নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নির্বাসিত এক রাজপুত্রের গল্প

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:৫২



এক দেশে আছেন এক রানী যিনি নিয়মতান্ত্রিক রাজতন্ত্রের অধীনে দীর্ঘ ৭০ বছর ধরে দুনিয়ার বহু দেশ সহ নিজ দেশকেও শাসন করে চলেছেন। সেই রানীর স্বামী, ছেলেমেয়ে নাতি-পুতি নিয়ে ভরা সংসার কিন্ত তাঁর রাজত্বে কোন রাজা নেই। বলছি রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের স্বামী প্রিন্স ফিলিপের কথা। তিনি ছিলেন রানীর সহচর ইংরেজীতে যাকে বলে রয়্যাল কনসর্ট, যিনি সুদীর্ঘ ৭৫ বছর ধরে রানীর পাশে পাহাড়ের মত দাঁড়িয়ে থেকে তাকে তাঁর সকল রাজকীয় দায়িত্বে, সকল পারিবারিক কাজে সহযোগিতা করে গেছেন। গত ৯ই এপ্রিল শুক্রবার ভোরে ৯৯ বছর বয়সে তিনি উইন্ডসর প্রাসাদে নিজের বিছানায় ঘুমের মধ্যে মৃত্যু বরন করেন। তাদের মেজ ছেলে প্রিন্স এন্ড্রু সাংবাদিকদের জানিয়েছেন দীর্ঘ দিনের সংগীকে হারিয়ে শোকাহত রানী বর্তমানে এক অসীম শুন্যতায় ডুবে আছেন।


অত্যন্ত সুদর্শন, স্মার্ট ১৮ বছর বয়সী নেভীর ক্যাডেট অফিসার প্রিন্স ফিলিপের সাথে রানীর যখন প্রথম সাক্ষাৎ হয় তাখন তাঁর বয়স মাত্র ১৩ । বাবা ষষ্ঠ জর্জ ও মা এলিজাবেথের সাথে তারা দুই বোন গিয়েছিলেন রাজকীয় সফরে ডার্টমাউথের নেভাল একাডেমীতে যেখানে ক্যাডেট হিসেবে ছিলেন প্রিন্স ফিলিপ। দুই বোন এলিজাবেথ ওঁ মার্গারেটকে একাডেমিটি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখানোর দায়িত্ব দেয়া হয় তাকে। আর তাকে প্রথম দেখায়ই তখনকার রাজকন্যা এলিজাবেথ মুগ্ধ হন। ফিলিপ রাজপুত্র হলেও তাঁর প্রথম জীবন কুসুমাস্তীর্ন ছিল না । জন্মসুত্রে ডেনমার্ক ও গ্রীসের রাজপুত্র ফিলিপের জন্ম হয়েছিল ১৯২১ সালের ১০ই জুন গ্রীসের কর্ফু দ্বীপের এক ভিলায়। তাঁর বাবা ছিলেন গ্রীস ও ডেনমার্কের ক্ষমতাসীন রাজা প্রথম কনস্ট্যান্টাইনের ভাই প্রিন্স এন্ড্রু আর মা ছিলেন ডেনমার্কের বর্তমান রাজকীয় পরিবারের সদস্য প্রিন্সেস এলিস অফ ব্যাটেনবার্গ। চার বোনের পর একমাত্র ভাই প্রিন্স ফিলিপ ছিলেন সবার আদরের। কিন্ত প্রিন্স ফিলিপের যখন ১৮ মাস বয়স তখন গ্রীসের সাথে তুরস্কের ইতিহাস বিখ্যাত যুদ্ধে পরাজিত গ্রীস ভয়ানক ক্ষতির মুখোমুখি হন ফলে সৈন্যবাহীনি ও জনগনের চাপে গ্রীসের রাজা প্রথম কনস্ট্যানটাইন সিংহাসন ত্যাগে বাধ্য হন। গ্রেফতার হন সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে প্রিন্স ফিলিপের বাবা সহ অনেকে অফিসার।পরবর্তীতে এক চুক্তির মাধ্যমে প্রিন্স এন্ড্রু পরিবারকে নিজ মাতৃভুমি গ্রীস থেকে নির্বাসিত করা হয়।


সেসময় তাদের সম্পর্কিত ভাই বৃটেনের রাজা পঞ্চম জর্জ হিজ ম্যাজেস্টিস শিপ ক্যালিপসো নামে নৌবাহিনীর একটি জাহাজ পাঠান তাদের উদ্ধারের জন্য। বলা হয়ে থাকে সোনার খাটে জন্মানো আঠারো মাস বয়সী প্রিন্স ফিলিপ একটি কমলালেবুর বাক্সে শুয়ে ফ্রান্সে এসেছিল তাঁর বাবা মা আর চার বোনের সাথে। ফ্রান্সের উপকন্ঠে ফিলিপের এক ধনাঢ্য খালা প্রিন্সেস জর্জ অভ গ্রীস ও ডেনমার্কের বাসায় আশ্রয় নেন । এখানে একটি কথা না বললেই নয় তা হলো ইউরোপের প্রায় দেশের রাজা রানীরাই আত্মীয়তার সুত্রে বাধা। যেমন প্রিন্স ফিলিপের মা ছিলেন ইংল্যান্ডের বিখ্যাত সম্রাজ্ঞী রানী ভিক্টোরিয়ার আত্মীয়া।
প্রিন্স ফিলিপের শিক্ষা জীবন বাড়ির পাশে এক ইংরেজী স্কুলে শুরু হলেও ১৯৩০ সনে তাকে পড়াশোনার জন্য বৃটেনে পাঠানো হয়। সে সময় তিনি তাঁর সম্পর্কিত নানী ভিক্টোরিয়া মাউন্টব্যাটেনের সাথে বাকিংহাম প্রাসাদের পাশেই কেনসিংটন প্যালেসে থাকতেন। এর বছর তিনেক পরে তাঁর চার বোনই জার্মান প্রিন্সদের বিয়ে করে জার্মানীতে চলে যান। সিজোফ্রেনিয়া ধরা পড়ায় তাঁর মাকে গ্রীসের একটি স্যানিটোরিয়ামে পাঠানো হয়। এর ফলে তাঁর শৈশব কৈশোর এমনকি তরুন বয়সেও তাঁর মায়ের সাথে তেমন যোগাযোগ ছিল না । আর বাবা প্রিন্স এন্ড্রু মোনাক্কোর বিখ্যাত রিসোর্ট শহর মন্টি কার্লোতে রাজকীয় বিলাস ব্যাসনে দিন যাপন করছিলেন, এই সবই ঘটে প্রিন্স ফিলিপের বয়স যখন আট। অর্থাৎ আট বছর বয়সেই তাঁর পরিবার আর কোনদিন এক ছাদের নীচে থাকেনি , যা তাঁর মানসিকতাঁর উপর প্রচন্ড প্রভাব ফেলেছিল।

১৯৩৭ সনে প্রিন্স ফিলিপ আরেকটি মর্মান্তিক ঘটনার সন্মুখীন হন। জার্মানী থেকে লন্ডনে এক বিয়েতে অংশ গ্রহনের জন্য রওনা হয়েছিলেন প্রিন্স ফিলিপের বোন সিসিল, সাথে ছিল তার জার্মান প্রিন্স স্বামী ও দুই বাচ্চা। এক মর্মান্তিক প্লেন দুর্ঘটনায় তারা সবাই মারা যান। মাত্র ১৬ বছর বয়সে বোন ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের অন্ত্যষ্টিকাজে অংশ গ্রহন করতে প্রিন্স ফিলিপ জার্মানী গিয়েছিলেন।তাঁর বোন আর তাঁর স্বামী দুজনাই ছিলেন নাজী বাহিনীর সদস্য। হিটলারের ইহুদী নির্মুলের সময় প্রিন্স ফিলিপের মা প্রিন্সেস এলিস মানসিক অসুস্থতা থেকে সুস্থ হয়ে জার্মানীতে সন্নাসিনীর জীবন যাপন করছিলেন। সে সময় তিনি ভয়ংকর বিপদের আশংকা থাকা সত্বেও একটি ইহুদী পরিবারকে দীর্ঘ সময় লুকিয়ে রাখতে সাহায্য করেছিল। তারপর ও তার বোন ও তাঁর স্বামীর নাজী সংশ্লিষ্টতা প্রিন্স ফিলিপের জীবনে একটি কালো দাগ রেখে গেছে।

১৯৩৯ সনে প্রিন্স ফিলিপ বৃটেনের বিখ্যাত রয়েল ন্যাভাল কলেজ ডার্টমাউথে ক্যাডেট হিসেবে জীবন শুরু করেন। পরের বছর সেরা ক্যাডেট হিসেবে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেন। এই সময়ের মাঝেই প্রিন্স ফিলিপের জীবনে এক উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে আর তা হলো এক সত্যিকারের রাজকন্যার সাথে পরিচয়। সে সময়ের বৃটেনের রাজা ষষ্ঠ জর্জ তাঁর স্ত্রী দুই মেয়েকে নিয়ে এক রাজকীয় সফরে ডার্টমাউথ নেভাল কলেজে যান , রাজকন্যাদের ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখানোর দায়িত্ব পরে প্রিন্স ফিলিপের উপর ।গ্রীক দেবতার মতই অসাধারন দৈহিক সৌন্দর্য্যের অধিকারী সেই সাথে সোনালী চুলের সুদর্শন, স্মার্ট, বাকপটু ১৮ বছরের প্রিন্স ফিলিপের সমুদ্রের অসীম নীল জলের মত নীল চোখে চোখ রেখে এক মুহুর্তেই হারিয়ে যান ১৩ বছরের কিশোরী রাজকন্যা । যেই চোখ সে এই ৭৫ বছরেও সরাতে পারে নি ।
এরপর থেকে শুরু হয় তাদের চিঠি বিনিময়, কখনো প্রাসাদে বেড়াতে আসা, আস্তে আস্তে গভীর সেই বন্ধুত্ব পরিনত হয় ভালোবাসায় । তবে বিভিন্ন সুত্র মতে প্রেমে পড়ার ব্যাপারে এলিজাবেথের আগ্রহই ছিল বেশি। ছোটবেলায় হারিয়ে ফেলা এক পারিবারিক জীবনের লোভ এবং নিস্পাপ সরল মুখশ্রীর এলিজাবেথের নিখাদ ভালোবাসায় মুগ্ধ ফিলিপও তাতে সাড়া দেয়।

১৯৪৬ সনে প্রিন্স ফিলিপ রাজকন্যা এলিজাবেথের বাবা রাজা ষষ্ঠ জর্জের কাছে তাঁর মেয়ের পানিপ্রার্থনা করলে রাজা জানিয়ে দেন মেয়ের ২১ বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে। সে সময় ইতিহাস বিখ্যাত দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে বৃটিশ নৌ বাহিনীর অফিসার হিসেবে ফিলিপ অক্ষ শক্তির বিরুদ্ধে বিভিন্ন নৌ যুদ্ধে অবতীর্ন হয়ে একজন যোদ্ধা ও সমর কুশলী হিসেবে নিজ দক্ষতার পরিচয় দেন।এই যুদ্ধে তিনি তাঁর দুই বোনের স্বামীদের বিরুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন যারা ছিলেন জার্মান নৌ বাহিনীর সদস্য।

১৯৪৭ সালের ২০ শে নভেম্বর দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ধাক্কা সামলে ওঠা বৃটেনে এক রংগীন আলোর ঝলকানি নিয়ে এসেছিল প্রিন্স ফিলিপ আর রাজকন্যা এলিজাবেথের বিয়ে। রাজপরিবারের অনেকেই তাঁর এই বিয়েতে প্রথমে সম্মত ছিলেন না কারন তিনি রাজপুত্র হলেও তাঁর কোন রাজ্য ছিল না, রাজকীয় আদব কেতায়ও অভ্যস্থ ছিলেন না, যেখানে এলিজাবেথ ছিলেন তখনকার দিনের বিখ্যাত রাজপরিবারের সদস্যা ও ভবিষ্যত রানী, মানুষ হচ্ছিলেন রাজপ্রাসাদের চৌহদ্দির মধ্যে নানা রকম রাজকীয় আচার আচরনের মধ্যে দিয়ে। কিন্ত এলিজাবেথ তাঁর ভালোবাসায় ছিলেন একনিষ্ঠ প্রেমিকা। প্রিন্স ফিলিপ ও তাকে প্রচন্ড ভালোবেসেছিলেন যা বজায় ছিল তাঁর ৭৫ বছরের দীর্ঘ বিবাহিত জীবনে।

নিজের গ্রীক ও ডেনিশ পরিচয় মুছে তাইতো তিনি মাতৃকুলের পরিচয় মাউন্টব্যাটেন উপাধি গ্রহন করেছিলেন সাথে বৃটিশ নাগরিকত্ব। গ্রীক চার্চকেও ছেড়েছিলেন তাঁর ভালোবাসার জন্য। চিঠি বিনিময়ের মধ্যে দিয়ে তাদের পরিচয় শেষ পর্যন্ত ভালোবাসা এবং শেষে পরিনয়ে গড়ায় । ১৯৫২ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারী প্রিন্স ফিলিপ আর এলিজাবেথ যখন কেনিয়া সফরে তখন সংবাদ আসে তাঁর পিতা রাজা ষষ্ঠ জর্জের আকস্মিক এবং অকাল মৃত্যুর সংবাদ। সেই দুঃসংবাদটি ভবিষ্যত রানীকে জানিয়েছিলেন তাঁরই স্বামী প্রিন্স ফিলিপ আর সেদিন থেকেই তিনি তাঁর অল্প বয়সী এবং সদ্য মা হওয়া অনভিজ্ঞ স্ত্রী রানী এলিজাবেথের সমস্ত রাজকীয় এবং পারিবারিক দায়িত্ব পালনে এক কঠিন পাথরের মত পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন যা শেষ হলো ৯ই এপ্রিল ২০২১ তাঁর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে।
রানী এলিজাবেথ তাঁর ৫০ তম বিবাহ বার্ষীকিতে তাই বলেছিলেন He is someone who doesn't take easily to compliments but he has, quite simply, been my strength and stay all these years, and I, and his whole family, and this and many other countries, owe him a debt greater than he would ever claim, or we shall ever know.



ছবি ও তথ্য নেট ।

মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভালবাসার গল্প, ভাল লেগেছে!

রাজা-রানী-রাজপুত্র-রাজকন্যাদের গল্প, কিন্তু শুনিয়েছেন একদম আমাদের মত করে, তাই খুব ভাল লেগেছে।

সবচেয়ে বেশি ভাল লেগেছে ইংরেজীতে লেখা রানীর শেষের কথাগুলো।

ভালবাসার গল্পে প্রথম ভাল লাগা + +।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৫৪

জুন বলেছেন: যাক আজ আপনি প্রথম মন্তব্য করেছেন দেখে অনেক ভালোলাগলো খায়রুল আহসান ।
জী রানী তাঁর ঋন শোধ করার চেষ্টা করেনি কিন্ত দেশবাসীকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তাঁর অবদান ।
ধন্যবাদ অজস্র । ভালো থাকুন এই সময়ে ।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৩৮

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: উনি ব্রিটিশ সিংহাসন ও রাণীর জন্য ভালো ছিলেন কিন্তু প্রায়ই প্রকাশ্যে বর্ণবাদী ও যৌনতাবাদী মন্তব্য করতেন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:১১

জুন বলেছেন: জী আপনি ঠিকই বলেছেন এস এম মামুন অর রশীদ, কিন্ত তাঁর মুলে ছিল তাঁর ঝঞ্ঝা বিক্ষুদ্ধ শৈশব ও কিশোরবেলা । রাজপুত্র হয়েও সে ছিল রাজকীয় আদব কেতার সম্পুর্ন বাইরে । তাঁর উপর তাঁর সৈনিক জীবন সব কিছু মিলিয়েই তাঁর চরিত্র ছিল বৈচিত্রময় । যেমন তাঁর স্ত্রী রানী হওয়ার পরপরই হতচকিত প্রিন্স ফিলিপ চার মাস সমুদ্র পাড়ি দিয়ে একাকী বিভিন্ন দেশে ঘুরিয়ে বেরিয়েছেন । তারপর থিতু হয়েছেন তাঁর নতুন জীবনে ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:০২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: রাজা হতে পারেনি বলে উনার মনে কী দুঃখবোধ ছিলো না

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৫৪

জুন বলেছেন: সে রাজা হতে চায়নি কখনো তবে তার দুঃখ ছিল যে তার সন্তানদের নিজের নামের অংশ করতে পারে নি। তিনি তার নৌবাহিনীর চাকরি নিয়েই খুশী ছিলেন। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্ট। ছবি গুলোও দারুন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৫৫

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে রাজীব নুর। ছবিগুলো সব নেট থেকে নিয়েছি সাথে তথ্যগুলোও।
শুভ নববর্ষ :)

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৪৬

শাহ আজিজ বলেছেন: বেশ কিছু তথ্য জানা ছিল না , জানা হল ।


ডায়ানা কে হত্যার আদেশ এই ফিলিপ দিয়েছিল । এম ৬ এই হত্যাকাণ্ড সুচারুরুপে সম্পন্ন করেছিল , বিদেশী পত্রিকায় পড়া ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪২

জুন বলেছেন: ডায়ানা কে হত্যার আদেশ এই ফিলিপ দিয়েছিল তাঁর আদেশে এম আই ৬ ডায়ানাকে হত্যা করেছিল এই তথ্যটি কিন্ত ১০০% সত্য নয় বলে আমি বিভিন্ন সুত্র থেকে পড়েছি । এটি ডায়ানার তৎকালীন সহচর দোদি আল ফায়েদের বাবা মোহাম্মদ আল ফায়েদ দাবী করেছিলেন ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে শাহ আজিজ ।

৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৫৫

জুল ভার্ন বলেছেন: খুব সুন্দর করে লিখেছেন। কিন্তু ওই লোক বেশী সুবিধার ছিলো না, বরং সুবিধাবাদী ছিলেন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪৬

জুন বলেছেন: কিন্তু ওই লোক বেশী সুবিধার ছিলো না, বরং সুবিধাবাদী ছিলেন। কিন্ত সুবিধার চেয়ে অসুবিধাও কম ছিল না জুলভার্ন । একবার সে আক্ষেপ করে বলেছিল সারা দেশে সেই এক মাত্র ব্যাক্তি যে নিজের সন্তানদের নিজের নামের অংশ করতে পারেনি । তারা হাউজ অভ উইন্ডসর পদবী ভুক্ত ।
আর তাঁর আচরনের পেছনে কারন ছিল তাঁর শৈশব কৈশরের জীবন যাপন । রাজপুত্র হয়েও সে রাজকোয় আদব কেতার বাইরে বড় হয়ে উঠেছিল যা তাঁর চরিত্রে ব্যাপক ছাপ ফেলেছিল ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।

৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১৬

মা.হাসান বলেছেন: ছেলেমেয়ে নাতি পুতি নিয়ে ভরা সংসার কিন্ত তাঁর রাজত্বে কোন রাজা নেই।

যেখানে যেখানে রাজারা আছে, সব পুতুল; শাসন কার্য সব যুগে সব দেশেতো রানীরাই চালায় :P ৃএই জন্য মনে হয় রানী মরে গেলে রাজারা ২য় রানী আনতে দেরি করেন না। X((
বিলাতে পেয়ারা গাছ নাই, থাকলে প্রেমের গল্প আরো জমাট বাধতে পারতো । :`>

রাজপরিবার বড্ড বেশি নিয়মের বেড়াজালে বাধা। রাজবৈদ্য মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করলেও যতক্ষন রানীর অনুমতি পাওয়া যায় না, অফিশিয়ালি রাজাকে মৃত ঘোষনা করা যায় না।

ভালোবাসার গল্পে মুগ্ধতা। ভালোবাসা চিরজীবি হোক।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৯

জুন বলেছেন: বিলাতে পেয়ারা গাছ নাই, থাকলে প্রেমের গল্প আরো জমাট বাধতে পারতো :-*
কি বলেন সত্যিই ! ভুয়াকে জিজ্ঞেস করতে হবে তো ? পেয়ারা গাছ ছাড়া কি প্রেম হয় নাকি ;)
নিয়ম কানুন না থাকলে রাজ্যটাই তো বিশৃংখল হয়ে যাবে তাই তো এত নিয়ম কানুনের বেড়াজালে আটকে থাকে মা হাসান ।
আপনার মন্তব্যের আন্তরিকতায় ও অনেক মুগ্ধ হোলাম । ভালো থাকুন সবসময় এই দুর্যোগে । অনেক ধন্যবাদ ।

৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১৭

মা.হাসান বলেছেন: দাওয়াত দিয়া গেলাম

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:০১

জুন বলেছেন: জী দাওয়াত কবুল করা হয়েছে কিন্ত আপনার পোস্টের তো কেউ দাওয়াত দেয় না, এমনকি আপনিও না :(
ডামেক পোস্ট এ শিজ্ঞিরই যেতে হবে । প্রথম পর্বটি পড়েছি , ভাবলাম সব পর্ব একসাথে পড়বো । এত ডেডিকেটেড বন্ধু কমই দেখা যায় এই যুগে #:-S

৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:২৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: চুপচাপ পড়ে গেলাম!

১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৯

জুন বলেছেন: আপনাকে কিন্ত সজোরে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানালাম সাহাদাত উদরাজী :)

১০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,




রাজা-রাজন‍্যদের কাহিনীই আলাদা। আমরা আম জনতা, কাহিনী শুনেই যাই শুধু।
রাজ্যহীন রাজা হলেও বধুবিহীন স্বামী ছিলেন না। B-) স্বামী হিসেবে অবশ্যই একজন বিশ্বস্ত ও আদর্শ স্বামী ছিলেন।

একটা বিষয়ে খানিকটা খটকা লাগলো। লিখেছেন - নির্বাসিত রাজপূত্র। বিষয়টি পরিষ্কার হলোনা। নির্বাসিত কি করে হলেন ?

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৩৪

জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন রাজা না হলেও স্বামী ছিলেন, ছিলেন পরিবারের কর্তা। একটা ভিডিওতে দেখলাম তাদের বারবিকিউ পার্টিতে ফিলিপ সসেজ ভাজছে আর রানী প্লেট চামচ ধুয়ে সাহায্য করছে। যাকে বলে টিপিক্যাল একটি সাধারণ পারিবারিক আবহ।
এখন আসি দ্বিতীয় প্যারায়। আপনি নির্বাসিত রাজপুত্র নিয়ে খটকায় আছেন। আমিতো দ্বিতীয় প্যারাতেই লিখেছি গ্রীক রাজপুত্র প্রিস ফিলিপ মাত্র ১৮ মাস বয়সে নিজ রাজ্য গ্রীস থেকে সপরিবারে নির্বাসিত হয়েছিলেন। মনে হয় আপনার চোখ এড়িয়ে গেছে। কোথায় জানি লিখেছিলেন চোখে চালশে ধরার বয়স (চল্লিশ) পার হয়েছেন বছর কয়েক আগেই। তাই হয়তো এই অবস্থা :P
সব সময় মন্তব্যের মাধ্যমে উতসাহ যুগিয়ে আসছেন লেখালেখিতে তার জন্য বিশাল একটা ধন্যবাদ আপনাকে :)

১১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
প্রেম তো এমনই হওয়ার কথা। তাদের লোকান্তরিত হওয়ায় কেঁদে উঠবে আশপাশ প্রকৃতি। সে কারণেই সব মধুময় সম্পর্কের স্বামীস্ত্রীদের দেখি মৃত্যু কামনা করেন যেন এক সাথেই ঘটে। একজনের অবর্তমানে অন্যজনের জন্য অবশিষ্ট জীবন কাটিয়ে বড়ই কষ্টের। তবু অপেক্ষায় থেকে যেতে হয় পূর্ণ মিলনের।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০৯

জুন বলেছেন: আপনার আবেগ মথিত মন্তব্যটি পড়ে আমিও আবেগাপ্লুত হয়ে উঠলাম। সত্যি এতদিনের সংগী যিনি কিনা তাকে শুধু ভালোবাসাতেই নয় নানা রকম হাসি ঠাট্টায় মাতিয়ে রাখতেন সে চলে যাওয়ায় রানী বড় একা হয়ে গেল। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য তাজুল ইসলাম।

১২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩০

শায়মা বলেছেন: বাপরে রাণীমাতাও তো কম প্রেমিকা ছিলো না এক সময়।

খারাপ লাগছে এত দিনের সঙ্গীকে হারাতে হলো তার। :(

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫১

জুন বলেছেন: দুজনাই দুজনের প্রেমে বিভোর ছিলেন মনে হয় শায়মা । খুব মজার মানুষ ছিলেন বলে শুনছি , একমাত্র তিনি নাকি নানা রকম মজার মজার কৌতুক বলে রানীকে হাসাতে পারতেন বলেছে তাঁর নাতিরা ।
স্ত্রীকে নিয়ে ছবি একেছিলেন প্রিন্স প্রাতরাশে রানী

১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৩০

ওমেরা বলেছেন: ভালোবাসা এমন রাজা, প্রজা সবার জীবনে আসে। কিন্ত রানী যে এখন একা হয়ে গেল !! এটা ভাবলেই আমার খুব খারাপ লাগে ৩৫/৪০ বছর একসাথে থেকে একজন যখন চলে যায় খুবই কষ্টকর। তাই আমি সারাজীবন একাই থাকতে চাই।
আপু পেয়ারা গাছ নাই তাতে কি ইংল্যান্ডে নিশ্চয় আপেল বা প্যারন গাছ আছে । আপেল, প্যারন গাছ আমাদের দেশের পেয়ারা গাছ। :D
শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ আপু।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৫

জুন বলেছেন: এটা ভাবলেই আমার খুব খারাপ লাগে ৩৫/৪০ বছর একসাথে থেকে একজন যখন চলে যায় খুবই কষ্টকর। আর তারা ছিলেন ৭৫ বছর প্রায় এক শতক ওমেরা ।
তাই আমি সারাজীবন একাই থাকতে চাই। এটা কেমন কথা হলো :-*
না না এমন চলবে না, চলবে না ;)

প্যারন গাছ আবার কি ? একটা ছবি দিয়েন তো দেখবো ।
মন্তব্যের মাধ্যমে সব সময় সাথে থাকার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ওমেরা ।

১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে রাজীব নুর। ছবিগুলো সব নেট থেকে নিয়েছি সাথে তথ্যগুলোও।
শুভ নববর্ষ ।

এই পোষ্ট তৈরি করতে আপনার অনেক সময় লেগেছে। পরিশ্রম করতে হয়েছে। এতটুকুও আজকাল কেউ করতে চায় না।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০০

জুন বলেছেন: এই পোষ্ট তৈরি করতে আপনার অনেক সময় লেগেছে। পরিশ্রম করতে হয়েছে। এতটুকুও আজকাল কেউ করতে চায় না।
কি জানি আমারতো খুব ভালোলাগে এই ধরনের পোস্ট লিখতে রাজীব নুর কারন এতে নিজেরও জানা হয় ।
আপনিও ভালো থাকুন সপরিবারে ।

১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৫

করুণাধারা বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর। ভালোবাসার গল্পও ভালো লাগলো।

আহা, ডায়নার যদি এমন ভালো স্বামী হতো। :(

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০২

জুন বলেছেন: আহা, ডায়নার যদি এমন ভালো স্বামী হতো। কি করে হবে করুনাধারা :-*
সেতো আগে থেকেই কামিলার প্রেমে হাবুডুবু =p~
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো ।

১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৮

আখেনাটেন বলেছেন: সোনালী চুলের সুদর্শন, স্মার্ট, বাকপটু ১৮ বছরের প্রিন্স ফিলিপের সমুদ্রের অসীম নীল জলের মত নীল চোখে চোখ রেখে এক মুহুর্তেই হারিয়ে যান ১৩ বছরের কিশোরী রাজকন্যা -- কিশোরী হলেও চালু ছিল মনে হচ্ছে। অবশ্য ভাবি রানী তো... :D

অনেক কিছুই জানা হল আপনার ইতিহাসের পাঠে। :D

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৭

জুন বলেছেন: কিশোরী হলেও চালু ছিল মনে হচ্ছে
হা হা হা আসলে দেশ ছাড়া হলেও রাজপুত্র ছিল যাকে এক কথায় বলা যায় প্রিন্স চার্মিং । প্রথম দেখায় তাকে রাজকুমারীর দিকে এগিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর সম্পর্কের মামা লুইস মাউন্টব্যাটেন, যিনি বৃটেনে থাকতেন ।
আপনাদের জানানোর মাধ্যমে আমারও অনেক কিছু খুটিনাটি ইতিহাস জানা হয় আখেনাটেন :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের মাধ্যমে সব সময় সাথে আছেন দেখে ।

১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



কুইন একা হয়ে গেলেন। পর্দার আড়ালে প্রিন্স ফিলিপ ছিলেন তাঁর জীবন চলার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা। তাঁর একনিষ্ঠ সমর্থক ও উপদেষ্টা। যদি রাজা উপাদি ব্যবহারের সুযোগ হতো তবে তিনি হতেন অন্যতম সফল একজন রাজা, স্বামী এবং শাসক। তাঁর নাতি প্রিন্সেস ডায়নার বড় ছেলে প্রিন্স উইলিয়ামের বিয়ের দিন সামনা-সামনি রানীর সাথে উনাকে দেখার সুযোগ হয়েছিল। বাকিংহাম প্যালেসের ব্যালকনি থেকে পরিবারের সবাই যখন হাজারো জনতার উদ্দেশ্যে হাত নাড়ছিলেন তখন সত্যি দেখার মতো ছিল।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:৪০

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে ব্লগে বিশেষ করে আমার ব্লগে দেখে খুব ভালোলাগলো কাওসার চৌধুরী । ব্লগে আসা কি ছেড়েই দিয়েছেন ? আপনারা লিখলে ভালোলাগে ।
আপনার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা জেনে খুব ভালোলাগলো । জী প্রিন্স ফিলিপ অনেক গুনের অধিকারী ছিলেন । রানী এলিজাবেথের রাজ্য পরিচালনায় তাঁর সহায়তা ছিল অনেক। সেই জন্যই রানী তাঁর ৫০তম বিবাহ বার্ষীকিতে বলেছেন আমি ও তাঁর পরিবার এবং দেশ তাঁর কাছে অনেক ঋনী যা আমরা অনেকেই জানি না এবং সেও কখনো তা দাবী করেনি ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । ব্লগে থাকুন ভালো থাকুন :)

১৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



গ্রেট ব্রিটেনের অনন্য প্রতিচ্ছবি জীবন্ত কিংবদন্তি রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও তাঁর স্বামী প্রিন্স ফিলিপ
এর জীবনের উল্লেখযোগ্য নানা দিক নিয়ে আপনার রকমারি সচিত্র লেখাটি মনোমু্দ্ধকর হয়েছে ।
তাঁদের প্রেমের গল্পটাও রাজকীয় তো বটেই।তাদের দুজনের প্রেমে চমকগুলিও সুন্দর করে তুলে ধরেছেন
লেখাটিতে।ডার্টমথ নেভাল কলেজে থেকে রাজকীয় এই প্রেম-প্রণয়ের সূচনা পর্বটিও লেখায় উঠে এসেছে।

যাযাবর রাজকুমার আর লাজুক রাজকুমারীর কথামালাও হয়েছে পরিস্ফুট । গ্রিস এবং ডেনমার্কের এই
রাজকুমারের ছেলেবেলাটাতো সত্যিই ছিল অনেকটা যাযাবরের মত।তার জন্ম গ্রিসের রাজপরিবারে হলেও
নির্বাসিত হওয়ায় ইউরোপের এক দেশ থেকে আরেক দেশে ঘুরতে হয়েছে তাকে। অপর দিকে রাজপ্রাসাদের
সুরক্ষিত বেষ্টনীর ভেতরে থাকা রানী এলিজাবেথের বাইরের জীবনের বাস্তবতারসাথে তার পরিচয় ছিল খুব
সামান্য। বলতে গেলে চুপচাপ লাজুক স্বভাবেরই ছিলেন তিনি। তার পরের জীবন অবশ্য হয়েছিল বর্ণাঢ্যময়।

মন্তব্যের ঘরে দেখলাম বৃটেনে পিয়ারা গাছ থাকলে নাকি তাদের প্রেম ভাল জমত , পিয়ারা গাছ না থাকার
আক্ষেপ কিছুটা পুষিয়ে দিয়েছেন প্রিন্স ফিলিপ নীজেই । পিয়ারা গাছ না থাকলেও প্রিন্স ফিলিপ, তার মা
গ্রিসের রাজকুমারী এলিসের মাথার টিয়ারা থেকে নেয়া হীরার টুকরো দিয়ে নিজে বাগদানের আংটির নকশা
করে দিয়েছিলেন।

গ্রেট বৃটেনের জাতীয় সমস্ত বড় বড় অনুষ্ঠানে সব সময় রানির সাথে থাকতেন প্রিন্স ফিলিপ। বিদেশ সফরেও
স্ত্রীর সাথে যেতেন । এসব অনুষ্ঠানের বিভিন্ন ছবিতে দেখা যায় হঠাৎ দুজনের মধ্যে চোখাচোখি হচ্ছে, এবং
হলেই দুজনের চোখে-মুখে হাসির ঝিলিক।

বিবাহিত জীবনের শেষ দিনগুলোতে করোনা পেনডেমিকের কারণে তাঁরা সর্বক্ষণ একসাথে কাটিয়েছেন।
প্রসাদের চার দেয়ালের মধ্যে দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের নানা স্মৃতি নিয়ে জাবর কাটার সময় পেয়েছেন। কখনই
তারা নিজেদের ভালোবাসা লোকসমক্ষে দেখাননি,তারপরেও ইতিহাসে রানী এলিজাবেথ এবং প্রিন্স ফিলিপ
অসামান্য এক রাজকীয় প্রেমের উপাখ্যান হয়েই থাকবেন।

তথ্য সমৃদ্ধ সচিত্র পোষ্টটি প্রিয়তে গেল

শুভেচ্ছা রইল

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:৫৭

জুন বলেছেন: ডঃ এম এ আলী আপনার মন্তব্যের পর আমার যা কিছু বলা বাকি থেকে গিয়েছিল তা পুর্ন হয়ে গেল । আমার লেখা পরে পাঠকের যদি কিছুর জানা থাকে তবে আপনার মন্তব্যটি যথেষ্ট বলে মনে করি :) গুরুত্বের সাথে পোষ্টটি পড়া , মন্তব্য করা ও প্রিয়তে নেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ রইলো ভাই।
অনেক দিন হলো আপনার নতুন লেখা থেকে আমাদের বঞ্চিত করছেন তা কি মনে পরে আপনার ? আপনি বলেছিলেন করোনার পরে সুস্থ হয়েও পুরোপুরি সুস্থ হন নি । বর্তমানে কি অবস্থা আপনার ? আশাকরি সাথে দোয়াও করি আপনার পরিপুর্ন সুস্থতার । ভালো থাকুন প্রতিনিয়ত পরিবার আত্মীয় স্বজন ও পরিচিত সবাইকে নিয়ে । শুভেচ্ছান্তে -----

১৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৬:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

সুন্দর পোস্ট।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৩৯

জুন বলেছেন: সুন্দর বলার জন্য অনেক ধন্যবাদ মোহাম্মাদ সাজ্জাদ হোসেন :)

২০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:১৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: গল্প ভাল হয়েছে জুন আপু। রাজা রাজরাদের গল্প এমনই হয়। তবে বাস্তবতা ভিন্ন। বাস্তবে এই প্রিন্স ও তার রাণীর মাঝে ভাল মানুষির ছিটেফোটাও নাই। ডায়না কিছুটা মুখ খুলেছিল, বর্তমানে মেগান , প্রিন্স উইলিয়াম মুখ খুলেছে এবং নেটফ্লিক্সে ক্রাউন সিরিজে দেখানো হচ্ছে কি ভয়ঙ্কর চরিত্রের মানুষ এরা।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৪৮

জুন বলেছেন: ঢাবিয়ান ভিন্ন বাস্তবতা নিয়ে আমি অনেক আর্টিকেল পড়েছি । মেগান যে সব অভিযোগ তুলেছে রাজপরিবারের বিরুদ্ধে তাঁর স্বপক্ষে প্রমান চাওয়া হবে রাজ পরিবারের পক্ষ থেকে । এই মহিলার তো নিজের বাবা বোন ভাই এক কথায় পরিবারের সাথেই কোন যোগাযোগ নেই, ভালো কোন সম্পর্ক নেই । আর নেটেফ্লিক্স থেকে কত মিলিয়ন ডলার নিয়ে এই ডকুমেন্টারি করেছে তা তো বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমেই দেখা যায় । তাদের এখন এটাই রোজগারের পথ । বৃটিশ রাজপরিবারকে আমি ধোয়া তুলসী পাতা বলি না কিন্ত হ্যারী আর মেগান যা করেছে এটা ভয়ংকর। তাদের আগত প্রথম সন্তান নিয়ে যে বল্লো তাঁর গায়ের রঙ নিয়ে রাজ পরিবার প্রশ্ন তুলেছে । কে বলেছে কখন বলেছে বলুক সে ? আমি এই মহিলাকে বিশ্বাস করি না । তাঁর বাবা ভুয়া হার্টের সমস্যার অভিযোগ দেখিয়ে তাদের বিয়েতে আসেনি । রাজপরিবারের এক জন অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন সদস্য তাঁর হাত ধরে বিয়ের দিন চার্চে এগিয়ে গিয়েছিল ।
তবে শেষ কথার এক কথা আমরা হোলাম আদার ব্যাপারী জাহাজের খবর নিয়ে আমাদের কি হবে বলেন :-/
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে :)

২১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৫১

ওমেরা বলেছেন:
আমাদের এখানে এটাকে প্যারন বলে। কোন দেশে পিয়াস বলে । বাংলাদেশে কি বলে জানি না আপু।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:০২

জুন বলেছেন: ওহ ওমেরা এই ফল আমাদের দেশ ও আশেপাশের দেশে পিয়ার নামেই পরিচিত। আমরাও এই নামেই চিনি। যাইহোক পিয়ার্স আর পেয়ারা প্রায় একই নাম আবার দেখতে খানিকটা একই রকম B-) অনেক অনেক ধন্যবাদ রইলো।
শুভেচ্ছা সকালের।

২২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:৩৭

ডাব্বা বলেছেন: শনিবার সকাল ৯টায় ফিউনেরাল। সুযোগ করে দেখে নিবেন।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:৪২

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্টে আসার জন্য ডাব্বা । আমিও খুব আগ্রহী ইতিহাসের সাক্ষী হবার জন্য । তবে বৃটিশ স্ট্যান্ডার্ড টাইম ১৫ঃ০০ অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় রাত নটা ।

২৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:৫৯

ডাব্বা বলেছেন: ওহ স্যরি, আমি ভেবেছিলাম আপনি...। মনে থাকবে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:০১

জুন বলেছেন: কি কানাডা/ আমেরিকা থাকি ? না ডাব্বা আমি থাইল্যান্ড /ঢাকা থাকি :)

২৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভালো পোষ্ট দিছেন। থাইল্যান্ডে থাকলেও আপনের বৃটিশ রাজভক্তি চোখে পড়ার মতোন। :P

মা.হাসান বলেছেন: বিলাতে পেয়ারা গাছ নাই, থাকলে প্রেমের গল্প আরো জমাট বাধতে পারতো । :`< তা নাই, তবে পেয়ার গাছ আছে। ইংরেজিতে পেয়ার বা প্যার, যেটা বাংলায় নাশপাতি। বৃটিশ পেয়ারের স্বাদ অনেকটা দেশের কচকচে পেয়ারার মতোনই। আর হিন্দিতে পেয়ার মানে মহব্বত- ভালোবাসা। কাজেই বিলাতে পেয়ারা গাছ না থাকলেও প্রেমের গল্প আরোও জমাট বাধতে কোন বাধা নাই।

শায়মা বলেছেন: বাপরে রাণীমাতাও তো কম প্রেমিকা ছিলো না এক সময়। রাণী আর রাণীমাতা আলাদা ব্যক্তি। এলিজাবেথ রাণী, রাণীমাতা না।

খারাপ

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৮:৪২

জুন বলেছেন: আমরা এক সময় বৃটেনের প্রজা ছিলাম, সুতরাং রাজভক্তি আমাদের রক্তে মাংসে হাড্ডিতে হাড্ডিতে প্রবাহিত ভুয়া ;) এইটা আরও বৃদ্ধি পাইছে যখন একটা পুরা সিলেভাসই ছিল ইংল্যান্ডের ইতিহাস। সেই ইতিহাস থিকাই হেনরী দ্যা এইটথকে লাইক করতাম। উনিও আমাদের বিখ্যাত ব্যাক্তির মত ম্যালা বিয়া করছিল। আর এর সমর্থন পাওয়ার জন্য ধর্ম পর্যন্ত পরিবর্তন করছিল, রোমান ক্যাথলিক থেকে প্রটেস্ট্যান্ট ধর্ম।
শায়মার কথা ধইরেন্না, ইজি কাজে বিজি থাকতে থাকতে হঠাৎ কত্থক নাচ নাচতে আইসা দ্রুত গতিতে একটা মন্তব্য করে, এতেই প্রজা খুশ =p~
খারাপ তো হবেই, মানুষটাই তো খারাপ :( তারপর ও ধন্যবাদ রইলো সাথে একগাদা শুভকামনা।
/:)

২৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: দিলীপ কে নিয়ে এই প্রথম বিস্তারিত এত কিছু জানলাম।অনেক ধন্যবাদ জুন আপু আপনার লেখার জন্য।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:১২

জুন বলেছেন: প্রিন্স ফিলিপ আপনার লেখনীতে হয়ে উঠলো বিখ্যাত নায়ক দিলীপ কুমার :) তবে যাই হোক দিলীপ না হলেও ফিলিপ ছিলেন নায়কোচিত চেহারার অধিকারী। আমাদের পাঠ্যসূচিতে ছিল ইংল্যান্ডের ইতিহাস কিন্ত তা শেষ হয় দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে এসে। তাই বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতেই লিখেছি যা আমার অজানা অনেক কিছু জানার সুযোগ করে দিল আর আপনাদের জানানোর ও।
ভালো থাকুন সবসময় আর নিরাপদে। অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩২

শেরজা তপন বলেছেন: সেলফোনে লিখাছিলাম অটো কারেক্ট করেছে ব্যাটা- ধরতে পারিনি তখন। :)
দুঃখিত অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য

১৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:০১

জুন বলেছেন: আরে আমিতো আপনার সাথে এমনি মজা করেছি শেরজা তপন। এমন ভুল আমারও অনেক সময় হয় ।
তারপর আপনার বই পাঠক মহলে কেমন সাড়া ফেল্লো ? আপনাদের দেখে আগামীত এই পথে যাবো ভাবছি । তবে সময়টা বড্ড খারাপ গেলো । প্রচ্ছদটা দেখে মনে হচ্ছিল প্রগতি প্রকাশনের কোন বই :)
শুভেচ্ছা রইলো রাত্রীর । ভালো থাকবেন ।

২৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি যে আবেশিত ভালোবাসার গল্প ! অনেক অনেক ভালোলাগা আপু।

২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৪

জুন বলেছেন: অনেক খুশী হয়েছি মনিরা তোমায় আমার লেখায় পেয়ে । অনেক অনেক ভালো থেকো :)

২৮| ০৩ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪১

আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার লেখা জুন আপু।

০৬ ই মে, ২০২১ সকাল ১১:২৭

জুন বলেছেন: লেখাটি চমৎকার লাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আমি সাজিদ। আপনার যেই পোস্টে মন্তব্য করেছিলাম সেটা দেখছি না। ডিলিট করে দিয়েছেন কি :-*

২৯| ০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭

আমি সাজিদ বলেছেন: জ্বি। মুছে দিয়েছি। ওইটাই মালেক সাহেবকে বুঝাতে অলোক সাহেব শব্দটা লিখেছিলাম। মালেক সাহেব বলেছিলেন আমাদের অক্সিজেনের অভাব নাই। সেজন্যই ব্যঙ্গ করে লেখা। পরে ভুম ভাই আর আপনার কঠিন সমালোচনায় মনে হলো মুছে দেওয়া উচিত। কেউ মালেক সাহেবের বিষয়টি তেমন ধরতে পারেনি।

২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:০৪

জুন বলেছেন: আমি কোথায় কঠিন সমালোচনা করলাম :-*
আমিতো শুধু সহমত বলছি #:-S
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমি সাজিদ ।
মন্তব্যের উত্তর দিতে অনেক দেরী হয়ে গেল তাঁর জন্য আমি দুঃখিত ।

৩০| ১৪ ই মে, ২০২১ রাত ২:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:২২

জুন বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাই অনেক, অনেক অসুস্থ ছিলাম (করোনা না) তাই ব্লগে আসা হয়নি অনেকদিন । আপনার জন্যও চলে যাওয়া এবং আগামী ঈদ উল আযহার অগ্রীম শুভেচ্ছা রইলো :)

৩১| ১৯ শে মে, ২০২১ রাত ১১:৩৪

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার সবলীল বর্ণনায় মুকুটহীন রাজা এবং রানীর গল্প পড়ে ছোটখাট অনেক বিষয় জানলাম।

২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:২৪

জুন বলেছেন: পোস্ট পড়া ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ঢুকিচেপা । ভালো থাকুন সবসময় সেই শুভকামনায় :)

৩২| ২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮

আমি সাজিদ বলেছেন: দেরিতে হলেও ঈদ মোবারক। সুস্থতা কামনা করছি ( ৩০ নং কমেন্ট অনুযায়ী)

২৬ শে মে, ২০২১ রাত ৯:৪৬

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :)

৩৩| ২২ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৯

মা.হাসান বলেছেন: দাওয়াত দিয়া গেলাম।

২৬ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫

জুন বলেছেন: দাওয়াতি কার্যক্রম জোরেশোরে চলুক। দেখবো মা হাসান অবশ্যই :)

৩৪| ২৮ শে মে, ২০২১ রাত ১০:১৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দাওয়াত দিতে আইছিলাম, কিন্তুক দ্যাখলাম, মা. হাসান কাম আগেই সাইরা ফালাইছে। যাই হোক, আপনের এইটা দেখন বাকী আছে.......আবার কইয়েন না, বিষয়টা খুব কঠিন। ঠিক মতোন বুঝি নাই। তাইলে কিন্তু চেইতা যামু। B-)

বাই দ্য রাস্তা......পরামর্শ দুইটার জন্য ধন্যবাদ। আরো পরামর্শ থাকলে দিয়েন। অপশান যতো বেশী থাকে, ততই ভালো। :P

২৮ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৩৫

জুন বলেছেন: কিন্তু আপনে মা হাসান এর গুগল পোস্ট নিয়া এক লাইনের দাওয়াত ও দেন্নাই দেখলাম :||
আর আপ্নের ঐ পোস্টে আমি যাইতে পারবো না :-/ আমি কাকুরে ভালা পাই। উনি কুনোদিন আমারে লিলিপুটিয়ান, ডোডো পাখি, প্রশ্নফাস জেনারেশন কয় নাই, আমার লেখারেও কুনোদিন গার্বেজ কয় নাই ;) কারন অনেক আগে তার এক পোস্টে বইলা আসছিলাম যে আমার এইসব বিষেশনে ভুষিত কর্বেন্না। তাতে কাকু বলছে "এই কথা আপ্নেরে আমি কোনদিনও বলতে পারি না"। দেখছেন কত ভালো উনি। তাছাড়া কয়দিন পর আমি আম্রিকা যামু ইমিগ্রেন্ট হইয়া, বুঝেন্না? আমি তো আর আয়ারল্যান্ড যাইতাছিনা :`>
মন্তব্যের জন্য ম্যালা ধন্যবাদ আপ্নেরে ভুয়া।

৩৫| ২৮ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৪৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওই পুষ্টে না গেলে আপ্নের লগে কুন কথা নাইক্কা!! মাইন্ড খাইছি!!!!

২৮ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৪৫

জুন বলেছেন: আসলেও ঐ পোষ্টের বিষয়টা খুব কঠিন। ঠিক মতোন বুঝি নাই। :P

৩৬| ১৪ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪১

নীল-দর্পণ বলেছেন: বুদ্ধি হবার পর থেকে দুইটা সাধারন জ্ঞান পড়তাম যা কখনো বদল হয়নি একটা হল- তুরস্কের রাষ্ট্রপ্রধান রোসেপ তাইয়েপ এরদোগান আরকটি হল ব্রিটেনের রানী-এলিজাবেথ। কখনো বদলায় নি এইদুটো। ব্রিটেনের রানী সম্পর্কে আর তেমন কিছু জানা হয়ন। এই পোস্টের মাধ্যমে তা জানলাম।

১৫ ই জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫২

জুন বলেছেন: আমার লেখায় দেখে অনেক ভালো লাগলো নীল দর্পন :) কতদিন পর পর এসে উঁকিঝুকি দিয়ে যান। নিজের নতুন জীবন নিয়ে কিছু লিখেন না ক্যানো? ব্লগে আসলেই যে আমাকে মনে করেন তার জন্য অনেক ভালো লাগা আর আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.