নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মায়ের কোলে ফুলের মত ফুটফুটে ছোট্ট মেয়েটি দেখছেন সে এখন বড় হয়েছে, ইউনিভার্সিটিতে পড়ে
ছবিতে মায়ের কোলে যে ফুটফুটে সুন্দর মেয়েটিকে দেখছেন তার সাথে আমার খুব ভাব, অবসরে আমার সাথে গল্প গুজব করে, আমাকে মামা বলে ডাকে। একে নিয়েই আমি প্রাখানং এর ভুতের মন্দির দেখতে গিয়েছিলাম । একদিন বেশ রাতে তার সাথে লাউঞ্জে দেখা, ব্যাগটা কাধে নিল জিজ্ঞেস করলাম কই যাও এত রাতে ? বল্লো ভাইয়ের বাসায় যাচ্ছে বাসে করে। বাসে যাবে শুনে আমিতো চমকে গেলাম । এত রাতে একা একা বাসে যাবে ভয় করবে না ! বল্লো 'না কেন' ! মেয়েটি যেন অবাক হয় । তারপর হাত নেড়ে বেড়িয়ে গেল বাস স্টপেজের উদ্দেশ্যে।
দুদিন পরে আবার দেখা হলে জানতে চাইলাম ঠিক মত বাসায় সে পৌছেছিল কিনা।বললো " ভয় নেই, কোন অসুবিধা হয় না আমার"। তারপর যোগ করলো "মেয়েদের প্রতি কোন রকম অশ্লীল আচরনে আমাদের সরকারের জিরো টলারেন্স সেতো তুমি জানোই, এছাড়াও আমি অনেক সাহসী"।
'কি রকম সাহসী তুমি! তুমি হলে শুকনা পাতলা এক সুন্দরী মেয়ে'। আমার কথা শুনে মেয়েটি হো হো করে হেসে উঠিলো তারপর বললো
"তাহলে শোনো সে এক কাহিনী বলে মেয়েটি শুরু করলো, "আমি যখন ক্লাস ফাইভে পড়ি তখন আমার বাবা বদলী হয়ে আরেক প্রভিন্সে যায় আর সেখানে এক প্রাথমিক স্কুলে আমি ভর্তি হই । পড়ালেখায় আমি খুব ভালো ছিলাম এতে স্কুলের কিছু কিছু ছেলেমেয়ে আমাকে হিংসে করতো । আমি চুপচাপ থাকতাম। কিছুদিন পরেই ক্লাশের কিছু ছেলে আমাকে দেখলেই চুল ধরে টানতো, ঠাস করে গালে চড় বসিয়ে দিত, পিঠে কিল মারতো, একদিন তো ধাক্কা দিয়ে আমাকে মাটিতেই ফেলে দিল, কপাল কেটে রক্ত পরছে। সহ্য করতে না পেরে মায়ের কাছে কাঁদতে কাঁদতে সব খুলে বলেছি, "মা আমি এই স্কুলে আর পড়বো না"। মা পরদিন ক্লাশ টিচারের কাছে ব্যাপারটি নিয়ে আলাপ করে। টিচার ঐ ছেলেগুলোকে কোন শাস্তি তো দিলই না উলটো ওদের জানায় যে মেয়েটির মা ওদের বিরুদ্ধে কাল নালিশ করে গেছে।
ছেলেগুলো এরপর আমাকে যেন পেয়ে বসলো যখন তখন ঠাসঠাস চড় থাপ্পর। এর বছর খানেক পর একদিন বাসায় ফেরার পথে ওরা আমাকে মারতে মারতে নাক মুখ ফাটিয়ে দিল। ঠোট নাক দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পরছে, আমি কোন মতে বাসায় ফিরে আসি। আমার মা আমার অবস্থা দেখে কোন কথা না বলে শক্ত মুখ করে আমার হাত মুখ ধুইয়ে তখনি আমাকে গাড়িতে তুলে নিয়ে সেখানকার তায়েকান্দো সেন্টারে ভর্তি করে দিল। আমি সেখানে আস্তে আস্তে মার্শাল আর্টে মোটামুটি তখন দক্ষ হয়ে উঠেছি। একদিন স্কুলের মাঠে আমি দাড়িয়ে আছি হঠাৎ ঐ ছেলেগুলোর মাঝে একজন পেছন থেকে এসে আমার গলা পেচিয়ে ধরে। আমি চকিতে সরে গিয়ে সাপের মত তাকে পা দিয়ে পেচিয়ে এনে তার গলার কন্ঠা ( থাইরয়েড) বরাবর আমার হাতের সাইড দিয়ে এত জোরে আঘাত করি যে সে তৎক্ষনাত অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে। সাতদিন সে হাসপাতালে ছিল, কিন্ত মামা আমি তাকে অত জোরে আঘাত করি নি , যদি তাই করতাম তবে কিন্ত সে বাচতোই না "। এখন আমি তায়েকান্দো আর কারাতে এক্সপার্ট তাই আমার এত সাহস, তুমি জানো এরপর থেকে এত বছর পর্যন্ত কোন লোক আমার দিকে খারাপ ভাবে তাকানোর সাহস পায়নি " ।
আজ সেই মেয়েটার কথা মনে পরছে । আমাদের দেশের বর্তমান অবস্থা দেখে মনে হয় আমাদের মেয়েদেরও বাচার একমাত্র পথ নিজেকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলা । অথবা দ্রুত বিচারের আওতায় এনে কঠোর থেকে কঠোরতম শাস্তির মাধ্যমে এই জঘন্য অপরাধের হাত থেকে মুক্তিলাভ। ঘরে বন্দী হয়ে থেকেও তো মুক্তি নেই । মামা চাচা খালাতো ভাই বন্ধু বান্ধব কাকে বিশ্বাস করা যায় !!
দ্বিতীয় ছবিটি নেট থেকে । প্রথম ছবিটি সেই মেয়েটির ছবি ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১৯
জুন বলেছেন: পেপার পত্রিকায়তো তেমনি পড়ছি কাজী আবু ইউসুফ । মানুষ যে কতখানি পশু হয়ে গেছে তার আরেকটি উদাহরন সিলেটে শত্রুকে ফাসানোর জন্য নিজের ছোট্ট ছেলেকে নির্মম ভাবে খুন করা । সেই ঘুমের বাচ্চাটিকে বাবা কোলে করে নিয়ে যায় ভাইদের সাথে মিলে খুন করতে । বাবাকেও যদি বিশ্বাস না করা যায় তো এই পৃথিবীতে মানুষ কাকে বিশ্বাস করবে ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের দেশে তায়কোয়ান্দো শিখবে মেয়েরা এছাড়া টেজার সাথে রাখবে । প্রয়োজনে এই টেজার দিয়ে ধর্ষককে ঘায়েল করবে ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩৩
জুন বলেছেন: টেজার কি শাহ আজিজ ? সেটা কি সেই ইলেকট্রিক দন্ড যা দিয়ে বাংলাদেশের ছেলেটাকে মেরেছে আমেরিকায় ?
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার পরামর্শটা মেয়েদের জন্য ভালোই হবে। তবে সমস্যা হোল আমাদের দেশে বেশীরভাগ ধর্ষণের স্বীকার নারীরা অত্যন্ত গরীব ও অসহায় পরিবারের। কারাতে শেখার মত টাকা বা পরিবেশ এদের পরিবারে নাই। তবে কারাতে বা কুংফু মেয়েদের অন্তত আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। ধর্ষিতারা অনেক ক্ষেত্রে ভয়েই আধামরা হয়ে যায়। ভয় জয় করতে পারলে অনেকে হয়ত প্রতিহত করতে পারতো। জিরো টলারেন্স নীতি যেসব দেশে আছে সেখানে ধর্ষণের ঘটনা কম।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫০
জুন বলেছেন: এটা একটা পথ কিন্ত আমাদের সমাজ পরিবর্তন না হলে কোন পথই কাজে আসবে না সাড়ে চুয়াত্তর । প্রশাসন যদি কঠোর অবস্থানে না আসে তবে মেয়েরা এমন নির্যাতিতই হতে থাকবে । বিচার ব্যাবস্থার কথাই বা আর কি বলার আছে ।
৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে মামা, চাচা, খালাতো ভাই কি এত ভয়ংকর?
০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৩
জুন বলেছেন: জী চাদগাজী । আপনি আমাদের পেপার পত্রিকা যদি পড়েন তবে অবশ্যই দেখে থাকবেন । আচ্ছা আপনি তো অনেক বিষয় নিয়েই লিখে থাকেন কিন্ত এই বিষয়টি নিয়ে কিছু লিখেন না কেন ? এই যে এমসি কলেজের ঘটনা নোয়াখালির ঘটনা নিয়ে এত তোলপাড় হচ্ছে কই আপনি এই বিষয়ে দেখি একেবারেই নীরব । নোয়াখালীর চাদগাজীতে আপনি মুক্তিযুদ্ধ করেছেন আপনার তো এই বিষয়ে আরো সোচ্চার হওয়ার কথা জনাব চাদগাজী !
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪০
ওমেরা বলেছেন: আপন বাবা , আপন ভাই ছাড়া কাউকে বিস্বাস করি না। যদিও কিছু বাবা, ভাইয়ে গলদ আছে ।
কারাত জানলেই কি মুক্তি মিলবে , মনে হয় না।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৪
জুন বলেছেন: আপন বাবা , আপন ভাই ছাড়া কাউকে বিস্বাস করি না।
কিন্ত গলদ আছে আপনিই বলেছেন । আসলে এর পেছনে মাদক এর বহুল ব্যাবহার ই দায়ী বলে আমার মনে হয় ওমেরা । দেখেন ভারতেও একই অবস্থা ।
দ্রুত বিচার আর কঠোর শাস্তি ছাড়া এর হাত থেকে মুক্তি নেই । আর মাদক ব্যাবসায় আমাদের বহু লোক জড়িত হয়ে পরেছে । এই কাচা টাকার মোহ ছাড়তে পারবে কি না সন্দেহ কারন আমরা একটি লোভী জাতি । দেখেন ওয়াসার এমডির অবস্থা, বাফুফের সভাপতির অবস্থা । পদে থাকার জন্য কি নির্লজ্জ চেষ্টা ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৪
আকন বিডি বলেছেন: ছোট বেলায় বাপ বড় বোনকে গানে, ছোট বোনকে নাচে আর আমাকে চিত্র কলায় ভর্তি করায় শিশু একাডেমিতে। খুব আফসোস লাগে। কেন এগুলায় ভর্তি করান তিনি।তার চেয়ে মার্শাল আর্ট ভর্তি করলে কত ভালো হত। রাস্তায় কত যে টিজ এর স্বীকার হইতে হয়। মার্শাল আর্ট বা এই জাতীয় কিছু বাধ্যতামূলক করা উচিত।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫
জুন বলেছেন: আকন বিডি অসংখ্য ধন্যবাদ মতব্যের জন্য । প্রথম বার এসেছেন কি ? তাহলে স্বাগতম আমার ব্লগে । মার্শাল আর্ট হয়তো আমাদের দেশের মেয়েরা সবাই শিখতে পারবে না কিন্ত সরকারী ভাবে দ্র্যত বিচার এবং কঠোর শাস্তির মাধ্যমে এই প্রবনতা কমানো কিছুটা সম্ভব বলে মনে করি ।
৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসলেই একেকটা মেয়ে নিজেকে আত্মরক্ষার মন্ত্র শিখতে হবে
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯
জুন বলেছেন: নিজেকে আত্মরক্ষার মন্ত্র শিখতে হবে ঠিকই বলেছেন কাজী ফাতেমা কিন্ত সেই সাথে রাস্ট্রকেও এর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে । এক বুলি কাউকে ছাড় দেয়া হবে না না বলে দৃস্টান্তমুলক শাস্তির ব্যাবস্থা করতে হবে দ্রুত । মেয়েটিও বলছিল তাদের দেশে মেয়েদের উপর কোন ধরনের অশ্লীল আচরণ জিরো টলারেন্স । আর সত্যি তাই আমে দেখেছিও ।
সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৭
মা.হাসান বলেছেন: আপনার বান্ধবি কলেজে পড়ে - এ থেকে ওনার বয়স আন্দাজ করা যায় এবং আগে আপনার যে বয়স আন্দাজ করেছিলাম তার সাথে আপনার বান্ধবির বয়স মিলে যায়।
আইসক্রিম খাওয়া আর টেলিভিশন দেখার কথা জিজ্ঞাসা না করে, পোস্ট পড়েও বয়স জানা যায়। সাড়ে চুয়াত্তরের বয়স কম, এখনো বোঝে না।
বাংলাদেশে যারা অপকর্ম করে তাদের সাথে রাজ-আশীর্বাদ থাকে। কাজেই তায়কোন্দো-কারাতে-টেজার-পেপার স্প্রে এসব খুব কাজে আসবে না। এর বেশি আর না বললাম।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৪০
জুন বলেছেন: আপনার বান্ধবি কলেজে পড়ে -
সে আমার বান্ধবী হবে কেন !! সে আমার প্রতিবেশি ।
আইসক্রিম খাওয়া আর টেলিভিশন দেখার কথা জিজ্ঞাসা না করে, পোস্ট পড়েও বয়স জানা যায়। সাড়ে চুয়াত্তরের বয়স কম, এখনো বোঝে না। হা হা হা মাহা বয়স নিয়ে আমার এক মজার অভিজ্ঞতা আছে লিখবো সামনে
আমাদের স্বরাস্ট্র মন্ত্রীর চোখ দেখলে আমি ভয় পাই আর যখন বলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না তখন এরা এত সাহস পায় কেমনে বুঝি না
যাই হোক এই সব লেখার জন্য না আমাকে জেলের ভাত খাইতে হয় । ভয় পাই অনেক
আমার বান্ধবীরে দেখছেন কি সুইট দেখতে । এই মেয়েকে পোলাপান মারে কেমনে বুঝি না
৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আজ একটা নিউজ আছে ফেনীর দাগনভূইয়ার গভীর রাতে ধর্ষণ করতে গিয়ে জিব্বা হারিয়েছে ধর্ষক। মহিলাটি চিৎকার না করে জোরাজুরি না করে কৌশল করে কামড় দিয়ে জিব্বা কেটে ফেলে। যা সকালে প্রকাশ পায় এবং ধর্ষক ধরা পড়ে। উনিও একই দলীয়।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪
জুন বলেছেন: কি যে অবস্থা দেশের । খুব কঠোর আইনের প্রয়োগ না হলে এই ট্রেন্ড থামবে না বলেই মনে হয় আমার নেওয়াজ আলি । অপরাধীরা যখন দেখে কোন শাস্তি নেই তখন অন্যরাও জড়িয়ে পরে ।
মতামত জানানোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
১০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৮
রামিসা রোজা বলেছেন:
আমাদের নিজেদের আত্মরক্ষা করে চলাটা কঠিন ।
মার্শাল আর্ট শেখাটা সত্যিই খুব জরুরী অন্তত এ প্রজন্মের
জন্যী,আগামী প্রজন্মের জন্য কারণ এদেশে বিচার হয় না।
সাহসী মেয়ের কাহিনী শোনানোর জন্য ধন্যবাদ ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২
জুন বলেছেন: মার্শাল আর্ট শেখাটা সত্যিই খুব জরুরী অন্তত এ প্রজন্মের শুধু তাই নয় রাস্ট্রীয় যন্ত্রকেও কঠোর অবস্থানে আসতে হবে রামিসা রোজা। নাহলে মেয়েরা একা এ লড়াইয়ে নাও জিততে পারে ।
সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
১১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১০
শাহ আজিজ বলেছেন: টেজার শুধু ছুইয়ে দিলেই হল । পাচ সেকেন্ড চেপে থাকলে অজ্ঞান হবে মিনিট খানেক । তখন পালাতে পারবে । নিউইয়র্কে ওই ছেলেটিকে একটানা চেপে ধরেছিল বলে অজ্ঞান হয় এবং কিছু দিয়ে আঘাত করে মেরে ফেলে ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
জুন বলেছেন: টিজার দিয়ে অজ্ঞান করে পিটিয়ে আবার টিজার দিয়ে অজ্ঞান করে রাখতে হবে যতক্ষন না তারা আজীবনের জন্য চলৎশক্তিহীন না হয়ে পরে শাহ আজিজ । সত্যি মাথার ভেতর কি অসুস্থ চিন্তাই না আসে এসব শুনলে ।
১২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সারভাইভাল অব দ্যা ফিটেস্ট !!
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০১
জুন বলেছেন: জী আপনি ঠিকই বলেছেন কিন্ত এতেও হবে না নুরু ভাই । রাস্ট্রকেও সক্রিয় হতে হবে কঠোর আইন প্রনয়নের মাধ্যমে ।
১৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: যারা নির্যাতিত হয় তাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিকের প্রতি লক্ষ রেখে কথা বলুন।
মেয়েদের স্কুলে আত্মরক্ষার বিষয়গুলো বাধ্যতামূলেক করা দরকার।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫
জুন বলেছেন: যারা নির্যাতিত হয় তাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিকের প্রতি লক্ষ রেখে কথা বলুন। অর্থনৈতিক তো বটেই সামাজিক কারনেই নোয়াখালির গৃহবধুটি এক মাস আগে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে চুপ করেই ছিল ।
আমার আগের গল্পটিও সেই একই অবস্থা , শুধু সমাজ কি বলবে তাই একটা ভুলের জন্য বোনকে তার মৃত্যু পর্যন্ত ক্ষমা করতে পারে নি ভাইয়ের। কিন্ত ভাইরা এমন করলে বুক ফুলিয়ে ঠিকই পাড়ায় ঘুরে বেড়াতো নুরুলইসলা০৬০৪ ।
মেয়েদের আত্মরক্ষার সাথে সাথে রাস্ট্রকেও কঠোর আইন প্রনয়ন করতে হবে ।
১৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: পুরুষরা যদি ভালো হয়ে যায় তাহলে আর কিছুরই দরকার পরে না।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৬
জুন বলেছেন: পুরুষরা যদি ভালো হয়ে যায় তাহলে আর কিছুরই দরকার পরে না।
সেটাই রাজীব নুর, সেই সাথে আইনের কঠোর প্রয়োগ ।
১৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: কি উত্তর দেব তাই ভাবছি...
প্রকৃতি কেন পুরুষদের এমন করে সৃষ্টি করল। নিজের প্রতিই মাঝে-মধ্যে ঘেন্না হয়। খারাপ রিপুকে সারাক্ষন শাসনে রাখা বড় কঠিন কর্ম
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮
জুন বলেছেন: সত্যি শেরজা তপন বিষয়টি আপনাদের মত মানুষদের জন্য বিব্রতকর । তারপরেও বিভিন্ন যায়গায় প্রতিবাদ সমাবেশে ছেলেরা মেয়েদের পাশে দাড়িয়েছে দেখে খুব ভালোলাগলো । এখনও সমাজ পচে নষ্ট হয়ে যায় নি ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে তপন ।
১৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি ধর্ষণ নিয়ে লিখি না; কারণ, ইহা জাতির চরিত্র নিয়ে ভয়ানক অভিযোগ; ইহা ঘটছে সমাজের মানুষের ও সরকারের ভুলের কারণে; সরকারের বাহিরেও মানুষ ইহা থামাতে পারে; তারা চেষ্টা করছে না। সর্বোপরি, বিষয়টা নিয়ে আমি কনফিুজড, কেন এত মেয়ে নির্যাতিত হচ্ছে, শেখ হাসিনা, শিরিণ আখতার, মতিয়া চৌধুরীর সময়ে।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯
জুন বলেছেন: আমাদের দেশের মত অন্য কোন দেশে নারীর এত ক্ষমতায়ন দেখি না । তারপরো মেয়েরা পথেঘাটে নির্যাতিত হচ্ছে বিষয়টি খুবই চিন্তার । লিখেন এই বিষয় নিয়ে, আমাদের সামান্য লেখালেখির মাধ্যমে ক্ষুদ্র একটি অংশও যদি পরিবর্তন হয় তাও তো ভালো কি বলেন ?
১৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি এই ব্যাপারে আলাপ করতে চাই না, ইহা জাতির জন্য অপমানকর ব্যাপার; আমি ব্যবস্হা নেয়ার কথা ভাবছি।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯
জুন বলেছেন: আমি এই ব্যাপারে আলাপ করতে চাই না, ইহা জাতির জন্য অপমানকর ব্যাপার; আমি ব্যবস্হা নেয়ার কথা ভাবছি।
১৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৫:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের মাহা তো দেখি আজকাল পোষ্ট ঠিকমতোন না পইড়াই মন্তব্য করে। কলেজে পড়ুয়া মাইয়ারে আপনের বান্ধবী বানাইছে। মাইয়া যে আপনেরে 'মামা' কয় হেইডা কি উনার নজরে পড়ে নাই!!!
আমার একটা সহজ জিনিস মাথায় ঢোকে না আপা। যেই দ্যাশে নারী নেতৃত্বের এতো ছড়াছড়ি, সেই দ্যাশে এমুন সব ঘটনা নিত্যদিন কেমনে ঘটে? দুর্মুখেরা যে কয়, মেয়েরাই মেয়েদের প্রধান শত্রু........সব দেইখা শুইনা আমার কিন্তু তেমনটাই মনে হইতাছে।
জনসমক্ষে কঠিন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আইন পাশ করে না ক্যান হ্যারা? দুই চাইরটারে ধইরা সেই আইনে ট্রিটমেন্ট দিলেই এইসব ড্রাস্টিক্যালি কইমা যাইবো.......এই নিশ্চয়তা আমি আপনেরে দিতে পারি। গরীব মাইয়ারা এইসব ক্যারাটে ম্যারাটে শিখবো কুনহানতে!!
০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৯
জুন বলেছেন: আপনের মাহা তো দেখি আজকাল পোষ্ট ঠিকমতোন না পইড়াই মন্তব্য করে।
মাহা অনেক গিয়ানি, ওনার পড়া লাগে না , একবার নজর দিলেই কি লেখা আছে সব বুঝে
হু তাগো দেশে আন্টি , খালাম্মা কাকি চাচি এই সব ডাক নাই তারা মহিলা হইলে পিকা কয় আর পুরুষ হইলে পিখাপ ।
দুর্মুখেরা যে কয়, মেয়েরাই মেয়েদের প্রধান শত্রু. আসলেই কথা সত্য
আমিও সেটাই চাই দ্রুত বিচার আর কঠিন শাস্তি না হলে মেয়েরা যতই আত্মনির্ভর হোক কাজ হবে না ভুয়া ।
সুন্দর ও প্রাসংগিক মন্তব্যের জন্য বিশাল একটি ধন্যবাদ ।
১৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:০০
রাশিয়া বলেছেন: মেয়েদেরকে তায়কোয়ান্দো শেখালে তারা আত্মরক্ষা হয়তোবা করতে পারবে, কিন্তু কতদিন? ছেলেরাও কি শিখতে পারেনা? চার পাচজন ছেলের বিপক্ষে কি আত্মরক্ষার কোন কৌশল কাজে আসে?
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৪
জুন বলেছেন: চার পাচজন ছেলের বিপক্ষে কি আত্মরক্ষার কোন কৌশল কাজে আসে? একেবারে অসহায় আত্মসমর্পনের চেয়ে কিছুটা হয়তো প্রতিরোধ গড়তে পারবে রাশিয়া । সেই সাথে রাস্ট্রকেও সহযোগীতা করতে হবে কঠোর আইন আর শাস্তি প্রয়োগের মাধ্যামে । যথার্থ একটি মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
২০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন:
এই পৃথীবিতে যারাই নারীদের নিয়ে কু-কথা বলবেন তারাই যুগে যুগে কালে কালে ঘৃর্ণা পাত্র হয়ে থাকবে কারো না কারো নিকট। সে হোক বিখ্যাত হোক সে কু-খ্যাত। রুখে দাড়ায়তো আমজনতাই। এভাবে যখন নিরুপায় দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায় - তখনই গর্জে উঠৈ সবচে দুর্বলতমেরা। দেশ বাঁচাও রুখে দাড়াও
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৬
জুন বলেছেন: এভাবে যখন নিরুপায় দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায় - তখনই গর্জে উঠৈ সবচে দুর্বলতমেরা। এভাবেই গর্জে উঠুক আপামর বাংলার সচেতন ছাত্র জনতা রাজীব নুর সেই প্রত্যাশায় থাকলাম ।
২১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০৮
মা.হাসান বলেছেন: এই মেয়েটির সাথে আমার খুব ভালো সম্পর্ক। অবসরে আমার সাথে গল্প গুজব করে। একে নিয়েই আমি প্রাখানং এর ভুতের মন্দির দেখতে গিয়েছিলাম ।
এই কারনে ভাবছিলাম আপনার বান্ধবি।
আপনার বড় ভাই কুমির যখন কইসে এর সাথে সেরকম বন্ধুত্ব রাখা যাবে না তখন আর কি করা
সময় পাই নাই বলে এই পোস্টের দাওয়াত দিতে পারি নাই, আন্তরিক দুঃখিত। তবে অ্যানিমেল ক্রুয়েলটির উপরের পোস্টের দাওয়াত দিয়া আসছি।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৯
জুন বলেছেন: সময় পাই নাই বলে এই পোস্টের দাওয়াত দিতে পারি নাই, আন্তরিক দুঃখিত। তবে অ্যানিমেল ক্রুয়েলটির উপরের পোস্টের দাওয়াত দিয়া আসছি। এর জন্য একরাশ ধন্যবাদ মাহা । আপনার দাওয়াত ছাড়া হয়তো কুমিরের ঘুম ভাংগতোই না হয়তো
না মেয়েটি আমাদের বিল্ডিং এই থাকে, লাউঞ্জে আলাপ মেয়েটা একটু একটু ইংরেজি বলতে পারে এটাই হয়তো বা কারন আর আমার সাথে তার চর্চাটাও হয় এটা হয়তো তার আগ্রহের কারন ।
২২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মূল কথা নারী তুমি অবলা নও এই বোধের জাগরণ!
তা তায়াকান্দো হোক বা কারাটে হোক বা স্বাভাবিক শরীর চর্চা হোক।
যে কোন সমস্যা মানসিক স্থিরতা রাখা এবং ঠান্ডা মাথায় ওভারকাম করার ট্রেনিংটা্ও কাজে দেবে।
তা যেমন হতে পারে স্কুল কলেজে, তেমনি হতে পারে- টিভি মিডিয়ায় বিভিন্ন উপায়ে।
আর ইজ্জ্বত যাবার ট্যাবুর রিভার্স কালচারের প্রাকটিসে আনতে হবে। নাটক সিনেমায় লেখনিতে।
ধর্ষকেরই ইজ্জত যায় - তুমি ধর্ষক ছি: জঘন্য, সামাজিক বয়কট, এসব নানাভাব তুলে ধরতে হবে।
বদলে যাক এই অন্ধকার সময়
আসুক আলো
শান্তি আর নিরাপত্তার
সূখ ও স্বস্তির
নারী হোক প্রেম, শ্রদ্ধা আর ভালবাসার মন্দির।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩১
জুন বলেছেন: আর ইজ্জ্বত যাবার ট্যাবুর রিভার্স কালচারের প্রাকটিসে আনতে হবে। নাটক সিনেমায় লেখনিতে।
ধর্ষকেরই ইজ্জত যায় - তুমি ধর্ষক ছি: জঘন্য, সামাজিক বয়কট, এসব নানাভাব তুলে ধরতে হবে।
এটাই হোক প্রতিবাদের মূল সুর বিদ্রোহী । আমাদের দেশে শুধু মেয়েরাই ভুক্তভোগী, যেন তাদেরই দোষ ধর্ষিত হওয়ার জন্য । ছেলেরা কলার উচিয়ে চলে ।
আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে বিদ্রোহী ।
২৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯
কানিজ রিনা বলেছেন: আমার মতে গ্রামের প্রতিটা স্কুল-কলেজে কম্ফূ কারাতের
জন্য একটা ক্লাস টিচার রাখা প্রয়োজন। যাতে করে মেয়েদের প্রাইমারি থেকে শুরু করে হাই স্কুল পর্যন্ত কম্ফূ কারাতের ট্রেনিং দিয়ে তাদের শক্ত-সামর্থ্য করে দেওয়া।
ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট দেয়ার জন্য।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৪
জুন বলেছেন: আমার মতে গ্রামের প্রতিটা স্কুল-কলেজে কম্ফূ কারাতের
জন্য একটা ক্লাস টিচার রাখা প্রয়োজন।
লেখা পড়া ও সংস্কৃতিক কার্য্যক্রমের সাথে আত্মরক্ষার জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষন দরকার সবার জন্যই ।
মুল্যবান একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কানিজ রিনা ।
২৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪১
করুণাধারা বলেছেন: নারী সাহসী হয়ে উঠলে এইসব অনাচার আর নির্যাতন কমে আসতো, কিন্তু তার জন্য সামাজিক পরিবেশ বদলানো দরকার।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৭
জুন বলেছেন: নারীরা সাহসীর সাথে সাথে রাস্ট্রকেও দ্রুত বিচার এবং কঠোর শাস্তির বিধান নিশ্চিত করা উচিত বলে আমি মনে করি করুনাধারা । মুল্যবান মন্তব্যটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই ।
২৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: একদম ঠিক ! আত্মরক্ষার ট্রেনিং টা জরুরী মেয়েদের জন্য।
আমি যখন প্রথম বর্ষে রোকেয়া হল এ উঠি তখন প্রতি শুক্রবার ক্যারাটে ক্লাস হত ২ ঘণ্টা। দু এক বছর পর বন্ধ হয়ে যায়। নৈতিক শিক্ষা কঠোর আইন এসবের সমন্বয়েই মুক্তি সম্ভব।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৪১
জুন বলেছেন: আমাদের সময় ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে প্রথম বছরে সপ্তাহে একদিন শরীর চর্চার একটি ক্লাশ হতো ।
বেশিরভাগ মেয়েরাই ফাকি দিত। তবে গ্রামের গরীব দুখী মেয়েরাই বেশি ভিক্টিম হচ্ছে আইন না জানার কারনে । এ জন্য প্রশাসনের এগিয়ে আসা দরকার । আর এইসব আইন সালিশ কেন্দ্র নামে যে এনজিও আছে তারাই বা কি করে আল্লাহ জানে । প্রাসংগিক
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মনিরা ।
২৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এসেছিলাম সাহসিনী মেয়ের কাহিনী পড়তে। এটা একটা সমাধান বটে তবে সব নারী তো আর এতটা কর্মঠ ও পরিশ্রমী নয়। এপ্রসঙ্গে আপু একটা ঘটনা বলি, আমার জানা একটি মেয়ে একবার কলেজের সাত/আটজনকে ঘায়েল করে দিয়েছিল। মেয়েটি তাইকোন্ডা জানতো। কিন্তু সমস্যা হয়েছিল,পরে বিয়ের সময় কোন পাত্র মিলছিল না।ওর তাইকোন্ডার কথা শুনে সব সম্মন্ধগুলো ভেঙে যাচ্ছিল । ভলিবল খেলতো ছেলেদের সঙ্গে। পরের দিকে প্রচণ্ড বিয়ে পাগলি হয়ে বন্ধুদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করতো,তাইকোন্ডা শেখা জীবনে ভুল হয়েছে বলে। অনেকটা বয়সে বিয়ে হলেও আমাদের কৌতুহল ছিল সত্যিই জামাইকে কোনদিন তাইকোন্ডা চালিয়েছে কিনা।এক জামাইষষ্ঠীতে বাপের বাড়ি এলে পাড়ার ছেলেরা জামাইয়ের আড়ালে ওকে জিজ্ঞাসা করলে,ও হাসতে হাসতে নাকি জানিয়েছিল,পাগোল ঐ বিদ্যা আর কখনো প্রয়োগ করি? জামাই খুব আমুদে মানুষ। বুঝতে পেরেছিল ছেলেরা কি বলতে চাইছে।উনিও হাসতে হাসতে স্ত্রীকে সঙ্গ দিয়েছিলেন।পরে অবশ্য আর যোগাযোগ ছিল না।
পোস্টে উপুরী পাওনা মাহাভায়ের ও ভূয়া কুমীর ভাইয়ের মন্তব্যদুটি। কমেন্টে লাইক।
শুভেচ্ছা নিয়েন আপু।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৮
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন পদাতিক আমাদের এই উপমহাদেশে পুরুষদের আকাংখিত নারী হলো সুন্দরী, লজ্জাবতী। তাদের অন্যান্য গুনাবলী অগ্রাহ্য করা হয়। আর এদেশে মেয়েদের বিয়ে না হলে সমাজে তার পরিবার সহ মেয়েটি অপাংতেয় হয়ে পরে। তাই তার একটি গুন যা অর্জন করেছে তাকে লুকিয়ে রাখতে বাধ্য হয়। ওই মেয়েটির কিন্ত বয়ফ্রেন্ড আছে তাদের বিয়েও হবে শীঘ্রই। ছেলেটি সব জানে কিন্তু কই তাদের মধ্যেতো সমস্যা হচ্ছে না। আসলে আমাদের মানসিকতা। এ থেকে বের হতে না পারলে আমাদের কিছু হবে না।
মাহা আর ভুমের কমেন্ট যুদ্ধ দেখে আমিও আনন্দ পাই। ওনারা দুজনেই ভালো মানুষ আপনি সহ আমাদের অন্যান্য কো ব্লগারদের মতই।
আপনি উটের উপকথাটি পড়ছেন না কেন! নাকি আপনিও আমার মত বই বের হওয়ার অপেক্ষায় বই বের করলে ভুমিকা আপনাকেই লিখতে হবে কিন্ত। শেরজা তপনকে বলেছিলাম সে হেসে কুটিপাটি হওয়ার ইমু দিয়ে গেছে
সবশেষে আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে পদাতিক।
২৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৮
ঢুকিচেপা বলেছেন: বর্তমান সময়োপযোগী খুব সুন্দর পোস্ট দিয়েছেন।
খুবই অল্প সংখ্যক পিতা-মাতা মেয়েদের মার্শাল আর্ট শিখতে উৎসাহী করে।
তবে সময় এসেছে বিষয়টি নিয়ে ভাবা এবং নূন্যতম কিছু শেখা।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১
জুন বলেছেন: তবে সময় এসেছে বিষয়টি নিয়ে ভাবা এবং নূন্যতম কিছু শেখা।৷ আসলেই আমাদের রাস্ট্রের উচিত এই বিষয় এর উপর কঠোর আইন প্রনয়ণ করা যাতে ধর্ষকরা এ ধরনের ঘটনার আগে দ্বিতীয় বার চিন্তা করে ঢুকিচেপা। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
২৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৩৩
সোহানী বলেছেন: সব কিছু দেখে শুনে রাগে চুপ আছি, কি লিখবো?? লিখতে লিখতে টায়ার্ড। এখন দরকার এ্যাকশান।
দেশের সব মেয়েদের ভাগ্যেতো জুডো ক্যারাত জুটানো সম্ভব নয়, ওদেরকে কিভাবে বাঁচাই? (অফ টপিক, আমি কিন্তু কারাত শুরু করেছিলাম, যদিও বেশী দূর যায়নি )
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
জুন বলেছেন: সোহানী আপনি কিন্তু এই বিষয় নিয়ে লেখালেখিতে অনেক অনেক পটু। সাম্প্রতিক কালের ঘটনাগুলো নিয়ে এত ক্ষোভ জমছিল মনে যে যা মনে এসেছে তাই লিখেছি। আশাকরি আপনি এই বিষয় নিয়ে একটি পোস্ট দিবেন শীঘ্রই।
আমার মনে হয় এখন উন্নত দেশের মেয়েদেরও মার্শাল আর্ট শেখা উচিত । আমাদের দেশের দুর্নীতিবাজিরা তো টাকা পাচার করে সভ্য দেশে গিয়ে উঠেছে। যদিও আইন কানুন অনেক কড়া, কিন্ত দুর্ঘটনা ঘটে গেলে? কিন্ত স্বভাবতো পরিবর্তন হবে না এদের।
২৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:২৮
নীল আকাশ বলেছেন: আমি আমার মেয়েকে মার্সাল আর্ট শেখাবো। এই দেশে থাকতে হলে এটা তার শিখতেই হবে।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
জুন বলেছেন: অবশ্যই নীল আকাশ সাথে আমাদের রাস্ট্রকেও এই ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করতে হবে। খালি ছাড় দেয়া হবে না বলে চুপ করে থাকলে চলবে না।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩০| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪১
আকন বিডি বলেছেন: হ্যা ম্যাডাম আপনার ব্লগে প্রথম আসলাম। ধন্যবাদ স্বাগম জানানোর জন্য।
কয়েকটা ভাগে ভাগ করা যায় বিষয়টা।
১. শাসন এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করা। কিন্তু বর্তমানে এর ছিটেফোটাও নাই। তাই নিজেদেরকে সেফ এর নিজেদের কিছু করতে হবে।
২. আত্মরক্ষা করার টেকনিক রপ্ত করা। যখন ঘটনা ঘটে তখন যেন সর্বশক্তি দিয়ে প্রতিহত করা যায়।
৩. অনিরাপদ স্থান এবং সময় এড়িয়ে চলা।
৪. পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ভাবে সচেতনতা বৃদ্ধি।
৫. নেট ব্যবহারে কিছু বিধিনিষেধ। বিশেষ করে বাজে সাইটগুলোতে প্রবেশ সম্পূর্ন ভাবে বন্ধ করা।
আরো কিছু হয়তো যোগ করা যায়।
১২ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
জুন বলেছেন: আরেকবার এসেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে আকন বিডি। আপনার প্রতিটি পয়েন্টের সাথে সহমত জানাই। আজকে সবার আন্দোলনে একটি যুগান্তকারী আইন প্রনয়ন হয়েছে। এখন এর যথার্থ প্রয়োগ দেখার অপেক্ষায়। ঝন্টুর দোষে নিরপরাধ মন্টু যেন শাস্তি না পায়।
উত্তর দিতে দেরী হলো তার জন্য দুঃখিত আমি।
৩১| ২০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৪
মা.হাসান বলেছেন: দাওয়াত দিতে আসিলাম
শিশু নির্যাতনঃ ঘরের ভেতরের নির্যাতনের একটা চিত্র!!!
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৭:৫৬
জুন বলেছেন: দাওয়াত রক্ষা করে আসলাম মা হা আপনার পোস্টের দাওয়াত দ্যান না ক্যান ঐটাও দিয়েন। দুনিয়ার ঝামেলায় সময় পাই না ব্লগিং করার। মাঝে মাঝে আইসা একটু ফুচকি দেই আরকি। ভালো আছেন আশাকরি আর ভালো থাকবেন সেই দোয়া করি। যা দুনিয়ার অবস্থা ।
৩২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩০
মা.হাসান বলেছেন: এই বার কবিতার দাওয়াত দিতে আসিলাম
এই আমি আর নেই সেই আমি!!!
২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২
জুন বলেছেন: আপ্নেরে যে কি বইল্যা ধন্যবাদ দিমু বুঝতাছি না। দাড়ান আপ্নের জন্য বিলাতী ঝিনুক চকলেট আনাইতে হবে লোকালে হবে না
৩৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: যুগ যুগ ধরে বিশ্বব্যাপী নারীরা পুরুষের হাতে নিগৃহীত হয়েছেন। আপন শক্তিতে বলীয়ান হয়েই কেবল তারা আজ নিজেদের অবস্থার অনেকটা উন্নতি সাধন করতে পেরেছেন। শারীরিক শক্তি মানসিক শক্তি ও সাহসের যোগান দেয়।
আকন বিডি এর ৫টি পয়েন্ট ভাল লেগেছে। পদাতিক চৌধুরি এর গল্পটাও। +
পোস্টে ষোড়শ ভাল লাগা + +।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৯
জুন বলেছেন: আবার এক অসাধারণ মন্তব্য সবার চোখের অন্তরালেই থেকে গেলো খায়রুল আহসান
যদি কিছু মনে করেন তো বলি,খুব জানতে ইচ্ছে করে আপনার এই আড়াল খোজার কারন?
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সাথে দ্বিপ্রহরের শুভেচ্ছা।
৩৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার নতুন আর কোন পোস্ট অপঠিত নেই বলে অপেক্ষাকৃত পুরনো পোস্টে যেতে হচ্ছে।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৫
জুন বলেছেন: আপনি কিছু মনে করবেন না খায়রুল আহসান। আসলে আমি বলতে চেয়েছি যে আপনার এই অসাধারণ মন্তব্যগুলো সবার চোখের আড়ালে থেকে যায়। আমি চাই আপনার এই বিশেষ স্টাইলের মন্তব্যগুলো সবার চোখে পড়ুক। এর থেকে অনেকের শেখার ও আছে যাই বলেন। ভালো থাকুন সবসময় এই প্রত্যাশা রইলো
শুভরাত্রি।
৩৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে। আপনার পুরনো কোন পোস্টে আমার মন্তব্য দেখে আপনি যদি অখুশি না হন, তাতেই আমি খুশি হবো।
আমি যেসব পোস্টে মন্তব্য রাখি, সেগুলো মন্তব্য/প্রতিমন্তব্যসহ আদ্যোপান্ত পড়েই তবে মন্তব্য করে থাকি। আমি সিনসিয়ারলী মন্তব্য করে থাকি, এটা উপলব্ধি করে লেখক যদি প্রীত হন, আমিও প্রীত হই।
আর অন্য পাঠকের কোন মন্তব্য কিংবা লেখকের কোন প্রতিমন্তব্য ভাল লাগলে সেটাও আমি অবশ্যই উল্লেখ করি, এটা ভালভাবে জেনেই যে সে মন্তব্যকারী হয়তো আমার ভাল লাগার কথাটা কোনদিনই জানবেন না, হয়তো লেখকও জানবেন না। কিন্তু আমার পরের কোন মন্তব্যকারী পাঠক যদি আজ হোক, কাল হোক, কিংবা দশ বছর পরেই হোক, এটা দেখতে পান যে ভাল মন্তব্য করলে সেটা প্রশংসিত হয়, নিদেনপক্ষে 'ভাল মন্তব্য' বলে স্বীকৃত হয়, তবে তিনিও একটি ভাল মন্তব্য রেখে যেতে অনুপ্রাণিত হবেন। ব্লগের অধিকাংশ পাঠকই লেখকও বটে। পাঠক হিসেবে যদি তিনে দেখেন যে লেখকের ভাল প্রতিমন্তব্য প্রশংসিত হচ্ছে, তাহলে তিনি নিজেও সেটা দেখে নিজের পোস্টে গিয়ে মন্তব্যগুলোর উত্তর দেয়ার সময় যথাযথভাবে উত্তর দিতে সচেষ্ট হবেন। এভাবেই মন্তব্য/প্রতিমন্তব্য লেখার ব্যাপারে সার্বিকভাবে উৎকর্ষতা আসবে বলে আমার বিশ্বাস।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৩
জুন বলেছেন: না না অখুশি হবো কেনো! কি যে বলেন আপনি। আসলে আপনার মন্তব্যগুলো সত্যি শিক্ষনীয়। আর এমনিতে আপনি সবসময় একাধিক মন্তব্য করেন, অন্যের মন্তব্য নিয়েও সুন্দর বিশ্লেষণ করেন। তাই আমি যেটা বলতে চেয়েছি তা হলো আমার পোস্ট প্রকাশের পরেই আপনি পড়ে প্রথম দিকেই যদি একটি মন্তব্য করেন তবে বাকিরা আপনার সেই অসাধারণ মন্তব্যটি দেখার সুযোগ পেত।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন আর আমি কি বোঝাতে চেয়েছি তা নিশ্চয়ই আপনি বুঝতে পেরেছেন?
৩৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব ভালো একটা লেখা- যা আগে পড়া হয়নি।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৭
জুন বলেছেন: পরে হলেও যে পড়েছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: এখন হয়তো মেয়েরা তার বাবা, ভাইকেও ভয় পাওয়া শুরু করবে।