নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চুয়েং এক বধ্যভুমি
তোল স্লেং বা এস-২১ কারাগার থেকে বের হয়ে রওনা হোলাম নমপেন শহর দক্ষিনে থেকে ১৭ কিমি দূরে এক প্রাক্তন ফলবাগানের উদ্দেশ্যে। হয়তো ভাবছেন ফল বাগানে কেন ? না সেই ফল বাগান এখন সাজানো গোছানো এক নীরব শ্মশান , যা চার বছরের ত্রাসের রাজত্বে খেমার রুজদের হাতে পরিনত হয়েছিল এক বধ্যভুমিতে নাম চুয়েং এক জেনোসাইড মিউজিয়াম।
টিকিট কেটে হলুদ রঙের দৃষ্টি নন্দন গেট দিয়ে প্রবেশ করতেই চারিদিকে শান্ত -নিরিবিলি এক ভাব গাম্ভীর্য্য পরিবেশ লক্ষ্য করলাম । গেটের পাশেইই রয়েছে হেডফোনের ব্যবস্থা। যা আপনি কানে দিয়ে বিভিন্ন দিক নির্দেশনার সাথে শুনতে পাবেন এখানকার সেই নির্মম ইতিহাস।
গেটের পাশেই রয়েছে নীল রঙ্গের ম্যাপ , কানে হেডফোন লাগিয়ে শুনতে পাবেন কোন পথ ধরে আপনাকে চলতে হবে
১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯ এই চার বছর ধরে তোল স্লেং কারাগারে যেসব সন্দেহভাজন বন্দী ছিল নির্যাতনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে আনা মিথ্যা অভিযোগের স্বীকোরক্তি আদায়ের পর এখানে এনে তাঁদের হত্যা করতো পলপটের হাতে তৈরী সেই খেমার রুজ বাহীনি। এমন অগনিত বধ্যভুমি সারা ক্যম্বোডিয়ায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। তবে এগুলোর মাঝে এই বধ্যভুমিটি উল্লেখযোগ্য। এখানে পাওয়া গেছে ৮ হাজার ৮৯৫ টি শবদেহ ।
গেট দিয়ে ঢুকতেই দূরে দেখা যাচ্ছে বৌদ্ধ স্মৃতি স্তম্ভটি যা সেই সব হতভাগাদের স্মরনে নির্মিত ।
জেসি রয়েল নামে এক কোম্পানী নমপেনের মিউনিসিপ্যলিটির সাথে ৩০ বছরের এক চুক্তির মাধ্যমে এই বধ্যভুমিটি দেখাশোনার দায়িত্ব নিয়েছে। তাদের সাথে শর্ত হলো সেখানে মাটির নীচে চিরশয্যায় শায়িত আর কাউকে যেন কখনো বিরক্ত না করা হয়।
ডান দিকে তাকালে দেখা যাবে লাল রঙের মিউজিয়াম ।
ডান দিকে কোনায় দেয়াল ঘেষে লাল দোচালা ট্র্যডিশনাল নির্মান শৈলীতে তৈরী একতালা মিউজিয়ামটি। আমরা মিউজিয়ামের দিকে এগিয়ে গেলাম। ছোট খাটো এই যাদুঘরে মুলত দুটি রুমেই সাজানো রয়েছে পলপট সৃষ্ট খেমার রুজদের নৃশংসতার কালো অধ্যায়।
মিউজিয়াম এর দরজা
মিউজিয়াম
মন ভার করে এরপর বাগানের ডান দিক দিয়ে বাধানো সরু পথ ধরে এগুতে এগুতে চলেছি আর দেখছি বিনা অপরাধে খেমার রুজদের হাতে পৈশাচিক নির্যাতনে প্রান দেয়া লোকগুলোর গন কবর। সেখানে খুজে পাওয়া বিভিন্ন নিদর্শন সাজিয়ে রাখা হয়েছে ।
গাছের ফাকে সরু এই বাঁধানো পথ ধরে এগিয়ে চলেছি
এ মাটির নীচেই রয়েছে শত শত হতভাগ্যের শবদেহ
এই বাগানে শায়িত রয়েছে যারা তাদের কাউকে যেন আর বিরক্ত না করা হয়
খেমার বাহিনীর হাতে নিহতদের একটি গন কবর
এখানে অল্প মাটির নীচে চাপা দিয়ে রাখা হয়েছিল যাদের, বৃষ্টিপাতে বেরিয়ে এসেছে তাদের শরীরের হাড়গোড় আর তাতে জড়ানো ছিন্ন মলিন কাপড়।
হতভাগ্যদের গায়ে পাওয়া ছিন্ন বস্ত্র যার মাঝে ছিল কিছু শিশুদের কাপড়চোপড় ।
এখানে পাওয়া গিয়েছিল মুন্ডুহীন ১৬৬ টি শবদেহ , খেমার রুজদের ছুরির এক পোঁচে যাদের মাথাগুলো বিচ্ছিন্ন হয়েছিল দেহ থেকে
হত্যার জন্য যে সব সরঞ্জাম ব্যবহার করতো পলপটের বাহিনী, সেগুলো রাখার ঘর
শত শত নিরপরাধ শিশুদের কচি কচি পা ধরে ঘুরিয়ে এনে এই গাছটির গুড়িতেই বাড়ি মেরে মেরে মাথা ফাটিয়ে মেরেছিল নরপশুরা । তাদেরকে স্মরন করে সহমর্মিতা প্রকাশ করে গেছে দর্শকরা হাজারো রঙ্গীন রাঁখি ঝুলিয়ে, এর মাধ্যমে হয়তো বলছে "আমরা তোমাদের ভুলিনি"।
এই সেই নির্বাক গাছ যার মাথায় উচ্চস্বরে বাজানো হতো লাউড স্পীকার যাতে মৃতদের শেষ করুন আর্তনাদ বাইরে কারো কানে না পৌছায়
কুঁড়িয়ে আনা হাড়গোড় সাজিয়ে রাখা হয়েছে কাঁচের বাক্সে
এরপর এগিয়ে গেলাম সেই সুউচ্চ বৌদ্ধ স্তুপার দিকে যাতে সযত্নে সাজিয়ে রাখা আছে সেই সব হতভাগাদের হাড়গোর ।
বাইরে থেকে দেখা যাচ্ছে
ভেতরে দুজন শ্বেতাংগ পর্যটক , আমরাও এগিয়ে যাচ্ছি প্রবেশ পথের দিকে
কে যেন তাদের স্মরণ করে হলুদ ফুল দিয়ে গেছে
খুব খেয়াল করে দেখলে দেখা যাবে তাদের মাথার খুলিতে রয়েছে আঘাতের চিনহ ।
দরজা দিয়ে ঢুকে দেখি অনেক উচু পর্যন্ত এক কাচের শোকেস । তার চারিদিক ঘেষে সরু করিডোর । সেই করিডোরে দাঁড়িয়ে দেখি সেই শোকেসের থাকে থাকে সাজিয়ে রাখা জিনিসগুলো কোন শোপিস নয় । সেগুলো হলো সেই বধ্যভুমিতে প্রান হারানো কিছু বন্দীর মাথার খুলি , হাড়গোড় আর তাদের হত্যা করার জন্য যেসব অস্ত্র ব্যবহার করেছিল সেই খেমার রুজ পশুরা তার কিছু চিনহ। যা দেখে উপস্থিত সবার গা শিউরে উঠছিল। আমরাও তার ব্যতিক্রম নই । ঘুরে ঘুরে দেখছি আর ভাবছি মানুষ কি এত নৃশংস হতে পারে।
এখনো তারের বাধনে বাঁধা এক জোড়া পা
শুন্য চোখে চেয়ে আছে তারা, দর্শকদের প্রতি আছে কি কোন অভিযোগ, নাকি উপহাস ! অথবা ঘৃনা !
ফরেন্সিক রিপোর্ট অনুযায়ী নীচের অস্ত্রগুলো কিভাবে তাদের মৃত্যু ঘটিয়েছিল তার চিত্র রয়েছে । কাঁচের ভেতর থাকার জন্য এবং সরু করিডোরে দাঁড়িয়ে তার ছবি ভালো মত তোলা সম্ভব হয়নি । আর এসব দেখে শুনে মনটাও এত বিষন্ন ছিল যে ছবি তোলার চিন্তা করিনি ।
এই লাঠির বাড়িতে মাথা ফাটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করতো খেমার রুজরা
পেছনে দাড় করানো ছবিটি ভালো করে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন কোদাল দিয়ে কিভাবে তাদের মাথায় আঘাত করে হত্যা করেছিল তার ফরেনসিক রিপোর্টের কাল্পনিক ছবি
মৃত্যু নিশ্চিত করতে ব্যবহৃত ছুরির একটি
বন্দীদের জীবিত অবস্থায় কান কেটে ফেলা হতো এমন অস্ত্র দিয়ে
আস্তে আস্তে বের হয়ে আসি সেই স্তুপা থেকে যার মাঝে সাজিয়ে রাখা আছে তাদের যারা আজও মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত
পেছন ফিরে দেখা চুয়েং এক বধ্যভুমির বিশ্বখ্যাত সেই বৌদ্ধ স্তুপা
বের হয়ে আসি সেই বিষন্ন বাগান থেকে এই তোরণ পেরিয়ে । ভালো থেকো , শান্তিতে থেকো যারা বহু কষ্ট সহ্য করে অবশেষে এখানে শায়িত আছো চির নিদ্রায় ।
সেই বধ্যভুমিতে খেমার রুজ বাহিনীর হাতে নির্যাতিত ও চির নিদ্রায় শায়িতদের দীর্ঘশ্বাস আর চাপা কান্না গায়ে মেখে মন ভার করে যখন হোটেল কক্ষে ফিরে এলাম তখন প্রায় বিকেল। নাবি আমাদের নিয়ে পাশেই রাজবাড়ী দেখার কথা বল্লো । আগামী কাল যাবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিদায় নিলাম। কারন আজ যা দেখে এসেছি তারপর রাজবাড়ীর জৌলুস দেখার ইচ্ছে বা মন মানসিকতা ছিল না ।
রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে সব কিছু হারানো নাবি কান হয়তো অনেক ক্ষোভে দুঃখে বলেছে যে,‘এমন গন হত্যার নজির আর কোন দেশে নেই’ ।
তারপর ও আমার মনে ভেসে উঠেছিল আমাদের সেই রুমী, বাকী, বাবুল, জুয়েল সহ নাম না জানা অসংখ্য অকুতভয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কথা। যারা পাক হানাদার ছাড়াও রাজাকারদের হাতে ধরা পরে নির্যাতনে নির্যাতনে প্রান হারিয়েছিল, প্রান হারিয়েছিল এদেশের লাখো জনগন, তাদের হাত থেকে রেহাই পায়নি শিশু আর নারীরাও।
পাশবিক নির্যাতনের পর আমাদের বোনের মৃত্যু যে ছবি আজও আমাদের কাঁদায়
আমাদের সেই সব বুদ্ধিজীবি যাদের পরিকল্পিত ভাবে স্বাধীনতার ঠিক ঊষালগ্নে নৃশংস ভাবে হত্যা করেছিল যে রাজাকার আলবদর বাহিনী, তারা কিন্ত অন্য জাতি নয় তারা আমাদের মত একই বাংলার মানুষ । ঘৃনা রইলো বিজয় দিবসের প্রাক্কালে সেই সব ঘৃন্য রাজাকার আলবদর বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের প্রতি।
একাত্তরের হানাদার পাক-বাহিনী ও তার দোসরদের নির্মম নির্যাতনে এমনি করুন মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে পরে আছে আমাদের দেশের সেই সব হতভাগ্য সন্তানরা
সকল দেশের গন হত্যায় নিহত মানুষের প্রতি পুর্ন শ্রদ্ধা রেখে আমার এই লেখাটি উৎসর্গ করলাম তাঁদের স্মরণে ।
ব্লগের সবাইকে বিজয় দিবসের সশ্রদ্ধ শুভেচ্ছা ।
শেষের দুটো ছবি নেট থেকে । বাকি সব আমাদের ক্যামেরায় তোলা ।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭
জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ sultana rahman ।
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পোষ্টে অনেক ভাল লাগা যদিও শেষটায় এসে মনঃটা খারাপ করিয়ে দিয়েছেন।
ভাল থাকবেন আপা।
বিজয়ের শুভেচ্ছা।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
জুন বলেছেন: শেষটা কেন কান্ডারি ? প্রথম থেকেইতো মন খারাপ করার কথা ।
মন্তব্য আর অনুপ্রানিত করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
সাথে থাকার অনুরোধ রইলো ।
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার পোষ্টটি আমার পিসিতে এই মাত্র আমার বস দেখে গেলেন। কোন মন্তব্য করেন নাই। এসে করবেন হয়তো।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
জুন বলেছেন: ওনার প্রতি আমার সালাম রইলো ।
আর সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রাতুল ।
৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
রিকি বলেছেন: গা শিউরে উঠা ছবি। কম্বোডিয়া সম্পর্কে এত কিছু জানা ছিল না। নতুনভাবে জানতে পারছি অনেককিছুই আপি। চলতে থাকুক কম্বোডিয়া পর্ব।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
জুন বলেছেন: রিকি আমি ঘুরে এসে সামান্য কিছু হলেও আপনাদের সাথে শেয়ার করছি । আপনারাও এপ্রিসিয়েট করছেন দেখে অনেক ভালোলাগছে । রাজনৈতিক হানাহানির জন্য সাধারন জনগনের করুন মৃত্যু সত্যি কষ্টদায়ক ।
সামনেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৭
প্রামানিক বলেছেন: জুন আপা, আপনার পোষ্ট পেলেই নতুন কিছু জানার আগ্রহ নিয়ে ঢুকে পড়ি। আপনার আজকের পোষ্ট দেখে গা শিউড়ে উঠল। এরকম ৭১-এর যুদ্ধে আমাদের দেশেও হয়েছে। তখন এত ক্যামেরার ব্যবহার ছিল না, যদি থাকতো তাহলে এরকম লক্ষ লক্ষ ছবি তোলা সম্ভব হতো।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুন বলেছেন: প্রামানিক ভাই আপনার মন্তব্যে অনুপ্রানিত হোলাম । আমিও তাই ভেবেছি মনে মনে । ক্যম্বোডিয়া কিন্ত আমাদের মতই এক উন্নয়নশীল দেশ । তারপরো তারা অনেক ব্যপারে অনেক সচেতন । রাস্তার ফুটপাতে এক ছোট্ট রেস্তোরা তাতেও সামনে ঝুলিয়ে রাখা আছে বাহারি অর্কিড আর টবে সবুজ গাছ। এসব হচ্ছে রুচির ব্যপার ।
ভাই একটা জিনিস খেয়াল করবেন এই ছবিগুলো কিন্ত গনহত্যার সময়কার নয় । তোল স্লেং কারাগারে অনেক ছবি আছে পরে চিত্রকরের কল্পনা করে আঁকা। এই যাদুঘর আর বধ্যভুমির বৈশিষ্ট হলো গনহত্যার সময়ে ব্যবহার করা জিনিস ও মানুষের দেহাবশেষ কে সুন্দর করে সাজিয়ে বিশ্বের সামনে তুলে ধরা। আর সবখানে আহবান রয়েছে নির্দেশিকা মৃতদের প্রতি সন্মান জানানোর জন্য ।
সবসময় সাথে থেকে উৎসাহিত করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই । সামনেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২২
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: এই সব ইতিহাস- ইতিহাসই হয়ে থাক। আর কোনদিন যেন মানব জাতির কাছে তা বর্তমান হয়ে না আসুক।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
জুন বলেছেন: ইতিহাসের মূল কথা হলো ভবিষ্যতের জন্য মানুষ যেন অতীত থেকে শিক্ষা নেয় । কিন্ত তাই হচ্ছে মাহবুবুল আজাদ ! তাই যদি হতো তাহলে লাল টি শার্ট পড়া ছোট্ট আয়লানের নিথর দেহ সমুদ্রের বালুকাবেলায় উপুর হয়ে মুখ গুজে থাকতোনা ।
তারপর ও আপনার মতই আশা পোষন করি ।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সামনেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা রইলো ।
৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপু, এখন শুধু দেখে গেলাম, পরে আসছি।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
জুন বলেছেন: আসেন আপু অসুবিধা নেই । আপনারা আসেন, আমার লেখাগুলো পড়েন এটাই আমার পরম প্রাপ্তি ।
অনেক অনেক ভালো থাকুন ।
৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুআপু, আপনি যখন প্রথম এইসব ছবি গুলো দেখেছিলেন, এবং এই ইতিহাসটা জেনেছিলেন ঠিক তখন আপনার এক্সেপ্রেশনটা কেমন ছিল সেইটা ভীষণ ভাবে জানতে ইচ্ছা করছে?
বিশ্বাস করেন, আপনার ছবি আর ইতিহাস গুলো পড়তে পড়তে আমি কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিলাম! এত নিষ্ঠুর মানুষ হতে পারে সেটা কল্পনাও করা যায় না! বেশি কিছু বলবো না আপু, অনেক খারাপ লাগছে। শুধু অনুরোধ থাকবে, আগামীতেও এমন আরো অনেক অজানা কিছু আমাদের জন্য আপনি উপস্থাপন করবেন!?
পোস্টে (+) প্লাস! অজস্র শুভ কামনা জানবেন আপু!
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
জুন বলেছেন: ভীষন মন খারাপ ছিল সাহসী। তাছাড়া সাথে যে ভদ্রলোক ছিলেন নাবি কান তার নিজের পরিবারই এই ঘৃন্য ঘটনায় ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়েছিল। প্রিয় মুখ বাবার চেহারা শেষ দেখেছিল সাত বছর বয়সে । সুতরাং তার সাথে থেকে তার মুখে শুনে ঘটনাগুলো আমাদের মাঝে এক তীব্র অনুভূতির সৃষ্টি করেছিল ।
আমরাও হারিয়ে গিয়েছিলাম একদার সেই ফলের বাগানে যা এখন বধ্যভুমিতে রূপান্তরিত কিছু তথাকথিত দেশপ্রেমিকের হাতে।
সাহসীর জন্যো রইলো অজস্র শুভকামনা । সাথে থাকার প্রত্যাশায় ।
৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১
পার্থ তালুকদার বলেছেন: গা শিউরে উঠা কাহিনী আর ছবি। মনটা ভারি হয়ে উঠলো।
শুভকামনা আপু।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
জুন বলেছেন: মন ভারী ছিল আমাদের ও । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা পার্থ তালুকদার ।
১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
মাকড়সাঁ বলেছেন: ছবিগুলো দেখার সময় অজান্তে গা শিউরে উঠেছিল। তথ্যবহুল এবং গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
শুভেচ্ছা। ভাল লাগা রইল।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
জুন বলেছেন: আমার লেখাটি ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো মাকড়সা, যদিও এ ভালোলাগা অত্যন্ত বেদনাদায়ক ।
শুভেচ্ছা আপনার জন্য এবং সাথে থাকবেন আগামী দিনগুলোতেও ।
১১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: অপুর্ব ছবি আর অসাধারণ বর্ণনায় চমৎকার একটা লেখা। জীবনে কোনদিন যাওয়া হবে কিনা জানা নেই তবে আপনার চমৎকার লেখনী আর তোলা ছবির বদৌলতে কাম্বোডিয়ার একটা অংশ ঘোরা হয়ে গেল যে! খেমার রুজদের অত্যাচারের কথাতে অবাক হইনা! ধন্যবাদ।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
জুন বলেছেন: ঢাকাবাসী ভাই আপনি আমার সকল লেখার এক মনযোগী/নিয়মিত একজন পাঠক , তাই সব সময় আমি আপনার মন্তব্যের প্রত্যাশা করি । আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ দীর্ঘদিন সাথে আছেন বলে । শুভকামনা রইলো । আর আপনার ইউরোপের ৭ নং দিনলিপির অপেক্ষায় আছি ।
আপনি মনে হয় আমার এর আগের পোষ্টটি পড়েন নি ঢাকাবাসী । আমি অনুরোধ করবো সুযোগ থাকলে তাতে একটু দৃষ্টি দেয়ার জন্য । কারন ওটা ছিল এর ১ম পর্ব । সেখানে পলপটের চার বছরের রাজত্বকালের অত্যাচারের বিভিষীকাময় দিনের কথা ও ছবি দেয়া আছে ।
১২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১০
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: উফ! নৃশংস! এত নির্মম মানুষ কেমন করে হয়? আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অনেকভাবে বিকৃত হয়েছে তবে যতটুকু জানি পাকিদের নির্যাতন এর চেয়েও জঘণ্য ছিল। কবে আমাদের দেশের ইতিহাসকেও সঠিকভাবে সযত্নে তুলে ধরা হবে নতুন প্রজন্মের কাছে?
পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৩
জুন বলেছেন: আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অনেকভাবে বিকৃত হয়েছে তবে যতটুকু জানি পাকিদের নির্যাতন এর চেয়েও জঘণ্য ছিল।
অবশ্যই তনিমা কিন্ত নাবি কানের ভাষায় এখানে একটি সুক্ষ ফারাক রয়েছে , তাদের দেশের এই গনহত্যা যাতে তাদের দেশের এক তৃতীয়াংশ লোক মারা গিয়েছিল তা তাদেরই একই জাত খেমার পলপটের নিষ্ঠুর নির্যাতন আর হত্যায়। তাও নতুন ধরনের এক শাসন ব্যবস্থা কায়েম করার জন্য ।
তারপর ও আমি বলি গনহত্যা গনহত্যাই যা সংখ্যা দিয়ে , জাতি দিয়ে যাচাই করা যায়না । হয়তো ব্যক্তিগত এবং আকৃতিগত ভাবে তার ক্ষতিটি অনেক বড় তাই হয়তো এত ভদ্র এক লোক এমন ভাবে চিন্তা করছে তনিমা।
যাক অনেক বড় হয়ে গেল মন্তব্যের প্রতিউত্তর । পোষ্টটি দেখা ও সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ । আগামীতেও সাথে থাকার প্রত্যাশায় শুভেচ্ছা নিয়ত ।
১৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
কাবিল বলেছেন: কচি কচি পা ধরে ঘুরিয়ে এনে এই গাছটির গুড়িতেই বাড়ি মেরে মেরে মাথা ফাটিয়ে মেরেছিল শত শত নিরপরাধ শিশুদের।
উহ এতো কল্পনাকেও হার মানায়। আর কিছুই ভাবতে পারছি না।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৭
জুন বলেছেন: খেমার রুজদের জঘন্য এবং আদিম পন্থায় এই হাজার হাজার হত্যার নিদর্শনগুলো দেখা শক্ত স্নায়ুর ব্যপার কাবিল ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
১৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫
জাহেদ মুরাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ।। জানা গেল অনেক অজানা......
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১১
জুন বলেছেন: কিছুটা জানতে পেরেছেন জেনে অনেক ভালোলাগলো জাহেদ মুরাদ । অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । সাথে থাকুন ।
১৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: আপনার পোস্ট আগের টাও পড়েছি । সেই কর্নেলের ছেলের কথা ,
বিষয়গুলো খুব অদ্ভুত লাগে ।
আমাদের দেশেও যা করছে !!!!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২০
জুন বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ নাজমুল হাসান মজুমদার । আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা রইলো ।
১৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: খুব ভয়ঙ্কর সব কাহিনী । গা শিউরে উঠলো ।
তাদের কাহিণীর সাথে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের দৃশ্য তুলে ধরেছেন দেখে ভাল লাগলো । এমন নৃশংস নির্যাতন আমাদের এই সোনার বাংলাও হয়েছে ।
উতসর্গ যথার্থ ।
বিজয়ের শুভেচ্ছা ।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩
জুন বলেছেন: আমার কাছে এ দৃশ্য ভয়ংকরের চেয়েও করুন লেগেছে বেশী কথাকথিকেথিকথন
পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
সাথে থাকুন আগামীতেও
১৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
েমাঃ মিন বলেছেন: আমাদের দেশেও প্রতিদিন রাতের আধারে মানুষ মেরে গুম করে ফেলা হচ্ছে !! কে জানে, ১৫-২০ বছর পরে হয়ত এমন কিছু দেখা যাবে !
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮
জুন বলেছেন: েমাঃ মিন স্বাগতম আমার ব্লগে । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: আপনার লেখায় কম্বোডিয়াকে নতুন করে দেখছি। জানছি।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
জুন বলেছেন: আমিও জেনেছি সুপান্থ সুরাহী । দীর্ঘদিন ধরে উৎসাহ যুগিয়ে যাবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
আগামীতেও দিনেও সেটাই প্রত্যাশা ।
১৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮
মুর্দা ফকির বলেছেন: নির্মমতার শেষ নাই.... এই আধুনিক সমাজেও চলছে গণহত্যা। নিকৃষ্ট মানুষ দের কাজের উদাহরণ হয়ে থাকবে এই গণহত্যা, গণকবর গুলা।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১
জুন বলেছেন: নিকৃষ্ট মানুষ দের কাজের উদাহরণ হয়ে থাকবে এই গণহত্যা, গণকবর গুলা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য মুর্দা ফকির ।
২০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
নিমগ্ন বলেছেন: +++++++++
ব্লগে এরকম সমৃদ্ধ পোস্ট খুব বেশি দেখা যায় না। ভাল থাকবেন আপু!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩
জুন বলেছেন: আছে হয়তো আপনার চোখ এড়িয়ে গেছে । তারপরও এই সন্মানটুকু দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ নিমগ্ন ।
সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
২১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কল্পনার অতীত সব উপায়ে শাস্তির মাধ্যমে মৃত্যু নিশ্চিতকরণ! খুব খারাপ লাগলো দেখে!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
জুন বলেছেন: সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ অপর্না মম্ময় ।
আগামীতেও আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য পাবো সেই প্রত্যাশায় ।
২২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এই গণহত্যা যে আমাদের দেশের গণহত্যাকেও হার মানায় !!!!!
মানুষ কী করে এত হিংস্র, পশুর চেয়েও হিংস্র হতে পারে!!!!
এ এক জঘন্যতম ইতিহাস!!!!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
জুন বলেছেন: এ এক জঘন্যতম ইতিহাস , গনহত্যার ইতিহাস কামরুন্নাহার বিথী আপু ।
সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে , আর আগামীতেও থাকবেন সেই কামনায় ।
২৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
শ।মসীর বলেছেন: ...................................................মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন.............................................
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
জুন বলেছেন: সাজানো গোছানো কিন্ত বিভীষীকাময় সৃতিচিন্হ ভারে ভারাক্রান্ত সেই বধ্যভুমি দেখে মন্তব্যের ভাষা সত্যি থাকে না শামসীর ।
সাথে দীর্ঘদিন থাকা ও উৎসাহমুলক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
২৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫
আমি ইহতিব বলেছেন: এত নিষ্ঠুর কিভাবে হয় মানুষ? এগুলো সরাসরি দেখে সহ্য করতে পারলেন আপু?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
জুন বলেছেন: অনেক খারাপ লাগছিল আমি ইহতিব। সাথে এই ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত নাবি কানের বর্ননায় তা আরো মর্মান্তিক হয়ে উঠছিল আমাদের কাছে ।
যাই হোক অনেক দিন পর আমার পোষ্ট অর্থাৎ ব্লগে ইহতিবকে দেখে অনেক ভালোলাগলো । আশা করি সবাইকে নিয়ে ভালো আছেন ? আর হারিয়ে না যাওয়ার অনুরোধ থাকলো ।
২৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনার চোখে বিশ্বকে দেখছি আর জানছি অনেক কিছু... আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা... ++
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯
জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখা ও পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জহির । সাথে থাকার প্রত্যাশায় ।
২৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
নেক্সাস বলেছেন: জুনাপা আপনার ভ্রামন কাহিনি অলওয়েজ গ্রেট।
বাট মাথার খুলিগুলো দেখে মন টা খারাপ হয়ে গেছে।
আমি সরাসরি দেখলে টলারেট করতে পারতাম না।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২
জুন বলেছেন: অন্য কারো দেয়া এই ছবিগুলো দেখলে আমিও হয়তো এমনই ভাবতাম । কিন্ত তোল স্লেং নির্যাতন কেন্দ্র থেকে সরাসরি সেখানে যাওয়ায় মনটা মনে হয় প্রস্তত হয়েই ছিল নেক্সাস ।
সাথে থাকা আর অনুপ্রেরনা যুগিয়ে যাবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
২৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জুনাপ্পু.... বেশ পরে হাজিরা দিলাম। বরাবরের মতোই অনবদ্য পোস্টে প্লাস+
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
জুন বলেছেন: হাজিরা দেয়ার জন্য আর একেবারে যে ভুলে জান নাই তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার ।
শুভেচ্ছা বিকেলের ।
২৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আর কোন অনুভূতির কথা বলতে চাই না। মাথার খুলিগুলো দেখে কোনও ভয় পান নি??
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
জুন বলেছেন: না ভয় পাইনি তবে প্রচন্ড মন খারাপ ছিল । বিশেষ করে তোল স্লেং কারাগারের এই বন্দীদেরই এখানে এনে হত্যা করেছে । তাদের ভীত নিস্পাপ মুখতো আমি সেখানেই দেখে এসেছি সকাল থেকে দুপুর অবধি ।
আরেকবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
২৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
তান্ত্রীক বলেছেন: মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: এই সব ইতিহাস- ইতিহাসই হয়ে থাক। আর কোনদিন যেন মানব জাতির কাছে তা বর্তমান হয়ে না আসুক।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮
জুন বলেছেন: ইতিহাসের মূল কথা হলো ভবিষ্যতের জন্য মানুষ যেন অতীত থেকে শিক্ষা নেয় । কিন্ত তাই হচ্ছে নিমগ্ন ! তাই যদি হতো তাহলে লাল টি শার্ট পড়া ছোট্ট আয়লানের নিথর দেহ সমুদ্রের বালুকাবেলায় উপুর হয়ে মুখ গুজে থাকতোনা ।
তারপর ও আপনার মতই আশা পোষন করি ।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সামনেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা রইলো ।
৩০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পোস্ট পড়ার সময় আর ছবি দেখার সময় বার বার একটা কথায় মনে হয় মানুষ এতটা নির্দয় কিভাবে হয়।
পৃথিবীর মানুষ এখনো এসব থেকে মুক্ত হতে পারেনি।
হয়ত অত্যাচারের ধরন পাল্টেছে এই টুকুই ।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
জুন বলেছেন: সব দেশের গন হত্যা বা যে কোন হত্যাকান্ডই বেদনাদায়ক ফেরদৌসা রুহী । তবে এটা সংঘঠিত হয়েছিল তাদের নিজ জাতির লোকের মাধ্যমেই । আলাপ করে যা বুঝলুম এটাই তাদের মূল কষ্ট ।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৩১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কষ্ট, কষ্ট আর কষ্ট।
মানুষ কত অসভ্য আর বর্বর হলে এমন নিষ্ঠুর হতে পারে।
পোস্টে A+
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
জুন বলেছেন: সত্যি অত্যন্ত নিষ্ঠুর সেই ছবি। আন্তর্জাতিক আদালতের প্রতি পুর্ন সন্মান রেখেই বলছি যে সেই সব নরপশুরা যে শাস্তি পেয়েছে তা তাদের অপরাধের কাছে কমই মনে হয়েছে আমার দৃষ্টিতে ।
৩২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
ভয়াবহ স্মৃতির সব ছবি আর বর্ননার জালে অন্ধকার এক কবরের ভেতর থেকে টেনে তুললেন এক ইতিহাস , যে ইতিহাস কথা কয়ে গেছে মানুষের সাথে । ছবি আর কথায় তুলে এনেছেন শিউরে শিউরে ওঠার সব অনুষঙ্গ নিয়ে পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম এক নিষ্ঠুরতার গল্প ।
এ গল্প শুধু কম্বোডিয়ারই নৃশংস ইতিহাসই নয় । এ ইতিহাস তামাম দুনিয়ার নিপীড়িত মানুষের। দারুন মুন্সিয়ানায় বাঙলা দেশের জন্মলগ্নের করুন গল্পও তুলে ধরতে দ্বিধা করেন নি । বোঝা যায়, একটি বাঙলা দেশ আপনার অন্তরে লুকিয়ে আছে জন্মান্তর থেকে যা বারে বারে মুখ তুলে গেছে আপনার প্রতিটি ভ্রমন পোষ্টের অবয়বে ।
আর এই লেখাটির উৎসর্গ ফলকটি দেখে বোঝা যায় , কতো সংবেদনশীল এর লেখিকা, ভ্রমনের কথা বলতে গিয়েও যিনি বাঙলার বিজয় মাসটিকে স্মরন করতেও ভুলে যাননি । সাথে সাথে উগরে দিয়ে গেছেন অন্তরের যতো ঘৃনা সেই সব নরাধমদের প্রতি যারা এখনও বাঙলার মাটিতে নিঃশ্বাস ফেলছে । লেখার শেষাংশে এই স্মরন আর ঘৃনার ছবিটুকু এঁকে দেয়াতে লেখাটির গভীরতা সব সংবেদনশীলতা নিয়ে উচ্চমাত্রায় পৌঁছে গেছে ।
আর "আমরা তোমাদের ভুলিনি", এ ছবিটি আর তার পৈশাচিক ইতিহাস আমাদের বিবেকই যেন লজ্জায় ঠুকে ঠুকে মেরে রেখে গেলো ।
বিশ্বাস করি , আপনার এই লেখা পৃথিবীর সব মানুষকে সম্প্রীতির, সহনশীলতার , ভ্রাতৃত্বের অচ্ছেদ্য এক রাঁখি বন্ধন পরিয়ে দেয়ার অনুপ্রেরনা যুগিয়ে যাবে নিরন্তর।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস
বরাবরের মতই আপনার মন্তব্যটি এতই অনাবদ্য এবং অসাধারন যে পোষ্টে তা সংযুক্ত করার লোভটি অতি কষ্টে সম্বঃরন করলাম ।বোঝা যায়, একটি বাঙলা দেশ আপনার অন্তরে লুকিয়ে আছে জন্মান্তর থেকে যা বারে বারে মুখ তুলে গেছে আপনার প্রতিটি ভ্রমন পোষ্টের অবয়বে
আমার লেখার মুল কথাটি আপনি তুলে এনেছেন আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যে তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ রইলুম । আমি পাঠকদের যা বোঝাতে চেয়েছি অনেক কথায় তা আপনি কটি লাইনে সুন্দর করে তুলে ধরেছেন নিপুনতার সাথে।
তা আমি যেখানেই যাই , যাই দেখি যত প্রাচুর্য্যের মধ্যেই ঘুরি না কেন কখনো আমার দুঃখিনী মা এর মুখটি ভুলিনা। কেমন করে ভুলি ! সে যে আমার জন্মভুমি বাংলাদেশ , আমার সোনার বাংলা।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো । আগামীতেও সাথে থাকবেন বলেই প্রত্যাশা আমার ।
৩৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
শামছুল ইসলাম বলেছেন: নিজেকে খুব স্বার্থপর মনে হচ্ছে।
খেমাররুজদের অমানবিক অত্যাচারের কাহিনী আর ছবি গুলোয় ব্যথিত হৃদয়।
কিন্তু আমাদের বোনের মৃত্যুর ছবি দেখে চোখ দু'টো ছলছল করে উঠেঃ
//পাশবিক নির্যাতনের পর আমাদের বোনের মৃত্যু যে ছবি আজও আমাদের কাঁদায় //
এত অসাধারণ একটা লেখার উৎসর্গটাও যথার্থ হয়েছেঃ
//সকল দেশের গন হত্যায় নিহত মানুষের প্রতি পুর্ন শ্রদ্ধা রেখে আমার এই লেখাটি উৎসর্গ করলাম তাঁদের স্মরণে । //
বিজয়ের শুভেচ্ছা।
ভাল থাকুন। সবসময়।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
জুন বলেছেন: নিজেকে কেন স্বার্থপর মনে করছেন শামছুল ইসলাম ?
তোল স্লেং নির্যাতন কেন্দ্রের দেয়ালে লাগানো সেই নির্যাতনের পর মৃত মেয়েদের ছবি আর আমাদের দেশের নির্যাতিত মা- বোনেদের মৃত্যু পরবর্তী ছবিতে কোন পার্থক্য আছে কি ? মনে হয়না ।
সদয় মন্তব্যের জন্য আর সব সময় সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।
আগামী দিনগুলোতেও সাথে থাকুন সেই কামনায় । শুভেচ্ছা সন্ধ্যার ।
৩৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শ্রদ্ধা জানবেন।
মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন আসলে!!
এখনো তারের বাধনে বাঁধা এক জোড়া পা
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮
জুন বলেছেন: মর্মান্তিক এই দৃশ্যটি দীপংকর চন্দ আপনারাও মন ছুয়ে গেছে ?
আসলেও মন্তব্য নিস্প্রোয়জন ।
তারপরও অশেষ ধন্যবাদ নিরন্তর সাথে থেকে উৎসাহিত করছেন ।
শুভেচ্ছা রাত্রির ।
৩৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
আবু শাকিল বলেছেন: ছবি দেখছি আর ক্যপাশন পড়ছি -
চিত্র গুলা আমাদের মুক্তিযুদ্ধে হানাদার বাহিনীর বর্বরতাকে মনে করিয়ে দেয়। ভয়ঙ্কর, গা শিউরে উঠে।
আমাদের বিজয়ের মাসে সকল দেশের গন হত্যায় নিহত মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।
ধন্যবাদ আপু।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪০
জুন বলেছেন: আমাদের বিজয়ের মাসে সকল দেশের গন হত্যায় নিহত মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।
আন্তরিক ধন্যবাদ সব সময় সাথে থাকার জন্য আবু শাকিল ।
আগামীতেও থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
৩৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: খেমাররুজদের নৃসংসতা সম্পর্কে জানতাম, আজ স্বাক্ষ্য প্রমানসহ দেখলাম। ধন্যবাদ জুন। শুভ কামনা।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
জুন বলেছেন: আমরাও স্বচক্ষে দেখে আসলাম খেমার রুজদের বর্বরতা অগ্নি সারথি । দোয়া করি এমন স্বরাজ প্রতিষ্ঠার জন্য আর কোন প্রান যেন বলি দিতে না হয় ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
৩৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: স
বোধহয় স্বাধীনতা অর্জনের পথে পৃথিবীর সব দেশেই এমন গনহত্যা আর অত্যাচারের ঘটনা ঘটে।। বর্তমানের সিরিয়ান আর কুর্দি জনগোষ্ঠী এরই প্রমান দিয়ে যাচ্ছে না কি??
শিউরে উঠা ছবি আর তার পিছনের ইতিহাস।।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫২
জুন বলেছেন: জী সচেতনহ্যাপী আপনি ঠিকই বলেছেন , তবে আমাদের সাথীর ভাষায় একটি রাজনৈতিক আদর্শ প্রতিষ্ঠা করার জন্য নিজের জাতি গোষ্ঠির এত মানুষ (তাদের দেশের এক তৃতীয়াংশ ) মেরে ফেলার নজির আর কোন দেশে নেই ।
সমগ্র আরবের বেসামরিক জনগোষ্ঠির উপর অত্যাচারের খবর দেখে অস্থির হয়ে পরি । কোন যুগে আছি আমরা ভেবে ।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ভাই সচেতনহ্যাপী । ভালো থাকুন ।
৩৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: বীভৎস ছবি গুলো দেখে ভীষণ খারাপ লাগছে । ভাবতেই অবাক লাগেএতটা অমানবিক কি করে হয় মানুষ !
অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন বর্ণনা এবং ছবি দিয়ে । অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য ।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
জুন বলেছেন: খেমার রুজদের বর্বরোচিত হত্যার শিকার এর এই নিদর্শনগুলো দেখে হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম গুলশান কিবরিয়া ।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো । আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
৩৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৬
কিরমানী লিটন বলেছেন: "হাজারো মৃতের করুন দীর্ঘশ্বাসে ভারী হয়ে ওঠা ক্যম্বোডিয়ার চুয়েং এক বধ্যভুমিতে এক বেলা " - খেমারুজদের নিঃসংশয়তা আর ভয়াবহতার মাত্রা কতটা বীভৎস ছবিগুলি করুন সে ইতিহাসের চাক্ষুস সাক্ষী,পাঠককে কম্বোডিয়ার সেই আর্তনাদের সাথে, রাষ্ট্র হিসাবে আমাদের জন্মের প্রসব বেদনার উপলব্ধিকে ছুঁয়ে গেলো- সত্যিই অসাধারণ,অগণন শুভকামনা রইলো প্রিয় জুন আপু'নির জন্য ...
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো অফুরান শুভেচ্ছা । ভালো থাকুন কিরমানী লিটন । আর সাথে থাকুন আগামীতেও ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
৪০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১৮
ধমনী বলেছেন: ছবি আর বণর্নায় মনে হলো ভিডিও ডকুমেন্টারি দেখছি। খেমাররুজরা কি শেষ হয়ে গেছে? নাকি এখনও নৃশংসতা চালায়?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৪
জুন বলেছেন: খেমাররুজরা কি শেষ হয়ে গেছে? না ভাই ধমনী এখবর বলতে পারবো না । পালের গোদাগুলোরই তো আমার মতে সঠিক বিচার হলো না আর সদস্যতো দুরের কথা । মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । সাথে থাকুন আগামীতেও ।
৪১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
মুরশীদ বলেছেন: সকল দেশের গন হত্যায় নিহত মানুষের প্রতি রইলো পুর্ন শ্রদ্ধা।
সাথে আসন্ন বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৩
জুন বলেছেন: বিজয়ে দিবসের শুভেচ্ছা ও সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৪২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এইবার কিছু হালকা মেজাজের পোস্ট দ্যান জুনান্টি!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪
জুন বলেছেন: অবশ্যই দেবো ইমরাজ কবির মুন । সাথে থাকুন আগামীতে ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
৪৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৩
ফা হিম বলেছেন: ভয়ংকর !!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৫
জুন বলেছেন: পোষ্ট পড়া ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ফাহিম ।
৪৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩
রাবার বলেছেন: অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন বর্ণনা এবং ছবি দিয়ে । অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য আপা । ++++++
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০২
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো অনেক শুভকামনা রাবার । সাথে থাকুন সেই প্রত্যাশায় ।
৪৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপু, কেমন আছেন? অনেক গুলো মন্তব্য পড়ে আছে অথচ আপুর কোন খবর নাই? ব্যস্ত আছেন নাকি জুনাপু.....??
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৪
জুন বলেছেন: কত ঝামেলা করে যে ব্লগে আসি সাহসী তা যদি জানতেন । আমার সমস্ত সন্মানিত পাঠকদের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী ভাই এই অনাকাংক্ষিত দেরীর জন্য ।
৪৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
সুমন কর বলেছেন: সকল দেশের গণ হত্যায় নিহত মানুষের প্রতি পূর্ন শ্রদ্ধা রেখে আমার এই লেখাটি উৎসর্গ করলাম তাঁদের স্মরণে ।
ব্লগের সবাইকে বিজয় দিবসের সশ্রদ্ধ শুভেচ্ছা।
মনকে ভারী করে দেবার মতো ছবি ব্লগ !!
+।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২২
জুন বলেছেন: সব সময় সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ সুমন কর । সামনের দিনগুলোতেও থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
৪৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২০
মৈত্রী বলেছেন: ব্যাংকক থেকে নমপেন কি বাইরোডে যাওয়া যায়?
ভাড়া কত??
নমপেনে কি ইউ এস ডলার ভাঙানো এভেইলাবল???
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
জুন বলেছেন: হ্য বাইরোডে অবশ্যই যাওয়া যায় মৈত্রী , সময় লাগে ১২ থেকে ১৪ ঘন্টা যতদুর শুনেছি । আপনার ভিসা থাকতে হবে ক্যম্বোডিয়ার । আমরা অবশ্য ঢাকা থেকেই ব্যংকক এয়ারওয়েজের ঢাকা ব্যংকক -নমপেন -ব্যংকক -ঢাকার টিকিট কেটে গিয়েছিলাম । ব্যংকক থেকেই ক্যম্বোডিয়ার ভিসা খুব সহজে পাওয়া যায় ।
আর সেদেশে ডলার আর সেদেশের টাকা রিল এক সাথেই সমানতালে চলে । এক ডলার সমান চার হাজার রিল । আপনি যে কোন ফুটপাথের ভ্রাম্যমান ফেরিওয়ালা থেকে শুরু করে টুক টুক চালকের কাছেও ১০০ ডলার ভাংতি পাবেন । বড় জায়গাগুলোর কথা বাদই দিলাম। আমরা নমপেন বিমান বন্দরে নেমে ব্যংক থেকে ডলার ভাঙ্গিয়ে পরে এ সব কিছু দেখে অবাক হই ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৪৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২
কেউ নেই বলে নয় বলেছেন: কাদানোর মত পোস্ট। জেনে বুঝেঅমানুষ হবার ক্ষমতা একমাত্র মানুষেরই আছে।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩০
জুন বলেছেন: অবশ্যই কান্না পাওয়ার মতই ঘটনা কেউ নেই বলে নয় । স্বাগতম আমার ব্লগে । শুভকামনা রইলো
৪৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: জেনে বুঝেঅমানুষ হবার ক্ষমতা একমাত্র মানুষেরই আছে।
কেউ নেই বলে নয় এর সাথে সহমত ।
এই নির্যাতনের কোন তুলনা নেই ।
মন খারাপ হয়ে গেল ,।
ভাল থাকবেন
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫১
জুন বলেছেন: সত্যি তুলনা নেই মনে হলো মাহমুদ ০০৭ । খুবই মর্মান্তিক ঘটনা ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সাথে থাকুন সেই কামনায় ।
৫০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এত কিছূ কেন?
ক্ষমতার লোভে? সম্পদের লোভে? নাকি অহংবোধের বিষফল!!!
নিহত আর হত্যাকারী কেউই আজ নেই। অথচ একজন কি ভীষন ঘৃনিত আরেকজন কত প্রেম আর ভালবাসার পাত্র!
মানুষ তুই মানুষ হ!
ঐতিহাসিক তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্টে অসংখ্য +++++++++
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭
জুন বলেছেন: ক্ষমতার লোভে? সম্পদের লোভে? নাকি অহংবোধের বিষফল!!
এসবের কিছু নয় সেই নরাধ্মদের কাছে বিদ্রোহী ভৃগু । তাদের উদ্ভট শ্রেনীহীন সমাজ কায়েম করার লক্ষ্যে এই বীভৎস নারকীয় হত্যাযজ্ঞ ।
পছন্দের জন্য আপনার প্রতি রইলো আন্তরিক শুভকামনা , সাথে থাকবেন ।
৫১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৪
সোহানী বলেছেন: আপনার এ পোস্টগুলো কিছুতেই সহ্য হচ্ছে না....... কিভাবে মানুষ মানুষকে হত্যা করে? কত ক্ষমতা, অর্থ, ভোগ দরকার এক জীবনে? যাকে মারছি তার জায়গায় নিজের মৃত্যু চিন্তা কি একবার ও আসে না???
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০
জুন বলেছেন: কিভাবে মানুষ মানুষকে হত্যা করে? কত ক্ষমতা, অর্থ, ভোগ দরকার এক জীবনে? যাকে মারছি তার জায়গায় নিজের মৃত্যু চিন্তা কি একবার ও আসে না??? সোহানী, আসেনা বলেই তো পৃথিবী জুড়ে সেই আদিম কাল থেকে এখনো পর্যন্ত এই হানহানি । সহ্য হওয়ার কথাও নয় ।
আমার দেখে আসা সেই সব হতভাগ্যের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৫২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মর্মান্তিক! দেখেই মনটা খারাপ হয়ে গেলো । বর্ণনাগুলোও চমৎকার ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২২
জুন বলেছেন: ভাললেগেছে জেনে অসংখ্য ধন্যবাদ রূপক বিধৌত সাধু ।
৫৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪
লালপরী বলেছেন: আপু ভয় পাইসি । ছবি আর বর্ণনাগুলোও চমৎকার +++++
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
জুন বলেছেন: ভয় পাওয়ার কিছু নেই লালপরী কষ্ট পাবার কথা । সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৫৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২০
মৈত্রী বলেছেন: বাংলাদেশীদের জন্যে কম্বোডিয়ার ভিসা অন এ্যারাইভাল হওয়ার কথা
যাইহোক, কম্বোডিয়া থাইল্যান্ডের তুলনায় তুলনামূলক সস্তা দেশ বলে মনে হচ্ছে...
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
জুন বলেছেন: অন এরাইভ্যল ভিসা কিছুদিন আগেও ছিল মৈত্রী । এখন বিভিন্ন ঘটনার জন্য এটা বন্ধ করে দিয়েছে । তুলনামুলক শস্তাতো হবারই কথা কারন এটা থাইল্যন্ডের মত উন্নত দেশ নয় যে ।
৫৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
তুষার কাব্য বলেছেন: চুয়েং জেনোসাইড এর কথা শুনেছিলাম কিন্তু এতো কিছু তো জানতাম না । কি ভয়ঙ্কর সব স্মৃতি ছড়িয়ে আছে এই মিউজিয়ামে। ছবিগুলি দেখেই মাথা ঝিম মেরে আছে আর বাস্তবে দেখলে সহ্য করাই কঠিন ।
উৎসর্গ পত্র অসাধারণ হয়েছে আপু । ভালো থাকুন খুব ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
জুন বলেছেন: পোষ্ট পড়া ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ তুষার কাব্য ।
শুভকামনা রইলো ।
৫৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপু আপনি কই.......?? আপনাকে দেখছিনা কেন আপু.......??
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৯
জুন বলেছেন: বেঁচে আছি সাহসী। স্রোতের বিরুদ্ধে উজান ঠেলে ঠেলে হেরে গেলাম।
অনেক ভালো থাকো। আমাকে মনে করার জন্য অনেক অনেক খুশি হয়েছি।
৫৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: মনেটা কি? কোথায় আবার উজান ঠেলতে গেছেন? আমারে ডাকলেই হইতো, আমিও একটু হেল্পাইতাম.......!!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
জুন বলেছেন: নেক্সট টাইম ডাক দিবো হেল্পানের জন্য ।
তখন আবার কাজের ছুতোয় ( অন্যের কবিতা ও সাক্ষাৎকার নিতে) পালিয়ে যাওয়া যেন না হয়
৫৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কমেন্টটি পড়ে দেব
বিজি আছি টুকুটাকি;
লিন্ক দিনু দেখো মাস্ট
দিয়ো নাকো মোটে ফাঁকি। বজ্জাত মাইয়াডি !?!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০
জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়ে আগে মন্তব্যটি করেন রেডী
এরপর পড়তে যাবো বজ্জাত মাইয়াডি
এসেছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কি করি আজ ভেবে না পাই ।
৫৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: আফা আপ্নের অনেক সাহস
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১
জুন বলেছেন: সাহস ঠিক না গোল্ডেন গ্লাইডার তবে মনটা ভার হয়ে ছিল । মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । আগামী দিন গুলোতেও সাথে থাকবেন প্রত্যাশায় ।
৬০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: খাইছে আমারে,জুনাপু দেহি গুপন ইতিহাস জাইনালচে......!! পোস্টু গুম কইরা ফেলুম!
জুনাপু, কতদিন পর আপনাকে ব্লগে পেলাম! আমার কাছে তো মনে হচ্ছে, কয়েকবছর পর! তো কেমন আছেন? বিজি নাকি.....?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
জুন বলেছেন: গুম কইরা ফেল্বা
ভয় পাইছি সাহসী
যাক একজন ও যে আমাকে মনে রেখেছে তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৬১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২০
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপুরে মনে না রাখলে আমি আর কারে মনে রাখবো? শত ব্যস্ততার মাঝেও যে আপনি আমাদের মাঝে আছেন, সেইটাইতো আমাদের সৌভাগ্য!
যাউগ্যা, তয় ভুই পাওনের দরকার নাই! আমি আছি না.......!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২
জুন বলেছেন: হ্য আমিও জানি সাহসী আছে না ? আমার ভয় কি ?
মনে রাখার জন্য কৃতজ্ঞ আমি
৬২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: মর্মান্তিক! ছবি দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেলো । বর্ণনা চমৎকার । ধন্যবাদ জুন আপা।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই প্রামানিক আপনাকে । সত্যি ভয়ংকর আর দুঃখজনক ।
৬৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কি দেখালেন এই সব !
ছবি দেখেইতো মাথায় চক্কর দিচ্ছে । আর আপনি কিনা নিজ চক্ষে দেখলেন ?
নৃশংস ! মর্মান্তিক !! পৈচাশিক !!!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩
জুন বলেছেন: আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম সেই নৃশংসতাকে, সেই ভয়ংকরকে গিয়াসউদ্দিন লিটন । এই বধ্যভুমি দেখার আগেই তোল স্লেং নির্যাতন কেন্দ্র দেখে গিয়েছিলুম যা অনেকটা শক এব্জর্ভারের কাজ করেছে ।
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ,ক্যম্বোডিয়া নিয়ে আমার আগামী পোষ্টগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
৬৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কোন দেশে বেড়াতে গেলেন জুন আপু, শুধু কষ্টের উপাখ্যান
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
জুন বলেছেন: আমাদের দেশেও তো এমন পৈশাচিক নৃশংস ঘটনা ঘটেছে বোকামানুষ। সামনে ইতিহাস আর ঐতিহ্য নিয়ে লিখবো।। সাথে থাকবেন অবশ্যই।
অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য।
শুভেচ্ছা নিরন্তর
৬৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: এই আপু!
মইনুল ভাইয়ের পোস্টে আপনার মন্তব্য দেইখা ভাবলাম আপনি নতুন কিছু পোস্টাইছেন? কিন্তু এইখানে তো কিছুই পাইলাম না......? এত্ত কষ্ট কইরা আইলাম, খালি মুখে যাইতে মুঞ্চায় না......!!
জলদি চা দেন? নইলে খপর আছে.......?
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫
জুন বলেছেন: এই যে এখন দিলাম একটি ছবি ব্লগ সাহসী , ব্লগ দিবস আর বিজয় দিবস উপলক্ষে ।
ওয়েট চা আঞ্ছি ।
৬৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
নিহত কম্বোডিয়ানদের মাথার খুলি এবং হাড্ডি দেখে মনে ভেবেছিলাম, আমাদের একাত্তরের জন্যও এরকম স্মৃতি ধরে রাখলে আজ এত বিতর্ক হতো না। কিন্তু নিচে এসে দেখলাম বাংলাদেশের নির্যাতিত মায়ের একটি ছবি যুক্ত করেছেন।
এসব ছবি এখন বিভৎসতার কথা বলে না শুধু, বলে গৌরবের কথা... একটি রাষ্ট্রের অভ্যুদয়ের কথা।
সময়ের পরিক্রময় আপনার পোস্টগুলোর গুরুত্ব আরও বাড়বে। অনেক বড় কাজ করে যাচ্ছেন, যা কেবল ফটো/ভ্রমণ ব্লগ দিয়েই করা সম্ভব।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮
জুন বলেছেন: মাইনুদ্দিন মইনুল আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে আমার লেখা নিয়ে বলেছেন বলে।
এই বিশাল ত্যাগের বিনিময়েই আমাদের স্বাধীনতা এসেছে। তাদের সন্মান জানাই। তবে ক্যম্বোডিয়ার হতভাগ্যদের প্রতি প্রার্থনা। সেই যে ছোট ছেলেটি ১নম্বর লেখা বন্দী। কি তার অপরাধ ছিল সেই নরপশুদের কাছে সেটাই অজানা রয়ে গেল।
শুভকামনা সকালের।
৬৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার পোস্ট আপু।
পাশবিক নির্যাতনের পর আমাদের বোনের মৃত্যু যে ছবি আজও আমাদের কাঁদায়.............
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য এহসান সাবির
৬৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
মশিকুর বলেছেন:
ক্যাম্বোডিয়ার প্রথম পোস্টে বলেছিমান "বিস্তারিত লেখার অপেক্ষায় রইলাম" তবে এমন মন আদ্র করা লেখা + ছবি নিশ্চই আশা করিনি। বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় মানুষ আসলেই এমন করতে পারে
শুভকামনা।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১
জুন বলেছেন: পোষ্টটি মনযোগ দিয়ে পড়া আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মশিকুর। সময় করে এসেছেন তার জন্য অনেক ভালোলাগা।
৬৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
মশিকুর বলেছেন:
এর যায়গায় হবে
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪
জুন বলেছেন: আমি প্রথমে একটু কনফিউসড ছিলাম কিন্ত মুহুর্তেই বুঝে নিয়েছি আপনার বক্তব্যটি মশিকুর। আবার এসে ভুল ভাংগানোর জন্য অশেষ ধন্যবাদ
৭০| ২২ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: আচ্ছা বলুনতো কারা এমন নিঃস্বংশ হয়?? এরাতো বাইরের গ্রহ থেকে আসেনি- এরা আমাদের চারপাশের সব সনবেদনশীল মানুষগুলো যারা সামান্য রক্ত দেখেও একসময় আঁতকে উঠেছিল। নিজের সন্তানকে যারা বুকে জড়িয়ে সারা পৃথিবীর সব ভয় আর কষ্ট থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করে। এরা কারো অতি প্র্যজন ভাই বাবা বা স্বামী।
কেমন করে এরা আচমকা এত ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে- পাকিসাথনী বাহিনীরাতো আমাদের সেনাবাহিনীর মত কোন চৌকশ অকুতোভয় মানুষ। আমাদের সেনাবাহিনীকে অন্য দেশের বিরুদ্ধে বা কোন স্বৈরশাককের নির্দেশে এমন অপকর্ম করবে?? করবেনা যে এর নিশ্চয়তা কি? আসলে আমরা মানবতার ভান ধরি-কেন যেন মনে হয় প্রত্যকেই আমরা বিশেষ সময়ে বিশেষ কারনে এমন ভয়ঙ্কর নিঃস্বংশ হয়ে উঠতে পারি!
এখন আমাকে সহ পৃথিবীর কোন মানুষকেই আমি বিশ্বাস করতে পারিনা।
তবুও কিছু মানুষতো আছেই- তারা সব প্রতিকুলতার বিরুদ্ধে মানবিকতার জন্য মাথা তুলে দাড়ানোর চেষ্টা করে। এজন্যই এত ভয়াবহতার মাঝেও পৃথিবীটা সুন্দর।।
আমার ক'জন আত্মীয় ডাকসাইটে মুক্তিযোদ্ধা; কিভাবে জানেন?
মুক্তিযুদ্ধের শেষবেলায় পাকিস্থান আর ভারতীয় বিমান বাহিনীর কক ফাইটে আকাশে একটা পাকিস্থানী বিমান বিধ্বস্ত হলে পাইলট প্যারাশ্যুট দিয়ে গ্রামের এক জঙ্গলে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
এরা কজন মিলে হতভাগ্য সেই পাইলটকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে। সে কি ভয়াবহ করুন দৃশ্য!
কে ভাল, কোন পরিবেশ পরিস্থিতিতে ভাল, কে খারাপ কোন পরিস্থিতিতে খারাপ সেটা আসলেই ভাববার বিষয়।
* পাকিস্থানী ধর্ষনকারী সেই সব অফিসার আর সৈন্যরা নিজেদের স্ত্রীদের কাছে কি বলেছে- তাদের চোখের দিকে ক্যামনে তাকিয়ে কথা বলে, তাদের কণ্যা সন্তানকে কিভাবে আদর করে? সেটা আমার বড় জানার ইচ্ছে।
ছবিগুলো সব দেখা আমার দ্বারা সম্ভব নয়- আপনি বড় শক্ত মনের মানুষ। ভাল থাকবেন
২২ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৪২
জুন বলেছেন: আপনার কথার অনুরণন তুলেই নাবি কান বলেছিল হি কিল্ড হিজ ওন পিপল জুন খুবই মর্মান্তিক ছিল সেই দিনটি । আমরা যখন ঘুরে ঘুরে দেখছিলাম তখন নাবি কান দ্মূরে বসে ডাবের পানি খাচ্ছিল কিন্ত তাঁর চোখে মুখে বেদনা ঝরে পরছিল । ভদ্রলোক অনেক হ্যান্ডসাম কিন্ত আমার চোখে ভেসে থাকে তাঁর সেই করুন চেহারাটাই যেখানে লেখা আছে তাঁর পরিবারের করুন ইতিহাস। অনেকদিন পর্যন্ত ভুলতে পারি নি সেই তোল স্লেং কারাগারে বন্দী ও পরে নিহত সেই ১১ বছরের বালকের নিস্পাপ চাহনী । আপনাকে দেখতে বা পড়তে বলেছিলাম, মন্তব্য না করলেও চলতো। চেয়েছিলাম আপনিও যেন আরেকটি দেশের সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে তাদের বর্বতার ইতিহাসটা যেন জানতে পারেন কারন আপনিও ইতিহাস ভালোবাসেন বলেই আজও রাশিয়ার ইতিহাসই তো লিখে চলেছেন শেরজা তপন ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার আবেগঝরা মন্তব্যের জন্য ।
৭১| ২২ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:১২
শেরজা তপন বলেছেন: সময় কম ছিল তাই তাড়াহুড়ো করে লিখেছি- বানানে অনেক ভুল। কিছু মনে করবেন না
২২ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৪৪
জুন বলেছেন: না না কি মনে করবো বলেন আপনি যে মনে করে এসেছেন পড়েছেন আবার সুদীর্ঘ একটি মন্তব্যও করেছেন তাঁর জন্য অনেক ভালোলাগা রইলো । ভালো থাকুন অনেক অনেক ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০১
সুলতানা রহমান বলেছেন: এ যে আমাদের কষ্টকে হার মানিয়েছে। ছবিগুলো দেখার সময় অজান্তে গা শিউরে উঠেছিল।