নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিশরের বিখ্যাত দুটো মসজিদ দেখেছিলাম একদিন (ছবি ব্লগ)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৭

শহরের দিকে মুখ করে থাকা সালাদিন দুর্গের অভ্যন্তরে মোহাম্মাদ আলী মসজিদ

করোনাকালে সবকিছুই ওলটপালট হয়ে গেল, চিরতরে হারিয়ে গেল অনেক প্রিয়জন। সমস্ত জল্পনা কল্পনা এক ফুৎকারে উড়িয়ে নিয়ে গেল কোভিড। তারপরও জীবন থেমে থাকে না। নিরানন্দ এই জীবনে ব্লগিং কিন্ত আমাদের জন্য এক বিশাল আশীর্বাদের মত এটা আমাদের মানতেই হবে। যাই হোক অনেক দেশে বেড়ানোর প্রোগ্রাম বাতিল করতে হয়েছে সব কিছু ঠিকঠাক হওয়ার পরও, তাই আমার সাথে একটু পুরনো দেশ ইজিপ্টেই চলুন আরেকবার ঘুরে আসি।

দুর্গের সামনের প্রধান সড়ক থেকে তোলা

মিশরের রাজধানী কায়রোর বুকের মাঝে রয়েছে এক দুর্গ যার নাম সালাদিনের দুর্গ বা সিটাডেল অফ সালাদিন। মিশর ও সিরিয়ার আয়ুবিদ রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম সুলতান সালাদিন এর নির্মাণ শুরু করেন ১১৭৬ সনে। কায়রোর মোকাত্তাম পাহাড়ের উপর নির্মিত দুর্গটির অবস্থান ছিল কৌশলগত কারনে অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন। মধ্যযুগে খৃষ্টান ক্রুসেডারের হাত থেকে ইজিপ্টকে রক্ষার জন্য এই দুর্গটি নির্মিত হয়েছিল। বড় বড় তিনটি পর্যায়ে এর নির্মাণ কাজ চলেছিল।, যেমন প্রথমে সালাদিনের হাত ধরর শুরু হলেও এরপর মামলুক সালতান নাসির এবং সর্বশেষ অটোমান তুর্কী শাসক মোহাম্মদ আলী যিনি পরবর্তীকালে মিশর আর সিরিয়ার শাসক হয়েছিলেন তার হাতে সমাপ্তি ঘটেছিল। ৭০০ বছর ধরে সালাদিনের দুর্গটি মিশরীয় শাসকদের সরকারী অফিস ও বাসভবন হিসেবে ব্যাবহৃত হয়েছিল।
সালাদিন দুর্গের সামনে সারি সারি ট্যুরিস্ট বাস

আমরা হেটে হেটে যখন দুর্গের কাছে গেলাম তখন বাইরে থেকেই দেখা যাচ্ছে মোহাম্মাদ আলী মসজিদের চুড়া

কায়রোর বিখ্যাত সালাদিন দুর্গের সামনের অংশ

পরবর্তীতে আধুনিক মিশরের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মাদ আলী ইস্তাম্বুলের হায়া সোফিয়ার আদলে সালাদিনের দুর্গের ভেতরেই মোকাত্তাম পাহাড়ের সর্বোচ্চ শিখরের উপর নিজ নামে অপুর্ব নকশায় নির্মান করেন এক মসজিদ যার নাম মোহাম্মদ আলী মসজিদ। এই নামটি আমি লেখার প্রথম দিকেও উল্লেখ করেছি। এর নির্মানকাল ১৮৩০-১৮৪৮ পর্যন্ত। এরপর থেকে এই দুর্গকে মোহাম্মদ আলী দুর্গ বলেও অভিহিত করা হয়। ইতিহাসের এই কচকচানি রেখে আসুন আমার চোখে দেখুন দুটি বিখ্যাত ঐতিহাসিক মসজিদকে। প্রথমেই শুরু করা যাক মোহাম্মদ আলী মসজিদ দিয়ে ।

বুরুজ আল মোকাত্তাম নামের সালাদিন দুর্গের এই বুরুজটি ১৫২৫ সনে অটোমান শাসক ইবরাহীম পাশা নির্মান করেন

১২০৭ খৃষ্টাব্দে নির্মিত পুর্বদিকের দুটো দুর্গ প্রাকার যার নাম বুরুজ আল -রামলা আর বুর্জ আল হাদিদ

মোহাম্মদ আলী মসজিদের প্রধান প্রার্থনা ঘরে প্রবেশ পথের উপর রঙ্গীন কাচের নকশা

মোহাম্মাদ আলী মসজিদের ভেতরে আলো ঝলমলে ঝাড়বাতিতে চারিদিক ঝলমলিয়ে উঠছে চারিদিক

তবে এখন মনে হয় এই দুটো মসজিদই নামাজ হয় না। নইলে উনারা এভাবে বসে আছে কিভাবে !

মসজিদ প্রাঙ্গনে ক্লিওপেট্রার মুখোশ নিয়ে বসে আছে লোকজন, পর্যটকরা কেউ ভাড়া নিয়ে ছবি তুলছে, কেউবা কিনছে

অদুরেই একটি উচু স্থানে মুখোমুখি বসা চারটি সিংহর মুর্তি

এরপরের গন্তব্য আল হাসান মসজিদ ও মাদ্রাসা আর এর অবস্থান হলো সালাদিন মোহাম্মদ আলী দুর্গের বাইরেই দিকে দেয়ালের লাগোয়া। ১৩৫৬ থেকে ১৩৬৩ সনের মাঝে সুলতান আল হাসান এই দুটি স্থাপত্য নির্মান করেন যা আকারেও বিশাল আর সংযুক্ত করা হয়েছে নব উদ্ভাবিত স্থাপত্য কলা কৌশল।
দুর্গের দেয়ালের ঠিক বাইরেই সুলতান আল হাসান মসজিদ আর মাদ্রাসা

দেয়ালের গায়ে মসজিদের স্থাপত্য নকশা

বাইরে থেকে আল হাসান মসজিদ

মসজিদ ভবনের প্রবেশ পথ

মসজিদের প্রাঙ্গনে এক ক্যানোপি

এই মসজিদ ও মাদ্রাসার বিপরীতে রয়েছে আল রিফাই মসজিদ । এখানে দুজন পৃথিবী বিখ্যাত ব্যাক্তির সমাধি রয়েছে । একটি ইরানের শেষ সম্রাট রেজা শাহ পাহলভীর সমাধি আরেকটি মিশরের মুহাম্মাদ আলী রাজবংশের দশম রাজা ফারুকের সমাধি। রাজা ফারুকের বোন ফঔজিয়া ছিলেন ইরানের শেষ সম্রাট রেজা শাহ পাহলভীর প্রথম স্ত্রী, অবশ্য সে সময় রেজা শাহ সিংহাসনে আসীন হয় নি ।

এ হলো ইরানের শেষ সম্রাট রেজা শাহ পাহলভীর সমাধি যার মৃত্যুটি ছিল বড্ড করুন

এটি হচ্ছে মিশরের মুহাম্মদ আলী রাজ বংশের দশম রাজা ফারুকের সমাধি

শেষ বারের মত দুর্গ প্রাচীর থেকে কায়রো শহর দেখে সমাপ্তি টানলুম এই ভ্রমনের।

বিখ্যাত মসজিদ আল আজহারকে নিয়ে আলাদা পোস্টই আছে

সব ছবি আমার ক্যামেরায় তোলা






মন্তব্য ৭৪ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১০

সাজিদ! বলেছেন: চমৎকার সব ছবি৷

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২০

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ সাজিদ ছবিগুলো ভালোলাগা, মন্তব্য আর প্লাসের জন্য :)

২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মসজিদ দুটি কত সালের দিকে নির্মাণ করা হয়েছিল। বুরুজের অনেক গুলি অর্থ আছে দেখলাম। যেমন নক্ষত্রপুঞ্জ, দুর্গ,গম্বুজ, মিনার, কেল্লা, অট্টালিকা ইত্যাদি। কোরআনের একটি সুরার নাম আল - বুরুজ। এখানে অর্থ করা হয়েছে নক্ষত্রপুঞ্জ।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৭

জুন বলেছেন: মোহাম্মদ আলী মসজিদ নির্মিত হয়েছিল ১৮৩০ থেকে ১৮৪৮ এর মাঝে । বাকিগুলোর সন তারিখ তো পোস্টেই দেয়া আছে সাড়ে চুয়াত্তর ।মনযোগী পাঠের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । নক্ষত্রপুঞ্জ নামটাই বেশি সুন্দর :)
ভালো থাকুন প্রতিনিয়ত ।

৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

রেজা শাহ পাহলভির কবর মিশরে, তা জানা ছিলো না।

আপনার ছবির মাধ্যমে তাঁর রুহের কাছে আমার সালাম পৌঁছায় যাক।


০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৭

জুন বলেছেন: আমিও জানতাম না সত্যপথিক । দেখে সত্যি বিস্মিত হয়েছি । তাকে সিং হাসন থেকে উৎখাতের পর সে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আশ্রয়ের জন্য ঘুরে শেষ পর্যন্ত মিশরের আতিথেয়তা গ্রহন করেন। সে সময় উনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর মুখোমুখি । মৃত্যু শয্যায় তাঁর বিছানায় এক ব্যাগ মাটি ছিল যা তাঁর মাতৃভুমি ইরানের । মারা যাবার সময়ও সে ইরান ইরান বলতে বলতেই মারা গিয়েছেন ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২০

হাবিব বলেছেন: আপনার পেস্টটি উপভোগ করলাম

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৩

জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা আপনাকে হাবিব স্যার পোস্টটি দেখার জন্য :)

৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,




ইতিহাসের কচকচানি না হলেও আপনার ভ্রমন জাতীয় পোস্টে যথারীতি ইতিহাস থাকেই কিছু না কিছু । এখানে অল্প কচকচানির কথা থাকলেও অজানা ইতিহাসই কিন্তু তুলে এনেছেন ছবিতে।

সুন্দর আর পরিষ্কার সব ছবি।
তবে মসযিদের ভেতরে খোশগল্প আর ফটো সেসনের ছবি দেখে নিজ দেশের মসযিদের তুলনা মনে এলো। আর এই ছবি তুলতে গিয়ে আপনাকেও তো মসযিদের ভেতরেই ঢুকতে হয়েছে ( ছবির ফ্রেম দেখে এটা বোঝাই যায় )!!! কেমন অনুভূতি ছিলো আপনার?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩২

জুন বলেছেন: হু ইতিহাস নিয়ে পড়েছিতো তাই সেই গরুর রচনার মত বারবার ইতিহাসকেই টেনে আনি ;) জানা ইতিহাস লিখে কি আর শান্তি আছে দেখলেই তো সমস্বরে বলবেন এগুলো আমরা জানি তাই নিত্য নতুন জিনিস নিয়ে আসতে হয় :)
মসজিদের ভেতর খোশ গল্প ঠিক না তবে গ্রুপে গ্রুপে ট্যুরিস্টরা আসছিল। ভেতরের চাকচিক্য দেখছিল আর নিঃশব্দে ছবি তুলছিল। এর মিম্বারের পাশে দাঁড়ানো আমারও ছবি আছে। আসলে একটা ভাবগম্ভীর পরিবেশ বজায় থাকে যেখানে আপনার অনুভূতিটিও তেমনি শ্রদ্ধাবনতই থাকে আহমেদ জী এস।
আসলে আমি জীবনে দেশবিদেশে যত মসজিদ দেখেছি তা অনেকেই দেখেনি। যেমন মালয়েশিয়ার ব্লু মস্ক, মিশরের আল আযহার মসজিদের ভেতরে আমি নামাজ পড়েছি তবে মেয়েদের আলাদা কক্ষ ছিল। আর নাম না জানা কত মসজিদে গিয়েছি। এসব কথা আমি আগেও মন্তব্যে উল্লেখ করেছি।
সুন্দর এবং প্রাসঙ্গিক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সাথে শুভকামনা।

৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: লা জবাব আপু। চমৎকার পোস্ট।++
শুভেচ্ছা আপনাকে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৫

জুন বলেছেন: কি ব্যাপার এক লাইনে লা জবাব কইলেন যে পদাতিক :-* আপনার মন্তব্য দেইখা আমিও লা জবাব হইলাম :( এরে কি বলে ইটা রাইখা যাওয়া!! তাইলে ঠিক আছে B-) ভালো থাকুন অনেক অনেক আর ছাদবাগানের শ্রী বৃদ্ধি হোক দিনে দিনে এই প্রত্যাশা রইলো।

৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, সুন্দর সব ছবি।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৬

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জলদস্যু আপনার মত একজন ফটোগ্রাফার আমার ছবির প্রশংসা করলেন বলে।

৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওরা গড়েছে মসজিদ, ইউরোপ গড়েছে ইউনিভার্সিটি

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪৮

জুন বলেছেন: আপনি এই সব কি বলেন চাদগাজী :-* খৃষ্টান ধর্ম তো আমাদের ধর্মের চেয়ে প্রাচীন। তারা সেই সময় থেকে এই পর্যন্ত পৃথিবীর এমন কোন জায়গা নেই যে একটা গীর্জা বানায় নাই। আমি নিজেও প্রচুর গীর্জা দেখেছি। আমি ভারতের কোদাই-কানালের এক সুউচ্চ পাহাড় চুড়ায় দেখলাম এক গীর্জা যেটা শহর থেকে আবছা মত দেখা যায়। অনেক অনেক বছর আগে যা নির্মিত হয়েছিল। আর বৃটিশরা গীর্জা বানোনো শেষ করে ইউনিভার্সিটি বানানো শুরু করে বলে আমার ধারণা। তারা চার্চের আগেই স্কুল প্রতিষ্ঠা করেনি বলেই জানি। আগে চার্চ দেন স্কুল। আর স্কুলও চার্চের মাধ্যমে পরিচালিত হতো যেমন বাচ্চাদের জন্য সানডে স্কুল।
ধন্যবাদ রইলো অনেক অনেক মন্তব্যের জন্য :)

৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: ছবিগুলোতে চোখ বুলিয়ে রাখলাম - কালকে ফের দেখে ও পড়ে মন্তব্য করব।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫১

জুন বলেছেন: গতকাল এই মন্তব্যটি করেছেন আর সত্যি আজ এসেছেন। আপনাকে দেখে অনেক অনেক খুশি হয়েছি শেরজা তপন। ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৩

জিকোব্লগ বলেছেন:




ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার যত বিদ্বেষ ইসলামের উপর।
ইউরোপ মনে হয় গির্জা বাদ দিয়ে শুধু ইউনিভার্সিটি গড়েছে!
পুরাই একটা ছাগলামি মন্তব্য করেছে সে ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৮

জুন বলেছেন: জী তারা চার্চের সাথে সাথে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছে, চার্চ বাদ দিয়ে নয়। ওই অক্সফোর্ড কেম্ব্রিজের ভেতরেই দেখেন কতগুলো চার্চ আছে। আমার মনে পরছে না কিন্ত যতদুর মনে হয় এই সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিখাদ শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যেই নির্মিত হয় নি।
আর ছাগলামি মন্তব্যের কথা কারে কৈলেন? আমার কাকুরে! :-*

১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: ওরা গড়েছে মসজিদ, ইউরোপ গড়েছে ইউনিভার্সিটি।

সহমত।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০২

জুন বলেছেন: রাজীব নুর একটা জিনিস খেয়াল করেন পৃথিবীর প্রাচীনতম একটি ইউনিভার্সিটিতেও কিন্ত প্রধান শিক্ষা ছিল থিওলজি অর্থাৎ ধর্মীয় শিক্ষা। সাথে আরও কিছু ছিল কিন্ত ধর্ম থেকে একেবারে মুক্ত হতে পারে নাই।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪১

জিকোব্লগ বলেছেন:



চামচার তো চামচামি না করলে ভালো লাগবে না।
কাজেই উহারতো সহমত বলতেই হবে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৩

জুন বলেছেন: :|

১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দর চমৎকার সব ছবি!
মসজিদে কিছু মহিলাদের দেখা যাচ্ছে, মহিলারা কি এলাউড?

আমাদের দেশে অবস্য মহিলা মাত্রই নাপাক, মসজিদের বারান্দা বা শিড়িতেও পাড়া দিতে পারে না।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৮

জুন বলেছেন: মোহাম্মদ আলী মসজিদের ভেতরের ছবি এটা। এই মসজিদে বর্তমানে নামাজ হয় না। এটা এখন একটি ট্যুরিস্ট স্পট। আল হাসান মসজিদে নামাজ হয় কি না বুঝলাম না। দুটি মসজিদেই কার্পেট পাতা আছে। মাদ্রাসায়ও কোন ছাত্র দেখলাম না। তবে ট্যুরিস্ট স্পট হলেও পর্যটকরা এর পবিত্রতা বা ভাবগাম্ভীর্য বজায় রাখার চেষ্টা করছে দেখলাম। মানে কোন হাসাহাসি বা জোরে কথা বলা এসব ছিল না।
ইদানীং আমাদের ঢাকার কিছু কিছু মসজিদে মহিলাদের নামাজ পড়ার জন্য ব্যাবস্থা করেচজে কালবৈশাখী।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: প্রথমে ভাবলাম আরে পাহাড় তাও পাহাড়ের চুড়ায় নাকি মসজিদ- পরে বুঝলাম রাস্তা-ঘাট আর চারিপাশের স্থাপনায় পাহার তার রুপ হারিয়েছে!
হাসান মসজিদটা ভাল লেগেছে।
নামাজ হয় কি-না জিজ্ঞেস করেননি?
আপনার পোষ্ট পড়লে আর ভ্রমন করতে হয় না- ফের বলি চমৎকার!!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৬

জুন বলেছেন: পাহাড় তার রূপ হারিয়েছে ব্যাপারটি আপনি সত্যি খেয়াল করেছেন শেরজা তপন। আমরাতো গেট দিয়ে প্রবেশ করে চত্বর পেরিয়ে ওই পাশের দেয়ালের কাছ থেকে দেখলাম নীচে কায়রো শহর। মোহাম্মদ আলী মসজিদ যেটি অত্যন্ত আড়ম্বরপূর্ণ তাতে নামাজ হয় না স্পষ্টই বোঝা গেল। নইলে এত শত ট্যুরিস্ট সেটার ভেতর কি ভাবে প্রবেশ করে! তবে ড্রেস কোড আছে মনে হলো।
আপনার প্রশংসাটুকু প্রতিবাদ না করেই মাথা পেতে নিলুম। ভালো থাকুন অনেক অনেক।

১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৪৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: দারুন সব ছবি , আপু । বিদেশে না এলে জানতাম না যে মসজিদে মহিলারা ঢুকতে পারে। আমাদের দেশে ধর্ম আসলে বন্দী হয়ে আছে এক শ্রেনীর অশিক্ষিত, কুপমুন্ডক ও ভান্ত ধারনার বক ধার্মিকদের হাতে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩২

জুন বলেছেন: ছবিগুলো ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ ঢাবিয়ান। ইদানীং আমাদের বাংলাদেশের কিছু কিছু মসজিদে মহিলাদের নামাজ পড়ার জন্য আলাদা রুম আছে। কিন্ত আপনি মহিলা হলে একজন দর্শকের মত মসজিদের সব এলাকায় যেতে পারবেন না। কিন্ত আমি মিশরের আল আযহার মসজিদের ভেতর বাহির সব জায়গাতেই ঘুরে দেখেছি। আল আযহার মসজিদে তো নিয়মিত নামাজ হয়। তবে এখানেও মহিলাদের নামাজের জন্য আলাদা রুম আছে যেখানে আমি দুই রাকাত নফল নামাজ পড়েছি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনার ঝুলিতে থাকা ভ্রমনের সব গল্প-ছবি শেষ হবার আগেই করোনা দূর হয়ে যাক যাতে আবার আগের মত ঘুরতে পারেন। নইলে আমরা কীভাবে নিত্যনতুন ছবি দেখবো আর জানবো! বরাবরের মতই অনেক ভালো লেগেছ ছবি দেখতে ওর এর ইতিহাস জেনে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৪

জুন বলেছেন: আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ নীল-দর্পন এত আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য। আসলে আমার কাছে শত শত ছবি আছে যা আমি এখনো ব্যবহার করিনি। আমি চাই করোনা চলে যাক, মানুষের জীবনে শান্তি আর স্বস্তি ফিরে আসুক। শুভকামনা সবসময় এর জন্য:)

১৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৫

সাজিদ! বলেছেন: মিশরের মানুষ কেমন দেখলেন আর খাবার কেমন খেলেন?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০১

জুন বলেছেন: যাদের সাথে আমাদের মেশার সুযোগ হয়েছে তারা সবাই ভীষণ আন্তরিক আর খুবই ভালো মানুষ। শুধু আমাদের প্রথম দিনের গাইডটির কিছু কার্যকলাপে এতটা বিরক্ত হয়েছিলাম যে পরদিন আমাদের ট্যুর কোম্পানি তাকে বদলে দিয়েছিল। আর খাবার হলো ওই আরবী খাবারের মতই রুটি, কাবাব, তন্দুরি চিকেন আর অনেক ফল ফলারি। এই ধরনের। তবে আমরা যখন নাইল ক্রুজে গিয়েছিলাম তিনদিন তিন রাতের জন্য সেখানে কন্টিনেন্টাল খাবার ছিল কারন ক্রুজটা ছিল ৫ তারকা খচিত। সেই ক্রুজে আমরাই ছিলাম এশিয়ান আর বাকি সবাই পশ্চিমা বিশ্বের। তার মাঝে একজন হলিউড স্টারও ছিল। ওই জাহাজের খাওয়া দাওয়া খুবই উপাদেয় ছিল।

১৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫০

নতুন নকিব বলেছেন:



চমৎকার ভ্রমন ছিল এটা আপনার। মুগ্ধতা এবং শুভকামনা।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২০

জুন বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো নতুন নকিব। ধন্যবাদ।

১৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




ইউরোপরা যেখানে চার্চ করেছে, সেটাকেই স্কুল হিসেবে ব্যব হার করেছে, তার পাশেই কলেজ ও ইউনিভার্সিটি করেছে; মিশর এখনো মাদ্রাসা বানাচ্ছে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫

জুন বলেছেন: তাদের শেষ আর আমাদের শুরু :|

২০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রথমে তো মোহাম্মদ আলী মসজিদ দেইখা ধইরাই নিছিলাম যে আপনে সম্প্রতি ইস্তান্বুল ঘুইরা আসছেন। পরে শিরোনাম আর বিস্তারিত পইড়া ভুল ভাঙ্গলো। গুগল মামায় কইলো এই মসজিদে নামায হয়। বাকী সময়টা ভিজিটরদের জন্য খোলা থাকে। ইস্তান্বুলের সুলতান আহমেত মসজিদেও (ব্লু মস্ক) একই সিস্টেম।

মিশর মনে হয় আমার কপালে নাই। এর আগে দুইবার প্ল্যান বাতিল করতে বাধ্য হইলাম। তারপরে করোনা। করোনা না থাকলে আমার এতোদিনে মিশর ঘুরা হয়া যাইতো।

আমাগো হাসান কালবৈশাখী ভাইজান এতো কনফিডেন্টলী বিভ্রান্তিমূলক কথা কেমনে কয়, বুঝে আসে না। আগেও দেখছি এমনতরো কথা কইতে। বায়তুল মোকাররমে বহু আগে থিকাই মহিলারা নামায পড়ে। ইন্টারেস্টিং ক্যারেক্টার একটা!! =p~

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৭

জুন বলেছেন: ইস্তাম্বুল ঘুরার সুযোগ পাইলাম কই! প্ল্যান করার পরই তুরস্ক জানি কার সাথে যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব শুরু করলো। তো ইস্তাম্বুল এর চিন্তা বাদ। তারপর শুরু করলাম ভিয়েতনাম আর ইন্দোনেশিয়ার বরোবদুর। সাথে সাথে শুরু হলো কোভিড X(( সবকিছু লকডাউন করে এখন ঘরে বসে বসে পুরনো ভ্রমনের জাবর কাটছি :(
মসজিদে নামাজ হলেও মনে হয় খুব অল্প লোকজন যারা সেখানে বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত তাদের নিয়েই হয় ভুয়া। ট্যুরিস্ট স্পট বলে দুর্গের ভেতরে ঢুকতেই টিকিট কাটতে হয় আর জায়গাটা জনবসতি থেকে বেশ দূরে। নামাজ পড়া হলেও আল হাসান মসজিদে হতে পারে কারন সেটা দুর্গের বাইরে।
আমেরিকা যাওয়া মনে হয় আমার কপালে নাই, আমেরিকা মনে হয় আমাদের সহ্য হবে না। একজন আছে উনি বিভিন্ন জায়গায় আমার মন্তব্য দেখলেই গিয়ে আমার নীচু স্বংকীর্ন মানসিকতার কথা বলে আসে। আমি বুঝি না এত বড় দেশে থাকার পরো এদের মন মানসিকতা কেন উদার হয় না! :-/
অনেক অনেক দিন পর আসলেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।

২১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৪

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: অসাধারন সুন্দর ছবি ব্লগ। ছবিগুলো আপনি তুলেছেন শুনে বলতে হবে-ফটোগ্রাফিটা যদি পেশা
হিসেবে নিতেন তাহলে হয়তো দেশ বরেন্য আলোকচিএ শিল্পী শহিদুল আলমের মত দেশে আরেকজন ফটোগ্রাফার পেতাম। ;)

সময় এবং অর্থনৈতিক সচ্ছলতা থাকলে মিশর সহ মধ্যপ্রাচ্যর অনন্য দেশগুলি সবার ভ্রমন করা উচিত। আব্রাহামিক তিন ধর্মের অনেক প্রাচীন নির্দশন ও স্হাপনা দেশগুলিতে এখন বিদ্যমান। ফারাও রাজা আর পিরামিড আর মুসা (আ:) দেশ মিশর হলে তো কথাই নেই! ধর্মীয় স্হাপনা দেখলে কি ধর্ম-কর্মে মন বসে আপা?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬

জুন বলেছেন: ছবিগুলো আপনি তুলেছেন শুনে বলতে হবে-ফটোগ্রাফিটা যদি পেশা হিসেবে নিতেন তাহলে হয়তো দেশ বরেন্য আলোকচিএ শিল্পী শহিদুল আলমের মত দেশে আরেকজন ফটোগ্রাফার পেতাম।
এটাতো আপনি বিরাট একটি কথা বললেন দফাদার :-*
শোনেন পেশাদার ফটোগ্রাফার হতে হলে সব সময় সাদা কালো ছবি তোলা লাগে। যেমন এমনটা
রঙ্গীন ছবি তুল্লে হবে না:P তবে কিছুদিন আগে বিদেশে এক ফটোগ্রাফি প্রতিযোগীতা হলো তাতে কিন্ত সব রঙ্গীন ছবিই স্থান পেয়েছে দেখলাম, এখন আবার সুত্র জানতে চাইয়েন্না, কারন সুত্র মনে না:(

ফারাও রাজা আর পিরামিড আর মুসা (আ:) দেশ মিশর হলে তো কথাই নেই! জী সত্যি তবে এত গরম আর চারিদিকে ধুধু মরুর বালি যে ভালো করে কিছু উপভোগ করা কষ্টকর। মনে হয় কতক্ষনে এয়ারকন্ডিশনের ভেতরে বসবো ।
ধর্ম কর্মে মন বসানোর জন্য ধর্মীয় স্থাপনার দরকার পরে কি ? ধর্ম কর্মতো মন থেকেই আসে বিশেষ করে ইসলাম ধর্মাবল্মবীদের তাই না ? সব সময় আমাকে মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহিত করেন তাঁর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কলিমুদ্দি দফাদার । আশাকরি এই দুর্যোগে সপরিবারে ভালোই আছেন ।
সব সময় আমাকে মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহিত করেন তাঁর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।


২২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৭

নতুন নকিব বলেছেন:



১৩. ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:০৫০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দর চমৎকার সব ছবি!
মসজিদে কিছু মহিলাদের দেখা যাচ্ছে, মহিলারা কি এলাউড?

আমাদের দেশে অবস্য মহিলা মাত্রই নাপাক, মসজিদের বারান্দা বা শিড়িতেও পাড়া দিতে পারে না।


-হাসান কালবৈশাখী ভাই, আপনার কমেন্টের শেষের লাইনটাতে যা লিখেছেন তা কি জেনেশুনেই লিখেছেন? না কি, বাংলাদেশের মুসলমানদেরকে ঢালাওভাবে দোষারোপ করার উদ্দেশ্যে বরাবরের মতই অন্ধকারে ঢিল ছুঁড়ে দিলেন? আপনার গুণ দেখে আশ্চর্য্য না হয়ে পারি না- এমন ডাহা মিথ্যে আপনি কিভাবে যে অবলীলায় বলতে পারেন! সত্যিই অসাধারণ আপনি! মিথ্যাচারের জন্য আপনাকে সালাম জানাতেই হয়!

বাংলাদেশের কথা তো অনেক বড় বিষয়। পুরো দেশ জুড়ে খুঁজলে নিঃসন্দেহে অনেক মসজিদ পাওয়া যাবে যেগুলোতে মহিলাদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। শুধু রাজধানী ঢাকা শহরেই এমন মসজিদ অনেকগুলো আছে। জাতীয় মসজিদ বাইতুল মোকাররম, মহাখালী গাউসুল আযম মসজিদ, গুলশান কেন্দ্রীয় আজাদ মসজিদসহ অনেক মসজিদেই মহিলাদের জন্য আলাদা নামাজের ব্যবস্থা রয়েছে।

শুভকামনা জানবেন।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩১

জুন বলেছেন: আশা করছি হাসান কালবৈশাখী দ্রুতই আপনাকে আপনার মন্তব্যের জবাব দিয়ে যাবে :)

২৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১২

জিকোব্লগ বলেছেন:



ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আবারো ফালতু মন্তব্য করছে।
ইউরোপ এখনো চার্চের যত্ন করে। তারা চার্চকে স্কুল করছে না।
ইউরোপে এখনো চার্চের জন্য বেতন থেকে ট্যাক্স কেটে রাখে।
আর মিশর ইউরোপের যৌথ ভাবে অনেক রিসার্চ ও প্রযুক্তির কাজ করছে।
ইউরোপে না থেকে শুধু ঘুরে গেলেই ইউরোপ জানা হয় না।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৭

জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন বিশেষ করে বিখ্যাত ইজিপ্টোলজিষ্ট জাহি হাওয়াস বহুদিন ধরে ইউরোপীয় বিশেষ করে বৃটিশদের নিয়ে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার উপর গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
আগে যেমন প্রতি রবিবার নিয়মিত এলাকার লোকজন চার্চে যেত এখন আর তা হয় না। চার্চ ছিল ছেলে মেয়েদের মাঝে সংগী খুজে নেবার একটা প্রধান জায়গা।
যাক আমি অনধিকার চর্চা করে গেলাম অন্যকে উদ্দেশ্য করে করা মন্তব্যে। ধন্যবাদ আর এই কথার চর্চা এখানেই শেষ হোক এই প্রত্যাশা রইলো জিকোব্লগ :)

২৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভুয়া মফিজ
এতো কনফিডেন্টলী বিভ্রান্তিমূলক কথা কেমনে কয়?


আপনে মিয়া একটু আগেই তো ঢাবিয়ানের পোষ্টে কনফিডেন্টলী ভুয়া কথা বলে আসলেন।
আম্রিকা নাকি আবগানিস্তান থেকে লিথিয়াম চুরি করে, গত বিশ বছরে উল্লেখযোগ্য পরিমান লিথিয়াম সরিয়েছে আফগানিস্তান থেকে।"
যেখানে আমেরিকার বার্ষিক চাহিদা ৫০ হাজার টনের মত। রেললাইন নাই বন্দর নাই, কিসে করে নিল? পকেটে না ড্রনে?
খনি থেকে উঠায়েছে শাবল দিয়া?

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৭

জুন বলেছেন: @ ভুয়া মফিজ #:-S

২৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: বর্ণনাসহ ছবিগুলো দেখতে দারুণ লাগলো।
এতো পুরাতন স্থাপনা অথচ কত সুন্দর।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫২

জুন বলেছেন: জী ঢুকিচেপা আপনি ঠিকই বলেছেন পুরাতন স্থাপনা গুলো সুন্দর আর সুন্দর থাকার পেছনে প্রধান কারন হলো যথাযথ রক্ষনাবেক্ষন। এগুলো হলো তাদের আয়ের এক বিশাল সোর্স।
যাইহোক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সাথে শুভকামনা সবসময়।

২৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বিশ্বের অন্যতম ঐতিয্যবাগহী দুটি মসজিদের ইতিহাস , ছবি ও বর্ণনা
সুন্দর করে উঠে এসেছে পোষ্টটিতে । ছবির সাথে সংক্ষেপে অনেক
গুরুত্বপুর্ণ ইতিহাস উঠে এসেছে । পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে এর গুরুত্ব
ও আকর্ষন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে ।
বিস্মৃতপ্রায় সম্রাটদের কথা মানসপটে জাগিয়ে তুলেছেন পোষ্টটিতে ।
ইরাণের শেষ সম্রাট রেজা শাহ পাহলভির কথাতো অনেকেই ভুলে গেছে।

ইরানে ইসলামী বিপ্লবের পরে তিনি সেই যে মিসরে নির্বাসিত হলেন
সেখান হতে ইরাণে আর জীবিত ফিরতে পারলেন না । কায়রোতেই তাঁর
দেহাবসান ঘটে। মিশরের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আনোয়ার সাদাত তাকে
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করেন। এ সময় পাহলভীর পরিবার, আনোয়ার
সাদাত, রিচার্ড নিক্সন ও গ্রীসের দ্বিতীয় কনস্ট্যানটাইন উপস্থিত ছিলেন।
নীজ দেশে সন্মান না পেলেও পেয়েছেন বিদেশে ।


আল আজহার বিশ্ববিদ্যায় নিয়ে পোষ্ট দেখার অপেক্ষায় রইলাম ।

পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০০

জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন ডঃ এম এ আলী ইরানের শেষ সম্রাট রেজা শাহ পাহলভীর জীবনের শেষ অংকটা ছিল অত্যন্ত করুন। এক সময় যারা মিত্র ছিল তারাই শেষ দিকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল। প্রথমে সে আশ্রয়ের আশায় মিশর গিয়েছিল, সেখান থেকে মরক্কো, মরক্কোতে তার ধন সম্পদের দিকে নজর ছিল সবার, সেখান থেকে ভাসতে ভাসতে আরো অনেক দেশ এমনকি পানামার মত দেশও তাকে আশ্রয় দেয়নি। শেষে ক্যান্সারে পর্যদুস্ত রেজা শাহ আবার মিশর ফিরে আসেন তখন প্রেসিডেন্ট ছিলেন আনোয়ার সাদাত। সেখানেই তার করুন মৃত্যু হয় আর তার বিছানায় পাওয়া যায় এক থলে মাটি যা ছিল তার মাতৃভূমি ইরানের।
আল আযহার মসজিদ নিয়ে আমি মিশর থেকে ঘুরে এসেই পোস্ট দিয়েছিলাম। ল্যাপটপ এ বসলে আপনাকে লিংকটি দিতে পারবো। অনেক অনেক ভালো থাকুন। শুভকামনা সতত।

২৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৫

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: ছবিগুলো দারুণ হয়েছে ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০১

জুন বলেছেন: ছবিগুলো ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আমার ব্লগে স্বাগতম জানাই :)

২৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫২

মেহবুবা বলেছেন: আপনার এমন সব জায়গায় যাওয়া কাজে লেগেছে, অনেক কিছু দেখতে পেলাম আমরা।
রেজা শাহ পাহলভীর সমাধি যে মিশরে জানতাম না। ওনার স্ত্রী ফারাহ দীবা সম্ভবতঃ নাম ছিল, উনি কোথায়? মৃত হলে তার সমাধি কোথায় জানতে ইচ্ছে করছে।
মিশর দেশটার ঐতিহাসিক গুরুত্ব এত বেশী যে অবাক হয়ে যাই!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৮

জুন বলেছেন: উনি তিনবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। প্রথম স্ত্রী ছিলেন মিশরের রাজা ফারুকের বোন, নাম ফৌজিয়া, তারপর সুরাইয়া, শেষ স্ত্রীর নাম ফারাহ দীবা। ফৌজিয়াকে যখন বিয়ে করেছিলেন তখনো তিনি ইরানের রাজা হন নাই।
আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ মেহবুবা।। ভালো থাকুন সবসময়।

২৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: চমৎকার হয়েছে আপু

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৭

জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ কাজী ফাতেমা ছবি :)

৩০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫১

শায়মা বলেছেন: আপু!!!!!!!!!!!

তোমার কাছে কি ক্লিওপেট্রার মুখোশ আছে?


মানে তুমি কিনেছিলে???


থাকলে ছবি দাও আর সাথে ঠিকানা ।

যাই গিয়ে নিয়ে আসি। :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০২

জুন বলেছেন: হে হে হে ক্লিওপেট্রার মুখোশ নাই তবে অন্য মুখোশ আছে ঐটা আনছি দাড়াও এক মিনিট B-)
:-&

৩১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৯

শায়মা বলেছেন: গুড গুড !!

এইটাও চলিবেক।

ড্রাইভার পাঠাচ্ছি। রেডি রাখো আপুনি!!!!!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২১

জুন বলেছেন: মুখোশ দিয়ে কি করবে তাতো বলে গেলে না শায়মা!! নাকি মুখোশধারী হয়ে আমাকেই ভয় দেখাবে শেষে :| এটা কিন্ত বিখ্যাত খেমার রাজা সপ্তম জয়বর্মনের মুখ:)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ রইলো।

৩২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪

শায়মা বলেছেন: মুখোশ দিয়ে তুমি কি কলো আপুনি??

তুমিও ভয় দেখাও নাকি রোজ রাতে আমাদের ভীতু ভাইয়ামনিকে!!!

হায় হায় কি বলো!!!!!!!!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১

জুন বলেছেন: তোমার ভাইয়ামনি অনেক অনেক সাহসী আর স্থির মস্তিষ্কের মানুষ । তার ভেতর ভয় ডর, অস্থিরতা আমি কখনো দেখেছি বলে মনে পরে না। বিপদে সে একদম কুউউল থাকে :) আর আমি একটুতেই ভয় পাই বলে আমাকে বকতে থাকে :-/

৩৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ শায়মা আপু, আমাদের দুলাভাই মানে জুন আপুর জামাই ক্লিওপেট্রার মুখোশের চেয়ে জুন আপুকে বেশী ভয় পায়। আপনি বাজি ধরতে পারেন এই ব্যাপারে আমার সাথে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৩

জুন বলেছেন: কেন আমি কি এই মুখোশের চেয়ে ভয়ংকর দেখতে সাড়ে চুয়াত্তর X((
অনেকে যখন বলে বৌকে ভয় পাই আমি অবাক হই, কারন এই জিনিস আমাদের সংসার জীবনে কখনোই ঘটে নাই :(
সে আমাকে কখনোই ভয় পায় না, আমিও পাইনা তবে পারস্পরিক সম্মানবোধ আছে।

৩৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি এভাবে বললে তো আমি শায়মা আপুর সাথে বাজিতে হেরে যাবো। আমার দিকটা একটু ভাবুন। আমার জন্য না হয় কিছু মিথ্যা কথা বলেন। কিন্তু শায়মা আপুর কাছে হারলে আমার মান সম্মান সব ধুলোয় মিশে যাবে। :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৯

জুন বলেছেন: তো এই কথাটা আগে বলবেন্না সাড়ে চুয়াত্তর যে আপনি বাজি ধরে বসে আছেন :-*
এখন কি শায়মার মন্তব্যের উত্তরগুলো ডিলিট করে দিবো B:-)
=p~

৩৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এক্ষুনি ডিলিট কইরা দেন। সব দায় দায়িত্ব আমার। ওনার মন্তব্য হয় না। কারণ চাঁদগাজী সাহেব বলেছেন যে উনি অল্প কথায় মন্তব্য করতে পারে না। গরুর রচনা লেখেন ( পরের কথাটা আমার)। :)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:২০

জুন বলেছেন: গরুর রচনা লেখে :-* কনকি সব্বোনাশ :-&
এই মন্তব্য দেখলেতো অপ্সরাপ্পি লাঠি নিয়ে তেড়ে আসবে :-/
=p~

৩৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শায়মা আপু আমাকে ভীষণ পছন্দ করে। কতবার আমাকে লাভ ইউ বলেছে। :) বিশ্বাস না হলে জিগ্যেস করে দেখেন।

০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:২৫

জুন বলেছেন: :`>

৩৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫১

জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।+

০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:২৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.