![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানবতার গান গাইবো! মানবতার প্রতিধ্বনি উচ্চারিত করবো!!!
মানব নামের কিছু দানব বিভিন্ন ধর্ম নিয়ে বিভ্রান্ত-নোংরামি সৃষ্টি করে।বিভিন্ন ধর্মের নানা উৎসব ও আনুষ্ঠানিকতা নিয়ে মনগড়া মাতালের প্রলাপ করে।যা কোন বিবেকবান সভ্য মানুষের কাজ হতে পারে না।
মুসলিম মিল্লাত দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদ-উল আযহা। পবিত্র ঈদ-উল আযহার মূল মেহমান গরু।গরু জবাই করা নিয়ে কিছু বিবেকহীন মাতাল নানা প্রলাপ করছে।
গরুর যেমন প্রাণ আছে।তেমনি,ভুবনের প্রতিটি বৃক্ষলতা পাতা ও পশুপাখির প্রাণ আছে।পৃথিবীতে প্রতিদিন অজস্র বৃক্ষলতা ও নানা পশুপাখিকে হত্যা করা হচ্ছে।অথচ তা নিয়ে মাতালদের কোন মায়া কান্না নেই।যত মায়া কান্না তা শুধু গৃহপালিত গরুকে নিয়ে।
যারা আজ গরুুর প্রতি যতটুকু আদার-সোহাগ করছেন।তারা কী কোন দিন তাদের গর্ভধারীনী মায়ের প্রতি ততটুকু আদর-সোহাগ করে।
আমার মনে হয়,যারা গরুর প্রতি এতো মায়া কান্না করে,তাদের জন্ম কোন না কোন গরুর গর্ভে হয়েছে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০১
জুনেদ আহমদ ৩ বলেছেন: যারা ধর্মীয় উৎসব নিয়ে নোংরামি করে,তারা চুপে চুপে গরুর মাংস খায়।আবার তার বিরোধীতা করে।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০
বিজন রয় বলেছেন: মানুষের মনে মায়া থাকা ভাল। তাতে শান্তি বজায় থাকে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০২
জুনেদ আহমদ ৩ বলেছেন: বিজন রায়, ঠিক বলেছেন।মানুষের মনে স্নেহ-মায়া থাকা ভালো।
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
আহা রুবন বলেছেন: আমার মনে মায়া আছে, গরুর সামনে কোনও গরু জবাই করার সময় অন্য গরুর আচরণ দেখে কষ্ট পাই। মনে হয় এদের চোখ ঢেকে রাখা কি যায়? তাই বলে কোরবানির জন্য বেজার হই না। গরুর মাংস খেলে দাঁতের ফাঁকে আটকায় বলে দাঁতই ফেলে দিলাম!(এই অপকর্মের জন্য মা, বোন,ভাইয়ের কাছে বকা খেয়েছি, কাজিনরা আমাকে পাগল বলেছে।)
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৭
জুনেদ আহমদ ৩ বলেছেন: মিঃ আহা রুবন, কাজিনের বকার ভয়ে মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকাটা,কী ঠিক?
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮
মোঃ ইউনুস আলী বলেছেন: তারা ইসলাম বিরোধী।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৫
জুনেদ আহমদ ৩ বলেছেন: মোঃ ইউনুস সাহেব ঠিক বলেছেন,যারা ইসলামের বিরোধী , তারাই এমন নোংরামি প্রলাপ করে।
৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯
বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকা বলেছেন: যেকোন প্রকার প্রাণীজ (মাছ, মাংস,ডিম, দুধ) খাবার খাওয়া ও প্রাণীজ পণ্য ব্যবহার করা আমাদের উচিত না। কেএফসি করুন বা কোরবানির সময় করুক, এই সবই অমানবিক, অপ্রয়োজনীয়। এর কারনে টাকার অপচয় হচ্ছে, পরিবেশ দুসন হচ্ছে, স্বাস্থ্যঝুকি বাড়ছে, মানবতার অবক্ষয় হচ্ছে।
কিছুদিন আগে এক মুমূর্ষু রোগীকে রক্ত দিয়ে এসেছি। এটা ছিল আমার কুরবানি। স্রষ্টা খুশি হোক বা না হোক।
গবিরকে সাহায্যই যদি করতে হয় মহল্লার সবাই মিলে কি গবিরকে স্বাবলম্বী করার কর্মসংস্থান দেয়ার কোন উদ্যোগ নিলে কি হত না? সমাজ ও দেশের মঙ্গল হত না?
এখন তো আপনার টাকা মাংস হয়ে গরীবের পায়খানা হয়ে বের হবে আর কিচ্ছু হবে না।
কেন প্রাণীকে কচুকাটা করেই তাদের গারিবি মিটানো লাগবে ? প্রোটিন ? সেটা তো ডালেই যথেষ্ট আছে , পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া। কেন মাংসের নামে নানা রোগবালাই দিচ্ছ গরীবের ঘরে?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১২
জুনেদ আহমদ ৩ বলেছেন: বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকা, আপনার কথাগুলো ভালো।তবে ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতার প্রয়োজনে গরু কুরবানি বা জবাই করা সুন্নত
এমনকি প্রয়োজনে সব ধরনের প্রাণীকে হত্যা করা যায়।বিনা প্রয়োজনে কোন ছোট প্রাণীকেও হত্যা করা ঠিক নয়।
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৭
আহা রুবন বলেছেন: @লেখক: ভুল বুঝলেন। আরাম মতো গরু খাব বলে দাঁত ফেলেছি।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২২
জুনেদ আহমদ ৩ বলেছেন: তাহলে তো আরাম করমে মনের সুখে চাপাই চাপাই গরু খান।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যতার্থ বলেছেন । যারা বলতেছে তারা হয়তবা গরুর মাংস খেতে খেতেই বলতেছে । যাহোক এবার গরুর দাম কম , তাদের কান্নাটা বৃথা গেল ।