নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
কবি ও ছবির মাঝে কস্মিনকালেও চর্মচক্ষে দেখা সাক্ষাৎ হয় নাই। তা না হলে কি হবে, আজকাল সর্বপ্রসারী অন্তর্জালের কল্যাণে তারা একে অপরের বেশ সুপরিচিত, যেন অনেক দিনের চেনা বন্ধু। উভয়ে লিখতে পড়তে ভালবাসেন, তবে কবির ভালবাসার বিষয়ের পরিধিটা ক্ষুদ্র হলেও ছবির ক্ষেত্রে ভালবাসার আর পারঙ্গমতার আরো অনেক বিষয় রয়েছে। একটা ভাল জব করার পাশাপাশি তিনি রাঁধতে ও খাওয়াতেও ভালবাসেন, যদিও নিজে খেতে তেমন পছন্দ করেন না। তিনি সঙ্গীত প্রেমী, কথাশিল্পী, কবিতাও ভালবাসেন-অবশ্য লিখেন খুব কমই। হালে তিনি পিয়ানো বাজানো শিখেছেন, আলাদা একটি কক্ষে রাখা আছে সেটা, সেখানেও তিনি টুং টাং নিয়মিত চর্চা করে যান। ছাত্রাবস্থায় তিনি একজন ভাল তার্কিক ছিলেন। এজন্য তার লেখায়ও যুক্তির প্রাবল্য।
কবি ও ছবি দুজনে দুই ভুবনের বাসিন্দা। কবি নিভৃতচারী হলেও সুখী, ছবি বন্ধু বৎসল হলেও দুঃখী। কৈশোর উত্তীর্ণ বয়সে প্রেমের জোয়ারে ভাসতে ভাসতে ছবি পছন্দের মানুষটিকে ভালবেসে বিয়ে করেছিলেন। এতে প্রথমে মায়ের কিছুটা অমত থাকলেও দরদী বাবার সায় থাকায় পরে সবাই তা মেনে নেয়। প্রথম ভাল লাগাটাও শুরু হয়েছিল দারুণ একটা বাংলা সিনেমাটিক ফর্মে। একই বিল্ডিং এ থাকতেন তারা। উভয়ে পড়তেন ঢাকা ভার্সিটিতে। একদিন ছেলেটির বাসায় কারো একটা জন্মদিনের উৎসব চলছিল। বাসায় অনেক লোকের আনাগোনা। ছবি ভার্সিটি থেকে ফিরে নিজের এপার্টমেন্টে ঢুকতে যাবেন, এমন সময় সিঁড়ির পাশে কমন স্পেসে ছেলেটির সাথে লাগলো এক ধাক্কা। ছবির হাত থেকে নোটবুক, একটা ছোট্ট ওয়ালেট আর একটা বই নীচে পড়ে গেল। ছেলেটা দুঃখ প্রকাশ করে সেগুলো তুলে নিয়ে ছবির হাতে দিল। এর পর থেকে শুধুই প্রেমের অগ্রযাত্রা, অবশেষে শুভ পরিণয়। তারপর একদিন ছেলেটি উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে উড়াল দিল। বছর দু’য়েক পর ছবিও তার পিছু নিলেন।
বিদেশে এসে ছবি তার সুখের নীড় বাঁধলেন, তিলে তিলে সংসার গড়ে তুলতে থাকলেন। সে নীড়ে একদিন একটা শাবকও এলো। সুখ স্বপ্নে বিভোর ছবির বছরগুলো কিভাবে একে একে পার হচ্ছিল, তার কিছুই তিনি টের পাচ্ছিলেন না। হঠাৎ একদিন এক দমকা হাওয়ায় সবকিছু লন্ডভন্ড হয়ে গেল। তার স্বামীর দেহে মরণ ব্যাধির বীজ সনাক্ত হলো। বিদেশ বিভূঁই এ ছবি খুব অসহায় বোধ করতে থাকলেন, কেঁদে কেটে অস্থির হয়ে গেলেন। মানুষ দুঃখকে মেনে নিতে পারলে আর অসহায় বোধ করেনা। ছবিও শক্ত হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন, বিদেশে থেকেই স্বামীর শ্রেষ্ঠ চিকিৎসার জন্য যাকিছু সম্ভব, তিনি সবই করবেন। প্রবাসী বাঙালীদের মাঝে কেউ কেউ তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসলেন, কিন্তু কতদিন আর তারা সাহায্য করতে পারেন, সবাই যার যার জীবন যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত। শত চেষ্টার পরও ছবি তার স্বামীকে বেশীদিন ধরে রাখতে পারলেন না। একদিন তার স্বামী তার সেবা যত্নের জন্য তাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে পরপারে চলে গেলেন। শুরু হলো এক পক্ষীশাবককে নিয়ে পক্ষীমাতার জীবন যুদ্ধ।
কবির সাথে ছবির পরিচয় হয়েছিল এক সাহিত্য আড্ডায়, যেখানে প্রবাস থেকে ছবি অত্যন্ত আগ্রহের সাথে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে অংশ নিয়েছিলেন। কবি সেখানে একটা স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেছিলেন। ছবির পছন্দ হয়েছিল কবিতা নয়, কবিকে নয়, কবির আবৃত্তি। এর পর তিনি বহুদিন কবিকে অনুরোধ করেছিলেন স্বকন্ঠে কবিতাবৃত্তি পোস্ট করতে। কিন্তু কবি এ ব্যাপারটাতে খুবই নিরুৎসাহী ছিলেন। তবে টুকটাক আকাশ মেলের মাধ্যমে তাদের মধ্যে জিজ্ঞাসু চিরকুট বিনিময় হতো। কবি একেকদিন একেকটা কবিতা লেখেন আর ভাবেন, জগতের শ্রেষ্ঠতম কবিতাটি তিনি এই বুঝি লিখে ফেললেন। বাহ্যতঃ কবি প্রচারবিমুখ হলেও অন্তরে খুব চাইতেন, সবাই তার কবিতা পড়ুক, পছন্দ করুক এবং প্রশংসা করুক। মাঝে মাঝে খুবই উৎসাহী হয়ে তিনি ছবিকে তার লেখা নতুন কবিতা পাঠাতেন, কখনো কখনো পুরনো কবিতার ঝাঁপি খুলে যেগুলোকে তিনে শ্রেষ্ঠ মনে করতেন, তার মধ্য থেকে বাছাই করে দু’ একটি পাঠাতেন। মনে মনে খুব চাইতেন, ছবি সেগুলো পড়ে প্রশংসার বন্যা বইয়ে দিক। কিন্তু ছবি নিছক সৌজন্যের খাতিরে যেটুকু বলার, সেটুকুই বলতেন। কবি যা বোঝার তা বুঝে নিতেন- তার কোন কবিতাই কবিতা হয়নি।
তবে কবি একটা ব্যাপারে খুবই কৃতজ্ঞ বোধ করতেন। ছবি তার কোন কবিতারই তেমন প্রশংসা না করলেও, কবিকে তিনি খুবই আন্তরিকতার সাথে ‘কবি’ বলে সম্বোধন করতেন। কবিকে মাঝে মাঝে তার বন্ধুবান্ধবরাও কবি বলে ডেকে থাকেন। কবি এতে খুশী হন বটে, কিন্তু তাদের এই সম্বোধন কবির মনে রেখাপাত করেনা। কিন্তু ছবি যখন ভার্চুয়ালী সে সম্বোধন করেন, কবি তখন চোখের সামনে ছবির ছবি দেখতে পান। আর কারো ডাকে তিনি এতটা বিগলিত হন না। সেদিন কবি তার নিজস্ব কিছু কবিতা পড়তে পড়তে একটা কবিতা পড়ে নতুন করে ছবিকে স্মরণ করলেন। এটা যখন তিনি লিখেছিলেন, তখন কবিতা ও সাহিত্য নিয়ে মাঝে মাঝেই ছবির সাথে আলাপ হতো। এখন আর হয় না, কারণ ছবি দীর্ঘদিন ধরে বিপুল বিক্রমে জীবন যুদ্ধ চালিয়ে জয়ী হয়েছেন। পক্ষী শাবক এতদিনে নিজ পাখায় যথেষ্ট শক্তি সঞ্চয় করে আকাশের বুকে নিজের ঠিকানা খুঁজে নিয়েছে। তাই ছবিও শান্তি ও সুখের অন্বেষণে আরেকটা নতুন নীড় গড়েছেন। কবি তার জীবনের এ নতুন অধ্যায়ে অনধিকার চর্চা করতে চান নি। এ কবিতাটা ছবিকে নিয়ে লেখা হলেও কবি কিছুতেই স্মরণ করতে পারছিলেন না যে তিনি তাকে নিয়ে লেখা “কোন এক মৌন শোকার্তের প্রতি” কবিতাটি তাকে সে সময় পাঠিয়েছিলেন কিনা। দ্বিধা সংশয়ের মাঝে কবি তার সে অনবদ্য (তার ভাবনায়) কবিতাটির লিঙ্ক দিয়ে ছবির কাছে একটা ছোট্ট চিরকুট (আকাশ মে’লে) পাঠিয়ে জানতে চাইলেন, কবিতাটি তিনি তাকে আগে পাঠিয়েছিলেন কিনা। কবি ভেবেছিলেন, আগে না পাঠিয়ে থাকলে এবারে এ কবিতাটা পড়ে ছবি উচ্ছ্বসিত হবেন। কিন্তু ছবি অনেকদিন নিশ্চুপ থেকে কবিতা সম্পর্কে কিছুই না বলে একদিন জানালেন, কবিতার নায়িকা হতে পেরে তিনি নিজেকে খুবই সম্মানিত বোধ করেন। অসুস্থ থাকার জন্য উত্তর দিতে বিলম্ব হওয়াতে তিনি দুঃখও প্রকাশ করলেন।
কবির মনে অনেক কথা খেলা করতে শুরু করলো। মানসপটে ছবির ছবিটা বের করে কবি শুধালেন, তুমি কি শুধুই “কবিতার নায়িকা”?
ঢাকা
১৭ মার্চ ২০১৭
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: ঠিক, ঠিক। ও রকম একটা ভাব থেকেই হয়তো প্রশ্নটা কবির উদাসী মনে উদয় হয়েছিল।
প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫
ধ্রুবক আলো বলেছেন: নাহ, প্রথম হইতে পারলাম না!!
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫০
খায়রুল আহসান বলেছেন: দ্বিতীয়ই বা ক'জনা হতে পারে?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার , খুব ভাল লাগল ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি সাধারণতঃ গল্প লিখিনা, লিখতে পারিনা। তবে শুনতে ভালবাসি। আমার এই হতচ্ছাড়া গল্পটিও আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভীষণ উৎসাহিত হ'লাম, দৃষ্টিসীমানা।
পাঠকের ছোট্ট একটা মন্তব্যও লেখককে কতটা প্রেরণা দিয়ে যেতে পারে!
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
ওমেরা বলেছেন: এই লিখার প্রশংসা করার যোগ্যতা আমার নাই যতযাই বলি মনে হচ্ছে , না হচ্ছে না । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এহেন বিনয় প্রকাশে মুগ্ধ হ'লাম। জ্ঞানী লোকেরাই বিনয়ী হয়, মূর্খেরা ধার্মিক।
আপনার পুরনো পোস্ট ধারনা পড়ে সেখানে কিছু মন্তব্য রেখে এসেছি।
শুভেচ্ছা...
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২২
নীলপরি বলেছেন: বাহ , খুব সুন্দর লাগলো ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রশংসায় প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
আপনি মিতভাষী। এটুকুই অনেক বলেছেন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ গল্প। +++++++
আমিও একজনকে একসময় কবিতা পাঠাতাম তবে ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে এখনো মাঝে মাঝে পাঠাই, সে ভালোই বলে, তবে তাকে কিছু বিশেষ কথা আজও অবধি বলিনি।
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পের প্রশংসায় প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
কবিতা ভাল হলে মানুষ ভালই বলে। অবশ্য অনেক সময় না হলেও বলে।
যে কথা মুখে বলা যায়না, সেকথা কবিতায় বলা যায়। তবে সেক্ষেত্রে যার শোনার কথা, সে নাও শুনতে পারে।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১০
হাবিব শুভ বলেছেন: কবি ও ছবির গল্প ভাল লাগলো
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, হাবিব শুভ, ভাল লাগার কথাটি এখানে জানিয়ে যাবার জন্য। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা রইলো...
৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: লেখাটি অনেক সুন্দর। শূন্যস্থান কখনো শুন্য থাকেনা তাই খুব কষ্ট হয় আমার।
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: শূন্যস্থান কখনো শুন্য থাকেনা তাই খুব কষ্ট হয় আমার। -- শূন্যস্থান তো কখনো শুন্য থাকেনা প্রাকৃতিক নিয়মেই। এটাই প্রকৃতির বিধান।
লেখার প্রশংসা করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।প্লাসে অনুপ্রাণিত হয়েছি।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
করুণাধারা বলেছেন:
সাঙ্গ করি মনে হল, হইল না শেয।
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: তাই? অনেক ধন্যবাদ।
মন্তব্যে প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
আপনার প্রথম পোস্ট মনের অসুখ পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম অনেকদিন আগে। একটু সময় করে দেখে নেবেন।
১০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৫
সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: মজা লাগল পড়ে। শেষের আবেদনটা দারুণ। তা কবি কি নিজের মনকে প্রশ্ন করে কোনো উত্তর পেয়েছে? :-D
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবি খুব ভাল করেই জানেন, ছবি তার কোমল মন, অমায়িক কিন্তু ঋজু ব্যক্তিত্ব, সৌজন্যবোধ আর শিষ্টাচারের জন্য ছোট বড় অনেকেরই "মনের নায়িকা"। ছবির কাছে হয়তো মনের নায়িকার চেয়ে কবিতার নায়িকার মূল্য ও মর্যাদা বেশী। হয়তো তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, মনের নায়িকা না হলে কি আর কবিতার নায়িকা হওয়া যেত?
তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণে মুগ্ধ হ'লাম। মন্তব্যে ও প্লাসে অনুপ্রাণিত।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...
১১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কবিরা বেশি কল্পনা প্রবন হয় তাই না ভাইয়া?
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: কল্পনা ছাড়া কবিতা কল্পনাও করা যায় না।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো...
১২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪
সুমন কর বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে।
১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পের প্রশংসায় প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
১৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
টুনটুনি০৪ বলেছেন: ভালো লাগল।
১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম।
১৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর!! সুন্দর !!!
পড়ার পর পরই যে গানটি মনে হয়েছে, তা অস্পরা প্রথম মন্তব্যে লিখে ফেলেছে।
১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা...
১৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্প ভালো লাগলো স্যার। শুভেচ্ছা।
১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে জেনে প্রীত বোধ করছি। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।
নিয়মিতভাবে আমার লেখায় এসে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আন্তরিক শুভকামনা...
১৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৫
ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক দিন ঢাকা আসা হয়নি, তাহলে আপনাকে কন্টাক্ট করতাম, এই কয়েকদিন খুবই ব্যস্ত ছিলাম আরও ব্যস্ত থাকতে হবে হয়তো।
কেমন আছেন আপনি?
১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ভাল আছি। জিজ্ঞাসার জন্য ধন্যবাদ।
১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৪:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কৌমুদী আর শশাংকের মাঝে বিরাজ করে অসীম আকাশের বিশাল শুন্যতা
১৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: দারুণ একটা মন্তব্য রেখে গেলেন--কৌমুদী আর শশাংকের মাঝে বিরাজ করে অসীম আকাশের বিশাল শুন্যতা।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...
১৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৩২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগা রইল গল্পে। খুব ভালো গল্পও লেখেন আপনি এটা বোঝতে পারলাম এতদিনে। আমি একজন প্রেমী কবি বলেই জানতাম। এখন গল্পকারও মনে হচ্ছে। খুব সুন্দর করে পাঠক ধরে রাখার ব্যবস্থা করতে পারেন লেখায়। শুভকামনা সবসময়।
তুমি কি শুধুই কবিতার নায়িকা!
নিত্যদিন অন্তরে মেলে তব দেখা
ভেবো না এ কেবলই ভ্রান্ত ধারণা
তুমি অন্তরে সাজানো ভালোবাসা।
বোঝে নিও কোনকোন পড়ন্ত বেলা
কখনো রাত্রি জেগে দেখি পূর্ণিমা
বিষণ্ণ রাত শেষে ভোরের স্নিগ্ধতা
শিশিরস্নাত চোখদুটি ঘিরে শূন্যতা।
২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখার প্রশংসার জন্য অনেক, অনেক ধন্যবাদ। প্রশংসা ও প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
খুব সুন্দর করে পাঠক ধরে রাখার ব্যবস্থা করতে পারেন লেখায়--- এই কথাটা এই প্রথম শুনলাম কারো কাছ থেকে। বলা বাহুল্য, যদি সেটা সত্য হয়, তবে তা অবশ্যই আমার জন্য একটা শ্লাঘার বিষয়।
আমার গল্পের সূত্র ধরে যে আটটি চরণ এখানে রেখে গেলেন, তা অনবদ্য হয়েছে। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...
১৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মুগ্ধতা
+++++++++++
২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ে মুগ্ধতা জানিয়েছেন, এতগুলো প্লাস দিয়েছেন, 'লাইক' এ ক্লিক করেছেন- এসবের সবগুলোই আমাকে ভীষণ অনুপ্রাণিত করে গেল। অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে। শুভেচ্ছা রইলো...
২০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: গল্প অনেক ভালো লাগল। ধন্যবাদ আহসান ভাই।
২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ, প্রামানিক। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।
২১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৬
করুণাধারা বলেছেন: আমার প্রথম পোস্টে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। আমি দেখে প্রতিমন্তব্য করেছি।
ভাল থাকবেন সবসময়।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: দেখে এসেছি। আপনাকেও ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
২২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯
পথে-ঘাটে বলেছেন: এই হচ্ছে জাত কবির নমুনা। গল্প বললেও কবিতার গল্প বলে।
গল্পে দীর্ঘশ্বাস +++
আমার ব্লগে সর্বশেষ অনবদ্য প্রেমের গল্পটি পড়ার নিমন্ত্রণ।
২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্প বললেও কবিতার গল্প বলে ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
আপনার সর্বশেষ প্রেমের গল্পটি পড়ে এলাম। ভাল লেগেছে + +। মন্তব্যও রেখে এসেছি।
২৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
জুন বলেছেন: কবি আর ছবির প্রেমকাহিনী সত্যি সিনেমার মতই খায়রুল আহসান । তবে বাংলা সিনেমা হলে অবশ্যই তা বিয়োগান্তক না হয়ে মিলনাত্মক হতো । ঝরঝরে গল্পটি পড়ে আমারো শায়মার উল্লেখ করা গানটির কথাই মনে এলো প্রথমেই ।
ভালোলাগা রইলো অনেক ।
+
প্রথম ভাল লাগাটাও শুরু হয়েছিল দারুণ একটা বাংলা সিনেমাটিক ফর্মে। একই ফ্ল্যাটে থাকতেন তারা।
আমার মনে হয় এখানে একই ফ্ল্যাট না হয়ে একই বিল্ডিং বা কন্ডোতে থাকতেন হবে হয়তো । আশাকরি আমার এই মাতব্বরিতে আপনি মনক্ষুন্ন হবেন না
২২ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আশাকরি আমার এই মাতব্বরিতে আপনি মনক্ষুন্ন হবেন না -- মনোক্ষুন্ন হওয়া তো দূরের কথা, কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ জানাবো এতবড় ভুলটা ধরিয়ে দেবার জন্য, তা ভেবেই পাচ্ছিনা। আপনার তীক্ষ্ণ চোখেই এ ভুলটা ধরা পড়েছে, এর আগে ২২ জন মন্তব্যকারীর কারো চোখে নয়। জুন বলে কথা!
হ্যাঁ, শায়মার উল্লেখ করা ঐ গানটির কথাই আমারও মনে এসেছিলো, আর তার সূত্র ধরেই গল্পের শেষের ঐ স্বগতোক্তিটুকুও চলে এসেছিলো।
মন্তব্যে ও প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
২৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
উম্মে সায়মা বলেছেন: ভালো লেগেছে খায়রুল আহসান ভাই। অল্প কথায় অনেক বড় গল্প।
শুভেচ্ছা জানবেন।
২২ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম, উম্মে সায়মা। প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত।
অল্প কথায় অনেক বড় গল্প -- অনেক ধন্যবাদ এ উদার মন্তব্যের জন্য।
২৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২৯
রানা আমান বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে খায়রুল আহসান ভাই। তবে এ লেখাটা আরো একটু বিস্তৃত হতে পারতো । কেমন যেন জোর করে সংক্ষেপে গল্প শেষ করা হয়েছে মনে হচ্ছে , গল্প তার নিজের মত করেই ডালপালা ছড়িয়ে দিক ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন, রানা আমান। এ লেখাটা আরো একটু বিস্তৃত হতে পারতো। একটু তাড়াহুড়োই করেছি বোধহয়। আপনার মন্তব্যটা পড়ে নিজের লেখাটা আরেকবার পড়লাম। মনে হলো, ঝরের বেগে গল্প বলে গেছি। যাহোক, আমি তো কোন গল্পকার নই, একটা গল্প বলার অপচেষ্টা করেছি মাত্র। পাঠকেরা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে তা পড়ে নিলেই খুশী হবো।
গল্প তার নিজের মত করেই ডালপালা ছড়িয়ে দিক। জ্বী অবশ্যই।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হয়েছি।
শুভেচ্ছা জানবেন।
২৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫
রাতু০১ বলেছেন: চমৎকার।
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে ও প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত বোধ করছি।
শুভেচ্ছা রইলো...
২৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪৫
সোনামণি বলেছেন: অসাধারণ!!!!!!!
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
২৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬
সালমা অক্তার বলেছেন: খুবই সুন্দর লিখেছেন
২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখার প্রশংসা পেয়ে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
২৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭
কলমের কালি শেষ বলেছেন: কবি এবং ছবিকে ক্যারেক্টারে নিয়ে এসে গল্প পাতলেন ! ছবির জীবনের যন্ত্রণা এবং কবির সাথে খানিকের হৃদয়িক লেনাদেনা সব মিলিয়ে ভিন্নরকম আবহ তৈরী করেছিলো । ভাল লেগেছে ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: ছবির জীবনের যন্ত্রণা এবং কবির সাথে খানিকের হৃদয়িক লেনাদেনা সব মিলিয়ে ভিন্নরকম আবহ তৈরী করেছিলো -- এই প্রেরণাদায়ক কথাটুকুর জন্য অশেষ ধন্যবাদ, কলমের কালি শেষ। এত সুন্দর কথা যিনি লিখেন, দোয়া করি তার কলমের কালি যেন কোনদিনও শেষ না হয়! মন্তব্যে প্রীত, প্লাসে অনুপ্রাণিত হয়েছি।
আপনার প্রথম পোস্ট জীবন থেকে মৃত্যুর দূরত্ব কতখানি[/sb? - পোস্টটা পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এলাম। আশাকরি সময় করে পড়ে দেখবেন।
৩০| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১২
নাগরিক কবি বলেছেন: কবির মনে বিষাদের ছড়াছড়ি।
ভাল হয়েছে স্যার।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবির মনে বিষাদ নেই, তবে ভালবাসা আছে।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
আপনার মিয়ানমারে একদিন: আমি রহিঙ্গা পোস্টটা পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম।
৩১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন!
গল্পে প্লাস!
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পের প্রশংসায় প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
৩২| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯
বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি বলেছেন: ভাল্লাগছে....
২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৩৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সুন্দর সুখপাঠ্য! তবে কবি'র সাথে ছবি পড়ার সময় ব্লগার ছবি আপুর কথাই মনে হয়ে যাচ্ছিল!
২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: বলা বাহুল্য, ছবি কবি'র একটা কল্পনার নাম মাত্র!!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা রইলো...
৩৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
মানবী বলেছেন: "মানসপটে ছবির ছবিটা বের করে কবি শুধালেন, তুমি কি শুধুই “কবিতার নায়িকা”?"
- শুধুই কবিতার নায়িকা হবে কেনো, ভিডিও কনফারেন্সিং সময় যে দেখা হলো!!
ছবি যেহেতু এর মাঝে একাধিক বার নতুন জীবন গড়ার সাহস দেখিয়েছেন, কবির পুরোপুরি হতাশ হবার কারন নেই মনে হয়। কবিতার নায়িকা থেকে বাস্তবের নায়িকাও হতে পারেন মনে হচ্ছে :-)
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ খায়রুল আহসান।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: শুধুই কবিতার নায়িকা হবে কেনো, ভিডিও কনফারেন্সিং সময় যে দেখা হলো!! -- হ্যাঁ, দেখা তো হয়েছিলোই ভার্চুয়ালী। তবে দেখার পরে বোধহয় শুধু কবির কবিতাই বেগবান হয়েছিলো, অন্য কিছু নয়।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। প্লাসের জন্যও। প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
৩৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:২১
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: চরিত্রের নাম উল্লেখ করবার সময় ছবি লিখলেন, কিন্তু কবির নাম বললেন না। হা হা কবির নাম হারিয়ে যায়।
গল্প বর্ণনা সাবলীল তবে গতানুগতিক। ইংরেজি শব্দ কিছু এড়িয়ে গেলে মন্দ হয় না মনে হয়।
এই প্রথম কি আপনার লেখায় মন্তব্য। যা হোক, কিছু মনে করবেন না আশা করি, আকাশ ছোয়াই লেখার উদ্দেশ্য হওয়া উচিত বলে মনে করি।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার কোন লেখায় আপনি এই বুঝি প্রথম এলেন। আমার লেখায় আপনাকে সুস্বাগতম!
ইংরেজি শব্দগুলো গল্প বলার ফ্লোতেই চলে এসেছে, যেমনটা আমরা সব সময় বলে থাকি, কিংবা কবি ও ছবি বলে থাকে।
আর নামে কীই বা আসে যায়??
মন্তব্যে প্রীত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৮
অপ্সরা বলেছেন: বাহ ভাইয়া !!!!!!
তুমি কি কেবলি ছবি!
শুধু পটে লিখা!
ঐ যে সুদূর নিহারীকা
যারা করে আছে ভীড়
আকাশেরও নীড়.......