নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"তা-প্রহম" বৌদ্ধ মঠ
সে অনেক অনেক বছর আগের কথা সে সময় দক্ষিন পুর্ব এশিয়ার দেশ ক্যম্বোডিয়ার বর্তমান সিয়েমরেপ ছিল এক উন্নত সভ্যতার পীঠস্থান। এলাকাটি ছিল বিখ্যাত খেমার রাজবংশের অধীন। ১১২৫ খৃষ্টাব্দের কোন এক দিনে সেখানকার রাজা দ্বিতীয় ধরাইন্দ্রবর্মন এবং রানী শ্রীজয়রাজকুদমনির ঘর আলো করে উজ্জ্বল নক্ষত্রের মত যে পুত্র সন্তানটি ভুমিষ্ঠ হলো সেই হলো খেমার রাজ বংশের ইতিহাসের সবচেয়ে পরাক্রমশালী এবং বিখ্যাত রাজা সপ্তম জয়বর্মন। বিচক্ষন জননন্দিত, প্রজাহিতৈষী, ধর্মপরায়ন এই রাজাকে পরবর্তীকালে তার পারিষদরা মহাপরমসৌগত উপাধিতে সন্মানিত করেছিল। তারই সৃষ্ট এক অনন্য নিদর্শন "তা প্রহম" রাজ বিহার ছিল আমাদের পরবর্তী গন্তব্য।
তা- প্রহমের সীমানা প্রাচীর
এংকরভাট থেকে বেরিয়ে যখন আসলাম সুর্য্য তখন বেশ কিছুটা পশ্চিম দিকে ঢলে পড়েছে। টুকটুক চালক আমাদের নিয়ে গেল আগেই ঠিক করে রাখা সবুজ গাছে ঢাকা এক রেস্টুরেন্টে। চালক টোম হাত দিয়ে ইশারায় দেখালো, "পথের ঐ পাশে যে লাল পাথরের সীমানা প্রাচীর দেখছো সেখানেই আমাদের গন্তব্য"। বাইরে প্রচন্ড রোদ, সমস্ত শরীর যেন পুড়ে যাচ্ছে , দেয়ালের দিকে এক ঝলক তাকিয়ে তাড়াতাড়ি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত রেস্তোরায় ঢুকে টেবিলে বসলাম।
স্থানীয় সেই রেস্তোরা যেখানে দুপুরের খাবার খেয়েছিলাম
মেনু দেখে প্লেন ভাত, স্থানীয়ভাবে রান্না করা মুরগীর তরকারী আর নারকেল দিয়ে রান্না করা মাছের অর্ডার করলাম। টেবিলে দেয়া মাত্র সেই বিজাতীয় স্বাদের খাবারই এক মুহুর্তে চেটেপুটে খেয়ে নিলাম দুজন। সেই রেস্তোরার সব খদ্দেরই ছিল ট্যুরিষ্ট।
নারিকেল দিয়ে রান্না করা মাছ তখনো এসে পৌছেনি
খেয়ে দেয়ে বাইরে এসে সুন্দর সবুজ গাছ আর বিভিন্ন অর্কিডে ঢাকা সেই রেস্তোরা প্রাঙ্গনে কিছু ঘুর ঘুর করার পর রওনা হোলাম আমাদের পরবর্তী গন্তব্যের পানে। চালক কাম গাইড মিঃ টোম আমাদের নিয়ে রওনা দিল এই পথে ।
এমন ঝকঝকে রাস্তা দিয়ে চলেছি পাশে পাশে চলেছে লাল পাথরের দেয়াল
শত শত বছরের রোদ আর বৃষ্টিতে ক্ষয়ে যাওয়া লাল পাথরের দেয়াল আজও দাঁড়িয়ে আছে কালের সাক্ষী হয়ে ।
রাজা সপ্তম জয়বর্মন এর মুর্তি ,এই ছবিটি নেট থেকে নেয়া
ইতিহাস থেকে জানা যায় রাজা সপ্তম জয়বর্মন জীবনের প্রথম দিকে রাজধানী যশোধরাপুর অর্থাৎ বর্তমান এংকর নগরীর বাইরেই ছিলেন। কিন্ত ১১৭৭ ও ৭৮ সনে চাম রাজা জয় ইন্দ্র বর্মন স্বয়ং তার সৈন্যবাহিনী নিয়ে মেকং নদী বেয়ে তুনলে সাপ হ্রদ পাড়ি দিয়ে ক্ষীন তোয়া সিয়াম রেপ নদী পথে খেমার সাম্রাজ্য আক্রমন ও দখল করে নেন ।
বর্তমানে আষ্ঠেপৃষ্ঠে বাঁধা পরা সিয়াম-রেপ নদী এখন চিকন একটি খালে পরিনত। আমরা যেদিন পৌছালাম সেদিন ছিল বিখ্যাত ওয়াটার ফেষ্টিভ্যাল। আর সে উপলক্ষে নৌকা বাইচ হচ্ছিল, আমরা দর্শক হিসেবে হাজির ছিলাম ।
সেই এংকরভাট আক্রমনের পর থেকেই বার বার চামদের আক্রমনে খেমার রাজ্য ছিল পর্যদুস্ত। কিন্ত এবার রাজা সপ্তম জয়বর্মন তার প্রশিক্ষিত সৈন্য নিয়ে চামদের বিরুদ্ধে প্রচন্ড প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং সম্পুর্নরূপে তাদের পরাজিত করে। ফলে খেমার সাম্রাজ্য চিরদিনের জন্য চামদের হাত থেকে মুক্তি লাভ করে। এই যুদ্ধে রাজা সপ্তম জয়বর্মনের গৌরবময় সাফল্যের গাথা খোদাই করা আছে এংকরথমের বিখ্যাত সৌধগুলোর দেয়ালে দেয়ালে ।
রাজাধানী এংকরথমের প্রধান মন্দির বায়ন এর দক্ষিন গ্যালারীর দেয়ালে দেখা যাচ্ছে চাম রাজার সাথে নৌযুদ্ধে রত রাজা সপ্তম জয়বর্মন , পানিতে পড়ে আছে খেমার সৈন্যদের মৃতদেহ
জয়লাভের পর রাজা সপ্তম জয়াবর্মন ১২ শ শতাব্দীর শেষভাগ এবং ১৩ শতাব্দীর শুরুতে এংকরভাট থেকে সামান্য দুরে নতুন করে গড়ে তোলেন খেমার বংশের শেষ রাজধানী এংকরথম। সেই লাল পাথরের দেয়াল ঘেরা রাজধানীর বুকে অনিন্দ সুন্দর সৌধরাজি যা কালের গর্ভে অনেকটাই হারিয়ে গেছে তারপরও যতটুকু আছে তা আজও মানুষকে বিস্মিত করে তোলে। আর প্রতিদিন টেনে আনে শত শত পর্যটককে যেমন করে আলোর দিকে ছুটে চলে পতঙ্গের ঝাক।
ভেঙ্গে চুড়ে পরে থাকা বর্তমান প্রধান প্রবেশ পথ,
এই নতুন রাজধানী এংকরথমের মাঝে যে সব বিখ্যাত সৌধ রয়েছে তার ভেতর “তা-প্রহম” বা রাজবিহার উল্লেখযোগ্য। মূলত রাজপরিবারের সম্মানার্থে নির্মিত এই মন্দিরটির মূল বা প্রধান মুর্তির ইমেজটিতে রয়েছে রাজমাতা শ্রীজয়রাজকুদমনির আদল ,যিনি জ্ঞানের মনুষ্য প্রতীক “ প্রাজ্ঞ-পারমিতা” কে প্রতিনিধিত্ব করছেন এখানে ।
মা শ্রীজয়রাজকুদমনির উদ্দেশ্যে নিবেদিত মঠ "তা -ফ্রম"
আবার ভিন্ন মতানুযায়ী তিনি এই মন্দিরটি একান্তই মাকে উৎসর্গ করেছিলেন সপ্তম জয়বর্মন। যেমনটি ১১৯১ সালে চামদের বিরূদ্ধে যুদ্ধে জয়ের স্থানে স্মারক হিসাবে ৭মজয়বর্মন “ প্রি খান” নামে যে মন্দির ও সন্যাসী মঠ নির্মান করেছিলেন তা ছিল একান্তই তার পিতাকে উতসর্গকৃত। কারন তা-প্রহমের মতো "প্রি খান" এর মূল মূর্ত্তির ইমেজটি বোধিস্বত্তার আদলে হলেও আসলে রাজপিতা ধরাইন্দ্রবর্মন এরই প্রতিরূপ ।
পিতা ধরাইন্দ্রবর্মনকে উৎসর্গ করা প্রি খান মঠ
রাজধানীর প্রথম সৌধ “তা-প্রহম”কে রাজা জয়বর্মন গড়ে তুলেছিলেন একটি মহানামা বৌদ্ধ মঠ এবং বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে । তার মৃত্যুর পর এই মঠের আর কোনও সংস্কার করা হয়নি এর কারন তাঁর উত্তরাধিকারী ছিল শৈব ধর্মের অনুসারী । সুতরাং বুদ্ধের এই মঠ পড়ে থেকেছে অবহেলায় ।এখানেও ভারতীয় স্থাপত্যের ভাবধারা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা লক্ষ্য করা যায় । এর অনন্য গঠনবৈচিত্র ও বৈশিষ্টের কারনে ১৯৯২ সালে "তা প্রহম" কে বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় নেয়া হয়েছে।
এমন লাল মাটির পথ ধরে এগিয়ে যাচ্ছি
ডান দিকে পড়ে থাকা এক ভগ্ন মন্দির
পরিত্যক্ত ধ্বংসাবশেষে গজিয়েছে জঙ্গল আর গাছ । যে জঙ্গল আর বিশাল শিকড়ওয়ালা গাছের কারনেই বিখ্যাত চলচ্চিত্র “ টম্ব রেইডার” এর স্যুটিং এই “তা-প্রহম” এর চত্বরেই করা হয় ।আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, টম্ব রেইডারের লারা ক্রফট একটি প্রাচীন আর্টিফ্যাক্ট (রেলিক)যা কিনা রহস্যময় আলোক ত্রিভুজ এর একটি অংশ তা খুঁজতে কম্বোডিয়া আসেন ?
এঞ্জেলিনা জোলির এই ছবিটি নেট থেকে নেয়া
কম্বোডিয়ার একটি কবরে ( টম্ব ) নাকি সেটা লুকিয়ে রাখা হয়েছে ! টম্ব রেইডার ছবির সেই কবরের মতো অন্ধকার আর নির্মম শীতল সেটটি পড়েছে তাই “তা-প্রহম”য়েই । রহস্য ছবির রহস্যময় আর ভৌতিক লোকেশন হিসাবে “তা-প্রহম” আপনাদের রূদ্ধশ্বাস করে দিয়েছে নিশ্চয়ই ।
পাথর বাধানো মূল পথ
১৭শ শতকে খেমার রাজতন্ত্র বিলুপ্ত হলে "তা-প্রহম" পরিত্যক্ত হয় আর চারশত বছর ধরে পরে থাকে অবহেলায় । ২১শ শতকের শুরুতে এর সংরক্ষন আর পুনরুদ্ধার শুরু হলে সিদ্ধান্ত হয় তা-প্রহমকে যে ভাবে পাওয়া গেছে সে ভাবেই রেখে দেয়া হবে । কারন গাছ আর জঙ্গল যে ভাবে তাকে জড়িয়ে আছে সে দৃশ্য প্রকৃতির নান্দনিক ছবির মতোই । তবুও কিছু কিছু রক্ষনাবেক্ষনের কাজ করা হয়েছে তা-প্রহমকে একেবারেই ধ্বংশ হয়ে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে ।
"তা- প্রহম"
এবার আরো সামনে
বিপুল সংখ্যক ভ্রমনপিপাসুদের পদভারে জর্জরিত হয়ে যেন তা-প্রহম ধুলিস্যাৎ না হয়ে যায় তাই ২০১৩ সালের দিকে কাঠের হাটাপথ, প্লাটফর্ম আর দড়িবাঁধা রেইলিঙ দিয়ে একে সুরক্ষিত করা হয়েছে । সিয়াম -রেপ এসেছে আর তা-প্রহম যায়নি এমন পর্যটকের দেখা মেলা ভার ।
পুরনো পথের উপর কাঠের পাটাতন বিছিয়ে নতুন পথ
ক্যম্বোডিয়া এক সময় ফ্রান্সের অধীনে ছিল যার ফলে এখানকার অধিকাংশ পুরাতাত্বিক নিদর্শন যেমন ভাস্কর্য্য থেকে শুরু করে শিলালিপি অনেক কিছুই বর্তমানে ফরাসী যাদুঘরের শোভা বৃদ্ধি করছে। এর মাঝে সংস্কৃত ভাষায় লেখা যে শিলালিপিটি আজও সেখানে রয়ে গেছে, "তা-প্রহম" রাজবিহার সম্পর্কে মোটামুটি একটা ধারনা দেবে আপনাকে । শিলালিপিতে খোঁদাই করা আছে - ৩১৪০ টি গ্রামীন জনপদ নিয়ে গড়ে উঠেছে "তা-প্রহম" । ১৮ জন মহান ধর্মযাজক সহ ৭৯৩৬০ জনের এক বিশাল লোকবল লেগেছিল এই বিশাল মন্দির এলাকাকে দেখাশোনা করার জন্য । এদের তত্ত্বাবধানে ছিলো ২৭৪০ জন রাজকর্মচারী আর ২২০২ জন সহকারী । ছিলো আনন্দদানে নিয়োজিত ছয় শতাধিক নর্তকী ।
এই জনপদেরই কোন এক গৃহ আজ বৃক্ষের করাল গ্রাসে
মন্দিরের নিজস্ব সম্পদের মধ্যে ছিলো প্রচুর স্বর্ণ নির্মিত পাত্র যাদের ওজন ছিলো ৫০০ কেজি । ৩৫ টি হীরকখন্ড, ৪০৬২০ টি মুক্তা, ৪৫৪০ টি দুর্লভ রত্নরাজি, চীন থেকে আনা ৮৭৬ খন্ড বাহারী পর্দা , ৫১২ টি সিল্কের বিছানা ।যদিও সবাই এটা মেনে নিতে চাননা । ভেবে থাকেন রাজার শান শওকত বোঝাতে বাড়িয়ে বলা আছে সেই শিলালিপিটিতে ।
মঠের এপাশ থেকে
আমাদের ড্রাইভার কাম গাইড মি টোম আমাদের গেটের কাছে নামিয়ে দিয়ে বল্লো 'তোমরা ঘুরে ঘুরে দেখো, আমি এখানেই অপেক্ষা করছি । তাকে না নেয়া যে কত বড় ভুল হয়েছিল তা পরে বুঝতে পেরেছি । ভাঙ্গা একটি তোরন পেরিয়ে মাটির পথ বেয়ে চলছি তো চলছি। মোটা মোটা গাছের শেকড় এ পাশ থেকে ওপাশে চলে গেছে ।
এমন সব বিশাল গাছ
এক বয়স্ক পর্যটক বিস্মিত নেত্রে দূরে স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ভগ্নপ্রায় তা প্রাহমকে দেখতে গিয়ে এমনি এক শেকড়ে পা বেধে পড়ে গেল মাটিতে। তার ছিলে যাওয়া হাতের কনুই থেকে বেয়ে পড়া রক্তের ধারা দেখে আমরা আর মাটি থেকে চোখ তোলার চেষ্টা করিনি । আশে পাশে দুই একজন শাল বিক্রেতা মেয়ের পিড়াপিড়ি এড়িয়ে অবশেষে মুল মন্দিরের সামনে আসলাম । বড় বড় পাথর বিছানো এবরো খেবরো পথের সামনে এসে দাড়ালাম ।
মুল মঠের দিকে এগিয়ে চলেছি
মন্দিরের এই প্রবেশ পথের উপরেও ভারতীয় খিলানাকৃতির দরজা এবং কারুকাজ লক্ষ্য করা যায় । যা আমরা আগেও এংকরভাটেও দেখেছি
বা দিকে চলে যাওয়া করিডোর । ছাদটি ভাঙ্গা থাকায় আলো এসেছে ভেতরে ।
করিডরের পথ না ধরে এমন দরজা পেরিয়ে ভেতরের আঙ্গিনায় ।
এরপর চোখ তুলে যা দেখলাম তাতে মনে হলো তা-প্রহমের সবটাই যেন ভয়ঙ্কর আরণ্যক । ভেঙ্গে পড়া মন্দির আর দানবাকৃতির গাছের ফাকে বাতাস যেন এখানে খেলা করে যায় রোমাঞ্চ মেখে । আপনার চারপাশে আপনি দেখবেন প্রকৃতির দ্বৈত খেলা । পাথরের বুক চিরে দৈত্যের মত ডুমুর, বট আর কাপোক গাছ ডালপালা ছড়িয়ে মাথা তুলে আছে । তাদের সাপের মতো পেঁচানো বিশাল বিশাল শেকড় যেমন বিদির্ণ করেছে পাথরের বুক তেমনি আষ্টেপৃষ্ঠে আবার বেঁধেও রেখেছে মমতায় । আলো আধারির খেলায় ভৌতিক এক পরিবেশ আপনাকে গা ছমছম ভাব এনে দেবে ।
এই সেই বিখ্যাত শিকড় যা এক দিকে বিদীর্ন করছে আরেক দিকে জড়িয়ে রেখেছে
আর্কিওলজিষ্টরা রড দিয়ে শেকড় বেধে মঠ রক্ষা করছে , তথাপি কেটে ফেলছে না আমাদের দেশের মত
তথ্য সুত্র অনুযায়ী ২৬০ টি দেবতামূর্ত্তি, ৩৯টি চূড়া যুক্ত টাওয়ার, ৫৬৬টি সারিবদ্ধ নীচু ধাঁচের বাসগৃহ সহ বিশাল প্রাঙ্গন জুড়ে তৈরী তা-প্রহম দৈর্ঘে ১০০০ মিটার আর প্রস্থে ৬০০ মিটার লাল মাটির আয়তাকার দেয়ালে ঘেরা এক মন্দির । আর এই “ল্যাটেরাইট” দেয়াল সহ স্থাপনাগুলোর সবটুকুর দেখা না মিললেও জঙ্গলে ঘেরা এর ধ্বংশাবশেষ আপনাকে ভয় ধরিয়ে দেয়ার জন্যে যথেষ্ট । এর দূর্ভেদ্যতার জন্য মন্দিরের সব জায়গাতেই আপনি যেতে পারবেন না । একাকী কেউ হারিয়ে যেতে পারেন যে কোনও সময় । যেটুকুই বা যেতে পারবেন তাও সরু অন্ধকারাচ্ছন্ন করিডোর ধরে । সেখানেও আপনাকে টর্চ বা সাথে কোনও গাইড নিয়ে যেতে হবে ।
সরু অন্ধকারাচ্ছন্ন করিডোর, অনেকে সাহস করে যাচ্ছে । আমি আর সাপের ভয়ে এগুলাম না
চারিদিকে এমন ভাঙ্গাচোড়া ভবন ।
আপনার নিজেকে টম্ব রেইডারের লারা ক্রফট এর মতোই মনে হবে যখন মাকড়সার জালের মতো বিছানো বিশাল বিশাল শেকড়ের আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা জঙ্গলাচ্ছন্ন ক্ষয়িষ্ণু স্থাপনাগুলোর অন্ধকার সরু গলিপথে আপনি একটি ট্রাভেল কীট পিঠে ফেলে , এক হাতে একটি কম্পাস আরেক হাতে টর্চ জ্বেলে দেখতে দেখতে এগুবেন । গল্প নয় , আসলেই ভ্রমনকারীদের এভাবে সতর্কতার সাথেই দেখতে হবে যেটুকু দেখার । সতর্কবাণীতে একথাই লেখা আছে ।
দেয়াল ঘেষে এগিয়ে চলেছি আরো ভেতরে
মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা গাছ
বৃক্ষ দানব
এই গাছ আরেকটি সৌধকে গ্রাস করেছে
কাঠ দিয়ে বাধানো পথ খানিকটা আবার পাথুরে পথে চলতে চলতে চারিদিকে তাকিয়ে আপনার মনে হবে যা আমিও আগেও বলেছি , এখানে গাছ আর পাথর যেন পরষ্পরের সাথে শত্রুতায় মেতে আছে । কে কাকে ধ্বংস করবে ? আবার এও মনে হতে পারে যে, গাছগুলি সমস্ত মন্দিরটিকেই যেন ভেঙে পড়ার হাত থেকে বাঁচিয়ে বুকে করে রেখেছে পরম আদরে ।
দেয়ালে গাছ
সেই নিঃশব্দ বাতাসের আনাগোনা আর ঝিমধরা মৌনতায় অবগাহন করে যখন ফেরার পথ ধরেছি তখন আর পথ খুজে পাচ্ছিলাম না । শুধু যে সরু অন্ধকারাচ্ছন্ন করিডোরেই পথ হারাবেন তাই নয় । সেই বিশাল প্রাঙ্গন জুড়ে পড়ে থাকা বিশাল বিশাল পাথরের টুকরো আর আদিম অরন্যের মাঝে আপনি হারিয়ে যেতে পারেন । অবশেষে মুল প্রাঙ্গনে এসে দেখি বেশ কিছু মন্দির ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে তবে বেশিরভাগই ভেঙ্গে চুড়ে আছে ।
মাথার উপর ক্রেন তারই মাঝে পথ খুজে খুজে এগিয়ে চলেছি ভেতরের প্রাঙ্গনের
পাথরের স্তুপ
"তা- প্রহম" মন্দিরের ভেতরের প্রাঙ্গনে ক্ষুদ্রতর মন্দির দুইটি রাজগুরু জয়মঙ্গলার্থ ও তার সহোদর ভ্রাতার নামে উৎসর্গিত ।
সেই মন্দিরেরই আরেকটি ছবি
এমন অনেক ছোট খাটো মন্দির নাকি বাসস্থান কে জানে ? কত লোকইতো থাকতো এখানে ।
নৃত্যশিল্পীদের বাসভবন নাকি পুরোহিতের অজানাই রয়ে গেল
বার বার ঘুরে ঘুরেও আমাদের টুকটুক যেই গেটে অপেক্ষারত সে পথ আর খুজে পাচ্ছিলাম না । পথের দিক নির্দেশনাও খুব কম । নিরাপত্তা ও রক্ষনাবেক্ষনকারীরাও যে কোথায় তাদেরও খবর নেই। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বিশাল এংকরভাট দেখে যথারিতী ক্লান্ত শ্রান্ত আমরা দুজনা অনেকক্ষন যাবার পর দেখি লেখা রয়েছে এক্সিট।
চমকে গেলাম এক্সিট লেখা দেখা দেখে । এপথ তো আমাদের নয় ।
কিন্ত আমাদেরতো যেতে হবে এন্ট্রি পথে। সে সময় আমি উপভোগের চেয়ে আতংকিত হয়ে পড়েছিলাম । যাই হোক আবার ঘুর পথে রওনা দিয়ে বেশ কিছুক্ষন ঘুরে ঘুরে পরে আমাদের নির্ধারিত পথ খুজে পেয়ে স্বস্তির নিশ্বাস ফেললাম ।
আবার এই দরজা দিয়ে পথের খোজে ।
যদি সত্যি হারিয়ে যেতাম সেই পাথর আর অরন্যে ঘেরা প্রাচীন মন্দিরে তাহলে হয়তো এত কাব্য করে এই লেখাটি লিখতে হতোনা আর আপনারাও জানতে পারতেন না এঞ্জেলিনা জোলি আর আমি একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ।
"তা প্রহম" রাজ বিহারের নকশা
প্রবেশের সময় পথের ধারে এই নকশাটি খুটিয়ে খুটিয়ে দেখে এসেছি কিন্ত সেই বিশাল এলাকা জুড়ে গড়ে উঠা "তা- প্রহম" এর রহস্য ভেদ করা সত্যি দুঃসাধ্য ।
বিদায় রহস্যময়ী ও রোমাঞ্চে ভরপুর "তা প্রহম "
উল্লিখিত দুটি ছবি ছাড়া সব আমাদের ক্যমেরায় তোলা ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৯
জুন বলেছেন: ফার্স্ট হওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মাহবুবুল আজাদ
২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩
রানা আমান বলেছেন: নজরকাড়া ছবি আর আপনার সাবলীল বর্ণনার প্রভাবে বেড়িয়ে এলুম আপনার সাথে সাথে ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
জুন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রানা আমান । অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য । আগামী পর্বেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০১
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: চমৎকার সব ছবি। দেখে ভাল লাগল।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯
জুন বলেছেন: অভ্রনীল হৃদয় আপনার কাছে ছবিগুলো চমৎকার লেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো । আমার পোষ্টে মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
ধমনী বলেছেন: আমার কৌতুহল জন্মালো গাছগুলোর ব্যপারে। কেমনভাবে ছেয়ে আছে শেকড় প্রসারিত করে!
কম্বোডিয়াতেও তাহলে ভাত খায়?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
জুন বলেছেন: এই অসাধারনত্বের জন্যই ক্যম্বোডিয়ার পুরাতত্ব বিভাগ যার নাম অপ্সরা তারা গাছগুলোকে রেখে দিয়েছে ধমনী । যা আমাদের দেশে কল্পনার বাইরে ।
জী আমাদের পুর্বদিকের দেশ মায়ানমার থেকে জাপান পর্যন্ত সব দেশেরই প্রধান খাবার ভাত । তারা তিন বেলাতেই ভাত বা চালের তৈরী নুডলস খায় । গম বা রুটির প্রচলন নেই বললেই চলে ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
দীপান্বিতা বলেছেন: আসাধারণ "তা প্রহম "
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৪
জুন বলেছেন: সত্যি আসাধারণ "তা প্রহম " দীপান্বিতা ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ।
৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
কিরমানী লিটন বলেছেন: সৌন্দর্য পিপাসু মনের আহরিত সুন্দরের অবারিত অদেখা প্রান্তরের সাথে নিত্য- নতুন পরিচয় হচ্ছি আপনার চমৎকার সব পোষ্টের মাধ্যমে, মনের দুয়ার প্রসস্থ করে দেয়ার সুযোগ করে দেয়ার জন্য আবারও অভিবাদন প্রিয় জুন আপু'নি। সতত ভালো থাকার নিরন্তর শুভকামনা আর আপনার রোগমুক্ত দীর্ঘায়ু প্রত্যাশায় আবারও ধন্যবাদ রইলো...
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪০
জুন বলেছেন: ভারী সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কিরমানী লিটন । আপনিও ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সেই প্রত্যাশাই করি ।
সাথে থাকুন আগামীতেও ।
৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: "কত অজানারে জানাইলে তুমি
কত ঘরে দিলে ঠাঁই,
দূরকে করিলে নিকট বন্ধু
পরকে করিলে ভাই!"
মুগ্ধতা!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০
জুন বলেছেন: বিখ্যাত কবিতার চারটি চরণ আর ছোট্ট একটি কথা "মুগ্ধতায়" যেনো অনেক কিছু বলে গেলেন রূপক বিধৌত সাধু ।
শুভেচ্ছা রইলো অনেক আর ধন্যবাদ রইলো মন্তব্যের জন্য ।
৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এতো মুগ্ধ হতে ভালো লাগে না। প্রতিবার জুনাপুর পোস্টে এসে মুগ্ধ হয়ে ফিরে যাই। এইভাবে আর কিছুদিন গেলে মুগ্ধ হবার ক্ষমতাই নষ্ট হয়ে যাবে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৪
জুন বলেছেন: দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এতো মুগ্ধ হতে ভালো লাগে না
প্রতিবার জুনাপুর পোস্টে এসে মুগ্ধ হয়ে ফিরে যাই। এইভাবে আর কিছুদিন গেলে মুগ্ধ হবার ক্ষমতাই নষ্ট হয়ে যাবে।
এটাকি প্রশংসা হিসেবে নেবো না সমালোচনা বুঝতে গিয়ে আমিও দিশেহারা
ভালো হোক মন্দ হোক একটা মন্তব্য যে করেছেন অর্থাৎ পোষ্ট পড়েছেন তাতেই আমি খুশি
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো দিশেহারা রাজপুত্রের জন্য ।
৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসাধারন পোস্ট আপু। আমার বিচ্ছিরি স্বভাব আছে বাইরের যেকোন কিছুকে দেখলেই নিজের দেশের সাথে তুলনা করার। ছবি দেখে ভালো লাগলো এবং এও মনে হল আমাদের দেশেও তো কতকিছু আছে , ঠিকভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখলে ওদের মতই দূরদূরান্ত থেকে মানুষ দেখতে আসতো।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
জুন বলেছেন: আমারও একই অবস্থা রেজওয়ানা আলী তনিমা, সারাক্ষনই মনের মধ্যে ঘুরপাক খেতে থাকে তুলনাগুলো ।
খান জাহান আলীর মসজিদ দেখে আসার কিছু দিন পরই দেখলাম পেপারে হৈচৈ । সেটাকে নাকি চুনকাম করা হয়েছে ।
আর শিলাইদহের কুঠিবাড়ীর বিখ্যাত বকুল গাছ যার নীচে বসে রবীন্দ্রনাথ পড়বেনা মোর গান লিখেছিলেন তা কেটে কুটে সাফসুতরো ।
ক্যম্বোডিয়া কিন্ত অর্থনৈতিক ভাবে আমাদের সমপর্যায়েই তারপর ও এসব ব্যপারে কত সচেতন ।
থাক এসব দুঃখের কথা । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভ কামনা থাকলো । আগামী অর্থাৎ শেষ পর্বটি পড়ার আমন্ত্রন রইলো ।
১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
শ।মসীর বলেছেন: আপানর কল্যাণে অনেক জায়গা দেখছি যেখানে যাবার সম্ভাবনা অনেক কম
ফেবুতে দেখিনা কেন ?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৪
জুন বলেছেন: আমি চেষ্টা করি সবার সাথে আমার দেখা গুলো শেয়ার করার জন্য ।
ফেবু বন্ধ
ব্লগে আসা আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
১১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
অ্যামেইজিং!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৭
জুন বলেছেন: সত্যি অ্যামেইজিং ইমরাজ কবির মুন । আন্তরিক ধন্যবাদ পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য । আগামীতেও সাথে থাকার প্রত্যাশায়
১২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৩
আলোরিকা বলেছেন: জুনাপুর সৌজন্যে কত সুন্দর , বিচিত্র জায়গায় যে ঘুরে বেড়াচ্ছি !
অনেক শুভ কামনা আপু । ভাল থাকুন সব সময় আর এভাবেই ঘুরে বেড়ান বিশ্বময়
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
জুন বলেছেন: আপনার জন্য ও অনেক অনেক শুভকামনা আলোরিকা । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: জানো জুন পু এমন কালের সাক্ষী হয়ে থাকা স্মৃতি গুলো দেখলে ,এদের খুব কাছে গেলে অন্য রকম অনুভূতি হয় আমি স্পর্শ করে এদের প্রান খোঁজার চেস্টা করি ।
পোষ্ট এ ভালোলাগা
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩
জুন বলেছেন: এদের খুব কাছে গেলে অন্য রকম অনুভূতি হয় আমি স্পর্শ করে এদের প্রান খোঁজার চেস্টা করি । মনিরা আপনার এ কথাটি আমার মনের কথা। অনেক ভালোলাগলো মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭
ডি মুন বলেছেন: জঙ্গল আর বিশাল শিকড়ওয়ালা গাছের কারনেই বিখ্যাত চলচ্চিত্র “ টম্ব রেইডার” এর স্যুটিং এই “তা-প্রহম” এর চত্বরেই করা হয় ------ এ তথ্য তো জানা ছিল না।
খুব সুন্দর পোস্ট। জায়গাগুলো কেমন ভুতুড়ে ভুতুড়ে। বৃক্ষ আর পাথরের সহাবস্থান। অদ্ভুত।
++++
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৩
জুন বলেছেন: সত্যি অদ্ভুত আর রহস্যময় ভুতুড়ে পুরো এলাকাটি ডিমুন। মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো
১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭
লালপরী বলেছেন: আপু আমারতো ছবি দেখেই গা ছম ছম করছে, আপনি গেলেন কি সাহসে । লেখা আর ছবিতে ভালোলাগা রইলো
+++++
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৬
জুন বলেছেন: শেষের দিকে যখন আমরা পথ হারিয়ে ফেলেছিলাম তখন আমারও ভয় ভয় করছিল লালপরী।
সব সময় সাথে থেকে মন্তব্য করে উতসাহিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন।
১৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর ........................।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩
জুন বলেছেন: শুধু সুন্দর রাতুল!
পোষ্টটি মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এত ধৈর্য ধরে কি করে যে ছবি আপ্লোড করেন, গুছিয়ে মনে করে করে তথ্য দেন! আমি হলে কোনোদিনও পারতাম না।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
জুন বলেছেন: অবশ্যই পারতেন অপর্না মম্ময়
আমার ব্যাপারটা খুব অদ্ভুত, কখনো দশ বছর আগের কথাও স্পষ্ট মনে থাকে। আবার কখনো এই মুহুর্তের কথা সম্পুর্ন ভুলে যাই। তবে ইতিহাসের ছাত্রী হওয়ার জন্য এসব বিষয়ে খুব আগ্রহ খুজে পাই। আমার স্বামীও এই ব্যপারে খুবই উতসাহী।
সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন আর সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়। শুভেচ্ছান্তে ..।
১৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
তা-প্রহমের ষোলকলা দেখলাম আপনার চোখে। কথায় ও ছবিতে আরেকটি অনবদ্য ভ্রমণ পোস্ট।
একটি বিষয় দেখেছি, সমগ্র দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া জুড়ে ভারতীয় ধর্ম-দর্শন ও স্থাপত্য রীতির প্রভাব। বিষয়টি নতুন হলেও বিস্মিত হই না, কারণ ভারতই ছিল এশিয়ার প্রধান দেশ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো.... প্রিয় জুন আপার জন্য
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মাইনুদ্দিন মইনুল এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য। আমি সর্বোত চেষ্টা করেছি যা দেখেছি নিজের চোখে তা আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
শুভকামনা আপনার ও পরিবারের সবার জন্য।
১৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রাচীন এমন ইতিহাসের বাঁকে হারিয়ে যেতে চায় এই মন যাখন তখন। সত্যি এমন পোষ্ট গুলো দেখলে আরো অনেক বছর বেঁচে থাকতে ইচ্ছে করে, যতোদিন দেখা শেষ না হবে ততদিন।
অবাক করা ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা সাদা মনের মানুষ। সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো আর ভবিষ্যতেও সাথে থাকুন। অনেক শুভেচ্ছা
২০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
জুন বলেছেন: বাহ দারুন তো। দেখি আপনার কফির বদলে কিছু দেয়া যায় কি না
২১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গাছগুলোই তো বিনে পয়সায় তৈরী এক একটা মহামূল্যবান শিল্পকর্ম !!!
প্রাচীন ভাঙ্গাচুরা ইতিহাস অসাধারণ আঙ্গিকে ফুটিয়ে তুলেছেন । ছবিগুলো বেশ লেগেছে ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০০
জুন বলেছেন: গাছগুলো সামনা সামনি দেখলে আপনি ভয় পাবেন কথা কথি কেথন। আমারতো সারাক্ষন মনে হচ্ছিল এই বুঝি টন টন পাথরের নীচে এখুনি হারিয়ে যাবো চিরতরে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য। সামনেও সাথে থাকুন
২২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১
রিকি বলেছেন: লারা ক্রফট টম্ব রেইডারের সেই অ্যাকশন সিকুয়েন্স গুলো মনে পরে গেলো, এর ভিতরেই তো মারামারি করেছিল জোলি !!!!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
জুন বলেছেন: আপনার মত ম্যুভি বিশেষজ্ঞ ঠিকই ধরেছেন রিকি
সাথে থাকা আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপুর পোস্ট মানেই ইতিহাসে ইতিহাসে ভরপুর! চরম ভাল লাগা একটা পোস্ট আপু। অনেক ভালও লাগলো!
পোস্টে প্লাস সহ ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম! শুভ কামনা জানবেন!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাহসী। অনেক শুভকামনা রইলো ব্লগের এক সাহসী সন্তানের জন্য
২৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গাছগুলা এমন ক্যান!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
জুন বলেছেন: কেমন আরন্যক রাখাল
২৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩০
আরজু পনি বলেছেন:
ইতিহাস সমৃদ্ধ ছবি আর সাবলিল বর্ণনায় দারুন পোস্ট ।
কোন পোস্ট করার আগে আপনি যথেষ্ট পড়াশুনা করে নেন যা পোস্টকে দারুন সমৃদ্ধ করে তোলে...ব্যাপারটি দারুন লাগে ।
পিতা-মাতার প্রতি উৎসর্গ বিষয়টা ভালো লাগলো।
কিন্তু আমি ভাবছি সাল আর নাম কি আমার মনে থাকবে !
আপনার আগের কোন পোস্টে থাইল্যান্ড বা কোন স্থানের এক শুটিং স্পটের কোন ছবি দিয়েছিরেন সম্ভবত...টম ক্রুজ বা জোলিরই হবে হয়তো ।
ভালো লাগা রইল অসাধারণ পোস্টটিতে ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০২
জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো পনি। মন্তব্যটি পোষ্ট বিষয়ক হওয়ায় খুশি হোলাম। সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকার প্রত্যাশায়
ওহ লিখতে বসলে ঠিকই মনে পড়ে। আর আমি ঘোরার সময় একটা ছোট নোট বই সাথে রাখি, সেটায় কি দেখলাম, কি শুনলাম লিখে রাখি। তাছাড়া গাইডের ফোন, ই মেইল আইডিও রাখি।। কোন ইনফোর দরকার হলে যোগাযোগ করে নেই
২৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনি না লিখলে হয়ত জানতেই পারতাম না।
ইতিহাস জানার পাশাপাশি গাছ গুলি দেখে আমি বিস্মিত।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৫
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ফেরদৌসা রুহী পোষ্টখানা দেখা ও মন্তব্যের জন্য।
অনেক শুভকামনা রইলো, সাথে থাকুন আগামীতেও
২৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: নজর কাড়লো বিভিন্ন গাছ!! অবাক করা।। যত্নে আরো ফুটে উঠেছে।। বাইচের ছবিটি ফিরিয়ে নিল গেলো ছোটবেলার আনন্দে।। বরাবরের মতই অজানাকে জানার আনন্দ নিয়ে এলো লেখাটি।।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪১
জুন বলেছেন: আমার লেখার এক মনযোগী পাঠকের প্রতি রইলো আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
আপনাদের সাথে আমার দেখা আর জানাটা ভাগাভাগি করে নেয়ার যে আনন্দ তা সত্যি ভালোলাগার।
অনেক ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছান্তে।।।
২৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪১
প্রামানিক বলেছেন: ছবি বর্ননায় মুগ্ধ হলাম। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ জুন আপা।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই সব সময় উতসাহমুলক মন্তব্যের জন্য।
২৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ছবি দেখলাম সেই সাথে অনেক কিছু শিখলাম ধন্যবাদ আপু
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৮
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য শাহরিয়ার কবির। শুভেচ্ছা জানবেন।
৩০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৬
আবু শাকিল বলেছেন: গাছের শিকড় দেখে টাস্কি খাইছি।এত্ত বড় শিকড়!!
বর্ণনা যা দিলেন পুরাই মুগ্ধ -
"এরপর চোখ তুলে যা দেখলাম তাতে মনে হলো তা-প্রহমের সবটাই যেন ভয়ঙ্কর আরণ্যক । ভেঙ্গে পড়া মন্দির আর দানবাকৃতির গাছের ফাকে বাতাস যেন এখানে খেলা করে যায় রোমাঞ্চ মেখে । আপনার চারপাশে আপনি দেখবেন প্রকৃতির দ্বৈত খেলা । পাথরের বুক চিরে দৈত্যের মত ডুমুর, বট আর কাপোক গাছ ডালপালা ছড়িয়ে মাথা তুলে আছে । তাদের সাপের মতো পেঁচানো বিশাল বিশাল শেকড় যেমন বিদির্ণ করেছে পাথরের বুক তেমনি আষ্টেপৃষ্ঠে আবার বেঁধেও রেখেছে মমতায় । আলো আধারির খেলায় ভৌতিক এক পরিবেশ আপনাকে গা ছমছম ভাব এনে দেবে । "
ধন্যবাদ আপু।পোষ্ট খুব উপভোগ্য ছিল।লেখা এবং ছবি দুটোই।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৩
জুন বলেছেন: আবু শাকিল এত আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। যা দেখেছি, বিস্মিত হয়েছি তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম। আগামীতেও সাথে থাকার প্রত্যাশায়
অনেক শুভকামনা রইলো, অনেক ভালো থাকা হোক ২০১৬ তে
৩১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫০
রাবার বলেছেন: আপা আর কি কি আমাদের দেখাইবেন কন দেখি! গাছ দেইখা টাস্কি খাইলাম
যাউকগা শেষ পর্যন্ত হারায়ে যান নাই, নইলে কে জানাইতো এই মন্দিরের কথা +++++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৫
জুন বলেছেন: এরপর রাজা জয়বর্মনের আরেকটু কীর্তি দেখিয়ে সমাপ্তি টানবো। আর রাবারের মত টানবো না ভাই।
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৩২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭
আরইউ বলেছেন: নিঃসন্দেহে আপনি অসাধারণ লেখেন!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
জুন বলেছেন: নি:সন্দেহে আপনি একজন মনযোগী পাঠক আরইউ। আন্তরিক ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসা ও মন্তব্যের জন্য।
৩৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪২
সুমন কর বলেছেন: এতো কষ্ট করতে পারেন !! কষ্ট করে পোস্টটি তৈরি করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। তথ্য আর ছবি মিলিয়ে দারুণ। শুধু একটু বড়..
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩০
জুন বলেছেন: অনেক বিরক্ত করছি তাই না সুমন ক? আশা করি আগামী দুই এক পর্বেই শেষ হবে ক্যম্বোডিয়ার বিস্ময়কর ভ্রমন। আপনি ভালো করে খেয়াল করে দেখুন লেখা কিন্ত কম, ছবি ই একটু বেশি। ছবি কম দিলেও অনেকে অভিযোগ করে। আর সবগুলোই কিন্ত প্রয়োজনীয় ছিল পোষ্টকে ফুটিয়ে তুলতে।
অসংখ্য ধন্যবাদ সব সময় সুচিন্তিত মন্তব্য দিয়ে পথ দেখানোর জন্য।
৩৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
লেখোয়াড়. বলেছেন:
আবারো ভাল পোস্ট!!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯
জুন বলেছেন: আচ্ছা আর ভালো পোষ্ট দিবো না কথা দিলাম লেখোয়াড়
অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ও শুভকামনা রইলো।
৩৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ভালো লাগলো ভ্রমন কাহিনি ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫০
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা গুলশান কিবরিয়া।
সকালের শুভেচ্ছা রইলো
৩৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১০
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: রহস্যময়ী ও রোমাঞ্চে ভরপুর তা প্রহম কে দেখলাম আপনার অনবদ্য বর্ণনায় আর বিস্ময়কর ছবিতে!!!
গাছগুলো দেখে রূপকথার রাক্ষুসে গাছের কথা মনে পড়ল!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
জুন বলেছেন: দৈত্যের মত সেই গাছ আর পুরানো ভাংগা মন্দির মিলিয়ে সত্যি ভয়ংকর ছিল সেই আবহ ।
সব সময় সাথে আছেন তার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ও কামরুন্নাহার বিথী ।
আর উত্তর দিতে দেরী হলো , তার জন্য আমি আন্তরিক দু:খিত।
৩৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
টোকাই রাজা বলেছেন: ভাল লাগল তাই প্রিয়তে নিলাম ও ++++++++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২০
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভালোলাগার জন্য টোকাই রাজা আর প্রিয়তে নেয়া আমার জন্য সৌভাগ্য ।
আগামীতে সাথে থাকবেন
শুভেচ্ছা রইলো
৩৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কি ভয়ানক সুন্দর! ছবির সাথে সাথে ইতিহাসের পাঠ দেবার জন্যে অনেক ধন্যবাদ আপনাকে জুন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪
জুন বলেছেন: কি ভয়ানক সুন্দর
আসলেও ভয়ানক গা ছম ছমে সুন্দর প্রফেসর ।পোষ্টখানা পড়া আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার সব ছবি দেখে খুব ভাল লাগল।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে আমার কাছেও অনেক ভালোলাগলো কল্লোল পথিক
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
৪০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯
মাধুকরী মৃণ্ময় বলেছেন: sprightly description .
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
জুন বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভেরি মাচ মাধুকরী মৃণ্ময় । অল্প কথায় অনেক বলা ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।
৪১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পূর্ণ রস আস্বাদনে একটু একটু করে পড়ছিলাম তাই কমেন্ট করতে দেরি হল ।
ছবি আর চমৎকার বর্ণনার কারণে যেন নিজের চোখেই অহম কে দেখলাম ।
ক্যাম্বোডিয়া ভ্রমন নিয়ে বই ছাপানোর দাবীতে আমি অটল রইলাম ।
অনেক অনেক শুভ কামনা জানবেন ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮
জুন বলেছেন: পড়েছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ গিয়াসলিটন আগে আর পরে বলে কোন কথা নেই
আপনার জন্যও রইলো অজস্র শুভকামনা ।
৪২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মুরশীদ বলেছেন: nicely written +++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৪৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: আম্নে এই জংগলে গেছিলেন ক্যারে
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪
জুন বলেছেন: আম্নে এই জংগলে গেছিলেন ক্যারে
আরে আমিওতো নিজেকে এই প্রশ্ন করি
অদেখাকে দেখার জন্য গোল্ডেন গ্লাইডার
অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ।
৪৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৭
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আপনি ফটোগ্রাফিটা কেনো শিখলেন না ? খুব কঠিন কিছু তো নয়! এত চমৎকার করে বর্ননার পাশাপাশি ছবিগুলোতেও যদি আর্ট দেখতে পেতুম। তা-প্রহম ফটোগ্রাফরদের জন্য ফটোজেনিক একটি জায়গা। যা হোক, বৃক্ষ এবং মন্দির একে অপরকে যেভাবে জড়িয়ে, আহা!! পুরোহিতদের অধ্যাত্ম ও দেহজ সংমিশ্রন যেনো ধারণ করে আছে। আপনার লেখা পড়তে পড়তে রোমাঞ্চ অনুভব করছিলুম।
ডাইনোসরের ছবি দেখতে পাচ্ছি নে!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
জুন বলেছেন: আহ অন্ধবিন্দু ফটোগ্রাফি শিখে নাই তাইতেই আপনাদের জালিয়ে মারছি ছবি দিয়ে দিয়ে। সত্যি যদি তা শিখতাম তাহলে হয়তো আপনারা ব্লগ থেকে পালিয়েই যেতেন তাই নয় কি?
অসাধারন একটি মন্তব্যে আমার পোষ্টটি ঝলমল করে উঠলো। আগামী দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই আশা করতেই পারি কি বলেন?
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
৪৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
এস কাজী বলেছেন: জুনাপু, অনেক কিছু জানার একটা পোস্ট। অনেক কিছু জানলাম।
আপুর পোস্ট গুলো সবসময় জেনারেল নলেজের জন্য উপকারী।
আপু মনে হয় অনেক ঘুরাঘুরি করেন। তাই না?
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৮
জুন বলেছেন: হু ঘুর ঘুর করতেই আমার ভালোলাগে এস কাজী। আর তাই নিয়ে রচি আমি আমার বতুতার ভ্রমন কাহিনী। নিজ চোখে না দেখে আমি ভ্রমন ব্যাপারে লিখি না।
পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৪৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২২
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: যেমন করে আলোর দিকে ছুটে চলে পতঙ্গের ঝাক। ....... ঘুরলাম ফিরলাম আপনার লেখা আর ছবির তালে। আপু ভালো থাকবেন......
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪০
জুন বলেছেন: আপনিও অনেক ভালো থাকুন বন্ধু তুহিন। পোষ্টখানি পড়া ও মন্তব্যের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
৪৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:০৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভাল লাগলো।
এতো ছবি তুলেন কখন?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন।
আসলে আমরা দুজন দুটো ক্যমেরা দিয়ে তুলি, এরপর মোবাইল ও ব্যবহার করি প্রয়োজনে। তাছাড়া আমরা যেখানে যাই প্রচুর সময় নিয়ে যাই। দরকার হলে আরেক দিন যাই এ জন্যই এত ছবি। আরো যে কত হাজার ছবি আছে তাতো দেই ই না :
শুভেচ্ছা রইলো অনেক, আগামীতে সাথে রহাকার প্রত্যাশায়।
৪৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৮
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: মনের ক্ষুধা যে কতই আপু
যতই দেখি তৃষা মিটেনা বাপু
এক কথায় অ সা ধা র ণ
++++
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩০
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোষ্টটি কষ্ট করে দেখার জন্য নুর এমডি চৌধুরী।
সকালের শুভেচ্ছা
৪৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপুটার কোন খোঁজ খবর নাই কেন? আমার মত শীতে কি কম্বলের নিচ থেকে বের হইতে মন চাচ্ছে না? কেমন আছেন জুনাপু?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
জুন বলেছেন: ভালো আছি সাহসী । তবে কম্বলের বাইরে , আমাদের মত গৃহিনীদের কি আর সেই সুখ আছে
কিন্ত তোমার মত সাহসী শীতে কাবু ব্যাপারটা কেমন লাগছে তাই নয় কি ?
আচ্ছা গেম চেঞ্জার কোথায় ? তাকে দেখি না কেন ? সেও কি শায়মার মত ইজি কাজে বিজি হয়ে গেল
অনেক অনেক ধন্যবাদ খোজ নেয়ার জন্য সাহসী
৫০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।টুম্ব রাইডার বিখ্যাত মুভি । গাছকে দানব বললেন আবার দানবের প্রশংসাও করলেন যে এই দানব স্থাপত্য রক্ষা করছে !!!! ঠিক আছে যা বলবেন তাই । পোস্টে ভাল লাগা । ছবিগুলো প্রাণবন্ত ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কবি সেলিম আনোয়ার।
আপনি নিজেই লক্ষ্য করেন গাছগুলোকে।
মনযোগী পাঠের জন্য আবারো ধন্যবাদ ও সাথে থাকবেন আগামীতেও।
শুভকামনা।
৫১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩
তার আর পর নেই… বলেছেন: জোলি আর আপনি এক জায়গায় ছবি তুলেছেন কি করে বলি। জোলির ছবি দেখলাম, আপনার টা দেখিনি।
সাপ হ্রদ পড়ে ভাবছিলাম বাংলায় কেন! পুকুরই ভেবেছিলাম নদী দেখে, একদম আমাদের দেশের বড় দিঘীর মত। আপনি সাপের ভয়ে ভেতরে যাননি, কিন্তু ছবিগুলোতে শিকড়গুলো সাপের মতোই দেখাচ্ছিল+
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪
জুন বলেছেন: জোলির ছবিটা ভালো করে দেখেন দুটি ছবি উপরে নীচে আড়ায়াড়ি জোড়া দেয়া।। আমার ছবি দেই নি তাই দেখতে পাননি তার আর পর নেই
সাপ হ্রদ নয়, এর নাম তুনলে -সাপ হ্র।। যা আমি আগের একটি লেখায় উল্লেখ করেছি এই নামের একটি নদীর কথা।
আর পুকুর যেটা দেখছেন তা আমি পোষ্টেই ক্ষীন তোয়া অর্থাৎ সরু একটি ছোট নদী বলে উল্লেখ করেছি। যা বাধ আর ড্রেন দিয়ে মেরে ফেলার অবস্থা। আর এই নদীটার নাম সিয়াম রেপ নদী।
আমি করিডোড়ের ভেররের অংশে যাইনি কারন তা ছিল অন্ধকার আর ভেতরে উচু নীচু ভাংগা ছাড়াও বড় বড় পাথর।
জী শেকড়গুলো সাপের মতই কিন্ত যেহেতু সেগুলো বাইরে আর দিনের আলো ছিল সাথে অনেক পর্যিটক ছিল তাই ভয় পাইনি।
আপনার এত আন্তরিক মন্তব্যে বোঝা গেল আপনি অনেক মনযোগ দিয়ে আমার লেখাটি পড়েছেন যাতে আমি অনেক খুশী হয়েছি। আশাকরি আপনার প্রশ্নগুলোর উত্তর পেয়ে যাবেন যা আমি সাধ্যমত দিতে চেষ্টা করেছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো। সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশায়
৫২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
আপনার এই মনলোভা ভ্রমন পোষ্টে মন্তব্য করার মতো কোনও ভাষা আর আমার বাকী নেই । সব আগে আগে দিয়ে ফেলেছি । এখন কি করি বলুন ?
সুন্দরকে কতো ভাবেই না ভূষিত করা যায় , সে রকম নতুন কোন ভূষন এই মূহুর্তে আঁতিপাতি করেও খুঁজে পাচ্ছিনে । এ দৈন্যতা আমারই ।
পোষ্টের ছবিতে "নারিকেল দিয়ে রান্না করা মাছ তখনো এসে পৌছেনি"র মতো করে আমিও বলে রাখি , এখানে যোগ্য মন্তব্যটি করার ভাষা আমার কলমে এখনও এসে পৌঁছেনি .......।
তবে রহস্যময় সব ছবিতে গাছেদের সাপের মতো পেঁচানো বিশাল বিশাল শেকড় যেমন আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছে ঐসব পাথরের স্থাপনাগুলোকে মমতায় তেমনি আপনার এই পোষ্টখানিও পাঠককে বেঁধে রাখবে কালান্তরেও ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস
আপনার মন্তব্যের জবাব দেবার মতো কোনও ভাষা আর আমারও বাকী নেই ।
আপনার পোষ্টে করা অলওয়েজ ড্রিমের ভাষায় বলতে হয় বিভিন্ন পোস্টে আপনার বিশ্লেষণি মন্তব্য দেখি আর মুগ্ধ হই। আপনি ব্লগের একজন একনিষ্ঠ পাঠক সাথে নিয়মিত ব্লগার। আপনার মতো ব্লগারদের জন্যই ব্লগটা জমে উঠছে আবার।
সাথে থাকুন বরবরের মতই আর চমৎকার সব মন্তব্যে ভরিয়ে তুলুন আমার সামান্য লেখাটুকুকে সেই প্রত্যাশায় ।
শুভকামনা জানবেন নিয়ত ।
৫৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
নিমগ্ন বলেছেন: হ্যাটস অফ। আপনি পারেন জুন আপু।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
জুন বলেছেন: নিমগ্ন
আপনার খোলা টুপীর সালাম সশ্রদ্ধ চিত্তে গ্রহন করলুম । অসংখ্য ধন্যবাদ আমার ব্লগ আঙ্গিনায় আসার জন্য । আগামীতেও আসার প্রত্যাশাটুকু রইলো
৫৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপু ৫০, ৫১ এবং এই মন্তব্যটা ডিলিট করলে ভাল হয়!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭
জুন বলেছেন: দিয়েছি সাহসী
৫৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে।
কখনো নিজ চোখে দেখার সুযোগ পাবনা ভাবতেই মনটা খারাপ হয়ে যাচ্ছে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৭
জুন বলেছেন: পাগলা জগাই আমার পোষ্টে ! তারপর আবার প্রিয়তে ! সত্যি অত্যন্ত আনন্দিত হোলাম ভাই ।
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।
৫৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
সোহানী বলেছেন: ওওওওওওওওও দারুন বরাবরের মতই..............
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২
জুন বলেছেন: ওওওওওওওওওওও অনেক অনেক ধন্যবাদ সোহানী সাথে থেকে উৎসাহিত করার জন্য।
আগামীতেও থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
শুভেচ্ছা রাত্রির
৫৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৪
এহসান সাবির বলেছেন: আমি তো আপনার এই সব পোস্ট পড়ে ঐ সব অঞ্চলের পন্ডিত হয়ে গেছি....!! দু'একজন কে গল্পও মেরেছি... এমন ভাব নিসি তারা ভেবেছে আমি নিজে গেসিলাম
ভালো লাগা আপু।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
জুন বলেছেন: হায় হায় কন কি এ্হসান সাবির! নিজে গেসিলেন বলে চালিয়ে দিচ্ছেন
যাক আমার লেখায় তবুও কেউ এতটা গুরুত্ব দিল বলে অনেক ভালোলাগলো। দোয়া করি বাস্তবেও যেন ঘুরে আসতে পারেন।
মন্তব্য আর পোষ্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
।
৫৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: রাজা সপ্তম জয়বর্মণের ইতিহাস জেনে ভাল লাগলো। আপনার পোস্ট মানেই আমাদের নতুন নতুন ইতিহাস জানা। কম্বোডিয়া'র পোস্টগুলো পড়ে মনে হচ্ছে, দেশটা অনেক সমৃদ্ধ ইতিহাসের দেশ। আপনার চোখে সামুর আমরা সবাই দেখে নিচ্ছি।
ভালোলাগা এবং +++
২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০১
জুন বলেছেন: আমার এসব ছাইপাঁশ লেখা ভালোলাগলো শুনে অনেক ভালোলাগা বোকা মনের মানুষ!
অসংখ্য ধন্যবাদ স্মরণ এ রাখার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ইয়েস আই এম ফার্স্ট ।