নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অকারণে এলোমেলো...

২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০২

অকারণে এলোমেলো...

গত কয়েকদিনে বেশ ক’জন প্রাক্তন সতীর্থ, জ্যেষ্ঠ্য-কনিষ্ঠ বন্ধু ও বন্ধুপত্নীদের গুরতর অসুস্থ হওয়া এবং পরপারে চলে যাবার মর্মান্তিক দুঃসংবাদে মনটা ভারাক্রান্ত হয়ে আছে। অনিবার্য মৃত্যু সম্পর্কে পবিত্র ক্বুর’আনে বহুবার আমাদেরকে সতর্ক করে দেয়া হয়েছেঃ “প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যু আস্বাদন করতে হবে” । (সূরা আলে ইমরান, আয়াত নং ১৮৫); “তোমরা যেখানেই থাক না কেন, মৃত্যু কিন্তু তোমাদেরকে পাকড়াও করবেই। যদি তোমরা সুদৃঢ় দূর্গের ভেতরেও অবস্থান কর, তবুও”। (সূরা নিসা, আয়াত নং ৭৮); "প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে৷ আর আমি ভালো ও মন্দ অবস্থার মধ্যে ফেলে তোমাদের সবাইকে পরীক্ষা করছি, শেষ পর্যন্ত তোমাদের আমার দিকে ফিরে আসতে হবে৷" (সূরা আম্বিয়াঃ ৩৫)। এ ছাড়াও বড় বড় মুনি, ঋষি, কবি, দার্শনিকেরা নানাভাবে আমাদেরকে মৃত্যুর অনিবার্যতার কথা বলে গেছেন। যেমন মাইকেল মধুসূদন দত্ত বলেছেনঃ “জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে, চিরস্থির কবে নীর, হায় রে, জীবন-নদে?”

পরিবারের যে কোন একজন সদস্য হাসপাতালে শয্যাশায়ী হলে সে পরিবারে বিষাদ ও বিড়ম্বনা দুটোই ক্রমান্বয়ে শেকড় গাড়তে শুরু করে। নানা পরীক্ষা নিরীক্ষার পর ডাক্তার সাহেব যখন গম্ভীর মুখে কোন দুরারোগ্য ব্যাধির ঘোষণা দিয়ে বসেন, তখন সে পরিবারের উপর আকাশ ভেংগে পড়ে। আমার চেনা শোনা কয়েকটি পরিবার এখন এ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সদা হাসিখুশী এই মানুষগুলোর মুখে আকস্মিক নেমে আসা বিষাদের ছায়া দেখে খুবই ব্যথিত বোধ করি, কিন্তু তাদেরকে কোন সান্তনা দেয়ার ভাষা আমি কখনো রিহার্সেল করেও রপ্ত করতে পারিনি। আমার একমাত্র সম্বল তাদের জন্য জন্ম মৃত্যুর একচ্ছত্র অধীশ্বরের নিকট নীরবে দরখাস্ত পেশ করা, আমি তাই সর্বান্তঃকরণে উজার করে দেই। ইদানীং নিজেকে তেমনই কোন বিষাদগ্রস্ত পরিবারের একজন হিসেবে ভাবার প্রবণতা ঘুরে ফিরে আমার মাথায় আসছে। আমি নিজে কখনো যদি এমন একটা বিষাদের কারণ হয়ে দাঁড়াই, তবে পরিস্থিতি কেমন হবে সে কথা ভাবতে গেলে গা কাঁটা দিয়ে ওঠে। শিরদাঁড়া দিয়ে যেন একটা হিমশীতল স্রোত ওঠানামা করে। নিজের ব্যথা বেদনার জন্য নয়, প্রিয়জনদের আমি কতটা দুশ্চিন্তা আর মনোস্তাপের মধ্যে ফেলবো, সেকথা ভেবে।

ডাক্তাররা যতই কঠিন হৃদয়ের লোক হন না কেন, আমি অনুভব করি কোন রোগীকে দুরারোগ্য রোগের দুঃসংবাদ দিতে তাদেরও অনেক খারাপ লাগে। আমার এক ডাক্তার বন্ধু আমাকে বলেছেন, তার এ কাজটা করতে খুব খারাপ লাগে, এটা যেন মৃত্যু পরোয়ানা স্বাক্ষর করার সামিল। আমার কারণে কোন ডাক্তারকে এমন একটা ঘোষণা দিতে হবে আমারই প্রিয়জনদের কাছে, এটা ভেবেই আমি কল্পনায় সেই অজানা ডাক্তারের কাছে বিব্রত বোধ করি, আর প্রিয়জনদের কল্পিত মলিন মুখগুলোর কাছে অপরাধী হিসেবে তীব্র মর্মপীড়া অনুভব করি। আমার কী হবে সেটা পরের কথা, কিন্তু তাদের কতটা দুঃসহ যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করতে হবে, সেটা ভেবেই অস্থির হয়ে যাই। আমাকে ভালবাসার জন্য যেন তাদের কাউকে চড়া মূল্য দিতে না হয়, সেটাই আমার আন্তরিক কামনা। ওরা আমাকে কখনো ব্যথিত করে নাই, আমিও যেন চলে যাবার আগে ওদের কাউকে কোন মানসিক দুশ্চিন্তা, অবসাদ কিংবা বেদনা দিয়ে না যাই। যে অনিবার্যতা অবশ্যম্ভাবী, তাকে হাসিমুখে বরণ করে নেয়ার সাহস আমাকে তিনিই যোগাবেন, যাঁর উপর আমার অন্তহীন আস্থা। তবে সেটা যেন হয় শুধু আমার আর তাঁর মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগের মাধ্যমে, তাঁর দয়ার মাঝে থেকেই যেন আমার অন্তিম যাত্রা শুরু ও শেষ করতে পারি, প্রতিটি রূহের চিরবন্ধু সেই দয়ালু ও মেহেরবান প্রতিপালকের কাছে এটাই আমার নিত্য প্রার্থনা। প্রার্থনা কবুলের মালিকও একমাত্র তিনিই।

পরিশেষে, আবার আমার সেই পীড়িত ও প্রয়াত বন্ধু, বন্ধুপত্নী ও প্রাক্তন সতীর্থ-সহকর্মীদের কথায় ফিরে আসছি। আমরা পীড়িত হলে যিনি আমাদেরকে আরোগ্যদান করেন, সেই আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এর নিকট একান্ত প্রার্থনা, তিনি যেন পীড়িতদের সম্পূর্ণ আরোগ্য দান করে তাদেরকে স্বগৃহে প্রিয়জনদের কাছে ফিরিয়ে দেন। আর যারা প্রয়াত হয়েছেন, তাদেরকে যেন তিনি তাঁর অপার ক্ষমায় বিপদমুক্ত করে দেন, শান্তিপূর্ণ ক্ববর দান করেন এবং শেষ বিচারের দিনে জান্নাতের সম্মানিত অধিবাসীদের সাথে একই কাতারভুক্ত করে নেন! তাদের পরিবার পরিজনদের সহায় হয়ে তিনি যেন তাদেরকেও দুনিয়ার বালা মুসিবত থেকে সুরক্ষা করেন!

ঢাকা
২৫ অগাস্ট ২০১৫
স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: আমীন। আপনার প্রার্থনা কবুল হোক আল্লাহ্‌র দরবারে। সকল জীবিতদের সুস্থতা কামনা করছি। আর পরলোকগতদের আত্মার শান্তি। আপনি ভাল থাকবেন। শুভকামনা রইল।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। দোয়া ও শুভকামনার জন্য কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকুন, সব সময়।

২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৩৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমিন।

কার মরণ কোথায় লেখা আছে আমরা কেউই জানিনা। আজ আছি একটু পরেরই কোন নিশ্চয়তা নাই। আল্লাহ সবাইকে স্বাভাবিক মৃত্যু দান করুন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: কার মরণ কোথায় লেখা আছে আমরা কেউই জানিনা। আজ আছি একটু পরেরই কোন নিশ্চয়তা নাই -- কথাটা অমোঘ সত্য। দোয়ার জন্য ধন্যবাদ।
মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।

৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন:
//যে অনিবার্যতা অবশ্যম্ভাবী, তাকে হাসিমুখে বরণ করে নেয়ার সাহস আমাকে তিনিই যোগাবেন, যাঁর উপর আমার অন্তহীন আস্থা। তবে সেটা যেন হয় শুধু আমার আর তাঁর মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগের মাধ্যমে, তাঁর দয়ার মাঝে থেকেই যেন আমার অন্তিম যাত্রা শুরু ও শেষ করতে পারি, প্রতিটি রূহের চিরবন্ধু সেই দয়ালু ও মেহেরবান প্রতিপালকের কাছে এটাই আমার নিত্য প্রার্থনা। প্রার্থনা কবুলের মালিকও একমাত্র তিনিই।// - আমীন।

//পরিশেষে, আবার আমার সেই পীড়িত ও প্রয়াত বন্ধু, বন্ধুপত্নী ও প্রাক্তন সতীর্থ-সহকর্মীদের কথায় ফিরে আসছি। আমরা পীড়িত হলে যিনি আমাদেরকে আরোগ্যদান করেন, সেই আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এর নিকট একান্ত প্রার্থনা, তিনি যেন পীড়িতদের সম্পূর্ণ আরোগ্য দান করে তাদেরকে স্বগৃহে প্রিয়জনদের কাছে ফিরিয়ে দেন। আর যারা প্রয়াত হয়েছেন, তাদেরকে যেন তিনি তাঁর অপার ক্ষমায় বিপদমুক্ত করে দেন, শান্তিপূর্ণ ক্ববর দান করেন এবং শেষ বিচারের দিনে জান্নাতের সম্মানিত অধিবাসীদের সাথে একই কাতারভুক্ত করে নেন! তাদের পরিবার পরিজনদের সহায় হয়ে তিনি যেন তাদেরকেও দুনিয়ার বালা মুসিবত থেকে সুরক্ষা করেন! // - আমীন।

খায়রুল আহসান ভাই, আপনির লেখাটা পড়তে পড়তে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লাম।

আল্লাহ মৃত-জীবিত সকলের মংগল করুন, তিনি ছাড়া তো যাওয়ার আর কোনো জায়গা দেখি না !!!

ভাল থাকুন। সবসময়।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার লেখাটা থেকে আপনার ভাল লাগার অংশগুলো উদ্ধৃত করার জন্য অনেক ধন্যবাদ, শামছুল ইসলাম। মন্তব্যে আপনার আবেগের প্রকাশ সমব্যথী ও সংবেদনশীল মনের পরিচায়ক। শুভকামনা রইলো, ভাল থাকুন।

৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৪

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: বেশ ভালো লিখেছেন। অনুভূতিগুলো সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে। পোস্ট পড়ে আপনাকে একজন সংবেদনশীল এবং স্নেহপ্রবণ মানুষ বলে মনে হয়। ভালো থাকুন ,আরো লিখতে থাকুন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার সপ্রশংস মন্তব্য খুব ভাল লাগলো, অনেক প্রেরণা দিয়ে গেল। মনযোগ দিয়ে পোস্টটা পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইলো।

৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫

প্রামানিক বলেছেন: লেখার শেষে এসে আপনার প্রার্থনার বক্তব্য আমাদের সবার বক্তব্য। এই প্রার্থনা যেন আল্লাহ কবুল করে নেন।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। প্রার্থনায় শরীক হওয়াতে খুশী হলাম। শুভেচ্ছা রইলো।

৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

প্রথমকথা বলেছেন: চিরন্তন সত্য বিষয়ে লিখলেন,খুব ভাল লাগল।আল্লাহ্‌ র কাছে এই কামনা করি সবাইকে যেন ভাল রাখেন।আমিন।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ শুভকামনার জন্য অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।
পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন।

৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:১২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অনুভূতিগুলো সুন্দর ফুটে উঠেছে।আল্লার কাছে করা আপনার প্রার্থনা কবুল হোক।আমিন।



১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ, বিলিয়ার রহমান। আপনার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত বোধ করছি। প্রার্থনায় শরীক হবার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১২

আরাফআহনাফ বলেছেন: "আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এর নিকট একান্ত প্রার্থনা, তিনি যেন পীড়িতদের সম্পূর্ণ আরোগ্য দান করে তাদেরকে স্বগৃহে প্রিয়জনদের কাছে ফিরিয়ে দেন। আর যারা প্রয়াত হয়েছেন, তাদেরকে যেন তিনি তাঁর অপার ক্ষমায় বিপদমুক্ত করে দেন, শান্তিপূর্ণ ক্ববর দান করেন এবং শেষ বিচারের দিনে জান্নাতের সম্মানিত অধিবাসীদের সাথে একই কাতারভুক্ত করে নেন! তাদের পরিবার পরিজনদের সহায় হয়ে তিনি যেন তাদেরকেও দুনিয়ার বালা মুসিবত থেকে সুরক্ষা করেন! "

আমীন , আমীন।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, ধন্যবাদ! লেখাটা পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার লুণ্ঠিত হতে চাই এবং আমার বিশ্বাস শীর্ষক লেখা দুটো পড়ে সেখানে মন্তব্য রেখে এসেছি।
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।

৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আসলেই মৃত্যু পরোয়ানা অনেক ভয়ংকর জিনিষ! অনেক পরিবারে বিষাদের বিষ ছড়িয়ে দেয়!

সেই শোক বইবার শক্তি যেন পাই!

আমীন!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ে এখানে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য অনেক ধন্যবাদ, ভ্রমরের ডানা। "লাইক" পেয়ে অনুপ্রাণিত বোধ করছি।
আপনার আইপিএল ও কিছুটা ঝরে পড়া ঝাল লেখাটা পড়ে সেখানে কিছু মন্তব্য রেখে এসেছি।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

আলোরিকা বলেছেন: আমিন ! জানি মেনে নেয়া কষ্টকর ---- তারপরও সবাইকে এ স্বাদ একদিন গ্রহণ করতে হবে এটাই সত্যি । কিন্তু আমরা সবাই মৃত্যুকে ভুলে থাকার চেষ্টা করি আর এ থেকে শিক্ষা গ্রহণেরও চেষ্টা করিনা এটাই সমস্যা । ভাল থাকুন । অনেক অনেক শুভকামনা :)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব ভাল লাগছে আপনার মন্তব্য পেয়ে। লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ, মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।
পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।

১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৫

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
মৃত্যু চূড়ান্ত সত্য। তাই ভাবি কম।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: সেটাই সম্ভবতঃ ঠিক কাজ। তবে মৃত্যুচিন্তাটা মাথায় রেখে বাদ বাকী কাজ করলে খারাপ কাজ করার প্রবণতা কমে যাবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.