নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের রহস্যাবৃত টেম্পলের অন্যতম এক উদাহরন ক্যম্বোডিয়ার "বেয়ন -- প্রাসাৎ বেয়ন"

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯


কঠিন শিলা পাথরে খোদাই করা বোধিস্বত্বা লোকেশ্বরা মতান্তরে স্বয়ং রাজা জয়বর্মনেরই মুখাবয়ব ।
আপনারা অনেকেই হয়তো বাম স্ট্রোকারের লেখা বইটিতে সেই রক্ত পিপাসু কাউন্ট ড্রাকুলার গা ছম ছমে ভৌতিক দুর্গের বিশদ বিবরন পড়েছেন কিম্বা ছবি দেখেছেন। অথবা পাইরেটস অব দ্য ক্যরিবিয়ান ম্যুভিটির কথাই না হয় মনে করুন, সেখানে সেই যে সাগর থেকে আচমকা উঠে আসে এক বহু পুরনো ভাঙ্গাচোড়া ভুতুড়ে জাহাজ। যা দেখে আমরা চমকে উঠেছি, গায়ের লোম দাঁড়িয়ে গিয়েছিল অনেকের।এংকরথমের মাটির পথ ধরে খানিকটা এগিয়ে একটা বাঁক ঘুরতেই নীল আকাশের পটভুমিতে বিশাল বড় বড় মুখ সহ কালো পাথরের তৈরী এক ব্যতিক্রমী স্থাপত্য তার অতিলৌকিক অবয়ব নিয়ে আমাদের চোখের সামনে যখন ঝট করে জেগে উঠলো, সেই মুহুর্তে ঠিক তেমনটিই চমকে উঠেছিলাম আমরা ।

এক অপার্থিব নান্দনিকতায় মাখা সৌধটি আমাদের বিস্মিত চোখের সামনে

ক্যম্বোডিয়ার প্রাচীন এংকর নগরীর এংকরভাট যা কিনা বিশ্বের এক নতুন বিস্ময় আর বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রতীক তা- প্রহম মন্দির অরন্য আর পাথর যেন শত বছরের দৃঢ় আলিঙ্গনে, বিখ্যাত টুম্ব রেইডার ম্যুভির "তা -প্রহম" আমার চোখে দেখে ক্লান্ত শ্রান্ত আমাদের নিয়ে টুক টুক চালক পরবর্তী গন্তব্যের কাছাকাছি পৌছালো। বেশ খানিকটা আগে থেকেই আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠা যে কালো পাথরের এক অদ্ভুত রহস্যময় স্থাপত্য তখন তা নেমে দেখার বা উপভোগ মত করার অবস্থা আমাদের ছিল না ।

আমি টুকটুকের ভেতর থেকেই বিস্মিত নেত্রে তাকিয়ে দেখছি সেই অর্ধ ভঙ্গুর কিন্ত অচিন্তনীয় এক অনিন্দ সৌন্দর্য্য নিয়ে গর্বিত ভাবে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যতিক্রমী নকশায় নির্মিত সৌধটির দিকে। সামনের আঙ্গিনায় তখন বেশ পর্যটকের ভীড়। তাদের বিচিত্র রঙএর কাপড়চোপড়ে এক অদ্ভুত কোলাজ সৃষ্টি করেছে যেন ।

পর্যটক

আমি নামবো না শুনে বিস্মিত টোম জানালো, ‘এটা এংকর নগরীর অন্যতম এক দ্রষ্টব্য বিশ্ব ঐতিহ্যের আরেকটি প্রতীক , এটা দেখার জন্য দুনিয়ার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কত শত লোক আসছে আর তোমরা দেখবে না এটা কি করে হয় ! অন্তত নেমে এসে এখানে দাঁড়াও আমি তোমাদের দু একটা ছবি তুলে দেই’। তাতেও আমি রাজী হইনি , আমার সহপর্যটক নেমে দূর থেকেই সেই বিস্ময়কর সৌধ আর তার পাশে এক খোলা মন্দিরের দু একটা ছবি তুলে ফিরে আসলো ।

বুদ্ধমুর্তির সামনে এই অদ্ভুত পাখিটির ভাস্কর্য্য

সারাদিনের ঘোরাঘুরি আর প্রচুর পথ হাটাহাটিতে ক্লান্ত বিপর্যস্ত আমরা ফিরে আসলাম হোটেলে। লবিতে ঢুকতেই চেয়ার ছেড়ে উঠে আসলো অত্যন্ত আন্তরিক আর হাসিখুশী যুবক ম্যনেজার। কি কি দেখে এলাম আগ্রহ ভরে জানতে চাইলো। আমরা সেই সৌধটি দেখিনি শুনে সে পর্যন্ত অবাক হলো । আমাদের সে বিশেষভাবে অনুরোধ করলো আমরা যেন আরেকদিন তাদের প্রাচীন রাজধানীতে একটু ক্ষনের জন্য হলেও অন্তত ঘুরে আসি ।

আরেক দিক দিয়ে বেয়ন

তিনদিনের জন্য কাটা মাথাপিছু ৪০ ডলারের টিকিটের মাত্র এক দিন শেষ হলো । তাদের কথা শুনে ঠিক করলাম পরদিন আগে থেকে সেট করা প্রোগ্রামে যাবো । তারপর সারাদিন রেষ্ট নিয়ে পরদিন না দেখা সব জায়গায় যাবো । ধীরে সুস্থে ঘুরবো যেন কিছু না দেখা থেকে যায় । আর পুরো এংকর নগরী যেখানে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের অর্থাৎ বিশ্ব ঐতিহ্যের আওতায় সেখানে এই ব্যতিক্রমী নকশার মন্দির না দেখে কি পারি।

বেয়ন সামনে থেকে

প্রাথমিক পর্যায়ে প্রকৃতি পুজারী খেমাররা খৃষ্ট পুর্ব ৫০০ শতাব্দী থেকে ৯০০ পর্যন্ত ভারত থেকে আর্যদের নিয়ে আসা বৈদিক ধর্মের উপাসনা শুরু করে । এর উপাস্য ছিল আগুন, সুর্য্য ইত্যাদির কল্পিত মুর্তি।
পরবর্তীতে এর মিলনেই উৎপত্তি ঘটে হিন্দু ধর্মের এবং সাধারন থেকে রাজপরিবারেও উপাস্য হয়ে উঠে হিন্দু তিন প্রধান দেবতা ব্রম্মা , শিব এবং বিষ্ণু ।প্রথম দিকে শিবের আধিপত্য থাকলেও এগারোশ শতকে এংকর নগরী্তে প্রধান পুজ্য ছিল বিষ্ণু । এরপর হিন্দু ধর্মের সংস্কারের লক্ষ্যে গড়ে ওঠা বৌদ্ধ ধর্ম চীন জাপান থেকে শুরু করে ইন্দোনেশিয়া শ্রীলংকা পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে । ঐ সময় খেমার রাজবংশও বর্নহীন শ্রেনী হীন সমাজ ব্যবস্থা নিয়ে গঠিত বুদ্ধ ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পরে। যার ফলশ্রুতিতে তারা বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরিত হন এবং একে রাস্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে ঘোষনা করেন ।


সড়কের এক পাশে একটি অস্থায়ী মন্দিরে গৌতম বুদ্ধ নাকি স্বয়ং জয়বর্মন-৭ প্রশ্নই থেকে গেল ?

এংকরভাট নির্মানের ১০০ বছর পর বিখ্যাত খেমার রাজা সপ্তম জয়বর্মন তাদের চিরশত্রু চামদের পরাজিত করে এংকর নগরী অর্থাৎ খেমার রাজ্য থেকে সমূলে উৎপাটিত করেন। তারপর এংকরভাট থেকে এক কিলোমিটারেরও কম দুরত্বে নতুন এক রাজধানী গড়ে তোলেন নাম তার এংকরথম। সপ্তম জয়বর্মনের মৃত্যুর পর শেষ খেমার রাজা পর্যন্ত সবারই রাজধানী ছিল এংকরথম।অর্থাৎ রাজধানী হিসেবে এংকরথমের আয়ুস্কাল ছিল সব চেয়ে দীর্ঘ।


পর্যটকের পদভারে মুখরিত বেয়ন প্রাঙ্গন

একদিন বিশ্রাম নিয়ে অর্থাৎ শহরের বিখ্যাত বাজারে ঢু মেরে কেটে গেল সিয়াম রেপ আসার তৃতীয় দিন। চতুর্থদিন সকাল ঠিক নটার সময় এংকরভাট থেকে এক কিমি দুরত্বে সপ্তম জয়বর্মনের রাজধানী এংকরথমের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। পথের মাঝেই আমাদের থামিয়ে টিকিট চেকাররা শেষবারের মত আমাদের টিকেটটা পাঞ্চ করে দিল। আজ এংকরে ঘুরে বেড়ানোর টিকিট আর আমাদের সিয়েম রেপ থাকার শেষ দিন।

বোধিসত্বা লোকেশ্বরা বা জয়বর্মনের মুখ তোরন শীর্ষে

এংকরভাটকে হাতের ডাইনে রেখে কিছুদুর এগুতেই চোখে পড়লো এক ব্যতিক্রমী ও সেই সাথে নান্দনিক ডিজাইনের এক প্রবেশ দুয়ার ।সেই তোরনের গোপুরায় রয়েছে কালো শিলা পাথরে তৈরী হাসি ভরা মুখমন্ডলের ভাস্কর্য্য বুদ্ধ ভিন্নমতে স্বয়ং জয়বর্মনের মুখ আর পথের দুপাশে সেই চিরাচরিত সমুদ্র মন্থনের পাথরে নির্মিত ভাস্কর্য্য । যার এক দিকে দেবতা আরেক দিকে অসুর ।


পীচ ঢালা মসৃন পথ চলে গেছে রাজধানী এংকরথমে আর তার আগে পথের দুপাশে সমুদ্র মন্থনের সেই চিরচেনা ভাস্কর্য্য । একদিকে দেবতা আরেক দিকে অসুর ।


জলাধারে ঘেরা এংকরথম আর বাদিকে সারিবদ্ধ অসুরের দল নাগরাজ বাসুকীর দেহ টেনে টেনে সমুদ্রে মন্থনে ব্যস্ত

নিরাপত্তার জন্য সে সময়ের নিয়মা্নুযায়ী রাজধানী এংকরথম ছিল চারিদিকে গভীর জলাশয় আর সুউচ্চ প্রাচীর বেষ্টিত।
রাজধানীতে প্রবেশ করেই মাটির পথ ধরে কিছুদুর এগুতেই গাছের আড়াল থেকে উকি দিল সেদিনের সেই অদ্ভুত আকৃতির সৌধটি তার অনন্য রূপ নিয়ে ।


রাজধানী প্রাচীর


আরেকদিক থেকে বেয়ন মঠ / মন্দির

টুকটুক থেকে নেমে খানিকক্ষন বিস্ময়াভুত হয়ে তাকিয়ে রইলাম সৌধটির দিকে ।রাজা সপ্তম জয়বর্মন (১১৮১-১২১৮) বারোশ শতাব্দীর শেষ ভাগে অথবা ১৩ শতাব্দীর প্রথমার্ধ পর্যন্ত তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাজধানী এংকরথমে একের পর এক অসাধারন শৈল্পিক নৈপুন্য ভরা এক একটি সৌধ নির্মান করে গিয়েছিলেন। যেগুলো তাদের ব্যতিক্রমী নির্মান শৈলী আর সৌকর্য্যে সেই সময়কে যেন ছাড়িয়ে গিয়েছিল এর মাঝে তাহ প্রম নিয়ে আমি আগেই আলোচনা করেছি। আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরবো এংকরথমের তেমনি আরেকটি অসাধারন স্থাপত্য নিদর্শনকে।


পাহারারত সিংহ দরজা ধরে ভেতরে এগিয়ে চলেছি

এংকরথমের ঠিক বুকের মাঝ বরাবর ভারী জমকালো অঙ্গসজ্জা আর নান্দনিক নকশায় তৈরী বর্তমানে বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রতীক এই সৌধটি যেন স্থাপত্যকলার এক দমবন্ধ করা রূপ। রাজা সপ্তম জয়বর্মন তাঁর রাস্ট্রীয় মন্দির হিসেবে হিসেবে একে অতি যত্নে গড়ে তোলেন যা বেয়ন বা প্রাসাৎ বেয়ন । নামে পরিচিত ।


প্রবেশপথের মুখেই দেখা হলো রাজা সপ্তম জয়বর্মনের সাথে

বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী রাজা জয়বর্মন -৭ এই মঠটিকে মহান বুদ্ধের নামে উৎসর্গিত আশ্রম হিসেবে গড়ে তুললেও শেষ অবধি তা আর থাকেনি। তাঁর পরবর্তী রাজারা কেউ ছিলেন শৈব ধর্মের অনুসারী কেউবা তেরাভাদা বুদ্ধধর্মালম্বী । অর্থাৎ রাজন্যবর্গের ধর্ম পরিবর্তনের সাথে সাথে বেয়ন নামে শিল্পিত বৌদ্ধ মঠটি হয়ে উঠেছে কখনোবা হিন্দু ধর্মীয় উপাসনালয় কখনোবা বৌদ্ধ মন্দির।

সবচেয়ে উচু চুড়া

প্রাচীর ঘেরা রাজধানীর একদম কেন্দ্রস্থলে এর অবস্থান থাকায় কোন দিকে তেমন বাড়ানো কমানো সম্ভব হয়নি। ওরই মাঝেই যতটুকু সম্ভব সংযোজিত বিয়োজিত হয়েছে। এ ভাবেই এই মন্দিরের নকশায় বারুক, হিন্দু এবং খেমার তথা বৌদ্ধ স্থাপত্য রীতির সংমিশ্রনে লাভ করেছে এক জটিল রূপ। স্থাপত্যের গঠন প্রক্রিয়াসহ ব্যপক পরিবর্তন আসে আরাধ্য দেবতাদের মুর্তিতেও ।


উপরের স্তরে

বর্তমানে আপনি যা দেখতে পাবেন এখানে তার অনেক কিছুই আদিতে ছিলনা। যেমন মন্দিরের পূর্ব পাশের প্রাঙ্গনটি। বাড়ানো হয়েছে উপরের টেরেস এর কিছু অংশ । ছিলোনা এখনকার লাইব্রেরীটিও । নতুন করে বসানো হয়েছে ভেতরের গ্যালারীর চারকোন বিশিষ্ট কর্ণারগুলিও অর্থাৎ পরে যা যা সংযোজিত হয়েছে তা সেই মন্দিরকে আষ্ঠেপৃষ্ঠে ঘিরে ধরেছে। ফলে এর তিনটি স্তরই হয়ে পড়েছে সংকুচিত।

উপর থেকে দেখা যাচ্ছে নীচের গ্যালারী যা পরে তৈরী করা হয় এবং জায়গার অভাবে সংকুচিত


ডানে বামে চলে গেছে গ্যালারীর সারি যাতে আছে বিভিন্ন দেয়াল চিত্র

বেয়নের মন্দিরের বিভিন্ন স্তরে যে ৫৪ টি টাওয়ারের তথ্য জানা যায় তার মাঝে কালের ঝড় ঝঞ্জায় হারিয়ে গিয়ে বর্তমানে টিকে আছে মাত্র ৩৭টি। আর তার প্রত্যেকটিতে রয়েছে তিনটি বা চারটি করে কম বেশী প্রায় ১৪৭ থেকে বুদ্ধের অতিকায় মুখাকৃতির ভাস্কর্য্য। প্রাথমিক নির্মানের সময় কম বেশি ৫৬ টি টাওয়ারে ২১৬টি এমন প্রকান্ড মুখায়বয়ব ছিল বলে ধারনা করা হয়।
এই ভাস্কর্য্যগুলোর সাথে স্বয়ং রাজা সপ্তম জয়বর্মনের মুখাকৃতির পুরো সাদৃশ্য রয়েছে বলে গবেষকরা ধারনা করেছেন। ভিন্নমতাবল্মবীরা বলছেন অন্যকথা, তাদের মতে এগুলো সব বোধিস্বত্ত্ব বা লোকেশ্বরার করুনাময় আরেক রূপ।


প্রতিটি টাওয়ারে রয়েছে লোকেশ্বরা ভিন্নমতে রাজা জয়বর্মনের চেহারাই


উপরের প্রাঙ্গনে বোধিসত্তার আদলে তৈরী জয়বর্মনের মুখমন্ডলই কি খোদিত ?

এসব ধারনাকে পাত্তা না দিয়ে ফ্রেঞ্চ গবেষক জর্জ সেডিস আরো একধাপ এগিয়ে বলেছেন , এই বুক চিতিয়ে রাখা প্রতিকৃতিগুলো খেমার সম্রাজ্যের সর্বময় হিসাবে জয়বর্মনের নিজেকে “দেবরাজ” হিসাবে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা । কারন তার পূর্বপুরুষেরা যেখানে ছিলেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী এবং নিজেদেরকে তারা দেবতা শিব এবং শিবের প্রতীক শিবলিঙের সাথে তুলনা করতেন তাই জয়বর্মনও স্বাভাবিক ভাবেই নিজেকে বুদ্ধ ও বোধিস্বত্ত্বার রূপে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছেন।


শত শত পর্যটকের মাঝে আমরা

যে যাই বলুক সেই মেঘমুক্ত আকাশের বুকের মতো বিশাল আর ঈষৎ বঙ্কিম ঠোটে রহস্যময় এক হাসি ধরে রাখা, অর্ধনিমীলিত ছায়াঘন চোখ নিয়ে পাথরে খোদিত সেই অজস্র মুখ দেখে আপনি সত্যি বিস্ময়াভুত হবেন একথা আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি ।

বোধিসত্বা তথা রাজা জয়বর্মনের হাস্যোজ্বল মুখাবয়ব

উপরের সেই সরু প্রাঙ্গনে শত শত পর্যটক ঘুরে বেরাচ্ছে । এক মহিলা কয়েকটি অল্প বয়সী মেয়েকে অপ্সরার মত সাজিয়ে সবচেয়ে উচু টাওয়ারে ওঠার সিড়িতে বসিয়ে রেখেছে। তাদের ছবি তুলতে হলে আপনাকে ১০ ডলার গুনতে হবে । আমি এমনি একটি ছবি তুলে নিলাম তাদের ।

কিশোরী মেয়েগুলো অপ্সরা নাকি খেমার রানী সেজে আছে জানা হলো না

পর্যটকের ভীড়ে ভারাক্রান্ত বেয়ন

তিনটি স্তরে নির্মিত এই মন্দিরের প্রথম এবং দ্বিতীয় স্তরের বাইরের গ্যালারীর বাইরের দিকে দেয়ালে দেখবেন অসাধারন সব দেয়াল ভাস্কর্য্য। এংকরবাসী খেমারদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা আর ইতিহাস বর্নিত আছে এতে। এই দেয়াল ভাস্কর্য্যের কাজগুলি সম্পর্কে কোনও তথ্য উপাত্ত পাওয়া যায়নি ফলে আপনি বুঝে উঠতে পারবেন না, কোন সময়ের বা কোন ঘটনার ছবি এগুলো । অনিশ্চয়তায় পড়তে হবে এগুলোকে মেলাতে গিয়ে ।

নৃত্যরতা অপ্সরা দেয়াল ভাস্কর্য্য


দেয়ালের গায়ে আঁকা সেসময়কার খেমারবাসীর দৈনন্দিন জীবন যাত্রা
সপ্তম জয়বর্মনের নাতি অষ্টম জয়বর্মন যিনি শৈব ধর্মের অনুসারী ছিলেন তার আমলে ভেতরের গ্যালারী করা হয়েছে সেখানে রয়েছে পৌরানিক সব ঘটনার বাস রিলিফ । বেশীর ভাগটাতেই রয়েছে হিন্দু পুরানের কাহিনী । তাই আপনি এখানে দেখতে পাবেন শিব, বিষ্ণু, ব্রম্মাকে । দেখা পাবেন স্বর্গের অপ্সরাদের , রাক্ষস রাজ রাবন ও দেবতা বিষ্ণুর বাহন গরুড়ের রূপ । এই সব তৈরী করতে গিয়ে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের জন্য তৈরী করা ১৬টি প্রার্থনা কক্ষ ভেঙ্গে ফেলা হয়েছিল এছাড়াও তিনি তার পিতামহের তৈরী দেবতা বুদ্ধের বেশিরভাগ মুর্তি ভেঙ্গে চুড়ে ফেলে ।

ভগ্নপ্রায় প্রাসাৎ বেয়ন

এই দেয়ালের আরেকটি প্যানেলে দেখতে পাবেন সপ্তম জয়বর্মনের পুর্ব পুরুষ কুষ্ঠরোগাক্রান্ত রাজা প্রথম যশবর্মনকে (৮৮৯ – ৯১৫ খৃঃ) যিনি “লেপার কিং”নামে ইতিহাসে সমাধিক পরিচিত। সে কালের ধারণানুযায়ী রাজা যশবর্মন খালি হাতে একটি দৈত্যাকৃতি সাপের সাথে যুদ্ধে মত্ত হলে সাপের কামড়ে তার হাতে বিষ ঢুকে যায় এবং এরই ফলে তিনি কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত হন।

লেপার কিং এর ভাস্কর্য্য এলিফ্যান্ট টেরাসের উপরে

পরবর্তীতে এই রোগটিই ধীরে ধীরে খেমারবাসীদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে । এই পুরো কাহিনীটিই বাস রিলিফে খোদাই করা আছে । তবে আমেরিকান ঐতিহাসিক ও গবেষক ডেভিড পি স্যন্ডলারের মতে সপ্তম জয়বর্মনের ছেলে দ্বিতীয় ইন্দ্রবর্মনই হলেন এই বিখ্যাত লেপার কিং বাংলায় কুষ্ঠ রাজা । এই দেয়ালে আরো আছে অস্পষ্ট করে খোদাই করা অমৃতের জন্য ক্ষীর সাগর মন্থনের দেয়াল চিত্র ।


গ্যালারীর ছাদ উপরের স্তর থেকে

উপর থেকে মন্দিরের একটি কোনার ভাস্কর্য্য

এই ভেতরের গ্যালারীর মাঝেই মাটি থেকে খানিকটা উপরে অনেকখানি জুড়ে আছে উপরের প্রাঙ্গনটি । এর অবস্থান আর গঠনশৈলী দেখে বিশেষজ্ঞদের ধারনা মন্দিরের মূল স্থাপত্যে ‌এটা থাকার কথা নয় । এটা হয়তো পরে সংযোজিত হয়েছে । কারন, স্থাপনাগুলো এমন ধাঁচে তৈরি যে এই বেয়ন মন্দিরটিকে তা-প্রহম মন্দিরের মতোই একতলা বিশিষ্ট স্থাপত্য কর্ম বলেই মনে করতে হয় । কিন্ত কোন ধারনার স্বপক্ষেই কোন তথ্য উপাত্ত নেই। সবই ধারনার উপর ভিত্তি করা ।


উপরের স্তরে


উপরের টেরাসে

ইনার গ্যালারীর মতোই বেয়ন মন্দিরের কেন্দ্রীয় টাওয়ারটিও প্রথমে স্তুপাকৃতির ছিলো । পরে এটাকে ভরাট করে গোলাকৃতি দেয়া হয় । ভূমি থেকে এর উচ্চতা ৪৩ মিটার । মন্দিরের ভিত্তি স্থাপনের সময় কেন্দ্রীয় টাওয়ারের প্রানকেন্দ্রে ৩.৬ মিটার উঁচু ধ্যানমগ্ন বুদ্ধের বসা অবস্থার মূর্ত্তি স্থাপিত হয়েছিলো । যার মাথায় ছায়া বিস্তার করে ছিলো সর্পরাজ মুকুলিন্দার ছড়ানো ফণা ।
হিন্দু ধর্মের অনুসারী রাজা অষ্টম জয়বর্মন বুদ্ধের এই মুর্ত্তিটি ভেঙে টুকরো টুকরো করেন । ১৯৩৩ সালে বেয়ন মন্দির সংরক্ষকেরা টুকরোগুলো একটি পরিত্যক্ত কূপের মধ্যে খুঁজে পান এবং টুকরোগুলো জোড়া লাগিয়ে এ্যাংকরের একটি ছোট্ট প্যাভেলিয়নে স্থাপন করেন ।

এমনি করে অনেক কিছুই ভেঙ্গে চুড়ে পরে আছে

অসধারন এক স্থাপত্যকলার নিদর্শন এই বেয়ন নিয়ে অনেক কিছু বলার আছে। একে নিয়ে করতে পারেন আপনি গবেষনা । তবে প্রথম দেখায় আমি পুরোপুরি তাকে দেখতে পারিনি । এ জন্য নিয়ম হলো কোন কিছু পরিপুর্নভাবে দেখতে হলে একবার দেখে এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত দেখে তাকে দ্বিতীয়বার দেখা। সে আশায় থাকলাম যদি আরেকবার দেখা হয় রহস্যের বাতাবরণে আচ্ছাদিত সপ্তম জয়বর্মন নির্মিত বেয়ন যা যুগের পর যুগকে অতিক্রম করে গেছে নির্দ্বিধায় ।
আর আমাদের সেই হোটেল ম্যনেজার আর টুকটুক চালক টোমের প্রতি রইলো অপরিসীম কৃতজ্ঞতা যারা আমাদের এই ঐতিহাসিক জায়গাটি দেখার জন্য সনির্বন্ধ অনুরোধ করেছিল । আর তা না হলে এই লেখাটাও আমার হতো না ।

বেয়ন প্রাসাৎ বেয়ন


সর্বোচ্চ চুড়ায় সেই অতিকায় মুখ


কাছ থেকে

উপরের প্রাংগনে


মঠের দেয়ালে খোদাই করা কারুকার্য্যে ভারতীয় নকশার প্রভাব লক্ষ্যনীয় ।


আমার কেনা কাঠের উপর লোকেশ্বরা


এই জানালাটি খালি পেতে আমাকে সাত থেকে আট মিনিট অপেক্ষা করতে হয়েছিল :(


তথ্য সুত্রঃ নিজ চোখে দেখা,গাইডের কাছে শোনা এবং উপরের বইগুলো ।


সব ছবি আমাদের ক্যমেরায় তোলা

মন্তব্য ১৬৭ টি রেটিং +৩৫/-০

মন্তব্য (১৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

বিজন রয় বলেছেন: অসাধারণ!!

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে বিজন রয় পোষ্টটি পড়ার জন্য।

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

রানা আমান বলেছেন: খুবই সুন্দর , বর্ণনাও ছবি দুটোই ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

জুন বলেছেন: রানা আমান স্বাগত আমার ব্লগে । পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

তার আর পর নেই… বলেছেন: আপনার চোখ দিয়ে দেখে নিলাম।

আপনার দুইটা ছবিও দেখলাম।
এ ধরনের ঐতিহাসিক স্থান গুলো একবারে তৃপ্তি মেটেনা। +++

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৬

জুন বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন তার আর পর নেই । একবারে পুরোটা দেখা হয়ে উঠে না ।
সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে । আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: দেখবার ইচ্ছা আছে, কবে যে হবে,

সুন্দর

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৪

জুন বলেছেন: ইচ্ছে থাকলে উপায় হয় মুদ্‌দাকির । শীঘ্রই আপনার মনোবাসনা পুর্ন হোক ।
আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

রাবার বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম আপা :)

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫০

জুন বলেছেন: আমিও জানাতে পেরে খুশি রাবার :)
অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ভাই ।

৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪

দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: চমৎকার ইতিহাস ভিত্তিক ছবি ব্লগ! সেই সাথে পোস্ট সংশ্লিষ্ট ছবিগুলোও অনেক সুন্দর!
সব গুলো ছবিই অনেক ভাল, তবে বিশেষ করে-

এই ছবিটার কোন তুলনা হয় না! অসম্ভব সুন্দর লাগছে!
পোস্টে প্লাস সহ ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম আপু! শুভ কামনা জানবেন!

ব্লগ লিখেছি: ৫ বছর ১১ মাস

-ছয় বছরের আর কয় দিন বাকি? অগ্রীম শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম! ;)

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৮

জুন বলেছেন: এত চমৎকার চমৎকার ছবি রেখে এটা ভালোলাগলো টাইগার !!
অবশ্য লাগতেই পারে , হাজার হলেও স্বর্গের অপ্সরা বলে কথা ;)
২০ শে ফেব্রুয়ারী আমার বয়স ছয় হবে আই মিন ব্লগিও বয়স :)
শুভেচ্ছা ও মজার একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রয়েল বেঙ্গল টাইগার । সাথে থাকুন আগামী দিনেও ।

৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬

কল্লোল পথিক বলেছেন: অসাধারণ!! ছবি ও বর্ণনা।আপু আপনার চোখে অনেক কিছু দেখলাম।
ধন্যবাদ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই কল্লোল পথিক মন্তব্যের জন্য। সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশায় :)

৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুধু ছবি দেখলাম এবং ছবিগুলোর বর্ণনা পড়লাম। সময় করে পরে পুরো লেখাটা পড়বো। আপাতত বলা যায় অসাধারণ সব ছবি।
ধন্যবাদ জুন।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

জুন বলেছেন: আপনি আমার পোষ্টটি দেখেছেন জেনে অত্যন্ত আনন্দিত হোলাম আবু হেনা ভাই। সময় করে পড়বেন অত তো আর তাড়াহুড়ো নেই :)
আপনার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা। আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশী।

৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মিলন হোসেন১৫৮ বলেছেন: অাপনি এত সুন্দর করে লিখেন কিভাবে

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৯

জুন বলেছেন: জানিনা সত্য কিনা তারপর ও আপনার মন্তব্যটিতে অত্যন্ত আবেগাপ্লুত হোলাম মিলন হোসেন১৫৮।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই । সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশাটুকু থাকলো ।

১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

সুমন কর বলেছেন: আজ শুধু ছবিগুলো দেখে গেলাম। চমৎকার !! । +।

জানালার ফাঁকে কাকে যেন দেখা যায়...... ;)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪

জুন বলেছেন: আজ ছবি দেখে গেলেন আরেক দিন কিছু বলবেন সুমন কর অসুবিধা নেই :)
জানালায় এক প্রাচীন এংকরবাসী B-)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ । সাথে থাকুন ।
শুভকামনা

১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ছবিগুলো এতো সুন্দর হয় প্রকাশের উপায় থাকে না। আর জানালায় কালো চোখে কে?

ভালো থাকুন আপু। জীবন ভ্রমণময় হোক। :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫২

জুন বলেছেন:
ছবিগুলো ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ দিশেহারা ।
আর জানালায় কালো চোখে কে? উত্তর হলো এংকরথমের পেত্নী :P
জীবন ভ্রমণময় হোক এই প্রার্থনাটি আমার কাছে অত্যন্ত ভালোলাগার
তুমিও ভালো থেকো অনেক শুভকামনা রইলো :)

১২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এ পোস্টের ছবিগুলার রেজ্যুলেশান কি একটু খারাপ আসছে জুনান্টি নাকি আমি চশমা ছাড়া তাই আনক্লিয়ার দেখতেসি?
এনিওয়েজ, বর্ণনাসহ নাইস পোস্ট অ্যাজ ইউজ্যুয়েল! :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫

জুন বলেছেন: রেজয়ুলেশোন কি ভাগনে :-*
আমিতো কিছুই বুঝলামনা :(
চশমা ছাড়া ঝাপ্সা দেখাই এর মূল কারন B-)
লাষ্ট লাইনটার জন্য আর বহুদিন ধরে সাথে উৎসাহিত করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা ।

১৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ছবিগুলো আর আপনার বর্ণনায় মুগ্ধতা অনেক বেড়ে গেলো । জানালায় দাঁড়িয়ে ছবিটি খুব ভালো লাগছে তবে আপনাকে ভালো বোঝা যাচ্ছে না । :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

জুন বলেছেন: মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার ।
জানালায় দাঁড়িয়ে ছবিটি খুব ভালো লাগছে তবে আপনাকে ভালো বোঝা যাচ্ছে না
বোঝা যাচ্ছে যেটাতে সেটা দেইনি যে :`>
শুভকামনা রইলো অনেক ।

১৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৪

প্রামানিক বলেছেন: ছবি এবং লেখা দুটাই ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সবসময় পাশে থেকে উৎসাহিত করার জন্য প্রামানিক ভাই ।

১৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৬

যুগল শব্দ বলেছেন:
ওহ মাই গড!

ব্যাপক পোস্ট। আপনি খুব লাকি, এমন জায়গায় যেতে পেরেছেন ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
আমি চেষ্টা করি সব সময় একটু ব্যতিক্রমী জায়গায় যেতে ।
শুভেচ্ছা রইলো অনেক

১৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৩

আরজু পনি বলেছেন:
খুব সুন্দর !

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আরজুপনি মনে রাখার জন্য ।

১৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩২

সায়েল বলেছেন: সুন্দর!
শেষের ছবিটায় তো আপনি? তাই না?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৭

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে সায়েল
সুন্দর লাগা আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
সাথে থাকুন ।

১৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: মন্তব্য করার ভাষা খুঁজে পাওয়া মুশকিল!!

অসম্ভব ভালো!!

একশ বার নিজের চোখে দেখলেও আপনার মতো দেখা হবে না আমার কখনওই!!

তবে একটা দীর্ঘশ্বাস রাখছি, আমাদের দেশের পুরাকীর্তিগুলোর দুর্দশার কথা ভেবে!

পুরাকীর্তির অবহেলা আত্মঘাত ছাড়া আর কিছুই নয়!

আপনার কেনা কাঠের উপর লোকেশ্বরা দেখতেই অসাধারণ লাগছে।

মুগ্ধতা পুরো আয়োজনে।

শুভকামনা জানবেন অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩১

জুন বলেছেন: মন্তব্য করার ভাষা খুঁজে পাওয়া মুশকিল!! আপনার এ কথা শুনে আমিতো চিন্তায় পরে গেলাম দীপংকর চন্দ ।
এত সুন্দর একটি মন্তব্যের উত্তর দেয়ার ভাষা আমিও হারিয়ে ফেলেছি ।
সাথে থাকুন সব সময় যেমনটি আছেন ।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ।

১৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কি অপার্থিব সুন্দর!

তাজমহলের চেয়ে কোন অংশে কম নয়।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

জুন বলেছেন: সত্যি ব্যতিক্রমী এক সৌন্দর্য্য প্রফেসর শঙ্কু ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সাথে থাকুন ।
শুভেচ্ছা রাত্রির ।

২০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৭

নীলসাধু বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট।
এক রাশ মুগ্ধতা নিয়ে পড়ে গেছি আর অবাক হয়ে ছবিগুলো দেখেছি। কত কিছু দেখার বাকী -

এ জগত বড়ই সুন্দর।


শ্রদ্ধা জানবেন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪২

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ নীলসাধু আমার পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য । সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশায় ।
শুভেচ্ছান্তে ।

২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ছবি অনেক ভাল লাগ সাথে লেখাও। পোষ্টে অনেক ভাল লাগা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫

জুন বলেছেন: পোষ্ট আলোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান সুজন ।
শুভেচ্ছা সকালের :)

২২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পুরো পোস্টটা মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। অসাধারণ! অনেক কিছু জানা হলো, যা আগে জানা ছিল না।

ধন্যবাদ জুন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭

জুন বলেছেন: আবু হেনা ভাই আপনি আবার এসে পুরো পোষ্টটি পড়ে মন্তব্য করেছেন আমি সত্যি আভিভূত ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাই ।

২৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

রিভানুলো বলেছেন: প্রাসাৎ বেয়নকে আপনার চোখ দিয়ে দিয়েই যেন দেখা হয়ে গেল ।
ভালোলাগা জানবেন

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫২

জুন বলেছেন: বহুদিন পর রিভানুলো ! আশাকরি ভালো আছেন সপরিবারে ।
আপনার মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো

২৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩

এ্যামালগাম বলেছেন: জায়গা দেখে তো ভয় লাগছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

জুন বলেছেন: ভয়টা কি ভুতের নাকি পড়ে আঘাত পাবেন সেই ভয় ?
অনেক লোক ছিল তাই ভুতের ভয় পাই নি । আর নিরাপত্তার জন্য ভালো বন্দোবস্ত ছিল এ্যামালগাম ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে

২৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ক্যম্বোডিয়ার অনেক ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ দেখলাম আপনার কল্যাণে!! যেখানে কখনও যাওয়া হবেনা।
আপনার কেনা কাঠের উপর লোকেশ্বরা দেখতেই অসাধারণ লাগছে!!!!
সত্যিই মুগ্ধ আমি আপনার এই পুরো আয়োজনে!!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু!!!!!

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৫

জুন বলেছেন: কেন যাওয়া হবে না কামরুন্নাহার বিথী ? ইচ্ছে করলেই হয়তো একদিন চলে যেতে পারবেন । আর তখন আমার লেখাটি একটু হলেও আপনাকে সাহায্য করবে :)
কাঠের জিনিসগুলো যে কি অসাধারন তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস হয়না ।
পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন আর ও হ্যা আগামীতেও আমার সাথে থাকবেন আপা ।
শুভকামনা রইলো অনেক ।

২৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

আবু শাকিল বলেছেন:
জুন আপুর আরেকটি দূর্দান্ত ভ্রমণ পোষ্ট ।
উপভোগ করলাম বেশ।
পোষ্টে স্বর্গের অপ্সরা দেখে বাস্তবের অপ্সরাকেও দেখে নিলাম ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২২

জুন বলেছেন: পোষ্টে স্বর্গের অপ্সরা দেখে বাস্তবের অপ্সরাকেও দেখে নিলাম ।
হা হা হা আপনার বক্তব্যে কিছু ভুল আছে আবু শাকিল :)
যাই হোক তারপরো ছোট ভাইয়ের কথা না মেনে কি উপায় আছে :`>
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সাথে থাকুন ।

২৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫

পুলহ বলেছেন: "এ জন্য নিয়ম হলো কোন কিছু পরিপুর্নভাবে দেখতে হলে একবার দেখে এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত দেখে তাকে দ্বিতীয়বার দেখা।"-- খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা পর্যবক্ষণ আপু, নিঃসন্দেহে।
আর বরাবরের মতই তথ্যবহুল, ঝলমলে পোস্ট :)
ভ্রমণ চলুক :)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

জুন বলেছেন: এটা আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা । গাইড নিয়ে গেলে অত্যন্ত তারাহুড়োয় কিছুই দেখা হয় না আবার গাইড ছাড়া গেলে অনেক তথ্য অজানা থেকে যায় । একবার দেখে এসে সমস্ত তথ্য উপাত্তগুলো নাড়াচাড়া করে দ্বিতীয়বার দেখলে মোটামুটি দেখা হয় পুলহ ।
আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ :)
আপনিও সাথে থাকবেন আশাকরি ভবিষ্যতে ।

২৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: দারুন দারুন্স আপু! ছবি ও বর্ণনা দেখে মনে হলো- সত্যি সত্যি দেখে ফেলেছি.........

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

জুন বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ইপ্সিতা চৌধুরী :)
ইদানীং ছবি যোগ করা শেখার পর আপনার ছবি ব্লগগুলো দারুন হচ্ছে । খাবার আর বাগান দেখে লোভই হয় ।
শুভকামনা রইলো অনেক ।

২৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমরা আমাদের সময়কার জ্ঞান বিজ্ঞান নিয়ে গর্ব করি। কিন্তু আমাদের পূর্ব পুরুষদের নিদর্শন দেখে বিস্মিত হতে হয়। এমন স্থাপত্য নির্মাণ করতে তাঁদের কি পরিমাণ জ্ঞান ছিল!

চমৎকার পোস্ট জুন আপা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

জুন বলেছেন: সেটা আমি পিরামিড দেখার সময়ও ভেবেছি, ভেবেছি কায়রোর মিউজিয়াম দেখার সময় প্রবাসী পাঠক।
সব সময় সাথে থাকেন, উতসাহ দেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাই।

৩০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আপনার ভাগ্য এবং লেখার ক্ষমতা অতুলনীয়। শুভকামনা সর্বদা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

জুন বলেছেন: আপনার জন্য ও রইলো অনেক শুভকামনা আমি ময়ুরাক্ষী। সাথে থাকবেন সেই আশা করি :)
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

৩১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আপা ,এক কথায় অসাধারন । :)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

জুন বলেছেন: মোজাম ভাই আমি অনেক অনেক খুশী আপনার মন্তব্যে।

৩২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

মুরশীদ বলেছেন: চমৎকার ছবি, বর্ণনা আর ভ্রমণের সব অভিজ্ঞতা। ইতিহাস যেন সামনে দাঁড়িয়ে। প্রকাণ্ড সব মুখ গুলো আসলে এক মায়াবী পরিবেশের সৃষ্টি করে। আমি ভারতের অনেক মন্দির দেখেছি। খেমারদের স্থাপত্য ভারতের স্থাপত্যর অনুকরণে হলেও তাদের মন্দির গুলোর বিশেষ বৈশিষ্ট আছে যা তাদের একান্তই নিজস্ব।
ভালোলাগলো

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা । সাথে থাকবেন আগামী দিনেও সেই প্রত্যশায় ।
ভালো থাকুন ।

৩৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

সায়েম মুন বলেছেন: রহস্যাবৃত টেম্বলটির কাছাকাছি রাতের বেলা গেলে ভয় লাগার কথা। দেখলে মনে হয় অনেক ভূত পেত্নি আছে।

ছবি ও বর্ণনায় অনেক ভাল লাগলো পোস্টটা। ভাল থাকবেন আপু।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০

জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছো মুন । এখন মনে হয় আসলেও অনেক ভৌতিক ব্যপারস্যপার দেখা যেত রাতের বেলায় । দিনে প্রচুর পর্যটক গিজ গিজ করছিল । ছবি তোলার মত লোকেশনগুলোতে একটা ছবি তোলার জন্য ১০ মিনিটও অপেক্ষা করতে হয়েছে আমাদের । তাই আর ভুত পেত্নীর চিন্তা মাথায় আসে নি ।
তুমিও সপরিবারে ভালো থেক এই প্রত্যাশায় ।

৩৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



বরাবরের মতোন পীচ ঢালা মসৃন পথের মতোই মসৃন করে লিখে গেছেন ইতিহাস আর তুলে ধরেছেন হারিয়ে যাওয়া সংস্কৃতি ।
মানুষ নিজেকে চিরটাকাল অমর করে রাখতে চেয়েছে । তেমন বাসনা থেকেই হয়তো রাজা জয়বর্মন বোধিসত্বের আদলে নিজেকে অমর করে রাখার এই রাজসূয় যজ্ঞে মেতেছিলেন নইলে দু'শতাধিকের উপর নিজের মূর্ত্তি দিয়ে সাজানো এই শ্বাসরুদ্ধকর মন্দির বানাতেন না । আপনার তোলা ছবি দেখেই শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা আমারও । তবে মোল্লার দৌড় মসযিদ পর্য্যন্তর মতোই আমারও দৌড় ঐ ছবি দেখা পর্য্যন্তই । হায়রে কপাল !!!!

হা.....হা.......... হা .......... সহব্লগার আবু শাকিল বলেছেন ভালো ।

আর শুনুন , যতো দ্রুত একটার পর একটা এরকমের পোষ্ট দিয়ে যাচ্ছেন , ততো দ্রুত কিন্তু আমি মন্তব্যের জন্যে ঠিক ঠিক শব্দ বানাতে পারছিনে !!!!!!

প্রাসাৎ বেয়ন এর মতো ভয়ঙ্কর সুন্দর এই পোষ্টটির জন্যে শুভেচ্ছা ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

জুন বলেছেন: মানুষ নিজেকে চিরটাকাল অমর করে রাখতে চেয়েছে । তেমন বাসনা থেকেই হয়তো রাজা জয়বর্মন বোধিসত্বের আদলে নিজেকে অমর করে রাখার এই রাজসূয় যজ্ঞে মেতেছিলেন নইলে দু'শতাধিকের উপর নিজের মূর্ত্তি দিয়ে সাজানো এই শ্বাসরুদ্ধকর মন্দির বানাতেন না
আপনি ঠিকই বলেছেন আহমেদ জী এস । নিজেকে কালোত্তীর্ন করার জন্য মানুষ যে কত কিছুই করে আর এতো রাজ-রাজড়ার ব্যপার স্যপার ।
তাড়াতাড়ি দিচ্ছি একটা কারনে ১ম হলো মনে থাকতে থাকতে পরে হয়তো অনেক কিছুই ভুলে যাবো ।
২ আমি সামনে কিছু দিনের জন্য দেশের বাইরে যাবো । ল্যাপটপ ছাড়া পোষ্ট দেয়া যাবে না ।
৩ নং হলো আজ আমার ব্লগে ৬ বছর পুর্তি হলো সেটাকে নিজের কাছে স্মরণ করে রাখার জন্য আমার অনেক পরিশ্রমের একটি লেখা দেয়া ।
আপনার জন্যও রইলো আন্তরিক শুভকামনা ও ধন্যবাদ শব সময় পাশে থাকার জন্য ।
রাত্রির শুভেচ্ছা ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২০

জুন বলেছেন: হা.....হা.......... হা .......... সহব্লগার আবু শাকিল বলেছেন ভালো ।
হ্যা আবু শাকিলের কথায় আপনার অট্টহাসিটা যথার্থই হয়েছে ।

৩৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



জুন আপ্পি যথারীতি অসাধারণ পোষ্ট। আপনি আমার প্রিয় বিষয়গুলো ঘুরে ঘুরে দেখে যেভাবে ব্লগে তুলে আনছেন তাতে করে আমার খুব উপকার হচ্ছে। জানতে পারছি, দেখতে পারছি যা নিয়ে চিন্তা করি সব সময়। অথচ কখনও হয়ত যাওয়া হবেনা এসব স্থানে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৯

জুন বলেছেন: কেন যাওয়া হবে না কান্ডারি ! ইচ্ছে থাকলে ঠিকই উপায় হয় ।
একজন ও যদি আমার পোষ্ট পড়ে উপকৃত হয় তাহলেই আমি তৃপ্ত ।
অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থেকে নিরলস উৎসাহিত করার জন্য ।
শুভ রাত্রি

৩৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন সব ছবি আর চমৎকার লেখা ধন্যবাদ আপু পোষ্ট এর জন্য ।
শেষের ছবি টা সবচাইতে সুন্দর :)

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২৯

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটি মনযোগ দিয়ে পড়া আর দেখার জন্য ;)
জন্মদিনের অগ্রীম শুভেচ্ছা।।

৩৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

উল্টা দূরবীন বলেছেন: বর্ণনা আর ছবি দুটোই অসাধারণ। খুব ভালো লাগছে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩১

জুন বলেছেন: আপনার কাছে ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগা উলটা দূরবীন।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৩৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: প্রথম ছবি দেখে দারুন রকম ভয় পেয়েছি! মাঝের ছবি গুলোতে বিস্ময় আর বিস্ময়! শেষ ছবিটা দেখে খুব ভাল লেগেছে আপু।


অনেক কিছু জানা হল! ধন্যবাদ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪০

জুন বলেছেন: এত পুংখানুপুনখ ভাবে ছবিগুলো দেখা ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভ্রমরের ডানা।
সাথে থাকবেন ভবিষ্যতেও সেই প্রত্যাশায়।

৩৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: স্থাপনাগুলো কেমন মায়ান সভ্যতার মতো। বড় বড় মানুষের মুখ, পাখির ছবি।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪

জুন বলেছেন: অনেক অনেক দিন পর কুনোব্যংগের সাক্ষাত মিললো আমার ব্লগে! অসংখ্য ধন্যবাদ তার জন্য।
প্রাচীন স্থাপত্যে অতিকায় আকৃতিটা খুব কমন মনে হয়। সেই মিশরের বিভিন্ন ফারাওদের মুর্তি। পিরামিড। ইষ্টার আইল্যন্ডের সেই মুর্তি, মায়া, ইনকা সবকিছুতেই লক্ষ্যনীয় কুনো।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।


৪০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬

দিয়া আলম বলেছেন: অবাক করা সব ছবি বর্ণনা

ধন্যবাদ আপু পোষ্টের জন্য

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ দিয়া আলম আমার পোষ্টখানি দেখার জন্য।
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন।

৪১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
অসাধারণ!!

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সব সময় সাথে থাকার জন্য :)

৪২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৭

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: অসাধারণ!বলে ছোট করবনা

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ জনাব নুর এমডি চৌধুরী আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য

৪৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: অনেকদিন পর জুনাপুরে মনে কইরা চইল্লা আইলাম...... :P

আসছিলাম আপনার ব্লগের হ্যাপি বাড্ডে জানানোর জন্য। তয় এহনও দেহি আপনার জন্মদিনের বেশ কয়েক ঘন্টা বাকি আছে। তো তাতে কি? আমি নিশ্চিত আপনি যখন আমার মন্তব্য দেখবেন তখন আপনার হ্যাপি বাড্ডে শেষ হয়ে যাবে। :`>

যাইকগ্গা, আপনার পস্টুখানা প্রিয়ার হাতে উঠাইয়া দিলাম।
পোস্ট পর্যবেক্ষনঃ- পঠিত-৮৭০, লাইক নং-২২, কমেন্ট নং-৪৩ & ফাস্ট প্রিয়!
ভাল থাকবেন আপু! শুভ কামনা রইলো!

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৮

জুন বলেছেন: সাহসী তোমাকে ব্লগে দেখে ভালোলাগলো অনেক। হ্যা বিশ ফেব্রুয়ারি বাড্ডে হলেও সামু এটা ঘোষনা করেছে। সুতরাং তুমি লেট লতিফ হও নাই B-)
যাউকগা পোষ্টে ভালোলাগা, মন্তব্য করা আর প্রিয়তে নেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সাহসী।
ভালো থেকো, শুভকামনা রইলো অনেক।

৪৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: অনেক গবেষণা সমৃদ্ধ একটি পোষ্ট। নিঃশ্চই এই পোষ্ট করতে অনেক পরিশ্রম এবং সময় ব্যয় করতে হয়েছে।
আমাদের এরকম তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩২

জুন বলেছেন: এই বেয়ন স্থানীয়রা অনেকে বাইওন উচ্চারন করছে একে নিয়ে গবেষনা কি এতই সহজ ভাই মহাসমন্নয়!
নিজে চোখে একদিন দেখা, গাইডের কাছ থেকে শোনা কাহিনী, কিছু বই থেকে, কারো সাহায্য এইতো লেখার পেছনের কথা।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এমন আন্তরিক মন্তব্যের জন্য। সাথে থাকবেন আশা করি সামনের দিন গুলিতেও. শুভেচ্ছান্তে।

৪৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: রাজকীয় কাজকারবার নিয়ে রাজকীয় মানের পোস্ট!!

জুনাপু!! আপনি আমাদের যেভাবে একের পর এক অসাধারণ ভ্রমণ-ছবি-ব্লগ দিয়ে যাচ্ছেন তাতে কৃতজ্ঞ। এতটুকুই বলতে পারি। আর আপনার অসাধারণ এই কাজ চালিয়ে যাবেন, এই প্রত্যাশায়..... :)

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫

জুন বলেছেন: রাজকীয় মানে ইলাহী কায়কারবার গেমচেঞ্জার। এমনই রাজকীয় যে রাজকোষ খালি হবার অবস্থা।
দোয়া করবেন আমি যেন সুস্থ থাকি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য আর প্রতিনিয়ত পাশে পাশে থাকার জন্য।
সামনের দিনগুলোতেও পাশে থাকবেন প্রত্যাশায় :)

৪৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৫

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: লেখা আর ছবি মব মিলে অসাধারণ !

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

জুন বলেছেন: বহু বহু দিন পর কামাল ভাইকে ব্লগে অর্থাৎ আমার লেখায় দেখে খুব ভালোলাগলো। সপরিবারে ভালো আছেন নিশ্চয়?
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

৪৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২০

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: দারুণ যত্নশীল বর্ণনা । বেয়ন মন্দির দেখতে তো বেশ ভয়ংকর লাগে, যেন সব পুড়ে গেছে !! ছবির সাথে ইতিহাসের বর্ণনা সহজতর হওয়ায় পড়তে আরাম পাওয়া গেছে বেশ এবং রহস্য রহস্যও লেগেছে ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

জুন বলেছেন: বিস্তারিত মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ কথাকথিকেথন। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

৪৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রথম ছবিটা দেখেই অবাক হতে হয়, এতো বিশাল মুখাবয়বটা পাথর কেটে বানানো, যা সত্যিই আশ্চর্য্যের বিষয়।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০০

জুন বলেছেন: মুখগুলো সামনা সামনি একেকটা অতিকায়। আর এক একটা স্তম্ভের কোনটিতে চারটি চারদিকে মুখ করা আবার কোনটিতে তিনটি। সত্যি দেখার মত।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাদা মনের মানুষ। সাথে থাকবেন আগামীতে সেই প্রত্যাশায় :)

৪৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জানালার সিরিয়াল পেতে যেমন বেগ পেতে হয়েছিলো তেমনি আপনাকে জানালায় চিনতে আমাদেরও কম বেগ পেতে হচ্ছে না :-B

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন সাদা মনের মানুষ। ২৪ নং ছবিটার সেই মুখের পাশে একটা ছবি তোলার জন্য দশ মিনিট দাড়িয়েও সিরিয়াল পাইনি :(
মজার একটি মন্তব্যের জন্য আবার এসেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৫০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বরাবরের মতোই অসাধারন রাজকীয ভ্রমন পোষ্ট

পড়তে পড়তে দেখতে দেখতেই যেন ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছিলাম.. আর ভাবছিলাম লিখতে তবে কত কষ্টই না হয়েছে...
এত কষ্ট করে এত সুন্দর ঐতিহ্যবাহী, রাজকীয় পোষ্টের জন্য আমজনতার অন্তরিক রাজকীয় অভিবাদন গ্রহণ করুন।

৮৯ এ সাদা মনের মানুষ ভাইয়ের সাথে সহমত :)

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

জুন বলেছেন: পড়তে পড়তে ক্লান্ত কথাটি কি পজিটিভ অর্থে নিবো নাকি অন্যকিছু বিদ্রোহী দ্বিধায় ভুগছি ;)
যাই হোক তবুও যে আগ্রহ নিয়ে পড়েছেন এবং একজন মনযোগী পাঠকের মতই মন্তব্য করেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। সাথে থাকুন শুভেচ্ছান্তে :)

৫১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

মধুমিতা বলেছেন: দারূণ পোস্ট। কম্বোডিয়ার কথা আসলেই তারা এটাকে হাইলাইট করে। ছবি দেখেছি অনেক, মুভিতেও দেখেছি। আজ আপনার সাথে খুটিনাটি সহ ভ্রমণটাও হয়ে গেল।

কম্বোডিয়ার ভিসা পাবার জটিলতা কেমন?

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য মধুমিতা ভাই ।
আগেতো ক্যম্বোডিয়ায় অন এরাইভ্যাল ভিসা দিত । মাস কয়েক হলো ভিসা নিয়ে যেতে হয় তবে পাওয়া খুবই সহজ । এক ঘন্টার চেয়েও কম সময় লাগে ।

৫২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

আলোরিকা বলেছেন: এ বারের বইমেলা থেকে উপহার পাওয়া ' ঈদের সোনালি ঈগল - মঈনুস সুলতান ' ভ্রমণ কাহিনী সংকলনটি পড়ছি আর আপনার কথা ভাবছি জুনাপু ! লেখক এ বইটিতে তার বিভিন্ন দেশে উদযাপিত ঈদের মজার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন । আপনিও আপনার ব্যতিক্রমী , ঐতিহাসিক ও ঐতিহ্যসমৃদ্ধ পোস্টগুলো নিয়ে ........... :)

পোস্টে +++++++

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

জুন বলেছেন: আমাকে নিয়ে এতখানি ভাবেন আলোরিকা !
আমি আপ্লুত হোলাম আপনার আন্তরিকতায় ।
বই বের করা কত খানি ঝক্কি আর কতখানি ঝামেলা তা একটু আধটু বুঝি । এইখানে লিখছি আপনারা পড়ছেন আর কি চাই আমার বলুন :)
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে । সাথে থাকবেন সামনের দিনগুলিতেও ।
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা

৫৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: এইমাত্র পোস্টটা পড়ে শেষ করলাম! পূন রিভাইজও বলতে পারেন। ঐতিহাসিক পোস্ট বার বার পড়তে আসলেই ভাল লাগে..... :D

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

জুন বলেছেন: আবার রিভাইজ ! বলেন কি :-*
আমারই দেয়া উচিত । ভুল ত্রুটি থাকলে ধরিয়ে দেবেন আশাকরি রয়েল বেঙ্গল টাইগার । পুন মন্তব্যে অনেক খুশী হোলাম ।
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার :)

৫৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখক বলেছেন: পড়তে পড়তে ক্লান্ত কথাটি কি পজিটিভ অর্থে নিবো নাকি অন্যকিছু বিদ্রোহী দ্বিধায় ভুগছি ;)
অবশ্যই পজিটিভ অর্থে :)

আমি আপনার লেখার বিশালত্ব, ঐতিহাসিক তথ্য, পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণণার ব্যাপকতা বোঝাতেই বলেছি আপু... নো দ্বিধা..

আপনার এমন অসাধারন এমন তথ্য পূর্ন এমন দারুন ছবি সমৃদ্ধ সব দিকে অনন্য পোষ্ট দিয়ে আমাদের কৃতজ্ঞতার বাঁধরনে আটকে রাখছেন। যে ঋণ শুধু ধন্যবাদ বা মন্তব্যে কিছূতেই শোধ হবার নয়।

আন্তরিক অভিভাদন গ্রহন করুন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

জুন বলেছেন: আমারও আন্তরিক অভিনন্দন গ্রহন করবেন বিদ্রোহী । আপনার মন্তব্যে সত্যি অনেক অনেক ভালোলাগা :)

৫৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২০

অগ্নি সারথি বলেছেন: স্ত্রী সমেত পাঠ করিলাম। স্ত্রী আপনাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন জানাইয়াছেন পোস্টের জন্য। আর আমার তরফ থেকে তো অবশ্যই। :)

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

জুন বলেছেন: অগ্নি সারথি আমিও আমার স্বামীসহ আপনার মন্ত্যবটি পাঠ করিলাম । তাহাকে বুঝিয়ে দিলাম আদর্শ স্বামী স্ত্রী কিরূপ হইতে হয় B-)
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ভাবী ও আপনার জন্য আর বাবুটার জন্য দোয়া ।
ভালো থাকুন সবাই এই প্রত্যাশায় :)

৫৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

জেন রসি বলেছেন: প্রত্নতত্বের উপর একটা ক্লাশ করে ফেললাম মনে হচ্ছে। মানুষ আসলে সবসময় তাদের যাপিত জীবনকে নিয়ন্ত্রন করা মতবাদকে অমর করে রাখতে চায়। তাই কখনো প্রতীক কিংবা কখনো প্রচারককেই ভাস্কর্যের মাধ্যমে অমর করে রাখতে চেয়েছে। চমৎকার ছবি ব্লগ। কিছু অজানা ইতিহাসও জানলাম। ধন্যবাদ আপু। :)

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২২

জুন বলেছেন: বলেন কি ক্লাশ ! আমিতো খুবই সামান্যই লিখেছি এখানে জেন রসি । মানুষ আসলে সবসময় তাদের যাপিত জীবনকে নিয়ন্ত্রন করা মতবাদকে অমর করে রাখতে চায়। তাই কখনো প্রতীক কিংবা কখনো প্রচারককেই ভাস্কর্যের মাধ্যমে অমর করে রাখতে চেয়েছে। আপনার বক্তব্যের সাথে সম্পুর্নই একমত
উৎসাহমুলক মন্তব্যের জন্য সবিশেষ কৃতজ্ঞ । সাথে থাকবেন সামনেও :)

৫৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১

নীলপরি বলেছেন: ছবি ও লেখা দুটোই খুব ভালো ছিলো ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৩

জুন বলেছেন: আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ নীলপরি :)

৫৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

লালপরী বলেছেন: এতো এক ভৌতিক মন্দির আপু । আপনার সাহস আছে :-&
লেখায় +++++++

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৫

জুন বলেছেন: না না কোনো ভৌতিক না লালপরী তাছাড়া কত্ত মানুষ গিজ গিজ করছে । ভুত থাকলেও জান নিয়ে পালিয়ে বাচবে :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ মনে করার জন্য । সাথে থাকুন ।

৫৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: সেদিন পুরোটা পড়া হয়নি, আজকে পড়লাম।
অনেক অনেক ভাল লাগা। আর এক সৌরমণ্ডল ধন্যবাদ- তাও মনে হয় কম হয়ে যাচ্ছে। :)

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

জুন বলেছেন: এক সৌরমণ্ডল ধন্যবাদ- :-* নতুন ধরনের এই ধন্যবাদ প্রাপ্তিতে কৃতজ্ঞতা মাহবুবুল আজাদ :)
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য

৬০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: ব্লগে ৬ বছর পূর্তিতে স্বাগতম! !:#P
এতো সুন্দর সুন্দর ভ্রমণ ব্লগ উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে সামুর ইবনে বতুতা পদক প্রদান করা হৌক। :D

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০

জুন বলেছেন: এতো সুন্দর সুন্দর ভ্রমণ ব্লগ উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে সামুর ইবনে বতুতা পদক প্রদান করা হৌক :-* :-*
আন্তরিক ধন্যবাদ আমার জন্মদিনটি মনে করার জন্য আপনাকে অন্তপুরবাসিনী :)

৬১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৪

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন:
:)

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

জুন বলেছেন: :)

৬২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

আরুশা বলেছেন: আপু কেমন আছেন ? অনেকদিন পর আসা হলো ব্লগ বাড়িতে। আর তাই অনুসারিত তালিকা ধরে ধরে সবার বাসায় যাচ্ছি ।
অসাম পোস্ট। ছবিটা কি আপনার ? বোঝা যাচ্ছে না ঠিক মত ।অনেক ভালো থাকুন :)
++++++্

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০

জুন বলেছেন: আরেহ বাপ কি খবর আরুশা ! বেচে আছেন তো ? অনেক অনেক দিন পর পুরানো লোকজন দেখছি আমার ব্লগে :)
পোষ্ট ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । আর প্লীজ এখন থেকে একটু নিয়মিত হন । নতুন কিছু লিখেন । সেই কবে বই মেলা নিয়ে লিখেছিলেন । আরেক মেলা এসে শেষ হয়ে যাচ্ছে ।
শুভকামনা রইলো ।

৬৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৫

তানজির খান বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়লে দুই রকম হতাশা বাড়ে আমার। ১, কবে এমন লিখতে পারবো ২, কেন এত সীমাবদ্ধাতা নিয়ে জন্মলাম যে এত সুন্দর জায়াগাগুলো দেখতে পাই না।

তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনার পোস্ট পড়ে খুব ভাল লাগে। শুভকামনা আপু

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৯

জুন বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়লে দুই রকম হতাশা বাড়ে আমার । :-*
ভাই তানজির খান এমন করে বল্লেতো আমার আর ব্লগে লেখাই হবে না ।
আপনাদের মনোবেদনার কারন হতে চাই না আমি :(
তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনার পোস্ট পড়ে খুব ভাল লাগে।
তবে এই লাইনটি পড়ে সব দুঃখ দূর হয়ে গেল । অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
আর অনেক শুভকামনা রইলো

৬৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩২

নেক্সাস বলেছেন: জুনাপা আমি চেয়েছিলাম ভ্রমন নিয়ে আপনার একটা মৌলিক বই বের হোক মেলায়। সেটাতো করলেন না। ভ্রমনে পোষ্টে আপনার জুড়ি নাই। এলাম দেখলাম এটাও ভ্রমন কাহিনী হয়, আবার এলাম দেখলাম এবং যা দেখলাম তার ভিতরের কাহীনি খুঁজে নিলাম এটাও ভ্রমণ কাহিনী হয়। ভ্রমণ কাহিনী লিখায় আপনি প্রফেশানল কারো চেয়ে কম নয়। আগামি মেলার জন্য তৈরি হোন।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

জুন বলেছেন: আমার উপর আপনার এতখানি আস্থা দেখে আমি সত্যি অভিভুত নেক্সাস। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশায় থাকলাম।

৬৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৮

অ্যানোনিমাস বলেছেন: বরাবরের মতই অসাধারণ, আইলাবু জুনাপা ;)

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

জুন বলেছেন: আপনি কিঠা :-* আপ্নারে তো চিনলাম্না :|
বাপ্রে এতদিন পর এনোনিমাসের ভুত আসলো বুঝি!
শুভেচ্ছা রাশি রাশি :)

৬৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ কি পরিমাণ কাজ করে এসব গড়ে তুলেছিল, হতবাক হই সব সময়।

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১০

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ চাঁদ গাজী
তাদের মনে হয় আর কোন কাজ ছিল না,, তাই এসব নিয়ে থাকা :)
সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়।

৬৭| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২২

আরজু পনি বলেছেন:
ইদানিং কোন কোন পোস্টে গিয়ে কনফুজ হয়ে যাই...কোন নিক থেকে মন্তব্য করলাম ভাবতে থাকি :P =p~

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

জুন বলেছেন: আমিও ভেবে পাইনা কোন আরজুপনি মন্তব্য করে গেল :P
আমার ও মনে নেই কোন নিকে এসেছিলেন প্রিয় ব্লগার :)
যাইহোক ধন্যবাদ দিতে কার্পন্য করছি না আমি :)

৬৮| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫০

আরজু পনি বলেছেন:
এ্যাহ হে...আরজু পনি একজনই ;)

তবে মাঝখানে নাসরিন যোগ আছে আরেকজনের :P

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৩

জুন বলেছেন: এখন এখানে আমার জন্য অনেক রাত। আই মিন সাড়ে এগারোটা :P
কাল দেখে জানাবো নাসরিন আলা পনি এসেছিল কি না ;)

৬৯| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭

আরজু পনি বলেছেন:
জ্বি, আপনার নাক ডাকার শব্দে বুঝতে পারছি রাত অনেক হয়েছে :P

=p~

০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২

জুন বলেছেন: নাক ডাকতে পারলে তো ভালোই হতো পনি।
আমি বরং একজনের নাক ডাকায় সারারাত এলাশ ওপাশ করি :P

৭০| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

আরজু পনি বলেছেন:
এজন্যেই তো বলি জবাব দিতে এতো দেরী করছেন কেন!
ঘুমের অসুবিধা হলে মাথাতো ভো ভো করবেই আর জবাব দিতেও দেরী হবে... =p~

০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

জুন বলেছেন: আসলে পনি আমি এখন ব্যংকক। অনেক দৌড়ের উপর আছি। তাই অনেক সময় ব্লগে আসা হয়না, আসলেও খুব একটা সময় দিতে পারি না । অত্যন্ত দু:খিত আমি :(

৭১| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১

আরজু পনি বলেছেন:
প্রিয় ব্লগার, আপনি মন খারাপ করছেন কেন ?

আমি তো পুরাই ফান করছি...আমি জানিতো আপনি দেশের বাইরে...

আমি এমন একের পর এক মন্তব্য কিন্তু কমই করি ...আপনার পোস্টে এসে একটা মন্তব্য করার পর কেমন যেনো মজা করার নেশায় পেয়ে গেল...

সবসময় কি গালে সুপারী নিয়ে ঘুরতে ভালো লাগে বলুন ? :(

০২ রা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

জুন বলেছেন: কোই মন খারাপ আমিতো মজা করলাম পনি। আর মজা করার ইমো আমার প্রিয় ব্লগারের মতে এটা ;) আশা করি এখন আর মন খারাপ করবেন না। একটু হাসুন এবার :)

৭২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: সিলেট আসার পর কাজের খুব চাপ, এই কাজের চাপে আপনার বাড়িতে আসলাম।

আফসোস শুধু ধন্যবাদ জুটবে, শাক-ভাত আর জুটবে না।

০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫২

জুন বলেছেন: সিলেটে নাকি রাতুল! ভালোই হলো এবার সিলেট আসলে আর পানসীতে দৌড়াতে হবে না :)
শাক ভাত খাওয়াতে চাইনা বলেইতো চুপ করে থাকি :(
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রাতুল। সাথে থাকার অনুরোধ রইলো।

৭৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

সাথিয়া বলেছেন: আপু ছবি আর লেখা মিলায়ে দারুন লাগলো । আবু শাকিল ভাইএর মন্তব্য পরে অনেক মজা পেলাম :)
+++++++++

০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়া আর দেখার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথিয়া :)

৭৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!


কোথায় আছো?????????????

কেমন আছো?????????????????????? :)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১২

জুন বলেছেন: বাপ্রে গরীবের দুয়ারে অপ্সরার পাড়া! ওরে সবাই সরে দাড়া :P
আমি ব্যংকক। আছি মোটামুটি শায়মা। তুমি ভালতো?

৭৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

শায়মা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা


হুম!!!!!!!!!!!! সব্বাইকে সরাই দিয়েই তো আসলাম আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!


এখনও ব্যাংককে কি করো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! ব্যাংককেই আবাস গেড়ে ফেললে নাকি!!!!!!!!!!!

তুমি আমাকে ফ্লোটিং মার্কেটে নৌকায় বসা ফলওয়ালী পুতুল দাওনি!!!!!!!!!!!! আমি কিন্তু জীবনেও ভুলবোনা!!!!!!!!!!!!

এইবার একটা কিনে কানে কানে বলো, আমিও কানে কানে ঠিকানা পাঠায় দেবো কসম কসম কসম!!!!!!!!!!!!

আর তোমাকে পাঠাবো আমার হাতে বানানো পুতুল!!!!!!!:)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১

জুন বলেছেন: প্রায় আবাস গাড়ার মতই অবস্থা শায়মা।
কানে কানে বলি আমি খুব চেষ্টা করবো পুতুল আনতে। যদি সময় পাই। নাহলে পরের বার তো অবশ্যই আনবো আর পাঠিয়ে দেবো পরীর রাজ্যে :)

৭৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

শায়মা বলেছেন: মিছা কথা বলে কিন্তু লাভ নেই। কানে কানে বললেই কানে কানে এ্যাড্রেস পাঠানো হবে আর তখন যদি না পাঠাও!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

তোমার বাড়ি থেকে সব পুতুল হাইজাক হবে!!!!!!!!!

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

জুন বলেছেন: আমার বাসায় আমি ছাড়া আর কোন পুতুল নেই। আমার ডাক নাম পুতুল :P

৭৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯

বিজন রয় বলেছেন: অসাম পোস্ট। বরাবরের মতো।
++++++

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ বিজন রয় :)

৭৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

শায়মা বলেছেন:

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

লেখক বলেছেন: আমার বাসায় আমি ছাড়া আর কোন পুতুল নেই। আমার ডাক নাম পুতুল :P



হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা


তাহলে তোমাকেই শোকেসে বন্দী করা হবে!!!!!!!!:)

০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০৪

জুন বলেছেন: সোজা প্রিয়তে :P

৭৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২২

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: পাউলাতে একটা বাংগালী খাবার দোকান আছে আপু। নাম কস্তুরী, যা দারুন রাধে ওরা, ফ্রীজে সব আছে, বের করে দিবা তারা ৩০ মিনিট এর মধ্যে রাননা করে দিবে, মালিক আমার খুব পরিচিত।:)

কেমন আছো আপু?
পোস্টের কথা নাইবা বললাম কিছু,সে সব সময়ই সেরা

ভালো থেকো আপু

০৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১২

জুন বলেছেন: পাউলা কোথায় ডাইরেক্ট! আমি চিনতে পারছি না। চিনতে পারলে অবশ্যই যেতে আর খেতে চেষ্টা করবো ডাইরেক্ট এর ডাইরেক্ট রেফারেন্স দিয়ে :)
আমি আছি চলছি,নিজেকে চালিয়ে নিতে চেষ্টা করছি অবিরত। তুমি কেমন আছো ভাই? অনেকদিন পরে দেখলাম। খুব আশা করেছিলাম ২০ শে ফেব্রুয়ারিতে আমার ব্লগ জীবনের প্রথম মন্তব্যকারীকে।
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়া।

৮০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

দইজ্জার তুআন বলেছেন: অবইন,,,ফুস্ট গম লাইগ্গে

০৯ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দইজ্জার তুফান।

৮১| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:৩৮

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: জায়গাটার নাম হলো " পাউলাত", এটা অবশ্য ব্যংককরে বানিজ্যিক এলাকা, এখানে সাধারণত বাইরের মানুষ কম যায়, আমার এখন সব কিছু ক্লিয়ার মনে আসছেনা, সেই ২০০৭ এ গিয়েছিলাম শেষবার মনে হয়।


আপু তোমার ছয় বছরপূর্তি পোস্ট কোথায়? দাওনি কেন? দেশে ফিরবা কবে?

১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

জুন বলেছেন: পুরো ব্যংককই তো ঘুরেছি কিন্ত এই নামটি অজানাই থেকে গেছে । হয়তো অন্য কোন নামে পরচিত । তাদের বানিজ্যিক এলাকা তো ছিডলম , প্লনচিট , পাতুনাম যা বায়োক স্কাই এর আশে পাশে এটাই জানি। আর থাকাও হয়েছে প্লনচিট এলাকার নাইলট পার্ক হোটেলে । এখানে রাস্তার দুপাশে বড় বড় দেশের এম্বেসীগুলো ডাইরেক্ট।
ছয় বছর পুর্তি দিয়ে কি হবে ? এখনতো বিদায়ের পালা আমার
আমাকে মনে রাখার জন্য অফুরন্ত ধন্যবাদ :)

৮২| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:১৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার লেখা মানেই নূতন কিছু জানা।। তাইতো ফিরে আসি বারবার।। ভাল লাগার মূলটা হলো সকল সৌন্দয্যকে একা উপভোগ করেন না,বিলিয়ে দেন সবার মাঝে।।

১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২১

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী ফিরে গিয়েই আমাকে স্মরণ করার জন্য ।
আমিও মনে করি সবার সাথে একটু খানি ভাগ করে নেয়া ।
সাথে থাকবেন আজ একটা লেখা দিচ্ছি মুলত ছবি ব্লগ তবে সাথে সামান্য ইতিহাসের টক মিষ্টি চাটনী :)

৮৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

এহসান সাবির বলেছেন: অনেক পোস্ট পড়া বাকি রয়েছে আপুনি। অবশ্য আমি আপনার অনুসারি সো তো সব পোস্টই আমার অনুসারিত ব্লগে শো করছে।

আপনি কেমন আছেন আপু?

এক গুচ্ছ ভালো লাগা পোস্টে।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

জুন বলেছেন: সময় নিয়ে ধীরে ধীরে পড়বেন বলে আশা রাখি এহসান সাবির । লেখাগুলো বিশ্বের বিস্ময় ও বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রতীক এংকর কে নিয়ে । মনে রাখার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.