নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওহে ফিলিস্তিন আমার বড় জানতে ইচ্ছে করে

২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯


এখানে আকাশ জুড়ে
সাদা শুভ্র ছেড়া ছেড়া মেঘ উড়ছে।
ছাদের আলসে ধরে দেখি হীরের কুচির মত একটা দুটো ঝিকমিকে তারা।
স্নিগ্ধ বাতাসের সাথে মিষ্টি হিম হিম ভাব, কি যে ভালো লাগা।

কোজাগরী পুর্নিমা জানি কবে? সামনেই মনে হয়।
সেই আসন্ন পুর্নিমার চাঁদের আলোয় ঝলমলে চারিদিক।
আমি ডুবে যাই সেই আলোয়,সেই হিমেল বাতাসে।

আলতো করে আলসে ধরে দু চোখ ছড়িয়ে দেই পশ্চিমে।
দৃষ্টি চলে যায় দূর থেকে দূরে।
সেই সুদুরে মেলে দেয়া চোখে ভেসে আসে মাটিতে মিশে থাকা বাড়িঘর,
তার ফাকে ফাকে কুন্ডলী পাকানো ধোয়া আর আগুনের লেলিহান শিখা।
এ তো সেই প্রাচীন নগরী ফিলিস্তিন! !

ওহে ফিলিস্তিন! আমার যে খুব জানতে ইচ্ছে করে তোমার আকাশও কি এমন?
ধ্বংসস্তুপের উপর হেলে পড়া ছাদের আলসেতে ঠেস দেয় কি কোন নারী!
আমার মতন এমন করে কেউ কি সেখানে তারা গোনে!

তোমাদের আকাশ বাতাস তো শুনি ধোয়া আর ধুলিতে ধুসর!
লাশ আর বারুদের গন্ধ ছড়ানো সেই শহরে মানুষরূপী শকুন ছাড়া
আসল শকুনও আসেনা, আসেনা শেয়ালের ঝাক ৷
শুধু পরে থাকে বুড়ো থেকে শিশুর অগনিত অর্ধগলিত লাশ।
কাফনের কাপড় নেই দাফনের জন্য। রাস্তার ধারে আর ধ্বংসস্তুপের নীচে
অনাবৃত পড়ে থাকা লাশ বাতাসে কটু গন্ধ ছড়ায়।
সন্তান হারা মায়ের আর্তনাদ, আর
বাবা মা হারা সন্তানের কান্নাই কি
শুধু তোমাদের বাতাস বয়ে নিয়ে যায়!

তা তোমাদের দেশে কি সত্যিই বাতাস আছে?
নাকি কাঁদার জন্য কেউ আছে!

আমার যে ভীষণ জানতে ইচ্ছে করে।

ছবি আল-জাজিরা।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৩০

শাহ আজিজ বলেছেন: গুড অ্যান্ড সলিড এক্সপ্রেশন ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩১

জুন বলেছেন: সকালের শুভেচ্ছা আজিজ ভাই। সামুর কি এক সমস্যায় লেখাটি পোস্ট করার পর পরই আর লগ হতে পারি নি। সামুকেই দেখতে পাইনি।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



হামাস সম্পর্কে আপনার মতামত কি?

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৩

জুন বলেছেন: হামাস নিয়ে আর কি বলবো! আপনাদের নিউইয়র্কে গতকাল যে নিরপরাধ ২২ জনকে নির্বিচারে গুলি করে মারলো সে ব্যাপারে কিছু লিখেন।

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৩৫

কামাল১৮ বলেছেন: এই অবস্থা কোন দানব করে নাই।মানুষই করেছে।ধর্ম এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ এর জন্য দায়ী।এই দুই দানব থেকে যত তাড়াতাড়ি মানুষ বেরিয়ে আসবে সেটাই হবে মানুষের জন্য মঙ্গল।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬

জুন বলেছেন: দানবের ধ্বংস নয় বরং তার উত্থানের পেছনে উস্কানিদাতার নামটা বলুন যারা গোটা বিশ্ব জুড়ে এক নারকীয় পরিবেশ সৃষ্টি করে রেখেছে কামাল ১৮। সাথে থেকে মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:২৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,



যে চোখ বাংলার আকাশ দেখে, কি অদ্ভুৎ সেই চোখই যে আবার কোনও এক মরুভূমির ধোঁয়াচ্ছন্ন আকাশের বেদনায় ব্যথাতুরা হয়!
কি নিদারুন হাহাকার ভরা, নির্দয় বাস্তবতার কথকতা নিয়ে কবিতা! চমৎকার কিন্তু বিষাদময়।

কবির মতো আমারও জানতে ইচ্ছে করে, সেই বারুদের গন্ধ ভরা বাতাস বুকে টেনে নিয়ে কোনও মরুচারিনী কি হেলেপড়া ছাদের আলসেতে দাঁড়িয়ে আকাশের তারা গোনে ? নাকি তার চোখ, সে আকাশে ছুটে যাওয়া ক্ষেপনাস্ত্রের গগণবিদারী শব্দের আতঙ্কে ঈশ্বরকে খোঁজে ?
সে কি জানতে চায় , “ ওহ গড! হোয়্যার আর য়্যু ?"

কবিতায় প্লাস এবং প্রিয়তে..............

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০১

জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যটিও হাহাকার ভরা এক প্রশ্ন হে ঈশ্বর তুমি কোথায়! জীবন বাচানোর জন্য ইনকুবেটারে রাখা শত শত শিশু মানুষের নির্মমতায় মুহুর্তে লাশ হয়ে গেল। এরা তো হামাস, মোসাদ বোঝে না। শুধু একবার এই নিরপরাধদের দিকে চেয়ে দেখ। চেয়ে দেখ ধ্বংস যজ্ঞের মাঝে ক্ষুতপিপাসায় কাতর মানুষ নামের প্রানীদের দিকে।
আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো আপনার অসাধারণ সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য আহমেদ জী এস। ভালো থাকুন সব সময়।

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:২৮

রানার ব্লগ বলেছেন: আরে বাহ!! দারুন লিখেছেন!!

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫০

জুন বলেছেন: ভালো কি না জানি না তবে ভালো বলেছেন জেনে ভালো লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ রানার ব্লগ।

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:০৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: ভাল লিখেছেন। মানুষ দানবে পরিণত হয়েছে, শিশুরাও রেহাই পাচ্ছে না।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫০

জুন বলেছেন: জী আপনি যথার্থই বলেছেন কাছের মানুষ। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৩০

জিকোব্লগ বলেছেন:



শত বছর ধরে চলছে ফিলিস্তিনি দখল আর ধ্বংসযজ্ঞ। সবই আল্লাহর
ইচ্ছা। কেন যে আল্লাহর ইচ্ছা, সেই রহস্যও একমাত্র তিনি-ই জানেন।

আমরা অনেক রহস্যই জানি না। জানি না কবে এর শেষ হবে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

জুন বলেছেন: এই যে ছোট ছোট নিস্পাপ বাচ্চাগুলো মায়ের কাপড় ধরে দাঁড়িয়ে আছে, দেখছি তাদের আতংকিত-ভয়ার্ত চেহারা, দেখছি টিভির পর্দায়, কেউবা মারা যাচ্ছে, কি তাদের অপরাধ! আমি পশ্চিমা বিশ্বের নেতাদের কথা জানতে চাই না। জানতে চাই সেসব দেশের মানবতার বুলি আওড়ানো সাধারণ মানুষ এর কথা? তারা কি অন্ধ? আমেরিকায় থাকা আমার কিছু পরিচিতজন ( আমেরিকার সিটিজেন) বলে "তোমরা রাজনীতি নিয়ে যেমন মাথা ঘামাও আমরা সাধারণ মানুষ এসব ফালতু বিষয় নিয়ে ভাবি না, এসব ভাবার জন্য রাজনীতিবিদরা রয়েছে "। এটা শোনার পর তারা ১০ বার ফোন দিলে ১ বার ধরি জিকোব্লগ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৪:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



কবিতা নিদারুন হয়েছে ।
ছাদে দাঁড়িয়ে আকাশ পানে চেয়ে
বিমর্ষ দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে
গগন বিদারী ক্রন্দন, আহাজারি আর
গোলাবারুদের ধোয়ায় আচ্ছন্ আকাশের দিকে
তাকিয়ে সহয্র মাইল দুরের অকাশে
ভেসে থাকা বিপন্ন মানুষগুলির আক্রোশ,
ফুসে উঠার অপেক্ষায় বিশ্বমানবতার
দুয়ারে ক্রমাগত দিনরাত বারতা জোগানোর
কথামালা সমৃদ্ধ কবিতাটি বিপন্ন মানবতার
বুকে নবশক্তিতে ফুসে উঠার সাহস যোগায় ।

সকাল হতেই সামু আজ খুব ধির গতি।
প্রথম মন্তব্যকারী হিসাবে বড়সর মন্তব্য লিখে
পোষ্ট করতে গিয়ে দেখি শুধু চাকা ঘুরে
চাকা ঘুরতে ঘুরতে লেখাটুকু যায় হারিয়ে।
তখনকার মত ক্ষ্যন্ত দিয়েছিলাম অবশেষে,
আশা রেখে গিয়েছিলাম আসব ফিরে নিমেষে ।

খানিক বাদে ফিরে এসে মন্তব্য লেখার পরে
সাবমিট করতে গিয়ে দেখি তখনো চাকা শুধু ঘুরে
বুজিনি তখনো এবার কি গতি ধরে
তবে করেছিনু পন শেষ না দেখে যাবনা ফিরে
যতক্ষন লাগুক থাকব একে ঘিরে ।
মনে হয়েছিল এবার হয়ত ফিলিস্তিন ঘুরে
নতুন নতুন বারতা নিয়ে আসবে ফিরে
সামুর ঘরে । তবে দীর্ঘ সময় পরেও
ভাবগতিক দেখে রেখেছিলাম সেভ করে
যেন হারিয়ে যেতে না পারে চিরতরে ।

ঘন্টা কয়েক পরে এসে মনে হল এবার কাজ হবে
তাই এই রাত্র গভীরে বেশি কথা না বলে সেই
আগের সেভ করা কথাগুলো গেলাম রেখে ।
দেখা হবে আবার, ফিলিস্তিন নিয়ে কিছু কথা
জানানোর অভিপ্রায় রেখে গেলাম এসাথে ।

শুভেচ্ছা রইল

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

জুন বলেছেন: কবিতা কি হয়েছে জানি না আলী ভাই তবে আজ টিভিতে দেখছি সারি সারি ট্যাংক ঢুকছে গাজায়। সেখানকার মানুষের ভাগ্যে কি আছে কে জানে। কচি কচি বাচ্চাগুলোর কান্নাভেজা ভয়ার্ত মুখ, অসহায় মায়েদের হাত ধরে আছে। এসব কি বিশ্ব নেতাদের চোখে পরে না?
খুব কষ্ট হয়। ভালো থাকবেন সব সময় এই শুভকামনা রইলো।

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১৫

মিরোরডডল বলেছেন:




অমানবিকতার চরম দৃষ্টান্ত!

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

জুন বলেছেন: আজ গাজার অবস্থার দিকে তাকানো যাচ্ছে না মিররডডল। অনেক অনেক খারাপ লাগছে বাচ্চা আর মা গুলোকে দেখে।

১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: খুবই ভয়ঙ্কর অবস্থা চলছে, এর শেষ কোথায় কে জানে!! এক হামাসকে নির্মূল করতে গিয়ে এত এত সাধারণ মানুষের মৃত্যু কখনোই কাম্য নয়। ইসরাইলের উচিৎ অতিশিঘ্রই যুদ্ধ কৌশল পরিবর্তন করা এবং যতটা সম্ভব সিভিলিয়ানস হতাহতের সংখ্যা কমিয়ে আনা। দুইশত জন বন্দিকে মুক্ত করার জন্য হাজার হাজার বেসামরিক লোকদের হত্যা করার মধ্যে কোন কৃতিত্ব নেই। ইতিমধ্যে মাত্র ৪ জন বন্দিকে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছে, যতটুকু বুঝতে পারি হামাসের হাতে একজন বন্দি আটক থাকা পর্যন্তও ইসরাইল এই যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। এখনো সময় আছে হামাসকে তড়িৎ কোন সিন্ধান্ত নিতে হবে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:২৮

জুন বলেছেন: জানি না কি হবে জ্যাক স্মিথ তবে ছোট ছোট বাচ্চাগুলোর করুন ভয়ার্ত মুখগুলো আমাকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। বিশ্ব বিবেকের ধ্বজাধারীরা কি মূক বধির হয়ে গেল?
সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দারুণ কবিতা; মানুষরূপী শকুনদের বীভৎসতা ফুটে উঠেছে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:২৮

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে সৈয়দ মশিউর রহমান।

১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২২

মহানব্যক্তি বলেছেন: আজকাল আমরা মুসলমানরা এমনিতেই অনেক প্রচেষ্টা করে আল্লাহতে ঈমান রাখছে। সারা বিশ্ব জুড়ে মুসলমানদের এতো দুর্দশা , সাধারণ মুসলমান ঈমান ধরে রাখবে কিভাবে? গাজার শিশুগুলো কি দোষ করেছিল ? এত কষ্ট দিয়ে আল্লাহ তাদের মৃত্যু কেন দেবেন ? আএভাবে যদি কষ্ট দিয়ে মৃত্যু দেবেন তো জন্ম কেন দিয়েছিলেন? নাকি আপনি বলবেন জন্ম মৃত্যু আল্লাহর ইচ্ছা বিনাই হয়? অন্য কোন শক্তি এসব ঘটাচ্ছে ? তাহলে তো শিরক হয়ে যাবে। আল্লাহ আবার বলেছেন সব মাফ হবে কিন্তু শিরক মাফ হবে না। আরে বাবা , জান্নাতের লোভে মুসলমানরা দুনিয়া দারি বরবাদ করছে। একটা ভিডিও দেখলাম ,একজন ফিলিস্তানী বলছেন তিনি শাহাদাত দিয়ে জান্নাতে যাবেন , জান্নাতে সে ঐ সব পাবে। আরে বাবা ,স্বাধীনতার জন্য প্রাণ দেওয়া এক কথা আর জান্নাতের লোভে ইহুদীদের সাথে লড়া অন্য কথা । বলি জান্নাতে আছে টা কী ? কেউ জান্নাতে গিয়ে দেখেছে ? পুরুষরা জান্নাতে গিয়ে হুরী সম্ভোগ করবে আর স্ত্রীরা দেখবে। আমি তো যত ওয়াজ শুনি এবং অর্থ সহ কোরআন এবং সহিহ হাদীথ পড়ি , তত ঈমান হারা হই।
আপনি বিদুষী মহিলা। আপনি স্বামী কে ভালবাসেন। আপনি কী আপনার স্বামীর হুরি সম্ভোগ মেনে নিতে পারবেন , হুরীর লোভে শাহাদাত মেনে নিতে পারবেন? কোন বিবাহিতা মহিলা কি সেটার অনুমতি দিতে পারে ?

২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৫

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার কবিতা আমার রিদয় স্পর্শ করলো।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৬

জুন বলেছেন: শুনে অনেক ভালোলাগলো রাজীব নুর। শুভকামনা রইলো।

১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:২২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বিশ্ব বিবেক আজ মৃত
ইসরায়েলে পিছনে সবাই দিচ্ছে ঘৃত
শিশুর লাশ তাদের কাছে মনে হচ্ছে অমৃত........।

একদিন এর প্রতিফল তারা পাবে। +++

২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৮

জুন বলেছেন: একদিন এর প্রতিফল তারা পাবে আর কবে মো: মাইদুল সরকার? কত ছোট ছোট বাচ্চারা মারা যাচ্ছে, কত নিরীহ মানুষ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।

১৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:১১

অধীতি বলেছেন: আমি ছবিগুলো এড়িয়ে যাই। মানসিক যন্ত্রনা দেয়।
কবিতাটা খুব সুন্দর প্রকাশ করেছে দূর্দিনের যুদ্ধ বিদ্ধস্ত অঞ্চলটিকে।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৯

জুন বলেছেন: আজকে আল-জাজিরার সাংবাদিক এর কোলে তার বাচ্চার লাশ দেখে চোখের পানি সামলাতে পারি নি। কি অসহায় গাজাবাসীরা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে অধীতি।

১৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৪:০৩

জিকোব্লগ বলেছেন:



জুনাপা,

ভিন্ন ভিন্ন মিডিয়ার কল্যানে এখন আমরা নিস্পাপ বাচ্চাগুলোর মায়ের
কাপড় ধরে দাঁড়িয়ে থাকা, তাদের আতংকিত-ভয়ার্ত চেহারা, রক্তাক্ত
গণহত্যা টেলিভিশনে দেখতে পাচ্ছি। আগেও এই ধরণের ঘটনা গুলো
বিশ্ব জুড়েই ঘটেছে। কিন্তু সেই সময় মিডিয়ার প্রসার হয় নি বলে, ঘটনা
গুলো বিশ্বের সাধারণ মানুষরা দেখতে পায় নি এবং সেগুলোর রেকর্ডও
থাকে নি। এখনো বা কতটুকু রেকর্ড করতে দেওয়া হয় !

পশ্চিমা বিশ্বের নেতারা মানবতার বুলি আওড়ালেও নচিকেতার ইটস এ গেম
গানটির কথাগুলোতে বিশ্বাসী।

''
জিতে গেলে হিপ হিপ হুররে শুনবে তুমি
হেরে গেলেই শেম শেম
ইটস এ গেম, ইটস এ গেম।।

বিজয়ীরা বরাবর ভগবান এখানেতে,
পরাজিতরাই পাপী এখানে
রাম যদি হেরে যেত, রামায়ন লেখা হত
রাবন দেবতা হত সেখানে
কেন পথ নিয়ে মাথাব্যাথা?
কেন পথ নিয়ে মাথা ব্যাথা, জেতাটাই বড় কথা
হেরে গেলেই শেম শেম
ইটস এ গেম, ইটস এ গেম।।
''

বাস্তবতাও আসলে এই রকম-ই।

ব্রিটিশরা জিতে গেছে বলে আজ ইংরেজি আন্তর্জাতিক ভাষা। বৃটিশ -
আমেরিকানরা অত্যাচার করেও এখন সবজায়গায় বীর। হিটলার
জিতে গেলে হয়তো জার্মান-ই আন্তর্জাতিক ভাষা হত। হিটলারের
হলোকাস্ট তখন বীরত্ব হিসেবে লেখা হত।

ফিলিস্তিনিরা আজ পরাজিত, তাই ওরাই পাপী। জায়নবাদীরা বিজয়ী,
তাই ওরাই এখন ভগবান। ফিলিস্তিনির ইতিহাসও ওরা ধমীয় ও রাজনৈতিক
ভাবে বদলে দিচ্ছে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৩

জুন বলেছেন: মিডিয়ার কল্যাণে অনেক কিছুই আমাদের চোখে পড়ছে জিকোব্লগ। যেমন বাস ট্রাক থামিয়ে পুলিশের ঘুষ নেয়া, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা নেত্রীদের অসতর্ক কতাবার্তা ( আগে যা ধামাচাপা দেয়ার সুযোগ ছিল), জামালপুরের ডিসির কাহিনী থেকে অনেক করুন কাহিনী পর্যন্ত।
এখন মনে হয় হিটলার জিতে গেলে ভালোই হতো। পরিচিত একজন জার্মান মহিলা উনি আমাকে খুব পছন্দ করেন, তার কাছে একবার হিটলারের প্রশংসা করেছিলাম, উনি আতকে উঠেছিলেন এবং সে যে কত্ত খারাপ তার ফর্দ দিল। কিন্ত হিটলারের উত্থান কেন হলো তার ইতিহাস আমি জানি ভালো করেই। কিন্ত তর্কে গেলাম না কারণ সেটা ছিল তার বাসায় এক পার্টিতে।
ফিলিস্তিনের জন্য একরাশ কষ্ট আর মর্মাহত হওয়া ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নেই মনে হয়।
আবার এসেছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার এই পোস্ট দেবার পরে পুরো এক দিন জুড়ে ব্লগে ব্যাপক ঝামেলা হচ্ছিল- বারো চৌদ্দ ঘন্টা ধরে ব্লগে ঢুকতেই পারছিলাম না। চেষ্টা করেও মন্তব্য করতে পারিনি। শেষ মেষ একটা লাইক দিয়ে গিয়েছি। আপনার পোস্টে মন্তব্যের আকাল দেখে বেজায় কষ্ট পেয়ে আমার আজকের পোস্টে সে কষ্ট কথা উল্লেখ করেছি। ব্লগে যতগুলো মানুষের পোস্ট সত্যিকারে আন্তরিকতা নিয়ে পড়ি ও মন্তব্য করি তার মধ্যে আপনি অন্যতম।
অনেক সময় রয়ে সয়ে বিস্তারিত মন্তব্য করতে হবে দেখে মন্তব্য করতে দেরি হয় কিংবা পরে করব বলে ভুলে যাই সেজন্য আন্তরিকভাবে দুঃখপ্রকাশ করছি।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৬

জুন বলেছেন: জী তা আমি জানি শেরজা, কিন্ত আমার ব্লগে আপনার সশরীর উপস্থিতি না দেখে ভাবলাম আপনি কি আমার কাকুর মত আমার মাথার উপর থেকে আপনার দয়ালু হাতটি সরিয়ে নিলেন নাকি :-*
যাই হোক এরপর আইসা আমার কবিতা সম্পর্কে দুই লাইন উচ্ছ্বসিত প্রশংসা কইরা যাইয়েন :P
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৩

otis5842 বলেছেন: Chemicals and explosives used in the bombing have contaminated soil Sprunki and groundwater, negatively impacting agriculture and drinking water. This situation has made life difficult for Gaza residents and created an environmental crisis.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.