|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
   
তীর ধনুক হাতে সুদুরের পানে চোখ মেলে দাঁড়িয়ে আছেন আয়ুথিয়ার প্রাসাত থং রাজ বংশের শেষ রাজা নারাই 
ঐতিহ্যবাহী ছোট্ট  থাই প্যাভিলিয়ন সালা লং সং পার হলেই দেখা মিলবে এক উচু স্তম্ভের যার উপর দাঁড়িয়ে আছে আয়ুথিয়ার প্রাসাত থং রাজবংশের শেষ রাজা নারাই।  থাইল্যান্ডের দশজন গ্রেট কিংদের মধ্যে অন্যতম রাজা নারাইর  অসাধারন  প্রজ্ঞা আর কুটনৈতিক দক্ষতা শ্যামদেশকে ডাচ উপনিবেশ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করেছিলো।  জাহাজ ভর্তি সৈন্য সামন্ত আর গোলা বারুদ নিয়ে  ব্যংককের চাওফ্রায়া নদীর তীরে ঘাটি গেড়ে বসা ডাচরা শেষ পর্যন্ত  ব্যবস্যিক সুবিধা নিয়েই  সন্তষ্ট ছিল। এতে উপনিবেশ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল সমগ্র এশিয়ার মাঝে এই একটি মাত্র দেশ থাইল্যান্ড যা নিয়ে থাইবাসীদের অসীম গর্ব। 
  
 
 একদা ডাচ ঘাটি আশিয়াটিক এখন ব্যাংককের অন্যতম একটি পর্যটন কেন্দ্র , গোল ছাদওয়ালা ওয়্যার হাউসগুলোতে এখন  সারি সারি বিপনী আর রকমারী থাই খাবারের পসরা সাজানো    
রাজা নারাই এর মুর্তির পরেই রয়েছে  ১৭৮৭ খৃষ্টাব্দে নির্মিত রাজকীয় বৌদ্ধ মন্দির Buddhaisawan Chapel এ। মন্দিরটির সফেদ সাদা দেয়ালের উপরে রয়েছে লাল আর সোনালী কারুকাজ করা ছাদ বা চালা । ভেতরে ঢুকতেই নজরে পরলো মন্দিরের শেষ মাথায় পদ্মাসনে আসীন শ্বেত পাথরের গৌতম বুদ্ধ। অবশ্য তার আগেই দৃষ্টি কেড়েছিল দেয়াল আর সিলিং জুড়ে থাকা শিল্পকর্ম ।   
  
মন্দিরের ছাদের নীচের লিন্টেলে অপরূপ কারুকাজ   
 
 মন্দিরে প্রবেশ পথের দুপাশে অভিবাদনরত গরুড়ের মুর্তি  
  
 মন্দিরের দেয়ালের বাইরের দিকে প্রাচীন কালের ব্রোঞ্জের বিশাল ঘন্টা আর সারি সারি কামান সাজানো   
   
  চারিদিকের দেয়াল আর সিলিং এ লাল, কালো আর স্বর্নালীর ঘন কারুকাজ করা যাতে শিল্পীরা একেছেন বুদ্ধের জীবন চক্রকে।
  
  
  কাঠের জানালা আর তার মাঝখানের প্যানেলে রয়েছে কালোর উপর স্বর্নালী ইনলের অপরূপ কারুকাজ ।   
   এখানে একটা অপ্রাসংগিক কথা না বললেই না তা হলো আমার  “উঠলো বাই তার কটক যাই" অভ্যাস।  অর্থাৎ কটকের মত অখ্যাত স্থানে বেড়ানোর জন্যও আগে পিছে না ভেবেই  রওনা দেয়া। এ জন্য আমি প্রায় সময়ই ছোটখাটো সমস্যায় পড়ি, যেমন আজ দেখি আমার মোবাইলে চার্জ অর্ধেক মাত্র। এই মিউজিয়ামে অনেক দেশের মত ছবি তোলায় নিষেধাজ্ঞাও নেই।  মনের দুঃখে কান্না পাচ্ছিলো যখন দেখলাম ব্যাগে চার্জারটাও নেই।  নাহলে এখানে বিভিন্ন যায়গায় মোবাইল চার্জের ব্যবস্থা আছে । যাই হোক সাবধানে ছবি তুলছি আর চার্জ দেখছি কতটুকু আছে ।  মন্দির বা চত্বর জুড়ে তেমন কোন লোকজন ছিল না, অফসিজন বলেই হয়তো বা। আমি একা একা ঘুরতে ঘুরতে দেখা মিললো সালা লং সং এর মতই আরেকটি প্যাভলিয়ান, নাম সালা সামরামমুখামাত ।  
   
প্যাভলিয়ান Sala Samrammukhamat    
উল্লেখ্য এই প্যাভলিয়নগুলো কিন্ত সেই গ্র্যান্ড প্যালেস তৈরীর সময়ই তৈরি হয়েছিল, পরবর্তীতে যাদুঘরের অংশই হয়ে আছে। আমাদের দেশের শাহবাগে প্রধান যাদুঘর বানানোর আগে প্রবেশ দুয়ারের একপাশে একটি প্রাচীন স্থাপনা ছিল, যাদুঘর নির্মানে সেটা কোন অন্তরায়ই ছিল না । কিন্ত তারপরও আমাদের মাথামোটা কর্মকর্তারা প্রথমেই ওটাকে ধুলিস্মাৎ করেছিল। আর সারা দুনিয়ায়  এর বিপরীত দৃশ্যই দেখেছি । 
  
  
  জনগনের নালিশ নিজ কানে শোনার জন্য রাজা তৃতীয় রামার নির্দেশে এই ড্রামটি রাজবাড়ির বাইরে এমন যায়গায় স্থাপন করা হয়েছিল যেন তা জনগনের হাতের নাগালে থাকে। এর নাম ড্রাম অফ জাষ্টিস  
কোন গাইড না থাকায়  নিজেই ঘুরে ঘুরে যতটুকু পারছি দেখছি এতে হয়তো সিরিয়ালি দেখা হচ্ছে না তারপরও চেষ্টা করছি।  তবে গাইড থাকার খারাপ অভিজ্ঞতাও আছে আমাদের । যেমন তারা কোন কিছু দেখিয়েই তাদের বক্তব্য শুরু করে। তাদের বক্তব্য শেষ মাত্রই তারা দ্রুত অন্যত্র রওনা দেয়। এতে যা দেখতে এসেছি সেটা আর দেখা হয় না । এজন্য আমরা চীন ভারতের মত অনেক যায়গায় কিছু কিছু জায়গা গাইডেড ট্যুরের পর নিজেরা একা গিয়ে আরেকবার দেখেছি ।  
  
 
 থাই অক্ষরের জনক সুকোথাই এর তৃতীয় রাজা  রাম-খামহ্যাং এর  বিখ্যাত শিলালিপি যা জাতিসঙ্ঘের সনদপ্রাপ্ত   
এরপরের গ্যালারি The Gallery of Thai History in Siwamokkhaphiman Hall ছিল আমার কাছে ছিল দারুন আকর্ষনীয়। এখানেই আছে ১২৯২ অব্দে খোদিত রাজা রামখামহ্যাং এর বিখ্যাত শিলালিপি যা তারই আবিস্কৃত থাই অক্ষরে লিপিবদ্ধ। চৌকোনা আকৃতির ১০৯ সেন্টি মিটার উচু শিলালিপিটিতে রাজা রামখাম হ্যাং উদ্ভাবিত থাই অক্ষরে তার রাজত্বকালের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলী আর ধর্মীয় অনুশাসনের কথা উৎকীর্ন রয়েছে। ১৮৩৩ খৃষ্টাব্দে রাজা মংকুট  সুকোথাই এই ঐতিহাসিক শিলালিপিটি পেয়েছিলেন। এই গ্যালারীকে আরো সমৃদ্ধ করেছে রাজা মংকুটের দুই ছেলের বিশাল সংগ্রহ   ঃ-  
  
  রাজা মংকুটের ছেলেদের সংগৃহিত হিন্দু দেবতা শিবের মুর্তি,  Siwamokkhaphiman Hall    
   
প্রশান্ত হাসি আর নিমিলীত চোখের গৌতম বুদ্ধের ভাস্কর্য্য  
  
   
 ১২০০ বছর আগে নবম শতাব্দীতে শ্রী বিজয়া স্টাইলে নির্মিত  বোধিস্বত্ত্বা আভোলোকেশ্বরার আবক্ষ মুর্তি । প্রাপ্তি স্থান সুরাট থানি প্রভিন্স  
  
  
১৫ শতকের পবিত্র বোধিবৃক্ষ, প্রাপ্তি স্থান শী আয়ুথিয়া প্রভিন্স   
  
  
পাথর খুদে তৈরি মন্দিরের লিন্টেল, প্রাপ্তি স্থান আয়ুথিয়া 
এবারের গ্যালারীটি ছিল সহরাজা পিনক্লাও এর প্রাসাদ যাকে ফ্রন্ট প্যালেস বলা হতো। এখানে  রাজাদের ব্যবহৃত আসবাব পত্র ছাড়াও আছে  অনেক শিল্প সম্ভার ।   যাতায়তের জন্য ছিল বিভিন্ন প্রকার বাহনের সংগ্রহ।।  এখনকার রাজাদের মত রোলস রয়েস ছিলো না,   তাদের ছিল পালকি, হাতি ,ঘোড়া আর বজরা। এই হাতির উপর বসার জন্য যে হাওদা ছিল তার কয়েকটি নমুনা এখানে সাজানো আছে। বেত দিয়ে বোনা হাওদা ছাড়াও ছিল  ছাদওয়ালা স্বর্নালী হাওদা যা  রানী বা রাজকন্যাদের জন্য। এখানে একটা হাতীর দাতের কাজকরা হাওদা দেখলাম যা চিয়াং রাই এর যুবরাজ রাজা চুলালংকর্নকে উপহার দিয়েছিল বলে লেখা আছে।  
  
পালকিতে সওয়ার হয়ে রাজা চলেছেন, কাধে করে নিয়ে যাচ্ছে বেহারারা    
 
এছাড়াও ছিল বেতের বোনা সাধারন পালকি   
  
  
 সুসজ্জ্বিত রাজকীয় ঘোড়া আর সহিসের ভাস্কর্য্য   
  
  
রাজা মংকুটের ভাই সহরাজা পিনক্লাও এর প্রাসাদের শিল্পকর্ম 
অলংকার কক্ষ নামে একটি আলাদা গ্যালারিই আছে আর তাতে আছে প্রাচীন কালের নানা রকম স্বর্নালংকার কাচের বাক্সে প্রদর্শন করা।  হয়তো সংস্কার কাজের জন্য অনেক কিছুই ঠিক অতটা গোছানো মনে হচ্ছিল না আমার কাছে বিশেষ করে স্বর্নালংকারগুলো ।   
 
১৫ শতকের আয়ুথিয়া স্টাইলের গহনা,  এগুলো পাওয়া গেছে সি আয়ুথিয়ার প্রধান মন্দির ওয়াট রাচাবুরানায়    
থাইল্যান্ডে রাজা থেকে শুরু করে আপামর জনতার কাছে শ্বেত হাতি সৌভাগ্যের প্রতীক। এ জন্য বিভিন্ন জায়গায় শ্বেত হাতীর ভাস্কর্য্য লক্ষ্য করা যায় । তবে রাজকীয় হাতীদের সাজসজ্জ্বার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ছিল স্বর্ন আর পাথর বসানো বিভিন্ন গহনা। হাতি আবার কোথায় গয়না পরে তা নিয়ে যেন কেউ চিন্তা না করে তার জন্য একটি পেইনটিং ও ঝুলানো আছে ।  
 
 রাজকীয় হাতির জন্য গহনা, রাজার রাজকীয় প্রতীক ব্যবহার করা হয়েছে বাক্সের সাদা ভেলভেটে     
  
গহনা পরা রাজকীয় হাতি, পেইনটিং   
এখানেই একদিকে থাকে থাকে সাজানো আছে কাগজের মন্ড দিয়ে তৈরী মুখোশ যা থাই ঐতিহ্যবাহী নাচ খোন নাচে ব্যবহৃত হয়ে থাকে । মুখোশগুলোতে উজ্জ্বল রঙ দিয়ে হাতে আকা রয়েছে বিভিন্ন পৌরানিক দেবদেবী আর অসুরের মুখ। আয়ুথিয়া রাজত্বকালে  হিন্দু পৌরানিক কাহিনী রামায়নের ঘটনাকে উপজীব্য করে এই খোন নাচের উৎপত্তি। মঞ্চে অভিনীত এই নাচে মুলত রামের হাতে রাবনের পরাজয় অর্থাৎ ভালোর কাছে মন্দের পরাজয়কেই তুলে ধরা হয় নাচের মাঝে। 
  
  
থাইল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী খোন নাচে ব্যবহার হয়ে থাকে এই ধরনের মুখোশ । 
 থাইল্যান্ডের তরুন সমাজ জুড়ে যতই ব্যান্ড আর রক গানের জনপ্রিয়তা থাকুক না কেন তাদের বিভিন্ন জাতীয় উৎসবে থাইল্যান্ডে এখনো এই নাচের আলাদা মর্যাদা বহাল রয়েছে । এই রুমের কাচের শোকেসে সাজানো আছে থাই স্টাইলে দাবা খেলার সরঞ্জাম।  
  
  
   
অভিষেকের দিনে স্বর্ন তরবারী হাতে নিয়ে চক্রী বংশের নবম রামা রাজা ভুমিবল। বলা হয়ে থাকে এই তরবারির মাথাটা তিনি ভেঙ্গে দিয়েছিলেন যাতে কোনদিন কাউকে আঘাত করতে না হয়  
 নবম রামা রাজা ভুমিবলকে নিয়ে একটি পুরো গ্যালারী আর তাতে রয়েছে তার ছোটবেলা থেকে সত্তর বছরের দীর্ঘ রাজত্বকালের  বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য ঘটনাকালের আলোকচিত্র। এ ছাড়াও আছে তার সৃস্টিসমুহ যেমন তার নিজ হাতে আকা  ছবি, বাদ্যযন্ত্রের সাহায্যে সুর সৃষ্টি, বাল্যকালে ভাংগা যন্ত্রপাতি দিয়ে রেডিও তৈরী, এসব ছাড়াও থাইল্যান্ডের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ সংস্কৃতিতে তার রেখে যাওয়া অবদানের বিশাল ইতিহাস।  
  
  
যাদুঘরে রাখা রাজা ভুমিবলের স্বর্ন তরবারী  
   
স্ত্রী রানী সিরিকিটের তৈলচিত্র একেছেন রাজা ভুমিবল  
   
  
কিং ভুমিবলের প্রবর্তিত ১৬টি জাতের ধানের ১১টি এখানে রয়েছে , কৃষি ছাড়াও তার সমগ্র কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি 2006 সনে পেয়েছিলেন  United Nations Human Development Lifetime Achievement Award     
  
  
 রাজকীয় বজরা সুপার্নহংস বা সোনার হাস    
এই রুমের আরেক দিকে কাচের বাক্সে আছে স্বর্নালী রঙের রাজকীয় বজরার ছোট্ট একটি নমুনা। অসাধারন কারুকাজ করা স্বর্নালী বজরাটির নাম সুপর্নহংস বা বাংলায় যাকে বলে সুবর্নহংস।  সারবেধে বসা লাল পোশাক পরা দাড়ি মাঝিরা সোনার বৈঠা বেয়ে রাজা ও তাদের পরিবার পরিজনকে নিয়ে যেত নৌবিহারে। বর্তমান যুগেও রাজারা ঐতিহ্য মেনে বিশেষ বিশেষ দিনে রাজবাড়ীর অদুরেই ছাওফ্রায়া নদীতে নৌ-বিহারে যায় সুপর্নহংসে চড়ে । আর এই দৃশ্য দেখার জন্য হাজারো থাইবাসী নদীর দুই তীরে ভীড় জমিয়ে থাকে।  
 ফিউনারেল হল ঢুকতেই চোখ ধাধিয়ে গেল  দরজার পাশে থাকা এক সুবিশাল স্বর্ন রথ দেখে নাম তার বিজয় রথ। রাজা- রানীদের শবদেহ বাহীকাঠের এই রথটি চক্রী বংশের প্রথম রাজা তার বাবার শবদেহ বহন করার জন্য ১৭৯৫ সনে নির্মান করেছিলেন।  
  
 সাড়ে ১১ মিটার উচু আর ১৮ মিটার লম্বা ২০ টন ওজনের কাঠের বিজয় রথটি টানার জন্য ২১৬ জন লোকের প্রয়োজন 
বিজয় রথের সাড়া গা জুড়ে আছে সোনালী পাত আর কাচ বসানো জমকালো কারুকাজ তার সাথে খোদাই করা দেব দেবী আর নাগা অর্থাৎ সাপের মুর্তির । এটি শেষবার ব্যবহৃত হয়েছিল থাইবাসীর প্রানপ্রিয় রাজা ভুমিবলের শেষকৃত্যে। 
  
  
সেখানে আরো ছিল কাঠের কারুকাজ করা  থাই কফিন যা উরন বলা হয় আর আছে সোনালী কারুকাজ করা পাল্কী   
বেলা দুটো বাজে,   রথের ঘর থেকে বের হতেই দেখি রেস্তোরা লেখা,  ফ্রাইড রাইস আর সোমতাম  নিয়ে বসলাম আর একটা জুস। এরপরের গন্তব্য লপবুরি গ্যালারী । 
  
  
এখানে আছে লপবুরি ও  বিভিন্ন মন্দির আর স্থাপনা থেকে আনা খেমার শিল্প । এখানে একটি ধাধা আছে দেখি কে  ধরতে পারে !  
দোতলা এই গ্যালারীতে বেশিরভাগ মুর্তি ও অন্যান্য যা দেখলাম তার সব কিছুতেই রয়েছে খেমার শিল্পের ছাপ।  কারন একদা লপবুরি বা লাভাপুরা ছিল খেমার সাম্রাজ্যের অধীন।  এক পর্যায়ে  মনে হলো আমি ক্যাম্বোডিয়ার যাদুঘর সালা রচনা বা সিয়েমরেপে ঘুরে বেড়াচ্ছি। 
  
   
বিভিন্ন স্থাপনা থেকে খুলে আনা লিনটেল আর মুর্তি, প্রাপ্তি স্থান লপবুরি প্রভিন্স    
  
  
খেমার শিল্পের উদাহরন এই বুদ্ধের মুর্তি । লপবুরি প্রভিন্স  
  
পৌরানিক কাহিনীতে বর্নিত রাক্ষসের মাথা । অস্টম ও নবম শতাব্দীর দ্যাভারাভতী শিল্প। প্রাপ্তি স্থান নাখন পাথম প্রভিন্স  
  
  
পৌরানিক কাহিনীর বর্নিত সিংহের মাথা , দ্যা ভারাবতী শিল্পকলা। প্রাপ্তি স্থান নাখন পাথম প্রভিন্স 
  
  
বাদরের আকৃতির পানির জার  
  
  
পৌরানিক কাহিনী নাগপাশে আবদ্ধ বর্ননার ডিটেইলস লিনটেলে । প্রাপ্তি স্থান লপবুরি প্রভিন্স   
  
  
লিন্টেলে দানবের মুখসহ কারুকাজ লপবুরি প্রভিন্স 
  
 
 ২০০ বছর আগে চক্রী বংশের রাজা প্রথম রামা  তার বড় বোনের জন্য এই ঘরটি তৈরী করেছিলেন। 
 বিকেল হয়ে আসছে, অনেক দূর যেতে হবে । আস্তে আস্তে গেটের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দেখি ডান দিকে লাল রঙের অত্যন্ত সাদাসিধা নকশার একটি সেগুন কাঠের বাড়ী। 
  
 
প্রথম রামার বোনের ব্যবহৃত খাট, সিন্দুক, শোকেস সহ কিছু কিছু জিনিস সাজানো রয়েছে যা ১৮-১৯ শতকে নির্মিত। 
 চীনামাটির বাটিগুলো অবিকল তেমনি যেমন ছোটবেলায় দেখেছি আমাদের বাসায় । ছোট ছোট দুটো ঘর ঘুরে ফিরে দেখলাম সেই সাথেই শেষ হলো আমার ব্যাংকক মিউজিয়াম ভ্রমন।
  
 
লাল বাড়ির বারান্দা থেকে নামতেই আমাকে বিদায় জানালো পদ্মফুলের এই কুড়িটি।  
এই ছবিটা তোলার সাথে সাথেই শেষ হলো আমার মোবাইলের চার্জও । 
সমস্ত ছবি আমার মোবাইলে তোলা   
ব্যাংকক জাতীয় যাদুঘর, থাই ইতিহাস আর ঐতিহ্যের মিলনমেলা (১ম পর্ব)
 ৯১ টি
    	৯১ টি    	 +২২/-০
    	+২২/-০  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ১২:৪৭
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ১২:৪৭
জুন বলেছেন: জানি না কবিতা পড়ার প্রহর  
 
মনে হয় ভালো হয়নি 
তবে আপনাকে ধন্যবাদ অনেক অনেক 
২|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ১:০৬
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ১:০৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের ব্লগবাড়িতে গেলাম। সেখানে দেখি আচানক কান্ড!!  ২৯ তারিখের পোষ্ট ডিলিট করছেন, তারপরেও ওইটা আপনের হোম পেইজে কি করে?? আপনের সব কিছুই ইউনিক!!!  
 
লম্বা পোষ্ট। সময় নিয়া দেইখ্যা তারপরে আইতাছি। দেহি, ইকটু পড়ালেখাও করতে হইবো!! 
  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ২:০১
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ২:০১
জুন বলেছেন: হ  ইউনিকই ভুয়া  
  
আমি সামুর নতুন ব্লগ লিখুনে লেখা শুরু করছি ২৯ অগাষ্ট থিকা , আজ পুরা লেইখা পাব্লিশ চাপ দিন কইরাই রান্না ঘরে ।  
আইসা দেখি পোস্ট প্রথম পাতায় নাই   কারন ঐ আগের তারিখ । কবিতা পড়ার প্রহর প্রথম আমার পোষ্টে মন্তব্য করেছিল সেইটা সহ ডেল করতে হইলো
   কারন ঐ আগের তারিখ । কবিতা পড়ার প্রহর প্রথম আমার পোষ্টে মন্তব্য করেছিল সেইটা সহ ডেল করতে হইলো   কপি কইরা আবার রিপোষ্ট
  কপি কইরা আবার রিপোষ্ট  
   
পইড়েন কিন্ত আমি খোলাসা কইরাই লেখছি যেন পড়াশোনা না করা লাগে   
    
লপবুরি আর্ট ছবিতে একটা ধাধা আছে আপ্নের আঙ্গুলের মত । দেখি কইতে পারেন্নি । 
৩|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ১:৩৭
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ১:৩৭
মা.হাসান বলেছেন: প্রশ্ন ফাঁস কুমির ভাইকে প্রথম মন্তব্য করার সুযোগ দেয়ার জন্য কবিতা পড়ার প্রহরের মন্তব্য ডিলিট করে দেয়ার ষড়যন্ত্র মানি না   
 
যাহাদের 'ইকটু পড়ালেখা'র শখ তাহারা আইনস্টাইনের ব্লগে গেলেই পারেন।  
 
  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ২:৩৭
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ২:৩৭
জুন বলেছেন: প্রশ্ন ফাঁস কুমির ভাইকে প্রথম মন্তব্য করার সুযোগ দেয়ার জন্য কবিতা পড়ার প্রহরের মন্তব্য ডিলিট করে দেয়ার ষড়যন্ত্র মানি না     এই চিন্তাতো আমার মাথায় আসে নাই মাহা । এই জন্যই আমাদেরকে কাকু ডোডো পাখি বলে
    এই চিন্তাতো আমার মাথায় আসে নাই মাহা । এই জন্যই আমাদেরকে কাকু ডোডো পাখি বলে   
    
 যাহাদের 'ইকটু পড়ালেখা'র শখ তাহারা আইনস্টাইনের ব্লগে গেলেই পারেন।  ঠিকই বলছেন পানির মত সোজা কইরা লেখা পড়তেও যাদের আরেকটু পইড়া আস্তে হয় তাদের কথা না কওয়াই ভালো   
   
মজার একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মা হাসান । তবে আপনার ট্রাং ( ট্রাংক) ভ্রমন খুবই মিস করলাম  
 
৪|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ১:৪৮
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ১:৪৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপা, মা.হাসান সাবেরে 'ইকটু পড়ালেখা' এর মাজেজাটা বুঝায়া কন দেহি! আমি হ্যার লগে কতা কমু না........মাইন্ড খাইছি। হ্যায় আমার পুষ্ট ভালা না কয়া ভাইগ্যা গ্যাছে।  ক্যান ভালা না......জিগাইয়াও কুন উত্তর পাই নাইক্কা। আপনের কাছে বিচার দিলাম। আপনে যা কইবেন, হেইডাই সই!!! 
  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৫:৫৬
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৫:৫৬
জুন বলেছেন: হ আমিও দেখছি কিন্ত কিছু কমুনা কারন সে তিন চার বার আইসা মন্তব্য কইরা পোস্টের টিয়ারপি বাড়াইছে  
 
এখন আপ্নেই কন তারে কি কডিন কিছু কউয়া উচিত হইবো আমার   
   
  
 
@ মাহা আপনি জলদি যাইয়া কিছু বইলা আসেন ক্যান ভালা পান্নাই তার গপ্প   
    
যান দুইজনে ডিস্ট্যান্স মেইন্টেইন কইরা হাত মিলান ,  আমরা আমারাইতো তাই না ????
৫|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ২:১১
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ২:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি অসাধারন জাতিত্ব বোধ।
কি দারুন ধারাক্রমে সাজানো ইতিহাস!
ঐতিহ্যের প্রতি কতটা শ্রদ্ধা আর ভালবাসা থাকলে এমন সম্ভব ভাবতেও অবাক  লাগে।
আমাদের জাতি স্বত্তার এমন ঐতিহাসিক উপস্থাপনা কি এই জীবনে দেখে যেতে পারবো?
যেখানে থাকবেনা ইতিহাস বিকৃতি, হিংসা, দলান্ধতা..
পরিপূর্ণ সামগ্রিক এক পূর্নাঙ্গ ইতিহাস সেই সু প্রাচীন থেকে আজকের বাংলাদেশ পর্যণ্ত
লবপুরি আর্টের মাঝেই হারিয়ে গেছে ক্যামেরার কারিগর  
 
বরাবরের মতোই দুর্দান্ত এক ঐতিহাসিক ভ্রমন পোস্টে ++++++++
  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৩
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৩
জুন বলেছেন: আমাদের জাতি স্বত্তার এমন ঐতিহাসিক উপস্থাপনা কি এই জীবনে দেখে যেতে পারবো?
যেখানে থাকবেনা ইতিহাস বিকৃতি, হিংসা, দলান্ধতা..
পরিপূর্ণ সামগ্রিক এক পূর্নাঙ্গ ইতিহাস সেই সু প্রাচীন থেকে আজকের বাংলাদেশ পর্যণ্ত   
মনে হয় না , এমন চিন্তা করাও মনে হয় পাপ বা সুদুরপরাহত .। সেখানেও প্রতিদ্বন্দীতা হচ্ছে তবে এত নোংরা ভাবে নয় ।  চীন থেকে থাইল্যান্ড দুটো পুরনো সাবমেরিন কিনতে চেয়েছিল । পেপারে পত্রিকায় জনগন এর বিরুদ্ধে কিছু কিছু লিখেছিল তাতে আজই পেপারে দেখলাম সরকার এ থেকে সরে এসেছে । আমরা এমন চিন্তা করতে পারি ? 
কি চমৎকার মন খোলা প্রশংসা ভৃগু । এমন করে বললে লেখার কষ্টটাও ভুলে যাই । অনেকে বলে সমালোচনায় লেখা ক্ষুরধার হয় । আমি তো মনে করি উলটো । প্রথম থেকেই যদি আমি সবার উৎসাহ না পেতাম তাহলে সেই প্রথম দিনের মতই হযবরল লেখার আমি প্রথম দুদিনেই হারিয়ে যেতাম । দশ বচ্ছর আর টিকতে হতো না সামু ব্লগে । 
 আপনি ধাধাটি খুব সহজেই ধরে ফেলেছেন মনে হলো ! মাহা তো পারলো না   
    
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ভৃগু সাথে থাকার জন্য । 
৬|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ২:১২
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ২:১২
মুক্তা নীল বলেছেন: 
জুন আপা , 
সর্বপ্রথম আপনার ধৈর্যের এবং ছবির প্রশংসা না করে পারছি না। এত পরিশ্রম করে সুবিস্তীর্ণ বর্ণনা সহকারে আমাদের জন্য যে লিখাটি আপনি লিখেছেন সেজন্য আপনার কাছেই আমি কৃতজ্ঞ। মন্দিরের প্রবেশ দুপাশে গরুড়ের এর মূর্তির অভিবাদন গ্রহণ
করার মতোই। হাওদা অর্থ কি? ১৫ শতকে আগের আয়থিয়া স্টাইল এর গহনা ডিজাইন দেখে আমি হতবাক খুবই সুন্দর।
পাথর খুদে তৈরি মন্দির এবং রাজা ভূমিবল এর আঁকা তৈলচিত্র ছবি রানী সিরিকিটের,কাঠের বিজয় রথটি খুব করে দেখলাম।ধন্যবাদ জানবেন।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১০:৩১
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১০:৩১
জুন বলেছেন: মুক্তানীল 
শেষ পর্যন্ত আমার তোলা গরুড়ের অভিবাদন গ্রহন করা লাগবে ! এই দুঃখ রাখি কোথায়   
   
হাওদা হলো হাতির পিঠে বসার জন্য যে আসন থাকে তাকেই হাওদা বলে । প্রাচীন কাল থেকেই  তারা যে কোন নকশায় অত্যন্ত পারদর্শী । প্রতিটি জিনিসে থাকে তাদের হাতের কাজের অপরূপ দক্ষতা । তাদের প্যাকেজিং দেখার মত ।  
আপনি যে অনেক মনযোগী একজন পাঠক তাতে কোন সন্দেহ নেই  
 
শেষ পর্যন্ত যে সাথে আছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
৭|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ২:১৫
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ২:১৫
মা.হাসান বলেছেন: আপনার সহ পর্যটক মনে হয় বুঝতে পারছিলেন যে মিউজিয়ামে গহনার কালেকশন দেখার পর আপনার একটু ইয়ে মানে ...
ঐ জন্যই কি উনি মিউজিয়ামে আসতে চান নাই?
রাজা নারাইয়ের মূর্তির সাথে আমাদের শ্রীকৃষ্ণের মূর্তীর কিছু মিল আছে মনে হচ্ছে। উনি ঐ বংশের শেষ রাজা কেনো? কোনো অভ্যুত্থান? বাংলাদেশে ষড়যন্ত্রকারিরা শক্তিশালি, থাইল্যান্ডের মতো সুন্দর দেশে কে ষড়যন্ত্র করে?
মন্দিরের ছাদ আর এর নিচের নকশা অপূর্ব। এই ধাচের নকশা চিনা মন্দিরেও দেখেছি (সিনেমাতে)। অরিজিন মনে হয় ঐ অঞ্চলেই।
 কম্বিডিয়ার কাছে অনেক প্রত্নতাত্তিক গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হাত ছাড়া হবার কারনে থাইবাসিদের অনেকেরই মন খুব খারাপ থাকে। আবার কম্বিডিয়া আর লাওস প্রত্নতাত্তিক দিক থেকে সমৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও থাইল্যান্ডের মতো টুরিস্ট পায় না , কারন অবকাঠামো নেই। তিন দেশ মিলে যৌথ ভাবে কিছু করলে সবাই লাভবান হতো।   
আমাদের ড্রাম অফ জাস্টিস নাই তো কি আছে, মডু অফ জাস্টিস আছে। একটা মেইল করে দিলেই সব সমস্যার নিমেষেই সমাধান। থাই রাজারা এখান থেকেই আইডিয়া চুরি করেছে কি না কে জানে। 
ভালো মনেই পোস্ট পড়ছিলাম। শালা-টালা গালি শুনে মনটা বিলা হয়া গেলো  থাইরা সহজ, সুন্দর  নাম রাখতে পারে না? (যেমন ধরেন এপ্রিল, মে ইত্যাদি
  থাইরা সহজ, সুন্দর  নাম রাখতে পারে না? (যেমন ধরেন এপ্রিল, মে ইত্যাদি   )
  )
রাজা ভুমিবল খুক কিপটা আছিলো। রানির ছবিতে কোন গহনা নাই। এইটা ঠিক না।  
রথ টানার জন্য ২১৬ জন একটু বেশি হয়ে যায়। বিবাহিত লোক হলে এর অর্ধেকেই কাজ হবার কথা। বিবাহিত পুরুষরা গাধার মতো নিরীহ ভারবাহি বলেই সকলে বলে।  নাকি থাই পুরুষরা ভার বাইতে আগ্রহী কম?
ভুমিবলের আরো নাম শুনেছি- রামা, লংকাভাজি আরো কি সব। থাইল্যান্ডে অনেক পলিটিকাল সমস্যা থাকলেও এরা রাজা আর রাজ পরিবারকে খুব ভালোবাসে বলে মনে হয়। 
সোম রসের কথা শুনেছি। সোমতামও কি একই রকম কিছু?  
  
ধাধা কি কিছুই বুঝিলাম না। যাহাদের বিদেশি ডিগ্রি আছে তাহারা রহস্য উদঘাটন করুক। 
মিউজিয়াম না দেখিতে পারার দুঃখ আপনার বাসায় যাইয়া  চিনা মাটির বাটিতে ভালোমন্দ খাইয়া উশুল করিবার আশা ব্যক্ত করিলাম। 
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১:৩৮
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১:৩৮
জুন বলেছেন: মিউজিয়ামে গহনার কালেকশন দেখার পর আপনার একটু ইয়ে মানে ...
ঐ জন্যই কি উনি মিউজিয়ামে আসতে চান নাই?   
হা হা হা আপনি ঠিকই ধরতে পেরেছেন মা হাসান । হয়তো হাতির জন্য বানানো গয়নাটাই আমার জন্য মানানসই হতো   
    
রাজা নারাই শেষ রাজা কেনো ? রাজা নারাইর অতিরিক্ত ফরাসী প্রীতি সহ্য করতে না পেরে বিবাহ সুত্রে আত্মীয় ফেটরাচা নারাইকে হত্যা করে সিং হাসন দখল করে নেয় । এতেই প্রাসাত থং রাজবংশের পতন ঘটে । 
ক্যাম্বোডিয়া আমি গিয়েছি মাহা । নমপেনের অবস্থা বেশি সুবিধার না তবে খেমার রাজধানী সিয়েমরেপের অবস্থা কিছুটা ভালো । নমপেন খুবই নোংরা মনে হয়েছে আমার কাছে  
  
সালা স্পেনীশ শব্দ এর অর্থ হল । বুঝলেন তো কোন গালি না বা আত্মীয়ও না  
  
হু রানীর গয়না নাই বড়ই দুক্ষের কথা :'(   
  
  
এইখানে দেখেন  
 
রামা তাদের টাইটেল মা হা , চক্রী বংশের নবম রামা রাজা ভুমিবল । রাজা চুলালংকর্ন ইউরোপ সফরে গিয়ে এই টাইটেল দেখে এসে নিজ দেশে প্রয়োগ করেন ।  
সোমতাম হলো কাচা পেপের সালাদ , ঝুরো করে কাটা কাচা পেপের সাথে টমেটো, বাদাম, লেবুর রস , ফিস সস তালের গুড় ।   এই রকম দেখতে আর অসাধারন খেতে
 এই রকম দেখতে আর অসাধারন খেতে  
  
ধাধা বিদেশি ডিগ্রী ক্যান দেশিরাই তো ধরতে পারলো   
  
আমার বাসায় কি মিউজিয়াম নিয়া আসছি !! আপনেরে আরেকবার যাইতে হবে । খাওসান এ থাইকা পাশের বাসায় যান্নাই তাতে আবার কয়েকবার লেখছেন গুগুল দেইখা চলাফেরা কর্ছেন । আমারে জিগাইতেন তাও ভালো হইতো   
  
অনেক অনেক ধন্যবাদ মাহা আপনার সুন্দর আর আন্তরিক মন্তব্যের জন্য । অনেক ভালো থাকবেন এই শুভকামনা থাকলো ।
 
৮|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৩:১১
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৩:১১
ঢাবিয়ান বলেছেন: রাক্ষস দেইখা ভয় পাইসি আর বুদ্ধের হাসিমুখের ছবি দেইখা হাসি পাইসে।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১:৪২
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১:৪২
জুন বলেছেন: এই বুড়া বয়সে রাক্ষস দেইখা ডরাইলেন কন কি ঢাবিয়ান   
  
ঢাবির মান মর্যাদা ধুলায় ভুলুন্ঠিত করার অবস্থা দেখি     
  
হা হা হা আর আমি একদম সামনে গিয়ে ছবি তুলছি । এই একটা যাদুঘর যাতে কোন রেস্ট্রিকশন নাই  
 
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য ।
৯|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৩:৩২
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৩:৩২
পদ্মপুকুর বলেছেন: শেষে একটা পদ্মফুল দেখলাম.... পদ্মফুল দেখলেই ভাল্লাগে...  
 
এত সুন্দর করে যাদুঘর দেখলাম, সাথে বর্ণনা, ভাবছি- এখন আবার কেউ এসে টিকেটের টাকা দাবি করে বসে কি না!!
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৫:২৪
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৫:২৪
জুন বলেছেন: পদ্ম পুকুর বলেছেন: শেষে একটা পদ্মফুল দেখলাম...  পদ্মপুকুর নাম বলে পদ্মই দেখবেন এইটা একটা কথা হইলো   তাইলে ঢাবিয়ান যে রাক্ষসের মাথা দেখলো
  তাইলে ঢাবিয়ান যে রাক্ষসের মাথা দেখলো   হা হা হা এসব চলবে না, কত্ত কষ্ট করে লিখছি আমি,  সব সব দেখতে হবে
  হা হা হা এসব চলবে না, কত্ত কষ্ট করে লিখছি আমি,  সব সব দেখতে হবে  
 
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।  ভালো থাকুন সবসময়।
১০|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৪:৫৪
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৪:৫৪
ওমেরা বলেছেন: যাক আপু তবু শেষ পর্যন্ত মোবাইলের চার্চ ধরে রাখতে পেরে ছিলেন না হলে আমার এত সুন্দর সুন্দর ছবি দেখা থেকে বঞ্চিত হতাম। ধন্যবাদ আপু।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৫:২৮
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৫:২৮
জুন বলেছেন: মোবাইলের চার্জ রাখতে পারলাম একটাই কারণ তা হলো অনেক কিছুই মনের ক্যামেরায় ধরেছি।  মীবাইলে তুলতে গেলেতো বহুত আগেই সে ইহধাম ত্যাগ করতো ওমেরা 
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।  
অট ঃ আমাদের একজন প্রিয় ব্লগার  মলাসইলমুনার খবর জানেন কি? অনেকদিন দেখিনা ব্লগে। এই দুঃসময়ে কাউকে কিছু দিন না দেখলে ভয়ই হয়।
১১|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৫:১২
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৫:১২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: 
থাই রাজাদের আমল যেন ভেসে উঠল চোখের সামনে, মনের পর্দায়। 
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:১৩
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:১৩
জুন বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্য পেয়ে অনেক খুশি হয়েছি মোঃ মাইদুল সরকার। ভালো থাকুন সবসময়।
১২|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৫:৩৪
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  বিকাল ৫:৩৪
করুণাধারা বলেছেন: মোবাইলের সব চার্জ শেষ করে দিলেও ছবিগুলো চমৎকার উঠেছে!!
লপবুড়ি আর্ট লেখা দরজার কাঁচ বোধহয় আয়নার মতো.... উত্তর মিলেছে?   
 
 
থাই ইতিহাসের অনেকখানি সুন্দর ভাবে পরিবেশন করেছেন। নানা ভাস্কর্যর ছবির সাথে সাথে প্রাপ্তিস্থানের নাম দিয়েছেন। এগুলো মনে রাখলেন কী করে? দেখার সাথে সাথে নোট করছিলেন? 
মাঝে কি লিখতে গিয়ে তাড়াহুড়া করছিলেন, কিঙ  ভূমিবলের..... তিনি জাতিসংঘের "সন্দ" পেয়েছিলেন হয়ে গেছে!! 
এমন পোস্ট কি নজর এড়িয়ে যেতে পারে? আসলে আপনি যখন পোস্ট দিয়েছেন সেটা কাজকামের সময়! সেজন্য দেখতে দেরি হয়েছে। 
করোনা কালে এমন মন ভালো করে দেয়া পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ জুন।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৪৯
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৪৯
জুন বলেছেন: মোবাইলের সব চার্জ শেষ করে দিলেও ছবিগুলো চমৎকার উঠেছে!!   টেনশন নিইয়ে তুলেছি তাই মনে হয় ভালো হয়েছে করুনাধারা  
 
লপবুড়ি না লপবুরি করুনাধারা, বুড়ি কি আমাকে মিন করলেন নাকি   
   
বুরি থাই ভাষায় প্রভিন্স ।  
  
  
বোধি বৃক্ষের নীচে যে পরিচিতি লেখা আছে থাই আর ইংরেজি ভাষায় সেখান থেকে টুকে এনেছি । মোবাইলে চার্জ থাকলে হয়তো ছবি তুলে আনতাম । তাছাড়া আমি বিভিন্ন পত্রিকা ও তথ্যসুত্রের সাথেও মিলিয়ে দেখেছি । দেখেন আজই ব্যাংকক এর পেপারে একটি আর্টিকেল বেড়িয়েছে ব্যংকক মিউজিয়াম নিয়ে । রাজা চতুর্থ রামা মংকুটের দুই ছেলে কি অপরিসীম চেষ্টায় বিভিন্ন জায়গা থেকে একটি একটি আর্টিফেক্ট সংগ্রহ ওঁ সংরক্ষন করেছে । Siwamokkhaphiman Hall এর বেশিরভাগই তাদের কালেকশন ইভেন রামখামহ্যাং এর শিলালিপিটি পর্যন্ত ।  A royal take on heritage   
এখানে পেপারের বের হওয়া আর্টিকেলটি দেখতে পারেন ।
টাইপোটি ঠিক করে দিয়েছি  
 
আমি চেয়েছিলাম ১০টার দিকে পোস্টটি দিতে কিন্ত নেট স্লো আর কারিগরী ঝামেলার জন্য সময় ঠিক রাখতে পারি নি । ঐ সময় আমারও কাজের সময়  
 
যাই হোক এসেছেন , আন্তরিক মন্তব্যের মাধ্যমে সব সময় সাথে থাকছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৩|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:১৮
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন: 
করোনা পরিস্হিতি কি রকম থাইল্যান্ডে?
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫২
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫২
জুন বলেছেন: খুবই ভালোভাবে হ্যান্ডেল করেছে । গত তিন মাসে কোন মৃত্যু নেই , টোটাল ৫৮ জন মারা গেছে । স্থানীয় সংক্রমন নেই । বাইরে থেকে ফিরে আসা থাই দুই একজনের মধ্যে লক্ষন দেখা গেলে তাদের সবাই চিকিৎসার পর সুস্থ । কঠোর ভাবে কোয়ারেন্টাইন প্রয়োগ করছে ফেরত আসা থাইদের উপর ।  
আমি এখন ঢাকায় আছি ।
১৪|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৪৫
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৪৫
আমি সাজিদ বলেছেন: রাজা তৃতীয় রামার ড্রাম অফ জাস্টিস বেশ লাগলো। রাজা ভুমিবল দারুন আঁকতেন। শ্যামদেশ নিয়ে অনেক নতুন কিছু জানতে পারলাম জুন আপু।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
জুন বলেছেন: রাজা ভুমিবল দারুন আঁকতেন।   শুধু তাই নয় তিনি দারুন সুরকার ছিলেন । তার যে কত প্রতিভা ছিল তা জেনে আমি বিস্মিত হয়েছিলাম । এমন কোন দিক নেই তার আয়ত্তের বাইরে ছিল । তিনি কৃত্রিম বৃষ্টিপাতেরও আবিস্কারক ছিলেন । স্পোর্টসে বিশেষ করে নৌ চালনায় তিনি পদক প্রাপ্ত ।  
মন্তব্যের মাধ্যমে সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আমি সাজিদ
১৫|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
শাহ আজিজ বলেছেন: ভারতীয় আর চৈনিক শিল্পের , কাঠামোর , সভ্যতার সন্মিলন থাইল্যান্ড । মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়াতেও ব্যাপক মাত্রা পেয়েছে এদের মোটিফ । আমার দুদিকের শিল্প রস আস্বাদন করা হয়েছে বলেই আমি গর্বিত । শুধু দুঃখ এইযে থাইল্যান্ডের ওপর দিয়ে এত ওড়াউড়ি কিন্তু থাই শিল্পকলা দেখা হয়নি কখনো । এরপরেও একজন শিল্পী হিসাবে বলব থাইদের নিজস্ব মাত্রা রক্ষিত হয়েছে তাদের স্থাপত্য আর ভাস্কর্যে । 
ধন্যবাদ জুন , বর্ণনা আর ছবির জন্য ।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:৫৭
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:৫৭
জুন বলেছেন: থাই শিল্পকলা কিন্ত একেবারেই ব্যাতিক্রম শাহ আজিজ । রাজা ভুমিবল আর রানী সিরিকিটের পৃষ্ঠপোষকতায় এই শিল্পের ব্যপক প্রসার ঘটেছে । থাই এয়ারওয়েজের কেবিন ক্রুদের পোশাক কিন্ত তাদের হাতে বোনা তাতের থাই সিল্ক ।  
আপনাকে একজন বিখ্যাত থাই শিল্পীকে নিইয়ে লেখার একটা লিংক দিবো যাতে তার ব্যতিক্রমী শিল্পকলার ছাপ রয়েছে ।
ভালো থাকুন অনেক অনেক । সুন্দর একটা মন্তব্য ও সিরিজটির সাথে থাকার জন্য ান্তরিক ধন্যবাদ জানবেন 
১৬|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  রাত ৮:১১
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  রাত ৮:১১
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
থাইফুডের মতোই উপাদেয় আর তৃপ্তিকর। 
নিজস্ব  সভ্যতা, সংস্কৃতিকে কি ভাবে জীবিত ও প্রানময় করে রাখতে হয় তার প্রমান দেখুলম আপনার সাথে ব্যাংকক জাতীয় যাদুঘর ঘুরে ঘুরে। তা্ ও আবার বিনে পয়সায়। 
লাইকড।
তবে শেষের লাইনটা বাংলাদেশী সিনেমার মতো হয়ে গেলো না ? ঘন্টাখানেক ধরে ধুন্ধুমার মারপিট শেষ তো তখনই পুলিশের আগমন। আপনার ঘোরাফেরা শেষ আর তখনি  মোবাইলের চার্জও শেষ ! আশ্চর্য্য !!!!!!   
   
  
  ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৩০
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৩০
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস, 
আপনার মন্তব্যটিও যেন আমার লেখায় বিরিয়ানির মৌ মৌ সুগন্ধ বিলিয়ে গেল।  
আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগে ছেলেকে নিয়ে ঢাকার জাতীয় যাদুঘরে গিয়েছিলাম দেশের কৃষ্টি ও সভ্যতার সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে।  কিন্ত সেখানকার প্রদর্শিত জিনিসপত্র দেখে অত্যন্ত ব্যাথিত হোলাম। প্রতিটি জিনিসে অবহেলার ছাপ সুস্পষ্ট,  ধুলা ময়লায় ঢাকা।  এগুলোর রক্ষনাবেক্ষনের সময় কই এখানকার সংশ্লিষ্ট লোকজনের?       
 বৃটিশ আর ফরাসীরা নাকি তাদের কলোনী থেকে অনেক শিল্পসম্ভার চুরি করে এনে তাদের যাদুঘর সাজিয়েছে।  আর আমরা আজ যখন কলোনি থেকে মুক্ত তখন পয়সার বিনিময়ে এইসব দুস্প্রাপ্য শিল্প সম্ভার পাচার করছি।      
হা হা হা ভালোই বলেছেন বাংলা সিনেমা।  আপনি যদি জানতেন কত হিসাব করে সারাদিন ফোন ব্যাবহার করেছি  
 
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ শেষ পর্যন্ত সাথে থাকার জন্য।  ভালো থাকুন সবসময় 
১৭|  ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  রাত ১০:২৬
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  রাত ১০:২৬
আখেনাটেন বলেছেন: ছবি ও বর্ণনায় এক্কেবারে...........।  
  
তা ঐ ২০ টন রথ কি পুরোটায় সোনার নাকি...... টাকার কুমির ছিল তো এগুলো জুনাপা।  
  ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৩৭
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৩৭
জুন বলেছেন: কি ব্যাপার একেবারে এক লাইনে মন্তব্য শেষ আখেনাটেন   
 
অজান্তে কোন দোষ করলাম নাকি   
  
না না স্বর্নের না তবে স্বর্নালী পাতে মোড়ানো।  তবে এখানে মনে স্বর্নের খনি আছে।  মিয়ানমারে তো আছেই।  ইয়াংগনের বজো মার্কেটে ( আমাদের ঢাকার নিউ মার্কেটের কাচা বাজারের মত ডিজাইন)    দাড়পাল্লায় মেপে গোল্ডের জিনিস বিক্রি করছে। চারিদিকে শোকেসে এলোমেলো গোল্ডের জিনিসপত্র।  থাই রাজা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ধনী।   
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে  
         
১৮|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ২:৪১
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ২:৪১
জোবাইর বলেছেন: আপা, আপনার পোস্ট পড়ার সময় মনে হলো আপনার পিছনে ঘুরে ঘুরে ব্যাংকক মিউজিয়াম দেখছি, আর আপনি একজন অভিজ্ঞ গাইডের মতো মিউজিয়ামের ভাস্কর্য, আর্ট, অলংকার ও অন্যান্য প্রতিটি বস্তুর ইতিহাস ও বিস্তারিত বিবরণ অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে বর্ণনা করে আমাদেরকে জানাচ্ছেন। আপনাকে কৃতজ্ঞতার সাথে আন্তরিক ধন্যবাদ। 
এতগুলো রাজার নাম ও সাল যেভাবে উল্লেখ করেছেন, মনে হয় আপনি মিউজিয়ামের প্রতিটি প্যাভিলিয়নের সামনে বসে এই পোস্টটি লিখেছেন। আমাদের দেশে সাধারণ মানুষ বিচার পাচ্ছে না - ড্রাম অফ জাস্টিস বাংলাদেশে চালু করলে মনে হয় অনেক আমজনতা বিচার পেতো। রাজা ভূমিবল অনেক গুণী ব্যক্তি, নাম আগেও শুনেছি। তবে বিস্তারিত ধারণা নেই। যদি আপনার সময় হয় ভূমিবলকে নিয়ে একটা পোস্ট দিলে আমরা উনার সম্পর্কে জানতে পারতাম। 
শুভেচ্ছা জানবেন, ভালো থাকুন।
  ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৯
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৯
জুন বলেছেন: আমি অভিভূত হোলাম আপনার মত একজন ভ্রমণবিদের প্রশংসায় জোবাইর। 
ভালোই তো আমি একা একা ঘুরছিলাম আর আপনারা অনেকই আমার ভার্চুয়াল সাথী হলেন।   
জী আমি একটু নোট রাখি যখন যা দেখতে যাই।  আর আমি চেষ্টা করি স্থানীয় লোকদের সাথে কথা বলতে। এতেও অনেক কিছু জানা যায় কিন্ত।  
ড্রাম অফ জাস্টিস চালু করলে হয়তো আমরা আম জনতা সেটাতে বাড়ি দেয়ার সুযোগ পাবো না দলীয় ক্যাডারদের জন্য  
 
 থাইল্যান্ড এর বিভিন্ন জায়গা ছাড়াও কিং ভুমিবলকে নিয়ে আমার অনেক  অনেক লেখা আছে ব্লগে।  তার থেকে মাত্র তিনটি লেখার লিংক আপনার পোস্টে দিয়ে এসেছি। সময় থাকলে পড়বেন।  মন্তব্য না করলেও সমস্যা নেই।   
আপনার মনযোগী পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।           
১৯|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১০:১৩
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১০:১৩
রামিসা রোজা বলেছেন: 
এত গোছানো ছবি ব্লগ দেখে মনে হচ্ছে , আমরা যারা থাইল্যান্ডের যায়নি তাদের অনেকটাই বেড়ানো হলো ।
খুবই ভালো লাগলো আপনার পোস্টে এসে, আমি এর আগের পোস্টগুলো দেখবো 
  ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:২৮
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:২৮
জুন বলেছেন: আপনার মনখোলা প্রশংসায় অনেক অনেক প্রীত হোলাম রামিসা রোজা। লেখা আর ছবি দিয়ে একটু হলেও আপনারা অনেকেই আমার সাথী হলেন ভেবে ভালোই লাগছে।  আগামীতেও আমার লেখার সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় 
২০|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:৫৫
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: থাইল্যান্ডের দশজন গ্রেট কিংদের মধ্যে অন্যতম রাজা নারাইর অসাধারন প্রজ্ঞা আর কুটনৈতিক দক্ষতা শ্যামদেশকে ডাচ উপনিবেশ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করেছিলো। জাহাজ ভর্তি সৈন্য সামন্ত আর গোলা বারুদ নিয়ে ব্যংককের চাওফ্রায়া নদীর তীরে ঘাটি গেড়ে বসা ডাচরা শেষ পর্যন্ত ব্যবস্যিক সুবিধা নিয়েই সন্তষ্ট ছিল। বলতেই হয়, রাজা নারাইয়ের কপাল ভালো ছিল, ইংরেজরা আসে নাই। তাহলে থাইবাসীর আর এই গর্ব থাকতো না। ইংরেজদের তুলনায় ডাচদের পারফরম্যান্স ততোটা ভালো ছিল না।  
 
তারপরেও রাজা নারাইকে সাধুবাদ জানাতেই হয়। উনি সম্ভবতঃ উনার দেশে মীর জাফরদের আবাদকে নিরুৎসাহিত করেছিলেন। 
ছবিগুলো দেখার সময়ে মাথায় ছাতা ধরতে হয় নাই। সেইজন্যে আপনাকে বিশেষ করে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ছবিগুলো আসলেই মচৎকার!!!  
  
আপনিও দেখি মিডের মতোন কোন প্রস্তুতি ছাড়াই বেড়াইতে বাইর হন। এইটা আসলে কিছুই না........লক ডাউনের ফল। লক ডাউনে থাকতে থাকতে মানুষের বিচার-বুদ্ধিও হ্রাস পায়। টেনশান নিবেন না। করোনা আর কি কি খেলা দেখায়, দেখার অপেক্ষায় আছি।  
  
নৌকাতে হোরাসের চোখ না থাকাতে মনে আঘাত পাইলাম। আপনার মাধ্যমে আবেদন বানাচ্ছি, ওইটাতে হোরাসের চোখ আকানোর জন্য। লপবুরি আর্টের ছবিটা সম্ভবতঃ আপনার ছেলের, যদিও ছেলে আপনার সাথে গেছিলো, এমন কথা বলেন নাই, তবে অনুমান করতে পারি। 
মাহা মন্তব্য করছে দুইটা, আমার এইটা নিয়া মন্তব্য তিনটা। পোষ্টের টিআরপি কে বাড়াইলো? ঝাতি জানতে চায়, আর আমার উল্লেখিত বিচারের দাবী যেনো বিনা বিচারে না থাকে, সেইটাও ঝাতি আশা করে। 
  ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫৫
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫৫
জুন বলেছেন: বলতেই হয়, রাজা নারাইয়ের কপাল ভালো ছিল, ইংরেজরা আসে নাই। তাহলে থাইবাসীর আর এই গর্ব থাকতো না। ইংরেজদের তুলনায় ডাচদের পারফরম্যান্স ততোটা ভালো ছিল না।  ভুয়া ইংরেজরাও ছাওফ্রায়া নদীর পাশে এসে ঘাটি গেড়েছিল । নারাই একজন প্রাক্তন ইস্ট ইন্ডিয়া কোঃ কর্মচারী ফলকনকে (গ্রীক) নিযুক্ত করেছিলেন তার বিদেশ নীতিতে সাহায্য করার জন্য । তার মাধ্যমেই ফরাসীদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠে নারাই এর । এতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোঃ এর পরে ফরাসী বনিক রাও চলে যায় শ্যাম ছেড়ে । থেকে যায় ডাচরা ।
   ভুয়া ইংরেজরাও ছাওফ্রায়া নদীর পাশে এসে ঘাটি গেড়েছিল । নারাই একজন প্রাক্তন ইস্ট ইন্ডিয়া কোঃ কর্মচারী ফলকনকে (গ্রীক) নিযুক্ত করেছিলেন তার বিদেশ নীতিতে সাহায্য করার জন্য । তার মাধ্যমেই ফরাসীদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠে নারাই এর । এতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোঃ এর পরে ফরাসী বনিক রাও চলে যায় শ্যাম ছেড়ে । থেকে যায় ডাচরা । 
ছবিগুলো দেখার সময়ে মাথায় ছাতা ধরতে হয় নাই। সেইজন্যে আপনাকে বিশেষ করে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।   
    
মিডে ক্যাঠা চিনলাম্না  আর এই বেড়ানি আমি লকডাউনের আগের যাওয়া ।
 আর এই বেড়ানি আমি লকডাউনের আগের যাওয়া । 
লপবুরি আর্টের ছবিটা সম্ভবতঃ আপনার ছেলের,    তিনকাল গিয়া এককাল আছে এখনো আপ্নে ছেলে মেয়ে চিনলেন্না ভুয়া
  তিনকাল গিয়া এককাল আছে এখনো আপ্নে ছেলে মেয়ে চিনলেন্না ভুয়া   কি মনে করছিলেন ? পাকা চুল আলা বুড়ি শাড়ি টারি পইরা মিউজিয়াম দেখতাছে
    কি মনে করছিলেন ? পাকা চুল আলা বুড়ি শাড়ি টারি পইরা মিউজিয়াম দেখতাছে   আমারতো শকুনির চোখ তাই ঘোড়ার ঘাস কাটা হাতের আঙ্গুলের ছবি দেইখাই লোক চিনি আর আপনে
  আমারতো শকুনির চোখ তাই ঘোড়ার ঘাস কাটা হাতের আঙ্গুলের ছবি দেইখাই লোক চিনি আর আপনে   
  
মাহা মহা ব্যাস্ত খাটা বানাইতে বানাইতে  তাই আসতে পারে না,  আম্নের লগে কি তার তুলনা   অসংখ্য ধন্যবাদ টিয়ারপির পারদ উর্ধগামী করার জন্য
  অসংখ্য ধন্যবাদ টিয়ারপির পারদ উর্ধগামী করার জন্য  
 
ভালো থাকেন আর নিরাপদে থাকেন । দুই পাগলে দুনিয়াটা নাকি শ্যাষ কইরা দেয় তার জন্য কাকুসহ আমরা সবাই চিন্তিত । সবাই সবাইর জন্য দোয়া প্রার্থী ।
২১|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ২:১৬
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ২:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপনের পোস্ট কইদ্দিয়া আয় কইদ্দিয়া যায় আজিব তো 
খাড়ান একটু একটু কইরা পড়তাছি 
তাও কাজের ফাঁকে 
  ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫৮
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫৮
জুন বলেছেন: কাজী ফাতেমা ছবি আমার পোষ্ট প্রথম পাতা দিয়া আলোচিত পাতায় যাইয়া নির্বাচিত পাতায় যায় । 
আপ্নে দেখেন্না ক্যারে   
  
তাড়াতাড়ি চোখের ডাক্তারের কাছে যান তবে ডিস্টেন্স মেইন্টেন কইরা  
  
পড়েন পড়েন আমি অপেক্ষা করি নাহয় 
২২|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৩:০৫
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৩:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকায় নসে ব্যাংকক এর যাদুঘর দেখলাম আপনার কল্যানে।
  ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৯
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৩৯
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য রাজীব নুর । আপনার পোষ্ট দেখেছি । যাবো শীঘ্রই ।
২৩|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৫
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৫
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার পোস্ট দেখলেই আমার খালি হিংসে হয় । আমি কবে এতো জায়গায় ঘুরবো !!   
   
এর পরে আপনি ভিডিও ব্লগ করতে পারেন । বেশ ইউটিউব চ্যানেলে থেকে তারা ভ্রমন টুকু পুরো ভিডিও করে । আপনি পুরোটুকু না ভিডিও করেন কিছু অংশ তো অবশ্যই ভিডিও করতে পারেন । তারপর সে গুলো ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন ।
  ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:১৫
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:১৫
জুন বলেছেন: হায় হায় এত কষ্ট করে লিখে শেষে কপালে হিংসা জুটলো অপু   
    
আশাকরি খুব শীঘ্রই আপনি আমার চেয়েও অনেক অনেক দেশ ঘুরে আসবেন । 
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো । 
এর পরে আপনি ভিডিও ব্লগ করতে পারেন ।    ব্যাপারটা আমি বুঝতে পারছি না ।  আমি নিজে ভিডিও করে প্রকাশ করবো নাকি অন্য কিছু ?  আমি কি পারবো এসব ? 
২৪|  ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৪:২৬
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৪:২৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: এই ড্রাম অফ জাস্টিসটা নিয়ে এসে জাতীয় সংসদের বাইরে বসিয়ে দেয়া জরুরী।
কিন্তু জানি সেই রাজার মতো বড় দিলওয়ালা এখন আর কেঊ এই ধরাধামে নেই 
  ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:২০
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:২০
জুন বলেছেন: কি যে বলেন মোজাম ভাই আমাদের দেশে জাষ্টিস বলে কিছু থাকলে তো ড্রাম বসাইবেন   
   
 আপনার নালিশ শুনলে বলবে কোন অপরাধীকেই ছাড় দেয়া হবে না সে যত বড় ছেলিব্রিটিই হোক    
   
তাছাড়া ঐটাতে বাড়ি দেয়ার মত আপনার সুযোগ থাকলেতো । যারা বসাবে তারা নিজের ঢোলে নিজেরাই বাড়ি দিবে   
    
মোজাম ভাই সব সময় মন্তব্যে উৎসাহিত করেন তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা । ভালো থাকবেন ।
২৫|  ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৪:৫৫
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৪:৫৫
মিরোরডডল  বলেছেন: 
ঘণ্টা দেখলেই বাজাতে ইচ্ছে করে । ঢং ঢং করে বেজে উঠবে । এই ঘণ্টা কি একটিভ আপু ? 
চার্জ না থাকলে আসলেই সমস্যা । ড্রাম অভ জাস্টিস দেখেই ড্রাম পিটাতে ইচ্ছা করছে ।
সিংহের মাথাটা ভেঙ্গে গেছে । থাই ফুড আমার খুবই প্রিয় । 
জুনাপু পদ্ম ফুলতো পানিতে হয়, এটাতো মনে হচ্ছে ডাঙ্গার পদ্ম ।
নাইস পোষ্ট আপু ।
  ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:২৮
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:২৮
জুন বলেছেন: এই ঘণ্টা কি একটিভ আপু ?      কোন ঘন্টার কথা বলছেন মিররডল ? মন্দিরের পাশেরটা ?  মনে হয় না ওটা একটিভ । মান্দালয়ের পথে পথে। ২য় পর্ব তবে মিররডল আমার লেখা মিয়ানমারের এই ছোট ছবি ব্লগটা দেখার অনুরোধ রইলো ।  এখানে ঘন্টা বাজাতে পারেন কি না দেখেন   
    
থাই ফুড অনেকের প্রিয় তবে আমি রান্নার সময় সুযোগ থাকলে ফিস সসটা না দিতে বলি । ঐ গন্ধটা আমি সহ্য করতে পারি না । ওরা মাংসের মধ্যেও ফিস সস দিবে  
  
এই পদ্মফুলটাও মাটির একটা চারির মাঝে বোনা , আমি শুধু কলিটা তুলেছি দেখেন ঠিক এই রকম । ওরা পদ্মফুলকে খুব পবিত্র মনে করে তাই অনেক দোকানের সামনেও মাটির চারিতে এমন করে ফুটে থাকে ।
   
 
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর দেরীতে উত্তরের জন্য আন্তরিক দুঃখিত আমি । বাসার সব কাজ সামলে ব্লগে বসা একটু কষ্টই হয় । তারপরো মনে এক অপার আনন্দ আনে আমার এই ব্লগিং 
২৬|  ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ১০:৫৭
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ১০:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অবিশ্বাস্য সব শিল্পকর্ম। থাইদের শিল্প রুচি জ্ঞান অত্যন্ত উচ্চাঙ্গের। আমার ধারণায় দেখা বৌদ্ধ সব মন্দিরেই ভাগ্যচক্রের ঘন্টা থাকে। সিমলাতে গিয়ে এরকম বৌদ্ধ মন্দিরে নিজের ভাগ্য চক্রকে একবার যাচাই করার সুযোগ হয়েছিল। ভুটানের ফুলসিলিং গিয়ে আবার একবার সেই চক্রকে রিনুয়াল করা সম্ভব হয়। তবে স্থাপনা নির্দশনের মধ্যে আয়ুথিয়া প্রভিন্স গোটা থাইল্যান্ডের স্বর্গ উদ্যান। আপনার পোস্ট থেকে আপু তেমনই মনে হল।আর রাজা ভূমিবলকে খুব ভালো লেগেছে। সব মিলিয়ে চমৎকার পোস্টে ভালোলাগা। 
শুভেচ্ছা  আপুকে।
  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:১৪
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:১৪
জুন বলেছেন: থাইরা বর্ন শিল্পী।  সামান্য একটা জিনিসের প্যাকিং দেখলে অবাক হই।  তাদের নিজস্ব ঘরানার শিল্প সত্যি অবাক করার মত পদাতিক। ভাগ্যচক্রের ঘন্টা কোনটা বুঝলাম না।  আমি ভুটানে অনেক ঘন্টা বাজিয়েছি।  আমাদের হোটেল এর সামনে টাওয়ার ক্লক এর পাশেই ঘন্টার সারি ছিল।  ভুটান আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর একটি দেশ।  শুধু আয়ুথিয়াই নয়, সুকোথাই, লপবুড়ি, চিয়াংরাই,  চিয়াংমাই এর লান্না রাজত্বকালের শিল্পকলাও দেখার মত।  তবে আয়ুথিয়া ছিলা অত্যন্ত জৌলুশময় এক নগরী বার্মিজরা ধ্বংস করার আগ পর্যন্ত। 
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।  আর জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছাও।
২৭|  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩৭
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
আবারো লেইট লতিফ হলাম ।
লেখার থেকে ছবির দিকে তাইয়ে থাকি বেশী ।
ছবি কথা বলে । দর্শনীয় বস্তু উদ্ধার পর্বগুলি না জানি ছিল কত কঠিন ।
থাই রাজাকেতো সেলুট জনাতেই হয় । তবে দৃষ্টি নন্দন সৃষ্টির জন্য তাদের
ভাস্কর্যবিদ ও কারুশিল্পীদের প্রতিও রইল শ্রদ্ধা । এগুলি প্রমান করে থাইরা
কারু ও ভাস্কর্য শিল্পে এগিয়ে ছিল অনেকটা । অবশ্য রাজার
পৃষ্টপোষকাও ছিল যথেষ্ট তাতে কোন সন্দেহ নেই ।
কারু কাজ ও ভাস্কর্যগুলিতে হিন্দু পৌরানিক দেব দেবীর নকসা
ও চেহারা গুলি ধারনা দেয় ঐগুলিতে ভারতীয় কারুশিল্পী ও
ভাস্কর্যবিদদের আবদান হয়তবা ছিল কিছুটা । থাই যাদুঘরে
প্রবেশদ্বারে দাড়িঁয়ে কুর্ণিশ দানকারী গরুর কে দেখে মনে পরে সীতা হরনের সময় গরুড় পুত্র
জটায়ু প্রাণ বাজী রেখে বাধা দিয়েছিল রাবনকে ।
বিষয়টি একটু খুলেই বলি, পুষ্পক রথে করে লঙ্কাধিপতি রাবণ সীতাকে হরণ করে নিয়ে যাচ্ছেন।
সীতার অনেক অনুনয়-বিনয়েও দশাননের মন গলে না। রামজায়া সীতা বনের দেব-দেবী, স্বর্গের দেব-দেবী,
পশু-পাখীদের কাছে সাহায্য চাইলেন। কিন্তু রাক্ষসরাজের ভয়ে কেউ এগিয়ে এলো না। রাবণ পরিহাস করে
বলে, তোমার আকুতি কারও কাছেই পৌঁছাবে না!
কিন্তু রামের বাবা দশরথের বন্ধু জটায়ু পাখি সীতার আর্তনাদ শুনলেন। জটায়ু তখন বৃদ্ধ, ঠিকঠাক উড়তেও পারেন না।
প্রিয় বন্ধুর পুত্রবধূ বিপদে, এজন্য সাহসে ভর করে আকাশে উড়লেন। শুরু করলেন রাবণের সঙ্গে প্রাণপণ যুদ্ধ।
রাবণ বৃষ্টির মতো বাণ বর্ষণ শুরু করলেন। বৃদ্ধ হয়ে গেলেও কী হবে, তিনি বিষ্ণুর বাহন এবং ঋষি কশ্যপ ও
বিনতার পুত্র গরুড় পাখির ছেলে। তিনিও কম যান না, সমানে ধারালো নখ ও ঠোঁট দিয়ে রাবণের মাথা,
ঘাড় ও কাঁধে আঘাত করতে লাগলেন। খণ্ড খণ্ড করে ফেললেন রাবণের ধনুক। এভাবে চললো অনেক্ষণ।
কিন্তু রাবণও দেবতাদের বর পাওয়া বীর। তরবারি দিয়ে কেটে ফেললেন জটায়ুর একটি ডানা। এরপরও
লড়ে গেলেন বৃদ্ধ জটায়ু। একডানায় ভর দিয়ে লড়ে যেতে লাগলেন রাবণের সঙ্গে। এভাবে আর কতোক্ষণ!
রাবণ অন্য ডানাটিও কেটে দিলেন। এরপর একের পর বাণ নিক্ষেপ করলেন জটায়ুর শরীরে।
একসময় মাটিতে পড়ে গেলো মুমূর্ষু জটায়ুর দেহ। রাবণ সীতাকে নিয়ে উড়াল দিলেন লঙ্কাপুরীর উদ্দেশে।
হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী, গরুড় বিষ্ণুর বাহন।তিনি ঋষি কশ্যপ ও বিনতার পুত্র; তার ভাই অরুণ সূর্যের বাহন।
তিনি বৈদিক জ্ঞানের প্রতীক। গরুড় কখনো মুক্তডানা ঈগলের মত, কখনো ঈগল মানবের মত গরুড় সাপদের শত্রু।
  
 
সেই মহান গরুড়কে থাইরা যথাযোগ্য সন্মান দিয়ে থাইল্যান্ডের জাতীয় প্রতীক হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ছে ।
  
 
তাইতো বলি, ছবি কতই না ইতিহাসের কথা বলে ।
অসাধারণ হয়েছে থাই জাতীয় যাদুঘরের বাইরের ও ভিতরের প্রদর্শিত বিষয়ের ছবি ।
পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।
শুভেচ্ছা রইল
  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৪
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৪
জুন বলেছেন: : প্রিয় ব্লগার ডাঃ এম এ আলী ভাই আপনি লেট লতিফ হলেও যেমন অসাধারণ একটি মন্তব্য করেন এতে আপনার সব দোষ ( আপনার ভাষায়) খন্ডন হয়ে যায়।   
 
আপনি যে কত মনযোগী পাঠক তা আপনার মন্তব্যেই বোঝা যায়। আপনি বলেছেন ছবি দেখেছেন তবে কি আমার ছাইপাঁশ লেখাতে একটুও চোখ বুলিয়ে যান নি! 
থাইল্যান্ড, লাওস, ক্যাম্বোডিয়া ইন্দোনেশিয়াতে ভারতীয় শিল্প ও ধর্মের ব্যাপক প্রভাব ছিল তাতো আপনি ভালো করেই জানেন। থাই ভাষাইতো ভারতীয় সংস্কৃত আর পালি ভাষার মিশ্রণ।
এখানে অনেক মন্দিরের দেয়ালে রামায়ণের কাহিনী বিশেষ করে রাবনের সীতা হরণের কাহিনীর ছবি আকা আছে। গরুড় বিশেষ করে গনেশের মুর্তি এখানে বেশ দেখা যায়। ভারতীয় মতে সিদ্ধিদাতার রূপ গনেশ কিন্ত থাইরা একে শিল্পের দেবতা বলে পুজা করে।
গরুড়ের মুর্তি অনেক জায়গায় থাকলেও ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় বিমানের নামই গারুদা।
মন্তব্য প্রিয়তে নেয়ায় আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে সাথে অনেক অনেক শুভকামনা  
 
একই মন্তব্য দুটো আসায় একটা ডিলিট করে দিলাম কিন্তু। 
২৮|  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৯:০৪
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৯:০৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি মন্তব্যের জন্য ।
২৭ নং মন্তব্যে ছবি আসেনি একটি ভুলের কারনে, তাই দ্বিতীয়বার মন্তব্যটি পোষ্ট করতে হলো।
তাই সেটি  মুছে দিতে পারেন ।মন্তব্য একবার পোষ্ট হয়ে  গেলে মন্তব্যদানকারীর  আর কোন
উপাই থাকেনা সেটা এডিট করার ।যেমন ঐমন্তব্যের ভিতরে থাকা কিছু ভুল  শব্দের কথা 
পরের বার ছবি দিয়ে মন্তব্যটি পুণরায় প্রকাশ করার সময়  সে ভুলটি যথাযথভাবে 
সংশোধনের কথা ভুলে যাই। এখন অনেক কিছুই ভুলে যাই। ছোট ফন্টের লেখা পড়তে গেলে
চোখ ব্যথা করে । বেশীক্ষন এক টানা পড়তে বশ কষ্ট হয় ।করোনাক্রান্ত হওয়ার পরে বিষয়টি
আরো বেড়েছে। মনে হয় সামু হতে  বিদায় নেয়ার সময় ঘনিয়ে  এসেছে ।
যাহোক, আপনার লেখা সবটুকুই বেশ মনযোগ দিয়ে পাঠ করেছি।প্রতিটি কথাই মুল্যবান, তাইতো
লাইকসহ একে প্রিয়তে নিয়েছি  । আপনার লেখা  ছাঁইপাছ  মনে হবে ভাবলেন কি,করে? এগুলিতো
 । আপনার লেখা  ছাঁইপাছ  মনে হবে ভাবলেন কি,করে? এগুলিতো
আমার কাছে মনি মুক্তাসম  
   কম  পড়াশুনায়  থাইল্যান্ডের অনেক বিষয়  সচিত্র জানতে পারি।
 কম  পড়াশুনায়  থাইল্যান্ডের অনেক বিষয়  সচিত্র জানতে পারি।
শুধু পোষ্টের লেখাইবা কেন, আপনার মুল্যবান তথ্যসমৃদ্ধ প্রতিমন্তব্য হতেও অনেক বিষয় জানতে
ও শিখতে পারি ।এ  জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন  ।
শুভেচ্ছা রইল 
  ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:১৬
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:১৬
জুন বলেছেন: সামু হতে বিদায় নেয়ার সময় হয়েছে     এমন একটি কথা বলতে পারলেন প্রিয় ব্লগার!  সত্যি খুবই মর্মাহত হোলাম শুনে।  আমাদের সবার মায়ার বাধন ছেড়ে জানি থাকতে পারবেন না বেশিদিন। করোনা থেকে সদ্য উঠেছেন তাই হয়তো নানা রকম সমস্যা। কিছুদিন রেস্ট নিন আশাকরি উত্তর মেরু অভিযানের পরবর্তী অসুস্থতা থেকে সেরে ওঠার মত এবারো পুরোপুরি সুস্থ হয়ে সামুতে দাপিয়ে বেড়াবেন আগের মতই  
 
               আমার লেখা ভালোলাগে জেনে অনেক খুশি হয়েছি। ভালো থাকুন সবসময়।
২৯|  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ১০:০৪
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ১০:০৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: 
প্রতিটি দেশের নাগরিক তার নিজ দেশ নিয়ে গর্ব করেন - গর্ব করার মতো বিষয়ও থাকে। আমাদের যা যতসামান্য গর্ব করার মতো কিছু না কিছু ছিলো তাকে কালো কালিতে কালিমালিপ্ত করা হয়েছে। আমরা হতভাগা এক দেশের নাগরিক।
  ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:১৯
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:১৯
জুন বলেছেন: আমরা আশা নিয়ে আছি একদিন গর্ব করবো আমাদের এই দুখিনী মাকে নিয়ে ঠাকুর মাহমুদ। মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো।
৩০|  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ১১:৩০
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ১১:৩০
জাহিদ  হাসান বলেছেন: আমি ওই টাইপের ছেলে না তবুও স্বীকার করি থাইল্যান্ডকে আমার একটা কারণেই খুব ভালো লাগে তা হচ্ছে লেডিবয়েজ  
  ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৩:০২
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৩:০২
জুন বলেছেন: লেডি বয়েজ বলে যাদের কথা বলেছেন জাহিদ হাসান তাদের কিন্ত থাইল্যান্ড আমাদের দেশের মত বিশেষ কোন নাম দিয়ে আলাদা করে দেয়নি।  তারা নারী,  পুরুষ আর তৃতীয় লিংগ হিসেবে সমান মর্যাদার অধিকারী। যোগ্যতা অনুযায়ী তারা সমাজের সর্বক্ষেত্রে সম অধিকার লাভ করছে।  দু একজন ছাড়া আপনি না জানলে বুঝবেনই না তারা কি ছেলে না মেয়ে।  আমাদের দেশের মত সমাজচ্যুত হয়ে তারা কোন আজগুবি পেশায় নিয়োজিত না। 
প্রাসঙ্গিক বিষয় অর্থাৎ মিউজিয়াম নিয়ে আমার লেখার বিষয়ে কিছু না বলে তৃতীয় লিংগ নিয়ে আপনার মন্তব্যের কারনটা কি?       
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩১|  ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১০:৫৭
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১০:৫৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: পদ্মফুলের কুড়িটির মতোই সুন্দর আপনার যাদুঘর বর্ণনা ও ছবি।
ডাচদের কবল থেকে নিজ দেশ বাঁচানোর জন্য রাজা নারাইয়ের রণকৌশল জানতে খুব ইচ্ছে করছে । গুগল খুঁজলে পাওয়া যাবে   আশা করি। 
রাজা ভূমিবল তার তরবারি মাথা ভেঙ্গে ফেলে ছিলেন। সশ্রদ্ধ সালাম ভুমিবলকে । তার নানামুখী প্রতিভা ২০০৬ সালে তাকে এনে দিয়েছিল জাতিসংঘ পুরস্কার।
আমরা শাহবাগ যাদুঘরের সামনের পুরনো কীর্তি অবলীলায় ভেঙ্গেছি। আমরা ধ্বংসে বিশ্বাসী।
আপনার ছবি ও তার সাথের বর্ণনার স্টাইলটা সত্যি চমৎকার। পাঠক সহজেই সব কিছু বুঝতে পারে।
প্রিয়তে নিলাম।
অবসরে থাই ঐতিহ্য ঘুরে দেখা যাবে।
  ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:২৭
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:২৭
জুন বলেছেন: কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ জানাবো তাই ভেবে পাচ্ছি না শামসুল ইসলাম । 
অনেক মনযোগ দিয়ে যে পুরোটা পোস্ট পড়েছেন তা আপনার আন্তরিক মন্তব্যেই ফুটে উঠেছে । 
রাজা নারাই কি কৌশল নিয়েছিলা তা জানলে আমাকেও একটু জানিয়েন । তবে তার উপদেষ্টা ফলকন গ্রীসের বাসিন্দা তাকে এই ব্যাপারে উপদেশ দিয়ে সাহায্য করেছিল এতটুকুই জানি । নইলে ইংরেজ ফরাসী আর ডাচ তিন দেশই শিয়াম দখলের জন্য আটঘাট বেধে বসেছিল ব্যংককের ছাওপ্রায়া নদীর তীরে ।
পোষ্ট পড়া , মন্তব্য আর প্রিয়তে নেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
আপনার চুয়েটের স্মৃতি কিন্ত লিখবেন অবশ্য করে ।
শুভেচ্ছান্তে -------
৩২|  ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:২৪
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:২৪
অপু তানভীর বলেছেন: আমি বলতে চেয়েছি যে এই যে আপনি যেমন করে বিভিন্ন স্থানে গিয়ে ছবি তুলছেন । ছবি তোলার পাশা পাশি সেই স্থানের কিছু ভিডিও ধারন করলেন । আপনাকে ক্যামেরার সামনে আসতে হবে, এমন না। আপনি মোবাইলের ব্যাক ক্যামেরা দিয়েই ভিডিও করলেন । তখন ছবির সাথে সাথে আরও একটু বাস্তব ভিউটুকু আপনার পাঠকরা দেখতে পেল !
  ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৪৭
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৪৭
জুন বলেছেন: আমি পরেরবার চেষ্টা করবো অপু তানভীর , জানিনা কতটা সফল হবো । তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করায় অশেষ ধন্যবাদ  
  
ভালো থাকুন সব সময় ।
৩৩|  ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৩
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৩
সোহানী বলেছেন: আমি যেখানেই যাই মিউজিয়ামটা দেখে আসি। কারন এক মিউজিয়াম এই পুরো দেশের ইতিহাস পেয়ে যাই। কোন এক বিচিত্র কারনে দুবার থাই ভিসা করিয়েও যাওয়া হয়নি। তবে যাবো অবশ্যই একদিন। 
ভালো লাগবো এবারের পর্বও। 
আচ্ছা, থাই রাজ পরিবারে কি জানি এক স্ক্যান্ডাল চলছে সেদিন এক পত্রিকায় পড়লাম। দেহরক্ষী থেকে নাকি রানী হবার ষড়যন্ত্রের কারনে তাকে বহিস্কার করা হয় রাজপ্রাসাদ থেকে!!!
  ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৫৬
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৫৬
জুন বলেছেন: আমিও যত টাকা লাগুক মিউজিয়াম দেখতে কার্পন্য করি না কখনো সোহানী । সুযোগ পেলে যাবেন , ঘুরে আসবেন , খারাপ লাগবে না আশাকরি । তবে চেষ্টা করবেন ব্যংককের বাইরে যেতে । শহর তো শহরই । 
আরেকবার আসার জন্য অশেষ ধন্যবাদ । ভালো থাকুন সপরিবারে 
৩৪|  ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৮
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:৪৮
জাহিদ  হাসান বলেছেন: মাঝে মাঝে ভিন্ন টপিকে কথা বলতে ভালো লাগে । সবাই তো মিউজিয়াম নিয়ে কথা বলছে-
আমি না হয় ভিন্ন কিছুই বললাম । থাইল্যান্ড আমার অনেক ভালো লাগে। অদূর ভবিষ্যতে জীবনের কিছুটা সময় থাইল্যান্ডে কাটানোর ইচ্ছা আছে।
  ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:০১
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:০১
জুন বলেছেন: মাঝে মাঝে ভিন্ন টপিকে কথা বলতে ভালো লাগে ।   
না না আপনি অবশ্যই ভিন্ন টপিকে কথা বলতেই পারেন জাহিদ হাসান , পাঠকের স্বাধীনতায় আমি অবশ্যই বিশ্বাসী ।  আমি আরও ভাবলাম আপনি আমার দেয়া ছবিতে কোথাও লেডি বয়েজ এর দেখা পেলেন   
  
যদি কখনো যান আর আমি যদি থাকি হয়তো দেখা হয়েও যেতে পারে । কি বলেন ? 
ভালো থাকুন অনেক অনেক ।
৩৫|  ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:০৪
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:০৪
জাহিদ  হাসান বলেছেন: একটা লেডিবয় পেলে আর কিছু চাইতাম না। হ  
  ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৫৩
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৫৩
জুন বলেছেন: 
৩৬|  ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৯:৩১
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৯:৩১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: থাইল্যান্ড উপনিবেশ ছিল না এটা আপনার লেখা থেকে জানলাম। ওদের সাহিত্য বা সঙ্গীত সম্পর্কে কোনও ধারণা আছে কি? আমি ১৯৯২ সালে মাত্র ১ দিনের জন্য ( ট্রানজিট) ব্যাংকক গিয়েছি তাই বেশী কিছু এদের সম্পর্কে জানি না। ব্যাংককের দুই একটা বৌদ্ধ মন্দির দেখেছি।
  ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৫৭
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৫৭
জুন বলেছেন: ব্লগে আপনার পদচারনা দেখে ভালোলাগছে সাড়ে চুয়াত্তর ।  
জী কখনোই কারো উপনিবেশে পরিনত হয়নি যখন আশেপাশের সব দেশই কারো না কারো উপনিবেশ ছিল । এই জন্য তাদের ম্যালা গর্ব  অবশ্য গর্বিত হওয়ার মতই ঘটনা বটে ।
  অবশ্য গর্বিত হওয়ার মতই ঘটনা বটে । 
সঙ্গীত শুনেছি অনেক বিশেষ করে আগের রাজা মারা যাবার পর তাকে নিয়ে দিন রাত গান বাজতো বিভিন্ন মলে । 
আবার সুযোগ পেলে ঘুরে আসুন সপরিবারে । 
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩৭|  ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১০:০১
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১০:০১
শোভন শামস বলেছেন: ঐতিহ্যের প্রতি কতটা শ্রদ্ধা আর ভালবাসা থাকলে এমন সম্ভব ভাবতেও অবাক লাগে।
  ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৪
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:২৪
জুন বলেছেন: আপনি সত্যি বলেছেন । আমাদের এই সব সেক্টরে যারা আছেন তাদের এই ব্যপারে কোন ধারনা আছে কি না সন্দেহ । নাহলে বাগেরহাটে লাল ইটের তৈরি ঐতিহ্যবাহী খান জাহান আলির সাত গম্বুজ মসজিদটি কেউ চুনকাম করে !  
অনেক ধন্যবাদ সকল লেখার সাথে থাকার জন্য শোভন শামস ।
৩৮|  ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:৫৩
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১২:৫৩
মা.হাসান বলেছেন: দাওয়াত জানাইতে আসলাম   । নতুন পোস্ট।
 । নতুন পোস্ট। 
বেরিন্জিয়া আখ্যানঃ পুরাতন থেকে নতুন বিশ্বে মানব-অভিবাসনের যোগসূত্র 
স্যাভলন-ডেটল-বোরোলিন-ব্যান্ডেজ যা পান লইয়া যাইবেন। খোচাখুচিতে কুমিরের দেহ রক্তাক্ত। আমার এখন সময় নাই পরে আবার কথা হইবে।
  ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১:৫০
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ১:৫০
জুন বলেছেন: আপ্নেরে ম্যালাটি ধন্যবাদ মাহা।  আপ্নে না জানাইলে তো আমি জানতামই না।  
আমি ব্লগে থাকলে নিজের পোস্টেই থাকি   
 
স্যাভলন ডেটল নিয়াই গেলাম,  খোচাখুচি বইলা কথা  
৩৯|  ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ২:০৪
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ২:০৪
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: পাতায়া বিচ, সস্তা বার আর চেং বিয়ারের আড়ালে থাইল্যন্ডের একটা নৈসর্গিক সৌন্দর্য ঢাকা পড়ে গেছে।
  ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ২:৪৬
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ২:৪৬
জুন বলেছেন: বহুদিন পর ব্লগে আসলেন মনে হলো কালিমুদ্দি দফাদার?  আশাকরছি ভালোই আছেন।  সংক্ষিপ্তভাবে আপনি ঠিকই বলেছেন।  আমি একটি পরিচিত মেয়েকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করেছিলাম সে জানিয়েছিল মাতৃতান্ত্রিক পরিবারে মেয়েদের উপরেই মা বাবার দায়িত্ব বর্তায়।  গরীব ঘরের মেয়েরা আর কোন পথ না পেলে এপথেই আসে উপার্জনের আশায়।  তাদের জীবন বড়ই দুঃখের। 
ভালো থাকবেন।  মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
৪০|  ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৪:০৮
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৪:০৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: জীবন থেকে একটা সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য ছিঁটকে পড়েছিলাম। ১ বছরের মত ঘুম,খাওয়া, গেমস আর সিরিজ দেখে চলে গেছে। ৭৬ থেকে এক লাফে ৯৭ কেজিতে চলে গেছি। এখন অব্যশ ধীরে ধীরে ফিরে আসার চেষ্টা করছি। আর দুঃখিত আপনার আফিমের মত নেশা লাগানো ভ্রমন ব্লগে আমার বারবাতারী কাহিনীর জন্য।
  ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৪৪
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৪৪
জুন বলেছেন: আপনার ছিটকে পরার কথা শুনে খারাপ লাগলো দফাদার। যাক আবার যে উঠে দাড়াতে চেষ্টা করছেন তার জন্য আন্তরিক দোয়া রইলো। শেষের লাইনটা বুঝলাম না 
৪১|  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:০৯
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:০৯
প্রামানিক বলেছেন: আপনার উপস্থিতি দেখেই লগইন করলাম। পরিচিতদের লেখা খুব একটা চোখেই পড়ে না। পোষ্ট পড়ে এবং ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম।
  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১২
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৭:১২
জুন বলেছেন: কেমন আছেন প্রামানিক ভাই ? অনেক অনেক দিন পর ব্লগে আপনাকে দেখে খুব খুশী হয়েছি । আমরা পুরনোরাই তো আছি । নতুনরা আসে দুই একদিন থেকে চলে যায় । আপনি কি নিয়ে ব্যস্ত ? আসেন না কেন ? আপনার ছড়াগুলো অনেক মিস করি ।
৪২|  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:০৭
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  রাত ৮:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই পোষ্ট তো একবার পড়ে বোঝা যাবে না !!  প্রতিবার নতুন কিছু নিয়ে দারুন সব পোষ্ট আপু !! 
অসাধারন । অনেক ভালোলাগা ।
  ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ৯:১৫
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ৯:১৫
জুন বলেছেন: মনিরা আপনার ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো আমারও । ইদানীং কিছু লিখছেন না যে ! ব্যস্ত কি অনেক ?  
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে 
৪৩|  ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৩৪
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সকাল ১১:৩৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: একটু ব্যস্ত ছিলাম আপু, সব মিলিয়ে গুছিয়ে উঠতে সময় লাগছে । আশা করছি আপনারা ও ভালো আছেন। 
অনেকদিন পর ব্লগে ফিরতে পেরে আমার ও ভালো লাগছে।  
  ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫৪
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৫৪
জুন বলেছেন: আশা করছি এবার ব্লগে পুরো দমে লেখালেখি শুরু করবেন মনিরা  
 
অনেক অনেক ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন ।
৪৪|  ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ২:৩৬
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  দুপুর ২:৩৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর পোস্ট
এমন ভ্রমনে যে আমি কবে যাবো  
 
  ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৩:৩৯
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০  বিকাল ৩:৩৯
জুন বলেছেন: অবশ্যই যাবেন ছবি,  আপনি না গেলে অসামান্য ছবিগুলো কে তুলবে বলুনতো!! 
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু সময় করে আরেকটিবার এসেছেন।  
ভালো থাকুন সবসময়।
৪৫|  ০১ লা অক্টোবর, ২০২০  বিকাল ৪:১১
০১ লা অক্টোবর, ২০২০  বিকাল ৪:১১
জাহিদ  হাসান বলেছেন: যাবো   
   
  
  ০১ লা অক্টোবর, ২০২০  রাত ৮:১৬
০১ লা অক্টোবর, ২০২০  রাত ৮:১৬
জুন বলেছেন:  
   
  
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ১২:৪৬
৩১ শে আগস্ট, ২০২০  দুপুর ১২:৪৬
জুন বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন ঃ

এত সুন্দর লেখাটা এখনও কারো চোখে পড়েনি কেনো?
রাজকীয় হাতি তো মন ভরিয়ে দিলো।
আপনার মন্তব্যটি কপি করলাম ডিলিট করা পোস্ট থেকে কবিতা