নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বই মেলার টুকিটাকিঃ

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:১৮

গত পরশু বিকেলে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় যাবার সময় প্রবেশ পথে দেখলাম একজন তরুণী একটা ব্যানার দু’হাতে ধরে আছে, তাতে একটা মেয়ের ছবি, আর লেখা “... কে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন”! পাশে এক তরুণ একটা র‍্যাপিং করা বাক্স হাতে দাঁড়িয়ে আছে, যার উপরের অংশটুকুতে একটু ফাঁক রয়েছে, যেন ইচ্ছুক ব্যক্তিরা সেখানে তাদের দান করা টাকার নোট ভাঁজ করে ঢুকিয়ে দিতে পারেন। পাশ কাটিয়ে চলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু মনে মনে ঐ লেখাটাই ভাসছিল- “... কে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন”! আবার ফিরে এলাম। একটা নোট ভাঁজ করে ঢুকিয়ে দিলাম তরণের হাতে ধরা বাক্সের ফাঁকে। তরণটি ছোট্ট একটা ধন্যবাদ দিল, তরুণীটি দীর্ঘ। তরুণীর চোখ মুখের ভাষায় বেশ বুঝতে পারলাম, ক্যান্সার আক্রান্ত বন্ধুকে বাঁচানোর জন্য তার কমিটমেন্ট তরুণটির চেয়ে অনেক বেশী।

বই মেলায় প্রকাশকের সাথে তাড়াহুড়ো করে একটা জরুরী কাজ শেষ করে ফেরার সময় আবার অন্য এক জোড়া তরুণ তরুণী একই উদ্দেশ্যে এগিয়ে এলো। তাদেরকে জানালাম, যাবার সময় দিয়ে গিয়েছি। ওরা ধন্যবাদ জানালো। ওদেরকে অসুস্থ মেয়েটির কথা জিজ্ঞেস করলাম। ওরা ওর নাম জানালো ঐশ্বর্য রায় প্রমা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুব সম্ভবতঃ) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের মেধাবী ছাত্রী। এমন একটা তরতাজা তরুণ প্রাণের উপর আঘাত এসেছে জেনে মনটা খারাপ হয়ে গেল। আবার তার সাহায্যার্থে তার সতীর্থরা যেভাবে এগিয়ে এসেছে, তা দেখেও মনটা খুশীতে ভরে গেল।

যে তরুণীটি আমার কাছে ব্যানার হাতে প্রথম এসেছিল এবং পরে অকুন্ঠ ধন্যবাদ জানিয়েছিল, তাকে দেখে মনে হয় নি সে জীবনে কোন কিছুর জন্য কারো কাছে হাত পেতেছে। কিন্তু বন্ধুর জন্যে আজ সে জনে জনে অনুরোধ করছে সাহায্যের জন্য। এরই নাম বন্ধুত্ব, এরই নাম ভালবাসা, এরই নাম মানবিকতা।


ঢাকা
১১ ফেব্রুয়ারী ২০১৭

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকা ইউনিভার্সিটি যদি বড় রোগগুলোর জন্য "হেলথ ইন্সুরেন্স" চালু রাখতো ১৯৭২ সাল থেকে, আজ প্রতিটি ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মচারীদের কিকিৎসা করতে পারতো; ওখানকার মাথা হলো আমাদের প্রেসিডেন্ট, ভাইস চ্যানচেলর হলেন পিএইডি; দুখের বিষয় হলো এদের মাথা আছে, মগজ নেই!

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
এদের মাথা আছে, মগজ নেই!--- :)

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

টাইপো:
ভাইস চ্যানচেলর হলেন পিএইডি ---> হবে, ভাইস চ্যানচেলর হলেন "পিএইচডি"

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: বুঝতে পেরেছি।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭

জুন বলেছেন: বই মেলার টুকিটাকি লিখতে গিয়ে মানবিক একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ । তবে কিছু কিছু কারনে সৎ উদ্দেশ্যে পরিচালিত বিষয়টিকেও বিতর্কিত করে তুলেছে । ব্যাপারটি সত্যি দুঃখজনক ।
ভালোলাগলো ক্ষুদে লেখাটি ।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পোস্ট করার সময় একবার আমিও ভাবছিলাম যে লেখাটাতো বইমেলার ভেতরের কোন প্রসঙ্গ নিয়ে নয়, এটা বাইরের একটি তৎপরতার খবর। তবুও, ঐ যে বললেন, মানবিক একটি বিষয় তুলে ধরা, সেটার আবেদনের কারণেই আজ সকালে বাইরে বের হবার আগে আমার এ অনুভূতিটুকু পাঠকদের সাথে শেয়ার করার জন্য পোস্ট করে দিয়েছিলাম।
আমার লেখায় আপনার মনযোগী পাঠ এবং মন্তব্য আমাকে সব সময়ই অনুপ্রাণিত করে। অনেক অনেক ধন্যবাদ, জুন।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: খুব নোংরা একটা বাস্তব সেদিন টিভি নিউজে দেখলাম। বানিজ্যমেলায় এভাবেই ফান্ড কালেক্ট করছে একদল তরুণ তরুণি। খুব অমায়িক তাদের ভাব ভঙ্গিমা। কিন্তু তদন্ত প্রকাশ করলো এরা আমাদের সরল সত্যের আধার তরুণ সমাজের মাঝেই একদল নোংরা কলঙ্ক। যে নিষ্পাপ শিশুদের বা রোগীদের বিশদ বিবরণ দিয়ে তারা লোক ঠকাচ্ছে তারা অস্তিত্বহীন। হাসপাতালগুলোয় খোঁজ নিয়ে জানা যায় সেসব নামধারী কোনো রোগীই সেসব শয্যায় নেই। তাহলে বুঝুন অবস্থা! এরা কি মানুষ? অন্যের সরলতার সুযোগ নিয়ে কি অনৈতিক পন্থায় টাকা রোজগার করছে। কারণ আপনার বা আমার মত কেউই হয়ত রোগীর খোঁজ নিতে যাবেন না।
অপরদিকে যারা সত্য জানবেন তারা কি কখনও কোনো সত্যিকারের রোগীর সাহায্যেও এগিয়ে যেতে আস্থা পাবেন? আমি নিজে আমার এক বন্ধুর জন্যে রাস্তায় নেমেছিলাম। তার দুটো কিডনিই নষ্ট হয়ে যাওয়ায় পথে পথে মানুষের কাছে আকুতি জানিয়েছি। তখন অনেকে যেমন সহানুভূতির সাথেই টাকা দিয়েছেন তেমনি অনেকে ভিক্ষুকের মতই তাড়িয়ে দিয়েছেন। তখন খুব আঘাত পেলেও আজ বুঝি তাদের ওসব আচরণের কারণ। আমাদের তরুণ সমাজেরই একদলের ভন্ডামীতে আরেকদল বঞ্চিত হয়, লাঞ্চিত হয়। নৈতিকতার চরম অবক্ষয়! কিছুই বলার নেই।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অন্যের সরলতার সুযোগ নিয়ে কি অনৈতিক পন্থায় টাকা রোজগার করছে। কারণ আপনার বা আমার মত কেউই হয়ত রোগীর খোঁজ নিতে যাবেন না। -- আমি যাদের কথা বললাম, তাদের ক্ষেত্রে এ কথাগুলো শত ভাগ মিথ্যে হোক, এটাই কায়মনে চাই।
ছেলেটি বলেছিল, অসুস্থ মেয়েটি তাদের ক্লাসের ফার্স্ট গার্ল। আর মেয়েটি কথা বলার সময় তার চোখ দুটো ছলছল করছিলো। সে বলেছিলো, মেয়েটি ভারতের টাটা মেমোরিয়ালে চিকিৎসাধীন। ব্যাংকক সিঙ্গাপুরের কথা বলেনি। তাই আমি বিশ্বেস করতে চাই, তাদের কথা সত্য ছিল। বাকীটা আল্লাহ মালুম!
নৈতিকতার চরম অবক্ষয়! - বিবৃত ঘটনাগুলো যদি সত্য হয়ে থাকে, তবে তা অবক্ষয় তো বটেই, জাতির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শঙ্কিত করে তোলে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার এক যে আছে ক্ষ্যাপাটে মা - পড়ে এলাম। ভাল লেগেছে।

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:




"পাশ কাটিয়ে চলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু মনে মনে ঐ লেখাটাই ভাসছিল- “... কে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন”! আবার ফিরে এলাম।"
এর নামই মানবতা। এর নামই ভালোবাসা।
এই ভালোবাসায় কৃতজ্ঞতা রেখে গেলাম।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর করে কথাটা বলে গেলেন। + +
মন্তব্যে অশেষ প্রীত, প্লাসে প্রাণিত।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমাদের সবার মনে এমন মানবিকতা জন্ম নিলে মানুষদের কষ্টগুলো অনেক কমতে বাধ্য হবে। বন্ধুর জন্য যারা এমনটি করছে তাদের প্রতি রইল শ্রদ্ধা........

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, লেখাটা পড়ে মন্তব্য করে যাবার জন্য। প্রীত হ'লাম।
শুভেচ্ছা রইলো...

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

নীলপরি বলেছেন: ঘটনাটা সত্যিই মানবিক । তবে সিলেক্টিভলি সোশ্যাল যেমনটা বলেছেন তেমনও ঘটে থাকে ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার মনে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেপুলেরা যখন এমন মানবিক আবেদন নিয়ে মাঠে নামে, তখন বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই তাদের এ কর্মযজ্ঞ জেনুইনই হয়। খুশী হতাম, যদি বলতে পারতাম শতভাগ ক্ষেত্রেই হয়। যাহোক, পাঠকদের মন্তব্য পড়ে বোঝা যাচ্ছে যে ব্যতিক্রমও আছে এবং সেগুলো অবশ্যই নিন্দনীয়।
আজ বিকেলে আবার মেলায় যাচ্ছি। দেখি যদি আজও তাদের কারো সাথে দেখা হয়, তবে কিছু প্রশ্ন করে তা যাচাই করে দেখার প্রয়াস নেব।
লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হয়েছি।

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭

রানা আমান বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমিও একবার আমাদের ডিপার্টমেন্টের এক ছোটভাই এর জন্য পথে নেমেছিলুম । আপনার লেখা পড়ে সেদিনের কথা হঠাৎ মনে পড়লো । আপনার লেখাটি ভালোলাগলো । অনেক ধন্যবাদ আপনাকে , আপনার সহমর্মিতার জন্য ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অতীতে এমন একটা মানবিক কাজে আপনার অংশগ্রহণের কথা জানতে পেরে ভাল লাগলো।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম। প্লাসে অনুপ্রাণিত।

৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

পুলহ বলেছেন: ছোট লেখা কিন্তু রেশটা অনেকক্ষণ মাথায় থেকে যাবার মত...
অসুস্থ সে মানুষটির জন্য শুভকামনা, আর পরোপকারী মানুষগুলোর জন্য শ্রদ্ধা।
ভালো থাকুন শ্রদ্ধেয় খায়রুল আহসান ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে আপনার বিনয়ী এবং সমব্যথী মনের পরিচয় পাওয়া যায়। মুগ্ধ হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

সুমন কর বলেছেন: এরই নাম বন্ধুত্ব, এরই নাম ভালবাসা, এরই নাম মানবিকতা। -- ভালো লিখেছেন।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সুমন কর। প্রশংসা প্রেরণা যুগিয়ে গেল!
শুভকামনা নিরন্তর...

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


"সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমাদের সবার মনে এমন মানবিকতা জন্ম নিলে মানুষদের কষ্টগুলো অনেক কমতে বাধ্য হবে। বন্ধুর জন্য যারা এমনটি করছে তাদের প্রতি রইল শ্রদ্ধা........ "

-মানবিকতাই মানুষকে মানুষ বানায়েছে; তবে, এগুলোর জন্য যে মানবিকতা দরকার, সেটা হলো মানবতাসহ সঠিক সহজ সমাধান।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মানবিকতাই মানুষকে মানুষ বানায়েছে -- চমৎকার একটা কথা বলে গেলেন।
দ্বিতীয়বার এসে মন্তব্য করে যাবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। ভাল থাকুন...

১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আহঃ এইরকম সম্ভাবনাময় তারুণ্যের করুণ দৃশ্য চিন্তা করলে শিউরে উঠতে হয়! খুবই খারাপ লাগলো। :(


চাঁদগাজী বলেছেন:

টাইপো:
ভাইস চ্যানচেলর হলেন পিএইডি ---> হবে, ভাইস চ্যানচেলর হলেন "পিএইচডি"


ভুল, সঠিক বানান হবে- ভাইস চ্যান্সেলর!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার এ লেখাটা পড়ে এখানে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা রইলো...

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪২

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,




মানবিক একটি প্রয়াস ।
তবে সন্দেহ ঘোচেনা কিছুতেই ... কারন প্রতি বইমেলাতেই দেখেছি এরকম ক্যান্সারে ভোগা কারো জন্যে অর্থ সংগ্রহের চেষ্টায় কেউ না কেউ নিয়োজিত । সব ক্যান্সারই কি এই ফেব্রুয়ারী মাসেই হয় ? আর যেখানেই এরকম জনসমাগম সেখানেই আপনি এটা দেখতে পাবেন । ঈদের সময় উত্তরার শপিংমলগুলোর সামনে আমি এমনটা দেখেছি। অন্য সময়, রোজকার রাস্তায় এদের দেখা যায়না কেন ? এমন প্রান সংহারী রোগগুলো কি সময় বুঝেই হয় ?

সিলেক্টিভলি সোশ্যাল যা বলেছেন তা উড়িয়ে দেয়ার নয়।
জুন বলেছেন: ... তবে কিছু কিছু কারনে সৎ উদ্দেশ্যে পরিচালিত বিষয়টিকেও বিতর্কিত করে তুলেছে ।

আমি হয়তো লোক ভালো নই, তাই এমন মহতী কাজেও সন্দেহের আঙুল তুলছি । হয়তো তারা প্রতিদিনই একটি প্রান বাঁচাতে রাস্তায় নামে , আমি হয়তো দেখিনা ।

৪নং মন্তব্যের জবাবে আপনার লেখার সাথে মনেপ্রানে আমিও বলি ---- এ কথাগুলো শত ভাগ মিথ্যে হোক,

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: এমন প্রান সংহারী রোগগুলো কি সময় বুঝেই হয় ? -- সন্দেহের কথাই বটে! তবে আমি এর পরেও বেশ কিছুদিন তাদের দেখা পেয়েছি এবং বিভিন্ন জনকে প্রশ্ন করে একই উত্তর পেয়েছি। মেয়েটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী, মুম্বাই এর টাটা মেমোরিয়ালে চিকিৎসারত। সে ক্লাসের সেরা ছাত্রী বলে তার বন্ধুরা জানিয়েছে।
আমি হয়তো লোক ভালো নই, তাই এমন মহতী কাজেও সন্দেহের আঙুল তুলছি । হয়তো তারা প্রতিদিনই একটি প্রান বাঁচাতে রাস্তায় নামে , আমি হয়তো দেখিনা -- দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে প্রতারকদের দৌরাত্ম এতটাই বেড়ে গেছে যে এমন সন্দেহ করা ছাড়া কোন কিছু বিশ্বাস করা যায় না।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। উত্তর দেয়ায় বিলম্বের জন্য অতীব দুঃখিত।

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১০

জেন রসি বলেছেন: ঘটনাটা আপনাকে খুব প্রভাবিত করেছে। তবে আমাদের দেশে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীর যদি এমন মানবিক সাহায্যের প্রয়োজন হয় তবে সহপাঠীরা আন্তরিক ভাবেই সাহায্য করার চেষ্টা করে থাকে। এমন চর্চা এদেশে অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে। তবে অনেকেই সন্দেহ করে। কারন এ দেশে ধর্ম থেকে শুরু করে মানবিকতা, সবকিছু নিয়েই ধান্দাবাজি হয়। তবে আপনি যাদের কথা বলেছেন তাদের তেমনটা মনে হচ্ছেনা।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। উত্তর দেয়ায় বিলম্বের জন্য অত্যন্ত দুঃখিত।
তবে অনেকেই সন্দেহ করে। কারন এ দেশে ধর্ম থেকে শুরু করে মানবিকতা, সবকিছু নিয়েই ধান্দাবাজি হয়। তবে আপনি যাদের কথা বলেছেন তাদের তেমনটা মনে হচ্ছেনা। -- জ্বী, আপনি ঠিকই ধরেছেন। আমারও মনে হয়েছে, এসব ছেলেমেয়ে গুলো প্রতারক হতে পারেনা। তাদের মুখের ভাষা এবং দেহের ভাষা (বডি ল্যাঙ্গুয়েজ) থেকে আমার এমন ধারণা হয়েছে।

১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: শীত আসলে কিছু তরুণ তরুণীদের দেখা যায় রাস্তায় হেটে হেটে উত্তর বঙ্গে শীর্তাত মানুষের কম্বল কেনার জন্য টাকা উঠাতে। দু'একজন ফেক হলেও হতে পারে। বাকি সব পোলা পাইন সত্যি সত্যি গরীব কে সাহায্য করার জন্য হাত পাচ্ছেন এটা কম কিসের। এতে নিজেরা যেমন আত্মতৃপ্তি লাভ করে অন্যেরা অনুপ্রেরণা পায়।
....লীগের মত পদ্মা সেতুর টাকা উঠিয়ে বাকবাটোয়ারা সুবিধা করতে না পেরে তারা রক্তাক্ত কান্ড ঘটায় না! এটাই শুকরিয়া।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাকি সব পোলা পাইন সত্যি সত্যি গরীব কে সাহায্য করার জন্য হাত পাচ্ছেন এটা কম কিসের-- জ্বী, ঠিকই বলেছেন, এটা মোটেই কম কিছু নয়।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। উত্তর দেয়ায় বিলম্বের জন্য অত্যন্ত দুঃখিত।

১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আসলে কে যে আসল আর কে যে নকল তা বোঝা বড় দায় ! কারণ, মুখোশের আড়ালে সুন্দর মুখগুলোই পরে সামনে আসে। নিঃন্দহে বন্ধুর চিকিৎসার জন্য ভালো উদ্যগ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: নিঃন্দহে বন্ধুর চিকিৎসার জন্য ভালো উদ্যগ। -- নিঃসন্দেহে তাই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। উত্তর দেয়ায় বিলম্বের জন্য অত্যন্ত দুঃখিত।
ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা রইলো...

১৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

কালীদাস বলেছেন: ইউনিভার্সিটি বা কলেজগুলোতে এধরণের বিপদে এগিয়ে আসার মানসিকতা সবসময়ই ছিল বাংলাদেশে। আপনার সহমর্মিতা দেখে ভাল লাগল :)

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা...

১৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

খোলা মনের কথা বলেছেন: সবাই সবার বিপদে এগিয়ে আসুক। এগুলো দেখলে সত্যিই মনটা ভরে যায় যখন দেখি কোন স্বার্থ ছাড়াই অন্যর জন্য কিছু করা হচ্ছে। আজও মানবিকতা, মানবপ্রেম, ভালবাসা এগুলো ভিতর বেঁচে আছে।

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আহঃ এইরকম......


চাঁদগাজী বলেছেন:

টাইপো:
ভাইস চ্যানচেলর হলেন পিএইডি ---> হবে, ভাইস চ্যানচেলর হলেন "পিএইচডি"

ভুল, সঠিক বানান হবে- ভাইস চ্যান্সেলর!

আজ প্রতিটি ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মচারীদের কিকিৎসা করতে পারতো; (চিকিৎসা) হবে মনে হয় :( :( :D

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: এগুলো দেখলে সত্যিই মনটা ভরে যায় যখন দেখি কোন স্বার্থ ছাড়াই অন্যর জন্য কিছু করা হচ্ছে। আজও মানবিকতা, মানবপ্রেম, ভালবাসা এগুলো ভিতর বেঁচে আছে। -- আপনার এ কথাগুলো পাঠকের মনে আশা রেখে যায়, ইতিবাচক অনুভূতি সৃষ্টি করে যায়।

১৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৩

মোঃ আক্তারুজ্জামান ভূঞা বলেছেন: মানবতার জয় হোক।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। অবশ্যই তাই হোক!
শুভেচ্ছা রইলো...

২০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:২৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বন্ধুর জন্য কি না করা যায়!! হাত পাতাতো সামান্যই।।এমনই একটি ঘটনা তুলে ধার জন্য ধন্যবাদ

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: বন্ধুর জন্য কি না করা যায়!! হাত পাতাতো সামান্যই -- জ্বী সচেতনহ্যাপী, আপনি ঠিকই বলেছেন। বাংলাদেশের তরুণদের উপর আমার অনেক আস্থা আছে।
লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হয়েছি।

২১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৩০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমি যে মন্তব্য করতে চেয়েছিলাম, সেটা উপরের মানুষজন বলে গেছে। শুধু পড়ে গেলাম।

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: তাও, শুধু পড়ে যাবার জন্যেও, ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা! ভাল থাকবেন...

২২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: জীবন বড় বিচিত্র, কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষ বড্ড অসহায়। টাকা যেমন জীবনের সবকিছু নয়, তেমনি টাকা ছাড়াও জীবন অচল। আল্লাহ্‌ যেন কাউকে এমন বিপদে আর না ফেলেন :(
তার চিকিৎসার সাহায্যার্থে আপনিও এগিয়ে এসেছেন সেজন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আল্লাহ তাকে সুস্থ করে দিন।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।

২৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এসব দৃশ্য সব সময়ই দেখা যায় কিন্তু অনেকেই নাক সিটকে চলে যায়, যারা ব্যানার হাতে, বক্স হাতে দাঁড়ায় অন্যের সহযোগীটার জন্যই দাঁড়ায়।

সামর্থ অনুযায়ি এদের পাশে আমাদের দাঁড়ানো উচিত।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: সামর্থ অনুযায়ি এদের পাশে আমাদের দাঁড়ানো উচিত -- একদম ঠিক কথা। কেউ যদি প্রতারণা করে, সেটা তার ব্যাপার এবং এ জন্য সে অবশ্যই উপরওয়ালার কাছ থেকে কঠিন শাস্তি পাবে। তবুও আমাদের খোলা মন নিয়ে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসা উচিত।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ফেরদৌসা রুহী। আপনার দেয়া প্লাসটি অনেক প্রেরণা দিয়ে গেল।

২৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

শামীম সরদার নিশু বলেছেন:

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: মিস করছেন ভাল কথা, কিন্তু পোস্টের উপর কিছু কথা বলে তারপর সেটা জানালে শোভন হতো। পোস্টের মন্তব্যের ঘরে পোস্ট সংক্রান্ত মন্তব্যই বাঞ্ছনীয়।

২৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: বন্ধুর জন্য এমন ভালবাসা চির অমর, আজ কিছু ভাল মানুষ পৃথিবীতে আছে বলেই পৃথিবী এখনও টিকে আছে।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আজ কিছু ভাল মানুষ পৃথিবীতে আছে বলেই পৃথিবী এখনও টিকে আছে। -- এরকম মানুষদের জন্যই পৃথিবীটাকে অনেক সুন্দর মনে হয়।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাল একটা কস্টের মধ্যে আছি, বেশ কিছুদিন আগে কম্পিউটার টা নষ্ট হয়েছে, গত মঙ্গল বার ফোন টা হারিয়ে গেছে, যেটা দিয়ে আমি ব্লগে লগ ইন করতাম, বাছে জ্যামে বসে লেখা পরতাম, অনেকগুলো লেখা ছিলো ফোনটায় তাও সাথে হারিয়ে গেছে, যার কারনে কয়দিন ব্লগে ঢুকতে পারিনি!!!

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: এটা যে আপনার জন্য কত বড় একটা ক্ষতি এবং মানসিক যাতনা, তা বেশ বুঝতে পারছি।
যাহোক, হতোদ্যম হবেন না। আবার নতুন কোন ফোন হবে, আবার কম্পিউটারও ঠিক হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ!
ভাল থাকুন...

২৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:১৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: মেলার আরো কিছু দৃশ্য হৃদয়ে লেগেছে ।

কয়েকজন কবিকে দেখলছিলাম প্রায় ধরে ধরে এনে পাঠকদের তাদের বই তুলে দিচ্ছে । কিনতে বলছে ।
কতটা অসহায় হলে কবি এরকম করতে পারেন !
অথবা তার লেখার মান কি এতটাই ভাল না ?
কিংবা পাঠকদের কি বই পড়ার আর কোন ইচ্ছেই নেই !!!!

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: কয়েকজন কবিকে দেখলছিলাম প্রায় ধরে ধরে এনে পাঠকদের তাদের বই তুলে দিচ্ছে । কিনতে বলছে ।
কতটা অসহায় হলে কবি এরকম করতে পারেন
- ভীষণ নোংরা একটা দৃশ্য। বই সিঙাড়ার ঠোঙা হোক, অসুবিধে নেই। কিন্তু এমনটা কখনো করতে পারবো না।
তবে এটাও ঠিক, কোন পাঠক যখন আমার বইটা হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করতে করতে স্টলের লোকদেরকে লেখক সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করেছেন, তখন আমি উপস্থিত থাকলে স্বেচ্ছায় এগিয়ে গেছি। আর কেউ কিছু না বলে যখন বইটা কিনে নিয়ে গেছেন, তখন তার প্রতি কৃতজ্ঞ্তায় মনটা ভরে গেছে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

//তরণটি ছোট্ট একটা ধন্যবাদ দিল, তরুণীটি দীর্ঘ। //

প্রথমেই ভালোবাসা দিবসের আঙ্গিকে একটি মন্তব্য করছি: দীর্ঘশ্বাসের শক্তি নারীর একটু বেশিই ;)


যাদের কথা বলছেন যে, অন্যদের কাছে কিছু যাওয়ার অভ্যাস নেই, তারা হয়তো আন্তরিকভাবেই এতে যুক্ত নয়। হয়তো তাদের অন্য কোন উদ্দেশ্য থাকে। বিষয়টির সত্যিই যদি আগ্রহ/আন্তরিকতা থাকে, তখন অভ্যাস না থাকলেও সেটি দৃষ্টিতে তত পড়ে না।

তারপর আপনার বদান্যতার জয়গান গাই। আমাদের মধ্যে এই অভ্যাসটি ধীরে ধীরে ক্ষয়ে যাচ্ছে। অন্যের জন্য কিছু করার প্রচলন চলে যাচ্ছে। অবিশ্বাস আর সন্দেহ আর আত্মকেন্দ্রিকতা সেখানে জায়গা করে নিচ্ছে। আমি সহ।



তবু ভালোবাসার জয় হোক...
শুধু আজ নয়, প্রতিদিন!!!

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: দীর্ঘশ্বাসের শক্তি নারীর একটু বেশিই -- চমৎকার কথা!
খুব সুন্দর একটা মনছোঁয়া মন্তব্যের জন্য জানাচ্ছি আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
তবু ভালোবাসার জয় হোক...
শুধু আজ নয়, প্রতিদিন!!!
-- কন্ঠ মেলালাম!

২৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

"অন্যদের কাছে কিছু যাওয়ার অভ্যাস নেই"
=অন্যদের কাছে কিছু চাওয়ার অভ্যাস নেই

১০ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ঠিকই বুঝতে পেরেছিলাম। :)

৩০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: একজনের মন্তব্যের রেশ ধরে বলছি, আমি দান করার সময় মানবতার সেবার নিয়তেই দেই, তারা যদি প্রতারক হয় সে জবাব তারা দিবে।
অনেক প্রতারক মানবিক মুল্যবোদের সুযোগ নিয়ে প্রতারনা করছে,পাছে সত্যিকার একজন আর্ত বঞ্চিত হয়; তাই সামর্থ থাকলে দান করে যাওয়াই উত্তম।

১০ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: পাছে সত্যিকার একজন আর্ত বঞ্চিত হয়; তাই সামর্থ থাকলে দান করে যাওয়াই উত্তম। -- চমৎকার একটি যৌক্তিক পরামর্শ দিয়েছেন, গিয়াস উদ্দিন লিটন। এজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত হয়েছি।
শুভেচ্ছা রইলো...

৩১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩৬

নিষ বলেছেন: আমার কাছ থেকেও টাকা নিয়ে তরুণ একজন স্পেশালি থ্যাংকস দিয়েছিল।

ব্লগার মাইনুদ্দিন-এর মন্তব্যে সাধুবাদ জানাচ্ছি।

১১ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে আমিও স্পেশালি থ্যাংকস জানাচ্ছি, নিষ। :)
লেখাটি "লাইক"ও করেছেন, তাতে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। ভাল থাকুন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.