|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 খায়রুল আহসান
খায়রুল আহসান
	অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
প্রথম পুরো মাসব্যাপী রোযা রেখেছিলাম সপ্তম কিংবা অষ্টম শ্রেণীতে পড়ার সময়। সেই থেকে আজ পর্যন্ত রোযার খেলাফ হয়েছে কেবল একটি বৎসরে, যে বৎসর বিএমএ তে কঠোর শারীরিক পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে কাটিয়েছিলাম । এর পরে আর কোন ব্যত্যয় ঘটেনি। ব্যাচেলর থাকতে রাতে উঠে খেতে একটু অসুবিধে হতো, কিন্তু মোটামুটি কম বয়সেই বিয়ে করেছিলাম বলে এই অসুবিধেটুকু বেশীদিন সহ্য করতে হয়নি। বিয়ের পর পর রোযার আনন্দ অনেক বেড়ে গেল ইফতারের কারণে। বিয়ের কয়েকদিন পরেই স্ত্রীকে নিয়ে নিউ মার্কেট থেকে সিদ্দিকা কবীর এর একটা রান্নার বই কিনে দিয়েছিলাম। তখন প্রায় প্রতি সপ্তাহে কারণে অকারণে নিউ মার্কেটে যাওয়া হতো। সেখানে  Novelty নামে একটা ice cream parlour ছিল (বোধকরি এখনো সেটা আছে), সেখানে আমরা আইসক্রীম খেতাম। বইটি কেনার পর থেকে শতচ্ছিন্ন অবস্থায়ও সেটি আজ অবধি মাঝে মাঝে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আমার স্ত্রী অত্যন্ত উৎসাহের সাথে সেই বইটি ঘেঁটে এবং তখনকার দিনের একমাত্র টিভি চ্যানেল বিটিভি’র রান্নার অনুষ্ঠান দেখে নিত্য নতুন ইফতারির আইটেম বানাতো এবং আমরা দু’জনে মিলে খুব মজা করে খেতাম। ছোট্ট একটা কাজের ছেলে ছিল, ও ছিল রাঁধুনীর ‘ফুড টেস্টিং অফিসার’। আমার স্ত্রী খুব মন দিয়ে এসব বানাতো বলে যেটাই বানাতো, সেটাই খুব মজা হতো। লবণ, মরিচ, পেঁয়াজ ইত্যাদির সাথে এক চিমটে ভালবাসাও থাকলে সমন্বিত এন্ড রেজাল্ট খুব সুস্বাদু হয়।    
ঢাকা থেকে বদলী হয়ে এলাম উত্তরবঙ্গের একটা স্টেশনে। এরই মধ্যে এরশাদ সাহেবের সামরিক আইন ফরমান জারি হলো। জেলায় জেলায় সংক্ষিপ্ত সামরিক আইন আদালত গঠিত হলো। আদালতের চেয়ারম্যান/সদস্য হিসেবে অধিনায়কদের কাছে অফিসারদের নাম চাওয়া হলো। আমি সেখানে সদ্য আগত, বলা যায় অনেকটা স্পেয়ার প্লাগের মত। বাকী সবাই সুনির্দিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত। অধিনায়ক আমার অগোচরে সংক্ষিপ্ত সামরিক আইন আদালতের সদস্য হিসেবে আমার নাম  সুপারিশ করে পাঠালেন। কিছুদিনের মধ্যেই আমাকে নতুন দায়িত্বে যোগ দিতে হলো। বিএমএ’র  প্রশিক্ষণে মিলিটারী ল’ পড়ানোর সময় বাংলাদেশ পেনাল কোড এবং ক্রিমিনাল প্রসিডিউর কোড এর উপর হাল্কা একটু ধারণা দেওয়া হয়। কিন্তু পরে মেজর পদবীতে পদোন্নতির সময় এ বিষয়ের উপর আলাদা করে পরীক্ষা নেয়া হয়। আমি কিছুদিন আগেই মেজর পদবীতে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হই, সুতরাং বিষয়টির উপর টাটকা পড়াশোনা ছিল। কিন্তু নতুন কাজ শুরু করার পর টের পেলাম এ ব্যাপারে আমাদের পড়াশোনা কতটাই নগণ্য ছিল, আর সিআরপিসি পড়ার সময় হাড়ে হাড়ে টের পেতাম উপনিবেশ শাসন করার জন্য ব্রিটিশরা কতটা আট ঘাঁট বেধে এ আইনটি প্রণয়ন করেছিল।  
যাহোক, আমি অত্যন্ত নিবিষ্টমনে আমার নতুন দায়িত্বে আত্মনিয়োগ করলাম। মাত্র তিন মাস এ দায়িত্ব পালন করেছিলাম, এর মধ্যে পুরো এক মাস রোযার মাস ছিল। এখন যখন পেছন ফিরে তাকাই, আমার মনে হয় সেটাই ছিল আমার জীবনের শ্রেষ্ঠতম এবং শুদ্ধতম রোযার মাস। এ মাসে আল্লাহ’র হক হয়তো তেমনভাবে আদায় করতে পারিনি, কিন্তু একজন বিচারকের কাছে বান্দার যে হক, তার যেন কোন ব্যত্যয় আমার হাতে না ঘটে সে ব্যাপারে অত্যন্ত দৃঢ়সংকল্প ছিলাম। এর আগে সারাজীবন ভোর ছ’টায় আমার দিন শুরু হতো। এ দায়িত্বে আসার পর থেকে আমার দিন শুরু হতো সকাল দশটা থেকে, চলতো আসরের নামাযের পর পর্যন্ত। তারপর বাড়ী ফিরে একটু বিশ্রাম নিয়ে ইফতার, তারাবীর পর আরেকটু বিশ্রাম নিয়ে সেহরীর আগে পর্যন্ত আইন বিষয়ক পড়াশুনা এবং চলমান মামলাগুলোর উপর আত্মপঠন। সেহরীর পর ফজর নামায পড়ে একটা নাতিদীর্ঘ ঘুম, ঘুম থেকে উঠে তৈরী হয়ে নিয়ে আদালতে গমন। এই ছিল সেই রোযার মাসে  আমার দৈনিক রুটিন।       
প্রথম প্রথম মামলার রায় দেয়ার ব্যাপারে আমাদের উপর তেমন কোন চাপ ছিলনা। আর সেটা ‘সংক্ষিপ্ত সামরিক আইন আদালত’ ছিল বিধায় ছোট খাট মামলাগুলোই আমাদের আদালতে আসতো, যার সর্বোচ্চ দন্ডসীমা ছিল সাত বছরের জেল। বড় কোন মামলা সেখানে আসতো না। মামলার নথিপত্র ঘেঁটে সহজেই বুঝতে পারতাম যে বেশীরভাগ মামলার কারণই ছিল প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে অভিযুক্তদের অবাধ্যতা, কিংবা প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষের সাথে তাদের বনিবনা না হওয়া। আমাদের আদালতে আমরা তিনজন ছিলাম- আমার উপরে একজন চেয়ারম্যান, আমার অধীনে একজন কনিষ্ঠ সদস্য। সৌভাগ্যক্রমে, আমাদের সবার মন মানসিকতা একই ধরণের ছিল- বিনা দোষে কেউ যেন শাস্তি না পায় এবং লঘু পাপে কেউ যেন গুরুদন্ড না পায়, তা নিশ্চিত করা। ফলে, আমাদের আদালতে অভিযুক্তরা একে একে খালাস পেতে থাকলো, কেউ কেউ লঘুদন্ড পেলো, জামিনযোগ্যরা জামিন পেতে থাকলো। একবার এক মামলার রায়ে অনেক আসামী একসাথে সবাই বেকসুর খালাস পাওয়াতে আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েই ওরা সমস্বরে কান্না শুরু করেছিল, অপ্রত্যাশিত আনন্দে। বয়স্ক পাবলিক প্রসিকিউটর সাহেব বিনয়ের সাথে আমাদেরকে পরামর্শ দিতে থাকলেন, স্যার, “সামরিক আইন আদালতে আমি এর আগেও কাজ করেছি, এরকম কখনো দেখিনি। আপনারা আরেকটু কঠোর হউন, নাহলে আপনাদের সাথে সাথে আমারও ক্ষতি হয়ে যাবে”।   
যাহোক, আমরা আমাদের মত চলতে থাকলাম। পরের দিকে একটু একটু করে চাপ আসা শুরু করলো। আমাদের আর সেখানে বেশীদিন থাকা হলোনা। প্রথমে গেলাম আমি, পরে আস্তে আস্তে বাকী দু’জন- হয়তো ক্যারীয়ার প্ল্যানিং এর স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই। যাইহোক, আমরাও যেন হাফ ছেড়ে বাঁচলাম! সেই রোযার মাসটাতে আমাদের প্রথম সন্তান মাতৃগর্ভে ছিল। অনাগত সন্তানের কথা ভেবেও আমি খুব সাবধানে থাকতাম আর আল্লাহ’র কাছে প্রার্থনা করতাম একটি সুস্থ, সুসন্তানের জন্য। আমাদের দু’জনার সংসারে তখন কোন গৃহকর্মী ছিলনা, কারণ নতুন জায়গায় সংসারটা তখনো ঠিকমত শুরুই করা হয়নি। একদিন আমি অফিস থেকে ফিরে বাসায় ঢোকার সময় দেখি ফুটফুটে একটা ফ্রক পড়া মেয়ে, ১১/১২ বছর হবে, বাসায় ঘোরাঘুরি করছে। আমি ভেবেছিলাম, বাসায় হয়তো কোন অতিথি এসেছে, নয়তো আশে পাশের বাসার কেউ হবে, যাদের সাথে তখনো আমি ঠিক পরিচিত হয়ে উঠিনি। স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করাতে ও বেশ উৎসাহ নিয়ে ওর কাহিনী বলা শুরু করলো। দুপুরের দিকে মেয়েটা বাসার গেটের কাছে দাঁড়িয়ে ছিল। চোখাচোখি হওয়াতে ও আমার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করে কোন কাজের মানুষ লাগবে কিনা। আমার স্ত্রী না বলাতে ও অনুনয় বিনয় করে জানালো যে ওর কোন যাবার জায়গা নেই, ওকে যেন আমরা রেখে দেই। পরে আরো বিশদ জিজ্ঞাসাবাদে সে জানায় যে সে সেনানিবাসের বাইরে একটা বাসায় কাজ করতো। সে বাসায় দুই বুড়োবুড়ী আর তাদের এক ছেলে এবং ছেলের বউ থাকে। শুধু বুড়ো লোকটা বাদে আর সবাই ওকে খুব নির্যাতন করে, সহ্য করতে না পেরে সে পালিয়েছে। ইহজগতে তার রক্তের সম্পর্কের কেউ আছে কিনা, তা সে জানেনা। মেয়েটার নাম ছিল হালিমা।    
  
পরে আমি হালিমার বর্ণনা শুনে সেই বুড়ো ভদ্রলোকের সাথে যোগাযোগ করতে পেরেছিলাম। হালিমা  পালিয়ে যাওয়াতে উনিও খুব উদ্বিগ্ন ছিলেন। উনি পেশায় ছিলেন একজন পেশকার; কুড়িগ্রামের একটি পথে কুড়িয়ে পাওয়া সেই মেয়েটিকে তিনি দয়াপরবশ হয়ে নিজ গৃহে নিয়ে এসেছিলেন বলে জানালেন। বাসায় আনার আগে তিনি মেয়েটির পরিবারের খোঁজ নিয়েছিলেন। তার শুধু এক চাচা ছিল বলে তিনি জানালেন। সেই চাচা তাকে লালন করতে অনিচ্ছুক ছিলেন। তাছাড়া মেয়েটি তখন খোস পাঁচড়ায় আক্রান্ত, এ কারণেও চাচা চাচী তাকে রাখতে নারাজ। মেয়েটির প্রতি মায়া হওয়াতে তিনি ওকে বাসায় নিয়ে এসে অত্যন্ত যত্নের সাথে চিকিৎসা করান এবং ওকে সুস্থ করে তোলেন। ভদ্রলোক আমার কাছে অকপটেই স্বীকার করলেন যে তার স্ত্রী, পুত্র এবং পুত্রবধূ ওর সাথে সদ্ব্যবহার করতো না, তাই ও পালিয়ে এসে আমার আশ্রয়ে রয়েছে জেনে তিনি অত্যন্ত প্রীত বোধ করলেন এবং স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। এর পরের কাহিনী দীর্ঘ। শুধু এটুকু এখানে বলে রাখি, এর পর থেকে হালিমা আমাদের সাথেই রয়ে যায়। আমাদের সাথে বড় হতে থাকে। আমার স্ত্রীর সহযোগিতায় সেও নিরক্ষর হওয়া সত্তেও সিদ্দিকা কবীরের অনেক রেসিপি মুখস্থ করে ফেলে। আমাদের প্রথম সন্তান জন্মগ্রহণ করার পর থেকে পরবর্তী চার পাঁচ বছর ওর অবদান কখনো ভোলার নয়। মেয়েরা জন্মসূত্রে মা। সেই ছোট্টবেলা থেকে ও আমাদের ছেলেকে আপন বড় বোনের মত আদর করে রাখতো।     
একদিন আমি অফিস থেকে চিঠি পেলাম, আমাকে বৈদেশিক মিশনে নিয়োগ করা হয়েছে। দুই মাসের মধ্যে নতুন দায়িত্বে যোগদানের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। চিঠিটা পড়ে একদিকে যেমন খুশী হ’লাম, অন্যদিকে চিন্তিত হয়ে পড়লাম, হালিমার কী হবে সে কথা ভেবে। ওকে কোথায় কার কাছে রেখে যাবো! এরই মধ্যে সে আমাদের পরিবারের একজন সদস্য হয়ে গেছে। আল্লাহ সহায় হলে কোন বিপদই বিপদ নয়। আমার এক বিশ্বস্ত অধঃস্তন কর্মচারী মাস কয়েক আগে ওর এক চাচাতো ভাইকে আমার কাছে এনে অনুরোধ করেছিল ওকে কিছু একটা করে খাবার ব্যবস্থা করে দিতে। ছেলেটিকে আমার ভাল লেগেছিল তার সরলতার কারণে। সে সৎ, সত্যবাদী এবং ভাল চরিত্রের ছেলে ছিল। বাড়ীতে সৎ মায়ের নির্যাতনে অতীষ্ঠ হয়ে সে ঢাকায় তার চাচাতো ভাইয়ের কাছে এসেছিল। সৌভাগ্যক্রমে তখন কিছু চতুর্থ শ্রেণীর বেসামরিক পদে লোক নিয়োগ চলছিল। আমি নিজে ওর বায়োডাটা বানিয়ে পাঠালাম এবং ওকে ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত করতে শুরু করলাম। আল্লাহ’র ইচ্ছায় ও ভর্তি পরীক্ষায় উৎরে গেল। চাকুরী দেয়ার আগে আমি ওকে আমার বিদেশ চলে যাবার কথা বলে হালিমাকে ও বিয়ে করবে কিনা জানতে চাইলাম। সে বললো তার বাবা রাজী হলে সে রাজী। তার বাবাকে আমার বাসায় আমন্ত্রণ জানালাম। তিনি মেয়েকে দেখে এক কথায় রাজী হয়ে গেলেন। খুবই দ্রুত ওদের বিয়ে সুসম্পন্ন হলো। সেই বিয়েতে আমি আমার ভাই বোন ও আত্মীয়স্বজন এবং কিছু বন্ধু পরিবারকে নিমন্ত্রণ করেছিলাম। আমার এক বন্ধু হালিমার উকিল পিতা হয়েছিল।  
আমি বিদেশে থাকতে হালিমার বর শফিক আমাকে চিঠি লিখে জানিয়েছিল যে তাদের এক পুত্র সন্তান হয়েছে, নাম রেখেছে হাবীব। এর পর আর কোন যোগাযোগ হয়নি। ৫ বছর পর আমি দেশে ফিরে এসে আরো ৪ বছর ঢাকার বাইরে চাকুরী করার পর পুনরায় ঢাকায় বদলী হ’লাম। অল্প ক’দিনের মধ্যে শফিক আমার ফোন নাম্বার যোগাড় করে সপরিবারে আমাদের সাথে দেখা করার অনুমতি চাইলো। প্রথম দেখাতেই ওদের কান্নার রোল পড়ে গেল, তা দেখে ওদের এবং আমাদের সন্তানেরা হতচকিত হয়ে গেলো- কাঁদে কেন? সেটা ছিল আনন্দাশ্রু, এতদিন পর দেখা হবার আনন্দে। ইতোমধ্যে ওদের কোলে আরেকটা মেয়ে এসেছে। পরীর মত সুন্দর, কারণ শফিক এবং হালিমা উভয়ে দেখতে খুব সুন্দর ছিল। যাইহোক, হাবীবের পড়াশোনার কথা জিজ্ঞেস করে বুঝলাম, এ দিকটাতে ওরা মোটেই নজর রাখেনি, শুধুমাত্র স্কুলের উপরে ভরসা রেখেই ছেড়ে দিয়েছে। আর নজর রাখার সে যোগ্যতাও শফিকের তেমন ছিলনা। আমার বাসায় তখন একজন ড্রাইভারের থাকা ও রান্নার আলাদা ব্যবস্থা ছিল, কিন্তু আমার নিজস্ব কোন ড্রাইভার ছিলনা। সেই অব্যবহৃত ব্যবস্থাটা দেখে ওরা উভয়ে সেখানে একটা মাথা গোঁজার ব্যবস্থা করে দেয়ার আব্দার জানালো। আমি কথাটা শুনে প্রথমে একটু অপ্রস্তুত হলেও, ওদেরকে কয়েকদিন পরে অনুমতি দিলাম। তারপর আব্দার এলো হাবীবকে একটা স্কুলে ভর্তি করে দেয়ার। কিন্তু ওর তখন যে অবস্থা, তাতে ওকে কোন স্কুলে ভর্তি করানোটা খুবই কঠিন কাজ ছিল। আমি নিজে ওকে মাঝে মাঝে বইপত্র নিয়ে এসে আমার সামনে পড়তে বলতাম। অফিসে যাবার আগে ওকে হোমওয়ার্ক দিয়ে যেতাম, সুবিধামত সময়ে পড়া নিতাম। আমার ছেলেদেরকেও বলতাম ওকে টুকটাক পড়াতে। হাবীব ওদেরকে মামা ডাকতো। পরে দেখতাম, পড়াশোনার বদলে মামা ভাগ্নের মধ্যে গভীর সখ্যতা গড়ে উঠছে। ওকে নিয়ে একদিন শহীদ রমিজ উদ্দিন স্কুলের হেডমাস্টার এর সাথে দেখা করলাম। হেডমাস্টার সাহেব প্রাথমিক একটা পরীক্ষা নিয়ে আমাকে জানালেন, ছেলেটা বুদ্ধিমান, তবে অনেক ঘষা মাজা করতে হবে। আমি তাকে অনুরোধ করলাম সম্ভব হলে ওকে ভর্তি করে নেয়ার জন্য, স্কুলের পড়ায় ভাল ফল অর্জনের জন্য উপযুক্ত করে গড়ে তোলার দায়িত্বটা আমি নিজেই নিলাম। 
আজ আমি ওদের কথা ভেবে বড্ডো তৃপ্ত বোধ করি। ওদের ছেলে হাবীব সাফল্যের সাথে এইচএসসি পাশ করে আজ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্মার্ড কোরের একজন গর্বিত সৈনিক, মেয়েটারও এইচএসসি’র পর ভাল ঘরে বিয়ে হয়েছে। তার স্বামী মালয়েশিয়া প্রবাসী। আর শফিক এখনও সেই একই চাকুরীতে একই পদে কর্মরত রয়েছে। নিরক্ষর, অনাথিনী মা এবং অষ্টম শ্রেণী পাস, মাতৃহীন বাবার জন্য এ এক অসাধারণ, অভাবনীয় সাফল্য। সবচেয়ে বড় কথা, শফিক হালিমাকে এখনও সেই আগের মতই ভালবাসে! 
(রমজানের স্মৃতিচারণ করতে করতে রমজানের বাইরেরও অনেক কথা ঘটনা পরম্পরায় চলে এসেছে। লেখার কলেবরও অনাবশ্যক বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ত্রুটি পাঠকগণ ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন বলে আশা করছি) 
 
ঢাকা 
০২ জুন ২০১৮
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
এর আগের পর্বটি পাবেন এখানেঃ রমজানের স্মৃতি – ১
 ৮৭ টি
    	৮৭ টি    	 +২৭/-০
    	+২৭/-০  ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১০:৫৪
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১০:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি আমার এ পোস্টের প্রথম মন্তব্যকারী পাঠক হিসেবে একটা ইতিবাচক মন্তব্য দিয়ে অনেক প্রেরণা যুগিয়ে গেলেন। 
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
২|  ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:৪৭
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:৪৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: আপনার কৈশর, দাম্পত্য, বৃদ্ধ সব ফুটে উঠেছে শ্রদ্ধেয়।
পড়তে মোটেও ক্লন্তি আসেনি, ভালোই লাগলো।
আপনার জীবনটা স্বার্থক মনে করছি। 
  ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১১:১২
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১১:১২
খায়রুল আহসান বলেছেন: পড়তে মোটেও ক্লন্তি আসেনি, ভালোই লাগলো - কথাটা জেনে আমারও খুব ভাল লাগলো। 
আপনার জীবনটা স্বার্থক মনে করছি - "আমার পরিচয়" এ আমি বলেছি, একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত। - ঠিক এ কারণেই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩|  ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:৫৮
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:৫৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পড়ে খুব ভাল লাগলো । 
 মানবতার জয় হোক। 
শফিক হালিমার জন্য শুভ কামনা।
  ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১১:৩০
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১১:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
  ১২ ই আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:১৪
১২ ই আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট "ভিকারুননিসায় শ্লীলতাহানি : লম্পট শিক্ষক পরিমল বরখাস্ত : সাসপেন্ড আরও ২ শিক্ষক" (০৬ জুলাই ২০১১) এবং "নারীর নিরাপত্তায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন নিপীড়নবিরোধী অভিযোগ সেল গঠন দরকার" (০৭ জুলাই ২০১১) - পড়ে দুটো মন্তব্য রেখে এসেছি।
৪|  ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ৯:০১
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ৯:০১
মিথী_মারজান বলেছেন: বাহ্!
রমজানের সংযমের পাশাপাশি এক সুন্দর মানবিকতার গল্প পড়লাম।
আপনাদের দুজনের ছোট্ট সুখী সংসার থেকে শুরু করে কর্ম জীবন এবং সেইসাথে হালিমা এবং তার সংসারের প্রতি আপনার দায়িত্বশীল আচরণের প্রতি শ্রদ্ধা রইলো।
আমাদেরও এমন কয়েকজন ফুফু আছেন। আমার দাদী যাদেরকে সন্তানতূল্য ভালোবাসা দিয়ে বড় করেছেন এবং উনারাও আমাদেরকে অসম্ভব ভালোবাসার ঋণে আবদ্ধ করে রেখেছেন।
সংযম,দায়িত্ববোধ, ভালোবাসা, মানবিকতা সব মিলিয়ে খুব সুন্দর স্মৃতিচারণ।
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪৮
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: "রমজানের সংযমের পাশাপাশি এক সুন্দর মানবিকতার গল্প পড়লাম" - এমন চমৎকার মন্তব্য পড়ে ভীষণ অনুপ্রাণিত হ'লাম। 
আমাদেরও এমন কয়েকজন ফুফু আছেন। আমার দাদী যাদেরকে সন্তানতূল্য ভালোবাসা দিয়ে বড় করেছেন এবং উনারাও আমাদেরকে অসম্ভব ভালোবাসার ঋণে আবদ্ধ করে রেখেছেন - হ্যাঁ, আপনার এমন ফুফুদের কথা এর আগেও আপনার কোন লেখায় কিংবা মন্তব্যে পড়েছিলাম বলে মনে পড়ে। 
সংযম,দায়িত্ববোধ, ভালোবাসা, মানবিকতা সব মিলিয়ে খুব সুন্দর স্মৃতিচারণ - লেখাটার মূল্যায়নে এই একটি লাইনই একাই একশ'! 
পোস্টে প্রথম প্লাসটা দিয়ে উৎসাহ যুগিয়ে গেলেন। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!! 
  ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮  রাত ১১:০২
১৪ ই আগস্ট, ২০১৮  রাত ১১:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট "সুকান্ত ভট্টাচার্যের "প্রিয়তমাসু" এবং "এসএমএস" পড়ে দুটো মন্তব্য রেখে এসেছি।
৫|  ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ৯:০২
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ৯:০২
করুণাধারা বলেছেন: রমজানের স্মৃতিচারণ করতে করতে রমজানের বাইরের ও অনেক কথা ঘটনা পরম্পরায় চলে এসেছে , এই অনেক কথা এক অনবদ্য মানবতার গল্প। আপনি এক অনাথ মেয়েকে যেভাবে জীবন গড়তে সাহায্য করেছেন- তা পড়তে পড়তে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। এতটাই মুগ্ধ হয়েছি যে তা জানাবার জন্য তারাবি নামাজ পড়া পিছিয়ে দিয়ে আমি লগইন করলাম। আশাকরি পরে আরেকবার বিস্তারিত আলোচনা করতে পারব। আপাতত পোস্টে +++++
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:০৭
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: এই অনেক কথা এক অনবদ্য মানবতার গল্প - অনেক ধন্যবাদ, এমন চমৎকার একটা কমপ্লিমেন্ট এর জন্য। অনুপ্রাণিত ও অভিভূত! 
প্লাসে প্রীত হ'লাম। শুভেচ্ছা জানবেন।
৬|  ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১০:৪০
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১০:৪০
খনাই বলেছেন: প্রিয় ব্লগার খায়রুল আহসান,  
আপনার সব লেখাই আমার খুব প্রিয় |কিন্তু এই লেখাটা প্রিয় লেখাগুলো মধ্যে প্রিয়তম হলো ।আমি অনেক দিন থেকেই ভাবছিলাম আপনাকে বলবো আপনার চাকুরী জীবনের ওপর লিখুন। আমার আরো কথা করুনাধারা অল্প কথায় আরো সুন্দর করে বলেছন আমি আর কিছু না বললেও হবে ।
ও আরেকটা কথা, আমি সবসময় বলি আপনি এই ব্লগের অন্যতম মননশীল কমেন্টার ।কারো  একটা লেখায় কমেন্ট করতে যেয়ে মনে হয় বলেওছিলাম সেটা । ইদানিং কিছু কিছু,এমন আলোচিত পাতায় চলে যাওয়া লেখাও, ব্লগার আর তাদের লেখার জন্য ব্লগে খুব একটা আসতে  ইচ্ছে করেনা ।  খুবই বিরক্ত লাগে ।অনেকেই (তাদেরমধ্যে এই ব্লগের খুব ভালো কিছু ব্লগার আছেন ) তাদের সেই যাচ্ছেতাই লেখাগুলোতেও বেশুমার কমেন্ট করে এই ব্লগারদের কতটুকু উপকার করছেন জানিনা কিন্তু  ব্লগের লেখার মানের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছেন । আমার খুব ভালো লাগছে এটা দেখে যে সেই সব ব্লগারদের কোনো লেখায়ই (খুব সম্ভবত) আপনার কেন মন্তব্য নেই ।উন্মত্ত  সুনামিতে সব ভেঙে চুরে, ডুবে গেলেও সাগরে একটা ছোট দ্বীপের জেগে থাকা ছোট পাহাড়ের একটু চূড়াও বিরাট আস্থা জাগাতে পারে মনে । ইদানিং ওই সব ব্লগারের উদ্দেশ্যহীন লেখা আর তাতে সবার  জোরে তালিয়া বাজানোর গড্ডালিকা প্রবাহে আপনার কোনো কমেন্ট না করার ব্যাপারটা  আমার কাছে সব ডুবে যাওয়া সাগরে জেগে থাকা একাকী সেই টিলার মতো বিরাট আশা জাগানিয়া মনে হয়েছে ।আমার  মনে হয়েছে আপনার মতো বিদগ্ধ একজন ব্লগার  ওই সব চানাচুর জাতীয় লেখায় (পুষ্টিকর কিছু না একটু মুখরোচক খাদ্য অর্থে )কমেন্ট না করে একটা নীরব প্রতিবাদ করেছেন।  সেটা খুবই আশাবাদী মনে হয়েছে আমার কাছে ।  আবারো বলছি আর তার জন্য অনেক বড় একটা ধন্যবাদ নেবেন। কেন এটা বললাম সেটা এখন আর বলছিনা । যদি কখনো ব্লগে কিছু লিখি তখন নিশ্চই বলবো । 
আবারো খুব সুন্দর একটা লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ নেবেন । মিথি_মারজান, করুনাধারা আর ধ্রুবক আলোকে কাইন্ডলি বলবেন আমি মুর্দাবাদ বলেছি । এদের জন্য আমার লাইকটা তিন নম্বরে চলে গেলো |এরকম একটা লেখায় পাঁচটা লাইক দেবার ব্যবস্থা না রাখায় সামুকেও মুর্দাবাদ ।
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:২২
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার এ যৎসামান্য লেখাটার জন্য এতটা প্রশংসার কথা শুনবো, এ আমার আশাতীত ছিল। অনেক, অনেক ধন্যবাদ এমন উদার সৌজন্যের জন্য।
ব্লগে মন্তব্য করা সম্পর্কে আপনার সুচিন্তিত মতামত তুলে ধরার জন্যও অনেক ধন্যবাদ। 
মন্তব্য করার আগে আমি লেখককে বোঝার চেষ্টা করি, তার বক্তব্য পড়ে পরিস্থিতি অনুধাবনের চেষ্টা করি যে কোন ভাবনা থেকে উনি সেটা লিখেছেন। এ জন্যেই হয়তো আমার মন্তব্যকে আপনার কাছে মননশীল মনে হয়। পাঠকের মন্তব্যগুলোও আমি গুরুত্ব দিয়েই পড়ে থাকি।
চতুর্থ প্লাসের জন্যও ধন্যবাদ।   
     
৭|  ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১১:০২
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১১:০২
খনাই বলেছেন: বিরাট ভুল হয়েছে ! তিন নাম্বারে না চার নাম্বারে চলে গেছে ! আরো বেশি করে তাহলে মুর্দাবাদ বলে দেবেন |
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৪৫
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: চার নম্বরে হলেও তো নামটা সেখানে জ্বল জ্বল করে জ্বলছেই!  
৮|  ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১১:২২
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ১১:২২
আখেনাটেন বলেছেন: অসাধারণ; অসাধারণ; অসাধারণ। ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না। আপনাকে এমনিতেই অনেক প্রজ্ঞাবান ও হৃদয়বান মানুষ মনে হয় আগে থেকেই। আমার বাবার ছায়া দেখছি আপনার মধ্যে। আমার বাবাও সারাজীবন নিজের চাইতে এরকম বিগাল দা, মংলু, বাবুল, মমতাজসহ অনেকের জন্য জীবন গড়ে দিয়েছেন। স্কুল-কলেজ প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেছেন পরিবারের অার্থিক ক্ষতি স্বীকার করে। আমার লেখাগুলোই  কিছুটা আমিও তুলে ধরেছি এই খেটে খাওয়া লোকগুলোর প্রভাব অামার জীবেনও। 
আপনার এই লেখা পড়ে আপনার প্রতি শ্রদ্ধা আরো বেড়ে গেল। চারপাশে আজকাল এত এত নিষ্ঠুর ও অসৎ মানুষের সাথে উঠতে বসতে হয় যে মনটা বিষিয়ে উঠে। মূল্যবোধহীন মানুষদের লোভের চুড়ান্ত রূপগুলো দেখে অসহায় লাগে। 
ভালো থাকুন।  সুস্থ থাকুন।
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৫৫
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৫৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার বাবার ছায়া দেখছি আপনার মধ্যে - আপনার এ কথাটাতে ভীষণভাবে অভিভূত হ'লাম, আখেনাটেন! 
একথা হয়তো ঠিক যে সার্বিকভাবে জাতীয় অনেক ক্ষেত্রে মূল্যবোধের অবরোহণ চলছে, তবে উৎকর্ষ মানবিক মূল্যবোধের পরিচয়ও স্বতন্ত্রভাবে এখানে সেখানে পাওয়া যায়। জয় হোক মানবিকতার, মানবতার! 
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
৯|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ২:১১
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ২:১১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনার আর আবু হেনা'র জীবন কাহিনীগুলো খুবই শিক্ষামূলক ও বর্নাঢ্য। চমৎকার করে সাজিয়ে লিখেছেন। আল্লাহ আপনাকে হালিমা ও শফিকের জন্য ইনশাআল্লাহ প্রতিদান দিবেন...
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:১৩
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। খুব সুন্দর করে প্রেরণাদায়ক কথা বলে গেলেন। আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন আমাদের সবার নেক নিয়্যাৎ এবং নেক আমলগুলো কবুল করে নিন! আমীন!
১০|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ২:২২
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ২:২২
জাহিদ অনিক বলেছেন: 
এই পর্বে এসে আপনার সামরিক জীবনের কিছুটা চালচিত্র দেখতে পেলাম। 
পাশাপাশি হালিমা মেয়েটির জন্য আপনার উদারতাও মুগ্ধ করলো। 
ছোট করে বলি, ভালো লাগলো। 
শুভ রাত
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:৩১
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমিও একটু ছোট করেই বলি, পুরো মন্তব্যটাই খুব ভাল লেগেছে!   
 
আর প্লাস তো সব সময়েই ভাল লাগে!!!  
 
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---
১১|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ২:৪৭
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ২:৪৭
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অসাধারন একটাণে মনযোগ দিয়ে পড়লাম ।ভালো লাগল।
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:৫২
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ে মন্তব্য করেছেন, ভাল লাগার কথা জানিয়েছেন, প্লাস দিয়ে গেছেন, সব কিছুর জন্যই জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
ভাল থাকুন, সব সময়!!!
১২|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ৩:১১
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ৩:১১
ওমেরা বলেছেন: পুরো লিখাটাই অসাধারন । হালিমার অংশটুকু অনুপ্রেরনা মূলক । আমার তো খুব ইচ্ছা করছে একজন হালিমার জন্য কিছু করতে । অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৩৬
০৩ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরো লিখাটাই অসাধারন - অনেক ধন্যবাদ, এতটা উদার মূল্যায়নের জন্য। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
১৩|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ৩:২২
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ৩:২২
সোহানী বলেছেন: কি বলবো বা কিভাবে বলা শুরু করবো বুঝছি না। আপনার পুরো জীবনটাই এক প্যারাতে তুলে এনেছেন। এবং সে জীবনটা যে খুব কাছ থেকেই আমি দেখেছি। আমার বাবা বা আমাদের জীবনটাই ঠিক আপনার মতোই যেন একই সূত্রে গাথাঁ। আমি প্রায়ই বাবাকে বলি এখানে লিখতে কিন্তু কিছুতেই লিখেন না। যে কিনা একসময় অসাধারন লিখা লিখতো । হয়তো লিখলে কেউ ভাবতো একই লিখা কেন ভিন্ন নামে লিখছে..........
আমার বাবা সরকারী চাকুরে ছিলেন। আপনার মতোই জেলা জেলায় পোস্টিং হতো আর আমরা সদলবলে চলে যেতাম। আর হাঁ আমাদের ও একজন হালিমা ছিলেন তবে ছেলে। নাম ছিল ওহাব। আমরা কাকা ডাকতাম। উনার চাকরী বিয়ে সন্তান তাদের দেখাশুনা সব বাবা-মাই করতেন। যদিও ওহাব কাকা আজ আর আমাদের মাঝে নেই। কিন্তু যে ভালোবাসা উনার কাছ থেকে পেয়েছি তা কখনই ভোলার নয়। যে ভালোবাসা উনি আমার মা বাবাকে বাসতেন তার তুলনা চলে না। কাকাদের সমবয়সী হওয়াতে তারা তুই সম্ভোধন করতো, কখনই তারা বলেনি ওহাব কাকা আমাদের বাসায় আশ্রিত।
ধ্যাৎ কি বলতে কি শুরু করলাম। আপনাদের মতো কিছু মানুষ আছে বলেইতো পৃথিবীটা এতোটা সুন্দর। আপনাদের মতো এতো বড় মনের মানুষ কি হতে পারবো??? জানি না................
সবার মন্তব্যগুলো ও ভালো লাগলো।
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৯
০৩ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: হয়তো লিখলে কেউ ভাবতো একই লিখা কেন ভিন্ন নামে লিখছে... - আপনার এ কথাটা পড়ে অভিভূত হ'লাম। 
আমার এ স্মৃতিচারণ পড়ে আপনার স্মৃতি থেকে কিছু কথা এখানে শেয়ার করে গেলেন, খুব ভাল লাগলো। 
এত চমৎকার মন্তব্যে এবং প্লাসে যারপরনাই অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ এবং শুভকামনা---
১৪|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৫৬
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৫৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এক নি:শ্বাসে পড়ে ফেললাম। আপনার দাম্পত্য জীবন শুরু থেকে নানান কিছু। বাড়তি কিছু মানুষের জীবন সম্পর্কেও ধারণা পেলাম।
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:০৩
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: এক নি:শ্বাসে পড়ে ফেললাম - একজন লেখকের জন্য এটা একটা বিরাট পাওনা। ধন্যবাদ, কথাটা জানিয়ে আমাকে প্রেরণা দিয়ে যাবার জন্য। প্লাসেও অনুপ্রাণিত। 
শুভকামনা---
১৫|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৪
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এবারের পর্বও খুব ভাল লেগেছে ভাইয়া।
আগেকার দিনে একটা বাইরের মানুষকে একটা মানুষ যে ভাবে আপন করে নিতে পারত এখন নিজেদের মাঝেই সেই হৃদ্যতা নেই!
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:১৮
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি আমার প্রায় সব লেখাতেই মন্তব্য করে যান। এজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি, মোস্তফা সোহেল। 
জীবিকার জন্য অসম প্রতিযোগিতা আর নগরায়নের নিষ্ঠুর বাস্তবতার কারণে আমার মনে হয় আমাদের মাঝ থেকে মানবিকতা হারিয়ে যাচ্ছে।
১৬|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৫
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৫
মিরোরডডল  বলেছেন: হালিমার ঘটনাটা অসাধারণ লেগেছে । 
You have done wonderful job.  Salute to you & your family!
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ১০:২৭
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ১০:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
আপনার অভিবাদনে অভিভূত হ'লাম এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৭|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৭
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: 
সুন্দর স্মৃতিচারন।
+++
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ১০:৫১
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ১০:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ, মোঃ মাইদুল সরকার।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভকামনা...
১৮|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৩৮
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমারও যখন আপনার মতো বয়স হবে তখন আমি রমজানের সৃতিচারন করবো। 
আপনার লেখা খুব উপভোগ করলাম। 
সহজ সরল ভাষায় প্রানবন্ত লেখা।
  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ১১:০৮
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ১১:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার লেখা খুব উপভোগ করলাম। সহজ সরল ভাষায় প্রানবন্ত লেখা - ধন্যবাদ আপনার এ্যাপ্রিসিয়েশনের জন্য। আশাকরি, আপনার স্মৃতিচারণও প্রাণবন্ত হবে এবং তখনকার পাঠক কর্তৃক সমাদৃত হবে।
১৯|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৫৫
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৫৫
আরাফআহনাফ বলেছেন: মানবতা এখন নেই বললেই চলে - বিরল।
আপনার স্মৃতিচারন মানবতার এক অসাধারন রূপ ফুটিয়ে গেছে লেখনির প্রতি ছত্রে ছত্রে।
শফিক/হালিমার প্রতি আপনার মমত্ববোধ, ভালোবাসা আর দায়িত্ববোধ জয়গান গেয়েছে মানবতার।
ভালো থাকুন শ্রদ্ধেয়।
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৪৬
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আপনার স্মৃতিচারন মানবতার এক অসাধারন রূপ ফুটিয়ে গেছে লেখনির প্রতি ছত্রে ছত্রে" - অশেষ ধন্যবাদ, আপনার এমন প্রেরণাদায়ক কথাগুলোর জন্য। লেখাটা আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করাতে প্রীত হয়েছি, মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা রইলো...
২০|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:০০
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:০০
ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনার জন্য আমার বিনম্র শ্রদ্ধা সব সময়। 
রমজানের স্মৃতিচারণ করতে করতে রমজানের বাইরেরও অনেক কথা ঘটনা পরম্পরায় চলে এসেছে 
এটা এক বিশেষ পাওয়া, যা জানতে পেরে খুব কৃতজ্ঞ বোধ করছি। আসলেই মানুষের জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত আসে যা সে কখনও ভুলতে বা এড়িয়ে যেতে পারে না। এগুলো জীবনের সাথে পুরোপুরি মিশে যায়। 
আপনি যা করেছেন, তা অনেক বড় ও মহৎ হৃদয়ের মানুষের কাজ। সবার দ্বারা তা সম্ভব নয়, খুব কম মানুষই তা পারে। 
এমন স্মৃতিচারণ সত্যি খুব দুর্লভ, জানতে পেরে খুব প্রিত বোধ করছি। 
আপনি সদা ভালো থাকুন, এই দোয়াই করি সব সময়..
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪১
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪১
খায়রুল আহসান বলেছেন: এমন স্মৃতিচারণ সত্যি খুব দুর্লভ, জানতে পেরে খুব প্রিত বোধ করছি - আপনার এমন প্রশংসার কথা শুনে খুব উৎসাহিত বোধ করছি। প্লাসে এবং মন্তব্যের বাকী কথাগুলোতেও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
২১|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:১০
০৩ রা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:১০
বিষাদ সময় বলেছেন: কোথায় স্বর্গ?
কোথায় নরক?
কে বলে তা বহুদূর?
মানুষের মাঝেই স্বর্গ-নরক
মানুষেতে সুরাসুর 
আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুন, দীর্ঘজীবী করুন সেই কামনা...........
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪৬
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: শেখ ফজলল করিম এর কবিতা থেকে উদ্ধৃতির জন্য ধন্যবাদ। দোয়ার জন্যও।
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।
২২|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:০৫
০৩ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:০৫
নীলপরি বলেছেন: একটা শব্দও অতিরিক্ত মনে হয়নি । পুরো লেখাটাই খুব ভালো লাগলো ।  
শুভকামনা
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৫৪
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: একটা শব্দও অতিরিক্ত মনে হয়নি। পুরো লেখাটাই খুব ভালো লাগলো - অনেক ধন্যবাদ, লেখাটা পড়ে এখানে মন্তব্য করে  উৎসাহ যুগিয়ে যাবার জন্য। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম। 
শুভকামনা---
২৩|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:১১
০৩ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:১১
প্রথমকথা বলেছেন: হাবীবের জন্য শুভকামনা। আপনার বিদেশ যাওয়া এবং শফিক হালিমার বিবাহ হঠাত করে হওয়ায় ভাল লেগেছে।
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:১৯
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:১৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রানিত হ'লাম।
২৪|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ২:০৮
০৩ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ২:০৮
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: আপনার এই লেখা পড়ছিলাম এমন সময় আমার মা একটা দায়িত্ব দিলো কিন্তু এই লেখা না পড়ে উঠতে পারলাম না,  কেমন যেন হৃদয় ও চোঁখ আটকিয়ে ধরে রাখল। 
সময় মত শফিক হালিমার বিয়েটা দিয়ে বিদেশ গেলেন এটা দায়িত্বশীলতার পরিচয়। 
এমন পোস্ট আরও চাই। 
দোয়া করি আপনার দীর্ঘজীবন।
ভালো থাকবেন
ধন্যবাদ
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:০৭
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব মন দিয়ে লেখাটা পড়েছেন, মন্তব্যও করেছেন খুব মন দিয়ে, সেটা বুঝতে পারছি। আপনার প্রত্যেকটা কথায় অভিভূত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
২৫|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৩৯
০৩ রা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৩৯
একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: আপনার মত প্রত্যেকে যদি নিজের পরিসরে নিজের মত করে সমাজের প্রতি দায়িত্ব, সে যতই ছোট হোক তা পালন করে তাহলে চারপাশ খুব সুন্দর হওয়ে উঠবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। 
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:১৭
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ১১:১৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রত্যেকে যদি নিজের পরিসরে নিজের মত করে সমাজের প্রতি দায়িত্ব, সে যতই ছোট হোক তা পালন করে তাহলে চারপাশ খুব সুন্দর হওয়ে উঠবে তাতে কোন সন্দেহ নেই - আপনার এটুকু কথার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত, শুধু প্রথম শব্দ দুটো বাদে। 
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
২৬|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
০৩ রা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
শিখা রহমান বলেছেন: আপনি আমার খুব প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় ব্লগারদের একজন।  "রমজানের স্মৃতিচারণ করতে করতে রমজানের বাইরের ও অনেক কথা ঘটনা পরম্পরায় চলে এসেছে।" ভাগ্যিস এসেছে। আপনার আসাধারণ জীবনের টুকরো কথা জানতে পেরে ভালো লেগেছে। আপনার চাকরী জীবন ও মানবিকতার গল্প পড়ে মুগ্ধ হলাম। 
শুভকামনা। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। ভালো থাকবেন।
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:২১
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে অত্যন্ত প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম, শিখা রহমান। আপনিও এ ব্লগে আমার প্রিয় লেখকদের মধ্যে অন্যতম। 
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম - ঊৎসাহিত হ'লাম। আশাকরি আর একটা বা দুটো পর্বে আমার রমজানের স্মৃতিচারণ শেষ হয়ে যাবে। আপনাদেরকে পাঠক হিসেবে পেলে অবশ্যই উৎসাহের সাথেই আমার কথা লিখে যাবো। 
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা---
২৭|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৮
০৩ রা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৮
পদ্মপুকুর বলেছেন: ইদানিং একটু বড় লেখা দেখলেই এড়িয়ে যাওয়ার ইচ্ছেটা তীব্র হয়ে ওঠে। হয়তো বেশিরভাগ বড় লেখাই একঘেয়ে হয়ে যাওয়াতেই এরকম হয়েছে। কিন্তু আপনার হাসি-কান্নার এইসব দিনরাত্রি পড়তে গিয়ে সেই ছোট্টবেলায় হুমায়ুনের 'এইসব দিনরাত্রি'র কথাই মনে পড়লো বারবার। খুবই সাবলীল ও প্রাঞ্জল। ব্লগে নিরস ও সংবাদধর্মী পোস্টের বিপুল ভীড়ে এই লেখাটা আলাদা করেই জায়গা করে নিলো স্যার।
আমার মানসম্মত লেখা কেন প্রয়োজন  পোস্টে সকাল রয় মন্তব্য করেছিলেন 'আর লেখকদের আমরাই নষ্ট করে দিই তেলমারা কমেন্ট দিয়ে। তারা অত্যাধিক উৎসাহে গড্ডালিকায় গা ভাসায়।'
এটা দেখার পর থেকে কোথাও মন্তব্য করতে গেলেই অবচেতন মনে সকাল রয়ের কথাটা মনে পড়ে যায়। ভাবি, আবার তেল মেরে দিচ্ছি না তো? এই কারণে মন্তব্যর পরিমাণই কমে গেছে। কিন্তু আপনার এই পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়ে মনে হচ্ছে, সকাল রয়ের পর্যবেক্ষণ পুরোপুরি ঠিক না। মানুষ আসলে সেই পোস্টেই মন্তব্য করে, যে পোস্ট সে পছন্দ করছে।
ভালো থাকবেন স্যার, শুভ ব্লগিং।
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৩২
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: হুমায়ুনের 'এইসব দিনরাত্রি' - আমারও খুব প্রিয় ছিল। আমাদের চেনা জীবনের দৈনন্দিন হাসি কান্নার চালচিত্র- খুবই ভাল লাগতো। আমার এ লেখাটা আপনাকে সেই বিখ্যাত সিরিজের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে জেনে প্রীত হ'লাম। 
আর বাকী কথাগুলোতে এবং প্লাসেও অত্যন্ত অনুপ্রাণিত। 
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---
২৮|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৫৫
০৩ রা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৫৫
জুন বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে মনে হলো শিরোনাম রমজান হলেও লেখায় আপনার মনাবিক দিকটিই ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার মত মানুষরা আছে বলেই পৃথিবী এখনো টিকে আছে। এখন মানুষ বড় স্বার্থপর। শুধু নিজেরটাই বোঝে। মন ছুয়ে যাওয়া লেখায় ২০ তম প্লাস। ভালোথাকুন।
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৪২
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: অল্প কথা বলেছেন, কিন্তু প্রত্যেকটি কথাই স্পর্শ করে গিয়েছে, জুন। লেখাটা পোস্ট করার সময় খুব দ্বিধান্বিত ছিলাম, পাছে আত্মপ্রচার হয়ে যায় কিনা। 
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...
২৯|  ০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:৫২
০৩ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:৫২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অনেক ভালো লাগলো রমজানের স্মৃতি। 
আর তোমার হালিমার মত আমাদেরও এক সুমি ছিলো। 
সত্যিকারের এক সিনডেরেলার গল্প 
দেখো আমাদের সেই সিনডেরেলার গল্প.....
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৯
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: পড়ে এলাম আপনার লেখা সেই সত্যিকারের এক সিনডেরেলার গল্প। সুমির সাথে হালিমার অনেকটাই মিল রয়েছে। সুমি এখন কোথায় আছে, কেমন আছে? গল্পের একেবারে শেষে এসে আমাদের সবার প্রিয় কোন মানুষটির চিরবিদায়ের কথা বলেছেন? 
অনেকদিন পরে আমার কোন লেখায় এলেন। লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা...
৩০|  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  রাত ২:৪০
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  রাত ২:৪০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সৎ স্বচ্ছ মানুষদের সমস্ত জীবন ই প্রকাশ যোগ্য; যা প্রেরণা দায়ক এবং সুখ পাঠ্য হয় সবসময়। 
আপনি একজন সৎ ও স্বচ্ছ চরিত্রদের মানুষ !! আপনাদের, দাম্পত্য আনন্দ ভালোলাগা,পারস্পরিক শ্রদ্ধা মানুষের প্রতি  অধীনস্তদের প্রতি মমতা উদহারন হয়ে থাকবার মত। 
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনাদের জন্য।
  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৫৫
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৫৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের উৎকর্ষতায় অভিভূত হ'লাম। প্লাসে অনুপ্রাণিত।
চমৎকার এ মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা, মনিরা সুলতানা!
৩১|  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪৬
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খুব ভালো লাগলো
  ০৫ ই জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:১১
০৫ ই জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: জেনে খুবই আনন্দিত হ'লাম, সেলিম আনোয়ার।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
৩২|  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৪৩
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৪৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: আপনার স্মৃতিচারন পড়তে খুব ভালো লাগলো খায়রুল আহসান ভাই। এত সাবলীল ভঙ্গী লেখার যে মনে হচ্ছিল আপনার সামনে বসে আপনার মুখে গল্প শুনছি। হালিমার প্রতি আপনার মমত্ববোধে মুগ্ধ হলাম।  এতটা মানবতা এ যুগে সত্যিই বিরল।
শুভ কামনা জানবেন।
  ০৫ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:১৭
০৫ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:১৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, উম্মে সায়মা। লেখার প্রশংসায় অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৩৩|  ০৪ ঠা জুন, ২০১৮  রাত ৮:০৮
০৪ ঠা জুন, ২০১৮  রাত ৮:০৮
শায়মা বলেছেন: সুমি এখন ভালো আছে। সাভারে একটা গার্মেন্টসে ওর হাসব্যান্ডকে জব দিয়েছি সেখানে আছে। একটা মেয়ে হয়েছে তার।
মনে হয় হুমায়ুন আহমেদের চিরবিদায়ের কথাই বলেছিলাম ........
ভাইয়া অনেক ভালো থেকো।  
 
  ০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৭
০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: পুনরায় ফিরে আসার জন্য ধন্যবাদ। যেকোন মানবিক আচরণের কথা শুনলে মনে প্রশান্তি আসে। আর অমানবিক আচরণের কথায় আসে উষ্মা ও ক্ষোভ। এ দুয়ের দোলাচলে দোলে আমাদের প্রাত্যহিক নাগরিক জীবন।
আপনার জন্য রইলো অনেক দোয়া আর শুভকামনা। দ্রুত সুস্থ হয়ে পূর্ণমাত্রায় ফিরে আসুন ব্লগিং এ!!! 
৩৪|  ০৫ ই জুন, ২০১৮  রাত ৯:৩১
০৫ ই জুন, ২০১৮  রাত ৯:৩১
সুমন কর বলেছেন: রমজানের স্মৃতির পাশাপাশি আপনার অনেক ব্যক্তিগত বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলাম। পৃথিবীতে ভালো মানুষের সংখ্যা কম, তবে শেষ হয়ে যায়নি। লেখা পড়ে খুব ভালো লাগল। 
+।
  ০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:২৬
০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুবই প্রেরণাদায়ক আপনার মন্তব্য পড়ে উজ্জীবিত হ'লাম। প্লাসে অনুপ্রাণিত। 
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---
৩৫|  ০৫ ই জুন, ২০১৮  রাত ১১:০০
০৫ ই জুন, ২০১৮  রাত ১১:০০
অচেনা হৃদি বলেছেন: ওহ স্যার, আপনি তাহলে সেনা কর্মকর্তা । এই পোস্টটা এখন মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর বুঝতে পেরেছি ।  
  ০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪০
০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: ছিলেম এক সময়ে, এখন অবসরপ্রাপ্ত। এখন লেখালেখিতেই মনযোগী।
৩৬|  ০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৮:২২
০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৮:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ স্মৃতিগাথা। অনেক উপভোগ্য।
  ০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪৬
০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, মন্তব্যে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
৩৭|  ০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ১১:২৭
০৬ ই জুন, ২০১৮  সকাল ১১:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হ্যাটস অফ অভিবাদন প্রিয় সিনিয়র  
 
হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া স্মৃতি কথা। মানবতা, প্রেম আর মহৎ হৃদয়ের সাতকাহন! 
পড় শেষ হলেও  মুগ্ধতার আবেশ টুকু রয়েই গেল - - - 
+++++
  ০৬ ই জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:২৯
০৬ ই জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: পড়া শেষ হলেও মুগ্ধতার আবেশ টুকু রয়েই গেল - - - - মন্তব্যেও অনেক মুগ্ধতার আবেশ ছড়িয়ে গেলেন। প্লাসেও অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
৩৮|  ০৬ ই জুন, ২০১৮  দুপুর ২:১৫
০৬ ই জুন, ২০১৮  দুপুর ২:১৫
রানা আমান বলেছেন: অসাধারন । আল্লাহ উদারহস্তে আপনার এ মানবিক সৎকাজের প্রতিদান দিন এই প্রার্থনা করছি ।
  ০৬ ই জুন, ২০১৮  রাত ৮:১৮
০৬ ই জুন, ২০১৮  রাত ৮:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। অনেকদিন পরে আপনাকে আমার কোন/(এ) পোস্টে দেখতে পেয়ে প্রীত হ'লাম। 
আপনার উদার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভেচ্ছা জানবেন। 
৩৯|  ০৭ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:২৭
০৭ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসুস্থতার জন্য ব্লগে দিন কয়েক ধরে বিচরণ করতে পারছিনা । ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম । আপনার মুল্যবান ও সুন্দর অনেক লেখা মিস করছি । আশা করি সহসাই সবগুলি লেখা পাঠ করব । বাকী পর্বগুলি পাঠের পর এখানে আবার আসব । আমার জন্য দোয়া করবেন । 
শুভেচ্ছা রইল । 
  ০৭ ই জুন, ২০১৮  রাত ৮:০৯
০৭ ই জুন, ২০১৮  রাত ৮:০৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার ভাল লাগা আমার জন্য বিরাট প্রেরণা হয়ে রইলো, ডঃ আলী। অনেকদিন ধরে আপনার গবেষণাধর্মী লেখা আমি সহ ব্লগের অনেকেই মিস করছেন। আপনার অসুস্থতার কথা আগেই জেনেছি। দোয়া করছি, আল্লাহ যেন আপনাকে সম্পূর্ণ আরোগ্য দান করেন। ব্লগের সবাই নিকটাত্মীয়ের মতই হয়ে গেছে। কারো অসুখ বিসুখের কথা শুনলে খুব খারাপ লাগে।
৪০|  ০৭ ই জুন, ২০১৮  রাত ৮:১৯
০৭ ই জুন, ২০১৮  রাত ৮:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান  , 
রোজার সকল কর্মকান্ড মানুষকে মানবিক হতে শিক্ষা দেয় । তেমন একজন মানুষের গল্প বাস্তবতার ছোঁয়া নিয়ে উদ্ভাসিত । 
অনুপ্রেরণামূলক । 
শুভেচ্ছান্তে ।
  ০৭ ই জুন, ২০১৮  রাত ১১:৩৫
০৭ ই জুন, ২০১৮  রাত ১১:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: রোজার সকল কর্মকান্ড মানুষকে মানবিক হতে শিক্ষা দেয় । তেমন একজন মানুষের গল্প বাস্তবতার ছোঁয়া নিয়ে উদ্ভাসিত --- সবার শেষে এসে অল্প কথায় অন্যতম একটি সেরা মন্তব্য রেখে গেলেন, ভাই আহমেদ জী এস। খুবই অনুপ্রাণিত হ'লাম। 
পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা---
  ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮  সকাল ৮:৫৮
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮  সকাল ৮:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট - পান্তাভাত আর শীলার দুলুনি কালচার… পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি।
৪১|  ০৯ ই জুন, ২০১৮  ভোর ৫:১৮
০৯ ই জুন, ২০১৮  ভোর ৫:১৮
সোহানী বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো পুরোনো স্মৃতিকে আবার স্মরণ করিয়েছেন বলে। উত্তর রেখে এসেছি, যদি সময় করতে পারেন তাহলে একটু উকিঁ দিবেন।
  ০৯ ই জুন, ২০১৮  সকাল ১০:১১
০৯ ই জুন, ২০১৮  সকাল ১০:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রতিমন্তব্যগুলো দেখলাম, ধন্যবাদ ফিরে গিয়ে উত্তর দেয়ার জন্য।
আপনার নিম্নলিখিত পোস্টগুলোতে মন্তব্য করেছিলাম, যা হয়তো আপনি এখনো দেখেন নি, তাই উত্তরও পাইনিঃ
মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখা এবং মাননীয় যোগাযোগ মন্ত্রীর কাছে একটি আবেদন (আগস্ট ২০১২), লিখাটা খুব ভালো লেগেছে তাই শেয়ার করলাম ফেইসবুক থেকে....রমনার রাতের স্টার বনাম লাক্স চ্যানেল আই সুপার স্টার (লেখক: মিজানুর রহমান পলাশ, নজরুল ইসলাম হল, বুয়েট, ঢাকা) (সেপ্টেম্বর ২০১২), আমার সুইজারল্যান্ড ট্যুর....পর্ব-১ (ডিসেম্বর ২০১২),  সামাজিক ভারসাম্যহীনতা....... ভেবে দেখার এখনি সময় (এপ্রিল ২০০৯, একই শিরোনামে লেখা একটার জবাব দিয়েছেন, এটা বোধকরি আরেকটা)।
৪২|  ০৯ ই জুন, ২০১৮  সকাল ১০:২৮
০৯ ই জুন, ২০১৮  সকাল ১০:২৮
সিগন্যাস বলেছেন: দেরি করে পড়লাম।আমি কিন্তু আপনার প্রাথমিক পাঠকদের মধ্যে একজন।
  ০৯ ই জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৪৬
০৯ ই জুন, ২০১৮  সকাল ১০:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: দেরি করে পড়েছেন, এতে সমস্যা নেই। পড়েছেন, মন্তব্য করেছেন, 'লাইক' দিয়েছেন- এর পরে আর চাওয়ার কিছু নেই। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা। তবে লেখাটা আপনার কেমন লাগলো তা জানতে পারলে আরো ভাল লাগতো।
আমি কিন্তু আপনার প্রাথমিক পাঠকদের মধ্যে একজন - এটা জেনে তো আরো খুশী হ'লাম। আগের পরিচয়টা কী ছিল, তা যদি জানাতে না চান, তবে বেশী বেশী করে মন্তব্য করুন, হয়তো মন্তব্য পড়ে একদিন বুঝে যাবো (যদিও আমার সবকিছু বুঝতে একটু দেরীই হয়ে থাকে!   )
 ) 
ভাল থাকুন পুরনো পাঠক, শুভেচ্ছা---
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:৪৭
০২ রা জুন, ২০১৮  রাত ৮:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
হালিমাকে সারা জীবন সাধ্য মতো সাহায্য করেছেন, এটা মানবতার এক বিরাট অধ্যায়