নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এঞ্জেলস ট্রাম্পেট, দই ইনথানন, চিয়াং মাই
আজব একটা শিরোনাম তাই নয় কি ! আসলেও তাই। অন্যান্য দিনের মতই গতকাল সকালে অনলাইন পত্রিকাগুলোতে চোখ বুলাতে গিয়ে যুগান্তরের একটি আর্টিকেলের শিরোনামে চোখ আটকে গেল ফুলের গন্ধ শুকে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা তরুনীর । পেপারে ছবি দেখে অজ্ঞাতসারেই বলে উঠি আরেহ এই ফুলতো আমার অনেক পরিচিত। তাড়াতাড়ি পড়তে শুরু করলাম, সংবাদে লেখা আছে কানাডার টরেন্টোর রাফেলা নামের এক তরুনী রাস্তার পাশে নজর কাড়া এই ফুল দেখে মুগ্ধ হয়ে তাঁর গন্ধ নিতে যায়। তারপরই শুরু হয় তাঁর খারাপ লাগা, এমন কি সে নড়াচড়া বা চিৎকার করতেও পারছিল না, বাসায় ফিরে অজ্ঞান হয়ে পড়ার অবস্থা। যাই হোক সুখের কথা কথা মেয়েটি পরে সুস্থ হয়ে যায়। এর পর তিনি সবাইকে রাস্তার পাশে ফুল দেখলে ছুটে গিয়ে গন্ধ শুকতে বারন করেছেন ।
এঞ্জেলস ট্রাম্পেটের ঝোপ, ভু পিং প্যালেস, চিয়াং রাই
এই যে ফুলটি তাঁর উজ্জ্বল রঙ আর সৌন্দর্য্যে দিয়েই কিন্তু মানুষকে মুগ্ধ করে টেনে নিচ্ছে তাঁর কোলের কাছে। শুধু তাইই নয় সেই সাথে তাঁর নামটিও যে ভারী সুন্দর দেবদুতের বাশী ইংরেজী নাম এঞ্জেলস ট্রাম্পেট। কিন্ত এই স্বর্গীয় বাশীতে না আছে সুমিষ্ট কোন মধুর সুর না আছে নিদেনপক্ষে কোন স্বর্গীয় সুগন্ধি! তাঁর বদলে এতে আছে কিনা তিনটি ভয়ংকর বিষাক্ত উপাদান যা হলো আয়ট্রোপাইন, হায়োসাইসামিন আর স্কোপোলামাইন। আর এই স্কোপোলামাইন এতটাই বিষাক্ত যে বিশেষজ্ঞরা এর নাম দিয়েছে শয়তানের নিঃশ্বাস। এর নিঃশ্বাসে মানুষ অসুস্থ হয়ে পরে আর সময়মত চিকিৎসা না নিলে এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। ফুলটি আমাদের অতি পরিচিত ধুতুরা গোত্রের।
গেট পেরিয়ে কুয়াশাচ্ছন্ন পথ ধরে প্রাসাদের দিকে এগিয়ে চলেছি
আমার মনে পরে চিয়াইং মাই বেড়াতে গিয়ে একদিন সারাদিন দই সুথেপ আর দই পুইতে কাটিয়েছি। থাই ভাষায় দই মানে পাহাড়। যাই হোক সেই পুই পাহাড়ে উঠতে গিয়েই আচমকাই সাক্ষাৎ হলো এক রাজপ্রাসাদের। উবার চালককে দাড়াতে বলে টিকিট কেটে ভেতরে ঢুকতেই মনে হলো হাল্কা ঠান্ডা হাওয়ার সাথে সাথে চারিদিক কুয়াশায় আচ্ছন্ন এক ফুলের রাজ্যে এসে হাজির হয়েছি।
অত্যন্ত সাদামাটা ভুপিং প্রাসাদ
ঐতিহ্যবাহী থাই রীতিতে তৈরি সাধাসিধে এক রাজপ্রাসাদ নাম তার ভুপিং যা ছিল রাজা ভুমিবলের প্রিয় এক শৈলনিবাস। চারিদিক জুড়ে শুধু সবুজ গাছ- ফুল আর ফুলের মতই রংবেরঙ্গের সব্জী। এখানেই পথের পাশে দেখা হয়েছিল দেবদুতের বাশীর সাথে যার মাঝে রয়েছে শয়তানের নিঃশ্বাস। পথের দুপাশে অজস্র সাদা আর হলুদ রঙের নজরকাড়া ফুল এঞ্জেল ট্রাম্পেটস গুলো তখন মাথা ঝুকিয়ে যেন আমাদের অভিবাদন জানাচ্ছে ।
নীচে সব ছবি ভু পিং প্রাসাদের আঙ্গিনা থেকে তোলা,কুয়াশা আর রোদের ফাকে ছবিগুলো তোলার জন্য অনেক ছবি ঘোলা এসেছে ।
রডোড্রেনড্রন
গোলাপ
| সাদা লিলি
রডোড্রেনড্রন
মৌসুমী ফুলের সমাহার
ফুল আর ফুলের মতই সুন্দর বাধাকপি
দাতরাঙ্গা
আমাদের অতি পরিচিত ফুলটির নাম মনে পরছে না
রাজপ্রাসাদের অদুরে পাহাড় আর তাঁর গা বেয়ে অসংখ্য ফুল আর ফলে ভরা গাছ
পাহাড়ে উঠে গেছে সিড়ি আর এর উপরে কৃত্রিম লেকের পাশে রাজপরিবারের সদস্যদের জন্য রয়েছে দু একটি ছোট ছোট কাঠের কটেজ।
এই লেকে রাজা ভুমিবলের সৃষ্ট সুরের তালে নেচে উঠে পানির ফোয়ারা
হা মং কফির দোকানের বাইরে সাইনবোর্ড, দই পুই, চিয়াং মাই
শয়তানের নিঃশ্বাসের জন্যই কি না জানি না সেখান থেকে বেরিয়ে অবধি মাথাটা ঝিম ঝিম করছিল যা কাটলো পুই পাহাড়ের বিখ্যাত মং কফি খেয়ে।
তথ্য সুত্র যুগান্তর পত্রিকা।
ছবি আমাদের ক্যামেরা আর মোবাইলে তোলা শুধু লেকের ছবিটি নেট থেকে ।
আমরা যখন গিয়েছি তখন ফোয়ারাগুলো সাময়িক বন্ধ ছিল
০৩ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫৫
জুন বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদের সাথে চা পাওনা রইলো আবিব স্যার
২| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বাহ!! চমৎকার সব ছবি আর ফুল।
বিষাক্ত ফুলটিরআরো অনেকগুলি প্রকারভেদ আছে। এরা ধুতরার আত্মিয়। এদের এটি সাদা ভার্সন আছে। এক গ্রামে পুরনো এক বাবুর বাড়ি দেখতে গিয়ে সেখানে তার দেখা পেয়ে ছিলাম। একটি ডাল ভেঙ্গে নিয়ে এসেছিলাম। লাভ হয়নি, চারা করতে পারি নি।
০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০১
জুন বলেছেন: আপনার মতন একজন ফুল বিশারদের মন্তব্য পেয়ে খুব ভালোলাগছে জলদস্যু
আমি লিখেছিতো সাদা এঞ্জেলস ট্রাম্পেটের কথা ! এই গাছগুলো পথের দুপাশে ছিল কিন্ত একেবারে পাশে না একটু দুরত্বে । সামনে অন্য কোন গাছ ছিল। তবে অনেক ফুটে ছিল যা আলাদা একটা সৌন্দর্য্য ফুটিয়ে তুলেছিল সেই পাহাড়ি সবুজ ল্যান্ডস্কেপে । তবে কুয়াশা নাকি মেঘ একটু পর পর ঢেকে দিচ্ছিল প্রকৃতিকে । এটা আরামদায়ক হলেও ছবি তোলার জন্য অসুবিধা ছিল । আবারও ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: দারুন সব ছবি ও বর্ননা।
০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৪
জুন বলেছেন: বুঝলাম দারুন সব ছবি আর বর্ননা কিন্ত আমার আগের মেগা পোস্টে আসেন্নাই দেখলাম
আগে তো ইট টিট রাখতেন এখন তাও না
আমাদের ইউনিভার্সিটির ১০০ বছর পুর্ন হলো আপনি একটা পোস্ট দিলেন না যে
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে
৪| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: একটা ফুলের নাম দাতরাংগা,প্রথম ফুলের নাম পড়ে দাত ভাংগার অবস্থা। এটার নাম হওয়ার দরকার ছিল 'দাতভাংগা'
০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯
জুন বলেছেন: গিয়াস লিটন অনেক দিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালোলাগছে । এই ফুলের নাম যে দাতরাংগা এটা জেনেছি সহব্লগার মরুভুমির জলদস্যুর একটা পোস্টে । পাহাড়ি এলাকায় বুনো এই ফুলটি আমার খুব প্রিয় কিন্ত নাম শুনে আপনার মতই যারপরনাই দুঃখিত হয়েছিলাম
সরস একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৫| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৫৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ফুল সবাই কম বেশি পছন্দ করে।আর তার গন্ধও নিতে চাই।তবে গন্ধ নিতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে সেটা অন্যরকম অভিজ্ঞতা।
ছবি ও লেখা দুই মিলিয়ে দারুন এক পোষ্ট++
০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৩
জুন বলেছেন: মোস্তফা সোহেল অনেকদিন পর আপনাকে পোস্ট দিতে দেখে খুব ভালোলেগেছে সত্যি বলতে কি ।
হু এই ফুলের নাম এঞ্জেলস ট্রাম্পেট অর্থাৎ দেবদুতের বাশী হলে কি হবে এ হলো বিষের বাশী
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৬| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ফুলের ছবি সহ সুন্দর পোস্ট। কিন্তু ছবি প্রতিযোগিতা তো শেষ। রাজা ভুমি বলের সৃষ্ট সুরের তালে মানে বুঝলাম না।
০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৮
জুন বলেছেন: ছবি প্রতিযোগিতা তো শেষ
হা হা হা এটা হইলো আগামীবারের জন্য এডভান্স
আসলে পেপারে নিউজটা পড়ার পর মনে হলো এই ফুল তো আমি বাগান সাজাতে দেখেছি চিয়াং মাই এর দই পুই এ । তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম যাতে আপনারাও সতর্ক থাকেন ।
থাইল্যান্ডের প্রয়াত রাজা ভুমিবলের এমন কোন গুন ছিল না যা তাঁর ছিল না , তাঁর মাঝে একটা ছিল সুর সৃষ্টি । তিনি প্রায় ৪০ এর উপর সুর সৃষ্টি করেছিলেন । তারই সুরের তালে তালে এই ঝর্নার পানিগুলো নাচে সে এক অসাধারন দৃশ্য ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৭| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসহ্য সুন্দর পোস্ট। সুন্দর অথচ ভয়ংকর ফুলসহ অনেক ফুল দেখলাম। ফুল মানেই ভালোবাসি। ধন্যবাদ আপি
০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৮
জুন বলেছেন: হায় ছবি আমি যদি আপনার মত কবিতা লিখতে পারতাম তবে হয়তো আর কিছুই চাইতাম না ।
ফুল ভালোলাগারই জিনিস তবে এর মাঝেও যে বিপদ আছে সেটাই ভাববার বিষয় । আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
৮| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লেডি বতুতা ভ্রমণ ব্লগে অসাধারণ। প্রত্যেকটি ছবি সুন্দর । ফুলের ঘ্রাণও দেখি খুব ভয়াবহ । তবে দেখতে কিন্তু বেশ। ফুল আর শৈল নিবাসে ভালোলাগা আর বিষাক্ত ঘ্রাণে মন্দ লাগা ।
০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪১
জুন বলেছেন: ফুলের ঘ্রাণও দেখি খুব ভয়াবহ আসলেও ভয়াবহ সেলিম আনোয়ার । ধুতুরা গোত্রের তো তাই এই অবস্থা । অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে নিয়মিত দেখে খুব ভালোলাগছে । সালমান সহ সবাইকে নিয়ে আশা করছি ভালোই আছেন । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
৯| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: ফুলে ফুলময় পোস্ট- ভাল লেগেছে
(সময় কম তাই মন্তব্য ছোট)
০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৩২
জুন বলেছেন: এখন লকডাউন মানুষেরতো অজস্র সময় তাহলে আবার সময় কম কি !! যাক বাবা তাহলে আমি আরেকটি বিশাআআল মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকি কি বলেন শেরজা তপন যদি আর না আসেন তাই ধন্যবাদ জানিয়ে রাখি
১০| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯
আমি সাজিদ বলেছেন: এত্ত এত্ত ফুলের ছবি। স্কোপোলামাইন যেমন শয়তানের নিঃশ্বাস , তেমন এর থেরাপিউটিক ইউজ ও আছে কিছু সময়। ব্লগে জুন আপির পোস্ট মানেই নতুন কিছু। প্লাস।
০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৫১
জুন বলেছেন: আমার কাছে যে কত ফুলের ছবি আছে তাঁর ইয়াত্তা নেই আমি সাজিদ
আসলে ফুল পাখি ভালোবাসি তাই বলেই হয়তো ।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
এর থেরাপিউটিক ইউজ এর কথা মনে হয় ডাক্তার আহমেদ জীএস বলে দিয়েছেন নীচে মন্তব্যের ঘরে , আসামীদের পেট থেকে কথা বের করতে হা হা হা ভালোই বুদ্ধি । কিন্ত ডোজের হেরফের হলে মরে যাওয়ারও চান্স থাকে মনে হয়।
১১| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কি অবাক করা কান্ড । আজ ছুটির দিন বৈকালিক ভ্রমনে বেরিয়েছি
গোলাপ গার্ডেনে।সুন্দর সুন্দর গোলাপ ফুল দেখছিলাম আর দেখছিলাম ।
এককোনে ঘাসের উপরে বসে মোবাইল টিপে টিপে সামুতে গিয়ে
জুন নাম দেখে ক্লিক করে দেখি আবাক করা ফুলেরি কান্ড ।
এঞ্জেলার পাশে ট্র্যাম্পেটের ঝোপে ভারি সুন্দর দেবদুতের বাশীতে থাকা তিনটি মারাত্মক
বিষের সমাহার থাকার কথা এবং এর সুন্দর গন্ধে শুকলে অচেতন এমনকি মৃত্যুর কথা
শুনে মনে পড়ে যায় আমাদের দেশের কতিপয় দৃষ্টি নন্দন বিষাক্ত ফুলের কথা। ফুল প্রসঙ্গ
অলোচনার দিন কয়েক আগে কাজী ফাতেমা ছবির পোষ্টে গুটা কয়েক ফুলের ছবি দিয়ে
বলেছিলাম কিছু কথা, প্রাসঙ্গিক বিবেচনায় কতেক তার এখানে দিলাম তুলে ।
রেড জেসমিন বা রক্ত কবরি, এর সকল অঙ্গই বিষেভরা
খেলে মৃত্যুর কারণ হয়, স্থানিক প্রয়োগে গর্ভপাত ঘটে।
কলকে ফুল বা হলদে করবী,এর বাকল ,ফুল ফল বা কষ সবই বিষাক্ত ,
ফল মারাত্মক অবসাদক, পঙ্গুত্ব আরোপক ও ঘাতক।
ধুতুরা , ফুল ফল সহ সমস্ত উদ্ভিদটিই বিষাক্ত চেতনানাশক ও প্রলাপসৃজক
ছবি ও তথ্যসুত্র : https://bn.wikipedia.org/wiki /বিষাক্ত_উদ্ভিদ
এই পোষ্টে সাদা মাটা ডুপিং প্রাসাদের দুপাশে অজস্র সাদা হলুদ রঙের নজড়কাড়া
ছবি খুবই সুন্দর উঠেছে । ঠিকই তারা যেন দর্শনার্থীদেরকে অভিবাদন জানাচ্ছে ।
বর্ণনার চটকতায় অভিভুত ।
সদ্যজাত গোলাপের ছবি খুবই মনোমুগ্ধকর , অনেকক্ষন লাগিয়ে চেয়ে থাকতে ইচ্ছে করছে।
সাদা টিউলিপের ছবি মনে বড় আশা জাগায় কবে ফুটবে আমার গাছে । গোলাপী টিউলিপ
ফুল ফুটে ঝড়ে গেছে । আপনে জানেন কিনা জানিনা ,টিউলিপের ফুলের মাঝখানে থাকা সরু
ফুল দন্ডগুলির শির্ষে থাকাবোটায় যে রেনু থাকে তা থেকে জাফরানের থেকেও সুন্দর রংপাওয়া
যায় ,জর্দা পাকানোত এর ব্যবহার করা যায় ।
বাধা কবির ছবি সুন্দর হযেছে । ছবি দেখে মনে হয় শিল্পী যেন তার নিখুত হাতে পাতা কেটে কেটে
দৃষ্টি নন্দন ফুলের ছবি সৃজন করেছে । অথচ পাকৃতিক ভাবেই তারা নীজেরাই কতনা সুন্দর ।
দাঁত রাঙ্গা ফুলগুলি দেখতে খুবই সুন্দর। মাত্র গতকালই বাগান হতে গুটি কয়েক দাতরাঙ্গা তুলে
আমার রাইটিং টেবিলের বাদিকে ফুলদানিতে এনে রেখেছি সাজিয়ে। কারণ প্লান্ট সতেজকরণ
লিকুইড মিশানো পানিতে রাখলে এরা মাসখানেক তাজা থাকে ফুলদানীতেই ।
ভুমিবলের সৃষ্ট সুরের তালে নেচে উঠতে মন চাইছে । কিন্তু পানি বড় ঠান্ডা ইচ্ছে থাকলেও পানিতে
ভিজলে খবর আছে। ইচ্ছে করে ছোটকালেই ফিরে যেতে ,সারাদিন বৃষ্টিতে ভিজলেও সর্দি জ্বরে না ধরে।
দই পু্ইং খাইতে বড় সাধ জাগে । রেসিপি জানা থাকলে আর জানালে দেখতাম চেষ্টা করে ।
পোষ্টের শেষের শয়তানের নিঃশ্বাস ফুলের ছবিটা দেখে মনে হলো এটা যেন আমার দেখা
সেই ফ্লাই ইটার জাতের ফুল গোত্রেরই হবে ।
সুন্দর পোষ্টটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । পোষ্টটি প্রিয়তে নিলাম তুলে ।
শুভেচ্ছা রইল
০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:০৬
জুন বলেছেন: রক্ত করবী হলদে কলকে ফুল আর বিশেষ করে ধুতুরাতো তাঁর বিষাক্ত শরীরের জন্যই বিখ্যাত । তাদের ফল যেগুলোকে আমরা বলতাম ডাইনি বুড়ির মাথা। ছোটবেলায় অনেক সময় দুষ্টুমি করে আমাদের মাথার চুলে জড়িয়ে দিতো । কাদতে কাদতে বাসায় আসতাম
আপনার গোলাপ বাগানের গোলাপ দেখে আমি মুগ্ধ । ভারতের চন্ডীগড়ে ঘুরতে গিয়ে সেখানকার বিখ্যাত রোজ গার্ডেনে গিয়েছিলাম কিন্ত সিজন না থাকায় সব গাছ কেটে শুধু অল্প একটু কান্ড রেখেছিল পরে আমরা সেখান থেকে বিখ্যাত রক গার্ডেনে চলে গিয়েছিলাম সারাদিনের জন্য ।
দই পু্ইং খাইতে বড় সাধ জাগে আলী ভাই এটাতো পাহাড়ের নাম । থাই ভাষায় পুই মানে পাহাড় আমি লিখেছি তো আপনি দেখেন নাই !!
ভু পিং প্যালেসের দৃষ্টিনন্দন বাঁধাকপির বাগানে এক পেত্নীও বসে আছে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন
আপনার এত সুন্দর ফুলে ভরা এক মন্তব্যের উত্তর দিতে গিয়ে ভেবে মরছি কি জবাব হবে এর উপযুক্ত ! আপনি নিজ গুনেই ভেবে নিয়েন আমার বলতে না পারা জবাব ।
অনেক অনেক ভালো থাকুন পরিবার পরিজন নিয়ে । অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা
১২| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৮:০৫
কামাল১৮ বলেছেন: প্রথমে ভাবলাম সব ছবিই থাকবে কানাডার।এখানে এখন ফুলের মৌসুম চলছে।চারিদিকে ফুল আর ফুল।ফুলের সাথে পাল্লাদিয়ে বাড়ছে গরম।ইতি মধ্যে ৫০০ জনের মতো মারা গেছে গরমে।আবার একই দিনে একই যায়গায় ২৫০০০জনকে টিকা দিয়ে রেকর্ড করেছে।
ছবিগুলো দেখার মতো।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৫৫
জুন বলেছেন: ভাই আমিতো এখনো কানাডা যাইনি তাই সেখানকার ছবি দিতে পারি নি
কানাডায় স্মরণকালের এমন ভয়াবহ গরম দেখা যায়নি । আমরা যে গরমে অভ্যস্থ তাও ৩৬/৩৭ সেঃ এ পাগল হয়ে যাই , এসি ছেড়ে বসে থাকি আর যারা শীত আর বরফের মাঝে বসবাস তাদের ৪৯/৫০ ডিগ্রীতে কি শোচনীয় অবস্থা !!
এমন টিকাকরণ যদি আমাদের দেশেও চলতো তাহলে খুব ভালো হতো । মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো । আগামীতেও স লেখার সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা রইলো ।
১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
"..... পাহাড়ে শয়তানের নিঃশ্বাস" নামে চটকদার একটা শিরোনাম দেখে ভাবলূম " হিমালয় পর্বত থেকে ফেরা সকল পর্বতারোহীই করোনায় আক্রান্ত" খবরটির পেছনের কাহিনী নিয়ে পোস্ট। কিন্তু সাথে ফুলের ছবি দেখে দ্বিধায় পড়লুম। ভেতরে গিয়ে দেখি পেল্লায় কান্ড।
কতো কতো ফুলের সমাহার। বাধাকপিগুলো না খেয়ে বাঁধিয়ে রাখার মতো।
শয়তানের নিঃশ্বাস ছাড়া ফুলে যে স্কোপোলামিনের কথা বললেন তার ইঞ্জেকশান দিয়ে দূর্দান্ত সব আসামীদের কাছ থেকে কথা আদায় করা হয়। স্কোপোলামিনের কারনেই তখন মানুষ পেটের সব কথা গরগর করে বলে দেয় । মনে হবে পাগলের প্রলাপ।
অস্থির আর পাগলের মতোই আচরণ করবে সে। সাথে হাইয়োসামাইন থাকার কারনে দৃষ্টি ঝাপসা হবে, মাথা ঘুরবে, ফ্লাসিং হবে, মুখটুক শুকিয়ে যাবে। সব মিলিয়ে আসলেই শয়তানের আছর লেগেছে মনে হবে।
সুন্দর পোস্ট। সাথে ডঃ এম এ আলীর মন্তব্য আপনার পোস্টের সুবাদে বাড়তি পাওয়া।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:০৭
জুন বলেছেন: চটকদার একটা শিরোনাম দেখে ভাবলূম " হিমালয় পর্বত থেকে ফেরা সকল পর্বতারোহীই করোনায় আক্রান্ত" খবরটির পেছনের কাহিনী নিয়ে পোস্ট। কিন্তু সাথে ফুলের ছবি দেখে দ্বিধায় পড়লুম। ভেতরে গিয়ে দেখি পেল্লায় কান্ড। হা হা হা আপনার মন্তব্য পড়ে হাসতে হাসতে শেষ জনাব আহমেদ জী এস । বরাবরের মতই অনাবদ্য এক মন্তব্যে আমার পোস্টকে অলংকৃত করলেন যেন । হু বাধাকপিগুলো সত্যি সুন্দর, সাদা, সবুজ আর বেগুনী মেশানো নেট থেকে নেয়া ঠিক নীচের ছবিটির মতন। এত সুন্দর বাধাকপি তো মনে হয় সাজিয়ে রাখি , খাবো কি করে !
স্কোপোলামিনের কারিশমার কথা শুনে তো রীতিমত তাজ্জব হোলাম । তবে একবার গ্রামে এক পরিবারের ৫/৬ জন ধুতুরা শাক খেয়ে মরনাপন্ন অবস্থা।ক্ষীন দৃষ্টির বুড়ো দাদী খেত থেকে শাক তুলতে গিয়ে ছোট ছোট ধুতুরা শাকের পাতাও তুলে এনেছিল।
জী ডঃ এম এ আলীর মন্তব্য সব সময়ই বাড়তি কিছু বলে যায় যা জানার ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করে তোলে।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে অসাধারন এক মন্তব্যের জন্য । ভালো থাকুন সবসময়
১৪| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: চমতকার সব ছবি, আপনার ছবির হাত ভাল। কিছু ফুল আছে আমি মনে হয় আগে কখনই দেখি নাই।
ব্যাংকক সত্যিই সুন্দর জায়গা, আমার এক কলিগ আছে সে সেখানে জব করে এখন, মাখে মাঝে সে ফেইসবুকে লোভনীয় খানা দানার ছবি দেয় বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:০৬
জুন বলেছেন: কাছের মানুষ এখানে কিছু ফুল আছে যা শীত ঋতুর দেশের। পাহাড়ের উপর ঠান্ডা তাই ওখানে ভালো হয়। তবে অনেক ফুলই আমাদের দেশে দেখা যায়।
থাইল্যান্ড খাবারের জন্য বিখ্যাত, পাচ তারকা বিশিষ্ট রেস্তোরাঁ থেকে ফুটপাত সবখানেই লোভনীয় খাবারের দেখা মিলবে। এখানে একটি কথা প্রচলিত আছে যে খিদের যন্ত্রনায় রাত ২টায়ও আপনার ঘুম ভাংগে তখনও দরজা খুলে বাইরে গেলে গরম গরম রান্না করা খাবার মিলবে
ব্যাংকক আসলেও আমাদের আয়ত্বের মাঝে থাকা একটি সুন্দর দেশ। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৩৭
শায়মা বলেছেন: আমিও শিরোনাম পড়ে তাড়াতাড়ি এসে দেখি সেই শয়তান ধুতুরা ফুলের জাঁত!! কদিন আগে নুরুভাইয়ার বিষাক্ত ফুল পোস্ট পড়ে তো আমার ভয়ে মরো মরো অবস্থা। আর হ্যাঁ এই অরনামেন্টাল ক্যাবেজ আমার বাসাতে এখনও ক্ষীন কলেবরে দাঁড়িয়ে আছে এক কোনায়।
এটা আসলেই সাজাবার জন্য। খাবার জন্য নহে।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১১
জুন বলেছেন: আমিও অবাক হয়েছিলাম শায়মা পেপারে এই শয়তানের নিঃশ্বাস নামের ফুলের কথা জেনে। এটা অনেকেই ঘরের বেড়ার কাছে লাগায় বাসা বাড়ি থেকে একটু দুরত্ব রেখে। হ্যা ওই অর্নামেন্টাল ক্যাবেজের একটা ছবি দিয়েছি আলী ভাই এর মন্তব্যের উত্তরে যার পাশে এক পেত্নী বসা
অনেক অনেক ধন্যবাদ বোন ভালো থেকো সবসময়
১৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:১৫
ইসিয়াক বলেছেন: ছোটবেলায় সাদা রঙের ধুতরা ফুল আমাদের গ্রামের আনাচে কানাচে অনেক দেখতে পেতাম। গ্রামে বেড়াতে গেলে এই ফুল আর এর ফল দিয়ে খেলা করতাম।
দাদীজান মানা করতেন কখনও কখনও বকাও দিতেন। সাদা বড় বড় ফুলগুলো আমাকে অন্যরকম আকর্ষণ করতো। ভাগ্যিস কখনও গন্ধ শোঁকা হয়নি তাহলে নিশ্চয় অঘটন ঘটতো। সম্ভবত গ্রামে এর ফল কবিরাজী ঔষধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। অবশ্য এটা শোনা কথা।
সুন্দর ছবি ও লেখা। পোস্টে ভালো লাগা।
শুভ কামনা রইলো প্রিয় ব্লগার।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৬
জুন বলেছেন: ইসিয়াক প্রথমেই শুভকামনা জানিয়ে রাখি পরে না ভুলে যাই
আপনি ঠিকই বলেছেন গ্রামে এই গাছ অনেক দেখা যায় বিশেষ করে জংগলী ঝোপঝাড়ের ভেতর। আমরা ছোট বেলায় সীতাকুণ্ড থাকতে এই ফল দিয়ে খেলতাম। আমরা বলতাম ডাইনী বুড়ির মাথা। দুষ্টুমি করে কেউ চুলে আটকে দিলে কি অবস্থা যে হতো। আমার মাও বকতেন এই ফুল নিয়ে রান্নাবাটি খেলার জন্য।
সশুভেচ্ছান্তে ---
১৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:০১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দারুণ কিছু ফুল দেখলাম। কিন্তু সেই বিষাক্ত ফূল থেকে সাবধান।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:১৭
জুন বলেছেন: জী এখন সাবধান হয়েছি মাইদুল সরকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৪৩
নীল আকাশ বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট। ছবিগুলিতে সাদা আলো বেশি এসেছে। শয়তানের নিঃশ্বাস ফুলের ব্যাপারে এত কিছু জানতাম না।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:২০
জুন বলেছেন: ছবিগুলো সাদাটে আসার কারন কখনো কুয়াশা কখনোবা সরাসরি সুর্যের দিকে ফোকাস। যেমন রাজপ্রাসাদের পেছন থেকে সুর্য উঠছিল আমি জায়গায় দাড়িয়েই ছবিটা তুলি। আর পথের ছবিতে অনেক কুয়াশা ছিল তখন। তাছাড়া আমিতো পেশাদার ফটোগ্রাফার নই তাই এইটুকু ভুল ত্রুটি ক্ষমার যোগ্য কি বলেন নীল আকাশ??
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:০১
আমি সাজিদ বলেছেন: জী এস স্যার স্কোপোলামাইনের মজার একটা ব্যবহার বলেছেন। আমি অন্যদিক থেকে বলেছি। মানে, থেরাপিউটিক ইউজ তখনই বুঝায় যখন শুধুই কোন রোগ বা মেডিকেল কন্ডিশনের জন্য কোন ড্রাগ ব্যবহার করা হয়। সার্জারির সময় অবেদনবিদরা এটা ব্যবহার করেন কারন এটা এসিটাইলকোলিন নামের একটা নিউরোট্রান্সমিটার ব্লক করে। সহজ কথায় সার্জারির মতো স্ট্রেসফুল কন্ডিশনে যদি পেশেন্টের বমি বা এসিটাইলকোলিনের ইফেক্ট বেড়ে যায় তাহলে এটা ব্যবহার করা হয়। এখন অবশ্য অন্য কিছু ড্রাগও এসেছে যারা এই কাজ করে।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৩৩
জুন বলেছেন: আজকাল তো গাজাও চিকিৎসার কাজে ব্যাবহার হচ্ছে আমি সাজিদ। এছাড়াও কত রকম সাধারনের ব্যাবহারে নিষিদ্ধ জিনিসও চিকিৎসায় লাগছে। একই জিনিস প্রান নিচ্ছে আবার দিচ্ছেও তবে এর মাত্রা আর ব্যাবহার জানাটা অপরিহার্য।
আরেকবার এসেছেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
২০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ রাত ৮:১০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: শিরোনামটা দারুণ! ১৪ তম লাইক গ্রহণ করে ধন্য হউন!
০৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৫৩
জুন বলেছেন: আসলে খুব একটা ভালো কাজ করছেন জহির, এই ১৩ নিয়া আমি খুব চিন্তায় আছিলাম
আপনার পোস্টে দেখলাম বিডিআর বাজারে বাজার করতেছেন, তা আপনি কি বাংলাদেশে!!
২১| ০৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:০১
আমি সাজিদ বলেছেন: প্রিয় জুন আপি আপনি ঠিকই বলেছেন, তবে, চিকিৎসার জন্য গাঁজার ব্যবহার আর স্কোপোলামাইনের ব্যবহার আকাশ পাতাল তফাত। আমি মূলত আমার দ্বিতীয় কমেন্টটা এজন্য করেছি যে থেরাপিউটিক ইউজ বলতে আমরা কি বুঝি সেটা জানাতে। আশা করি ফিরতি কমেন্ট করে আপনাকে বিরক্ত করিনি।
বলেছেন, মাত্রাটা জানা দরকার। জ্বি। একদম টু দ্যা পয়েন্টে বলেছেন। অবেদনবিদরা এগুলোয় এক্সপার্ট হয়ে যায় ব্যবহার করতে করতে।
পোস্ট প্রিয়তে নিলাম।
০৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৫৭
জুন বলেছেন: আবেদনবিদ কি জিনিস আমি সাজিদ এনেস্থেসিস্ট!! আমার দুবার মেজর অপারেশন হয়েছিল তখন এই এনেস্থেসিস্ট আমার মাথার কাছে বসে গুনগুন করে কথা বলতে বলতেই জ্ঞানহারা কেন বিরক্ত হবো বলেন! আমি তো এমন চিন্তা কখনোই করি না। ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা রইলো।
২২| ০৩ রা আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৩২
খোলা জানালা। বলেছেন: জী নুর চৌধুরী নামে আইড়িটা ছিলো!
০৩ রা আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:২২
জুন বলেছেন: জী এখন চিনতে পারছি আপনাকে
তা এতদিন কোথায় ছিলেন ? সামুর কথা কি মনে পরে নি ??
২৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: বাহ! চমৎকার সব ছবি আর অসাধারণ লেখা!!!+
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অপূর্ব সুন্দর সব ফুল !!
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০১
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ মনিরা।
তবে তুমি কিন্তু আমার লাস্ট পোস্টটা একটু উকি দিয়েও দেখো নি
অবশ্য শুধুই ছবি ব্লগ আর দু এক লাইন আমার বকর বকর
২৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার তাই মনে হয় আপু !! , আমি কিন্তু পড়ে লাইক দিয়ে চলে গিয়েছিলাম। হ্যাঁ মন্তব্য করা হয় নি। আসলে মাঝে মাঝে আমার চুপচাপ পড়তেই ভাললাগে তখন খুব কম মন্তব্য করি। তবে অফলাইনে হলে ও আপনার লেখা ঠিক ঠিক পড়ি।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩
জুন বলেছেন: আসলে কি মনিরা আমি লাইক খুলে খুব কম দেখি । আমি দুঃখিত , মন্তব্য না দেখেই মনে করেছি আমার এই আজাইরা লেখাটি নির্ঘাৎ মনিরার চোখেই পরে নি ।
আমার এই সব হাবিজাবি লেখাও যে পড়েন জেনে অনেক ভালোলাগলো । আমিও পারতে মিস করি না তোমার লেখা কারন তোমার কবিতা যে বড়ই মোহময়ী, মানুষকে ধরে রাখে
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:০৭
হাবিব বলেছেন: সব ছবি দারুণ আর মনোগ্রাহী