নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বান্তে সেরি --- এংকর শিল্পালংকারের মুকুটে এক উজ্জ্বল রত্ন
বছর দুয়েক আগে ক্যাম্বোডিয়া ঘুরে এসে সেখানকার অনেক স্থাপনার কথাই সিরিজ আকারে ব্লগের পাতায় তুলে ধরেছি। তবে তারই মাঝে আপনাদের কাছে বলার বাকি রয়ে গিয়েছিল এক ক্ষুদে ইতিহাস। প্রথমেই বলে নিচ্ছি আজ থেকে অনেক বছর আগে সেই অষ্টাদশ শতকে দক্ষিন পুর্ব এশিয়ার মেকং উপত্যকা জুড়ে গড়ে ওঠা বিশাল খেমার সাম্রাজ্যটি শাসিত হতো বর্তমান ক্যাম্বোডিয়া নামের দেশটি থেকে । যে দেশের মাটি বুকের গভীরে ধারন করে রেখেছে নীলা, চুনী, পান্নার মত চোখ ঝলসানো সব দামী রত্ন-রাজি আর মাটির উপরে ছড়িয়ে রেখেছে বিশ্ব ঐতিহ্যের তকমা লাগানো এংকর নামে এক আস্ত নগরী, যা্র রাজধানীর নাম ছিল যশোধরাপুরা।
তাদের মাঝে শত বছর ধরে অরন্যে হারিয়ে যাওয়া বিশ্বের এক বিস্ময় সেই এংকরভাট আমার চোখে।, বিশ্বের রহস্যাবৃত টেম্পলের অন্যতম এক উদাহরন ক্যম্বোডিয়ার "বেয়ন -- প্রাসাৎ বেয়ন" আর তা প্রহমের অরন্য আর পাথর যেন শত বছরের দৃঢ় আলিঙ্গনে, বিখ্যাত টুম্ব রেইডার ম্যুভির "তা -প্রহম" আমার চোখে বিস্ময় জাগানিয়া স্থাপত্য ও শিল্পের সব অমুল্য অলংকার । বিখ্যাত সব শিল্প রসিকদের মতে সেইসব অলংকার দিয়ে তৈরী মুকুটের সবচেয়ে দামী রত্নটিই হলো বান্তে সেরি বা বান্তে স্রেই মন্দির। আজ সেই বান্তে সেরির কথাই বলবো আপনাদের সাথে।
শিল্প রসিকদের ধারনা এত সুক্ষ নকশা কোন পুরুষ শিল্পীর হাত থেকে রচিত হতে পারে না
ক্যাম্বোডিয়ার সিয়ামরেপে অবস্থিত খেমারের প্রাচীন রাজধানী এংকর থেকে ২২ কিঃ মিঃ দক্ষিন পুর্ব দিকে চির হরিৎ পাহাড় নম দেইর ঢালে রহস্যঘেরা সবুজ বনের মাঝে লুকিয়ে আছে অপরূপা মন্দির বান্তে সেরি। হিন্দু দেবতা শিবের উদ্দেশ্যে নির্মিত গাঢ় গোলাপী রঙের বেলে পাথরে তৈরী ক্ষুদ্র এই স্থাপত্যটির ব্যাতিক্রমী সৌন্দর্য্য দেখে মুগ্ধ হয়নি এমন দর্শক বিরল। স্থানীয় ভাষায় বান্তে সেরির অর্থ নারীদের দুর্গ বা সৌন্দর্য্যের দুর্গ। এমন বৈচিত্রময় নামকরনের কারন হিসেবে বলা হয়ে থাকে ভাস্কর্য্যের মাঝে নারীর সংখ্যা বেশি ছাড়াও এর দেয়ালের গায়ের সুক্ষ কারুকাজ। যা দেখে অনেকে সন্দেহ করেন এসব কোন শক্ত হাতের পুরুষ শিল্পী তৈরী করে নি, এর পেছনে
রয়েছে রমনীদের নরম হাতে চালানো ছেনী আর হাতুড়ি।
বান্তে সেরির প্রাঙ্গনে
এংকর নগরীর দৈত্যাকৃতির স্থাপত্যগুলোর কাছে গাঢ় গোলাপী আভাযুক্ত বেলে পাথরের উপর কাঠের কারুকাজের মতই সুক্ষ ও দ্রুপদী নকশাঁয় খোদাই করা বান্তে সেরি সত্যি নয়ন যেন জুড়ানো এক রূপসী রমনী । প্রাচীন এই বান্তে সেরি মন্দিরের নামটি অনেকের মত আমাদের কাছেও অজানা ছিল এবং থাকতোও যদি না হোটেলের তরুন ম্যানেজার সেখানে যাবার জন্য আমাদের অনুরোধ না করতেন।পর্যটনের মূল কেন্দ্র থেকে বেশ অনেকটা দূরে হওয়ায় আমরা তা দেখার জন্য আগ্রহী ছিলাম না। কিন্ত হোটেল ম্যানেজার বিশেষ করে আমাকে সেখানে যাবার জন্য নাছোড়বান্দার একাধিক বার বলায় জানতে চাইলাম তার কারন। তিনি মুচকি হেসে জানালেন “ শোনো বান্তে সেরি নামের অর্থই হচ্ছে নারীদের দুর্গ,এই মন্দিরে একসময় রমনীরা শিবের মত স্বামী পাওয়ার আশায় পুজো দিতে যেতেন, সুতরাং একজন নারী হিসেবে সে মন্দিরটি তোমার দেখা উচিৎ”। পাশে দন্ডায়মান স্বামীকে দেখিয়ে বললাম ‘আমার কি এখনো যাবার দরকার আছে’! ম্যানেজার হেসে ফেলে বললেন “অবশ্যই , ঘুরে এসো, নাহলে পরে আফসোস করবে”।
বান্তে সেরির পথে
অতএব তিন দিনের জন্য ভাড়া নেয়া টুকটুকের চালক মিষ্টার টোমকে বললাম ‘চলো আজ দুপুরের পর দেখে আসি বান্তে সেরিকে।
গ্রামের ভেতর দিয়ে পীচ ঢালা নিরিবিলি রাস্তার দুপাশে আমার পরিচিত বুনো গাছপালার ঝোপঝাড়, কোথাও নারকেল বিথী, কখনো ধানের ক্ষেত আমাদের দেশকেই মনে করিয়ে দিচ্ছিল ক্ষনে ক্ষনে। মাঝে মাঝে কিছু ছোটখাটো লোকালয় যেখানে রয়েছে লম্বা খুটির উপর তৈরী কাঠের ঘরবাড়ি। বন্ধু নাবি কানের কাছ থেকে জেনেছিলাম বুনো জানোয়ার আর বন্যার পানির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এমন উচু করে তৈরী তাদের বসত বাড়ী। কিছু বাড়ির আঙ্গিনায় পরিবারের সবার অংশ গ্রহনে চলছে ছোটখাটো দোকান যাতে ডাব, চিপস বিস্কিট এসব বিক্রী করছে, কেউ বা তালের রস জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরী করে বিক্রী করছে পথ চলতি মানুষের কাছে।
স্থানীয় মেয়েরা রাস্তার পাশে বিক্রীর জন্য তালের গুড় তৈরী করছে
পরিবার চালিত দোকানের একপাশে বাড়ীর সবচেয়ে ক্ষুদে অথবা সবচেয়ে বয়োবৃদ্ধ সদস্যটি ঝোলানো হ্যামকের মাঝে গভীর ঘুমে মগ্ন। এখানে একটা কথা বলে নেই তা হলো ক্যাম্বোডিয়া জুড়ে হ্যামকের যা জনপ্রিয়তা দেখেছি তা আর অন্য কোন দেশে আমি দেখিনি।আমাদের ড্রাইভার টোমকেও একদিন দেখেছিলাম টুকটুকের ভেতরেই হ্যামক ঝুলিয়ে নাক ডাকছে। আমাদের টুকটুক চলেছে বেশ জোরালো গতিতেই, প্রায় এক ঘন্টার কাছাকাছি সময়ের মাঝে পৌছে গেলাম বান্তে সেরির মুল প্রবেশ পথে। টোম আমাদের নামিয়ে দিয়ে চলে গেল পার্কিং এ। সোজা এগুলেই টিকিট ঘর আর তার পাশেই ধাতব নির্মিত পাতে সচিত্র তালিকা তাতে লেখা আছে খেমার সম্রাটদের রাজত্বকালের সময়সুচী, মন্দিরটির নির্মান কাল ও নির্মান পদ্ধতি। এছাড়াও পর্যটকদের সুবিধার জন্য এর উপর রয়েছে চিত্র প্রদর্শনীর ব্যবস্থা।
তামার পাতের উপর লেখা বিভিন্ন তথ্যাবলী
আসার আগে স্বভাবসুলভ ভাবেই বান্তে সেরি নিয়ে কিছু বই পত্র পড়েছিলাম। ঐতিহাসিকদের প্রাথমিক ধারনা ছিল এই মন্দিরটি নির্মানকাল ১৩ বা ১৪ শতাব্দীতে। কিন্ত পরবর্তীতে সেখানে পাওয়া একটি শিলালিপির তথ্যানুযায়ী এর নির্মানকাল খৃষ্টপুর্ব ৯৬৭ অব্দ। সে সময় খেমার রাজারা হিন্দু ধর্মের অনুসারী ছিলেন আর মন্দিরটিও দেবতা শিবের উদ্দেশ্যে নির্মিত হয়েছিল। তখন অবশ্য এর নাম ছিল ত্রিভুবনেশ্বরা, অর্থাৎ স্বর্গ,মর্ত ও পাতাল এই তিনভুবনের ঈশ্বর। এংকরের অন্যান্য স্থাপনার তুলনায় সুন্দর ভাবে সংরক্ষিত এই মন্দিরটি কোন রাজন্যবর্গের দ্বারা নির্মিত নয়। এর নির্মাতা ছিলেন খেমার রাজা দ্বিতীয় রাজেন্দ্রবর্মনের এক ব্রাম্মন পারিষদ সদস্য নাম অজানাবরাহ (yajnavaraha) । ধারনা করা হয়ে থাকে জাতিতে হিন্দু ব্রাম্মন এই পন্ডিত ব্যাক্তি খেমারের বিখ্যাত রাজা পঞ্চম জয়বর্মনের শিক্ষক ছিলেন।
প্রথম প্রবেশ তোরন
টিকিট কাটতে গিয়ে শুনলাম এংকর নগরী দেখার জন্য তিনদিনের টিকিট কাটা থাকায় আমাদের আর টিকিটের প্রয়োজন নেই । নাহলে মাথাপিছু ৩৬ ডলারের টিকিট কাটতে হতো । পথ নির্দেশ ধরে এগিয়ে যেতে যেতে এসে উপস্থিত হোলাম লাল মাটির খোলা প্রাঙ্গনে। এখানেই রয়েছে মুল মন্দিরে যাবার জন্য লাল বেলে পাথরে তৈরী সুদৃশ্য প্রথম তোরনটি যার সীমানা প্রাচীরের অস্তিত্ব নেই। তোরনটি পার হতেই পাথরে বাধানো একটি পথ যার দুদিকে অগভীর জলাশয়। সে যুগে নিরাপত্তার ভাবনা থেকেই সৃষ্ট অগভীর জলাশয়টি আয়তাকার মন্দিরটিকে চারিদিক থেকে ঘিরে রেখেছে।
পাথর বাধানো পথে দ্বিতীয় তোরনের দিকে এগিয়ে চলা
যদিও পথটি থেকে জায়গায় জায়গায় পাথর উঠে মাটি বেরিয়ে পরেছে তারপরও অন্যান্য স্থাপনার মতই সেটা যত্নে রাখার আপ্রান চেষ্টা করছে। মন্দিরটির পুর্ব এবং পশ্চিমে মোট দুটি প্রবেশ দ্বার রয়েছে। অন্যান্য খেমার মন্দিরের অনুকরনে এর প্রধান প্রবেশ পথটিও পুর্বমুখী। লম্বা দড়ি দিয়ে কর্তৃপক্ষ এমনভাবে পথ বেধে দিয়েছে যে আপনাকে দেখতে হলে শুধু এগিয়েই যেতেই হবে অর্থাৎ ইচ্ছে থাকলেও আপনি পশ্চিম পথে মন্দির প্রাঙ্গনে আসতে পারবেন না।
কপাটবিহীন শেষ তোরনে অনুপম নকশাঁর কারুকাজ
প্রচুর শ্বেতাংগ পর্যটক আমাদের সাথী, তবে সবাই চুপচাপ, এর মাঝে কেউ কেউ নিঃশব্দে ছবি তুলছে। সেই পথ পেরিয়ে কিছুটা এগুতেই উপরে খিলান আকৃতির অপরূপ কারুকাজ করা দ্বিতীয় তোরন যার উচ্চতা মাত্র ১.০৮ মিটার। সেই কপাটবিহীন খোলা তোরন পেরিয়েই চলে আসলাম স্থাপনাটির প্রবেশ গৃহে যাকে বলে মন্ডপ ঘর।
মন্ডপ ঘরে পুজোর নিমিত্তে তৈরী
ভেঙ্গে পড়া দুটি দেয়ালের পরে টিকে থাকা শেষ দেয়ালটি ঘিরে আছে ক্ষুদ্র মন্দিরটিকে যার একদিকে রয়েছে ছোট একটি লাইব্রেরী আর তিনটি অনুচ্চ মিনার। মন্ডপ ঘর থেকেই ছোট গলিপথ দিয়ে মিনারে আসা যায়। এই মিনারগুলোর মাঝেরটার উচ্চতা ৯.৮ মিটার।
এখানে প্রতিটি স্থাপনার গা জুড়ে রয়েছে অপরূপ দ্রুপদী নকশাঁর সারি। রয়েছে ঐতিহ্যবাহী খেমার ঘাগড়া পড়া পদ্মফুল হাতে নৃত্যরতা স্বর্গের নর্তকী উর্বশীর সাথে দেবতাদের বিভিন্ন বিভঙ্গে খোদাই করা মুর্তি।
যুথবদ্ধ তিন মিনার যার ভিতে খোদাই করা আছে রামায়নের কাহিনী
তিনটি মিনারেই রয়েছে সুদৃশ্য ঝালরের কারুকাজ। তোরনগুলোর খিলানের অপুর্ব সুন্দর কারুকাজ এক ভিন্ন মাত্রা দিয়েছে বান্তে সেরিকে। দেয়ালের গায়ে দ্রুপদী নকশাঁয় খোদাইকৃত মুক্তোর মত ছোট্ট পাঠাগারটির ভিত জুড়ে খোদাই করা আছে হিন্দু পৌরানিক গ্রন্থ রামায়নে বর্নিত সীতা অপহরনের চমকপ্রদ বর্ননা। এছাড়াও লিনটেলগুলোতে রয়েছে সুক্ষ ইনলের কাঁরুকাজ যা আপনাকে অবশ্যই বিস্মিত করবে।
পড়ে থাকা পাথরের টুকরো দিয়েই মন্দিরটির বিভিন্ন অংশের পুনর্নিমার্ন চলছে
১৯৩০ খৃষ্টাব্দে বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে ভেংগে চুড়ে যাওয়া মন্দিরটি পুনর্গঠন করে উন্মুক্ত করা হয়েছে পর্যটনের জন্য। এই পদ্ধতিতে নতুন কিছুর বদলে ভেঙ্গে পরা পাথরগুলোকেই যথাযথ স্থানে ব্যাবহারের মাধ্যমে পুননির্মান করা। এই মন্দিরে এখন আর কোন পুজারী ধুতি পড়ে, টিকি নেড়ে শিবের উদ্দেশ্যে স্ত্রোত্র পাঠ করে না ,দেয়না অঞ্জলী সকাল বিকেল। অবিবাহিতা কিশোরীরাও আসেনা শিবের মত স্বামী পাবার মনোস্কামনা নিয়ে। ১৪ শতাব্দীর পর থেকে মন্দিরের দরজা বন্ধ চিরতরে বন্ধ হয়ে গেছে।
আজ বন্ধ রয়েছে দ্বার
পরবর্তীতে রাজধর্ম ও রাস্ট্রীয় ধর্ম বৌদ্ধ হওয়ায় বেশিরভাগ দেশবাসীও বুদ্ধের অনুসারী। তাই সেই বন্ধ দরজার বাইরে বিকেলের স্নিগ্ধ মায়াময় আলোয় আমাদের মত অন্যান্য পর্যটকরা বিস্মিত ও মুগ্ধ নয়নে দেখে চলেছে বহু যুগ আগের খোদাই শিল্পীদের নিপুন হাতের কাজ। পশ্চিম দুয়ার দিয়ে যখন মন্দির প্রাঙ্গন থেকে বাইরে বেরিয়ে আসলাম তখন দেখি কি ভাবে যেন আধাঘন্টা পেরিয়ে গেছে বলতেই পারবো না।
পশ্চিমের পথ দিয়ে বেরিয়ে এসে ঘুরে তাকাতেই পুরো মন্দিরটির অবয়ব ফুটে উঠলো আমাদের চোখে
ডানদিকে বিশাল চত্বর জুড়ে পার্কিং ছাড়াও আছে রেস্তোরা ও বিভিন্ন স্যুভেনীরের দোকান। তাতে স্থানীয় কাঠ, কাপড়, ধাতু, অল্প দামী রত্নে তৈরী বিভিন্ন শিল্পের সমাহার। স্যুভেনীরের দোকানে যথারীতি ঢু মেরে রেস্তোরায় গিয়ে বসলাম।
বান্তে সেরির স্যুভেনীর শপ
তাতে রয়েছে কাঠের তৈরী বিভিন্ন জিনিস যার মাঝে মাছ উল্লেখ করার মত
ডাবের পানি খেতে খেতে ব্রশিওরে চোখ বুলাতেই দেখি এই প্রাঙ্গনের পেছনে রয়েছে এক জলাশয় যেখানে আপনি নৌকা ভাড়া করে ঘন্টা হিসেবে ঘুরতে পারবেন। সময় স্বল্পতার কারনে আমরা চড়িনি কারন আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে হৃদয়ের গভীরে গেথে যাওয়া আতংক ছিল এর কারন, “আলো থাকতে থাকতে নিরিবিলি এলাকা থেকে ফিরে যেতে হবে লোকালয়ে”। পরে দেখি আমাদের সেই ভয় ছিল নিতান্তই অমুলক। সেদেশের লোকজন গরীব হতে পারে তবে তারা এখনো অনেক নিরীহ,ভদ্র,বিশেষ করে পর্যটক বান্ধব যা আমাদের দেশে অনুপস্থিত।
যার প্রমান ফিরে আসার সময় সেই গোধুলী বেলায় কিছু হাস্যমুখী বিদেশী নারী পর্যটককে দেখলাম টুকটুক নিয়ে ছুটে চলেছে বান্তে সেরির পথে । এলাকাটিতে আরো দু একটি উল্লেখযোগ্য স্থাপনা রয়েছে ছড়িয়ে ছিটিয়ে।তবে কোন হোটেল না থাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের বাড়িতে দু একদিনের জন্য রুম ভাড়া নিয়ে দেখতে পারেন এর সৌন্দর্য্যকে।
এই যাত্রার জন্য তেলের দাম ও পরিশ্রম বাবদ মিঃ টোমকে বাড়তি সাত ডলার দিতে হলো। কিন্ত বান্তে সেরির সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ আমাদের কাছে সাত ডলার তেমন বড় হয়ে ওঠেনি । এছাড়াও ম্যানেজারকে ফিরে গিয়ে একটি ধন্যবাদ জানাতেই হলো ।
ছবি আমাদের ক্যামেরায় ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৫
জুন বলেছেন: বাব্বাহ সকাল কতদিন পর তোমাকে দেখলাম । অনেক ভালোলাগা রইলো আমার লেখায় তোমাকে পেয়ে। আশাকরি পড়ার পর কেমন লাগলো জানিয়ে যাবে।
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
বিশাল পোস্ট । পরে আসছি ,জম্পেশ করে পড়ে-টরে ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
জুন বলেছেন: নাতো বিশাল না তো ! এংকরের দৈত্যাকার স্থাপত্যের তুলনায় ক্ষুদ্র মন্দির নিয়ে লেখা আমার লেখাটিও অনেক ক্ষুদ্র ।
আচ্ছা আসুন, স্বাগত জানিয়ে রাখছি ।
৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৩
শায়মা বলেছেন: ছবি দেখেই মুগ্ধ!!!!!!
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
জুন বলেছেন: শায়মা ছবি দেখেই মুগ্ধ!!!!!! আর পড়ে
পড়ে কেমন লাগলো তা জানার অপেক্ষায়
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর প্রানবন্ত বর্ননা। বান্তে সেরি মন্দির হিন্দু দেবতার উদ্যেশ্যে নির্মিত, ক্যাম্বোডিয়া কি কখনো হিন্দু প্রধান দেশ ছিল? বর্তমানেই বা হিন্দুদের অনুপাত কি রকম?
(আমি দেখে পড়ে তবেই কমেন্ট করছি, বিশ্বাস না হলে পরিক্ষা নিতে পারেন , সুতরাং আমিই প্রথম হইছি --- '' )
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
জুন বলেছেন: আপনি যেঁ মনযোগ দিয়ে পড়েছেন তা আপনার মন্তব্যেই বোঝা যায়
মেকং বিধৌত উপকুল জুড়ে বিস্তৃত বিশাল খেমার সাম্রাজ্যের জনগন এক সময় হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছিল। বিখ্যাত এংকরভাটের নির্মাতা ছিলেন ২য় জয়বর্মন যিনি শিবের উপাসক ছিলেন। তবে এখন বৌদ্ধ ধর্মই প্রধান ।
প্রথম হওয়ার জন্য এক কাপ কফি রইলো
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবি দেখে মুগ্ধ । প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ।
পরে সময় করে আসব ।
শুভেচ্ছা রইল
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
জুন বলেছেন: আপনার আসার আশার রইলাম ডঃ এম আলী । পায়ের ছাপ রেখে প্রিয়তে নেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: ছবির সাথে সাথে বর্ণনায় বান্তের মাঝে হারিয়ে গেলাম।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে তারেক ফাহিম । আমার সামান্য বর্ননাটি ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৯
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রাজীব নুর । একটু আগেই দেখলাম ক্যাম্বোডিয়া নিয়ে আপনি একটি পোষ্ট দিয়েছেন। তা দেখে আমার দেখা ক্যাম্বোডিয়ার স্মৃতি মনে পরে গেলো ।
৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০২
সামিয়া বলেছেন: অজানাকে জানা হলো। ধন্যবাদ শেয়ারে।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ইতি সামিয়া
৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ !
চমৎকার ছবি ব্লগ জুন আপু।
বান্তে সেরি মন্দির ভালো লাগলো দেখতে পেয়ে, সাথে শিল্প রসিকদের কৌতুকটাও ভালো লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করে আমাদের দেখার ভাগ্য করে দেয়ার জন্য।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১০
জুন বলেছেন: জাহিদ অনিক
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার পোষ্টে আপনার সুলিখিত মন্তব্যটির জন্য ।
সাথে থাকবেন ভবিষ্যতেও সেই প্রত্যাশায়
শুভেচ্ছান্তে
১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
বান্তে সেরির মতোই ছবি আর লেখায় অনুপম কারূকাজময় একটি পোস্ট । অবশ্য আপনার ভ্রমন পোস্টগুলো সবই টুকরো টুকরো ইতিহাসের মিশেলে অনুপম সৌন্দর্যের এক একটা আধান । শিল্পবোদ্ধা বা অনুরাগীদের কাছে এসব পোস্টের কদর হবেই ।
কম্বোডিয়া নিয়ে আপনার আগের লেখাগুলো নিয়ে পূর্নাঙ্গ একটি বই হতে পারে । ভেবে দেখতে পারেন ।
এবারে লেখা প্রসঙ্গে আসি । শুরুর ছবিটির কারূকাজ অপূর্ব । শিল্প রসিকদের বরাত দিয়ে বলেছেন , এতো সুক্ষ কারূকাজ পুরুষদের পক্ষে সম্ভব নয় । হতে পারে, বান্তে সেরির অর্থ যখন " নারীদের দূর্গ" তখন নারীর কোমল হাতে পাথর কাটা ছেনী ও হাতুড়ির ঘায়ে ফুঁটে উঠতে পারে এইসব কঠিন কারূকাজ ! নারী সচেতনতা ? হবে না-ই বা কেন ? আপনার হাতেও তো সেজেছে এই পোস্টের প্রাঙ্গন !
মন্দিরের গায়ে নারীমূর্তিগুলোও সৌষ্ঠবে অতুলনীয়া । ধাঁপে ধাঁপে উঠে যাওয়া চূড়াগুলির সৌকর্য্যও নান্দনিক ।
এ্যাংকরভাট বা এ্যাংকর ওয়াটের চারিধারে পরিখা আছে , এখানেও তেমনটার দেখা মিলেছে । বলেছেন , আয়তাকার মন্দিরটি ঘিরে রয়েছে জলাশয় । জানতে ইচ্ছে করে, কম্বোডিয়ার মন্দিরগুলোর চারপাশে এমন পরিখা খনন করার বিশেষ কোন উদ্দেশ্য আছে কিনা ।
বান্তে সেরির হদিশ দেয়াতে হোটেল ম্যানেজারকে যেমন ধন্যবাদ জানিয়েছেন তেমনি এমন সুন্দর একটি পোস্ট উপহার দেয়ায় আপনাকেও ধন্যবাদ জানানো হলো ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস
বিভিন্ন লেখায় আপনার মন্তব্যগুলি যেমন প্রানবন্ত এবং ততখানি প্রাসংগিক যা একজন লেখককে উৎসাহিত করে আরো অনেকদুর এগিয়ে যাবার জন্য। আপনার মন্তব্য যে এই ব্লগের প্রান তা বিভিন্ন জনার মন্তব্যেই প্রমানিত । তাই আরেকবার এসে আমার লেখাটি নিয়ে বেশ বড় একটি মন্তব্য করায় খুশী যেঁ হয়েছি তা বলাই বাহুল্য।
বই বের করার কথা বলছেন ! ক্যাম্বোডিয়া সহ আরো কটি দেশের উপর ভ্রমন নিয়ে বই বের করার জন্য ব্লগের বাইরেও আমাকে কয়েকজন বলেছে তবে আমি নিজের লেখাকে এখনো ছাপার যোগ্য বলে ভাবতে পারি না তাছাড়া বই বের করার পদ্ধতিটিও বেশ জটিল যা আমার আগ্রহকে দমিয়ে দেয় ।
হতে পারে, বান্তে সেরির অর্থ যখন " নারীদের দূর্গ" তখন নারীর কোমল হাতে পাথর কাটা ছেনী ও হাতুড়ির ঘায়ে ফুঁটে উঠতে পারে এইসব কঠিন কারূকাজ ! নারী সচেতনতা ? হবে না-ই বা কেন ? আপনার হাতেও তো সেজেছে এই পোস্টের প্রাঙ্গন ! বান্তে সেরির দেয়ালে সাজানো দ্রুপদী নকশাঁর কারুকাজের কনামাত্রও তুলে ধরতে পারিনি আমার লেখায় তারপর ও এতখানি প্রশংসার জন্য কৃতজ্ঞ হয়ে রইলাম।
পরিখাগুলো করা হয়েছে নিরাপত্তার খাতিরে । তখনকার আমলের দুর্গ নগরী ছাড়াও সব স্পর্শকাতর স্থাপনাতেই দেখতে পাবেন।
হোটেল ম্যানেজারের সাথে সাথে আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ । সাথে থাকবেন সামনের দিনগুলোতেও । শুভেচ্ছান্তে ---
১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। ছবি ও বর্ণনায় চমৎকার পোস্ট ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১০
জুন বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই পোষ্টটি পড়ার জন্য সেলিম আনোয়ার
১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪১
নীল-দর্পণ বলেছেন: কী সুন্দর ছবি ! আপনার সুন্দর বর্ণনায় আরো সুন্দর লেগেছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১২
জুন বলেছেন: অল্প কথায় হৃদয়ের আবেগ ঢেলে দিয়েছেন মন্তব্যে তা বুঝে নিলাম নীল-দর্পন ।
অনেক ভালোথাকুন সেই শুভকামনায় ।
১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু তুমি সব সময় তোমার ভ্রমনে আমাদের সাথে নাও ,কি যে চমৎকার করে গাইড হয়ে পথ দেখাও ।
অনেক অনেক ভালোলাগা পোষ্ট এ আর তোমার জন্য ভালোবাসা ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৪
জুন বলেছেন: মনিরা এটাতো আমার সৌভাগ্য যে একাকী ঘুরতে হয়না। সব সময় সাথে থাকে প্রিয় ব্লগ সামহ্যোয়ারের কিছু রত্ন রাজি
তোমাকেও অনেক অনেক ভালোলাগা জানাই এতখানি আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য । ভালো থেকো সব সময় । শুভেচ্ছা সকালের ।
১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৮
ওমেরা বলেছেন: ছবি আর বর্ণনা দুটোই খুব সুন্দর হয়েছে আপু।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৮
জুন বলেছেন: আহা আমার ব্লগে প্রিয় মুখ ওমেরাকে দেখে অনেক ভালোলাগছে
ছোট একটি লাইনে অনেক কিছু বলে গেলেন যেন ।
ভালো থাকুন অনেক অনেক ।
১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: জুনাপুর পোস্ট মানেইতো মাতাল করা সব ছবি নিয়ে, ছবিই যেন বলে দেয় সব গল্প। তারপরেও আপুর বর্ননাও সব তথ্যবহুল যা থেকে ভ্রমনের স্বাদ মিটে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৭
জুন বলেছেন: জুনাপুর পোস্ট মানেইতো মাতাল করা সব ছবি নিয়ে, ছবিই যেন বলে দেয় সব গল্প। মাহমুদুর রহমান সুজন এমন একটি মন্তব্যের পর আমার আর কি বা বলার থাকে বলুন ? ছবি অবশ্যই গল্প বলে দেয় তার ফাকে আমিও চেষ্টা করি লেখার মাধ্যমে ছবিতে না থাকা ইতিহাসের ঘাটতিটুকু পুষিয়ে দিতে । জানিনা কতটুকু সফল তবে আমার আন্তরিকতা থাকে ১০০% ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ নিয়মিত আমার ব্লগে আপনাকেই পাই বলে । আগামীতেও থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
শুভকামনা ----
১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০২
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ছবি দেখেই মুগ্ধ । কি আর বলবো ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৯
জুন বলেছেন: ছবি দেখেই মুগ্ধ । কি আর বলবো ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না । এই কথা বললে কি চলবে প্রিয় ব্লগার নূর-ই-হাফসা !
আমি যেঁ আপনার কাছ থেকে কিছু শোনার প্রত্যাশী ।
পায়ের চিনহ টুকু রেখে যাওয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ
ভালোথাকুন সবসময় ।
১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৭
অন্তরন্তর বলেছেন: বান্তি সেরি শুধু দেখা হল না মনে গেঁথে গেল। ছবি সাথে অপূর্ব বর্ণনা এককথায় অসাধারন। আমি আসলেই কম্বোডিয়া সম্বন্ধে কম জানি। আপনার পোস্টে কিছুটা জানলাম। জীবনযাত্রার মান কেমন ওখানকার আপু? আপনি অনেক দেশ ঘুরেন তাই সামু ব্লগে আপনার ভ্রমন পোস্ট অদ্বিতীয়। শুভ কামনা।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
জুন বলেছেন: অন্তরতর গত পোষ্ট সহ এই পোষ্টে আপনার মুল্যবান মন্তব্যটি পেয়ে খুব খুশী হয়েছি তা বলাই বাহুল্য । সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে
পলপটের ভয়ংকর নৃশংস শাসনের পর এখন যারা ক্ষমতায় আছে তারাও যতটুকু শুনেছি দুর্নীতিপরায়ন । নাহলে প্রচুর খনিজ , বনজ সম্পদ নিয়ে অল্প জনসংখ্যার বিশাল দেশটির জীবন যাত্রার মান বেশ করুনই বলা চলে । তাদের দরকার লি কুয়ান বা মাহাথিরের মত একজন দেশপ্রেমিক নেতা যা অমিত সম্ভাবনার দেশটিকে বিশ্বের মাঝারে মাথা তুলে দাড় করাতে সক্ষম হবে।
আপনি অনেক দেশ ঘুরেন তাই সামু ব্লগে আপনার ভ্রমন পোস্ট অদ্বিতীয়। আপনার এই বাক্যটি আমি মাথায় তুলে রাখলুম ।
১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু তুমি সব সময় তোমার ভ্রমনে আমাদের সাথে নাও ,কি যে চমৎকার করে গাইড হয়ে পথ দেখাও ।
অনেক অনেক ভালোলাগা পোষ্ট এ আর তোমার জন্য ভালোবাসা ।
আজকাল কমেন্ট করার আগেই তা কপিপেষ্ট হয়ে যাচ্ছে।বিলুরে বলে একটা ব্যবস্থা নেয়া আজ সময়ের দাবী.......................
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২০
জুন বলেছেন: আজকাল কমেন্ট করার আগেই তা কপিপেষ্ট হয়ে যাচ্ছে
বলেন কি কি করি ! এটা নিয়ে প্রিয় ব্লগার বিলুর কাছে বিচার কেনো
আমিতো মনে করি এটা নিয়ে আরো অনেক কিছু করার অবকাশ আছে
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ সামু সুকুমারকে ।
১৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুরাতন ইট পাথর আর মন্দিরগুলো হয়তো আছে, আর আছে আগাছা মানব, হয়তো; শিক্ষিতদের তো শেষ করে দিয়ে ১৯৮০ সালের আগেই।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
জুন বলেছেন: চাঁদ গাজী আপনি লিখেছেন পুরাতন ইট পাথর আর মন্দিরগুলো হয়তো আছে, আর আছে আগাছা মানব, হয়তো; শিক্ষিতদের তো শেষ করে দিয়ে ১৯৮০ সালের আগেই।
এটাইতো হলো পৃথিবীর দস্তর। অনুন্নত বা যাকে আমরা ইদানীং উন্নয়নশীল দেশ বলে থাকি সেই দেশগুলোর শাষকশ্রেনীরা তো তাদের শোষন জিইয়ে রাখতে তাদের জনগনকে অশিক্ষিত আগাছা করেই রাখবেন, যেমন আপনি আপনার অনেক লেখাতেই এমনটি বলে থাকেন। কিন্ত সেদেশের নাগরিকদের অশিক্ষিত বলারই বা অবকাশ কই ! নেট থেকে প্রাপ্ত সুত্র অনুযায়ী ১৯৯৮ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী মেয়েদের শিক্ষার হার ৮৫% । একই বয়সী ছেলেদের হার ৯০%। তারপর ও দুর্নীতিবাজ শাসকদের জন্য শিক্ষিত ও সম্পদশালী দেশের বাসিন্দা হয়েও তাদের ভাগ্যের উন্নতি হয়নি ।
আশাকরি আমি যা বলতে চেয়েছি আপনি তা বুঝতে পেরেছেন বলেই আমার বিশ্বাস।
অনেক ভালো থাকুন ও বরাবরের মত সাথে থাকুন সকল লেখায় সেই প্রত্যাশায় ।
২০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৫
মলাসইলমুইনা বলেছেন: এংকরের নাম ছিল যশোধরাপুর ? বুদ্ধের ওয়াইফের নামে নাম ? প্লিজ জানলে জানাবেন | এই যশোধরা যদি বুদ্ধের ওয়াইফ হন তাহলে খুবই আশ্চর্য হবো | আসলে এই মহিলা সম্পর্কে খুবতো জানিনা ইতিহাস থেকে | কিন্তু মনে হচ্ছে বুদ্ধিইজমে এই মহিলার বিরাট কোনো অবদান আছে | নইলে বুদ্ধের ওয়াইফের নামে একটা এতবড়ো টেম্পল নগরীর নাম হবে কেন? কত কিছু যে জানি না ! যাহোক, আগের লেখাগুলোর মতোই দারুন বর্ণনা আর ফটো এই পর্বেও | আপনার ফটোগুলো দেখেই আমার এতো (আমি অবশ্য এংকরভাটের উপর হিস্টোরি চ্যানেলের একটা একঘন্টার ডকুমেন্টরি দেখেছি খুবই আগ্রহ নিয়ে) ভালো লাগছে,ভাবছি সামনে সামনি দেখে আপনার কেমন লাগলো তাহলে দেখে বান্তে সেরি? আপনি নিশ্চই জানেন সবাই আপনাকে ব্লগের সেরা ভ্রমণ কাহিনীকার হিসেবে প্রথম পছন্দের বলেছে অপ্সরার লেখায় |এই লেখাটা নিশ্চিত ভাবেই সেই মুকুটে আরো একটা সোনার পালক গেঁথে দিলো -মানে খুব সুন্দর লেখা আর তাতে আমার ভালো লাগা |
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫
জুন বলেছেন: সবাই আপনাকে ব্লগের সেরা ভ্রমণ কাহিনীকার হিসেবে প্রথম পছন্দের বলেছে অপ্সরার লেখায় |এই লেখাটা নিশ্চিত ভাবেই সেই মুকুটে আরো একটা সোনার পালক গেঁথে দিলো -মানে খুব সুন্দর লেখা আর তাতে আমার ভালো লাগা
মলাসইলমুইনা আপনার ও অন্যান্য ব্লগারদের নিস্বার্থ প্রশংসার সবটুকু মাথা পেতে নিলাম । জানিনা এতখানি প্রশংসার যোগ্য আমি কি না ?
আপনি যে কতখানি মনযোগ দিয়ে আমার ছাইপাশ লেখাগুলো পড়েন তা আপনার মন্তব্যেই পরিস্ফুট। বিভিন্ন সুত্র থেকে যতটুকু জেনেছি তাতে অবশ্যই বলতে পারি বৌদ্ধ ধর্মে গৌতমের স্ত্রীর যথেষ্ট অবদান রয়েছে।
কপিলাবস্তু রাজ্যের রাজপুত্র সিদ্ধার্থ জ্ঞ্যানের আলোকে খুজে পেতে সাতদিনের বাচ্চা সহ ঘুমন্ত স্ত্রী সুন্দরী যশোধরাকে এক রাত্তিরে ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। স্বামীর চলে যাওয়ার কারন শুনে যশোধরা সমস্ত অলংকার খুলে ফেলে গায়ে জড়িয়ে নেন সন্যাসীনির পোশাক। সাত বছর পর গৌতম বুদ্ধ দিব্য জ্ঞ্যান লাভের পর ফিরে আসলে ব্যাক্তিত্বশালী যশোধরা তাকে দেখতে যায়নি। বুদ্ধই এসেছিল তার গরবিনী স্ত্রীর কাছে। পরবর্তীকালে যশোধরা নিজেও যাজকীনির জীবন বেছে নিয়েছিলেন । তিনি ছিলেন প্রথম বুদ্ধ মহিলা যাজক। এই হলো সংক্ষিপ্তাকারে যশোধারার জীবন-পঞ্জি।
সাথে থেকে নিরন্তর উৎসাহিত করার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশাটুকু করতেই পারি তাই নয় কি ?
২১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আবারও ইতিহাস আবারও ছবি সুন্দর হয়েছে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬
জুন বলেছেন: আর আপনি এসে উকি দিয়ে দেখে গেলেন সেই ইতিহাস আর ছবি । তাই আমার ধন্যবাদ জানবেন মোঃ মাইদুল সরকার।
২২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি ও বর্ননায় খুব সুন্দর একটি পোষ্ট।
ভাল থাকুন জুনাপু।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭
জুন বলেছেন: আপনিও অনেক অনেক ভালো থাকুন মোস্তফা সোহেল আর এমনি করেই সাথে থাকুন আগামীতেও ।
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার ।
২৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে এবং এংকর শিল্পের মুকুটের বর্ননাও।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রশংসাটুকুর জন্য শাহরিয়ার কবির । ভালো থাকুন প্রতিনিয়ত
২৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু তুমি সব সময় তোমার ভ্রমনে আমাদের সাথে নাও ,কি যে চমৎকার করে গাইড হয়ে পথ দেখাও ।
অনেক অনেক ভালোলাগা পোষ্ট এ আর তোমার জন্য ভালোবাসা ।
আজকাল কমেন্ট করার আগেই তা কপিপেষ্ট হয়ে যাচ্ছে।বিলুরে বলে একটা ব্যবস্থা নেয়া আজ সময়ের দাবী.............
আচ্ছা আচ্ছা নিতেই পারি ,ব্লগার ভাই ব্রাদারের মন্তব্য কপি ; নিজের বলে ও চালাইতেই পারি সেই অধিকারে । ছুটখাট ব্যাপারে মহান বিলি কে কেন ? !!!!!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২
জুন বলেছেন: @কি করি দেখেন মনিরা কি বলে
২৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
করুণাধারা বলেছেন: অপরূপ ছবির সাথে চমৎকার বর্ণনা! রাজেন্দ্রবর্মন, জয়বর্মন,ত্রিভুবনেশ্বর এই নামগুলো দেখে খুব অবাক হলাম। আপনার কোন পোস্টেই কি জেনেছিলাম থাইল্যান্ডের অনেক নামের একটা ভারতীয়(বা হিন্দু) ভার্সান আছে!
আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু শিখছি।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
জুন বলেছেন: করুনাধারা আপনার মন্তব্যেই ফুটে উঠেছে কতখানি মনযোগ ছিল আমার লেখাটি পাঠে । মেকং বিধৌত উপত্যকা জুড়ে বিস্তৃত সাম্রাজ্য খেমারের শাসকরা একসময় হিন্দু ধর্মের অনুসারী ছিলেন । পরবর্তীতে বুদ্ধ ধর্ম আবির্ভাবের পর ঐ অঞ্চলের বেশিরভাগ দেশেই রাজকীয় বা রাস্ট্রীয়ভাবে বুদ্ধ ধর্মের অনুসারী হয়েছিল । আর যার ব্যাতিক্রম থাইল্যান্ডও নয়। সেখানকার ভাষার মুল এসেছে পালি ও সংস্কৃত থেকে। তাই তাদের ভাষায় প্রচুর সংস্কৃত শব্দ দেখা যায় ।
আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু শিখছি। আপনার এই লাইনটি পড়ে খুব গর্ব বোধ করছি
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাথে আছেন বলে, আগামী দিনগুলোতেও থাকবেন আশা করছি
শুভকামনা রইলো ।
২৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু তুমি সব সময় তোমার ভ্রমনে আমাদের সাথে নাও ,কি যে চমৎকার করে গাইড হয়ে পথ দেখাও ।
অনেক অনেক ভালোলাগা পোষ্ট এ আর তোমার জন্য ভালোবাসা ।
আজকাল কমেন্ট করার আগেই তা কপিপেষ্ট হয়ে যাচ্ছে।বিলুরে বলে একটা ব্যবস্থা নেয়া আজ সময়ের দাবী.............
আচ্ছা আচ্ছা নিতেই পারি ,ব্লগার ভাই ব্রাদারের মন্তব্য কপি ; নিজের বলে ও চালাইতেই পারি সেই অধিকারে । ছুটখাট ব্যাপারে মহান বিলি কে কেন ? !!!!!
এমন করে বললে আহা
হৃদয়টা যায় সিঞ্চি;
আর্কটিকের বরফও আজ
গলছে শিউর ইঞ্চি।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯
জুন বলেছেন: এই মনিরা তুমি কই জলদি জলদি কি করিকে কবিতায় একটা মোক্ষম জবাব দাও
২৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫
জেন রসি বলেছেন: বান্তে সেরি অর্থাৎ নারীদের দুর্গ থেকে ঘুরে আসলাম। আপনার শেয়ার করা ছবি এবং বর্ণনার ভেতর ডুবে গিয়ে ঘরে বসেই কিছুটা ভ্রমণের স্বাদ নিলাম।
পড়ে থাকা পাথরের টুকরো দিয়ে পুননির্মাণের আইডিইয়াটা পছন্দ হয়েছে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭
জুন বলেছেন: নারী দুর্গের শেয়ার করা ছবি এবং বর্ণনার ভেতর ডুবে গিয়ে ঘরে বসেই কিছুটা ভ্রমণের স্বাদ নিলেন জেনে অনেক ভালোলাগলো জেন রসি । আপনি আমার সকল লেখার এক নিয়মিত ও মনযোগী পাঠক তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। এমনি করেই সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই আশায় রইলুম
শুভকামনা সতত ।
২৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
জুন আপু,
আমি আপনার পোষ্টে মন্তব্য করি না ইহা একদম ভুল কথা !!!!!!!
আপনার লপবুরি ও তার বিখ্যাত মাংকি টেম্পল এবং বার্মা এক নৃশংস জাতির দেশ
এই দুইটাতে আমার মন্তব্য ছিল !!!!!!!
আমিই ভুলে গিয়েছিলাম ! আপনিও ভুলে গিয়েছিলেন !
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫০
জুন বলেছেন: না না জাহিদ অনিক আমি কখনো বলি নি আপনি আমার পোষ্টে মন্তব্য করেন নি ।
আপনি আমার নিয়মিত পাঠক সেটা আমি কখনোই ভুলে যাই নি
বার্মা এক নৃশংস জাতির দেশ ও লপবুরি মাংকি টেম্পল ছাড়াও অনেক পোষ্টেই আপনি মন্তব্য করেছেন
ভুলি নি ভুলি নি
২৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: চমৎকার একখান পোস্ট। অনেক জ্ঞান বাড়াইয়া দিলেন... থ্যংকু
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫২
জুন বলেছেন: জ্ঞান বাড়াইতে পারিয়া অনেক খুশী হয়েছি রাসেল উদ্দিন
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৩০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বরাবরের মতোই, চমৎকার। আসলে কতকিছু যে দেখার আছে!!!
জীবনটা যদি অনেক লম্বা হতো, তাহলে কতোই না মজা হতো।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭
জুন বলেছেন: আমার লেখাটি ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো ভুয়া মফিজ । তবে কথাটি মন থেকে বলেছেন বলেই ধরে নিচ্ছি, আই মিন এর মাঝে ভুয়া কিছু নেই ।
৩১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২০
সোহানী বলেছেন: আপনি যে কোথা থেকে কোথায় যে নিয়ে যান তার হদিস পাওয়াই কঠিন........... অসাধারন কাহাকে বলে
আসলেই এ কারুকাজ কোন পুরুষের হতে পারে না। আমি একবার জার্মাানের ড্রেসডান শহরে গিয়েছিলাম। সেখানকার সব দালান গির্জা ঠিক এমনটাই কারুকাজ করা। এতো চমৎকার...........
বরাবরের মতোই অসাধারন ..............
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫
জুন বলেছেন: আপনি যে কোথা থেকে কোথায় যে নিয়ে যান তার হদিস পাওয়াই কঠিন... সোহানী কোথা থেকে কোথা নয় । হেথা নয়, হেথা নয়, অন্য কোথা, অন্য কোন খানে
আসলেই যে কোন সুক্ষ কারুকাজ দেখলে শুধু শিল্প রসিক নয় আমাদের মত অজ্ঞ জনদেরও মনে হয় এটা নিশ্চয় কোন নারী হাতের সুচারু কারুকাজ যা তারা নকশী পিঠায় ফুটিয়ে তোলে খেজুর কাটা দিয়ে এমন করে দেখেন কি সুন্দর কারুকাজ আমাদের গ্রামের মেয়েদের হাতে তৈরী ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । সাথে থাকুন নিরবধি
৩২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার লেখার প্রধান গুনই হলো, প্র্রতিটি ছবির সাথেই থাকে বিশ্লেষন, থাাকে ইতিহাস।। বলা যায় যেন ইতিহাসটাই ভেসে উঠে।।
ভাল থাকুন সর্বদা।।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯
জুন বলেছেন: ইতিহাসের ছাত্রীতো তাই কিছু লিখতে গেলে ইতিহাস চলে আসে সচেতনহ্যাপী
পুরনো জোক্স সেই নদীর রচনা শিখে এসে ছাত্র দেখে গরুর রচনা এসেছে পরীক্ষায়। তারপর দুলাইনের মধ্যে গরুটাকে নদীতে ফেলে দিয়ে নদীর রচনা লিখতে বসলো। আমারো সেই অবস্থা
ভালো থাকুন আপনিও আর সাথে থাকুন সব সময় ।
শুভকামনা জানবেন ।
৩৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০২
ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক সুন্দর এবং নতুন এক বৈচিত্রময় জায়গার তথ্য সমৃদ্ধ একটি পোষ্ট, অসাধারন লাগলো।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪
জুন বলেছেন: বৈচিত্রময় জায়গা নিয়েই বলতে ভালো লাগে ধ্রুবক আলো । অসাধারন লেগেছে জেনে অনেক খুশী হোলাম । শুভকামনা সবসময়ের জন্য ।
৩৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার ভ্রমণ ঝুলিতে কত যে জানা অজানা কাহিনী!! বিস্ময়ে নিরবে ভাবি!
আপনি না থাকলে কোথা থেকে জানতে পেতাম এত এত বর্নিল ইতিহাস?? এমন দারুণ ভ্রমন আর ইতিহাসে দারুণ সমন্বয় একজনাই- আপনি
অন্তনহীন কৃতজ্ঞতা, ধন্যবাদ আর শুভকামনা আপনার জন্যে
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩
জুন বলেছেন: বিদ্রোহী আপনার আন্তরিক প্রশংসাটুকু মাথা পেতে নিলাম । এমন মন্তব্য দেখলে লেখাটি স্বার্থক মনে হয়। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করি অপ্রচলিত অর্থাত একটু অজানা দ্রস্টব্য আর ইতিহাস নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হতে । জানিনা লেখায় বা জানানোতে কতটুকু সফল হই । তবে আমার আন্তরিকতা থাকে শতভাগ এটা সত্য ।
শুভকামনা থাকলো সাথে আগামীতে সাথে থাকার প্রত্যাশাও
৩৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
জুন আপা... কেমন আছেন? এবার খেমার সাম্রাজ্য সম্পর্কে জানতে শুরু করলাম।
অতঃপর হোটেল ম্যানেজারের সাথে আপনার কথোপকথনটি উপভোগ করলাম। এরকম আরও চাই
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬
জুন বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল আছি মোটামুটি । নানা চিন্তা ভাবনায় জর্জরিত যাকে এক কথায় বলা যায়। তবে আপনাদের সাহচর্যে অনেকটাই ভুলে থাকি সব। তবে মাঝে মাঝে আপনার দেখা পাই , সব সময় কেন পাই না
শুভকামনা রইলো
৩৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন ইতিহাস গুলো ছুয়ে দেখতে ছুটে যেতে চায় এ মন..........হিংসে মাখানো ভালোলাগা।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর সাদা মনের মানুষের দেখা পাওয়ায় মনের আংগিনাটি একশ পাওয়ারের বাতির আলোয় ফকফকা হয়ে উঠলো
অনেক ভালো থাকুন আর সাথেই থাকুন সকল লেখায় ।
শুভেচ্ছান্তে---'
৩৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭
জুন বলেছেন: চায়ের সাথে পিঠা জমবে এই শীতে সাদা মনের মানুষ
৩৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
অসাধারণ । বর্ণনা এবং ছবি তোলার চমতকারিত্বে সবসময় আপনার ভ্রমণ পোস্টগুলো এক ভিন্নমাত্রা পায় । তাই পড়তে বেশ ভাল লাগে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকে ।
অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা ।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪০
জুন বলেছেন: অসাধারন আপনার মন্তব্যটি যে আমার মত সাদামাটা ব্লগ লেখকের মনটিও খুশীতে ভরে উঠলো কথাকেথি
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো এই শীতের সকালে । সাথে থাকুন নিয়মিত ।
৩৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩
নায়না নাসরিন বলেছেন: কত কিছু জানিনা রে আপি ভাল লাগলো লেখার সাথে ছবি । ++++++
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নায়না । বহুদিন পর এসে আমার লেখায় উকি দিয়ে জান তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ
৪০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫
উম্মে সায়মা বলেছেন: জুন আপু, আপনার জীবনযাপন সত্যিই ঈর্ষণীয়! কত কত জায়গায় ঘুরে বেড়ান আর এত সুন্দর করে তার বর্ণনা দেন! সাথে সে জায়গার ইতিহাস আর চমৎকার সব ছবি। একেবারে একের ভেতর অনেক ++++
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭
জুন বলেছেন: উম্মে সায়মা ঈর্ষা করার মত কিছুই নেই। আমার জীবন বড়ই সাদামাটা । হাতে দু এক পয়সা জমলেই বেরিয়ে পরি যেদিকে দুচোখ যায়। এ জন্য সন্চয়ের খাত আমার শুন্যই বলতে পারেন
লেখার প্রশংসা করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৪১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৯
অপু তানভীর বলেছেন: চমৎকার !
আমি যে কবে যাবো !!
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১
জুন বলেছেন: এত টাকা জমায় করবেন্কি
এইবার আশাকরি বেগম সাহেবাকে নিয়ে ওয়ার্ল্ড ট্যুরে বের হবেন অপু তানভীর
৪২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৭
আখেনাটেন বলেছেন: কম্বোডিয়ার এমন এক চমকপ্রদ অতীত রয়েছে যা অনেকটা অজানায়। সেদিন দেখলাম অ্যাংকরভাট মন্দির বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পর্যটকের পা পড়েছে এ বছর।
বান্তে সেরির বর্ণনা ভালো লাগল। ছবিগুলোতে অালোর আধিক্য মনে হচ্ছে।
ভালোলাগার পোস্ট। ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া ( নাকি কম্পুচিয়া) দেখার ভীষণ সখ রয়েছে।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫
জুন বলেছেন: আখেনাটেন আপনার তথ্যটি সঠিক । আমরা দু বছর আগে যখন গিয়েছিলাম তখনই শুনে ও দেখে এসেছি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী পর্যটকের পদধুলিতে সমৃদ্ধ এংকরভাট তথা সিয়েমরেপ। একদা যা এংকর নগরী নাম ছিল। 2000 সনে আমার হাসবেন্ড যখন প্রথম অফিসিয়াল ভিজিটে ক্যাম্বোডিয়া গিয়েছিল তখন সিয়ামরেপ গিয়ে এংকর ভাটে জনা সাতেক ট্যুরিষ্ট দেখেছিল । আর এখন যে কি অবস্থা । সবচেয়ে বেশী মনে হয় চাইনীজ ট্যুরিষ্ট। মায়ানমারেও তারা সর্বোচ্চ সংখ্যায়। ওদের যন্ত্রনায় হাটা চলাই মুশকিল । এংকরের বেয়ন মন্দিরের একটি জানালায় দাড়িয়ে ছবি তোলার জন্য আমাকে পাক্কা পনেরো মিনিট অপেক্ষা করতে হয়েছে। ভদ্রতাটুকুও জানে না চীনা পর্যটকরা। সুযোগ আর সময় থাকলে অবশ্য ঘুরে আসবেন । আমিতো আবার যাবো সামনেই।
পোষ্টটি ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ । ওহ হ্যা বিকেলের পড়ন্ত সূর্যের আলো পড়ায় লালচে গোলাপী বেলে পাথরগুলো ঝলমল করছিল এটাও একটি কারন আলোর আধিক্যের । তাছাড়া এম এস পেইন্টে হাল্কা এডিটতো ছিলই
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার। সাথে থাকুন ।
৪৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: যেমন সুন্দর ছবিগুলো, তেমন প্রাণবন্ত বর্ণনা। বান্তে সেরি অর্থাৎ নারীদের দুর্গ দেখে এবং সেই সাথে কিছুটা পটভূমি জেনে অভিভূত হ'লাম!
ব্লগার আহমেদ জী এস এর “প্রেমবধ” পোস্টে (ফেব্রুয়ারী/২০১৩) আপনি ওমার খৈয়াম এর রুবাইয়াত থেকে একটা চমৎকার উদ্ধৃতি দিয়েছিলেন। এতদিন পরে এসে মূল পোস্ট এবং আপনার মন্তব্য পড়েও আমি একইভাবে অভিভূত হয়েছি।
পোস্টে ৩০তম ভাল লাগা + +
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৬
জুন বলেছেন: সত্যি আপনি এতদিন পরে এসে আমার পোষ্টটি পড়ে মুল্যবান একটি মন্তব্য রাখার জন্য খুশী হয়েছি খায়রুল আহসান ।
আবারো ধন্যবাদ আপনাকে এতদিন পর আমার লেখায় আসার জন্য।
শুভকামনা থাকলো বরাবরের মতই ।
৪৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৯
শামচুল হক বলেছেন: আপনার ভ্রমণ কাহিনী আমার কাছে খুব ভালো লাগে। ছবিগুলোও চমৎকার।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৯
জুন বলেছেন: আপনার ভ্রমণ কাহিনী আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আপনার এই বাক্যটি আমাকে কতখানি খুশী করলো তা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না শামচুল হক । অনেক দিন আপনার কোন লেখা দেখছি না। ছান্দিয়ার গল্পটি সত্যি মনে দাগ কেটে গিয়েছিল । অমনিধারা আরেকটি গল্প লিখুন
৪৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: ছবি সংক্রান্ত বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে এমন চমৎকার বর্ননা সমৃদ্ধ লেখা পড়তে বেশ ভালই লাগে। অনেকটা কোন বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত ফিচার লেখার মত একটা ঐতিহাসিক পোস্ট। আপনার কোন পোস্ট পড়া শুরু করার পরে সেটা শেষ না করে উঠতে পেরেছি বলে আমার মনে পড়ে না। কথাটা বলার স্পেসেফিক কারণ হল-
আপনার প্রাণবন্ত নিখুঁত বর্ননার গুণে প্রায় প্রত্যেকটা পোস্টই প্রথম থেকে পড়া শুরু করার পরে অবধারিত ভাবে সেটা শেষ নামাতেই হবে। জানি না, অন্যদের ক্ষেত্রে কথাটা কতটুকু খাটে। তবে আমি কেবল আমার কথাটাই বললাম।
বহুদিন পর ফ্রিতে এমন একটা ভার্চুয়াল ভ্রমণ করতে পেরে বেশ ভালই লাগতেছে। পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা জুনা'পু!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০২
জুন বলেছেন: মন্তব্য দেখি পোষ্টের চেয়েও চমৎকার হলো সাহসী । জানিনা এতখানি প্রশংসার যোগ্য কিনা আমার লেখাগুলো । তারপর ও যখন এমন করে বলো তখন কি পরিমান খুশী হই তা বলার বাকি থাকে না।
ভাবছি আর এমন করে ফ্রি ফ্রি আর লোকজনকে ঘুরাতে নিয়ে যাবো না
আমার মত বুড়ি মানুষ হাটুর ব্যাথা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করে এক একটি যায়গায় যাই সেই সাথে কত্ত টাকাও খরচ
এখন থেকে যা দেখবো নিজের পেটের মধ্যেই রেখে দেবো ভাবছি
যাইহোক মন্তব্য ও ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা । ভালো থেকো সব সময় ।
জুনাপু ।।
৪৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১১
সুমন কর বলেছেন: এবার একটু দেরি হলো, আপনার পোস্টে আসতে। বান্তে সেরি'র বর্ণনা পড়ে আর ছবি দেখে ভালো লাগল। পরে এসে মন্তব্যগুলোতেও অনেক কিছু জানতে পারলাম।
শুভ রাত্রি। +।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৬
জুন বলেছেন: সুমন কর আপনি আমার পোষ্টে সব সময়ই মন্তব্য করেন তাও আবার দেয়ার সাথে সাথে । এবার যে তার ব্যাতয় ঘটেছে সেটা আমার কল্পনায়ও আসে নি । এই মন্তব্যটি দেখার আগে ভেবেছি অনেক আগেই আপনি এসেছিলেন বুঝি
আপনার ছোট্ট একটি মন্তব্যের প্রত্যাশায় সব সময়ই থাকি ।
অশেষ ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
শুভ সকাল ।
৪৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪
আটলান্টিক বলেছেন: আহা কি চমৎকার ছবি কি চমৎকার লেখা।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮
জুন বলেছেন: ছোট্ট একটি মন্তব্যে আটলান্টিকের মতই বিশাল কিছু বলে গেলেন মনে হলো ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৪৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বিগত দিনগুলোতে রেখে গেছেন কতোইনা স্মৃতি।পুরাতনকে পিছনে ঠেলে নতুনের আহ্বানে দুনিয়ার সবাই জেগেছে এক উৎসবে। সাথে আপনি আমি ও মেথে ওঠি। বরণ করে নেই নব্বর্ষকে ২০১৮। নুতন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন আপুনি।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৮
জুন বলেছেন: মাহমুদুর রহমান সুজন আমি বলি কি বিগত দিনগুলো রেখে গেছে কতোইনা স্মৃতি। সেটা খানিকটা আনন্দের, অনেকটা বেদনার । সাত বছরের ব্লগীয় জীবনে কারো সাথে প্রতারনা করিনি, কাউকে কখনো অপমান করিনি। কারো মনে কষ্ট দেইনি, যদি তা হয়ে থাকে তার কারন আমার ছল চাতুরী না জানার ফসল।
২০১৮ নুতন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন আপনিও।
৪৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯
বিজন রয় বলেছেন: বিদায় ২০১৭, স্বাগতম ২০১৮,......... নতুনের শুভেচ্ছা রইল।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩১
জুন বলেছেন: বিদায় ২০১৭, স্বাগতম ২০১৮,....
আমিও আমার জীবন থেকে মুছে ফেলতে চাই ২০১৭ থেকে আগের দুর্ভাগ্যজনক পাঁচটি বছরকে বিজন রয় ।
নতুনের শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্যও ।
৫০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন:
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০২
জুন বলেছেন:
ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান সুজন
৫১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:০০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ইংরেজী নব বর্ষের শুভেচ্ছা রইল ।
কামনা করি নতুন বছরের দিনগুলি
হোক শুভতে পরিপুর্ণ ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৮
জুন বলেছেন:
শুভ হোক ২০১৮ আপনার আমার আমাদের পরিবারের প্রতিটি সদস্য সবার জন্য এই কামনাই করি ডঃ এম আলী
৫২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
শুভ ভোর ২০১৮ !
এ কালের ইবনে বতুতা সুখে থাকুক....
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৫
জুন বলেছেন: আপনার ও সুখে শান্তিতে দিন কেটে যাক শুধু ২০১৮ই নয় আরো অনেক অনেক বছর কথাকেথিকথন
শীত সকালে ধোঁয়া ওঠা ভাপা পিঠার শুভেচ্ছা
৫৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
শীতে কোথায় কোথায় ঘুরলেন আপু !!!!!!!!!!!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৫
জুন বলেছেন: আমি একেই শীত সহ্য করতে পারি না জাহিদ, তার মধ্যে এই ভয়ংকর শীতে কই যাবো বলেন
দেখি আগামিতে কই যেতে পারি
ভালো থাকুন আর আমিও যেন ভালো থাকি সুস্থ থাকি সেই দোয়ার প্রত্যাশী ।
৫৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই মন্দির থেকে কত দুরে এখন জন বসতি? সাধারণ মানুষের আয় কেমন?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২২
জুন বলেছেন: জনবসতি বেশ দূরে চাঁদগাজী । আয়তনে আমাদের দেশের চেয়ে চার গুন বড় দেশটিতে জনসংখ্যা মাত্র দেড় কোটি। এদের অধিকাংশের জীবিকা কৃষিকাজ । তবে দেশের হর্তাকর্তাদের দুর্নীতির জন্য অঢেল সম্পদ থাকা সত্বেও লোকজন বেশ গরীব । এসব ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য আপনি গুগুলে সার্চ দিলেই পাবেন গাজী সাহেব।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৫৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৫৬
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আমি এখন দেশে। আপনার পত্রিকা আমার কাছে। আপনি যদি লোক পাঠিয়ে আমার বাসা থেকে নিয়ে যেতে পারেন, তবে পত্রিকাটি নিতে পারেন। আমি আর দুই তিন দিন বাংলাদেশে আছি। বিস্তারিত ইমেইল বা ফেসবুকে.
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮
জুন বলেছেন: চেক মেইল তানিম
৫৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫
শ।মসীর বলেছেন: আপনার লেখা আর ছবিতে অনেক অজানা জায়গা দেখা হয়ে যায় ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
জুন বলেছেন: শামসীর আপনার লেখা আর ছবিতেও আমি প্রিয় মাতৃভুমি বাংলাদেশকে দেখেছি অনেক গভীরভাবে। অনেক দিন পর পুরনো এক প্রিয় ব্যাক্তির মন্তব্য পেয়ে খুব খুব ভালো লাগলো । আবার নিয়মিত হোন এই প্রত্যাশায়
৫৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ঝরঝরে বর্ণনা আর চমৎকার সব ছবিতে প্রাচীন ঐতিহ্য মানসভ্রমণ হয়ে গেলো।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫
জুন বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু ,
কি বলে আপনাকে ধন্যবাদ জানাবো বুঝতে পারছি না । এটা আমার অনেক প্রিয় একটি পোষ্ট। পড়েছেন দেখে সত্যি অনেক খুশী হয়েছি। আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যশা থাকলো
৫৮| ২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার ভাগ্যটি খুব ভালো।
২৮ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাজীব নুর । আমিও শুকরিয়া জানাই প্রতিনিয়ত আল্লাহ রাব্বুল আল আমীনের কাছে।
তবে ভ্রমন ছাড়া আমি ও আমার কর্তার আর কোন দিকে তেমন ঝোক নেই। তাই ক্ষুদ কুড়ো যা জমাই তা এর পেছনেই ব্যয় করতে পছন্দ করি । শাড়ী গয়নার প্রতি কোন আকর্ষন নেই , নেই একাধিক স্থাবর সম্পত্তির প্রতি লোভ
আরেকবার ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য।
৫৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:৩৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আরেকটি কম্বোডিয়ান থ্রিলার পড়লাম। বেশ ভাল লেগেছে। মনে হচ্ছে কম্বোডিয়া ঘুরে আসি।
০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
জুন বলেছেন: যান ঘুরে আসুন কাওসার চৌধুরী আপনার অবশ্যই ভালোলাগবে বলে আমার বিশ্বাস। পুরো সিয়েমরেপ শহরকেই বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে ঘোষনা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ ।
পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৬০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৩
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: অসাধারন এই পোস্ট। খ্রীষ্টপূর্ব ৯৬৭ সালে মন্দিরটি নির্মান করা হয়েছে শুনে বিষ্মিত হলাম। এত আগের মন্দির এখনও সংরক্ষিত! বৌদ্ধরা ক্ষমতায় এলেও মন্দিরটিকে ধ্বংস করেনি। এটাও বেশ অবাক করল।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩১
জুন বলেছেন: আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ উম্মু আবদুল্লাহ ।
খ্রীষ্টপূর্ব ৯৬৭ সালে মন্দিরটি নির্মান করা হয়েছে শুনে বিষ্মিত হলাম। এত আগের মন্দির এখনও সংরক্ষিত! বৌদ্ধরা ক্ষমতায় এলেও মন্দিরটিকে ধ্বংস করেনি। এটাও বেশ অবাক করল।
ক্যাম্বোডিয়ার এংকরভাট জুড়েই রয়েছে প্রাচীন খেমার সভ্যতার অসংখ্য উদাহরণ । ২০১৬ এর জানুয়ারীতে এ বিষয়ে আপনি আমার অন্যান্য পোষ্টগুলো পড়লেই বুঝতে পারবেন । অনেক যায়গায় তারা শিবের মুর্তি ভেঙ্গে বুদ্ধের মুর্তি স্থাপন করেছে কিন্ত স্থাপনাগুলো অক্ষত রয়েছে ।
আপনাকেও ধন্যবাদ আমার প্রিয় একটি পোষ্ট পড়া ও মন্তব্য করার জন্য । সাথে থাকুন
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২
সকাল রয় বলেছেন: ছবিগুলো দেখলাম। এবার পড়া শুরু করি।