নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিশীরাত বাঁকা চাঁদ আকাশে .......
এতো কবির লেখা, কারো কন্ঠে সুর হয়ে ঝরে । সেতো মানুষের সুকুমার বৃত্তির একটি দিক । সবার মাঝেই চাঁদ এক ঝলমলে স্বপ্নের জন্ম দিয়ে যায় । সে হোক কবি , কি অকবি ।
চাঁদকে নিয়ে মনের খেলা খেলতে জানেন শুধু কবি-সাহিত্যিকরাই । এর বাইরে অকবিদের কাছে চাঁদ অনেক সংষ্কারের প্রতীক । বিভিন্ন ধর্মীয় আচারে চাঁদের উপস্থিতি জোছনার আলোর মতোই তাই রোশনাই ছড়ায় ।
মলের ভেতর পাথর আর সবুজের ছোয়ায় তৈরী এক কৃত্রিম ঝর্না
এর নীচের চত্বর জুড়ে দশদিন ধরে চল্লো থাইল্যান্ড এর চৈনিক জনগোষ্ঠীরর বাতসরিক নিরামিষ খাবারের উতসব।
অস্থায়ী সব খাবারের দোকান
চাইনীজ দিনপঞ্জির নবম মাসটি তাদের কাছে চন্দ্র মাস নামে পরিচিত। সেই চন্দ্র মাসের প্রথম সাতদিন ধরে চলে তাদের বিখ্যাত এক উতসব "নাইন এম্পায়ারার ফেস্টিভ্যাল"। এর এক চীনা নাম রয়েছে যা উচ্চারন করা বা লেখা কঠিন। তবে থাই ভাষায় এর নাম "জি"।পৃথিবীর যেখানে যত চৈনিক বংশোদ্ভূত জাতিগোষ্ঠী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকুক না কেন, বাতসরিক এই উতসবটি তারা সাড়ম্বরেই পালন করে থাকে। রয়েছে আছে প্রাচীন কাল থেকেই তারা এই উতসবে।
চাইনিজ কারুকার্যময় এই গেট দিয়ে আপনাকে ঢুকতে হবে খেতে চাইলে
মলের চত্বরে অস্থায়ী নিরামিষ খাবারের দোকানে মানুষের সুশৃঙ্খল ভীড়।
এই উতসবের এক প্রধান দিক হলো নিরামিষভোজন। তারা মনে করে এই উতসবে অন্যান্য ধর্মীয় আচার আচরনের সাথে সাথে নিরামিষ খাবার ইশ্বরের আশীর্বাদ পাওয়া ছাড়াও দেহের জন্যও উপকারি। রোজা রাখা বা নিরামিষ খাবার যে সাস্থ্যের জন্য উপকারী এটা এখন আমরা সবাই ধরতে গেলে জানি।
সাদা জাপানী মাশরুম তার সৌন্দর্যরূপ দিয়েই আকৃষ্ট করছে ভোজন বিলাসীদের
পবিত্রতার প্রতীক সাদা কাপড়ে চলে তাদের বিভিন্ন বর্নিল খাবারের আয়োজন। এমনি এক চাদের মাসে তুলে ধরেছি অকবি- অসাহিত্যিক রন্ধন শিল্পীদের হাতা-বেড়ী-খুন্তির অপরূপ কারুকাজের কিছু নমুনা । উতসবটির উদ্ভব চীন দেশে হলেও খাবারের ভেতর স্থানীয় বৈশিষ্ট্যই প্রধান।
বেশিরভাগই ছিল চালের তৈরী খাবার।
লাল আর সাদা দানা রসে ভেজানো। জানিনা কোন প্রকার মিষ্টি খাবার কিনা? থাই নাম tab tib krob
টফু, এক সয়া প্রোডাক্ট
রোদে শুকনো বিভিন্ন ফল। এর মাঝে কিউই টাকে পরিস্কার চিনতে পারছি
আস্ত বাঁধাকপি রান্না। জানিনা স্বাদ কেমন, চেখে দেখার চেষ্টাই করিনি
রঙ দেখে হাওয়াই মিঠাইএর কথা মনে পড়েছিল দেখে কিন্ত মনে হলো নুডলস।
আমার যতদুর ধারনা এটা বাশের কোড়।
ভেজিটেবল মোমো। খেতে গিয়ে ভেতরে কি আছে ভেবে প্রথমে আতঙ্কিত ছিলাম, তারপরেই তো মনে পড়লো আরে এত নিরামিষ উতসব।
আমি নিশ্চিত এটা সেমাই জাতীয় কোন খাবার, থাই নাম lod chong
ব্যাঙ এর ছাতা আর টমেটো
নাম না জানা কোন খাবার
খাবার নিয়ে ব্যাস্ত দোকানীরা
রোদে শুকানো আনারস
'সোমতাম' বাংলায় কাচা পেপের সালাদ বানানোর বিভিন্ন উপকরন
সাজিয়ে রাখা মিষ্টি মধুর স্বাদের হানিমেলন। ইচ্ছে করলে আস্ত কিনে নিতে পারবেন। আর না চাইলে?
এই গ্লাসেই ব্লেন্ড করে জ্যুস বানিয়ে দেবে এক মিনিটেই
খাবার নিয়ে বসে থাকা সুদর্শন বাবুর্চি। হুকুম পেলেই বানিয়ে দেবে আপনার মনের মত খাবার।
সেই শুভ্র জাপানী মাশরুম
ছোট্ট এই পরিসরে উপচে পড়া ভীরে ক্লান্ত?
ঠিক আছে তাহলে খেয়ে নিন মিষ্টি এই ডাবের পানি।
এখান থেকে আমি রোলস আর ভেজিটেবল পাকোড়াও কিনে খেয়েছিলাম। তবে ছবি তুলতে ভুলে গেছি বহুদিন পর দেশী খাবারের স্বাদ পেয়ে। আর সব সময় তো মনে একটা খুত খুত নিয়েই তো খাই। কিন্ত এখানে সেটা ছিল না।
প্রথম ছবিটি নেট থেকে বাকি সব আমার মোবাইল দিয়ে তোলা।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪
জুন বলেছেন: আমিও যে কত কিছু জানছি ভিন দেশের ভিন্ন সংস্কৃতিকে কত রূপে কত ভাবে বিদ্রোহী ভৃগু। অনেক ছোটখাটো বিষয়ে একটি দেশের অনেক কিছুই জানা যায়।
এখানে দেয়া বেশিরভাগ খাবার আমরাও চোখেই দেখেছি, চাখিনি বা সাহস পাইনি
একদিন গিয়ে দেখি একটি স্টলে ভেজিটেবল রোল আর পকোড়া ভাজছে। সে এ এক লম্বা লাইন। অনেকদিন পর প্রায় দেশের মত খাবারের স্বাদ পেয়ে হাপুসহুপুস খেয়েছি। ছবি তোলার কথা মাথাতেই আসেনি।
বাংলাদেশে চীনা খাবারের জন্য আমরা পাগল থাকি। কিন্ত চীনে গিয়ে একটা চীনা খাবারও মুখে তুলতে পারি নি।
প্রথম মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
শুরুটা অদ্ভুত । কবি- অকবিদের চাঁদ দিয়ে শুরু । আর অকবি- অসাহিত্যিক রন্ধন শিল্পীদের হাতা-বেড়ী-খুন্তির অপরূপ কারুকাজের কিছু নমুনা । ঠিক যেন ব্লগ পাতায় উপরের ছবিটির চাঁদের মতো সেঁটে আছে ।
সবার মাঝেই চাঁদ এক ঝলমলে স্বপ্নের জন্ম দিয়ে যায় । হ্যা..... সে কারনেই হলুদ-মরিচের ছোপ লাগা শাড়ী আর শরীরে পেঁয়াজ-মসলার গন্ধ নিয়ে কোনও এক মা ঘুম পাড়ায় তার সন্তানকে ---- আয় আয় চাঁদ মামা , চাঁদের কপালে .......
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮
জুন বলেছেন: সাহিত্যিক বলেই খাবার নিয়ে আমার দুলাইনের সাহিত্য আপনার নজর এড়ায় নি আহমেদ জী এস। এটা আমার ভাগ্য বলতেই হয়। সাধারন খাবারের ছবিতেও কাব্যের ঝলমলানি ভারী ভালোলাগলো। পোষ্ট দেয়ার পর আপনার সুমন্তব্যের অপেক্ষাকারী আমি একজন।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন সাথে সন্ধ্যার শুভেচ্ছা একরাশ।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৩
প্রামানিক বলেছেন: খাবারগুলো দেখতে যত সুন্দর খেতে যে আরো কত মজা। অনেক কিছু জানা হলো দেখা হলো। ধন্যবাদ জুন আপা।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
জুন বলেছেন: মজা কি না জানি না প্রামানিক ভাই। নিজ দেশের খাবার ছাড়া কোন দেশের খাবারেই সেই স্বাদ পাই না
ব্লগে আসতে পারি না ধীরগতির জন্য সাথে আমারো একটু সমস্যা ল্যাপটপ ছাড়া কাজ করতে।
যেটুকু সময় পেয়ে আসি তাতে আপনার মজার কবিতাগুলো এখন আর চোখে পড়ে না। লেখা বন্ধ করে কি বই প্রকাশে ব্যস্ত আছেন?
আপনাকেও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: খাইতে ইচ্ছে করছে। উমমমমমা
ভালোলাগা রেখেগেলাম।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য ভালোলাগা রইলো সামিউল ইসলাম বাবু। আমাদের বাংগালী রসনায় খেতে হয়তো অত মজা হবে না যতটুকু দেখতে মনে হচ্ছে।
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯
সুমন কর বলেছেন: নতুন কিছু খাবারের ছবি দেখলাম আর নাম জানলাম। পোস্টের শুরুটা ভালো হয়েছে।
সুন্দর পোস্ট। +।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯
জুন বলেছেন: সুমন কর আমার প্রতিটি পোষ্টে এসে এত উতসাহ নিয়ে মন্তব্য করেন দেখে সত্যি বলতে কি অনেক ভালোলাগে, আরেকটি পোষ্ট দেয়ার ইচ্ছে জাগে।
এই নিরামিষ উতসবটি কিন্ত চীনে স্বাস্থ্যগত কারনে চালু হয়েছিল। একটি জিনিস থেকে কত কিছু যে জানা যায় তাই ভাবি।
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা রইলো।
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৮
খোলা মনের কথা বলেছেন: কিছু খাবার দেখে খাওয়ার ইচ্ছা জাগলেও কিছু খাবার দেখে শরীর গুলিয়ে আসলো। জানিনা হয়তো সেগুলোও সুস্বাদু। না খাওয়া প্রর্যন্ত বুঝা যাবে না। বাশেঁর কোরের কথা আগে শুনেছি আজ দেখলাম। আস্ত কপি রান্না দেখলাম আজ প্রথম। সব মিলে দারুণ একটা পোষ্ট। আপনার জাপানি মাশরুম দুবার চলে এসেছে।
সব মিলে ধন্যবাদ জুন আপু...... শুভ কামনা রইল
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
জুন বলেছেন: অবশ্যই সুস্বাদু তাদের রসনায় খোলা মনের কথা। আমরা হয়তো সেই স্বাদ পাইনা।
বাশের কোঁড় তো আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় একটি খাবার। হয়তো সহজলভ্যতা একটি কারন। আস্ত বাঁধাকপি রান্না আমিও প্রথম দেখলাম।
মাশরুম গুলো এমন ফুলের মত সুন্দর যে খেয়াল করিনি তাই একাধিক বার চলে এসেছে।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য।
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
সাব্বির আহমাদ আবীর বলেছেন: নতুন কিছু দেখলাম আর নাম জানলাম।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১১
জুন বলেছেন: পোষ্টটি দেখা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সাব্বির আহমেদ। বেশিরভাগ খাবারের নাম আমিও জানি না
দেখি নিজ্ঞেস করে নামগুলো দিতে চেষ্টা করবো।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন পোস্ট। চায়নাও কি রিসেন্ট গিয়েছিলেন নাকি??
বাই দ্য ওয়ে, আপু বাঁশ খেয়েছেন?
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২০
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ কাল্পনিক। না চীন আমি কয়েকবছর আগে গিয়েছিলাম বেড়াতে। এটা থাইল্যান্ড ই চীনা অভিবাসনকারীরা পালন করছে আমার ঘরের পাশেই মলে। বিভিন্ন কাজে প্রায়ই যাওয়া হয় মলে, যেতাম আর ওই দিকে এক চক্কর ঘুরে আসতাম। প্রথমে ভেবেছি এমনি খাবার বিক্রি করছে। পরে শুনলাম এর ইতিহাস। এই উতসবকে উপলক্ষ করে এখানে পর্যটনের একটি বেশ ভালো প্রোগ্রাম আছে। অনেক পর্যটক এতে অংশগ্রহণ করতে আসে বিভিন্ন দেশ থেকে। বিভিন্ন দেশ কত সামান্য জিনিসকে কত নান্দনিক ভাবে তুলে ধরে। আর আমাদের এত ঐতিহ্য থাকার পরেও ।
না কাল্পনিক বাশ খাবার সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য যাই বলো কোনটা খাবারই সুযোগ হয়নি
শুভকামনা রইলো সকালের
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এ এক ভিন্ন জগৎ। প্যাপিলার স্বাদ জানে তার মাত্রাটা কি! তবে ফটো ব্লগের ছবি গুলো তাতে যে তাত ছড়িয়েছে আমার কবিতাদি সে জাগতিক খোজ রাখেনা। তাই তো অবশেষে টেস্টি চন্দ্রিমা খাবারের জয় হল।
খানদানি পোষ্টে অনেক ভাল লাগা আপু।পরিবেশন তিন তারকাময়! তাই প্লাস +++
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২৬
জুন বলেছেন: আমার সামান্য একটি পোষ্টে এমন সুন্দর একটি মন্তব্য দেখে মন ভরে গেল ভ্রমরের ডানা। অন্তর্জালের সমস্যা সহ ল্যাপটপ ছাড়া লেখালেখি, অনেক কিছু লিখতে চাই, পারি না। নইলে এই উতসব নিয়েই অনেক কিছু লেখার ছিল। তার উপর গোদের উপর বিষফোঁড়ার মত সামুর শম্বুক গতি। অনেকে বিস্মিত হয় আমার এত ধৈর্য্য দেখে
মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো।
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ছবিতে খাবারগুলোর স্বাদ নিলাম।
সুন্দর পোষ্ট ++++
ভালো থাকুন আপা।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪
জুন বলেছেন: শাহরিয়ার কবির প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই আপনার চমৎকার বুদ্ধিমত্তার জন্য। আপনি ছবিতেই খাবারের স্বাদ নিলেন, বাস্তবে নয়। নীচে ডা: এম আলী ভাইয়ের মত বলতে হয় এক ডাব ছাড়া এর আর কোন খাবারেই আমাদের জীভে স্বাদ লাগে না
আপনিও অনেক অনেক ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন।
শুভকামনা
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: একদম জ্বিভে জল আনা পোস্ট! মাশরুম খুব ফেভারিট আপু, ফিরে আসার সময় কয়েকটা ভ্যানিটি ব্যাগে পুরে নিয়ে আইসেন তো! আর ব্যাঙের ছাতাও তো এক প্রকার প্রাকৃতিক মাশরুম তাই না? যেটাকে আমরা আঁশ যুক্ত ছত্রাক বলে থাকি?
ঐটা তো রান্না করে খাইতে হেব্বি মজা! তবে জন্মস্থানের কথাটা শুনলে কেমন জানি গা গুলিয়ে ওঠে!
এনি ওয়ে, জাদিদ ভাইয়ের শেষ প্রশ্নের উত্তরটা জানার জন্য অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছি.....
চমৎকার পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা আপু!
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩
জুন বলেছেন: ছবি দেখে হয়তো জিভে জল আসলো সাহসী কিন্ত বাস্তবে ওদের অনেক খাবারেই জিভের জল শুকিয়ে আসে। সব খাবারে এমনকি মাংসের মধ্যেও ফিস সস দিবেই দিবে। যার গন্ধ আমি সহ্যই করতে পারি না। এখন অনেক রেস্তোরাঁয় আগে থেকেই বলে দেই না দেয়ার জন্য।
অনেক বছর আগে আমার ঘরের লোকজনের মুখে প্রশংসা শুনে জীবনে প্রথম যখন মাশরুম আর স্কুইড খেয়ে ভীষণ হতাশ হয়েছিলাম। আমার ধারনা ছিল এগুলো নারকেলের মত কচকচে। কিন্ত না
আর ঐ ব্যাঙ এর ছাতা আর মাশরুম একই জিনিস। আমি মজা করার জন্য লিখেছি সাহসী। আর জন্মস্থান খারাপ কি? কত মাছ মুরগী খাও, তাদের খাবার আর জন্মস্থান এর কথা শুনলে তো দ্বিতিয়বার চিন্তা করবে
ভালোলাগা আর চমৎকার বলার জন্য এক ট্রাক ধইন্যাপাতা।
১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩
করুণাধারা বলেছেন: Dry fruits বা শুকনা ফল কিভাবে করে? আমাদের দেশে এখন কত আনারস - যদি এভাবে শুকানো যেত!
ধন্যবাদ মনোহরণ পোস্টের জন্য।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯
জুন বলেছেন: আপনি একটি দারুন প্রশ্ন করেছেন করুনাধারা ড্রাই ফ্রুটের ব্যাপারে। থাইল্যান্ড এর মহান দুরদর্শী রাজা ভুমিবল যাকে তারা দেবতার অংশ বলে মনে করে তারই একটি প্রোজেক্ট এই ড্রাই ফ্রুট। Doi Kham Dehydrated Fruit ... Thai Royal Project. এর অধীনে এখানে কত প্রকার খাবার যে আছে তার হিসাব নেই। এসবই রাজা ভুমিবলের নিজের হাতে পরীক্ষা নিরিক্ষা করে সৃষ্টি। এদেশে যেমন প্রচুর ফল ফলাদী জন্মে তেমনি রয়েছে রোদ। এদেশেও আগে অনেক ফল পচে নষ্ট হতো। দুরদর্শী রাজা ভুমিবল ফরমালিনের শরণাপন্ন না হয়ে ফল আর রোদকে কাজে লাগিয়েছে তার মেধা দিয়ে। হাতে কলমে কৃষকের কাছে গিয়ে শিখিয়েছে কি করতে হবে। এতে কোন রকম কেমিকেল ছাড়াই পুরো পুষ্টিগুণ সহ যে কোন ফলকে শুধু রোদে শুকিয়ে নিচ্ছে কৃষকরা। তারপর বাজারজাত করছে, বিদেশে রফতানি করছে, আয় করছে কোটি কোটি বাথ। জনম জনম তপস্যা করলে বোধ হয় কোন জাতি এমন একজন নেতা পায়।
আমাদের কত আম কাঠাল আনারস পচে যাচ্ছে। রোদেরও তো কমতি নেই।
এসব ভাবলে আর দেখলে কষ্টই হয়।
স্বাগত জানাই আমার ব্লগে আর রইলো সাথে থাকার আমন্ত্রণ। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
জুন বলেছেন:
আমার বাসায় থাকা ড্রাই আমের একটি ছবি দিলাম । আমাদের দেশেও পাকা আম দিয়ে আমসত্ব বানায় । কিন্ত এরা একটু শক্ত থাকতেই চিনি বা যে কোন কিছু না মিশিয়ে এমন করে রোদে শুকিয়ে ফেলে । এমন ভাবে আম কাঠাল থেকে শুরু করে সব ফলই বারো মাস পাওয়া যায় , খাওয়া যায় । কৃষকরাও উপকৃত হয় তাদের পরিশ্রমের ফসলের সদ্বব্যাবহারে ।
১৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯
নীলপরি বলেছেন: ভেজিটেবল মোমো। খেতে গিয়ে ভেতরে কি আছে ভেবে প্রথমে আতঙ্কিত ছিলাম, তারপরেই তো মনে পড়লো আরে এত নিরামিষ উতসব।
এই বক্তব্যটা খুব ভালো লেগেছে । আমি হলে আমারও একই চিন্তা হোতো ।
পোষ্ট ভালো লাগলো ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭
জুন বলেছেন: আসলে ভাষাটাও একটা বড় সমস্যা যার জন্য অনেক কিছুই জানা যায়না নীলপরি কিন্ত খুতখুতানিটা থেকেই যায়।
পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন
১৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কত সুন্দর খাবার, বর্ননাও অনেক সুন্দর । ভাল লাগল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১
জুন বলেছেন: কত সুন্দর খাবার, বর্ননাও অনেক সুন্দর ।
কিন্ত এমনও তো হতে পারে খেতে হয়তো একটুও ভালোলাগলো না মাহমুদুর রহমান সুজন
আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
অমন প্রতি মন্তব্যের জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
নজর এড়াবে কি করে ? সাধারন একটি খাবারের ছবিতেও কাব্যের ঝলমলানি, সেতো ঐ শিরোনামে খাবারের চেয়েও বেশি জোছনা ছড়ানো ঝলমলে " চাঁদের মাসে চাঁদের সৌন্দর্য....." লাইটি দেখে ।
আপনিও বা কেন জিভে জল ঝরানো ঐ সব খাবারের মাঝে চাঁদের আলো ঢেলে দিলেন ? খাবারগুলো তো আর চেখে দেখতে দিলেন না ( সহব্লগারবৃন্দ, ঠিক বলেছি কিনা ? ) তাই আমি না হয় সেই চাঁদের আলোতে "সাহিত্য-সাবান" মেখে একটু স্নান সেরে নিলুম !
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯
জুন বলেছেন: বাব্বাহ এমন এক প্রতি উত্তরের কি জবাব দেবো তা ভেবে ভেবে তো আমার কালঘাম ছুটে যাবার অবস্থা। আসলে আপনার যা আছে তা হলো দেখার জন্য সুন্দর একজোড়া কাব্যময় চোখ। তাইতো এই চোখে যাই দেখেন তাতে জোছনার আলোর মত কবিতারা ঝিলিক দিয়ে যায়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মন্তব্য দিয়ে আমার সাধারন একটি খাবারের পোষ্টকে ঝলমলে করে তোলার জন্য।
ভালো থাকবেন সন্ধ্যার শুভকামনায়
১৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:১৬
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
(১৫) নং কমেন্টে জী এস ভাইয়ের সাথে আমিও একমত। ছবি ব্লগ দেখতে এসে আমিও কাব্য ঘোরে। জুন আপু, প্লিজ কিছু কবিতা লিখুন!
০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
জুন বলেছেন: খাবারের ছবি দেখে কবি হয়ে গেল সবাই
কি কান্ড বলুন দেখি ভ্রমরের ডানা
এই বাক্যটিকে তাহলে যথার্থই বলতে হয়। A way to man's heart is through his stomach? আর হৃদয়ে প্রবেশ করলেই যত কাব্যের আনাগোনা
মজা করলুম আপনার সাথে একটুখানি।
আবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ধীরগতির জন্য কোথাও যেতে পারছি না। নিজের লেখায় কারো মন্তব্যের জবাব দিতে পারছি না
১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:১২
কালীদাস বলেছেন: পুরাপুরি চাইনিজ ঐতিহ্যবাহী মনে হচ্ছে না, খানিকটা থাই ফ্লেভার লাগানো হয়েছে পরিবেশনে এবং ফেস্টিভাল গেটাপে। এনিওয়ে, যতুটুকু দেখেছি বিভিন্ন দেশে (চায়না, কোরিয়া আর জাপানের বাইরে) আমার ধারণা সবজায়গাতেই ফেমাস চাইনিজ ডিশগুলো আসলে মডিফাইড ভার্সন হিসাবে দেয়া হয়। অরিজিনাল চাইনিজ খাবার অতি জঘণ্য
যথারীতি এনজয় করেছি পোস্ট
০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই ধরেছেন কালীদাস, খাবারগুলো সবই থাই ফ্লেভারেরই। উতসবটির উতপত্তি চীনে হলেও তা পালন করছে যুগ যুগ ধরে এদেশের সংস্কৃতিতে মিশে যাওয়া চাইনীজ অভিবাসীরা। সুতরাং ভাষা -সংস্কৃতি, খাবার -দাবার, পোশাক আশাকে এদেশীয় ই তারা।
চীনে গিয়ে বুঝেছিলাম চীনা খাবারের মহিমা। প্রথম দু একদিন না বুঝে অনেক টাকা নষ্ট করে শেষ পর্যন্ত কেএফসি আর ম্যাকের দ্বারস্থ হয়েছিলাম।
পোষ্টটি উপভোগ করেছেন জেনে অনেক ভালোলাগলো। চুপি চুপি বলি এ হলো আমার মোবাইল খালি করা প্রোগ্রাম
শুভেচ্ছা দ্বিপ্রহরের।
১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:০৮
আলিয়া নূর বলেছেন: এক কথায় 'ওয়াও'!
০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ পোষ্টটি দেখার জন্য আলিয়া নুর
১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবিগুলি দারুন হয়েছে । চায়না মার্কেটে মাঝে মধ্যে যাওয়া হলে এর অনেকগুলিই দেখা যায় । ব্যমবু ভেজিটেবল টা চাইনীজ ক্যাশ এন্ড কেরীতে সুলভে পাওয়া যায়, খেতেও বেশ স্বাদ , এসপারাগাছ জাতীয় শুট ভেজিটেবল, সাথে দু চার পিস পনির থাকলে ব্যমবু ভেজিটেবলটা আমার কাছে বেশ লাগে । সবচেয়ে প্রিয় হলো সাদা ডাবের পানি ,দামটা যদিও বেশী কিন্তু বড় তৃপ্তিদায়ক, কারণ এর মধ্যে অজানা কোন ফ্লেভার যোগের সুযোগ নাই , চাইনীজরা যে কিসের সাথে কি মিসায়ে ফেলায় মুখে না দিলে বুঝার কোন উপাই নাই যে এটা কেমন মঝাদার , তবে থাই ডিসে চাইনীজ খাবার গুলিকে এমনভাবে মডিফাই করেছে যে তাতে অরুচীকর বিষয়গুলি বলতে গেলে নাই। থাই খাবারের দোকানগুলি তাই প্রায় সব জায়গাতেই জমজমাট হয়ে উঠছে ।
ছবিতে খাবার আইটেম গুলির উপস্থাপনা খুব সুন্দর হয়েছে ।
সবদিক মিলিয়ে ভাল লাগল , প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯
জুন বলেছেন: আপনার সুদীর্ঘ এবং বিশ্লেষণী মন্তব্যেই ফুটে ওঠে আপনার মনযোগী পঠনের কথা ডা:এম আলী। বাঁশের কোঁড়ের তরকারী একবারই খেয়েছিলাম শিলং থেকে আসাম যাবার পথের পাশে এক রেস্তোরাঁয়। আপনি ঠিকই বলেছেন ডাবের পানি একটা জিনিস সেটা আপনি যেদেশেই জান তার স্বাদ একই রকম। ডিম আর কিছু ফলও এর সাথে যুক্ত।
বেজিং একবার চিকেন উইথ পিনাটস অর্ডার করেছিলাম, তখন হাড়ে হাড়ে বুঝেছিলাম চীনা বাদামের মহিমা। সেই তরকারীতে মুরগীর টুকরো খুজে পাওয়া ভার।
উপস্থাপনা টা আরেকটু ভালো করা যেত। কিন্ত একেতো সামুর ধীর গতি সাথে ট্যাব দিয়ে খুব কষ্ট হয় ছবি দিয়ে লেখালেখি করতে।
যাই হোক তারপর ও সাথে থাকেন উতসাহিত করেন এটাই অনেক বড় পাওয়া আমার জন্য।
মন্তব্য আর প্রিয়তে নেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
২০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খালি খাওন আর খাওন
০১ লা নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫
জুন বলেছেন: খালি খাওন আর খাওন
এটা একটা কথা বললেন সাদা মনের মানুষ!! সারা দুনিয়া জুড়ে এই যে দক্ষ যজ্ঞ সবই তো খাবারের জন্য । খেতে না হলে কি কেউ কি আয় রোজগার করতো? আর রোজগার করতো কেন? খাবার জন্য
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার রাম জাদী পোষ্টটি দেখেছি, আসছি শীঘ্রই
২১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শুধুমাত্র শব্দেই কতটা লোভাতুর করে দিলেন!
হা হয়ে পড়ে গেলাম। শেষতক বাঁশের ছবি দেখে মুখ বন্ধ করলাম। আর কিঞ্চিৎ দ্বিধায় পড়লাম। কারণ জানতে চেয়েন না।
এত ঘোরাঘুরি করেন তাই জিজ্ঞেস করছি শরীর ভালো আছে তো?
০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২০
জুন বলেছেন: হায় দিশেহারা শব্দেই যদি লোভাতুর হয় তাহলে এ খাবার পাতে পড়লে তখন কি হবে শুনি? তবে আশার কথা এই যে যত রূপ গুণ ই থাকুক স্বাদে আমাদের খাবারকে কেউ পেছনে ফেলতে পারবে না।
হু বাশের ছবি দেখে আমিও বিস্মিত
শরীর চলছে টেনেটুনে। জানিনা কতদিন টানতে পারবো। হয়তো যে কোন সময় দড়ি ছিরে যেতে পারে হয়তো তারপর ও বলি ভালোই আছি। তোমার আপুটার প্রতি এই উদ্বেগ প্রকাশের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আর মন্তব্যে রইলো অনেক অনেক ভালোলাগা।
২২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
অন্তু নীল বলেছেন:
এত্ত অদ্ভুত অদ্ভুত সব খাবার !!!!
"আস্ত বাঁধাকপি", "বাশের কোড়", "রোদে শুকানো আনারস" আবার নাম না জানা খাবারও আছে।
বাহ, বেশ বেশ....খাইতে বুঝি অনেক টেস্ট।
পোস্টে ++++++
০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৭
জুন বলেছেন: আস্ত বাধাকপির তরকারীটা দেখে আমিও বিস্মিত হয়েছি। শুনলাম ওটা একটা কিনে কয়েকজন মিলে পাতা ছাড়িয়ে ছাড়িয়ে খায়। শুধু আনারসই নয়, রোদে শুকানো অবেক রকম ফল আছে তাদের রয়েল প্রোজেক্টর। এক্সট্রা কোন কিছু না মিশিয়ে শুধু ফলটাকে কেটে রোদে শুকানো।
ওদের খাবারে খুব একটা স্বাদ পাই না আমি
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
২৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: খাবারগুলো তো আর চেখে দেখতে দিলেন না?
- জী এস ভাইয়ের সাথে আমিও সহমত! এভাবে জ্বিভে জল আনা খাবার দাবারের ছবি পোস্টাইয়া তো আপনি আমাদেরকে লোভ দেখাইতে পারেন না?
অবশ্য যদি কোনদিন দাওয়াত কইরা খাওয়াইতেন, তাইলে সেক্ষেত্রে ভিন্ন একটা কথা আছিল! সুতেব্র প্রতিবাদ জানাইলাম!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩১
জুন বলেছেন: জী এস ভাইয়ার সাথে আমি যোগ দিতে পার্লাম্না বলে আন্তরিক দু:খ প্রকাশ করছি সাহসী
দাওয়াত তো সব সময় দিতে চাই কিন্ত মেহমানদের চিংড়িমাছ এর মালাইকারী ছাড়া খাবার পরিবেশন টা কেমন কেমন জানি লাগে
আরেকবার আসিবার জন্য এক্রাশ ধইন্যাপাতা
২৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এত খাবারের ছবি !! এমনিতেই আমি নিরামিষ বেশি পছন্দ করি --- ছবি এবং বর্ণনায় অতুলোনীয় পোস্ট ----- আন্তরিক ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য
০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে বিশেষ করে আমার পোষ্টে দেখে খুব ভালোলাগলো লাইলী আরজুমান খানম লায়লা। আশা করি সহি সালামতেই আছেন
পোষ্টটি দেখা আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। তবে এই সব নিরামিষ খাবার কি আর আমাদের বাংগালী রসনায়???
২৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
ক্লে ডল বলেছেন: আমার জিভে জল আসেনি। তবে নতুন কিছু দেখতে এবং জানতে ভাল লাগে!! ১২ নম্বর প্রপ্তিমন্তব্য থেকেও জানলাম দারুণ একটি বিষয়!
আপনার বর্ণনা চমৎকার!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫০
জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন ক্লে ডল। ছবি দেখে জীভে জল যদি কিছুটা আসেও, খেতে গিয়ে নির্ঘাত শুকিয়ে যাবে এব্যপারে আমি শতভাগ শিওর
ভিন্ন দেশের কিছু সংস্কৃতি জানতে দেখতে আমার বরাবরই অনেক ভালোলাগে। আর তাই নিজ চোখে দেখা সামান্য এইটুকু আপনাদের সাথে শেয়ার করতে বসি।
ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন
২৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনি কি মডুকে কিছু বলবেন?
আপনার পোস্ট পড়তে আসলাম, সব ছবি আসে না। ছবি আসে সাইন ইন হয় না। মডুরা সামুতে শান্তিতে থাকতে দিচ্ছেনা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১
জুন বলেছেন: আপনি কি মডুকে কিছু বলবেন? :-&
আমি কি বলবো রাতুল !!
হু এই সমস্যা আমিও ফেস করছি । তোমার অভিযোগের সাথে আরেকটি বিষয় হলো কার পোষ্টে কবে কয়েকবারের চেষ্টায় একটা মন্তব্য করে এসেছি, নোটিফিকেশন না আসায় তাও দেখি না
খুব আশা করছি শীঘ্রই আমাদের প্রিয় ব্লগের এ সমস্যার একটি সমাধান হবে। জানা ও আমাদের মডু ভাইরা নিশ্চয় অনাদিকাল আমাদের এমন সমস্যায় রাখবে না। খুব শীঘ্র্ই সব কিছু আগের মত হবে এটা আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪
দীপান্বিতা বলেছেন: ওহ! দারুন-দারুন!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর আপনাকে আমার লেখায় দেখে খুব ভালো লাগলো দীপান্বিতা । অসংখ্য ধন্যবাদ
২৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৫
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ গেম চেন্জার
২৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খাবারের পোষ্ট দেখলে তাৎক্ষনিকভাবে আমার কিছু না খেলে ভালোলাগে না
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৮
জুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন স্দা মনের মানুষ । আপনার মন্তব্য দেখে আমিও গিয়ে একটা চকোলেট খেয়ে আসলাম
৩০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ষাট বছরের মধ্যে চাঁদ এখন আমাদের সবচেয়ে কাছে
ভাবলাম দেখে আসি চাদের মাসে আপু কেমন আছে
চাঁদের মাসকে দেখতে গিয়ে মনে পরে গেল কবিতা
ভাবলাম আপুমনিকে একটু শুনিয়ে যাই
বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,
মাগো আমার শোলক-বলা কাজলা দিদি কই?
......................................................
ওঘর থেকে কেন মা আর দিদি আসে নাকো?
এ পোস্টের ছবির প্রতি রইল প্রিতি ।
নতুন লিখা দেখছি কবে ?
শুভেচ্ছা রইল
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
জুন বলেছেন: গতরাতে বাড়ির পাশের গাছ গাছালি ঢাকা চত্বর থেকে হেটে একটু খোলা জায়গায় আসতেই চোখে পড়লো লালচে হলুদ রঙ এর এক মস্ত চাঁদ। যেন বলে উঠলো 'কি হে বাপু কেমন আছো? আমাকে কিন্ত এত কাছ থেকে আর এ জন্মে দেখবে না '.।
আমিও হেসে তাকে সমর্থন জানালেম ডা:এম আলী।
নতুন কিছু লিখতে চাই কিন্ত আমার ট্যাব বা মোবাইলে লিখতে বেশ কষ্ট হচ্ছে। অচিরেই কিছু লেখা নিয়ে আসবো ;
৩১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতিমন্তব্যের জন্য ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ডাঃ এম আলী আবার আসার জন্য
আপনার প্রাসংগিক মন্তব্যে নিরন্তর উৎসাহ পাই ।
শুভেচ্ছা রাত্রির
৩২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮
জুন বলেছেন: আপনার জন্য ও রইলো আন্তরিক শুভকামনা ডাঃ এম আলী ।
৩৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সাদা মাশরুমে আমি মুগ্ধ এত্ত এত্ত সুন্দর !
চাইনিজ ফুড এর যে মশলার ফ্লেভার সেইটা আমারে পাগল করে ।
তোমার কল্যানে ওদের চন্দ্রমাসের গল্প জানলাম , অনেক অনেক ভালো থেক আপু
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫
জুন বলেছেন: আমিও সাদা মাশরুমে মুগ্ধ মনিরা সুলতানা । তুমিও অনেক ভালো থেকো আপু । নেটের সমস্যার জন্য কারো লেখায় মন্তব্য করতে পারি না , নিজের লেখাতো দুর অস্ত ।
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার
৩৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০
প্রামানিক বলেছেন: ব্লগ ধীর গতির কারণে প্রচুর সময় নষ্ট হয়, কর্ম ব্যস্ত মানুষ হওয়ায় আমাদের এত সময় থাকে না, এই কারণে ব্লগে আসা কমে দিয়েছি। ব্লগের গতি বাড়লে আবার নিয়মিত পাবেন।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
জুন বলেছেন: আমারো একই অবস্থা প্রামানিক ভাই , তার উপর ব্যাক্তিগত নেট সমস্যা । ভালো থাকুন সবসময় ।
৩৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১০
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: ছবি দেখতে দেখতে আমার মাথা খারাপ। দুয়া কইরা দেন। যেন দুনিয়া ঘুইড়া দেখার সুযোগ ও ফুরসত পাই।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯
জুন বলেছেন: আমি সবার জন্যই দোয়া কলি সুপান্থ । এই জীবনে কখোনো কারো অমঃগল চাইনি । অবশ্যই দোয়া করি যেন নিজ চোখে সব দেখতৈ পারেন । ভালো থাকুন অনেক অনেক ।
৩৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রতিউত্তরের জন্য ধন্যবাদ জুন আপু ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই । আপনার পাটের উপর লেখাটি দেখেছি । কিন্ত নেট সমস্যার জন্য কিছু বলতে পারছি না ।আশাকরি এই উপকারী লেখায় কিছুটা হলেও একটি যোগ্য মন্তব্য দিতে চেষ্টা করবো ভাই।
৩৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
জুন বলেছেন:
আপনার জন্যও রইলো চা সাদা মনের মানুষ। ঊত্তর দিতে দেরী হবার জন্য আন্তরিক দু:খিত
৩৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মোবাইলে তোলা ছবি ভালো হয়েছে। এই উৎসবে গেলে টমেটো দিয়ে ব্যাঙের ছাতা খেতে চাই। আর আস্ত বাঁধাকপি সেদ্ধ।
মেনু ভালো হয়েছে না?
ধন্যবাদ বোন জুন।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২২
জুন বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর দিতে অনাকাঙ্ক্ষিত দেরীর জন্য আন্তরিক দুখিত আবুহেনা ভাই।
অবশ্যই মেনু ভালো হয়েছে, যার ছোট গল্প এত ভালো হয় তার পছন্দ করা মেনু কি খারাপ হতে পারে কখনো!!
বাধাকপি সেদ্ধ খেতে কেমন জানিনা, তবে টমেটো আর মাশরুম খেতে খারাপ লাগবে না আশাকরি। অনেক সময়ই তো আমরা পাস্তা দিয়ে এটা খেয়ে থাকি
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ঠিক ঠিক ! চাঁদ নিয়ে কবিরাই বেশি উৎসাহী, আর কঠিন কঠিন কবিতাও রচনা করে ফেলে !!!
খাবারগুলো নিরামিষ হলেও দেখতে কিন্তু বেশ চোখ জুড়ানো । শেষে ডাবের মান ইজ্জত উপড়ে ফেলে দিলো যে !! আমার কাছে কিন্তু সবুজ খোসাসহ ডাবকে দেখতেই ভালো লাগে ।
সুন্দর একটা সংস্কৃতি ক্যামেরাবন্দি করে আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং ভাললাগা ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৭
জুন বলেছেন: প্রিয় ব্লগার কথাকথিকেথিকথন অনেক অনেক দিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে খুব ভাললাগছে। কিন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যার জন্য আমিই নিয়মিত হতে পারছি না। মন্তব্যের উত্তর দিতেও দেরী হচ্ছে। আর আপনাদের অসাধারণ লেখাগুলো পড়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছি নিয়মিত। আশা করি খুব শীঘ্রই এ সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারবো।
ছবিগুলো ভালোলেগেছে জেনে খুব ভালোলাগলো। সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশায়। খুব তাড়াতাড়ি আপনার ব্লগ বাড়িতে যেতে পারবো মনে হয়। ভালো থাকুন।
৪০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: জুন, তোমাকে আমি অনেক খুঁজেছি। ফোন নম্বর হারিয়ে ফেলেছি। তোমার কাছে আমার নম্বর থাকলে সময়, সুযোগ পেলে ফোন করো। কুম্ভকর্নকে আমি হারিয়েছি জুন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮
জুন বলেছেন: সুরঞ্জনা প্রিয় বন্ধু, প্রিয় বোন আমার, কাল অনেক রাতে তোমার এই মন্তব্য দেখে আমি কিছু বলার সাহস হারিয়ে ফেলেছিলাম। শুধু তোমাকে একটি লাইন লিখবো বলে লগ হোলাম। কেমন করে হারিয়ে ফেললে আমার ভাইকে সুরঞ্জনা!
আমার কাছে তোমার নম্বর আছে কিন্ত সিমটা ঢাকায়। কিছুদিনের মধ্যেই আল্লাহ চাহেতো ফিরবো। আমি গিয়েই তোমার সাথে যোগাযোগ করবো। বহুবার অভিমানে নম্বরটা ডিলিট করতে গিয়েছি কিন্ত কি এক মায়ায় পারি নি।
স্কয়ার হাসপাতালে প্রথম আর একবারই দেখা ভাইয়ের চেহারাটা বড্ড মনে পরছে।
৪১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রচেষ্টার জন্য । আপনার নতুন ঐতিহাসিক কোন ভ্রমন কাহিণী দেখার জন্য অধীর আগ্রহ নিয়ে আছি ।
শুভেচ্ছা রইল
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩০
জুন বলেছেন: একাধিক মন্তব্যের মাধ্যমে নিয়ত উতসাহিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ডা:এম আলী। প্রযুক্তিগত ছাড়াও কিছু ব্যক্তিগত সমস্যার জন্য নিয়মিত হতে পারছি না। অচিরেই নতুন লেখা নিয়ে হাজির হবো আশা করছি।
আন্তরিক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
৪২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৫
বাঘ মামা বলেছেন: ব্যবসার কাজে আমি একাধিকবার চিনে গিয়েছিলাম, বিশেষ করে গুয়াংজুতে, সেখানে আমি কোন খাবার খেতে পারিনি, যেই কয়দিন ছিলাম হোটেলে কিচেনে নিজের রান্না নিজেই করে খেয়েছি, ন্যুনতম ডিম ডাল ভাত টুকু, কোন এক অজানা কারণে আমি যেটাই মুখে দিয়েছি আমার ভালো লাগেনি, একটা অচেনা গন্ধ খাবারের মধ্যে আমি পেয়েছি, এবং কি তাদের ব্রেড বিস্কিট আইটেম গুলোতেও, এমন তোমার হয়েছে কিনা জানিনা আপু, এমন হবার আরেকটা কারণ হতে পারে ওদের বাজার গুলোতে অস্বাভাবিক কিছু খাবার দেখে বিশেষ করে নানা জীব জন্তু দেখে মনে হয়, আর তুমি জানো মনে হয়, সারা চিনের মধ্যে গুয়াংজুর মানুষ গুলো সব চেয়ে অখাদ্য খেয়ে থাকে যা চিনের অন্য প্রদেশ গুলোতে দেখিনি।
তোমার ভ্রমণ ছবি বর্ণনার পোস্টে সব সময় মন কাড়া সৌন্দর্য্য থাকে সে আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখেনা,
ভালো থেকো আপু
শুভ কামনা সব সময় তোমার জন্য
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫
জুন বলেছেন: গুয়াংজুতে আমি যাইনি বাঘ তবে বেইজিং আর শিয়ানে গিয়েছিলাম। সত্যি বলতে কি চীনে সত্যিকারের চৈনিক খাবার খেতে খুবই কষ্ট হয়েছে। মাংস নিতে তো ভয়ই লাগতো। দু একদিন। ট্রাই করে শেষে ঐ কেএফসি আর ম্যাকডোনাল্ডে ই ভরসা করেছি।
তুমিও যেখানে থাকো আর যেমনই থাকো অনেক অনেক ভালো থেকো। আমার আন্তরিক শুভকামনাও সব সময় থাকে তোমার জন্য।
৪৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বাস্তবে পারব কিনা জানি না, তাই ছবিতেই খাবারের স্বাদ নিয়ে নিলাম
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬
জুন বলেছেন: আমি উপস্থিত থেকেও এর স্বাদ নেয়ার চেষ্টা করিনি আমি তুমি আমরা
ইদানীং আপনাকে ব্লগে নিয়মিত দেখে খুব ভালোলাগছে। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৪৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!
কেমন আছো!!!!!!!!!!!!!!!!
বিজয়ের শুভেচ্ছা!!!!!!!!!!!!!
খানাপিনা পোস্টে রেসিপিগুলা জানলে বাসায় বসেই বানানো যেত আপুন!!!!!!!!!!!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭
জুন বলেছেন: আমি ভালো আছি শায়মা। আমি এখনো এখানেই আছি তবে উতসবের জন্য গড়ে তোলা সেই সাময়িক দোকানগুলো উঠে গেছে। নইলে অবশ্যই রেসিপিগুলো জানা যেতো
তোমার জন্যও রইলো বিজয়ের শুভেচ্ছা।।
৪৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১০
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: বছর শেষ হতে চলল -এখনো নতুন পোষ্ট আসেনি
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৭
জুন বলেছেন: নতুন পোষ্ট আসলেই কি আর না আসলেই কি ! এডওয়ার্ড মায়াতো আর আসবে না
অনেক অনেক ধন্যবাদ খোজ নেয়ার জন্য সকল প্রতিকুলতা কাটিয়ে শীঘ্রই যেন ফিরে আসি আপনাদের মাঝে তার জন্য দোয়া করবেন । শুভকামনা
৪৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: কি বুলচেন আপু- আশি টাকার নাস্তার জন্য কতবার এসে ঘুরে গেলাম ।আপনি খেয়াল ই করেন নি
ভাল আছেন নিশ্চই ।অনেক অনেক দোয়া আপু।
নতুন পোষ্ট পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৮
জুন বলেছেন: হা হা হা এই আশি টাকার খোটা মনে হয় আমার সারা জীবনের গলার মালা হয়ে থাকবে এডওয়ার্ড মায়া
আছি আপনাদের দোয়ায় ভালোই। আশাকরি আপনিও অনেক ভালো আছেন। আরো ভালো থাকুন সেই কামনাই রইলো
৪৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬
বিজন রয় বলেছেন: জুন আপা, কেমন আছেন?
অনেক দিন নতুন পোস্ট দেন না।
একটি কবিতা পোস্ট না হয় দিলেন।
শুভকামনা।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮
জুন বলেছেন: আছি আপনাদের দোয়ায় বিজন রয়। বিভিন্ন ব্যক্তিগত আর টেকনিকাল সমস্যায় কিছু লেখালেখি হয়ে উঠছে না। তবে বেচে থাকলে খুব শীঘ্রই নতুন পোষ্ট নিয়ে আসার আশা করছি তবে কবিতা লেখার দু:সাহস নেই।
আমাকে মনে করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
৪৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
অদৃশ্য বলেছেন:
লিখাটি আমি পড়েছিলাম বেশ আগেই অথচ আজকে দেখি কোন মন্তব্য করিনি... হতে পারে মাঝে আমি অনেক লিখাই পড়েছি কিন্তু মন্তব্য করিনি... আমি কিন্তু এর মাঝে কয়েকবার আপনার ঘরে ঢুঁ দিয়ে গেছি নতুন লিখার জন্য...
জুনাপুর জন্য
শুভকামনা...
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৭
জুন বলেছেন: অসুবিধা নেই অদৃশ্য, আমারো এমন হয় । ভাবি যে মন্তব্য করেছি তারপর গিয়ে দেখি কিছুই বলা হয়নি ।
আজ একটি নতুন পোষ্ট দেবো । তাতে আপনার একটি নগদ মন্তব্য পাবো বলে আশা করি
আমার খোজ করা আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা এই শীত সকালের
৪৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমাকে আধটু পেটুক বলে থাকেন সবাই!
আর আমি নাকি খাবার দেখলে একে বারেই দিওয়ানা হয়ে যাই!
সেই আমাকে না খাইয়ে এরকম ইয়ামি(দেখে তাই মনে হচে্ছ ) ছবি দেখিয়ে লোভ বাড়ানোয় তোমার শাস্তি হবে জুনাপু!
শাস্তি হিসেবে আজ একটা লাইক দিলাম!
বাকিটা জমা রইলো!
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২
জুন বলেছেন: এই বয়সে সবাই একটু আধটু পেটুক থাকেই বিলিয়ার রহমান । শুধু আমাদের মত যারা দাত পড়ে বুড়ি , চুল পেকে শনের নুড়ি তারাই এসব দেখলে দীর্ঘশ্বাস ফেলে
অনেক অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে এবং আমার লেখায় মন্তব্য পেয়ে খুব ভালোলাগলো ।
আপনার পোষ্ট নির্বাচিততে নেয়ার ব্যাপারে মডুর সুদৃষ্টি কাম্য
৫০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০
আমিই মিসির আলী বলেছেন: পড়ে টড়ে আমার মাথায় একটাই প্রশ্নই জাগছে।
আমি কেন আপনার পিএস পদে নিয়োগ পাচ্ছি না? খিদা লেগে গেল।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৬
জুন বলেছেন: পি এস পদে নিয়োগ পাইলে কি আপ্নে খাইতে পারতেন যেখানে আমি এই সব বিজাতীয় খাবার খাই না
আপনার কৌতুকধর্মী লেখাগুলো ভীষন মিস করি ব্লগে । আবার নিয়মিত হোন এই প্রত্যাশা রইলো ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৫১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪১
পিকাচু বলেছেন:
জুনান্টিইঈইঈই
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৪
জুন বলেছেন: আপনার ডাকটি খুব চেনা চেনা । কিন্ত বার্ধক্যজনিত কারনে স্মরণ করতে পারছি না পিকাচু
যাই হোক মনে করেছেন জেনে আন্তরিক ভালোলাগা ও শুভকামনা জানবেন
৫২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০০
আমিই মিসির আলী বলেছেন: লিখবো -পড়বো বলেই ফিরে আসছি।
আমি এখন জেনারেলে আছি। জৈনিক দুষ্টু নাস্তিকের লেখার প্রতিবাদ করায় এই দশা।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
জুন বলেছেন: লিখবেন পড়বেন শুনে অনেক খুশী হলুম মিসির আলী । আশাকরি কতৃপক্ষ আপনাকে খুব শীঘ্রই এই পদ থেকে মুক্তি দেবে প্রথম পাতায় আপনার লেখা প্রকাশের প্রতীক্ষায় ।
৫৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: সূচনাটা খুব ভাল হয়েছে।
মলের ভেতর পাথর আর সবুজের ছোয়ায় তৈরী কৃত্রিম ঝর্নার ছবিটা খুব সুন্দর।
নিরামিষ খাবারের দোকানেও মানুষের এত ভীড়?
এমনি এক চাদের মাসে তুলে ধরেছি অকবি- অসাহিত্যিক রন্ধন শিল্পীদের হাতা-বেড়ী-খুন্তির অপরূপ কারুকাজের কিছু নমুনা -
পোস্টে প্লাস আগেই একদিন দিয়ে গিয়েছিলাম।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৯
জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়েছেন তারপর মন্তব্য করতে ভুলে গেছেন এটা আমার অনেক সময় ই হ্য় । যাক তারপর ও এসেছেন আর মুল্যবান একটি মন্তব্য রেখে গেলেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ।
ঐ অপরূপ ঝর্নার নীচে বেশ বড় একটি খোলা জায়গা আছে । সেখানে মলের বিভিন্ন দোকান তাদের জিনিসপত্র প্রমোশন করে থাকে । এছাড়াও বিভিন্ন দেশের মেলা বসে । যেমন হয়েছিল নিরামিষ খাবারের সাতদিনের মেলা। তবে রাজা ভুমিবল মারা যাবার পর তাকে উদ্দেশ্য করে বিভিন্ন ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হচ্ছে ।
প্লাসের জন্য আবারো ধন্যবাদ । সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
৫৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ছবি ব্লগ অসাধারন, খুব ভালো লাগলো..
মিষ্টির ছবি দেখে আবেগে আপ্লুত হয়ে গেলাম।
শুভ কামনা জানবেন
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
জুন বলেছেন: মিষ্টিগুলো কেমন স্বাদের তা আমি জানিনা । অজানা স্বাদের জিনিস টেষ্ট করতে ভয় হয়
আপনার জন্যও রইলো অশেষ শুভকামনা । সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশা রইলো ।
৫৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: একটা গল্প লেখার অপচেষ্টা করেছি। পড়ে দেখলে খুব খুশী হবো।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫২
জুন বলেছেন: পড়ে আসলাম আপনার গল্প । মন্তব্য করে এসেছি । আমার নিজের লেখা প্রিয় একটি গল্পের সাথে মিল পাওয়ায় ভালোলাগার পরিমানটা একটু বেশিই । খবরটা জানাতে এসেছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ.. নতুন জিনিষ জানলাম!
চান্দ্র মাসে ভেজগুলো দেখে জোছনার মতো মনে ছোয়া লাগলেও নিরাশই হলাম!!!
খালি ফুটুক যে, চাখব কি করে হা হা হা
ভাল লাগল
+++++