নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১।
বেশ কয়েক বছর আগের কাহিনী গ্রীন লাইনের শীততাপ নিয়ন্ত্রিত বাসে কক্সবাজার থেকে ঢাকা আসছি । মন আমার ফুরফুরা কারন অফ সিজন হওয়াতে সৈকতে ভিড় ভাট্টা কম তাই মনের মত করে উপভোগ করেছি চার দিন। একদম দরজার সাথে জানালার পাশে প্রিয় সিটে বসেছি । গতরাতে বৃষ্টি হয়েছিল চারিদিকে সবুজ সবুজ ভাব । জানালা দিয়ে দেখছি সেই অপরূপ প্রকৃতিকে । এমন সময় পাশের সিট থেকে একটি বাচ্চা ছেলে তীক্ষ গলায় কি একটা প্রশ্ন করলো তার মাকে ? মা খুশী হয়ে জবাব দিলো ,এবার বাবাকে আরেকটি প্রশ্ন। উনিও উত্তর দিলেন এবং সবার দিকে গর্বের সাথে তাকালেন । আমরাও তার বুদ্ধিমত্তায় চমকৃত হোলাম । এরপর শুরু হলো হাই ফ্রিকোয়েন্সীতে তার নন স্টপ প্রশ্ন আর তার বাবা মায়ের উত্তর। আমি দু একবার করুন ভাবে বুদ্ধিমান বাচ্চাটির বাবা মায়ের দিকে তাকিয়েছি, তারা ততটা গর্বের সাথে আমার দৃষ্টি ফিরিয়ে দিয়েছিল। সারা বাসের মানুষ এক পর্যায়ে বিরক্ত কিন্ত তাদের কোন হেলদোল নেই। এক পর্যায়ে মনে হলো নেমে যাই কিন্ত পরদিন ছেলের ক্লাশ । চিটাগাং পর্যন্ত পৌছাতে পৌছাতে আমার মাথা ভো ভো করা শুরু হলো। সেই ছেলের কৌতুহলী প্রশ্ন শেষ হলো ১১ ঘন্টা পর কলাবাগান বাস স্ট্যান্ডে এসে। আমি বাস থেকে নেমে বমি করে দিয়েছিলাম । বর্তমানে নিডোর এডটা দেখে আমার সেদিনের স্মৃতি মনে পরে আর একই অনুভূতি হয়। অনেক বাচ্চারাই তো চুপচাপ থাকে তারা কি নির্বোধ ??
২। চায়না মার্কেট থেকে বাসায় ফিরছি থাইল্যান্ডের বিখ্যাত ৮ নম্বর বাসে( দ্রুতগতিতে চালানোর জন্য কুখ্যাত)। সেই প্রিয় সীটে বসা অর্থাৎ সিড়ি দিয়ে উঠতেই হাতের ডানদিকের প্রথম সীট । পরের স্টপেজে এক ভদ্রলোক উঠে আমার পাশে বসলো । তাকে আমি জানালার পাশটা ছেড়ে দিলাম । বাসের গতি ধীর হয়ে আসলো, বুঝলাম পরবর্তী গন্তব্যের কাছাকাছি এসেছি। হঠাৎ পাশের লোকটি ধরমরিয়ে উঠে দাড়ালো আর আমাকে প্রচন্ড ভাবে হাতের ইশারা করতে লাগলো আর নিজস্ব ভাষায় কি জানি বলছিল । তখনো বাস থামে নাই। বাসটা ততক্ষনে থামলো আর লোকটিও মহা উত্তেজিত হয়ে আমাকে ডাকছে দেখে ভাবছি "তুমি নামবা নামো, আমাকে নামতে বলছো কেনো" !! এমন সময় কনডাক্টার মহিলা আমার হাত ধরে হেচকা টানে সিট থেকে উঠিয়ে তার দিকে টেনে নিলো । আমিতো চলন্ত বাসের মধ্যে টলছি । এমন অভিজ্ঞতা আমার জীবনে হয় নাই । ভাবছি এটা কি হচ্ছে ! বাসের দুই তিন সীট পেছনে কিছু শ্বেতাংগ ট্যুরিষ্ট বসা তার মাঝে সবচেয়ে স্বাস্থ্যবতী যিনি একাই তিন সীটে বসার উপযুক্ত, তিনি হাচোড় পাচোড় করে উঠে তার সীটে আমাকে বসতে বলছে । এদিকে আরো দুজন থাই মেয়ে উঠে দাড়িয়েছে সীট ছেড়ে । বাসের মধ্যে এক হুলুস্থুল অবস্থা । আমি শ্বেতাংগীনিকে বসতে বলে অল্প বয়সী একটি মেয়ের সীটে বসে দম নিয়ে তাকিয়ে দেখি আমার সীটে এক ক্ষীনকায় ছোটখাটো সৌম্য দর্শন বৃদ্ধ বৌদ্ধ ভিক্ষু বসে আছে। বাসের মধ্যে যে এত হুলুস্থুল সেদিকে তার দৃষ্টি নেই, তার দৃষ্টি জানালার বাইরে। কিন্ত মুখ দেখে মনে হলো তার উপস্থিতি নিয়ে এই ঘটনায় সে কুন্ঠিত। তাদের জন্য যে ঐ সীট রিজার্ভ থাকে আমি জানতাম না। এবং কোন মহিলা তাকে বা তার পরনের কাপড়টুকুও স্পর্শ করতে পারে না । কিন্ত তার সেই শান্ত স্নিগ্ধ মহিমান্বিত মুখটি দেখে আমার মনে হলো তার পাশে বসে একটু গল্প করি ।
৩।
মানিকগঞ্জ থেকে বাসে আসবো ঢাকায় । কিন্ত তার আগে বাস স্টপেজে আসতে আসতে চকচকে এক মিনিবাস ছেড়ে দিলো । রিকশাওয়ালাকে বকাবকি করলাম টাকা ভাংতি দিতে দেরী করলো বলে । পরের বাসে উঠেছি, কিছুদুর চলার পর তাকিয়ে দেখি সামনে একটি জটলা। পাশ দিয়ে যেতেই দেখি রাস্তার পাশে মাটির উপর সারি সারি লাশ সাজানো আর সেই মিনিবাসটি গাছের সাথে বাড়ি খেয়ে দুমরে মুচড়ে আছে ।
চলবে
ছবি ঃ নেটের সৌজন্যে
১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:১৯
জুন বলেছেন: গতবছর কক্সবাজার থেকে আসছি তবে প্লেনে । প্লেন অনেক্ষন ডিলে ছিলো আমরা বোর্ডিং এর জন্য ছোট্ট একটি লাউঞ্জে ঠাসাঠাসি করে বসে আছি মোট তিনটি প্লেনের যাত্রী । প্লেন যখন ঘন্টা দুয়েক পরে ছাড়লো তখন পেছনের সীটে এমনি বুদ্ধিদীপ্ত এক বাচ্চার বাংলিশে অজস্র কৌতুহলী প্রশ্নে আমাদের কান্না এসে পরার উপক্রম। মা টা বুঝেছিল কিন্ত নামার সময় ভদ্রলোক বল্লো "বাচ্চারা এমন করেই কিন্ত আন্টি মনে হয় কিছু মনে করেনি"। কই আমাদের বাচ্চারাতো এমন করেনি কখনো, তারাতো যথেষ্ট বুদ্ধিমান । বিদেশীনি একজন কানে হাত দিয়ে বসেছিলো প্লেনে। ওমেরা সবসময় সব পরিস্থিতিতে সব কিছু ভালোলাগে না ।
লেখাটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ । ভালো থাকুন । শুভকামনা
২| ১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:১৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ৩ নং টা ভয়াবহ অভিজ্ঞতা...
১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:২০
জুন বলেছেন: জী ভাগ্যে ছিল বলে বেচে আছি । কিন্ত সেই অসহায় মানুষগুলো ।
মন্তব্যে ধন্যবাদ ।
৩| ১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:২৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: াহাহাহাহা দারুন অভিজ্ঞতা আপি
আজকাল বাচ্চারা বড্ড টেটনা । টেটনা বাচ্চা আমার মোটেও পছন্দ । এদের সাথে কথা বলতেও হুশ করে বলতে হয় । তা না হলে কি না জানি বলে দেয় সবার সামনে। এসব মা বাবার প্রশ্রয় পেয়ে হয়। আমি এসব মা বাপদের দেখতেই পারি না।
দুই নাম্বার অভিজ্ঞতা হাহাহাহ .... একটু না হয় কথা বলেই নিতা। কী হইতো বেচারা হাহাহা
তিন নাম্বার দু:খজনক। নিত্যদিনকার ঘটনা
সুন্দর লেখা
১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩৬
জুন বলেছেন: এসব মা বাবার প্রশ্রয় পেয়ে হয়। আসলেও । বাবা মা রাও গর্বিত একটা ভাব নিয়ে থাকে । নিডোর এড কানে আসলেই আমার মেজাজ সপ্তমে।
২ নম্বরের কথা আমার এক প্রতিবেশিনীকে বলেছিলাম জানো আমার না ওনার পাশে বসে ওনার সাথে কথা বলতে খুব ইচ্ছে করছিলো । তাকে দেখে আমার মৃত দাদার কথা মনে পরছিলো । সে ভাংগা ভাংগা ইংরাজীতে চিৎকার করে বলে উঠলো ওহ মা উই ক্যান নট টাচ দেম অর সীট বিসাইড দেম
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কাজী ফাতেমা ।
৪| ১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ১। বাচাল হলেই বুদ্ধিমান হবে এমন কোন কথা নেই। বাবা-মাদের স্থান-কাল-পাত্রও বিবেচনায় রাখা উচিত।
২। প্রায়োরিটি সেটিং না, এটা প্রায়োরিটি সিটিং
৩। বেশীরভাগ সময়ই অপেক্ষার ফল মধুর হয় আর তাড়াহুড়া বিপদ ডেকে আনে।
১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:০৬
জুন বলেছেন: তিনটি বক্তব্যের সাথে সহমত ভুয়া কিন্ত দুই নম্বরটা কেন জানি মাথার উপ্রে দিয়া গেলু
তয় কি আমি নির্বোধ
খাসা একটি মন্তব্যে সেই পরিমান ধন্যবাদ
৫| ১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:১০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কিন্ত দুই নম্বরটা কেন জানি মাথার উপ্রে দিয়া গেলু প্রথম পাতার পোষ্টগুলো দেখলেই বুঝবেন!
তয় কি আমি নির্বোধ আপনের শত্রুও এই কথা কইতে পারবো না!
১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৫
জুন বলেছেন: দেখলাম পড়লাম আর মগজহীন লিলিপুটিয়ান ডোডোপাখির মত একটা মন্তব্য কইরা আসলাম ভুয়া
৬| ১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:২২
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: ভয়ানক অবস্থা।
১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৩৩
জুন বলেছেন: হ যারে বলে জটিল পবিত্র হোসাইন
মন্তব্যে ধন্যবাদ ।
৭| ১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭
নীল আকাশ বলেছেন: ১। বাসে এই ধরনের বাচ্চা পাশে থাকলে খবর আছে। বেশি কিছুদিন আগে আমার একই অভিগ্গতা হয়েছিল, ভয়াবহ। পুরোমাথা জ্যাম হয়ে যায়।
২। ভিক্ষুদের জন্য কি সিট রিসার্ভ থাকে নাকি? থ্যাইল্যান্ডে?
৩। আপনার নিজের এবং যারা আপনার সাথে ঐ বাসে আসত সবার জন্য ভালো করে সাদকা দেয়া উচিৎ।
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
ধন্যবাদ।
১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯
জুন বলেছেন: এক নম্বর বক্তব্যে একশভাগ সহমত। মাথা ব্যাথা করতে থাকে।
থাইল্যান্ডে বাস স্কাই ট্রেন এ আমি দেখেছি নির্ধারিত সীটের উপর ছবি লাগানো। তবে ওনারা আসলে সীট ছেড়ে দিতে হয়। স্কাই ট্রেনে দরজার পাশের সিটটিতে আপনি বসতে পারবেন তবে বৌদ্ধ ভিক্ষু, বৃদ্ধ এবং গর্ভবতী মহিলা ঊঠলে তার জন্য ওই সীট ছেড়ে দিতে হবে। তবে অন্যান্য সীটও বেশিরভাগ সময় বয়স্কদের জন্য অল্পবয়সীরা ছেড়ে দেয়।
সদকার কথা তখন মনে পড়েনি।
মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ নীলআকাশ।
৮| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭
অজ্ঞ বালক বলেছেন: বাস নিয়ে কথা বলতে গেলে বুক ফেটে যায়। এই বাস পরিবহন সন্ত্রাসীদের কাছে নিজের খুব কাছের বন্ধু মাহবুব-কে হারিয়েছি। ভাড়া নিয়ে বাক-বিতন্ডা থেকে মারামারি, অফিসে আটকে রাখা ও সব শেষে মাথায় আঘাত করে মৃত্যু। আল্লাহ মাহবুব কে জান্নাত নসীব করুক।
১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮
জুন বলেছেন: খুবই দুঃখজনক অজ্ঞ বালক। আল্লাহ আপনার বন্ধুকে জান্নাতবাসী করুক।
মন্তব্যে ধন্যবাদ।
৯| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
৩ নং, জীবনে একটি খুবই দরকারী 'দেরী' হয়েছিলো সেদিন।
১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:২০
জুন বলেছেন: খুব সুন্দর ভাবে শেষ কথাটি বলে গেলেন চাঁদগাজী। মন্তব্যে ধন্যবাদ।
১০| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া অপুনি,
১,২ পড়ে এক রকম অনুভুতি হল। কিন্তু তিন নম্বর ভয়ঙ্কর লাগলো। ভাগ্যিস সেদিন রিক্সাওয়ালা টাকা ভাঙ্গাতে দেরি করেছিলেন।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা কামনা প্রিয় আপুনিকে।
১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জুন বলেছেন: আমরাও পরে তাই ভেবেছি আর ভাগ্যকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। তবে ঐ বাসের হতভাগ্যদের জন্য মনটা ভীষণ খারাপ ছিল।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ পদাতিক চৌধুরী। শুভকামনা সব সময়ের জন্য।
১১| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪
নজসু বলেছেন:
(১)
তবুও, (বাচাল!!) বাচ্চার জন্য মা বাবা গর্বিত।
আমার দু'বছরে ভাতিজি তেমন কথা বলাই শেখেনি। অথচ আধোবোলে সবসময় কিছু না কিছু বলেই চলছে।
প্রতিবেশীরা মাঝে মাঝে কেউ কেউ বলেন, এ এতো কথা বলেন কেন?
অথচ, আমার মনে হয় ও সবসময় কথা বলুক। ওর কথাগুলো শুনতে আমার ভারী মিষ্টি লাগে।
(২)
উনার কাছে কি তিন সীটের ভাড়া নেয়া হয়েছিলো?
জানতে ইচ্ছে করছে।
(৩)
আল্লাহপাক কখন কাকে কিভাবে রক্ষা করবেন তা বলা মুশকিল।
তৃতীয় অংশটিই সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত। অথচ, বিরাট একটা শিক্ষা গ্রহণ করার আছে আমাদের।
আর তা হলো- আল্লাহ যা করেন মঙ্গলের জন্য করেন।
আপা, মজার এবং বিচিত্র অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হয়েছে পোষ্টটি।
একবার স্কুলের বাচ্চারা
১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:০৩
জুন বলেছেন: নজসু আমি মনে হয় প্রথম ঘটনাটি আপনাকে ভালো করে বোঝাতে পারি নি। মানুষ যখন ক্লান্ত অথবা একটি শান্ত পরিবেশে চুপচাপ উপভোগ করতে চায় তখন একটানা ১১ ঘন্টা উচ্চকণ্ঠে বিরতিহীন ও অন্তহীন প্রশ্নে মানুষের মনকে বিক্ষিপ্ত করে তোলে তখন সেটা যেমনই হোক কারোই ভালোলাগার কথা না তাই না
তবে নিজের আপনজনের আধো আধো বুলি কিছু সময় অপার আনন্দ নিয়ে আসে বৈকি।
ঐ বাসের নম্বর ৮ আর ভাড়াও ৮ বাথ তা আপনি সেই রুটে যতদুরেই যান না কেন। মনে হয় না মহিলার স্বাস্থ্য দেখে তার কাছ থেকে বেশি ভাড়া দাবি করতে পেরেছে হ্যাংলা পটকা কন্ডাকটর মহিলা
শেষেরটা সত্যি দুঃখজনক।
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন
১২| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতাগুলো খুবই ভালো লাগলো। শুভকামনা ।ভালো থাকুন।
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:০৩
জুন বলেছেন: মন্তব্যের মাঝে প্রেরনা দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ সাজ্জাদ হোসেন । ভালো থাকুন আপনিও ।
১৩| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৪
নীলপরি বলেছেন: কাহিনী মজারও লাগলো আর ভয়াভয়ও লাগলো ।
++
শুভকামনা
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:০৪
জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ নীলপরি সবসময় পাশে থেকে উৎসাহিত করার জন্য
১৪| ১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার বাস অভিজ্ঞতার গল্প, দ্বিতীয়টি বুঝতে পারিনি প্রথমে, পরে বুঝতে পেরে মনে হচ্ছে অবাক হয়েছি।
শুভকামনা আপনার জন্য
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:০৯
জুন বলেছেন: নইম জাহাংগীর প্রথমেই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য । দ্বিতীয় ঘটনাটিতে আপনি অবাক হয়েছেন কেন বুঝতে পারলাম না কিন্ত !
শুভকামনা আপনার জন্যও
১৫| ১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ভালো লাগলো। ঐদিন আমাদের গলির সামনে একটা এক্সিডেন্ট হয়েছিলো। আমি খুবই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম।
চলুক
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:১০
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য খুব ভালোলাগলো প্রান্ত ।
এক্সিডেন্ট দেখলে সত্যি আতংকিত হই আমি আপনি সবাই ।
শুভকামনা সবসময়ের জন্য
১৬| ১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯
ল বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতাগুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন এসব থেকে হয়ত অনেক কিছু শিখার আছে।
তিন নাম্বারটি বলবো সবসময় ধৈর্য ধরে থাকা ভালো।
সিরিজের সাথে আছি।
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:১২
জুন বলেছেন: তিন নাম্বারটি বলবো সবসময় ধৈর্য ধরে থাকা ভালো। এটা থাকা ভালো আমিও মনে করি কিন্ত অনেক সময় তাড়া থাকলে এই ধৈর্য্যটি থাকে না সকলের ল ।
সাথে আছেন জেনে খুব ভালোলাগছে । শুভেচ্ছা সকালের ।
১৭| ১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: আমি শান্তসুষ্ঠ বাচ্চা পছন্দ করি। ২ নাম্বার ভালো ছিলো,৩. ভয়াবহ
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:১৬
জুন বলেছেন: মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: আমি শান্তসুষ্ঠ বাচ্চা পছন্দ করি মেঘ প্রিয় শান্ত শিষ্ট বা চঞ্চল প্রকৃতির সব ধরনের বাচ্চাই ভালোলাগে । কিন্ত সীমা ছাড়ানো কোন কিছুই ভালোলাগে না । আমার ঘরের ভেতর অনেক কিছুই আমরা ইগনোর করি কিন্ত পাবলিক প্লেসে কি ভাবে চলতে হবে তা ছোট বেলা থেকেই শেখাতে হয় । ১১ ঘন্টা নন স্টপ হাই ফ্রিকোয়েন্সী
লেখাটি পছন্দ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৮| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৩
সুমন কর বলেছেন: ১। পাবলিক জায়গায় বাচ্চাদের অতিরিক্ত প্রশ্ন অভিভাবকদের বিব্রত করে তুলে, তাই সেভাবে গাইড করা প্রয়োজন।
২। মজা তবে অবাক হয়েছেন
৩। ভয়াবহ..........তবে মৃত্যু কবে হবে, কেউ জানি না !!
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:২৪
জুন বলেছেন: আমার তিনটি লেখার মুল বক্তব্য এক লাইনে তুলে ধরেছেন যা শতভাগ যথার্থ সুমন কর ।
এক্ষেত্রে আমার নিজের অভিজ্ঞতাটি শেয়ার না করে পারছি না । আমার ছেলে যখন সবে মাত্র হাটতে শিখেছে তখন তার হাতের নাগালে বিভিন্ন দেশ থেকে আনা শোপিস সাজানো ছিল । সে যখন কোনটিতে হাত দিতো আমি আস্তে করে তার হাতের মধ্যে টোকা দিতাম । এরপর সে তা করতে গেলে আমার দিকে চাইতো আমি চোখের ইশারায় না করতাম । তারপর সে জীবনেও এসবে হাত দেয় নি । বাইরে গেলে সে একদম চুপচাপ থাকতো, আমি কথা বলতে গেলে বলে উঠতো "আম্মু চুপ চুপ, মানুষ পচা বলবে" তাতে কি আমার ছেলে বোকা গর্ধভ হয়েছে ! আমিতো তা মনে করি না ।
মন্তব্যের জন্য ও সব সময় পাশে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে
১৯| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: ৩ নং --------------- !!!!!!!!!!!!!!!!!
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:২৫
জুন বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ৩ নং --------------- !!!!!!!!!!!!!!!!!
২০| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৫
মুক্তা নীল বলেছেন: জুন আপা
খুব সুন্দর করে লিখেছেন আপনার বাসের ভ্রমণ কাহিনী। আপনার প্রথমটির সাথে আমিও সহমত যদি বাচ্চা সে ক্ষেত্রে অসুস্থ থাকে সেটা ভিন্ন। দ্বিতীয় ব্যাপারটি জানলাম ও বুঝলাম। তৃতীয় ব্যাপারটি অনেক ভয়ঙ্কর ও খারাপ লাগলো।
ভালো থাকবেন আপা শুভকামনা রইল।
গ্রীন লাইন বাস নিয়ে মজার একটি কথা আপনাকে বলছি, একবার সিলেট থেকে আমি, আম্মা আর আমার ছোট ভাই ঢাকায় ফিরছিলাম। পাশাপাশি সিটে আমি ও আম্মা এবং আমাদের সিট বরাবর বসেছিল এক নিউ ক্যাপল। সারাটা রাস্তা কি যে একটা বিব্রত অবস্থায় এসেছি। রাজারবাগ গ্রিন লাইন কাউন্টার নেমে মনে হল এতক্ষণে সিনেমা দেখা শেষ হলো আমার। ভাগ্য ভালো আম্মা ঘুমিয়ে ছিলো।
আজ গ্রীনলাইন বাসের নামটি শুনে সেই ঘটনাটা মনে পড়লো তাই শেয়ার করলাম।
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:০২
জুন বলেছেন: আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা সহ বিশদ মন্তব্যের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ গ্রহন করুন মুক্তানীল । আপনার অভিজ্ঞতাটিও ব্যতিক্রম নয় মানুষকে বিব্রত করার জন্য নৈশ কোচে হরহামেশাই নজরে পরে ।
আমার সাথে সহমত পোষন করায় খুব খুশী হয়েছি ।
শুভকামনা সতত ।
অটঃ আপনি কি প্রথম পেইজে মুক্তি পেয়েছেন কি ?
২১| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:২৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: তিন নং টা খুবই ভয়াবহ! আমি এরকম কয়েকটা কাহিনি জানার পরে বাস মিস হলে তেমন আফসোস করিনা, বা আফসোস আসলেও তৎক্ষণাত মনে করি যে অব্শ্যই ভালো কিছু আছে,,,,
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৭
জুন বলেছেন: কিন্ত জরুরী প্রয়োজন থাকলে অনেক সময়ই আমরা আফসোস করি নীল দর্পন । পরে এ ধরনের ঘটনা দেখলে শুকরিয়া জানাই ভাগ্যকে । ধন্যবাদ মন দিয়ে লেখাটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য ।
২২| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৪০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
বাচ্চাদের প্রশ্ন শুনতে খারাপ লাগে না । তবে মাঝে মাঝে সেটা অতিরিক্ত হয়ে গেলে তখন আর নেয়া যায় না ।
সময়ের চেয়ে জীবনের মুল্য অনেক বেশি ।
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩২
জুন বলেছেন: সুন্দর ও প্রাসংগিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ অপু দ্যা গ্রেট ।
শুভকামনা রইলো ।
২৩| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৫০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: প্রশ্ন করা ছেলেমেয়ে আমার ভালো লাগে। বাড়িতে আসলে হলো, বাচ্চাকাচ্চা আমার পিছে লাগবেই। ওরা আমায় বড্ড ভালোবাসে।
কয়েকটা বাচ্চা পেয়েছি আমার থেকে আই-কিউ বেশি। এরকম শিশুদের আমি উৎসাহ দিই।
৩ নং আকস্মিক বিপর্যয়।
ভালো লেগেছে পোস্টটা
চলুক.....
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪২
জুন বলেছেন: প্রশ্ন করা ছেলেমেয়ে আমার ভালো লাগে। বাড়িতে আসলে হলো, বাচ্চাকাচ্চা আমার পিছে লাগবেই। ওরা আমায় বড্ড ভালোবাসে। কতক্ষন প্রশ্ন করে ? ১১ ঘন্টা বিরতিহী+ উচ্চস্বরে ? শোনেন পৃথিবীতে মতপার্থক্য থাকবেই । সবাই একরকম হলে দুনিয়াটাই একঘেয়ে হয়ে যেত । তবে সেদিন যাত্রী বোঝাই বাসের লোকজন সবাই বিরক্ত হয়ে উঠেছিল এবং তারা তা প্রকাশও করেছিল ।
যাক শেষ পর্যন্ত ভালোলাগার জন্য রাশি রাশি ধন্যবাদ আর্কিওপটেরিক্স
চলছে চলবে একদফা একদাবী
শুভেচ্ছা দ্বিপ্রহরের
২৪| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: তিন নং কাহনে এটাই বুঝলাম- সবকিছুতে তাড়াহুড়া করা ঠিক না।
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪
জুন বলেছেন: রাতুল প্রায় একযুগ পরে তোমাকে ব্লগে পেয়ে সত্যি খুব খুব ভালোলাগছে
সবকিছুতে তাড়াহুড়া করা ঠিক না।
এই আপ্ত্য বাক্যটা সবাই মনে রাখলে আর ঠেলাঠেলি হতো না বাসে উঠতে গিয়ে
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যে ।
২৫| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:৫৯
বোকামানুষ বলেছেন: প্রথম অভিজ্ঞতা আসলেই বিরক্তিকর
২য়টা মজার কিন্তু শেষটা ভয়ংকর
সব মিলিয়ে ভাল লাগলো আপনার লিখাটা
১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:০২
জুন বলেছেন: মন দিয়ে আমার লেখাটি পড়া ও ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে বোকামানুষ
কোথায় ছিলেন এতদিন ?
২৬| ১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ২:৪০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
প্রিয় ইবনে বতুতা আপু।
তিনটি ঘটনাই চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। (২) পড়ে হতবাক!! থাইল্যান্ডে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের এতো কদর? সামনের সীট পর্যন্ত রিজার্ভ থাকে? একটি বিষয় খুউব জানতে ইচ্ছে করে এই পরহেজগার, অতীব ধার্মিক ভিক্ষুদের কাছে তা হলো, "এই থাই ট্যুরিজম যে কারণে এতো জনপ্রিয়, পৃথিবী থেকে এতো এতো পুরুষ যে কারণে থাইল্যান্ড ভিজিট করে এগুলো কী উনাদের চোখে পড়ে না? নাকি এগুলো হালাল তরিকায় চলে?
আর (১), (২) নিয়ে কিছুই বলার নেই। ইহা বঙ্গভূমি!!
১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৯
জুন বলেছেন: প্রিয় ব্লগার কাউসার চৌধুরী ,
বহুদিন পরে আমার ব্লগে আপনাকে দেখে খুব খুশী হয়েছি । একটি বিশেষ কারনে অন্যদের মন্তব্য স্কিপ করে আপনার মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছি যা আমার সৌজন্য বহির্ভুত ।
(২) পড়ে হতবাক!! থাইল্যান্ডে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের এতো কদর? সামনের সীট পর্যন্ত রিজার্ভ থাকে? একটি বিষয় খুউব জানতে ইচ্ছে করে এই পরহেজগার, অতীব ধার্মিক ভিক্ষুদের কাছে তা হলো, "এই থাই ট্যুরিজম যে কারণে এতো জনপ্রিয়, পৃথিবী থেকে এতো এতো পুরুষ যে কারণে থাইল্যান্ড ভিজিট করে এগুলো কী উনাদের চোখে পড়ে না? নাকি এগুলো হালাল তরিকায় চলে?
আমিও আপনার এই লাইনকটি পড়ে হতবাক হয়েছি কাউসার চৌধুরী ভাই । আমি বিভিন্ন পোষ্টে ও মন্তব্যে থাই সমাজ নিয়ে অনেক কিছুই তুলে ধরেছি । থাই রাজা তাদের জনগনের কাছে মানুষ নয়, দেবতা সেই রাজা একমাত্র ভিক্ষুর কাছে মাথা নত করে । রাজা ভুমিবল কোন এক আন্তর্জাতিক খেলায় প্রথম হয়েছিল । সে ভিক্টোরি স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থালা থেকে পদক নিয়ে নিজে গলায় পরেছিল তবু সে মাথা নত করে নি । আর থাইবাসীরা কখনোই অপরের ব্যপার নিয়ে মাথা ঘামায় না বা নাক গলায় না। যে যার নিজ নিজ কাজ নিয়ে ব্যাস্ত, অপরকে নিয়ে তার পেছনে কথা বলে না বলেই জানি, তারা একে ইমপোলাইট ভাবে। একটু জোরে কথা বলাকেও তারা বলে ইমপোলাইট । তাদের প্রত্যেকের কথার আগে পিছে ধন্যবাদ ব্যবহার দেখলেই তা বুঝতে পারবেন । থাই ভিক্ষুরা তাদের ধর্মীয় জীবন নিয়েই দিনাতিপাত করে । হাতে গোনা দুই একজন হয়তো বা দানের টাকা নিয়ে নয় ছয় করে কিন্ত আপামর ভিক্ষুরা খুবই সন্মানীয় সারা দেশে । সীট রিজার্ভ কথার অর্থ হলো ঐ সীটটা তাদের জন্য নির্ধারিত । তারা উঠলে সীট ছেড়ে দিতে হবে। ভাড়াও নেয়া হবে না। এজন্য তারা এসব যানবাহনে খুব কম ওঠে । বেশিরভাগ হেটেই যাতায়ত করে, দূর পাল্লা হলে ভিন্ন কথা ।
আর থাই টয়ুরিজম নিয়ে যা বললেন আশাকরি নিজ চোখে দেখলে তা বুঝতে সক্ষম হবেন । আমরাতো সারা থাইল্যান্ড একাধিকবার চষে বেরিয়েছি কিন্ত সেখানে বেশিরভাগই দেখেছি পরিবার ছেলেমেয়ে নিয়ে ঘুরতে। পোপের দেশ ভ্যাটিকানে আমি দিনে দুপুরে যা দেখেছি তা দশটা থাইল্যান্ড জুড়েও দেখি নি । আমাকে একজন বলেছিল তুমি যদি রেড লাইট এরিয়া খুজতে যাও তবে তাই দেখবে কিন্ত তুমি যদি তাদের ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতি শিক্ষা এসব দেখতে চাও তুমি তাই দেখবে । তবে দরিদ্র থাই মেয়েরা অনেকেই এই পেশায় আছে যারা তাদের পরিবারের ভরনপোষনের দায়িত্ব পালন করে । তাদের মাতৃতান্ত্রিক পরিবার বলে । তারপর ও সরকার তাদের এই পেশা থেকে সরিয়ে নিতে চেষ্টা চালাচ্ছে । কিন্ত ভিক্ষু বা ছাত্র বা জনগন এনিয়ে ব্যাস্ত নয় । যদি তাই হতো তবে ১৯৭৩ এর অক্টোবর বিপ্লবের পর নিয়মতান্ত্রিক রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর থামাসাট ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে গিয়েছিল রাজনীতিতে কেউ যায় নি । কারন তারা রাজনীতি করতো না ।
আশাকরি আপনার প্রশ্নটি বুঝিয়ে বলতে সক্ষম হয়েছি । ভালো থাকবেন ও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
২৭| ১৪ ই মে, ২০১৯ ভোর ৬:০০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনাকে ও আজ দেখতে পাচ্ছি, আনন্দ লাগছে,
.....................................................................
অনেক অনেক শুকরিয়া,রমজান মাসের শুকরিয়া
আমার প্রিয় ব্লগে আজ প্রবেশ করতে পারলাম ।
১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪
জুন বলেছেন: সামুতে প্রবেশ করতে পারার জন্য আপনাকে অভিনন্দন স্বপ্নের শংখচিল । এখন থেকে নিয়মিত থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
রমজান মুবারাক ।
২৮| ১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:৫৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ঢাকার জ্যামে আটকা পড়ছো নাকি, কমেন্টের উত্তর নাই
আমার ব্লগে ঘুরে এসো সময় পেলে
১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:০০
জুন বলেছেন: ব্লগই কি আমার শেষ ঠিকানা নাকি
সংসারে কত কাজ করতে হয়
আমার মত অবস্থায় পরলে বুঝতে কত ধানে কত চাল
মন্তব্য করে এসেছি
২৯| ১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬
আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: আপনার বাড়ি কি মানিকগঞ্জে? আপনি আমার একজন অতিপ্রিয় ব্লগার। তারপর আমার বাড়িও মানিকগঞ্জের ঝিটকায়। শিকরের কাউকে ব্লগে পেলে খুবই ভাল লাগে।
৩নং অভিজ্ঞতা খুবি ভয়াবহ।
কোন বাসে উঠেছিলেন? শুভযাত্রায় নাকি? মানিকগঞ্জের বাসগুলোর অবস্থাতো খুব ভাল না।
১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:০৫
জুন বলেছেন: আপনার প্রিয় ব্লগারের তালিকায় আছি জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো আপেক্ষিক মানুষ ।
জী না মানিকগঞ্জ আমার দেশের বাড়ী নয় তবে ঢাকা দোহারে আমার দেশ । তবে মানিকগঞ্জে আমার বেশ অনেকটা সময় কেটেছে জীবনের ।আমি ঝিটকায় গিয়েছিলাম অনেক আগে কাজের সুত্রে । সেই সময়ের অভিজ্ঞতায় লেখা । কোন বাস মনে নেই আজ তবে ঘটনাটি মনে আছে ।
এখানে দেখতে পারেন মানিকগঞ্জের উপরে লেখাটি । মনে হয় না খারাপ লাগবে ।আমার জন্য যারা কেঁদেছিল
৩০| ১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:২৬
আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগল শুনে যে আপনি মানিকগঞ্জে ছিলেন আর আমার এলাকা ঝিটকাতেও এসেছিলেন। ঝিটকার হাজারী গুড় কিন্তু অনেক বিখ্যাত। খাবার অভিজ্ঞতা আছে নাকি আপু?
১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩৫
জুন বলেছেন: অবশ্যই, তবে ইদানীং বাজারে ঝিটকার গুড় বলে যা বিক্রি হচ্ছে তার সবই ভেজাল ।
আরেকবার আসার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে
৩১| ১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩৬
আখেনাটেন বলেছেন: প্রথম গল্পটার হিন্টস মনে হয় আমার কোনো লেখার মন্তব্যে আপনি দিয়েছিলেন।
শেষের ঘটনাটা নিয়ে কি বলব......কয়দিন আগে বনানীর ঘটনায় একজনের কাহিনি ওরকমই শুনলাম। সৃষ্টিকর্তার অপার মহিমা।
ভালো লাগল লেখা জুনাপা।
১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:১৮
জুন বলেছেন: মনে হয় আখেনাটেন। কত কিছু যে লিখি কিছুই এখন এই শুকনা ধুসর মগজ মনে রাখে না। বয়সের কারনে মনে হয়
শেষটা আমারো মনে হয়। পোস্ট পড়া ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো।
৩২| ১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:০৪
আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: হ্যাঁ জানি প্রায় সবই ভেজাল, খেজুরের রসের চেয়ে চিনির পরিমাণ ঢের বেশি। তবে অরিজিনাল হাজারী গুড় এখনো পাওয়া যায়, তবে দাম আকাশ ছোঁয়া, ১২০০ টাকা কেজি
১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:২৫
জুন বলেছেন: আমাদের দেশে অসাধু ব্যাবসায়ীদের জন্য অনেক খাবারই তার ঐতিহ্য হারাতে বসেছে।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩৩| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৫১
করুণাধারা বলেছেন: প্রথম দুটো পড়ে ভালো লাগলো, শেষটা পড়ে একেবারে শিউরে উঠলাম। ভাগ্যিস রিক্সাওয়ালাটা দেরি করে ছিল!
পাবলিক প্লেসে কেমন আচরণ করা উচিত এটা অনেকেই জানেন না, এবং অন্যের ভালোলাগা মন্দলাগার কোন তোয়াক্কাও করেন না। গ্রীন লাইন বাস এ কক্সবাজার থেকে আসার সময় আমারও এমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল, একজন ভদ্রমহিলা পুরো রাস্তায় উচ্চকণ্ঠে সহযাত্রীর সাথে অথবা ফোনে গল্প করছিলেন... মনে হয় উচ্চকণ্ঠে "চুপ!" বলে এদের থামিয়ে দেয়াই উচিত।
ভালো লাগলো আপনার দ্বিতীয় গল্প। এই ভিক্ষুদের সম্পর্কে কিছুই জানা ছিল না, আপনার পোস্ট আর মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য থেকে অনেক কিছু জানা হলো।
১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৩৭
জুন বলেছেন: করুনাধারা আপনার মন্তব্য পেয়ে ভীষণ ভালোলাগলো। আসলে ঘরে বাইরে সব জায়গাতেই আমাদের ম্যানার্স শেখা উচিত এবং শেখানো উচিৎ।
ভিক্ষুদের প্রসংগে বলতে গেলে আমি যতটুকু দেখেছি তা হলো তারা তাদের মঠের মধ্যেই ধর্মাচরণে ব্যাস্ত থাকে। তারা কোন সমাবেশ করে ধর্ম নিয়ে বক্তব্য দেয় না। কাউকে তাদের ধর্ম গ্রহণ করার জন্য আহবান করে না। অন্ততপক্ষে আমি দেখিনি। তবে বার্মিজ ভিক্ষুরা পোশাকে আশাকে কাজ কারবারে কিছুটা উগ্র। আর থাই সমাজে সবাই যার যার নিজের মত চলছে। কে কি করছে, কে কি পরছে তা নিয়ে একটুকুও মাথা ঘামায় না। কিন্ত নিয়ম কানুনের মধ্যে সব চলছে। তাদের আইনও কড়া আর তারা সবাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। নইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা অক্টোবর বিপ্লবের নেতৃত্ব দেয়ার পর আবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফিরে যেতো না। তারা রাজনীতিতে নেমে পড়তো। পরবর্তীকালেও তারা রাজনীতিতে আসেনি।
৩৪| ১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:১২
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: এদেশের সিস্টেম কখনও কি পরিবর্তন হবে?
১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮
জুন বলেছেন: জানিনা মাহমুদুর রহমান। তবে আমার মনে হয় ইদানীং আমরা বড্ড উগ্র হয়ে উঠেছি। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৩৫| ১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:২১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: জীবনের সব অভিজ্ঞতাই গুরুত্বপূর্ণ ;
ভালোলাগছে শেয়ারিং।
১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা লেখাটি পড়ার জন্য
৩৬| ১৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ৭:১১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তোমার এত্তগুলা পোস্ট ক্যান কোনটা ছেড়ে কোনটা পড়বো
১৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯
জুন বলেছেন: অনেকের তুলনায় নয় বছরে আমিতো কমই লেখছি
চাঁদ কাকুর সাথে তুলনা করেন দেহি
৩৭| ১৭ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
জাহিদ অনিক বলেছেন: শেষটা সত্যিই ভয়াবহ হতে পারত। ৯ নাম্বার চাঁদগাজী'র মন্তব্যে ভালোলাগা রইলো।
ভালো থাকুন আপু, সুস্থ থাকুন
১৮ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা জাহিদ অনিক।
এখন ও ভাবলে ভয়ই করে সেই ৩ নং ঘটনাটি।
ভালোথাকুন আপনিও
৩৮| ১৮ ই মে, ২০১৯ রাত ১২:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগল বাস কাহন ।
অনেক মঝার কথামালার সাথে বেশ কিছু করুন চিত্রও উঠে এসেছে লেখাটিতে ।
জুনাপুর এমনতর গুরুত্বপুর্ণ পোষ্টে ছবি নেই কেন , ছবি ডাউনলোডে কি কোন সমস্যা হচ্ছে?
১) থাইল্যন্ডের রাস্তায় বাসে প্রবেশ দ্বারের কাছেই বৌদ্দ ভিক্ষুদের জন্য অলিখিত আসন সংরক্ষন কর্মটি
অনেক অপ্রিতিকর অবস্থার জন্ম দেয় যা আপনি সুন্দরভাবে গল্পচ্ছলে বলেছেন ।
বেশ কিছুকাল আগে ষেখানকার রাস্তায় চলন্ত বাসে আমিউ এমন একটি দৃশ্য দেখেছি ।
২) চলন্ত বাসে কিউট বাচ্চাদের বুদ্ধিদিপ্ত প্রশ্নবান খুব একটা খারাপ লাগেনা , বরং অনেক তরুন তরুনী ও বয়স্করাও প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে বাসে বসে দীর্ঘ সময় বেশ শব্দ করে মোবাইল ফোনে কথা বলে যা অত্যন্ত বিরুক্তিকর বলে মনে হয় , অনেক সময় তাদের কথা শুনে বাচ্চাদেরকেও লজ্জায় মুখ ডাকতে দেখেছি ।
চলন্ত বাসের মিউজিক সিস্টেমও যেন ভীষ্মলোচন শর্মা! গানের দাপটে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লেও তা থামানোর উপায় নেই !
৩) চলন্ত বাসের করুন কিচ্ছা কাহিনীর কোন শেষ নেই, যথা চলন্ত বাসে ‘নির্ভয়াকাণ্ড' নার্সকে গণধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা ( সুত্র : Click This Link target='_blank' >এই সময়
আরো আছে খবর যথা রাজধানীতে চলন্ত বাসে গণধর্ষণ চেষ্টা, লাফিয়ে পড়ে তরুণী আহত ( সুত্র : যুগান্তর
এগুলি নিয়ে দেশ জুরে চলছে এখন তোলপার , মানব বন্ধন, আন্দোলন ।
এমন একটি সময়ে এ ব্লগের জনপ্রিয় ইবনে বতুতার বিচিত্র অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ চলন্ত বাস কাহন চলতে থাকুক দুর্বার গতিতে ।
অনাগত পর্বগুলির জন্য সাফল্য কামনা রইল ।
১৮ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৮
জুন বলেছেন: বরাবরের মতই আপনার আন্তরিক ও বিশদ মন্তব্যে মুগ্ধ ও আনন্দিত শ্রদ্ধেয় ডঃ এম এ আলী।
ছবি দেইনি কারন আমার কছে সেই বিখ্যাত ৮ নং বাসের কোন ছবি নেই। আর সেই মুহুর্তের ছবি তোলাতো তাদের মতে চুড়ান্ত ইমপোলাইট এটিচ্যুড। আপনি ওদের এসি বাসের ছবি দিয়েছেন আর আমারটা নন এসি, ভাড়া কম, আমার রুটের ভাড়া নন এসি সম্প্রতি ৮ থেকে ৯ বাথ৷ করেছে আর এসি ২৬/২৭ থেকে ২৮ বাথ।
আলী সাহেব আপনি মহান। আমি আপনার মত হতে পারি নাই এ আমার অযোগ্যতা। একটা বদ্ধ বাস বা প্লেনে যত বুদ্ধিমান বাচ্চা হোক আর বুড়ো হোক নন স্টপ উচস্বরে ১১ ঘন্টা প্রশ্ন করতেই থাকলে আমার মাথা ব্যাথা করবেই। আমি দেখেছিলাম বাসের প্রত্যেকে বিরক্ত হচ্ছিল আর মুখ দিয়ে উফ আহ শব্দ করছিল। কিন্ত বাবা মায়ের গর্বিত হাসি কোন কিছুকেই দমাতে পারে নি। এটা ঠিক না। পাবলিক প্লেসে বাচ্চাদের অবশ্যই সহবত শেখানো জরুরি।
বর্তমানে বাস জার্নি তো মানুষের জন্য আতংকের এক নাম।
সাথে থাকবেন অবশ্যই। নানান ঝামেলায় অস্থির। অবশ্যই পরের পর্ব লিখবো।
ভালো থাকুন সাথে শুভেচ্ছা এক রাশ
৩৯| ১৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
চলন্ত বাসে কিউট বাচ্চাদের বুদ্ধিদিপ্ত প্রশ্নবান খুব একটা খারাপ লাগেনা
এই অংশ টুকু একটু সংশোধন করে দিলাম ।
চলন্ত বাসে কিউট বাচ্চাদের বুদ্ধিদিপ্ত প্রশ্নবান খুব একটা খারাপ লাগেনা যদিনা তা সাথে থাকা পিতা মাতার প্রত্যক্ষ সহেোগীতায় সহযাত্রীদের কাছে বিরক্তিকর ও অসহনীয় না হয় । আমি বড়দের বিরক্তিকর আচরনের উপর গুরুত্ব দিতে গিয়ে বাক্যটির প্রথম অংশের গঠনের উপর গুরুত্ব একটু কমিয়ে দিয়েছিলাম । যাহোক আমার লেখায় আহত হয়ে থাকলে দয়া করে নীজ গুণে ক্ষমা করে দিবেন। আমি কোন কালেই মহানুভব ছিলাম না ও নীজকে সেরকম ভাবিও না।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
১৯ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৪
জুন বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ডঃ এম এ আলী।
আমি প্রথমেই আপনার কাছে ক্ষমা চাইছি যদি আমার মন্তব্যে আপনাকে আহত করে থাকি। আমি জানি না আপনি জানেন কি না আমি কিছু লিখলেই আপনার মন্তব্যের জন্য কতটা আগ্রহ নিয়ে থাকি। । আশাকরি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা না করাই ঠিক। তবে একটা জিনিস খেয়াল করেন মন্তব্যে তা হলো অনেকেই আপনার মতের সাথে মত মিলিয়েছে আবার অনেকেই আমার সাথে। পৃথিবীতে বৈচিত্র্য আছে বলেই হয়তো আনন্দময় সবার কাছে। নাহলে আমরা হয়তো রোবটই হয়ে যেতাম
এবার বলুন মাফ করেছেন তো এই অর্বাচীন একজনকে?
অনেক অনেক ভালো থাকুন আর সুখী। আমার জন্যও দোয়া করবেন যেন সুস্থ থাকি। পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা।
৪০| ১৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার মত শক্তিমান একজন কলম লেখিকার হাতে বাস কাহন দেখে আমি খুবই আশান্বিত হয়েছিলাম , এটা পর্বাকারে চলবে শুনে এতটাই খুশী হয়েছিলাম যে লেখাটির অন্যান্য বিষয়াবলীর সাথে লেখার প্রকৃতি আরো একটি বিশেষ দিকে মোর নিলে ভাল হয় , সে লক্ষ্যে আমার মন্তব্যে দুএকটা লিংকও যুক্ত করেছিলাম যদিও টেকনিক্যাল কারনে একটি লিংক ওপেন করা যাচ্ছেনা ।
বাস কাহন নিয়ে এগিয়ে গেলে আমাদের দেশের বাস যাত্রী পরিবহন দৃশ্যগুলি অনিবার্য ভাবেই উঠে আসবে তাতে আমার কোন সন্দেহ নেই ।আপনি তো জানেনই যে বর্তমানে বাংলাদেশের গণ-পরিবহনে অপ্রাপ্তবয়স্ক ও ড্রাইভিং লাইসেন্সবিহীন চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ বাস্তবায়ন করা সরকারের জন্য কঠিন রাজনীতি এবং চাঁদাবাজির কারণে । যানবাহন তথা বাসে দুর্ঘটনা ও যাত্রী দুর্ভোগ কমানোর উদ্যোগ সেই অতীত কাল হতেই সকল ক্ষমতাসীন দলের ভেতরে থেকেই নস্যাৎ করে দেয়া হয়েছে।
সম্প্রতি ঢাকায় বাসচাপা পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর পর রাজধানী জুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভের পটভূমিতে সাময়িক ব্যবস্থার কথা বলে সড়ক নিরাপত্তার ওপর বৈধ একটি আন্দোলন থামিয়ে দেয়া হয়েছে। সরকার কঠোর হতে চাইলেও, বাস-ট্রাকের মালিক ও শ্রমিকরা এ নিয়ে হরতাল শুরু করেন, ভাঙচুর করেন, ফলে সরকার ভয় পেয়ে যায় । সরকারের ভেতরে থাকা পৃষ্ঠপোষকদের জন্যও বাস মালিক এবং ড্রাইভাররা আজ এতটা বেপরোয়া আচরণ করছে। সরকারি হিসেব মতে, সারা দেশে ৩২ লক্ষ গাড়ির সরকারি নিবন্ধন রয়েছে। কিন্তু ড্রাইভিং লাইসেন্স রয়েছে ২৫ লক্ষের। অর্থাৎ বিশাল সংখ্যক ড্রাইভার কোন অনুমতি ছাড়াই গাড়ি নিয়ে পথে নামছেন। দক্ষ ড্রাইভার না থাকার কারণে বাসের হেলপাররাও এক সময় ড্রাইভিং সিটে বসে পড়ে । ওদিকে গণপরিবহণকে ঘিরে ক্ষোভ-বিক্ষোভের ঢেউ ছুঁয়েছে বাংলাদেশের আদালতেও। কিন্ত কাজের কাজ কিছু হচ্ছেনা ।
এমতাবস্থায় আপনার মত একজন শক্তিমান লেখিকার কল্যানে বাস কাহন নিয়ে একটি প্রানবন্ত আলোচনা যদি দেশের বৃহত্তম একটি সামাজিক যোগেোগের মাধ্যমে তুলে ধরা যায় পর্বাকারে তাহলে কিছুটা হলেও সকলের মাঝে গনসচেতনতা সৃস্টি হবে এবং এর কিছু না কিছুটা সুফলতো দেশবাসী পা্বেই বলে একান্তভাবে আশা করি ।
কৌতুক করে মন্তব্যের ঘরে আহত ব্যহত কিংবা পরশ্পরের মাঝে ক্ষমা চাওয়া প্রসঙ্গটা কৌতুক পর্যাইয়েই থাক না । যদিও ক্ষমা চাওয়ার কিছু নেই তবু তা হয়ে যাক উভয়ের তরেই । কোন সে দুর্মোখ যে আপনাকে বলবে অর্বাচীন, বরং আপনিতো হয়ে উঠেছেন চীনের সেই ইবনে বতুতার মত আমাদের সকলের প্রিয় ইবনে বতুতা । অনেক ব্যস্ততার মাঝে ব্লগে এখনো যে কয়জন গুণী লেখক লেখিকার লেখা দেখতে আসি তার মাঝে আপনি অন্যতম ।আপনার মুল্যবান ও প্রাণবন্ত লেখা পাঠান্তে দুএক কথা মন্তব্য আকারে বলতে পেরে নীজকে ধন্য মনে করি, জানতে পারি দেশ বিদেশের অনেক সচিত্র কথামালা । যাহোক, নীচের দৃশ্যটা দেখুন আর ভাবুন পরের পর্বে আর কি কি দেখবেন আর লিখবেন ,অধীর আগ্রহে দেখার অপেক্ষায় রইলাম ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
২০ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪
জুন বলেছেন: প্রিয় ব্লগার ডঃ এম এ আলী আপনার মন্তব্যে অনেক খুশি হয়েছি। আমার কথা বা আচরণে কেউ মনক্ষুন্ন হলে আমার মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে যায়। যাক এসব কথা তবে সত্যি বলতে কি আপনার দেয়া কথাগুলো আমি প্রথম মন্তব্যেই বুঝেছি কিন্ত সেগুলো নিয়ে লেখার সাহস আমার নেই। তা নিয়ে লিখতে গেলে অনেক রাঘব বোয়ালের কথা বলতে হবে যা আমার ও আমার পরিজনদের জন্য বিপদজনক। আমি আপনার কথা রাখতে পারলাম না বলে দুঃখিত। আর আমি মোটেও শক্তিশালী কলম যোদ্ধা নই। বরঞ্চ বলতে পারেন এক ভীরু কাপুরুষ ব্লগ লেখিকা।
অনেক ভালো থাকবেন আর সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশায়।
৪১| ২০ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
২০ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:২০
জুন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে খুব ভালোলাগলো সেলিম আনোয়ার । আশাকরি এখন থেকে নিয়মিত হবেন ।
সুন্দর বলার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৪২| ২০ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:১৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনি যতই বলুন না কেন
আপনার লেখালেখির জগতের যতটুকু এখনো দেখতে পেরেছি
তাতে দেখা যায় আপনি ভয়ে ভীতু মনে মৃত্যু জাতের নন ।
চলার পথে যা দেখছেন তা লিখে যাচ্ছেন অতি নির্ভয়ে।
প্রসঙ্গক্রমে সুকান্ত ভট্টাচার্যের ছাড়পত্র কবিতার
অংশবিশেষ তুলে ধরলাম নীচে-
‘তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ
প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য ক’রে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।’
তাই অনিয়ম ও বিশৃঙখলার এত সব চাপ থাকা সত্বেও এখাতের জঞ্জাল সরাবার
দায় কিছুতো বহন করতেই হবে এ প্রজন্মের সকল লেখক ও কবি সাহিত্যিকদের।
যাহোক দুঃখিত হওয়ার কোন কারণ নেই , আপনার দায় আপনিতো অনেকাংশই
ইতোমধ্যে পুরণ করেই ফেলেছেন, এখন অন্য সব কবি সাহিত্যিকদের পালা ।
পরিবার পরিজন নিয়ে ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন এ কামনা রইল ।
২২ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:২৭
জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ গ্রহন করবেন শ্রদ্ধেয় । আমার প্রতি আপনার এত উচ্চ এক ধারনা দেখে গর্বিত বোধ করছি । যদিও আমি এর যোগ্য নই , তারপর ও প্রশংসা কে না ভালোবাসে
ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা রইলো আপনার ও আপনার পরিবারের সদস্যের প্রতি ।
৪৩| ২২ শে মে, ২০১৯ রাত ১:২৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: জুনাপী, প্রথমেই মহান আল্লাহর নিকট কামনা করছি রোজাদার সকলের রোজা কবুল করুন। আর যারা অসুস্থ তাদের আল্লাহ শেফা দান করুন। পোষ্টটি বেশ কয়েকদিন আগেই দিয়েছেন, কি কারণে যে দৃষ্টিগত হয়নি বুঝতে পারিনি। যাইহোক পরে হলেও পড়া থেকে বাদ যায়নি তাতেই খুশি। চলতে থাকুক এমন অভিজ্ঞতার কথা।
২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:০৭
জুন বলেছেন: পড়তে কি খুব বেশি দেরি হয়েছে মাহমুদুর রহমান সুজন! মনে হয়না আমার
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনার রোজাও কবুল করে নিন।
শুভকামনা থাকলো সব সময়ের জন্য।
৪৪| ২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: তিন তিনটে ঘটনার প্রাঞ্জল উপস্থাপনা। পড়ে ভাল লাগলো।
৫ নং প্রতিমন্তব্যটা দারুণ হয়েছে। চাঁদগাজী এর ৭ নং মন্তব্যটাও।
২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:১১
জুন বলেছেন: অনেক দিন পর এসেছেন খায়রুল আহসান। ভালো ছিলেন তো? ব্লগের আমরা সবাই চিন্তিত ছিলাম আপনার মত একজন সবার প্রিয় ব্লগারের অনুপস্থিতিতে। যাই হোক এখন থেকে আশাকরি নিয়মিত থাকবেন।
আমার লেখাটি ভালো লাগার জন্য অনেক খুশি হয়েছি।
৪৫| ২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আর ২৬ নং প্রতিমন্তব্যটির জন্য ধন্যবাদ।
চাঁদগাজী এর ৭ নং মন্তব্যটাও - উপরের এ মন্তব্যটি আসলে চাঁদগাজী এর ৯ নং মন্তব্যটাও হবে।
২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:১৪
জুন বলেছেন: সহ ব্লগার চাঁদগাজীর ব্যাক্তি আক্রমণ ছাড়া অন্যান্য সব ধরনের মন্তব্যই আমি উপভোগ করি
কি জানি আমার আবার ডোডো পাখির মগজ বলেই হয়তো
আরেকবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো খায়রুল আহসান।
৪৬| ২৮ শে মে, ২০১৯ সকাল ১০:১৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: ২৯ নং প্রতিমন্তব্যের লিঙ্ক ধরে "আমার জন্য যারা কেঁদেছিল" পড়ে আসলাম। একটি হৃদয়ছোঁয়া, সুখপাঠ্য স্মৃতিচারণ পাঠের সুখানুভূতি নিয়ে ফেরত যাবার আগে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানিয়ে গেলাম, এমন চমৎকার কিছু অনুভূতি সবার সাথে শেয়ার করার জন্য। বলাবাহুল্য, এই কাঠ ফাটা গরমের দিনে কার্তিক মাসে কাটানো আপনার সেই গ্রামীণ জীবনের স্মৃতিচারণ পড়তে পড়তে নিজেও যেন কখন গ্রামীণ শীতলতা অনুভব করতে শুরু করেছিলাম।
২৯ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:১৯
জুন বলেছেন: খায়রুল আহসান,
আমার জীবনের স্বল্প সময়ের একটি মধুর সেই সাথে বেদনাময় স্মৃতির কথাগুলো এখানে লিখেছি। আমি জানি বেশিদিন থাকলে হয়তো একঘেয়ে হয়ে যেত সেই ছবির মত গ্রাম ও তার পরিবেশ। আপনি যে আমার পুরনো এবং আমার অত্যন্ত প্রিয় একটি লেখায় মন্তব্য করে এসেছেন তার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ। সকালের শুভেচ্ছা রইলো।
৪৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫
মাহের ইসলাম বলেছেন: তৃতীয় গল্পটা দুঃখজনক হলেও ঈমানদার জন্যে শিক্ষণীয়।
আল্লাহ্ যা করেন, ভালোর জন্যে করেন।
সুন্দর লিখেছেন। পড়তে পড়তে কোথাও বিন্দুমাত্র হোচট খেতে হয়নি।
শুভ কামনা রইল।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
জুন বলেছেন: আহা মাহের ইসলাম সেই ৭ অগাস্ট মন্তব্য করেছেন আর চোখে পরলো কি না আজ! দুখিত আমি। শেষটা মনে পরলে আমিও তাই ভাবি।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমার লেখাটি পড়ে মন্তব্য করেছেন বলে। শুভকামনা রইলো আপনার জন্যও।
৪৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৯
মিরোরডডল বলেছেন: Story no 3 is real tragedy!
No 1 is annoying kid but at the same time funny situation. parents must be embarrased.
I feel for you.
No 2 is unexpected & hilarious!
Overall wonderful writing. I enjoyed.
১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০
জুন বলেছেন: মিররডল আপনি কি প্রথম আসলেন কি আমার ব্লগে? যদি তাই হয় তবে প্রথমেই স্বাগত জানাই তার জন্য।
আমার লেখাটি এত মনযোগ দিয়ে পড়েছেন দেখে ভালোলাগলো অনেক। আপনার ভালোলাগার কথা জেনে আমারও ভীষণ ভালোলাগলো। আগামীতেও আমার লেখার সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
৪৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:২৬
মিরোরডডল বলেছেন: Thank you.
You are welcome to my one too.
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫০
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও মিররডল
৫০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: জীবনে সব দেরী অনাকাঙ্ক্ষিত হতে পারে, তবে তৃতীয় ঘটনার দেরীটা পরম কাঙ্ক্ষিত।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫২
জুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন আমি তুমি আমরা। তিন নম্বর দেরীটুকু আমাদের জীবন বাচিয়েছিল।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:০৯
ওমেরা বলেছেন: চুপচাপ বাচ্চারা নির্বোধ না তবে বাচ্চারা একটু দুষ্ট চন্চল না হলে ভালো লাগে না , তবে মাত্রা ছাড়া দুষ্ট বাচ্চাও বিরক্তিকর লাগে। আবার মানুষ বলে ব্রেনী বাচ্চারা দুষ্ট হয় বেশী এটা কিছুটা হলে ঠিক ।
হায়াত থাকা পর্যন্ত মানুষ কখনো মরবে না, আল্লাহ কোন না কোন ওসিলায় রক্ষা করেন ।
বাস কাহন খুব ভালো লাগল , অনেক ধন্যবাদ আপু।