নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।
প্রিয় হাবিব স্যার, আসসালামু আলাইকুম!
অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৯ এ আমার যে দুটো কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে, তার মধ্যে একটি আপনি কিনেছেন এবং পড়েছেন। শুধু পড়েনই নাই, বইটি নিয়ে স্বল্প পরিসরে হলেও এ ব্লগে আপনি কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। আপনার এ আলোচনা আমাকে ভেতরে ভেতরে আন্দোলিত করেছে, কারণ এবারে এই প্রথম কোন একজন পাঠক আমার কোন বই পড়ে ব্লগে আলোচনা করেছেন। আগের দু’বছর অবশ্য ২/১ জন আমাকে শুধু জানিয়েছিলেন যে বইটি তাদের ভাল লেগেছে। কেন ভাল লেগেছে, কী ভাল লেগেছে, সে ব্যাপারে বিশদভাবে কিছু বলেন নাই। যাহোক, সাগরের ঢেউ যেমন অনেকগুলো ঢেউকে সাথে করে নিয়ে এসে তীরে আছড়ে পড়ে, আপনার কথাগুলোও তেমনি আরো অনেক না বলা কথাকে সাথে নিয়ে আমার হৃদয়-তীরে আছড়ে পড়েছে। প্রতিটি লেখক তার কোন লেখা প্রকাশ করে অপেক্ষা করে থাকেন, সহৃদয় কোন বোদ্ধা পাঠকদের কাছ থেকে কিছু ফীডব্যাক পেতে। পাঠকের মন্তব্যে লেখক তার ভুল ভ্রান্তিগুলো কিংবা মিস করে যাওয়া কোন বিষয় খুঁজে পেতে পারেন। কোন পাঠক যখন লেখকের কোন লেখা থেকে তার ভাল লাগা কিছু কথা আলোচনায় উদ্ধৃত করেন, লেখকের মন তখন আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে ওঠে। আমার বইটি নিয়ে আপনি যেটুকু আলোচনা করেছেন, তাতে এ কাজটি আপনি আকছার করেছেন, আমিও নিজ চোখে আপনার লেখায় আমার নিজস্ব কবিতার লাইন উদ্ধৃত হতে দেখে মুগ্ধ হয়েছি, অনুপ্রাণিত হয়েছি। আবার বইটিকে কাঠগড়ায় তুলে বইটি সম্পর্কে যে সব ত্রুটি বিচ্যূতির কথা উল্লেখ করেছেন, লেখক হিসেবে তার একটা কৈফিয়ৎ দেবারও আবশ্যকতা বোধ করছি।
কাঠগড়ায় জবানবন্দীঃ
১। আমার সকল অনলাইন লেখালেখি “অভ্র”তে টাইপ করা। কিন্তু প্রকাশকেরা “বিজয় বায়ান্ন” তে সেটা টাইপ করে বই আকারে ছাপেন। অভ্র থেকে বিজয় বায়ান্নে রূপান্তরের সময় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কিছু ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। বিশেষ করে, যুক্তাক্ষরগুলো ভেঙে যায়, উ কার, এ কার, ঋ কার ইত্যাদি সঠিক জায়গামত না বসে সামান্য এদিকে ওদিকে বসে। আমার এ বইটির ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। আপনার পাকা চোখে সেসব ত্রুটি ঠিকমতই ধরা পড়েছে।
২। ৭৯ নং পৃষ্ঠায় ৭০ নম্বর কবিতাটিতে শিরোনামের এই ভুল অমার্জনীয়। কবিতার শিরোনামটা হবার কথা ছিল “দুটোতেই কবিতা”। হয়ে গেছে আপনি যেভাবে উল্লেখ করেছেন, সেটাই। প্রকাশককে আমি তিন তিনবার ই-মেইল করে পান্ডুলিপির ভুল ধরিয়ে দিয়েছি, কিন্তু তিনি একবার এটা ঠিক করলে নতুন আরেকটা কোথাও ভুল করে ফেলেন। এরকম কিম্ভূতকিমাকার একটি শব্দ শিরোনামে কিভাবে স্থান করে নিল, সেটা আমারও বিস্ময়। চূড়ান্ত পান্ডুলিপিতে সঠিক বানানই ছিল। যাহোক, সব ভুলের দায় লেখকেরই, প্রকাশক তো একজন অচেনা লেখকের লেখার প্রতি খুব বেশী সময়ও দিতে পারেন না। এ রকম একটি বড় ভুলের জন্য সত্যি আমি লজ্জিত ও দুঃখিত।
৩। ২ নম্বর ভুলের তুলনায় বিলুপ্তি চিহ্ন ব্যবহার না করার বিষয়টি একেবারেই গৌণ। আশাকরি, ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখবেন/দেখেছেন।
৪। আপনার পোস্টে এস এম মামুন অর রশীদ এর ১০ নং মন্তব্য থেকে নিশ্চয়ই ইতোমধ্যে জেনে গেছেন যে ‘আনন’ মানে “বদন, মুখমণ্ডল, মুখ”। সেই হিসেবে আমার কবিতার লাইনটি ঠিকই আছে- ‘আনত আননে’ মানে ‘নতমুখে’।
এত কিছুর পরেও আপনি বইটি নিয়ে আপনার আলচনার ইতি টেনেছেন এই বলেঃ “ সব মিলে সত্যিই কিছু অসাধারণ কবিতার সমাবেশে এই বইটি সমৃদ্ধ” – সব শেষে আপনার এই উদার উপসংহরে আমি সত্যিই আনন্দিত, অনুপ্রাণিত। প্রকাশ্য আলোচনায় আপনার এ প্রশংসাটুকু পেয়ে বোধ হচ্ছে, আপনি আমায় ঋণী করে গেলেন!
এবারে আসি ভিন্ন প্রসঙ্গেঃ
২০১৬ সালে আমার লেখা প্রথম একটি কবিতার বই “গোধূলির স্বপ্নছায়া” এবং একটি আত্মজৈবনিক স্মৃতিকথা “জীবনের জার্নাল” অমর একুশে গ্রন্থমেলায় আত্মপ্রকাশ করে। তখন আমার সে কি অস্থিরতা! খুব বেশীদিন যে মেলায় গিয়েছিলাম, তা নয়। পুরো মাসটাতে ৭/৮ দিন হবে হয়তো। তবে যেদিন যেতাম, সেদিন খুব নিষ্ঠার সাথে চেষ্টা করতাম, শালীনতার সাথে পাঠকদের কাছে আমার বই এর কথা বলতে। বলতে মোটেই দ্বিধা নেই, পাঠকের কাছে নিজের বই এর কথা বলতে গিয়ে প্রায়ই কিছুটা লজ্জাভাব আনুষঙ্গিকভাবে চলেই আসতো। সেবারে মোটের উপর খারাপ বিকোয়নি আমার বই দুটো। তারপর ২০১৭ সালের বইমেলায় আত্মপ্রকাশ করলো আমার তৃ্তীয় বই (কবিতার দ্বিতীয়) “প্রেমের একটি ফুল ফুটুক, শুষ্ক হৃদয়েই”। সেবারে আমার বইটা স্টলে আসতে আসতে মাসের অর্ধেকটা পার হয়ে গিয়েছিল। দোষটা প্রকাশকের নয়, দোষটা ছিল আমারই, কারণ পান্ডুলিপি জমা দিতে অনেক দেরী করে ফেলেছিলাম। সেবারেও পুরো মাসে ৭/৮ দিনই বইমেলায় গিয়েছিলাম। প্রথম দুটোর মত না হলেও, এই বইটার বিক্রী নিয়েও আমি অসন্তুষ্ট ছিলাম না। বইটির কাগজ, ছাপার মান এবং বাঁধাই খুব উন্নত মানের ছিল, তবে হয়তো বইটির অভ্যন্তরস্থ আধেয় ততটা উন্নত মানের ছিল না, নইলে বইটি যা বিক্রী হয়েছে, তার চেয়ে আরো বেশী বিক্রী হবার কথা ছিল। অথবা আমার বিপনণ কৌশল সঠিক ছিল না।
২০১৮ সালে আমার পান্ডুলিপি তৈরী থাকা সত্ত্বেও জানুয়ারীর শেষের দিকে হঠাৎ কিছু অভাবনীয় দুর্যোগ আমার উপর নেমে আসে, ফলে সেবারে আমার কোন বই প্রকাশিত হয়নি, আমিও পুরো মাস জুড়ে বইমেলামুখো হতে পারিনি। এবারে আমার “বহতা নদীর মত সতত বহমান” স্টলে এসেছিল ০৫ ফেব্রুয়ারীতে, আর "Wandering Thoughts" এসেছিল ০৯ ফেব্রুয়ারীতে। কিন্তু এবারে আগের মত ভেতর থেকে বইমেলায় যাবার তাগিদ অনুভব করছি না। এ পর্যন্ত মাত্র দু’দিন গিয়েছি, আজ হয়তো আবারো যাব। শুনেছি, গতকাল বৃষ্টির কারণে অনেক স্টলের বইপত্র নাকি ভিজে গেছে। বইমেলা চলাকালে প্রায়ই এরকম দুই এক দিন ঝর-বৃষ্টি হয়। তবুও প্রকাশকগণ কেন যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করেন না, তা বুঝি না। বইমেলা উপলক্ষে ব্লগারদের মাঝে সাক্ষাৎ পরিচয় ঘটছে, মত বিনিময় ঘটছে, এটা দেখেও খুব ভাল লাগছে। বিশেষ করে ঢাকার বাইরে থেকে যারা সময় করে বইমেলায় এসে ব্লগারদের বই কিনে তাদেরকে উৎসাহিত করে যাচ্ছেন, তাদের প্রতি অশেষ প্রীতি ও শ্রদ্ধা জানিয়ে আমার এ লেখাটা শেষ করছি।
ঢাকা
১৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাস এর জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ, পদাতিক চৌধুরি। আপনি ব্লগে আসার পর মনে হয় আমার যতগুলো লেখা এখানে প্রকাশিত হয়েছে, তার সবগুলোতে আপনার পদচিহ্ন পড়েছে এবং আপনার মন্তব্যে সেগুলো সমৃদ্ধ হয়েছে। হাবিব স্যারের মত তাই আপনিও আমায় ঋণী করে রেখেছেন।
ফেব্রুয়ারী মাসটা বিয়ে-শাদির মাস, পিকনিকের মাস, বইমেলার মাস। এসব কিছুর জন্যই সময় বরাদ্দ রাখতে হয়। তাই হাবিব স্যার এর পোস্টে আমার মন্তব্য করতে কিছুটা দেরী হয়ে গেছে। তবে দেরী করার প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে আজ একটা দীর্ঘ মন্তব্য রেখে এসেছি তার পোস্টে। সেখানে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করেও কিছু কথা বলে এসেছি। একবার সময় করে দেখে নেবেন।
ফাল্গুনী শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা রইল - অনেক, অনেক ধন্যবাদ, এবং শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্যেও। ভাল থাকুন, শুভকামনা---
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৬
ম্যাড ফর সামু বলেছেন: ভাই আপনি তো দেখি ভীষণ স্বার্থপর, হাবিব স্যার কষ্ট করে বই কিনে সময় নষ্ট করে তা পড়ে আরও বেশি সময় নষ্ট করে তার ভুল-ত্রুটি শুধরে দিয়ে আরও অ-নে-ক কষ্ট করে সেই ভুলত্রুটি এবং ভালালাগার প্রকাশ সহ একটি রিভিউ পোষ্ট করেছেন বলে আপ্লুত হয়ে তার কাছে ঋণী হয়ে গেলেন। ঠিক আছে বেশ ভালো কথা, এখন ঋণ শোধ করতে আমার মত যারা বঞ্চিত পাঠক রয়েছেন তাদেরকে আপনার প্রকাশিত সকল বইগুলি অটোগ্রাফ সহ এককপি করে গিফট হিসেবে প্রদান করুন।
পুনশ্চ: আপনার কবিতার ভবিষ্যত অপ্রকাশিত বইগুলো আপনি আমার দায়িত্বে দিয়ে দিতে পারেন, আমি খুব দ্রুত এবং প্রায় নির্ভুলভাবে টাইপ/রিটাইপ করে দিতে পারি, তবে ভাবিয়েন না আমি আবার আপনার কবিতাগুলি চুরি করব কি না? ১০০% গ্যারান্টি, আমি কবিতা একদমই বুঝিনা তবু আপনার মত একজন স্বীকৃতীপ্রাপ্ত লেখকের বই নিয়ে প্রকাশকরা অবহেলা করে বিষয়টি দেখে আমি মর্মাহত হয়ে স্ব-প্রনোদীত হয়ে এ উপকারটুকু করতে রাজি হলাম।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকদিন পরে আমার কোন পোস্টে এলেন, এজন্য প্রথমেই অনেক ধন্যবাদ জানিয়ে নিচ্ছি।
কোন ব্যাপার না, পাঠকেরা চাইলেই তো আমার অটোগ্রাফসহ সব বই পেতে পারেন, শুধু ঠিকানা জানাতে হবে এবং সে ঠিকানাটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে হতে হবে। আমি কুরিয়ারে করে পাঠিয়ে দেব। তবে আমার সাহিত্যগুরু এর নিষেধাজ্ঞা আছে শুভেচ্ছা বা সৌজন্য কপি বিতরণের ব্যাপারে, শুধু তাদেরকে ছাড়া, যাদেরকে বইটি উৎসর্গ করা হয়েছে!
স্বপ্রণোদিত হয়ে আপনি যে প্রস্তাবটি এখানে রাখলেন, তার জন্যে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আসলে টাইপিং রিটাইপিং এ আমার কোন সমস্যা নেই। প্রুফ রীডিং ও আমি বেশ ভালই করতে পারি। সমস্যা হচ্ছে প্রকাশকের প্রুফ রীডারদের নিয়ে। তাদের পাশে বসে যদি আমি কম্পিউটারে প্রুফ রীডিং করে দিয়ে আসতে পারি, তাহলে একটাও ভুল থাকবে না। কিন্তু তারা জানুয়ারী-ফেব্রুয়ারী মাসে সে সময়টা বের করতে পারে না। আর হার্ড কপিতে প্রুফ রীডিং দেখে দিলে ওরা একটা ঠিক করতে গিয়ে পরে আবার অন্য জায়গায় ভুল করে বসে।
হাবিব স্যার এর পাঠ প্রতিক্রিয়া-০২: "বহতা নদীর মতো সতত বহমান", "রঞ্জনের প্রেমিকারা", "ছহি রকেট সায়েন্স শিক্ষা" শীর্ষক পোস্টে আপনি যে মন্তব্য করেছেন, আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ তার উত্তরে কিছু কথা বলে এসেছি। একবার সময় করে দেখে নেবেন।
মন্তব্যের আন্তরিকতায় মুগ্ধ। এজন্য আবারো ধন্যবাদ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রথম পোস্ট- "কি লিখিবো আমি কিছুই ভাবিয়া না পাইয়া অগ্যোতা হ য ব র ল জাতীয় কিছু একটা" পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি। আশাকরি, একবার সময় করে দেখে নেবেন।
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৭
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ওয়ান্ডারিং থটের প্রতি আগ্রহ আছে।
মেলায় যেতে পারলে কেনা হবে হয়তো।
শুভকামনা।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: এতদিন কোথায় ছিলেন, বিলিয়ার রহমান?
যাহোক, হঠাৎ অভ্যুদ্যয়ে চমকিত হ'লাম এবং 'ওয়ান্ডারিং থটস' এর প্রতি আপনার আগ্রহের কথা জেনে প্রীত হ'লাম।
আর অবশ্যই, প্লাসেও অনুপ্রাণিত!!!
অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা----
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৫
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: লেখাটা খুব মনোযোগ দিয়ে পড়লাম । প্রকাশক সমাজ লেখকদের মুল্যায়নের কথা বাদ দিলাম , বিপণন কৌশল একদম জানে না । এসব বিপণন তো প্রকাশক করবে । লেখক কেন বিপননের কাজ করবে । তারপর ও একজন লেখক অনেক পরিশ্রম আর মেধা দিয়ে একটি বই প্রকাশ করে । সে চায় তাঁর চিন্তার জগত সবাই জানুক । সে ভালোবেসে ফেসবুক বা ব্লগে পারসোনালি বন্ধুদের শেয়ার করে । তার মানে এই নয় একজন সম্মানিত লেখক প্রফেশনাল বিপণনে দায়বদ্ধ । খুব অবাক লাগে ।
আমি খুব শীঘ্রই আসছি আপনার বই আলোচনা নিয়ে । আপনার জন্য শুভ কামনা ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা খুব মনোযোগ দিয়ে পড়লাম - অনেক ধন্যবাদ লিলিয়ান, প্রীত হ'লাম।
এসব বিপণন তো প্রকাশক করবে - অবশ্যই এটা তাদেরই কাজ।
আমি খুব শীঘ্রই আসছি আপনার বই আলোচনা নিয়ে - ধন্যবাদ, অপেক্ষায় থাকলাম।
আমরা লেখকেরা অধিকাংশ সময়েই একটা "ফেয়ার ডীল" থেকে বঞ্চিত হই। প্রকাশকেরা আমাদের লেখাকে পণ্য হিসেবে দেখে, আমরা দেখি আপন সন্তানের মত।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আপনার জন্য শুভ কামনা নিরন্তর।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
হাবিব স্যার এর পাঠ প্রতিক্রিয়া-০২: "বহতা নদীর মতো সতত বহমান", "রঞ্জনের প্রেমিকারা", "ছহি রকেট সায়েন্স শিক্ষা" শীর্ষক পোস্টে আপনি যে মন্তব্য করেছেন, আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ তার উত্তরে কিছু কথা বলে এসেছি। একবার সময় করে দেখে নেবেন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রথম পোস্ট "অভাগা!" পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। আশাকরি একবার সময় করে দেখে নেবেন।
শুভকামনার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
পরের পোস্ট "অল্পের জন্য বেঁচে গেলাম" পড়েও এখন একটা মন্তব্য করে এলাম।
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার বিনয় আমাকে বারবার মুগ্ধ করে!
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপনার এ উচ্ছ্বাসভরা মুগ্ধতা প্রকাশও আমাকে মুগ্ধ করে।
৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: “প্রেমের একটি ফুল ফুটুক, শুষ্ক হৃদয়েই” বইটি আমি কিনেছিলাম। চমৎকার কাব্য গ্রন্থ ছিল এটি।
এবারেও এক দিন মেলায় যাওয়ার আশা রাখছি।
শুভ কামনা জানবেন।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি বইটি কিনেছিলেন, সে কথাটি আমার মনে আছে, গিয়াস উদ্দিন লিটন। আর এটাও মনে আছে যে কয়েকবার অল্পের জন্য আমাদের সাক্ষাৎ ঘটা মিস হয়ে গিয়েছিল।
এবারেও এক দিন মেলায় যাওয়ার আশা রাখছি - অবশ্যই আসবেন। এবারে দেখা হলেও হয়ে যেতে পারে।
ভাল থাকুন সপরিবারে। শুভকামনা----
৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ ! হাবিব স্যার সত্যিই দারুণ কাজ করেছেন। রিভিউটা দেখেছি তার ব্লগে, পড়া হয়নি এখনো।
সদ্য প্রকাশিত বই কিনে চট জলদি রিভিউ দেয়া বেশ অনুপ্রেরণাদায়ক লেখকের জন্য। আমারও ইচ্ছে আছে-- আপনার ইংরেজী কবিতার বইটা পড়া শেষ হলে রিভিউএর মতন লিখব কিছু। যদিও খুব ধীরে ধীরে আগাচ্ছি আমি।
শুভ কামনা আপনাদের উভয়ের জন্য।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: সত্যিই, এত দ্রুত একটা রিভিউ কারো কাছ থেকে পাবো, তা ভাবতেও পারিনি।
সদ্য প্রকাশিত বই কিনে চট জলদি রিভিউ দেয়া বেশ অনুপ্রেরণাদায়ক লেখকের জন্য - সত্যিই তাই। সেই অনুপ্রেরণাটুকুর জন্যই ঋণী বোধ করছি।
যদিও খুব ধীরে ধীরে আগাচ্ছি আমি - আপনি সময় নিয়ে রিভিউটা লিখুন। কোন তাড়াহুড়ো করবেন না এ ব্যাপারে।
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম। অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---
৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৯
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনার আত্মজীবনী ২০১৬ সালে একজনকে দিয়ে কিনিয়েছিলাম কিন্তু তিনি ঢাকা থেকে আসার পথে হারিয়ে ফেলেছিলেন। সেটা আর পড়া হয় নি। গল্প কবিতার চেয়ে নন-ফিকশন আমার বেশি ভাল লাগে।
ব্লগার মাহের ইসলাম এর এই বইটি সংগ্রহ করে দেখতে পারেন
https://www.rokomari.com/book/179923/prekkhito--parbotto-chittagong--sotto-mittha-opoprochar-
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমিও জানি, কবিতা সবাইকে আকৃষ্ট করে না, তবে আমাকে করে। এ নিয়ে আমার কারো সাথে কোন সংঘাত নেই। আমি লিখে যাই মনের আনন্দে পাখির মত, পাখি যেমন তার গান কে শুনছে আর কে শুনছে না, তা পরোয়া করে না। একদিন এ স্রোতধারা শুষ্ক হয়ে গেলে হয়তো তখন অন্য কিছু লিখবো, অন্য কিছু পড়বো। এ ব্লগে অনেক ধরণের লেখা আসে, আমি প্রায় সবকিছু পড়েই আনন্দ পাই, শুধু কিছু আক্রমণাত্মক লেখা ছাড়া।
ব্লগার মাহের ইসলাম এর বইটি কেনার ইচ্ছে আছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫১
সুমন কর বলেছেন: প্রকাশকদের আরো যত্নশীল হবার প্রয়োজন। যেহেতু আপনি সঠিক করে আবার মেইল করেছিলেন তাই তাদের উচিত ছিল ভুলটাকে সরিয়ে ফেলা। গত শনিবার মেলায় গিয়েছিলাম সেখানে সামুর অনেক ব্লগারদের সাথে দেখা এবং আড্ডা হয়েছিল। আপনার "বহতা নদীর মতো সতত বহমান" বইটি সংগ্রহ করার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু আড্ডার কারণে ভুলেই গিয়েছিলাম। প্রায় মেলা শেষ পর্যন্ত ছিলাম। দেখি পরে সংগ্রহ করে নেব।
উনার এবং আপনার, দু'জনেরই লেখা ভালো হয়েছে। আপনার সহজ স্বীকারোক্তি বেশি ভালো লাগল। +।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: দেখি পরে সংগ্রহ করে নেব - আচ্ছা, ধন্যবাদ।
আমি চেষ্টা করবো আগামী শুক্রবারে (২২ তারিখে) মেলায় বিকেল ৫টা থেকে উপস্থিত থাকতে।
উনার এবং আপনার, দু'জনেরই লেখা ভালো হয়েছে - অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভকামনা---
১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:১২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
শুভ কামনা।
নতুন বই ভালো চলুক।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩
হাবিব বলেছেন: আসসালামুআলাইকুম। প্রিয়জন খায়রুল ইসলাম ভাই, আমার আগমন ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি। অনেকের মতো আমিও ব্লগে ঢুকতে পারছিলাম না, অবশেষে মাহমুদুর রহমান ভাইয়ের একটা ট্রিকস ফলো করে কাজ হয়ে গেলো। বিস্তারিত পরে আসছি....
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আগমনের জন্য। আপনার বহুল প্রতীক্ষিত আগমনে যারপরনাই আনন্দিত হ'লাম এবং পরবর্তী মন্তব্যের প্রতীক্ষায় র'লাম।
১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪০
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: জী আমি দেখেছি।আপনার মত একজন গুনী মানুষ যে আমাকে উল্লেখ করে মন্তব্য করবেন এই ব্যাপারটা ভাবতেই আমার খুব ভালো লাগছে।
আসলে সত্যিই বলতে কি আমি গিয়েছিলাম দুপুর একটার দিকে। গিয়ে দেখি গেট লক।কত্রিপক্ষ বলল বিকেল তিনটা বাজে আসতে।বাসা অনেক দূর তাই ভাবলাম একটু হাটা হাটি করি।আর এর মধ্যে যে এতো ক্লান্ত হয়ে যাবো তা ভাবিনি।যাই হোক,তারপর বেলা তিনটায় ১০ বারটা দোকানে আপনার ,রাজীব নূর,লতিফ ভাই সহ কয়েকজন ব্লগারের কথা জিজ্ঞেস করলাম কিন্তু তার কিছু বলতে পারে নি।পরে মন খারাপ হয়ে গেল আমার আর সেই অবস্থা নিয়েই বাসায় ফিরতে হলো খালি হাতে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: ওহ, দুঃখিত হ'লাম এ কথা জেনে!
আগামী শুক্রবারে ইন শা আল্লাহ বইমেলায় যাব বলে আশা রাখি। আপনিও গেলে সেখানে দেখা হয়ে যেতে পারে। তবে শুক্রবারে যে দুঃসহ ভীড় থাকবে, সে কথা ভাবতেই অসহ্য লাগছে!!!
১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৭
হাবিব বলেছেন: প্রিয় ভাই, আপনার এমন বিনয় আমাকে মুগ্ধ করলো। আমি কেন, এই কথা রাজীব ভাইও বলে গেছেন। আপনার কবিতার প্রতি আমার অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে। আপনি একদম বাস্তব থেকে লিখেন সেজন্য। শুধুমাত্র নারী-পুরুষের প্রেম ভালোবাসাকে উপলক্ষ্য করে যারা লিখেন তাদের থেকে অনেক দূরে আপনি । আমার ভালোলাগার সূত্রপাত সেখান থেকেই। সময় করে আপনার অন্যান্য বই সংগ্রহ করবো এবং পড়ে রিভিও দেবো ইনশাআল্লাহ।
১) এমনটা হওয়ার জন্য আপনার কোন হাত নেই তা আগেই বুঝেছি, তবুও উল্লেখ করেছি। বইটি আরো নিখুত আশা করেছিলাম সেজন্য।
২) আপনি কাছে থাকলে হয়তো এমনটা হতো না।
৩) আপনার কবিতার গুণে অন্যান্য ছোট ভুল অবশ্যই ধরবার নই।
আমি থাকি ঢাকার ধামরাইয়ে। শাহবাগ থেকে জ্যাম ঠেলে ঠুলে আসতে সময় লেগে যায় ৪ থেকে সাড়ে ৪ ঘন্টা। এই সময়ে একটা বই অনায়াশেই শেষ করা যায়। আর আমি সে সুযোগটাই কাজে লাগিয়েছি।
সতত সুন্দর ও সুস্থ থাকুন, বেঁচে থাকুন কবিতার মাঝে। আপনার কবিতায় জীবনের যে গান গেয়ে চলছেন তা জেন দীর্ঘায়িত হয় এই প্রার্থনা প্রভুর দরবারে। পরিশেষে আপনার সুস্থতা কামনা করি আবারো। আমার জন্যও দোয়া করবেন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: বইটি আরো নিখুঁত আশা করেছিলাম সেজন্য - হ্যাঁ, আমিও তাই আশা করেছিলাম। সে আশাটা পূরণ না হওয়াতে যারপরনাই আশাহত বলতে পারেন, এবং সেজন্যই এবারে বইমেলায় যেতে ততটা গরজ অনুভব করছি না।
এক-দেড় ঘন্টার পথ চার-সাড়ে চার ঘন্টায় অতিক্রম করেন, তবুও এতটা আগ্রহ নিয়ে বইমেলায় এসেছেন/আসছেন বলে আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপনার শুভেচ্ছা, শুভকামনা আর প্রার্থনার কথা জেনে অভিভূত হ'লাম। অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
প্লাসে অনুপ্রাণিত।
১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৫
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
দুই বার গিয়ে টাকা শেষ । আবার বাবার কাছে ধার করব ।
২২ তারিখ তো ছোট গেট টুগেদার আছে । চলে আসুন । অটো ফটো দুটো ই লাগবে আমার ।
আচ্ছা কোন কোন প্রকাশনী ?
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আচ্ছা আচ্ছা, সেদিন আসার ইচ্ছে তো পুরোটাই আছে!
"ঝিঙেফুল" (স্টল নং ৬৮২-৬৮৩) এ এবং একই মালিকের "শব্দরূপ" এর স্টলে (স্টল নং ৪৭৪) পাওয়া যাবে আমার "বহতা নদীর মত সতত বহমান" বইটি।
আর "Wandering Thoughts" বইটি পাওয়া যাবে Jagrity Prokashony's Stall Number 225-227 এ।
১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪
জুন বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর করে হাবিব স্যারের লেখার পোস্ট মর্টেম করেছেন খায়রুল আহসান। উপভোগ্য।
আপনার দুটো বই ই বিপুল পাঠক প্রিয়তা লাভ করুক সেই প্রত্যাশা আমার সব সময়ের।
ভালো থাকুন সব সময়।
শুভেচ্ছান্তে৷ ---
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটি আপনি উপভোগ করেছেন জেনে অনুপ্রাণিত হ'লাম, জুন। লেখায় প্লাস + পেয়েও।
আপনার দুটো বই ই বিপুল পাঠক প্রিয়তা লাভ করুক সেই প্রত্যাশা আমার সব সময়ের - অনেক, অনেক ধন্যবাদ, এ প্রত্যাশা এবং শুভকামনার জন্য।
সব কবি-লেখকই চান, তার বইটা মানুষ একটু যত্ন করে পড়ুক। তবে, সবার প্রত্যাশা পূরণ হবার নয়।
আপনার ফ্রোজেন শোল্ডার ঠিক হচ্ছে না কেন?
১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: হাবিব স্যারের লেখাটা পড়েছিলাম। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, দুটো লেখাই পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য।
আপনার জন্যেও শুভেচ্ছা রইলো...
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার প্রথম, তৃতীয় এবং চতুর্থ পোস্ট, যথাক্রমে "ছোট গল্প– জাদু কলম", "অভিমানিনীকে লেখা প্রথম এবং শেষ চিঠি" এবং "কী বলেছিলেন প্রেরণা দানকারী ব্যক্তিরা?" পড়ে একটি করে মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। আশাকরি সময় করে একবার পড়ে নেবেন এবং কিছু বলবেন।
১৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার বই এর চমৎকার রিভিউ পড়ে এলাম ;
রিভিউর উত্তরে আপনার এ লেখা ও ভালো লেগেছে।
বই দুটির সাফল্য কামনা করছি, আশা করছি কার মাধ্যমে সংগ্রহ করব অবশ্যই আপনার অটোগ্রাফ সহ।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, হাবিব স্যার এর রিভিউ এবং আমার এ পোস্ট, উভয়টি পড়ার জন্য। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
বই দুটির সাফল্য কামনা করছি, আশা করছি কার মাধ্যমে সংগ্রহ করব অবশ্যই আপনার অটোগ্রাফ সহ - কিভাবে বই দুটো আপনার কাছে পৌঁছানো যায়, তা জানাবেন। আমি পাঠিয়ে দেব। আর আপনি যদি এখনো দেশে থেকে থাকেন এবং আজ যদি বইমেলায় যান, তবে সাক্ষাতেও পৌঁছে দিতে পারি।
১৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৫৭
সোহানী বলেছেন: আপনাদের দু'পক্ষের পোস্ট চালাচালিতে আমি তৃতীয়পক্ষ মুগ্ধ........হাহাহাহাহা।
একজন যেমন ভালোবাসার কলসি নিয়ে রিভিউ লিখেছেন আরেকজন ভালোবাসার দীঘি কেটে সে কলসি ডুবানোর চেস্টা করছেন ।
আপনার লিখা সবসময়ই আমি আগ্রহ নিয়ে পড়ি। কিন্তু দূর্ভাগ্য বই হাতে নিয়ে এখনো পড়ার সুযোগ পাইনি। নেক্সট দেশে গেলে খুঁজে বের করবো ইনশাল্লআহ্।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট দুটো পড়ে মুগ্ধ হয়েছেন জেনে প্রীত হ'লাম। মন্তব্যটা খুব ভাল লেগেছে। +
দেশে আসলে আমাকে জানাবেন, আমি পৌঁছানোর ব্যবস্থা করবো।
২০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি দেশে নেই এই মুহূর্তে, ইচ্ছে থাকলে ও চারদিন বেশি থাকা সম্ভব হয় নি; বাচ্চাদের স্কুলের পড়া পরীক্ষা।
আজ যাদের সাথে দেখা হচ্ছে, আপনার মিলন মেলা আনন্দ মুখর হোক সে শুভ কামনা রাখলাম।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: পুনঃমন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমি পৌঁছেছিলাম সন্ধ্যে সাতটার দিকে। তাও বেশ কয়েকজনের সাথে সাক্ষাৎ হয়েছে। তবে আড্ডা তেমন হয় নি। সবাইকে মনে হলো, কি যেন একটা দৌড়ের উপর আছে। এই আছে তো এই নেই! ফুরুৎ ফুরুৎ করে কে কোথায় যেন উড়ে যায়, কিছু না বলেই।
২১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪৬
মুক্তা নীল বলেছেন:
শুভ সকাল। বইগুলো পেয়ে অনেক আনন্দ লাগছে। আরও ২/৩ আনার ইচ্ছে আছে, যদি রকমারিতে পাই।
পড়ে আপনাকে জানাবো। মেলায় যেতে পারি নাই। পাঁয়ে ফ্র্যাকচার হয়েছে।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: শুভ মধ্যাহ্ন!
আপনার সংগ্রহের তালিকায় আমার বইটিও আছে দেখে আনন্দিত হ'লাম। এজন্য জানাচ্ছি অশেষ ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
পড়ে আপনাকে জানাবো - অবশ্যই! যে কোন লেখকের জন্য এটি একটি অতীব আনন্দের বিষয়। অগ্রিম ধন্যবাদ!!!!
মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত। শুভকামনা---
২২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: 'ওয়ান্ডারিং থটস'
কবি শুভ্র সরকারের কাছে উপহার হিসেবে পেয়েছি
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: 'ওয়ান্ডারিং থটস' কবি শুভ্র সরকারের কাছে উপহার হিসেবে পেয়েছি - আশাকরি ইতোমধ্যে দু'চারটে পৃষ্ঠাও উল্টিয়ে দেখেছেন। আপনাকে এবং শুভ্র সরকার- উভয়কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি এ পৃষ্ঠপোষকতার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল স্যার,
আসামির কাঠগড়ায় আপনার প্রতিক্রিয়া পড়ে মুগ্ধ হলাম । সেদিন উল্লিখিত ব্লগারের পোস্টে অন্যান্য পাঠকের মত আমরাও আশা করেছিলাম আপনার কমেন্টের। হাবিব ভাই নিজেও সে কথা বলেছিলেন। কিন্তু সময়ের অভাবে বোধহয় আপনার সেদিন হাজির হওয়া সম্ভব হয়ে ওঠেনি। ভালোই হলো আপনি পোস্ট আকারে আজ বিষয়টি তুলে ধরলেন । পাঠক, লেখক ও প্রকাশকের মধ্যে যে ব্যবধান সেটি এই ডিজিটাল মাধ্যম না থাকলে আমরা জানতেই পারতাম না ।
আগামী বছরগুলোতে আপনার ও প্রকাশকের মাঝে এই ব্যবধানের অবসান ঘটুক । পাঠক হিসেবে আমরা ঋদ্ধ হব আপনার নব নব সৃষ্টির ।
ফাল্গুনী শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা রইল ।