১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।

০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার কোন লেখায় আপনি এই বুঝি প্রথম এলেন, - সুস্বাগতম!
আপনার প্রথম পোস্ট - "যমুনার জল" পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি। আশাকরি, একবার সময় করে পড়ে দেখবেন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ আরাফআহনাফ, আপনার এ শুভকামনার জন্য।
আপনিও ভালো থাকুন, শুভেচ্ছা রইলো---

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি, আনায়ার প্রতি এ শুভকামনার জন্য।
আপনিও ভালো থাকুন, শুভেচ্ছা রইলো---

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার উচ্চ প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ ছবি, প্রশংসা ও শুভকামনার জন্য।
প্রথম প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, কবিতা পড়ে সুন্দর একটা প্রেরণাদায়ক মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য।
প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: হঠাৎ এ প্রশ্ন কেন?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: মনে হয়, অন্ততঃ দু'বছরের আগে তো নয়।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কষ্টের অবসান হোক!
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। কবিতার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন পরে এলেন, আশাকরি ভাল আছেন।
আনায়ার জন্য মঙ্গল কামনা করেছেন, সেজন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রানিত।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, তাই হোক!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, শাহরিয়ার কবীর। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
আনায়ার প্রতি শুভকামনার জন্যেও অনেক ধন্যবাদ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, কবিতাটি পড়ে এমন চমৎকার একটি মন্তব্য এখানে রেখে যাবার জন্য। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
শুভেচ্ছা---

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: তাই যেন হয়, ভালো থাকুক আনায়া- সবখানে, প্রতিক্ষণে - আপনার এ শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা!
তিনটা বছর চোখের সামনে আমরা ওর একটু একটু করে বেড়ে ওঠা দেখেছি, ওর মুখে আধো আধো বোল ফুটতে ফুটতে কথা ফোটা শুনেছি ও দেখেছি, তারপর একদিন ও চলে গেল! ইমিগ্রেশন পার হবার পর ও খুব কান্না করছিল, সে দৃশ্য এখনো চোখে ভাসে।
সেলিম আল দীনের কবিতাটা আমিও পড়েছি। সে কবিতার শেষের তিনটে চরণে আমাদেরই কথা বিবৃত হয়েছেঃ
সুখের অংশ নিয়ে চলে যাও তুমি
শোকের পয়ারগুলি
থাক জমা বুকে আমাদের।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অভিভূত হয়েছি।
শুভেচ্ছা---

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: এটা আমার কাছে কবিতা না, মনে হল প্রার্থণা - ঠিকই বলেছেন। এটা একটা প্রার্থনা ও দোয়াই বটে!
মন্তব্যের জন্য জানাচ্ছি অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরা পৃথিবীই ভাল থাকুক -্ জ্বী, সেটাই আমারও চাওয়া। পুরা পৃথিবী ভাল থাকলে আমরাও ভাল থাকবো অবশ্যই!
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি নিজেই আবেগ ধরে রাখতে পারিনি। তাই কিছু লাইন আমিও লিখে ফেললাম - ধন্যবাদ, স্বতঃস্ফূর্তভাবে আপনার এ আবেগটুকু এখানে প্রকাশ করার জন্য।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভেচ্ছা জানবেন।
আপনার নতুন জব কেমন লাগছে?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাঁ, আনায়া তার বাবা মায়ের সাথেই আছেএবং সে মা শা আল্লাহ ভালই আছে। একটু একটু করে বড় হচ্ছে আর লাজুক হচ্ছে।
আপনি আপনার ছেলের জন্য বেশী করে দোওয়া করেন সে তো তার মা, বাবাকে রেখে দুরে আছে তার কষ্ট হচ্ছে মা বাবার জন্য - অনেক ধন্যবাদ, আপনার এ সুন্দর উপলব্ধির জন্য। প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যায় আমি ওদের তিনজনের জন্যই দোয়া করি।
আপনার এ আন্তরিক মন্তব্যে অভিভূত হ'লাম। মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আনায়া ভালো থাকুক সব সময় - অনেক ধন্যবাদ আপনার এ শুভকামনার জন্য। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: "ভাষা কই?
প্রকাশে সে আবেগ
হৃদয়ে যা ঝড়ে সততঃ" - অনেক ধন্যবাদ, এমন চমৎকার মন্তব্যের জন্য। প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতায় আকুতি ফুটে উঠেছে - ধন্যবাদ, আপনার এ পর্যবেক্ষণটা এখানে তুলে ধরার জন্য। শুভকামনাটুকু স্পর্শ করে গেলো!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ চমৎকার শুভকামনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। কথাগুলো হৃদয় ছুঁয়ে গেল!
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার নিম্নোক্ত পুরনো দুটো পোস্ট পড়ে মন্তব্য রেখে এসেছিঃ
"অতি সরল বাস্তব : কেউ ভেবে দেখেছেন কি?"
""এ্যরন'কে ধন্যবাদ"'

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতায় সানাইয়ের সুরের বিষন্নতা। প্রিয়জন ভালো আছে জেনেও কাছে না থাকার কষ্ট!! - আপনি নিতান্ত সঠিকভাবেই বিষয়টি উপলব্ধি করেছেন, এজন্য অশেষ ধন্যবাদ।
দেশে বিদেশে থাকা আপনার প্রিয়জনেরাও ভাল থাকুন, সেই সাথে আপনিও।
মন্তব্যে অনেক প্রীত হ'লাম, অনুপ্রাণিত হ'লাম। আবারো ধন্যবাদ ও শুভকামনা---

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: কোন ব্যাপার না, অনেকেই নামটা নিয়ে ভুল করে। আমি নিজেও কয়েকবার করেছি।
ভাল থাকুন...

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: না, পড়িনি। ক্লিক করলে তো হুমায়ুন আজাদের কবিতার পরিবর্তে আমার পাতাটাই ভেসে উঠছে।
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য ধন্যবাদ, কবিতা পড়াতে প্রীত হয়েছি।

০৯ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার কবিতা বসন্তের বিচ্ছিন্ন কবিতা পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এলাম।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ এর এ সুন্দর কবিতাটা কপি পেস্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
যদিও দুটোর কোন তুলনাই হয়না, তথাপি আমার সামান্য অনুকবিতাটা আপনাকে এ দীর্ঘ, বিখ্যাত কবিতায় নিয়ে যেতে পেরেছে বলে প্রীত বোধ করছি।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: তা বুঝেছি। ধন্যবাদ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রথম পোস্টটা পড়ে আমার মন্তব্য রেখে এসেছি।
শুভকামনা---

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও ১৪২৫ বঙ্গাব্দের প্রথম দিনে শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
ভাল থাকুন সারাটি বছর!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
শুভেচ্ছা রইলো---

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভালবাসা নিম্নমুখী। তবে বাঙালীদের হৃদয়ে নাতি নাতনিদের জন্য ভালবাসা যতটা গভীর, ততটা বোধহয় আরো কোন জাতির মধ্যে নেই। নানা নানী, দাদা দীদা, এসব সম্পর্কগুলোই মনে হয় একেকটা স্নেহের আধার, নাতি নাতনিদের শত অপরাধও তাদের চোখে নিমেষে ক্ষমা পেয়ে যায়, ওদের এতটুকু অসুবিধায় তারা উদ্বিগ্ন, বিচলিত হয়ে পড়ে; ওদেরকে ভালবাসায় বুকে টেনে নিতে উন্মুখ হয়ে পড়ে।
কবিতাটা পড়ে আনায়ার জন্য ভালবাসা জানিয়ে যাওয়ায় আপ্লুত হ'লাম। প্লাসে অনুপ্রাণিত।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। কবিতার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই যেন আমার জানপাখিটা ভাল থাকে, সে প্রার্থনাই রয়েছে কবিতায়।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রিয়ভাজনেষুরা ভাল থাক, এ কথাটা মুখে না বললেও, তাদের কথা স্মরণ হলেই এ দোয়া বেরিয়ে পড়ে মন থেকে।
কবিতা পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: "কিন্তু আমি পূর্বে প্রাসঙ্গিক শোভন মন্তব্যই করেছিলাম" - আমিও তো অশোভন কোন প্রশ্ন করিনি বা উত্তরও করিনি। আমি শুধু জানতে চেয়েছিলামঃ হঠাৎ এ প্রশ্ন কেন? এর উত্তরে তো এত কথার প্রয়োজন ছিল না।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আনায়ার জন্য আপনার এ ভালবাসামাখা মন্তব্যে আমি আপ্লুত হ'লাম। অনেক, অনেক ধন্যবাদ আপনার এ শুভাশিস ও প্রার্থনার জন্য।
এবারে তাহলে মায়াবতী মার্কিণী মহিলাদের সম্বন্ধে আপনাকে একটা গল্প বলিঃ
আমার বড় ভাগ্নেটা যখন পিএইচডি করার জন্য আমেরিকা গেল, তার কয়েক মাস আগে ওর মা এ মায়ার পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। সে তখন মানসিকভাবে ভীষণ ভেঙে পড়েছিলো। সেখানে একদিন ও ওর এক সহশিক্ষার্থী বন্ধুর বাড়ীতে বেড়াতে যায়। আলাপে আলাপে বন্ধুর মা তার এ দুঃখের কথা জেনে অত্যন্ত ব্যথিত বোধ করেন এবং আবেগাপ্লুত হয়ে যান। তিনি তাকে এমনভাবে সমবেদনা জানাতে থাকেন যে ভাগ্নেটিও তখন আবেগাপ্লুত হয়ে তাকে 'মা' ডাকেন।
এর পর আমার ভাগ্নে পিএইচডি শেষ করে আমেরিকার বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে পড়িয়েছে। ওহায়ো, টেক্সাস, উইসকনসিন, আবার ওহায়ো, ওক্লাহোমা, ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গায় সে বসতি গেড়েছে। কিন্তু ও যেখানেই থাকুক, ওর সেই 'মা' গত ১৮ বছর ধরে সেখানেই ওকে ডাকযোগে ব্যত্যয়হীনভাবে এই তিনটি জিনিস পাঠিয়েছেঃ
*ওর প্রিয় "এ্যাপল সস কেইক"
*একটি হাতে লেখা চিঠি
*একটি হাতে লেখা শুভেচ্ছা কার্ড
এগুলো সাধারণতঃ ওর জন্মদিনের একদিন আগে ওর বাসায় পৌঁছে। আর তারপরদিন অর্থাৎ ওর জন্মদিনে আসে তার টেলিফোন কল। একবার ওর বাড়ীতে আমরা বেড়ানোর সময়ে ওর জন্মদিন পড়েছিলো। সেদিন আমিও সেই মহিয়সী মহিলার সাথে টেলিফোনে কথা বলেছিলাম। তাঁকে অত্যন্ত মিষ্টভাষী পেয়েছিলাম। এবারে বুঝে দেখুন, মহিলা মহিলাই, মায়া মায়াই, মা মা-ই। আমার তো মনে হয় এমন নিষ্ঠার সাথে ভালবাসা প্রকাশ করতে খুব কম বাঙালী মহিলাই পারতো।