নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রঙ বেরঙ এর চোখ জুড়ানো অর্কিড
আজকের ভ্রমণ আমার গাছের হাট বাজারে। ঘরে বসে বসে একঘেয়েমি কাটানো আর এই সাময়িক বাসস্থলের জন্য কিছু গাছ কেনাই ছিল আমার উদ্দেশ্য। আর তার জন্য গিয়েছিলাম থাই রাজধানীর বিখ্যাত এক সাপ্তাহিক হাট, নাম তার জাটুজাক।
গেট দিয়ে ঢুকে বিক্রীর জন্য আনা এই গাছের সারির মাঝ দিয়ে হেটে চলা
৩৫ একর জায়গা জুড়ে প্রায় ৬০ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত এই সাপ্তাহিক হাটটি ২৭ টা সেকশনে ভাগ করা, আর এর ৮ হাজার স্টলে বিক্রির জন্য রয়েছে প্রধানত নয়টি আইটেম।
বাজারের ভেতর একটি স্টল
এই নয়টি আইটেমের মাঝে কাপড় চোপড়, ব্যাগ স্যান্ডেল, বিভিন্ন ধাতু আর পাথরের অলংকার, সিরামিক, আসবাব পত্র, ডেকোরেশন পিস, বই খাতা, খাবার দাবার, পোষ্য প্রানী কি নেই সেই হাটে! সপ্তাহের শনি রবিবার স্থানীয় ক্রেতা বিক্রেতা ছাড়াও অসংখ্য পশ্চিমা পর্যটকের পদভারে গম গম করে এই দুটো দিন।
খেজুর গাছের মতই জালের মত কাপড় দিয়ে বেধে ছেদে রাখা বিশাল বড় আম কাঠালের গাছ। ক্রেতারা কিনে নিয়ে যাচ্ছে পিকাপ এ করে।
সবার পরিচিত বাগানবিলাস
আর সপ্তাহের বুধ আর বৃহস্পতি এ দুটো দিন বরাদ্দ রেখেছে গাছ পালার জন্য। সেদিন আমাদের মতই কড়া রোদ মাথায় নেয়া প্রচুর বৃক্ষ প্রেমিকের আগমন ঘটে এই হাটে। তাছাড়া সরকারের তরফ থেকেও ক্লিন আর গ্রীনের জন্য সর্বক্ষন তাগিদ দিয়ে যাচ্ছে জনগনকে। আর তা লক্ষ্য করা যায় তাদের গাছপালার পরিমান দেখলেই।
বিশাল এক পাম গাছও কেটে ছেটে সুন্দর করে পেচিয়ে রেখেছে বিক্রীর জন্য
পীচ বাধানো ঝকঝকে রাস্তার দুপাশে গাছ বিক্রেতারা সার দিয়ে তাদের পন্য সাজিয়ে বসে থাকে ত্রিপলের নীচে। আমরা হাটছি দুদিকে চোখ ফেলে। এরই মাঝে আমাদের মত পায়ে হাটা ক্রেতা ছাড়াও ভ্যান আর প্রাইভেট কার নিয়ে আসে প্রচুর ক্রেতা।
গাছের সাথে আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র ও আছে, যেমন সার, বিভিন্ন ডিজাইনের সিরামিক, মাটি আর কাঠের টব।
বিক্রেতা মেয়েটি জানালো এ নাকি ক্যাকটাস, হতেও পারে
এখানে একটি কথা না বললেই নয় তাহলো এত যে গাছ আর মাটির ব্যাবহার সেখানে চলছে। তারপরও কোথাও এতটুকু নোংরা চোখে পড়েনি আমার সাত আটবার দেখা সেই হাটে।
অচেনা কলমী ফুলের মত ফুল, তবে ভারী মিষ্টি
সেই গাছের হাটে গিয়ে কোনটা রেখে কোনটা কিনবেন তাই নিয়ে হয়তো আমার মত দ্বন্দ্বে পড়ার সমুহ সম্ভাবনা রয়েছে। ছবিগুলো দেখলে বুঝবেন কত কষ্ট করে লোভ সামলিয়েছি।
কাঠ গাছ
এটাও কাঠ গাছ
প্রচুর ছবি জমে গেছে ফোনে, স্লো হয়ে যাচ্ছে বারবার ফোন, তাই মুছে ফেলার আগে ভাবলাম এর থেকে কিছু ছবি আমার খেরোখাতা অর্থাৎ কিনা ব্লগে রেখে দেই।
অত্যন্ত আকর্ষণীয় মিষ্টি রং এর ঝুলে থাকা অর্কিড, দেখলেই চোখ জুড়িয়ে যায়, মনে হয় সব কিনে নেই
হলুদ অর্কিড, বিক্রেতার ভাষায় নতুন এর জাত
মনোহারিণী অর্কিড
অনেক পরিচিত ল্যান্টানা
আরেক নাম না জানা অপরূপ এক ফুলের গোছা
সেই ল্যন্টানা
প্রিয় রঙ এর নাম না জানা ফুল
চির পরিচিত জবা
চির পরিচিত ক্যাকটাস
এটাও ক্যকটাস
ঘর সজ্জার জন্য আদর্শ এই গাছ, শুধু পানিতে গোড়া ভিজিয়ে রাখলেই চলে।
লেবু গাছ
চেনা জবা ফুল
বিশাল ঝোপের মত এই গাছটিও নাকি অর্কিড
ছোট ছোট টবে ক্যকটাস
সেখানেরই গাছে জন্মানো লেবু পেড়ে থালায় সাজিয়ে রেখেছে বিক্রীর জন্য।
মানকচুও আছে
অনন্যা অর্কিড
আমার বাসার জন্য কেনা কিছু গাছের একটি
এদুটো ও আমার ঘরের সাথী।
ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে পড়লে খেতে পারেন অত্যন্ত সুস্বাদু কাচা পেপের সালাদ সোমতাম
সমস্ত ছবি আমার মোবাইল ফোন স্যমসাং গ্যালাক্সিতে তোলা।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১১
জুন বলেছেন: পোষ্ট বলে লজ্জা দেবেন না কাজী ফাতেমা, এ হলো আমার ফোন কে হ্যাং হয়ে যাওয়ার হাত থেকে মুক্ত করার এক প্রক্রিয়া
পড়া মন্তব্য আর প্লাসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো।
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সুমন কর বলেছেন: ছোট ছোট লেখায় অসাধারণ ছবিগুলো দেখে চোখ জুড়ে গেল।
ক্যকটাসে এতো তাড়াতাড়ি ফুল আসলো? বাহ্
১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
জুন বলেছেন: আপনার চোখ জুড়িয়েছে জেনে খুব ভালোলাগলো সুমন কর। অনেকদিন ধরে সাথে থেকে নিরন্তর উতসাহ দিয়ে যাচ্ছেন। এর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।
ইচড়ে পাকা ক্যাকটাস
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২
সাহসী সন্তান বলেছেন: আহঃ ফুলে ফুলে পোস্টতো ফুলভিত হয়ে গেল আপু! কিন্তু আপসোস পোস্টে আমার ফেভারিট ফুলের একটাও নাই! যাহোক, তারপরেও বলবো চমৎকার পোস্ট! সন্ধ্যার পর টিপটাপ বৃষ্টির মধ্যে এমন একটা ছবি ব্লগ সত্যিই মনকে প্রফুল্ল করে তোলে!
চমৎকার পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ- আপনি স্যামস্যাং কোন মডেলের ফোন ব্যবহার করেন? কোম্পানি কিন্তু ৭ টা বাতিল করছে! ঐটাতে চার্জ করতে গেলে নাকি ব্যাটারিতে আগুন ধরে যাচ্ছে! সো বি কেয়ারফুল!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩
জুন বলেছেন: সাহসী গতকাল থেকে চেষ্টা করছিলাম মন্তব্যের উত্তর দিতে। বাট সামুর গেটলক থাকায় পারলাম না আজ তাই আবার আসলাম বহু ঝড় ঝঞ্জা পেরিয়ে।
প্রথমেই অশেষ ধন্যবাদ জানাই আন্তরিক মন্তব্যটি ও ভালোলাগা দেয়ার জন্য। আসলে এই হাটের অসংখ্য ছবি আমি ক্যমেরায় তুলেছি আগে। কিন্ত পোষ্ট দেয়া হয়নি। এটা দিলাম কারন আমার ফোনে প্রচুর ছবি জমে ছিল। সেগুলো ডিলিট করার আগে ভাবলাম ব্লগে রেখে দেই। এখনো অনেক বিষয়ের অনেক ছবি রয়ে গেছে। সেগুলোও এখানে রাখবো ভাবছি। তখন আবার বোলো না এত পোষ্ট দিয়ে বিরক্ত করছি। আর তোমার ফেভারিট ফুল কোনটা জানলে সেটা দিতে চেষ্টা করতাম।
আমার ভাই গরীব ফোন, গ্যালাক্সি যে টু। মরলে মরবো, মরার ভয় পাই না আমি। দুনিয়াতে এসেছি যখন যাইতে তো হবেই। কি কৌ??
শুভকামনা রইলো অনেক
৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: দারুণ সব ছবি । বৃক্ষের নিদারুণ ছায়া ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর ব্লগে আপনার দেখা পেলাম কথাকথিকেথিকথন। আশাকরি ভালো ছিলেন।
বাবা মা এর পর মাথার উপর বৃক্ষের ছায়াই মনে হয় সবচেয়ে প্রশান্তির।
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন। আর হারিয়ে যাবেন না বলেই বিশ্বাস।
৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: মোবাইলে তোলা ছবি হলেও খুবই সুন্দর।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯
জুন বলেছেন: মোবাইলে অনেক সুন্দর ছবি ঊঠে প্রামানিক ভাই। ব্লগে তার অসংখ্য প্রমান রয়েছে। আমিতো তবু এডিট করতে পারি না। না হলে আরো ঝকমকে হয়ে উঠতো হয়তো
সাথে থাকার জন্য অজস্র ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৪১
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
বিবরণ অল্প, কিন্তু ছবি অসাধারণ! সব সময়ের মতই।
ছবিতে দেখে যা বুঝলাম - ঐ গাছের হাটে স্বশরীরে উপস্থিত থাকলে মনে হবে আলাদা কোন দুনিয়া। কল্পনা করছি শুধু।
+++++++++++
অঃটঃ পোস্টে জনগণের সমাগম এত কম কেন???
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪২
জুন বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রক্তিম দিগন্ত। গাছ পালার ছবিতে আর কিবা বিবরন দিবো বলেন? এ আমার খেরোখাতায় জমিয়ে রাখার এক প্রয়াস। এখানে ল্যপটপ নিয়ে আসলে হয়তো ফোল্ডারে জমা করে রাখতাম। ফোনে তো আর সেই সুযোগ নেই।
এই পোষ্টে জন সমাগম কি করে আশা করেন ভাই
৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
ফুল ও গাছের ছবিতে শান্ত, নির্মল একটি ছবি ব্লগ ।
আপনার সাথীরাও সুন্দর ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখা ও আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আহমেদ জী এস।
৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯
ক্লে ডল বলেছেন: আপনার বাসার জন্য কেনা গাছের নাম দিলেন না ত আপু?
স্নিগ্ধ একটা পোষ্ট!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৫
জুন বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হওয়ার জন্য আন্তরিক দু:খিত ক্লে ডল। বাসার জন্য কেনা ছোট গাছগুলো মনে হয় পাথর কুচি টাইপের। নামটি জানা হয়ে ওঠে নি কারন ভাষাগত সমস্যা।
অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো সাথে শুভকামনা একরাশ।
৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর সুন্দর গাছ অর্কিড ক্যাকটাসের ছবি মিলিয়ে চমৎকার ব্লগ, দারুণ ভাল লাগল, মনটা ভরে গেল।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৮
জুন বলেছেন: ঢাকাবাসী ভাই প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি দেরী করে আপনাদের মন্তব্যের উত্তর দেয়ার জন্য। প্রযুক্তিগত সমস্যা আমার নিজের আর সামুর মিলিয়ে এই দেরী।
আপনার ভালোলাগার কথা শুনে অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো ভাই।
সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়।
১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার একটা ছবি ব্লগ দেখলাম !
(প্লেটের ভিতর) শেষ ছবিটা ছিনিনি
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩১
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ গিয়াস উদ্দিন লিটন আপনার চমৎকার মন্তব্যটির জন্য। অনিবার্য কারনে দেরীতে উত্তর দেয়ার জন্য আন্তরিক দু:খ প্রকাশ করছি। সাথে থাকবেন আগামীতে সেই প্রত্যাশায়।
আর সোমতাম না হয় না চিনলেন, কিন্ত পেপের সালাদও তো লিখে দিয়েছি
১১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কত্ত রকমের বৃক্ষ!!!!!!! ফুল! !!!
ভাল লাগা অনেক অনেক
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪
জুন বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু
পোষ্ট পড়া আর ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
বৃক্ষ দেখলেন, ফুল দেখলেন আর সালাদ দেখেন নি
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। সাথে থাকুন।
১২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৫
পুলহ বলেছেন: আমি 'পাম গাছের' জায়গায় ভুলে আম গাছ পড়ছিলাম, বেকুব হয়ে গেলাম পুরা আমগাছের এইরকম খেজুরগাছ মার্কা দশা দেখে। পরে দেখি সেটা পাম গাছ হাহা।
শুভেচ্ছা আপু!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬
জুন বলেছেন: হা হা হা ভালোই যাহাই আম তাহাই পাম। ঐ একই কথা
সব সময় সাথে থেকে উতসাহিত করছেন তার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন পুলহ।
১৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪
বিজন রয় বলেছেন: জাটুজাক। সোমনাম।
চোখ জুড়ালো।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
জুন বলেছেন: দেরীতে উত্তরের জন্য আন্তরিক ক্ষমাপ্রার্থনা বিজন রয়।
সোমনাম না, সোমতাম। এখানকার বিখ্যাত কাচা পেপের সালাদ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
১৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
কাবিল বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি তুলতে পারেন আপনি।
সব মিলিয়ে অনেক ভাল লাগল।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪১
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে খুব ভালো লাগলো কাবিল। অবশ্য আমারও উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল নানা রকম ঝামেলায়।
প্রশংসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, ইদানীং আমরা মনের দিক দিয়ে ভীষন হিসেবী হয়ে গেছি। বিনে পয়সার প্রশংসা করতেও আমাদের কষ্ট হয়।
আগামীতে সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়।
১৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালোলাগা, ভালোলাগা আর ভালোলাগা
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
জুন বলেছেন: এত্তগুলো ভালোলাগার জন্য কি বলে যে ধন্যবাদ জানাবো ভেবেই পাচ্ছি না সাদা মনের মানুষ।
অসংখ্য শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ভাই।
১৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সোমতাম কি কোন খাবারের সাথে খেতে হয় নাকি সে নিজেই একটা পরিপূর্ণ খাবার?
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫
জুন বলেছেন: এটা একটা সালাদ, এখন আপনি কিভাবে খেতে চান তা সম্পুর্ন নির্ভর করছে আপনার উপর।
যদি হাল্কা খেতে চান তবে সাথে আর কিছু দরকার নেই, যদি পেট ভরে খেতে চান তখন ফ্রাইড চিকেন নিতে পারেন।
আবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:২৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ফুলের লালে আর পাতার সবুজে নান্দনিক ছবি ব্লগ। অর্কিডগুলো সবচেয়ে বেশি ভাল লেগেছে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭
জুন বলেছেন: দেরীর জন্য প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ভাই ভ্রমরের ডানা। মাত্র একটু আগেই বাইরে থেকে জরুরী কাজ সেরে ব্লগে ঢুকলাম। যা স্লো এক উত্তর দিতে সময় লাগছে অনেক।
ছবিগুলো ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০৮
জুন বলেছেন: Bad gate 409 from yesterday afternoon
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮
জুন বলেছেন: still slow
১৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১৪
পথহারা মানব বলেছেন: ছবি দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে গেলাম!!!!
এখনতো আমাকে সোমতাম খেতে হবে...কিন্তু কিভাবে বানাতে হয় তা যে জানিনা (মন খারাপের ইমো হপে)
ভালো লেগেছে আপু ++
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫
জুন বলেছেন: দারান দারান এখুনি সোমতাম বানিয়ে দিচ্ছি পথহারা মানব। আমার লাগবে কিছু লম্বা ঝুরি করে কাটা পেপে, সবুজ কাচা বরবটি, লাল কাচা মরিচ দুটো, টমেটো ছোট সাইজের দু তিনটা, চিনা বাদাম, লেবুর রস, চিনির সিরা, লবন আর ফিস সস। তারপর এগুলোকে পান ছেচার মত করে হালকা ছেচে প্লেটে ঢেলে স্টিকি রাইস চুবিয়ে খেয়ে নিন দারুন মজাদার সোমতাম। আমি যে কোন ফুড কোর্টে খেতে গেলে এর অর্ডার দেই আর বানানোর পদ্ধতি লক্ষ্য করি। জানিতো কখন কে জানতে চাইবে
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর উত্তর দিতে দেরীর জন্য আন্তরিক ক্ষমাপ্রার্থী।
২০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২০
অন্তু নীল বলেছেন: আহ, আমিও যেন ভ্রমণ করে এলাম।
++++
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে অন্ত নীল। আর আমার পোষ্টের সাথে ভ্রমনের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
রাতুল_শাহ বলেছেন: কতদিন থেকে ভাবছি একখান ছবিওয়ালা পোষ্ট দিবো হয় না। কোথাও যাওয়া হয় না।
আমিও গ্যালাক্সি ব্যবহার করি, কিন্তু ছবি তুলা হয় না
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০০
জুন বলেছেন: বহু বহুদিন পর রাতুল কে আমার ব্লগে দেখে খুবই খুশী হোলাম। অনেক ব্যাস্ত বুঝি?
ছবি তোলার জন্য কোথাও যাবার দরকার হয় কি? কত বিষয়ই তো আছে ছবি তোলার। আর ব্যংককের উপর আমার ছবি ব্লগ দেয়ার উদ্দেশ্য হলো ফোন হালকা করা
আগামীতে সাথে থাকার প্রত্যাশায়।
২২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:১২
সোহানী বলেছেন: গাছের প্রতি আমার মারাত্বক লোভ... যাই দেখি নেয়ে আসতে ইচ্ছে করে কিন্তু কানাডায় সমস্যা হলো সামার শেষ হলেই ইনডোর প্লান্ট শেষ। এবার অন্তত্ দশ রকম গাছ কিনেছি বাট টিকে আছে দু'টো....
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৫
জুন বলেছেন: আমারও আপনার মত অবস্থা সোহানী। নার্সারীতে গেলে মনে হয় সবই নিয়ে যাই। প্রতিবার এখানে এসেই কিছু গাছ নিয়ে যাই। ঢাকায়ও অনেক সময় ইনডোর প্ল্যান্ট বাচানো মুশকিল। তারপরও হাল ছাড়ি না। আমার অনেক পরিচিত কানাডায় বিভিন্ন বাংলাদেশি সবজী বুনে খাচ্ছে। এসব কি সব সামারে হয়?
অনেকদিন পর ব্লগে আপনাকে দেখে খুব ভালোলাগলো। সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়।
২৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ, সবুজে থাকুন, সবুজে বাচুন...
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪
জুন বলেছেন: সবুজ হারিয়ে যাচ্ছে দ্রুত দেশ থেকে জহির। আমাদের সচেতন হতে হবে।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৮
সোহানী বলেছেন: আরে আপু সামার মানে ফলন ৩-৪ বার... না দেখলে বিশ্বাস করবেন না যে টমেটু ৫ টা গাছ লাগালে সারা বছরই খেয়ে পড়ে পড়শীকে বিলাতে পারবেন ... এতো চমতকার দেশী সব্জী হয় যে সার ছাড়া তা দেশেই পাবেন না। বাট শীতে সব মরে ভর্তা....
একটু বিজি যথারীতি তাই ঢু মারতে পারি না রেগুলার। আসবো ... মাথা ভর্তি লিখা কিলবিল করছে...হাহাহাহা
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
জুন বলেছেন: আমিও ছবিতে আমার পরিচিতজনদের বাসায় এমনটি দেখেছি সোহানী। লাউ কুমড়া পুইশাক ডাটা কি নেই। বিলিয়ে ছড়িয়ে খেয়েও শেষ করতে পারছে না।
মাথাভর্তি কিলবিল করা লেখাগুলো নিয়ে অচিরেই আসবেন আশা রাখছি।
আরেকবার আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
২৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ছবি পোস্ট। +
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার। আপনাকে ইদানীং ব্লগে নিয়মিত দেখে ভালোলাগছে।
শুভকামনা রইলো।
২৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:২৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দারুন সব ছবি!
অনেক অনেক ভালোলাগা ++
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১
জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ বিলিয়ার রহমান ;
২৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
মেহেরুন বলেছেন: দারুন ছবি ব্লগ আপু
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালোলাগলো মেহেরুন।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
২৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ঠিক আছে ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩
জুন বলেছেন: কি ঠিক আছে মনিরা বুঝিনি
২৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এসেছিলাম যথাসময়ে মন্তব্য লিখে প্রকাশ বাটন চাপলে চাকা অনেকক্ষন ঘুরে ঘুরে Message আসে 502 Bad Gateway
বার কয়েক একই ফল পাওয়ায় ফিরে গিয়েছিলাম ব্যর্থ হয়ে ।
ফুল ও বিভিন্ন জাতের গাছের ছবি ও বর্ণনায় অভিভুত । অনেক বিষয় জানা হল, দেখা হল ততোধিক । অর্কিড ফুল চাষে থাইরা এখন জগত বিখ্যাত । তারা স্থান করে নিয়েছে দুনিয়ার সকল দামী দামী সেরা ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে , সব জায়গায় গুনে ও মানে তাদের জয় জয়কার । আপনার পোস্টে দেয়া নিন্মের অর্কিড ফুল গুলো সকলের কাছে সমধিক প্রিয় । যেমনি দেখতে সুন্দর তেমনি ঘরের টবে রেখে দিলে কম করেও ২ মাস তরতাজা থাকে শিকর সমেত এটা দেয়া হয় বলে । দামটা যদিউ বেশী ( মার্কস এন্ড ন্পেনসারে ফুল সমেত একটি টবের দাম ২০ হতে ২৫ পাউন্ড এর মত ) তবে সৌন্দর্য ও লম্বা স্থায়িত্বের জন্য এটা ঘরে ঘরে সাদরে সমাদৃত।
আপনার পোস্টে দেয়া নীচের ফুলটি আরো চমৎকার । একবার টবে লাগালে সিজনে ফুল ফুটে গেলেও এর হয়না ইতি । ফুলটি ঝড়ে যাওয়ার আগে থাকে অনেকদিন । যত্ন করে টবটি রেখে দিলে পরের বছর ফুটে সময় কালে । এর রয়েছে হরেক রং তবে নীলটাই আমার কাছে বেশী ভাল লাগে ।
প্রসঙ্গক্রমে উপরের দুটি ফুলের কথা বলা হলেও বাকি সবগুলিই অতি সুন্দর ও মনোমুগ্ধকর । থাইল্যন্ড এর এই বাজারটি আমাদের দেশের জন্য হতে পারে অনুকরনীয় ।
এত ছবি ও তথ্যসমৃদ্ধ পোস্টের জন্য রইল প্রাণডালা অভিনন্দন ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
জুন বলেছেন: আপনার পোষ্টগুলো যেমন সুচিন্তিত এবং তথ্যসমৃদ্ধ তেমনি আপনার মন্তব্যগুলি ডা এম আলী।
অর্কিড নিয়ে আপনি ঠিকই বলেছেন। ফুলগুলো যেমন বাহারী তেমনি আকর্ষনীয় তেমনি টেকসই। তাই তো মনে হয় এত চাহিদা। আর আপনার মন্তব্যের দ্বিতীয় ফুলটিও খুব সুন্দর। আমারতো মনে হয় সবই কিনি। কিন্ত স্থায়ী বাসিন্দা না হওয়ার জন্য সম্ভব হয়ে ওঠে না ভাই। আমিও আপনার মত আশা করি প্রায় একই রকম আবহাওয়া থাকার দরুন আমাদের দেশেও এর চাষের সম্ভাবনা আছে বৈকি। এই ফুল চাষ ও রফতানীও কিন্ত তাদের প্রয়াত রাজার একটি দুরদৃষ্টি সম্পন্ন পরিকল্পনা।
৫০২ bad getway তে সবাই ভুগছে মনে হয় সবাই। তারপরো এত কষ্ট করে এসে তার চেয়েও সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন তার জন্য জানাই কৃতজ্ঞতা। সাথে থাকবেন সামনেও সেই প্রত্যাশায়।
৩০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বুঝো নাই আপু , মানে বলছি তোমার ফাঁকিবাজি পোষ্ট হিসাবে ঠিক আছে
অন্যথায় তুমার লেখার সাথে এই লেখার তুলনা হয়
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯
জুন বলেছেন: ও আচ্ছা এই তাহলে কথা। না মনিরা গবেষনা করে বহুত না হলেও বেশ কিছু লেখালেখি হয়েছে। আর না। এখন থেকে এমনটা লিখেই আনন্দ পাচ্ছি। বেশী মাথা খাটাতে হচ্ছে না
তারপর ও সাথে আছো এটাইতো আমার ভাগ্যি
না বোঝা কথাটি ক্লিয়ার করতে আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রাত্রির
৩১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতিমন্তব্যের জন্য । আমার তো ফুল দেখলে কিনতে ইচ্ছে করে । নিত্যদিন ফুল ক্রয় সঙ্গতিতে কুলায়না । তবে বাসস্থানে আসা যাওয়ার পথে কয়েকটি নামকরা ফুলের দোকার পড়ে । বেশীর ভাগ দিন ফুটপাতে দাঁড়িয়েই দাঁড়িয়ে দেখি ।, দেখতে তো আর পয়সা লাগেনা । কিন্তু কোন দিন বেশী লোভে ভিতরে ডুকে গেলে মুশকিল , ফুলওয়ালা ওয়ালীরা এমন ভাবে অভ্যর্থনা করে যে তখন দু একটা না কিনলে কেমন যেন লাগে ।
থা্ই ফুল চাষ ও রফতানী বৃদ্ধিতে তাদের প্রয়াত রাজার দুরদৃষ্টির কথা শুনে লাগল ভাল । ২০১১তে একটি অান্তর্জাতিক সিম্পোজিয়ামে অংশ নেয়ার জন্য গিয়েছিলাম ব্যাংককে । সেসময় সেখানকার একজন ডেলিগেটের কথায় জেনেছিলাম তারা সে বছর প্রায় আড়াই বিলিয়ন বাথ যা বাংলাদেশী টাকায় ৫০০ কোটিরো উপরে শুধু অর্কিডই বিদেশে রফতানী করে , আরো ফুল ও ফুলগাছতো আছেই । আপনার এ মুল্যবান তথ্য সমৃদ্ধ লিখাটি আমাকে করেছে ভীষনভাবে আলোড়িত । এ বিষয়ে করা পুরানো কিছু কাজকে আবার হাতে নিতে করছে উদ্ভুদ্ধ ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জুন বলেছেন: আপনাকেও আবার ধন্যবাদ সুন্দর একটি প্রতি মন্তব্যের জন্য। আপনার ফুল কেনার মত আমারো ফুল গাছ আর ফুল কেনার শখ ডা: এম আলী।
সেসময় সেখানকার একজন ডেলিগেটের কথায় জেনেছিলাম তারা সে বছর প্রায় আড়াই বিলিয়ন বাথ যা বাংলাদেশী টাকায় ৫০০ কোটিরো উপরে শুধু অর্কিডই বিদেশে রফতানী করে , আরো ফুল ও ফুলগাছতো আছেই
আপনার এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে বলতে হচ্ছে আজ টিভিতে বসে বসে রাজার উন্নয়নের বহু পুরনো একটা প্রোগ্রাম দেখলাম। থাইল্যান্ড এর এক পাহাড়ি অঞ্চল মনে হয় সেই গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গলের কাছাকাছিই হবে। সেখানকার লোকজন পাহাড়ি ঢালে আর মাঠ ভর্তি বোনা পপি গাছ কেটে রাজার অনুপ্রেরণা আর সদিচ্ছায় কত বাহারী ফুলের গাছে যে ভরে ফেলেছে তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস হবে না। সেই ফুল রফতানি করে কোটি কোটি টাকা আয় করছে। এর জন্য প্রয়োজন একজন দুরদৃষ্ট সম্পন্ন নেতৃত্বের।
আপনিও ভালো থাকুন আর আগামীতে সুলিখিত মন্তব্যে আমার লেখাগুলোকে আরো পরিশীলিত করতে সাহায্য করবেন সেই কামনাই রইলো।
শুভেচ্ছা রাত্রির
৩২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
কালীদাস বলেছেন: গাছ। বাঁশ। ফুল
ছবিগুলো সুন্দর
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর কালীদাসকে দেখে আমার পোষ্টও উজ্জ্বল হয়ে উঠলো
ভালো আছেন আশা করি। শুভেচ্ছান্তে
৩৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: সাপ্তাহিক হাট জাটুজাক নামটা খুব ভাল লাগলো।
তাছাড়া সরকারের তরফ থেকেও ক্লিন আর গ্রীনের জন্য সর্বক্ষন তাগিদ দিয়ে যাচ্ছে জনগনকে। আর তা লক্ষ্য করা যায় তাদের গাছপালার পরিমান দেখলেই -- আমাদের সরকারও তো এরকম বলে থাকে, কিন্তু সে কথা গায়ে মাখে ক'জনা?
তাই মুছে ফেলার আগে ভাবলাম এর থেকে কিছু ছবি আমার খেরোখাতা অর্থাৎ কিনা ব্লগে রেখে দেই - ধন্যবাদ এ বিবেচনার জন্য। এর দ্বারা সামুর পাঠকবৃদ উপকৃ্ত হ'লেন, তাদের চোখ জুড়িয়ে গেল!
খুব সুন্দর জিনিস কিনেছেন। যেদুটো ছবি দিয়েছেন, দুটোই সুন্দর! আর সোমতাম এর ছবিটা রসনা উদ্রেককারী।
খুব সুন্দর ছবি ব্লগ দিয়েছেন, চোখ জুড়িয়ে গেল!
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০০
জুন বলেছেন: আরে সর্বনাশ আপনিতো দেখি সেই অক্টবর মাসে মন্তব্য করে গেছেন। এত সুন্দর একটি মন্তব্য আমার চোখ এড়িয়ে গেল কি করে? ! মনে হয় সেই নোটিফিকেশন আর শ্লথগতির সামুর জন্য হয়তো বা।
জী যে কোন গাছই আমার খুব প্রিয়। তাই গাছ কাটার কথা শুনলে খুব কষ্ট হয়। ঘর সাজাতেও গাছই পছন্দের তালিকায় এক নম্বর।
হ্যা পেপের সালাদ সোমতাম বানানো খুবই সহজ আর মজাদার তো বটেই। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর দেরীতে উত্তরের জন্য আন্তরিক দু:খিত
৩৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাল লাগা মন্তব্যঃ ৭, ১২, ১৮, ২৪, ২৯, ও ৩১।
ভাল লাগা প্রতিমন্তব্যঃ ৫, ১০, ১২, ১৪, ১৮, ১৯, ২৪, ও ৩১।
বাবা মা এর পর মাথার উপর বৃক্ষের ছায়াই মনে হয় সবচেয়ে প্রশান্তির - কি সুন্দর একটা কথা বলে গেলেন!
ইদানীং আমরা মনের দিক দিয়ে ভীষন হিসেবী হয়ে গেছি। বিনে পয়সার প্রশংসা করতেও আমাদের কষ্ট হয় - বটে, তাই মনে হয়!
ফুলেল এই পোস্টে প্লাস + +
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৫
জুন বলেছেন: আপনি যে খুবই মনযোগী একজন পাঠক তা আপনার মন্তব্যগুলো দেখলেই বোঝা যায়। আমার লেখার টুকরো টুকরো অংশগুলোর উল্লেখ করে তার প্রশংসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। সাথে পাঠকদের মন্তব্যগুলোতেও রয়েছে আপনার তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ। আপনার মন্তব্যের প্রত্যাশী থাকি আর তা চাই একেবারে সাম্প্রতিকতম লেখায়
৩৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৯
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা আর প্রত্যাশা রইলো নানা রকম জানা অজানা বিষয় ননিয়ে আপনার অসাধারণ লেখনশৈলীতে লেখা পোষ্টের
৩৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আবারো দেখে গেলাম আপু
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২১
জুন বলেছেন: আমিও আসছি আপনার পোষ্টগুলো দেখতে এক্ষুনি সাদা মনের মানুষ
আবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তরে যখন দেখলাম আপনি নিশ্চুপ, তখনই বুঝে নিয়েছিলাম কোন টেকনিকাল কারণে হয়তো বা আমার মন্তব্যটা আপনার চোখে পড়েনি। কেননা পাঠকের মন্তব্য আপনি আমারই মত খুঁটিয়ে পড়েন, তা আমি জানি। আর তাদের মন্তব্য আন্তরিকতার সাথে একনলেজ করার ব্যাপারেও আপনি সদা তৎপর। সুতরাং, দেরীতে উত্তরের জন্য আন্তরিক দু:খিত হবার কোন প্রয়োজন নেই, আমি সেটা বুঝতে পেরেছি। আপনি লিখতে থাকুন, আমরা দেখতে থাকি আর পড়তে থাকি, আর মুগ্ধ হতে থাকি।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫
জুন বলেছেন: আপনার মতন একজন সহানুভূতিশীল সহ ব্লগার পাওয়া সত্যি ভাগ্যের ব্যাপার। আমরা নিহেরাই যদি নিজেদের সমস্যাগুলো না বুঝতে পারি তাহলে কি আর এক সাথে পথ চলা যায়?
অনেক ভালোলাগলো আপনার আন্তরিকতায়। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আর ব্লগে নিয়মিত থাকুন এটাই বিজয় দিবসে আপনার জন্য প্রার্থনা রইলো খায়রুল আহসান।
৩৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৯
নিয়াজ সুমন বলেছেন: চেনা-অচেনা বাহারি ফুলের সমারোহতে নয়ন জুড়িয়ে গেল। অসাধারন হয়েছে। এক গুচ্ছ অচেনা অর্কিড ফুলের শুভেচ্ছা রইল ...
চেনা-অচেনা বাহারি ফুলের সমারোহতে নয়ন জুড়িয়ে গেল। অসাধারন হয়েছে। তাই, আপনার জন্য এক গুচ্ছ কাঠ গোলাপের ফুলের শুভেচ্ছা রইল ...
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
জুন বলেছেন: আমার গাছের হাটে একবেলা ঘুরে যাওয়া আর একতোড়া অপরূপ কাঠগোলাপ এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে নিয়াজ সুমন
৩৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার "সেই মসলিন শাড়ীটা" তে পরে আরও একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৪
জুন বলেছেন: আপনি সত্যি একজন প্রকৃত পাঠক খায়রুল আহসান । নাহলে একাধিকবার গিয়ে মন্তব্য করার ধৈর্য্য কম পাঠকেরই আছে । আপনার এই গুনটির প্রশংসা করলেও অল্পই হয়
আর হ্যা আমি অবশ্যই ঐ পোষ্টে আপনার মন্তব্য দেখেছি । খুব শীঘ্রই উত্তর দিবো আশা রাখি ।
ভালো থাকবেন ভাবীসহ সপরিবারে ।
শুভকামনা রইলো ।
৪০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আচ্ছা।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৬
জুন বলেছেন: আবার এসেছেন তাই আপনাকেও জানাই ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা খায়রুল আহসান ।
৪১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪০
রায়হান চৌঃ বলেছেন: ভাই এই গাছটায় অনেক সুন্দর বনসাই হবে......... নষ্ট করবেন না.... পারলে সাথে করে নিয়ে আসবেন ভাই এই গাছটায় অনেক সুন্দর বনসাই হবে......... নষ্ট করবেন না.... পারলে সাথে করে নিয়ে আসবেন
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০০
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে রায়হান চৌঃ
জী এটা অলরেডী বনসাই করা । কিন্ত সমস্যা কি জানেন আমার মতন পাখী ও বৃক্ষ প্রেমিক এক জায়গায় স্থির না থাকার জন্য ওদের দিকে মনযোগ দিতে পারছি না । তাই শখ করে কিনি কিন্ত রাখতে না পেরে কাউকে না কাউকে দিয়ে আসি বা দিয়ে যাই
গাছের প্রতি আপনার কনসার্ন দেখে খুব ভালোলাগলো ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।
৪২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
রায়হান চৌঃ বলেছেন: ভাই....... বনসাই নিয়ে আসা টা কিন্তু অনেক সহজ, শুধু মাটি এবং পাতা গুলো ফেলে দিয়ে ভালো ভাবে দুয়ে একটা টিসু দিয়ে পেচিয়ে নিয়ে আসতে পারেন....... ২/৩ দিনে গাছের কোন ক্ষতি হবে না, তার পরের কজ টা হলো আবার নতুন প্লেটা লাগিয়ে নতুন পাতা গজানো পর্যন্ত ছায়ায় রাখলে ই হবে.... ভাই আপনার গাছ টা অনেক সুন্দর, নিয়ে আসবেন প্লি।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পোস্টে অনেক ভাল লাগা রইল ++্
প্লাস