নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনিশ্চিত তীর্থযাত্রা-২

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১২

অনেক প্রতীক্ষার পর গত ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৬ তারিখে অবশেষে আমার আত্মজৈবনিক স্মৃতিকথা “জীবনের জার্নাল” বইটি ‘বইপত্র প্রকাশন’ এর স্টলে ( নং ১২৭-১২৮) আবির্ভূত হয়। ঐদিন সন্ধ্যের পর আমি বইমেলায় গিয়েছিলাম। বইটিকে স্টলে দেখতে পেয়ে মনটা প্রফুল্ল হয়ে উঠেছিলো। অনেকক্ষণ বসেছিলাম, দেখি অনেকেই এসে স্টলের অন্যান্য বই এর দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ আমার বইটা হাতে নিয়ে পৃষ্ঠা ওল্টাতে থাকে। আমি বেশ রোমাঞ্চিত বোধ করতে থাকি, এই বুঝি একটা বই বিক্রী হলো বলে! কিন্তু না, বেশীরভাগ লোকই কয়েকটা পৃষ্ঠা উল্টিয়ে পালটিয়ে বইটিকে আবার যথাস্থানে রেখে চলে যায়। সময় শেষ হবার মাত্র ঘন্টাখানেক আগে বইটি বাঁধাইখানা থেকে শুকানোর পর স্টলে আনা হয়েছিলো। আমি ভাবছিলাম, মাত্র এক ঘন্টা সময়ে বোধহয় বইটির কোন কপি আর প্রথম দিনে বিক্রী হবে না।

একটু পরে দেখছিলাম, দূর থেকে দুজন তরুণ স্টলের দিকে এগিয়ে আসছে। হাঁটার স্টাইল, বেশভূষা আর চেহারায় যে একটা স্মার্টনেস ছিলো, তা দেখে মনে হচ্ছিল যে তারা হয়তো কোন এক্স ক্যাডেট হবে। মনে মনে ভাবলাম, চুপ করে বসে না থেকে একবার একটা মার্কেটিং এর উদ্যোগ নিয়েই দেখি না, কেমন হয়! ছেলে দুটি কাছে এসে সবগুলো বই এর উপর চোখ বুলাতে থাকলো। আমারটার উপর যখন একজনের দৃষ্টি নিবদ্ধ হলো দেখতে পেলাম, তখন আমি একটু এগিয়ে গিয়ে বল্লাম, এ বইটির লেখক আমি। এখানে আমার নিজের জীবনের কিছু কথা বলা শুরু করেছি। আমার স্কুল জীবন পর্যন্ত এখানে বলা হয়েছে। আমি ক্যাডেট কলেজের ছাত্র ছিলাম, সেখানকার জীবন সম্বন্ধেই বেশীরভাগ কথা বলা হয়েছে। অন্ধকারে ঢিল ছুঁড়ে বল্লাম, “আপনারা যদি ক্যাডেট কলেজে পড়ে থাকেন, তবে আপনারাও আপনাদের জীবনের কথা এখানে খুঁজে পাবেন”। সাথে সাথে বই হাতে নেয়া ছেলেটি আমাকে জিজ্ঞেস করলো, “আপনি কোন কলেজে ছিলেন?” আমার উত্তর শুনে সে স্মিত হাসি হেসে বললো, আমিও একই কলেজের ছাত্র। বাকী জনের কথা জিজ্ঞেস করাতে সে জানালো যে সেও এক্স ক্যাডেট, তবে রংপুর ক্যাডেট কলেজের, আগের জনের সাথে একই ব্যাচের। প্রথম ছেলেটি বইটা কেনার আদেশ দিলো, আর তার সাথে সাথে আলাপচারিতা আর সেলফোনের ক্যামেরা দিয়ে ফটো সেশন চলতে লাগলো। ততক্ষণে মেলা কর্তৃপক্ষ প্রধান বাতিগুলো নিভিয়ে দিয়েছে। সেলফোনের ফ্ল্যাশেই ছবি তোলা হলো। আমার ফোন দিয়েই বেশীরভাগ ছবি তোলা হলো, পরে ওরা ওগুলো ওদের ফোনে ট্রান্সফার করে নেয়।

রাতে বাসায় ফিরে দেখি, আমার বইটির ক্রেতা ফেইসবুকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছে। তার একটু পরে দেখলাম, আমাদের ছবিটাও সে ইসিএফ এ পোস্ট দিয়েছে। তার কিছুদিন পরে ক্যাডেট কলেজ ব্লগে একটি মন্তব্যে তার আরেক ব্যাচমেট নাফিস আমাকে জানায় যে সে আর আমার এই বই এর প্রথম ক্রেতা তারিকুল ইসলাম সজীব একই কলেজের ব্যাচমেট।

বয়সের ব্যবধান পিতা পুত্রের ন্যায় হওয়া সত্ত্বেও আমরা নিমেষেই ভাই এবং বন্ধু বনে গেলাম। এক্স ক্যাডেটদের মাঝে এরকমই হবার কথা। জাস্ট ওয়ান ক্লিক এন্ড দ্য পেজ ওপেনস!

ঢাকা
১৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৬



'বইপত্র প্রকাশন' এর স্টল ( নং ১২৭-১২৮) থেকে "জীবনের জার্নাল" এর প্রথম ক্রেতা তারিকুল ইসলাম সজীব, লেখকের সাথে।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বাহ , চমতকার চমৎকার :)
একটু খারাপো লাগছে মিস করলাম ।
আশা করি আপনার আরো আরো ভাল অভিজ্ঞতা সামনে অপেক্ষা করছে ।
ভাল থাকবেন ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি আমার এই বইটা নিয়ে আপনার ব্লগে এবং ফেইসবুকের পাতায় লিখেছিলেন, সেকথা ভোলা যায় না, মাহমুদ০০৭। এজন্য আমি কৃতজ্ঞ।
আবার এই বইটা নিয়ে লেখা আমার এ পোস্টটাতেও আপনিই প্রথম মন্তব্য করে গেলেন, সেজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৭

মহা সমন্বয় বলেছেন: বাহ্ দারুণ তো, আপনি ভালই মার্কেটিং পারেন দেখা যাচ্ছে। :)
বইটির জন্য আবারও শুভ কামনা রইল।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা, মহা সমন্বয়। ভালো থাকুন।

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: আপনার সাবলীল লেখা এবং অসাধারণ ধারাবাহিক বর্ননা সত্যিই প্রশংসনীয়। যতই পড়ছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি। নিরন্তর শুভকামনা।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা, মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম। উদার মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ক্রেতাকে ইন্সিস্ট করা কি ঠিক হল? বইমেলায় এত বইযে যারা অনেক বই কিনে তারাও বেশীর ভাগ বই উল্টে পাল্টে ফেলেরেখে যায়। আর আমার যে কয়টা বন্ধু ক্যাডেট কলেজের তারা সবাই জোকার টাইপ!!

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: 'ইন্সিস্ট' কথাটার মানে যদি আমি সঠিক জেনে থাকি, এখানে কোন 'ইন্সিস্ট' করা হয়নি। শুধু বই এর ভেতরে কী আছে, তা ক্রেতাকে জানানো হয়েছে। এটাতে বেঠিক হবার মত কিছু দেখছিনা। আর আপনার দৃষ্টিতে যারা জোকার, অন্যের দৃষ্টিতে তারা তা নাও হতে পারে। সুতরাং, পাবলিক কমেন্টে অন্যের প্রতি মন্তব্যে শ্রদ্ধাশীল থাকবেন, এটাই বাঞ্ছনীয়।

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার লেখা বই পাঠক প্রিয়তা পাক, এই কামনা করছি।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানাচ্ছি আপনাকে, শামছুল ইসলাম, এই শুভকামনার জন্য।
আপনিও ভাল থাকুন, সবসময়।

৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আগামী শুক্রবার দিন যাবার ইচ্ছে রাখি। যদি বেশি ভীড় না হয় তো। আশা করি গেলে আপনার সাথে অবশ্যই দেখা হবে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: আগামীকাল (শুক্রবার) বিকেলে উপস্থিত থাকবো ইন শা আল্লাহ! দেখা হওয়াটা নিঃসন্দেহে একটা আনন্দের বিষয় হবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।
আপনার 'বাবুর্চী কথন' পড়ে মুগ্ধ হয়েছি।

৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ক্যাডেট মাত্রই স্মার্ট। হতে পারে।
তবে স্মার্ট মাত্রই ক্যাডেট। তা কিন্তু নয়। ;)

আপনি খুব সরলভাবে তুলে ধরেন সবকিছু। এটা পড়তে অনেক সুবিধে করে। শুভকামনা আপনার জন্য। আপনার বইএর জন্যও।
ছবি দেখলাম। আপনি আমার একপ্রজন্ম সিনিয়র। শ্রদ্ধা রইল।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: তা কিন্তু নয়। -- অবশ্যই তা নয়। স্মার্টনেস কোন গোষ্ঠীর একচেটিয়া অধিকারে থাকতে পারেনা। একমত।
অপরকে শ্রদ্ধা জানানোর এই সহজাত প্রবৃত্তির জন্য আপনিও ধন্যবাদার্হ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।

৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনার অনিশ্চিত তীর্থযাত্রা ভলোই শুরু হচ্ছে। শুভকামনা রইলো।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ, মৃদুল শ্রাবন। প্রেরণা পেলাম।
আপনার প্রথম লেখা "পাগলা সমুদ্র" পড়ে খুব ভালো লেগেছে। মাত্র পাঁচটি বাক্যে একটি পরিপূর্ণ বক্তব্য রেখে গেছেন, চমৎকারভাবে।

৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আশা করছি বইটি আজ রাতেই হাতে পাবো। আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করি।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: বইটা পড়ার আগ্রহ দেখে অনুপ্রাণিত বোধ করছি। আপনার নেক দোয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভকামনা, ডার্ক ম্যান।

১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ভালো লেগেছে আপনার বই নিয়ে কথাগুলি।

দেশে থাকলে অন্তত একদিন হলেও বইমেলায় আসা হয়, কিন্তু কিচ্ছু করার নেই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুধু দোয়া করবেন। ওটুকুই যথেষ্ট, ফেরদৌসা রুহী।
আপনার ভালো লাগার কথা জেনে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।

১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫২

কল্লোল পথিক বলেছেন: আশা করছি বইটি আজে হাতে পাবো। আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করি।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার বইটির প্রতি আপনার আগ্রহ দেখে অনুপ্রাণিত বোধ করছি, কল্লোল পথিক। আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানবেন।

১২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
পড়তে পড়তে ভয় পাচ্ছিলাম এই ভেবে যে আমার প্রিয় একজন শিক্ষককে এই বই উপহার দেবার পরিকল্পনা আছে...তিনিই কি সেই যে আপনার বইয়ের প্রথম ক্রেতা !

তারপর শেষের দিকে এসে আনন্দিত হলাম এজন্যে যে, নাহ...ছবি আর নাম অন্য কারো ।

বই মেলায় আমার কন্যা এ পর্যন্ত বেশ কয়েকদিন গেছে বই কিনতে...তারা সাথে থাকায় নিজের জন্যে কোন বই কেনার আগ্রহ পাইনি ...
একা যাবো পরিকল্পনা মতো বই কিনতে...

আপনার তীর্থযাত্রা পড়ে ভালো লাগলো ।
শুভেচ্ছা রইল ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: এত ব্যস্ততার মাঝেও আপনি সময় করে আমার লেখাগুলো পড়ে মন্তব্য করে যান, এজন্য আপনাকে য়ান্তরিক সাধুবাদ আর শুভেচ্ছা জানাই। হয়তো এর মাঝে কোন একদিন দেখাও হয়ে যেতে পারে বইমেলায়। ভালো থাকুন, সবসময়।

১৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

নীলসাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো।
আশা করছি বইটি পাঠক নন্দিত হবে।

আলো থাকুন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এই আশাবাদে মুগ্ধ হ'লাম। আপনার আশা যেন বাস্তবে পরিণত হয়, আমিও তাই চাই।
অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭

বিজন রয় বলেছেন: আবারো অভিনন্দন।
++++

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: যারপরনাই প্রীত হ'লাম, বিজন রয়। আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা!

১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুভেচ্ছা অনেক অনেক...

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩০

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম, বিদ্রোহী ভৃগু। আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানবেন।

১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

কাবিল বলেছেন: শুভকামনা রইল।
ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন সব সময়।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, কাবিল আপনাকে, আপনার শুভকামনার জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন।

১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: খুব ভালো লাগলো খায়রুলভাই। আপনার বইটির সাফল্য কামনা করছি।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আমি ময়ূরাক্ষী। মুগ্ধ ও অভিভূত হ'লাম।

১৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০২

আরজু পনি বলেছেন:

আপনার সাথে দেখা হলে আমারও অনেক ভালো লাগতো ।

কিন্তু ব্লগে লেখালেখির সম্পর্কটা আর বাস্তবতার সাথে মেশাতে চাইনা বলে মেলায় গেলেও চেষ্টা করি ভার্চুয়াল কারো সাথে যেনো দেখা হয়ে না যায়।

আমার অভিজ্ঞতা কষ্টকর আর তেতো ।

তারপরও জেনে রাখি আপনি কি প্রতিদিন থাকেন নাকি বিশেষ কোন কোন দিন থাকেন ?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার অভিজ্ঞতা কষ্টকর আর তেতো -- ভয় পেয়ে গেলাম। তাহলে তো দেখা না হয়ে বরং অভিজ্ঞতাটা মিঠা থাকাটাই ভালো! :)
প্রতিদিন যাইনা। তবে গত ৩ দিন পরপর গেলাম। আগামীকালও বিকেলের দিকে যাবার ইচ্ছে আছে। অবশ্য ভীড়ের কথা মনে হলে যাবার ইচ্ছেটা চুপসে যায়।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, আরজু পনি।

১৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শুভকামনা রইলো।
ছেলে আর ভাতিজাকে নিয়ে গতকাল গিয়েছিলাম বইমেলায়। কিন্তু ওদের চাহিদা পূরণ করতে করতে নিজের জন্য খুব কম সময় পেয়েছি।
আপনার বই কি রকমারিতে পাওয়া যাবে?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, অপর্ণা মম্ময়। আপনি খুবই একটা ভালো কাজ করেছেন, আপন পুত্র আর ভ্রাতুষ্পুত্রকে একসাথে বইমেলায় নিয়ে গিয়ে। ওদেরকে আপনি যে সময়টা গতকাল দিয়েছেন, তা ছিলো কোয়ালিটি টাইম। নিশ্চয়ই এটা তাদের জন্য খুবই আনন্দদায়ক ছিলো।
আমার এক শুভার্থী আমায় জানিয়েছেন, তিনি রকমারি থেকে আমার বইটি কিনেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.