশকিল।
সাথে থেকো আগামীতে। শুভকামনা রইলো।
৪৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
অরকি৪৫ বলেছেন: vai amio giasilam 22 tarik e ,abar 23 tarik back koresi,,,,
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
জুন বলেছেন: এক দিনে কি দেখলেন অরকি৪৫!
যাই হোক মনে হয় আপনার ফিরে যাবার তাড়া ছিল ।
আমার ব্লগে স্বাগতম ও অনেক অনেক ধন্যবাদ আসার জন্য।
৪৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন: লেখা নেই, সেও নেই ঘটনা কিতা :-*
সাহসী ভাই ঠিকই আছে। একটু দৌড়ের উপরই। আর ঘটনা তেমন কিছু না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩
জুন বলেছেন: শুনে খুশী হোলাম গেম চেঞ্জার। আজকাল কিছুদিন কাউকে না দেখলেই ভয় হয়।
৪৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
রাতুল_শাহ বলেছেন: কতদিন অপেক্ষা করতে হবে?
আমি কোথাও গেলে খাবারের সংকটে খুব পড়ি। একরকম না খেয়ে থাকতে হয়। যেমন সিলেট গেলে না খেয়ে থাকা লাগে। কোথাও খেয়ে মজা পাই না।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭
জুন বলেছেন: আমারও একই অবস্থা। খাওয়া দাওয়া নিয়ে সংকটে আছি রাতুল।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভ্রমণময় জীবনে এত্ত এত্ত হিংসে
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
জুন বলেছেন: কবরে যাবার সময় ঘনিয়ে আসছে তাই মাটির উপর যতটুকু পারি হেটে নিচ্ছি আর কি বোকামানুষ।
সাথে থাকা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ছোটবেলা হবি ছিলো
স্ট্যাম্প বুক ম্যানিয়া;
প্রায় দেশি ছিলো ট্যাকে
সাথে ছিলো ক্যাম্পোচিয়া।
আজকাল সবি চেঞ্জ
নাম ধাম রাজনীতি;
ক্যাম্বোডিয়া নাম নিয়ে
ইকোনমিতেও বেশ স্থিতি।
এটুকুনই মোর জ্ঞান
সর্ব সাকূল্যে;
সাধ ছিলো যাবো সেথা
কিছু টাকা জমলে।
পোষ্ট দিলে কি দারুন
অপুর্ব ছবি সাঁটা;
সাধ আরো বাড়লো
উৎসাহে নেই ভাটা।
ছবি দিলে এয়ারপোর্ট
রোডঘাট,মেকং মোহনা;
কিবা খেলে,কই ছিলে (মেয়েরা কেমন দেখতে)
আরো কিছু কহনা
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪১
জুন বলেছেন: আমার স্ট্যাম্প, কয়েন আর ভিউকার্ড জমানোর হবি ছিল। ছিল গান শোনা আর অজস্র বই পড়ার নেশা।
এসে নেই ভালোয় ভালোয় তখন এনালগ ডিজিটাল সব রকম ছবি দেয়া যাবে।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ কি করি আজ ভেবে না পাই।
৪৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩২
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আমি আমার বাতে ধরা ঠ্যাং নিয়াই বুড়ি বয়সে ঘুর্তাছি যেদিকে দু চোখ যায়, আর ঢাকাবাসীর মত যতদিন শরীরে কুলায়।
চোখেও কি ছানি আছে
বাতে ধরা কন্যা;
১১নং ছবির ক্যাপশানে
ভুল আছে তা দেখনা ??
আলো ঝলমলে তুনসেলপ নদী আর তার দুটি পাড়।
দেখলেতো আমি কতো
মন দিয়ে পোষ্ট পড়ি;
হাতূড়ে বিদ্যে দিয়ে
খুটে খুটে ভুল ধরি ??
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
জুন বলেছেন: এই নদীর নাম নিয়ে আমি প্রথম দিন থেকেই গোলমালে আছি। যেমন ধীরে বয়ে যাচ্ছে তেমনি স্রোতস্বিনী তেমনি সুন্দর নাম তুনলে সাপ
আবার ও একদফা ধন্যবাদ ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য।
৪৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
জুন্নাপা!!!!
প্রায় এক সপ্তাহ যাবত ছবি দেখতেছি। নমপেনের। আপনার হাতে তোলা।
আপনার দেওয়া ছবি মানেই কৌতূহলোদ্দীপক বৈদেশের ছবি
যা হোক ভেবেছিলুম খুব শিঘ্রই পলপটরে লইয়া আরেকটি পোস্ট দেবেন
অপেক্ষায় রইলাম...
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মাইনুদ্দিন মইনুল
অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য। এসে নেই বাংলাদেশে। ঘন্টা দুয়েক আগে সিয়ামরেপ আসলাম। ল্যপটপ ছাড়া পোষ্ট দেয়া সম্ভব না। এটাতো এমনি দিয়েছি।
৫০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: প্রায় হাত ফসকে সুন্দর একটা ছবি ব্লগ ছাড়াই যাচ্ছিলো? এতদিন দেখিনাই কেন (?) সেই ভাবনাতেই মাথাটাকে ওয়ালের গায়ে বাড়ি দিবার মুঞ্চায় (ভয় পাওনের দরকার নাই, নিজের মাথা ক্যামনে বাড়ি দিমু সেইটার পিলান করা আছে)......!!
জুনাপু, চমৎকার চমৎকার সব ছবি উপস্থাপন করে আমার মাথাতো পুরা আউলা-ঝাওলা কইরা দিচ্ছেন? মনচায় ছুইটা আপনার লগে বিশ্ব ভ্রমণে বেরিয়ে পড়ি। কিন্তু সময়ের বড় অভাব আপু.....!! মন চাইলেই কি সব পাওয়া যায় (দুঃখের ইমো কই?)......??
বিঃদ্রঃ- প্রামানিক ভাই কে চা না দিয়া, এই নেন চা। এইটা ক্যামন হইলো?
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১
জুন বলেছেন: না সাহসী সুন্দর ছবি ব্লগ নয় বরঞ্চ বলতে পারো বড্ড সাদামাটা। ট্যাবে লিখতে ছবি এডিট করতে পারি না। তাও গেম চেঞ্জার বলায় ছবিগুলো সোজা করতে পেরেছি। বেচে থাকলে ঢাকায় এসে লিখবো। তবে সেটাও যে খুব একটা পদের লেখা হবেনা সেটা আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি।
ভুলে যাওনি, মনে করো এই আপুটাকে তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ সাহসী। তোমার পোষ্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
৫১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০০
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপু মন্তব্য পড়তে গিয়ে এক জায়গায় এসেতো চোখ আটকে গেল? (সাহসী কই?)
আপু শত মানুষের মাঝেও যে আমাকে আপনি মনে রেখেছেন সেটাই তো আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া! এত খুশি আমি রাখবো কোথায়.......??
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭
জুন বলেছেন: আমি ভুলিনি সাহসী। কি করে ভুলি এক সাহসী সন্তান কে
তোমার জুনাপু তোমাকে সব সময় মনে করে।
৫২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
সাহসী সন্তান বলেছেন: স্যরি আপু, প্রথম মন্তব্যের বিঃদ্রঃ টা ভুল হইছে! আসলে প্রথমে আপনার আপলোডেড ছবিটা প্রিভিউ হয়নি তো সে কারণেই ভুলটা হয়ে গেছে!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২
জুন বলেছেন: আমিও তাই ভাবছি ব্যাপারটা কি হলো?
যাক বাবা শেষ পর্যন্ত ছবিটা দেখা গেল
নাও তোমার জন্যও কিছু মিছু
৫৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপু আপনাকে ভোলার প্রশ্নই আসে না?
আচ্ছা আপু, ব্লগ প্রতিযোগীতায় কি লেখা পাঠিয়েছেন? আমি পাঠাতে পারিনি। পোস্ট সব কম্পিলিট, কিন্তু গত কয়েকদিন পিসি দিয়ে কেন জানি ব্লগে ঢুকতেই পারছিলাম না? ভাবছিলাম আজ দেবো। কিন্তু সকাল থেকে কারেন্ট নাই, ব্যাক আপটাও নষ্ট! তার উপর আজ লেখা পাঠানোর শেষদিন! তাইলে ক্যামনে কি(কান্দনের ইমু হপে).......??
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
জুন বলেছেন: ভুলে যাওনি শুনে অনেক ভালোলাগলো।
না ভাই আমি লেখা পাঠাই নি। আর আমার লেখা তেমন স্ট্যান্ডার্ডো না প্রতিযোগিতায় পাঠানোর মত।
তাই আর লোক হাসানোর চেষ্টা করি নি।
তাছাড়া আমি দেশের বাইরে। কবে ফিরবো ঠিক নেই।
আহা তুমি দিলে অবশ্যই কোন একটা স্থান অবশ্যই দখল করতে। অবশ্য আমার যদি বিচারক হবার বিন্দুমাত্র যোগ্যতা থাকতো আর কি।
রাতের মাধ্যে আরেক বার চেষ্টা করো পাঠানোর। একবার না পারিলে দেখ শতবার সাহসী
৫৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: ঢাকা শহরে কোথায় মাটির খোলা পাওয়া যায়?
কালাই রুটি পাকাবো। লোহার তাওয়াতে ভালো হয় না।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
জুন বলেছেন: মাটির খোলা কি রাতুল
কালাই এর রুটি কি এখানে বানানো যায় চাঁপাই ছাড়া!
৫৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫
প্রামানিক বলেছেন: ভাই রাতুল আপনার বাড়ি কি রাজশাহীতে। কালাই রুটির কথা শুনে তো জিহ্বায় জল এসে গেল।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
জুন বলেছেন: আমারও তাই মনে হয় প্রামানিক ভাই
৫৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: জুন আপা আমি অনেক আগে মন্তব্য করেছিলাম আমার মন্তব্য তো খুঁজে পাচ্ছি না । কারণ টা কি?
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
জুন বলেছেন: প্রামানিক ভাই আপনি ছিলেন প্রথম মন্তব্যকারী যার জন্য এক কাপ রঙ চা ও দিয়েছিলাম।
১ম ৫০ মন্তব্যের মধ্যে আছেন
৫৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়ার ইচ্ছে ছিল। সময় করে উঠতে পারিনি।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
জুন বলেছেন: আমার সময় ছিল কিন্ত যোগ্যতা ছিল না গেম চেঞ্জার
৫৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপুর খাওন দেইখাতো পুরা টাস্কি খাইয়া গেছি! আহাঃ হাঃ আপুর দেওয়া খাওন বলে কথা। পুরাইতো সুরভী সুরভী ভাব.......!!
আপু, গেম ভাইয়ের ব্যাপারে যেটা বলছেন সেটার জন্য আমার তরফ থেকে আপনার ৫৮ নং মন্তব্যে কইস্যা লাইক! তয় গোপন সূত্রে প্রকাশ যে, গেম ভাই খুব বেশি বিজি না হইলেও সামান্য একটু বিজি। সুতরাং এবারের মত বেচারাকে ছেড়ে দেন আপু.......!!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
জুন বলেছেন: লাইকের জন্য এক কাভার্ড ভ্যান লাইক দিলাম সাহসী।
কমেন্ট মুছি নি। নোটিশিফিকেশনে দেখি আমি ভুলে মন্তব্যের ঘরে উত্তর দিয়েছি। তাই পরে ওটা ডেল করে আবার ঠিক ঠিক লিখেছি
৫৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
সাহসী সন্তান বলেছেন: হায় হায় আপু দেহি ৫৮ নং কমেন্ট মুইছা ফেলছে? আজকে জুনাপুর খবর আছে! আপনার জন্য আমি বারবার হোঁচট খাচ্ছি। মানি না, মানবো না.......!!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০
জুন বলেছেন: না না মুছি নি সাহসী। ভুল হয়েছিল। আর খানাপিনা লাইক করেছো তার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ওটা হলো টমিয়াম স্যুপ উইথ সি ফুড এন্ড রাইস মানে ভাত
আর গেম চেঞ্জারকে যা বলেছি ঠিক বলেছি না?
৬০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: ১০০% ঠিক বলেছেন! জুনাপুকি ভুল কিছু বলতে পারে......?? গেম ভাইয়ের অবস্থা হলো, 'নাচতে না জানলে উঠোন বাঁকা'!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২
জুন বলেছেন: সাহসী আমার কথা বলেছি, সময় ছিল, যোগ্যতা ছিল না। গেমের কথা নয়
৬১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপু, আবারও টাস্কি! বিষয়টা বুঝলাম না? আজকে হইলোটা কি......??
আর মন্তব্য করুম না! তয় চশমাটা মনে কয় পাল্টানো লাগবো.......!!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০৩
জুন বলেছেন: তাত্তাড়ি পালটে নেন সাহসী। অবস্থা দেকছি মারাত্মক
৬২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বাহারে কি দুনিয়াটা
আজগুবি সব রীতির;
খাইট্টা ছড়া আমি লিখি
অন্যেগো কি খাতির !!!
প্রামানিকে চা খায়
সাস ভায়া পুরো মিল;
আমি কিছু চাইলেই
জুটে চড় লাথি কিল।
ঠিকাছে ঠিকাছে বাবা
আমার আছে বীথি আপি;
থাই খাবো এক গলা
জোর করে চাপি চাপি।
আরো আছে শায়মাপু
গরীবের ভরসা;
বুফে খাবো রেডিসনে
খাবারের বরষা।
ভুলোনাকো আরো আছে
ফেরদৌসা রুহী;
বানাবে সে পিঠেপুলি
খাঁটি ছানা দহী।
আরজুপু সোহেলীপু
আরো আছে রিকিপুনি;
এতো খানা বাদ দিয়ে
হেথা খাবো ক্যান শুনি?
:
:
:
:
:
:
ইয়ে...... আপু ভালো কথা
দেবে নাকি কিছুমিছু;
দু'দিন আছি অনাহারে
পেটে যেনো দৌঁড়ে বিছু
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১৬
জুন বলেছেন: তাই নাকি বেশ বেশ
এসো বসো আহারে।
খাওয়াবো আজব খাওয়া
ভোজ কয় যাহারে।
কিচেনে ঢুকে দেখি
আছে মুরগী মাছ ফ্রাই
তাই দিনু তুলে পাতে
কি করি আর ভেবে না পাই
৬৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৭
সুলতানা রহমান বলেছেন: ব্যালকনি থেকে সবগুলো ছবি সুন্দর!
সূর্যাস্তের ছবিটা অপূর্ব!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৭
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ sultana rahman
৬৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: খানা দেখে জীভে জল
খাবো সব কি দিয়ে?
রাইস নেই,রুটি নেই
দাও মুড়ি ভিজিয়ে
ফলটিও প্যাক করা
দাওনাগো কেটে তা;
প্লেট দাও,বাটি দাও
পিঁড়ি আর পাটিটা।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০১
জুন বলেছেন: আগে বলবেন তো আপনার চাই যে ভাত
তাড়াতাড়ি বসুন লাগিয়ে দু পাটি নকল দাত
৬৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ঝরঝরে ছবি ,(যদিও কয়েকটা আমার এখানে ওপেন হচ্ছে না ) চমৎকার বর্ণনা !
যেন নিজের চোখে দেখছি ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৭
জুন বলেছেন: আমিও খুব চিন্তায় আছি গিয়াস লিটন। এখানেতো ফটাফট নেটে ঢুকতে পারছি।
দেশে আসলে কি হবে
মন্তব্য আর উতসাহ দেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে
৬৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
জেন রসি বলেছেন: চমৎকার ছবিব্লগ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৮
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জেন রসি।
৬৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: শেষের শিল্পকর্ম তো সেইরাম হয়েছে । ছবি ব্লগে দারুণ লাগলো ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১২
জুন বলেছেন: আমার ও তাই মনে হলো কথাকথিকেথিকথন। তাই ভাবলাম এটা সবার সাথে শেয়ার করা উচিত
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৬৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৯
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: আগে বলবেন তো আপনার চাই যে ভাত
তাড়াতাড়ি বসুন লাগিয়ে দু পাটি নকল দাত
ভাত স্রেফ ঐটুকুনই
ভরবেনা কোনাটাও;
প্লেট পুরো ঠনঠনে
গাজরটা দিলে ফাও।
নিজে বুড়ি সেকারনে
হগলরে ভাবো তাই;
আমি হনু কচি খোকা
দুধ দাঁতও পড়ে নাই।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৪
জুন বলেছেন:
৬৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২২
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আরে আরে সরি বাবা
স্রেফ মজা করেছি;
তুমি আজো হার্টথ্রব
এই কানে ধরেছি।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
জুন বলেছেন: হার্টথ্রব
কি করি আজ ভেবে না পাই
পথ হারিয়ে কোন বনে যাই
কোন মাঠেতে ছুটে পালাই
বাতে ধরা পা নিয়ে ভাই
সে চিন্তায় মরি
৭০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৬
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: মিষ্টি আপু,সোনা আপু
প্লিজ করোনা রাগ;
এই দিনু কষে চড়
দেখো পাঁচ আঙ্গুলের দাগ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
জুন বলেছেন: কাকে চড় মারলেন ছড়াকার
দিন দুনিয়ার যা অবস্থা!
এখন তো এক চড়েই
লাখ টাকা ইনকাম
যদিও মেরা দিন কম
৭১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমি বাসাতে তাওয়াতে রুটি বানাচ্ছি। ভালো হচ্ছে। মাটির খোলা হলে বেশি ভাল হয়। স্বাদটা পাওয়া যায়।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
জুন বলেছেন: কি আর করা রাতুল, মাটির খোলা যখন পাওয়া যাচ্ছে না একেবারেই
৭২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪
শামছুল ইসলাম বলেছেন: পড়ার আগে প্রথম ছবিটা দেখেই মুগ্ধ।
সেই মুগ্ধতা কমেনি, ক্রমেই বেড়েছে।
আপনার লেখার অপেক্ষায় থাকলামঃ
// বৈধ রাজা ছিল নরোদম সিহানুক যে কি না পালিয়ে নিজের জীবন রক্ষা করেছিল সেই নরপশুর হাত থেকে। কিন্ত তার দেশের জনগনকে ছেড়ে গিয়েছিল পলপট নামে এক হায়েনার মুখে।
এটা নিয়ে পরবর্তীতে বড় করে লেখার ইচ্ছে রইলো।//
ভাল থাকুন। সবসময়।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২০
জুন বলেছেন: এতো আমার চলতি পথে এলোমেলো ছবি শামসুল ইসলাম। আশা করি সামনের দিনগুলোতে সাথে থাকবেন। আমিতো ভেবেছি আপনি আর কখনো আমার ব্লগে আসবেনই না। অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটি দেখা আর মন্তব্যের জন্য ভাই।
৭৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫০
রাতুল_শাহ বলেছেন: রামপুরা-বনশ্রী মেরাদিয়া বাজারে নাকি পাওয়া যায়। একদিন যেতে হবে।
তবে গতকাল তাওয়াকে সার্ফ এক্সেল দিয়ে ভালো ভাবে ধুয়ে মুছে রুটি পাকিয়েছি।। তাপ একটু কমিয়ে দিলাম। ভালো হয়েছে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
জুন বলেছেন: good
৭৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: তারকাখচিত হোটেলেও এমন অরুচিকর জগদ্দল কাঠের আসবাব।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
জুন বলেছেন: জী, বাংলার ফেসবুক।
৭৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩
নেক্সাস বলেছেন: বিশ্বের সব কটি দেশ কম বেশী সাজানো গোছানো। শুধু আমাদের টা ছাড়া। আমাদের একটা শহর নাই আসলে যেটাকে শহর বলা যায়। কিংবা আমাদের একটা নদী নাই যেটা আসলে নদীর মত সুন্দর। আমাদের সব কিছু আমরা নষ্ট করে দিয়েছি।
ভ্রমন পোষ্টে প্লাস
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৭
জুন বলেছেন: আপনি অত্যন্ত সত্যি কথাটিই বলেছেন নেক্সাস। আমি যদি ইনশাল্লাহ ফিরে আসি ঠিকঠাক মত তাহলে ছবি দেবো দেখবেন একটি গরীব দেশও কত সুন্দর করে সাজিয়ে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার নতুন পোষ্ট কবে কখন আসবে?
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০১
জুন বলেছেন: এসেছে তবে পড়ার ধৈর্য্য থাকবে কি রাতুল ?
বিষয়বস্ত আমার প্রিয় বিষয় ইতিহাস ও ছবি ।
৭৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি এখনো ঢাকায় ফেরেননি? অনেক তো অপেক্ষা হলো!
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
জুন বলেছেন: সালাম জানবেন , খোজ নেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ খায়রুল আহসান । এসে দুদিন লাগলো শুধু নেট কানেকশন ঠিক করতে । পোষ্ট দিলাম একটা , দেখে জানাবেন কেমন হলো ? অপেক্ষার লেখা কি স্বার্থক না বোরিং ?
৭৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমার প্রিয় বিষয়বস্তু - খাবার ও কিভাবে রান্না করে, কোথায় পাওয়া যায়।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬
জুন বলেছেন: সেটা বলা যাবে না ভাই
৭৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: চমতকার সব ছবি / আরো বিস্তারিত জানার অপেক্ষায় রইলাম । আবারো বলতে হচ্ছে - বতুতার সাথে আপনার তুলনা
যথাযথ । আপনি এই ব্লগের সম্পদ ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮
জুন বলেছেন: এতখানি সন্মানিত করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ০০৭ ।
হয়তো আমি এর যোগ্য নই তারপর ও চেষ্টা করবো আপনাদের দেয়া মর্যাদার যথাযথ প্রতিউত্তর দিতে ।
কৃতজ্ঞ ।
৮০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০
রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাবতেছি ঢাকাতে একটা কালাই রুটির দোকান দিবো। কোথায় দেওয়া যায় বলুন তো।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৫
জুন বলেছেন: মিরপুরে রাতুল
৮১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০১
এহসান সাবির বলেছেন: শুভ সকাল আপু।
পোস্টে ভালো লাগা।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৮
জুন বলেছেন: শুভ সকাল সাবির অনেক অনেকদিন পর দেখলাম মনে হয় ।
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৮২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ছবি ও বর্ণনায় মুগ্ধতা। আপনার চিত্রকলা দেখে খুব ভাল লাগল। শুভ সন্ধ্যা জুন আপু।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
জুন বলেছেন: শুভ রাত্রি ভ্রমরের ডানা । পুরনো একটি পোষ্টে মন্তব্য করে সন্মানিত করলেন
আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৮৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এসব দেখলে আমার মনে হয় মানুষ না হয়ে পাখি হলে আমার অনেক ভালো হতো
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২১
জুন বলেছেন: আমারও এমন মনে হয় সাদা মনের মানুষ। জটিলতা বিহীন এক জীবন।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৮৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঐ দেশে কি মানুষ অনেক কম নাকি আপু? একেবারে ফাঁকা ফাঁকা লাগে সব কিছু।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৬
জুন বলেছেন: ক্যম্বোডিয়া আমাদের দেশের চেয়ে সামান্য বড়, কিন্ত জনগন আমাদের দেশের চেয়ে দশ ভাগের এক ভাগ প্রায়। তাদের জন সংখ্যা দেড় কোটি।। তাই অনেক অনেক ফাকা। এটা মিয়ানমারে গেলেও দেখতে পাবেন। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৮৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: ২০০৭ এর নভেম্বরে যাওয়া হয়েছিলো আমার।
যায়গাগুলো বদলেছে অনেক
শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ আপু
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩১
জুন বলেছেন: এটাই আমার হাসবেন্ড বল্লো। সে যখন গিয়েছিল তখন নমপেন অনেক অন্য রকম ছিল। খুব সাধারন। এমনকি যেই সিয়াম রেপে পর্যটকের ভীড়ে ভারাক্রান্ত সেখানেও ছিল শুন্য। তারা অফিসের চার জন আর গোটা পাঁচেক দর্শক।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ডাইরেক্ট ট দ্যা হার্ট।
৮৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কিহে আপু আজকাল
ব্লগে মোর আসোনা!!!
জানি বুঝি সবি ঠিকি
ব্লগ মোর খাসও না।
০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭
জুন বলেছেন: আপনিও এসেছেন আজ পুরানো এক পোষ্টে
ডাল ভাত খাইনে কো, থাকি পোলাও আর রোষ্টে
৮৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: অগাবগা লিখি বলে
দিলে খোটা ডালভাত!!
ডুকরে ডুকরে কাঁদি
চাপড়ে কপালে হাত।
রোষ্ট শুনে লোল ঝরে
কতদিন চাখিনা;
খেতে খেতে পেটে চর
তাই ডালটাও মাখিনা।
০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৪৫
জুন বলেছেন: তোমার বায়োডাটা যতটুকু দেখেছি
নও তুমি হেজিপেজি ভালো করে বুঝেছি
৮৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হেজিপেজি মানে কিগো
খায় নাকি পিন্দে?
চামে দিলে খুব খোটা
বুকে শেল বিন্দে।
০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০০
জুন বলেছেন: আমিও কাটিয়েছি দিন আই আর এর কেন্টিনে
সিড়ি আর দেয়ালও বুঝি বা আমাকে চিনে।
সিংগাড়া সমুচা আর এক কাপ চায়ে।
কি করি কে দেখি নাই ডানে কিবা বায়ে
৮৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:১৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আরি বাহ বলো কিহে
ছিলে বাপু কোন ব্যাচ;
দেখবে কি করে বলো
বয়সে কি করে ম্যাচ??
আহা বাপু চটো ক্যান
করিনিকো অপমান;
ডিপার্টমেন্ট একি জেনে
খুশীতে ভরে বুকখান।
০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:২৫
জুন বলেছেন: নারে বাপু ছিল না আমার ঐ সাবজেক্ট।
ভয় হয় ব্যাচ বললে করো যদি রিজেক্ট।
ঢাবির ছাত্রী ছিলাম একথাটি হাচা
ওইখানে যেতাম খেতে চা সমুচা
৯০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হু হু বাবা বুঝি বুঝি
কি কাম ঐ ক্যান্টিনে;
বিএফের সাথে দেখা
হতো সেথা প্রতিদিনে।
তোমরা কি পেয়েছিলে
ডাস কিবা আইবিএ?
থাকতে কি হলে? লাঞ্চ
করতে কি চারু গিয়ে??
০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
জুন বলেছেন: হলে থাকিনি কখনো ঢাকায় আমার বাসা।
বাসাটা ছিল আমাদের বড়ই খাসা।
গাছপালা ফুল পাখি কুকুর বিড়াল
পড়ালেখা ছাড়া তাদের সাথে কেটে যেত কাল।
চারুতে যাইনি খেতে হইনি শিল্পমনা।
বাসা আর ডিপার্টমেন্ট এই ছিল আনাগোনা
৯১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:০৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: তুমি দেখি সেকালেও
ছিলে ফার্ম মুর্গি;
আমি ছিনু ক্যাম্পাসে
মহা বিচ্ছু বর্গী।
মাঝরাতে ভাত খেতে
কত গেছি চানখারপুল;
তেহারী ছিলো বারো টাকা
বিশ টাকা প্লেট ফুল।
বাংলাতে খুব ছিলো
আমার ঐ আনাগোনা;
আবার জিগায় ক্যান
ইয়ে মানে....ক্যান বুঝনা।
রোকেয়াতে বিকালেতে
কত খেনো ফুচকা;
খুব ছিলো ইঁচরামী
যতই ছিনু পুচকা।
আহা কি দিন যে ছিলো
আজো করি খুব মিস;
ঢাবিই সবার সেরা
আমরাই সেরা পিস।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৯
প্রামানিক বলেছেন: ১ম হইছি চা দেন।