নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চীনের বিখ্যাত গ্রেট ওয়াল। দুদর্ষ মোঙ্গলদের আক্রমন ঠেকাতে চীনের শিন বংশের প্রথম সম্রাট এই বিশাল কর্মযজ্ঞে হাত দিয়েছিলেন যা আজ পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্য্যের একটি আশ্চর্য্য হয়ে আছে।
সত্যি বলতে কি আমিও আশ্চর্য হয়েছি এই দৃষ্টিনন্দন সুদীর্ঘ চীনের প্রাচীর দেখে। ব্লগ শব্দটির সাথে আমার পরিচয় চীন ভ্রমনে গিয়েই আর তারই সাথে শুরু ছবি তোলার নেশা। প্রথম দিকে নিজের ক্যামেরা, পরে এন্ড্রোয়েড ফোনের ক্যামেরা আমাকে এ ব্যাপারে চুড়ান্ত স্বাধীনতা দিয়েছে। কিন্ত ব্লগে ছবি দিতে হয় কি করে তা আমাকে আর সুরঞ্জনাকে শিখিয়েছিল ব্লগার দুরন্ত স্বপ্নচারী আর কাব্য। আমিতো সারাদিন ধরে তাদের অক্লান্ত চেষ্টার পরেও একটা ছবি আপলোড করতে পারিনি , সন্ধ্যার দিকে মনে হয় সুরঞ্জনা তাঁর নাতির একটা ছবি দিয়ে ছবি ব্লগে পা রাখে । আর আমি তারও অনেক পরে । আজ আমি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি দুরন্ত স্বপ্নচারী আর কাব্যকে । তারা যদি দেখতো আজ আমাকে ।
ব্রোঞ্জের তৈরী ড্রাগন মুখো কচ্ছপ, ফরবিডেন সিটি, বেইজিং চীন
বেইজিং এর বুকে ৫৭ একর জায়গা জুড়ে প্রাচীন চৈনিক রাজাদের প্রাসাদ সমুহ তার নাম ফরবিডেন সিটি।সাধারনের জন্য নিষিদ্ধ এই নগরীটি ছিল ৫০০ বছর রাজনৈতিক কর্মকান্ডের কেন্দ্রস্থল। বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রতীক এই নিষিদ্ধ নগরী সেজে উঠেছিল অসংখ্য মিং এবং সিং ডায়নেস্টির সংগ্রহিত বিভিন্ন আর্টিফেক্টে । আমার দেখা তারই একটি নমুনা রইলো আপনাদের জন্য।
ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট ডেজার্ট এ বাতাসের ঘায়ে খয়ে যাওয়া চুনাপাথরের তৈরি ভাস্কর্য্য যা প্রকৃতি নিজ হাতে বানিয়েছে। বাহারিয়া মরুভূমি, মিশর
মিশর বেড়াতে গেলে আমাদের হোটেল ম্যানেজার কাম ট্যুর অপারেটর পিরামিড ছাড়াও এই মরুভুমি দর্শন জুড়ে দিয়েছিল । কি যে বিরক্ত হয়েছিলাম বলার নয় । কিন্ত সেই অপরূপ স্বর্গীয় জায়গাটি ঘুরে এসে আমি কৃতজ্ঞ চিত্তে তাকে কত যে ধন্যবাদ জানিয়েছি।
ফারাও হাটসেপসুটের সমাধি, থীবসের দেড় এল বাহার, মিশর
মিশরের প্রাচীন ইতিহাসে এক বিশেষ জায়গা জুড়ে আসীন ফারাও হাটসেপসুটস যার নারী হিসেবে সিংহাসনে বসার অধিকার ছিল না। তাই পর পর দুবার তাঁর থেকে বয়সে ছোট সৎ ভাইদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে বাধ্য হন। একজন নারী শাসনকর্তা হিসেবে তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সবচেয়ে বেশি দিন মিশর শাসন করেছে। বিখ্যাত পিরামিড আর কিংস ভ্যালির সমাধির মাঝে এই সমাধিটি ব্যাতিক্রম । থিবসের প্রচন্ড তাপদাহে আমাদের গা পুড়ে যাচ্ছিল কিন্ত চোখ ছিল বিস্ফারিত এর নান্দনিক সৌন্দর্য্যে।
প্রাসাত বেয়ন, সিয়েমরেপ, ক্যাম্বোডিয়ার প্রাচীন রাজধানী এংকরথমের গর্ব
১২শ শতাব্দীদে তৈরি বিখ্যাত মন্দিরটি তৈরি করেন খেমার সাম্রাজ্যের বিখ্যাত রাজা সপ্তম জয়বর্মন। তাঁর রাজধানীর কেন্দ্রে তৈরি এই বেয়ন অত্যন্ত জাকালো কারুকাজ করা । এংকরথমের সবটাই বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রতীক তাঁর মাঝে এই প্রাসাত বেয়ন সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। একবার দেখে আসার পরও মনে হয় আরেকবার দেখে আসি।
মালয়েশিয়ার শাহ আলম রাজ্যের এক চীনা মন্দির প্রাঙ্গন
গাইড জানালো চীনাদের নাকি একটাই দেবতা আর সে হলো অর্থের দেবতা। চৈনিক রাশিমতে যে বারোটি প্রানী রয়েছে তাঁর একটি হলো ড্রাগন আর সেই রঙ্গীন কারুকার্য্যময় ড্রাগনের মুর্তি শোভা পাচ্ছে মন্দির প্রাঙ্গনে অন্যান্য রাশির প্রানীদের সাথে। আমাদের ট্যুর গাইড কাম চালক যখন মন্দিরে পুজা দিতে ব্যাস্ত তখন সেই ফাকে আমরা প্রাঙ্গনটি ঘুরে ঘুরে দেখেছি।
অং আং ন্যাশনাল মেরিন পার্ক, কোহ সামু্ই, থাইল্যান্ডে কায়াক রত পর্যটকের দল
মূল ভুখন্ড সুরাট থানি থেকে কোহ সামুই ফেরীতে যেতে সময় লাগে আড়াই ঘন্টা। পরদিন পুরোটাই কাটলো নয়নাভিরাম জাতীয় মেরিন পার্কে অং আং এ। গালভ অভ থাইল্যান্ডের নীলাভ পানির মাঝে বহু বছর আগের সেই রুক্ষ শক্ত পাথরের পাহাড় যার বুক জুড়ে আছে সবুজ শ্যামল গাছের বন। সেই সৌন্দর্য্য বর্ননার ভাষা নেই আমার কাছে। আমি শুধু দু চোখ ভরে তাঁর রূপ দেখে গেছি।
থাইল্যান্ডের চালের তৈরি রঙ বেরঙ্গের স্থানীয় মিস্টি খাবার
চাল থাইবাসীদের প্রধান খাবার। কত রকম চাল যে আছে আর তা দিয়ে কত রকমের খাবারই যে বানায় তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস হয় না । এরা প্রায়ই বিভিন্ন মলে খাবারের মেলার আয়োজন করে থাকে। তেমনি একটি মেলায় ছিল এই রঙ্গ বেরঙ্গের চাল দিয়ে তৈরি খাবারটি।
রুশিকোন্ডা বীচ, বিশাকাপটনম, ভারত
বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেষে সামরিক শহর বিশাখাপত্তনম আর তারই মাঝে রয়েছে বিখ্যাত রুশিকোন্ডা বীচ যে কি না তাঁর অপার সৌন্দর্য্যের হাতছানি দিয়ে ডাকে অগনিত পর্যটককে। যার ডাকে আমরাও সাড়া দিয়েছিলাম একদিন ।
বিশ্বের বৃদাকার বই, মিয়ানমার
এটা হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় আকৃতির বই যার স্রষ্টা বার্মার শেষ স্বাধীন রাজা মিন্ডন যা তাকে অমর করে রেখে গেছে। ১৪৬০ পাতার বৌদ্ধ ধর্মীয় গ্রন্থ ত্রিপিটকের বানীকে একটি শিলার দুদিকে খোদাই করে মোট ৭৩০টি শিলাপাতা তৈরি হয়। শিলালিপিগুলোকে এই ছোট ছোট ঘর যাকে ওরা বলে ধাম্মা শেঠি তার মাঝখানে খাড়া ভাবে রাখা আছে। চারিদিক খোলা এই শেটিতে যে কোন লোক যে কোন সময় ঢুকে তাঁর অভীষ্ট লেখাটি পড়তে পারে। আমি এই বইটির নতুনত্বে বাকরুদ্ধ হয়েছিলাম আর ভেবেছি যে তারা পৃথিবীর অন্যান্য রাজা বাদশাহদের মত নিজ নিজ সমাধি সৌধ বানিয়ে দিন কাটাননি।
ভুটানের পাহাড়ি গ্রাম ওয়াংডি
ভুটানের দোচুলা রিসোর্টে রাত কাটিয়ে যাবো পবজিখা যেখানে আছে কত শত রঙের রডোড্রেনডন আর ব্ল্যাক ক্রেন এর দুর্লভ নাচ। কিন্ত পাহাড়ের চড়াই উৎরাই পেরিয়ে যেতে যেতে অর্ধেক পথেই যাত্রা অসুস্থতার কারনে শেষ হলো। পথের মাঝে ওয়াংডি গেষ্ট হাউসেই থাকা হলো সেদিন। সকালে জানালা খুলে দিয়ে দেখলাম নদীর ওপারে পাহাড়ের ঢালে ভুটানের এক গ্রামের অদ্ভুত শান্ত নীরব কুমারী রূপ যার দেখা খুব কম পথিকেরই মিলে।
সিলেটের চা বাগানের দুই নারী শ্রমিক
ছবি তুলতে গেলে আপত্তি জানিয়েছিল তারা। জানিয়েছিল তাদের অর্থনৈতিক কষ্টের কথা। আমি শুধু শুনে গিয়েছিলাম যুগ যুগ ধরে তাদের উপর চলা শোষন আর বঞ্চনার ইতিহাস। মনটা আদ্র হয়ে গিয়েছিল মাথায় চা পাতা ভর্তি পুটুলি নিয়ে চলা চা শ্রমিকদের কথায়। সকাল বিকেল চায়ের কাপ হাতে নিলেই তাদের কথা আমার মনে পরবেই পরবে।
সব ছবি আমার ক্যামেরা আর মোবাইলে তোলা ।
ছবির সর্বসত্ব সংরক্ষিত
২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০২
জুন বলেছেন: ্প্রথম তো হোলেন ইসিয়াক কিন্ত কেমন লাগলো তাতো বললেন না
যাক তারপর ও আপনাকে ইয়া বিশাল এক ধন্যবাদ
২| ২২ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫৫
আমি সাজিদ বলেছেন: এত এত চমৎকার ছবি। প্রতিটাই ভালো এসেছে৷ পোস্টে প্লাস জুন আপি।
২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০৭
জুন বলেছেন: প্রশংসার সাথে প্লাস অনেক অনেক খুশী হয়েছি আমি সাজিদ
৩| ২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০০
হাবিব বলেছেন: ছবি ব্লগ চমৎকার। প্রতিযোগিতার দৌড়ে এগিয়ে থাকবেন আশা করি।
২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬
জুন বলেছেন: এই বুড়ো বয়সে দৌড়া প্রতিইযোগীতায় জেতার আশা রাখিনা হাবিব স্যার
আমার জন্য শুধু পিলো পাসিং
আমার প্রতি এতটা আস্থা রাখার জন্য অশেষ শুকরিয়া জানাই।
৪| ২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০৩
ইসিয়াক বলেছেন: বাহ! দারুণ সব ছবি।
ছবি দেখে আর বর্ণনা পড়ে মনে হলো এক নিমেষে চীন, মিশর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ভুটান, ভারত ঘুরে বাংলাদেশ চলে এলাম।
অসাধারণ উপস্থাপন।
২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:০০
জুন বলেছেন: আরো একবার এসেছেন তার জন্য অনেক অনেক ভালো লাগা রইলো ইসিয়াক।
ক্যাম্বোডিয়ার প্রাসাদ বেয়নের ছবিটাও এক নজর দেখে নিয়েন, মন্তব্যের দরকার নাই
আপনাদের প্রশংসা আমার জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
৫| ২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ আপু! আমি মনে করি, আপনার এই ছবি ব্লগটি এই প্রতিযোগীতার একটি স্ট্যান্ডার্ড ঠিক করে দিয়েছে।
২২ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১৯
জুন বলেছেন: আপনার এই ছবি ব্লগটি এই প্রতিযোগীতার একটি স্ট্যান্ডার্ড ঠিক করে দিয়েছে। কাভা আপনার এমন মন্তব্যে ভীষণ খুশীও লাগছে আবার বিচলিত বোধও করছি। আপনার ভালো লাগায় দরুন আমারও অনেক ভালো লাগছে। অশেষ ধন্যবাদ।
৬| ২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫
শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল লেগেছে আগেই বলে নিলাম নাইলে হাত পা ছুইড়া কানবেন
ইশ শ শ শিরে , ম্যালা দেশ ঘুইরা ফালাইছেন ।
২২ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৬
জুন বলেছেন: হা হা হা শাহ আজিজ, অবশ্য ব্যাপার না ফাও ফাও প্যাচান পারতে গিয়া আমিও অনেক সময় ভালোলাগছে বলতে ভুইলা যাই।
কাভার ১২ ছবির রেস্ট্রিকশনে আরও কত দেশের ছবি দিতে পার্লাম না। ইতালী ভ্রমণের কত ছবি ছিল
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে
৭| ২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭
নিয়াজ সুমন বলেছেন: চোখ ধাঁধানো সব ছবি... ইশ যেতে পারতাম যদি..
২২ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৪৭
জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগছে নিয়াজ সুমন। আফসোস করবেন না আশাকরি এর চেয়েও সুন্দর সুন্দর জায়গায় যাবার সৌভাগ্য হবে আপনার
৮| ২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৪৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো ছবি ব্লগ
২২ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:২৪
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কাজী ফাতেমা ছবি
৯| ২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:০৬
ফড়িং-অনু বলেছেন: ছবি গুলো আমার মন ছুয়ে গেলো ।
২২ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:২৮
জুন বলেছেন: ফড়িং-অনু আজই কি প্রথম আমার ব্লগে ? তাহলেতো স্বাগত জানাতেই হয় আর অল্প কথায় আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।
১০| ২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৪৭
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: বনি , ছবি + পোস্ট চমতকার হয়েছে । এর জন্য +++।
আপনার পোস্ট দেখলে নিজেরে বড়ই অভাগা মনে লয়। আ-আপনি কি করছেন বা করতেছেন? কিভাবে কেমনে ? এত দেশ বিদেশ ঘুরেন?দেশ থেকে বিদেশ (প্রায় পুরো এশিয়াই পোস্টে নিয়ে এসেছেন / দেখে ফেলেছেন)।এ যে আপনার শুধু মজাই,মজা।
আপনার সাথে সাথে আমরাও দেখে নিলাম + মজা পাইলাম ফাও ফাও।
২২ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১০
জুন বলেছেন: আমি সংসারের সব হিসাব নিকাশ বাদ দিয়ে বছরের একটা সময় লম্বা ছুটি নিয়ে প্রতি বছর ঘুরতে যেতাম। এই করোনা আমাকে আজ এক বৎসর ঘর বন্দী করে রেখেছে ;( নইলে ভিয়েতনাম আর ইন্দোনেশিয়া যাওয়া নির্ধারিত ছিল
অনেক রকম প্রশংসা করেছেন তাঁর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে । আমি তো আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্যই ছবিগুলো দিয়ে থাকি যাতে আপনারাও আমার মত উপভোগ করতে পারেন
১১| ২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:২১
আখেনাটেন বলেছেন: সুন্দর সুন্দর ছবি..........মন জুড়ে যায়............
হাটসেপসুটে মন্দির আমরা ঢুকতে পারিনি.......বেলা পড়ে গিয়েছিল.........
আপনার ছবিটা সুন্দর এসেছে জুনাপা.....
২২ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩০
জুন বলেছেন: হেই আখেনাটেন মন জুড়ে যায়.. কি বলেন মন জুড়িয়ে যায়
আমরা অক্টোবর মাসে গিয়েছিলাম কি যে গরম বলে বোঝাতে পারবো না । হাটসেপসুটসের সমাধিতে গিয়ে পুরে যেন ছাই হওয়ার দশা । সাথের এক সাদা চামড়াতো এক্কেবারে ভাজা গলদা চিংড়ির মত অবস্থা । সেখান থেকে কুইন্স ভ্যালীতে যাবার কথা ছিল যাই নি , পরদিন গিয়েছি । আপনারা পরদিন যেতেন ? ছবিটা ভালোলেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো
প্রতিযোগীতায় নৌযান নিয়ে এর আগের একটা পোস্ট আছে দেখবেন কিন্ত । বুঝেন না বুড়ো বয়সে বেতো পা নিয়ে দৌড় প্রতিযোগীতায়
১২| ২২ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:৫৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বাহ! চমৎকার সব ছবি।
২২ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৪
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জলদস্যু
১৩| ২২ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: চমৎকার। ছবি ব্লগের সঙ্গে সঙ্গে পাঠক জানতে পারলো আপনি সত্যিই লেডি ইবনে বতুতা
২২ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ মোজাম ভাই এমন একটি আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আপনাকে
১৪| ২২ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এত সুন্দর ছবি দিলে ত অনেকে সান্ত্বনা পুরস্কারও পাবে না।
২২ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
জুন বলেছেন: কি যে বলেন সাড়ে চুয়াত্তর । আসলে ব্লগের প্রথম জীবনে পোস্টে ছবি দিতে পারতাম না । এখন পারি বলে এটা আমার খুব প্রিয় একটি বিষয় হিসেবে দাড়িয়েছে ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
১৫| ২২ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৩৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
দেশ থেকে দেশের যে ছবি দিলেন তা অনেকটা ইতিহাস, ঐতিহ্য নিয়ে হাজির। অবশ্য আপনি ভ্রমন পটিয়সী। ঝুলিতে শত শত এরকমের ছবি থাকার কথা যা কালের পাতা উল্টে বলে যাবে ইতিহাস, দেশ বিদেশের সংস্কৃতি, প্রকৃতি আর ঐতিহ্যের কথা। ছবি বাছতে গিয়ে নিশ্চয়ই আপনাকে বেগ পেতে হয়েছে?
বক্তব্য সহ সব ছবিই সুন্দর।
তবে শেষের ছবির সাথে সেখানে লেখা কথাগুলো মর্মান্তিক। সকাল বিকেলে যে চায়ের কাপে ধুয়ো ওঠে তাতে ঐ চায়ের পেছনের মানুষগুলো আমাদের চোখে ঢাকা পড়ে যায়! আজও কি অমানবিক জীবনই না তাদের! বুঝতে বাকী থাকেনা যখন আপনি লিখলেন ---ছবি তুলতে গিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলো তারা । জানিয়েছিলো তাদের অর্থনৈতিক কষ্টের কথা। বাস্তবতাও তাই।
হ্যা.... ছবি তুলে কি হবে ? যে জীবন পোকা মাকড়ের, নর্দমার তাকে ক্যামেরা বন্দি করে মানুষের কাছে তুলে ধরলেই তো তাদের জীবন আর রঙিন হবেনা !
আপনার সব ছবি ছাপিয়ে এই ছবিটির সাথে লেখা কথাগুলোই যেন একটা জীবন্ত ছবি। চা খেতে গেলেই আমারও মনে পড়বে, হয়তো পাঠকেরও..............
+++++++++++
২২ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪০
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস ,
আপনার মন্তব্যই বলে দেয় কতটা মনোযোগী পাঠক আপনি । ছবিগুলোও দেখেছেন নিখুত ভাবে । এত্তগুলো ভালোলাগার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
আর আপনি যে সব ছবি ছেড়ে চা ওয়ালা মেয়েদের দুঃখেই দুঃখিত হয়েছেন দেখে মনে হলো আপনার মাঝেও একটি দরদী মন রয়েছে । আসলেই সেই বৃটিশ আমল থেকেই চা শ্রমিকরা যেমন ভাবে শাষন শোষন আর বঞ্চনার শিকার ছিল তা আজ এত বছরেও তার উনিশ বিশ হয়নি । তাদের কষ্টের শেষ নেই । তাদের জীবন যাত্রার সামগ্রিক উন্নতির জন্য কেউই কোন পদক্ষেপ নেয় নি যা বড়ই দুঃখজনক ।
আবারও ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য ও ভালোলাগার জন্য ।
১৬| ২২ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের পুষ্ট মানেই নতুন কিছু। যতোই দেহি, ততোই মুগ্ধ হই। মুগ্ধ হইছি বইলা আবার মনে কইরেন না যে, আমার চ্যাত কইমা গেছে। অহনও চেইতা আছি......মনে করায়া দিলাম!!
২৩ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:৪২
জুন বলেছেন: আপনের পুষ্ট মানেই নতুন কিছু। যতোই দেহি, ততোই মুগ্ধ হই
এই লাইনটা পইড়া মনটা ভইরা উঠলো ভুয়া, হাচাই কইতাছি
মুগ্ধ হইছি বইলা আবার মনে কইরেন না যে, আমার চ্যাত কইমা গেছে। অহনও চেইতা আছি..
না না ভুলেও আমি এমুন মনে করতাছিনা , আপনের মন্তব্যের পরিধি ( দুই লাইন) দেইখাই বুঝতাছি আপনে আমার উপর চেইতা আছেন তা আমার দুষ্টা কি কইয়া যান আরেক বার আসিয়া
হ আহেন আরেকবার আর ইয়া বড় একটা মন্তব্য কইরা আমাকে এই পরতিযোগীতায় জয়যুক্ত করুন
১৭| ২২ শে জুন, ২০২১ রাত ৮:২৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপুনি তোমার পোস্ট মানেইতো ব্লগারদের কিছু দেখানো। প্রতিটি ছবির নিখুত বর্ণনায় প্রতিবারি মুগ্ধ হয়ে ফিরি।
২৩ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:৪৫
জুন বলেছেন: আপুনি তোমার পোস্ট মানেইতো ব্লগারদের কিছু দেখানো না না কিছু দেখাতে চাওয়া মানে অন্য কিছু মাহমুদুর রহমান সুজন । আপনারা ভালোবাসেন বলে হাবিজাবি যাই লিখি তাতেই প্রশংসা করেন । অনেকদিন ধরে আমাকে উৎসাহিত করছেন তাঁর জন্য কৃতজ্ঞতা আপনার কাছে
১৮| ২২ শে জুন, ২০২১ রাত ৮:৪০
ওমেরা বলেছেন: আপু ফাষ্ট, সেকেন্ড, থার্ড সবই তো আপনি পাবেন, আমাদের তো কোন আশাই দেখছি না।
২৩ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:৪৮
জুন বলেছেন: ওমেরা,
ফাষ্ট, সেকেন্ড, থার্ড এর সাথে লাড্ডু-গুড্ডু বলেও একটা স্থান আছে আর ঐখানেই আমি থাকবো
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
১৯| ২২ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:০৪
করুণাধারা বলেছেন: কতকিছু যে দেখিনি...
এই চমৎকার ছবি ব্লগ দেখে অনেক কিছুই দেখা হলো। ছবিগুলো খুবই সুন্দর এসেছে। +++
আমি অনেক ছবিতে (সামুতে না, কোথায় দেখেছি মনে করতে পারছি না) দেখেছি স্বত্ব বজায় রাখতে c এর চারপাশে বৃত্ত দিয়ে পাশে ছবিকারের নাম দিয়ে কপিরাইট বোঝাতে ছবির উপর লেখাটা দিয়ে দিতে। এতে কেউ ছবি চুরি করতে পারে না। আপনার তোলা চমৎকার ছবিগুলো এভাবে কপিরাইট করে রাখতে পারেন। প্রতিযোগিতায় শুভকামনা।
২৩ শে জুন, ২০২১ সকাল ১০:৪৬
জুন বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর বলেছেন এতেই অনেক খুশি লাগছে করুনাধারা
কপিরাইটের ব্যাপারটা তেমন ভাবে চিন্তা করিনি কখনো । এখন থেকে ভাবছি ব্যাবহার করবো ।
বিষয়টি জানানোর জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
২০| ২৩ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:৫৭
সামিয়া বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি
২৩ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:১৩
জুন বলেছেন: ছবির প্রশংসা শুনে খুব ভালোলাগলো সামিয়া
২১| ২৩ শে জুন, ২০২১ সকাল ১০:১৯
সোহানী বলেছেন: প্রতিযোগিতা থেকে নাম উইড্রো কইরা রাখছি নিজের ইজ্জত বাঁচাইতে ।
ভালো না লাগার বিকল্প নাই...........
২৩ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৩১
জুন বলেছেন: আমিও আজ সারাদিন দেখে সন্ধ্যার পর সব ছবি ব্লগ দুটো ড্রাফটে নিবো সোহানী
বুড়ো বয়সে এই পরাজয় সহ্য হবে না
ওহ ভালো কথা মন্তব্যের জন্ত ধন্যবাদ নিয়ে যাইয়েন
২২| ২৩ শে জুন, ২০২১ সকাল ১০:৩৭
হাসান রাজু বলেছেন: এক পোস্টেই তাবৎ দুনিয়া ! ভাললাগা থকল পোস্ট জুড়ে।
২৩ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৩৬
জুন বলেছেন: পোস্টটা দেখা আর মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ হাসান রাজু।
২৩| ২৩ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:০২
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
বিশ্ব ভ্রমন করে আসলুম!!!
আপু, ছবি ব্লগে ভ্রমনের স্বাদ, একের ভিতরে দুই।
বিচারক নই, উচিতও নয় তবে এটা মার্ক করে রাখলাম।
কি বলেছি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন!!! হিহিহি।
২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১৪
জুন বলেছেন: : আপনে মার্ক করলে কি হবে!! কাভা যেভাবে স্টিকি পোস্টে আমার এই লেখার লিংক দিয়ে রাখছে তাতে তো আর আমার কোনো আশা ভরসা নেই শাহীন ৯৯
দেখা যাক কি হয়। সামুকে খাদের পার থেকে তুলে আনতে এই পদক্ষেপটি বেশ ভালোই কাজে দিয়েছে মনে হচ্ছে। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে
২৪| ২৩ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:০৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আরারো চমৎকার চমৎকার ছবি দেখে মুগ্ধ দুনয়ন।
২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১১
জুন বলেছেন: আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী
২৫| ২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: ইসস রে আজকে সারাদিন এত ব্যস্ত ছিলাম- তার উপরে ওয়াই ফাই ছিল না!
আপনি না বললেও আমি রাতে ঠিকই খুঁজে বের করে দেখতাম!
গুরু কাভা যখন বলেছেন, আপনার ছবির স্টান্ডার্ড এর কথা -এখানে আমিতো বাচ্চা শিশু !!!!
কিছু ছবিতো ছবির মিউজিয়ামে টাঙ্গিয়ে রাখার মত! অনিন্দ্য সুন্দর আপনার এই ছবিগুলো।আমিতো জানি আপনার কোয়ালিটি তবে কেন প্রথমে এলেবেলে ছবি দিলেন( মাফ করবেন সেটারও বেশ প্রশংসা করেছিলাম বলে)।
আমার ডি এস এল আর দিয়ে এত সুন্দর ছবি এই জীবনে তুলতে পারব না। ফ্রেমিং, ডেপথ অব ফিল্ড, সাবজেক্ট ওয়াইজ ফোকাসিং, এপারচার( যদিও সেলফ অটো) বেশ ভাল( সৌখিন ফটোগ্রাফারের কাছ থেকে এর থেকে বেশী আশা করা বোকামি)। আপনার কিছু ছবি অনেক প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারের ঘুম হারাম করে দিবে। মাইরি বলছি- নট জোকিং
২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:১০
জুন বলেছেন: আমি দুঃখিত আপনার মন্তব্য দিতে গিয়ে এতটা দেরীর জন্য শেরজা তপন । আপনি এসেছেন আপনার মুল্যবান মতামত দিয়েছেন তাঁর জন্য অনেক অনেক খুশী হয়েছি ।
আপনার ছবির স্টান্ডার্ড এর কথা -এখানে আমিতো বাচ্চা শিশু এ কথা বলে আমাকে লজ্জা দিয়েন না , আমি সৌখিন ফটো তুলিয়ে , এই বিষয়ে কারিগরি জ্ঞ্যান বলতে আমার কিছুই নেই । ফ্রেমিং, ডেপথ অব ফিল্ড, সাবজেক্ট ওয়াইজ ফোকাসিং, এপারচার আর এসব দুর্বোধ্য কথা শুনে তো আমি আমার জ্ঞ্যান ভান্ডার হাতড়ে মরছি যে এসব কি জিনিস
ডি এস এল আর ক্যামেরার বোঝা ইদানীং আর বহন করতে পারি না ঘুরতে গেলে তাই ক্যানন আর হুয়াওয়ে আর স্যামসং মোবাইলই ভরষা আমি খেয়াল করে দেখলাম মোবাইলে খারাপ ছবি আসে না কিন্ত । কোহ সামুইএর বেশিরভাগ ছবি আমার স্যামসং গ্যালাক্সিতে তোলা , ঐ সব ছবি দেখে আমি নিজেই মুগ্ধ হই
ব্লগের এই প্রতিযোগীতাতে সবাই সোৎসাহে অংশগ্রহন করছে দেখে খুব ভালোলাগছে, এখানে হারজিত কোন ফ্যাক্টর না অন্তত আমার কাছে । সবশেষে অশেষ ধন্যবাদ জানাই আপনাকে সাথে শুভকামনাও ।
২৬| ২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
চমৎকার ছবি ব্লগ , ছবি দেখে মুগ্ধ ,অনেক মুল্যবান
ইতিহাসের কথা উঠে এসেছে পোষ্টের কথামালাতে ।
ছবি যেন কথা কয়, বিববণ বিশেষ পড়তে না হয় তেমন
ভাবনা নিয়েই এগিয়ে গেলাম ছবিগুলি দেখতে। চীনের
গ্রেট ওয়ালের ছবির বাঁকে দৃশ্য যায় আটকে ।
ছবি নয়নাভিরাম ,সাথে ভাবলাম কথা ঠিক, বাঁধের
উপর দিয়ে য়োলটি ঘোড়া চলতে পারে এক সারিতে ।
পনের শত মাইল প্রাচীরটি কেমন করে তারা নির্মাণ করেছিল
তাতেই বড় বিষ্ময় জাগে। তবে যাদেরকে রোখার জন্য গড়েছিল
বিশাল প্রাচীর আখেরে কি তাদের রখতে পেরেছিল কার্যকরভাবে?
সে প্রশ্ন মনে জাগে। যাহোক বিশ্বের বিস্ময় গড়েছিল সে কথা ধ্রুব সত্য ,
এর সুফল এখন পাচ্ছে চীন, পর্যটন আকর্ষণ ও দর্শনীয় বিষয় হিসাবে
সে গুলিকে ব্যবহার ।
চীনের বেইজিং এর ফিডেন সিটিতে প্রতিষ্ঠিত ব্রোঞ্জের
ড্রাগন মূখো কচ্ছপ গুলি দেখথে ভয়ানক বটে। কচ্ছপগুলি
সত্যিই ড্রাগন মুখো হলে বড় ভালই হয়। চীন যে ভাবে
হিমালয়ের উৎস মুলে জাংবো নদীতে বিশ্বের বড় ড্যাম
নির্মাণ করে আমাদের ভাটির দেশের মানুষের প্রকৃতি
আর জীবন জিবিকা বিপন্নকারী প্রকল্প বাস্তবায়নে এগিয়ে
চলেছে, সেখানে ড্রাগন মুখো কচ্ছপ ছেড়ে দিলে ভালই
হতো , নিমিসেই সাবার করে ফেলতে পারতো অনৈতিক
কার্যকলাপে লিপ্ত অশোর শক্তিকে। প্রকৃতিকে প্রকৃতির মত
থাকতে না দিলে কেমন হয় তার মঝা টের পেতো নীজেদের
তৈরী ড্রাগন মুখো কচ্ছপের পেটে চলে গিয়ে!!!
বাতাসের ঘায়ে হাওয়া হয়ে যাওয়া মিশরের ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট
ডেজার্টের বুকে ধুকে ধুকে জেগে থাকা সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্যের
জন্য আশংকা জাগে। বিবিধ পদের বাতাসতো থেমে নেই, প্রকৃতি
ছাড়াও মনুষ্য সৃস্ট প্রতিকুলতায় এই সুন্দর পাকৃতিক সৃষ্টিগুলি
কতদিন পারবে নীজেদেরকে টিকিয়ে রাখতে। পকৃতি বিজ্ঞানীদের
সচেতন হওয়া প্রয়োজন এ লক্ষ্যে। ব্লগে মুল্যবান এ ছবিটি দিয়ে
ভাল একটি কর্ম সাধন করেছেন ।
ফারাও হাটসেপসুটের সমাধিতে মিশরীয়রা গার্ড অব অনারের ব্যবস্থথা
কি রেখেছে? নাকি নিছক এতিহাসিক প্রত্নতাত্বিক নির্দশন হিসাবে
পর্যটন আকর্ষন করে রয়েছে নিছক অর্থ কামাইএর ফন্দি ফিকিরে ?
জানতে বড় ইচ্ছে করে। ছবি সুন্দর হয়েছে।
কম্বোডিয়ার প্রাচীন রাজধানী এংকর থাম তার ঝৌলুস এখনো
হারাইনি দেখে ভাল লাগল ।
মালএশিয়ার আলম রাজ্যে চীনা মন্দির প্রাঙ্গন বেশ দৃষ্টি নন্দন ।
ছবির এখানে এসে একবার বুদ্যং স্মরনং গচ্ছামী না বললে কি
চলে , তাই জগতের সকলেই সুখে থাকুক এ কামনা করে গেলাম আপনার
দেয়া ছবিটির পাদমুলে বসে ,সে জন্য ধন্যবাদ রইল তোলা আপনার তরে।
অং আং ন্যশনাল মেরিন পার্কের ভাসমান হাসের পাল দেখে মনে হলো
আহ! একটু যদি সাতরাতে পারতাম তাদের সাথে , কিন্তু বেরসিক কতৃপক্ষ
মনে হয় লিখে রেখেছে এ পার্কের সরোবরের জলে নেমে গোছল করা ও
সাতরানো হারাম, জানিনা এরকম লেখা সেখানে আছে কিনা, না থাকলে
ইছ্চা আছে একদিন হাসেদের সাথে সাতরিয়ে কাটিয়ে দিব সারা বেলা ।
থাই চালের তৈরী রং বেরং এর খাবার দেখে জিবে যে জল এসে গেল
এখন কি উপায়? থাই জেসমিন কিছু আছে ঘরে, চেষ্টা করে দেখব কিনা
ভাবছি তাই।
বিশাখাপত্তমের বোটি কোন্ডা বীচের মনোরম ছবি দেখে মনে পরে গেল
২০০১ সালে সেখানে গিয়ে বন্ধু বান্ধবদের সাথে জলে নেমে ডুবন্ত
পাথরের ঘায়ে পায়ের চামড়া কিছুটা গিয়েছিল ছিলে, যাহোক এখানে
পাথরের ফাকে নির্মল পানির ছবি দেখে ভুলে গেলাম সেসব কথা ।
মিয়ানমারে থাকা বিশ্বের বৃহদাকার বই এর ক্লোজ ছবি পেলে এখনই
লেগে যেতাম পাঠে, কোন ভাষায় লিখা তা জানিনা তবে পড়তে না
পারলেও ছবি দেখে পাঠের সাধ মিটাতাম মনের সুখে । ধারনা করি
বইটির কিছু কিছু অংশের ক্লোজ ছবি আছে আপনার কাছে, এখানে
ছবির সংখ্যার লিমিটেশনের কারণে দিতে পারেন নি তুলে । এ দায়
প্রতিযোগীতায় ছবির স্ংখা লিমিটেশনের ।
ভুটানের পাহাড়ী গ্রাম ওয়াংডি'র মনোরম ছবি দেখে মনে পরে
ভুটানের রাজকীয় পরিবারের এক সদস্য আমার সাথে যখন বিলাতে
পিএইচডি কোর্স করে, তখন তার কাছে থাকা ভুটানের পাহাড়ী
পেনরমিক ছবি দেখে তার সাথে ভুটানে যাওয়ার প্রবল ইচ্ছে জাগে।
বাঁধ সাধে বেরসকি সুপারভাইজার, তাঁর কার্যসুচীতে বিঘ্ন হবে বলে
দুজনের ছুটি এক সাথে না মিলে। পরে সুবিধামত ছুটি দিবে বললেও
সুযোগ হাতছাড়া হয়ে পড়ে। সংগ্রহে থাকা ভুটানের ছবি এখানে দিয়ে
ভাল করেছেন,স্মৃতিকে নিয়ে গেছেন অনেক পিছনে ।
সিলেটের নারী শ্রমিকের ছবি যোজনের ফলে ব্লগটির আকর্ষন আরো বেড়েছে।
আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী প্রিয় চায়ের সাথে মিশে আছে কত শত শত
মা বোনের কষ্ট নিসৃত ঘাম । সিলেটের চা বাগানের শ্রমিকের বিশেষ করে
নারী শ্রমিকের সংগ্রামী জীবন বড়ই করুন বিবিধ প্রকারে। চা বাগানে দিনে
রোদে পুড়ে, মেঘে ভিজে সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে সন্ধায় ঘরে ফিরে
গৃহস্থালী কাজের ঘানিটানা, বিপরীতে তাদের মিনসেগুলি সন্ধায় বিশেষ স্থানে
গিয়ে বউ ঝির ঘাটের পয়সা ডেলে বাংলা চোলাই খেয়ে নীজেদের জীবনের
সাথে পরিবারের সকলের জন্য নিয়ে আসে মহা বিরম্মনা। মনে পড়ে সেই
আঠার শতকে এই বাংলার এক মহিয়সী নারী ডাক্তার প্রথমা কাদম্বনী ও তাঁর
স্বামী দারকানাথ গাঙ্গুলী গড়ে তুলেছিলেন সে অঞ্চলের চাবাগানের নিগৃহীত আর
শোষিত শ্রমিকদের মুক্তির তরে আন্দোলন, পরবর্তীতে সে আন্ন্দোলনে অনেকে
শরীক হয়েছেন।এখনো অনেক মানবাধিকার কর্মী বাহিনী সেখানকার চাবাগানের
শ্রমিকদের মঙ্গলের তরে কাজ করে যাচ্ছেন নিবেদিত মনে।তবে অবস্থার বিশেষ
যে কোন পরিবর্তন হয়নি তা সচিত্র উঠে এসে অপনার এই ছবি ব্লগ পোষ্টের কথাতে।
সকলের মাঝে মানবিক সহযোগীতা ও সচেতনতার সৃষ্টি হোক এ কামনাই রেখে
গেলাম ঐকান্তিক ভাবে ।
যাবার বেলায় পোষ্টটি প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ।
প্রতিযোগীতায় আপনার সাফল্য কামনা করি ।
শুভেচ্ছা রইল
২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৪৩
জুন বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাই প্রথমেই জানিয়ে রাখি আপনার মন্তব্যে আমি কতটা বিস্মিত আর আভিভুত হয়েছি তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না । প্রতিটা ছবির পোস্টমর্টেম করা কিন্ত চাট্টিখানি কথা নয় । কতটা সময়,আর কতটা মনযোগ ব্যয় করেছেন তাই ভাবছি বসে বসে । জী আপনি ঠিকই বলেছেন বিশ্বের বিশ্বয় চীনের প্রাচীর নিয়ে । এ বিষয়ে আমার তিন পর্বের ছোট ছোট তিনটি পোস্ট আছে যা আমি প্রথম দিকে লিখেছিলাম । চীন ভ্রমনে গিয়েই আমি জানতে পারি ব্লগ সম্পর্কে তাই চীন ভ্রমন আমার কাছে এক বিশেষ স্থানে আসীন । দেখতে পারেন এখানে চীন লাল পতাকার দেশে (১ম পর্ব) যদি সময় থাকে
চীনের ব্যাপারে যা বলেছেন তা সত্য কিন্ত একটা জিনিস দেখে আমি বিস্মিত হয়েছি সে হলো মেকং নদী যা তিব্বত থেকে উৎপত্তি হয়ে ৬টি দেশের উপর দিয়ে গেছে। বিশাল এবং উদ্যাম মেকংকে আমরা থাইল্যান্ড থেকে দেখেছি , লাওস থেকে দেখেছি ক্যাম্বোডিয়া থেকে শুধু দেখাই নয় তাঁর বুকে নৌ বিহারেও গিয়েছি । কিন্ত কোনখানেই মনে হয়নি ভারতের মত চীন সবটুকু পানি বাধ দিয়ে শুষে নিচ্ছে। ভারতের মত একটা প্রতিবেশি থাকলে তাঁর আর অন্য কোন শত্রুর দরকার হয় না আলী ভাই।
মিশর সরকার কিন্ত অত্যন্ত দক্ষতার সাথে তাঁর পর্যটন স্থানগুলো দেখাশোনা করে আলী ভাই। মিশরের ডেজার্ট সাফারি শেষে আমাদের তিনজন ড্রাইভার কাম গাইড সেখানে রাত্রি যাপনের সমস্ত চিনহ খুটিয়ে খুটিয়ে পরিস্কার করেছে, তারপর বালুর উপর কম্বল টেনে টেনে সমস্ত দাগ মুছে দিয়ে আমাদের নিয়ে ফিরেছে। এই সময়টায় আমাদের গাড়িতে বসিয়ে রেখেছিল তারা। কিছু দিন আগে নতুন মিউজিয়ামে স্থানান্তর হলো অনেকগুলো ফারাওর বডি । তাদের যে কি রাজকীয় কেতায় গার্ড অভ অনার দিয়ে নিয়ে গেছে না দেখলে বিশ্বাস করবেন না । আপনি নেটে সার্চ দিয়ে দেখেন ।
ক্যাম্বোডিয়াও তাদের পুরাতাত্বিক শহর রক্ষনাবেক্ষনে অত্যন্ত যত্নশীল ও আধুনিক ।
অং আং ন্যাশনাল মেরিন পার্কের ছবিতে ওগুলো হাস না , কায়াকে ঘুরে বেড়ানো পর্যটক । ওখানে আমার ছেলে আর তাঁর বাবাও আছে। আমি একটু পরে নেমেছিলাম লঞ্চ থেকে ছবি তুলে । না না সাত্রানোতে কোন রেস্ট্রিকশন নেই । সাদাগুলো তো কায়াক চালিয়ে বীচের কাছে এসেই পানিতে । একঘন্টা টোটাল সময় ছিল তারাই সদ্বব্যাবহার করেছে সময়ের আমরা দুজন দ্বীপে ঘুরঘুর, ছেলে স্নর্কেলিং , সুইমিং এ ছিল ।
মিয়ানমারের ছবিটিতে যে শেঠি বা ঘর গুলো দেখছেন এমন ৭৩০ টি ঘর রয়েছে আর তাঁর ভেতরে খাড়া করে রাখা এক একটি শিলাখন্ড ঠিক এমন টি
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে আপনি প্লিজ আমার এই লেখাটি পড়েন আলী ভাই ভালোলাগবে এক অজানা ইতিহাস যা দেখে আমি সত্যি বিস্মিত হয়েছিলাম
বিশ্বের বৃহদাকার বইটি (ইতিহাস +ছবি) ভ্রমন ব্লগ
পরে একবার সময় করে ভুটান ঘুরে আসুন রাজকীয় অতিথি হয়ে সত্যি অপুর্ব একটি দেশ ।
চা শ্রমিকদের নিয়ে বাংলাদেশের সাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের একটি বই আছে অনাবদ্য ।
আবারও আপনাকে ধন্যবাদ এত্ত সুন্দর এক মন্তব্য , প্লাস আর প্রিয়তে নেয়ার জন্য , ভালো থাকুন সবাইকে নিয়ে
২৭| ২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:৪৫
ঢুকিচেপা বলেছেন: পুরোটাই আপনার মাস তাই যা পোস্ট করবেন তাতেই হিট।
ছবি এবং পাশাপাশি চমৎকার বর্ণনায় অসাধারণ একটি পোস্ট হয়েছে।
২য় বারের মতো শুভকামনা জানিয়ে গেলাম।
২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:০৪
জুন বলেছেন: পুরোটাই আপনার মাস তাই যা পোস্ট করবেন তাতেই হিট। কি বললেন ঢুকিচেপা হা হা হা তাহলে তো আরও যা যা লেখা আছে সবই দিয়ে দেই
আপনার দ্বিতীয়বারের শুভকামনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।
২৮| ২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মনযোগ দিয়ে আর দেখতে পারলাম কৈ!!
একনজর দেখেই মন্তব্য লিখতে বসে
গিয়েছিলাম । মনে করেছিলাম ছবি
সুন্দর হয়েছে ভাল লেগেছে জাতীয়
কথার সাথে আরো দু একটি কথা
জুরে দিয়ে মন্তব্য লেখা শেষ করব ।
কিন্তু লিখতে গিয়ে একটির পর একটি
ছবির কথা মানসপটে ভেসে উঠায়
লেখা একটু বড় হয়ে গেছে। তাতেই
বিস্মিত হয়েছেন , বিস্মিত হবেন
জানলে কি এমন কর্ম করি
হ্যাঁঁ কিছুদিন আগে আমি নিউজ চ্যানেলে
দেখেছি কিছু ফারাউ মমিকে মিউজিয়ামে
স্থানান্তর করেছে । সেটা দেখেইতো মনে
হলো এদের জন্য গার্ড অফ অনারের কথা।
চীন মেকং নদীর বুকে ১১টির মত বাঁধ নির্মান করেছে তার ক্রমবর্ধমান বিদ্যুত চাহিদা মিটানোর জন্য ।
কিন্তু এর মারাত্মক বিরোপ প্রভাব সম্পর্কে বিশ্বের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে উঠে এসেছে নিন্মের চিত্র ।
The swirling currents of the once mighty Mekong, shrunk by drought and increasingly
crippled by dams, point towards an unprecedented crisis of water governance along
the more than 4,900km of South-east Asia's longest river।
Dams disrupt the migration of fish, preventing them from reaching their spawning
grounds upstream and hampering their natural life cycles. This, in turn, could
significantly affect fish production in the Mekong, home to the world's largest
inland fishery of the upstream and downstream countries.
যাহোক আমাদের উজানের কোন দেশই নীজ স্বার্থ বাদ দিয়ে আমাদের স্বার্থের কথা বিন্দুমাত্র চিন্তা
করেনা। ফলে শুধু আমরাই ক্ষতিগ্রস্ত হব না, আখেরে তারাও ক্ষতির মুখোমুখী হবে , যেমনটি
ইতিমধ্যে চীনের ভিতরের মেকং এর ভিতরে দেখা যাচ্ছে । আর ফারাক্কার বিরোপ প্রভাব ভারত
এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে ।
মিয়ানমারের বই এর ছবি দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল
২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১২
জুন বলেছেন: এক নজর দেখেই এক পিএইচডি গবেষনার থিসিস বেশি নজর দেখলে না জানি কি হতো আলী ভাই
ছবি
সুন্দর হয়েছে ভাল লেগেছে জাতীয়
কথার সাথে আরো দু একটি কথা
জুরে দিয়ে মন্তব্য লেখা শেষ করব ।
আমি জানি এমন মন্তব্য আপনি কখনোই করতে পারেন না , তাইতো আপনার সিগ্নেচার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকি
আপনি ঠিকই বলেছেন প্রকৃতির প্রতিশোধ বড় নির্মম । ধরিত্রীকে বলে সর্বংসহা কিন্ত তাঁর সহ্যেরও একটা সীমা থাকে যা আমরা ভুলে যাই । এই যে ভারত আমাদের এতগুলো নদীতে বাধ দিয়ে উজান থেকে পানি সরিয়ে নিচ্ছে তাঁর কুফল তাদের একদিন ভোগ করতেই হবে , হয়তো তখন আমরা দুনিয়ায় থাকবোনা সেই বিচার দেখতে । আপনি দেখেন ইউরোপের দ্যানিউব কমপক্ষে দশটা দেশের উপর দিয়ে বয়ে গেছে । আমার জানামতে কোন দেশ তাতে বাধ দিয়ে পানির গতিপথ পুরোটা পালটে ফেলেনি ।
যাক এইসব দুক্ষের কিচ্ছা , চিন্তা করলেই আমাদের মত অক্ষম মানুষের মেজাজটাই খারাপ হয় ।
ভালো থাকবেন
শুভেচ্ছান্তে
জুন
২৯| ২৫ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: প্রতিযোগিতায় আপানকে বিজয়ী ঘোষণা করা হল !
আর কিছু বলাই নাই !
২৫ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:৫১
জুন বলেছেন: তাই নাকি অপু !!!
সময়ের আগে আগেই ঘোষনা
পুরস্কারের বইটিতো এখনো হাতে পাই নাই
অটঃ শায়মার কাছে আমার জন্য একটু তদবির কর্বেন্নাকি
৩০| ২৫ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:৫৪
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: জুন মাসে গ্লোব ট্রটার জুনের চমৎকার ছবিগুলো আমাকে অনেকগুলো সুন্দর স্থানে ভ্রমণের আনন্দ দিলো !
২৫ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:৫৯
জুন বলেছেন: গ্লোব ট্রটার
কত দেশই দেখি নি । তবে আমার আফসোস নেই ।
এত আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা
৩১| ২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:৩৮
মলাসইলমুইনা বলেছেন: সামুর ফটো ব্লগের ইতিহাসে অমর হোন বলা ছাড়া বিকল্প নাই । আর আরেকটা কথা, কা_ভা-র মন্তব্যটা খুবই ঠিক হয়েছে । যেহেতু ভ্রমণ ব্লগ ফটো ব্লগের নিয়মের মধ্যে পরবে না কিন্তু তারপরেও অনেকের ফটো ব্লগকে আসলে ভ্রমণ ব্লগই মনে হচ্ছে । কিন্তু আপনার ফটো বর্ণনা খুবই পরিমিত হয়েছে যেটা না হলে ব্লগটা অসম্পূর্নও লাগতো । খুবই ব্যালান্সড হয়েছে ব্লগ সেদিক থেকে । এই পোস্টকে আইকনিক ভাবতেই হবে নেক্সটে সবাইকে আবার কোনো ফটো ব্লগ প্রতিযোগিতা হলে। কিছু ফটো মনে হয় আগে দেখেছি আপনার ব্লগেই । বাহারিয়া মরুভূমির চুনাপাথরের তৈরি ভাস্কর্য্য আর ভুটানের ওয়াংডি গ্রামের ফটো দুটো খুব ভালো লেগেছে । সুন্দর ফটো ব্লগ এই একই কথা শুনতে শুনতে আপনার কখন যে আবার বিরক্ত লাগবে সেটাই ভাবছি । হাহাহা ---।
২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫৭
জুন বলেছেন: সামুর ফটো ব্লগের ইতিহাসে অমর হোন বলা ছাড়া বিকল্প নাই ।
হা হা হা ভালো দোয়াই করলেন মনে হচ্ছে
আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভকামনা রইলো আপনার জন্যও
৩২| ২৯ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ এবং দারুণ !
ব্যস্ততায় এমন সুন্দর ছবি ব্লগ মিস করে গেছি। অনেক সুন্দর জুন আপু
২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:২৫
জুন বলেছেন: মিস করলেও অসুবিধা নাই মনিরা। আমাদের মত গৃহবধূদের অনেক সংগ্রাম করেই সময় বের করে ব্লগে আসতে হয়। সুতরাং দুই একটা লেখা পড়তে পড়তে দেরি হয়ে যায় বইকি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ রইলো সাথে শুভকামনা
৩৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ রাত ১১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: অভিনন্দন জুন আপু
আপনার ছবি প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হবার জন্য অভিনন্দন!
০৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৩৪
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ শেরজা তপন। তা আপনার বাবনিকের কি খবর? আমি তো উদগ্রীব বাকি পর্ব পড়ার জন্য
ভালো থাকুন সবসময় আর বাবনিক সিরিজ শুরু করুন
৩৪| ০৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ২:৩৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ছবি গুলো ভ্রমনের ইচ্ছে জাগায়,
যদি ও অনেক দেশ ঘুরেছি , তারপরও মনের ইচ্ছে
আরও প্রসারিত হয় ।
...............................................................................
আপনাকে অভিনন্দন
০৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৩৬
জুন বলেছেন: আমার আবারও আরেকবার ক্যাম্বোডিয়ার সিয়েমরেপ আর মিয়ানমারের বাগান শহরে যেতে খুব ইচ্ছে করে। মনে হয় যেতে পারলে এবার অনেক সময় নিয়ে খুটিয়ে খুটিয়ে দেখতাম।
ধন্যবাদ রইলো অনেক অনেক।
৩৫| ১১ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২১
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: বৈচিত্র্য আর সৌন্দর্যে মুগ্ধ।
অ.ট.- দুটি বানান দয়া করে সংশোধন করে দিন- প্রতিযোগিতা আর আশ্চর্য।
ভালো থাকবেন সবাইকে নিয়ে।
১২ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৩২
জুন বলেছেন: আপনার মত একজন কবি আমার ছবিতে মুগ্ধ জেনে খুব ভালো লাগলো মোস্তফা কামাল। অনেক দিন পর পর আসেন এখন, জীবন ও জীবিকায় খুব ব্যাস্ত হয়ে পরেছেন কি?
ভুল শুধরে দিয়েছি, অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৬| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:২৮
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ঠিকই বলেছেন আপু। জীবন জীবিকায় প্রচণ্ড ব্যস্ত। তারপরও লেখালেখি চলছে। সময় দিচ্ছি লিটল ম্যাগাজিনে প্রবন্ধ লেখায়। গত বইমেলায় রংপুর থেকে প্রকাশিত 'মননরেখা'য় কবি আহমদ ইলিয়াসকে নিয়ে ১৭ পৃষ্ঠার প্রবন্ধ আর ঢাকা থেকে প্রকাশিত 'নিসর্গ'তে 'সাহিত্যে মহামারী মহামারী সাহিত্য' নামে ৬২ পৃষ্ঠার একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়া বাঙ্গালা রুবাইয়াৎ দ্বিতীয় সংস্করণ বের করেছি আগের ৫০টির সাথে আরো ১০০টি যুক্ত করে মোট ১৫০টি রুবাই দিয়ে। প্রকাশক ভাষাচিত্র। এখন সাহিত্যে নস্টালজিয়া নিয়ে একটি প্রবন্ধ লিখছি। এটাও ৫০ পৃষ্ঠার বেশি হবে বলে অনুমান করছি। কারণ ৪০ পৃষ্ঠার মতো লেখা হয়ে গেছে। দোয়া করবেন।
১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৫
জুন বলেছেন: বাব্বাহ এত বিশাল ব্যাপার । অনেক খুশী হয়েছি আপনার লেখালেখির কথা শুনে । আমার যে কি আলসী । একজন বলেছে পান্ডুলিপি দিতে ভ্রমন বই এর জন্য তাও লিখতে আলসেমি
তবে অনুপ্রানন আর শব্দঘর ম্যাগাজিনে মাঝে মাঝে লেখা দেই ওনারা ছাপে এই পর্যন্তই আমার গতবিধি কামাল ভাই ।
আপনার আরও সাফল্য কামনা করি ।
৩৭| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৩০
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: প্রতিকথার অনলাইন সংখ্যায় বিদ্রোহী কবিতার শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষে একটি দীর্ঘ লেখাও বের হয়েছে।
১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৬
জুন বলেছেন: অভিনন্দন আপনাকে
৩৮| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রতিটি ছবি সুন্দর অনবদ্য। প্রথম ছবিটি সবচেয়ে বেশি ভাল লেগেছে এটি সপ্তাশ্চর্যের একটি ।
১৩ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৭
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার
৩৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৫৫
খোলা জানালা। বলেছেন: জুই,
অনেক অনেক বছর পর পদার্পণ করলাম আপনাদের এই প্লাটফর্ম এ! সে সময় খুব পরিচিতি ছিলো আমার আপনাদের সাথে! এখন মলিনতায় ম্লান হয়ে গেছে! আশা করছি আমাকে পাশে রাখবেন!
তখন অধির আগ্রহভরে যেমনি আপনার কারোকায্যখচিত ইমেজ গুলো দেখেছিলাম আজো সেই মধুর আগ্রহ ভরেই তা দেখলাম!
অফুরন্ত ভালোলাগা জানবেন!
০৩ রা আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৪৫
জুন বলেছেন: আমার নাম জুন, আমি অত্যন্ত দুঃখিত এবং লজ্জিত যে আপনার নিকটি স্মরণ করতে পারছি না। আপনি কি অন্য কোন নামে ছিলেন? যাই হোক আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য খোলা জানালা।
৪০| ১৯ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৮
ফয়সাল রকি বলেছেন: মন্দির প্রাঙ্গনের ড্রাগনটা ভালো লেগেছে।
২০ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৪৩
জুন বলেছেন: মন্দির না ফয়সাল রকি,এটা চেয়ারম্যান মাও এর বিপ্লব পুর্ব সময়কার চীনের রাজপ্রাসাদ নাম ফরবিডেন সিটি যেখানে একসময় সাধারন মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫১
ইসিয়াক বলেছেন: যাক আমি প্রথম হলাম।