নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের বাসায় কোন পঞ্জিকা নেই, থাকলেও হয়তো বুঝতে পারতুম না এখন কোন ঋতু ? তবে উত্তর দিক থেকে ধেয়ে আসা কনকনে ঠান্ডা বাতাস তিতলীর বাবা মাকে ভালো করেই জানান দিচ্ছে যে এটা শীতকাল। বাতাস যেন হাড় মাংস ভেদ করে মজ্জায় গিয়ে আঘাত করছে। শীতল বাতাসের ঝাপটায় একে একে খসে পড়েছে চারিদিকের সব হালকা পলকা ধুসর পাতার বেড়াগুলো। আর তাতেই যেন বড্ড বে আব্রু হয়ে গেছে বাসাটি আমাদের। শীতের কামড়ে বৌ আর আমি গুটি শুটি মেরে বসে থাকি আমাদের ছোট্ট খুপড়ি ঘরটিতে । তারপরও দেখতে পাই পাশের উচু দালান বাড়ী থেকে গিন্নীবান্নি মহিলাটি উকিঝুকি মেরে আমাদের দেখতে চেষ্টা করছে। আগেও উকি দিতো কিন্ত এখন বেড়া না থাকায় তার যেন সুবিধাই হয়েছে। এমন দেখে বৌ আমার কখনো লজ্জা পায় কখনোবা রাগে ফেটে পরে।
বুঝিয়ে বলি "রাগিস কেনো তিতলীর মা ? মহিলাটি যতই খারাপ হোক তারপরও দেখ আমাদের জন্য তার কত মায়া। প্রতিদিন আমাদের সবার জন্য খাবার দিয়ে যাচ্ছে। অজানা অচেনা কারো জন্য এমনটা কজন করে বল'?
আমার কথা শুনে কিছুটা শান্ত হয় বৌ তারপর জানতে চায় কবে আবার দেয়াল হবে আমাদের ?
'হবে হবে এত অস্থির হোসনা , যখন হবে তখন দেখবি কি সুন্দরই না হবে। কারো সাধ্য থাকবে না আমাদের ঘর বাড়ি দেখার'।
বৌ এর মুখে হাসি ফুটে উঠে, হাল্কা করে ঠোট ছুইয়ে দেয় আমার পিঠে।
মহিলাটি প্রতিদিন জানালা দিয়ে আমাদের খাবার দিয়ে একটু আড়ালে চলে যায় । আমরা যে তাকে ভয় বা লজ্জা পাই সেটা বুঝতে পেরেই হয়তো বা। সেখানে খাবার খেতে হাজির হই বাচ্চাকাচ্চাসহ আমরা গোটা তিন চার পরিবার, এই যেমন আমরা ছাড়াও টুনির বাবা মা, কুহু ও তার বাবা মা সব্বাই।
আমরা ঘর থেকেই নজর রাখি মহিলাটি কখন প্লেট হাতে জানালায় এসে দাঁড়ায়। সাধারনত সকালের দিকেই উনি আমাদের নাস্তা দিয়ে থাকেন, কখনো বা বিকেলেই রাতের খাবার। ওনার খাবারে কিন্ত একটু নতুনত্ব থাকেই এটা আমার গিন্নীও স্বীকার করে।
কিছুদিন পরে এক দুপুরে হাত পা মেলে রোদ পোহাচ্ছি, সে সময় তিতলীর মা ডেকে বল্লো,
"একটা জিনিস খেয়াল করেছো তিতলীর বাবা" ?
'কি খেয়াল করবো বল'?
"দালান বাড়ির গিন্নীটাকে আজ কদিন হলো দেখছি না,জানালাগুলো বন্ধ, বারান্দায়ও তো আসে না" ।
'আছে হয়তো ঘরেই, শীতের চোটে বের হচ্ছে না '।
"তাতে কি শীত বলে কাপড় চোপড় ধুয়ে মেলবে না ! রোঁদ পোহাবে না বারান্দায় ! এটা কি একটা কথা হলো তোমার। শোনো ঐ যে ওনার পাশের বাসায় যারা থাকে তারাতো রোজ এত এত কাপড় নেড়ে দিয়ে যায় দুটো বারান্দা জুড়ে, তাদের বুঝি শীত লাগে না ! " গিন্নী বলে ওঠে।
গিন্নীর কথায় মনে হলো সত্যি হয়তো উনি চলে গেছেন , সে বেশিটা সময় বাসায় থাকে বাচ্চাদের দেখাশোনা করার জন্য। তাই হয়তো খেয়াল করেছে, কিন্ত আমার সময় কই! আমিতো দিনরাত পরিবারের খাবার যোগাতেই ব্যাস্ত থাকি। খাবার ছাড়াও বেশ অনেক মাস ধরে দেখতে দেখতে প্রতিবেশীনিটির জন্য মনের মাঝে বেশ একটা মায়া পরে গিয়েছিল , তিতলীর মার কথা শুনে মনটা খারাপ হয়ে উঠলো আমার ও।
আজ টুনির বাবার সাথে ঘরের পাশেই বসে বসে গল্প করছি। সে নাকি কার কাছ থেকে শুনেছে এখন নাকি মাঘ মাস আর কদিন পরেই গরম শুরু হয়ে যাবে ।
"তিতলীর বাবা, তিতলীর বাবা কই তুমি" ?
গিন্নীর উত্তেজিত গলা শুনে চমকে উঠি, উত্তর দেই
'এই যে এইখানে বসে আছি, কি হয়েছে' ?
"আরে দেখো দেখো ঐ যে ঐ মহিলাটি জানালায় দাঁড়িয়ে আছে"।
এক নজর দেখেই গিন্নীর হাসি হাসি চেহারার দিকে তাকিয়ে বললাম '
কি এত খুশী যে ? কালই তো রাগ হয়ে বলবি কি বেহায়া মেয়েছেলে দেখেছো ! কেমন উকি দিয়ে আমাদের দেখছে'।
"তা ঠিক, কিন্ত যাই বলো তিতলীর বাবা মহিলাটির জন্য আমার সত্যি মন কেমন করছিল"।
বলেই ফুরুৎ করে উড়ে গেল টুনির মাকে খুশীর খবরটা দিতে ।
আমরা যখন শতবর্ষী গাছ কাটতে ব্যস্ত তখন আমার ঘরের পাশের এই বিশাল দেহী অশ্বথ গাছটি রয়েছে ডালপালা মেলে আর যাতে কিনা পাখির কুজনে মুখরিত থাকে সারাদিন । চিকন খালের দু পাশ বাধানোর পরও গাছটি যাতে কাটতে না হয় তার জন্য কয়েকবার এক্সপার্টদের আসতে দেখেছি ।
ছবি আমার মোবাইলে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৪
জুন বলেছেন: আপনার মত একজন দশ বছর বয়সী ব্লগার থেকে প্রথম মন্তব্যটি পেয়ে খুব ভালোলাগলো পদ্মপুকুর, অশেষ ধন্যবাদ
চা দিচ্ছি আর চিনি কমই হবে ভালোলাগাতে ক্লিক না করার জন্য
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: প্রায় শেষ হবার আগে বুঝিইনি যে পাখি পরিবারের কথা হচ্ছে!
প্রথম ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
জুন বলেছেন: একটু সাস্পেন্স বজায় রাখতে চেয়েছিলাম নীল দর্পন
প্রথম ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক খুশী হয়েছি
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
পদ্মপুকুর বলেছেন: লেখাটা ভালো লেগেছে অবশ্যই। তবে ওই যে আমি একদমই ইন্টারএ্যাকটিভ ব্লগার না। আমার বাড়িতে এসে দেখবেন, মন্তব্যর পরিমাণ কম, অনুসরণ করি কম, সব কিছুই কম। খুব আলস্য। তবে হ্যাঁ, আমি পড়ি অনেক।
দিয়ে দিলাম লাইক।
শুভ ব্লগিং।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪
জুন বলেছেন: চিনিটা এবার বেশি করেই দিলাম পদ্মপুকুর
গতকাল আপনার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে লেখাটি পড়েছিলাম । সময়াভাবে মন্তব্য করতে পারি নি। যেনতেনো ভাবেতো আর প্রিয় ক্যাম্পাস নিয়ে লেখা যায় না। সেদিন এলুমনাই এর রেজি করতে গিয়ে প্রিয় কলা ভবনের আশপাশ ঘুরে এসেছিলাম ভীষন আবেগ নিয়ে।
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯
পদ্মপুকুর বলেছেন: গতকাল আপনার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে লেখাটি পড়েছিলাম । সময়াভাবে মন্তব্য করতে পারি নি। যেনতেনো ভাবেতো আর প্রিয় ক্যাম্পাস নিয়ে লেখা যায় না। সেদিন এলুমনাই এর রেজি করতে গিয়ে প্রিয় কলা ভবনের আশপাশ ঘুরে এসেছিলাম ভীষন আবেগ নিয়ে।
যেনতেন ভাবে লিখতে হবে না, প্রিয়কে নিয়ে যাই লিখবেন, সেটাই বিশেষ হয়ে যাবে; ওই যে জগজিৎ গেয়েছেন না: বেদনা মধুর হয়ে যায়, তুমি যদি দাও.... শুনেছেন না?
কিসের অ্যালামনাইয়ে গিয়েছেলেন? সেন্ট্রাল না ডিপার্টমেন্টাল?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩
জুন বলেছেন: ডিপার্টমেন্টের পদ্মপুকুর । আর এলামুনাইয়ের জন্য নাম রেজিস্ট্রি করতে ।
এখুনি যাচ্ছি আমার প্রিয় ক্যাম্পাস নিয়ে আপনার লেখায়
আরেকবার আসার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গিন্নিটা যে আপনি তা আমি নিশ্চিৎ।
এদেশের মানুষের গাছের প্রতি কোন মায়া নেই।দেশটাকে আমরাই মরুভূমি বানানোর পায়তারা করছি রোজ।
যশোর রোডের গাছ গুলো কেটে ফেলা হবে ভাবলেই কেমন কষ্ট লাগে।গাছ গুলোর জন্য সত্যি অনেক মায়া লাগছে।
বাঙালী কবে যে গাছের মূল্য বুঝবে।
সুন্দর একটি লেখায় অনেক ভাললাগা রইল জুনাপু।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬
জুন বলেছেন: গিন্নিটা যে আপনি তা আমি নিশ্চিৎ।
বলেন কি মোস্তফা সোহেল এত সহজে জাঁরিজুরি ফাঁস হয়ে গেলে কি চলবে ! আমি বাপু এখানে কেউ নই । এ শুধু পাশে থাকা বিশাল অশ্বথ গাছের বাসিন্দা নিয়ে একটি কিচ্ছা মাত্র
বাঙালী কবে যে গাছের মূল্য বুঝবে। বাংগালী বলবেন না মোস্তফা সোহেল বলেন বাংলাদেশিরা । যদি বাংগালীই হতো তাহলে যশোর রোডের বাকি অংশ যা পশ্চিম বাংলায় পড়েছে সেই মহীরুহগুলোও আর আস্ত থাকতো না ।
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু তুমি দেশে !!!!!!!
তিতলীর মা’য়ের হাসি বলে দিচ্ছে নতুনত্ব থাকা খাবার দেয়া সে মায়াবতী তুমি ‘ই।
আশা করছি জল হাওয়ায ভালো আছো .....
শতবর্ষী গাছ বেঁচে থাক আমাদের আশ্রয় আমাদের অভিভাবক হয়ে !
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
জুন বলেছেন: তিতলীর মা’য়ের হাসি বলে দিচ্ছে নতুনত্ব থাকা খাবার দেয়া সে মায়াবতী তুমি ‘ই।
হ্যা অনেক ভালো আছি আমি
না মনিরা আমি এখন দেশে নেই । আর ঘটনাটি বিদেশেই আমার বাসার পাশের অশ্বথ গাছটিতে বসবাস করা লোকজনকে নিয়ে ।
শতবর্ষী গাছটি আমার পাঁচ তালার বারান্দা ছুয়েছে। মায়ানমারে কত শত প্রাচীন মহীরুহ রয়েছে যা বলার নয়।
আমাদের দেশের গাছগুলোও শত শত বছর বেচে থাকুক এই প্রত্যাশায়।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
তিতলির মাকে অনেক ভালো লেগেছে!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
জুন বলেছেন: আর তিতলীর আব্বা ? তিতলীর আব্বাকে ভালোলাগে নাই মাঈনউদ্দিন মইনুল
অনেক অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালোলাগলো
সাথে থাকবেন নিয়মিত ।
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার বিদেশের যে কোনো ভ্রমণ কাহিনীর মতো, হাজার বছরের পুরোনো মন্ত্রমুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকার কোনো পুরাকীর্তির মতো ভালো লাগলো দেশের হাজার বছর ধরে চলে আসা আমাদের মেয়েদের মানুষকে আদর যত্নে আপ্যায়নের কাহিনীও | জুন, অনেক ধন্যবাদ নেবেন নতুন বছরের শুরুতেই চমৎকার একটা গল্প বলার জন্য | প্রিয় মুনিরা সুলতানার সবগুলো কথা আমার মন্তব্যের পরে পরে নিতে হবে | অতো সুন্দর করে বলতে পারিনা দেখে আর বললাম না |আপনি আমার হয়ে একবার বেশি পড়ে নেবেন | মুনিরা সুলতানাকে বলবেন রাগ না করতে | আমার ভাষাজ্ঞানের দীনতায় আমার কোনো হাত নেই | ঐশ্বরিক বিচার আমি মেনে নিয়েছি | এটাও বলবেন |
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৮
জুন বলেছেন: মলাসইলমুইনা আমিও মন্ত্রমুগ্ধ হোলাম আপনার অসাধারন মন্তব্যটি পড়ে।
বারান্দায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শীতে ঝরে পরা পাতাওয়ালা বিশাল অশ্বথ গাছের ন্যাড়া ডালে বসা ঘুঘুদের দেখতে দেখতে এই লেখাটি মাথায় আসলো । আপনার কথা মতই আমার এক অতি প্রিয় ব্লগার মনিরার লেখাটি পড়ে নিলুম আর জানলুম আমার মত মনিরাও আপনার প্রিয় একজন।
আপনার ভাষা জ্ঞ্যানের দীনতা নিয়ে দুঃখ করছেন মলাসইলমুইনা ! তাহলে আমার ব্যাপারে কি বলবেন শুনি !
অসংখ্য ধন্যবাদ ব্লগে পা দেয়ার পর থেকেই প্রতিটি লেখায় উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন বলে । আগামীতেও সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশায়
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নির্বোধ লোভীদের হাত থেকে বেঁচে থাকুক বৃক্ষরা!!
যে জন বৃক্ষ না রুয়ে মানুষ না মানি
যারা কাটে এমন বৃক্ষ কাহার জন্ম নির্নয় না জানি!!!
পোষ্টে ++++
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
জুন বলেছেন: নির্বোধ লোভীদের হাত থেকে বেঁচে থাকুক বৃক্ষরা!!
আসুন আজ থেকেে এই প্রার্থনাই থাকলো আমাদের বিদ্রোহী ভৃগু ।
পুরনো কবিতার চরণদুটো বরাবরের মতই আবেগময়।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ জানবেন ।
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পটি ভালো লাগল। জুনাপি গল্পের দিকে দাবিত হচ্ছে তাহলে বিখ্যাত বিখ্যাত ছবি ও তথ্য পাবো কোথায়?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২২
জুন বলেছেন: মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন জুনাপি গল্পের দিকে দাবিত হচ্ছে ।
না ভাই গল্প নামক জিনিসটি আমি আগেও অনেক লিখেছি ব্লগে। অবশ্য সেগুলো কোনটাই তেমন মানসম্মত না। এছাড়া আপনিও হয়তো দেখেন নি ব্লগে নিয়মিত না থাকার জন্য
আশাকরি এরপর ঠিকই নজরে পড়বে
অশেষ ধন্যবাদ রইলো বহুদিন ধরে সাথে থাকা ও উৎসাহ দেয়ার জন্য ।
শুভকামনা সকালের ।
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা বুঝতে বেশ বেগ পেতে হলো।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১৭
জুন বলেছেন: রাজীব নুর আমার সহজ সরল লেখাটি বুঝতে বেগ পেতে হলেও খুব একটা অসুবিধা নেই। কারন বিষয়টি তেমন কোন গুরুত্বপুর্ন নয় । শুধুমাত্র আমার অলস ভাবনা আমার না পোষা শিকলি কাটা স্বাধীন পাখী আর গাছটিকে নিয়ে
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২২
সামিয়া বলেছেন: অসাধারণ লেগেছে আপু।।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫
জুন বলেছেন: অতি সাধারন একটি লেখায় ভালোলাগা জানিয়ে গেলেন প্রিয় ব্লগার তার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ সামিয়া
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন আগামীতেও ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১
পার্থ তালুকদার বলেছেন: গাছের টুনাটুনির সংসার নিয়ে লিখুন আর আপনার সংসার নিয়েই লিখুন- পড়তে বেশ লেগেছে।
ভাল থাকবেন আপু।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭
জুন বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্যে আভিভুত হোলাম পার্থ তালুকদার । সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই আশা করছি ।
ধন্যবাদান্তে ----
১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
আটলান্টিক বলেছেন: একবার পড়েই বুঝে ফেললাম সব কিছু
আমি নিশ্চয় আগের জন্মে শার্লক হোমসের কোন আত্মীয় ছিলাম
চমৎকার হয়েছে গল্পটা। একদম সহজ সরল।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৫
জুন বলেছেন: একবার পড়েই বুঝে ফেললাম সব কিছু বলেন কি একটি আটলান্টিক
না না আগের জন্ম টন্ম না আপনি এই জন্মেই দ্বিতীয় শার্লক হোমস
সাধারন এক আবোল তাবোল লেখাটি চমৎকার লেগেছে জেনে ভীষন খুশী হোলাম ।
সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
ভালো থাকুন ।
১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: অনেক সুন্দর করে লিখেছেন । দারুন লাগলো ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৭
জুন বলেছেন: নুর- ই- হাফসা আমার সামান্য লেখাটিতে এসেছেন, মন্তব্য করেছেন আবার দারুন লেগেছেও বলেছেন !
সত্যি বলতে কি অনেক অনেক খুশী হয়েছি
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন প্রতিনিয়ত ।
১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
গাছ আমাদের সম্পদ! তাকে রক্ষায় আমাদের সব করা উচিত!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৯
জুন বলেছেন: ভ্রমরের ডানা গাছ আমাদের সম্পদ! এটা জেনেই তো তাড়াতাড়ি কেটেকুটে ঘরে নিয়ে তুলতে চাচ্ছে লোকজন ।
বেড়ায় যদি গাছ খায় তবে তাকে কে রক্ষা করবে বলুন ?
অনেক দিন পর আপনাকে দেখে ভালোলাগলো
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন সেই প্রত্যাশায় ।
১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩২
মুরশীদ বলেছেন: পাখী আর গাছ অর্থাৎ প্রকৃতির প্রতি আপনার মায়া সব সময়ের জন্যই রয়েছে যা এই লেখাটিতেও প্রকাশিত।
++++++++
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৬
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য ও প্লাস চিনহটি দেয়ার জন্য ।
১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন:
পাখি শীতে ঘর থেকে বের হয়না । আমার বারান্দার কাছে কাক বাসায় বসে আছে। সকালে বোধ হয় তারা আর ডাকে না ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৫
জুন বলেছেন: ঢাকায় আমার বাসার চারিদিকে শুধু বিশাল বিশাল উচু দালান । গাছের চিনহ মাত্র নেই । তারপর ও সেই দালানের ছাদে প্রতিদিন সকালে তিন চারটে কাক অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে কখন আমি একটি রুটি আর আমার না খাওয়া ডিমের কুসুমটি নিয়ে আসবো । এছাড়াও আসে এসির পেছনে বাসা বানিয়ে থাকা শালিক জোড়া, কয়েক জোড়া বুলবুলি আর টিয়ার দল ।
আপনার ছবিটি দেখে আমার পাখিগুলোর কথা মনে পড়লো । হয়তো খাবার না পেয়ে ফিরে যাবে ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার । সাথে থাকুন ।
১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫১
তারেক ফাহিম বলেছেন: সুন্দর প্রকৃতি প্রেমি পোষ্ট।
++
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৯
জুন বলেছেন: সত্যি আমি প্রকৃতি প্রেমিই বটে । আপনি ঠিকই ধরতে পেরেছেন তারেক ফাহিম । অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫১
সোহানী বলেছেন: আমার সমস্যা হলো, প্রিয় ব্লগারদের লেখা পড়ার আগেই মনে একটা ছবি একেঁ ফেলি যেমন আপনার ক্ষেত্রে ভ্রমণ নিয়ে কিছু পড়ার জন্য প্রথম শব্দ থেকে শুরু করি.... তারপর এগিয়ে যাই এবং কাংখিত শব্দটা যতক্ষন না পাই কি লিখছেন তা খেয়াল করি না। তাই লিখাটা শেষের পরে বুঝলাম... ওও আচ্ছা আচ্ছা জুনাপু একটু নতুন কিছু নিয়ে এসেছে........ ভ্রমণ নয়..... তাই আবার প্রথম থেকে পড়া শুরু করলাম........হাহাহাহাহাহা
অসম্ভব ভালো লাগলো লিখাটি আর ভালো লাগলো তিতলির মাকে ও তার মায়াবতী প্রতিবেশী জুনাপু কে.........++++++++++
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
জুন বলেছেন: সোহানী প্রিয় ব্লগার আমার। আপনার মন্তব্যটি পড়ে খুব মজা পেলাম । সত্যি আপনি সাধারন কথাগুলোকেও এক অসাধারন উচ্চতায় নিয়ে যান যা সবার মনে দাগ কেটে যায় । মনে রাখবেন মায়াবতীই আপনিও কম নন
আমি কিন্ত ইদানীং ঘন ঘন ভ্রমণ এর উপর লিখছি । আগে কিন্ত গল্প কবিতা ফিচার সবই লিখতাম । তখন হয়তো আপনার নজর এড়িয়ে গেছে অথবা আপনি তখন ততটা নিয়মিত ছিলেন না
যাই হোক এখন থেকে আপনাকে আমার পোষ্টে নিয়মিত দেখতে চাই
সামান্য লেখাটি ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও রাত্রির শুভেচ্ছা জানবেন ।
ভালো থাকুন আর নিয়মিত থাকুন এই প্রত্যাশায় ।
২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাধারণ, খুব একটা আকর্যণীয় হয়নি।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
জুন বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
সাধারণ, খুব একটা আকর্যণীয় হয়নি।
হা হা হা এটা কি আর নতুন করে বলার মত কিছু হলো বলুন !
তাছাড়া আমি এমন কোন তালেবর লেখক বলে নিজেকে মনে করি না। আমি খুব খুব সাধারন একজন মানুষ আর আমার লেখালেখিও অতি সাধারন মানের । অতএব আমার লেখায় যদি আপনি অসাধারন কিছু খুজতে চান তা উলুবনে মুক্তো খোজার মতই অবস্থা হবে আপনার ।
অনেক ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন সামনের দিনগুলোতেও সেই প্রত্যাশায় রইলাম
২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
বেশ সহজ সরলভাবে একটা গভীর অর্থ দিয়ে গেলেন, যা সমসাময়িক অসঙ্গতিকে তুলে ধরেছে । খুব ভাল লাগলো ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১৫
জুন বলেছেন: কথাকথিকেথন আপনার মন্তব্যটি পড়লেই বোঝা যায় আপনি খুব বিনয়ী,
না হলে এমন একটি লেখায় ভালোলেগেছে লিখেছেন দেখে লজ্জাই পেলুম
তারপর নিজের লেখাকে কেউ ভালোলেগেছে বললে ভালোই লাগে ।
সকালের শুভেচ্ছা নিন আর ভালো থাকুন সব সময়ের জন্য
২৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
মিথী_মারজান বলেছেন: চমৎকার থিম আর ভারী সুন্দর লেখা।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১৭
জুন বলেছেন: মনে যা আসে তাই লিখেছি মিথি _মারজান । তারপর ও আপনার কাছে ভালোলেগেছে জেনে খুব ভালোলাগলো ।
ভালো থাকুন সব সময় মন্তব্যে ধন্যবাদ ।
২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩২
সুমন কর বলেছেন: গল্পের মেসেজ এবং ছোট গল্প ভালো হয়েছে। +।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা সুমন কর ।
সব সময় সাথে আছেন, নিরন্তর উৎসাহিত করে চলেছেন তার জন্য কৃতজ্ঞ ।
ভালো থাকুন সপরিবারে সেই কামনায়
২৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: একটু ভিন্নতর লেখা!!
প্রথম পড়া শুরু করার পর থেকেই যা ভাবছিলাম মিলে গেল।। শতবর্ষী গাছগুলিকে আশ্রয় করে মানবজাতি না হোক, কেউ তো সুখের সংসার বাধে!!
আর মানুষ ঘর না বাধলেও তার থাকে, প্রকৃতির প্রতি ভালবাসা।।
প্রসঙ্গতঃ মনে পড়ে গেল, যশোর রোডের গাছগুলির কথা।।
যেখানে বর্তমান পৃথিবী তার ঐতিহ্যের রক্ষায়, সেখানে কিছু অমানুষ আছে, ঐতিহ্যকে বিক্রয় করে ব্যাংকে ডিপোজিট করতে
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
জুন বলেছেন: একটু ভিন্নতর লেখা! তাই কি সচেতনহ্যাপী ! আপনার ভাবনার সাথে মিলে যাওয়াতে খুব খুশী হয়েছি । শুধু পাখীদের সুখের সংসারই নয়, গাছগুলো আমাদের কত উপকার করে যেখানে বৃক্ষহীন এলাকার লোকেরাই তা অনুভব করতে পারে । তার জন্যই হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ গাছ লাগিয়ে গেছে মাটিতে ।
আমাদের দেশে যারা ঐসব পদে আসীন তারা শুধু টাকাই চিনে । তাদের গলা পর্যন্ত টাকাতেও তৃপ্তি হয় না । অদ্ভুত এক জাতি আমরা । খুব দুঃখ হয় নিজেদের জন্য । দেশ আমাদের এত সম্পদ দিয়েছে কিন্ত কিছু লুটেরাদের লুটপাটে আজ তা বিলীন হতে চলেছে । জাফলং রোড কক্সবাজারের যাবার দুদিকের পথের কথাই একবার চিন্তা করেন । কি হাল এখন সেই শ্যমল চির হরিৎ গাছের ছায়া ছায়া পথের । স্বপ্নের মত মনে হয় এখন ।
যাই হোক এসব কথা মনে হলে দুঃখই হয় । ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন নিয়মিত ।
শুভকামনা জানবেন ।
২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৩১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ ! ভীষণ মায়াময় লেখা।
গাছের নীড়ের পাখিদের যে নিজেদের উপর মানুষের প্রভুত্ব পছন্দ সেটা বেশ সহজেই তুলে ধরেছেন পাশাপাশি পাঠককে এটাও বলে দিতে চেয়েছেন ক্ষমতা থাকলেই শান্ত পাখিদের নীড় কেড়ে নিতে নেই।
প্লট ও লেখার ধরন ভালো লাগলো জুন আপু।
এবার শীতে বুঝি জানালার ধারের অশ্বথ গাছেই বেড়াতে গিয়েছিলেন!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
জুন বলেছেন: এবার শীতে বুঝি জানালার ধারের অশ্বথ গাছেই বেড়াতে গিয়েছিলেন!
হা হা হা জাহিদ অনিক সেরকমই ধরে নিতে পারেন । আমি অনেক সময় নামকরা পর্যটন কেন্দ্রের চেয়ে অচেনা অজানা নীরব নিঝুম প্রকৃতির কাছে গিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা চুপচাপ বসে থাকতেও ভালোবাসি । ভালোবাসি জলাশয়ে মাছ আর গাছের ডালে বসে থাকা পাখীদের খাওয়াতে ।
লেখার ধরন ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন ।
রাত্রির শুভেচ্ছা
২৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:২১
অজানিতা বলেছেন: সরল-সুন্দর!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৪
জুন বলেছেন: অজানিতা আপনার মন্তব্যটিও সহজ সরল এবং সুন্দর ।
ধন্যবাদ সাথে থাকুন সব সময়
২৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০৮
ওমেরা বলেছেন: আপু বিদ্রোহী ভৃগু ভাইয়ার নীচে আমার একটা কমেন্ট ছিল সেটা কোন লোভী নিল !
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৬
জুন বলেছেন: তাই নাকি ওমেরা !! আমি নেইনি এটা সত্য
যাইহোক আবার এসেছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
২৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমার কাছে মনে হলো কারো পরিবার বিত্যান্ত পড়লাম ।মানে পারিপারিক গল্প।
তবে গল্পের জায়গায় জায়গায়,আমার গিন্নী শব্দের ব্যবহারে আপনাকে পুরুষ পুরুষ মনে হয়েছে জুন আপু।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৯
জুন বলেছেন: তবে গল্পের জায়গায় জায়গায়,আমার গিন্নী শব্দের ব্যবহারে আপনাকে পুরুষ পুরুষ মনে হয়েছে জুন আপু।
হা হা হা তাই নাকি !! মজার একটি কথা বললেন হাসু মামা ।
মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা জানবেন । আর ভবিষ্যতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় থাক্লুম ।
৩০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সমসাময়িক বিষয়ের সুন্দর প্রকাশ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১০
জুন বলেছেন: সুন্দর এবং সংক্ষিপ্ত মন্তব্যে অনেক কিছুই বলে গেলেন গিয়াস লিটন ।
সাথে আছেন সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
৩১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫২
ধ্রুবক আলো বলেছেন: গল্পে একটা মেসেজ ফুটে উঠেছে। খুব আবেগ ঘন গল্প। বেশ ভালো লাগলো।
গাছ হচ্ছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ। গাছ না থাকলে মানব জাতির অস্তিত্ব থাকবে না। কোনো গাছই না কাটা হোক।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৪
জুন বলেছেন: গাছ হচ্ছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ। গাছ না থাকলে মানব জাতির অস্তিত্ব থাকবে না। কোনো গাছই না কাটা হোক।
এটা আমরা বুঝেও কিছু অর্থের জন্য না বুঝে থাকি ধ্রুবক আলো । গল্পটি ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ । সাথে থাকুন সেই কামনায় ।
৩২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬
উম্মে সায়মা বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প আপু। খুব খুব ভালো লাগলো +++
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক দিন পর ব্লগে দেখে খুব খুব ভালোলাগলো উম্মে সায়মা
সকালের শুভেচ্ছা ।
৩৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২১
আরাফআহনাফ বলেছেন: গল্পটা সুন্দরভাবে উপস্হাপিত হয়েছে ----- ছায়া নায়িকা- আপনি, নিজেকে আড়াল করে।
পাশে থাকা বিশাল অশ্বথ গাছের জন্য মায়ামমতা দেখতে পাচ্ছেন, দেখতে পাচ্ছেন তার বাসিন্দা টুনি,কুহু,তিতলী, তাদের বাবা/মা কে আর লিখেছেন অসাধারন শৈলীতে, শিল্পীর আঁচড়ে ফুটিয়েছেন এর কাহিনী। কিন্তু অন্য পাশটা?এখানে, আমাদের দেশে, যশোর রোডের এই এতগুলো গাছ কাটা হয়ে যাবে - শুধু দেখেই যাচ্ছি - বর্বরতা,লোভ আর আগ্রাসন। প্রশাসনের কোন লোকই নেই - টুনি,কুহু,তিতলীদের অন্তর দিয়ে দেখার - মহীরূহদের আগলে রাখার ! ! !
অবাক হই ! ! !
ভালো থাকুন জুনাপা - আরো আরো লিখুন - অদেখারে দেখি, অজানারে জানি।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০১
জুন বলেছেন: এত সুন্দর একটি মন্তব্যে মন ভরে গেল আরাফ আহনাফ । যশোর রোডের গাছের মতই দুঃখ হয় জাফলং রোডের অর্কিড ভরা বিশাল সবুজ গাছ গাছগুলোর জন্য । কষ্ট হয় কক্সবাজার যাবার পথে সেই শাল সেগুন গর্জন আর নাম না জানা মাথা উচু করে আকাশ পানে চেয়ে থাকা বনানীর জন্য ।
আপনিও ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন নিয়মিত প্রত্যাশা রইলো ।
৩৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
চমৎকার এক টুইষ্ট ।
ছোট্টর ভেতরে অনবদ্য একটি গল্প ও একই সাথে একটি মেসেজ ।
এ রকম লেখাও তো আপনার হাতে ভালো ফোটে, প্রমানিত ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ছোট্ট একটি মন্তব্যে ছোট্ট লেখাটিকে বিশাল উচ্চতায় নেয়ার জন্য আহমেদ জী এস ।
ভালো থাকুন শুভকামনা রইলো সব সময়ের জন্য ।
৩৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভাল লাগল বিশাল এক আবেদনময়ী লেখা পাঠে ।
মানুষের জীবনের উপর বৃক্ষের যে কি প্রভাব তা বুজা যায় লেখাটির প্রতিটি কথাতে ।
যাহোক , গাছগুলি মনে হয় বেঁচে যেতে পারে এ যাত্রায় সকলের সচেতনাতে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০৭
জুন বলেছেন: যাহোক , গাছগুলি মনে হয় বেঁচে যেতে পারে এ যাত্রায় সকলের সচেতনাতে
আমাদের সবার আশা পুর্ন হোক ডঃ এম আলী । গাছগুলো মুক্তি পাক গুটিকতক লোভী অর্থগৃধ্নু প্সহুর হাত থেকে ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ থাকলো ।
অনেক দিন ব্লগে আপনার সরব পদচারনা দেখিনা ? ভালো আছেন তো ?
৩৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
কাতিআশা বলেছেন: বাহ্..খুব সুন্দর লেখা..
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক খুশী হোলাম কাতিআশা ।
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন
৩৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মন কাঁদে কিন্তু কিছুই করতে পারি না, আমাদের এলাকায়ও একটা রাস্তা প্রশস্ত করার জন্য এতো বেশী গাছ কাটছে যে ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। এখানেও শতবর্ষী বেশ কিছু গাছ রয়েছে..........প্রথম দিকে আপনার গল্প পড়ে বুঝতেই পারছিলাম না এটা পাখিদের নিয়ে লেখা।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৬
জুন বলেছেন: আমার মনে আছে আপনি অনেক পাখীর ছবি আর তাদের বাসা দেখিয়ে বলতেন এগুলো আপনার বাসার পাশেই গাছ থেকে তোলা। বলেছিলেন রাস্তা তৈরীর জন্য কিছু গাছ কাটা পরবে । সেটা শুনে তখনই আমার কষ্ট হয়েছিল । গাছ কেটে ফেলার কথা শুনলে কেন জানি আমার খুব খারাপ লাগে ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । সাথে আছেন বহুদিন তার জন্য কৃতজ্ঞতা ।
৩৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: জুন আপুঃ
মলাসইলমুইনা ভাইয়া আসলে এভাবে চমৎকার করে বলে আমাদের মত সাধারন মন্তব্য কারীদের উৎসাহ দেন ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ,আমার যে কোন মন্তব্য কপি করার নিঃশর্ত অধকার দেয়া হল আপনাকে ।আপনার মত এত দারুন একজন মন্তব্যকারী এবং ব্লগারের এই মহানুভবতা আমাকে আনন্দিত করে সব সময় ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫১
জুন বলেছেন: মলাসইলমুইনা ভাইয়া আসলে এভাবে চমৎকার করে বলে আমাদের মত সাধারন মন্তব্য কারীদের উৎসাহ দেন ।
মনিরা তুমি ঠিকই বলেছো । নিজের পান্ডিত্য জাহির করার চাইতে আমাদের মত সাধারন মন্তব্যকারীদের তিনি কি প্রচন্ড রকম উৎসাহ দিয়ে থাকেন এব্যাপারটি আমিও খেয়াল করেছি । অনেক ধন্যবাদ এখানে তা উল্লেখ করার জন্য
@ মলাসইলমুইনা আশাকরি মনিরা সুলতানার হৃদয়খোলা মন্তব্যটি আপনার নজরে পড়বেই
৩৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
আপনার জন্য একটা পাতা ঝড়া ছবি দিলাম আপু।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩
জুন বলেছেন: দারুন দারুন লাগলো ছবিটি । এ রাস্তায় হেটে গেলে শুকনো পাতার মর্মর শব্দ উঠবে যা সঙ্গীতের চেয়েও আমার কাছে প্রিয় সাদা মনের মানুষ । আরেকবার এসে ছবিটি দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৪০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
আর এক কাপ চা
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭
জুন বলেছেন: আপনি চা দিলেন সাদা মনের মানুষ কিন্ত টা তো নেই । তাই আমি এক কৌটা বিস্কিট দিয়ে গেলাম
আরেকবার এসেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন
৪১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি তো খালি ফুল দেখি, বিস্কুট কই?
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
জুন বলেছেন: কেন ! মাঝখানে লেখা আছে ডেনিস বাটার কুকিজ
কৌটাটাই কি অপরূপ সুন্দর, এর ভেতরে বিস্কিটগুলো তো আরো মজার সাদা মনের মানুষ ।
কষ্ট করে একটু খুলেই দেখেন
৪২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪০
মো: নিজাম গাজী বলেছেন: শীতল বাতাসের ঝাপটায় একে একে খসে পড়েছে চারিদিকের সব হালকা পলকা ধুসর পাতার বেড়াগুলো। আর তাতেই যেন বড্ড বে আব্রু হয়ে গেছে বাসাটি আমাদের। শীতের কামড়ে বৌ আর আমি গুটি শুটি মেরে বসে থাকি আমাদের ছোট্ট খুপড়ি ঘরটিতে । তারপরও দেখতে পাই পাশের উচু দালান বাড়ী থেকে গিন্নীবান্নি মহিলাটি উকিঝুকি মেরে আমাদের দেখতে চেষ্টা করছে। আগেও উকি দিতো কিন্ত এখন বেড়া না থাকায় তার যেন সুবিধাই হয়েছে। এমন দেখে বৌ আমার কখনো লজ্জা পায় কখনোবা রাগে ফেটে পরে।
এ যেনো প্রমথ চৌধুরীর মতো লেখনী। আপনি প্রমথ চৌধুরীর কিছু হন নাকি? আর জুন তো বাংলা মাস একটু কম বোজবে। শুভকামনা প্রিয়া লেখিকা।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৭
জুন বলেছেন: মো: নিজাম গাজী আপনি লিখেছেন এ যেনো প্রমথ চৌধুরীর মতো লেখনী। আপনি প্রমথ চৌধুরীর কিছু হন নাকি?
আপনি কি উপরে ২১ নং মন্তব্যে আমার প্রিয় একজন ব্লগারের মতামত দেখেন নি উনি আমার লেখনী সম্পর্কে যথার্থই বলেছেন। তবে আপনিও আমার একজন প্রিয় ব্লগার সে হিসেবে আপনার মতামতটিও মাথা পেতে নিলুম কিন্ত কিন্ত করে
তবে যেই মহান লেখকের সাথে আমার তুলনা করেছেন সেটা মনে মনে ভাবার ও কল্পনা করি না
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য ।
৪৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার পাতা ঝরার গল্প।
কিন্তু জনগণের সেবকেরা যে পাতার সাথে ডাল-পালা, গুড়ি সবকিছু ঝরে ফেলার দূরভিসন্ধি করে ফেলেছে এটার থেকে পরিত্রাণের কি উপায়?
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৯
জুন বলেছেন: পাতা ঝরার গল্প কনিকাটি ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগলো ।
শুধু গাছ পালাই নয় আখেনাটেন আমরা সব কিছুই খেয়ে ফেলছি । নদ নদী পাহাড় বন জঙ্গল খাল বিল কিছুই আমাদের সর্বগ্রাসী ক্ষুধার হাত থেকে রক্ষা পায় না । এখনি সচেতন না হলে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি নরক রেখে যেতে হবে ।
ভালো থাকুন । শুভকামনা সব সময়ের জন্য ।
৪৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: তিতলীদের সেই প্রতিবেশিনীর মতো মানুষের সংখ্যা বাড়া দরকার।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭
জুন বলেছেন: আশাবাদী চিন্তাভাবনার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে জনৈক অচাম ভুত ।
আশা করতে দোষ কি তাই না
৪৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩১
গব্বু বলেছেন: আমার খুব ভাল লেগেছে ভাই। অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
জুন বলেছেন: গব্বু স্বাগতম আমার ব্লগে।
লেখাটি ভালোলেগেছে জেনে খুব ভালোলাগলো ।
আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা ।
৪৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪২
প্রামানিক বলেছেন: জুন আপা, ছবিসহ আপনার ভ্রমণ কাহিনীগুলো যেমন তথ্যবহুল হয় তেমনি গল্পও মজাদার হয়। এক টানেই পড়ে ফেললাম। ধন্যবাদ
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
জুন বলেছেন: প্রামানিক ভাই আপনার মন্তব্যে মনে হলো আমার এই ছোট কথিকাটি লেখা যেন স্বার্থক হলো ।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন । শুভেচ্ছান্তে ।
৪৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৬
নায়না নাসরিন বলেছেন: শেষ না হওয়া পর্যন্ত ধরতেই পারি নি আপনি পাখিদের কথা বলছেন।
ভালোলাগা আপু । +++++++++
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২৫
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য নাসরিন ।
অনেকদিন পর আসলেন মনে হলো ।
৪৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫
করুণাধারা বলেছেন: শব্দ দিয়ে আপনি দারুন ছবি আঁকতে পারেন- সেটা ভ্রমণকাহিনী, স্মৃতিকথা বা গল্প যাই হোক না কেন। এই গল্প পড়তে পড়তে মনে পড়ল অনেকদিন আগে আপনার একটা স্মৃতিকথা ধরনের লেখা পড়েছিলাম যেখানে শহুরে জীবনে অভ্যস্ত আপনি কিছুদিনের জন্য গ্রামে গিয়ে সেখানকার সকলের সাথে এমনভাবে একাত্ম হয়ে মিশেছিলেন, আপনারা চলে আসার সময় সবাই বিদায় জানাতে এসেছে- এই ছবিটা মনে পড়ল। সেই লেখাটাও অন্যরকম ভাল, এটাও তাই।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
জুন বলেছেন: করুনাধারা প্রথমেই শ্রদ্ধা জানাই আপনার স্মৃতিশক্তিকে । কত পুরোনো একটি লেখা "আমার জন্য যারা কেঁদেছিল" যা পড়লে আজো আমার চোখ জলে ভরে ওঠে তা মনে রেখেছেন বলে । তারপর আমার লেখনী নিয়ে যে প্রশংসা করেছেন তার যোগ্য আমি নই তারপর ও মাথা পেতে নিলাম । প্রশংসা কার না ভালো লাগে।বলুন
নিয়মিত পাশে পাবো এই প্রত্যাশা রইলো । ভালো থাকুন । শুভেচ্ছা রাত্রির ।
৪৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
শামচুল হক বলেছেন: আপনার ভ্রমণ কাহিনীর মত এ লেখাটাও ভালো লাগল।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৯
জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক খুশী হোলাম ভাই । আপনার গল্পগুলোও আমার কাছে অনেক ভালো লাগে ।
৫০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গাছ লাগান দেশ বাচাঁন !
কিন্তু কি করার আছে বলুন! নীতিকথাগুলো পাঠ্য পুস্তকে মানায়।
সমসাময়িক বিষয়ে লেখা !
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
জুন বলেছেন: শাহরিয়ার কবির পাঠ্যপুস্তকে লেখাইতো হয় যাতে তা থেকে আমরা শিক্ষাগ্রহন করতে পারি ।
পেপার পত্রিকায় পড়ি কতলোক ব্যক্তিগত কোন লাভ লোকসানের কথা না ভেবেই রাস্তার দুপাশে গাছ বুনে যাচ্ছে । তারা অনেকেই হয়তো আমাদের শিক্ষা দফতর থেকে কোন সার্টিফিকেট পায়নি। কিন্ত নিজের বিচার বুদ্ধিতে তো তারা এর উপকারিতা বুঝতে পারে।
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
৫১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
কিরমানী লিটন বলেছেন: সামাজিক দায়বদ্ধতা লেখকের নৈতিক কর্তব্য। সেটা করে দেখালেন। মুগ্ধ ভালোলাগা- সপই সাথে অভিনন্দন রইলো প্রি জুন আপুর জন্য। শুভকামনা নিরন্তর।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩
জুন বলেছেন: কিরমানী লিটন বহুদিন পর আপনাকেও ব্লগে দেখে খুব ভালোলাগছে । আশাকরি এরপর আর হারিয়ে যাবেন না । সাথেই থাকবেন নিয়মিত তাছাড়া পোষ্টটি পড়া ও সুন্দর একটি মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
আজ প্রতিবেশীদের বাসা বাড়িগুলো দেখার চেষ্টা করেও পারে নি দালান বাড়ীর গিন্নিটি। কারন শীত চলে গেছে, নতুন পাতার দেয়ালে ঢেকে গেছে তিতলী কুহুদের ঘর বাড়ী । তাতে যে তিতলীর মা বেজায় খুশী তা আন্দাজ করাই যাচ্ছে
দেখুন তাদের ঘরের চারিদিকের নতুন দেয়াল
৫২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপুনি, আড্ডায় মন্তব্য পাঠে জানতে পারলাম আপুটি আমার সুস্হ্য নয়। মহান স্রষ্টার নিকট প্রার্থনা করছি ওনি যেনো আপনাকে সুস্থ্য করে দিন। আমিন।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
জুন বলেছেন: মাহমুদুর রহমান সুজন আপনাদের সবার দোয়ায় আজ একটু ভালো আছি। আপনি আমার প্রতি যে সহানুভুতি প্রকাশ করলেন তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ । আপনার ও আপনার পরিবারের প্রতিও রইলো শুভকামনা।
৫৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এখন কেমন আছেন । আশা করি জ্বর সেরে গেছে । পাতা ঝরার দিন কবে শেষ হবে ভাবছি ।আমার বাসার সামনে কোন গাছে এখন পাতা নেই । মনে পরে যায় আমি কোথায় থাকিরে, বট গাছের পাতা নাইরে। বাংলা চলচ্চিত্রের বিখ্যাত ছবি, " নয়ন মনি " ছবির গানের সুটিং স্পষ্ট এর স্বাক্ষী হিসেবে পত্রঝরা একটি বটগাছ আজও দাঁড়িয়ে আছে । গাছটির বয়স কত সঠিক তথ্য কেউ বলতে না পারলেও ১০০ বছরের উপরে বয়স এতে কারো দ্বিমত নাই। আপনিউ ব্লগের সকলের প্রতি ছায়াবর্সি হিসাবে সুস্থ সবল থেকে শতবর্ষী হোন এ কামনাই করি ।
শুভ কামনা রইল
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
জুন বলেছেন: ডঃ এম আলী প্রথমেই অশেষ কৃতজ্ঞতা রইলো খোজ খবর নেয়ার জন্য ।
এক সময় একটি প্রবাদ শুনতাম শরীরের নাম মহাশয় যাহা সহায় তাই সয় । এটা যে আমাদের মত বয়সীদের জন্য কতখানি অপ্রযোজ্য তা এখন ভালো করেই বুঝতে পারছি। জ্বর সেরে যাওয়ায় দুদিন মহা আনন্দে আইস্ক্রীম আর ঠান্ডা বরফ জ্যুস খেলাম । সাথে সাথে গলায় ইনফেকশন এবং আজ দুদিন ধরে আবার ঘুষ ঘুষে জ্বর
ওহ হ্যা এখানে তিতলীদের বাসা্র চারিদিক ঘিরে আবার নতুন দেয়াল উঠেছে । গিন্নী বান্নি মহিলাটি উকি ঝুকি দিয়েও কিছু দেখতে পাচ্ছেনা শিরোনামের ছবিটির সাথে মিলিয়ে দেখুন । কত সুন্দর দেয়াল ঘেরা তিতলিদের ঘর বাড়ী ।
শেষের লাইনটিতে আমাকে এতখানি সন্মানিত করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন । শুভকামনা রইলো আপনার জন্য । ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন সব সময় ।
৫৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮
আলোরিকা বলেছেন: আহারে জুনাপুর যন্ত্রণায় দেখি পাখিকূল মহা ত্যক্ত-বিরক্ত--- একটু রোমাঞ্চও করতে পারছে না বেচারারা তারপরও দেখি সবাই আপনাকেই ভালা পায় --- সাথে আমরাও জুনাপু। ভাল থাকুন
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬
জুন বলেছেন: কঙ্কি আলোরিকা এইখানে আপ্নে জুনাপুরে পাইলেন কই
ঐ দালানের গিন্নীটার সাথে আমারে মিলায়ে ফালান্নাইতো
আমিও আপনাকে অনেক পছন্দ করি আলোরিকা তবে আপনি অনেকদিন কই যে ডুব দিয়ে থাকেন তার হদিশই পাই না ।
আপনিও ভালো থাকুন এবং নিয়মিত সাথে থাকুন সেই প্রত্যাশায়
৫৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮
জোকস বলেছেন: আমি কি এখানে মন্তব্য করেছি
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
জুন বলেছেন: না না একদমই না কোনোদিনই না জীবনেও আপনি আমার কোনো পোষ্টে মন্তব্য করেন নি এটা আমি একদম শিউর
জোকস আপনার চেয়েও আমি দশ ডিগ্রী ভুলোমনা । সুতরাং এই জটিল প্রশ্ন আমারে করবেন্না
৫৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩
জোকস বলেছেন: যাক ভালই হইছে, আমিও বাদামের খোসা ছুঁইয়ে প্রতিজ্ঞা করলুম, 'আমি আপনার কোন পোস্টে মন্তব্য করুম না'
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১১
জুন বলেছেন: কেনো কেনো বাদামের খোসা কেন জোকস :-*
এমন কথাতো আগে শুনি নি কখোনো
এখন থেকে আপনার মন্তব্যের প্রত্যাশায় থাকলাম
৫৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৫
অয়ি বলেছেন: আপনার লেখায় মনে হলো গাছেদের কষ্ট আছে । গল্পের নাম সেই কথাই বলছে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩০
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে অয়ি ।
অবশ্যই গাছেদের সুখ- দুখ, কষ্ট-বেদনা তো আছেই ।
সেটা স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু কবেই বলে গেছেন তাই নয় কি !
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন ।
শুভকামনা রইলো ।
৫৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২০
নীলপরি বলেছেন: সবাই অনেক কথা বলে দিয়েছেন । এককথায় আমি বলি অসাধারণ ।++++++
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫
জুন বলেছেন: এক কবির কাছে অসাধারন লেগেছে জেনে সাধারন লেখাটিও অন্যরকম ব্যঞ্জনা পেলো ।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন নীলপরি ।
৫৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আমি শীতকাল মিস করবো
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮
জুন বলেছেন: শুধু তিতলীর মার কাছেই না মুন আমার কাছেও শীতকাল অপছন্দের একটি ঋতু । শুস্কং কাষ্ঠং ধুলিধুসরিত চারিদিক । মরা পাতার স্তুপ চারিদিকে । মিস করবোই না কখনো শীতকে
মন্তব্যের জন্য আর মনে করে আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৬০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সবুজ বেস্টনীর দেয়াল হলেতো তিতলীর মার ভালই লাগার কথা ।
যাহোক, গাছের পাতার ফাক দিয়ে রোদের জিকি মিকি যদি দেখতে পারে তাহলেও কিছুটা রক্ষা হবে ।
এদিকে পহেলা ফাগুন এসে গেল
আজ বসন্তের প্রথম দিন
ফুল ফুটেছে ,পাখীও গাইছে
বসন্তের এই মাতাল সমীরণে ।
- পল্লী কবি জসিম উদ্দিন
পহেলা ফাগুনের আগুন ঝড়া এ দিনে আপনার সুস্থতা কামনা করছি ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
জুন বলেছেন: যাক ডঃ এম আলী আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি ছবি আর কবিতার মিশেলে পহেলা ফাগুনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য এটা আমার না পোষা টিয়ার ছবি দিলাম আপনাকে
ওহ হ্যা আরেকদফা ধন্যবাদ আমাদের পল্লী কবির বসন্ত কাব্যটি তুলে ধরার জন্য । সারাজীবন তো বসন্ত আর ফাগুন নিয়ে রবিবাবুরই বিভিন্ন কবিতা আর গানই শুনে শুনে কেটে গেলো । আমাদের অহংকার কবি জসীমুদ্দিন ও যে এত সুন্দর কবিতা লিখেছে সেটাই জানা ছিল না আমার মত হয়তো অনেক পাঠকেরই।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সেই প্রার্থনাই রইলো ।
৬১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫১
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
প্রথম বসন্তের শুভেচ্ছা ......................
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস আপনাকেও বসন্তের শুভেচ্ছা জানাই আমার নিজ হাতে আঁকা ছবিতে ।
৬২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১
কালীদাস বলেছেন:
অফটপিক: ২০ তারিখ কোনভাবেই ব্লগের ধারেকাছেও ঘিরতে পারব না। তাই আগেভাগেই মাফ চাচ্ছি এবং আপনার ব্লগে আট বছর পূর্তির আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে যাচ্ছি।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৭
জুন বলেছেন: বিশ তারিখে ব্লগের ধারে কাছে কেন কেন আসতে পারবেন্না কালীদাস :-*
যাইহোক কি আর করা আগাম শুভেচ্ছা নিয়েই খুশী থাকি আরকি
অনেক ধন্যবাদ অনেকদিন পর আমার ব্লগবাড়িতে আপনাকে দেখে
৬৩| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৯
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মাঝে মধ্যে গল্পও লিখবেন আশা করি। ভ্রমন পিয়াসীরা গল্পও লেখা উচিত।
১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:০৯
জুন বলেছেন: বহু বহু দিন পর আপনাকে আমার ব্লগে দেখে ভালোলাগলো জুলিয়ান সিদ্দিকী।
জী আমি দু একটি গল্প লিখেছি সামুতে। আপনি নিয়মিত আসেন না বলে চোখ এড়িয়ে গেছে
ভালো থাকুন নিয়ত এই প্রত্যাশায়
৬৪| ২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমি তো আপনার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি।
২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯
জুন বলেছেন: আমি তো আপনার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি।
একথা শুনে কেমন যে অনুভুতি হলো তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না
আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় রইলাম ।
৬৫| ২৮ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
মলাসইলমুইনা বলেছেন: জানতাম এই লেখাটা আমি আগেই পড়েছিলাম I কিন্তু এতো মায়াবী শিরোনাম দেখে সামনে পেয়েই লেখাটা আবার পড়তে ইচ্ছে করলো I অনেক দিন পড়ে আসা হলো ব্লগে I কেমন আছেন আপনি ? আশাকরি ভালো আছেন I আপনার নতুন লেখাটা পড়ার প্রস্তুতি নেয়া শুরু হয়ে গেছে I মন্তব্য করতে আবার আসবো খুব তাড়াতাড়ি !
২৮ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬
জুন বলেছেন: ওহ মলাসইলমুনা আপনি ফিরে এসেছেন !! ব্লগে আপনি ফিরে আসায় ভীষন ভালোলাগছে । কতদিন আপনাকে খুজেছি অনলাইনে থাকা ব্লগারদের লিষ্টে, কে জানি কার হারিয়ে যাওয়া নিয়ে লিখেছিল সেখানেও আপনাকে অর্থাৎ আপনার বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্যগুলো কি পরিমান মিস করি তা বলে এসেছিলাম। সেখানে ওমেরা বলেছিল আপনি নাকি তার মত নবীন ব্লগারের ফিরে আসার অনুরোধ রাখবেন না। আপনার সব লেখা ড্রাফটেড তাই সেখানেও কিছু বলতে পারি নি। খুব মন খারাপ হয়েছিল।
যাক আশা করবো এখন থেকে নিয়মিত হবেন । সব লেখা ফিরিয়ে আনবেন ।
আমিও অনেক অনেক প্রতিকুল অবস্থা মানিয়ে নিয়ে ৮ বছর ধরে লিখে চলেছি। কারন একটাই তা হলো লেখার প্রতি ভালোবাসা আর এখানে থাকা কিছু প্রিয় ব্লগারের সান্নিধ্য ।
সাথে থাকবেন এই অনুরোধ রইলো
৬৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পের সেই মায়াবতী মহিলাটি আপনি ছাড়া যে আর কেউ নন, তা শুরুতেই বুঝে গেছি। পাখি নিয়ে আপনার আরো কিছু লেখা পড়েছি বলেই। ভাল লাগার কথাটাই শুধু এখন জানিয়ে গেলাম। পরে আরেকবার আসবো বলে আশা রাখি।
শিরোনামটাও খুব সুন্দর। + +
আরেকটা কথা, ব্লগে আপনাকে অনেকদিন ধরে দেখছিনা। সেই গুহায় হারিয়ে যাওয়া ছেলেপুলেদেরকে উদ্ধারের পর থেকে।
ভাল আছেন তো?
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫১
জুন বলেছেন: আহা আবার সেই পুরনো লেখা খুটিয়ে খুটিয়ে পড়া !!
এত কষ্ট করে মন্তব্য করেন অথচ কারিগরী ত্রুটির কারনে চোখের আড়ালেই পরে থেকে অবহেলায় ।
এটা খুব খারাপ লাগা একটি ব্যপার খায়রুল আহসান ।
গল্পের সেই মায়াবতী মহিলাটি আপনি ছাড়া যে আর কেউ নন, তা শুরুতেই বুঝে গেছি। আপনার চোখ যে জহুরীর চোখ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না
আমি ফিরে এসেছি তা তো অবশ্যই দেখেছেন । সবাই নিয়মিত হোক ব্লগে এটাই প্রত্যাশা । ডঃ এম আলীর অসুস্থতাজনিত অনুপস্থিতি খুব কষ্টকর ।
ভালো থাকুন অনেক। শুভকামনা রইলো
৬৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: মলাসইলমুইনা কি সুন্দর করে কথা বলতে (পড়ুন লিখতে) পারেন, দেখে (পড়ে) হিংসে হয়!
সত্যি আপনি সাধারন কথাগুলোকেও এক অসাধারন উচ্চতায় নিয়ে যান যা সবার মনে দাগ কেটে যায় । মনে রাখবেন মায়াবতীই আপনিও কম নন - সোহানী সম্পর্কে আপনার ২০ নং প্রতিমন্তব্যের এ কথাগুলোর সাথে আমি পুরোপুরি একমত। ২১ নং প্রতিমন্তব্যটা খুবই ভাল লেগেছে, বিশেষ করে তালেবর শব্দটা। ২৬ নম্বর প্রতিমন্তব্যটাও। মজা করতে হাসুমামাও কম যান না বটে!
এ রকম লেখাও তো আপনার হাতে ভালো ফোটে, প্রমানিত - এমন একটা বিচক্ষণ মন্তব্য/পর্যবেক্ষণ কেবল আহমেদ জী এস ই করতে পারেন। ৬০ নং প্রতিমন্তব্যে আপনার না পোষা টিয়ার ছবি টা খুব সুন্দর! আর আপনার হাতে আঁকা ছবিটাও।
যেসব কথায়, কল্প কাহিনীতে, গল্প উপন্যাসে, নাটক সিনেমায় মানুষ কিংবা মানুষের পাশাপাশি পাখ পাখালি, গাছ গাছালি, জীব জন্তু এমনকি তৃণলতার জন্যেও মায়া, মমতা, স্নেহ ভালবাসা জড়িয়ে থাকে, সেসব পড়তে/জানতে/শুনতে আমার খুব ভাল লাগে।
অনেকদিনের ইচ্ছে একটা নিটোল প্রেমের গল্প লিখবো। চেষ্টা করে যাচ্ছি, কিন্তু মোটেই হচ্ছেনা।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর পুরনো পোষ্টে আপনার ভারি সুন্দর ও আন্তরিক মন্তব্য দেখে মন ভরে গেল খায়রুল আহসান । আসলে আপনার মন্তব্যের জন্যই মাঝে মাঝে পুরনো লেখাগুলো চেক করা উচিত । কিন্ত ডান হাতের কবজীর ব্যাথায় নাজেহাল অবস্থা ।
আপনি যাদের যাদের কথা উল্লেখ করেছেন তারা সকলেই গুনী ব্যাক্তি । অত্যন্ত সহৃদয় বলেই আমার হাবিজাবি লেখাতে এসেও উৎসাহ দিয়ে যান। যেমন আপনিও তাদের মাঝে একজন
লিখেন আপনার নিটোল প্রেমের গল্প । আমি পাঠিকা অবশ্যই পড়বো সেই গল্প । কিন্ত শেষটা অবশ্যই মিলনাত্মক হতে হবে , বিচ্ছেদের গল্প অন্তত আমার কাছে ভালোলাগে না
অনেক অনেক ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।
৬৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে প্রীত হ'লাম। অনেক ধন্যবাদ, কব্জীর ব্যাথা নিয়েও কী বোর্ড চেপে প্রতিমন্তব্য করে গেলেন বলে।
ডান হাতের কবজীর ব্যাথা টা কি নার্ভের ব্যথা, নাকি হাড়ের? নার্ভের হলে তো ব্যথা খুবই তীব্র হবার কথা!
দ্রুত উপশম কামনা করছি!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯
জুন বলেছেন: নার্ভের ব্যাথা খায়রুল আহসান এবং সেটা যথেষ্ট তীব্র
ইভেন আমি ডান হাতে খেতেও পারছি না । ডাক্তার কিছু ব্যথা কমানোর ঔষধ দিয়ে বলেছে এতে না কমলে সেখানে ইন্জেকশন দিতে হবে । এ ব্যপারে আমি প্রচন্ড ভীতু
হাতটা রেষ্টে রেখেছি , দেখা যাক কি হয় । দোয়া করবেন দ্রুত আরোগ্যের ।
৬৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৫
মাহের ইসলাম বলেছেন: প্রতিবেশিনী মহিলার প্রতিই আমার বেশি সহানুভূতি জন্মে গিয়েছিল, অজানা আশঙ্কায়।
আবার তিতলীদের জীবনে কোন দুর্যোগ নেমে আসেনি ভেবে, এক অন্য ধরনের ভালোলাগা অনুভব করেছি।
সবচেয়ে বড় কথা, আপনার লেখার মুল্যবান বক্তব্যটি সহজবোধ্যভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, অসাধারণ দক্ষতায়।
অনেক অনেক শ্রদ্ধা রইল, ভালো থাকবেন।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:৫৭
জুন বলেছেন: হায় মাহের ইসলাম সেই ১লা ফেব্রুয়ারি এখানে এসে কিছু বলে গেছেন আর আমার নজরেই আসেনি। অত্যন্ত লজ্জিত আমি। তিতলী ও তার প্রতিবেশীর জন্য আপনার আবেগ ও দুশ্চিন্তার কথা শুনে আমিও আবেগাপ্লুত হয়ে পরলাম।
তারপর অনেকদিন আপনার নতুন কোন লেখা দেখতে পাচ্ছি না। অবশ্য সামুর দরজায় বিশাল সাইজের তালা ঝুলিয়ে দেয়ার পর কে যে কখন কি লিখছে তার হদিশই পাই না। ভালো থাকুন আর আপনার জবরদস্ত লেখালেখি নিয়ে শিগগিরই হাজির হন এই প্রত্যাশায়
৭০| ০৯ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:০৮
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: বাহ,খুব সুন্দর গল্পের উপস্হাপন।
১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:৫৭
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় মেঘ বালক লেখাটি পড়ার জন্য
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৬
পদ্মপুকুর বলেছেন: প্রথম হয়ে গেলাম বোধ হয়। চা দেন, চিনি কম।
এটা কি মনোলগ ছিল?