নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইয়াই চাই মং খন মঠের প্রবেশ পথের পাশে বিশাল আকৃতির শায়িত বুদ্ধ
দক্ষিন পুর্ব এশিয়ার উন্নত দেশগুলোর অন্যতম থাইল্যন্ড এক সময় শ্যামদেশ নামেই সারা বিশ্বে পরিচিত ছিল , তার রাজধানী যে ব্যংকক এ তথ্য প্রায় সবারই জানা । কিন্ত আজ থেকে প্রায় ৪১৭ বছর আগে সেই দেশটির রাজধানী কোথায় ছিল? কি নাম তা বলতে গেলে অনেকেই হয়তো তৎক্ষনাৎ নেটে সার্চ দেবেন। আচ্ছা অত কষ্টের দরকার নেই আমি বলে দিচ্ছি।
রঙ্গীন ঝলমলে বাগান বিলাসের পাশ ঘেষে মুল মঠের দিকে এগিয়ে যাওয়া
থাইল্যন্ডের প্রাচীন রাজধানীটির নাম হলো আয়ুথিয়া বা সোজা বাংলায় যাকে বলে অযোধ্যা। ব্যাংকক থেকে ৭১ কিমি দূরে আয়ুথিয়া একটি প্রদেশ। সংস্কৃত আর পালি থেকেই থাই ভাষার উৎপত্তি , তাই এদেশে ভারতীয় ভাষা ও সংস্কৃতির অনেক প্রভাব লক্ষ্য করা যায় । ভারতের অযোধ্যা থেকেই এই নামটি নেয়া হয়েছে , তবে স্থানীয় ভাষায় উচ্চারনে এটা আয়ুথিয়া নামেই পরিচিত । আমরাও থাইদের মত আয়ুথিয়াই বলি কেমন ?
ব্যংককের চারিদিক ঘেষে বয়ে চলা চির যৌবনা ছাও ফ্রায়া নদী । এই ছবিটি ১৮ তারিখ রাতে এশিয়াটিক ভিলেজে যাবার সময় তোলা ।
থাইল্যন্ডের বুকের উপর দিয়ে নিরন্তর বয়ে চলা স্নিগ্ধ সলিলা ছাও প্রায়া নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল আয়ুথিয়া । যা প্রায় চার দশক ধরে থাইল্যন্ডের রাজধানী হিসেবে তার গৌরব অক্ষুন্ন রেখেছিল। এই প্রাচীন রাজধানীর বিভিন্ন সৌধগুলির অনেকগুলোরই নির্মাতা ছিলেন রাজা উ-থং যার নির্মান সাল ছিল ১৩৫০ খৃঃ।
বুদ্ধের খন্ডিত মাথা যা মাটির নীচে লুকিয়ে ছিল। এখন সে ডুমুর গাছের শিকড় জড়িয়ে ধীরে ধীরে উপরে উঠে আসছে এক বিস্ময় নিয়ে । ওয়াট মহা থট বিহারের এক বিখ্যাত দ্রষ্টব্য ।
এখনো রাজতন্ত্রের দেশ থাইল্যন্ডের প্রাচীন রাজধানী আয়ুথিয়া থেকে প্রায় চার দশক ধরে একাধিক রাজবংশের মোট ৩৩ জন রাজা রাজত্ব করেছিলেন। বানিজ্য বান্ধব আয়ুথিয়ায় বানিজ্যের উদ্দেশ্যে সে সময় চীন, জাপান, ভিয়েতনাম, ভারত, ইরান ছাড়াও সুদুর ইউরোপ থেকেও অনেক ব্যবসায়ীদের পদভারে মুখরিত ছিল এই নগরী। রাজধানী প্রাচীরের ঠিক বাইরে তাদের বসবাসের জন্য স্থায়ী বসতির ব্যবস্থাও করেছিল । এই ব্যবসায়ীদেরই লেখা বিভিন্ন কাগজ পত্র ও একাধিক শিলালিপি থেকে জানা যায় যে ১৭৬৭ সালের মহা বিপর্যয়ের আগ পর্যন্ত কি পরিমান শান শওকত আর জৌলুসে পরিপুর্নই না ছিল রাজধানী আয়ুথিয়া।
বুদ্ধদের পবিত্র মঠ চাই মংখন
১৭৬৭ সালে চির শত্রু বর্মী সৈন্যদের আক্রমনে প্রাচ্য অর্থাৎ দক্ষিন পুর্ব এশিয়ার গর্ব এই সমৃদ্ধশালী নগরীটির পতন ঘটে । শুধু পতনেই ক্ষান্ত হয়নি বার্মিজ সৈন্যবাহিনী, সারা রাজধানী জুড়ে চালিয়েছিল তাদের তান্ডবলীলা। ছারখার হয়ে গিয়েছিল সেই সুবর্নভুমির সব সৌধসমুহ, রাজকীয় সব বৌদ্ধ বিহার, স্তুপা যাকে থাই ভাষায় বলা হয় ছেদী। আর সবচেয়ে আশ্চর্য্যের বিষয় হলো বর্মীরা শতকরা ৯০% বৌদ্ধের অনুসারী হওয়া সত্বেও রাজকীয় বৌদ্ধ বিহার ওয়াট মহাথটের প্রায় সব বুদ্ধ মুর্তির মাথা আর হাত কেটে ফেলেছিল ।
সিড়ি বেয়ে উঠে চলেছে পর্যটকদের সাথে সাথে দেশ বিদেশের তীর্থযাত্রীরাও । আমি গতবার উঠেছিলাম , এবার যাই নি
২,২৫৭ বর্গ কি:মি: জায়গা জুড়ে গড়ে ওঠা প্রাচীন রাজধানী আয়ুথিয়া প্রদেশটি আয়তনের দিক দিয়ে অন্যান্য প্রদেশের সাথে তুলনা করলে বেশ ছোটই বলতে হবে। কিন্ত ছোট হলে কি হবে! সেই ছোট জায়গাই প্রচুর পর্যটকের পদভারে ভারী হয়ে উঠে নিত্যদিন ।
ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে উজ্জ্বলতার স্বাক্ষর রাখার জন্য ১৯৯১ সালে ইউনেস্কো আয়ুথিয়াকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের স্বীকৃতি দেয়। এক সময়ের এই ডাকসাইটে রাজধানী আয়ুথিয়া ছিল আমাদের এবারের গন্তব্য । আমার অবশ্য এ নিয়ে দ্বিতীয়বার যাওয়া তবে সহ পর্যটকের জন্য প্রথম ।
ওয়াট ইয়াই চাই মং খন মঠ দেখার জন্য উষ্ণ আহবান
মাথা পিছু ১৫০০ বাথের প্যাকেজ ট্যুরের মাধ্যমে সারাদিনের এই ভ্রমনের কর্মসুচীতে অন্তর্ভুক্ত ছিল গাড়ী ভাড়া, দুপুরের খাবার এবং প্রতিটি জায়গায় প্রবেশের টিকিট ফি এবং গাইড ফি। তবে হাতী চড়া, বাংপা ইনে ব্যটারির গাড়ী ভাড়া, চা কফি খাওয়া, আর গাছ কেনা এসব নিজেদের।
সকাল ৮.৩০টায় গাইড আমাদের তুলে নিল এম্বেসেডার হোটেলের লবি থেকে । আমাদের দুজনকে নিয়ে মোট আটজন পর্যটক যার মাঝে ছিল চীন থেকে আসা মা বাবা ছেলে আর বৌ , একজন ডাচ আরেক জন রুমানিয়ান। পীচ বাধানো খোলা রাস্তায় ভ্যানে করে ছুটে চললাম ৭১ কিমি দুরে সেই অযোধ্যা প্রদেশে আর এক লহমায় যেন হাজির হোলাম বাংপা ইন প্যালেস গেটে (এর আগের পোষ্ট)।
ঢুকতেই একটি ছোট্ট মঠ । তাতে ভক্তরা তাদের দেবতাকে খুশীমত দান করে গেছে। এতে কোমল পানীয় ছাড়া দুটো ডোরেমনও দেখা যাচ্ছে
মঠের পাশেই সুইট এই কুকুরটি দেয়াল বাইছে
এর পর আমাদের গন্তব্য হলো প্রাচীন রাজধানী আয়ুথিয়ার বিখ্যাত মঠ, স্তুপা ও রাজ বিহার । বৌদ্ধধর্মাবল্মবীদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র এই সব মঠের এর কোন কোনটায় এখনো উপাসনা হয়। আমরা দেখলাম এবং গাইডও জানালো যে এখানে চীন জাপান সহ অনেক বুদ্ধধর্মাবল্মবী দেশের প্রচুর ভক্তরা শুধু এই তীর্থস্থান ভ্রমনের জন্যই এখানে এসে থাকে। ওয়াট ফহ প্রাঙ্গনে শায়িত থাকা বিশাল বুদ্ধের মুর্তির পাশ দিয়ে টিকেট ঘরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি ---
আসুন আমার চোখে দেখুন সেই প্রাচীন এক রাজধানী আয়ুথিয়া বা অযোধ্যাকে ।
ওয়াট ইয়াই চাই মংখন মঠ
মুল মঠের প্রার্থনা ঘরের দিকে সিড়ি বেয়ে চলেছে পর্যটক সাথে তীর্থযাত্রীরাও
কয়েক ধাপ সিড়ি বেয়ে উঠে দেখে নিলাম চারিদিক । সামনের চত্বর
নীচের মঠ যেখানে ভীড় করে আছে পূন্যার্থীরা , হিন্দু ধর্মের প্রভাবের কারনে সমুদ্র মন্থনের নাগের মুর্তিও বুদ্ধের সামনে উপস্থিত
মঠের চারিদিকে ঘোরানো সার বাধা কালো পাথরের বুদ্ধের মুর্তি
সব কিছু খুটিয়ে দেখার পর ওখান থেকে বের হয়ে আসলাম । প্রচন্ড তৃষ্ণা পাওয়ায় মিনারেল ওয়াটার না খেয়ে একটা ডাব খেলাম । সুর্য্য তখন মধ্য গগনে থাকলেও নভেম্বর মাস বলে থাইল্যন্ডের বিখ্যাত গা ঝলসানো গরমটা অনুভব করছি না । গাইড জানালো সিডিউল অনুযায়ী এবার আমাদের খাবার সময় । ছাও ফ্রায়া নদীর তীরের এক রেস্তোরা আগে থেকেই নির্ধারিত । নদীর দিক উন্মুক্ত সেই রেস্তোরার চারিদিকে সবুজ গাছ- ফুল আর ছাও ফ্রায়া থেকে ভেসে আসা ঠান্ডা বাতাস যেন দেহ মন জুড়িয়ে দিল।
আমাদের রেস্তোরার খোলা ব্যলকনি থেকে ছাও ফ্রায়া নদী
নীল রঙের টেবল ক্লথে ঢাকা সার বাধা টেবিলের একটিতে আমরা বসলাম , গাইড আর ভ্যান চালক আরেক টেবিলে । মেনুও পুর্ব নির্ধারিত । একটু পরেই বিভিন্ন খাবার নিয়ে আসলো পরিবেশিকারা তাদের মুখে আমন্ত্রনের এক মিষ্টি হাসি ঝুলিয়ে। গাইড আমাদের আগেই জিজ্ঞেস করে নিয়েছে আমাদের পছন্দ/অপছন্দের তালিকা । সাদা ভাতের সাথে বিভিন্ন তরকারী এককথায় সত্যিকারের থাই কুজিন যাকে বলে । অত্যন্ত সুস্বাদু সেই খাবারের স্বাদ গ্রহন করতে করতে তাকিয়ে দেখছি ছোট ছোট টাগ বোট কি বিশাল বিশাল পন্য পরিবহন জাহাজ টেনে নিয়ে যাচ্ছে । সাথে সাথে আমাদের মৃতপ্রায় বুড়িগঙ্গার কথা করুন চেহারাটি মনে ভেসে আসলো। হায়রে আমার নদী মাতৃক দেশ ।
।
সেই সুস্বাদু খাবারের কিছু অংশ
সকাল থেকে অনেকক্ষন হাটাহাটি আর নাস্তা খাবার সময় না মেলায় মেইন কোর্স সহ বিভিন্ন ফলের ডেজার্ট খেলাম আয়েশ করে। সবার সাথে বিশেষ করে সেই ডাচ আর রুমানিয়ান পর্যটকদের সাথে হাসি ঠাট্টা গল্পে কখন ১ ঘন্টা কেটে গেল টেরই পাই নি। চাইনীজরা ইংরাজীতে দক্ষতা না থাকায় আমাদের সাথে শুধু হাসি বিনিময় করছিল । একটু বিশ্রাম নিয়ে আবার ভ্যানে (বড় বড় হাইএস এর মাইক্রোবাসকে এরা ভ্যান বলে ) চড়ে রওনা হোলাম পরবর্তী ইভেন্ট হাতীর বিভিন্ন শো দেখার জন্য। সেখানে টাকার বিনিময়ে আপনি নিদির্ষ্ট সময় পর্যন্ত হাতীতে চড়তে পারেন । এখানে উল্লেখ্য যে আমার হাতী প্রেমিক স্বামী হাতীর ছবি তুলে আর ভুট্টা খাইয়েই ক্ষান্ত দিল, এই বয়সে হাতী চড়ে হাত পা ভাঙ্গার আর রিস্ক নিলনা ।
সাঁর বাধা হাতীর দল শুড় নামিয়ে আমাদের অভিবাদন জানালো ।
হাতীদের খাবার হিসেবে ভুট্টা বিক্রি হচ্ছে । আপনিও কিনে খাওয়াতে পারবেন উপরে সাজিয়ে রাখা বেতের তৈরী এক ঝুড়ি ভুট্টা দানা ১৫ বাথে
এখানে কফি খেয়ে রাস্তার অন্য পাশের সার বাধা স্যুভেনীরের দোকানে ঢু মেরে আসলাম সবাই । এরপর আমাদের শেষ গন্তব্য হলো ওয়াট মহাথট । এখানেই রয়েছে বার্মিজ সৈন্যদের ধ্বংসলীলার সবচেয়ে বেশি স্বাক্ষর ।
ওয়াট ফ্র মহা থটে প্রবেশ পথ পেরিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা
এখানে আপনার আচার আচরন কেমন হবে সে সম্পর্কে নির্দেশাবলীর ছবি দেয়া আছে । অর্থাৎ মুর্তির গায়ে হাত না দেয়া , কোন প্রাচীরে না বসা ইত্যাদি
আমার নিকের ফুল কাঞ্চন গাছের নীচে কাচের ভেতর রাখা আছে স্থানটির মানচিত্র ।
লাল ইটের তৈরী নকশা করা অষ্টভুজা তিনটি স্তুপা, স্থানীয় ভাষায় বলা হয় ছেদী
প্রাচীন রাজধানী আয়ুথিয়ার ভেঙ্গে পড়া সব উপাসনালয়
বার্মিজ সৈন্যদের বর্বরতার সাক্ষী মাথা বিহীন বুদ্ধের মুর্তি
মুল রাজ বিহারের ধ্বংসস্তুপের দিকে এগিয়ে চলেছি
এবার আমার ক্যমেরার চোখে দেখুন সেই ওয়াট ফ্র মহা থট বা রাজ বিহার ।
একদা আয়ুথিয়ার গর্ব ওয়াট ফ্র মহা থট রাজবিহারের ধ্বংসাবশেষ
রাজ-বিহার ওয়াট ফ্র মহা থট
মস্তকহীন বুদ্ধের মুর্তি , একই ধর্মের অনুসারী হয়ে এই বর্বরতার কি কারন বুঝলাম না।
রাজ বিহার প্রাঙ্গনে
লাল ইটের নান্দনিক কারুকার্য্যময় এক অক্টাগোনাল স্তুপা
ছিন্ন মাথার বুদ্ধ তার জায়গায় অধিষ্ঠিত
রাজ বিহার প্রাঙ্গন
বিশাল এলাকা জুড়ে ওয়াট ফ্র মহা থট বিহার
লাল ইটের স্তুপা
অষ্টভুজা স্তুপা, থাই ভাষায় যাকে বলা হয় ছেদী
লাল পোড়ামাটির ইটের দেয়াল ঘেষে সারি সারি মুন্ডু বিহীন কালো পাথরের বুদ্ধ
চত্বরের শেষ মাথায় বুদ্ধের প্রতিকৃতি, পেছনে অষ্টভুজা ছেদী বা স্তুপা
এই মেয়েটির পাশে দাঁড়িয়ে আমিও বিদায় বেলায় একটা ছবি তুলে ফেললাম
গাইডের মাথা খারাপ করে পথের উলটো দিকে গাড়ী থামিয়ে কিনে নিলাম সেই রেস্তোরায় দেখা এয়ার প্ল্যান্ট যা কেনার চিন্তা আমার মাথা থেকে নামছিলোই না
বাতাস খেয়ে বেচে থাকা এয়ার প্ল্যন্ট, তবে দিনে একবার পানি দিতে হয় বৈকি
ছবি আমাদের ক্যমেরায়
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ মাহবুবুল আজাদ । কষ্টগুলো ভুলে যাই যখন আপনাদের আন্তরিক মন্তব্যগুলো পড়ি ।
সাথে থাকবেন আগামীতেও
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সাহসী ।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
কল্লোল পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপুু।আপনার চোখ দিয়ে অনেক হারিয়ে যাওয়া প্রাচীন সভ্যতার ছবি দেখলাম।
শুভ কামনা জানবেন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
জুন বলেছেন: আপনিও আমার শুভ কামনা জানবেন কল্লোল পথিক । আর সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
ছিন্ন মাথা নিয়ে ঠায় বসে থাকা বুদ্ধকে দেখে আর আপনার নিরলস বলে যাওয়া ইতিহাস আর ছবি দেখতে দেখতে এই গানটিই মনে এলো আমার -- ছিন্নপাতার সাজাই তরণী একা একা করি খেলা .............।
আপনার নিকের ফুল ওয়ালা গাছটির ফুলের একটা এক্সক্লুসিভ ছবি দিলে কি ক্ষতি হতো ?
এই ছবিটার একটা খাঁটি রেফারেন্স পাওয়া যেত ......
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস প্রথমেই আপনাকে অভিবাদন জানাই এই কারনে যে আজ বহু দিন বহু মাস এমনকি বেশ কয়েক বছর ধরে মন্তব্যের মাধ্যমে নিয়মিত আমাকে উৎসাহিত করে চলেছেন । অনেক সময় উৎসাহ হারিয়ে ফেলি , তখন আপনাদের মত কিছু শুভান্যুধায়ীর মন্তব্য আমাকে এই জগতে আবার ফিরিয়ে আনে ।
এত খুটিনাটি দেখা মনযোগী পাঠক আমি কমই পেয়েছি ।
ছিন্ন মাথা নিয়ে ঠায় বসে থাকা বুদ্ধকে দেখে আর আপনার নিরলস বলে যাওয়া ইতিহাস আর ছবি দেখতে দেখতে এই গানটিই মনে এলো আমার -- ছিন্নপাতার সাজাই তরণী একা একা করি খেলা ........ .....।
এত নির্মম একটা ইতিহাস জেনে আপনার কবিগুরুর গান মনে আসলো ? বলেন কি !!
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সব সময় পাশে থাকার জন্য ।
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার ।
৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন ভ্রমন হয়ে গেল!
মায়ানমার ওরফে বর্মিজরা আগেই থেকেই খ্রাপ! রোহিঙ্গাদের সাথৈ যা করছে তা তাদের রক্তেরই দোষ... যেভাবে নিজ ধর্ম গুরুর মাথা কেটেছে ভাবা যায়!!!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
জুন বলেছেন: তাই মনে হয় বিদ্রোহী ভৃগু । ওদের ১৮টি জাতি গোষ্ঠির মধ্যে আমার জানা মতে কারেন আর আরাকানিরা ভয়ংকর এবং হিংস্র , নির্মম ।
সেটাই মানুষ হত্যাই যখন কিছু না তখন প্রানহীন পাথরের বুদ্ধ যার ধর্মের মূল মন্ত্রই ছিল শান্তি তার মুন্ডুচ্ছেদ করাতো কিছুই না তাদের কাছে।
মনযোগী পাঠ ও সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এয়ার প্ল্যন্ট টা দেখে মাথা খারাপ আপু দারুন ....
চাই মংখন এর মাথা বিহীন বুদ্ধের মুর্তি দেখতে কেমন খারাপ লাগলো , মঠ বৌদ্ধ বিহার গুলো দেখতে প্রায় একই রকম আমাদের দেশের গুলো র সাথে অনেক মিল ।তোমার নিক এর ফুল ওয়ালা গাছের ছবি ই সব চাইতে সুন্দর লাগলো ।
আরও বেশি বেশি ভ্রমন কর আমাদের ও দেখা হবে অনেক কিছু তাহলে ।
অনেক অনেক ভালো থাক আপু শুভ কামনা
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জুন বলেছেন: আমারও মাথা খারাপ হয়েছিল ঐ রেস্তোরার ক্ষুদে বাগানের গাছের ডাল থেকে কয়েকটাকে ঝুলতে দেখে মনিরা
হ্যা বুদ্ধের জন্মই তো এই উপমহাদেশে অর্থাৎ নেপালে কিন্ত এসব দেশে তার ভাত নাই ।
তুমিও অনেক অনেক ভালো থেকো আর সাথে থেকো সামনের দিন গুলোতেও ।
শুভকামনা রইলো অনেক ।
৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ইতিহাস সমৃদ ছবি ব্লগটি অনেক ভালো লেগেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৯
জুন বলেছেন: আপনার ভালোলাগার কথা জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো মাহমুদুর রহমান সুজন । অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য ।
৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৫
শরাফত বলেছেন: আপনার পোস্টগুলো পড়লে মনে হয় যেন একেবারে দেখতে দেখতে হাটতেছি ।
ধন্যবাদ দিয়ে খাটো করবোনা ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৯
জুন বলেছেন: আন্তরিক একটি মন্তব্যে আভিভুত শরাফত। আপনি কি প্রথম আমার ব্লগে? যফি তাই হয় তবে স্বাগতম রইলো আর রইলো অনেক শুভকামনা।
৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বেশ কদিন পরে আপনার ছবিব্লগ স্বাচ্ছন্দের সাথে উপভোগ করলাম। স্বাভাবিকভাবেই দেখছিলাম কিন্তু শেষ ছবিটায় আসার পর পুরোই ক্রাশ খাইলাম। হাঃ হাঃ হাঃ
কিনেছিলেন নিশ্চয়ই। সৌন্দর্যের সংজ্ঞা নিয়া মাথা ঘামাই না। তবে আপনার এই বাতাস খেকো গাছের অবয়ব, রং ও বিস্তার আমার কাছে প্রকৃতির সৃজনশীল একটা কাজ বলেই মনে হলো।
অসাধারণ এই ছবিব্লগের জন্য আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা রইল আপু।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩
জুন বলেছেন: ভারী সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য দীর্ঘ একটি ধন্যবাদ জানালাম গেম চেঞ্জার। উপভোগ করার কথা শুনে অনেক খুশী হোলাম। অবশ্যই কিনেছি আর কত কষ্ট করে যে একে দেশে এনেছি শুনলে তাজ্জব হয়ে যাবেন।
সাথে থাকবেন সব সময় সেই প্রত্যাশায়
শুভেচ্ছা সকালের
১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭
সায়েম মুন বলেছেন: আয়ুথিয়া ওরফে অযোধ্যা দেখা হলো আপনার চোখে। খুব ভাল লাগলো আপু।
২,২৫৭ কিমি জায়গা জুড়ে গড়ে ওঠা প্রাচীন রাজধানী আয়ুথিয়া। আসলে এটা ২,২৫৭ বর্গ কিমি হবে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭
জুন বলেছেন: আমার চোখে অনেকেই যে সামান্য কিছু দেখছে তার জন্য আমি সত্যি আনন্দিত মুন। অনেক দিন ধরে সাথে থেকে উতসাহ উদ্দীপনায় আমার লেখালেখিকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করছো তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভুল শুধরে নিয়েছি। শুভ কামনা রইলো
১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১০
জানা বলেছেন:
সেই বরাবরের মতই দারুণ পোস্ট। ইতিহাসে, তথ্যে, ছবিতে, গল্পে মিলেমিশে অসাধারণ। আমাদের জানাজানি আর দেখা-শোনার ভান্ডার সমৃদ্ধ করে চলার জন্যে অশেষ ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা আপু।
৪ নম্বরে জী এস ভাইয়ের মন্তবের সুত্রে বলছি:
প্রথম প্রথম আমি আপনার প্রোপিকের এই বেগুনী রঙের ছবিটা দেখে ভাবতাম এটা বুঝি সীম ফুল ( সব্জী ফুলেরও অসাধারণ রূপ হয়। যেমন, বেগুন ফুল, ঢেঁড়শ ফুল..। আমার খুব ভাল লাগে ঋতু বিশেষে এসব দেখতে)। পরে মনে হয়েছে এটা হয়তো অর্কিড। কিন্তু আরও পরে খুব খেয়াল করে দেখি, এটা 'জারুল' ফুল। অপূর্ব একটা ফুল। খুব মন কাড়া রং।
'জারুল' কেবল বাংলাদেশে নয়ই, এই উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলেও দেখা যায়। এমন কি আরেকটু দূরে গেলেও পাওয়া যায়। আমি নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, মালয়শিয়া ,ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া এবং সিঙ্গাপুরে কৃষ্ণচুড়াসহ প্রচুর 'জারুল' দেখেছি।
আপনার প্রোপিক নিয়ে আমার ধারণা ঠিক আছে আপু?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৬
জুন বলেছেন: জানা আপা বহুদিন পরে যদিও বা তারপর অনেক ব্যস্ততার মাঝেও আমাকে মনে করেছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি যা নিজ চোখে দেখি তাই আমার সহ ব্লগারদের সাথে শেয়ার করি । যারা দেখেনি তাদের চোখ হতে চাই আপু ।
আর আপনি আমার প্রোপিকের ফুলকে জারুল বলেছেন । এটা জারুল নয় । এর নাম কাঞ্চন যার একটা লিংক আমি আপনার সাথে শেয়ার করলাম । অত্যন্ত পবিত্র এবং গুনে ভরপুর ফুলের ইতিহাসটা একটু দেখবেন আশা করি । আর জারুল আমার প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে প্রচুর দেখা যায় ।
আমি দুটিরই ছবি দিলাম দেখুন কত পার্থক্য জারুল আর কাঞ্চনের
এটা লিংক
Gifting Trees...The Real Gold
জারুল ফুল
অর্কিড ট্রি বা বাংলা নাম কাঞ্চন
শুভ কামনা রইলো অনেক , সাথে থাকবেন আগামীতেও
১২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪০
তার আর পর নেই… বলেছেন: একেই হয়তো বলে, যু্দ্ধে আর প্রেমে সবই ঠিক। নাহলে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হয়েও সেই ধ্বংসলীলা …
জুন যে কোন ফুল হয় তাইতো জানতাম না।
বটগাছের গোড়ায় বুদ্ধের মাথা দেখতে কেমন যেন লেগেছে।+++
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩২
জুন বলেছেন: All's fair in love and war বিখ্যাত ইংলিশ ইডিয়ম তার আর পর নেই তারপর ও কথা থাকে
জুন কোন ফুলের নাম নয় । জুন হলো আমেরিকায় জাতীয় গোলাপের মাস The Month of Roses
দেখুন
আমি আমার প্রফাইল পিকচারের কথা উল্লেখ করেছি ।
বার্মিজ সৈন্যদের কেটে ফেলা পাথরের বুদ্ধ মুর্তির মাথাটি মাটির নীচে চলে গিয়েছিল , তা আবার ডুমুর গাছের শিকড় বেয়ে উঠে আসছে ।
মন্তব্য আর প্লাসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । সাথে থাকবেন আগামীতেও ।
শুভ কামনা সতত ।
১৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার !!!!!!!!
ভ্রমণ-ছবি এবং বর্ণনা দুটোই ভালো লাগলো ।।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তাহসিনুল ইসলাম ।
সংসারের ঘানি টেনে সামান্য ফাক পেয়ে ব্লগিং করি , সময়মত উত্তর দিতে না পারার জন্য ক্ষমা প্রার্থী
সাথেই থাকবেন সামনেও ।
১৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭
কাবিল বলেছেন: বর্ণনা এবং ছবি দুটোই ভাললাগা রেখে গেলাম।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
জুন বলেছেন: বর্ণনা এবং ছবি দুটোই ভাললাগা রেখে গেলাম।
ভালোলাগায় অনেক অনেক ভালোলাগা কাবিল
শুভেচ্ছান্তে
১৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬
শামছুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ছবি আর ইতিহাসের সহজ পাঠ, অনবদ্য পোস্ট।
ভাল থাকুন। সবসময়।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৯
জুন বলেছেন: আপনিও অনেক অনেক ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন শামসুল ইসলাম । আপনার মন্তব্যগুলো সব সময় অসাধারন
১৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: থাইল্যান্ড নিয়ে লেখা প্রতিটি পর্ব উপভোগ করছি। সুন্দর কিছু চিত্র ও তথ্য শেয়ারে অনেক কিছু জানা হল আপু। অনেক শুভকামনা।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
জুন বলেছেন: শুধু থাইল্যন্ডই নয় ভ্রমরের ডানা আমি ভ্রমনের ব্যপারে অপ্রচলিত দেশ মায়ানমার , ক্যম্বোডিয়া দেখাটাও অনেক উপভোহ করেছি । এবং এর প্রতিটি স্থান আমার মনে স্থায়ী আসন গেড়ে আছে
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: এতদিন ধরে থাইল্যান্ড আছেন, খাবার দাবারে প্রবলেম হচ্ছে না?
"থাইল্যন্ডের প্রাচীন রাজধানীটির নাম হলো আয়ুথিয়া বা সোজা বাংলায় যাকে বলে অযোধ্যা।" প্রথমে ভাবলাম- থাইল্যান্ড কি আগে ভারতের অংশ ছিলো?
পরে জানলাম এটা ভারতের অযোধ্যা থেকে ধার করা।
ছবি গুলো সুন্দর। আচ্ছা আপনার এই মোবাইলের মডেল টা বলেন।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪
জুন বলেছেন: রাতুল প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ মনযোগ দিয়ে আমার পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য ।
সেদেশের সংস্কৃতিতে ভারতের অনেক প্রভাব লক্ষ্য করা যায় যা আমি আগের অনেক লেখায় উল্লেখ করেছি ।
আমি সেখানে টানা থাকি না রাতুল , কখনো দশ পনের দিন কখনো বা মাস খানেক / দেড়েক । হোটেলে উঠলে বাইরে খাই আর বেশিদিনের জন্য গেলে সার্ভিস এপার্টমেন্ট ভাড়া করি । সেখানে সব রকম সুবিধা থাকে। তাই সেখানে কখনো নিজে রান্না করে খাই কখনো বাইরে ।
মোবাইলে কোন ছবি তুলি নি । সব গুলো আমার ক্যমেরা ক্যনন আর সহ পর্যটকের ডিএসএল আর । আর শেষ ছবিটা আমার ট্যাব নেক্সাস নাইনে তোলা
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ।
১৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
১৫ নম্বর লাইক।
আহমেদ জী এস ভাই এবং জানা আপার মন্তব্যের সূত্র ধরে বলতে চাই-
ঝুনাফা... আপনি এত ধইজ্জ কই পান?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৯
জুন বলেছেন: ঝুনাফা... আপনি এত ধইজ্জ কই পান? B:-)
এটা আমিও ভাবি মাইনুদ্দিন মইনুল !! তার উপর আমার মত চরম অধৈর্য্য সম্পন্ন এক ব্যক্তি
তারপর আপনারা আইসা ফ্রশংসা করেন তখন আবার একটা আবজাব পোষ্ট লেইখা বসি
মন্তব্যের জন্য এক ট্রাক ধইন্যাপাতা আর ভবিষ্যতেও সাথে থাকবেন মাইনুল ভাই ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ছবিতে মুগ্ধতা। বর্ণনাও অসাধারণ।
+
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
জুন বলেছেন: আমার প্রিয় ব্লগার দিশেহারার এত কম কথায় মন্তব্যে কেমন দিশেহারা লাগছে
অনেক দিন সাথে থেকে প্রেরনা দিয়ে যাচ্ছো তার জন্য তোমার জুনাপু কৃতজ্ঞ
শুভকামনা প্রতিনিয়ত ।
২০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার ভ্রমন পোস্টগুলি এত গোছানো আর ডিটেইলস থাকে যে , ''এটা বুঝিনি বা ওটা কি ?'' এ জাতীয় প্রশ্ন করার সুযোগ পাইনা ।
মুণ্ডু বিহীন বুদ্ধু দেখে খারাপ লাগলো , এয়ার প্ল্যান্টটা প্রথম দেখলাম , এটা অনেকটা আমাদের এলভেরার মত ।
আপনার ছবি আর বর্ণনাকে পাঠক যতই চমৎকার বলুকনা কেন , আমার ধারণা এটা -
তার ছেয়েও চমৎকার !!!!!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
জুন বলেছেন: আপনার ভ্রমন পোস্টগুলি এত গোছানো আর ডিটেইলস থাকে যে , ''এটা বুঝিনি বা ওটা কি ?'' এ জাতীয় প্রশ্ন করার সুযোগ পাইনা
আহারে চুক চুক পরের বার থেকে এই ভুল আর হবে না গিয়াসলিটন । একাধিক মন্তব্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছি ক্রমাগত
এত সুন্দর করে মন্তব্য করেছেন লিটন তার জন্য আপনাকে আমার ধন্যবাদ ।
শুভকামনা প্রতিনিয়ত থাকলো আপনার পরিবারের সবার জন্য
২১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: শায়িত বুদ্ধ, গাছের শেকড়ে বুদ্ধ, এয়ার প্ল্যান্ট অদ্ভুত সুন্দর লাগল। বরাবরের মতই সুন্দর পোস্ট, জুন।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫
জুন বলেছেন: বাহ বেছে বেছে ভালোগুলোই শনাক্ত করলেন । হাজার হলেও প্রফেসর মানুষ
অসংখ্য ধন্যবাদ কখনোই ভুলে যান না বলে ।
শুভেচ্ছা বিকেলের
২২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: অসাধারণ !! থাইল্যান্ডের পুরনো রাজধানী সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম । তবে তাদের একেই ধর্মের ভেতরের রেষারেষিটা খারাপ লেগেছে । বেশ বর্বর ।
ছবিগুলো খুব ভালো এসেছে । আপনার নিকের ফুলটা অনেক সুন্দর, আবার ওখানে গিয়েও এর গাছ পেয়ে গেলেন !!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কথাকেথি আমার পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য
মানুষের ভেতর কোনরকম রেষারেষি থাকাই ভালো না সেটা ধর্মীয় হোক আর যেই ভিত্তিতেই হোক ।
হ্যা এই গাছটা এই এশিয়া অঞ্চলে মনে হয় খুব কমন ।বহু ভেষজ গুন সম্পন্ন গাছ ও ফুলটির নাম কাঞ্চন । পোষ্টে উল্লেখ করে দিয়েছি ।
শুভকামনা থাকলো ভালো থাকুন সবসময় আর সাথে থাকুন
২৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ছবি দেখতে দেখতে অার পোস্টটা পড়তে পড়তে রবি ঠাকুরের "ভুবন ভ্রমিয়া শেষে অামি এসেছিনু তলদেশে, অামি অতিথি... দ্বারে" গানটার কথাই মনে পড়ছিলো । শেষ দিকে এসে সারি সারি মুন্ডু বিহীন কালো পাথরের বুদ্ধ মূর্তিগুলো দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেলো ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
জুন বলেছেন: যাক শেষ পর্যন্ত রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের গান মনে পড়লো । ভাগ্যিস কোন আধুনিক ব্যান্ডের গান মনে করেন নাই সাধু । তাহলে হয়তো আমাকে ব্লগ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হতো
পোষ্ট পড়া ও চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন অনেক অনেক আর সাথে থাকুন ।
২৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩০
পুলহ বলেছেন: যথারীতি অনবদ্য পোস্ট। তবে হাতিকে ভুট্টা খাওয়ানোর ব্যাপারটায় মাথায় একটা প্রশ্ন ঘুরছে, না জানি একটা হাতিকে সন্তুষ্ট করতে কত হাজার ভুট্টা খাওয়াতে হয় !!!
লেখা এবং ছবিতে ভালো লাগা জানবেন আপু
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১
জুন বলেছেন: না জানি একটা হাতিকে সন্তুষ্ট করতে কত হাজার ভুট্টা খাওয়াতে হয়
হা হা হা ভালো বলেছেন পুলহ আমার মনে হয় এসব আমাদের মত দর্শকদের জন্য ।
নিশ্চয় তারা অন্য কিছু খাইয়ে থাকে এদের । যাকে বলে হাতীর খোরাক
পোষ্টটি পড়া , মন্তব্যে ও সাথে থাকার জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
২৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনার ভ্রমণ পোস্ট নিয়ে কিছু বলার থাকে না। শুধুই মুগ্ধতা কাজ করে পাঠ শেষ!
ডুমুর গাছের মূলে বুদ্ধের মূর্তিটা চমকে দেয়ার মতো। প্রতিদিন নিশ্চয়ই শতশত লোক দেখতে যায়।
বিংশ লাইক।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৫
জুন বলেছেন: জী প্রতিদিন প্রচুর পর্যটক এই প্রাচীন নগরী দেখতে অবশ্যই আসে আরন্যক ।
আমার লেখায় আপনি মুগ্ধ হয়েছেন জেনে অনেক ভালোলাগলো ।
আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা থাকলো ।
২৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭
জসিম বলেছেন: গল্প ছবিতে ব্যাংকক দেখা হয়েই গেলো!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৭
জুন বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার পোষ্টটি দেখার জন্য জসিম
সাথে থাকুন ।
২৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৮
মিশু মিলন বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর সব ছবি, সঙ্গে চমৎকার বর্ণনা। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
শুভকামনা...............
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৯
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মিশু মিলন সময় করে আমার পোষ্টটি দেখে যাবার জন্য
শুভকামনা রইলো আপনার জন্যও
২৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ওয়াও!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৯
জুন বলেছেন: থ্যাংক ইউ মুন সব সময় সাথে থাকার জন্য
২৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: বুদ্ধের খন্ডিত মাথা যা মাটির নীচে ছিল তাই ডুমুর গাছের শিকড়ে ভর দিয়ে উঠে এসেছে এক বিস্ময় নিয়ে । ওয়াট মহা থট বিহারের এক বিখ্যাত দ্রষ্টব্য । -------
অবাক করা তথ্য আর ছবি!!! অজস্র ধন্যবাদ আপুরে -----!!!!
বাতাস খেয়ে বেচে থাকা এয়ার প্ল্যন্ট, তবে দিনে একবার পানি দিতে হয় বৈকি!! --
আপু এমন একটা গাছ পেলে ধন্য হয়ে যেতাম!!!
বর্ণনা ও ছবিতে অস্বাধারণ একটি পোষ্ট!!!! অনেক অনেক শুভকামনা!!!!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৬
জুন বলেছেন: আমি জানতমা আর কিছু না হলেও বাতাস খেকো গাছটা আপনার চোখে পড়বেই কামরুন্নাহার বিথী
সেই গাইড মহিলার লাইফ কয়লা করে ফেলেছিলাম এর জন্য । ভাগ্যিস রুমানিয়ান তরুনটাও আমার হয়ে গাইডকে অনুরোধ করেছিল এমনকি আমার সাথে নেমে গাছ বাছাই ও দরদাম করতেও সাহায্য করেছিল ।
সাথে আছেন সামুতে আপনার ব্লগিং জীবনের প্রথম থেকেই তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সামনেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
৩০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৭
ফারিহা নোভা বলেছেন: অসাধারণ সব ছবি। অনেক চমৎকার লিখেন আপনি।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২২
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে ফারিহা নোভা । আমার লেখাটি ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা ।
৩১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মুণ্ডু বিহীন বুদ্ধমুর্তি দেখে খারাপ লাগার কি কারন?
এটা হয়তো মাটিখুড়ে বেরকরে আনার সময় অসাবধানত কোদালে মাথা বিধ্বস্ত বা ভেঙ্গে হারিয়ে থাকতে পারে।
এদেশের মত সাম্প্রদায়ীক মৌলবাদি তো সেদেশে নেই।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২১
জুন বলেছেন: ্প্রথমেই আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই আমার পোষ্টটি মনযোগের সাথে পড়েছেন বলে ।
দেখুন এই আয়ুথিয়া মাত্র ৪১৭ বছর আগের একটি রাজধানী নগরী । হাজার হাজার বছরের পুরনো হলে মাটিতে ঢেকে যায় । এর বেলায় তেমন ঘটেনি ।এরা বহাল তবিয়তে উপরেই যে ভাবে আগে ছিল ঠিক তেমনি আছে বার্মিজ সৈন্যদের বর্বরতার চিনহ গায়ে মেখে । সুতরাং মাটি খুড়ে আনার প্রশ্ন নেই এক্ষেত্রে ।
আর মৌলবাদীর ব্যাপার না । এটা বর্মী সৈন্যদের যুদ্ধজয়ের উল্লাস । কিন্ত একই ধর্মের পীঠস্থান ও দেবতার প্রতি তাদের আচরনটি আশ্চর্য্যজনক ।
আশা করি বোঝাতে পারলাম খানিকটা আপনাকে হাসান কাল বৈশাখি
সাথে থাকবেন আর ভালো থাকুবেন ।
৩২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৫
আবু শাকিল বলেছেন: জুনাপুর ভ্রমণ পোষ্ট মানেই পোষ্টে আমাদের একজন অভিজ্ঞ টুরিস্ট গাইড জুনাপু আছেন যিনি আমাদেরকে পোষ্টের প্রতিটা ছবি এবং বর্ণনা মুগ্ধ করে দিবেন ।
আপু সত্যি বলছি- অনেক ভ্রমন পোষ্ট পড়ি কিন্তু আপনার পোষ্টের মত আনন্দ পাই না।
এইবার পোষ্টে পড়ে ক্ষিদে পেয়েছে ঠিক ই তবে খাবারের আয়োজন ছিল
ধন্যবাদ আপু।
কষ্ট করে গুগুল করতে হল না -
থাইল্যন্ডের প্রাচীন রাজধানীটির নাম হলো আয়ুথিয়া
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৪
জুন বলেছেন: আবু শাকিল মন্তব্য পড়ে আমি সত্যি আভিভুত হোলাম কৃতজ্ঞতায় ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ শুভকামনা থাকলো জীবনে যেন অনেক বড় হতে পারেন তার জন্য
আমার জন্যও দোয়া করবেন যেন সুস্থ থাকি আর আপনাদের নতুন নতুন অচেনা অজানা জায়গা পরিচয় করিয়ে দিতে পারি সহজ সরল ভাবে ।
সকালের শুভেচ্ছা ।
৩৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৩০
পথে-ঘাটে বলেছেন: কিছু সময়ের জন্য হলেও সেই জৌলুষময় আয়ুথিয়া নগরীতে চলে গিয়েছিলাম।
চরম ভাল লাগা জানবেন আপু।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
জুন বলেছেন: যাক একজন ও যে আমার লেখা পড়ে আয়ুথিয়া ঘুরে আসলো তাতেই আমি মহাখুশী । স্বার্থক লেখা ভাই পথে ঘাটে ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে , সাথে থাকুন আগামী দিনগুলোতেও ।
৩৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৫৫
তানজির খান বলেছেন: বরাবরের মতই মুগ্ধ হলাম। কি সুন্দর সব ছবি। শুভকামনা আপ। আশাকরি খুব ভাল আছেন।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৩
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ তানজির খান আপনার মন্তব্যে ।
ভালো আছি আর আপনিও অনেক ভালো থাকুন
৩৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৪৩
রাবার বলেছেন: জুন আপার আরেকটি এপিক পোস্ট। বরাবরের মতই অনেক কিছু জানলাম ++++
@ হাসান কালবৈশাখি ভাই, জুন আপা লিখছে বুদ্ধের এই মুর্তির মাথা কাটছিল বর্মি সৈন্যরা। এগুলা মাটির নীচে ছিলনা ভাই
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাবার নিয়মিত সাথে থাকার জন্য
জী আমি হাসান কালবৈশাখিকে বলেছি মন্তব্যের উত্তরে ।
ভালো থাকুন অনেক ।
৩৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:০৩
গোধুলী রঙ বলেছেন: চমতকার ইতিহাসে ভ্রমন ব্লগ আপু।
সেকালে বার্মিজ আর একালে আই এস।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৪
জুন বলেছেন: সেকালে বার্মিজ আর একালে আই এস।
জলদস্যু হিসেবেও এই এশিয়া অঞ্চলে তাদের বেশ নাম ডাক ছিল
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ গোধুলী রঙ ।
৩৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৫
আরজু পনি বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
১৫ নম্বর লাইক।
আমি দিলাম ২৫ নম্বর লাইক
আমিতো থ মেরে গেছি আয়ুথিয়া অযোধ্যার প্রাচীন নাম !
দারুণ খবর জানলাম...অন্যদের সাথে একটু ভাব নেয়া যাবে
আপনার পোস্ট পড়তে পড়তে ভাবছিলাম আপনার ছবি সহ ভ্রমণ পোস্টগুলোর একটা বই হলে যেমন ইতিহাস জানা যেতো তেমনি অনেক স্থানের ছবিসহ নাম জানা যেতো...
অনেক শুভকামনা রইল ।
............
অফটপিক :
আপনাকে বিশেষ একটা স্যালুট যে আপনি মাল্টি নিক দিয়ে নিজের পোস্টের হিট, কমেন্ট প্রিয়র তালিকা ভরেন না...বা মাল্টি দিয়ে নিজের পোস্টের প্রশংসা নিজেই করেন না । নার্সিসিজম রোগটা যেনো কোন কালেই আপনার উপর প্রভাব ফেলতে না পারে ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪
জুন বলেছেন: প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই পনি দীর্ঘকাল আমার সাথে থাকার জন্য । ২৫ তম ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা আমার পক্ষ থেকেও
আয়ুথিয়া অযোধ্যার প্রাচীন নাম নয় । আযোধ্যাকে থাইরা আয়ুথিয়া উচ্চারন করে । আর ৪১৭ বছর থাইল্যন্ডের প্রাচীন রাজধানী ছিল এই আয়ুথিয়ায়। ব্যংককে নয় ।
বই ছাপানোর মত কোন কোয়ালিটি আমার আছে কি না জানা নেই পনি । কয়েকজন বলে পান্ডুলিপি আনেন , কেউ বলে ফন্ট ভেঙ্গে যাচ্ছে বিজয়ে পাঠান । আমি এসব বিষয়ে একেবারেই অজ্ঞ । সো সামুর পাতেতেই হোক আমার লেখালেখি আর তার জন্য জানা আপুকে আরেক দফা ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের প্রতি উত্তরের ঘরে
না ভাই এক নিকেই সময় পাই না আবার মাল্টি । আর ক্যচাল করা আমি অনেক ভয় পাই এমনকি ব্যক্তিগত জীবনেও ।
আরজুপনি সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকুন আমার ক্যম্বোডিয়া নিয়ে শেষ পোষ্টে
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
৩৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব ভাল লাগল
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ভালোলাগা মোস্তফা সোহেল । সাথে থাকুন আগামীতেও
৩৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩০
কাঠফুল বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে।
অনেক দিন পড়া হয়নি আমার প্রিয় লেখাগুলো নানা ব্যস্থতায়।
বুকমার্ক করে রাখলাম অবশ্য অবশ্য পাঠ্য হিসেবে।
ভালো থাকুন ...
এনায়েত ইউ এস ইসলাম
সিলেট।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬
জুন বলেছেন: অনেক দিন পরে আপনাকে দেখে অনেক ভালোলাগলো কাঠফুল । এখন আর আসেনি না ব্লগে তাই না ?
যাক বুকমার্ক যখন করেছেন তখন তো একবার হলেও চোখ বুলাবেন
আপনিও অনেক অনেক ভালো থাকুন, সতত শুভকামনা আপনার জন্য রইলো।
৪০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার কল্যানে অনেক কিছুই জানা হয়, চেনা হয়, জানিনা কবে যাওয়া হবে বা আদৌ হবে কিনা........এমন পোষ্ট দেখলে আর দুনিয়াদারী করতে ইচ্ছে করেনা, খালি ঘুরে বেড়াতে মন চায়।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫২
জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ সাদামনের মানুষ আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য । নাইবা হলো যাওয়া আপাততঃ , এখন না হয় আমার চোখেই দেখুন, তারপর যখন যাবেন তখন দেখবেন সব কিছু দেখতে অনেক ভাললাগবে
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ।
৪১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২১
জুন বলেছেন: আহা এই হাল্কা হাল্কা ঠান্ডায় গরম কফি পানের আমেজই আলাদা সাদা মনের মানুষ। আপনার জন্য রইলো শুভেচ্ছা
৪২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বাহ , অনেক কিছু জানলাম । বরাবরের মত আরেকটি দারুণ পোস্ট ।
শুভেচ্ছা রইল জুনাপা ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২২
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো অনেক শুভকামনা মাহমুদ০০৭
৪৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: অসাধারণ শেয়ার আপু। আপনার ক্যামেরায় যাদু আছে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৫
জুন বলেছেন: যাক বাপু শেষ পর্যন্ত সকল প্রশংসা ক্যমেরার
লেখক আর ফটো তোলকের কোন ক্রেডিট নেই মৃদুল শ্রাবন
অসংখ্য ধন্যবাদ ধৈর্যের সাথে সাথে থাকার জন্য।
শুভেচ্ছান্তে
৪৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১১
আলোরিকা বলেছেন: অসাধারণ জুনাপু ! আবারও বলছি আপনার তথ্য ও ছবি সমৃদ্ধ ভ্রমণ ব্লগ দিয়ে চমৎকার একটি ভ্রমণ গাইড তৈরি হতে পারে । প্রুফ রিডিং করে দিতেও রাজী
খোকা ঘুমালো পাড়া জুড়ালো বর্মী এল দেশে !
আমরা মনে হয় ভুলে বর্গী বলি
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
জুন বলেছেন: খোকা ঘুমালো পাড়া জুড়ালো বর্মী এল দেশে !
আমরা মনে হয় ভুলে বর্গী বলি
আমারও তাই মনে হয় আলোরিকা এমনটাই হবে
প্রুফ রিডিং করে দেবেন শুনে খুবই উৎসাহিত হোলাম কিন্ত এই পান্ডুলিপিটা কি করে বানায় বলেন তো ?
অসংখ্য ধন্যবাদ সব সময় সাথে থাকার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইলো
৪৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৪
জানা বলেছেন: প্রতিমন্তব্য এবং তথ্যের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ আপু। খুব ভাল লাগলো প্রিয় 'জারুল' সম্পর্কে জানতে পেরে।
কাঞ্চন আর জারুল আমি কিভাবে গুলিয়ে ফেল্লাম বুঝিনা! দুটোই আমার খুব প্রিয় এবং খুব চেনা ফুল। আমি বুঝেছি এক আর বলেছি আরেক! কপাল আমার!! এটা সম্ভবত 'এইজ সিন্ড্রম' আপু।
ভাল থাকবেন।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬
জুন বলেছেন: হায় হায় আপা এই বয়সে আপনার এইজ সিন্ড্রোম হলে আমারতো সাক্ষাৎ আলঝেইমার
আমারই ভুল হয়েছে ফুলের নামটা উল্লেখ না করা । কারন প্রোপিকের এই পিচ্চি পাতাহীন ফুল আর ছবির গাছটিও বহু দূরে থাকায় আপনার ভুল করাটাই স্বাভাবিক । যাক আপনিও ভুলের উর্ধ্বে নন ইহাই প্রমানিত হইলো শেষ পর্যন্ত
অসংখ্য ধন্যবাদ আরেকবার আসার জন্য জানা আপা , সাথে শুভকামনাও রইলো পরিবারের সবার জন্য
৪৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: আর কিছুদিন পর ভাবতেছি একটা ভালো মোবাইল অথবা ভালো ক্যামেরা কিনবো। এত সুন্দর সুন্দর জায়গায় যায়, কিন্তু ছবি না তুলতে পারার আফসোস থেকে যায়।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯
জুন বলেছেন: সেটাই ভালো হবে রাতুল। একটা স্মৃতি থাকে ঘুরে আসা জায়গাটার।
আমিও মোবাইলে অনেক ছবি তুলি। টাঙুয়ার হাওরে গিয়ে ব্যাটারি শেষ হয়ে গেলে মোবাইলেই শেষের দিকে ছবি তুলেছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ সব সময় সাথে থেকে উতসাহ দেয়ার জন্য।
ভালো থেকো
৪৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট আপু।
মাঝে মাঝে হিংসা হয় আপনাকে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২
জুন বলেছেন: না না হিংসা নয় ভাই ভালোলাগা বলুন।
সব সময় সাথে আছেন, আশাকরি আগামীতেও থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
৪৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৩
মুরশীদ বলেছেন: আপনার এই পোস্টগুলো সব কিছু স্মরনে রাখতে সহায়তা করে । তার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
++++++্
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৪
জুন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ নিয়মিত আমার পোষ্টগুলো পড়ার জন্য
৪৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
এহসান সাবির বলেছেন: আপু তিন নম্বর ছবিতে ওটা কি চরকার মত? দেখতে অনেকটা লন্ডন আই এর মত।
শুভেচ্ছা।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০০
জুন বলেছেন: ওটা একটা বিশাল মেরি গো রাউন্ড এহসান সাবির। এটা ব্যাংককের ছাও ফ্রায়া নদীর পাশে একটি বৈচিত্রময় এবং ব্যতিক্রমী নাইটবাজার নাম এশিয়াটিক ।। রাতের বেলা এটা খোলে। আর বিনে পয়সার ফেরীতে করে আপনি এখানে গিয়ে ঘুরে আসতে পারবে।। এর সাথে সড়ক পথেও যোগাযোগ আছে। কাল ল্যপটপ থেকে আপনার জন্য একটি ছবি থাকবে
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪
জুন বলেছেন: @ এহসান সাবির কাছ থেকে এশিয়াটিক নাইট বাজারের মেরী গো রাউন্ড
৫০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮
দীপান্বিতা বলেছেন: শ্যামদেশের অযোধ্যায় দারুণ ঘুরে নিলাম! আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১১
জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ দীপান্বিতা
৫১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ সব ছবি আপু, অনেক ভাল লাগল !
একটা কথা, বিশ্ব ভ্রমন বিষয়ক একটা বই প্রকাশ করা কিন্তু আপনার জন্য ফরজ হয়ে গিয়েছে ! আপনার কোন বই প্রকাশিত হচ্ছে কি এবারের বই মেলায়?
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯
জুন বলেছেন: দেখি আগামী বছর কাকলী প্রকাশনী থেকে একটা বই বের করতে পারি কি না
আমার প্রতি এতখানি আস্থার জন্য আমি কৃতজ্ঞ জহির । তবে বই এর কথা আমি ভাবি না । বড্ড জটিল প্রক্রিয়া ।
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ , আগামী দিনগুলোতেও তোমার মন্তব্যের প্রত্যাশী কারন তুমি আমার মতই মনে প্রানে এক ইবনে বতুতা
শুভকামনা পরিবারের সবার জন্য
৫২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
সুমন কর বলেছেন: আয়ুথিয়ার পোস্ট পড়ে আর ছবিগুলো দেখে খুব ভালো লাগল। কাল গিয়েছিলম কুমিল্লার বিহারে। আজ আপনার দেয়া ওয়াট ফ্র মহা থট বা রাজ বিহার দেখলাম। ওখানেও একটি বুদ্ধের মূর্তির উপরের অংশ চুরি হয়ে গেছে। দেখি একটা পোস্ট দিতে পারি।
ভালো লাগা রইলো।
এয়ার প্ল্যন্ট কিন্তু আমার একটা চাই...
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৫
জুন বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম কুমিল্লা শালবন বিহারের সুমন কর ।
অনেক বছর আগে গিয়েছিলাম আবার দেখা যাক আপনার চোখে
ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা ।
এয়ারপ্ল্যন্ট
এটাই কত কষ্ট করে চোখ ফাকি দিয়ে এনেছি তা বলার নয়
আরেকবার ফাকি দিতে পারলে দেখা যাক কি হয়
৫৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১
জেন রসি বলেছেন: উপভোগ করলাম। নিজ দেশের কথাও মনে পড়ে গেল। গতবছর রামুতে গিয়েছিলাম। মানুষ এখনো অনেক আতংকে থাকে।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ভালো থাকুন সবসময়।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৬
জুন বলেছেন: উপভোগ্য হয়েছে জেনে অনেক ভালোলাগলো জেন রসি । আপনার মন্তব্যও সবসময় সুন্দর হয়ে থাকে ।
শুভকামনা রইলো । সাথে থাকবেন
৫৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
মহা সমন্বয় বলেছেন: আসলে অনেক কিছুই জানি না। কি জানি বাবা মনে হয় আমিই হাবা
অনেক তথ্য সমৃদ্ধ সুন্দর একটি পোষ্ট সামু এধরণের পোষ্টই চায়, আপনার পরিশ্রম সার্থক হউক সেই কামনাই করি।
আর ওই ফেসবুক স্ট্যাটাস মার্কা পোষ্ট সব ব্যান করে দেওয়া উচিৎ।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে মহা সমন্বয় ।
হাবা আমরা কেউ নই ভাই । হয়তো অনেক কিছুই জানি আবার কত কিছুই জানি না । এতে হাবা হওয়ার কিছু নেই
যাক আমার পোষ্টটি দেখা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভেচ্ছা সকালের ।
৫৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বাহ, বেশ ভাল লাগল। বার্মিজ লোকজন মনে হয় এমনিতেই মার মার কাট কাট টাইপের।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫১
জুন বলেছেন: বার্মিজ লোকজন মনে হয় এমনিতেই মার মার কাট কাট টাইপের।
সবাই না আমি তুমি আমরা । এদের ১৮টি জাতি গোষ্ঠির কেউ কেউ ভয়ংকর নিষ্ঠুর , এদের মধ্যে কারেন আর আরাকানিরা প্রধান ।
পোষ্টটি ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৫৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
ছিন্ন মাথা নিয়ে ঠায় বসে থাকা বুদ্ধকে দেখে আর আপনার নিরলস বলে যাওয়া ইতিহাস আর ছবি দেখতে দেখতে এই গানটিই মনে এলো আমার -- ছিন্নপাতার সাজাই তরণী একা একা করি খেলা ........ .....।
এত নির্মম একটা ইতিহাস জেনে আপনার কবিগুরুর গান মনে আসলো ? বলেন কি !!
যতোটা নিঠুর ভাবছেন , আসলে আমি মোটেও তেমন নিঠুর নই ।
তবুও কেন মনে হলো ? ঐ নির্মমতার কথা মাথায় রেখেই । বর্মীরা মহান বুদ্ধের শত শত মাথা ছিন্ন করে ফেলে রেখে গেছে বিকারহীন । আর সে কথা জানিয়ে আপনি পোষ্টটি দিলেন যে সময়ে, সে সময়ে ব্লগেও কারো মাথা কাটার , কারো কারো অনুপম সম্পর্কগুলো ছিন্ন করার যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা চলছে । সেই ডামাডোলের মাঝেও আপনি একমনে এমন সুন্দর সুন্দর পোষ্ট দিয়ে যাচ্ছেন ব্লগীয় যুদ্ধে নিজেকে না জড়িয়ে এবং সেদিকে মোটেও ভ্রুক্ষেপ না করে ।
একা একাই নিজের মনে খেলে গেছেন লেখার তরণী ভাসিয়ে ।
তাই ঐ গানটির কথা মনে আসলো । এরপরেও কি আমায় নিঠুর ভাববেন ?
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩
জুন বলেছেন: তবুও কেন মনে হলো ? ঐ নির্মমতার কথা মাথায় রেখেই । বর্মীরা মহান বুদ্ধের শত শত মাথা ছিন্ন করে ফেলে রেখে গেছে বিকারহীন । আর সে কথা জানিয়ে আপনি পোষ্টটি দিলেন যে সময়ে, সে সময়ে ব্লগেও কারো মাথা কাটার , কারো কারো অনুপম সম্পর্কগুলো ছিন্ন করার যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা চলছে । সেই ডামাডোলের মাঝেও আপনি একমনে এমন সুন্দর সুন্দর পোষ্ট দিয়ে যাচ্ছেন ব্লগীয় যুদ্ধে নিজেকে না জড়িয়ে এবং সেদিকে মোটেও ভ্রুক্ষেপ না করে ।
একা একাই নিজের মনে খেলে গেছেন লেখার তরণী ভাসিয়ে ।
তাই ঐ গানটির কথা মনে আসলো । এরপরেও কি আমায় নিঠুর ভাববেন ?
দারুন বলেছেন আহমেদ জী এস । আসলে আমি এই ব্লগে আমার লেখালেখির বাইরে অন্য কিছু নিয়ে খুব কমই ভাবি । প্রথম প্রথম বুঝিনি তখন অনেক ভুল করেছি । এখন আর অন্য কিছু ভাবার ইচ্ছে বা সময় কোনটাই নেই । হাজার হলেও বয়সতো হচ্ছে তাই নয় কি
আন্তরিক ধন্যবাদ আবার কষ্ট করে এসে প্রতি মন্তব্য করার জন্য
শুভকামনা রইলো এবং ভালো থাকুন অনেক ।
৫৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
সুরঞ্জনা বলেছেন: অসাধারন জুন! বরাবরের মতই তোমার ভ্রমন কাহিনী মন্ত্রমুগ্ধের মত আকর্ষন করেছে।
অনেক অজানা বিষয় জানলাম।
অটঃ এতো দিন কোথায় ছিলে বন্ধু? মোবাইল হারিয়ে যাওয়ায় অন্যের মাধ্যমে তোমার খোঁজ করেছিলাম। তুমি তখন দেশের বাইরে ছিলে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৪
জুন বলেছেন: সুরঞ্জনা সুরঞ্জনা তুমি! আমি কি স্বপ্ন দেখলাম নাকি সত্যি? তারপর বলো বন্ধু কেমন আছো? কতদিন তোমার সাথে যোগাযোগ নেই। আমি আরো ভাবি হয়তো ইচ্ছে করেই চুপটি করে আছো। নইলে আর কোথাও না পেলে অন্তত ব্লগে একবার ঢু মেরে তো দেখতে।
আমার লেখা তোমার সব সময়ই ভালো লাগে যেমন তোমার লেখা আমার কাছে। কেন যে লিখো না এখানে? নাকি চতুরেই লিখো? এখানে মাঝে সাঝে এসো। পুরনোদের দেখলে কত যে ভালোলাগে তা বলে বোঝাতে পারবো না। কত স্মৃতি কত কথা। অনেক অনেক ভালো থেকো। তোমার ব্লগীয় জীবনের সাত বছর পুর্তির অনে অনেক শুভেচ্ছা নিও।
৫৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫
রিকি বলেছেন: অসাধারণ.... মেলাদিন ব্লগে অনুপস্থিত থাকায় দেখেছিলাম না পোস্ট। সব থেকে অবাক লেগেছে বুদ্ধের খন্ডিত মাথা যা মাটির নীচে লুকিয়ে ছিল। এখন সে ডুমুর গাছের শিকড় জড়িয়ে ধীরে ধীরে উপরে উঠে আসছে এক বিস্ময় নিয়ে । ওয়াট মহা থট বিহারের এক বিখ্যাত দ্রষ্টব্য । ৪০ তম প্লাস আপি
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০
জুন বলেছেন: প্রথমেই মন্তব্যের জন্য আমার পেটেন্ট ধন্যবাদটা জানিয়ে নেই রিকি
আমিও ম্যলাদিন আপনারে ব্লগে মিস্কর্ছি।
সাথে থাকবেন আগামী দিনগুলোতে সেই প্রত্যাশায়
শুভেচ্ছা
৫৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭
নিঃসঙ্গ নির্বাচীন বলেছেন: বেশি কিছু বলব না.....
অসাধারন...!!!!
আমার মনে হচ্ছে যদি পারতাম তবে এক্ষুনি ঘুরে আসতাম.....
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৭
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে নি:সংগ নির্বাচীন। আমার পোষ্টটি ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছান্তে।
৬০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
তূর্য্য আহমেদ রাহী বলেছেন: অসাধারন!!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫১
জুন বলেছেন: তূর্য্য আহমেদ রাহী স্বাগত জানাই আমার ব্লগে । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৬১| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০২
খোলা মনের কথা বলেছেন: অসাধারণ ছবি গুলো। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬
জুন বলেছেন: আপনি কি প্রথম আসলেন আমার ব্লগে? যাই হোক স্বাগতম জানাই আপনাকে। আর আমার পোষ্টটি দেখার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৬২| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
খোলা মনের কথা বলেছেন: সঠিক বলতে পারবো না। তবে হতে পারে প্রথম আসলাম। আগামী দিনের জন্য শুভেচ্ছা রইল জুন ভাই
০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো আন্তরিক শুভকামনা।
৬৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার তথ্যে ঠাসা পোস্ট, আগে পড়া হয় নাই, আজ অবসর পেতেই সময় নিয়ে পড়ে ফেললাম। অনেক কিছু জানা হল, সাথে দেখা। ধন্যবাদ আপনাকে এই ভ্রমণ অভিজ্ঞতা, ছবি এবং তথ্য-উপাত্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।
১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ বোকামানুষ। বেশ অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম মনে হচ্ছে। আশাকরি ভালো আছেন। অনেক শুভকামনা রইলো
৬৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার থাইল্যান্ড গিয়া দুইটা কাজ করানো ইচ্ছা,একটা থাই ফুড খাওয়া, যেই ছবি দিছেন খাওনের মাথাটাই নস্ট হইয়া গেলো। সুইডেনে থাই রা কি রান্ধে মেজাজ বিলা...
আরেকটা ইচ্ছা কওন যাইতো না!
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩
জুন বলেছেন: থাইল্যন্ড গিয়ে ওদের রান্না করা খাবারের মধ্যে আমার শুধু ভালোলাগে টমিয়াম স্যুপ আর সি ফুড উদাসী। বাকিগুলোতে ওদের বিখ্যাত ফিস সস দিয়ে রাখে ভালোলাগে না খেতে, বিশ্রী গন্ধ । তবে কোন রকম কীটনাশক ছাড়া বিভিন্ন রকম মৌসুমী ফল আমার অনেক প্রিয় । বিশেষ করে সারা বছর জুড়ে থাকা কাঁচা মিঠা আম , মিষ্টি জাম্বুরা, বড় বড় লাল জামরুল
আরেকটা ইচ্ছা কওন যাইতো না!
বুঝলাম, তা ভাবী কই ? তারে একটু ডাকেন , একটু কথা কই
মন্তব্যের জন্য ইয়া বিশাল এক ধন্যবাদ উদাসী ।
৬৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫১
ওলে ওলে বলেছেন: অবশেষে আবুল হায়াতের দ্বিতীয় বিয়ের ব্যাপারে মুখ খুললেন বাংলা সিনেমার মুকুটবিহীন সম্রাট প্রবীর মিত্র। গত ১৮ই মার্চ আবুল হায়াত গোপনে দ্বিতীয় বিবাহের কাজটি সম্পন্ন করেছিলেন। গোপন ক্যামেরায় তোলা সেসময়কার একটি সেলফি পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফাঁস হলে আবুল হায়াতের এই কুকীর্তির কথা সবাই জেনে যায়। তবে এতদিন পর্যন্ত মোটামুটি চুপই ছিলেন মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা।
এবার সেই ধারার ব্যতিক্রম হয়ে আবারো প্রবীর মিত্র জাগিয়ে তুললেন তার প্রতিবাদী কন্ঠস্বর। আবুল হায়াতের কট্টর সমালোচনা করে প্রবীর মিত্র বলেন, "আবুলটা আর আগের মত নেই। সে নষ্ট হয়ে গেছে। দুই মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে সে একাজটা না করলেও পারত। ছিহ, ধিক্কার!"
এব্যাপারে আবুল হায়াতের সাথে যোগাযোগ করার জন্য তার ফোনে কয়েকটি মিসকল দেয়া হলেও তিনি কল ব্যাক করেননি। যতটুকু ধারণা করা হচ্ছে, তা থেকে বোঝা যায়, ক্যারিয়ার বাঁচাতেই মিডিয়ার কাছে আবুল হায়াতের এই লুকোচুরি !
আরও পড়ুন, চলে গেলেন আরজে সালমান
৬৬| ১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অজানা ইতিহাস সাথে দৃষ্টি নন্দন ছবি দেখা গেল ।
এক রাস মুগ্ধতা রেখে গেলাম ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ভিন্ন ভিন্ন অজানা আড়ালে পড়ে থাকা ইতিহাস যেভাবে আপনি তুলে ধরেন আমাদের মাঝে। বাংলা ব্লগ ধন্য।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেষ করা যাবেনা আপু।
অনেক অনেক ভাল লাগল।