নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডাক্তার বলেছে প্রতিদিন যেন পাক্কা তিরিশ মিনিট হাটি। কেন বাপু ঘড়ি ধরে পাক্কা তিরিশ মিনিট কেন! দু এক মিনিট এদিক ওদিক হলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে! বুঝি না বাপু। ভোর ভোর সক্কাল বেলা আমি চলে যাই আমাদের অপরূপ সুন্দর পার্কটায়। কিন্ত আমার ভালো লাগে না। এত্ত এত্ত স্বাস্থ্যসেবীদের ভীড়ে হাটতে গিয়ে আমি খেই হারিয়ে ফেলি। কেউ খুব দ্রুত লয়ে হেটে আমাকে পিছু ফেলে কত দূর চলে যায়, আমি পিছেই পরে থাকি। আবার বর্ষীয়ান মহিলাদের দল হাতে তসবিহ নিয়ে ধীরে সুস্থে হেটে যাচ্ছে আর কত গল্পের ঝুড়ি খুলে যে বসে তার ইয়াত্তা নেই।
"তোমার তিরিশ মিনিট হয়েছে ! ভালো একটা চাকরি জুটেছে দেখি আমার"।
হেসে হেসে বলি, "হ্যা হ্যা এই যে ফিরছি'। ব্লাড সুগার মাপা আর ডাব খাওয়াদের দল পেরিয়ে দ্রুত লয়ে ঘরে ফিরে আসি ।
ঠিক দুক্কুর বেলা, যখন ভুতে মারে ঠেলা তখনও দু একদিন পার্কে হাটি। আমার সাথী হয় কখনো দু একটা কুকুর, কিম্বা গাছের উপর ক্যাচর-ম্যাচর করা ঝগরুটে শালিকের দল আর নয় তো পুকুরে ভেসে থাকা কিছু রাজহাস। গর্বিত গ্রীবা দুলিয়ে সাতার কাটছে তারা দল বেধে। আবার টুপ করে গলা ডুবিয়ে ঠ্যাং উচিয়ে খাবার খুজে মরছে।
আমার সবচেয়ে ভালো লাগে সন্ধ্যার পর। সেই কামিনী আর শিউলির গন্ধ মাখা পথ দিয়ে হাটতে। খানিকটা পর গন্ধরাজ তার গন্ধে মাতোয়ারা করে রেখেছে এক দিক। এদিকে কিছুটা আলো আলো। আবার অনেকটা পথ বড় বড় গাছে ঢাকা ঝুপসী আধার। সেই ছমছমে আধার পথে হাটতে সাপ খোপের ভয় করলেও আমার ভালো লাগে কারন সেখানেই আমার প্রিয় পাখিদের বসবাস। বিশাল বিশাল সেই গাছের ডালে বা বাশের আগায় শিকার ধরার আশায় চুপচাপ বসে থাকে প্রিয় পাখি প্যাচারা। বেশিরভাগই দুস্টু মিস্টি খুড়ুলে প্যাচা ওদের দেখলে আমি থমকে দাড়াই। ওরাও আমাকে দেখে চোখ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে, কখনো ২৭০ ডিগ্রি মাথা ঘুরিয়ে। সেই নির্জন নিরিবিলিতে ওদের হু হু হু ডাক বুকের ভেতর গিয়ে আঘাত করে। আমি মন্ত্রমুগ্ধের মতো তাকিয়ে থাকি। ওরাও ছুটন্ত ছুচো বা ইদুরের থেকে মুখ ফিরিয়ে আমাকে দেখে নেয়। আমার ঘোর ভেংগে যায় ফোনের ভেতর থেকে ভেসে আসা কর্কশ কন্ঠ,
তোমার কি তিরিশ মিনিট এখনো হইলো না !
ছবি আমার মোবাইল ক্যামেরায়
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৮
জুন বলেছেন: জী হাটতেছি
ধন্যবাদ আপনাকে
২| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বাহ সুন্দর------------
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০৩
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কবি। তবে আপনার মত এত সুন্দর করে কবিতা লিখতে পারি না এটাই দু:খ। তবে চেষ্টা করছি
৩| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আপা ! হাটুন, হাটাকে এনজয় করুন। খানিকটা না হয় ’দল বেধে যারা হাটতে যায়” তাদের সাথে একটুসখানি গল্প স্বল্প করলেন !!! --- এতে ওদের সুখ-দুঃখ-মনোভাব বুঝতে পারবেন।
অনেক অনেক দোয়া রইলো।
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০৪
জুন বলেছেন: এখন আর হাটতে ইচ্ছে করে না লাইলী আরজুমান লাইলী আর সবাই নিজ নিজ গ্রুপে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। আর আমি নিজের মত হাটতেই পছন্দ করি। গল্প করলে হাটা হয় না দেখেছি
অনেক দিন বাদে আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগলো। আসবেন সময় করে মাঝে মাঝে। ভালো থাকুন সব সময়।
৪| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০১
আরোগ্য বলেছেন: আমি হাটতাম ফজরের পর কিংবা কিছুটা লেট করে। তবে বাইরে না বাড়ির ছাদে। দুঃখের বিষয় হাটাহাটি করলে ত্রিশ মিনিট সহজে ফুরোয় না, গল্প করলে ত্রিশ মিনিট তিন মিনিটের মত লাগে। আমার অবশ্য ডাক্তারের বাধ্যবাধকতা ছিল না। যতটুকু ইচ্ছে হত ততটুকু হাটতাম। হাটতাম আর বারবার মোবাইলে স্টেপ কাউন্ট দেখতাম। এখন অনেক মাস হলো কুড়েমি ধরেছে। আবার হাটা ধরতে হবে। ফজরের পরের আবহাওয়াটা খুব মিস করি। ৷
জুন আপুকে ত্রিশ মিনিট হাটাহাটি মোবারক।
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০৭
জুন বলেছেন: আমাকেও অলসতায় পেয়েছে শতভাগ আরোগ্য। এখন আর কোথাও হাটতে ইচ্ছে করে না। আসলে ঘরেই এত হাটাহাটি হয় তাতেই পুষিয়ে যায়
অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে। ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন সব সময়
৫| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৫
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আপনার কি ডাইবেটিস হয়েছে ? বাইরে হাটতে গেলে আসলে ভাল লাগে, কিন্ত একবার বাড়িতে ঢুকলে আলসেমি পেয়ে বসে।
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯
জুন বলেছেন: না ডাইবেটিস না হাই কোলস্টেরল মেঠোপথ
ডাক্তার বলেছে লো কার্ব আর তিরিশ মিনিট হাটা।
আমার ব্লগে আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: চমৎকার জায়গা মনে হচ্ছে- আর আমরা নিশ্চিত আপনি ডাকাবুকো কবি হচ্ছেন
আহহারে আমাগেরে এইরাম একটা পার্ক নাই রে, তাইলে সারাদিন খালি হাটতাম আর কবিতা লিখতাম
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
জুন বলেছেন: শেরজা,
আমিতো খালি হাটি আর হাটি কিন্ত কবিতা তো লেখা হয় না
আমার মনে হয় এরকম হাটতে পারলে আপনি নির্ঘাত কিছু কবিতা লিখতেনই লিখতেন এই ব্যাপারে আমার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
৭| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লেখা সুন্দর, কাব্য করে লেখা। কিন্তু শিরোনামের সাথে মিল পেলাম না ।
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
জুন বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত সাধু। আসলে এটা কবিতা না। এটা আগের পোস্টের ক্রমানুসারে লেখা। আগের লেখা পড়লে এটা বুঝতে পারতেন হয়তো বা। তারপর ও ধরে রাখেন এ এক আবোল তাবোল হাবিজাবি মন কা বাত
৮| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কোন বেরসিক এভাবে বলে 'কি তোমার তিরিশ মিনিট হইল'? ওনাকে আর সাথে আনবেন না তাহলে ২/ ৩ ঘণ্টা নিশ্চিন্তে হাটতে পারবেন।
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:২৩
জুন বলেছেন: আরেহ সাড়ে চুয়াত্তর আমিতো বেরসিককে সাথে নেই নাই, সে তো ফোনে আমাকে ধমকাচ্ছে বুঝতে পারতেছেন সাথে আনলে আমার কি দশা হইতো
মজার একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:১৩
কামাল১৮ বলেছেন: মন ছুয়ে যাবার মতো লেখা।পড়তে পড়তে প্রথম যখন রক্তে সুগার ধরাপরে রমনা পার্কে হাটতে যাবার কথা মনে পড়ে গেলো।ভোর চারটায় উঠে দুই মেয়েকে সাথে নিয়ে হাটতে হাটতে চলে যেতাম পার্কে।দুই চক্কর মেরে মিন্টু রোডের গেট দিয়ে বের হয়ে হাটতে হাটতে বাসায়।তখন গেটে ডাব ও মাঠা বিক্রি হতো।সেই দুই মেয়ের এখন ডায়াবেটিস।তারা তাদের বাচ্চাদের নিয়ে হাটে।
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:০৭
জুন বলেছেন: আহা আমার এই সামান্য লেখাটি আপনাকে স্পর্শ করে গেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো কামাল ১৮। কোন লেখা যখন স্মৃতিদের সামনে এনে দাড় করিয়ে দেয় তখন অনেক আবোল তাবোল লেখাও হয়তো ভালো লাগে।
দেশ আমাকে এতটা আকড়ে রাখে যে বিদেশে স্থায়ী ভাবে থাকার কথা ভাবলেও ভয় হয়। ব্যাংকক আমি যাই আসি এটাই ভালো। কিন্তু দুরদেশে থাকার কথা
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
১০| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: হাটুন অথবা সাঁতার কাটুন। এটা খুব দরকার।
আমি প্রতিদিন এক ঘন্টা করে হাঁটি। মেজাজ খারাপ থাকলে দেড় ঘন্টা হাঁটি।
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:০৮
জুন বলেছেন: এখানে হাটলেও সাতার কাটার স্কোপ নেই রাজীব নুর। তাই হাটাই সম্বল। তবে ইদানীং ছাদ পার্ক কোথাও হাটা হয় না। ভালো থাকুন আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
১১| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: প্যাঁচা দুটো দেখে আমার ওস্তাদ খুশি হবেন নিশ্চয়ই।
২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:০৯
জুন বলেছেন: আপনার ওস্তাদের আগে থেকেই আমার পেচা পছন্দ। আমার কালেকশনে অনেক পেচা আছে
১২| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:২৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার লেখাটা পড়লাম।
কোথায় থাকছেন এখন। ব্যাংকক নাকি ঢাকায় হাঁটছেন।
পেঁচাদের পছন্দ করেন শুনে ভালো লাগলো।
নামটা পেঁচা হলেও পেঁচা কিন্তু পাখিদের মধ্যে সবচেয়ে ইন্টেলিজেন্ট। সঙ্গী বদল করে না, সবচেয়ে দক্ষ শিকারি। একমাত্র পাখি যার সাইডে নয় সামনে সামনে চোখ, স্টেরিও ভিশন। তাই পেঁচা আমারও প্রিয়।
২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৩৫
জুন বলেছেন: আমার সামান্য এই লেখাটিও গুরুত্ব দিয়ে পড়েছেন তার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কালবৈশাখী। আমি বর্তমানে দেশে আছি অল্প কিছু দিনের জন্য। তাই দেশের মাটিতেই হাটি
পেচা আমারও অনেক প্রিয় পাখিদের মধ্যে একটি প্রজাতি। চোখগুলো যখন গোল গোল করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখে কি অদ্ভুত সুন্দর লাগে। তবে লক্ষী পেচা অত ভালো লাগে না। আমাদের পাশের বাসার কার্নিশএর পেছনে একবার বাচ্চা ফুটিয়েছিল। সারাদিন কাকেরন্দল সেই বাচ্চা খাবার জন্য লেগেই থাকতো। অবশেষে তিনটি থেকে দুটো বাচ্চাকে রক্ষা করতে পেরেছিল। আর এক চাদনী রাতে মা পেচা ছাড়াও আরও কিছু পেচা এসে তাদের নিয়ে কই জানি উড়ে গেল। তার আগে তারা ছাদের কার্নিশের উপর এক সভা বসিয়েছিল।
ভালো থাকবেন সব সময়।
১৩| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
বাহ... আপনি দেখি আমাদের ছোটবেলায় দেখা ও শোনা "আচুক্কা পক্ষীর ছাও" এর গল্পবলা লোকটির মতোন। সাদা রুমালে ঢেকে একটা কৌটা সামনে রেখে সে তার খাউজ্জানি-চুলকানীর ঔষধ ক্যানভাসিং এর কাজ করতো আর কৌটা দেখিয়ে বলতো, "সবুর হরেন কৌট্টার মদ্যে দিয়া এ্যাহোনি আচুক্কা পক্ষীর ছাও বাইড়াইবে.." । আমরা গুড়াগাড়ারা সেই পক্ষীর ছাও দেখার লোভে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতুম। কিন্তু কোনদিনই আচুক্কা পক্ষীর ছাওয়ের দেখা পাইনি। লোকটি কখনই সাদা রুমালটি সরিয়ে কৌটার ভেতরটা দেখাতো না, গল্পের পর গল্পই বলে যেতো।
আপনি মনে হয় সেই ফর্মূলা ধরেছেন! কবিতা লিখবেন লিখবেন করেও লিখছেন না উল্টো গল্পই বলে যাচ্ছেন... বলেই যাচ্ছেন, কে না কে ফোনে ফোনে আপনাকে হাটায় সঙ্গ দিচ্ছে আর ৩০ মিনিটের অলটিমেটাম শেষ হয়েছে কিনা জানতে চাচ্ছে এমন গল্প!
আপনিও কি আরব্য রজনীর গপ্পের মতো একহাজার একদিনের কবিতা রজনী শুরু করে দিয়েছেন ?
২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪০
জুন বলেছেন: এমন করে বলবেন না আহমেদ জী এস। একদিন দেখবেন আমার কলম থুক্কু কি প্যাড থেকে আচুক্কা পাখীর ছাও এর মত একটা কবিতা বের হয়ে আসবে সেইদিন আমাকে নিয়ে হয়তো গর্ব করে বলবেন "দ্যাকছাও আমাগো কো ব্লগার জুন কিরাম কবিতা ল্যাকছে! হ্যায় দেহি লেডি বতুতা না, পুরাই লেডি রবীন্দ্রনাথ "
অনেক অনেক ধন্যবাদ সব সময় সব লেখায় উৎসাহ দেয়ার জন্য। ভালো থাকুন সেই শুভকামনা রইলো।
১৪| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪৫
করুণাধারা বলেছেন: আমারও লো কার্ব আর হাঁটার কথা...
আমি তার উল্টো করি।
আপনার হাঁটা প্রজেক্টের সাফল্য কামনা করছি।
২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৪
জুন বলেছেন: আপনিও হাটেন করুনাধারা, আজ পেপারে পড়লাম কিভাবে হাটাকে আনন্দদায়ক করা যায় সেই টিপস। তবে আমি এই ৩০ মিনিট সময়টুকু বিভিন্ন দোয়া দরুদ পড়েই কাটাই। এইমাত্র ছাদের উপর হেটে আসলাম বৃষ্টিস্নাত খোলা আকাশের নীচে। ফুরফুরে হাওয়া কিযে ভালো লাগলো যা রূপকথাতে বলার নয়, কলম দিয়ে লেখার নয়
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১৫| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:২০
সোহানী বলেছেন: দুপুর বেলা হাঁটা ।.............
তিরিশ মিনিট হাঁটার প্রজেক্ট চলতে থাকুক, তাহলে আমরা এমন কিছু ভাব-গম্ভীর লিখা পাবো
২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৮
জুন বলেছেন: সোহানী বেশ কিছু দিন আগে একজন আমাকে বলেছিল ভাবী সময়ের জন্য বসে থাকবেন না, বা সময়কে বেধে রাখবেন না।যখনই সময় পান তখনই হাটবেন। এর জন্য সকাল দুপুর বিকেল কোন কিছু ফিক্সড করে রাখবেন না'। তার কথাটা আমার বড্ড মনে ধরেছিল। তাইতো আমার এই অবস্থা
মন্তব্য দিয়ে সব সময় পাশে থাকেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৬| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২১
অপু তানভীর বলেছেন: সকালে পার্ক গুলোতে হাটতে কেমন যেন হাসফাস লাগে আমার নিজেরও । আগে বেশ হাটতাম সকালে । আমার ভাল লাগতো সকালে বাসা থেকে পার্ক পর্যন্ত যাওয়ার সময় টুকুই । সকালে ঢাকার চেহারা একেবারে অন্য রকম লাগে । চিরোচেনা ঢাকাকে অন্য কোন শহর মনে হয় ।
করোনার সময় সন্ধ্যার দিকে প্রতিদিন হাটতে বের হতাম । সেই সময়েও পরিবেশটা অন্য রকম লাগতো ।
হাটাহাটির ব্যাপারটা ভাল । আমি অবশ্য এখন আর হাটি না । আমার হাটার বদলে যুক্ত হয়েছে সাইকেল চালানো । এটাও বেশ মজার !
আপনার কবিতা একদিন আমিও পড়বোই পড়বো।
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৪৮
জুন বলেছেন: আসলেও অপু সকালের স্নিগ্ধ বাতাস গায়ে মেখে বড় বড় কড়ই গাছগুলোর নীচ দিয়ে হেটে হেটে পার্কে যেতে এক অন্য রকম অনুভূতি। কিন্ত ভেতরে ঢোকার পর সেটা বদলে যায়। করোনার সময় আমি কোথাও যাইনি শুধু করোনা ভ্যাক্সিন নিতে যাওয়া ছাড়া। মাস্কে দম বন্ধ করা আসে।
সাইকেল চালানো ভালো তবে শরীরের পুরো ব্যায়াম হয় যদি সাতার কাটতে পারেন।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে
১৭| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২৩
অহরহ বলেছেন: পড়লাম, বুঝলাম...........।
১৮| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, বিরক্ত না হয়ে আমার মন্তব্য দুটির উত্তর দিয়েছেন।
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৪৯
জুন বলেছেন: বিরক্ত হবো কেন রাজীব নুর! এটা কেমন কথা! আমি খুব খুউব কম বিরক্ত হই
১৯| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
লেখাটি নিয়ে যা বলার তা আহমেদ জী এস সুন্দর করে বলে গেছেন ।
তার পরে লেখাটি নিয়ে বলার আর কিছু থাকেনা ।
পড়লাম ভাল লাগল , হাসদের ছবিটি খুবই সুন্দর হয়েছে ।
একদিন কেন এখনই লিখে ফেলতে পারেন কবিতা ।
এই পোষ্টের লেখাটিতেই থাকা শব্দ আগপিছ করে
দিলেই হয়ে যাবে সুন্দর একটি কবিতা । প্রথম প্যারাটি
নিয়ে লেখা কবিতার একটা নমুনা রেখে গেলাম নীচে ।
বলেছেন ডাক্তার হাটি যেন তিরিশ মিনিট প্রতিদিন
কেনরে বাপু ক্ষতি কি হলে কমবেশ মিনিট খানিক।
ভোর ভোর সকালেই চলে যাই অপরূপ সুন্দর পার্কটায়
যদিও লাগেনা ভাল স্বাস্থ্য প্রেমিদের ভীড়ে হাটতে তথায়।
দ্রুত লয়ে চলাদের ভীরে ধীর পায়ে চলে পিছে পড়ে রই
সাথীর হুঙ্কার আসে তিরিশ মিনিট হয়েছে পার তুমি কই।
সাথে টিপ্পনি ভালই একটি চাকুরী জুটেছে দেখি আমার
তারা খেয়ে গতি বাড়ে সুগার মাপা ডাব খেকোদের চেয়ে।
টিপ্পনি দাওয়াই বড় অষুধ যার কাছে হাটাহাটি ফেল মারে
দ্রতলয়াদের পিছনে ফেলে হাসি মুখে ত্বরিত আসি ফিরে।
শুভেচ্ছা রইল
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৮
জুন বলেছেন: আহা ভাই ডা: এম এ আলী আপনি আগে এর আগের পোস্ট তো পড়বেন তারপর সব দিনের আলোর মত সব ফকফকা হয়ে যাবে
একটা কবিতা লেখার জন্য আমার আপ্রান চেষ্টায় আপ্নিও শরিক হবেন যেমন হয়েছেন এই পোস্টে। আমার শব্দগুলো সাজিয়ে কি অসাধারণ সুন্দর একটা কবিতাই না লিখেছেন।
অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য। সাথে আছেন প্রথম থেকেই তার জন্য কৃতজ্ঞ আমি।
২০| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সম্ভবত 'ঠিক দুক্কুর বেলা, যখন ভুতে মারে ঢেলা' [ঢিল] হবে।
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২০
জুন বলেছেন: এত দিন এত বচ্ছর পর আইসা শুধু একটা শব্দ পাল্টাইলেন গিয়াস লিটন
বুঝছি আমার আবোল তাবোল লেখা নিয়ে আপনার কিচ্ছু কউয়ার নেই
২১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমাকে হাঁটতে বলেছিল কাউন্সেলর অন্তত ২০ মিনিট করে প্রতিদিন। আজ না কাল করে করে একবছর পেরিয়ে যাচ্ছে সময় হয় না!
পেঁচা নিয়ে কত ভয়ের কথা প্রচলিত অথচ আমার কাছে দেখতে খুব ভালো লাগে আদুরে আদুরে।
আমার এক কন্যা বইয়ে পেঁচার ছবি দেখিয়ে বলে "আম্মা কীই কীই?" আমি উত্তরে "প্যাঁচা" বললে ও উল্টা বলবে "ম্যাওও" ওর কাছে বেড়ালের মত মনে হয় পেঁচার ছবি।
২২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৮
কিরকুট বলেছেন:
জুন, খায় না নুন ।
তার অনেক গুন
সে পান দিয়া খায় চুন ।
জুন, মাছি ভুন ভুন
মশা পুন পুন
মেজাজ তার খারাপ হলে
করে দেবে খুন ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:১৮
মোগল সম্রাট বলেছেন:
হাটতে থাকুন যেদিকে দুই চোখ যায়.।!