নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র তটে দাড়িয়ে অনুভব করেছিলেন যে এত সুন্দর স্থানটি পরিত্যক্ত জনশুন্য। তারই প্রচেষ্টায় আজ এটা এই এলাকার মানুষের কাছে একটি দর্শনীয় স্থানে পরিনত হয়েছে। আমরা ২০২৪ এর এপ্রিল থেকে দেখছি এর রূপ।
গাংচিল যায় উড়ে সুদুর থেকে বহুদূরে নীচে নীল অতলান্তিক, উপরে ডানায় ভেসে যাওয়া একাকী গাংচিল আমেরিকার লং আইল্যান্ড এর জোনস বীচে দাঁড়িয়ে আটলান্টিক দেখছি সফেদ সাদা ফেনার মুকুট পরে, উর্মিমালা সাগর তীরে আছড়ে এসে পর।
নীল সমুদ্র, নীল আকাশ, সাদা বালু চারিপাশ ঢেউ আসে ঢেঊ ভেংগে পরে, সাগর কিনারা ধরে ধরে বালুকাবেলায়, কে গো মেয়ে এই সাঝে হেটে হেটে যায় সাগরের নীল থেকে মিষ্টি কিছু হাওয়া এনে বালুকণা আর কিছু দূরে নীল আটলান্টিক
আমেরিকার পতাকা, সব জায়গাতেই তার সসন্মান উপস্থিতি। বীচের পাশে এক রেস্তোরাঁয় গাংচিলের ঝাক জোনস বীচের কারিগর রবার্ট মোস

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:২৩

নাহল তরকারি বলেছেন: ভালো।

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৩

জুন বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ নাহল :)

২| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

আরোগ্য বলেছেন: ক্লাস সেভেনে যখন উঠি তখনই একবার কক্সবাজার গিয়েছিলাম, মনে হয় যেন আজও সমুদ্রের সেই গর্জন শোনা যায়।প্রকৃতির মাঝে এক অদ্ভুত নিরাময় শক্তি আছে ঠিক যেমনটি তীব্র গরমের পর গতকাল রাতের বৃষ্টি মনে এক প্রশান্তি সৃষ্টি করে।

চমৎকার ছবি আপু। শিরোনামটা আরো সুন্দর হয়েছে।

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:১১

জুন বলেছেন: আরোগ্য আপনার কথা শুনে মনে পরে গেল প্রিয় কক্সবাজার সৈকতে প্রথম ভ্রমণ। কি যে ভালো লাগা তা বলার নয়। এরপর বহু বহু বার গিয়েছি তেমনটা আর পাই নি। আর বর্তমানে তো লাবনী কলাতলী বীচের পানিতে আমি পা ও ভেজাই না এতই পূতিগন্ধ ময়। কোথায় গেল আমাদের সেই সুনীল সাগর। নির্মাণ কাজ যেন সাগরের ভেতরে গিয়ে পৌঁছেছে এতই লোভী ব্যাবসায়ীদের হাত।
যাই হোক বিদেশে বসেও দেশের কথাই ভাবি। কবে ফিরবো, কবে ফিরে যাবো!
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সমুদ্র বলে কথা। কি যে বিশালতা! বেশ কয়েকবার কক্সবাজার ও একবার শুধু যেতে পেরেছিলাম সেন্টমার্টিন দ্বীপটিতে। এছাড়া প্রবাসে যেখানে থাকি তার খুবি কাছেই লোহিত সাগর। প্রায় সাগর দেখা হয়। তবে তেমন করে ফিলটা হয়না। আপনার দেওয়া প্রতিটি ছবি অনেক সুন্দর লেগেছে। ভাল থাকবেন আপুনি।

০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৫

জুন বলেছেন: সাগর পাড়ে দাড়ালে জীবনের সকল দু:খ কষ্ট যেন ধুয়ে মুছে যায় সুজন। কি বিশাল কি তার সৌন্দর্য। আমার খুব ভালো লাগে। আপনার ভালো লাগার কথা শুনে আমারও ভালো লাগলো অনেক। লোহিত সাগর পাড়ে আমিও থেকেছি জেদ্দা থাকার সময়। ভালোলেগেছে আমার।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। সব সময় সাথে থাকেন এ আমার অনেক বড় পাওয়া :)

৪| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১:৪১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দামী মুবাইলে তোলা ফটোকগুলো ঝকঝকা, সুন্দর হইছে।

সমস্যা হইলো, আমি সমুদ্র একেবারেই পছন্দ করি না; পাহাড়-পর্বত আমার ভালোবাসা। পাহাড়ে একটা বাড়ি করা আমার আজন্মের সাধ। ট্যাকা নাই, তাই এই জীবনে আর হবে না। একে তো সমুদ্র পছন্দ করি না, তার উপ্রে এই সী-গালগুলিরে আমার কাচা খাইয়া ফেলতে ইচ্ছা করে। বিরাট বদমাইশ একেকটা। ভোরে এগুলার ডাকাডাকির জ্বালায় ঘুমাইতে সমস্যা হয়!!! X(

যাই হোক, পরেরবার পাহাড়-পর্বতের ছবি দিয়েন। দেইখা আনন্দ পাবো। :)

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে কোন কথা হইলো এইটা? হাত ধরতে কি কেউ মানা করছে? এই অভিমানের পিছনের কারন কি?? :P

০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩

জুন বলেছেন: দামী মুবাইল দেখলেন কই ভুয়া :-* এতো সামান্য স্যামসাং গ্যালাক্সি :(
যাউকগা তারপরও গরীবের গরীব ফোনকে দামী কইলে খুব একটা খারাপ লাগে না B-)
আমাদের সমস্যা হইলো পাহাড় ভালো লাগে বাট সমুদ্রের চেয়ে কম। আর এই বুড়া বেতো পা নিয়া এখন পাহাড় চড়াও সমস্যা /:)
সীগালের ডাকাডাকিতে ঘুম হয় না!! ভালোই বলছেন।
আমি আগামী কাল ন্যাশভিল যাইতেছি। আমার দেবরের বাসার পেছনেই পাহাড়, ছবি দেয়া যাইবেক (শায়মা স্টাইল) ;)
কারো হাত ধরতে গেলে বালিতে উস্টা খাইয়া পরার চান্স বেশি তাই আরকি :P
মজার একটা মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ভুয়া।

৫| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ২:৩২

শ্রাবণধারা বলেছেন: বেশ সুন্দর!

প্রথমবার যখন কক্সবাজারে বন্ধুদের সাথে সমূদ্র দেখতে যাই তখন ইন্টারমিডিয়েটের ছাত্র। সমূদ্রের বিশাল জলারাশির সামনে দাড়িয়ে মনে হয়েছিল, এর দেখি একটা ভাষা আছে। মনে হল, বেশ চুপ করে কিছুক্ষণ সমূদ্রের কাছে বসে থাকলেই এর কথাবার্তা বুঝতে পারবো। কিন্তু তখন বন্ধুদের সাথে আনন্দ করা নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম, সমূদ্রের কথা শোনার সময় ছিলো না!

বহুবছর পরে কানাডার অপূর্ব সৌন্দর্যের লীলাভূমি রকি মাউন্টেন দেখে অন্যরকম হলেও প্রথম সমূদ্র দেখার মত তীব্র অনুভূতি হলো। রকি পাহাড়কে মনে হলো বিরাট প্রাচীন প্রাণবান একটা সত্ত্বার মত। মনে হলো রকি পাহাড়কে বলি, "হে প্রগাঢ় পিতামহী", আপনার সাথে আমার কিছু কথা আছে। সেদিনও সময় ছিলো না, স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে কিছু ব্যস্ত ছিলাম!

০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

জুন বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতার সাথে অনেক মিল পেলাম শ্রাবনধারা। আমার প্রথম ভালোবাসা সীতাকুণ্ড পাহাড়। ঘন সবুজ বনানী আচ্ছাদিত আদি অকৃত্রিম সেই পাহাড়ের সৌন্দর্য অবশ্য এখন অনেকটাই হারিয়ে গেছে বৃক্ষ নিধন আর আধুনিকায়নের ছোবলে।
তারপর সমুদ্র দেখে প্রথম প্রেমে পড়েছিলাম কক্সবাজার গিয়ে। কি বিশাল নীল জলরাশি আর দু এক জন পর্যটক। কক্সবাজারের সেই সব সৌন্দর্যই আজ হারিয়ে যাওয়ার পথে লক্ষ লক্ষ জনগনের চাপে।
আপনাদের এত আন্তরিক মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি হলো বলে আশা করছি কিছু মনে করবেন না। অনেক অনেক ধন্যবাদ সব সময় সাথে থাকার জন্য :)

৬| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৭:০০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



একদার সেই নির্জন লং আইল্যান্ডের বীচে দাঁড়িয়ে
যতসব কাব্যিক ভাবনা আর ছবি গেথে গেলেন একসাথে
পোষ্টোর লেখা পাঠে আর ছবি দেখে তব কন্ঠের সাথে কন্ঠ মিলিয়ে বলি

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে
আমাদেরো শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়।
গাংচিল যায় উড়ে সুদুর থেকে বহুদূরে
নীচে নীল অতলান্তিক, উপরে ডানায় ভাসে একাকী গাংচিল
আমেরিকার লং আইল্যান্ড এর জোনস বীচে দাঁড়িয়ে
আটলান্টিক যেন দেখছি সফেদ সাদা ফেনার মুকুট পরে,
উর্মিমালা সাগর তীরে এসে আছরে পরে ।

নীল সমুদ্র, নীল আকাশ, সাদা বালু চারপাশ
ঢেউ আসে ঢেঊ ভেংগে পরে,
সাগর কিনারা ধরে ধরে বালুকাবেলায়
কে গো মেয়ে এই সাঝে হেটে হেটে যায়
সবই বুঝিগো আমরা সকলই বুঝি
সাগরের নীল থেকে মিষ্টি কিছু হাওয়া এনে আমাদের জুনাপু
বালুকণার পর দাঁড়িয়ে অদূরে দেখে নীল আটলান্টিকের স্ফীতি
পাশ ফিরে দেখে সর্বত্রই আমেরিকার পতাকার সসন্মান উপস্থিতি।

বীচের পাশে এক রেস্তোরাঁর চালে গাংচিলের ঝাক
নীচে কর্ম ব্যস্ত জোনস বীচের কারিগর রবার্ট মোস,
শুরু থেকে শেষ যেন মুগ্ধতার এক বিমুর্ত প্রকাশ
দেখে দেখে মোদের মিটেনা আশ
রেখে গেলাম ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় তব
আনন্দঘন ভ্রমনের তরে শুভাশীষ এক রাশ ।

২২ শে মে, ২০২৪ ভোর ৫:১৪

জুন বলেছেন: আলী ভাই আপনার এত মমতা মাখানো মন্তব্যের জবাব দিতে এত দেরি হবে আমি ভাবতেই পারি নি। আশাকরি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আমার অপারগতাকে। আসলে এই বাড়ি, সেই বাড়ি দৌড়ের উপর থাকায় তার উপর ফোনে নেট কানেকশন না থাকায় ব্লগে লগ হতে পারছিলাম না।
সব সময় সাথে থাকেন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক ভালো থাকুন এই প্রত্যাশা রইলো।

৭| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:২৮

রানার ব্লগ বলেছেন: সমুদ্র আমাকে খুব টানে। জল আমাকে শান্ত করে।

২২ শে মে, ২০২৪ ভোর ৫:১৭

জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যর উত্তর দিতে দেরি হলো, আলী ভাইকে লিখেছি কারণ। আশাকরি আমার অপারগতাকে মাফ করবেন রানার ব্লগ।
আপনার মতো আমার হাজবেন্ড ও পানি অর্থাৎ সমুদ্র বা নদী ভালোবাসে। আমারও :)
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৭

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: বাহ...
চমৎকার...

২২ শে মে, ২০২৪ ভোর ৫:১৮

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে নয়ন বড়ুয়া। মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরি হলো বলে ক্ষমা করবেন।

৯| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ শিরোনামে চমৎকার সব ছবি !!!
ধন্যবাদ আপু ভ্রমণে আমাদের সাথে রাখার জন্য।

২২ শে মে, ২০২৪ ভোর ৬:৫৫

জুন বলেছেন: মনিরা আ আ আ ডোন্ট মাইন্ড :(
দেরিতে উত্তর দিচ্ছি তাই। আসলে কি করবো এত্ত দৌড়ের উপর। সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানালেও কম বলা হবে যে :)

১০| ০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩

শেরজা তপন বলেছেন: কই আপনি- পোস্ট দিয়ে হারিয়ে গেলেন কেন?
বীচের এমন সৌন্দর্যে বুঁদ হয়ে অন্য ভুবনে চলে গেলেন নাকি?

২২ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:০০

জুন বলেছেন: হারাই নাই শেরজা ডুবো দেই নাই অন্য জগতে। এত তাড়া কেন অন্য জগতে পাঠানোর জন্য :-* আরও কয়েক বছর আপনাদের জ্বালায় নেই। জানেন তো ছোট বেলায় আমার নাম ছিল জ্বালিয়া খাতুন ;) =p~
এত্ত আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ দিয়ে খাটো করতে চাই না।
ভালো থাকুন সব সময় আর মজার মজার রম্য লিখুন :)

১১| ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০২

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: আপনার পাদুকার ছাপ ছবি দেখে ----এই গানটা মনে পড়লো..

এই বালুকা বেলায় আমি লিখেছিনু.......একটি সে নাম আমি লিখেছিনু..........আজ সাগরের ঢেউ দিয়ে....তারে যেন মুছিয়া দিলাম- গানটা

---অনেক সুন্দর বর্ণনা ও ছবি।

২২ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:০৪

জুন বলেছেন: পাদুকার ছাপ দেখেই এত্ত সুন্দর একটা গান মনে পরলো রিফাত আর আপনি তো আমার বালুময় স্নিকারের ছবিতো দেখেনই নাই মানে দেই নাই। ঐটা দেখলে আর গানের কথা মনেই আসতো না ;) মজা করলাম আশা করি কিছু মনে করবেন না। অনেক দিন পর এসে আপনাদের মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছি তার জন্য লজ্জিত। মন্তব্য দিয়ে সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় :)
অনেক ধন্যবাদ রইলো।

১২| ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী সুন্দর সময়
কী সুন্দর ছবিগুলো

কী সুন্দর পরিবেশ

ভালো লাগলো আপু

২২ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:০৬

জুন বলেছেন: সবই ভালো, সবই ঠিক কাজী ফাতেমা,কিন্ত আমার মন পরে আছে দেশে :(
জানি না কেন এমন লাগছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য আর আমি লজ্জিত এতদিন অপেক্ষা রাখার জন্য:)

১৩| ০৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এতবড় সমুদ্র সৈকতে কোন পর্যটক নেই?

২২ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:০৮

জুন বলেছেন: আছে আমি তুমি আমরা তবে কম। কারণ তখনও প্রকৃত গ্রীষ্মকাল শুরু হয় নি। বেশ ঠান্ডা ছিল। আর আমি লোক বাচিয়ে ছবি তুলেছি। কারণ কখন কে আবার তাদের প্রাইভেসি ভংগের জন্য মামলা ঠুকে দেয় ঠিক আছে ;)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ রইলো।

১৪| ১২ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,



হুমমমমমম.... ফাঁকিবাজী একটি পোস্ট।
শিরোনাম দিয়েছেন - "ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে"। বুঝলুম কারো হাত ধরেন নি, তাই হাতে হাত ধরা ছবি নেই। কিন্তুক সৈকতে ঝিনুক কই ? একখানাও তো দেখলুম না। :)
একটি ছবির ক্যাপশানে বলেছেন - " বালুকাবেলায় কে গো মেয়ে এই সাঝে হেটে হেটে যায়.."। মাইক্রোস্কোপ দিয়ে খুঁজেও তেমন একটা মেয়ে পেলুম না আশেপাশের কোনও ছবিতেই। ফাঁকিবাজী নয়তো কি ? এখন আবার বলে বসবেন না যে, ছবি তোলার পরে মেয়েটি চলে গেছে.... :P =p~

২২ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:১৫

জুন বলেছেন: ফাকিবাজী বৈলেন্না আহমেদ জী এস :/ কারো হাত ধরলে ছবি তোলা হোতো না, কারন মোবাইল বা ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলতে দুই হাতই লাগে /:)
এইটা কি হেজিপেজি সমুদ্র সৈকত ঝিনুক দেখবেন! এরে বলে আটলান্টিক এর জোনস বীচ। আপনি তো আছেন আমার উলটা দিকে প্রশান্ত মহাসাগরের পারে। হেয়ানে কি ঝিনুক আছে :-*
মেয়েটির ছবি দিলে আমাকে পুলিশে দিত প্রাইভেসি ভাংগার দায়ে। এরে বলে আমরিকা, কথায় কথায় আইন আদালত আর থানা পুলিশ =p~
মজার একটি মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকুন সব সময়।

১৫| ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩২

মিরোরডডল বলেছেন:





জুনাপুর ট্রিপ কেমন হচ্ছে?

অনেকটা এরকমই এক সাগরের তীরে আমার নিবাস।
তাই সমুদ্র নীলে ডুবে থাকি বলেই পাহাড় আমাকে বেশি টানে।

ছবিগুলো খুব সুন্দর।
নতুন ছবি ব্লগের অপেক্ষায় থাকলাম আপু।


২২ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:২১

জুন বলেছেন: মিররডডল স্যরি স্যরি অনেক অনেক দেরি হলো বলে খুব খারাপ লাগছে। কারনটা আলী ভাই এর প্রথম মন্তব্যের উত্তরে জানিয়েছি। তাও ভাই রাগ/ অভিমান করেছে আর জানোইতো রাগ হলে উনি তা বলেও যান। আমি যে সবার কাছে কতটা লজ্জিত তা বোঝাতে পারবো না।
তোমার বাসাটা নিশ্চয় অনেক অনেক সুন্দর আর সেই বাসায় থাকে এক মৎস কন্যা :)
ছবি ব্লগ না, একটা ইতিহাস আর ভ্রমণ নিয়ে লেখার ইচ্ছে আছে। দেখি কি হয়! যে ভাবে পট পট করে এক একটা ব্লগ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
অনেক অনেক ভালো থেকো আর সাথে থেকো :)

১৬| ২২ শে মে, ২০২৪ ভোর ৬:৪০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




৪ তারিখে লেখা মন্তব্যের জবাব পা্‌ইনি বলে
এরই মাঝে একবার এসেছিলাম দেখতে
এসে কোন জবাব নাই দেখে মনে হল
এমন একটি ঝিনুক খুঁজে পেলামনা
যার ভিতরে মুক্তো আছে, এমন
কোন মানুষ খুঁজেই পেলাম না
যার মন্তব্য দেখার মন আছে
বলে ছিলাম অনেক কথা ,
অনেক কিছু গল্প গাঁথা
সকলই যে গেল বৃথা
যাহোক এবার এসে
জেনে গেলাম কিছু
কৈফিয়ত গাথা :)
বেলা যে হয়েছে
দেখার,সেটিই
এ সময়ের
শান্তনা :)

ভ্রমন আনন্দদায়ক হোক
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

২২ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:২৫

জুন বলেছেন: এমন
কোন মানুষ খুঁজেই পেলাম না
যার মন্তব্য দেখার মন আছে
আসলে এটা হবে যার ভেতরে মানুষ বাস করে :(
আপনার অসাধারণ মন্তব্যে আমি সব সময় অনুপ্রানিত হই। হয়তো আপনার মতো এত সুন্দর করে লিখে জানাতে পারি না। তবে আপনি নিশ্চয় জানবেন আপনার মন্তব্যে আমি অনেক অনেক খুশী হই। আর এত আন্তরিক আর অসাধারণ মন্তব্যে কেউ অনুপ্রাণিত না হয়ে পারে বলেন?
আরেক বার এসেছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে :)

১৭| ২২ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




বুজেছি আপনি খুবই ব্যস্ত ছিলেন ।
আমি সামান্য একটু কৌতুক
করেছি এই আর কি ।
আমার শশুর বাড়ি নিউ ইয়র্কে ।
শ্যালক শালিকারা সেখানেই
থাকে ।আমার প্রয়াত শাশুরীর
কবর নিউইয়র্কে । গিন্নী ঘন ঘন
কবর জিয়ারতে যায় । সেখানে
গেলে আমাদেরো আপনার মতো
এ বাড়ি সে বাড়ি ঘুরে ঘুরে দিন
কেটে যায় ।


২৪ শে মে, ২০২৪ ভোর ৫:১৫

জুন বলেছেন: জী আর আমার মতো ভবঘুরেদের তো এখানে ঘুরে ঘুরেই দিন কাটে :) আমরা থাকতে থাকতে ভাবীকে নিয়ে আসলে দেখা হয়ে যেত হয়তো।
কিন্তু আমরা তো এখন ন্যাশভিল :(
ভালো থাকুন সব সময় :)

১৮| ২২ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সাগরের ছবিগুলি সুন্দর। আপনি তো অনেক দেশ ঘুরেছেন। নীল ছাড়া অন্য রঙয়ের সাগর দেখেছেন?

২৪ শে মে, ২০২৪ ভোর ৫:১৭

জুন বলেছেন: ছবি ভালো লাগলো জেনে অনেক ভালো লাগলো সাড়ে চুয়াত্তর। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। নীল রঙের সাগর ছাড়া পান্না সবুজ রংগের সাগর দেখেছি থাইল্যান্ডে একেবারে এমারেল্ড গ্রীন। আর ঘোলা পানির সাগর ও দেখেছি অনেক জায়গায়।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯| ০৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:০০

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অনেক ভালোলাগা রেখে গেলাম।

২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:১৮

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরি হলো তার জন্য দু:খিত।

২০| ২৩ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর! দেখতে দেখতে কোথায় যেন মনটা হারিয়ে যায়! + +
নীল আকাশের নীচে এবং নীল অতলান্তিকের উপরে পাখা মেলে গাংচিলগুলো মনের আনন্দে কি সুন্দর ভেসে বেড়ায়! সাগর তাদের জন্য অফুরন্ত খাদ্যভাণ্ডার, আর তাদের ওড়াউড়ির জন্য তো রয়েছেই অসীম নীলাকাশ!
এই সাগরতীরে আমরা এবারে যাইনি, কিন্তু ২০১৩ সালে যখন আরেকবার এসেছিলাম, তখন গিয়েছিলাম।

২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:২০

জুন বলেছেন: আমাদের কাছে সমুদ্র অনেক ভালো লাগে জানেন কি? অনেক উদার মনে হয়। আপনার পদচিহ্ন অনুসরণ করে আমিও ঘুরে এসেছি এটা জেনে ভালো লাগলো খায়রুল আহসান। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

২১| ০৯ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



তারপর এখনো কি সেখানে
নাকি ফেরা হয়েছে যথাস্থানে?
নতুন কোন লেখার সময় যে
বয়ে যাচ্চে তা একটু রাখবেন
ধেয়ানে :)

০৯ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

জুন বলেছেন: না আলী ভাই আমি তো কবেই ফিরে আসছি। নিজ মাতৃভূমি ছেড়ে অন্যদেশে আমাদের মন বসে নাই। ন্যাশভিল থেকে যখন রাতের ফ্লাইটে নিউইয়র্ক আসছি তখন নীচে স্বর্ন মোড়ানো শহর দেখে আমার স্বামীকে প্রশ্ন করলাম "এই যে এত জৌলুশ, জাকজমক তোমাকে কি আকৃষ্ট করে"? সে উত্তর দিল না

২২| ০৯ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



আপনার পতিদেব ঠিকই বলেছেন জন্মস্থানের তুলনা কিছুতেই নাই,
তাইতো শিল্পীদের সাথে কন্ঠ মিলিয়ে আমরা গাই -

সোনা সোনা সোনা লোকে বলে সোনা
সোনা নয় তত খাঁটি বলো যত খাঁটি
তার চেয়ে খাঁটি বাংলাদেশের মাটি রে আমার
বাংলাদেশের মাটি আমার জন্মভূমির মাটি
ধন-জন বলো, যতো ধন দুনিয়াতে
হয় কি তুলনা বাংলার কারও সাথে
কতো মা’র ধন মানিক-রতন
কতো জ্ঞানী-গুণী কতো মহাজন
এনেছে আলোর সূর্য এখানে
আঁধারের পথ কাটি রে
আমার বাংলাদেশের মাটি
আমার জন্মভূমির মাটি।
আসুন শাকিলা জাফরের কন্ঠে গাওয়া গানটি আবারো একবার শুনা যাক


শুভেচ্ছা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.