নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

চিয়াং রাই থেকে চিয়াং মাই এর দই ইনথানন ( ছবি ব্লগ)

০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৮


স্বর্নালী মন্দিরের কিছুটা সামনে নীল রঙের অপুর্ব এই স্থাপনাটি যেখানে শ্বেত পদ্মের ছাতা মাথায় বোধিস্বত্বার শ্বেতপাথরের ধ্যানরত মুর্তি
২০১৭ তে চিয়াং রাই ভ্রমনের অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছিলাম। এবছর অর্থাৎ ২০১৮ এর ফেব্রুয়ারীতে আবার চিয়াং রাই থেকে চিয়াং মাই ঘুরতে গিয়ে নতুন নতুন যা কিছু দেখলাম তা এতই ব্যতিক্রমী ও সৌন্দর্য্যময় যা আপনাদের সাথে শেয়ার না করে পারলাম না। হোটেলের পাশেই এক ট্যুর কোম্পানীর সাথে সারাদিনের চুক্তিমত ঘুরতে বেরিয়েছি। গাইড কাম ড্রাইভার নাম ডুসিট সে তাঁর নতুন গাড়ি নিয়ে সকাল আটটায় আমাদের হোটেল থেকে তুলে নিল। আমরা মাত্র দুজনই ছিলাম সেদিনের ঘুরঘুর প্রোগ্রামে। তাই নিজেদের পছন্দমত জায়গা ও সময় নিয়ে ঘুরতে পেরেছিলাম।
গত বছরের দেখে আসা ওয়াট রং খুন বা শ্বেত মন্দির
হাসিখুশী গাইড ডুসিট প্রথমেই নিয়ে গেল নীল স্বর্নালী রঙের কারুকাজ করা অপুর্ব সুন্দর নকঁশায় নির্মিত এক বৌদ্ধ মন্দিরে। আগের বার দেখেছিলাম ধবধবে সাদা এক অপরূপ কারুকাজময় মন্দির নাম তার ওয়াট রঙ খুন স্বর্গ থেকে নেমে আসা এক শ্বেত শুভ্র মন্দির
আর এবার ট্যুর কোম্পানীর ব্রশিওর থেকে জেনেছি এই নীল মন্দির এর কথা। দুটি মন্দিরেরই নির্মান কাজ এখনো চলছে আর তা নির্মিত হচ্ছে আধুনিক শিল্পীদের ভাবনা থেকে । কিন্ত তাতে আছে প্রাচীনত্বের পরশ বোলানো যা দেখতে ভালোলাগে। তাছাড়া বৌদ্ধ মন্দির বা মঠ সাধারনত নির্মিত হয়ে থাকে স্বর্নালী ও লাল রঙ্গে। কিন্ত এদুটো দেখলাম পুরোপুরি ব্যতিক্রম।

মন্দিরে প্রবেশ পথের দুধারে নীল রঙের পাথরে নির্মিত ভাস্কর্য্য


বুদ্ধের মুর্তির পাদদেশটি অপরূপা নকঁশায় খচিত


সেই একই স্থানে বিভিন্ন কারুকাজ


ভেতরে পিলারগুলোর গায়ে খোদাই করা আছে এমন মুর্তি আর ফুলের ভাস্কর্য্য


মন্দিরের ভেতরে শ্বেত পাথরের প্রমান সাইজ বুদ্ধের মুর্তি যা বৌদ্ধধর্মাবলম্বীদের প্রধান পুজনীয় দেবতা


মন্দিরের পেছন দিকে যাবার রাস্তা


পেছনে মুল মন্দির থেকে হাত তিনেক দুরত্বে রয়েছে নীল রঙ্গা একটি স্তুপা

নীল মন্দির থেকে বেড়িয়ে এবার আরেকটি গন্তব্যে যাবার সময় দেখি পথের পাশে বিভিন্ন স্থানীয় ফলের দোকান। আমাদের চালককে এখানে থামাতে বললাম। তাজা টসটসে এক কেজি স্ট্রবেরী কিনলাম মাত্র ৫০ বাথে, ব্যাংককে যার দাম কমপক্ষে ৫০০ বাথের উপরে। সাথে স্ট্রবেরীর মতই রঙের সুন্দরী বিক্রেতার মিস্টি হাসি ও স্বাদ পরীক্ষার জন্য ফল আর ছোট এক গ্লাস জুস ফ্রি ।

স্ট্রবেরী হাতে সেই বিক্রেতা
চএরপরের গন্তব্য ছিল বাঁদর আর মাছের গুহা। রাস্তার বাদিকে সামান্য পথ পেরিয়েই যে প্রাঙ্গনে হাজির হোলাম তাতে আছে বৌদ্ধ মন্দির আর তার পেছনেই চলে যাওয়া উত্তুরে পাহাড়ের সার । মন্দিরে ঢুকে দেখি দানের পাওয়া টাকাগুলো সুন্দর করে ঝুলিয়ে রেখেছে। এক নজর চোখ বুলিয়ে বাইরে আসলাম বানরের গুহায় যাবো বলে। বানর শুনে আমার সহ পর্যটক তো যাবেই না কারন তার অনেক তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে তবে আমারও কিছু কিছু আছে বৈকি ।

মাংকি কেভে ঢোকার প্রাঙ্গনেই বৌদ্ধ মন্দির
যাই হোক গাইড জানালো বানরগুলোকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে সুতরাং আমরা নিশ্চিন্তে যেতে পারি। বেশ অনেকগুলো সিড়ি বেয়ে উঠে গুহার প্রবেশ মুখেই এক মুর্তি তাদের ভাষায় স্পিরিট। কিসের স্পিরিট বুঝলাম না । তারপরেই বুদ্ধের এক শায়িত মুর্তি যা নির্মানে রয়েছে কাঁচা হাতের ছাপ। তাকে পাশ কাটিয়ে এগিয়ে দেখলাম উপবিষ্ট আরেক মুর্তি, গাইড জানালো উনিও লর্ড বুদ্ধ! তাকেও চেনার উপায় নেই।

গুহার মুখেই শায়িত বুদ্ধের মুর্তি
বের হয়ে যখন বানরশুন্য প্রাঙ্গন পেরিয়ে গেটের দিকে যাচ্ছে গাইড অবাক কি ব্যাপার মাছের গুহা দেখবে না ! আমরা ইশারা করলাম ঐদিকে বানরের হাট বসেছে । পর্যটকরা গেটের পাশেই রাখা লাঠির স্তুপ থেকে লাঠি নিয়ে সেদিকে যাচ্ছে তাদের ভয় দেখানোর জন্য। এত হ্যাপা কে পোহায় ! সেখান থেকে বেরিয়ে গেলাম বিখ্যাত একটি মিউজিয়াম দেখতে যার প্রতিষ্ঠাতা তাদের জাতীয় শিল্পী । তা নিয়ে আলাদা ভাবে লিখবো নাহয়।

চিয়াং রাই এর বিখ্যাত শিল্পীThawan Duchanee ব্যক্তিগত মিউজিয়াম যা এখন দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত
দুপুরে খাবার পালা সাংগ করে আমাদের গন্তব্য বার্মা থাইল্যান্ড বর্ডারের গা ঘেষে এক পাহাড় চুড়ো। এর নাম স্করপিওন পয়েন্ট। অনেকগুলো মন্দিরের সমন্বয়ে তৈরী সেই চুড়োর এক পাশে রয়েছে বিশালাকৃতির কাঁকড়া বিছে যা আবার আমার সহ পর্যটকের রাশি চিনহ ।

কালো পাথরে তৈরী বিশাল কাঁকড়া বিছের ভাস্কর্য্য


স্করপিওন মন্দির প্রাঙ্গন
পাশ থেকে দেখা যাচ্ছে মায়ানমারের ঘরবাড়ি, যাই হোক সেখানে ঘুরে ফিরে ছবি তুলে আসলাম পাথরের দোকানে । সহ পর্যটক গতবার আশ মিটিয়ে কিনতে পারেনি তার সখের ক্ষুদে হাতি । এবার সময় লাগিয়ে কিনে ফেল্লো প্রায় গোটা আটেক। আর আমি কিনলাম পাথরের একটি মালা।

এখান থেকেও কেনা হয়েছে কিছু জেড, লাপিস লাজুলি আর কি কি পাথরের হাতী
সেখান থেকে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল গিয়ে মেকং নদী পারি দিয়ে লাওস এর ডনসাও হয়ে ফিরে আসলাম চীন থেকে থাইল্যান্ডের মাটিতে পা দেয়া রাজপুত্র সিংহানুয়াত না্কর্ন প্রতিষ্ঠিত প্রথম রাজধানী চিয়াং সেন এ। ছয় শতাব্দীতে এসে গড়ে তোলা সেই রাজধানীতে দাঁড়িয়ে আছে কিছু ভাঙ্গা দেয়াল আর মন্দিরের ভিতটুকু । তখন প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এসেছে তারই ফাকে কিছু ঘুরে ফিরে দেখলাম। আশে পাশে মানুষের ঘরবাড়ি হয়েছে অল্পবিস্তর।

প্রাচীনতম রাজধানী চিয়াং সেন এর ভাঙ্গা দেয়াল
হোটেলে ফিরতে ফিরতে রাত হয়ে এলো । ফ্রেশ হয়ে চলে গেলাম পাঁচ মিনিটের হাটা পথের দুরত্বে নাইট বাজারের উন্মুক্ত প্রাঙ্গনে। এখানে চারিধার ঘেষে নানা রকম খাবারের হাট মাঝখানে টেবিল চেয়ার পাতা তাতে আমাদের মত বেশির ভাগ পর্যটকই স্থানীয় খাবার নিয়ে বসেছে। উত্তর থাইল্যান্ডের খাবার কিন্ত ব্যংককের মত ফিস সসের প্রাধান্য নেই, সেখানকার সত্যি অসাধারন স্বাদ ও গন্ধ এবং দামেও সস্তা । খেতে খেতে দেখলাম স্টেজে চলছে অজস্র পর্যটকদের মনরঞ্জনের জন্য নাচ ও গান যাতে নেই কোন অশ্লীলতার ছাপ ।

উন্মুক্ত আকাশের নীচে স্টেজে শিল্পীদের মন মাতানো সুর ও নাচে মোহমুগ্ধ সবাই



দুদিন পর আসলাম চিয়াং রাইতে। আমার উদ্দেশ্য ছিল এবার দই ইনথাননকে ভালো করে দেখা। এই পাহাড় শ্রেনীকে দেখেই মনে হয় জনৈক জাপানী কবি লিখেছিলেন
চুমিয়া যেও তুমি
আমার বনভুমি
দখিন সাগরের সমীরণ।।
যে শুভক্ষনে মম,
আসিবে প্রিয়তম
ডাকিবে নাম ধরে অনুক্ষন


সারি সারি পাহাড়ের শ্রেনী যা হিমালয় পর্বতেরই অংশমালা

উত্তর সীমান্ত জুড়ে বিস্তৃত থাইল্যান্ডের সর্বোচ্চ পাহাড়শ্রেনী যা হিমালয়ের অংশ। চির হরিৎ অরন্য বেষ্টিত যে পাহাড়ের গা বেয়ে নেমে এসেছে অজস্র স্বচ্ছ পানির ধারা। সেই পাহাড়টি হলো দই ইনথানন যা আগে দই আংখা নামে পরিচিত ছিল। গাছ-পালা, জীব-জন্ত, ফুল-ফল, ঝর্না, জলাভুমি অর্থাৎ প্রকৃতি ও অরন্যরাজি একটি মানুষের জীবনে কতখানি প্রয়োজন তা অনুভব করেছিলেন লান্নার শেষ স্বাধীন রাজা ইন্থাভিচায়ানন।
লান্নার শেষ স্বাধীন রাজা ইন্থাভিচায়ানন।
অত্যন্ত দুরদর্শী রাজা এই ভু প্রকৃতির মুল্য তিনি বুঝতে পেরে এর রক্ষার্থে মৃত্যুর আগে আদেশ দিয়ে গিয়েছিলেন তাঁর দেহভস্ম যেন দই আংখার সর্বোচ্চ চুড়োয় স্থাপন করা হয় যাতে কেউ সেই পাহাড় ও তার বনভুমিকে ধ্বংস না করে। তাঁর সেই আহবান আজও সন্মানের সাথে মেনে চলছে সে দেশবাসী ।

দই ইনথাননে রাজা ইন্থাভিচায়ানন এর সমাধি যা থাইল্যান্ডের সর্বোচ্চ স্থান
রাজা ইন্থাভিচায়াননের দেহভস্মের উপর একটি ছোট সাদা রংয়ের সৌধ নির্মিত যার উল্টোদিকে থাইল্যান্ডের সর্বোচ্চ স্থানের চিনহ। রাজা ইন্থাভিচায়াননের স্মৃতির প্রতি সন্মান জানিয়ে পরবর্তীতে দই আংখা নামটি পালটে সংক্ষিপ্ত করে দই ইনথানন রাখা হয়েছে। থাই ভাষায় দই অর্থ পাহাড়। বর্তমানে দই ইনথানন চিয়াং মাই এর সবচেয়ে পর্যটক প্রিয় এলাকা।

দই ইনথানন থেকে তোলা একটি সাদা রডোড্রেন্ড্রন

দই ইনথাননের সাদা অর্কিড
চির হরিৎ সেই অরন্যে রয়েছে অসংখ্য ফার্ন আর অর্কিডের সমাহার। রয়েছে কলকল শব্দ তুলে নেমে আসা ঝর্না ধারা।থাই উপকথা অনুযায়ী সেখানকার মানুষের বিশ্বাস তাদের জলদেবতা ফিফান্নামের আবাস সেই পাহাড়েই। কারন এখান থেকে উৎসারিত প্রচুর পানি প্রবাহ দেশটির মধ্যভাগকে সুজলা সুফলা করে রেখেছে।

এমন অজস্র জলরাশি পুর্ন সিরিথান ঝর্নার স্রোতধারা নেমে এসেছে পাহাড় চুড়া থেকে দুটি ধাপে যার রূপে মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই।

পর্যটক প্রিয় সেই পাহাড় দই ইনথাননে যাবার জন্য আগের রাতেই এক ট্যুরিষ্ট কোম্পানী থেকে টিকিট কিনে ছিলাম। মাথাপিছু ১২০০ বাথ।এর মাঝে ছিল শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ভ্যান, হোটেল পিক আপ ড্রপ, ইংরেজী জানা গাইড, পার্ক এন্ট্রি ফি তিনশ বাথ এবং দুপুরের খাবার।সকাল সাতটায় আমাদের হোটেল থেকে নিতে আসবে। আমাদের সাথে ছিল বৃটিশ অস্টাদশী ও দক্ষিন কোরিয়ার এক মা ও তার তরুনী কন্যা, মোট এই পাঁচ জনই ছিলাম আমাদের দই ইনথানন ভ্রমনে।
দেবতাসম রাজা ভুমিবল ও রানীর উদ্দেশ্যে নির্মিত ছেদী
প্রথমেই আমাদের গন্তব্য ছিল প্রয়াত প্রজা প্রিয় রাজা ভুমিবল ও তার স্ত্রী রানী সিরিকিটের উদ্দেশ্যে নির্মিত দুটি ছেদি বা স্তুপা। রাজারটি
ইষৎ কালচে তাম্র বর্নের রানীরটি হাল্কা গোলাপী আভাযুক্ত বেগুনী পাথরের। যে শিল্পীদের হাতে এই স্তম্ভ দুটো নির্মিত হয়েছে অথবা যার ভাবনায় সৃষ্টি তিনি যে তার মন প্রান উজাড় করে দিয়েছিলেন তা নির্মানেই বোঝা যায়। বেশ কয়েক ধাপ সিড়ি বেয়ে উঠে এক প্রাঙ্গন, সেখান থেকে দুটি সিড়ি দুদিকে চলে গেছে । রাজা ভুমিবলের ছেদিটি আকারে রানী সিরিকিতের চেয়ে বড়। রাজার স্তুপার ভেতরে রয়েছে বুদ্ধের মুর্তি যা নিয়মিত পুজা করা হয়।

রাজার সন্মানে নির্মিত ছেদীর অভ্যন্তর
রঙ দুটো মানুষের মনে যে কি প্রবল প্রভাব বিস্তার করে সেটা নিজেই অনুভব করলাম। যেমন মহিমাময় তাম্রবর্নের ছেদীটির সামনে দাঁড়িয়ে ভয় ভয় মিশ্রিত শ্রদ্ধা আর রাজকীয় বর্ন হাল্কা পার্পল রঙের কাছে মনে হলো ভারী মমতাময়ী একজনার পাশে দাঁড়িয়ে আছি যেন।
খানিকটা দুরত্বে থাকা সেই ছেদী দুটো ঘিরে র‍য়েছে অপরূপ দৃষ্টিনন্দন এক বাগান । অনেকেই সেখানে দাঁড়িয়ে অরন্যঘেরা দূর সবুজ পাহাড়ের দিকে তাকিয়ে আছে, কেউবা ছবি তুলছে দাঁড়িয়ে বসে অথবা ছোট জলাশয়ের উপর বাকাঁনো সেতুর উপর।

রাজা রানীর উদ্দেশ্যে নির্মিত মঠের কিনারা ঘেষে তৈরী নান্দনিক নকশায় ঘেরা বাগানের খানিকটা


সবুজ অরন্য ঘেরা পাহাড়কে পেছনে রেখে রানী সিরিকিটের হাল্কা বেগুনী গোলাপী আভার মিশ্রনে তৈরী ছেদী


তাম্র বর্নের রাজার ছেদীর বাইরের দেয়ালে তাম্রবর্নের টেরাকোটার কারুকাজে বুদ্ধ ধর্মের অনুশাসন ফুটে উঠেছে


আর বেগুনী গোলাপী রঙের রানীর ছেদীর দেয়ালে তেমনি রঙের কারুকাজ


রানীর স্তুপায় সিড়ি বেয়ে উঠছে পর্যটকের দল । তবে এস্কিলেটারও রয়েছে দুটি স্তুপায় ওঠার জন্য

রাজা রানীর মঠকে বিদায় জানিয়ে এবারে আসলাম জলপ্রপাতের কাছে। দই ইনথাননে রয়েছে প্রচুর জলপ্রপাত। অনেক উপর থেকে দুরন্ত বেগে নেমে আসছে জলরাশি যার আওয়াজ সেই নিরিবিলি নিশঃব্দ দুপুরে দূর থেকেও শোনা যায় ।


ওয়াচিরিথান ঝর্না

দুটো ঝর্না সিরিথান এবং ওয়াচিরাথান এর অপরূপ নৈসর্গিক রূপ মুগ্ধ আমরা সেখানে কিছু সময় কাটিয়ে গেলাম পরের গন্তব্য সেখানে বসবাস করা আদিবাসী মংদের গ্রামে। ইংরাজীতে অবশ্য লেখা হামং । তাঁরা কাপড় বোনা, ফসল ফলানো, ফলকে শুকিয়ে বাজারজাত করে জীবন চালিয়ে থাকে অনেকটা আমাদের উপজাতিদের মতই। অবশ্য তারা সবাই রাজকীয় প্রকল্পের অধীনে প্রশিক্ষন প্রাপ্ত।

সবাই যখন ব্যস্ত তখন বুড়িমা বাঁশের মাচায় পা মেলে অবসর নিচ্ছে ক্ষনিকের জন্য


রয়েল প্রজেক্টের মাধ্যমে প্রশিক্ষন প্রাপ্ত আদিবাসীদের উৎপাদিত বিভিন্ন ফল ও অন্যান্য জিনিসের ক্ষুদ্র একটি বাজার


পাহাড়ের অজস্র ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে মৌমাছির দল, অত্যন্ত খাটি সেই মধু বিক্রী করতে নিয়ে এসেছে তাদের বাজারে

সবকিছু দেখে উপভোগ করে যখন ফিরে আসি তখন চিয়াং রাইতে রাত্রি নেমে এসেছে ।

রাজা ইন্থাভিচায়ানন ও ১৮ নং এর ছবিটি ছাড়া সব আমাদের মোবাইলে তোলা

মন্তব্য ১৪৬ টি রেটিং +৩১/-০

মন্তব্য (১৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৪০

শামচুল হক বলেছেন: জুন আপা, প্রথম হইছি চা দেন, খাই আর বইসা বইসা পড়ি।

০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

জুন বলেছেন:
এই নিন চা খেয়ে তারপর বলেন কেমন ঘুরলেন আমার সাথে :)
প্রথম মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

২| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

শামচুল হক বলেছেন: এক কেজি স্ট্রবেরি ৫০ বাথ সস্তাই মনে হয়।

০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক সস্তা সেদেশের তুলনায়ও :)

৩| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: মে আপা?

নীল রঙের বুদ্ধের মূর্তিতে(৩,৪) কি গোঁফ আছে???

বুদ্ধের তো গোঁফ ছিল না।:(

০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০৪

জুন বলেছেন: মন্ডল ভাই আপনি ভালো করে খেয়াল করে দেখুন আমি লিখেছি বুদ্ধের মুর্তির পাদদেশে নীল নকশা করা । এখানে উপরে সাদা বুদ্ধের মুর্তিটি উপবিষ্ট রয়েছে :) আর না হলে ঐ একই জায়গার তোলা আরেকটি ছবি দেখুন না হয় :)


নীল রঙের ওটা কিন্ত গৌতম বুদ্ধ নয়, ওটা নীচের প্যাডেস্ট্রালে করা ভাস্কর্য্য :)
আশাকরি এবার আপনি নিশ্চয় বুঝতে সক্ষম হবেন :)
আমার ব্লগে প্রথম আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন । আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় :)

৪| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বরাবরের মতোই ঋদ্ধ, উপভোগ্য, ভ্রমণ ইতিহাস আর দারুন বর্ণনায় সমৃদ্ধ আরেকটি ভ্রমন পোষ্টে মুগ্ধতা!

আপনার সাথে সাথে ভার্চুয়াল ভ্রমন হয়ে গেল ফ্রি ;) হা হাহা

অনেক অনেক ধন্যবাদ দারুন সব ভ্রমনে সঙ্গী করায় :)

++++++

০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:০৮

জুন বলেছেন: ভৃগু এটায় আমি কিছুই লিখিনি তেমন । বলতে পারেন একটি ছবি ব্লগ । সামনে রোজা আসছে তখন হয়তো কিছু লেখা হবে না । তাই ভাবলাম স্মৃতিটুকু খানিকটা লিখে রাখি । নাহলে হয়তো হারিয়ে যাবে ।
আপনি সব সময় সাথে থেকে উৎসাহিত করেন এ আমার পরম পাওয়া ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য :)

৫| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রথম কিন্তু আমার হওয়ার কথা, ভাবলাম পড়েই মন্তব্য করি, সুতরাং চা কিন্তু ................।

আচ্ছা যাকগে, আপনি ভ্রমনে অনেক উপভোগ করলেন, যা ছবি দেখে কিছুটা অাঁচ করতে পরলাম।

অনেক কিছুই জানা ছিলোনা জানানোর জন্য কৃতজ্ঞ, অাপুমনি।

১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

জুন বলেছেন: হায় হায় তারেক ফাহিম আপনার অভিজ্ঞতায় আমি অত্যন্ত দুঃখ পেলাম । আপনি শামচুল ইসলাম ভাইকে অনুসরণ করলে পারতেন আগে এক কাপ চা নিয়ে তারপর মন্তব্য ;) তারপর ও এসেছেন, মন্তব্য রেখে গেছেন তাতে অনেক খুশি হয়েছি :) সাথে থাকবেন সবসময় সেই প্রত্যাশা করি ।
আপনার জন্য আরেক কাপ কফি দিলাম ল্যাতে :`>

৬| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:২৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,




আপনি যখন এই পোস্টটি দিলেন তখনও কিন্তু রাত্রি ।
সুপার্ব একটি ছবি ব্লগ । ছবি ব্লগ না বলে আমি এটাকে বলতে চাই - "ইতিহাসাশ্রিত ভ্রমন ব্লগ" যা আপনার সহজাত ।
তাম্রবর্ণের টেরাকোটার কাজটি অপূর্ব । এটাই একটা ইতিহাস । অবশ্য সব ভাস্কর্য্যগুলোই তাই !
আর জাপানীজ কবিতাটি ? পোস্টের সাথে মিলেমিশে ঝর্নার স্রোতধারার মতো কিঙ্কিনি সুরে বেজে গেছে ।

রাতের শুভেচ্ছা রইলো ।

১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

জুন বলেছেন: আহমেদ জী এ্‌স,
আপনার মন্তব্যে কিন্ত কিঙ্কিনি সুর বাজে নি , বেজেছে এক পরিনত কন্ঠের আওয়াজ , তীক্ষ বাজের চক্ষুতে দেখে গেছেন ছবি সহ আমার আবোল তাবোল লেখাগুলোর আগা পাস্তলা । অনেক রাতেই পোষ্টটা দিয়েছিলাম তারপর ও তাতে আপনার মন্তব্য আমার লেখাটিকে সমৃদ্ধ করে গেল ।
প্রাক দ্বিপ্রহরে নেমে আসা অন্ধকার দূর হোক আপনার শুভেচ্ছায় ।
জাপানী কবিতাটি আপনার মন ছুয়ে গেছে জেনে ভালোলাগলো । এক অত্যাশ্চার্য্য ভাবে তার সন্ধান পেয়েছিলাম বহু বছর আগে। তারপর থেকে প্রিয় ডাইরীতে সংরক্ষন করে চলেছি তাকে ।
আপনার ঋদ্ধ মন্তব্য নিয়ে সব সময় পাশে থাকবেন , লেখাজোকায় উত্তোরত্তর উন্নতিতে সহায়তা করবেন এটুকু প্রত্যাশা করতে পারি কি ?
ভালো থাকুন

৭| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ইস সবাই কত্ত জায়গায় ঘুরতে যায়! :( আর আমি....

অনেক সুন্দর পোষ্ট আপু।

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

জুন বলেছেন: প্রান্ত তোমার বয়সে আমরাও ঘরে থেকে থেকে ক্লান্ত হয়েছিলাম :)
আশাকরি খুব শীঘ্রই বেরিয়ে পড়তে পারবে তবে অবশ্যই পড়ালেখাকে অবহেলা করে নয় ।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো তোমার জন্য, সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য ।

৮| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পারফেক্ট আনন্দময় ভ্রমন আপু !!!
এত সুন্দর সব মূর্তি !!! আর কত কত সুন্দর পাথর !!
আমার তো পাথরের গয়নাতে অনেক আকর্ষণ !!!
চমৎকার !!! তুলনাহীন !! অনন্য !!

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:১২

জুন বলেছেন: আহা মনিরা তোমার মন্তব্যে আমি মুগ্ধ। আমাকে ভালোবাসো বলেই হয়তো এই লেখাটি তোমার ভালোলেগেছে। নাহলে তেমন আহামরি কিছুই লিখিনি। শুধু ছবি দিলে প্রথম পেইজটা ফ্লাডেড হয়ে যায় তাই কিছু লিখেছি আরকি। অনেক ভালো থেকো আর আনন্দে থেকো :)
শুভেচ্ছা দ্বিপ্রহরের।

৯| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:০৪

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: মন্দির, মূর্তি আর ভাষ্কর্য দেখে আর পড়ে মনটা ভরে গেল।
আমার শুভেচ্ছা রইল।

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৩

জুন বলেছেন: আপনিও আমার শুভেচ্ছা গ্রহন করুন বিএম বরকতউল্লাহ। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

১০| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৩১

করুণাধারা বলেছেন: ছবিগুলো এত ঝকঝকে, এত ঝলমলে, আর লেখা এত প্রাঞ্জল যে মনে হচ্ছে আমিই ঘুরে এলাম, ভার্চুয়ালি।

খুব ভালো লাগলো জুন।

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

জুন বলেছেন: আপনি আসায় আমারো অনেক ভালোলাগলো করুনাধারা। ছবিগুলো সব আমাদের দুজনের মোবাইলে তোলা। এখন আর ক্যামেরার বোঝা নিয়ে কোথাও যেতে ইচ্ছে করে না।আপনিও ভাল্য থাকুন সেই কামনায়।

১১| ১০ ই মে, ২০১৮ রাত ১:১৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর নান্দনিক সব ছবি আর বর্ণনায় পোস্টটি অনেক সুন্দর। অনেক কিছুই দেখতে পেলাম তোমার পোস্টের কল্যানে অাপুনি। শুভেচ্ছা যেনো। ভাল থেক অবিরত।

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

জুন বলেছেন: মাহমুদুর রহমান সুজন।
বহুদিন ধরে সাথে আছেন, সকল লেখায় উতসাহ দিচ্ছেন। এটা কিন্ত আমার জন্য এক বিশাল প্রাপ্তি।
ভালো থাকুন আপনিও। শুভকামনা সব সময়ের জন্য :)

১২| ১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: আহা অতি মনোরম।

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৮

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর পোষ্টটি দেখার জন্য :)

১৩| ১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ।

ধন্যবাদ বোন জুন।

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৯

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ হেনা ভাই মন্তব্যে। আশাকরি নয়ন তারাকে নিয়ে সুখেই দিন কাটছে আপনার? ভালো থাকুন সকল সময়। ধন্যবাদ

১৪| ১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫

প্রামানিক বলেছেন: খুব ভালো লাগল, সবসময় আপনার ভ্রমণ পোষ্টের অপেক্ষায় থাকি। ধন্যবাদ

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:২২

জুন বলেছেন: প্রামানিক ভাই আমার লেখার জন্যও অপেক্ষা করেন এ আপনার উদারতা। যাইহোক শুনে খুব খুব ভালোলাগলো। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন :)

১৫| ১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: একটু দেরিতে আসলাম।ছবি গুলো দেখলাম।সুন্দর সব ছবি।
বিস্তারিত পড়ে পড়ব।

১১ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৯

জুন বলেছেন: না না মোস্তফা সোহেল মোটেও দেরী হয়নি । আশা করি পড়ে একটি সুচিন্তিত মন্তব্য করবেন । যদিও পড়ার মত বিস্তারিত তেমন কিছুই লিখিনি । বলতে পারেন বুড়ি ছুয়ে ছুয়ে গেছি :)
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন সেই প্রত্যাশায় ।
ধন্যবাদ অশেষ ।

১৬| ১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপা কেমন আছেন? অনেকদিন পর বোধহয় একটা পোস্ট দিলেন!
বরাবরের মতোই চমৎকার। খুব ভালো লাগলো।

১১ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

জুন বলেছেন: আমি ভালো আছি ভুয়া মফিজ । আপনি ভালো তো ? জী অনেকদিন পর পোষ্ট দিলাম । নানা রকম ব্যস্ততায় আর লেখা হয় না । তবে এগুলো লিখছি যাতে নিজেই ভুলে না যাই স্মৃতিগুলোকে ।
চমৎকার লাগার জন্য অনেক খুশী হোলাম । সাথে থাকবেন আশাকরি পরবর্তী লেখায় যদি কিছু লেখা হয় :)
শুভকামনা রইলো

১৭| ১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: আশা করি ভাল আছেন আপু। বরাবরের মতই একরাশ মুগ্ধতা রেখে গেলাম।

১১ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর নীল দর্পন আপনাকে দেখে খুব খুব খুশী লাগলো । প্রিয় পরিচিত মুখগুলো যখন ফিরে ফিরে আসে ক্ষনিকের জন্য তার আনন্দই আলাদা। আসেন না কেন এখন ? খুব ব্যস্ত বুঝি ?

১৮| ১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: জুনাপি অনেক দেরিতে চোখে পড়লো আপনার নয়নাভিরাম ভ্রমণ ব্লগ। মনে হল আমরাও বেড়িয়ে এলাম। এক কথায় চমৎকার।

১১ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

জুন বলেছেন: আমার লেখায় আপনাদেরও যে খানিকটা ঘ্রানে অর্ধ ভোজং হয় তার জন্য লেখালেখি স্বার্থক মনে হয় তারেক _মাহমুদ ।
মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা জানবেন ।
আপনার সাড়ে তিন হাত মাটিতে একটি মন্তব্য রেখে এসেছি । আশাকরি দেখে নিবেন ।

১৯| ১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:১৮

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ওয়াও! ওয়াও!! ওয়াও!!!

১১ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ মনিরুল ইসলাম বাবু :)
তবে ওয়াও বলেই সেরে গেলেন যে :-*

২০| ১০ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:



স্ট্রবেরী হাতে বিক্রেতাকে ভালো লেগেছে ;)
পুরো পোষ্ট পড়ে পরে আসছি

১১ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

জুন বলেছেন: জী আমাদেরও বিশেষ করে আমার সহ পর্যটকের কাছেতো অবশ্যই ।
নাহলে হাইওয়ের পাশে কত ফলওয়ালীর দোকানই তো পেরিয়ে গেলাম :P
আশাকরি এর মাঝে এত ছোট একটি বিবরন পড়া আপনার শেষ জাহিদ অনিক ।
অপেক্ষায় রইলাম সে ব্যপারে আপনার মন্তব্যের জন্য :)
ধন্যবাদ এসেছেন বলে ।

২১| ১১ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:৩৬

সোহানী বলেছেন: যাক অনেকদিন পর আবার আপনার সাথে ঘুরে বেড়ালাম ;)

বরাবরের মতই অসাধারন............

৫০ বাথ দিয়ে কিনেছেন মানে প্রায় ১৩২ টাকা। আমাদের এখানে সিজন বেধে ২০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকা স্ট্রবেরী, যা খুবই সস্তা। আমি খুব পছন্দ করি এবং বিশেষ করে জুস বা স্মুদি বানাই প্রায় প্রতিদিন। হিসারে ছাত্রীতােতোই সুযোগ পেলেই হিসেব নিয়ে বসি.........হাহাহাহাহাহা।

১১ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১

জুন বলেছেন: সোহানী আমার মত চুনোপুটি ব্লগ লিখিয়েও মনে হয় বড় বড় লেখকদের মত রাইটার্স ব্লকে আক্রান্ত :P
আসলে এখন কেন জানি খেটেখুটে আর কিছু লিখতে ইচ্ছেই করে না । তাইতো এমন ফাকিবাজি একটা পোষ্ট দিলাম । বিশেষ করে ঘটনাগুলো যাতে আমার মনে থাকে । বলতে পারেন একটা ডাইরীর মত :)
স্ট্রবেরী ব্যংককে বেশ দাম । আমরা যেখান থেকে কিনেছি সেখানে এর চাষ হয় আর কোয়ালিটিও অনেক ভালো ছিল। আমারও বেশ ভালো লাগে টক টক মিস্টি মিষ্টি । ওরা আবার একটু লবন আর শুকনো মরিচের গুড়োর পুটুলিও দেয় সব রকম টক জাতীয় ফলের সাথে।
মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ সোহানী এত ব্যস্ততায় ও যে আমাকে ভুলে যাননি তার জন্য খুব ভালোলাগলো ।
শুভকামনা জানবেন ।

২২| ১১ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:২২

নায়না নাসরিন বলেছেন: আপু আপনার সাথে সাথে দই ইনথানন ঘুরে আসলাম :)
এত্তগুলি ভালোলাগা জানবেন।
+++++++++্

১১ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

জুন বলেছেন: এত্তগুলো ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ নায়না নাসরিন ।
আপনাকে ইদানীং ব্লগে দেখিই না । কি ব্যপার বলুনতো ? নতুন কোন পোষ্টও দেন নি !!
ভালো আছেন তো ?

২৩| ১১ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: কারণ মুগ্ধতায় তাৎক্ষণিক কথা হারিয়ে গিয়েছিলো।

১১ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১২

জুন বলেছেন: কারণ মুগ্ধতায় তাৎক্ষণিক কথা হারিয়ে গিয়েছিলো। :-* :-*
মুগ্ধ হবার মত কিছু লিখেছি বলেতো মনে হচ্ছে না :``>>
অতি সাধারন, অতি সাধারন লেখা :)
আরেকবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো ।
শুভেচ্ছান্তে ----

২৪| ১১ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



ধন্যবাদ সুন্দর একটি প্রতিমন্তব্যের জন্যে । আমার অতোটুকু মন্তব্যে আপনি বাজের তীক্ষ দৃষ্টি দেখতে পেলেন ? হা...হা..হা.. ।
আমি তো -
চুমিয়া যেও তুমি
আমার বনভূমি
দখিন সাগরের সমীরন....
(কপি করা গেলোনা বলে এইটুকু লিখলুম )
জাপনীজ এই কবিতার দখিন সাগরের সমীরনের মতোই দোলা দিয়ে যাওয়া আপনার লেখাটির কথাই কিঙ্কিনি সুরে বলে গেছি ।

অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার ঋদ্ধ মন্তব্য ।
রাত্রির শুভেচ্ছা ।

১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

জুন বলেছেন: আপনার দ্বীতিয় মন্তব্যটিও দারুন হয়েছে যা আপনি সচরাচর লিখে থাকেন । কখোনো যদি সময়াভাবে লিখতে কিছু কার্পন্য থাকে তা আরেকবার এসে সেই খামতিটুকু পুষিয়ে দেন । বাজের তীক্ষ দৃষ্টি কথাটি বলেছি আপনার থেকে পাওয়া মন্তব্যগুলোর বিচারে।যা অনেক পাঠক এমনকি আমার নজরেও পরে না তাও আপনি ধরে ফেলেন অনায়াসে।
জাপানী কবিতাটি আসলেও সুন্দর । আমার কাছেই সংগৃহীত আছে বিশ বছরের বেশীই হবে।
রাত্রির শুভেচ্ছা আপনার জন্য ও আহমেদ জী এস । ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন সবসময় :)

২৫| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



প্রতিমন্তব্যে আবারও ধন্যবাদ ।
কবিতাটি আপনার কাছেই সংগৃহীত ছিলো বিশ বছরের বেশী ? আর আপনি আমাদের উপহার দিলেন এই বিশ বছর পরে ? অবাক কান্ড ! এতো নিষ্ঠুর হতে পারলেন ?
আশা করবো, দেশ বিদেশের এমন ধ্রুপদী কবিতা আমাদের উপহার দেবেন নিয়ত ।

ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

জুন বলেছেন: আবার এসেছেন কষ্ট করে! সত্যি আপনার বিনীত আচরনে আমি কি বলবো ভেবে পাচ্ছি না।
অনেক অনেক ভালো লাগা আপনার মন্তব্যে । যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন , থাকুন সুখে ।
অসংখ্য শুভেচ্ছান্তে ......................

২৬| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ।+

১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩২

জুন বলেছেন: এত বিশাল ছবি ব্লগে ছোট করে সুন্দর বলাটি খুব ভালোলাগলো।
আপনার মনের সব কথাই এই একটি বাক্যে ফুটে উঠেছে।
ধন্যবাদ নিরন্তর :)

২৭| ১৩ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

সুমন কর বলেছেন: আপনার পোস্ট মানেই গ্রেট আর আমাদের ভার্চুয়াল ভ্রমণ !! ধন্যবাদ, ঘুরিয়ে আনার জন্য... ;)
কেমন আছেন?


অ.ট.: একদিন আপনার কাছে এসে বিভিন্ন দেশের কয়েন নিয়ে যাবো (দরকার হলে, ছোট ছোট) ...... ;)

১৩ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

জুন বলেছেন: আমি আছি ভালোই সবার দোয়ায় সুমন কর। আপনি ভালো আছেন তো?
ঠিক আছে এরপর যেখানে যাই আপনার জন্য কয়েন নিয়ে আসবো :)
আর আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইলো

২৮| ১৪ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর সুন্দর সব ছবি আর সেই সাথে চিত্তাকর্ষক বর্ণনা দিয়ে লেখাটি সাজিয়েছেন। খুব ভাল হয়েছে। + +
ওয়াচিরিথান ঝর্নার সামনে আমরাও কিছু ছবি তুলেছিলাম। বানর গুহায় ঢুকতে আমরাও ভয় পেয়েছিলাম। বানর তো বানরই!
সাদা রডোডেনড্রন ফুল আর অর্কিডের ছবি খুব ভাল লেগেছে। স্ট্র'বেরী আর তাজা জুস বিক্রেতা থাই মেয়েটিও ফুলের মতই সুন্দর।
পাহাড় নিয়ে কবিতা লেখা সেই জাপানী কবি'র নামটা কী?

১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

জুন বলেছেন: খায়রুল আহসান ,
অনেক ব্যস্ততার মাঝেও যে আপনি সময় করে এসেছেন এবং মুল্যবান একটি বক্তব্য রেখে গেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন । আমি এটা লেখার সময় আপনার কথা ভেবেছি কারন আপনিও কিছুদিন আগে দই ইনথাননের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করে গেছেন স্ত্রী ও সবান্ধব ।
আমাদের মত আপনি ঐ স্ট্রবেরীর মত মেয়েটিকে পছন্দ করেছেন জেনে ভালোলাগলো । উপায় থাকলে তাকে জানিয়ে দিতাম :)
আপনিতো এবিষয়ে কিছুই লিখেন নি। অপেক্ষায় রইলাম আমার পোষ্টে আপনাদের ছবি দেখার জন্য ।
জাপানী কবির নামটি মনে নেই , বহু বছর আগে এক ক্যালেন্ডারের পাতায় কবিতাটি ছিল। অল্প বয়স থেকেই আমার স্ট্যাম্প , ভিউকার্ড সংগ্রহের শখের মত বিভিন্ন গান এবং কবিতা ডায়রী বা খাতায় লিখে রাখার অভ্যাস ছিল । অনেক সময় নাম লিখতাম কখনো লিখিনি । এটা এখন আমার খুব আফসোস লাগে । তবে উনি একজন বিখ্যাত কবি এটুকু মনে আছে।
সাথে থাকবেন প্রিয় ব্লগার আগামীতেও সেই প্রত্যাশায় । অনেক অনেক ভালোথাকুন । শুভকামনা রইলো ।

২৯| ১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:

অফলাইনে এসে পড়ে গেছি। তখন আর মন্তব্য করা হয়ে উঠে নি।
এখন কি যেন বলতে চেয়েছিলাম; ভুলে গেছি :( :-B

ভ্রমণ পোষ্ট সাধারণত মন দিয়েই পড়ি। পড়ার পর মুগ্ধ হয়ে গেলে আর কিছু তেমন বলা যায় না। শুধু ভালোলাগা লাজ করে।
আপনারা যে কয়েকজন ভ্রমণ পোষ্ট দিচ্ছেন তাদের কল্যানেই আমরা ঘরকুনোরার বাইরেরটা দেখছি।

১৬ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

জুন বলেছেন: জাহিদ অনিক,
অনলাইন না হলেও অফ লাইনে যে পড়েছেন তাতেই আমি খুশী হয়েছি অনেক ।
এখন কি যেন বলতে চেয়েছিলাম; ভুলে গেছি
যাক সমস্যা নেই কিছু যে বলতে চেয়েছিলেন তাই জেনে ভালোলাগলো :)
সাথে যে আছেন নিয়মিত এটাই বিশাল ব্যপার ।
সামনের দিনগুলোতেও থাকবেন এই প্রত্যাশা টুকু রইলো ।

আর মনে যদি করতে পারেন তখন না হয় এসে দুচার লাইন লিখে যাবেন :-0

৩০| ১৭ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:০২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রথমেই জাহিদ অনিক ভাইয়ের কথাটাই বলি,আপনারা যে কয়েকজন ভ্রমণ পোষ্ট দিচ্ছেন তাদের কল্যানেই আমরা ঘরকুনোরা বাইরেরটা দেখছি।
তবে আমি ঘরকুনো নেই।ইচ্ছে করে নিজের মত করে বাইরের দুনিয়াটা ঘুরে বেড়াতে কিন্তু সাধ থাকলেও সাধ্যেই মেটে না।দেশের ভেতরেই তেমন দেখা হলনা দেশের বাইরে কি ভাবে দেখব।
ভ্রমন কাহিনি পড়লে সেখানে যাওয়ার খুব ইচ্ছে জাগে।ভ্রমনকারীর সাথে যে কল্পনার রাজ্যে তার সাথে ঘুরতে পারি এটাও তো অনেক কিছু।
কক্সবাজার-রাঙামাটি-সেনমার্টিন ছাড়া আর মোটামুটি সব জায়গাতে গেছি।তবে দেশে দেখার মত অনেক জায়গাই আছে।দেশের রাস্তাঘাটের যা অবস্থা আর যোগাযোগের ব্যবস্থা ভাল নয় বলে তেমন আগ্রহ পাই না বেড়াবার জন্য।
আমি পাহাড় খুব পছন্দ করি।সিলেটে যেবার গিয়েছিলাম ভারতের মেঘালয়ের পাহাড় গুলো দেখে মূগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।বার বার মনে হচ্ছিল এই পাহাড় গুলো বাংলাদেশের হলনা কেন।ভাবছি সামনে দার্জিলিংয়ে যাব।অনেক অপ্রয়োজনীয় কথা বলে ফেললাম জুনাপি।
ছবি গুলো আবারও দেখলাম।ঝর্ন আর পাহাড়ের ছবি আমার বরাবরই ভাল লাগে।
খাটি মধুর ছবি দেখে মনে হল কিনতে পারলে ভালই হত।আমাদের দেশে তো সব কিছুতেই ভেজাল।ওখানকার স্টবেরী কি অনেক সুস্বাদু?
আমাদের দেশেও এখন স্টবেরী চাষ হয়।একবার কিনেছিলাম কিন্তু তেমন মিষ্টি-স্বাদ লাগেনি।দেখতেই যা সুন্দর।

১৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

জুন বলেছেন: মোস্তফা সোহেল কথা রেখেছেন দেখে খুব খুব খুশী লাগছে। এর অর্থ ভুলে যাননি।
দেখুন বেড়ানো কোন বয়স মানে না। এখন যেতে অসুবিধা বলে ভবিষ্যৎ এ ও যেতে পারবেন না এমনতো নয়। দোয়া করি আপনি যেন শীঘ্রই যেতে পারেন আপনার ইচ্ছেমত কোথাও :)
জানেন ভ্রমনে রাস্তাঘাটে প্রচুর লোকের সাথে আলাপ হয়েছে তাদের প্রচুর টাকা থাকা সত্বেও খরচের ভয়ে বা মানসিকতার কারনে কোথাও যায় না। আপনার যখন ইচ্ছে আছে আপনি অবশ্যই যেতে পারবেন। আমিও প্রথম শুরু করি দেশ দিয়েই। এমন কোন জায়গা নেই যেখানে আমি যাইনি। প্রকৃতির কাছে যেতে আমি বড় ভালোবাসি তা সেটা যেখানেই। হোক। একটি তেলকুচা লতা দেখার জন্য বা সন্ধ্যার আধারে ছোট ছোট পেচারা আসে খাবার ধরতে। তাদের দেখতে মাইলখানেক হেটে যাই প্রতিদিন :)
তবে ইদানীং রাস্তাঘাটের কারনে আপনার মত আমিও ঢাকার বাইরে খুব একটা যাইনা।
আর শিলং বেড়াতে গিয়ে মেঘালয়ের পাহাড়ে চড়ে জলমগ্ন বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে একই কথা আমরাও ভেবেছি। র‍্যাডক্লিফ কি দু একটা পাহাড় আমাদের দিতে পারতো না! অবশ্য আমরা হয়তো তাদের খুড়ে পাথর বের করে আনতাম যেখানে তারা রেখেছে তেমনি অকৃত্রিম রূপে।
দই ইনথাননের ঝর্নাগুলো সত্যি দেখার মত সোহেল।
থাইল্যান্ডে আইন খুব কড়া। তাছাড়া খাবারে ভেজাল দেয়ার মত চিন্তা শক্তিই তাদের নেই। সবচেয়ে বড় কথা তারা ভারতের প্রতিবেশি নয়। থাকলে হয়তো অপ্রয়োজনেও ভেজাল দেয়া শিখতো ;)
রাজা ভুমিবলের সাফিসিয়েন্সী থিওরি অনুযায়ী সেদেশে এত উদ্বৃত্ব ফল ফসল মাছ দুধ মাংস উতপাদন হয় যে মানুষ খেয়ে কুলাতে পারে না।
স্ট্রবেরী একই স্বাদের তবে সাস্থের জন্য খুব ভালো। একটু টক টক। ওরা আবার একটু লবন মরিচ পুটুলি করে দিয়ে দেয়।
অনেক কথা বলে ফেললাম আমিও। ভালো থাকবেন আর সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশায় :)
শুভেচ্ছান্তে ----

৩১| ১৭ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এবারেরটিও ভাল লেগেছে।

++++++++

১৭ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:২৯

জুন বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার এবারেরটিও ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে :)
সাথে থাকুন নিয়মিত এই প্রত্যাশায় ।
শুভেচ্ছা রাত্রির

৩২| ১৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী,আমাদের সময়েও ঐ মার্কেটটাতে অনেকগুলো পুতুলের মত মেয়েকে দেখেছিলাম, ওরাও আমাদেরকে ফ্রেশ স্ট্র'বেরী এবং তা থেকে বানানো ফ্রেশ জুস অফার করেছিল। টেস্ট করে দু'প্যাকেট কিনেওছিলাম। মার্কেটটার নাম ছিল মং মার্কেট (Hmong Market)।
আচ্ছা, কয়েকটা ছবি এখানে দিলাম, তবে ছবির মান ততটা ভাল নয়।
জ্বী,আমাদের সময়েও ঐ মার্কেটটাতে অনেকগুলো পুতুলের মত মেয়েকে দেখেছিলাম, ওরাও আমাদেরকে ফ্রেশ স্ট্র'বেরী এবং তা থেকে বানানো ফ্রেশ জুস অফার করেছিল। টেস্ট করে দু'প্যাকেট কিনেওছিলাম। মার্কেটটার নাম ছিল মং মার্কেট (Hmong Market)।
আচ্ছা, কয়েকটা ছবি এখানে দিলাম, তবে ছবির মান ততটা ভাল নয়।


Doi Inthanon National Park is a beautiful place to visit at Chiang Mai, Thailand.



Doi Inthanon National Park is a beautiful place to visit at Chiang Mai, Thailand.





১৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:৫৮

জুন বলেছেন: প্রাচীন কালে সুদুর তিব্বত লাসা থেকে আসা মং রা তো দই ইন্থানন ছাড়াও দই পুই, মায় হং সন এমন অনেক পাহাড়েই বসতী গড়ে তুলেছে খায়রুল আহসান । রাজকীয় সহায়তায় সেখানে তারা বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে আত্মনির্ভশীল হয়ে উঠছে। পথের পাশের মেয়েটির মত তারাও আমাদের স্ট্রবেরী আর জ্যুস অফার করেছিল । আরেকবার ছবি নিয়ে এসেছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। মেঘে ঢাকা অরন্যের ছবিটি দারুন হয়েছে।

দই পুই এর কফি দোকান যেখানে অত্যন্ত সুস্বাদু কফি খেয়েছিলাম।

নিজস্ব পোশাকে হাসি খুশি দুটো মং শিশু ।

৩৩| ১৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: ডুপ্লিকেশন এর জন্য দুঃখিত। হোপ ইউ উইল বীয়ার উইথ মী!

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

জুন বলেছেন: কোন সমস্যা নেই খায়রুল আহসান । এ সমস্যাটি আগে আমারো হোতো । এখন যদি ফোন ছাড়া অন্য কোন ডিভাইসে মন্তব্য বা উত্তর লেখি তখন আরেকটি ট্যাব খুলে তাতে নতুন ব্লগ লিখুন ওপেন করে তাতে ছবি আপলোড করে নেই। এতে ডুপ্লিকেট হওয়ার চান্স থাকেনা :)
উৎসাহ দিচ্ছেন অনেকদিন ধরেই তার জন্য কৃতজ্ঞতা ।
ভালো থাকুন ।

৩৪| ১৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:১৪

ইনাখ বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ | ছবি ব্লগ আর কোথায় ? এখানেতো ইবনে বতুতার বর্ণনার মতোই ছলোছলো নদীর বয়ে যাওয়ার মতোই স্বচ্ছ বর্ণনা চিয়াং রাই থেকে চিয়াং মাই এর দই ইনথানন-এর | শ্বেত মনিরের ছবিটা দেখেই নিজ হাত দিয়ে ছুঁতে ইচ্ছে করলো খুব ! খুব সুন্দর | আচ্ছা আপনি কি এক সময় বিটিভিতে উপস্থাপনা করতেন ? নাটকও মনে হয় করেছেন তাই না ? শ্বেত মন্দির নিয়ে আপনার লেখাটা কাল সময় করে পড়বো | আপনার পা আর হাতের আঙ্গুলগুলো অক্ষয় হোক | যাতে ঘুরে ঘুরে সব দেখতে পারেন আর ল্যাপটপে আঙ্গুল দিয়ে টিপে টিপে আমাদের জন্য এমন ভালোলাগা লেখাগুলো না থেমে লিখতে পারেন |অনেক শুভেচ্ছা |

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:০১

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে ইনাখ। ছবি ব্লগ হলেও আমি দুচার কথা জুড়ে দেই। নাহলে প্রথম পৃষ্ঠাটি জুড়ে শুধু আমার পোস্টটিই থাকে যা অন্যান্যদের লেখায় বিঘ্ন ঘটায়। আপনি আমার লেখার অনেক প্রশংসা করেছেন বটে তবে সত্যি বলতে কি এই লেখাটি লিখতে গিয়ে আমি তেমন খাটুনি করিনি। খুব হাল্কা ভাবে ছুয়ে গিয়েছি বিষয়গুলোকে। শ্বেত মন্দিরটি নকশায় আসলেও খুব সুন্দর। ওই লেখাতে অনেক ছবি আছে।
না ভাই আপনি যা ভাবছেন তেমন কেউকেটা আমি নই :) এক সামু ছাড়া আর কোন রকম মিডিয়ার সাথেই আমার যোগাযোগ নেই।
আপনার আশীর্বাদ অক্ষয় হোক। অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আগামীতেও সাথে থেকে উতসাহিত করবেন সেই প্রত্যাশায় :)
শুভেচ্ছান্তে।

৩৫| ১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জুনাপি, সুন্দর একটি প্রতিমন্তব্যের জন্য আরও একবার আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:০২

জুন বলেছেন: মোস্তফা সোহেল আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা সবসময়ের জন্য :)

৩৬| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

নীহার দত্ত বলেছেন:



বাহ নিমিষের ঘুরে এলাম থাইল্যান্ড থেকে
ভ্রমণ পোষ্ট খুব ভালো লেগেছে দিদি

২০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে নীহার দত্ত ।পোষ্টটি ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো । আগামীতেও ভ্রমনে সাথে থাকবেন এই প্রত্যাশায় :)
আন্তরিক ধন্যবাদ মন্তব্যে।

৩৭| ২৬ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

জোকস বলেছেন: বাইশ তম লাইক! B-)
ঘোরাঘুরি করতে আমারও ভীষণ পছন্দ। তবে লোকালয় নয়।
ইতিহাস জড়িত ছবিব্লগ ভালো লাগলো।



চাপাবাজ বন্ধু- জানিস আমি পৃথিবীর সব দেশেই ঘুরে বেরিয়েছি।
২য় বন্ধু- তাহলেতো ভৌগলিক সম্পর্কে তোর ধারণা ভালোই।
চাপাবাজ বন্ধু- হুম, ঐ দেশেও কয়েকবার যাওয়া আছে আমার।




২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জোকস। আশাকরি শীঘ্রই সামু আপনার জন্য তার প্রধান প্রবেশ দুয়ার উন্মুক্ত করে দিবে :) অবশ্য আপনি তো তা চাননা বলেই একটি পোষ্ট দিয়েছেন B-) কিন্ত আমরা চাই আপনার লেখা প্রথম পাতায় প্রকাশিত হোক।

আমারতো ভালোলাগেই ঘুর ঘুর করতে তবে আপনার মতই লোকালয় নয় । ভালোলাগে প্রাকৃতিক আর ঐতিহাসিক স্থানে যেতে ।
জোকসের জোকসটাও অনাবদ্য ;)
সাথে থাকবেন সবসময় সেই প্রত্যাশা রইলো ।

৩৮| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১:০৩

অলিভিয়া আভা বলেছেন: ওয়াও ! জাস্ট ওয়াও !
এত সুন্দর সব ছবি আর বর্ননা ! যে একটা ফিচার পোষ্ট! কোন একটা ফিচার লেখার চাইতে কিছু কম না।
অন্য কোন অনলাইন পোর্টাল কিংবা ভ্রমণ পেইজে এই পোষ্ট দেয়া হলে লোকজন থ হয়ে যেত !
শুধু এই পোষ্টটা নয়, আপনার ব্লগে ঘুরে ফিরে আরও কিছু পোষ্ট দেখালাম। অন্য যারা ভ্রমণ পোষ্ট দিয়ে থাকেন তারা ছবি দিয়েই প্রায় দায় সারেন সেক্ষেত্রে আপনি এক্সহবির সাথে সঙ্গত ও বর্ননামূলক কথা লিখে পোষ্টের মান যেমন বৃদ্ধি করেন তেমনি পাঠককেও তাঁর সুধা পিয়ে নিতে সাহায্য করেন। যারা কখনো যাই নি এই চিয়াং রাই থেকে চিয়াং মাই তে তারা কিছুটা হলেও যেন ঘুরে আসার টেস্ট পেলাম।

ওয়াট রং খুন বা শ্বেত মন্দির পোষ্টটা দেখে তো আমার ইচ্ছে করছে এক্ষুনি চলে যাউ দেখতে ! কি যে চমৎকার !

আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানবেন।

২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে অলিভিয়া আভা । নতুন ব্লগার হয়েও আপনি যে আমাকে অর্থাৎ আমার লেখাকে খুজে পেয়েছেন তার জন্য কি বলে ধন্যবাদ দেবো ভেবে পাচ্ছি না।
না ভাই এটা কোন ফিচার পোষ্ট নয় , এটা শুধুই ছবি ব্লগ। লেখার সাথে কিছু জুড়ে না দিলে প্রথমত এটা প্রথম পৃষ্ঠায় ফ্লাডিং হয় আর দ্বিতীয়ত স্থান বা ছবি সম্পর্কে পাঠককে সামান্য একটু ধারনা দেয়ার চেষ্টা যা আমি নিজ চোখে দেখে এসেছি। প্রশংসা কে না ভালোবাসে বলুন আর আমিও তার ব্যাতিক্রম নই । তাই আমারও অনেক ভালোলাগলো ।
ওয়াট রঙ খুন দেখে এসেছেন শুনে খুব খুশী হয়েছি। আমার তোলা ছবি ইমগুর থেকে আপলোড করায় অনেক ছবি নেই হয়ে গিয়েছিল। আজ আবার সেগুলো জুড়ে দিতে চেষ্টা করেছি। তবে মাইক্রোসফট অফিস পিকচারে সবচেয়ে বড় সাইজ করলেও ছবি বড় হয়না কেন জানি :(
যাই হোক আরেকবার ধন্যবাদ জানাই সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য । সাথে থাকবেন পুরনো আর নতুন লেখায় সেই প্রত্যাশায়।
শুভেচ্ছান্তে :)

৩৯| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬

শিমুল_মাহমুদ বলেছেন: বাহ চমৎকার ছবির ব্লগ, সাথে মনোমুগ্ধকর বর্ণনা, মনে হল আমিও বেড়িয়ে এলাম। লাইক।

২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে শিমুল_মাহমুদ ।
আশাকরি দৃঢ় পদক্ষেপে ব্লগের জমিতে লেখার ফুল ফুটিয়ে যাবেন :)
আমার লেখাটি পড়া , মন্তব্য ও লাইক দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ । সাথে থাকুন ।
শুভেচ্ছা দুপুরের ।

৪০| ২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট শিরোনাম নেই এবং চীন ভ্রমনের কিছু ছবি শিরোনামে ছবি ব্লগ পড়ে দুটো মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। সময় করে একবার দেখে নিলে খুশী হবো।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২৬

জুন বলেছেন: খায়রুল আহসান আপনার মন্তব্যের জবাব দিয়ে এসেছি । আপনার ব্যতিক্রমী নোটিফিকেশন পদ্ধতিটি মনে হয় এখন সবাইকে অনুসরন করতে হবে মনে হচ্ছে । পুরানো লেখাগুলো খুজে খুজে পড়ছেন, প্রানবন্ত মন্তব্য করছেন তার জন্য অনেক ভালোলাগা রইলো।
শুভেচ্ছা রাত্রির :)

৪১| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৪

সোজা সাপটা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

জুন বলেছেন: আমিও সোজা সাপটা বলে দিলাম আমার লেখায় আপনার প্রথম পদার্পনে অনেক খুশী হয়েছি :)
আগামীতেও আসবেন সেই প্রত্যাশায় ।

৪২| ২৮ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: বরাবরের মতোই উপভোগ্য, ভ্রমণ ইতিহাস আর দারুন বর্ণনায় সমৃদ্ধ ভ্রমন ব্লগ পোষ্টে মুগ্ধতা!
আমার এখনও দেশের ভেতর ঘুরে বেড়ানোর সৌভাগ্য হলো না।

২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮

জুন বলেছেন: বরাবরের মতই আন্তরিক মন্তব্যে অনেক খুশী হোলাম ধ্রুবক আলো । আশাকরি খুব তাড়াতাড়িই আপনি দেশ বিদেশে ভ্রমন করতে পারবেন । তবে তার জন্য ইচ্ছে থাকাটা জরুরী । অনেক আগে আমরা যখন কয়েক মাসের জন্য চন্দ্রঘোনা ছিলাম, ছোট একটি টিলার উপর আমাদের বাসা তার পাশেই আরেকটি উচু পাহাড়। সেখানেই আমি প্রায় বিকেলে যেতাম জংলী গাছপালা আর ড্যান্ডেলিয়ন ফুল উড়ে যাওয়া দেখতে :)

৪৩| ২৮ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সারি সারি পাহাড়ের ছবিটা দেখে চোখ জুরিয়ে আসে, ইচ্ছে করে এক লাফ দিয়ে সেখানে ছুটে যাই।

২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

জুন বলেছেন: সত্যি আশপাশ থেকে সুরু করে দূর দিগন্ত যতদুর চোখ যায় গাঢ় থেকে হাল্কা ছাই ছাই ঘন সবুজ পাহাড়ের সারি । খুবই মনোরম সেই দৃশ্য সাথে সমতলের গা পোড়ানো গরম নেই , বেশ শীত শীত আবহাওয়ায় গাছ অর্থাৎ প্রকৃতির প্রতি থাই জাতির প্রেম দেখার মতই বটে ধ্রুবক আলো।
আরেকবার আসা ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন । শুভকামনা সতত ।

৪৪| ২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪

আখেনাটেন বলেছেন: কী চমৎকার দেখা হল আপনার চোখ দিয়ে! এত সুন্দর করে দেখেন ও লেখেন কীভাবে জুনাপা? মনে হয় আপনার পাশাপাশি আমরাও হাঁটছি আর দেখছি এইসব অসম্ভব সুন্দর দৃশ্যাবলী।

আপনার লেখাগুলো বাসুমতি চালের হায়দ্রাবাদী মাটন বিরিয়ানির মতো। খাওয়ার বহুদিন পরেও জাফরান ও খাঁটি ঘিয়ের স্বাদটা বয়ে বেড়াতে হয় বহুদিন।

অসম্ভব ভালোলাগা লেখা ও ছবিগুলোতে।

২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আমার লেখায় আখেনাটেনকে দেখে খুব ভালোলাগছে। অবশ্য আমি নিজেও অনিয়মিত :(
অনেকের লেখাতেই যাওয়া হয়নি, পড়া হয়নি আর তাই কিছু বলাও হয়নি বলে মাঝে মাঝে নিজেরই খারাপ লাগে ।

হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানীর মত আমার লেখা বলায় কি বলবো বুঝতে পারছি না আখেনাটেন :| হায়দ্রাবাদ ভ্রমনে গিয়ে ট্রেন থেকে নেমেই হোটেলে বোচকা বুচকি রেখে প্রথমেই সেই বিরিয়ানী টেষ্ট করতে গেলাম। বিশ্বাস করবেন তারপর যে কয়দিন ছিলাম সেই বিরিয়ানীর ত্রীসীমানাতেও যাই নি। আমরা যেখানে খেয়েছিলাম নাম করা রেস্তোরাই ছিল,তবে তারা মনে হয় খাটি ঘি আর জাফরান দেয়নি। নইলে আমাদের কাছে এত ভালোলাগেনি কেন :((
হা হা হা হা যাই হোক আপনার আন্তরিক মন্তব্যে দারুন প্রীত হোলাম। সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশাই রইলো :)

৪৫| ২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:০২

আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা। আপনার হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানির কাহানি শুনে তো হাসতে হাসতে একশেষ। অনেকের কাছেই আমি শুনেছি এই রকম অভিজ্ঞতা যে ভালো লাগে নি। এটা কারণ হতে পারে টিপিক্যাল হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানিটা একটু অন্যরকম। আমাদের মতো রান্না না।

তবে কিছু রেঁস্তরা একটু এদিক সেদিক করে আমাদের কাছাকাছি নিয়ে এসেছে। যেমন, বানজারা হিলের কাছে সাহিব সিন্ধ সুলতানে পাওয়া যায়।
তবে ভালো বিরিয়ানি পাওয়া যায় ওল্ড সিটিতে। সেখানে সৈয়দ আলী চাবাত্রার কাছে শাহ গাউস নামে একটি রেঁস্তরার বিরিয়ানিটা খুবই বিখ্যাত। এর পরে অদূরে গিয়ে সুলেমানি চা'র তুলনা হয় না। :D

তবে আগ্রা ও দিল্লীতে কিছু রেঁস্তরা আছে, বিশেষ করে নেহেরু প্যালেস ও নিজামের মাজারের নিকটে এগুলোও আমার কাছে বেশ লেগেছে। যদিও এগুলো টিপিক্যাল হায়দ্রাবাদী না।

তবে এটা ঠিক যে জাফরান ও ঘিয়ের দাম বেশি হওয়ায় অনেকে রং মিশ্রিত গোলাপ জলকে জাফরান ও অল্প ঘিয়েই কাজ সেরে নিয়ে ভোজনরসিকদের সাথে প্রতারণা করে।

ভালো থাকুন জুনাপা।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪০

জুন বলেছেন: আপনার দেয়া ঠিকানাগুলো টুকে রাখলাম আখেনাটেন। নেক্সট টাইম গেলে আবার ট্রাই করবো :)
কলকাতা থেকে আমার এক আত্মীয় একটা সেন্ট কিনে এনেছিল যা ছিল বিরানীর সুগন্ধ। নরমাল পোলাও মাংস রান্না করে তাতে ওই সেন্ট ছিটিয়ে দিলে ভুরভুরে বিরানীর গন্ধে চারিদিক ভরে ওঠে। আর ইদানীং ওদের ভাগাড়ের মরা পশুর মাংস বিভিন্ন নামীদামী রেস্তোরাঁয় সাপ্লাই দেয়ার কথা শুনে আতংকিত। তাজা গরু খাইনা, মরার পর ভাগাড়ে ফেলে দেয়া গরু ছাগল খাই। কি অবস্থা! :P

৪৬| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

শামচুল হক বলেছেন: আপনার কথামত শেষ পর্ব দিয়েছি আপা, দয়া করে পড়ে নেন।
প্রেমের কামাখ্যা তাবিজ (শেষ পর্ব)

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১০

জুন বলেছেন: জী শামচুল হক আপনার গল্প পড়ে মন্তব্যও করে এসেছি। ভালোলেগেছে মিলনাত্মক গল্পটি :)
জানিয়ে যাবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

৪৭| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২২

লায়নহার্ট বলেছেন: ২য় প্রশ্ন

৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২৭

জুন বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম লায়নহার্ট । তবে আপনার মন্তব্যটি দুর্বোধ্য লাগছে । 2য় প্লশ্ন মানে :-*

৪৮| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২৭

টেকনিক্যাল এনালিসিস বলেছেন: দারুণ

৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

জুন বলেছেন: টেকনিক্যাল এনালিসিস মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ । সেই সাথে স্বাগত আমার ব্লগে ।

৪৯| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

অর্ক বলেছেন: বিরাট পোস্টটি বেশ লাগলো, ছবি লেখা দুটোই। শুভেচ্ছা।

৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

জুন বলেছেন: অনেক অনেক দিন পর অর্ককে আমার ব্লগবাড়িতে দেখে খুব ভালোলাগছে। আশাকরি ভালোই ছিলেন । আমার লেখাটি ভালোলেগেছে জেনে খুব ভালোলাগলো । শুভেচ্ছা আপনার জন্য ও :)

৫০| ০২ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বরাবরের মতোই ঋদ্ধ, উপভোগ্য, ভ্রমণ ইতিহাস আর দারুন বর্ণনায় সমৃদ্ধ আরেকটি ভ্রমন পোষ্টে মুগ্ধতা!

আমার মনের কথাগুলি তিনি আগেই বলে ফেলেছেন =p~

০৩ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

জুন বলেছেন: এত পরে আসলে কি আর নিজে বলার মত কিছু খুজে পাবেন গিয়াস লিটন =p~
সবাই আগেই বইলা ফেলছে আপনের কথা :P
যাক তারপর ও আপনার মন্তব্যে সেঞ্চুরি হলো তার জন্য অভিনন্দন।
অনেক অনেক ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন নিয়মিত।:)
পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা।

৫১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

উম্মে সায়মা বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ ছবি ব্লগে ভালো লাগা জুন আপু।
অনেকদিন পর আপনার ব্লগে এলাম। ভালো আছেন আশা করি :)

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০

জুন বলেছেন: জী উম্মে সায়মা দেরীতে হলেও যে শেষ পর্যন্ত সময় করে এসেছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ । আপনার ফুলের পোষ্টে মন্তব্য করে এসেছি আমি । দেখে নিয়েন :)

৫২| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার প্রচুর টাকা থাক‌লে সারা বিশ্ব ঘুরতাম। আমার কোন টাকা নাই । সংসার চালা‌তেই হিম‌শিম। আফ‌সোস!

০৭ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১৬

জুন বলেছেন: আমাদের ও কোন জমানো টাকা নেই সাজ্জাদ হোসেন :( খুদ কুড়ো যা জমাই হাবিজাবি না কিনে তাই দিয়ে ঘুর ঘুর চলে :) উল্লেখ্য আমার কাপর চোপড় গয়না কোন কিছুর প্রতি কোন রকম আসক্তি নেই। একই অবস্থা আমার সহ পর্যটকেরো :) তাই অসুবিধা হয় না তেমন। তাছাড়া আমরা বাইরে গেলেও খুব কম শপিং করি। সেখানকার তৈরী বিশেষকিছু স্যুভেনীর । উঠিও বাজেট হোটেলে চলাফেরাও বাজেটের মধ্যে সীমাবদ্ধ :)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । শুভকামনা রইলো ঈদের ।

৫৩| ০৭ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দারুন উপভোগ্য, ভ্রমণ ইতিহাস আর হৃদয়গ্রাহী বর্ণনা সমৃদ্ধ সচিত্র ভ্রমন বিবরণীটি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে নিবিষ্ট মনে পাঠ করলাম ও দেখলাম ।

ইতিহন সাশ্রিত ভ্রমন ব্লগ সবসময়ই আমাকে মন্ত্র মুগ্ধের মত আকরে ধরে , জানার আগ্রহ ক্রমেই বেড়ে যায় । লেখকের নীজ হাতে তোলা গুরুত্বপুর্ণ ছবির সাথে কনটেন্ট এনালিসিসে ভেসে আসে দর্শনকৃত স্থানের ইতিহাস , ঐতিয্য , সাহিত্য, সংস্কৃতি, প্রকৃতি , পরিবেশ , শিক্ষা , কৃষি , স্থানীয় জনসাধারণের জীবন জিবীকা , সরকারী ( রাজকীয় ) প্রকল্প ও পৃষ্ঠ পোষকতা , অর্থনৈতিক অবস্থা ও ভবিষ্যত সম্ভাব্যতা, সেই সাথে পার্শবতী দেশ ও জনপদের কথামালা য় ভ্রমন বিবরণিটিকে একটি মহমুখী তথ্য সমৃদ্ধ self explanatory লেখায় পরিনত করেছে যা সামুর জন্য একটি বিশেষ সংযোজন । এরকম লেখা পাঠে জানার আগ্রহ ক্রমাগত বাড়তেই থাকে ।

একটি গুরুত্বপুর্ণ ছবি বা তথ্য মনকে টেনে নিয়ে যেতে যায় বিষয়টির আরো গভীরে । এটা ভাল করেই জানি, পোষ্টের কলেবর বড় হয়ে যাবে বিবেচনায় জানা থাকা সত্বেও পোষ্ট লেখকের পক্ষে অনেক বিষয়ে বিস্তারিত লেখা হয়ে উঠেনা । তবে লেখাতে প্রদেয় তথ্য আকারে যে পতাকা উড্ডীন করা হয়েছে তারই সুত্র গুগল মামার হাত ধরে অনায়াসে চলে যাওয়া যায় সেই বিষয়ের আরো গভীরে । জানার এই আগ্রহ সৃজনের পুরা কৃতিত্বটাই পোষ্ট লেখকের , তা না হলে কোন কালে ভাবনাতেই আসতনা এ বিষয়ে নতুন আরো কিছু জানার ও দেখার । কৌতৃহল কেবলি বাড়ে । তাইতো পোষ্টটা পাঠকালে একই সময়ে ঘন্টা দুয়েক ঘুরে বেড়ালাম দই ইনথাননের চুড়ায় থাকা বিবিধ দৃষ্টি নন্দন বিষয়আবলী অবলোকনে । শুধু কি দেখা, বহুদিন ধরে লেখকের কাছে সযতনে সংগ্রহে রাখা জাপানী কবিতার সুললিত অনুবাদের ছন্দের তালের সাথে মিলে মিশে পাহাড়ের বুক চিড়ে নেমে আসা কাস্কেড টাইপ ঝর্নার স্রোতধারার ঝংকারের সাথে মনটিও যে কখন মিশে গেছে বুজতেও পারিনি ।

প্রয়াত থাই রাজা ও রাণীর স্মৃতিসৌধময় স্তুপাতে থাকা পোষ্ট লেখকের নীজ হাতে তোলা মহামতি বুদ্ধের সুন্দর সব মূর্তি সেই সাথে ভিন্ন ধর্মী নীল রংয়ের ভাস্কর্যগুলি সেখানকার শিল্পী ও তার পৃষ্ঠপোষকদের বৈচিত্রময় শিল্প সত্তার পরিচয় ফুটে উঠেছে লেখাটিতে । সেখানকার বিখ্যাত শিল্পীর নামটিও জানা হল এ সুযোগে । আন্তর্জাতিক খ্যতিসম্পন্ন থাই চিত্র শিল্পী, আর্কিটেক্ট ও ভাস্কর্যবিদ Thawn Duchanee এর স্মৃতিময় জাদুঘরের কথা শুনে সেখানেও খানিকটা বিচরণ করা গেল । মনযোগ দিয়ে দেখলাম সেখানকার অপুর্ব সংগ্রহশালার কিছু চিত্র কর্ম । জ্ঞানের জগতে রশদ জোগানোতে পোষ্টের মাধ্যমে সহায়তা করার জন্য রইল কৃতজ্ঞতা । রত্নরাজী পাথর সংগ্রহে আমার তেমন কোন আকর্ষন নেই, তবে আকর্ষন আছে জানার ও দেখার বিষয়ে ,তাইতো মুল্যবান পাথর ও শুভেনিরের ছবি ও বিবরণ দেখে সে লোভ অনেকটাই চরিতার্থ করতে পেরেছি আপনার পোষ্টে দেয়া তাদের ছবি দেখে । তবে আপনার সাথের সাহেব বাবু ৮টি মুল্যবান পাথরের হস্তি মুর্তী সংগ্রহ করায় আমার দেখা ও জানার প্রাপ্তিটা আরো বেড়েই গেল :)

পাহাড় চুড়ায় রাজকীয় সহায়তায় প্রশিক্ষনপ্রাপ্তদের দিয়ে ফলের দোকান দিয়ে পর্যটকদের মনোরঞ্জন, সাথে অর্থনৈতিক সাবলীলতা আনয়নের জন্য তাদেরকে নিয়ে দেয়া তথ্য চিত্রটি মনের মধ্যে দাগ কেটেছে । মনে পড়ে গেল রাংগামাটির উপজাতীয়দের জন্য আমার উদ্যোগে করা একটি গবেষনামুলক প্রকল্প প্রনয়ন ও বাস্তবায়নের স্মৃতি কথা । সেখানে তাদেরকে বৃত্তিমুলক প্রশিক্ষনের পাশাপাশি তাদের তৈরী ও উদ্ভাবিত পণ্য সামগ্রী বিপনণের জন্য গড়ে দেয়া হয়েছিল প্রদর্শনী ও বিক্রয় কেন্দ্র , কিন্তু দু:খের বিষয় যথাযথ রাস্ট্রীয় পৃষ্ঠ পোষকতার অভাবে সেটা তেমন সাফল্যমন্ডিত হয়নি । থাইদের এ অভিজ্ঞতা আমাদের দেশের সংস্লিষ্ট কতৃপক্ষ দেখলে ভাল হতো । যাহোক, সে আশায় মনে হয় গুড়ে বালি , কারণ সরকারী কর্তাব্যক্তিরা দফায় দফায় সরকারী খরচে থাইল্যান্ডে শিক্ষা সফরে গেলেও শুধু মাত্র প্রমোদ ভ্রমন এর অভিজ্ঞতা টুকুই সাথে নিয়ে আসেন শিক্ষাটুকু সেখানেই ফেলে রেখে আসেন , তা না হলে দেশের অবস্থা অন্য রকম হতো !!!

যাহোক পোষ্টটিতে থাকা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে ঘুরতে মনের অজান্তেই কখন যে দই ইনথাননের চুড়ায় উঠে বিচরন করছি জানতেই পারিনি । পিঠের ও কোমড়ের প্রচন্ড ব্যাথাটার কথা প্রায় ভুলেই গিয়েছিলাম । সস্বিত ফিরে পেলাম সদ্য পাশ করা ডাক্তার মেয়েটার মৃদু ধমকীতে । পিঠের ও কোমরের ব্যথার থেরাপী চলছে তার প্রচন্ড খবর দারীতে । জানেনইতো মেয়ের শাসন বড় শাসন, আরো হয়ত অনেক দিন ইজি চেয়ারে শুয়ে বসে বুকের কাছে লেপটপ নিয়ে চিত হয়ে লেখতে দিবেনা । আরো কিছুদিন হয়ত বিরত থাকতে হবে লেখালেখির জগত থেকে । আমার ব্লগে গিয়ে কুশল জানার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন । অনেকদিন পর এমন সুন্দর তথ্য সমৃদ্ধ লেখা পাঠে দুকলম না লিখে থাকতে পারলাম না । এখন অতি উত্তরের বে অফ বানফী উপকুলের কাছে আছি । ঠান্ডার জন্য ঘর থেকেও বেড় হতে পারছিনা , ঠান্ডা লাগলে ব্যথাটা শীর শীর করে আরো বেড়ে যায় । আমার জন্য দোয়া করবেন শীঘ্রই যেন পুর্ণ সুস্থ হয়ে উঠতে পারি, প্রিয় সামু ব্লগে যেন বেশী সময় ধরে বিচরণ করতে পারি ।

যাবার বেলায় লেখাটি প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ।

সুন্দর সচিত্র মুল্যবান তথ্য সমৃদ্ধ লেখাটির জন্য অভিননন্দন
ও শুভেচ্ছা রইল ।

০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৮

জুন বলেছেন: ড: এম আলী আপনার মন্তব্য পড়ে আমার চোখে পানি এসে পরলো। কি গভীর মনযোগী পাঠ যা আমি নিজেও ইচ্ছে করে লিখিনি সেটাও আপনি বিভিন্ন তথ্য ঘেটে জেনে নিয়েছেন। এত অসুস্থতার মাঝেও এসে এত দীর্ঘ একটি মন্তব্য করেছেন আমি কৃতজ্ঞ।
আপনি হামং উপজাতীদের ছোট বাজারটির কথা উল্লেখ করেছেন। আমি এখানে একটু যোগ করতে চাই। আপনি হয়তো জানেন আমাদের দেশে এনজিও রা যেসব কাজ করে বিশেষ করে মাইক্রোফাইনান্স এর ব্যবসা ও বিভিন্ন প্রশিক্ষন। কিন্ত থাইল্যান্ডে এর পুরোটাই পরিচালিত হয় রয়েল পেট্রোনেজের আওতায় বিভিন্ন রয়েল প্রজেক্ট এর মাধ্যমে। কিন্ত ঐ ক্ষুদ্র ঋনের ব্যবসা বাদে। গ্রাম ও পাহাড়ের বাসিন্দারা এই প্রশিক্ষনের মাধ্যমে বিভিন্ন জিনিস উতপাদন করে আজ তারা স্বাবলম্বী। তাদের উতপাদিত পন্য যেন মার্কেটিং করতে পারে তারো ব্যবস্থা নেয়া আছে। বড় বড় সুপার শপে একটা আলাদা পোর্শনই রয়েছে রয়েলে প্রোডাক্ট নামে। তাদের জাতীয় পতাকা বহনকারী থাই এয়ারওয়েজ সেই সব উন্নতমানের পন্য খাবারে ব্যবহার করে তা সারা বিশ্বে পরিচিত করে তুলছে। যার ফলে তাদের খাদ্য পন্যের বিশাল বাজার রয়েছে সারা বিশ্বে। আমাদের নব্য পুঁজিবাদী এনজিও রা তো সেই গ্রামীন খেটে খাওয়া মানুষএর শ্রমকে ব্যবহার করে এক একজন বিশাল ধনী হয়ে উঠেছে।
গত মাসের শেষ সপ্তাহে থাই রাজকুমারী স্রিনির্ধন মহাচাক্রী এসেছিলেন আমাদের দেশ ভ্রমনে। মাটির ক্ষয়রোধ করার জন্য ভেটিভার ঘাস রোপন ছিল চট্টগ্রামে তার একটি প্রজেক্ট। উনি টাইগার পাসের টিলা রক্ষায় সেখানে একটি প্রকল্পের উধ্বোধন করেছেন। সাথে আমাদের আমলারাও ছিল। আমি মনে মনে বললাম "তুমি অযথাই চেষ্টা করছো। আমাদের দেশের লোলুপ কর্মকর্তারা তো এইটিলা বা অন্য কোনখানেই পাহাড় রাখতে চায়না। তারা চুপি চুপি রাতের আধারে পাহাড় কাটে যাতে সেখানে জমি বিক্রি করতে পারে"। আমাদের এত সুন্দর দেশটি কোথায় হারিয়ে যাচ্ছে ভাবলেও কষ্ট হয়।
অনেক কিছু লিখলাম তারপর ও মনে হলো অনেক কিছুই বলা বাকি রয়ে গেল।
আপনার দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। শীতে ব্যাথা বাড়ে এটা আমি টের পাই যখন আমি অনেক্ষন এসিতে থাকি। আপনিও সাবধানে থাকুন। আর মেয়ে বলেইতো খোজ নেয়, শাসন করে। সে আপনার ভালোর জন্যই তো নাকি? অনেক ভালো থাকুন। আর আপনার অবস্থানটিও দেখে নেই নেটে কোন উত্তর মেরুতে বাড়ি বানিয়ে বসেছেন :)
ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন আপনিও আপনার পরিবারের সবাই।

৫৪| ০৭ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইতিহন শব্দটি ইতিহাস হবে ।

০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

জুন বলেছেন: এই সামান্য টাইপো টি বুঝতে পারবোনা তাই কি হয় প্রিয় ব্লগার :) তারপর ও আরেকবার এসেছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। জলদি সুস্থ হয়ে উঠুন সেই কামনায়।

৫৫| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:৪৭

ওমেরা বলেছেন: নয়নজুরানু ছবি আর কাব্যিক বর্ণনা মিলে অপূর্ব সুন্দর হয়েছে আপু।

০৮ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

জুন বলেছেন: ওমেরা ছোট এক লাইনের মন্তব্য মন ভরানো এক মন্তব্য করে গেছেন । তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ :)

৫৬| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৩:১৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইন্সটাতে এক ভিয়েতনামীর সাথে পরিচয় হলো, তার প্রোফাইল ঘুরে ভিয়েতনামের সৌন্দর্য্য দেখে পাগল হবার মতো দশা। ট্যানেরীফের সাথেই তুলনা করা যেতে পারে।

ইউরোপে একটা কথা প্রচলন আছে খাবার আর সুন্দরী সব থাইল্যান্ডে। থাইল্যান্ড আর ভিয়েতনাম যাবার ইচ্ছে আছে তবে এবছর তিনটি শহর চষে বেড়ানোর ইচ্ছে ভ্যালেন্সিয়া কর্ডোভা আর রোন্ডা। সামনের বছর ট্রোলটুঙ্গা আর রিকইয়াভিক এরপরই থাইল্যান্ড/ভিয়েতনাম ট্যুর....তখন আপনার পোস্টগুলো কাজে লাগবে

০৮ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২২

জুন বলেছেন: উদাসী বহুদিন পর পুরানো কাউকে দেখে কি যে ভালোলাগলো তা বুঝিয়ে বলার নয় ।
আপনি ভিয়েতনামের কথা বলেছেন সেটাতো এই সাউথ ইষ্ট এশিয়ারই একটি অংশ । সুতরাং জিও ফিচার একই রকম হওয়ারই কথা। ভিয়েতনামের হালং বে দেখার মত । তবে সেই হালং বে র মত অনেক পর্যটন স্পট রয়েছে থাইল্যান্ডের ফুকেট , ক্রাবি , কো সামুই ছাড়াও অন্যান্য জায়গায়। সেই সাথে রয়েছে প্রাচিন সব ঐতিহ্য ও ইতিহাসের সমাহার ।
খাবার আর রমনী নিয়ে যা বলেছেন তা বেশিরভাগই সত্য । আমিও মাঝে মাঝে রাস্তা বা শপিং মলে কিছু মেয়ে দেখে ভাবি বিধাতা বোধহয় অনেক সময় নিয়ে নিজ হাতে গড়েছেন । সেখানকার নারী পুরুষ সবার একটি জিনিস ভালোলাগে তা হলো তাদের পরিচ্ছন্নতা ও রুচি। পুরনো ছেড়া পোশাকটাও রিফু করে মাড় দিয়ে ইস্ত্রি করে পরা। চুল পলিপাটি আচড়ানো । জুতা স্যান্ডেল সবসময় পরিস্কার । পর্যটক এরিয়া ছাড়া সব জায়গার মেয়েরা অত্যন্ত ভদ্র ও পোলাইট ।
আপনি ব্যংকক আসলে খবর দিয়েন । আমি আর কিছুদিন পরেই চলে যাচ্ছি অনেক মাসের জন্য ।
ও হ্য মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ দিলাম :)

৫৭| ০৮ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি এশিয়ার ওদিক যাবো সামনের বছর। এ বছর ইউরোপ থেকে বেরুবার ইচ্ছে নেই। ইউরোপের অনেক দেশের অনেক কিছুই দেখা হয়নি। সব ক্যামেরা বন্দী করার ইচ্ছে।

বাংলাদেশীদের এসব দেখে অনেক কিছু শেকার আছে। সারা দিন হাবিজাবি নিয়ে পরে থেকে এ জাতী নিজের সর্বনাশ ডেকে আনছে যা দেখে খারাপ লাগে।

ভালো থাকবেন

০৯ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০৫

জুন বলেছেন: জুন বলেছেন: উদাসী আপনার শেষ দুটি লাইনে প্লাস ।
ওকে ঘুরে আসুন আমিও ঢাকা থেকে খুব শীঘ্রই বেশ কয়েক মাসের জন্য ওখানে থিতু হচ্ছি । আসলে খবর দিয়েন :)

৫৮| ১০ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


থাইল্যান্ডের মানুষ কি ধার্মিক?

১১ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:০৮

জুন বলেছেন: জী চাঁদগাজী সেখানকার আপামর জনগন সবাই বেশ ধার্মিক । যে যার ধর্ম পালন করছে সহবস্থানে থেকে । আমার লেখায় ছোট একটি পদচিন্হ রেখে যাবার জন্য বিশাল একটি ধন্যবাদ নীল আর্মস্ট্রং বিখ্যাত বানীর মতই :)

৫৯| ১০ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪২

শামচুল হক বলেছেন: কানাডার জঙ্গলে এক রাত দ্বিতীয় পর্ব দেয়া আছে সময় করে পড়ার জন্য অনুরোধ রইল।

১১ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০১

জুন বলেছেন: পড়লাম আপনার রম্য লেখাটি। মন্তব্যও করে এসেছি। তবে রম্যের মাঝে পশ্চিমা বিশ্বের বাস্তব চিত্রটিও ফুটিয়ে তুলেছেন দক্ষ হাতে শামচুল হক। সেদিন খবরে পড়লাম আমেরিকান এক দম্পতি তাদের তিরিশ বছর বয়সী ছেলেকে বাড়ি থেকে বিতারনের জন্য আদালতের স্মরণাপন্ন হয়েছে। আমাদের সাথে অনেক পার্থক্য তাদের মন মানসিকতায়।

৬০| ১১ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

নাজিম সৌরভ বলেছেন: আপনার ব্লগ ঘরে দেখে আশ্চর্য হলাম । পুরনো প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের প্রতি আপনার আগ্রহ আছে বোঝাই যাচ্ছে । আমি নতুন ব্লগার, আশা করি আপনার এধরনের পোস্ট নিয়মিত পাবো ।

১২ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে নাজিম সৌরভ । ইতিহাসের ছাত্রী হিসেবে পুরনো প্রত্নতাত্বিক নিদর্শনের প্রতি আমার একটি অন্য রকম ভালোবাসা আছে । তাই হয়তো লেখাতেও ফুটে উঠে :)
আপনার কাছ থেকেও ভালো ভালো লেখা পাবো সেই প্রত্যাশাও রইলো ।
শুভেচ্ছা ঈদের ।

৬১| ১২ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

নাজিম সৌরভ বলেছেন: আপনি ইতিহাসের ছাত্রী ! আগেই অনুমান করেছিলাম । আমিও ইতিহাসের ছাত্র । একই কারণে এন্টিকসের প্রতি দুর্বলতা অনুভব করি । আপনাকে ঈদের আগাম শুভেচ্ছা ।

১২ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮

জুন বলেছেন: আরেকবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো নাজিম সৌরভ :)

৬২| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




কী অদ্ভুত অদ্ভুত জায়গা! রোদ দুপুরেও নির্জনতা ভর করলে ভয় লাগবে!

আপনার ভ্রমণ প্রশংসা অদ্ভুত রকম সুন্দর হওয়া কাম্য। তাই ভাবছি কীভাবে তা করা যায়!!

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:১১

জুন বলেছেন: আমিও আপনার সুন্দর একটি মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম তাহলে কথাকেথি :)
মনে হলো বহু যুগের ওপার থেকে ---'- আজ আসলেন :) অনেক ভালোলাগলো আপনাকে দেখে ।
ঈদের একটি আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে রাখলাম ।

৬৩| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: বাহ বাহ, ছবি দেখে দেখে যেন হারয়ে গেলাম প্রতিটা স্পটে স্পটে...

অসম্ভব ভাল লাগলো আপু।

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

জুন বলেছেন: আপনি কি আজই প্রথম আমার ব্লগে সৈয়দ ইসলাম ? যদি তাই হয় তবে স্বাগতম । আপনার ভালোলাগার কথা জেনে অনেক খুশী হোলাম ।
মন্তব্যে অশেষ ধন্যবাদ ।

৬৪| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: এই নিকে আপনার ব্লগে হয়ত নতুন, তবে পুরাতন নিকে আমি আপনাদের ব্লগবাড়ির অনেক পুরনো আত্মীয়।
তাই আমার কাছে নতুন মনে হয় না!

ভাল আছেন তো?

১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

জুন বলেছেন: তাই ! তবে এসব ধাধায় আমি একেবারেই হাবাগোবা বলতে পারেন । মানুষ যে সামান্য সুত্রেই কি করে চিনে ফেলে ভাবলেও অবাক হই। আমিতো আছি একরকম । আপনাকে চিনতে পারলে ভালো হতো :)

৬৫| ১৩ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: চিনতে যেন না পারেন সেজন্যই এই রূপ। তা থাক তার হালতে।

ব্লগে ইদানীং আড্ডা জমে না!
সবাই যেন মরামরা! আগের মত জমজমাট আসর জমতে না দেখে খারাপও লাগে!

১৪ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

জুন বলেছেন: থাক আপনার পুরনো পরিচয় অজানাই। আশাকরি এই নিকেই আমার লেখায় আপনাকে নিয়মিত পাবো :)
সবাই যেন মরামরা! আগের মত জমজমাট আসর জমতে না দেখে খারাপও লাগে!

আপনার মুখেবআড্ডার কথা শুনে গুরুজীর কথা মনে পরলো। উনি একসময় নিয়মিত আড্ডা পোস্ট দিতেন।
ভালো থাকুন অনেক অনেক সাথে পবিত্র ইদুল ফিতরের।শুভেচ্ছা।

৬৬| ১৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঈদ মোবারক জুনাপু :)


১৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

জুন বলেছেন: ভৃগু এই মুহূর্তে আমিও আপনাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে আসলাম । ফোন থেকে অনেকক্ষন চেষ্টা করলাম একটা গ্রিটিংস কার্ড আপলোড করতে। কিন্ত কেন জানি ব্যর্থ হোলাম :(
আপনি ও আপনার পরিবারের সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা :)

৬৭| ১৮ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: অনেক দেরিতে চোখে পড়লো আপনার ভ্রমণ ব্লগ।
মনে হচ্ছে আমিও সঙ্গে ছিলাম, মজা করে বেড়িয়ে এলাম।
চমৎকার করে বর্ণনা করতে পারেন।
আমি অনেক অনেক দেশ ঘুরেছি .....তখন তো ব্লগ লিখতাম না তাই এখন
মন দিয়ে সময় করে লেখা হয় না।.............................................................................................................................................................

২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

জুন বলেছেন: স্বপ্নের শঙ্খচিল ,
স্বাগত জানাই আমার ব্লগে।
আশাকরি অল্প হলেও আমাদের সাথে আপনার ভ্রমন অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করবেন । ভ্রমন প্রিয় মানুষ আমার খুব ভালোলাগে । আর ভ্রমন কাহিনীতো ভালোলাগেই :)
আপনার দেয়া ছবি দেখে মুগ্ধ আমি । কোন জায়গার চিনতে পারলাম না ।
শুভকামনা রইলো সতত ।

৬৮| ১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:





আমার ধারণা আপনি ঘুরাঘুরি করে কখনো ক্লান্ত হন না এবং হয়তো কখনো হবেন না।

২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০১

জুন বলেছেন: আমার ধারণা আপনি ঘুরাঘুরি করে কখনো ক্লান্ত হন না এবং হয়তো কখনো হবেন না।

দোয়া করবেন তাই যেন হয় । এখনো আমি যদি কিছুদিন ঘরে থাকি তখন মন আমার ঘুরে বেড়ায় আমার না দেখা সেইসব স্বপ্নের দেশে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আবার আসার জন্য কথাকেথি ।
শুভেচ্ছা সকালের ।

৬৯| ২১ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অসাধারণ যতসব ছবি এবং বর্ণনাশৈলী।






ভালো থাকুন নিরন্তর।

২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জুন বলেছেন: বন্দী জীবন থেকে মুক্তি পেয়েই আমার ব্লগে এসে স্বাক্ষর রেখে গেলেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দেশপ্রেমিক। আজকাল দেশপ্রেমিক এর বড্ড অভাব তাই আপনাকে দেখে ভালোলাগলো 8-|

৭০| ২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: অনেকদিন ব্লগে আসা হয়নি- এখন এসে বুঝলাম কত কি মিস করেছি! নিঃসন্দেহে দারুন পোস্ট! আরো লিখুন- ভাল থাকুন

২৫ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

জুন বলেছেন: বহু দিন পর আপনাকেও আমার ব্লগে দেখে আনন্দিত হোলাম শেরজা তপন । আপনার রাশিয়ার দিনগুলো খুব ভালোলাগতো । কোথায় হারিয়ে গেলেন শেষে । অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানবেন ।

৭১| ২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়লাম। ছবি গুলোও খুব মন দিয়ে দেখলাম।
সব মন্তব্যও পড়লাম।
সময় লাগলো ৪৫ মিনিট।

২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

জুন বলেছেন: অনেক ভালোলাগলো আপনাকে আমার ব্লগের অনেকগুলো পোষ্টে আপনার আন্তরিক মন্তব্যগুলো দেখে । ৪৫ মিনিটতো অনেক সময় এর জন্য স্পেশাল ধন্যবাদ আপনাকে।
আশাকরি এরপর থেকে নিয়মিতই সাথে থেকে উৎসাহিত করবেন :)

৭২| ২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

সিগন্যাস বলেছেন: আপনার কোন অতিপ্রাকৃত গল্পের লিংক দেন

২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে সিগন্যাস । আমি অতিপ্রাকৃত গল্প লেখক হিসেবে একেবারেই পাতে তোলার অযোগ্য । তবে এই পেজেই নীচের দিকে "একটি পিশাচের গল্প " আছে দেখতে পারেন :-& ভয় না পেলে আমি দায়ী ন্ই :(

৭৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাল লাগল ইবনে বতুতা আপু ! :)
এখনো কি থাইল্যান্ডে?

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জহির ।
আসা যাওয়ার মধ্যেই আছি ।
আপনি কোথায় :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.