নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মহান টাঙ্গাওয়ালা আবু কারিম
মিশরের লুক্সরের ঘটনা। আমাদের গাইড বলে দিয়েছিল আমরা যেন ভোর সকালে উঠে নিজে থেকে এডফুর মন্দিরটি দেখে নেই। কারন সকালের নাস্তার পর আমাদের জাহাজ আসোয়ানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। হুটোপাটি করে ভোর ভোর উঠে জাহাজ থেকে নিজস্ব জেটিতে নামতেই এক টাঙ্গা। আমি খুবই অবাক হয়েছিলাম যখন শুনলাম চালকের নাম আবু কারিম । কারন সারা মিশরে যত লোকের সাথে পরিচিত হয়েছি তার আশি ভাগ লোকের নামই আহামাদ না হলে মোহাম্মাদ । যাই হোক টাঙ্গায় আমরা দুজন উঠে বসলাম। কুয়াশা কুয়াশা ঘেরা নীল নদীর পাড়, দুপাশে বাগান করা একতালা বাংলো বাড়ী, নিরিবিলি রাস্তা। এদিকে বেশ শান্তশিষ্ট মনে হলো আমাদের শকটের ইঞ্জিনটিকে। আবু কারিমকে বললাম, "আমাকে তোমার টাঙ্গাটা একটু চালাতে দিবে"? সে সোৎসাহে রাজী হলো আর আমার হাতে দড়িটা তুলে দিল। অল্প দুরেই গন্তব্যে পৌছানোর পর আবু কারিম আমাকে ইংরাজীতে বল্লো ' ইউ আর দ্যা ফাস্ট লেডী হু ড্রোভ মাই হর্স, দ্যা কুইন অফ দ্যা নাইল তার চোখের ভাষায় যুগপৎভাবে ফুটে উঠছে এক অহংকার সেই সাথে আমার প্রতি তার এক অগাধ দাক্ষিন্য বর্ষন। আমি ভালো করে চেয়ে দেখলাম তার টাঙ্গার ইঞ্জিনটা একেবারেই ঘোড়ার মত লাগলো না, লাগলো ঠিক একটি গাধার মত !
কিংস ভ্যালির পাশ দিয়ে যাওয়া এই প্রানীটির মতই অবিকল আবু কারিমের ঘোড়াটা !!
আমাদের কেবিনের সামনে এই সিড়ি দিয়ে উঠলেই ডান দিকে ডাইনিং
মাছ ভাজা ঃ-
এটাও সেই মিশরের নৌ বিহারের ঘটনা । সমস্ত বেলার খাওয়া দাওয়া ছিল বুফে। আমি দুপুরে খেতে গিয়ে দেখি যেই মাছ ভাজাটা আমি পছন্দ করি সেটা শেষ । আমি অন্যান্য খাবার নিয়ে খাচ্ছি তখনি মাস্টার সেফ আমার জন্য এক প্লেট মাছ ভাজা এনে আমার টেবিলে এসে আমার হাতে তুলে দিল বিশাল এক হাসি দিয়ে। কখন সে খেয়াল করলো আমি মাছ ভাজা খুজেছি। আমি বিস্মিত হয়েও তাকে বারবার ধন্যবাদ জানিয়েছি শুধুমাত্র আমার একার জন্য এতটা করেছে জেনে। নাহলে আমাদের সাথে হলিউডের এক নামজাদা অভিনেতাও তো ছিল।
দূরে ঘুমানোর আয়োজনে ব্যাস্ত আমি, অদুরে জাপানী দম্পতি
শীতের কম্বলঃ-
মিশরের বাহারিয়া মরুভুমিতে রাত, অত্যন্ত ক্লান্ত আমি খেয়ে দেয়ে বালুর উপর ফোম বিছিয়ে গভীর ঘুমে মগ্ন। মাঝরাতে সেই গভীর ঘুম ভেঙ্গে গেল শীতের দাপটে । কুকড়ি মুকরি দিয়ে যখন আবার ঘুমানোর চেষ্টা করছি সেসময় অনুভব করলাম কে যেন আমার পাশে দাঁড়ানো। অল্প চোখ মেলতেই দেখি আমাদের সাফারীর ড্রাইভার কাম গাইড আহামাদ হাতে একটা কম্বল নিয়ে দাঁড়িয়ে, তারপর আস্তে আস্তে আমাদের ঢেকে দিয়ে গেল উষ্ণ এক বালুময় কম্বল দিয়ে । সে কিন্ত আমাদের থেকে অনেক দূরে ছিল তারপরও তার স্নেহ দৃষ্টি সবার উপরেই ছিল ।
রামা ১ ব্রীজের পাশে রাজা ভুমিবলের চিতার রেপ্লিকা
হাত বাড়ানো ঃ- থাইল্যান্ডের রাজা ভুমিবলের শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হবে । সারাদেশ জুড়ে সেই চিতাপীঠের অনেকগুলো রেপ্লিকা তৈরী হয়েছিল, তার একটি ছিল চাও-প্রায়া নদীর ধারে প্রথম রামা ব্রীজের কাছে। সেটার পাশেই ব্যংককের সবচেয়ে বড় ফুলের বাজারের ফুল বিক্রেতারা অনিন্দ্য সুন্দর ভাবে ফুল দিয়ে সেখানে রাস্তাঘাট সাজিয়েছে । আমি এটা দেখার জন্য বাসে করে রওনা দিয়েছি । গন্তব্যের আগের বাস স্টপেজে বাস থামলে আমি একজনের কাছে জানতে চাইলে সে বল্লো না পরের স্টপেজ যেটা লাস্ট স্টপেজ। সেখানে আসতেই মেয়েটি আমার হাত ধরে আস্তে আস্তে বাস থেকে নামিয়ে আনলো তারপর ধরে ধরে রাস্তা পার করালো ( বিশ্বাস করেন হাত ধরে খালি রাস্তা পার করে দেবার মত এত বুড়ো হইনি আর সেই রাস্তায় গাড়ী চলাচল বন্ধ ছিল, আমি সারাদিন দাঁড়িয়ে থাকলেও গাড়ীর নীচে পড়তাম না এইটা শিওর কইলাম) তারপর নির্ধারিত যায়গায় এসে আমার হাত ছেড়ে মাথা ঝুকিয়ে বল্লো আমার কি আর কোন সাহায্যের দরকার আছে? আমি কৃতজ্ঞতার সাথে ধন্যবাদ জানিয়ে হাসি মুখে বললাম "এখন আমি নিজেই সব দেখে শুনে নিতে পারবো"।
বিপরীত চিত্রঃ- হাত বাড়িয়ে দেয়ার ঘটনার কিছু দিন পরে এক শপিং মলে দোতলা থেকে একতালায় শেষ ছোট সিড়িটি নজরে না আসায় সোজা পপাত ধরনীতল । করিডোরের পাশেই একটা ট্যুর অপারেটরের দোকান সেখানে চার পাচজন কর্মী তো ছিলই এছাড়া গোটা বিশেক লোক আমার পাশ দিয়ে এপার ওপার করলো । আমি পরে আছি খবর নেই। কেউ জিজ্ঞেশ পর্যন্ত করলো না কি হয়েছে। একটু পরে অসহ্য ব্যথা নিয়ে আস্তে আস্তে উঠে সামনে বসার যায়গায় গিয়ে বসলাম। হাটুর হাড়টা মনে হয় ভেঙ্গেই গিয়েছে এই অবস্থা, করকর করছিলো। মনে মনে ভাবছিলাম যখন আমার সাহায্যের দরকার ছিলো না তখন আমার হাত ধরে রাস্তা পার করে দাও আর এখন যখন আমার সত্যি সাহায্যের দরকার তখন
০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬
জুন বলেছেন: আমি বিশ্বাস করি আমাদের পৃথিবীতে ভাল মানুষের সংখ্যা বেশি। আমিও তাই বিশ্বাস করি নাহলে ৫তারকা বিশিষ্ট ক্রুজের মাস্টার সেফ আমার একার জন্য মাছ ভেজে নিয়ে আসবে কেন বলুন ? তখনতো লাঞ্চ টাইম প্রায় শেষ ।
না তুলেনি তার কারন আবার কোন বিপদে পরে এই ভয় থেকেই হয়তো । আজকালতো সব্দেশেই কত রকম প্রতারকে ভরা ।
আন্ত্রিক একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ শাহীন ৯৯
২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মিশরে ৩ ধরণের মানুষ আছেন: মিশরীয়, এরা ভালো মানুষ, আদি মিশরীয়দের বংশধর; ব্রাদারহুড, আরব জাতীয়, হিংস্র; আর রাজ বংশ, মিলিটারী
০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ চাঁদ গাজী আপনার মন্তব্যের জন্য । তবে সুখের বিষয় আমি ভালো মানুষদেরই পেয়েছিলাম । আমরা ঘুরে আসার কিছুদিন পরেই শুরু হয় তাহরীর স্কয়ার জুড়ে আন্দোলন । তখন অনেকে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী কায়রো মিউজিয়ামের অনেক ক্ষতি সাধন করেছে । যা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা ছিল ঠিক বামিয়ানের বুদ্ধ মুর্তি ধ্বংসের মতই ।
৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। আমার জীবনেও বিনা প্রয়োজনে কত সহযোগিতা পেয়েছি, আবার প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও কারো সহযোগিতা পাইনি। আসলে মানুষের জীবনটাই এরকম।
আপনার পোস্ট পড়ে ভালো লাগলো বোন। ধন্যবাদ।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০৪
জুন বলেছেন: হেনা ভাই প্রথমেই আপনার জন্য রইলো শুভকামনা ।
নয়নতারাকে নিয়ে আশা করি আনন্দেই দিন রাত কাটছে
তাকে আমার ঈদের স্পেশাল আদর ।
হু আসলেই তখন আমার কোন দরকারই ছিল না রাস্তা পার করে দেয়ার । সেটাই ছিল লাস্ট স্টপেজ , তারপর গাড়ী ঘোড়া বন্ধ নদীর পাড় পর্যন্ত ।
ভালোলাগার জন্য আপনাকেও বিশাল ধন্যবাদ ।
৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: পোষ্টটি প্রথমবার পোষ্ট লগ্নে মন্তব্য করতে গেলুম, আমায় বলে কি- লেখক পোষ্টখানা মুছে দিয়েছে
আবার দেখলাম সে মহান টাঙ্গাওয়ালা আবু কারিম।
যা পেলাম তাহলে ভুল করে পেলাম
০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০৬
জুন বলেছেন: লেখক পোষ্টখানা মুছে দিয়েছে
এরকম না তারেক ফাহিম লেখা আসে
পোষ্টটি লেখক সরিয়ে নিয়েছে
আবু কারিমের হাত থেকে মুক্তি নেই এটাই হলো আসল কথা ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
কেমন লাগলো সেটা কিন্ত কন্নাই
৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:০২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: এত বেশী ঘুরলে তো বাতের ব্যথা বাড়বেই...
০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪০
জুন বলেছেন: বাতের ব্যাথা এইটা কোথায় পাইলেন পাঠকের প্রতিক্রিয়া আপনার মন্তব্যটি পড়েই পুরো লেখাটিতে আবার চট জলদি নজর বুলিয়ে নিলাম । কোত্থাও নেই বাতের কথা
আরেকবার এসে ঠিক ঠিক মত মন্তব্য কইরেন কিন্ত
অনেক অনেক ধন্যবাদ এসেছেন বলে
৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৮
ইসিয়াক বলেছেন:
ভালো মন্দ মিশিয়েই আমাদের আশেপাশের মানুষ ।তবু কেন জানি মনে হয় আমাদের দেশের মানুষ যেন হঠাৎ করে দ্রুত বদলে যাচ্ছে ।
শুভসন্ধ্যা ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:২১
জুন বলেছেন: আপনার আগের মন্তব্যটি মুছে গেছে তার জন্য আমি যারপরনাই লজ্জিত ইসিয়াক ।
আপনার কথাটি সর্বাংশে সত্যি । আমাদের দেশের মানুষরা কেমন নৃশংস হয়ে যাচ্ছে যার উদাহরন আর দিতে ইচ্ছে করে না ।
অনেক ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন সেই কামনা করি ।
৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩৫
অন্তরা রহমান বলেছেন: ইশ। সব্বাই খালি দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়ায় আর আমি মশা মারা ডাক্তারনি হয়ে বসে আছি। যাই হোক, দারুন পোস্ট।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:৪২
জুন বলেছেন: কি বলেন আপা আমার এক জা ও তো ডাক্তার সেতো সারা দুনিয়া ঘুরে বেড়ায় স্বামী সাথে দুই ছেলে মেয়ে নিয়ে । আসলে ব্যপার হলো পরিবারের সবার আগ্রহ না থাকলে বিশেষ করে মেয়েদের একা একা ঘুর ঘুর করা হয়ে ওঠে না
আপনিও ভাইকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন এই ঈদের ছুটিতে
দারুন পোষ্ট বলার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩৫
আনমোনা বলেছেন: কিছু ভালো মানুষ আছে বলেই জীবন ভালো লাগে।
শপিং মল কোন দেশের? প্লীজ বলবেননা বাংলাদেশের।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:০০
জুন বলেছেন: কিছু ভালো মানুষ আছে বলেই জীবন ভালো লাগে। আপনি সত্যি বলেছেন আনমোনা , নাহলে দুনিয়াতো নরকে পরিনত হতো বলেই মনে হয় ।
শপিং মল বিদেশেই, এদেশ হলে তো একশ মানুষ জড়ো হতো কি হয়েছে জানার জন্য । তার মাঝে অবশ্যই কিছু ভালো মানুষ থাকতো বলে আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
ঢুকেই দেখি ব্লগের "ইবনে বতুতা" এবারে আস্ত কাহিনী ছেড়ে টুকরো কাহিনীর পোস্ট দিয়েছে ! ওয়াও...
আবু কারিম নামটিতেই তো উদারতার ছোঁয়া আছে। তাই মহান উদারতার সাথে সে আপনাকে টাঙা চালাতে দিয়েছে (?) অথচ শুরুতেই সেই কারিমের "দ্য কুইন অব দ্য নাইল"টাকে গাধা বানিয়ে ছাড়লেন তাও আবার ছবি সহ। আপনি কি আসলেই টাঙা চালিয়েছিলেন? ঈশশশশশ সেই ছবিটা যদি দিতেন তবে শোলে সিনেমার বাসন্তিকে দেখতে পেতুম। ঠাংটা এই টাঙা থেকে পড়ে গিয়ে ভাঙেনি তো? আপনি শিওর..........
খোলা মরুভূমিতে ঘুমিয়েছিলেন। ডেঙ্গু মশায় কামড়ায়নিতো। নইলে দেষে এতো ডেঙ্গু এলো কোত্থেকে?
হাত বাড়িয়ে দেয়া আর না বাড়িয়ে দেয়ার যে টুকরো ছবি এঁকে গেলেন তাতে নিঃশব্দে বলে গেলেন অনেক কিছু।
রসে-কষে তো ভালই লিখেছিলেন কিন্তু কবে থেকে আবার ভ্রমন বাদ দিয়ে বাংলা অভিধান লিখতে বসলেন? ১ম প্রতিমন্তব্যে "আজকালতো সব্দেশেই কত রকম প্রতারকে ভরা । আন্ত্রিক একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ শাহীন ৯৯" লাইনটিতে তারই দেখা মিললো। আন্ত্রিক মন্তব্য সব্দেশে
সাধে কি আর বাংলাভাষার এই দশা ..............
পোস্ট লাইকড ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০৮
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস মন্তব্যের উত্তর দিতে এসে এইবেলা প্রথমেই ফাস্ট হলো আপনার অসাধারন মন্তব্যটি ।
সবাই টুকটাক কত কাহিনী কত গল্প লিখে , তাই দেখে আমারো মনে হলো এমনতো আমার মনেও জমে আছে কত টুকিটাকি গল্প কাহিনী । সেটাই শেয়ার করলাম আরকি
আবু কারিমের বদান্যতা আমি জীবনেও ভুলবো না, তার পাশে বসে টাংগা চালাচ্ছি পেছনে আমার কর্তামশাই বসে হাওয়া খাচ্ছে, কি দারুন দৃশ্য । আহা কেউ যদি একটা ছবি তুলতো । কিন্ত আশেপাশে কেউ ছিল না
খোলা মরুভুমিটা যে নিট এন্ড ক্লীন সেটা চোখে না দেখলে বিশ্বাস হবে না । তাছাড়া পানিতে জন্মানো ডেঙ্গু সেই মরুভুমিতে আসবে কি করে ! তবে মরুভুমির সাথে রঙ মিশিয়ে একটা শ্বেত শুভ্র পিচ্চি এক কিউট শেয়াল এসেছিল ।
আর বানান ভুল অনিচ্ছাকৃত । কই জানি যাবো তাড়াহুড়ার টাইপিং । সব লিখে ও তে চাপ দিতে ভুলে গেছি । আন্ত্রিক বেলায়ও সেইম সেইম
পোষ্ট মনযোগের সাথে পড়া , মন্তব্য করা ও লাইকের জন্য অজস্র ধন্যবাদ ।
রাত্রির শুভেচ্ছা রইলো ।
১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
কারেকশান ----দেষে < দেশে
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:১০
জুন বলেছেন: বুঝতে পেরেছি আমি, টাইপো এটা
অটঃ আমার বানান ভুল ধরে আবার নিজেই সোজা বানান ভুল করছে, হুহ
১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৮
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: দেশ বিদেশের টুকরো কাহিনী পড়ে ভাল লাগল ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:১২
জুন বলেছেন: ভালোলাগা ও অনেকদিন ধরে পাশে থেকে অনুপ্রানিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দৃষ্টিসীমানা ।
আপনি অনেকদিন কিছু লিখছেন না যে ?
১২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০৫
জাহিদ হাসান বলেছেন: লুক্সর নাম শুনলেই আমার প্রাচীন প্রেমিকা নেফারতিতির কথা মনে পড়ে।
বেচারি নাকি ওখানেই ছিল। লুক্সর, আমার্না - এসব জায়গা আখেনাতেন আর নেফারতিতির শাসন দেখেছে।
আহা । সেসময় আমি যদি থাকতাম।
আর হ্যা, এডফু হচ্ছে প্যাঁচা দেবতা
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৪
জুন বলেছেন: আপনি ব্লগার আখেনাতেন এর সাথে একটু যোগাযোগ করেন , দেখা মিলতেও পারে নেফারতিতির
এডফুর মন্দিরের প্রধান দেবতা হোরাস মোটেও প্যাচা দেবতা নয়। এর ভেতরে একটি সিংহাসনের মত আছে । ছবিতে দেখেন জাহিদ হাসান
আর আপনার মতে প্যাচার, আর তাদের মতে হোরাসের পেছনে আমি
সব সময় মন্তব্য দিয়ে উৎসাহিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । শুভকামনা রইলো
১৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২০
মুক্তা নীল বলেছেন:
জুন আপা ,
আবু কারিম লোকটিকে দেখে আমারও ভালোলাগলো।
মাছ ভাজা ,শীতের কম্বল ও হাতবাড়ানো প্রতিটি ঘটনায়
আপনার কৃতজ্ঞতার মুগ্ধতার প্রকাশ পেয়েছে।
বিপরীত চিত্র পড়ে দুঃখ প্রকাশ করছি ।
অনেক শুভকামনা ও ভালোলাগা রেখে গেলাম।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৭
জুন বলেছেন: আমার প্রতি আপনার সহমর্মিতা দেখে অত্যন্ত আভিভুত হোলাম মুক্তানীল । সবসময় প্রতিটি লেখায় পাশে থাকেন তার জন্য রইলো অজস্র ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রাত্রির । সব সময় ভালো থাকুন ।
১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পাঁচমিশালি অভিজ্ঞতা..
পড়তে ভালোই লাগলো...
বিশিষ্ট যান চালানোর ছবিখানা দেখিলে আরো ভালো লাগতো (করিম মিয়ার কথা ঠিক)
বিপরীত চিত্র থাকবেই। সবখানে কোনো মেয়ে এসে তোমাকে হেল্প করবে না। যদি না সে...
লাইক দিলাম একখানা।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫২
জুন বলেছেন: সেই ছবি তোলার মত কেউ ছিল না আর্কিওপটেরিক্স
আমি আর আবু কারিম টাংগা চালাচ্ছিলাম আর কর্তা ছিল যাত্রী
সবখানে কোনো মেয়ে এসে তোমাকে হেল্প করবে না।
সেটা আমি হাড়ে হাড়ে ( চিড় ধরা) টের পেয়েছি যখন ধপাস করে পরে রইলাম পাচ ছয় মিনিটের মত
লাইক ও পড়া সাথে মজার একটি মন্তব্যের জন্য আমিও লাইক দিলাম ।
১৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অভিজ্ঞতার টুকরো কথা ভাল লাগলো।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৪
জুন বলেছেন: ভাল লাগলো জেনে আমারো অনেক ভালোলাগলো গিয়াস লিটন ।
অনেক ভালো থাকুন । শুভকামনা রইলো ।
১৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩২
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ভ্রমণ অভিজ্ঞতা। পড়ে ভালো লাগছে।
যাইহোক, হাটুর হাড়ের কি অবস্থা? ব্যথা টেথা আছে এখনো?!
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৫
জুন বলেছেন: পড়ে ভালো লাগছে জেনে খুব খুশী হয়েছি জুনায়েদ বি রাহমান ।
হাড় ঠিক হয়ে গেছে । এটা তো ছয় মাস আগের কাহিনী । রেস্টে ছিলাম বেশ কিছু দিন । টই টই করা বন্ধ ছিল
শুভেচ্ছা রাত্রির ।
১৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০০
শোভন শামস বলেছেন: দারুন পোস্ট
অনেক শুভকামনা ও ভালোলাগা
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক দিন পর যে ? কি ব্যাপার ? কই হারিয়ে গিয়েছিলেন শোভন শামস ?
ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে । শুভকামনা আপনার জন্যও
১৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ওরে, প্রথম মন্তব্যটা খোঁচামারা ছিল
মন্তব্য আর কী করবো! পোস্ট পড়ে হিংসে হচ্ছিলো।
শ্যামদেশ থেকে ইজিপ্ট কোথাও আর বাদ নাই। এরা কত ঘুরে...
০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:১৪
জুন বলেছেন: আমি যদি শুনি কেউ চাঁদ থেকেও ঘুরে এসেছে তাও আমার হিংসা হয় না
আমি হিংসা করতে চাই পাঠকের প্রতিক্রিয়া তাতে নাকি প্রতিযোগীতা বাড়ে, লেখাপড়ার মান ভালো হয়
শ্যামদেশ আর ইজিপ্ট কেন আমি তো শুধু ঘুর ঘুর করার জন্যই ইতালী থেকে চীন পর্যন্ত ঘুরে এসেছি সাথে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর , ক্যাম্বোডিয়া লাওস ভুটান, ভারত সহ আরো কত দেশ
১৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:১৬
এমজেডএফ বলেছেন: ভ্রমণের চমকপ্রদ অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আজ থেকে ১৫ বছর আগে মিশরে গিয়েছিলাম। লোহিত সাগরের তীরবর্তী পর্যটক শহর হুরগাদায় ছিলাম। প্রাকৃতিক অ্যাকুরিয়াম লোহিত সাগর এবং পূর্ণিমা রাতে সাহারা মরুভূমিতে ডেসার্ট সাফারি এডভ্যাঞ্চার অনেকদিন মনে থাকবে। ভ্রমণের জন্য মিশর একটি ব্যতিক্রমধর্মী জায়গা!
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
জুন বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখে ফেলুন এমজেডেফ । তাহলে আরো কিছু জানা যাবে মিশর সম্পর্কে । আমি অবশ্য ভুমধ্যসাগরের কোলে ঐতিহাসিক শহর আলেকজান্দ্রিয়া দেখতে গিয়েছিলেম মিশর সফরের সময় । লোহিত সাগরের দিকে যাওয়া হয়নি ।
লেখাটি পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
২০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:১৩
ল বলেছেন: ইবনে বতুতার লেখার মুন্সীয়ানায় মুগ্ধ +++
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪
জুন বলেছেন: ল আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ আমার প্রতিটি লেখার সাথে থাকছেন বলে
২১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দেশ বিদেশের টুকরো কাহিনীর মধ্যে থাকা লুস্করের টাংগাওয়ালা আবদুল কারিমের গাধা মার্কা ঘোড়ার দৃশ্য ,
মিশরের সেই কেবিনের পাশে ডাইনিংএ বুফে ভোজন পর্বে মাষ্টার শেফের নীজ হাতে পছন্দের প্রিয় মাছ ভাজাটিই পরিবেশিত হওয়ার বিরল সৌভাগ্য , সাফারী ড্রাইভারের স্নেহময়ী দৃষ্টি , চাও প্রায়া নদীর ধারে অনিন্দ সুন্দর ফুলের সমারোহে রাজা ভুমিবলের শেষ কৃত্যের রেপ্লিকা তৈরীর দৃশ্য দেখে ফিরার পথে বাস হতে নামার পরে পরম মমতায় হাত ধরে রাস্তা পার করার
কথাগুলো শুনে বেশ পুলকিতই হচ্ছিলাম । পরের ধাপেই শপিং মলের শেষ সিড়ির ধাপে পা ফসকে পরে গিয়ে ব্যাথা পাওয়ার কথা শুনে মনটা ব্যথিতই হলো। আশা করি এখন ভালই আছেন ।
এদিকে আপনি যখন বিদেশ তথা থাইল্যন্ড আর মিশরের টুকরো লেখা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছিলেন তখন দেশে ঘটে যায় বয়াবহ বন্য আর মহামারী আকারে ডেঙ্গু -
সাম্প্রতিক বন্যায় বানবাসি মানুষের জীবনের চিত্র
দেশে মহামারী আকারে দেখা দেয়া ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের করুন অবস্থার চিত্র
শুধু ধারনাই নয় বিশ্বাস করি এই দুটো ভয়াবহ বিষয়ের দৃশ্যাবলিও ধারন করা আছে আপনার ক্যমেরাতে । তাই আশা করি এ দুটো দিকের বাস্তব অবস্থার চিত্র আপনার দেশ বিদেশের টুকরো কথামালায় পরবর্তী পর্বে দারুনভাবে উঠে আসবে, আপনার মুল্যবান আবেগ জাগানিয়া পোষ্টের কল্যানে আমাদের অনেকের মাঝে এদের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে ।
শুভেচ্ছা রইল
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮
জুন বলেছেন: ডঃ এম এ আলী প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সব সময় এত সুন্দর মন্তব্য করে আমাকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করে রাখার জন্য ।
পা এ ব্যাথা পাওয়ার ঘটনাটি বেশ আগের । এখন তো অবশ্যই ভালো হয়ে গেছে নাহলে এত টৈ টৈ করে ঘুরছি কি করে বলুন ?
বন্যা আর ডেঙ্গুর কথা আমি জানি । এখানেও ডেঙ্গু আছে তবে বন্যা অতটা নেই কোন কোন যায়গায় তো এমন খরা হচ্ছে যে ২০ বছর ধরে পানিতে তলিইয়ে যাওয়া মন্দির পর্যন্ত জেগে উঠছে ।
আর ডেঙ্গু সেটা এতই ভয়াবহ তা বলার নয় । মেয়েটি নাখন সি থামারাটের বাসিন্দা । কিছুদিন পরে বিয়ে হবে । খুশীতে হবু বরের সাথে গিয়ে সেই এলাকার নাম করা এক প্রফেশনাল আর্টিস্টের সাথে টাকা দিয়ে চুক্তি করে আসলো বিবাহ পুর্ব ছবি তোলার সময় তার হাতে সাজবে বলে। যেদিন ডেট ছিল তার তিনদিন আগে হবু বর ফোন করে জানালো মেয়েটির হেমোরেজিক ডেঙ্গু ধরা পরেছে । আর ডেটের দিন মেয়েটি মারা গেলো। তারপর সেই আর্টিস্ট এসে ঠিক বিয়ের সাজেই তাকে সাজিয়ে দিয়ে গেল টাকাটা ফিরিয়ে দিয়ে , মেয়েটির স্বপ্ন পুরন হলো কিন্ত সেই সপ্ন সে চোখে দেখেনি ।
মেয়েটিকে সাজাচ্ছে সেই প্রফেশনাল আর্টিষ্ট তবে অশুভ বলে তাকে বিয়ের পোশাক পড়তে দেয় নি তার অভিভাবক ।
আমি ডেঙ্গু নিয়ে কিছু লিখবো না ভেবেছি । এই রোগ কত যে মানুষের জীবনের হিসাব নিকাশ পালটে দিল তার খবর কে রাখে ।
আপনার মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
২২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল আপু,
সৈয়দ মুজতবা আলীর ভ্রমণ অভিজ্ঞতা পড়ার পর ব্লগে আপনার মধ্যে যেন উনার লেখার স্বাদ পাই। ছবি সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার নাই। প্রত্যেকটা ছবি একবারে জীবন্ত বলে মনে হয় যা পোস্টগুলোকে ভীষণ উপভোগ্য করে তোলে।
শুরুতেই বলে নিই, গতকালই টাটকা টাটকা পড়েছিলাম। সময় অভাবে আর কমেন্ট করা হয়ে ওঠেনি।জানিনা এখন কমেন্ট করতে করতে 22 নম্বর সিরিয়ালটি পাব কিনা।
প্রথমেই চমৎকৃত হলাম নীল নদের দেশের অভিজ্ঞতার পরিচয় পেয়ে। আমার জীবনের একটা স্বপ্ন অন্তত একবার নীলনদের দেশে যাওয়ার। ব্যতিক্রমী টাঙ্গা চালক আবু কারিমকে ধন্যবাদ জানাই উনি সঠিক কথাই বলেছেন,"ইউ আর দ্যা ফার্স্ট লেডি হু ড্রোভ মাই হর্স,দ্যা কুইন অফ দ্য নাইল।" হাহাহা ওনার দূরদর্শিতাকে ধন্যবাদ জানাই।
আপু আপনি এক প্লেট ভাজা মাছ খেলেন অথচ আমাদের জন্য একটি ছবিও দিলেন না? মাছ আমারও খুব প্রিয়। নাহ! আজ আর মাছ খাব না। হাহা হা
মিশর থেকে আবার আপনি থাইল্যান্ড এলেন! দুটি স্থানের ভ্রমণ কি তাহলে একসঙ্গে করলেন?
ফুটনোটে বিপরীত চিত্রে হাসবো না কাঁদবো ভেবে উঠতে পারছি না।
সবশেষে @পাঠকের প্রতিক্রিয়া ভাইয়ের সঙ্গে সহমত রেখেই বলছি আমি এক জীবনের অবসরকালীন সঞ্চয়কে পাখির চোখ ধরে রেখেছি জীবনে একবার হলেও নীল নদের দেশে যাব। সেখানে আপনি একসঙ্গে এমন দুটি স্থান ভ্রমণ কি করে করলেন, ভেবে হিংসে হচ্ছে। হা হা হা...
অফুরান শুভেচ্ছা জানবেন।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮
জুন বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা পদাতিক ।
আপনি যে কি বলেন !! কোথায় সৈয়দ মুজতবা আলী আর কোথায় আমি
সাত জন্ম ঘুরে আসলেও তার লেখার দশ মাইল দুরত্বে আসার সম্ভাবনাও নাই ।
নীল নদে গিয়েছিলাম ২০১০ এর সম্ভবত সেপ্টেম্বরে । মিশর ভ্রমন নিয়ে আমার অনেক লেখা ব্লগে আছে ২০১০ এর অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত । আমরা চলে আসার কিছু দিন পরেই শুরু হয় মুসলিম ব্রাদার হুডের আন্দোলন । এতে তাদের এত গর্বের , এত সুরক্ষিত মিউজিয়ামেরও অনেক ক্ষতি হয় ।
জাহাজের ডাইনিং রুমে যখন সবাই খাওয়া দাওয়া করে তখন সেখানে ছবি তোলাটা আমার কাছে অস্বস্তিকর লাগে। তাই তোলা হয়নি মাছের বা অন্যান্য খাবারের ছবি, আর এত দৌড়ের উপর ছিল সেই লুক্সর টু আসোয়ান ভ্রমন যে নিঃশ্বাস ফেলার সময় থাকতো না । আর অসম্ভব গা পুড়িয়ে দেয়া গরম তো ছিলই ।
থাইল্যান্ড আর বাংলাদেশ মিলিয়েই আমি থাকি । এখানে ভালো না লাগলে ওখানে যাই , ওখানে না লাগলে এখানে চলে আসি
আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা সব সময়ের জন্য পদাতিক । অবশ্যই ঘুরে আসবেন মিশর সেই দোয়া করি ।
২৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: আবু করিমের ঘোড়াটা কি আসলেই ঘোড়া?? দেখতে তো নিরীহ প্রানী গাধার মতোণ লাগছে।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯
জুন বলেছেন: আবু করিমের ঘোড়াটা কি আসলেই ঘোড়া?? আমিও সন্দিহান রাজীব নুর
মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।
২৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুবই সুন্দর পোস্ট আপি। কিন্তু আপনি এত দূরে ঘুমোনোর জন্য জায়গা রেডি করছেন আপনাকেই দেখলাম না একটু কাছে থাইকা ছবিটা তুলতে কিতা হইতো হুহ.....
ভালো মানুষ আছে বলেই দুনিয়া টিকে আছে। এখনো মায়া মহব্বত বেঁচে আছে পৃথিবীতে।
মরুভূমিতে ঘুমাইছেন রাতে ভয় করে নাই
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭
জুন বলেছেন: দূর কই কাজী ফাতেমা এই ছবি তোলার সময় সেখানে কিন্ত বেশ রাত তাই আমারে দেখতে পান্নাই
আপনার ভাইয়া গাইডের থেকে পানি আনতে গেল আর আমি ঘুমানোর এন্তেজাম করছি
ভয় পাবো কেন ! সাদা ফকফকা রাতের বেলায়ও সব পরিস্কার দেখা যাচ্ছে চারিদিকের অনেকটা। আহমাদরা চার ড্রাইভার মিলে রান্নাবান্না করছে , সে এক আলাদা মজার স্মৃতি যা আমি কখনো ভুলবো না। তাছাড়া আমাদের সাথে দেশ বিদেশের আরো পর্যটক ছিল । প্রানী বলতে খাবার সময় মরুর সাথে রঙ মেলানো দুধ সাদা এক পিচ্চি শেয়াল এসে বসেছিল স্পেনীশ এক পর্যটকের কাছাকাছি ।
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু
২৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনাকে কি সামু ব্লগের ইবনে বতুতা উপাধি ইতোমধ্যেই কেউ দিয়েছেন? না কি এই দায়িত্ব আমাকেই পালন করতে হবে?
বরাবরের মত সুন্দর ভ্রমনকথা। শুভকামনা। +++
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
জুন বলেছেন: নতুন নকিব ,
শুভকামনা জানবেন আমারও ।
আপনি আমার জন্য একটা উপাধি চিন্তা করেন ভাই । ইবনে বতুতা উপাধি সহ ব্লগারদের কাছ থেকে আট বছর আগেই পেয়ে গেছি যে
আপনাদের আন্তরিকতা চির জীবন মনে থাকবে আমার । রাত্রির শুভেচ্ছা রইলো
২৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আবু কারীমের ওইটা গাধাই ছিল, ভোরের ঘুম ঘুম চোখে আপনের ঘোড়া মনে হইছে।
মরুভুমিতে রাত কাটানোর ঘটনাটা এর আগে আপনার কোন একটা লেখায় পড়েছি মনে হচ্ছে। দরকারের সময় প্রয়োজনীয় জিনিস যেমন খুজে পাওয়া যায় না, তেমনি সাহায্যও পাওয়া যায় না। আর যখন দরকার নাই, তখন দেখবেন সব কিছুই হাতের নাগালের মধ্যে। সাহায্যটাও তেমনই একটা বিষয়।
হাটুর ব্যথার এখন কি অবস্থা?
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭
জুন বলেছেন: আবু কারীমের ওইটা গাধাই ছিল, ভোরের ঘুম ঘুম চোখে আপনের ঘোড়া মনে হইছে। আমারো পরে তাই মনে হইছে ভুয়া। দুপুরে যখন কিংস ভ্যালীর পাশ দিয়ে একটা লোক গাধার পিঠে যাচ্ছিলো তখন আমার স্বামী বল্লো দেখো একটা গাধা
ইজিপ্টের বাহারিয়া ডেজার্ট নিয়ে তিন পর্বের আমার অসাধারন একটি লেখা আছে সামুতে ২০১০ এর অক্টোবরে । সেখানে এই অভিজ্ঞতাটি নিয়ে লিখেছিলাম । আপনার মাথার গ্রে ম্যাটার এর পরিমান বুঝতে পারছি মনে হচ্ছে
হাটু অনেক আগে ব্যাথা পাইছিলাম । কতদিন রেষ্টে থাকা লেগেছিলো
অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য । ব্লগে আসেন তাড়াতাড়ি ।
২৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬
করুণাধারা বলেছেন: পড়ার পর মন ভালো হয়ে গেল জুন।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
জুন বলেছেন: আমার লেখা পড়ে মন ভালো হয়ে গেলো শুনে আমারও খুব ভালোলাগছে করুনাধারা । সব দুঃখ কষ্ট ঝেড়ে ফেলে সাথে থাকুন সুখে দুঃখে ভালোলাগা মন্দলাগায় এটুকুই প্রত্যাশা।
২৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৩
জুন বলেছেন: আবু কারিমের ঘোড়ার মতই ভারবাহী জীবন অতিবাহিত করতে গিয়ে দৌড়ের উপর আছি
খুব শিঘ্রই উত্তর দিবো সবার ।
২৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
ভুল সবই ভুল
এই জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা
ভুউউউউল.............
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩৭
জুন বলেছেন: সেটাইতো দেখছি আহমেদ জী এস
৩০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুন্দর প্রতি উত্তরের জন্য ধন্যবাদ ।
নাখন সি থামারাটের বাসিন্দা মেয়েটির মত আমাদের দেশের ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্রী শান্তা রায়হান ও আরো কত শত জন চলে গেল পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে দুদিনের ডেঙ্গু জ্বরে । তাদেরো হয়তো কত কথা বলার ছিল, গলায় ছিল কত নাগাওয়া গান , মনের ভেতর কত কল্পনা, কত বেদনা আর কত অভিমান ছিল তা অজানাই রয়ে গেল, এ সকল অজানা কথাইতো আপনার সুন্দর আবেগগন কথামালায় পাঠককুলের কাছে তুলে ধরার কথা বলেছি । আবারো একবার ভেবে দেখতে পারেন টুকরো কথা হিসাবে সেগুলি তুলে আনা যায় কিনা পোষ্ট আকারে সামুর অগনিত পাঠকের মাঝারে । আমরাও সে সকল না জানা কথাগুলো শুনে সমব্যথি হতে চাই তাদের সাথে ।
শুভেচ্ছা রইল
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪০
জুন বলেছেন: আমি চেষ্টা করবো কিন্ত এই দুঃখজনক বিষয় নিয়ে আমার লিখতে একটুও মন চায় না ডাঃ এম এ আলী ভাই । তারচেয়ে আপনি লিখেন আমি সাথে আছি । এছাড়াও আমার স্বামীও এই বিষয় নিয়ে কন্টিনিউয়াস লেখালেখি করছে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ।
৩১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার মাথার গ্রে ম্যাটার এর পরিমান বুঝতে পারছি মনে হচ্ছে আমি তো ভেবেছিলাম আপনি অনেক আগেই বুঝে গিয়েছেন। এতো দেরী কেন??
ব্লগে আসেন তাড়াতাড়ি । ঘটনা কি? জরুরী তলব মনে হচ্ছে!!!
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪২
জুন বলেছেন: আমি তো ভেবেছিলাম আপনি অনেক আগেই বুঝে গিয়েছেন। এতো দেরী কেন??
আমার মাথার গ্রে ম্যাটার এর পরিমান তাহলে বুঝেন কতখানি
৩২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মাহের ইসলাম বলেছেন: শেফ বুঝলো কিভাবে আপনি মাছ ভাঁজা খুজছেন?
অনেক ট্যুরিস্ট থাকার কথা।
তাদের ভিড়ে এটা বোঝা তো সহজ নয়।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪৯
জুন বলেছেন: অনেক ট্যুরিষ্ট ছিল তবে মাত্রাছাড়া নয়। তিরিশ চল্লিশ জনের বেশি না আর সবার জন্য কেবিন বরাদ্দ ছিল মাহের ইসলাম। কেউ যে ডেকে বিছানা করে শুয়ে থাকবে সেই ব্যাবস্থা নাই। তাছাড়া আমি খেতে গিয়েওছিলাম শেষ সময়ে। উনি কেমনে দেখলো জানি না । হয়তো সিসি ক্যামেরা ছিল। তবে প্রচুর কাস্টমার থাকলেও ইন্টারন্যাশনাল ফুড চেইন সিজলারে খেতে গেলেই দেখি একজন ওয়াকিটকিতে কনটিনিউয়াস কিচেনে ইন্সট্রাকশান দিচ্ছে কোন খাবারের কি অবস্থা।
আপনার জানার আগ্রহ দেখে খুব ভালোলাগলো । আমিও তখন বিস্মিত হয়েছিলাম।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । আপনার স্মিটা পড়েছি কিছুটা , বাকিটা পড়ে আসবো শীঘ্রই
৩৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৫
মাহের ইসলাম বলেছেন: আমি নিজেই মাছের খুব ভক্ত। তাই, মাছের প্রসঙ্গটা মনে ধরেছে।
এছাড়া নীল নদের একটা বোট রাইডে ডিনার করেছিলাম।
তবে অনেক আগে।
মাছ ছিল কিনা মনে নেই।
শুধু মনে আছে, বেলি ড্যান্সার আমাদের টেবিলের পাশে এসে একটা ছবি তুলেছিল।
বিয়ের পরে বউ সেই ছবি দেখে, অশান্তি শুরু করলো।
তখন, উপায় ছিল মাত্র একটা।
তাই করলাম।
ছবিটা ছিড়ে ফেললাম।
আপনার গল্প পড়ে মনে হচ্ছে, এবার মাছের জন্যে একবার কায়রো যেতে হবে।
ভালো থাকবেন, শুভ কামনা রইল।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫
জুন বলেছেন: বিয়ের পরে বউ সেই ছবি দেখে, অশান্তি শুরু করলো।
তখন, উপায় ছিল মাত্র একটা।
তাই করলাম।
ছবিটা ছিড়ে ফেললাম।
হা হা হা সে সময় বলে ছিড়ে ফেলেছিলেন , এখন হলে হয়তো এক ক্লিকেই ডিলিট করতে পারতেন
আমাদের ক্রুজে কোন বেলী ড্যান্সার ছিল না মাহের ইসলাম। সারা জাহাজে আমরা স্বামী স্ত্রী দুজনই ছিলাম শ্যমল বরণ এশিয়ান বাকিরা সবাই আমেরিকান ও ইউরোপিয়ান সাদা চামড়া ।
আশাকরি খুব শীঘ্রই ভাবীকে নিয়ে নীল নদের মাছ খেয়ে আসবেন ।
আরেকবার এসেছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৪
সুমন কর বলেছেন: মজার সব অভিজ্ঞতা। তবে শেষের বিপরীত চিত্র পড়ে খুব খারাপ লাগল।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭
জুন বলেছেন: তবে শেষের বিপরীত চিত্র পড়ে খুব খারাপ লাগল।
এটাই হয়ে থাকে বেশিরভাগ সময় সুমন কর ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সব সময় মন্তব্যের মাঝে উৎসাহিত করছেন বলে ।
৩৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০৭
সোহানী বলেছেন: অসাধারন শেয়ারিং। এরকম টুকরো টুকরো ভালোবাসাইতো জীবনের চলার মূলমন্ত্র। নতুবা কবেই ভেসে যেতাম..........
খারাপ লাগলো বিপদে কেউই এগিয়ে না আসার শেয়ারিং। স্থান কাল ভেদে এটি মেনে নিতেই হবে।
খারাপ লাগলো বিয়ের সাজে মৃত কনে কে দেখে। আহা কত স্বপ্ন যে প্রতি মূহুর্তে ভেঙ্গে যাচ্ছে, কেইবা কার খবর রাখে।
সবসময়ই ভালো থাকুন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭
জুন বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সোহানী। আসলে বিদেশী কাউকে সাহায্য করতে গিয়ে কে কোন বিপদে পরে তাই হয়তো কেউ এগিয়ে আসে নি। আমরা নিজেরাও এখন অনেক স্বার্থপর হয়ে গেছি।
মেয়েটির ছবি দেখেছো সোহানী, কি খারাপ লাগে দেখতে। মেয়েটা প্রি ওয়েডিং ছবি তোলার সময় যে ভাবে সাজতে চেয়েছিল সেই মেকআপ আর্টিস্ট তাকে তেমনি সাজিয়ে দিয়েছে বিনে পয়সায়। আমাদের দেশেও কত ছেলে মেয়ে জীবনের সুখের নানা স্বপ্ন দেখার আগেই ডেংগুতে দুনিয়া থেকে চির বিদায় নিল। বড় মর্মান্তিক।
ভালো থাকো অনেক অনেক।
শুভকামনা রইলো।
৩৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: দেশে এবং বিদেশেও, খারাপ মানুষের চেয়ে ভাল মানুষের সংখ্যাই বেশী বলে মনে করি।
আমার মনে হয়, বয়স বেড়ে গেলে সিঁড়ি দিয়ে ওঠার চেয়ে নামাটাই বেশী বিপজ্জনক। আমিও একবার নেপালের ফুলবাড়ী রিসোর্টে সিঁড়ি বেয়ে নামার সময় শেষ ধাপটাতে এসে পড়ে গিয়েছিলাম। অবশ্য তখন আমার পাশে ছিলেন আমার স্ত্রী, এক বন্ধু আর বন্ধুপত্নী, তাই অসুবিধে হয়নি।
আপনার যে তখন (আমারও) গোড়ালী ভেঙে যায়নি, তাতেই রক্ষে!
আপনি যে ঘোড়ার টাঙ্গাটা চালিয়েছিলেন, আসলে ওটা দেখতে গাধার মত হলেও, ঘোড়াই। ওগুলোকে 'পনি' বলে। আমাদের সাম্প্রতিক কাশ্মীর ভ্রমণকালেও আমরা ওগুলোতে চড়েছিলাম।
আবু কারীম, শেফ এবং হাত ধরা সেই মেয়েটির সৌজন্যে মুগ্ধ হ'লাম, ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া মেয়েটির কথা জেনে ব্যথিত।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক দিন পরে আপনার মন্তব্যের উত্তর দেয়ার জন্য আন্তরিক দুঃখিত খায়রুল আহসান । নেট সমস্যা, লগ ইন সমস্যা সব কিছু নিয়ে ব্লগিং করার আনন্দটাই যেন মরে যাচ্ছে আজকাল ।
আমার মনে হয়, বয়স বেড়ে গেলে সিঁড়ি দিয়ে ওঠার চেয়ে নামাটাই বেশী বিপজ্জনক। আপনি ঠিকই বলেছেন । তবে সাদা ঝকঝকে সিড়ির সেই পাতলা ধাপটা আমার চোখ ফাকি দিয়েছিল
অনেক আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৩৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বাহারিয়া মরুভূমিতে কি খোলা আকাশের নীচে ঘুমিয়েছিলেন?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩
জুন বলেছেন: জী আমি তুমি আমরা সবাই বাহারিয়া মরুভূমিতে খোলা আকাশের নীচে ঘুমিয়েছিলাম । ওরা অবশ্য আমাদের সবার ঘুমানোর জন্য নীচে কম্বল বিছিয়ে চারিদিক ঘেরা একটি তাবু টাংগিয়ে ছিল কিন্ত আমরা সবাই সেখানে খেতে গিয়েছিলাম । কেউ ঘুমাতে যাই নি । বাহিরটাই ছিল অদ্ভুত মায়াময় আলোতে মাখামাখি ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে
৩৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ১ম লাইনের শেষ শব্দটি দেখে নেই হবে।
মিশর কত শত কাহিনী , ইতিহাস জড়িয়ে আছে কালের আবর্তে।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
জুন বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি মোঃ মাইদুল সরকার
হাজারো ইতিহাস যা আজও মাটি খুড়ে খুড়ে বের করছে তারা ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪১
মিরোরডডল বলেছেন:
টাঙ্গা চালানো অবস্থায় যদি জুনাপুকে দেখতে পেতাম
পপাত ধরনীতললের একটা ছবিও, নাহ ছবি না, ভিডিও ক্লিপ হলে ভালো হয়
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:০৮
জুন বলেছেন: বাসন্তীর মত মিররডডল ? সেই আমার শৈশব পোস্টে লিখেছিলাম না সানগ্লাস পরা আমাদের দুই বোনকে দেখে থেমে থাকা ট্রেনের কর্মী নেমে এসে বলেছিল "চশমেওয়ালী"। টাংগা চালাতে দেখলে বলতেন টাংগেওয়ালী
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
পৃথিবীটা ঠিক এই রকম যে রকম আপনি বর্ণনা করেছেন, ভাল-মন্দ মিলেই আমাদের চারিপাশ। আমি বিশ্বাস করি আমাদের পৃথিবীতে ভাল মানুষের সংখ্যা বেশি।
যখন সাহায্য দরকার তখন আপনি কাউকে পাননি এটা কাকতালীয় ভেবে নিন, মনে করুন তারা আপনার পড়ে যাওয়াটা হয়তো ঠিকমত খেয়াল করিনি, খেয়াল করলে অবশ্যই সাহায্যর জন্য এগিয়ে আসত।