নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেয়াল কথা বলে যায় ( ছবি আর কিছু কথা) এংকর নিয়ে শেষ পর্ব

২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬


দেয়াল কথা বলে
১২ শতাব্দীতে ইউরোপ যখন ইতিহাসের মধ্য যুগ অর্থাৎ যাকে বলে অন্ধকার যুগে নিমজ্জিত ঠিক সে সময় দক্ষিন পুর্ব এশিয়ায় অত্যন্ত উন্নত এক সভ্যতার উন্মেষ ঘটেছিল । বিশাল এলাকা জুড়ে বিস্তৃত সেই সভ্যতার স্রষ্টা ছিল ক্যম্বোডিয়ার বিখ্যাত খেমার রাজবংশ । এদের মাঝে শৌর্য্যে বীর্য্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিলেন রাজা সপ্তম জয়বর্মন। যিনি তাদের চিরশত্রু চামদের হাত থেকে খেমার সাম্রাজ্যকে চির মুক্ত করেছিলেন ।

রাজা ৭ম জয়বর্মনের অসাধারন কীর্তির একটি রাজকীয় উপাসনালয় বাফুন

এরপর তিনি তার পুরো রাজত্বকাল জুড়ে সৃষ্টি করে গেছেন একের পর এক অসাধারন সব দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যের। সেই অনেকের মাঝে উল্লেখযোগ্য একটি হলো এলিফ্যন্ট টেরাস ও লেপার কিং টেরাস। রাজা সপ্তম জয়বর্মনের অসাধারন সৃষ্টি তার রাষ্ট্রীয় মঠ প্রাসাত বেয়ন বিশ্বের রহস্যাবৃত টেম্পলের অন্যতম এক উদাহরন ক্যম্বোডিয়ার "বেয়ন -- প্রাসাৎ বেয়ন" দেখে এগিয়ে গেলাম খেমার রাজাদের রাজাপ্রাসাদ দেখার জন্য। কিন্ত সেই প্রাসাদের বর্তমানে কোন চিনহটুকু ও নেই। বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত ঘেটে জানা যায় সেই প্রাসাদটি ছিল কাঠের তৈরী তাই কালের করাল গ্রাসে খুব সহজেই লুপ্ত হয়ে গেছে সেই রাজপ্রাসাদ । এর পাশেই আজও দাঁড়িয়ে আছে রাষ্ট্রীয় মঠ বাফুন ও রাজাদের একান্ত ব্যবহারের জন্য নির্মিত মহাজাগতিক উপাসনালয় খেমার ভাষায় যার নাম ফিমিনিকাস বা ভিমান আকাশ ।

প্রাচীন সেই খেমার রাজাদের একান্ত ব্যক্তিগত মহাজাগতিক উপাসনালয় ফিমিনিকাসের বর্তমান রূপ

যদিও দুটো মঠেরই বর্তমান ভগ্নদশা বিশেষ করে ফিমিনিকাসের। প্রত্নতাত্বিকরা আপ্রান চেষ্টা করছে তাদের পুর্ব রূপে ফিরিয়ে আনতে। তিন স্তর বিশিষ্ট রাজকীয় মন্দির বাফুন মঠ দেখে বেরিয়ে আসলাম। আর এর ঠিক সামনেই উত্তর দক্ষিনে প্রলম্বিত এলিফেন্ট টেরাস আর লেপার কিং টেরাস। ৩৫০ মিটার লম্বা এবং ৬ মিটার উচু সেই বিখ্যাত টেরাস দুটো মুলত দেয়াল বেষ্টিত রাজধানী এংকরথমের পুর্বদিকের দেয়ালের অংশ বিশেষ।

এলিফেন্ট টেরাসের কিছু অংশ

প্রত্নতাত্বিকদের আবিষ্কার থেকে জানা এক সময়ে এই টেরাসের উপরে ছিল একটি বিশাল লম্বা হল রুম, এখন যার ভিত্তি টুকুই অবশিষ্ট রয়েছে ।


এলিফেন্টে টেরাসের দেয়াল ভাস্কর্য্য

এসব ইতিহাস শুনছি আর চলেছি এলিফেন্ট টেরাসের শান বাঁধানো পথ ধরে । যদিও কালের ছোয়ায় কিছু কিছু জায়গায় ক্ষয়ে গেছে সেই পথ তারপর ও সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় রক্ষনাবেক্ষন চলছে ঠিকই । টেরাসের পাশের বিশাল মহীরুহর ছায়ায় ছায়ায় এগিয়ে চলেছি।


টেরাসের চওড়া পথ যা একদা হল ঘর ছিল । আর এই পথ ছিল সেই হল ঘরের ভিত্তি


পথের ডান দিকে খোলা মাঠ ছিল, রাস্তাটি বর্তমানে নির্মিত। অদুরে জঙ্গলের ফাকে ফাকে দেখা যাচ্ছে ভাঙ্গা দেউলের সারি ।

শুনলাম এখানে বসেই ৭ম জয়বর্মন উপভোগ করতেন বিভিন্ন রাজকীয় অনুষ্ঠান, যেমনঃ যুদ্ধ জয়ী সৈন্যদের বিজয় মিছিল, তাদের কুচকাওয়াজ, শোভাযাত্রা এবং খেলাধুলা ইত্যাদি। এছাড়াও প্রজাদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ ও তাদের অভাব অভিযোগের কথাও শুনতেন এখানেই বসে।

এখানেই কোন খানে বসে রাজন্যবর্গ দেখতেন বিজয় শোভাযাত্রা

এলিফেন্ট টেরাসের দেয়ালের পুর্বদিক অর্থাৎ বাইরের দিকের কিছু অংশে রয়েছে বিষ্ণুর বাহন গরুড়ের ভাস্কর্য্য। দু হাত উচু করে যেন তারা আগলে রেখেছে রাজা ৭ম জয়বর্মনের এক অবিস্মরনীয় সৃষ্টিকে।


কাছ থেকে নেয়া গরুড়ের ভাস্কর্য্য

সার বাঁধা গরুড় হাতে নিয়ে আছে দেয়ালের ভার


দেয়ালের গায়ে আরো রয়েছে সে সময়ের এক উল্লেখযোগ্য প্রানী হাতীর ভাস্কর্য্য। দেয়ালের গায়ে খোদাই করা সারি সারি হাতীর মুর্তি।

হাতীর শুড় দিয়ে তৈরী হয়েছে এলিফেন্ট টেরাসের নয়নাভিরাম সব স্তম্ভসমুহ। এই ভাস্কর্যটি আপনি এংকরথমের প্রধান দেয়ালেও দেখতে পাবেন ।

পদ্মের না ফোটা কলিতে শুড় ডুবিয়ে রাখা হাতী দিয়ে বানানো টেরাসের স্তম্ভ। কি নান্দনিক এক শিল্পিত ভাবনার বহিপ্রকাশ


আরেকটু কাছ থেকে দেখি সেই যুথবদ্ধ ঐরাবতদের


হাতীর শুড়ের স্তম্ভের মাঝের দেয়াল ভাস্কর্য্য।


হাতীর শুড়ের সেই মনোরম সেই ভাস্কর্য্যের মাঝ দিয়ে উঠে গেছে টেরাসে ওঠার পথ


দেয়ালের গায়ে হাতীর অসাধারন সব ভাস্কর্য্য


এংকরবাসীর জীবনে বিশেষ উল্লেখযোগ্য হলো এই নাগ অর্থাৎ সাপ ।

এই নাগ রাজের ফনা পার হয়ে দু পা এগুলেই বায়ে নীচের দিকেই দেখতে পাবেন একটি মন্দিরে যাবার পথ । এই মন্দিরটি ফিমিনিকাস বা ভিমিনাকাস নামে পরিচিত । তিন স্তর বিশিষ্ট হিন্দু মন্দিরের অনুকরনে নির্মিত ছিল এই মহাজাগতিক উপাসনালয়। তিন তালার উপরে ছিল একটি টাওয়ার যা সোনায় মোড়া এবং তা ছিল রাজার জন্য সম্পুর্ন সংরক্ষিত। এমনকি সেখানে রানীরও প্রবেশাধিকার ছিল না। কথিত আছে যে এখানে প্রতি রাত্রির প্রথম প্রহরে রাজা আসতেন নারীরূপ ধারিনী নয় মাথাওয়ালা এক নাগের সাথে মিলিত হতে। এই নাগকে তারা তাদের সাম্রাজ্যের প্রতিভূ বলে মনে করতো। বলা হয় যে যদি কোন দিন রাজা আসতে না পারে তবে তার মৃত্যু অনিবার্য্য । আর যদি সেই রমনী রূপি সাপ না আসে তবে সাম্রাজ্যের উপর ভয়াবহ বিপর্য্যয় নেমে আসবে।

সামনেই আমাদের পরবর্তী গন্তব্য লেপার কিং টেরাস

এলিফেন্ট টেরাস শেষে শুরু হলো লেপার কিং টেরাস যা লম্বায় ২৫ মিটার । এর প্রধান দেয়ালের বাইরের দিকে খোদাই করা রয়েছে সাত স্তরের সারি সারি ভাস্কর্য্য আর এগুলো যেন সাত স্তরের পবিত্র মেরু পর্বতেরই প্রতিনিধিত্ব করছে ।


সাত স্তরে ভাস্কর্য্য সাজানো লেপার কিং টেরাসের মুল দেয়াল

লেপার কিং টেরাসের উপরের চত্বরে হাটু ভাজ করে বসে থাকা মুর্তিটি মূলত হিন্দুদের মৃত্যু দেবতা যমের । কিন্ত কালের করাল গ্রাস আর শ্যওলার অবাধ বিচরনে মুর্তিটি বিবর্ন হয়ে পড়ে । এই কারনে অনেকে মুর্তিটিকে কুষ্ঠ রোগাক্রান্ত খেমার রাজা প্রথম যশোবর্মন বলে সন্দেহ করে থাকে ।

এই সেই মুর্তি কারো কারো মতে ইনি মৃত্যু দেবতা যম আর কারো বা মতে কুষ্ঠ রাজা ১ম যশোবর্মন

তবে যমরাজের এ মুর্তিটি হলো রেপ্লিকা, আসল মুর্তিটি যেটা নমপেনের যাদুঘরে সংরক্ষিত। আর তার নীচে “ধর্মরাজা” নাম খোদাই করা রয়েছে যে নামে ক্যম্বোডিয়াবাসীরা ১ম যশোবর্মনকেকে জেনে আসছে যুগ যুগ ধরে।

এই পথে এলিফেন্ট টেরাস থেকে নেমে গেলাম যাবো লেপার কিং টেরাসে

কুষ্ঠ রাজার কথায় এখানে একটি বিষয় প্রাসংগিক বলে উল্লেখ করতে চাই। তা হলো সে সময় খেমার সাম্রাজ্যে প্রচুর কুষ্ঠ রোগী দেখা যেত। প্রজাহিতৈষী রাজা জয়বর্মন তার পুর্বপুরুষ ১ম যশোবর্মন ও জনগনের কথা চিন্তা করে এবং তাদের কল্যানে সারা এংকর রাজ্যে ১০২ টি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন । এখানে রোগীরা বিনা পয়সায় চিকিৎসা সেবা পেতো । আজও এংকরের হাসপাতালে তার নাম রয়ে গেছে । আর কান্তা ভোপা হলো প্রয়াত রাজা নরোদম সিহানুকের চারবছর বয়সী কন্যাসন্তান যে জ্বরে ভুগে মারা গিয়েছিল । তার স্মরনে রাজা সপ্তাহে একদিন বাচ্চাদের ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন

রাজা ৭ম জয়বর্মনের প্রতিষ্ঠিত হাসপাতালে সপ্তাহে বিনে পয়সায় চিকিৎসা করতে আগত শিশুদের নিয়ে মায়েরা

এই লেপার টেরাসের আকৃতি ইউ আকারের । যমের মুর্তি ও আকৃতির জন্য এই জায়গাটিকে খেমার রাজাদের পারলৌকিক কাজের ক্ষেত্র বলেও মনে করা হয়ে থাকে।

দুভাগে ভাগ করা দেয়ালটি উপর থেকে উকি দিয়ে দেখে নিলাম

টেরাসের উপর থেকে নেমে এ পথ ধরে ভেতরে প্রবেশ করলাম

এই টেরাসটি একটি সরু করিডোর দিয়ে ভেতর বাইর এমন দুটি দেয়ালে ভাগ করা । আর সেই করিডোরের ভেতরের দেয়ালের গায়ে রয়েছে অসাধারন সব দেয়াল ভাস্কর্য্য ।

সেই সরু করিডোরে কাঠের পাটাতন আর এক দিকের দেয়ালে রয়েছে ভাস্কর্য্য সারি

স্বর্গসভায় আসীন স্বর্গের দেবতা্কুল

দেয়াল খুড়ে সৃষ্টি ভাস্কর্য্যের সারি

দেয়াল কথা বলে যায়

দেয়ালিকা

স্বর্গের দেবদেবী

দেয়াল ভাস্কর্য্য

রাজা ৭ম জয়বর্মনের অসামান্য কীর্তি এই দেয়াল ভাস্কর্য্য যা প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটককে আজো টেনে আনে


বহু মাথা নিয়ে ফনা তোলা নাগ

এতে রয়েছে স্বর্গের দেব- দেবীদের বসে থাকা বিভিন্ন ভঙ্গীমার মুর্তি , একাধিক মাথা বিশিষ্ট সাপ , অস্ত্র সজ্জিত রক্ষীরদল , গরুড় আর স্বর্গের অপ্সরা ।

দেয়ালের নীচের সারিতে কারা ওরা ? অপ্সরী কিন্নরীর দল ?


সারি সারি মুর্তি সাথে আছে নাগ


এরা কি বৌদ্ধ ভিক্ষুর দল ?


এখানেও কি স্বর্গের বাসিন্দারা ?

এ সব পৌরানিক কাহিনীর চরিত্র ছাড়াও সেই দেয়াল ভাস্কর্য্যে রয়েছে বিভিন্ন প্রানীর প্রতিকৃতি। কারো কারো মতে সেখানে খেমার রাজাদের ভাস্কর্য্যও রয়েছে। ভেতরের এই দেয়ালটি ১৯৯০ খৃষ্টাব্দে খুড়ে আবিস্কার করেন এক ফরাসী প্রত্নতত্ববিদ।


সামুদ্রিক প্রানীর ভাস্কর্য্য


মাহুত পিঠে নিয়ে জঙ্গলের পথে চলেছে হাতী


দেয়ালে গাঁথা কত অজানা কাহিনী


এই পথে বের হয়ে এলাম সেই দেয়াল ভাস্কর্য্য দেখে

সেই এলিফেন্ট টেরাস আর লেপার কিং টেরাসের দেয়ালে দেয়ালে খোদাই করা বিচিত্র সব ভাস্কর্যগুলো যেন শত শত বছরের পুরনো কাহিনী বিরামহীন ভাবে ফিস ফিস করে বলে চলেছে । আর আমাদের মত শত শত পর্যটক প্রতিদিন এসে মুগ্ধ নয়নে দেখছে আর কান পেতে শুনছে দেয়ালের কথা ।

সাতটি স্তর বিশিষ্ট লেপার কিং এর দেয়াল ভাস্কর্য্য


হাসপাতালের ছবিটি ছাড়া সব ছবি আমাদের ক্যমেরায় তোলা

মন্তব্য ১৩০ টি রেটিং +৩৬/-০

মন্তব্য (১৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১২

কল্লোল পথিক বলেছেন:






চমৎকার ছবিওবর্ণনা।
ধন্যবাদ।আপনার চোখে অনেক কিছু দেখলাম।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ কল্লোল পথিক।

২| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২০

কাবিল বলেছেন: ছবিগুলো দেখে গেলাম পরে আসছি।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

জুন বলেছেন: আচ্ছা আসবেন কাবিল :)
আর দেখে যাবার জন্য অনেক ধন্যবাদ

৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট বেশ উপভোগ্য। ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

জুন বলেছেন: আপনি বোধ হয় আমার পোষ্টে আজই আসলেন ডা: প্রকাশ চন্দ্র রায়? ভালোলাগা আর উপভোগের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

আরজু পনি বলেছেন:
ফনাতোলা নাগের ছবিটি পুরোটা দেখতে ইচ্ছে করছে।
বর্ণনার সাথে অসাধারণ সব ছবি ভ্রমণকে করে তুলেছে জীবন্ত।

আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্যে অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় ব্লগার।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৪৭

জুন বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্য ও সাথে সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ পনি।
সাপের ফনার পর রয়েছে তার টানা গোল লম্বা শরীর যা পথ বা সিড়ির দুপাশের রেলিং হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
শুভেচ্ছা সকালের :)

৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চমৎকার ছবি ও বর্ণনা লেখক ঠিক সেই পথে নিয়ে যাচ্ছেন যা লেখক নিজে দেখছেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার এই প্ররিশ্রমের জন্য।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৪৯

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান সুজন এত আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য। আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়। সকালের শুভেচ্ছা।

৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

আবু শাকিল বলেছেন: কোন রকম ঝক্কিঝামেলা ছাড়াই আপনার হাত ধরে ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসলাম।
ঘুরাঘুরি দারুন উপভোগ করলাম।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
ভাল আছেন নিশ্চয়। অনেক অনেক দোয়া রইল আপু।
সুস্থ এবং সুন্দর থাকুন।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:১৬

জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন আবু শাকিল ভিসা টিকিটের ঝামেলা নেই, এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় দৌড়াদৌড়ি নেই, মাইলের পর মেইল হাটাহাটি নেই, শ্রান্তি নেই ক্লান্তি নেই এমন আয়েশের ভ্রমন কে না উপভোগ করবে বলুন :)
আপনারাও সব সবসময় সাথে থাকেন উতসাহ দেন তাইতো নতুন উদ্যমে আবার একটা হাবিজাবি লেখা লিখে ফেলি। নাহলে তো কতবার ভেবেছি ক্ষান্ত দেয়ার।
অনেক অনেক ভালো থাকুন এই শুভকামনাই রইলো সবসময়ের জন্য।

৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০২

সুমন কর বলেছেন: মৃত্যু দেবতা যম এত সুন্দর নাকি !!!

বর্ণনা আর ছবি মিলিয়ে চমৎকার পোস্ট। +।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪২

জুন বলেছেন: মৃত্যু দেবতা যম এত সুন্দর নাকি মনে হয় তাই সুমন কর । নাহলে তো মানুষ মরে যাবার সময় অনেক ভয় পেতো।
মনে পড়ে কি পথের পাঁচালীর পরের খন্ড অপরাজিততে অপুর মা সর্বজয়া যখন মারা যাচ্ছিল তখন তার মনে হয়েছিল তার সুদর্শন পুত্র অপুই তাকে নিয়ে যেতে এসেছে ।
পোষ্টটি ভালোলাগা আর উৎসাহিত করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।

৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: প্রত্যেকটা ছবি সহ আপনার বর্ননা অসাধারণ! তবে সব থেকে ভাল লেগেছে 'নাগ' এর মিথটা পড়ে। সাপের সাথে মানুষের মিলিত হওয়ার কাহিনীতো এতদিন যাবত ছিনেমার পর্দাতেই হয় জেনে আসছিলাম। কিন্তু আজকেই ফাস্ট জানলাম যে, এংকর রাজার সাথে নাগ রুপিনী একটা সাপ প্রতিদিন মিলিত হতে আসতো! সত্যিই আজব কাহিনী......!!

চমৎকার পোস্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু!
শুভ কামনা জানবেন!

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১৮

জুন বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই মনযোগী পাঠের জন্য সাহসী সন্তান । মিথ তো সবসময়ই আকর্ষনীয় হয়ে থাকে এতে অবাক হবার কিছু নেই ।
ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।

৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

তাসলিমা আক্তার বলেছেন: এই মন্দিরটি ফিমিনিকাস বা ভিমিনাকাস নামে পরিচিত । বলা হয়ে থাকে এখানে প্রতি রাত্রির প্রথম প্রহরে রাজা মিলিত হতে আসতেন নারীরুপিনী এক নাগের সাথে। এই নাগকে তারা তাদের সাম্রাজ্যের বিধাতা বলে মনে করতো। বলা হয় যে যদি কোন দিন রাজা আসতে না পারে তবে তার মৃত্যু অনিবার্য্য । আর যদি সেই রমনী রূপি সাপ না আসে তবে সাম্রাজ্যের উপর ভয়াবহ বিপর্য্যয় নেমে আসবে। [/sb এভাবেই বুদ্ধিমানেরা সারাজীবন ধরে ঠকিয়ে আসছে সাধারনদের।

এভাবে পারবোনা কিন্তু প্রবল একটা আকর্ষন সবসময়ই আছে প্রত্নতত্ত্ব’র প্রতি। কিছু জীবন্ত ছবি আর বর্ননা ভালো লাগলো।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

জুন বলেছেন: এভাবেই বুদ্ধিমানেরা সারাজীবন ধরে ঠকিয়ে আসছে সাধারনদের।
আপনি যথার্থই বলেছেন তাসলিমা আক্তার । হয়তো রাজ্যের সবাইকেএমনটাই বুঝিয়ে গেছে রাজা দিনের পর দিন ।
ভালোলাগলো জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো । আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

১০| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



মুগ্ধ হইয়া তাকায় আছি পোষ্টের দিকে।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৬

জুন বলেছেন: তাকিয়ে থাকলে হবে কান্ডারী, কিছু একটা বলতে হবে না :-*
মুগ্ধতার জন্য অশেষ ধন্যবাদ :)

১১| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫

জেন রসি বলেছেন: মিথের প্রতি অবসেশন থেকেই আসলে অনেক স্থাপত্যের সৃষ্টি হয়েছে। তার সাথে আছে নিজের যুগ এবং নিজেকে অমর করে রাখার ইচ্ছা। তবে এসব দেখলে আসলেও অবাক হয়ে যেতে হয়। মানুষ আসলে কতটা প্রতিভার অধিকারী হতে পারে তাই বিস্ময় নিয়ে দেখতে হয়। চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা। :)

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১১

জুন বলেছেন: জেন রসি আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
নিজেকে অমর করে রাখার ইচ্ছা আছে তো বটেই, তারপর এত সব দক্ষযজ্ঞের আয়োজন করতে গিয়ে অনেক সময় ভাড়ার শুন্য হয়ে পরে । এমনটি নাকি ঘটেছিল রাজা ৭ম জয়বর্মনের সময় । তার উত্তরাধিকারীরা উত্তরাধিকারে পেয়েছিল এক রুগ্ন এক রাজকোষ ।
শুভকামনা জানবেন :)

১২| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ দিয়ে খাট করছিনা। বিষয়গুলো খুবই কৌতুহলোদ্দীপক। মূর্তী এবং রাজাদের নাম দেখে মনে হচ্ছে এগুলি ভারতবর্ষীয় সভ্যতার সাথে খুবই জড়িত বা প্রভাবিত। অনেক আগ্রহ জাগিয়ে দিলেন। মনে হচ্ছে সুযোগ পেলেই যেতে হবে। ভাল থাকুন।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

জুন বলেছেন: মূর্তী এবং রাজাদের নাম দেখে মনে হচ্ছে এগুলি ভারতবর্ষীয় সভ্যতার সাথে খুবই জড়িত বা প্রভাবিত।
অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই ।
আসলে প্রাচীন কালে এই সমস্ত অঞ্চলে সে সময় রাস্ট্র ধর্ম হিসেবে কখনো হিন্দু ধর্ম কখনো বা বৌদ্ধধর্মের প্রচলন ছিল । তাছাড়া তাদের ভাষাও এসেছে সংস্কৃত আর পালি থেকে । এই কারনেই সব কিছুতেই ভারতীয় শিল্প ও সংস্কৃতির ব্যপক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
ঘুরে আসবেন এই প্রত্যাশা করি সোজন বাদিয়া । আর পোষ্টে আসার জন্য কৃতজ্ঞতা ।

১৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:


অবাকিত পাঠ।
ছবিগুলোও একশব্দে অসাধারণ।
আপনার এঈ পোষ্টগুলো ভ্রমণপ্রিয়দের কাছে বিরাট এক সম্পদ। কয়েক মিনিটে ইতিহাসের পাতা থেকে ঘুরিয়ে আনে। এক এক শতাব্দী যেন আটকে পড়ে ছবি আর শব্দে।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

জুন বলেছেন: দিশেহারা আপনার মন্তব্যে অনেক কষ্ট ভুলে গেলাম । আমি যা জানি বা জানছি তা আপনাদের সাথে একটুখানি শেয়ার করার লোভ সম্বরন করতে না পেরেই আসি বার বার ।
অনেক ভালো থাকবেন আর সাথে থাকবেন প্রত্যাশায় ।

১৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: অ.............নে.........................ক................. সুন্দর :)

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

জুন বলেছেন: অ..................নে................ক........ ভালোলাগা আর আন্তরিক ধন্যবাদ মহা সমন্বয় :)

১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: আপনার হাত ধরেই এমন চমৎকার একটি স্থান ঘুরে এলাম
ভালো লাগা রইল অসাধারণ বর্ণনাভঙ্গি ও অপরূপ ছবিগুলোর জন্য...

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য কৃতজ্ঞতা বিদ্রোহী সিপাহী । ভালো থাকুন অনেক অনেক সেই শুভকামনাই রইলো ।

১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

অগ্নি সারথি বলেছেন: অসাধারন দেয়াল পুরান। ভালোলাগা।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮

জুন বলেছেন: দেয়ালটি বাস্তবে সত্যি দেখার মতই । আমি শুধু কিছু ছবি তুলে এনেছি আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করে দেখার জন্য ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।

১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

রাজু বলেছেন: nice

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

জুন বলেছেন: থ্যাংকস রাজু আমার ব্লগে আসা ও মন্তব্যের জন্য ।

১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

প্রামানিক বলেছেন: যেমন ছবি তেমন পৌরণিক বর্ণনা। এক নিঃশ্বানে ছবি দেখলাম এবং বর্ণনা পড়লাম। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ জুন আপা।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০০

জুন বলেছেন: প্রামানিক ভাই আমার এসব হাবিজাবি লেখা নিয়মিত পড়েন আর মন্তব্য করেন তার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা আমার । আপনিও ভালো থাকুন অনেক ।

১৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সাতাশ আটাশ ঊনত্রিশ
নভেম্বরে বেড়ালে;
এতকিছু মনে রেখে
মার্চেতে পোষ্ট দিলে!!!

বলি এটা মাথা নাকি
মেমরির ফ্যাক্টরি?
পোষ্ট পড়ে জাগে লোভ
যাব সেথা পণ করি।

এখানেই লেখকের
আসল স্বার্থকতা;
ধন্যবাদে কাম কি গো
এসব-ই বাতুলতা।

ফের বলি ভ্রমন ব্লগে
সামুতে সেরা কোন?
আলবাৎ একজনি
প্রিয় আপুনি জুন।

''ভালো কথা,হলোটা কি
মোর ব্লগে আসোনা;
জানি বুঝি সবি ঠিকি
লিখা মোর খাসও না। |-) ''

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

জুন বলেছেন: এত সুন্দর একটি কবিতায় মন্তব্য করে আমাকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করে নিলেন কি করি আজ ভেবে না পাই ।
সারাদিনের সাংসারিক কাজের ফাকে ফাকে এখানে এসে একটু দম ফেলি । সময়াভাবে অনেকের পোষ্টে যাওয়া হয় না , তবে চেষ্টা করি যেতে । তারপর ও হয়তো বাদ পরে যায় যার জন্য আমি আন্তরিক দুঃখিত.।।
পোষ্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

২০| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:১৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: //সেই এলিফেন্ট টেরাস আর লেপার কিং টেরাসের দেয়ালে দেয়ালে খোদাই করা বিচিত্র সব ভাস্কর্যগুলো যেন শত শত বছরের পুরনো কাহিনী বিরামহীন ভাবে ফিস ফিস করে বলে চলেছে । আর আমাদের মত শত শত পর্যটক প্রতিদিন এসে মুগ্ধ নয়নে দেখছে আর কান পেতে শুনছে দেয়ালের কথা ।//
--- কান পেতে দেওয়ালের কথা শুনলাম আপনার চমৎকার লেখনীতে মুগ্ধ হয়ে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

জুন বলেছেন: নিয়মিত আমার লেখায় আসেন মন্তব্য করেন তার জন্য আমার পক্ষ থেকে রইলো আন্তরিক ধন্যবাদ শামসুল ইসলাম ।
আপনিও ভালো থাকুন সব সময় ।

২১| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: অসাধারণ! সত্যিই অসাধারণ!!

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক ধন্যবাদ মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম ।

২২| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,




শুধু দেয়াল-ই কথা বলে যায়নি , কথা বলে গেছে অনেক যত্নে গড়া এই পোষ্টটি । অপ্সরী কিন্নরীর মতো নেচে নেচে গেছে আপনার সব ছবি আর কিছু কথার ইতিহাস । এলিফেন্ট টেরাসের দেয়াল ভাস্কর্য্যের মতো করেই নজরকাড়া সব ছবির ভাস্কর্য্য গড়ে তুলে গেছেন এই পোষ্টেও । রাজন্যবর্গের মতোই আমরা ব্লগাররাও দেখে যাচ্ছি আপনার ছবি ও কিছু কথার বিজয় শোভাযাত্রা । গরুড় যেমন হাতে নিয়ে আছে দেয়ালের ভার , তেমনি আপনিও যেন আপনার হাতের নান্দনিকতা নিয়ে ধরে রেখেছেন এই ব্লগের ভ্রমন পোষ্টের সব ভার । এই ভার এমন করে যেন আপনি বয়ে যেতে পারেন আজীবন ।

কিশোরী রাতের শুভেচ্ছা ।


২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩

জুন বলেছেন: আপনার এত সুন্দর এক মন্তব্যের কি জবাব দেবো তাই ভাবছি আহমেদ জী এস । আমি যা চোখে দেখি তাই আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে ব্লগের সবার সাথে শেয়ার করি । আপনার কাছে ভালোলেগেছে জেনে কৃতজ্ঞ আমি ।
ভালো থাকুন অনেক অনেক ভালো ।
শুভেচ্ছান্তে

২৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: চমৎকার ছবি ও বর্ণনা। ধন্যবাদ আপা
B-) B-)

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবির

২৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২৭

পথে-ঘাটে বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। বাকি গুলো পড়ার লোভ জাগল।

যাহোক, গরুড় মানে কি?

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে পথে- ঘাটে । পোষ্ট ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
গরুড় হলো হিন্দু পুরাণের একটি প্রানী যা কিছুটা পাখি আর মানুষের মিশ্রন । যেমন তার ঠোটের বদলে রয়েছে ঈগলের চঞ্চু এবং পিঠে রয়েছে পাখা । গরুড় হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর বাহন বলে পুরাণে উল্লেখিত আছে ।
আপনার জানার আগ্রহ দেখে খুশী হোলাম ।

২৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪৮

টোকাই রাজা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক শুভকামনা রইলো টোকাই রাজা । ভালো থাকবেন ।

২৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:২৮

সোহানী বলেছেন: অসাধারন বরাবরের মতই............++++++++++

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০১

জুন বলেছেন: সাথে আছেন তাই সাহস করে লিখি সোহানী । আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রইলো পোষ্টটি দেখার জন্য ।

২৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: মন্দিরটি ফিমিনিকাস বা ভিমিনাকাস নামে পরিচিত । তিন স্তর বিশিষ্ট হিন্দু মন্দিরের অনুকরনে নির্মিত এই মহাজাগতিক উপাসনালয়ের তিন তালাটি ছিল সোনায় মোড়া এবং তা ছিল রাজাদের জন্য সম্পুর্ন সংরক্ষিত। বলা হয়ে থাকে এখানে প্রতি রাত্রির প্রথম প্রহরে রাজা মিলিত হতে আসতেন নারীরুপিনী এক নাগের সাথে। এই নাগকে তারা তাদের সাম্রাজ্যের বিধাতা বলে মনে করতো। বলা হয় যে যদি কোন দিন রাজা আসতে না পারে তবে তার মৃত্যু অনিবার্য্য । আর যদি সেই রমনী রূপি সাপ না আসে তবে সাম্রাজ্যের উপর ভয়াবহ বিপর্য্যয় নেমে আসবে। -----------

বিস্ময়কর কাহিনী!!!! সত্যিই উপভোগ্য!!!
আপনার অসাধারণ বর্ণনা আর ছবিতে জীবন ফিরে পেয়েছে এক হারানো সভ্যতা!!!!

অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু!!!!

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

জুন বলেছেন: ফিমিনিকাস নামে মন্দিরের এই কাহিনিটি আমাকেও বিস্মিত করেছে কামরুন নাহার বীথি ।
সাথে থেকে উৎসাহিত করছেন তার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা রইলো ।
শুভেচ্ছা দুপুরের :)

২৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

ভ্রমণ শেষ......। :D

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১১

জুন বলেছেন: বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

ভ্রমণ শেষ......। :D

হ্যা ভাই আপনাদের ধৈর্য্যচ্যুতির কথা ভেবে শেষ করলাম আর কি না হলে আরো অনেক কিছু ছিল লেখার ।
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।

২৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খালি ভ্রমণ করলে হয়না, সেই সাথে লেখাপড়াও যে করতে হয় সেটা বুঝা যায় আপনার পোষ্টগুলো দেখলে.......ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম আপু।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৩

জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের কথাগুলো আমার চোখে পানি এনে দিল ভাই সাদা মনের মানুষ । আমি যতটুকু দেখি অনুভব করি তাই আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে চাই ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।

৩০| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৩১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: রাজা এবং নারীরুপিনী নাগের গল্পটা বেশ উপভোগ্য, আদিকালের এমন মিথগুলো শুনতে আমার বেশ ভালোলাগে, বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায়ও এমন অনেক মিথ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

জুন বলেছেন: ঘটানাটি শুনে অবাকই হয়েছিলাম সাদা মনের মানুষ ।
বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায়ও এমন অনেক মিথ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। আপনার কথার সাথে একমত । আশাকরি একদিন এগুলো সব কুড়িয়ে একসাথে জুড়ে কেউ একজন তুলে ধরবে ।
আবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৩১| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২৯

বিজন রয় বলেছেন: অনেক কিছু জানা গেল আপনার এই সিরিজের পোস্ট থেকে। নিজে কোন দিন ওইসব স্থানে ভ্রমণ করার সুযোগ না পেলেও আপনার এই অসাধারণ পোস্ট সমূহ হতে অনেক উপকার পাচ্ছি। মনে হয় আমিও যেন ছিলাম আপনাদের সাথে। অনেক অনেক জীবন্ত!

শুভকামনা।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

জুন বলেছেন: আন্তরিক এই মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা বিজন রয় । আগামীতেও পাশে থেকে উৎসাহিত করবেন সেই প্রত্যাশায় ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।

৩২| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

শরনার্থী বলেছেন: এইডা কি শ্যাষ পর্ব আছিল? যাউকগা আল্লাহ্‌ বাচাইল। একখান প্রশ্ন আপা, এই ভেজর ভেজর আর ঘেনর ঘেনর ছাড়া আপনে অন্য কিছু লিখতে পারেন না নিজে থেকে! খালি তো দেহি খাওন দাওন আর ঘুরনের উপ্রে থাকেন।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১০

জুন বলেছেন: এইডা কি শ্যাষ পর্ব আছিল? যাউকগা আল্লাহ্‌ বাচাইল। একখান প্রশ্ন আপা, এই ভেজর ভেজর আর ঘেনর ঘেনর ছাড়া আপনে অন্য কিছু লিখতে পারেন না নিজে থেকে! খালি তো দেহি খাওন দাওন আর ঘুরনের উপ্রে থাকেন।
পারলেতো লিখতামই ভাই/আপা । আগে লিখছি এখন শুধু ভ্রমনের উপরেই আছি আর কি । লেখার মাধ্যমে আপনাদের কষ্ট দেয়ার জন্য আন্তরিক দুঃখিত আমি । আপনার জন্য রইলো অজস্র শুভকামনা শরনার্থী ।

৩৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৪

টরপিড বলেছেন: ইতিহাস খুঁজতে ঘুরতে গেলেন নাকি ঘুরতে গিয়ে ইতিহাস পেলেন? যেটাই হোক, ইতিহাসে যে আপনার দখল আছে সেটা পোস্টের আগা গোড়াতেই ফুটে উঠে।
ভালো থাকবেন :)

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

জুন বলেছেন: ইতিহাস খুঁজতে ঘুরতে গেলেন নাকি ঘুরতে গিয়ে ইতিহাস পেলেন? ভালোই বলেছেন ভাই টরপিড। আসলে ইতিহাসের ছাত্রী হিসেবে যেখানেই যাই সেখানেই একটু ইতিহাস খুড়ে দেখি। অভ্যাস বলতে পারেন :)
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন আপনিও।

৩৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
@শরণার্থী,
ব্লগার জুনের মতো একজন সম্মানিত, মেধাবী ব্লগারকে করা আপনার মন্তব্যটি (৩২ নম্বর) পছন্দ হলো না।

উনার ছবি আর বর্ণনা সহ সমৃদ্ধ পোস্ট গুলো থেকে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি।

আশা করি এভাবে কাউকে আঘাত করে মন্তব্য করার আগে একটু ভাববেন ।

আপনি ওই মন্তব্যটি আমাকে করলেও আমি এতো কষ্ট পেতাম না যতটা শ্রদ্ধেয় জুনকে করাতে পেয়েছি।
আপনার মতামত আপনি জানাতেই পারেন, সেই অধিকার আপনার আছে কিন্তু তাই বলে এভাবে ?!
আপনার জন্যে অনেক শুভকামনা রইল।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৬

জুন বলেছেন: পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ পনি। উনি তার ভুল বুঝতে পেরেছেন সুতরাং এখানেই এর সমাপ্তি ঘটুক। আগামীতেও পাশে থাকবেন এই প্রত্যাশাই রইলো।

৩৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
emon taLent ajkaL ar dekha jay na. comotkar sob kirti.
গরুড়ের ভাস্কর্য্য joss B-)

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আর অনেকদিন ধরে সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন।

৩৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: @শরনার্থী,
এত সুন্দর একটা পোস্টকে আপনার কাছে ভ্যাজর ভ্যাজর এবং ঘ্যানর ঘ্যানর মনে হলো কেন বুঝলাম না? আমার যতদূর মনে পড়ছে, ব্লগার জুনাপু আজ ছয় বছর যাবত ব্লগিং জীবনে এই ধরনের মন্তব্য এইবারই প্রথম পেয়েছেন। জুনাপু আজ পর্যন্ত ২২৭ টা পোস্ট করেছেন যার মধ্যে একটা পোস্টও অগ্রহণ যোগ্যতা রাখে না। উনার প্রত্যেকটা পোস্টই তথ্য ভিত্তিক এবং ইতিহাস সমৃদ্ধ। সুতরাং কোন পোস্টে মন্তব্য করার সময় একটু ভেবে চিন্তে তারপর মন্তব্য করবেন এইটা আশা করছি।

জুনাপু চমৎকার পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!
শুভ কামনা রইলো!

২২ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬

জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রয়েল বেংগল টাইগার। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্যও :)

৩৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনবদ্য!!
গরুড় কী?

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০১

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যে আরন্যক রাখাল। গরূড় হচ্ছে হিন্দু মিথের এক প্রানী যা মানুষ আর ঈগল পাখির মিলিত এক রূপ। পাখির মত ডানা আছে যার ফলে উড়তে পারে। হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর বাহন হিসেবে উল্লেখ আছে।

৩৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন:





@ শরণার্থী,
আপনার নিকের চরিত্রের মতোই আপনাকে তুলে ধরছেন । এখানেই শুধু নয় আরো অনেক সহ-ব্লগারদের মন্তব্যে । শরণার্থী হিসেবে আপনার কাজটিও খালি খাওন দাওন , ঘুরন- ফিরন আর হাগা-মোতা । যা থেকে পরিবেশ দূষন করা ছাড়া একজন শরণার্থীর আর কিছু করার থাকেনা । এখনও ২৪টি ঘন্টাও বয়স হয়নি আপনার এখানে । এর মধ্যেই শরণার্থীর "খাইচ্ছত" অনুযায়ী অনেক জায়গাতে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে গেছেন । নিজের চরিত্র এভাবে ব্লগে তুলে ধরা মোটেই মানাচ্ছে না আপনাকে ।
আপনার দেয়া একমাত্র পোষ্টের ভাষাও সংযত নয় । আপনিই পরিষ্কার করে দিয়েছেন, কেন ব্লগ কর্তৃপক্ষ আপনাকে আগে একবার ব্যান করেছিলেন ।
আশা করবো আপনিও এখানে স্বাগত হবেন অন্য সব ব্লগারদের মতো । আপনার মনে খেদ থাকতে পারে , কিন্তু তা প্রকাশের ভাষা এটা নয় । সেদিকে নজর দিতে বলবো আপনাকে ।
আপনার লেখা এবং যোগ্যতায় যদি আপনি ব্লগে টিকে থাকতে চান তবে , পথ এটা নয় । আপনার সুমতি হোক ।

আর @ আরজু নাসরিন পনি
বরাবরের মতোই আপনার প্রতিবাদী ভূমিকাকে শ্রদ্ধা জানাই ।



২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৮

জুন বলেছেন: পাশে থেকে সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জনাব আহমেদ জী এস। আশাকরি এখানেই এর সমাপ্তি হবে।

৩৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

তাসলিমা আক্তার বলেছেন:

@ শরনার্থী, আপনার মন্তব্য পড়ে একটা হক্স মনে পড়ে গেলো শেয়ার না করে পারলাম না।

এই পোস্টে আমার মন্তব্যে লেখকের উত্তর দেখতে এসে আপনার মন্তব্যটি দেখে অবাক হলাম। কি অদ্ভুত মানসিকতা! বলেছেন: এইডা কি শ্যাষ পর্ব আছিল? যাউকগা আল্লাহ্‌ বাচাইল। একখান প্রশ্ন আপা, এই ভেজর ভেজর আর ঘেনর ঘেনর ছাড়া আপনে অন্য কিছু লিখতে পারেন না নিজে থেকে! খালি তো দেহি খাওন দাওন আর ঘুরনের উপ্রে থাকেন।

আপনার নিক ঘুরে দেখে এলাম আপনি ২৩ ঘন্টা ৯ মিনিট ধরে নিক চালাচ্ছেন। কিভাবে জানলেন উনি সবসময় এই ধরনের লেখা লেখেন?

লেখাগুলো অসম্ভব গুরুত্বপুর্ন। দোয়া করি আপনার বোধোদয় ঘটুক। ভালো থাকেন।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২০

জুন বলেছেন: লেখাগুলো অসম্ভব গুরুত্বপুর্ন। দোয়া করি আপনার বোধোদয় ঘটুক। ভালো থাকেন।
একথা বলে আপনি আমাকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করলেন তাসলিমা আক্তার। পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আশাকরি ঘটনাটির এখানেই সমাপ্তি হবে।

৪০| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০০

জুন বলেছেন: @আরজুপনি , রয়েল বেঙ্গল টাইগার , আহমেদ জী এস এবং তাসলিমা আক্তার আমার প্রতি সহানুভূতি প্রকাশের জন্য আমি কৃতজ্ঞ । @শরনার্থী আমি আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই আমার লেখার বিষয়ে আপনার খোলাখুলি মন্তব্যের জন্য । আশাকরি এভাবেই সরাসরি বলার মাধ্যমেই আমাদের ব্লগারদের মাঝে আগামীতে এক সৌহার্দ্যপুর্ন সম্পর্ক গড়ে উঠবে।
আমি আশাকরি এখানেই এই বিষয়টির সুন্দর সমাপ্তি ঘটবে । অনেক ধন্যবাদ সবাইকে ।

৪১| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: এই শরনার্থীটা কে বুঝলাম না তো? আমার যতদূর মনে হয় উনি পোস্ট না পড়েই মন্তব্য করছেন, নইলে এমন একটা পোস্টে ফালতু মন্তব্য করার সাহস উনার কখনোই হতো না।

পনিপু, জী এস ভাই এবং তাসলিমা আপুর মন্তব্য তিনটা পড়ে ভাল লাগলো। একজন মেধাবী সহ ব্লগারের পোস্টে এসে অহেতুক আজাইড়া মন্তব্যকারীদেরকে এভাবেই তাড়িয়ে দূর করে দিতে হবে। তাহলেই সামু ব্লগ সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকবে!

সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ!
জুনাপু, দুঃখ/কষ্ট পাওয়ার কোন কারণ নেই। আপনি আপনার মত ব্লগিং করেন, চিটে ভূসি দু'একটা থাকবে। সুতরাং সেটা ভেবে মন খারাপ করলে কি চলে?

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৩

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সাহসী।

৪২| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

শরনার্থী বলেছেন: প্রিয় জুনাপু, আমি হালকা মশকরা করেছি আর দেকসেন আমার পিছে ক্যামনে সকলে লেগে পড়েছে। আবার বইলেন না, ব্লগ মশকরার জায়গা না। আমি আপনার প্রত্যেকটা ভ্রমন ব্লগ ই পড়েছি। ডোণ্ট ওরি, আমি আপনার চরম শুভাকাংখিতদের একজন। ভাবসিলাম কথাগুলো আপনার নেক্সট লেখাটায় করব কিন্তু হেতেরা করতে দিল না। যাই হোক আমার মশকরা জনিত আচরন ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
@যারা আমার পিছে লেগেছেন, আপনারা প্রত্যেকেই আমার অনেক পছন্দের ব্লগার তাই কিছু কইলাম না। আপনারা মুড়ি চিবান। টাইম হইলে আপনাগো লগেও মশকরা অবশয়ই হইবেক।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৫

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে শরণার্থী ব্যপারটা এসে ক্লিয়ার করে যাবার জন্য। ভালো থাকুন।

৪৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জুন আপু, শরনার্থী বিষয়ক মন্তব্যের পরিসমাপ্তি চাইলেই কি আর হবে?
চরম শুভাকাঙ্ক্ষীর "মশকরা" দেখে কেউ কিন্তু তার সাথে মশকরা করেনি অথচ তার মনে হচ্ছে সবাই তার পিছে লেগেছে এমন মনে হচ্ছে আবার "সবাইকেইই" মশকরা করে মুড়ি চাবাতে বলা হয়েছে। মশকরার নতুন ডেফিনেশন শিখতে হবে দেখা যাচ্ছে।

দুঃখিত জুন আপু, আপনার পোস্ট বিষয়ক কমেন্ট করতে পারলাম না বলে।
ভালো থাকুন।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৮

জুন বলেছেন: কমেন্ট করতে না পারার জন্য দু:খ করার কিছু নেই অপর্না মম্ময়। যে কারনেই হোক আমার ব্লগে আসার জন্য আমি অনেক খুশী হয়েছি। আপনিও ভালো থাকুন সেই শুভকামনাই রইলো :)

৪৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

উল্টা দূরবীন বলেছেন: চমৎকার। বর্ণনা আর ছবি দুটোই অনবদ্য।

প্লাস।

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

জুন বলেছেন: মন্তব্য আর প্লাসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে উলটা দূরবীন।

৪৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

জুন বলেছেন: কি বলে ধন্যবাদ দেবো ভেবে পাচ্ছি না সাদা মনের মানুষ। আপনার আন্তরিকতায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ভাই।

৪৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মানুষের স্মৃতি তার মৃত্যুর সাথেই শেষ।। কিন্তু এইসব দেয়াল লিখন আর ভাষ্কর্য শত শত বছর পরও মনে করিয়ে দেয় নিজেদের গৌরবময় অতীত।।
ছবির সাথে ইতিহাসটাও জানা হয়ে গেল।। আপনার লেখাগুলির এইদিকটাই আমার সবচেয়ে ভাল লাগে।।
ভাল থেকে আরো নিত্য নূতন কিছু উপহারের প্রত্যাশায়।।
সবচেয়ে ভাল লেগেছে শরনার্থীর তথকথিত ফানে, আপনার সহনশীল মন্তব্য।।

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৮

জুন বলেছেন: সচেতনহ্যাপী শুধু এটুকুই বলি আপনি এক মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে চির কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করলেন। আমার সামান্য লেখা থেকেও যে আপনি কিছু জানতে তা জেনে ভীষণ ভালোলাগলো ভাই।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

৪৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩০

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

অফ টপিকঃ মানুষের আজ সাধারণ জ্ঞানটুকুও নেই কোথায় কিভাবে কথা বলতে হয়। উল্টাপাল্টা বলে মশকরার ট্যাগ লাগায়।

ভালো থাকুন আপু। আরেকটা ইতিহাসের পাতা উল্টানোর অপেক্ষায় থাকলাম।

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

জুন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ দিশেহারা। প্রত্যাশা রইলো ভালো থাকুন অনেক অনেক :)

৪৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:


অবাকিত পাঠ।
ছবিগুলোও একশব্দে অসাধারণ।
আপনার এঈ পোষ্টগুলো ভ্রমণপ্রিয়দের কাছে বিরাট এক সম্পদ। কয়েক মিনিটে ইতিহাসের পাতা থেকে ঘুরিয়ে আনে। এক এক শতাব্দী যেন আটকে পড়ে ছবি আর শব্দে।
আমিও তাই বলতে চাই সব পোষ্ট এ :)

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

জুন বলেছেন: ভালো থাকুন মনিরা সুলতানা, অনেক অনেক শুভকামনা রইলো :)

৪৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০১

সোহানী বলেছেন: আপু, পাগলে কি না বলে আর ছাগলে কি না খায়...... তাই পাগলে কি বললো তা নিয়ে কোনরুপ টেনশান নিবেন না.... আপনি আপনার মতো লিখে যান।

সরি, আরো কিছু বলতে চাচ্ছিলাম বাট অনেক কস্টে থামলাম... ব্লগের সুস্থ্য পরিবেশ দরকার।

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪

জুন বলেছেন: সোহানী আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন। আমরা সবাই চাই ব্লগের সুস্থ পরিবেশ বিরাজমান থাকুক।
শুভকামনা রইলো

৫০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৪৪

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভালো লাগল আগের মতই। এইবার লেখক হিসেবে একটা ছোট্ট পরামর্শ।

ভ্রমণ বিষয়ক বই এ কিন্তু অনেক কিছু থাকে, অচেনা মানুষের জীবনের টুকরো টুকরো ছবি, চেনা বাতাসের আনকোরা গান, লাল সূর্যের অপার্থিব আবীর। এই ছিন্ন দৃশ্যগুলো লেখককে তুলে ধরতে হয়। যেমন ধরেছিলেন মুজতবা আলি, মইনুস সুলতান। আপনি অনেক বেড়ালেন, অনেক ছবি তুলে ব্লগারদের তৃষ্ণা মেটালেন। এবারে বইয়ের কথা ভাবেন। ট্যুরগুলোর খুঁটিনাটি লিখবেন আশা করি। আর বই করতে যে কোন হেল্প লাগলে আমি আছি।

শুভকামনা।

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

জুন বলেছেন: তানিম অনেকদিন পর তোমাকে ব্লগে দেখে খুব ভালোলাগছে। বই লেখার পরামর্শ দিচ্ছো শেষেতো সেই তোমার দশাই হবে। বই এর গন্ধমাদন মাথায় নিয়ে বসে থাকতে হবে ঘরে :)
তাছাড়া আমার একজন শুভান্যুধায়ী তো মুখ ফুটে বলেই ফেলেছে এ ব্যপারে।
হেল্প এর দরকার হলে অবশ্যই জানাবো কিন্ত তোমার সাথে যোগাযোগের পথ বন্ধ :(

৫১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

মুরশীদ বলেছেন: ব্লগে প্রকাশিত এবং অপ্রকাশিত দেশ বিদেশের সবগুলো ভ্রমন কাহিনী নিয়ে আগামীতে একটি বই এর অপেক্ষায়।
ভালোলাগা ++++

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

জুন বলেছেন: আমি বই ছাপালে আপনি তো অবশ্যই জানবেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৫২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:০৯

কালীদাস বলেছেন: বর্ণনা ভাল হৈছে যথারীতি।
আইচ্ছা, কম্বোডিয়ার লুকজনের বিহেভ কেমুন?

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

জুন বলেছেন: ভালো বলেছেন শুনে প্রীত হোলাম কালীদাস।
আমরা ৫দিন যে কয়জনের সাথে পরিচিত ছিলাম তারা সবাই সহজ সরল। এখন আপামর জনতা কেমন তা এত অল্প দিনে বলা সম্ভব কি?
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৫৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৩০

নীলপরি বলেছেন: খউব ভালো লাগলো ।

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

জুন বলেছেন: আমার এই ভেজর ভেজর ঘেনর ঘেনর লেখাও আপনার মত অনেকের ভালোলাগে জেনে কৃতার্থ নীলপরি। মন্তব্যের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

৫৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

ফারিহা নোভা বলেছেন: মুগ্ধ হয়ে গেলাম আপনার লেখা আর ছবিতে।

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩০

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্টটি দেখার জন্য ফারিহা নোভা।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৫৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫

একটি বালুকণা বলেছেন: ছবি যেন কথা বলছে!
বর্ণনা?
অসাধারণ।

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে একটি বালুকনা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৫৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ছবি আর কিছু কথা মুগ্ধ করলো বেশ । শেষ করে দিলেন তবে মহান রাজার ইতিহাস !

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১০

জুন বলেছেন: বহুদিন আপনার কথা ভেবেছি কথাকথিকেথিকথন । হঠাৎ করে এমন হারিয়ে গেলেন ? ভালো ছিলেন আশা করি । ব্লগে এসেই আমার পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ । আশাকরি এমন বিনা নোটিশে আর উধাও হয়ে যাবেন না ভবিষ্যতে :)
শুভেচ্ছা রাত্রির ।

৫৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দেয়ালের কথা শুনতে এলাম । ভাষ্কর্যগুলো সত্যিই মনোমুগ্ধকর!

মেলাদিন পর অাপ্নার বাড়ি এলাম । কেমন ছিলেন?

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৩

জুন বলেছেন: মেলাদিন পর অাপ্নার বাড়ি এলাম । সত্যি মেলাদিনই বটে । আপনাদের মত সরব ব্লগারদের নীরব হয়ে যাওয়াটা খারাপ লাগে । নাকি আমার ব্লগেই আসার সময় হয়ে উঠে না সাধু ?
যাই হোক এসেছেন আর আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা রইলো :)
শুভকামনা অনুক্ষন

৫৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কী যে বলেন! ব্লগেই কম ছিলাম । অাবারও অনিয়মিত হয়ে যাবো । ভালো থাইকেন ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১৭

জুন বলেছেন: আবারও অনিয়মিত হয়ে যাবো
এটা কেমন কথা ভাই সাধু :-*
আশাকরি নিয়মিতই থাকবেন।

৫৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০১

সায়েম মুন বলেছেন: জুনাপু কবে বই বের করবেন? আপনার ভ্রমণ নিয়ে বই বের করা উচিত। অসংখ্য ভ্রমণ পোস্ট লিখলেন। এখন এখান থেকে বেশ কয়েকটা বই বের করা যেতে পারে।
পোস্ট যথারীতি ভাল লাগলো।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:২৬

জুন বলেছেন: মুন আমার উপর এতখানি আস্থা রাখার জন্য কৃতজ্ঞ আমি। বই বের করার ভাবলে মনে হয় পাঠকের কথা। আমার লেখাগুলো আসলে ঠিক ভ্রমন কাহিনীও নয় ,বলতে পারো ভ্রমন আর ইতিহাস মেশামেশি। এই বিষয়টি হয়তো অনেকের কাছে অতটা আকর্ষণীয় নাও হতে পারে। বলতে পারো একটা দ্বিধা দ্বন্দের মধ্যে আছি। তাছাড়া লেখাগুলো গোছানো, এডিট করা, এসবেও বলতে গেলে অত পটুত্ব অর্জন করে উঠতে পারছি না। তারপর বিজয়ে লেখতে বলে, কত ফর্মা কত কিছু। আমি ভাই এসব কিছুই বুঝিও না সাথে ধৈর্যের অভাবতো লেগেই আছে :(
অনেক বছর ধরে সাথে থেকে নিরন্তর উতসাহ যুগিয়ে যাবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে মুন।
শুভকামনা রইলো পিচ্চি সহ তোমাদের জন্য।

৬০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০২

সায়েম মুন বলেছেন: দ্বিধা দ্বন্দের মধ্যে থাকলে হবে না। কলেবর বৃদ্ধির জন্য এখান থেকেই কিছু যোগ বিয়োগ করে বই বের করতে পারেন।

ধন্যবাদ আপু।
আর পিচ্চিতো এখনো পৃথিবীতে ল্যান্ড করেনি। :P

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৮

জুন বলেছেন: খুব গভীর ভাবে ভেবে দেখছি তোমার আইডিয়াটা মুন। আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো আমার কথাটি চিন্তা করার জন্য।
আর পিচ্চি ল্যন্ড করে নি মানে! তবে কি শুনলাম আমি :-*

৬১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪০

এহসান সাবির বলেছেন: দেয়াল তো সত্যিই কথা বল্ল।

++++++

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

জুন বলেছেন: হু তবে অনেকের তা না পছন্দ এহসান সাবির। তাই ইতিহাস আর তথ্য উপাত্ত বাদ দিয়ে সোজা সরল বাংলায় শুধু ছবি ব্লগ :)

৬২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৪

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ইবনে বতুতার সাথে আমার হাজার বছর ব্যাপী ঐতিহাসিক ঝগড়ার জন্য আপনি আমাকে আপনার ত্রিসীমানায় দেখতে চাইবেন না আমি খুবই জানি | কিন্তু তবুও খুব কাছ থেকে বলতে ইচ্ছে করলো -এংকর ওয়াট নিয়ে আপনার লেখা দুটো পড়লাম | এটা নিয়ে আমি এক ঘন্টার একটা ডকুমেন্টারি দেখেছিলাম বেশ কয়েক বছর আগে টিভিতে | ভালো লেগেছিলো | আপনার বর্ণনাও খুব ভালো লাগলো | অনেক ঘুরোঘুরি করে লেখার জন্য প্রচন্ড ঘর কুনো একজন মানুষের ধন্যবাদ নিন |

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

জুন বলেছেন: তারপর ও আপনার অপছন্দের লেখাটি পড়েছেন , মন্তব্য করেছেন তার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ মলাসইলমুইনা।

৬৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আচ্ছা, আমি কোথায় বললাম আপনার লেখাটা আমার অপছন্দ হয়েছে | আমি ঘরকুনো মানুষ সেটাইতো মনে হয় শুধু বলেছি | নিজের ব্যাপারে বলি, কবি নই, লেখক নই, ভালো কি মন্দ জানি না তবে বলা যেতে পারে পাঠক হয়েছি | আপনার লেখাও পড়া সেই পাঠক হবার সূত্রেই | একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে আমার পড়ার ব্যাপারটা খুবই সিলেকটিভ | কিন্তু সেই সিলেকটিভ পড়াটা আমি সানন্দেই মানে আনন্দের সাথেই করি | আপনার লেখাটাও তাই আনন্দের সাথেই পড়েছি | আবারো ধন্যবাদ নিন|ও আচ্ছা, একটা প্রশ্ন করতে ভুলে গিয়েছিলাম RAMBO-মুভিটার কোনো একটাতে থাইল্যান্ডের একটা খুব বড় বুড্ডিস্ট টেম্পল দেখিয়েছে সেটা কোনটা?

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৬

জুন বলেছেন: আমি দুঃখিত মলাসইলমুইনা আপনার বক্তব্যটি ভুল বোঝার জন্য । যাক বাচা গেলো, আসলে আপনার ঝগড়া হয়েছিল ইবনে বতুতার সাথে, আমার সাথে নয় :``>>
আপনার ধন্যবাদ সানন্দে গৃহীত হলো সাথে আরেকবার আসার জন্য আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ ।
থাইল্যান্ডের কোন টেম্পল দেখিয়েছিল আমি বলতে পারছি না । যদি বাঘ থাকে তবে ওটা টাইগার টেম্পল নামে পরিচিত । যদিও বর্তমানে সেটা বন্ধ করে দিয়েছে কতৃপক্ষ । আপনাকে এই মুহুর্তে সঠিক তথ্যটা জানাতে পারলাম না বলে আন্তরিক দুঃখিত । তথ্য পেলে আপনাকে জানিয়ে আসবো অবশ্যই ।
আপাতত রাতের শুভেচ্ছা জানবেন ।

৬৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমাকে অন্যায় দোষ থেকে মুক্তি দেবার জন্য | বাই দ্যা ওয়ে, মনে হয় আপনার আরো কিছু (দূর দূর সম্পর্কের) প্রিয়জনের সাথেও আমার সম্পর্ক তেমন সুবিধের নয় | যেমন মার্কোপোলো, হিউ এন সাং, আর ফা হিয়েন| এই জনগোষ্ঠীর সাথে আমার হাজার বছরের ঐতিহাসিক গোলমাল এখনো অমীমাংসিত | এদের কাছাকাছিইতো থাকেন এদের ঐতিহাসিক কর্মকান্ড নিয়ে লিখলে আমি হয়তো একটু ধীরে পথ পেরুবো কিছু মনে করবেন না |আগে ভাগেই জানিয়ে রাখলাম | তবে লিখবেন প্লিজ | আবারো অনেক ধন্যবাদ |

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আরেকবার এসেছেন আর মজার একটি মন্তব্য করে গেলেন বলে মলাসইলমুইনা :)
জি সেই দূর সম্পর্কের প্রিয়জনদের দেশ ভ্রমণ করে স্বচক্ষে দেখে আসা কিছু অভিজ্ঞতা এই ব্লগের পাতায় শেয়ার করেছি ২০১০ সালে ।
আর সেই চীনের বেইজিং এই আমাদের হোটেলে আমি দেখেছিলাম এক বৃটিশ পেয়ার সারাদিন বাইরে ঘুর ঘুর করে এসে ল্যাপটপে কি যেন লিখতো । পরিচয় হওয়ার পর জিজ্ঞেস করে জেনেছিলাম তারা ব্লগ লিখছে । ছবি জুড়ে জুড়ে তাদের সেই ব্লগ লেখা দেখে আমি বিস্মিত হয়েছিলাম । এর আগে ব্লগ সম্পর্কে আমার কোন ধারনাই ছিলনা, আর বাংলায় যে ব্লগ আছে তাই জানতাম না। লেখার খুব শখ ছোট বেলা থেকেই ছিল তা সেই খাতা কলমেই। ভার্চুয়াল দুনিয়া সম্পর্কে আমার জ্ঞ্যান জিরো ছিল বলতে পারেন । ল্যাপটপ ছিল গল্পের বই পড়া আর বিভিন্ন গেমস বিশেষ করে ফ্রি সেল খেলার সঙ্গী । তাও সেই পিসি আমার ছেলে বা স্বামী ওপেন করে দিতো :`<
ঐ কাপলকে দেখে তখন খুব মনে হয়েছিল আমি যদি এমন করে লিখতে পারতাম । তারপর একদিন আমার স্বামী ব্রাউজ করতে করতে ২০১০ এর ফেব্রুয়ারীতে সামু ব্লগের সন্ধান পায় আর আমার যাত্রা শুরু হয় এই ব্লগে । তার আগেই অবশ্য আমি চীন ঘুরে এসেছি আর ব্লগে এ নিয়ে পোস্ট দিয়েছি ২০১০ এর অগাস্টে । আপনার সময় থাকলে পড়ে দেখতে পারেন তিন পর্বে লেখা চীন ভ্রমন যা একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল :)
চীন লাল পতাকার দেশে (১ম পর্ব)

৬৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: নানা কারণেই আপনার লেখা পড়া আমার একটু স্লো হয়তো হবে কিন্তু পড়বো | আপনার লেখাগুলো খুবই ভালো লাগছে | বাই দ্যা ওয়ে,সেই ব্রিটিশ কাপলের সাথে যোগাযোগ থাকলে আমার থ্যাংকসটা জরুরি ভিতিত্তে জানিয়ে দেবেন | কেন জিজ্ঞেস করলে ব্যাখ্যা করতে পারবেন জানি | আমি আর তাই করলাম না |

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯

জুন বলেছেন: মলাসইলমুইনা
আপনার মজার মজার মন্তব্যগুলো আমার পোষ্টের চেয়েও আকর্ষনীয় লাগছে :)
সিয়ামরেপের এলিফ্যান্ট টেরাসের দেয়াল থেকে চীনের দেয়াল পড়ুন সময় করে। আর সময় যদি না থাকে নাই বা পড়লেন , এতে কোন জবরদস্তি নেই B-)
বৃটিশ কাপলের সাথে সৌভাগ্যক্রমে দেখা হলে অবশ্যই আপনার কথা বলবো। আপনার ব্যাখ্যা না করা তথ্যটি বুঝেছি :)
তবে এই জীবনে কত শতবার কত দেশে ঘুরতে গিয়ে কতরকম মানুষের সাথে যে পরিচয় হয়েছে তার হিসাব জানা নেই ।
আরেকবার চরনচিন্হ রেখে যাবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন ।


৬৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: যে কারো লেখা পড়তে গেলেই লেখক/লেখিকা/ব্লগারদের সম্পর্কে অনেক ভাবনা এসে যায় মনে | আপনার ব্যাপারে ভাবতে গিয়ে ঝামেলা হয়ে গেলো ভীষণ | আপনার চোখটা না লেখার হাতটা বেশি ভালো ঠিক বুঝতে পারছি না | আমি খুবই ঘরকুনো ঠিকই কিন্তু নানা কারণেই অনেক জায়গায় যেতেই হয় | কিন্তু শরৎ বাবুর মতোই আমার ব্যাপারটা হলো," আকাশের দিকে তাকাইয়া আমি শুধু আকাশই দেখি..." | অনেক জায়গায় যত খুশিতে আমি ঘুরেছি তার চেয়েও বেশি খুশি মনে বাসায় ফিরে এসেছি | কিন্তু আশ্চর্য হয়ে আমি দেখেছি যে, আমার সাথে ঘুরতে যাওয়া অন্যরা সেগুলো ব্লগে, ফেসবুকে লিখে খ্যাতিমান হয়ে গেছে আর আমি হয়েছি ব্যস্ত পাঠক | আপনার সাথেও আমার সেই পার্থক্যটা প্রথম দিনই আপনার প্রথম ব্লগটা পড়েই আমি জেনেছি | আমার চোখের আর হাতের কোঅর্ডিনেশন আপনাদের মতো নয় একদমই | খানিকটা হিংসে করলে আশাকরি কিছু মনে করবেন না | একটা প্রশ্ন করি,কোনো একটা জায়গা দেখতে গিয়ে সে জায়গাগুলো নিয়ে এই লেখাগুলো লিখেন কেমন করে ? এটা বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের মতোই আজও আমার কাছে রহস্য হয়েই রইলো ! যাক আপনার লেখাটা পড়া শুরু করবো শীঘ্রই | ভালো থাকুন |

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.