নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
ভোরের বেলা শুয়ে শুয়ে শয্যা ত্যাগের আগেই শুনি
জানালাটার বাহির পাশে বাকুম বাকুম হর্ষধ্বনি।
উইন্ডো এসি’র বাহিরটাতে পায়রাগুলোর এসে বসা
না দেখলেও দেখতে পারি ওদের গভীর ভালবাসা।
আগের রাতে বারান্দাতে ছিটিয়ে রাখা ভাতের পাতে
সাত সকালে বুলবুলি আর শালিক এসে খাওয়ায় মাতে।
চড়ুইগুলোর পেট ছোট খুব, খাওয়ার চেয়ে নাচে বেশী
এখন টুনটুনিটা থাকলে কাছে হতো সে আজ কত্ত খুশী!
সকাল দুপুর বিকেল বেলায় পাখিগুলো রোজই আসে
দিন শুরু হয় পাখি দেখে, এমন ভাগ্য কার বা আছে?
পাখির ভাষা না বুঝলেও বুঝতে পারি তাদের আমোদ
ওদের নাচানাচি ডাকাডাকি এখন আমার নিত্য প্রমোদ।
(পাখি ও প্রকৃ্তি একে অপরকে অপার সৌন্দর্যে ভরে রাখে। মানুষ স্বভাবজাত প্রবৃত্তিতে উভয়কে ভালবাসে।)
ঢাকা
০৯ অক্টোবর ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
পেট ভরে পানাহারের পর বারান্দার রেলিঙে বিশ্রামরত দুটি বুলবুলি পাখি। সহজাত নিরাপত্তাবোধ থেকে দু'জনা দু'মুখী।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর ব্যালকনিতে পাখির খাওয়ার জায়গাটা বেশ মনোরম - আরো মনোরম হতো, যদি পাখিসহ একটা ছবি দিতে পারতাম। দেখি, চেষ্টা করবো। যদি পাখির ছবি তুলতে পারি, তবে ছবিটা বদলে দিব।
প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার শুভেচ্ছা নিশ্চয় আমাদের চলার পথকে সুগম করবে।
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২২
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: কৈশর বেলায় পাখির প্রতি আমার অদম্য টান ছিল ,সারাদিন পাখির পিছনে ছুটে বেড়াতাম
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার মত আমাদের অনেকেরই কমবেশী কৈশোর বেলাটা পাখির পেছনে ছুটোছুটি করে কেটেছে। সেসব শুধুই এখন মধুর স্মৃতি। পাখি ও প্রকৃ্তি একে অপরকে অপার সৌন্দর্যে ভরে রাখে। মানুষ স্বভাবজাত প্রবৃত্তিতে উভয়কে ভালবাসে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা---
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: পাখির ভাষা না বুঝলেও বুঝতে পারি তাদের আমোদ
ওদের নাচানাচি ডাকাডাকি এখন আমার নিত্য প্রমোদ।
...............................................................................................
পাখির প্রতি ভালবাসা, কিশোর বেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। কবিতা পড়ে নিজের কিছু কথা এখানে রেখে যাওয়াতে প্রীত হ'লাম।
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গ্রামে থাকলে সকালে পাখির ডাকেই ঘুম ভাঙত।
আপনি শহরে থেকেও যে পাখির ডাক শুনতে পারেন সেটা ভাগ্যের ব্যাপার।
কবিতা খুব মিষ্টি হয়েছে।+++
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি শহরে থেকেও যে পাখির ডাক শুনতে পারেন সেটা ভাগ্যের ব্যাপার - হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন, এটা সত্যিই একটা বিরল ভাগ্যের ব্যাপার। বাড়ীর আশে পাশে কিছুটা গাছ গাছালি লাগালে পাখি এমনিতেই চলে আসে। কিন্তু ঢাকা শহরে সে জায়গাটা দুষ্প্রাপ্য। আমার বাসার পাশ দিয়ে ঢাকা শহরের পানি নিষ্কাশনের জন্য একটা অতি পুরাতন খাল বয়ে গেছে, যার পানি গুলশান লেইক হয়ে অবশেষে হাতিরঝিলে পড়ে। সে খালটা এখন অনেক সরু হয়ে এলেও এখনো প্রবাহমান আছে। খালের আশে পাশে ভূমিধ্বস ঠেকানোর জন্য অনেক গাছ গাছালি লাগানো হয়েছে। ওগুলোতেই অনেক পাখি বাস করে।
কবিতার প্রশংসায় প্রীত হ'লাম। প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮
শায়মা বলেছেন: সব কয়টা পাখির জন্যই ভালোবাসা!
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার পাখি-প্রীতির কথা জেনে প্রীত হ'লাম।
৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
ছন্দতালে কবিতা টাকে দারুণ এঁকেছেন। যান্ত্রিকতার শহুরে পাখির বিচরণ, ডাক খুবি কম। আপনি যে পাখির ডাক শুনতে পান। সেটা বড়ই ভাগ্যের।
আচ্ছা শহুরে কি পায়রারর বাক বাকুম আজকাল শুনা যায়।
আপনার দাদুভাইটার জন্য অন্নেক শুভকামনা।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি যে পাখির ডাক শুনতে পান। সেটা বড়ই ভাগ্যের। - হ্যাঁ, অবশ্যই তাই।
আচ্ছা শহুরে কি পায়রারর বাক বাকুম আজকাল শুনা যায় - আমি তো শুনি, কারণ আমার প্রতিবেশী পায়রা পালেন।
আপনার দাদুভাইটার জন্য অন্নেক শুভকামনা - আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি এজন্য এবং সেই সাথে দ্বিতীয় প্লাসের জন্য।
ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা...
৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ! সুন্দর তো! আপনার লেখা সব সময়ই ভালো লাগে। শেষ পাখিটার জন্য রইল অনেক শুভেচ্ছা এবং দোয়া।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপনার এ উদার প্রশংসা এবং শুভেচ্ছার জন্য।
ভাল থাকুন, শুভকামনা---
৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভালো লাগলো। পাখি ভালো থাকুক। আপনিও ভালো থাকবেন।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবিতা পাঠ শেষে আপনার এ শুভকামনাটুকুর জন্য।
ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা রইলো।
৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩
রাকু হাসান বলেছেন:
কবিতায় যেন একটি প্রশান্তির বাতাস রয়েছে । যা আমার শরীরে লাগছে । ভালোলাগা কাজ করছে । + পাখির জন্য ভালোবাসা থাকল । +
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাহ, খুব সুন্দর করে বললেন তো কথাগুলো! মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪১
বাকপ্রবাস বলেছেন: পাখীর সাথে জীবন কাটুক
কাটুক ছন্দ জীবন
পাখীরা সব ভাল থাকুক
থাকুক সঞ্জীবন
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: মেয়েটি খুব মিষ্টি চাচা। তাকে জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, তবে কবিতা সম্বন্ধে কিছু বললে মন্তব্যটা আরো প্রাসঙ্গিক হতো।
১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
মিথী_মারজান বলেছেন: শুভ জন্মদিন আনায়া পাখি...!
(মাশাআল্লাহ্)।
কবিতাটিতে যখন মোদের টুনটুনি কথাটা পড়লাম, তখনই আমার আনায়া মনির কথা মনে হয়েছে।
শেষে দেখলাম সত্যি এটা আমাদের আনায়া বেবী।
কতটা যে মিস্ করছেন আজকে সেটা অনেক অনুভব করতে পারছি।
আমার আব্বু ঠিক এমন করে আমার মেয়েটাকে মিস্ করে সবসময়।
কখন কি করছে, কি খায়, কি পড়ে, এমনকি যে ড্রেসটা পড়ে থাকে সেটার রঙটাও সবসময় বর্ণনা করে বলতে হয় আব্বুকে।
ভিডিও কল করলে যখন মেয়েটা কথা বলতে চায়না, আব্বুর তাতেও কি কোন আপত্তি নেই,কি করছে চুপ করে শুধু দেখতে থাকে তাও আদরের নাত্নীকে সবসময় একটা টাচে রাখা চাই।
আপনি যে আনায়াকে কতটা ভালোবাসেন এটা ওর প্রতি আপনার লেখাগুলোতে বারবার চলে আসে।
খুব ভালোলাগে আমার।
আব্বুর প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই।
কবিতাটি খুব সুন্দর।
অনেক দরদ দিয়ে লেখা।
খানিকটা বিষন্নতা মাখানো,ভালোবাসায় ঘেরা অনুভূতি।
বাচ্চাদের আসলেই পাখির প্রতি অন্যরকম আকর্ষণ থাকে।
আমার মেয়েটা ঠিক আনায়ার বয়সী।
কিছুদিন আগে ডানায় আঘাত পাওয়া আহত পাখি আমাদের বারান্দায় এসে আশ্রয় নিলো।
আমার মেয়ে কি যে খুশি!
সে কি তার যত্ন!
গান গেয়ে, আধো বুলির ছড়া শুনিয়ে, পানি খেতে দিলো,ভাত খেতে দিলো।
পাখিটাকে আমরা কেউ চিনতে পারছিলাম না।
আমাদের কথাবার্তা শুনে সে নিজেই পাখিটার একটা নাম দিল - আদরী পাখি।
বেশ খানিকক্ষণ পর, পাখিটা যখন একটু শক্তি সঞ্চার করে উড়তে পারলো এবং চলে গেল, আমারতো ভয় হচ্ছিলো মেয়েটা না মন খারাপ করে!
আমাকে অবাক করে দিয়ে মেয়ে খুব আনন্দিত হলো। ওর বিশ্বাস ওর গান শুনে আর ওর দেয়া খাবার খেয়ে ওর ফ্রেন্ড পাখিটার সুস্থ হয়ে উড়তে পেরেছে।
হাহা।
এখনো মাঝে মাঝে জিজ্ঞেস করে, আদরী পাখি কেন বেড়াতে আসেনা মা??
খুব সম্ভবত গত বছর আপনার আরেকটা লেখা পড়েছিলাম,'ভালো থেকো পাখি তুমি'-এই শিরোনামে। তখন আমার লগইন পাসওয়ার্ডেে সমস্যা ছিলো জন্য কমেন্ট নেই সেখানে তবে কবিতাটি পড়ে আমার চোখে পানি চলে এসেছিল।আর এখনো মাঝে মাঝে ঐ লেখাটির কথা মনে হয় আমার।
পাখি এবং পাখির দাদা ভাইয়ার সুস্বাস্থ্য আর দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
খুব ভালো থাকুক আপনার পাখি আর সেইসাথে আপনি।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভিডিও কল করলে যখন মেয়েটা কথা বলতে চায়না, আব্বুর তাতেও কি কোন আপত্তি নেই,কি করছে চুপ করে শুধু দেখতে থাকে তাও আদরের নাত্নীকে সবসময় একটা টাচে রাখা চাই - আমাদের অবস্থাটাও অনেকটা এরকমই। আমরা যখন কল করি, ও হয়তো তখন কোন কিছু নিয়ে খেলতে থাকে, কিংবা ইউ টিউবে কার্টুন দেখে। আমাদের প্রতি অনেক সময় ও মুখ তুলে তাকায়ওনা। ওর বাবা মা এ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যায়, কারণ এতদূর থেকে কল করেছি শুধু ওকে দেখার জন্যই মূলতঃ। ওকে জোর করতে থাকে সব বাদ দিয়ে আমাদের সাথে কথা বলার জন্য। আমি তাতে বাধা দেই, কারণ ওকে দেখাটাই আমাদের আনন্দ, ওকে বিরক্ত করাটা নয়। আমি চুপ করে ওকে দেখি, মাঝে মাঝে আমার কথা বলে যাই উত্তর না পাওয়া সত্তেও। ক্যামেরা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ওকে এটা ওটা দেখাই। অবশেষে যখন 'বাই' বলি, ও উৎসাহের সাথে মুখ তুলে তাকায়, সুর করে 'বাই' বলে।
আমার এ কবিতা পড়ে আপনি মেয়ের অনেক কথা, মেয়ের নানার কথা শেয়ার করলেন, খুব ভাল লাগলো।
আপনার এ মন্তব্যটা পড়ে আমি আমার ভাল থেকো পাখি তুমি কবিতাটা আবার পড়ে আসলাম। হ্যাঁ দেখলাম, সেখানে আপনার কোন মন্তব্য নেই। তবে ধন্যবাদ, কবিতাটা তখন পড়ার জন্য এবং এতদিন পরেও সেটার কথা মনে রাখার জন্য।
আন্তরিক মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক, অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---
০৪ ঠা জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রয়াত বোন জুঁথী কে নিয়ে লেখা কবিতা "আর্তনাদ" পড়ে সেখানে একটা মন্তব্য রেখে এলাম। আশাকরি, সময় করে একবার দেখে নেবেন।
১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
নজসু বলেছেন: আপনার ব্লগ মানে বাড়তি কিছু পাওনা।
শহুরে জীবনে পাখির দু'একটা ডাক কর্মব্যস্ত মানুষের কোলাহলে মিশে যায়।
বোঝা যায়না।
তবুও পাখির কলতান শোনার আকুলতায় ভাত দিয়ে তাদের আকৃষ্ট করার চেষ্টাকে সন্মান জানাই।
আপনার নাতনীর জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮
এ.এস বাশার বলেছেন: সুন্দর ছন্দে পাখিদের আনন্দের বহিঃপ্রকাশ।
ছোট্ট দাদু ভইয়ের জন্য অনেক অনেক ভালোবাস রইলো..
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সময়ের সাথে মানুষের অনুভবতা পুর্ণতা লাভ করে, সবকিছুই অর্থবহ হয়ে উঠে
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার বলেছেন, সহমত এবং ধন্যবাদ।
১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
বরাবরের মতো চমৎকার কবিতা। এখন ভোরে ঘুম থেকে উঠা হয় না বলে, পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ খুব মিস করি। আমাদের অভ্যাস পরিবর্তন হলেও পাখিরা এখনো আগের মতোই আছে। আর কিউট নাতনীর জন্য শুভ কামনা এবং জন্মদিনে শুভেচ্ছা।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ে মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
পাখিরা এখনো আগের মতোই আছে - প্রতিদিন প্রত্যুষে ও সন্ধ্যায় পাখির কাকলি শুনতে পাই। বসন্তকালে কোকিলের কুহুতানও শুনি। খুব ভাল লাগে।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর কবিতা।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। কবিতার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম।
১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা....
১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সৃষ্টিকর্তার এক অপূর্ব সৃষ্টি পাখি।
পাখি সবসময় ভাল লাগে।
+++++++++++++++
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: পাখি সবসময় ভাল লাগে - আমারও।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্রীত হ'লাম।
২০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩০
নতুন নকিব বলেছেন:
পাখির ছবি তুলতে পারেননি কে বলেছে! শেষের পাখিটাতো দেখেই তো হৃদয় জুড়িয়ে গেল। আল্লাহ পাক তার ভবিষ্যত উজ্জ্বল করুন।
এমন মজার এবং গুনী একজনকে যে কি না দাদাভাই হিসেবে পেয়েছে সেও নিশ্চয়ই ভাগ্যবতী।
সুন্দর কাব্যিক ছন্দে সাজানো পোস্টটিতে +++
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে এবং দুয়ায় অভিভূত হ'লাম, ধন্যবাদ নতুন নকিব।
প্লাসে অনুপ্রাণিত।
২১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
বিজন রয় বলেছেন: পাখি বন্দনা।
আমার খুব পাখি পুষতে ইচ্ছে করে।
কিন্তু যখনই ভাবি পাখিরা মুক্তভাবেই সুন্দর তখন আর মন চায় না।
ব্যতিক্রম কবিতা।
কেমন আছেন?
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: কিন্তু যখনই ভাবি পাখিরা মুক্তভাবেই সুন্দর তখন আর মন চায় না - ঠিক তাই। বন্যেরা বনে সুন্দর, পাখিরা মুক্ত আকাশে!
ব্যতিক্রম কবিতা - ব্যতিক্রম কেন?
আমি ভাল আছি। অনেকের চেয়ে ভাল, আলহামদুলিল্লাহ! আপনি কেমন আছেন?
কবিতায় মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!!!
২২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার বর্ণনাময় কবিতা আর নাতনির ছবি , ভাল লাগল । নাতনির জন্য অনেক শুভ কামনা রইল ।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতায় আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
২৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
সুমন কর বলেছেন: দারুণ হয়েছে। প্রতিটি ভোরই যেন পাখির কথা শুনে শুরু হয়।
আপনার নাতনীর জন্য শুভ কামনা এবং জন্মদিনের শুভেচ্ছা........
১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রতিটি ভোরই যেন পাখির কথা শুনে শুরু হয় - ধন্যবাদ, আপনার এ শুভকামনার জন্য।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
২৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২০
করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার কবিতা! দোয়া করি, টুনটুনি পাখি যেন কবিতাটা পড়ে দাদার মন বুঝতে পারে। জন্মদিনে ওর জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
গতকাল শুধু লাইক দিয়ে চলে গেছিলাম। কখনো কখনো এক লাইন লেখার শক্তিও থাকে না, তাই।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:২৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: টুনটুনি পাখি যেন কবিতাটা পড়ে দাদার মন বুঝতে পারে - ইন শা আল্লাহ! অনেক ধন্যবাদ আপনার এ দোয়ার জন্যে এবং ওর প্রতি শুভকামনার জন্যে।
গতকাল শুধু লাইক দিয়ে চলে গেছিলাম - আমি সেটা খেয়াল করেছিলাম। এই পোস্টের চতুর্থ লাইকটি ছিল আপনার দেয়া। চলে যাবার পরেও মনে রেখে আজ আবার ফিরে এসেছেন এবং কবিতায় মন্তব্য রেখে গেছেন, এজন্য অনেক প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা...
২৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৪:১০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: খায়রুল ভাই,
প্রথম ছবিতে কবুতর বা চড়াই পাখি না দেখতে পেলেও পরের ছবিতেই পরী পাখিকে দেখে মন ভরলো I আপনার কবিতার মতোই সুন্দর পরী পাখির জন্যে আদর | কবিতাতে পরী পাখির চেয়ে একটু কম ভালোলাগা |না না সব সময়ের মতোই ভালোলাগা |
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ মন্তব্যে উষ্ণতায় ভরে গেল আমারও মনটা। অনেক, অনেক ধন্যবাদ, কবিতা পড়ে এমন সুন্দর এবং আন্তরিক উচ্ছ্বাসভরা একটি মন্তব্য এখানে রেখে যাবার জন্য।
ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা----
২৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: আজ সকালে দুটো বুলবুলির ছবি তোলা সম্ভব হয়েছে। তাই আগের ছবি দুটো মুছে দিয়ে নতুন ছবিটা সংযোজন করলাম। ছবিতে দেখা যাচ্ছে পেট ভরে পানাহারের পর বারান্দার রেলিঙে বিশ্রামরত দুটি বুলবুলি পাখি। সহজাত নিরাপত্তাবোধ থেকে দু'জনা দু'মুখী।
২৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার কাছে রওয়ে যাওয়া লুকুচুরি খেলা পাখি আর সাত সমুদ্দুর তের নদী পাড়ের পাখি আপনার হৃদয়ের খুব কাছে থাক সব সময় আনন্দে আবদারে ভালোবাসায়।
আনায়া পাখির জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা ও দোয়া।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব ভাল লাগলো আপনার এ চমৎকার, হৃদয়ছোঁয়া কথাগুলো। অভিভূত হ'লাম!
স্বদেশ থেকে ঘুরে গেলেন। কেমন কাটালেন এ নিয়ে আশাকরি একটা পোস্ট দিবেন, এবং এখন কী করছেন, সেসব নিয়েও।
২৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: স্বদেশ থেকে পরবর্তী প্রবাস সময়ের অনুপান জমিয়ে ফিরেছি , তেমন ভাবে লেখার মত কিছু নেই বলেই লেখা হচ্ছে না আসলে। ব্যতিক্রম ছিল খুব কাছের কয়েকজন ব্লগারের সাথে প্রথমবারের মত দেখা হবার অনুভূতি।
ধন্যবাদ আপনার আগ্রহ প্রকাশের জন্য। শুভ কামনা সব সময়।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রতিমন্তব্যের জন্য।
প্রবাসীরা দেশকে নিয়ে অনেক ফীল করেন, দেশকে অনেক মিস করেন, দেশের উন্নয়নের কথা ভাবেন এবং এ লক্ষ্যে নিজে কতটুকু কনট্রিবিউট করেছেন বা করতে পারেন, তা নিয়েও মাঝে মাঝে ভাবেন, এটা তো আমি নিজেই ৫+ বছর প্রবাসে থাকাকালে অনুভব করেছি। সেই প্রবাসীরাই যখন দেশে বেড়াতে আসেন পরিযায়ী পাখির মত, তখন তাদের অনুভূতি কী রকম হয়, পরিবার পরিজনের সাথে আনন্দ বেদনায় দিনগুলি কিভাবে কাটিয়ে যান, দেশের এবং সমাজের কী কী উন্নয়ন বা অবনতি তাদের চোখে পড়লো, ইত্যাদি সম্বন্ধে জানতে ইচ্ছে করে।
যাহোক, প্রবাসে ভাল থাকুন সপরিবারে, যতদিন সেখানে থাকেন। প্রবাসের শত ব্যস্ততার মাঝেও আপনারা সময় করে এখানে ব্লগিং এর মাধ্যমে আপনাদের ভাবনার কথাগুলো, স্বপ্নের কথাগুলো, নিত্যদিনের অভিজ্ঞতার কথাগুলো এখানে শেয়ার করে যান, এজন্য আপনিসহ সকল প্রবাসী ব্লগারগণকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬
স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: পাখিকাব্য দারুণতো
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার কোন লেখায় আপনি এই বুঝি প্রথম এলেন, আপনাকে সুস্বাগতম!
মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ’লাম।
হ্যাপী ব্লগিং!
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! খুব সুন্দর পাখির কথা শোনালেন ।
সুন্দর ব্যালকনিতে পাখির খাওয়ার জায়গাটা বেশ মনোরম ।
আপনার দাদুভাইকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা।
শুভেচ্ছা আপনাকেও।