নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

শান্তা তখনো ঘুমিয়ে—১

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

খুব সম্ভবতঃ ১৯৭৯-৮০ সালের দিকে বিটিভিতে একটা নাটক দেখেছিলাম, যার শিরোনাম ছিল “শান্তা তখনো ঘুমিয়ে”। আমি নাটক খুব একটা দেখতাম না, তবে কখনো এটা সেটা দেখতে দেখতে যদি কোন নাটকের শুরুটা ভাল লাগতো, তবে শেষ পর্যন্ত দেখতাম। ঐ নাটকটার ঘটনা এখন কিছুই আমার মনে নেই, তবে শিরোনামটা তখনই মনে গেঁথে ছিল, আজও তাই আছে। নাটকটিতে আমার এক বন্ধুর ছোট বোন অভিনয় করেছিল, সেজন্যই দেখার আগ্রহটা একটু বেশী ছিল। আজ যখন আমি আরেক শান্তার গল্প লিখতে বসেছি, তখন কেন জানি ঐ শিরোনামটাই মনে ভেসে উঠলো। তাই আমার গল্পের শিরোনামটাও একই রাখলাম।

বড় বড় চোখে ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে থাকা আরিফকে শান্তার প্রথম দেখাতেই খুব ভাল লেগেছিল। চোখ দুটো থেকে যেন ঠিকরে বেরোচ্ছিল এক অদ্ভূত রকমের বিশ্বস্ততা। ওর সাড়া মুখাবয়ব জুড়েও ছিল একটা শিশুসুলভ সরলতার ছাপ। সেটাই শান্তাকে সবচেয়ে বেশী আকর্ষণ করেছিল। এ ছাড়া শান্তার মত একজন সুন্দরী মেধাবী মেয়ের আরিফের মত একটা গড়পড়তা ছেলের প্রেমে পড়ার কোন কারণ ছিলনা। শান্তা পড়তো ইংরেজীতে অনার্স, আরিফ পড়তো হিসাব বিজ্ঞানে, একই বর্ষে। অনার্স, মাস্টার্স শেষ করার পর থেকেই শান্তার পরিবার থেকে ক্রমাগত চাপ আসছিল তাকে বিয়ে দেয়ার। শান্তা একে একে সেসব চাপ একাই সামলিয়েছিল। শান্তাদের পরিবার বেশ অবস্থাপন্ন ছিল, পক্ষান্তরে আরিফ বনেদী ঘরের ছেলে হলেও তাদের আর্থিক স্বচ্ছলতা তার প্রকৌশলী দাদার আমল পর্যন্ত ছিল। সে কালের একজন প্রকৌশলীর ছেলে মেয়ে হিসেবে আরিফের বাবা-চাচা-ফুফুদের মধ্যে বেশীরভাগই কোনমতে টেনেটুনে মেট্রিক বা ইন্টারমিডিয়েটের ঊর্ধে উঠতে পারেনি, বিশ্ববিদ্যালয়ের চৌকাঠ পেরোনো তো বহুত দূরের কথা। এজন্য অবশ্য আরিফের আত্মীয়স্বজন আরিফের সংসারকর্মে উদাসীন দাদীকেই দায়ী করে। স্বামীর মৃত্যুর পর তিনি শক্ত হাতে সংসারের হাল ধরতে পারেন নি। শুধু ভাল ভাল খানাপিনা ও আত্মীয় অনাত্মীয়ের জন্য ঘন ঘন আপ্যায়নের আয়োজনে তিনি এবং তার সন্তানেরা ধন সম্পত্তির অপচয় করেছিলেন। তাই বলা যায়, আরিফের রংপুর কারমাইকেল কলেজ থেকে হিসাব বিজ্ঞানে অনার্স, মাস্টার্স সম্পন্ন করাটা পূর্বসূরীদের তুলনায় কম কৃ্তিত্বপূর্ণ ছিল না এবং তা বংশের মধ্যে একটা উল্লেখযোগ্য অর্জন ছিল। আরিফ যখন উচ্চ বিদ্যালয়ে, তখন থেকেই তার বাবা কিছু বদ অভ্যাসের কারণে যা কিছু ব্যবসাপাতি করতেন, সবকিছুতে লস খেয়ে ভবঘুরে বনে যান। তাদের পৈত্রিক সহায় সম্পত্তি যা কিছু ছিল, সবকিছু শেষ করে তিনি মাঝে মাঝে এদিকে ওদিকে উধাও হয়ে যেতেন। ফেলে যাওয়া সংসার কিভাবে চলবে, এ নিয়ে তার বিন্দুমাত্র মাথাব্যথা ছিল না। মাঝে মাঝে কিছু ফটকাবাজী ব্যবসা কিংবা ব্যবসায়ীদের দালালী করে কিংবা সাময়িকভাবে ম্যানেজারী করে হাতে যদি কিছু আসতো, তবে তা দিয়ে বাজার থেকে ভাল ভাল সওদা করে তিনি পরিবারের মাঝে আবির্ভূত হতেন। তাকে দেখে তার অভাগী স্ত্রী আর অবোধ সন্তানদের মাঝে তখন আনন্দের বন্যা বয়ে যেত।

সেই কিশোর বয়স থেকেই আরিফ ব্যথিত মনে দেখেছে তার মা একাই কতটা আত্মত্যাগ করে তার সংসারটাকে স্বামীর হেলাফেলা সত্তেও চালিয়ে নিয়েছেন। ওদের দু’ভাই বোনের মুখে অন্ন যুগিয়েছেন, স্কুল কলেজে ভর্তি করিয়েছেন, পড়াশুনার খরচ কিছুটা হলেও যুগিয়েছেন। বাকীটা আরিফ টিউশনী করে যোগার করেছে। সেই আরিফকে যখন শান্তা বিয়ের কথা বললো, তখন ওর মাথায় বাজ ভেংগে পড়লো। আরিফ ওকে এড়িয়ে যেতে শুরু করলো, কেননা সাংসারিক দৈন্য দশা এতটাই করুণ ছিল, যা বিয়ে প্রত্যাশী প্রেমিকাকে বলার মত নয়। যাহোক, শান্তা তার সিদ্ধান্তে অনড় ছিল এবং সে সবকিছু মানিয়ে নিয়ে সংসার করবে বলে আরিফকে কথা দিল। এভাবেই ধীরে ধীরে আরিফের মনেও সাহস সঞ্চয় হতে থাকলো। একদিন কিছুটা আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে ওদের শুভ পরিণয়ও সুসম্পন্ন হয়ে গেল।

বিয়ের পর পরই বেশীরভাগ দম্পতিদেরই যা হয়, ওদেরও তাই হলো, অর্থাৎ ওরা হাওয়ায় উড়তে লাগলো। মধুর দাম্পত্য জীবন আনন্দের সাথে উভয়ে উপভোগ করতে থাকলো। কিন্তু বাস্তবতাও ধীরে ধীরে ওদের এ আনন্দের মাঝখানে স্থান করে নিতে শুরু করলো। আরিফদের টিনের ঘরে ওর মা বাবা আর বোনের সাথেই ওদের যৌথ সংসার শুরু হয়। এম এ পাশ শান্তা প্রথম প্রথম ঘরকন্যার কাজগুলো বেশ মন দিয়েই করতে থাকলো, কিন্তু অচিরেই ওর এসব কাজ করতে আর ভাল লাগতো না। চুপে চুপে ও আরিফের সম্মতিক্রমেই চাকুরী খোঁজা শুরু করলো। বিয়ের ঠিক আগে আগে আরিফ একটা প্রাইভেট কোম্পানীতে হিসাব রক্ষকের কাজ পেয়েছিল। সেখান থেকে ও যা বেতন পেত, তা দিয়ে শান্তার জন্য, ওর নিজ মা ও বোনের জন্য মাঝে মাঝে সামান্য কিছু উপহার কিনে আনতো, সংসার খরচও শেয়ার করতো। অল্প দিনের ভেতরেই শহরের একটা বিখ্যাত ইংরেজী মিডিয়াম কিন্ডারগার্টেনে বেশ ভাল বেতনে শান্তার একটা চাকুরী হয়ে গেল। আরিফের মাও ওদের মধ্যেকার টানাপোড়েনটা টের পাচ্ছিলেন, তাই তিনিও চাচ্ছিলেন, শান্তার কোন রকম একটা চাকুরী হয়ে গেলে তিনি ওদেরকে আশে পাশেই একটা আলাদা বাসা নিয়ে নিজস্ব সংসার শুরু করতে বলবেন। তিনি তাই বললেন, ওরাও সানন্দে তাই করলো।

বছর খানেকের মধ্যেই ওদের মাঝে এল ফুটফুটে এক কন্যা সন্তান। মাতৃত্বজনিত ছুটি শেষ হবার পরে শান্তাকে কাজে যোগ দিতে হলো। রানাবান্না, ছোট বাচ্চার দেখাশোনা, ঘরের অন্যান্য কাজ সামলানো, ইত্যাদিতে শান্তার হিমশিম খাওয়া দেখে আরিফ নিজেই এগিয়ে এসে সাহায্যের হাত বাড়ালো। মাকে মাঝে মাঝে সাহায্য করতে গিয়ে আরিফ কিছুটা রান্নাবান্নার কাজ শিখে ফেলেছিল। আর ও বরাবরই নিজের কাপড় চোপড় নিজেই ধৌত করতো। তাই সে শান্তাকে অভয় দিয়ে বললো, টুকটাক রান্নাবান্না এবং ধৌতকর্ম সে নিজেই করবে, ঘর ধোয়া মোছার কাজ করতেও তার আপত্তি নেই। এভাবেই দুজনে মিলে মিশে ওরা সংসার করতে থাকলো। যখন দুজনকেই বাইরে থাকতে হয়, তখন মেয়েটাকে আরিফ হয় ওর মায়ের কাছে রেখে আসতো, নয়তো ওর মাকে নিয়ে এসে ঘরে রাখতো। কিন্তু এভাবে আর কয়দিন চলে! এসব ডোমেস্টিক কাজ করতে ওর আর বেশীদিন ভাল লাগলোনা। গৃহস্থলীর কাজে মনোনিবেশ করতে গিয়ে ও অফিসের কাজে অনেকটা অমনযোগী হয়ে পড়তে লাগলো। শান্তা যেহেতু ওর চেয়ে অনেক বেশী বেতন পায়, সেহেতু ও চাচ্ছিলো যে শান্তাই যেন ওর চাকুরীটা ভালভাবে মন দিয়ে করে, আর ও কোনরকমে জোড়াতালি দিয়ে ওরটা চালিয়ে নিচ্ছিলো। এদিকে স্কুলে শান্তার সুনাম খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে লাগলো- একজন সফল শিক্ষক হিসেবে এবং স্কুলের অন্যান্য কাজে একজন যোগ্য সহকারী হিসেবে। শান্তা টের পেতে শুরু করলো যে ওর প্রতি অনেকের অকারণ সুদৃষ্টি রয়েছে। সুনাম ছড়িয়ে পড়ায় প্রাইভেট পড়ার জন্য শান্তার দুয়ারে ছাত্রছাত্রীদের ভিড় ক্রমাগত বাড়তে থাকলো, শান্তারও ব্যক্তিগত সঞ্চয় দিনে দিনে স্ফীত হতে থাকলো।

শান্তার উন্নতি নিয়ে আরিফের মনে কোন ঈর্ষাবোধ ছিল না। বরং সে সর্বতোভাবে তাকে সাহায্য সহযোগিতা করতো। কিন্তু সমাজে এবং কর্মক্ষেত্রে ও মাঝে মাঝেই শুনতে শুরু করলো যে শান্তা ওর তুলনায় অযোগ্য একটি পাত্রকে বিয়ে করেছে। শান্তার স্কুলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সেও আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যেত। সেখানে সে নিজেও দেখতে পেত শান্তার জনপ্রিয়তা। ধীরে ধীরে ওর মধ্যে একটা হীনমন্যতাবোধ শেকড় ছড়াতে শুরু করলো। মাঝে মাঝে আরিফকে অফিসের কাজে প্রত্যন্ত অঞ্চলে যেতে হতো। প্রায়ই ওর একজন জ্যেষ্ঠ্য সহকর্মীও সাথে যেতেন। ওনার কিছুটা নেশার দোষ ছিল। আরিফের হীনমন্যতাকে কাজে লাগিয়ে তিনি আরিফকে নিজের দলে ভেড়াতে শুরু করলেন। নেশার জগতে আরিফের হাতেখড়ি হলো। দিন যত যেতে থাকলো, সংসারের প্রতি, স্ত্রী ও কন্যার প্রতি আরিফ ধীরে ধীরে ততই মনযোগ হারাতে থাকলো। নেশার পরিমাণ দিনে দিনে বাড়তে থাকলো। ব্যাপারটা চারিদিকে জানাজানি হতে শুরু করলো। এক সময়ে আরিফের বাবা তার এক উকিল বন্ধুর সাথে পরামর্শ করে আরিফকে মাদকাসক্ত শোধনাগারে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। এই সিদ্ধান্তটা তিনি একাই নিয়েছিলেন, আরিফের মায়ের সাথে ব্যাপারটা খুলে আলাপ না করেই। একদিন রাত দশটার সময় যখন ওর বাবা একটা মাইক্রোবাসে করে আরিফকে ঘর থেকে তুলে শোধনাগারে নিয়ে যাচ্ছিলেন, আরিফ তখন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছিল যে সে ভাল হয়ে যাবে, জীবনে আর কখনো সে ওসব স্পর্শ করবেনা। কিন্তু সঙ্গে আসা নিরাময় সেন্টারের লোক ওর মাকে বুঝাচ্ছিল যে সব মাদকাসক্তরাই ওরকম বলে থাকে। আরিফ অনিচ্ছা সত্তেও গাড়ীতে উঠতে উঠতে উচ্চঃস্বরে চিৎকার করতে করতে বলে যাচ্ছিল, ওর স্ত্রী ও কন্যারা যেন কখনও ওকে দেখতে সেন্টারে না যায়। নদীভাঙনের সময় যেমন তীর ভেঙে ভেঙে মাটির বড় বড় ঢেলা নদীর বুকে আছড়ে পড়ে, আরিফের মারও তখন মনে হচ্ছিল যে তার বুকের পাঁজরগুলো যেন ভেঙে ভেঙে তার হৃদয়টাতে আছড়ে পড়ছে। ভীত বিহ্বল হয়ে তিনি শুধু তাকিয়েই থাকলেন চলে যাওয়া মাইক্রোবাসের পেছনের লাল বাতিদুটোর দিকে, গাল দিয়ে গড়িয়ে পড়া অশ্রুফোঁটা মোছার কথা তার খেয়ালেই ছিলনা।

এর পরের পর্ব পড়ুন এখানেঃ শান্তা তখনো ঘুমিয়ে—২

ঢাকা
২১ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫০

সুমন কর বলেছেন: শান্তা কাহিনী চলুক...... (বর্ণনা ভালো হয়েছে)

* বেশি বড় হবে কি?

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
না, মাত্র দু'টি পর্বেই গল্প শেষ হয়ে যাবে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর...

২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সে বাবা থেকেই জেনেটিক্যালী পেতে যাচ্ছে?

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: তা হয়তো নয়। হতাশা একটি বিধ্বংসী রোগ। আর সঙ্গদোষ একটি বড় অনুঘটক।

৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৭

জাহিদ অনিক বলেছেন: সকল নিম্নমধ্যবিত্ত প্রেমের করুণ পরিণতি বিচ্ছেদকে পাশ কাটিয়ে ওরা বিয়ে পর্যন্ত এগিয়ে গিয়েছে অসীম সাহসে।
দুরন্ত ভালোবাসায় বাঁধা মন কার্পণ্য করে একে অন্যকে সাংসারিক কাজে সহযোগিতা করতে।
সহযোগিতা শব্দটা অল্পদিনেই মানায়; দীর্ঘ্যদিন সহ্য হয় না।

স্ত্রীর আয় উন্নতি বেশি হলে সকল পুরুষই যেন কিছুটা হীনমন্যতায় ভোগে। শুরুতে এর কোন প্রভাব না থাকলেও এটাকে পাশ কাটিয়ে যেতে পারে নি আরিফ। নেশা করেছে।


দেখা যাক শেষটা, কতদিন ঘুমিয়ে থাকে শান্তা

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পের খুঁটিনাটির সাথে সাথে মূল বিষয়গুলোও লক্ষ্য করেছেন, সেই সাথে নিজের ভাবনাগুলো যোগ করে মন্তব্য করেছেন, পাঠান্তে প্লাসও দিয়েছেন- সব কিছুতেই খুব অনুপ্রাণিত হ'লাম। অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...

৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৯

জাহিদ অনিক বলেছেন: কার্পণ্য করে নি লিখতে ছেয়েছিলাম, "নি" টি বাদ পরে গেছে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী, সেটা বুঝতে পেরেছি। তবুও, উল্লেখ করার জন্য ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮

মিরোরডডল বলেছেন: nice writing
how long you'll take for part 2
not enough patience to wait
want it soon:-)

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, লেখার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম।
দ্বিতীয় পর্বটি আসতে হয়তো দু'তিন দিন সময় লাগতে পারে।

৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইন্টারসিটি গল্প ;) :P হা হা হা

খুব দ্রুত অনেক কিছূ ঘটে গেলতো তাই :)

পরের পর্বের অপেক্ষায়

+++

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাঁ, একটু দ্রুত লয়েই বলে গেছি আরিফ-শান্তার গল্পটা। বেশী কথা শোনার সময় পাঠকের নেই। :)
আসছে...
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...


৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খায়রুল ভাই, নিরাসক্তভাবে মধ্যবিত্ত ঘরের চালচিত্র বর্ণনা করেছেন আর খুবই বাস্তব সাংসারিক টানাপোড়েনের বর্ণনা পাওয়া গেলো প্রথম পর্বে | দ্বিতীয় পর্বে কি হবে ভাবতে ইচ্ছে করছে না |দ্বিতীয় পর্বের আশায় থাকলাম তাই আগ্রহ নিয়ে | ভালো লেগেছে প্রথম পর্বের গল্প |

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যটি আপনার নিবিড় পর্যবেক্ষণ এবং মনযোগের পরিচায়ক।
প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর করে লিখেছেন।
আমার জন্মের আগের কাহিনী।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখার প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ।
আমার জন্মের আগের কাহিনী - না ঠিক তা নয়। কাহিনী আপনার সমসাময়িক, তবে কাহিনীর শিরোনামটা দিয়েছি আপনার জন্মের আগে দেখা একটি টিভি নাটকের নাম থেকে।

৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পরের পর্ব পড়ার অপেক্ষায়....

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: এ পর্বটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। পরের পর্বটাও আসছে তাড়াতাড়ি।

১০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শান্তার উন্নতি নিয়ে আরিফের মনে কোন ঈর্ষাবোধ ছিল না। সমাজ আরিফদের মনে ঈর্ষাবোধ চাপিয়ে দেয়।
পরের পর্বের আগ্রহ থেকে গেল।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্প পাঠের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
পরের পর্ব শীঘ্রই আসছে!

১১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: মন ছুয়ে গেলো।।। সুন্দর বর্ণনা ছিলো এটি

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: দারুণ লিখেছেন স্যার তবে একটু তাড়াহুড়ো আছে কাহিনীতে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: তবে একটু তাড়াহুড়ো আছে কাহিনীতে - হ্যাঁ, তাড়াহুড়ো তো বেশ ছিল অবশ্যই। একটানে ঘন্টাখানেকের মধ্যে এ গল্প লেখা শেষ করেছি। সেটা আপনার অভিজ্ঞ চোখে ধরা পড়েছে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লিখেছেন। ইনফেরিওরিটি কমপ্লেক্স মানুষের মানসিক অবস্থার ক্ষতি করে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার মত একজন ভাল গল্পকারের কাছ থেকে প্রশংসা পেয়ে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
পরের পর্বও শীঘ্রই আসবে!
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপনার বর্ণনাভঙ্গি বেশ সাবলীল। পরের পর্বে ইন্টারেস্টিং কিছু আশা করছি।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: পরের পর্বে ইন্টারেস্টিং নয় (সম্ভবতঃ) কিছু দুঃখের কথা থাকবে।
বর্ণনাভঙ্গির প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...

১৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

কাতিআশা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো মধ্যবিত্ত জীবনের টানাপোড়েনের কাহিনী.. পরের পর্ব পড়ার অপেক্ষায় রইলাম....

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্য। পরের পর্বও শীঘ্রই আসছে!

১৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: দুঃখের অধিক ইন্টারেস্টিং কী আছে!

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: এক দিক দিয়ে সেটাও ঠিকই!

১৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

প্রামানিক বলেছেন: শুরুটা খুব ভালো হয়েছে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুরুটা খুব ভালো হয়েছে - অনেক প্রেরণা পেলাম, এ ছোট্ট কথাটাতেও। অনেক ধন্যবাদ।
একটু ঝামেলায় আছি। তাই পরবর্তী পর্বের জন্য হয়তো আরো কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হবে।

১৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন:

আপনার আগের লেখা গুলোর সাথে দারুন ভাবে সুবিচার করে ,ঝরঝরে বর্ণনায় এগিয়ে গেলো একটা অনেক দেখা পরিচিত গল্পের একটা। লেখায় ভালোলাগা ভাইয়া।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, মনিরা সুলতানা। আপনি একজন মনযোগী পাঠক। তাই আপনার প্রশংসা অনেক প্রেরণাদায়ক।
ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা---

১৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

অপ্রকাশিত ভদ্র পোলা বলেছেন: অনেকটা অবাক হয়ে ছিলাম গল্পটা একটু পড়ে।
গল্পটা পড়া শুরু করলাম শান্তা নামটা দেখে। ভাববেন না আমি শান্তা নামের কাউকে পছন্দ করি কিংবা ভালবাসী।
আমার এক ফেন্ড শান্তা নামক একটা মেয়ের পিছনে অনেক দিন ধরে ঘুরছে, কয়েকবার প্রপ্রোজ ও করা হয়েছে। কিন্তু মেয়েটা এখোনো রাজি হয়নি।
কিন্তু এখানে তো অবাক হওয়ার কিছুই নাই। শান্তা নামের এমন অনেক মেয়েই থাকতে পারে।

অবাক হয়েছিলাম তখন, যখন জানলাম ছেলেটার নাম আরিফ।
আরিফ তুই চালিয়ে যা, একদিন তোর আর শান্তার নাম গ্রীনিশ ওয়াল্ড বুক এ লিখা হবে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্প পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৩

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো সংসার এবং জীবনের টানাপোড়নরে গল্প।

এ দেশের ছেলেরা স্ত্রীদের পাশাপাশি চলতে পারে না। তারা তাদেরকে অধ;স্তন কর্মচারী হিসেবে দেখতে পছন্দ করে।

চলুক সিরিজটা ... অপেক্ষায় থাকলাম।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: সিরিজটার প্রতি আপনার আগ্রহের কথা জেনে অনুপ্রাণিত বোধ করছি। মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
এখন একটু ঝামেলায় আছি। তাই পরবর্তী পর্বের জন্য হয়তো আরো কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হবে।

২১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধাবমান সামাজিক এবং সাংসারিক গল্প, অবক্ষয় আছে। মনে হয় আশে পাশের কিছু থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছেন।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: মনে হয় আশে পাশের কিছু থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছেন - ঠিকই মনে হয়েছে আপনার। জীবনে চলার পথে আশে পাশে দেখা কিছু কিছু ঘটনা নিয়েই আমি সাধারণতঃ গল্প লিখে থাকি, শুধু নামগুলো বদলে দিয়ে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬

নাহিদ০৯ বলেছেন: থামবেন না প্লিজ। থামলে কিন্তু খুনাখুনি হয়ে যাবে।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: না থামার অনুরোধ গ্রহণযোগ্য, কিন্তু আপনার ভাষাটা নয়।

২৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এই আধুনিক সমাজে উচ্চ শিক্ষিত আরিফের পক্ষে কারো কুপরামর্শে হীনমন্যতায় ভোগাটা সত্যিই অবাক করা কান্ড । প্রখর ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন উচ্চ শিক্ষিত যে কোন যুবকই একটু মগজ ও হাত পা চালিয়ে চলার চেষ্টা করলে স্ত্রীর সাথে সমানতালে চালিয়ে যাওয়ার মত সুযোগ সুবিধা এই পুরুষ প্রাধান্য বিস্তারকারী সমাজে সহজেই সৃস্টি করে নিতে পারত । সে তা না করে সংগদুষে কুপরামর্শে আত্ম হননের মত মাদকাশক্ত হয়েছে। এমনটা সমাজে অবশ্য অহরহ ঘটতে দেখা যায় । এমন অবস্থা দৃষ্টে এখনো মনে হচ্ছে যে নারীবাদীরা সংগতকারণেই মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছে যে সমাজে নারী পুরুষের সমতা বিধানের যুদ্ধে তাদেরকে আরো অনেকটা পথ পারি দিতে হবে । এই গল্পে সুন্দরভাবে সমাজের এই দিকটিকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে দেখে ভাল লাগল। আরিফ শুধু শান্তার কর্ম জীবনের বাহিরের দৃশ্যপাটটিই দেখেছে , সে তার অন্দরমহলের পারিবারিক জীবনে নিন্মের ছবির মত সংসারটিকে সুখী স্বাচ্ছন্দময় করার জন্য শান্তার সুনিপুন মায়াময়ি গৃহিনী ও হাসিমুখের প্রাণোচ্ছল ছবিটা তেমন দরদ দিয়ে ভাল করে অনুভব করেনি ।

আরিফ যদি তার মনের মধ্যে শান্তার এমনসব কর্মকান্ডের দৃশ্য লালান করত ও পরের কুকথা না শুনে তার জীবন সঙ্গিনীর উত্তরোত্তর উন্নতিতে সর্বাত্মকভাবে আরো বেশী করে সহায়তা করত তাহলে আজ তার এহেন পরিনতি হতোনা, অপরদিকে আধুনিক সমাজের একজন নারী হিসাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথে হতাশাগ্রস্থ স্বামী দেবতার করুন পরিনতি দেখতে ও তীর্যক কোন কথা শুনতে হতোনা বরং পারিবারিক জীবন হতো সুখী ও সমৃদ্ধময় ।

ধন্যবাদ সুন্দর গল্পটির জন্য । গল্পটি যেমনি হয়েছে সুখপাঠ্য তেমনি হয়েছে সামাজিক একটি দিকের প্রতি দৃষ্টি দেয়ার মত ঘটনা প্রবাহ সমৃদ্ধ ।

শুভ কামনা রইল

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পটা খুব মনযোগ সহকারে পড়েছেন, এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
গল্পটি যেমনি হয়েছে সুখপাঠ্য তেমনি হয়েছে সামাজিক একটি দিকের প্রতি দৃষ্টি দেয়ার মত ঘটনা প্রবাহ সমৃদ্ধ - অনেক ধন্যবাদ, মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: B:-)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রথম পোস্ট "মধুর সেই স্মৃতিগুলো" এবং তার পরের পোস্ট "আমাদের ইতিহাস, আমাদের গর্ব ১" পড়ে একটা করে মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। আশাকরি, সময় করে একবার দেখে নেবেন।

২৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর সহজ ও সরল বর্ণনা, বেশ ভালো লাগলো।

পরের পর্বে আসছি, একটু পরেই।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপনার ভাল লাগার কথাটুকু জানিয়ে যাবার জন্য। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২৬| ৩১ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

প্রথমকথা বলেছেন: প্রথম পর্বে নায়কের এই দশা হলে পরবর্তী পর্বের কি অবস্থা হবে, তা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।

৩১ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। পরের কাহিনীটাও এর পরেই আছে।

২৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৮

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমরা সবাই চলমান জীবনের অনেক কিছুই শেয়ার করছি কিন্তু তারপরও নেহায়েত প্রয়োজন যখন সামনে এসে হাজির হয় তখন সবাই কিন্তু সবাইকে আর বুঝতে পারি না। প্রয়োজনই তখন অসাম্যতার কারন আর বিভাজনেরও কারন। জীবনের এসব ছোটখাটো প্রয়োজন কি কোনদিনই ফুরাবে না ! আপনকে আপন ভাববার 'অবকাশ' তাহলে কি করে তৈরি হবে ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরনো পোস্টে মন্তব্য পেয়ে অনুপ্রাণিত হ'লাম। তবে কথাগুলো আরও একটু সহজ করে বললে বোধ হয় বুঝতে সুবিধে হতো।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

২৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২২

মহসিন ৩১ বলেছেন: ধন্যবাদ !! আপনি অনুপ্রানিত হলেন বলেই তো লিখবেন আরও। আমিও পড়বো । বুঝব।----- শান্তা বোঝে নি, বোধ হয় সে চলার পথকে সহজ করেই জেনেছিল আর তাইতো সেভাবে সে পেয়েছেও। ---হতাশ হলাম আরিফের অবস্থা দর্শন করে !!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.