নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্যালেন্ডারের শেষ পাতা

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

ছোটবেলায় বছরের শুরুতেই অনেক ক্যালেন্ডার পেতাম।
তখন ক্যালেন্ডারগুলো এখনকার মত অপাংক্তেয় ছিল না।
বিভিন্ন রুটিন দেখে দেখে
ক্যালেন্ডারের পাতায় গোল চিহ্ন দিয়ে রাখতাম।
ডিসেম্বর মাসটাতে খুব বেশী চিহ্ন থাকতো।
১৩ তারিখটাতে থাকতো সবচেয়ে বড় গোলচিহ্ন!

আজকাল ঘরে ক্যালেন্ডার রাখা হয় না।
যদিও বা দু’চারটে পাই, একে ওকে দিয়ে দিই।
জীবনের সব হিসেব এখন চলে এসেছে হাতের মুঠোয়।
ক্যালেন্ডার ক্যালকুলেটর সবই শুয়ে থাকে হাতের পাতায়।
তারিখ দেখার কোন উচ্ছ্বাস নেই,
হ্রস্ব বার্তাই জীবনের প্রয়োজনীয় সব ইভেন্টগুলো স্মরণ করায়।

ক্যালেন্ডারের শেষ পাতা শেষ হয়ে গেলে
নতুন বছরের নতুন বই এর মলাট বাঁধতাম।
আজও নতুন বছর আসে,
কিন্তু আর মলাট বাঁধার প্রয়োজন হয় না।
ডিসেম্বরের কল্পিত পাতাটায় আর গোল চিহ্ন দেয়া হয় না।
ক্যালেন্ডারের শেষ পাতাটা কিসের যেন প্রতীক হয়ে ভেসে ওঠে!


ঢাকা
০৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৭
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া ক্যালেন্ডারের উল্টোপাতাও আমার খুব প্রিয় ছিলো আমার ছেলেবেলায়। মানে সিল্কি সিল্কি পাতাগুলো। খসখসেগুলোও অবশ্য খারাপ ছিলোনা ছবি আঁকাআঁকির জন্য! :)

কিন্তু হঠাৎ তোমার নতুন বছরের শুরুতেই শেষ পাতাটার কথা মনে হলো কেনো ভাইয়ামনি?

যাইহোক আমার প্রিয় বসন্ত আসছে। মানুষ ঝরে যাওয়া বসন্তের হিসাব করে আর বিষাদিত হয় কিন্তু আমি সেটা হইনা কখনও। এক বসন্ত থেকে আরেক বসন্তের জন্য অপেক্ষা করি। বার বার ফুল ফুলে ভরে ওঠা প্রকৃতিকে দেখতে। ছোট থেকেই নানা ফাল্গুনী অনুষ্ঠান ছিলো, এখনও আছে, আছে ফাল্গুনের স্পেশাল সাজুগুজুও। তাই এখন শপিং এ যাই....

অনেক ভালো লাগলো কবিতাটা ভাইয়ামনি...
অনেক ভালো থাকো!!!!!

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: সিল্কি সিল্কি পাতাগুলো তে স্বাক্ষর দেয়া প্র্যাকটিস করতাম, ভাল লাগতো।
কিন্তু হঠাৎ তোমার নতুন বছরের শুরুতেই শেষ পাতাটার কথা মনে হলো কেনো ভাইয়ামনি? - ক্যালেন্ডারের শেষ পাতাটা সব সময়ই আমার খুব প্রিয় ছিল। ঐ পাতাতেই স্কুলের পরীক্ষার শেষ হতো, প্রতীক্ষার শুরু হতো আনন্দদায়ক ভ্রমণের। ঐ শেষ থেকেই আমার শুরু হয়েছিলো। এখনো শেষ এলে পুনরায় শুরুর অপেক্ষায় থাকি। কিন্তু একদিন তো সব শুরুরই শেষ আছে! শুরুটা যেমন সত্য, শেষটাও।
প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাস এর জন্য আর সবার শেষেই ধন্যবাদটুকু জানাচ্ছি। আশাকরি এতে মনে কিছু করেন নি।

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিক্ষিত মানুষ সব সময়ই সভ্যতার সাঁকো

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার একটি স্টেটমেন্ট দিয়ে গেলেন। খুবই সত্য, খুবই প্রেরণাদায়ক।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: লেখাটাতে অনেক ভালো লাগা রইলো, একদম বাস্তবিক জীবনী,
অসংখ্য ধন্যবাদ
প্রিয় পোষ্ট

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ, লেখাটাতে অনেক ভালো লাগা রেখে যাবার জন্য।
লক্ষ্য করলাম, কবিতাটিকে আপনি "প্রিয়"তে নিয়েছেন, যদিও বলেন নি। কৃতজ্ঞ বোধ করছি।
শুভকামনা নিরন্তর...

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার কবিতা! অত্যন্ত কাকতালীয় ভাবে কেন জানি না ডিসেম্বরের ১৩ তারিখটা আমার জন্যেও খুবই স্মরণীয়! সম্ভাবত 'আনলাকি থার্টিন' কথাটাকে বাস্তবে প্রমাণ করার জন্যই হয়তো হবে! আসলে জীবনের সব দিন কি আর সবার জন্য শুভ কামনা বয়ে আনতে পারে? দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে কিছু দিন গুলোকে তো এভাবেই স্মরণ করতে হয়! :(

কবিতায় একটা টাইপো চোখে পড়লো, ঠিক করে নিয়েন- বিভিন < বিভিন্ন!

কবিতায় ভাল লাগা! সাথে শুভ কামনা জানবেন!

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: টাইপো[/sb টাকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। শুধরে নিয়েছি।
কবিতায় ভাল লাগা! - এ কথায় অনুপ্রাণিত।
ডিসেম্বরের ১৩ তারিখটা আপনার জন্যেও খুবই স্মরণীয় - জেনে খুশী হলাম। আমার জন্য অবশ্য দিনটা 'আনলাকি থার্টিন' নয়, 'লাকি থার্টিন'!

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০০

সুমন কর বলেছেন: গল্পের মতো কবিতা, ভালো লাগল।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, কবিতা পড়ার জন্য, মন্তব্য করার জন্য, ভাল লাগার কথা জানানোর জন্য।
ভাল থাকুন, শুভকামনা...

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এখন আপনার বয়স হয়েছে এগুলো করার দরকার কি! তার চেয়ে ভাল এগুলো বাচ্ছারা করুক।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: বয়স হয়েছে বলেই তো এসব বলেছি। এগুলো যে বাচ্চাদের বলার কথা নয়, তা তো আপনারও ভালই বোঝার কথা।

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩

বর্ষন হোমস বলেছেন:

আনলাকি থার্টিন এ লাকি কিছু হবার আশায় সবচেয়ে বড় চিহ্ন দিতেন।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: থার্টিন আমার জন্য কখনও আনলাকি ছিল না।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ডিসেম্বরের ১৩ তারিখটা গুরুত্বপূর্ণ কেন জানার খুব আগ্রহ হচ্ছে। জন্মদিন?

কবিতা ভালো লাগলো স্যার। শুভেচ্ছা।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: হা হা হা ! ইচ্ছে করেই তো ওটাকে একটু রহস্যাবৃত রেখেছিলাম!
তবে আপনি যখন জিজ্ঞেস করলেন, তখন বলেই দিচ্ছি... হ্যাঁ, ওটাই আমার জন্মদিন। আমাদের ছোটবেলায় এত ঘটা করে জন্মদিন পালন হতো না। কেক টেক কাটা হতো না। ঘরে একটু উন্নত মানের খাবার দাবারের আয়োজন হতো, এই যা। তবে, টুক টাক গিফট পেতাম, বেশীর ভাগই বই। যখন খুবই ছোট, চীনা প্রেসিডেন্ট লিউ শাও চী যখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সফরে এসেছিলেন, তখন তাকে দেখানোর জন্য আইয়ুব খান ঢাকায় একটা বর্ণাঢ্য "মীনা বাজার" (মেলার মত) আয়োজন করেছিলেন। আমার এক চাচ্চু আমাকে সেখানে নিয়ে গিয়েছিলেন এবং একটা ছোট্ট এরোপ্লেন কিনে দিয়েছিলেন। খুব খুশী হয়েছিলাম সেটা পেয়ে। ১৩ তারিখটাতে বড় করে গোলচিহ্ন দেয়ার কারণ ছিল বাসার সবাই যেন সেটা খেয়াল করে থাকে এবং আমার জন্মদিনের কথা ভুলে না যায়!
কবিতাটা আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুব খুশী হ'লাম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার বিখ্যাত গল্প ইলিশ পোলাও পড়ে বছর খানেক আগেও একবার অভিভূত হয়েছিলাম, আজও মুগ্ধ হ'লাম।
অনেক শুভেচ্ছা...

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২২

শায়মা বলেছেন: সোনাবীজভাইয়া আমার মনে হচ্ছে এইটা খায়রুলভাইয়ার ম্যারেজডে!!!!!!!! :) তাই এত স্মরণীয় দিন!!!!!!! :) :) :)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: উপরের প্রতিমন্তব্যটা পড়েই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন, আপনার অনুমানটা ঠিক হয় নি! :) :)
দ্বিতীয়বার মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: ক্যালেন্ডারের শেষ পাতা আক্ষরিক অর্থেই কি কাগজের ক্যালেন্ডারকে বুঝিয়েছেন ? তাই কি ?

ক্যালেন্ডারের শেষ পাতাটা কিসের যেন প্রতীক হয়ে ভেসে ওঠে!


আমি তো জীবনের শেষ দিনের কথা ভেবেছি ।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
ভাইয়ের মত আমারো প্রচন্ড কৌতূহল ১৩ ডিসেম্বর কেন এত তাৎপর্যপুর্ণ ?

কবিতা বেশ কঠিন ও মোন খারাপ করা হয়েছে :(

শুভ সন্ধ্যা শ্রদ্ধেয় খায়রুল আহসান ভাইয়া ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ক্যালেন্ডারের শেষ পাতা বলতে আক্ষরিক অর্থেই আমি কাগজের ক্যালেন্ডারকে বুঝিয়েছি। তবে ক্যালেন্ডারের শেষ পাতাটা কিসের যেন প্রতীক হয়ে ভেসে ওঠে - এ ভাবনায় জী্বনটা একটা ক্যালেন্ডার হিসেবে প্রতিভাত হয়েছে। একে একে সব গোলচিহ্ন দেয়া তারিখগুলো পার হয়ে যায়। একে একে মাস শেষে সব পাতাগুলো হয় ছিঁড়ে ফেলা হয়, নয়তো উল্টিয়ে রাখা হয়, অর্থাৎ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যায়। শেষ পাতাটা "শেষ" এর প্রতীক হয়ে ওঠে যেন।
মনযোগসহ কবিতা পড়েছেন, এজন্য খুশী হয়েছি। কবিতা পাঠ, জিজ্ঞাসু মন্তব্য এবং "প্লাস" এর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, জাহিদ অনিক।

১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মনটাকে নষ্ট্যালজিক করে দিলেন। ১৩ ডিসেম্বর কি আপনার জন্ম তারিখ?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ১৩ ডিসেম্বর কি আপনার জন্ম তারিখ? - জ্বী হ্যাঁ। যতদূর মনে পড়ে, ছড়াকার প্রামানিক এর জন্মদিন আমার ৩ দিন আগে পড়েছিল।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো...

১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ!

১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: গল্পের মত শব্দেরা এসে সেই কবিতায় খেলা করেছে!:)

লাইক !:)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: একটা সুন্দর কবিতার মতই মন্তব্য করে গেলেন, খুব ভাল লাগলো।
মন্তব্য এবং 'লাইক' এর জন্য অশেষ ধন্যবাদ। প্রীত ও অনুপ্রাণিত। :)

১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

রাতুল_শাহ বলেছেন: আমার রুমে অনেকগুলো ক্যালেন্ডার পড়ে আছে। কিছু ক্যালেন্ডার প্রেমী আছে, যাদের কাজ হলো ক্যালেন্ডার কালক্ট করা। যেখানে যাবে ক্যালেন্ডার চাইবে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকগুলো ক্যালেন্ডার ঘরে ফেলে রেখে লাভ কী? ক্যালেন্ডার প্রেমীদের মাঝে বিলিয়ে দিন!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৮

কালীদাস বলেছেন: কেন, ১৩ তারিখ কি সমস্যা?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: না, ১৩ তারিখে কোন সমস্যা নেই। ওটা আমার জন্য এক আনন্দের দিন!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৪

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেক স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন। একটা সময় ছিল পঞ্জিকা ছাড়া যেন চলতোই না। সে দিনগুলো বড় মজার ছিল।

ভাল থাকবেন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাঁ, আমার নানাকে দেখতাম, সব সময় একটা পকেট পঞ্জিকা রাখতেন। ওটা দেখে দেখে সংসারের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তসমূহ নিতেন, যেমন কবে জমিতে বীজ বুনবেন, কবে ঘরে ফসল তুলবেন, কবে নফল রোযা রাখবেন, ইত্যাদি।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।

১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

শেয়াল বলেছেন: বিষাদের ছায়া পাইলাম ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: কিছুটা বিষাদ তো রয়েছেই!
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৮

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: এখন সব হাতের মুঠোয়। স্মার্ট ফোনের কল্যাণে ক্যালেন্ডার এখন লাগেনা কাজে। শৈশব ফুরিয়েছে সেই বহুকাল আগে, তাই মলাট বাঁধানোর চিন্তাও জাগেনা। ঠিক বলেছেন। যাক কবিতার ছলে জন্মদিবসটা তো জানা হয়ে গেল :)

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৩

জেন রসি বলেছেন: যে প্রশ্নটা করার ইচ্ছা ছিল তা সোনাবীজ ভাই করে ফেলেছেন। আপনার প্রতিমন্তব্য থেকে উত্তরটাও পেয়ে গেছি।

কবিতায় একটা টাচি গল্প আছে। ভালো লেগেছে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। কবিতার একটা তারিখ মনে ঔৎসুক্য জাগাতে পেরেছিল জেনে খুশী হ'লাম।
মন্তব্যে প্রীত হয়েছি, প্লাসে প্রাণিত।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

২০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

নতুন নকিব বলেছেন:



"ওটা দেখে দেখে সংসারের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তসমূহ নিতেন, যেমন কবে জমিতে বীজ বুনবেন, কবে ঘরে ফসল তুলবেন, কবে নফল রোযা রাখবেন, ইত্যাদি।"

প্রতি মন্তব্যে ধন্যবাদ। হ্যা, ভাই- এসবের কথাইতো বলছিলাম। এরকম আরও কত কি কাজে পঞ্জিকার ব্যবহার ছিল! সেই দিনগুলো বড় মজার ছিল।

ভাল থাকবেন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: এরকম আরও কত কি কাজে পঞ্জিকার ব্যবহার ছিল! সেই দিনগুলো বড় মজার ছিল। -- সত্যিই তাই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

২১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪০

অন্ধবিন্দু বলেছেন:

অলিখিত গোল চিহ্ন আর হাতের পাতায় উদাস করা অমোঘ নিয়তির প্রতিচ্ছবি বয়ান করলেন, জনাব। সত্যই বলেছেন, মৃদু প্রবাহিত নিঃশ্বাসে মলাট বাঁধার প্রয়োজন হয় নে। ক্যালেন্ডারের শেষ পাতাটা যেন অন্তর্মুখী প্রতিক্ষণে শুধু বয়ে যাওয়ার প্রতিনিধিস্বরূপ হয়ে ওঠেছে।

আশাকরি ভাল আছেন। প্রতিটি দিন সুন্দর হোক আপনার। শুভ কামনা।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে প্রীত হ'লাম। কবিতায় রেখে যাওয়া প্লাসটা প্রেরণা দিয়ে গেল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা, অন্ধবিন্দু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.